শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৪৩, শুক্রবার, ২৩ আগস্ট, ২০১৯ আপডেট:

বিবিসি বাংলার প্রতিবেদন

ভারত কেন আগে পরমাণু হামলা চালাতে চায়?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
ভারত কেন আগে পরমাণু হামলা চালাতে চায়?

পারমানবিক শক্তিধর দেশ হওয়া সত্ত্বেও ভারত বহু বছর যাবৎ একটি নীতি মেনে আসছে। আর তা হলো, আক্রান্ত না হলে দেশটি নিজে থেকে কারো ওপর পারমানবিক হামলা চালাবে না। কিন্তু ভারতের প্রতিরক্ষা মন্ত্রী সম্প্রতি ইঙ্গিত দিয়েছেন, সে নীতি পুনরায় মূল্যায়নের সময় হয়েছে।

আরেক পরমাণু শক্তিধর প্রতিবেশী পাকিস্তানের সঙ্গে যখন দেশটির সম্পর্কে রীতিমত উত্তেজনা চলছে, তখন ভারতের এমন ঘোষণায় দক্ষিণ এশিয়ার নিরাপত্তা ও শান্তি বিঘ্নিত হতে পারে বলে আশংকা করছেন বিশ্লেষকরা।

সিং অগাস্টের পাঁচ তারিখে ভারতীয় সংবিধানের ৩৭০ অনুচ্ছেদ, যা কাশ্মীরকে বিশেষ মর্যাদা দেয়, তা বিলোপ করার ঘোষণা দেবার পর এই মন্তব্য করেন।

কাশ্মীরের বিশেষ মর্যাদা বাতিলের পর, কাশ্মীরের আরেক দাবিদার পাকিস্তান ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে।

কী বলেছেন রাজনাথ সিং?
ভারতের প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিং সম্প্রতি গণমাধ্যমে বলেছেন, ভারত এতদিন ওই নীতি মেনে এসেছে।
ভবিষ্যতে 'উদ্ভূত পরিস্থিতির ওপর' নির্ভর করবে এই নীতির বহাল থাকা বা না থাকা।

'ওই নীতি চিরস্থায়ী কিছু নয়, এবং বড় কোন সংকটে পড়লে ভারত ঐ নীতিতে অটল থাকবে বিষয়টি তেমন নয়, তিনি বলেন।

সিং পোখরানে বসে এ কথা বলেন। এর একটি তাৎপর্য হলো নব্বই এর দশকের শেষ দিকে পোখরানেই ভারত পরমাণু পরীক্ষা চালিয়েছিল।

একই কথা সিং তার নিজের অফিসিয়াল টুইটার অ্যাকাউন্ট থেকেও পোষ্ট করেন এবং সরকারের প্রেস ইনফরমেশন ব্যুরো থেকে একই বার্তা দিয়ে একটি সংবাদ বিজ্ঞপ্তিও জারি করা হয়।

এটাই ছিল ভারত সরকারের তরফ থেকে এ নিয়ে আনুষ্ঠানিক ইঙ্গিত যে, ভারত হয়ত শীঘ্রই তার 'নো ফার্স্ট ইউজ ডকট্রিন' অর্থাৎ আক্রান্ত হবার আগে পরমাণু অস্ত্র ব্যবহার না করার সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসতে যাচ্ছে।

অর্থাৎ নিজের নিরাপত্তার স্বার্থে দরকার মনে করলে ভারত নিজেই এখন পরমাণু অস্ত্র ব্যবহার করতে পারবে।

স্নায়ুযুদ্ধের সময় যুক্তরাষ্ট্র, সোভিয়েত ইউনিয়ন, ফ্রান্স এবং যুক্তরাজ্য এদের সবারই পরমাণু হামলা চালাবার অধিকার ছিল। এক্ষেত্রে প্রথমে পরমাণু হামলা চালানোর পক্ষে দুইটি যুক্তি ছিল-

১. যদি কোন রাষ্ট্র প্রচলিত সামরিক শক্তি ব্যবহার করে যুদ্ধক্ষেত্রে হারতে বসার উপক্রম হয়, তাহলে প্রতিপক্ষকে হারানোর জন্য কৌশলগত পরমাণু অস্ত্র ব্যবহার করতে পারবে, অথবা

২. কোন রাষ্ট্রের যদি আশঙ্কা থাকে যে প্রতিপক্ষ তার ওপর পরমাণু হামলা চালাতে পারে, তাহলে নিজের নিরাপত্তার জন্য ওই রাষ্ট্র আগে পরমাণু হামলা চালাতে পারবে।

১৯৯৮ সালে ভারত যখন প্রথম পারমানবিক পরীক্ষা চালায়, দেশটি তখন ঘোষণা দিয়েছিল, পরমাণু অস্ত্র কেবলমাত্র আক্রান্ত হলে জবাব দেবার কাজে ব্যবহার করা হবে। ভারত বলেছিল, এর মাধ্যমে এ অঞ্চলে সংঘাত কমানো সম্ভব হবে।

১৯৬৪ সালে চীন যখন পরমাণু অস্ত্র পরীক্ষা চালায়, সে সময় তারা ঘোষণা দিয়েছিল কোন অবস্থাতেই চীন প্রথমে পরমাণু অস্ত্র ব্যবহার করে কারো ওপর হামলা চালাবে না। যদিও ভারত কখনোই চীনের ওই ঘোষণায় বিশ্বাস করেনি। বরং চীনের কারণেই ভারত নিজে পারমানবিক শক্তি অর্জনের প্রকল্প হাতে নিয়েছিল।

অন্য কোন দেশের আছে এ নীতি?
ভারত আর চীন ব্যতীত পৃথিবীর অন্য কোন দেশেরই 'নো ফার্স্ট ইউজ ডকট্রিন' নীতি নেই। উত্তর কোরিয়া এক সময় এ কথা বলেছিল। কিন্তু তার কথাও কেউ বিশ্বাস করেনি, কারণ তার পরমাণু শক্তি অর্জনের মূল কারণটি ছিল দক্ষিণ কোরিয়া এবং যুক্তরাষ্ট্রের যৌথ আক্রমণ ঠেকানো, ফলে সে আক্রান্ত হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করবে এমন বিশ্বাস কারোই ছিল না।

এমনকি ভারতের সবচেয়ে কাছের শত্রু পাকিস্তান নিজেই আগে পরমাণু হামলা চালাতে পারবে।

ভারত কেন নীতি পুনর্মূল্যায়ন করতে চায়?
দুই দশকের বেশি সময় ধরে ভারত যে নীতি মেনে চলছে, তা নিয়ে সরকার ও রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে ভিন্নমত বরাবরই ছিলো।

কিন্তু এবারের মত সরকারের কেউ আনুষ্ঠানিক বক্তব্যে সে কথা কথা বলেননি।

১৯৯৮ সালে 'নো ফার্স্ট ইউজ ডকট্রিন' ঘোষণার পর, ২০০৩ সালে ভারত সেটির কিছুটা সংস্কার বা পরিমার্জন করে।

যাতে বলা হয়, কেবল পারমানবিক হামলা নয়, কেমিক্যাল বা বায়োলজিক্যাল অস্ত্র ব্যবহার করে কেউ হামলা চালালেও ভারত পরমাণু হামলা চালাতে পারবে।

২০১৬ সালে ভারতের তৎকালীন প্রতিরক্ষামন্ত্রী মনোহর পারিকার প্রশ্ন তুলেছিলেন যে, এই নীতির মাধ্যমে ভারত নিজেকে দুর্বল করে তুলছে কিনা।

যদিও সেই বক্তব্যকে তিনি নিজের ব্যক্তিগত মত বলে ব্যাখ্যা করেছিলেন। কিন্তু মি. সিং ও পথে হাঁটেননি।

১৯৯৮ সালে ভারতের কেবলমাত্র কিছু ব্যালিস্টিক ক্ষেপনাস্ত্র, সীমিত গোয়েন্দা সক্ষমতা এবং আকাশ থেকে হামলা চালানোর মাঝারি মানের সামর্থ্য ছিল।

কিন্তু এখন ভারতের উচ্চতর ক্ষমতা সম্পন্ন ব্যালিস্টিক ও ক্রুজ ক্ষেপনাস্ত্র, মহাকাশে কয়েকটি স্যাটেলাইট, নানা মাপের ও সক্ষমতার ছোট বড় ক্ষেপণাস্ত্র যা দিয়ে অল্প দূরত্ব থেকে হামলা চালানো যায়, এমন সব অস্ত্রের বিপুল এক ভাণ্ডার রয়েছে।

তাছাড়া রাশিয়া ও ইসরায়েলের সাহায্য নিয়ে এমন এক প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা গড়ে তুলছে ভারত যা প্রতিপক্ষ হামলা চালিয়ে সহজে ধ্বংস করতে পারবে না।

সিং এর কথা কেন গুরুত্বপূর্ণ?

'নো ফার্স্ট ইউজ ডকট্রিন' এর মাধ্যমে আঞ্চলিক প্রতিদ্বন্দ্বীদের থেকে ভারত নীতিগত দিক থেকে একটি উচ্চতর অবস্থানে থাকে।

এর মানে হচ্ছে, ভারতের আগে হামলা করার সামর্থ্য আছে, কিন্তু শান্তির জন্য সে তা করছে না।

কিন্তু এখন সে সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসার বিষয়টির সমালোচনা করছেন দেশটির অনেক বিশ্লেষক।

অবসরপ্রাপ্ত লে: জেনারেল প্রকাশ মেননের যুক্তি হচ্ছে, এখন একটি দায়িত্বশীল পরমাণু শক্তিধর দেশ হিসেবে ভারতের ইমেজ ক্ষতিগ্রস্ত হবে।

অন্যদিকে, পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানও এর সমালোচনা করেছেন। তিনি বলেছেন, "ভারতের পরমাণু অস্ত্রের নিয়ন্ত্রণ এখন ফ্যাসিস্ট, বর্ণবাদী, হিন্দু আধিপত্যবাদী প্রধানমন্ত্রী মোদীর হাতে।"

তবে, পরমাণু অস্ত্রের ব্যবহার কোন মতবাদ বা বাকযুদ্ধের ওপর নির্ভর করেনা। বরং পাকিস্তানের প্রতিক্রিয়ার ওপর নির্ভর করবে পুরো বিষয়টি।

তবে এর মূল ঝুঁকি হচ্ছে, গত সপ্তাহেই পাকিস্তান কিছুটা গোপনেই জানিয়েছে যে তারা ভারতের কথা বিশ্বাস করেনা।

ফলে যেটা হতে পারে, তা হলো এখন পাকিস্তান আরো বেশি পরমাণু শক্তি বাড়ানোর দিকে নজর দেবে।

আর ভারতের সামনে তার পরীক্ষাও চালাবে। সেটাই হবে আসল ঝুঁকি।

এছাড়া যেকোনো সংকটে আগের চেয়ে দ্রুত পরমাণু অস্ত্র ব্যবহারের প্রশ্ন চলে আসতে পারে।

তাতে শান্তির জন্য পাকিস্তান কোন উদ্যোগ নেবার পরিবর্তে, বরং তারাও তখন পরমাণু অস্ত্র ব্যবহার করতে চাইবে।

এখন দক্ষিণ এশিয়ায় নিরাপত্তা, দুর্ঘটনা এবং সম্ভাব্য ভুল বোঝাবুঝির কী পরিণাম হতে পারে, সেটা এখনি পরিষ্কার বোঝা না গেলেও যা বোঝা যাচ্ছে তা হলো, নিঃসন্দেহে এ অঞ্চলে অস্ত্র প্রতিযোগিতা সামনের দিনে বাড়তে যাচ্ছে।

বিডি প্রতিদিন/২৩ আগস্ট, ২০১৯/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
ইউক্রেন শান্তি প্রস্তাবে ইউরোপের নিরাপত্তাও দেখতে হবে: ম্যাক্রোঁ
ইউক্রেন শান্তি প্রস্তাবে ইউরোপের নিরাপত্তাও দেখতে হবে: ম্যাক্রোঁ
মার্কিন আপত্তি সত্ত্বেও জি-২০ সম্মেলনে ঘোষণাপত্র গৃহীত
মার্কিন আপত্তি সত্ত্বেও জি-২০ সম্মেলনে ঘোষণাপত্র গৃহীত
৪৯৭ বার যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন, ৩৪২ জনকে হত্যা
৪৯৭ বার যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন, ৩৪২ জনকে হত্যা
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা চূড়ান্ত প্রস্তাব নয়!
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা চূড়ান্ত প্রস্তাব নয়!
বৈশ্বিক উষ্ণায়নের জন্য আফ্রিকাকে চরম মূল্য দিতে হবে: গুতেরেস
বৈশ্বিক উষ্ণায়নের জন্য আফ্রিকাকে চরম মূল্য দিতে হবে: গুতেরেস
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
জলবায়ু সম্মেলনে শীথিল হলো জীবাশ্ম জ্বালানি শর্ত
জলবায়ু সম্মেলনে শীথিল হলো জীবাশ্ম জ্বালানি শর্ত
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটিই থামিয়েছি: ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটিই থামিয়েছি: ট্রাম্প
সর্বশেষ খবর
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

এই মাত্র | জীবন ধারা

বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

১২ মিনিট আগে | নগর জীবন

এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল
এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল

২০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

৩৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

৫৫ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা
সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নোয়াখালীতে হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন
নোয়াখালীতে হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

১৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা
যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা

পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের
অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের

পূর্ব-পশ্চিম

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা
বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা

মাঠে ময়দানে

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প

পূর্ব-পশ্চিম

দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা
দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা

মাঠে ময়দানে

টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি
টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি

পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ভিয়েতনামে বন্যায় মৃত্যু বেড়ে ৯০ নিখোঁজ ১২
ভিয়েতনামে বন্যায় মৃত্যু বেড়ে ৯০ নিখোঁজ ১২

পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

ঋতুপর্ণাদের ‘মিশন অস্ট্রেলিয়া’
ঋতুপর্ণাদের ‘মিশন অস্ট্রেলিয়া’

মাঠে ময়দানে