শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:৩০, বৃহস্পতিবার, ১৭ অক্টোবর, ২০১৯ আপডেট:

বিবিসি বাংলার প্রতিবেদন

পাকিস্তানে যে মুসলিম বিজ্ঞানীর নাম নেয়া ‌‘নিষিদ্ধ’

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
পাকিস্তানে যে মুসলিম বিজ্ঞানীর নাম নেয়া ‌‘নিষিদ্ধ’

১৯৭৯ সালে পাকিস্তানী বিজ্ঞানী আবদুস সালাম পদার্থবিদ্যায় নোবেল জিতেছিলেন। তার জীবন কর্ম পদার্থবিদ্যার একটি তত্ত্ব সংজ্ঞায়িত করার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ, যা আজো পদার্থবিদ্যায় ব্যবহৃত হচ্ছে এবং এটাই ২০১২ সালের 'হিগস বোসন' কণার আবিষ্কারের ভিত্তি তৈরি করেছিলো। আবদুস সালাম ছিলেন প্রথম পাকিস্তানী যিনি নোবেল জিতেছিলেন এবং তার জয় আসলে দেশের জন্য ঐতিহাসিক মূহুর্ত হিসেবে বিবেচিত হওয়া উচিত ছিলো।

কিন্তু এর পরিবর্তে এই ৪০ বছর পরেও তার জয়ের গল্প দেশটির বড় অংশই ভুলে গেছে। আর এর কারণ হিসেবে বলা হচ্ছে তার ধর্ম বিশ্বাস। এখন তাকে নিয়ে ডকুমেন্টারি বানাচ্ছে নেটফ্লিক্স। চলচ্চিত্র প্রযোজক জাকির থাভের বিবিসিকে বলেন, "সালাম ছিলেন প্রথম মুসলিম, যিনি নোবেল জয় করেছিলেন।" "তিনি তার পরিবারের প্রতি অঙ্গীকারাবদ্ধ ছিলেন এবং জনগণের কল্যাণ চাইতেন। নোবেল পদক নেয়ার সময় ভাষণে তিনি কোরানকে উদ্ধৃত করেছিলেন"।

ছবিটিতে আবদুস সালামের তিনটি বিষয় উঠে এসেছে: তার পদার্থবিদ্যা, তার বিশ্বাস এবং তার জাতীয়তা। ব্রিটিশ ভারতের জং শহরে ১৯২৬ সালে জন্মগ্রহণ করেছিলেন তিনি। তার শিক্ষক পিতার বিশ্বাস ছিল যে তার সন্তানের জন্ম স্বয়ং সৃষ্টিকর্তার কাছ থেকে পাওয়া একটি স্বপ্নের ফল, যেটি তিটি শুক্রবারের প্রার্থনায় পেয়েছিলেন। যখন বড় হচ্ছিলেন তাকে তাকে পরিবারের বড় হিসেবে বিবেচনা করা হয়েছে।

এজন্য নিয়মিত পারিবারিক কাজ যেমন গরুর দুধ সংগ্রহ বা টয়লেট পরিষ্কার করা থেকে তাকে বিরত রাখা হয়েছিলো যা তাকে গণিতে সময় দিতে সাহায্য করে। খুব বেশি বিলাসী শৈশব তিনি পাননি। যখন লাহোরে সরকারি কলেজে পড়ার জন্য নিজ শহর ছেড়ে গেলেন সেখানে তিনি প্রথম বৈদ্যুতিক বাতি দেখেছিলেন। সেখানেই গণিত ও পদার্থবিদ্যায় তার দক্ষতা তাকে সহপাঠীদের কাছ থেকে আলাদা করে তোলে।

পরে তিনি ক্যামব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের বৃত্তি পান ও সেন্ট জোনস কলেজে অল্প কয়েকজন দক্ষিণ এশীয়র মধ্যে তিনি একজন। ডক্টরেট শেষ করে তিনি আবার লাহোরে ফিরে গিয়ে গণিতের অধ্যাপক হিসেবে যোগ দেন।

বিজ্ঞান ও ধর্মের সমন্বয়
জীবনভর অধ্যাপক সালাম ছিলেন একজন নিবেদিতপ্রাণ মুসলিম। লন্ডনে নিজের অফিসে বসেও তিনি কোরান শুনতেন। বিজ্ঞানের ক্ষেত্রে ধর্ম কখনোই প্রতিবন্ধকতা তৈরি করেনি। বরং অনেক ক্ষেত্রে তার কাছে এটি ছিলো একটি আরেকটির সহায়ক। সহকর্মীদের কাছে তিনি দাবী করেছেন যে তার অনেক আইডিয়াই এসেছে সৃষ্টিকর্তার তরফ থেকে।

যদিও বিগ ব্যাং তত্ত্বের মতো বিজ্ঞানের কিছু বিষয় তার ধর্ম বিশ্বাসের সাথে যায়না বলেও তিনি গ্রহণ করেছেন। তার ধর্ম বিশ্বাস যেমন তার কাছে গুরুত্বপূর্ণ ছিলো তেমনি এটি তার জন্য অনেক যন্ত্রণাও বয়ে এনেছিলো। বিশেষ করে আহমদিয়া সম্প্রদায়কে পাকিস্তানে যেভাবে দেখা হতো। এ সম্প্রদায়ের সাথে অন্য মুসলিমদের বিশ্বাসগত কিছু পার্থক্য আছে।

তবে আহমদীয়রা আইন মান্যকারী চমৎকার সম্প্রদায় বলে মনে করেন আদিল শাহ, যিনি লন্ডন আহমদিয়া সম্প্রদায়ের একজন ইমাম। "যদিও পাকিস্তানে বারবার তারা নিপীড়ন ও বৈষম্যের শিকার হয়েছে"। মূলত পাকিস্তানে আহমদিয়াদের সমস্যা শুরু হয় ১৯৫৩ সালে।তখন লাহোরে বেশ কিছু সহিংস ঘটনা ঘটে। পাঞ্জাব সরকার তখন মাত্রা ২০ জনের কথা বললেও সহিংসতায় নিহতের সংখ্যা ছিলো অনেক বেশি।

পরে ১৯৭৪ সালে আইন করে আহমদিয়াদের অমুসলিম ঘোষণা করা হয় এবং কিছু অধিকার থেকেও তাদের বঞ্চিত করা হয়। ২০১০ সালেও দুটি আহমদিয়া মসজিদে হামলার ঘটনা ঘটে যাতে ৯৪ জন নিহত হয়। জাকির থাভের বলছেন, নোবেল জয়ী প্রথম মুসলিম বিজ্ঞানীর কবর ফলকে মুসলিম শব্দটা মুছে দেয়া হয়েছে।

"এমনকি কোনো আহমদিয়া মুসলিম ইসলামি কায়দায় সালাম দিলেও তার জেল জরিমানা হতে পারে। তাদের মসজিদ, কবর ও দোকানপাট আক্রমণের শিকার হচ্ছে।কিন্তু রাষ্ট্র এসব বিষয়ে বরাবর অন্ধ"। ১৯৫৩ সালের দাঙ্গার পর পাকিস্তান ছাড়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন আবদুস সালাম। তিনি ক্যামব্রিজে ফিরে যান এবং পরে লন্ডনে ইমপেরিয়াল কলেজে যোগ দেন।

নিজ দেশে প্রত্যাখ্যাত হলেও তিনি পাকিস্তানকে ছেড়ে দেননি। বরং দেশের বড় বিজ্ঞান ভিত্তিক প্রকল্পে সংযুক্ত থেকেছেন। ১৯৬১ সালে তিনি পাকিস্তান স্পেস প্রোগাম প্রতিষ্ঠা করেন এমনকি পাকিস্তানের পরমাণু কর্মসূচিতে তিনি যুক্ত ছিলেন। কিন্তু জুলফিকার আলী ভুট্রো আহমদিয়াদের বিরুদ্ধে আইন করলে তার অন্তর্ভুক্তির অবসান হয় এবং পরে তিনিও পরমাণু কর্মসূচির বিরুদ্ধে সোচ্চার হন।

পাকিস্তানে আহমদিয়াদের অমুসলিম ঘোষণার ৫ বছর পর তিনি নোবেল জেতেন। বিশ্বের কাছে তিনি ছিলেন প্রথম মুসলিম যিনি নোবেল জিতেছেন কিন্তু তার দেশের মানুষের কাছে সেটি ছিলোনা। তার কবরের ফলকে তাকে প্রথম মুসলিম নোবেল জয়ী লিখলেও স্থানীয় কর্তৃপক্ষ মুসলিম শব্দটা মুছে দিয়েছে।

থাভের বলছেন, তিনি ও তার সহ-প্রযোজক ওমর ভানদাল মিস্টার সালাম সম্পর্কে জানতে পারেন ৯০ এর দশকে মাঝামাঝি। "আমরা নিউইয়র্ক টাইমসে তার অবিচুয়ারি পড়ছিলাম আমরা বুঝতে পারলাম যে সালামের গল্প বহু মানুষকে উৎসাহিত করবে এমন সম্ভাবনা আছে"। পদার্থবিদ্যায় সালামের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ। মৌলিক কণার মধ্যে দুর্বল ও তড়িৎ চৌম্বকীয় মিথষ্ক্রিয়া বিষয়ক তত্ত্বে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখার জন্য পদার্থ বিজ্ঞান ক্যাটাগরিতে নোবেল পুরস্কার পান তিনি।

নিপীড়নের শিকার হওয়া সত্ত্বেও দেশের প্রতি তিনি ছিলেন নিবেদিতপ্রাণ। তাকে ব্রিটিশ ও ইটালিয়ান নাগরিকত্বের অফার দেয়া হলেও মৃত্যু পর্যন্ত তিনি ছিলেন পাকিস্তানী নাগরিক। ইমাম আদেল বলছেন, "আমি সহ আহমদিয়ারা পাকিস্তানের প্রতি গভীর মমতা পোষণ করে এবং সামনে থেকেই তারা দেশসেবা করতে চায়"। আবদুস সালামকে নিয়ে ডকুমেন্টারি করতে ১৪ বছর সময় নিয়েছেন থাভের ও ভানদাল।

"আমরা ছিলাম অপরিচিত, তরুণ ও উচ্চাভিলাষী এবং উল্লেখযোগ্য কিছু করতে চেয়েছিলাম, বিশেষ করে ঐতিহাসিক"। ছবিটিতে অধ্যাপক সালামের এমন কিছু ফুটেজ দেখা যাবে যা আগে দেখা যায়নি। থাভের বলছেন তারা সম্পাদনা করেছেন দু'বছর ধরে। তারা এমন কিছু ব্যক্তির সাথে কথা বলেছেন যারা এর আগে ক্যামেরার সামনে দাঁড়ায়নি।

যদিও মিস্টার সালামের পরিবার তার ঘর উন্মুক্ত করে দিয়েছিলেন। অধ্যাপক সালামের বড় ছেলে আহমাদ সালাম তার বাবার জীবন নিয়ে কথা বলেছেন। তিনি বলেন, তার বাবা উন্নয়নশীল দেশগুলোতে শিক্ষা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির উন্নয়নের কথা বলেছিলেন, যে বার্তা ৫০ বছর পরে এসেও সময়োপযোগী।

প্রযোজক থাভের বলছেন, শুরুতে মনে হয়েছিলো নোবেল জয়ী মুসলিম শিশুদের উৎসাহিত করবে কিন্তু পরবর্তী বছরগুলোতে পাকিস্তান ও উপমহাদেশে ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের অবস্থার অবনতি হওয়ায় এটি গল্পের সাথে প্রাসঙ্গিক হয়ে উঠেছে। এমনকি পশ্চিমে বেড়ে ওঠা ইসলামোফোবিয়াও সালামের গল্পকে প্রাসঙ্গিক করে তুলেছে বিশেষ করে বিজ্ঞানে মুসলিমদের অর্জন উদযাপনের ক্ষেত্রে," বলছিলেন মি: থাভের। সূত্র : বিবিসি বাংলা।

বিডি-প্রতিদিন/শফিক

এই বিভাগের আরও খবর
'পারমাণবিক কর্মসূচিতে সহযোগিতার বদলে বোমা হামলা পেল ইরান'
'পারমাণবিক কর্মসূচিতে সহযোগিতার বদলে বোমা হামলা পেল ইরান'
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলে বিদ্যুৎ সরবরাহ বিঘ্নিত
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলে বিদ্যুৎ সরবরাহ বিঘ্নিত
যুক্তরাষ্ট্রের হামলার প্রতি আবারও সমর্থন অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রীর
যুক্তরাষ্ট্রের হামলার প্রতি আবারও সমর্থন অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রীর
পুতিনের সঙ্গে আজ বৈঠকে বসছেন ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পুতিনের সঙ্গে আজ বৈঠকে বসছেন ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ইরানের ৬ বিমানবন্দরে হামলা চালিয়ে ১৫ যুদ্ধবিমান ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ৬ বিমানবন্দরে হামলা চালিয়ে ১৫ যুদ্ধবিমান ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
আকাশ প্রতিরক্ষায় ইরানের ভরাডুবি: রাশিয়ার যে প্রস্তাব ফিরিয়ে দেওয়ার খেসারত
আকাশ প্রতিরক্ষায় ইরানের ভরাডুবি: রাশিয়ার যে প্রস্তাব ফিরিয়ে দেওয়ার খেসারত
৭০ বছরের শত্রুতা: ইরান-যুক্তরাষ্ট্র সম্পর্কের ইতিহাস
৭০ বছরের শত্রুতা: ইরান-যুক্তরাষ্ট্র সম্পর্কের ইতিহাস
ইরান থেকে ধেয়ে আসছে মিসাইলের বহর, ইসরায়েলজুড়ে সতর্কতা
ইরান থেকে ধেয়ে আসছে মিসাইলের বহর, ইসরায়েলজুড়ে সতর্কতা
হরমুজ প্রণালী বন্ধের পথে ইরান, দুটি তেলবাহী জাহাজের ইউটার্ন
হরমুজ প্রণালী বন্ধের পথে ইরান, দুটি তেলবাহী জাহাজের ইউটার্ন
ইরান কোথায় পাল্টা আঘাত হানতে পারে?
ইরান কোথায় পাল্টা আঘাত হানতে পারে?
উত্তেজনার মধ্যেই বেন গুরিয়ন বিমানবন্দর চালু করলো ইসরায়েল!
উত্তেজনার মধ্যেই বেন গুরিয়ন বিমানবন্দর চালু করলো ইসরায়েল!
সিরিয়ায় গির্জায় আত্মঘাতী হামলায় নিহত অন্তত ২০
সিরিয়ায় গির্জায় আত্মঘাতী হামলায় নিহত অন্তত ২০
সর্বশেষ খবর
ভোটার তালিকার ভুল এড়াতে মাঠ কর্মকর্তাদের ইসির নির্দেশনা
ভোটার তালিকার ভুল এড়াতে মাঠ কর্মকর্তাদের ইসির নির্দেশনা

এই মাত্র | জাতীয়

চুয়াডাঙ্গায় গাঁজাসহ আটক ১
চুয়াডাঙ্গায় গাঁজাসহ আটক ১

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

'পারমাণবিক কর্মসূচিতে সহযোগিতার বদলে বোমা হামলা পেল ইরান'
'পারমাণবিক কর্মসূচিতে সহযোগিতার বদলে বোমা হামলা পেল ইরান'

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঠাকুরগাঁওয়ে অবৈধ কারেন্ট জাল জব্দ
ঠাকুরগাঁওয়ে অবৈধ কারেন্ট জাল জব্দ

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তারাগঞ্জে বসুন্ধরা শুভসংঘের মানবিক সহায়তা পেলেন চিত্র রঞ্জন
তারাগঞ্জে বসুন্ধরা শুভসংঘের মানবিক সহায়তা পেলেন চিত্র রঞ্জন

৮ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলে বিদ্যুৎ সরবরাহ বিঘ্নিত
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলে বিদ্যুৎ সরবরাহ বিঘ্নিত

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌম্য না থাকা ও নাঈমের ফেরা নিয়ে যা বললেন প্রধান নির্বাচক
সৌম্য না থাকা ও নাঈমের ফেরা নিয়ে যা বললেন প্রধান নির্বাচক

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের হামলার প্রতি আবারও সমর্থন অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রীর
যুক্তরাষ্ট্রের হামলার প্রতি আবারও সমর্থন অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রীর

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাবিতে ঐতিহাসিক পলাশী দিবস পালিত
রাবিতে ঐতিহাসিক পলাশী দিবস পালিত

২৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

যারা মব সৃষ্টি করছে তাদের আইনের আওতায় আনব : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
যারা মব সৃষ্টি করছে তাদের আইনের আওতায় আনব : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

পুতিনের সঙ্গে আজ বৈঠকে বসছেন ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পুতিনের সঙ্গে আজ বৈঠকে বসছেন ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বুধবার থেকে পরিবেশ ও বৃক্ষমেলা শুরু: সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান
বুধবার থেকে পরিবেশ ও বৃক্ষমেলা শুরু: সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

ইরানের ৬ বিমানবন্দরে হামলা চালিয়ে ১৫ যুদ্ধবিমান ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ৬ বিমানবন্দরে হামলা চালিয়ে ১৫ যুদ্ধবিমান ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬ গোলের দুর্দান্ত জয়ে নকআউটে ম্যানসিটি
৬ গোলের দুর্দান্ত জয়ে নকআউটে ম্যানসিটি

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সেন্ট মার্টিন নিয়ে শঙ্কার কিছু নেই: পরিবেশ উপদেষ্টা
সেন্ট মার্টিন নিয়ে শঙ্কার কিছু নেই: পরিবেশ উপদেষ্টা

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

মুুন্সিগঞ্জে দুই মাদক ব্যবসায়ী আটক
মুুন্সিগঞ্জে দুই মাদক ব্যবসায়ী আটক

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভোটাধিকার হরণে জড়িত সবাইকে গ্রেপ্তার করতে হবে: ফারুক
ভোটাধিকার হরণে জড়িত সবাইকে গ্রেপ্তার করতে হবে: ফারুক

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

‘মব’ সংস্কৃতি সমর্থন করে না বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমদ
‘মব’ সংস্কৃতি সমর্থন করে না বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমদ

৫৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

আকাশ প্রতিরক্ষায় ইরানের ভরাডুবি: রাশিয়ার যে প্রস্তাব ফিরিয়ে দেওয়ার খেসারত
আকাশ প্রতিরক্ষায় ইরানের ভরাডুবি: রাশিয়ার যে প্রস্তাব ফিরিয়ে দেওয়ার খেসারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুন্দরবনে অস্ত্রসহ বনদস্যু আটক
সুন্দরবনে অস্ত্রসহ বনদস্যু আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যমুনা অভিমুখে চাকরিচ্যুত বিডিআর সদস্যদের পদযাত্রা, পুলিশের বাধা
যমুনা অভিমুখে চাকরিচ্যুত বিডিআর সদস্যদের পদযাত্রা, পুলিশের বাধা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭০ বছরের শত্রুতা: ইরান-যুক্তরাষ্ট্র সম্পর্কের ইতিহাস
৭০ বছরের শত্রুতা: ইরান-যুক্তরাষ্ট্র সম্পর্কের ইতিহাস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটার হলেন জুবাইদা রহমান
ভোটার হলেন জুবাইদা রহমান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুন্সিগঞ্জে ফেনসিডিলসহ গ্রেফতার ৪
মুন্সিগঞ্জে ফেনসিডিলসহ গ্রেফতার ৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশব্যাপী স্কাউটস কাব কার্নিভালের উদ্বোধন প্রধান উপদেষ্টার
দেশব্যাপী স্কাউটস কাব কার্নিভালের উদ্বোধন প্রধান উপদেষ্টার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআর চেয়ারম্যানের অপসারণ দাবিতে ‘কমপ্লিট শাটডাউনের’ ঘোষণা
এনবিআর চেয়ারম্যানের অপসারণ দাবিতে ‘কমপ্লিট শাটডাউনের’ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান থেকে ধেয়ে আসছে মিসাইলের বহর, ইসরায়েলজুড়ে সতর্কতা
ইরান থেকে ধেয়ে আসছে মিসাইলের বহর, ইসরায়েলজুড়ে সতর্কতা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় ছাত্রী সেজে শিক্ষক অপহরণ, মূলহোতাসহ গ্রেপ্তার ২
বগুড়ায় ছাত্রী সেজে শিক্ষক অপহরণ, মূলহোতাসহ গ্রেপ্তার ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্র্যাক ইউনিভার্সিটিতে শুরু হলো ‘চীনা বিমূর্ত সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য সপ্তাহ’
ব্র্যাক ইউনিভার্সিটিতে শুরু হলো ‘চীনা বিমূর্ত সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য সপ্তাহ’

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চলে গেলেন ইংল্যান্ডের প্রথম কৃষ্ণাঙ্গ ক্রিকেটার লরেন্স
চলে গেলেন ইংল্যান্ডের প্রথম কৃষ্ণাঙ্গ ক্রিকেটার লরেন্স

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের তোপে সুর নরম, যুদ্ধ বন্ধের ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর
ইরানের তোপে সুর নরম, যুদ্ধ বন্ধের ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হরমুজ প্রণালি খোলা রাখতে চীনের দ্বারস্থ যুক্তরাষ্ট্র
হরমুজ প্রণালি খোলা রাখতে চীনের দ্বারস্থ যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের হয়ে নিরাপত্তা পরিষদে রাশিয়া, চীন ও পাকিস্তানের প্রস্তাব
ইরানের হয়ে নিরাপত্তা পরিষদে রাশিয়া, চীন ও পাকিস্তানের প্রস্তাব

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আপনি আমাদের জায়গায় থাকলে কি করতেন?’
‘আপনি আমাদের জায়গায় থাকলে কি করতেন?’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানের ইনকিলাব স্কয়ারের বিক্ষোভে যোগ দিলেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
তেহরানের ইনকিলাব স্কয়ারের বিক্ষোভে যোগ দিলেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেল আবিবে ধ্বংসস্তুপে আটকে পড়াদের খুঁজছে ইসরায়েলি পুলিশ
তেল আবিবে ধ্বংসস্তুপে আটকে পড়াদের খুঁজছে ইসরায়েলি পুলিশ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার নুরুল হুদা গ্রেফতার
সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার নুরুল হুদা গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারি চাকরিজীবীদের বিশেষ প্রণোদনার টাকা বাড়ালো সরকার
সরকারি চাকরিজীবীদের বিশেষ প্রণোদনার টাকা বাড়ালো সরকার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৌসুমী, ফারিয়া, সাবিলাদের ব্যাংক হিসাব জব্দ
মৌসুমী, ফারিয়া, সাবিলাদের ব্যাংক হিসাব জব্দ

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পুতিনের সঙ্গে ‘গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা’ করতে রাশিয়ায় যাচ্ছেন আরাগচি
পুতিনের সঙ্গে ‘গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা’ করতে রাশিয়ায় যাচ্ছেন আরাগচি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে সরকার পরিবর্তনের ইঙ্গিত দিলেন ট্রাম্প
ইরানে সরকার পরিবর্তনের ইঙ্গিত দিলেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সকালেই ইসরায়েলে ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র  হামলা
সকালেই ইসরায়েলে ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন হামলায় ইরানের পারমাণবিক স্থাপনার কতটা ক্ষতি হয়েছে জানালেন ট্রাম্প
মার্কিন হামলায় ইরানের পারমাণবিক স্থাপনার কতটা ক্ষতি হয়েছে জানালেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান কোথায় পাল্টা আঘাত হানতে পারে?
ইরান কোথায় পাল্টা আঘাত হানতে পারে?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে ধেয়ে আসছে মিসাইলের বহর, ইসরায়েলজুড়ে সতর্কতা
ইরান থেকে ধেয়ে আসছে মিসাইলের বহর, ইসরায়েলজুড়ে সতর্কতা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেলের বাজারে আগুন, যুক্তরাষ্ট্রের শেয়ারবাজারে ধসের আশঙ্কা
তেলের বাজারে আগুন, যুক্তরাষ্ট্রের শেয়ারবাজারে ধসের আশঙ্কা

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আকাশ প্রতিরক্ষায় ইরানের ভরাডুবি: রাশিয়ার যে প্রস্তাব ফিরিয়ে দেওয়ার খেসারত
আকাশ প্রতিরক্ষায় ইরানের ভরাডুবি: রাশিয়ার যে প্রস্তাব ফিরিয়ে দেওয়ার খেসারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বড়শিতে আটকে গেলেন ট্রাম্প!
নেতানিয়াহুর বড়শিতে আটকে গেলেন ট্রাম্প!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হরমুজ প্রণালী বন্ধের পথে ইরান, দুটি তেলবাহী জাহাজের ইউটার্ন
হরমুজ প্রণালী বন্ধের পথে ইরান, দুটি তেলবাহী জাহাজের ইউটার্ন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হরমুজ প্রণালি বন্ধের অনুমোদন দিল ইরানের পার্লামেন্ট
হরমুজ প্রণালি বন্ধের অনুমোদন দিল ইরানের পার্লামেন্ট

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের হামলায় ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচি ‘ধ্বংসপ্রাপ্ত’, দাবি মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
যুক্তরাষ্ট্রের হামলায় ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচি ‘ধ্বংসপ্রাপ্ত’, দাবি মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ ও মধ্য ইরানের দুই প্রদেশে ইসরায়েলি হামলা
দক্ষিণ ও মধ্য ইরানের দুই প্রদেশে ইসরায়েলি হামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় আহত ৮৬
ইসরায়েলে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় আহত ৮৬

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনার মধ্যেই বেন গুরিয়ন বিমানবন্দর চালু করলো ইসরায়েল!
উত্তেজনার মধ্যেই বেন গুরিয়ন বিমানবন্দর চালু করলো ইসরায়েল!

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সাবেক সিইসি নুরুল হুদার সঙ্গে যা হয়েছে তা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়’
‘সাবেক সিইসি নুরুল হুদার সঙ্গে যা হয়েছে তা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডা. স্বপ্নীলের সনদ ৫ বছরের জন্য স্থগিত করল বিএমডিসি
ডা. স্বপ্নীলের সনদ ৫ বছরের জন্য স্থগিত করল বিএমডিসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৈদ্যুতিক গোলযোগে হঠাৎ অন্ধকারে ঢাকার উল্লেখযোগ্য অংশ
বৈদ্যুতিক গোলযোগে হঠাৎ অন্ধকারে ঢাকার উল্লেখযোগ্য অংশ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চমক রেখেই শ্রীলঙ্কা সিরিজের ওয়ানডে দল ঘোষণা বিসিবির
চমক রেখেই শ্রীলঙ্কা সিরিজের ওয়ানডে দল ঘোষণা বিসিবির

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামী ব্যাংকের সাবেক এমডি মনিরুল মাওলা গ্রেপ্তার
ইসলামী ব্যাংকের সাবেক এমডি মনিরুল মাওলা গ্রেপ্তার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

করোনায় আরও ৫ জনের মৃত্যু, শনাক্ত ৩৬
করোনায় আরও ৫ জনের মৃত্যু, শনাক্ত ৩৬

২০ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বনাশের বুলবুলি, দুর্ভিক্ষের পদধ্বনি
সর্বনাশের বুলবুলি, দুর্ভিক্ষের পদধ্বনি

সম্পাদকীয়

পর্যটন স্পটে হুমকিতে নারীর গোপনীয়তা
পর্যটন স্পটে হুমকিতে নারীর গোপনীয়তা

পেছনের পৃষ্ঠা

কী এই বি-২ বোমারু বিমান
কী এই বি-২ বোমারু বিমান

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলনে অচল সরকারি দপ্তর
আন্দোলনে অচল সরকারি দপ্তর

পেছনের পৃষ্ঠা

ইলিশ কমছে যে কারণে
ইলিশ কমছে যে কারণে

পেছনের পৃষ্ঠা

‘কুইক রেন্টাল’, বিপুর সোনার ডিম পাড়া হাঁস
‘কুইক রেন্টাল’, বিপুর সোনার ডিম পাড়া হাঁস

প্রথম পৃষ্ঠা

আমার ক্যারিয়ার নিয়ে সন্তুষ্ট
আমার ক্যারিয়ার নিয়ে সন্তুষ্ট

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সাবেক সিইসি নূরুল গ্রেপ্তার জুতার মালা
সাবেক সিইসি নূরুল গ্রেপ্তার জুতার মালা

প্রথম পৃষ্ঠা

রুপালি সম্পদের খনি হালদা
রুপালি সম্পদের খনি হালদা

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন নায়িকাসহ ২৫ জনের ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ
তিন নায়িকাসহ ২৫ জনের ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ

পেছনের পৃষ্ঠা

কক্সবাজারে বাড়ছে মানব পাচার
কক্সবাজারে বাড়ছে মানব পাচার

নগর জীবন

অলআউট যুদ্ধের মহাবিপৎসংকেত
অলআউট যুদ্ধের মহাবিপৎসংকেত

প্রথম পৃষ্ঠা

করোনায় আরও পাঁচজনের মৃত্যু
করোনায় আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজ্জাকের হাসি আর থামে না
রাজ্জাকের হাসি আর থামে না

শোবিজ

বিশেষ সুবিধা বাড়ল সরকারি চাকরিজীবীদের
বিশেষ সুবিধা বাড়ল সরকারি চাকরিজীবীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

জীবনজুড়ে স্রষ্টার করুণার ছায়া
জীবনজুড়ে স্রষ্টার করুণার ছায়া

সম্পাদকীয়

নাটকের যেসব নায়িকা সিনেমায় সফল
নাটকের যেসব নায়িকা সিনেমায় সফল

শোবিজ

আবারও রাজ-ফারিণ
আবারও রাজ-ফারিণ

শোবিজ

প্রবাসীকে গুলি করে হত্যার হুমকি বিএনপি নেতার
প্রবাসীকে গুলি করে হত্যার হুমকি বিএনপি নেতার

পেছনের পৃষ্ঠা

মাঠে ফেরার অপেক্ষায় তিন পেসার
মাঠে ফেরার অপেক্ষায় তিন পেসার

মাঠে ময়দানে

ঝোপ বুঝে নাজমুলের কোপ
ঝোপ বুঝে নাজমুলের কোপ

মাঠে ময়দানে

বাফুফের নতুন টেকনিক্যাল ডিরেক্টর ক্রুইফ!
বাফুফের নতুন টেকনিক্যাল ডিরেক্টর ক্রুইফ!

মাঠে ময়দানে

২০২৬ টি-২০ বিশ্বকাপে কানাডা
২০২৬ টি-২০ বিশ্বকাপে কানাডা

মাঠে ময়দানে

এবার অপি-তাহসান
এবার অপি-তাহসান

শোবিজ

দেশব্যাপী ক্রিকেট ছড়িয়ে দিতে চায় বিসিবি
দেশব্যাপী ক্রিকেট ছড়িয়ে দিতে চায় বিসিবি

মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশ  টেস্ট জেতে ২০১৭ সালে
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশ টেস্ট জেতে ২০১৭ সালে

মাঠে ময়দানে

মোবাইলের আলোতে চলল ট্রেন!
মোবাইলের আলোতে চলল ট্রেন!

পেছনের পৃষ্ঠা

আইএসডিতে বার্সা একাডেমি সামার ক্যাম্প
আইএসডিতে বার্সা একাডেমি সামার ক্যাম্প

মাঠে ময়দানে

ওহাইও নদীর তীরে ফুটবল উৎসব
ওহাইও নদীর তীরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে