শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৬ ডিসেম্বর, ২০২৪ আপডেট: ২৩:২২, রবিবার, ১৫ ডিসেম্বর, ২০২৪

বিজয় দেখার দিন

সৈয়দ শামসুল আলম
প্রিন্ট ভার্সন
বিজয় দেখার দিন

এরকম একটি দৃশ্যের স্বপ্ন দিনে রাতে কতদিন যে দেখেছি! প্রতিদিন রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে স্বপ্ন দেখতাম-সকালে ওঠেই যেন দেখতে পাই দেশ স্বাধীন হয়েছে। সব দিকই পতাকা দেখা যাচ্ছে সবুজের বুকে লাল সূর্য, মাঝে বাংলাদেশের হলুদ মানচিত্র।

বেশ কিছুদিন ধরেই স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র, বিবিসি ও ভারতের আকাশবাণী বেতার কেন্দ্র থেকে দিকে দিকে মুক্তিযোদ্ধাদের বিজয়ের খবর আসছে। মনে হচ্ছিল মুক্তিযোদ্ধারা বাংলাদেশকে ঘিরে ফেলেছে নিন্ডিদ্র বর্মে। রাজাকার, আলবদর, বিহারি, পাকিস্তানের সমর্থকদের পালানোর সব পথ বন্ধ। মুক্তিযোদ্ধারা মুখে বিজয়ের হাসি ও হৃদয়ে আনন্দ নিয়ে বুক চিতিয়ে দেশ মুক্ত করতে করতে আসছেন।

১৯৭১-এর ডিসেম্বর, আমি আমার সহপাঠী ও বন্ধু নরুলসহ দুজন কাউকেই কিছু না বলে বোদা থানার উত্তরের এক ক্রোশ লক্ষ্মীদারের দিকে ছুটছি। উদ্দেশ্য, বোদা থানা। তৎকালীন ঠাকুরগাঁও শহর থেকে ১২ মাইল উত্তরে। ঠাকুরগাঁও মহকুমার অন্তর্গত ছিল-ঠাকুরগাঁও সদর, বোদা, দেবীগঞ্জ, তেঁতুলিয়া, আটোয়ারী, পঞ্চগড়, বালিয়াডাঙ্গী, পীরগঞ্জ, রাণীশংকৈল, হরিপুর- মোট ১০টি থানা।

যুদ্ধক্ষেত্রে ক্রসফায়ার হতে পারে। অনেক সময় শত্রুসেনা পেছনে ফেরার পথে মাইন পুঁতে রাখে প্রতিপক্ষ সেনাদের বিপদগ্রস্ত করার জন্য। মাইন বিস্ফোরণে প্রতি বছর লাখ লাখ শিশু, কিশোর, যুবক, বয়স্ক মানুষ মারা যায়, বিকলাঙ্গ হয়, সে তথ্যও আমাদের জানা ছিল না।

আমার তিন ভাই মুক্তিযুদ্ধে। এক ভাই বোদা থানার পূর্ব-উত্তর কোণে করতোয়া নদীর পূর্ব পাড়ে কালিয়াগঞ্জ ইউনিয়নে মুক্তিযোদ্ধা ক্যাম্পের কমান্ডার। শ্রাবণ-ভাদ্র মাসে এক চুড়ি-ফিতা ফেরিওয়ালা আমাদের বাড়িতে আসেন। বাবাকে নাম ধরে ডেকে খোঁজেন। আমরা প্রথমে সন্দেহ করেছিলাম, রাজাকারের কোনো গুপ্তচর কি না। পরে তাকে বিশ্বাস করি। সেই ফেরিওয়ালা চুড়ির ঢাকি থেকে মুক্তিযোদ্ধা ইয়াকুব ভাইয়ের একটা চিঠি আমার হাতে দেন। ইয়াকুব ভাইয়ের হাতের লেখা আমার খুব চেনা। মাঝে মাঝে চুড়ি ফেরিওয়ালার মাধ্যমে আমরা বিভিন্ন খবরাখবর আদান-প্রদান করতাম। একবার আমাদের গ্রাম থেকে ৫০ জন কিশোর ও যুবককে জোর করে ধরে নিয়ে যায়। বোদা পাথরাজ নদী বাঁধের উত্তরে। বোদা বাজার বন্যা থেকে রক্ষা করার জন্য বাঁধ ছিল। সে বাঁধে ১১৫টি বাঙ্কার তৈরি করিয়ে নিয়েছিল। ওই বাঙ্কার নির্মাণ দলে আমাকেও থাকতে হয়েছিল। পরে আমি বাঙ্কারের ম্যাপ তৈরি করে ওই চুড়ি-ফিতার ফেরিওয়ালার মাধ্যমে ইয়াকুব ভাইয়ের কাছে পাঠিয়েছিলাম।

শুধু আমরা দুজন ছুটছি না, হাজার হাজার মানুষ ছুটছে। বোদা লক্ষ্মীদার রাস্তা দিয়ে। লক্ষ্মীদার রাস্তা সমতল থেকে একটু উঁচুতে। সে রাস্তায় জলপাই রঙের পোশাক পরে হাজার হাজার সৈন্য। জলপাই রঙের হেলমেট মাথায়। তারা ভারতীয় অর্থাৎ মিত্রবাহিনীর সৈনিক।

সৈন্যদের হাতে, পিঠে, কাঁধে কত রকমের যে অস্ত্র, তার নাম আমাদের অজানা। সবচেয়ে বিস্ময়ের ট্যাংক, যার নাম শুনেছি। এর আগে চোখে দেখিনি। জলপাই রঙের ট্যাংকের ভিতরে শরীর, ড্রাইভারের মাথা শুধু দেখা যায়। ট্যাংকের পেছনে একজন-দুজন সৈনিক অস্ত্র হাতে থাকেন।

আমাদের জানা ছিল পাকা রাস্তা ছাড়া ট্যাংক চলতে পারে না। আমাদের সামনে যে ত্রিশ-চল্লিশটি ট্যাংক, সেগুলোর সামনে দীর্ঘ নল। সেই নল থেকে গুলি বের হয় চতুর্দিকে। এজন্য কোনো শত্রুসেনা কাছে আসতে পারে না। তখনো লক্ষ্মীদারের ধান খেতে ধান কাটা হয়নি। প্রায় সোনালি রং ধান খেতে এক হাঁটু কোথাও একটু বেশি পানি দেখা যাচ্ছে। সেই খেতের ওপর ত্রিশ-চল্লিশটা ট্যাংক লাইন ধরে নেমে গেল।

কাদা পানির ওপর সামনে চলে যাচ্ছে। তাদের টার্গেট সন্ধ্যার আগেই বোদা থানা দখল করতে হবে। সকাল থেকেই পাকিস্তানি সৈন্যদের কোনো তৎপরতা লক্ষ্য করা যাচ্ছিল না। অনেকেই মনে করছেন, পাকিস্তানি সৈন্যদের গোলাবারুদ শেষ। জনসমর্থনহীন যুদ্ধ, না পালালে জনগণই পিটিয়ে মেরে ফেলবে।

অনেকে বলছে, এটা যুদ্ধের একটা কৌশল হতে পারে। সকাল থেকে নিশ্চুপ। মুখোমুখি যুদ্ধ হবে।

বোদা বাজারে যারা পরিবার নিয়ে বসবাস করতেন, যুদ্ধের আভাস পেয়ে তারা দশ-বার দিন আগেই নিরাপদে চলে গেছেন। মুক্তিযোদ্ধা ও ভারতীয় সৈন্যরা রাস্তার ওপর গোল করে গর্ত খুঁড়েছে। মাঝখানে লম্বা নলের যন্ত্র বসিয়েছে। কেউ কেউ বলছে যদি পাকিস্তানি আর্মি বিমান আক্রমণ করে, তবে ওই লম্বা নলঅলা অস্ত্র দিয়ে শত্রু বিমান ধ্বংস করা হবে। ওমরখানা থেকে কয়েক দিন ধরেই মুক্তিবাহিনী পাকা রাস্তা দিয়ে সামনে এগোচ্ছে। মুক্তিবাহিনী ও ভারতীয় বাহিনী রাস্তার দুই পাশ থেকে তাদের সাপোর্ট দিচ্ছে।

পাথরাজ নদীর ওপরে ব্রিজের পশ্চিম ও দক্ষিণ কোণে পাকিস্তান আর্মির ক্যাম্প। মুক্তিকামী ছাত্র, যুবক, বয়স্ক ব্যক্তিদের ধরে নিয়ে এসে রাজাকাররা আর্মি ক্যাম্পে পৌঁছে দিত। মুক্তিকামী-মানুষের টর্চার সেল। কখনো কখনো পা উপরে মাথা নিচে, আবার হাত উপরে পা নিচে ঝুলিয়ে নির্মম নির্যাতন চলত। নির্যাতন করতে করতে অজ্ঞান না হওয়া পর্যন্ত অত্যাচার। যখন যেমন খুশি, তেমন অত্যাচার চালানো হয়। শনিবার-বুধবার বোদা হাট। বিকাল হতে না হতে হাট ভেঙে দেওয়া হয়। ব্রিজের দুই পাশে রাজাকার থাকে রাইফেল কাঁধে। যুবক দেখলেই ব্রিজের নিচে নিয়ে যায়। প্রথমে পরীক্ষা করে কাপড় খুলে, হিন্দু না মুসলমান। মুসলমান হলে জিজ্ঞাসাবাদ করে ছেড়ে দেয়। হিন্দু হলে পৌঁছে দেয় পাকিস্তানি ক্যাম্পে। সেখানে তার ভবিষ্যৎ নেহাতই অনিশ্চিত। এমন অনেককেই আর কোনো দিন খুঁজে পাওয়া যায়নি। এসব দিন গেছে গত নয় মাস। তারপর বিজয়ের ডিসেম্বর।

সেদিন সন্ধ্যা হতে না হতেই মুক্তিবাহিনী ও মিত্রবাহিনীর হাতে চলে আসে বোদার নিয়ন্ত্রণ। চারদিক থেকে হাজার হাজার মানুষ জয় বাংলা! জয় বাংলা! ধ্বনি দিতে দিতে বোদা বাজারে প্রবেশ করছে মুক্তিবাহিনী ও মিত্রবাহিনীকে অভ্যর্থনা জানাতে। মুক্তিযোদ্ধাদের কাপড়-চোপড়ের শ্রী-ছাদ নেই। দীর্ঘ চুল দাঁড়ি। কারও হাতে রাইফেল, কারও স্টেনগান-গ্রেনেড। শরীরে ক্লান্তি কিন্তু দুচোখে বিশ্বজয়ের দ্যুতি। স্বপ্নের, সংগ্রামের, সম্ভ্রমের, রক্তের দামে কেনা বিজয় দেখল স্বাধীন বাংলাদেশ।

লেখক : গল্পকার, প্রাবন্ধিক

এই বিভাগের আরও খবর
মুক্তিযুদ্ধ : আমাদের প্রমিথিউসরা
মুক্তিযুদ্ধ : আমাদের প্রমিথিউসরা
টাইম ম্যাগাজিনে বাংলাদেশ
টাইম ম্যাগাজিনে বাংলাদেশ
ইতিহাসের সত্য যেন ভুলে না যাই
ইতিহাসের সত্য যেন ভুলে না যাই
মেজর জিয়ার নেতৃত্বে আমরা বিদ্রোহ করি
মেজর জিয়ার নেতৃত্বে আমরা বিদ্রোহ করি
সর্বশেষ খবর
ঘানার তারকা ফুটবলারের বিরুদ্ধে ৫ ধর্ষণ মামলা
ঘানার তারকা ফুটবলারের বিরুদ্ধে ৫ ধর্ষণ মামলা

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ত্বকের যত্নে কমলার খোসা
ত্বকের যত্নে কমলার খোসা

২৯ মিনিট আগে | জীবন ধারা

টেক্সাসে দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়া ও বন্যায় ১৩ জনের মৃত্যু
টেক্সাসে দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়া ও বন্যায় ১৩ জনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স
আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

'স্মরণকালের সবচেয়ে ভালো নির্বাচন করতে চায় অন্তর্বর্তী সরকার'
'স্মরণকালের সবচেয়ে ভালো নির্বাচন করতে চায় অন্তর্বর্তী সরকার'

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলকে চরম শিক্ষা দিয়েছে ইরানের সশস্ত্র বাহিনী : পেজেশকিয়ান
ইসরায়েলকে চরম শিক্ষা দিয়েছে ইরানের সশস্ত্র বাহিনী : পেজেশকিয়ান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস
গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ জুলাই)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐতিহ্যবাহী খেলাধুলা প্রচারে ওয়ার্ল্ড এথনোস্পোর্টস ইউনিয়নের সঙ্গে এমওইউ সই
ঐতিহ্যবাহী খেলাধুলা প্রচারে ওয়ার্ল্ড এথনোস্পোর্টস ইউনিয়নের সঙ্গে এমওইউ সই

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খুলনার সঙ্গে সারা দেশের রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
খুলনার সঙ্গে সারা দেশের রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চুয়াডাঙ্গায় ট্যাংকলরি চাপায় ইজিবাইক চালকসহ নিহত ৩
চুয়াডাঙ্গায় ট্যাংকলরি চাপায় ইজিবাইক চালকসহ নিহত ৩

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় টিএমএসএস ফিটনেস ও জিম সেন্টার উদ্বোধন
বগুড়ায় টিএমএসএস ফিটনেস ও জিম সেন্টার উদ্বোধন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ অবশ্যই সংবিধানে সংযুক্ত করতে হবে : নাহিদ ইসলাম
জুলাই সনদ অবশ্যই সংবিধানে সংযুক্ত করতে হবে : নাহিদ ইসলাম

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিছু দেশের ওপর ৭০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপের হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
কিছু দেশের ওপর ৭০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপের হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের আধিপত্য রুখতে বিএনপিকে ক্ষমতায় আনতে হবে : আব্দুস সালাম
ভারতের আধিপত্য রুখতে বিএনপিকে ক্ষমতায় আনতে হবে : আব্দুস সালাম

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাতিরঝিলে ম্যারাথনে দৌড়ালেন দেশি-বিদেশি ৮০০ প্রতিযোগী
হাতিরঝিলে ম্যারাথনে দৌড়ালেন দেশি-বিদেশি ৮০০ প্রতিযোগী

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খানসামায় পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
খানসামায় পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারের মাঠ খেলার জন্য সম্পূর্ণরূপে প্রস্তুত: বিএসইসি কমিশনার
পুঁজিবাজারের মাঠ খেলার জন্য সম্পূর্ণরূপে প্রস্তুত: বিএসইসি কমিশনার

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিএনপি জনগণের রাজনীতি করে: ওবায়দুর রহমান চন্দন
বিএনপি জনগণের রাজনীতি করে: ওবায়দুর রহমান চন্দন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেড় কোটি প্রবাসীর ভোটাধিকার নিশ্চিতে ৫ দাবি
দেড় কোটি প্রবাসীর ভোটাধিকার নিশ্চিতে ৫ দাবি

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চার ওমরাহ প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স স্থগিত করলো সৌদি আরব
চার ওমরাহ প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স স্থগিত করলো সৌদি আরব

৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঝিনাইদহ সীমান্তে ভারতীয় নাগরিক আটক
ঝিনাইদহ সীমান্তে ভারতীয় নাগরিক আটক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই শহিদদের স্বীকৃতিস্বরূপ সনদ প্রদানের বিষয়ে কাজ করছে সরকার’
‘জুলাই শহিদদের স্বীকৃতিস্বরূপ সনদ প্রদানের বিষয়ে কাজ করছে সরকার’

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য মৌলিক সংস্কার অবশ্যই করতে হবে: ডা. শফিকুর রহমান
সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য মৌলিক সংস্কার অবশ্যই করতে হবে: ডা. শফিকুর রহমান

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে গোসলে নেমে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
গাজীপুরে গোসলে নেমে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফজরকে আদালতে নেয়া নিয়ে অনিশ্চয়তা, শুরু হয়নি চারজনের রিমান্ড
ফজরকে আদালতে নেয়া নিয়ে অনিশ্চয়তা, শুরু হয়নি চারজনের রিমান্ড

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে আরও ছয়জনের শরীরে করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ছয়জনের শরীরে করোনা শনাক্ত

৮ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

চট্টগ্রামে ৪৪তম জাতীয় সাইক্লিং প্রতিযোগিতা শুরু
চট্টগ্রামে ৪৪তম জাতীয় সাইক্লিং প্রতিযোগিতা শুরু

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মেটিকুলাস ডিজাইনে সমস্যা কোথায়, প্রশ্ন মাহফুজ আলমের
মেটিকুলাস ডিজাইনে সমস্যা কোথায়, প্রশ্ন মাহফুজ আলমের

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
মুরাদনগরের ধর্ষণকাণ্ডে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিল র‍্যাব, মূল হোতা গ্রেফতার
মুরাদনগরের ধর্ষণকাণ্ডে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিল র‍্যাব, মূল হোতা গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তাহসানের সঙ্গে বিচ্ছেদ নিয়ে মুখ খুললেন মিথিলা
তাহসানের সঙ্গে বিচ্ছেদ নিয়ে মুখ খুললেন মিথিলা

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরান ছেড়েছে জাতিসংঘের পরমাণু পরিদর্শক দল
ইরান ছেড়েছে জাতিসংঘের পরমাণু পরিদর্শক দল

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধামরাইয়ে নাচের কারণে কনের বিয়ে ভাঙার সংবাদটি সত্য নয়
ধামরাইয়ে নাচের কারণে কনের বিয়ে ভাঙার সংবাদটি সত্য নয়

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তালেবান সরকারকে প্রথম দেশ হিসেবে রাশিয়ার স্বীকৃতি দেয়া নিয়ে যা বলল চীন
তালেবান সরকারকে প্রথম দেশ হিসেবে রাশিয়ার স্বীকৃতি দেয়া নিয়ে যা বলল চীন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সব ধরনের বাণিজ্য বন্ধ করুন: জাতিসংঘ বিশেষজ্ঞ
ইসরায়েলের সঙ্গে সব ধরনের বাণিজ্য বন্ধ করুন: জাতিসংঘ বিশেষজ্ঞ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে সমর্থন, জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন ইরানের স্বঘোষিত যুবরাজ
ইসরায়েলকে সমর্থন, জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন ইরানের স্বঘোষিত যুবরাজ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া
তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেটিকুলাস ডিজাইনে সমস্যা কোথায়, প্রশ্ন মাহফুজ আলমের
মেটিকুলাস ডিজাইনে সমস্যা কোথায়, প্রশ্ন মাহফুজ আলমের

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডেলিভারিম্যান সেজে তরুণীকে ধর্ষণ
ডেলিভারিম্যান সেজে তরুণীকে ধর্ষণ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবজির বাজার চড়া, সহনীয় মুরগির দাম
সবজির বাজার চড়া, সহনীয় মুরগির দাম

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টানা ৩ দিনের ছুটিতে দেশ
টানা ৩ দিনের ছুটিতে দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০০৮ সালের অবৈধ নির্বাচনে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে : দুলু
২০০৮ সালের অবৈধ নির্বাচনে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে : দুলু

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিতর্কের মধ্যেই ট্রাম্পের আলোচিত ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ পাস
বিতর্কের মধ্যেই ট্রাম্পের আলোচিত ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ পাস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ৪৮ ঘণ্টার নারকীয় ইসরায়েলি তাণ্ডব, নিহত ৩০০
গাজায় ৪৮ ঘণ্টার নারকীয় ইসরায়েলি তাণ্ডব, নিহত ৩০০

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিছু দেশের ওপর ৭০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপের হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
কিছু দেশের ওপর ৭০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপের হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের এ পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন, প্রশ্ন জামায়াত আমিরের
দেশের এ পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন, প্রশ্ন জামায়াত আমিরের

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৯৭৪ সালের চুক্তিতে ফিরতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত সিরিয়া
১৯৭৪ সালের চুক্তিতে ফিরতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত সিরিয়া

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজার মানুষ নিরাপদে থাকুক, এটাই চাই: ট্রাম্প
গাজার মানুষ নিরাপদে থাকুক, এটাই চাই: ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক লাখ শিক্ষক নিয়োগ, প্রার্থীদের জন্য এনটিআরসিএ’র সুখবর
এক লাখ শিক্ষক নিয়োগ, প্রার্থীদের জন্য এনটিআরসিএ’র সুখবর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতিতে ভোটাধিকার নিশ্চিত হবে, বন্ধ হবে মনোনয়ন বাণিজ্য : মাসুদ সাঈদী
পিআর পদ্ধতিতে ভোটাধিকার নিশ্চিত হবে, বন্ধ হবে মনোনয়ন বাণিজ্য : মাসুদ সাঈদী

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির বিকল্প প্ল্যাটফর্ম তৈরির লক্ষ্যে ইসলামি দলগুলো
বিএনপির বিকল্প প্ল্যাটফর্ম তৈরির লক্ষ্যে ইসলামি দলগুলো

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিপক্ষ শ্রীলঙ্কা: চমক রেখে বাংলাদেশের টি-২০ দল ঘোষণা
প্রতিপক্ষ শ্রীলঙ্কা: চমক রেখে বাংলাদেশের টি-২০ দল ঘোষণা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমন কাউকে নির্বাচিত করবেন না যাকে পালিয়ে যেতে হয় : জ্বালানি উপদেষ্টা
এমন কাউকে নির্বাচিত করবেন না যাকে পালিয়ে যেতে হয় : জ্বালানি উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের সঙ্গে সংঘাত কেবল কূটনৈতিকভাবে সমাধান করা উচিত: ট্রাম্পকে পুতিন
ইরানের সঙ্গে সংঘাত কেবল কূটনৈতিকভাবে সমাধান করা উচিত: ট্রাম্পকে পুতিন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখন অনলাইনেও দান করা যাবে পাগলা মসজিদে
এখন অনলাইনেও দান করা যাবে পাগলা মসজিদে

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেদ ঝরিয়ে ফিট কপিল, রহস্য ফাঁস করলেন ফিটনেস ট্রেনার
মেদ ঝরিয়ে ফিট কপিল, রহস্য ফাঁস করলেন ফিটনেস ট্রেনার

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তিব্বত ইস্যুতে ভারতকে নাক গলাতে মানা করল চীন
তিব্বত ইস্যুতে ভারতকে নাক গলাতে মানা করল চীন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনার সঙ্গে সারা দেশের ট্রেন চলাচল বন্ধ
খুলনার সঙ্গে সারা দেশের ট্রেন চলাচল বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জিরো টলারেন্সে বিএনপি
জিরো টলারেন্সে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

রনি টকশোতে অসত্য তথ্য ছড়াচ্ছেন
রনি টকশোতে অসত্য তথ্য ছড়াচ্ছেন

নগর জীবন

হত্যা করলেই মিলত টাকা
হত্যা করলেই মিলত টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আমে ভরা বাজার তবু কমেনি দাম!
আমে ভরা বাজার তবু কমেনি দাম!

পেছনের পৃষ্ঠা

মামলা হয়নি তবু গ্রেপ্তার আতঙ্কে গ্রাম পুরুষশূন্য
মামলা হয়নি তবু গ্রেপ্তার আতঙ্কে গ্রাম পুরুষশূন্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাফিক সিগন্যালে দেশীয় প্রযুক্তির স্বয়ংক্রিয় বাতি
ট্রাফিক সিগন্যালে দেশীয় প্রযুক্তির স্বয়ংক্রিয় বাতি

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শতকোটি টাকার মন্ত্রী তাজুল
শতকোটি টাকার মন্ত্রী তাজুল

প্রথম পৃষ্ঠা

চালের বাজারে পাগলা ঘোড়া
চালের বাজারে পাগলা ঘোড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

আটকে গেল চার বিমানবন্দর
আটকে গেল চার বিমানবন্দর

প্রথম পৃষ্ঠা

মুজিব পরিবার জমিদারতন্ত্র করেছিল
মুজিব পরিবার জমিদারতন্ত্র করেছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

২২ লাখ পরিবারের জীবনমান বদলে দিয়েছেন যিনি
২২ লাখ পরিবারের জীবনমান বদলে দিয়েছেন যিনি

শনিবারের সকাল

নতুন করে বাঁচতে শেখাবে ‘চলো হারিয়ে যাই’
নতুন করে বাঁচতে শেখাবে ‘চলো হারিয়ে যাই’

শোবিজ

জয়েই শেষটা রাঙাতে চান মেয়েরা
জয়েই শেষটা রাঙাতে চান মেয়েরা

মাঠে ময়দানে

ওষুধ সরবরাহ বন্ধ তৃণমূল স্বাস্থ্য কেন্দ্রে
ওষুধ সরবরাহ বন্ধ তৃণমূল স্বাস্থ্য কেন্দ্রে

নগর জীবন

দেশের এই পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন
দেশের এই পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্রেন পরিষ্কার, লাইটিং ও নিরাপত্তায় কাজ করছেন তরুণরা
ড্রেন পরিষ্কার, লাইটিং ও নিরাপত্তায় কাজ করছেন তরুণরা

শনিবারের সকাল

যুক্তরাষ্ট্রে আতঙ্কে বাংলাদেশিরা
যুক্তরাষ্ট্রে আতঙ্কে বাংলাদেশিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ছয় মাসের জন্য কানাডায় ববিতা
ছয় মাসের জন্য কানাডায় ববিতা

শোবিজ

হারের বৃত্ত ভাঙার ম্যাচ মিরাজদের
হারের বৃত্ত ভাঙার ম্যাচ মিরাজদের

মাঠে ময়দানে

টি-২০ স্কোয়াডে নাঈম-সাইফউদ্দিন
টি-২০ স্কোয়াডে নাঈম-সাইফউদ্দিন

মাঠে ময়দানে

ব্রুক-স্মিথের সেঞ্চুরিতেও এগিয়ে ভারত
ব্রুক-স্মিথের সেঞ্চুরিতেও এগিয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

রানের দেখা নেই লিটনের
রানের দেখা নেই লিটনের

মাঠে ময়দানে

নতুন ভালোবাসায় পারসা ইভানা
নতুন ভালোবাসায় পারসা ইভানা

শোবিজ

উইম্বলডনের তৃতীয় রাউন্ডে জোকোভিচ
উইম্বলডনের তৃতীয় রাউন্ডে জোকোভিচ

মাঠে ময়দানে

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা- শিবলী সাদিক
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা- শিবলী সাদিক

শোবিজ

নব্বই পেরোনো এক নরসুন্দর
নব্বই পেরোনো এক নরসুন্দর

শনিবারের সকাল

অমিতাভের বার্তা জয়ার উচ্ছ্বাস
অমিতাভের বার্তা জয়ার উচ্ছ্বাস

শোবিজ

আইএস তহবিলে অর্থ পাঠাতেন গ্রেপ্তারকৃতরা
আইএস তহবিলে অর্থ পাঠাতেন গ্রেপ্তারকৃতরা

প্রথম পৃষ্ঠা

আনকাট ‘শোলে’
আনকাট ‘শোলে’

শোবিজ