শিরোনাম
প্রকাশ: ০৩:২৬, রবিবার, ১৪ জানুয়ারি, ২০১৮

দুই বছর পর দিল্লিতে পরিবার পেল রোহিঙ্গা কিশোরী

দীপক দেবনাথ, কলকাতা:
অনলাইন ভার্সন
দুই বছর পর দিল্লিতে পরিবার পেল রোহিঙ্গা কিশোরী

২০১৫ সালের নভেম্বর মাস! বাংলাদেশ থেকে সীমান্ত পেরিয়ে ভারতের পশ্চিমবঙ্গে প্রবেশ। এরপর কলকাতা থেকে ট্রেনে করে নিজের মামি ও তার পরিবারের সাথে দিল্লি যাচ্ছিল কিশোরী সালিমা আখতার (বর্তমান বয়স ১৯)। যাত্রাপথেই মোরাদাবাদ রেল স্টেশনে পানি খাওয়ার জন্য নামে সালিমা কিন্তু হঠাৎ করেই সেই ট্রেন ছেড়ে দেয়। এরপর ট্রেনের পিছনে ছুট লাগিয়েও সেই ট্রেনে উঠতে ব্যর্থ হয় সে। একটা সময় প্ল্যাটফর্ম থেকে অদৃশ্য হয়ে যায় সেই ট্রেন। মুহূর্তের মধ্যেই পরিবার হারা হয়ে যায় সালিমা। 

তবে ভেঙে না পড়ে মুহূর্তের মধ্যেই স্টেশনের নিচে নেমে আসে ওই কিশোরী। একটি টেম্পো গাড়িতে উঠে মোরাদাবাদের পরবর্তী স্টেশনে নামার কথা বলে চালক। কিন্তু হায়! রোহিঙ্গা কিশোরীর ভাষা বুঝতে না পেরে তাকে স্থানীয় পুলিশ থানায় নিয়ে যায় চালক। 

এরপর তার ঠাঁই হল হোমে। টানা প্রায় দুই বছর ধরে হোমে কাটানোর পর এক সপ্তাহ আগে গত ৫ জানুয়ারি দিল্লির শাহীন বাগে নিজের মামি, মামাতো ভাই-বোন সহ পরিবারের সাথে মিলিত হয় ওই রোহিঙ্গা কিশোরী সালিমা। 

শাহীন বাগের মামির বাসায় বসে সেই ভয়ানক দিনটার কথা স্মরণ করে সংবাদমাধ্যমকে সালিমা আখতার জানায় ‘বাংলাদেশ থেকে আমরা সবেমাত্র ভারতে প্রবেশ করি এবং ট্রেনে করে দিল্লির উদ্যেশ্যে যাচ্ছিলাম। আমি হিন্দি ভাষার কিছুই জানতাম না। পানি খেতে নিচে নামার পরই ট্রেনটা ছেড়ে দিল। আমি তা ধরার ট্রেনের পিছনে কিছুটা ছুটলাম কিন্তু পারলাম না। এরপর স্টেশনের বাইরে এসে একটা টেম্পো গাড়ি নিলাম, গাড়ির চালককে বললাম আমাকে পরবর্তী স্টেশনে নামিয়ে দিতে কিন্তু চালক আমার ভাষা বুঝতে না পেরে আমাকে সহায়তা করার জন্য থানায় নিয়ে গেল কিন্তু সেখানে থানার কর্মকর্তারাও আমার ভাষা বুঝতে পারেনি। শেষে পুলিশের পক্ষ থেকে কলকাতায় কোন একজন ব্যক্তির সঙ্গে ফোনে আমার কথা বলিয়ে দেওয়া হয়। এরপর আমি বাংলায় কথা বলে পুরো ঘটনাটি জানাই’। 

প্রথমে মোরাদাবাদের ‘রাজকিয়া মহিলা স্মরণালয়’ এ স্থান হয় সালিমা’র। সেখানে প্রায় ১ বছর তিন মাস কাটায় সে। প্রথম দিকে কেঁদে কেটেই সময় অতিবাহিত হয় পরিবারহীন নি:সঙ্গ সালিমার। সে জানায় ‘প্রথম দিকে হোমের কেউই আমার সঙ্গে কথা বলতো না এবং আমিও তাদের কথা বুঝতে পারতাম না। তারা তখন আকার ইঙ্গিতে আমাকে বোঝাতো। আমি তখন বুঝলাম যে আমাকে হিন্দি ভাষাটা রপ্ত করতে হবে, এরপর হোমেই হিন্দি ভাষা শেখার ক্লাসে ভর্তি হই’। 

ধীরে ধীরে বন্ধুত্ব গড়ে ওঠে হোমের অন্য কিশোরীদের সাথে। তাদের সাথে বাংলাদেশে শরণার্থী শিবিরে থাকাকালীন সময়ে নিজের শৈশবের সেই গল্প শোনাতো সালিমা। সকাল বেলায় হিন্দির ক্লাস, দুপুরে একটু খেলাধুলা, সন্ধ্যায় সেলাই মেশিনে কাজ করার পাশাপাশি হিন্দি সিনেমা দেখা পরে রাতের খাবার খেয়ে শুয়ে পড়া-হোমে এই ছিল তার দৈনন্দিন রুটিন। 

সালিমা জানায় ‘কয়েকদিন আগেই আমার মায়ের টেলিফোন নম্বরটা মনে পড়ে, এরপর থেকেই প্রতিদিন হোমে একজন কর্মকর্তা আসতেন। তার সহায়তায় আমি মায়ের সঙ্গে কথা বলতাম। কিন্তু ভারতে অবস্থান করা আমার মামি ও তার পরিবারের কাছে আমার খবরটা কিভাবে পৌঁছে দেবেন-সেটা মায়ের জানা ছিল না। আসলে তিনি পড়াশোনা খুব বেশি জানতেন না। তিনি শুধু জানতেন যে আমি মোরাদাবাদের একটি জায়গায় থাকি। 

এইমুহুর্তে দিল্লির শাহীনবাগ এলাকায় ছোট ঝুপড়িতে বসে মামি জান্নাতারা বেগম (৩৩) এবং মামাতো ভাই-বোন শাকের (২৪), লিজা আখতার (৯)-এর সঙ্গে রয়েছে সালিমা আখতার। 

সেখানে বসেই সংবাদমাধ্যমকে জান্নাতারা জানান ‘সালিমা কিভাবে আমার কাছ থেকে হারিয়ে গেল সেই ঘটনা তার মাকে বলার মতো ভাষা আমার জানা ছিল না। ভারতের মতো এত বড় একটা দেশে কিভাবে সালিমাকে খুঁজে পাবো সেটাও আমাদের জানা ছিল না’।  

গত বছরের জানুয়ারিতে আখতারকে উত্তরপ্রদেশের লখনউতে রাজকিয়া বাল গৃহ বালিকা হোমে স্থানান্তরিত করা হয় সালিমাকে। হোমের সুপার রীতা টামটা-যার জন্যই সালিমা ফের তার পরিবারের সাথে মিলিত হয়েছে-সেই রীতা জানান ‘আমি স্থানীয় ফরেনারস রেজিস্ট্রেশন কার্যালয়ে যাই, সেখানে গিয়েই জানতে পারি যে সালিমা বাংলাদেশি নয়, সে রোহিঙ্গা নাগরিক। এমনকি মেয়েটির পরিবার মিয়ানমার থেকে পালিয়ে গত কয়েক বছর বাংলাদেশে বসবাস করছিল-ওই কর্মকর্তা না বললে সেটাও আমার জানা ছিল না। এটা সত্যিই এক বিরল ঘটনা ছিল, আমরা ওই মেয়েটিকে বাংলাদেশেও ফেরত পাঠাতে পারি নি ’।
 
২০১৫ সালে শেষবার কথা হয় মা’এর সাথে। সেই থেকে গত ডিসেম্বর পর্যন্ত মায়ের সাথে কথা বলার সুযোগ পায় নি আখতার। যাই হোক এরই মধ্যে বাংলাদেশ থেকে লখনউয়ে অবস্থান করা নিজের মেয়ের সাথে কথা বলার পরই তার ফোন নম্বর দিল্লিতে বোনের কাছে পৌঁছে দেন। 

জান্নাতারা বেগম জানান ‘ডিসেম্বরের মাঝামাঝি একটা সময় সালিমা ও আমি-দুইজনেই যখন একে অপরের সাথে কথা বললাম, দুই জনেই কেঁদে ফেলি। আমি সালিমা’র খোঁজ নিইনি বলে সে আমার ওপর রেগে ছিল। কিন্তু আমি তাকে কথা দিয়েছিলাম যে আমি শিগগির তার সঙ্গে দেখা করবো। অবশেষে গত ৫ জানুয়ারি দিল্লির শাহীন বাগের বাড়ি ফিরে আসে সালিমা’। 
 
কিন্তু দীর্ঘদিন ঘরের বাইরে থাকায় নিজের মাতৃভাষা ‘রোহিঙ্গা’ ভাষাটাই আজ ভুলে গেছে সালিমা। সেখানে জায়গা করে নিয়েছে হিন্দি। কিন্তু মা রোহিঙ্গা ছাড়া আর কোন ভাষাই বোঝেন না। স্বভাবতই ফোনে বাংলাদেশে অবস্থান করা নিজের মা-কে ‘সালাম’ দেওয়ার পরই শব্দ হারিয়ে ফেলে সালিমা। কিন্তু তার বুকের ভিতর অনেক দু:খ, মান-অভিমান, বেদনা জমে আছে যেটা মায়ের সাথে ভাগ করে নিতে চায় সালিমা।

মোরাদাবাদ বা লখনউয়ের হোমে প্রিয়াঙ্কা, অনামিকা ও নিকিতার সঙ্গে সময় কাটানো, প্রিয় অভিনেতা ইরফান খান’এর হিন্দি ছবি বা দিন কয়েক আগে পিকনিক পার্টির গল্প মা’কে শোনাতে চায় সালিমা-এখন সেই দিনের অপেক্ষাতেই রয়েছে সে। যদিও হিন্দি ভাষাকে কোনদিনই ভুলতে চায় না ওই রোহিঙ্গা কিশোরী। কারণ সে মনে করে শুধুমাত্র ভাষার কারণেই এতটা সময় পরিবারহীন হয়ে বাইরে কাটাতে হয়েছে। 

বিডিপ্রতিদিন/ ১৪ জানুয়ারি, ২০১৮/ ই জাহান

এই বিভাগের আরও খবর
পোপ হিসেবে এআই নির্মিত নিজের ছবি পোস্ট করলেন ট্রাম্প
পোপ হিসেবে এআই নির্মিত নিজের ছবি পোস্ট করলেন ট্রাম্প
ফের অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী অ্যালবানিজ
ফের অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী অ্যালবানিজ
‘যুদ্ধ হলে বাংলাদেশসহ দক্ষিণ এশিয়ায় ব্যাপক প্রভাব পড়বে’
‘যুদ্ধ হলে বাংলাদেশসহ দক্ষিণ এশিয়ায় ব্যাপক প্রভাব পড়বে’
তিউনিসিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর ৩৪ বছরের কারাদণ্ড
তিউনিসিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর ৩৪ বছরের কারাদণ্ড
দক্ষিণ কোরিয়ার রক্ষণশীল দলের প্রেসিডেন্ট প্রার্থীর নাম ঘোষণা
দক্ষিণ কোরিয়ার রক্ষণশীল দলের প্রেসিডেন্ট প্রার্থীর নাম ঘোষণা
উত্তেজনা বাড়িয়ে দূরপাল্লার ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালাল পাকিস্তান
উত্তেজনা বাড়িয়ে দূরপাল্লার ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালাল পাকিস্তান
সিআইএ থেকে ১২০০ কর্মী ছাঁটাইয়ের পরিকল্পনা ট্রাম্পের
সিআইএ থেকে ১২০০ কর্মী ছাঁটাইয়ের পরিকল্পনা ট্রাম্পের
আমেরিকার কাছ থেকে সামরিক সরঞ্জাম কিনছে ভারত
আমেরিকার কাছ থেকে সামরিক সরঞ্জাম কিনছে ভারত
জেনেভায় জাতিসংঘের কর্মীদের বিক্ষোভ
জেনেভায় জাতিসংঘের কর্মীদের বিক্ষোভ
পাকিস্তান থেকে সব ধরনের আমদানি নিষিদ্ধ করল ভারত
পাকিস্তান থেকে সব ধরনের আমদানি নিষিদ্ধ করল ভারত
ছাঁটাইয়ের প্রতিবাদে জেনেভায় জাতিসংঘের কর্মীদের বিক্ষোভ
ছাঁটাইয়ের প্রতিবাদে জেনেভায় জাতিসংঘের কর্মীদের বিক্ষোভ
ট্রাম্পের জন্মদিনে সামরিক কুচকাওয়াজ করবে যুক্তরাষ্ট্র
ট্রাম্পের জন্মদিনে সামরিক কুচকাওয়াজ করবে যুক্তরাষ্ট্র
সর্বশেষ খবর
পোপ হিসেবে এআই নির্মিত নিজের ছবি পোস্ট করলেন ট্রাম্প
পোপ হিসেবে এআই নির্মিত নিজের ছবি পোস্ট করলেন ট্রাম্প

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুষ্ঠু নির্বাচন আদায়ে জনগণকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান কায়কোবাদের
সুষ্ঠু নির্বাচন আদায়ে জনগণকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান কায়কোবাদের

৩০ মিনিট আগে | রাজনীতি

নারী শ্রমিকদের নিরাপত্তা ও মর্যাদায় ২০ দফা দাবি
নারী শ্রমিকদের নিরাপত্তা ও মর্যাদায় ২০ দফা দাবি

৫৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

৪৬ বছর পর ফ্রান্সের শীর্ষ লিগে প্যারিস এফসি
৪৬ বছর পর ফ্রান্সের শীর্ষ লিগে প্যারিস এফসি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাওয়াদের সেঞ্চুরিতে শ্রীলঙ্কাকে উড়িয়ে দিল যুবারা
জাওয়াদের সেঞ্চুরিতে শ্রীলঙ্কাকে উড়িয়ে দিল যুবারা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সারাদেশে বজ্র-বৃষ্টির সঙ্গে বাড়বে তাপ
সারাদেশে বজ্র-বৃষ্টির সঙ্গে বাড়বে তাপ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
টাঙ্গাইলে ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাইড শেয়ারিং চালকদের শ্রমিক হিসেবে স্বীকৃতির সুপারিশ
রাইড শেয়ারিং চালকদের শ্রমিক হিসেবে স্বীকৃতির সুপারিশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নদী থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার
নদী থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আদালত জনগণের আশা-আকাঙ্খার প্রতিফলন ঘটাবেন: ফয়জুল করীম
আদালত জনগণের আশা-আকাঙ্খার প্রতিফলন ঘটাবেন: ফয়জুল করীম

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘সংস্কারের কথা প্রথম বলেছে বিএনপি’
‘সংস্কারের কথা প্রথম বলেছে বিএনপি’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুরানা পল্টনে বহুতল ভবনে আগুন
পুরানা পল্টনে বহুতল ভবনে আগুন

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পরিবেশবান্ধব গ্রিন রেলওয়ের জন্য সাড়ে ৯৩ কোটি টাকার প্রকল্প
পরিবেশবান্ধব গ্রিন রেলওয়ের জন্য সাড়ে ৯৩ কোটি টাকার প্রকল্প

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিরে ভরা জলাভূমিতে ৩৬ ঘণ্টা, প্রাণে বাঁচলেন পাঁচজন
কুমিরে ভরা জলাভূমিতে ৩৬ ঘণ্টা, প্রাণে বাঁচলেন পাঁচজন

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যমুনা নদী রক্ষা প্রকল্পে ব্লক চুরি, গ্রেফতার ৬
যমুনা নদী রক্ষা প্রকল্পে ব্লক চুরি, গ্রেফতার ৬

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী অ্যালবানিজ
ফের অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী অ্যালবানিজ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে আগুনে পুড়ে বসতঘর ছাই
বাগেরহাটে আগুনে পুড়ে বসতঘর ছাই

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাংশায় প্রকাশ্যে বিএনপির কর্মীকে কুপিয়ে হত্যা
পাংশায় প্রকাশ্যে বিএনপির কর্মীকে কুপিয়ে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনগণের মেন্ডেট ছাড়া রাখাইনে করিডোর দেয়া যাবে না : বিএসপি
জনগণের মেন্ডেট ছাড়া রাখাইনে করিডোর দেয়া যাবে না : বিএসপি

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শরীয়তপুরে নদী থেকে বালু উত্তোলন বন্ধের দাবিতে মানববন্ধন
শরীয়তপুরে নদী থেকে বালু উত্তোলন বন্ধের দাবিতে মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ জাতীয় ভূমিহীন আন্দোলনের মতবিনিময় সভা
বাংলাদেশ জাতীয় ভূমিহীন আন্দোলনের মতবিনিময় সভা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আরেক দফা কমেছে স্বর্ণের দাম
আরেক দফা কমেছে স্বর্ণের দাম

৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

রেফারির শরীরে ‘বডি ক্যাম’, গোলরক্ষকদের জন্য নতুন নিয়ম
রেফারির শরীরে ‘বডি ক্যাম’, গোলরক্ষকদের জন্য নতুন নিয়ম

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মার্কেটিং নয়, বৈভবকে তৈরি করুন : গ্রেগ চ্যাপেল
মার্কেটিং নয়, বৈভবকে তৈরি করুন : গ্রেগ চ্যাপেল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিমানে নয়, খালেদা জিয়া ফিরবেন এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
বিমানে নয়, খালেদা জিয়া ফিরবেন এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চশিক্ষা না নেওয়ার আক্ষেপে ভুগছেন সোনম কাপুর
উচ্চশিক্ষা না নেওয়ার আক্ষেপে ভুগছেন সোনম কাপুর

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘মামলাবাজ’ আ. লীগ নেত্রীর কারণে অতিষ্ঠ এলাকাবাসী, পরিত্রাণ চেয়ে বিক্ষোভ
‘মামলাবাজ’ আ. লীগ নেত্রীর কারণে অতিষ্ঠ এলাকাবাসী, পরিত্রাণ চেয়ে বিক্ষোভ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নরসিংদীতে হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন
নরসিংদীতে হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মহাসমাবেশ থেকে হেফাজতের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
মহাসমাবেশ থেকে হেফাজতের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উত্তেজনা বাড়িয়ে দূরপাল্লার ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালাল পাকিস্তান
উত্তেজনা বাড়িয়ে দূরপাল্লার ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালাল পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভুলে যাবেন না, আমরা আপনাকে ক্ষমতায় বসিয়েছি : প্রধান উপদেষ্টাকে হাসনাত
ভুলে যাবেন না, আমরা আপনাকে ক্ষমতায় বসিয়েছি : প্রধান উপদেষ্টাকে হাসনাত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রত্যাঘাতে কতটা সক্ষম মোদি, প্রশ্ন তুলল কংগ্রেস
প্রত্যাঘাতে কতটা সক্ষম মোদি, প্রশ্ন তুলল কংগ্রেস

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০১৩ সালে শাপলা চত্বরে অন্তত ৫৮ জন নিহত হন
২০১৩ সালে শাপলা চত্বরে অন্তত ৫৮ জন নিহত হন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিন্ধু নদে বাঁধ দিলে ভারতে হামলার হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
সিন্ধু নদে বাঁধ দিলে ভারতে হামলার হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ রবিবার
এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ রবিবার

১২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বিমানে নয়, খালেদা জিয়া ফিরবেন এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
বিমানে নয়, খালেদা জিয়া ফিরবেন এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার বিরুদ্ধে গণহত্যার মামলা করুন, হেফাজতের মহাসমাবেশে মাহমুদুর রহমানের আহ্বান
হাসিনার বিরুদ্ধে গণহত্যার মামলা করুন, হেফাজতের মহাসমাবেশে মাহমুদুর রহমানের আহ্বান

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ক্রিকেট বোর্ডে কাদের থাকা উচিত, জানালেন তামিম
ক্রিকেট বোর্ডে কাদের থাকা উচিত, জানালেন তামিম

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাশিয়া-ইউক্রেন ‘মধ্যস্থতা’ থেকে সরে গেল আমেরিকা!
রাশিয়া-ইউক্রেন ‘মধ্যস্থতা’ থেকে সরে গেল আমেরিকা!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে উড়োজাহাজ লক্ষ্য করে ফুটবল ছোড়া নিয়ে যা জানা গেল
কক্সবাজারে উড়োজাহাজ লক্ষ্য করে ফুটবল ছোড়া নিয়ে যা জানা গেল

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাজপরিবারের সঙ্গে পুনর্মিলন চান প্রিন্স হ্যারি
রাজপরিবারের সঙ্গে পুনর্মিলন চান প্রিন্স হ্যারি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবরার ফাহাদ হত্যায় হাইকোর্টের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
আবরার ফাহাদ হত্যায় হাইকোর্টের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে চার দাবিতে সমাবেশ করছে হেফাজত
যে চার দাবিতে সমাবেশ করছে হেফাজত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের জন্য যে দুই সময়কে উপযুক্ত মনে করে জামায়াত
নির্বাচনের জন্য যে দুই সময়কে উপযুক্ত মনে করে জামায়াত

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্র হামলা অব্যাহত
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্র হামলা অব্যাহত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্ধ্যায় যৌথসভা ডেকেছে বিএনপি
সন্ধ্যায় যৌথসভা ডেকেছে বিএনপি

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭ জেলায় বজ্রপাতের শঙ্কা, মানতে হবে যে ১০ পরামর্শ
৭ জেলায় বজ্রপাতের শঙ্কা, মানতে হবে যে ১০ পরামর্শ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদিকে ৩৫০ কোটি ডলারের ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছে আমেরিকা
সৌদিকে ৩৫০ কোটি ডলারের ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছে আমেরিকা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাকিবকে আওয়ামী লীগে যোগ না দিতে উপদেশ দিয়েছিলেন মেজর হাফিজ
সাকিবকে আওয়ামী লীগে যোগ না দিতে উপদেশ দিয়েছিলেন মেজর হাফিজ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে দখলবাজিতে বাড়ছিল বিপুরাজ্য
কেরানীগঞ্জে দখলবাজিতে বাড়ছিল বিপুরাজ্য

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ মে)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির সমর্থনে ইউনূস সরকার টিকে আছে : শামসুজ্জামান দুদু
বিএনপির সমর্থনে ইউনূস সরকার টিকে আছে : শামসুজ্জামান দুদু

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইএমএফের কাছে পাকিস্তানের ঋণ পর্যালোচনার আহ্বান ভারতের
আইএমএফের কাছে পাকিস্তানের ঋণ পর্যালোচনার আহ্বান ভারতের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে হেফাজতের মহাসমাবেশ চলছে
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে হেফাজতের মহাসমাবেশ চলছে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারি সফরে কাতার গেলেন সেনাবাহিনী প্রধান
সরকারি সফরে কাতার গেলেন সেনাবাহিনী প্রধান

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিদিন ৪৫ মিনিট হাঁটা নাকি জগিং, কোনটিতে বেশি উপকার?
প্রতিদিন ৪৫ মিনিট হাঁটা নাকি জগিং, কোনটিতে বেশি উপকার?

১৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ভোর থেকেই সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জড়ো হচ্ছেন হেফাজতের নেতাকর্মীরা
ভোর থেকেই সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জড়ো হচ্ছেন হেফাজতের নেতাকর্মীরা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮ ঘণ্টা পর দুই বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
৮ ঘণ্টা পর দুই বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
পঞ্চপাণ্ডবে ধ্বংস বিদ্যুৎ খাত
পঞ্চপাণ্ডবে ধ্বংস বিদ্যুৎ খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

বিরোধ বাড়ছে রাজনৈতিক দলে
বিরোধ বাড়ছে রাজনৈতিক দলে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ অচলের হুঁশিয়ারি হেফাজতে ইসলামের
দেশ অচলের হুঁশিয়ারি হেফাজতে ইসলামের

পেছনের পৃষ্ঠা

সিরাজগঞ্জে ব্যক্তিগত আয়নাঘর, চলত নির্যাতন
সিরাজগঞ্জে ব্যক্তিগত আয়নাঘর, চলত নির্যাতন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকরে ভাগ্যচক্র
আজকরে ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

টপসয়েল কাটার মহোৎসব
টপসয়েল কাটার মহোৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার ‘লর্ডস’ ঘিরে কেবলই মুগ্ধতা
দক্ষিণ এশিয়ার ‘লর্ডস’ ঘিরে কেবলই মুগ্ধতা

মাঠে ময়দানে

সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণ বাড়ছে
সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণ বাড়ছে

নগর জীবন

পথ খুঁজছে ঐকমত্য কমিশন
পথ খুঁজছে ঐকমত্য কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

ফারাক্কার কারণে ১২ জেলায় পরিবেশ বিপর্যয়
ফারাক্কার কারণে ১২ জেলায় পরিবেশ বিপর্যয়

পরিবেশ ও জীবন

সবজিতে অস্বস্তি মুরগিও চড়া
সবজিতে অস্বস্তি মুরগিও চড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

পর্নোগ্রাফি প্রচারের অভিযোগে দুই নারী কারাগারে
পর্নোগ্রাফি প্রচারের অভিযোগে দুই নারী কারাগারে

পেছনের পৃষ্ঠা

পুত্রবধূদের নিয়ে সোমবার ফিরছেন খালেদা জিয়া
পুত্রবধূদের নিয়ে সোমবার ফিরছেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপির দায়িত্বে মহিলা আওয়ামী লীগ সভাপতির মেয়ে
এনসিপির দায়িত্বে মহিলা আওয়ামী লীগ সভাপতির মেয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুনরা কেন দর্শক নজর কাড়তে পারছেন না
নতুনরা কেন দর্শক নজর কাড়তে পারছেন না

শোবিজ

চিকিৎসার অভাবে হাতিশাবকের মৃত্যু
চিকিৎসার অভাবে হাতিশাবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল করতে হবে
আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধে বিপর্যস্ত প্রাণপ্রকৃতি
যুদ্ধে বিপর্যস্ত প্রাণপ্রকৃতি

পরিবেশ ও জীবন

পাইলটের ভুলে ঢাকার ফ্লাইট নামল সিলেটে
পাইলটের ভুলে ঢাকার ফ্লাইট নামল সিলেটে

পেছনের পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য শাহরুখ...
অপ্রতিরোধ্য শাহরুখ...

শোবিজ

ইমার্জিং দলে আকবর আলি
ইমার্জিং দলে আকবর আলি

মাঠে ময়দানে

মেহজাবীনের বৃহস্পতি তুঙ্গে
মেহজাবীনের বৃহস্পতি তুঙ্গে

শোবিজ

স্থাপত্যে অনন্য মেটি স্কুল
স্থাপত্যে অনন্য মেটি স্কুল

শনিবারের সকাল

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা আলমগীর কবির
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা আলমগীর কবির

শোবিজ

সীমানা নিয়ে জটিলতার শঙ্কা
সীমানা নিয়ে জটিলতার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

কখন ফিরছেন শাবনূর
কখন ফিরছেন শাবনূর

শোবিজ

আবাহনীকে ফের হারাল কিংস
আবাহনীকে ফের হারাল কিংস

মাঠে ময়দানে

ইউরোপা লিগে ‘অল ইংলিশ ফাইনাল’!
ইউরোপা লিগে ‘অল ইংলিশ ফাইনাল’!

মাঠে ময়দানে

ফারিয়া শাহরিনের আক্ষেপ
ফারিয়া শাহরিনের আক্ষেপ

শোবিজ

শ্রমিকদের সম্মানজনক মজুরি নিশ্চিতের দাবি এনসিবির
শ্রমিকদের সম্মানজনক মজুরি নিশ্চিতের দাবি এনসিবির

নগর জীবন