শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৪৩, শুক্রবার, ২৩ আগস্ট, ২০১৯ আপডেট:

বিবিসি বাংলার প্রতিবেদন

ভারত কেন আগে পরমাণু হামলা চালাতে চায়?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
ভারত কেন আগে পরমাণু হামলা চালাতে চায়?

পারমানবিক শক্তিধর দেশ হওয়া সত্ত্বেও ভারত বহু বছর যাবৎ একটি নীতি মেনে আসছে। আর তা হলো, আক্রান্ত না হলে দেশটি নিজে থেকে কারো ওপর পারমানবিক হামলা চালাবে না। কিন্তু ভারতের প্রতিরক্ষা মন্ত্রী সম্প্রতি ইঙ্গিত দিয়েছেন, সে নীতি পুনরায় মূল্যায়নের সময় হয়েছে।

আরেক পরমাণু শক্তিধর প্রতিবেশী পাকিস্তানের সঙ্গে যখন দেশটির সম্পর্কে রীতিমত উত্তেজনা চলছে, তখন ভারতের এমন ঘোষণায় দক্ষিণ এশিয়ার নিরাপত্তা ও শান্তি বিঘ্নিত হতে পারে বলে আশংকা করছেন বিশ্লেষকরা।

সিং অগাস্টের পাঁচ তারিখে ভারতীয় সংবিধানের ৩৭০ অনুচ্ছেদ, যা কাশ্মীরকে বিশেষ মর্যাদা দেয়, তা বিলোপ করার ঘোষণা দেবার পর এই মন্তব্য করেন।

কাশ্মীরের বিশেষ মর্যাদা বাতিলের পর, কাশ্মীরের আরেক দাবিদার পাকিস্তান ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে।

কী বলেছেন রাজনাথ সিং?
ভারতের প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিং সম্প্রতি গণমাধ্যমে বলেছেন, ভারত এতদিন ওই নীতি মেনে এসেছে।
ভবিষ্যতে 'উদ্ভূত পরিস্থিতির ওপর' নির্ভর করবে এই নীতির বহাল থাকা বা না থাকা।

'ওই নীতি চিরস্থায়ী কিছু নয়, এবং বড় কোন সংকটে পড়লে ভারত ঐ নীতিতে অটল থাকবে বিষয়টি তেমন নয়, তিনি বলেন।

সিং পোখরানে বসে এ কথা বলেন। এর একটি তাৎপর্য হলো নব্বই এর দশকের শেষ দিকে পোখরানেই ভারত পরমাণু পরীক্ষা চালিয়েছিল।

একই কথা সিং তার নিজের অফিসিয়াল টুইটার অ্যাকাউন্ট থেকেও পোষ্ট করেন এবং সরকারের প্রেস ইনফরমেশন ব্যুরো থেকে একই বার্তা দিয়ে একটি সংবাদ বিজ্ঞপ্তিও জারি করা হয়।

এটাই ছিল ভারত সরকারের তরফ থেকে এ নিয়ে আনুষ্ঠানিক ইঙ্গিত যে, ভারত হয়ত শীঘ্রই তার 'নো ফার্স্ট ইউজ ডকট্রিন' অর্থাৎ আক্রান্ত হবার আগে পরমাণু অস্ত্র ব্যবহার না করার সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসতে যাচ্ছে।

অর্থাৎ নিজের নিরাপত্তার স্বার্থে দরকার মনে করলে ভারত নিজেই এখন পরমাণু অস্ত্র ব্যবহার করতে পারবে।

স্নায়ুযুদ্ধের সময় যুক্তরাষ্ট্র, সোভিয়েত ইউনিয়ন, ফ্রান্স এবং যুক্তরাজ্য এদের সবারই পরমাণু হামলা চালাবার অধিকার ছিল। এক্ষেত্রে প্রথমে পরমাণু হামলা চালানোর পক্ষে দুইটি যুক্তি ছিল-

১. যদি কোন রাষ্ট্র প্রচলিত সামরিক শক্তি ব্যবহার করে যুদ্ধক্ষেত্রে হারতে বসার উপক্রম হয়, তাহলে প্রতিপক্ষকে হারানোর জন্য কৌশলগত পরমাণু অস্ত্র ব্যবহার করতে পারবে, অথবা

২. কোন রাষ্ট্রের যদি আশঙ্কা থাকে যে প্রতিপক্ষ তার ওপর পরমাণু হামলা চালাতে পারে, তাহলে নিজের নিরাপত্তার জন্য ওই রাষ্ট্র আগে পরমাণু হামলা চালাতে পারবে।

১৯৯৮ সালে ভারত যখন প্রথম পারমানবিক পরীক্ষা চালায়, দেশটি তখন ঘোষণা দিয়েছিল, পরমাণু অস্ত্র কেবলমাত্র আক্রান্ত হলে জবাব দেবার কাজে ব্যবহার করা হবে। ভারত বলেছিল, এর মাধ্যমে এ অঞ্চলে সংঘাত কমানো সম্ভব হবে।

১৯৬৪ সালে চীন যখন পরমাণু অস্ত্র পরীক্ষা চালায়, সে সময় তারা ঘোষণা দিয়েছিল কোন অবস্থাতেই চীন প্রথমে পরমাণু অস্ত্র ব্যবহার করে কারো ওপর হামলা চালাবে না। যদিও ভারত কখনোই চীনের ওই ঘোষণায় বিশ্বাস করেনি। বরং চীনের কারণেই ভারত নিজে পারমানবিক শক্তি অর্জনের প্রকল্প হাতে নিয়েছিল।

অন্য কোন দেশের আছে এ নীতি?
ভারত আর চীন ব্যতীত পৃথিবীর অন্য কোন দেশেরই 'নো ফার্স্ট ইউজ ডকট্রিন' নীতি নেই। উত্তর কোরিয়া এক সময় এ কথা বলেছিল। কিন্তু তার কথাও কেউ বিশ্বাস করেনি, কারণ তার পরমাণু শক্তি অর্জনের মূল কারণটি ছিল দক্ষিণ কোরিয়া এবং যুক্তরাষ্ট্রের যৌথ আক্রমণ ঠেকানো, ফলে সে আক্রান্ত হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করবে এমন বিশ্বাস কারোই ছিল না।

এমনকি ভারতের সবচেয়ে কাছের শত্রু পাকিস্তান নিজেই আগে পরমাণু হামলা চালাতে পারবে।

ভারত কেন নীতি পুনর্মূল্যায়ন করতে চায়?
দুই দশকের বেশি সময় ধরে ভারত যে নীতি মেনে চলছে, তা নিয়ে সরকার ও রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে ভিন্নমত বরাবরই ছিলো।

কিন্তু এবারের মত সরকারের কেউ আনুষ্ঠানিক বক্তব্যে সে কথা কথা বলেননি।

১৯৯৮ সালে 'নো ফার্স্ট ইউজ ডকট্রিন' ঘোষণার পর, ২০০৩ সালে ভারত সেটির কিছুটা সংস্কার বা পরিমার্জন করে।

যাতে বলা হয়, কেবল পারমানবিক হামলা নয়, কেমিক্যাল বা বায়োলজিক্যাল অস্ত্র ব্যবহার করে কেউ হামলা চালালেও ভারত পরমাণু হামলা চালাতে পারবে।

২০১৬ সালে ভারতের তৎকালীন প্রতিরক্ষামন্ত্রী মনোহর পারিকার প্রশ্ন তুলেছিলেন যে, এই নীতির মাধ্যমে ভারত নিজেকে দুর্বল করে তুলছে কিনা।

যদিও সেই বক্তব্যকে তিনি নিজের ব্যক্তিগত মত বলে ব্যাখ্যা করেছিলেন। কিন্তু মি. সিং ও পথে হাঁটেননি।

১৯৯৮ সালে ভারতের কেবলমাত্র কিছু ব্যালিস্টিক ক্ষেপনাস্ত্র, সীমিত গোয়েন্দা সক্ষমতা এবং আকাশ থেকে হামলা চালানোর মাঝারি মানের সামর্থ্য ছিল।

কিন্তু এখন ভারতের উচ্চতর ক্ষমতা সম্পন্ন ব্যালিস্টিক ও ক্রুজ ক্ষেপনাস্ত্র, মহাকাশে কয়েকটি স্যাটেলাইট, নানা মাপের ও সক্ষমতার ছোট বড় ক্ষেপণাস্ত্র যা দিয়ে অল্প দূরত্ব থেকে হামলা চালানো যায়, এমন সব অস্ত্রের বিপুল এক ভাণ্ডার রয়েছে।

তাছাড়া রাশিয়া ও ইসরায়েলের সাহায্য নিয়ে এমন এক প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা গড়ে তুলছে ভারত যা প্রতিপক্ষ হামলা চালিয়ে সহজে ধ্বংস করতে পারবে না।

সিং এর কথা কেন গুরুত্বপূর্ণ?

'নো ফার্স্ট ইউজ ডকট্রিন' এর মাধ্যমে আঞ্চলিক প্রতিদ্বন্দ্বীদের থেকে ভারত নীতিগত দিক থেকে একটি উচ্চতর অবস্থানে থাকে।

এর মানে হচ্ছে, ভারতের আগে হামলা করার সামর্থ্য আছে, কিন্তু শান্তির জন্য সে তা করছে না।

কিন্তু এখন সে সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসার বিষয়টির সমালোচনা করছেন দেশটির অনেক বিশ্লেষক।

অবসরপ্রাপ্ত লে: জেনারেল প্রকাশ মেননের যুক্তি হচ্ছে, এখন একটি দায়িত্বশীল পরমাণু শক্তিধর দেশ হিসেবে ভারতের ইমেজ ক্ষতিগ্রস্ত হবে।

অন্যদিকে, পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানও এর সমালোচনা করেছেন। তিনি বলেছেন, "ভারতের পরমাণু অস্ত্রের নিয়ন্ত্রণ এখন ফ্যাসিস্ট, বর্ণবাদী, হিন্দু আধিপত্যবাদী প্রধানমন্ত্রী মোদীর হাতে।"

তবে, পরমাণু অস্ত্রের ব্যবহার কোন মতবাদ বা বাকযুদ্ধের ওপর নির্ভর করেনা। বরং পাকিস্তানের প্রতিক্রিয়ার ওপর নির্ভর করবে পুরো বিষয়টি।

তবে এর মূল ঝুঁকি হচ্ছে, গত সপ্তাহেই পাকিস্তান কিছুটা গোপনেই জানিয়েছে যে তারা ভারতের কথা বিশ্বাস করেনা।

ফলে যেটা হতে পারে, তা হলো এখন পাকিস্তান আরো বেশি পরমাণু শক্তি বাড়ানোর দিকে নজর দেবে।

আর ভারতের সামনে তার পরীক্ষাও চালাবে। সেটাই হবে আসল ঝুঁকি।

এছাড়া যেকোনো সংকটে আগের চেয়ে দ্রুত পরমাণু অস্ত্র ব্যবহারের প্রশ্ন চলে আসতে পারে।

তাতে শান্তির জন্য পাকিস্তান কোন উদ্যোগ নেবার পরিবর্তে, বরং তারাও তখন পরমাণু অস্ত্র ব্যবহার করতে চাইবে।

এখন দক্ষিণ এশিয়ায় নিরাপত্তা, দুর্ঘটনা এবং সম্ভাব্য ভুল বোঝাবুঝির কী পরিণাম হতে পারে, সেটা এখনি পরিষ্কার বোঝা না গেলেও যা বোঝা যাচ্ছে তা হলো, নিঃসন্দেহে এ অঞ্চলে অস্ত্র প্রতিযোগিতা সামনের দিনে বাড়তে যাচ্ছে।

বিডি প্রতিদিন/২৩ আগস্ট, ২০১৯/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
মালয়েশিয়া থেকে ট্রাম্পের এশিয়া সফর শুরু
মালয়েশিয়া থেকে ট্রাম্পের এশিয়া সফর শুরু
ল্যুভর জাদুঘরে চুরির ঘটনায় দুজন গ্রেপ্তার
ল্যুভর জাদুঘরে চুরির ঘটনায় দুজন গ্রেপ্তার
এশিয়ার নবীনতম দেশ এখন আসিয়ানের ১১তম সদস্য
এশিয়ার নবীনতম দেশ এখন আসিয়ানের ১১তম সদস্য
সৌদি সফরে বাণিজ্যিক সম্পর্ক জোরদারে উদ্যোগী পাকিস্তান
সৌদি সফরে বাণিজ্যিক সম্পর্ক জোরদারে উদ্যোগী পাকিস্তান
ট্রাম্পের উপস্থিতিতে থাইল্যান্ড–কম্বোডিয়া শান্তি চুক্তি সই
ট্রাম্পের উপস্থিতিতে থাইল্যান্ড–কম্বোডিয়া শান্তি চুক্তি সই
গাজায় নতুন হুমকি অবিস্ফোরিত বোমা
গাজায় নতুন হুমকি অবিস্ফোরিত বোমা
‘জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদ কোনো কাজ করছে না, একদমই না’
‘জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদ কোনো কাজ করছে না, একদমই না’
শান্তি আলোচনা ব্যর্থ হলে আফগানিস্তানের বিরুদ্ধে ‘যুদ্ধের’ হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
শান্তি আলোচনা ব্যর্থ হলে আফগানিস্তানের বিরুদ্ধে ‘যুদ্ধের’ হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
এশিয়া সফর শুরু ট্রাম্পের
এশিয়া সফর শুরু ট্রাম্পের
ফ্রান্সে স্কুলছাত্রী ধর্ষণ-হত্যার দায়ে প্রথম কোনো নারীর যাবজ্জীবন
ফ্রান্সে স্কুলছাত্রী ধর্ষণ-হত্যার দায়ে প্রথম কোনো নারীর যাবজ্জীবন
শিশুদের বুকার পুরস্কার ঘোষণা, বিচারক শিশুরাও
শিশুদের বুকার পুরস্কার ঘোষণা, বিচারক শিশুরাও
মালয়েশিয়ায় নেমেই নেচে উঠলেন ট্রাম্প, ভিডিও ভাইরাল
মালয়েশিয়ায় নেমেই নেচে উঠলেন ট্রাম্প, ভিডিও ভাইরাল
সর্বশেষ খবর
বইমেলা হবে, কোনো সন্দেহ নেই: প্রেস সচিব
বইমেলা হবে, কোনো সন্দেহ নেই: প্রেস সচিব

১ মিনিট আগে | জাতীয়

সাগরে গভীর নিম্নচাপ, সন্ধ্যায় ঘূর্ণিঝড়ে রুপ নিতে পারে
সাগরে গভীর নিম্নচাপ, সন্ধ্যায় ঘূর্ণিঝড়ে রুপ নিতে পারে

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

বৃষ্টির কারণে ৩৫ মিনিট দেরিতে টস, ব্যাটিং করবে বাংলাদেশ
বৃষ্টির কারণে ৩৫ মিনিট দেরিতে টস, ব্যাটিং করবে বাংলাদেশ

১২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুলছাত্রী অপহরণের ৪ মাস পর আদালতে মামলা
স্কুলছাত্রী অপহরণের ৪ মাস পর আদালতে মামলা

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ পাবে নিহতের পরিবার : ফাওজুল কবির
৫ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ পাবে নিহতের পরিবার : ফাওজুল কবির

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

মালয়েশিয়া থেকে ট্রাম্পের এশিয়া সফর শুরু
মালয়েশিয়া থেকে ট্রাম্পের এশিয়া সফর শুরু

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেট চেম্বারের নির্বাচন স্থগিত
সিলেট চেম্বারের নির্বাচন স্থগিত

১৭ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ল্যুভর জাদুঘরে চুরির ঘটনায় দুজন গ্রেপ্তার
ল্যুভর জাদুঘরে চুরির ঘটনায় দুজন গ্রেপ্তার

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিরাপদ সড়ক নিশ্চিতে আক্কেলপুরে বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা
নিরাপদ সড়ক নিশ্চিতে আক্কেলপুরে বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা

১৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

রায়পুরায় বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে লিফলেট বিতরণ ও আলোচনা সভা
রায়পুরায় বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে লিফলেট বিতরণ ও আলোচনা সভা

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সুন্দরবনের দুর্ধর্ষ ডাকাত ‘রাঙ্গা বাহিনী’র প্রধান অস্ত্র-গুলিসহ আটক
সুন্দরবনের দুর্ধর্ষ ডাকাত ‘রাঙ্গা বাহিনী’র প্রধান অস্ত্র-গুলিসহ আটক

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভিক্টোরিয়ায় ভোটার নিবন্ধন ও এনআইডি তথ্য বিনিময় সভা
ভিক্টোরিয়ায় ভোটার নিবন্ধন ও এনআইডি তথ্য বিনিময় সভা

৩১ মিনিট আগে | পরবাস

বিমানবন্দর স্টেশনে যৌথ বাহিনীর অভিযানে অস্ত্রসহ আটক ৪
বিমানবন্দর স্টেশনে যৌথ বাহিনীর অভিযানে অস্ত্রসহ আটক ৪

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

শাবিপ্রবি ছাত্রদলের উদ্যোগে স্বেচ্ছায় রক্তদান কর্মসূচি
শাবিপ্রবি ছাত্রদলের উদ্যোগে স্বেচ্ছায় রক্তদান কর্মসূচি

৩২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় জিপিএ-৫ প্রাপ্ত তিন শতাধিক শিক্ষার্থীকে সংবর্ধনা
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় জিপিএ-৫ প্রাপ্ত তিন শতাধিক শিক্ষার্থীকে সংবর্ধনা

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‌‘যুবদল গণমানুষের অধিকার রক্ষার সংগ্রামে রাজপথে ছিল, থাকবে’
‌‘যুবদল গণমানুষের অধিকার রক্ষার সংগ্রামে রাজপথে ছিল, থাকবে’

৪৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঢাকা কলেজের পুকুরে বসুন্ধরা শুভসংঘের পরিচ্ছন্নতা অভিযান, ফিরে এলো নান্দনিক পরিবেশ
ঢাকা কলেজের পুকুরে বসুন্ধরা শুভসংঘের পরিচ্ছন্নতা অভিযান, ফিরে এলো নান্দনিক পরিবেশ

৪৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

যে কারণ খুলে পড়লো মেট্রোরেলের বিয়ারিং প্যাড
যে কারণ খুলে পড়লো মেট্রোরেলের বিয়ারিং প্যাড

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

হঠাৎ মেট্রোরেল বন্ধে দুর্ভোগ
হঠাৎ মেট্রোরেল বন্ধে দুর্ভোগ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বেতন সাবমিটে মাউশির নতুন নির্দেশনা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বেতন সাবমিটে মাউশির নতুন নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিন্নতা থাকলেও জাতীয় স্বার্থে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: গোলাম পরওয়ার
ভিন্নতা থাকলেও জাতীয় স্বার্থে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: গোলাম পরওয়ার

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিতের চেষ্টা করা হচ্ছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচনে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিতের চেষ্টা করা হচ্ছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিডনিতে কৃষি কাজে আগ্রহ বৃদ্ধিতে হর্টিকালচারাল প্রোডাক্টসের যাত্রা শুরু
সিডনিতে কৃষি কাজে আগ্রহ বৃদ্ধিতে হর্টিকালচারাল প্রোডাক্টসের যাত্রা শুরু

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামো চায় ইউট্যাব
বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামো চায় ইউট্যাব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদারীপুরে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, পথচারী নারী নিহত
মাদারীপুরে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, পথচারী নারী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৃষ্টিতে স্মার্টফোন রক্ষায় করণীয়
বৃষ্টিতে স্মার্টফোন রক্ষায় করণীয়

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ঘুষ নিয়ে ভাইরাল সেই শিক্ষা কর্মকর্তার ঘুষ-দুর্নীতি বন্ধ হয়নি
ঘুষ নিয়ে ভাইরাল সেই শিক্ষা কর্মকর্তার ঘুষ-দুর্নীতি বন্ধ হয়নি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এশিয়ার নবীনতম দেশ এখন আসিয়ানের ১১তম সদস্য
এশিয়ার নবীনতম দেশ এখন আসিয়ানের ১১তম সদস্য

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বামীর ছুরিকাঘাতের চারদিন পর স্ত্রীর মৃত্যু
স্বামীর ছুরিকাঘাতের চারদিন পর স্ত্রীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২ দিনে ডিএমপির ২৫০৯ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২ দিনে ডিএমপির ২৫০৯ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
২৩ বছর পর দেশে ফিরছেন অভি, বরিশাল-২ আসনে প্রার্থী হওয়ার গুঞ্জন
২৩ বছর পর দেশে ফিরছেন অভি, বরিশাল-২ আসনে প্রার্থী হওয়ার গুঞ্জন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসামিদের দেশত্যাগ ঠেকাতে ইমিগ্রেশনে তথ্য পাঠিয়েছে পুলিশ
আসামিদের দেশত্যাগ ঠেকাতে ইমিগ্রেশনে তথ্য পাঠিয়েছে পুলিশ

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফার্মগেটে মেট্রোরেলের পিলারের বিয়ারিং প্যাড পড়ে পথচারীর মৃত্যু
ফার্মগেটে মেট্রোরেলের পিলারের বিয়ারিং প্যাড পড়ে পথচারীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মালয়েশিয়ায় নেমেই নেচে উঠলেন ট্রাম্প, ভিডিও ভাইরাল
মালয়েশিয়ায় নেমেই নেচে উঠলেন ট্রাম্প, ভিডিও ভাইরাল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুক্তিযোদ্ধা ওয়ারিশদের তথ্য এমআইএস সফটওয়্যারে সংরক্ষণের নির্দেশ
মুক্তিযোদ্ধা ওয়ারিশদের তথ্য এমআইএস সফটওয়্যারে সংরক্ষণের নির্দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেসব অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’
যেসব অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’, যেসব অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে
ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’, যেসব অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাসে ছিল ২৩৪টি স্মার্টফোন, ২০ জনের প্রাণহানিতে থাকতে পারে ব্যাটারি বিস্ফোরণের প্রভাব
বাসে ছিল ২৩৪টি স্মার্টফোন, ২০ জনের প্রাণহানিতে থাকতে পারে ব্যাটারি বিস্ফোরণের প্রভাব

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের জন্য সবাই মুখিয়ে আছে : তথ্য উপদেষ্টা
সংঘাতের জন্য সবাই মুখিয়ে আছে : তথ্য উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুক পোস্টে বিচ্ছেদের গুঞ্জন, পূর্ণিমা জানালেন সত্যিটা কী
ফেসবুক পোস্টে বিচ্ছেদের গুঞ্জন, পূর্ণিমা জানালেন সত্যিটা কী

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভালুকায় বিএনপির আনন্দ মিছিল
ভালুকায় বিএনপির আনন্দ মিছিল

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জেন-জিরা হাসিনার ‘মিথ’ ভেঙে দিয়েছে : চিফ প্রসিকিউটর
জেন-জিরা হাসিনার ‘মিথ’ ভেঙে দিয়েছে : চিফ প্রসিকিউটর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার স্বজন পরিচয়ে ইউরোপে আশ্রয় চান পলাতক পুলিশ কর্মকর্তা
হাসিনার স্বজন পরিচয়ে ইউরোপে আশ্রয় চান পলাতক পুলিশ কর্মকর্তা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রশ্নের সেট ‘পদ্মা’ হলে দিতে হবে কাশি, বারবার কাশতে গিয়ে ধরা পড়লেন পরীক্ষার্থী
প্রশ্নের সেট ‘পদ্মা’ হলে দিতে হবে কাশি, বারবার কাশতে গিয়ে ধরা পড়লেন পরীক্ষার্থী

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন কমিশনের সামনে ‘ককটেল বিস্ফোরণ’, যুবক আটক
নির্বাচন কমিশনের সামনে ‘ককটেল বিস্ফোরণ’, যুবক আটক

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফ্রান্সে স্কুলছাত্রী ধর্ষণ-হত্যার দায়ে প্রথম কোনো নারীর যাবজ্জীবন
ফ্রান্সে স্কুলছাত্রী ধর্ষণ-হত্যার দায়ে প্রথম কোনো নারীর যাবজ্জীবন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সালমান শাহর স্ত্রী সামিরাকে নির্দোষ বললেন ডন
সালমান শাহর স্ত্রী সামিরাকে নির্দোষ বললেন ডন

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাইপ বোরিং করতে গিয়ে বের হচ্ছে গ্যাস, রান্না করছেন অনেকে
পাইপ বোরিং করতে গিয়ে বের হচ্ছে গ্যাস, রান্না করছেন অনেকে

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বার কাউন্সিলের লিখিত পরীক্ষার ফল প্রকাশ, ৭৯১৭ জন উত্তীর্ণ
বার কাউন্সিলের লিখিত পরীক্ষার ফল প্রকাশ, ৭৯১৭ জন উত্তীর্ণ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেমিট্যান্স যোদ্ধাদের পাসপোর্ট ফি কমাতে পদক্ষেপ নিচ্ছে সরকার
রেমিট্যান্স যোদ্ধাদের পাসপোর্ট ফি কমাতে পদক্ষেপ নিচ্ছে সরকার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রোনালদোর ৯৫০তম গোলে আল নাসরের টানা ছয় জয়
রোনালদোর ৯৫০তম গোলে আল নাসরের টানা ছয় জয়

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য
বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য

১৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আবারও প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে লড়ার ইঙ্গিত কমলা হ্যারিসের
আবারও প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে লড়ার ইঙ্গিত কমলা হ্যারিসের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোট হলেও দলীয় প্রতীকে ভোটে আপত্তি বিএনপির, ইসিতে চিঠি
জোট হলেও দলীয় প্রতীকে ভোটে আপত্তি বিএনপির, ইসিতে চিঠি

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রিজার্ভ বৃদ্ধিকে স্বাগত জানাল আইএমএফ
রিজার্ভ বৃদ্ধিকে স্বাগত জানাল আইএমএফ

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘সাইয়ারা’র পর নতুন ছবিতে অনীত, আয়ুষ্মানের শুভেচ্ছাবার্তা
‘সাইয়ারা’র পর নতুন ছবিতে অনীত, আয়ুষ্মানের শুভেচ্ছাবার্তা

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শান্তি আলোচনা ব্যর্থ হলে আফগানিস্তানের বিরুদ্ধে ‘যুদ্ধের’ হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
শান্তি আলোচনা ব্যর্থ হলে আফগানিস্তানের বিরুদ্ধে ‘যুদ্ধের’ হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্রের সুরক্ষায় প্রয়োজন উপযুক্ত শিক্ষাব্যবস্থা : তারেক রহমান
রাষ্ট্রের সুরক্ষায় প্রয়োজন উপযুক্ত শিক্ষাব্যবস্থা : তারেক রহমান

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে দামে কেনা যাবে এক ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে এক ভরি স্বর্ণ

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সারাদেশে পুলিশের অভিযানে গ্রেফতার ১৮১২
সারাদেশে পুলিশের অভিযানে গ্রেফতার ১৮১২

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
একটি ফোন কলের অপেক্ষা
একটি ফোন কলের অপেক্ষা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী বেগম জিয়া অথবা তারেক রহমান
বিএনপির প্রার্থী বেগম জিয়া অথবা তারেক রহমান

নগর জীবন

নিঃস্ব থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
নিঃস্ব থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

মন্ত্রণালয় ও মাঠ প্রশাসনে আসছে ব্যাপক পরিবর্তন
মন্ত্রণালয় ও মাঠ প্রশাসনে আসছে ব্যাপক পরিবর্তন

প্রথম পৃষ্ঠা

অবকাঠামো ছাড়াই বিদ্যুতের গাড়ি!
অবকাঠামো ছাড়াই বিদ্যুতের গাড়ি!

পেছনের পৃষ্ঠা

তাবিথের নেতৃত্বে বাফুফের প্রথম বছর
তাবিথের নেতৃত্বে বাফুফের প্রথম বছর

মাঠে ময়দানে

এক মঞ্চে জাতীয় নেতারা
এক মঞ্চে জাতীয় নেতারা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক মেয়রসহ চারজন
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক মেয়রসহ চারজন

নগর জীবন

দূরত্ব ও সময় মেপে টাকা নেয় সিন্ডিকেট
দূরত্ব ও সময় মেপে টাকা নেয় সিন্ডিকেট

প্রথম পৃষ্ঠা

তদন্ত করবেন চার দেশের বিশেষজ্ঞরা
তদন্ত করবেন চার দেশের বিশেষজ্ঞরা

পেছনের পৃষ্ঠা

নিজামী, মীর কাসেমদের ফাঁসি মিথ্যা মামলায়
নিজামী, মীর কাসেমদের ফাঁসি মিথ্যা মামলায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বিনামূল্যের ট্রলিতেও দিতে হয় টাকা
বিনামূল্যের ট্রলিতেও দিতে হয় টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

একজন ক্ষণজন্মা ধূমকেতু
একজন ক্ষণজন্মা ধূমকেতু

শোবিজ

ফুরফুরে মেজাজে বুবলী
ফুরফুরে মেজাজে বুবলী

শোবিজ

বিল গেটসের চোখে সুপারহিরো অমিতাভ
বিল গেটসের চোখে সুপারহিরো অমিতাভ

শোবিজ

জাতীয় ক্রিকেটে দুরন্ত সেঞ্চুরি আরিফুলের
জাতীয় ক্রিকেটে দুরন্ত সেঞ্চুরি আরিফুলের

মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানের পেট্রোলিয়াম মন্ত্রী আসছেন আজ
পাকিস্তানের পেট্রোলিয়াম মন্ত্রী আসছেন আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

ওয়ানডেতে শচীনের পরেই কোহলি
ওয়ানডেতে শচীনের পরেই কোহলি

মাঠে ময়দানে

অ্যালানার ৭ উইকেট
অ্যালানার ৭ উইকেট

মাঠে ময়দানে

অভিভাবকশূন্য মিডিয়া ইন্ডাস্ট্র্রি
অভিভাবকশূন্য মিডিয়া ইন্ডাস্ট্র্রি

শোবিজ

সাগরে জেগে ওঠা রূপকথার রাজ্য
সাগরে জেগে ওঠা রূপকথার রাজ্য

দেশগ্রাম

অনুশীলনে টাইগাররা
অনুশীলনে টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

নিগারদের বিশ্বকাপ শেষ আজ
নিগারদের বিশ্বকাপ শেষ আজ

মাঠে ময়দানে

বিরতিতে জাহ্নবী
বিরতিতে জাহ্নবী

শোবিজ

জামায়াত অফিস ভাঙচুর-হত্যাচেষ্টা সাংবাদিক কারাগারে
জামায়াত অফিস ভাঙচুর-হত্যাচেষ্টা সাংবাদিক কারাগারে

দেশগ্রাম

খেলল কিংস জিতল আল সিব
খেলল কিংস জিতল আল সিব

মাঠে ময়দানে

অবৈধভাবে টিকিট কেনায় জরিমানা সাত যাত্রীর
অবৈধভাবে টিকিট কেনায় জরিমানা সাত যাত্রীর

দেশগ্রাম

গলার কাঁটা স্লুইসগেট
গলার কাঁটা স্লুইসগেট

দেশগ্রাম

সীমান্তে ভারতীয় পণ্য জব্দ
সীমান্তে ভারতীয় পণ্য জব্দ

দেশগ্রাম