স্ত্রীর কাছ থেকে নিষ্কৃতি চেয়ে হোয়াট্সঅ্যাপে তিন তালাক দিলেন স্বামী। মৌখিক তিন তালাককে যখন অসাংবিধানিক ঘোষণা করে তাতে স্থগিতাদেশ দিয়েছে ভারতের সুপ্রিম কোর্ট, তখনই এমন কাণ্ড ঘটিয়েছেন আলিগড় বিশ্ববিদ্যালয়ের এক অধ্যাপক।
বিশ্ববিদ্যালয়ের সংস্কৃতের বিভাগীয় প্রধান অভিযুক্ত অধ্যাপক খালিদ খান যদিও বলছেন, স্ত্রী ইয়াসমিনকে তিনি তালাক দেননি। মুখে বিচ্ছেদের কথা বলেছেন। তার এক মাস পর ডাক ও এসএমএস, হোয়াট্সঅ্যাপ মারফত তালাকের কথা জানিয়েছেন। অধ্যাপক খালিদ খান বলেন, ‘ইয়াসমিন এখনও আমার স্ত্রী। তিন তালাক হয়নি। ও ব্যাপারটা বাড়িয়ে বলছে।’
স্ত্রীর নামে বেশ কিছু অভিযোগ আছে অধ্যাপকেরও। তিনি জানিয়েছেন, বিজ্ঞাপন দেখে তাদের বিয়ে হয়েছিল ১৯৯৫ সালে। সেই বিজ্ঞাপনে জানানো হয়েছিল, ইয়াসমিন স্নাতক, ফ্যাশন ডিজাইনিংয়ে ডিপ্লোমা আছে। পরে জেনেছিলাম ইয়াসমিন স্নাতক নয়। এটা এক ধরনের প্রতারণাই। তবু তা গুরুত্ব দিইনি। আমার সাহয্যেই ও বিএ, এমএ পাস করেছে।
বিডি-প্রতিদিন/ আব্দুল্লাহ সিফাত তাফসীর