শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:৩০, বৃহস্পতিবার, ১৭ অক্টোবর, ২০১৯ আপডেট:

বিবিসি বাংলার প্রতিবেদন

পাকিস্তানে যে মুসলিম বিজ্ঞানীর নাম নেয়া ‌‘নিষিদ্ধ’

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
পাকিস্তানে যে মুসলিম বিজ্ঞানীর নাম নেয়া ‌‘নিষিদ্ধ’

১৯৭৯ সালে পাকিস্তানী বিজ্ঞানী আবদুস সালাম পদার্থবিদ্যায় নোবেল জিতেছিলেন। তার জীবন কর্ম পদার্থবিদ্যার একটি তত্ত্ব সংজ্ঞায়িত করার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ, যা আজো পদার্থবিদ্যায় ব্যবহৃত হচ্ছে এবং এটাই ২০১২ সালের 'হিগস বোসন' কণার আবিষ্কারের ভিত্তি তৈরি করেছিলো। আবদুস সালাম ছিলেন প্রথম পাকিস্তানী যিনি নোবেল জিতেছিলেন এবং তার জয় আসলে দেশের জন্য ঐতিহাসিক মূহুর্ত হিসেবে বিবেচিত হওয়া উচিত ছিলো।

কিন্তু এর পরিবর্তে এই ৪০ বছর পরেও তার জয়ের গল্প দেশটির বড় অংশই ভুলে গেছে। আর এর কারণ হিসেবে বলা হচ্ছে তার ধর্ম বিশ্বাস। এখন তাকে নিয়ে ডকুমেন্টারি বানাচ্ছে নেটফ্লিক্স। চলচ্চিত্র প্রযোজক জাকির থাভের বিবিসিকে বলেন, "সালাম ছিলেন প্রথম মুসলিম, যিনি নোবেল জয় করেছিলেন।" "তিনি তার পরিবারের প্রতি অঙ্গীকারাবদ্ধ ছিলেন এবং জনগণের কল্যাণ চাইতেন। নোবেল পদক নেয়ার সময় ভাষণে তিনি কোরানকে উদ্ধৃত করেছিলেন"।

ছবিটিতে আবদুস সালামের তিনটি বিষয় উঠে এসেছে: তার পদার্থবিদ্যা, তার বিশ্বাস এবং তার জাতীয়তা। ব্রিটিশ ভারতের জং শহরে ১৯২৬ সালে জন্মগ্রহণ করেছিলেন তিনি। তার শিক্ষক পিতার বিশ্বাস ছিল যে তার সন্তানের জন্ম স্বয়ং সৃষ্টিকর্তার কাছ থেকে পাওয়া একটি স্বপ্নের ফল, যেটি তিটি শুক্রবারের প্রার্থনায় পেয়েছিলেন। যখন বড় হচ্ছিলেন তাকে তাকে পরিবারের বড় হিসেবে বিবেচনা করা হয়েছে।

এজন্য নিয়মিত পারিবারিক কাজ যেমন গরুর দুধ সংগ্রহ বা টয়লেট পরিষ্কার করা থেকে তাকে বিরত রাখা হয়েছিলো যা তাকে গণিতে সময় দিতে সাহায্য করে। খুব বেশি বিলাসী শৈশব তিনি পাননি। যখন লাহোরে সরকারি কলেজে পড়ার জন্য নিজ শহর ছেড়ে গেলেন সেখানে তিনি প্রথম বৈদ্যুতিক বাতি দেখেছিলেন। সেখানেই গণিত ও পদার্থবিদ্যায় তার দক্ষতা তাকে সহপাঠীদের কাছ থেকে আলাদা করে তোলে।

পরে তিনি ক্যামব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের বৃত্তি পান ও সেন্ট জোনস কলেজে অল্প কয়েকজন দক্ষিণ এশীয়র মধ্যে তিনি একজন। ডক্টরেট শেষ করে তিনি আবার লাহোরে ফিরে গিয়ে গণিতের অধ্যাপক হিসেবে যোগ দেন।

বিজ্ঞান ও ধর্মের সমন্বয়
জীবনভর অধ্যাপক সালাম ছিলেন একজন নিবেদিতপ্রাণ মুসলিম। লন্ডনে নিজের অফিসে বসেও তিনি কোরান শুনতেন। বিজ্ঞানের ক্ষেত্রে ধর্ম কখনোই প্রতিবন্ধকতা তৈরি করেনি। বরং অনেক ক্ষেত্রে তার কাছে এটি ছিলো একটি আরেকটির সহায়ক। সহকর্মীদের কাছে তিনি দাবী করেছেন যে তার অনেক আইডিয়াই এসেছে সৃষ্টিকর্তার তরফ থেকে।

যদিও বিগ ব্যাং তত্ত্বের মতো বিজ্ঞানের কিছু বিষয় তার ধর্ম বিশ্বাসের সাথে যায়না বলেও তিনি গ্রহণ করেছেন। তার ধর্ম বিশ্বাস যেমন তার কাছে গুরুত্বপূর্ণ ছিলো তেমনি এটি তার জন্য অনেক যন্ত্রণাও বয়ে এনেছিলো। বিশেষ করে আহমদিয়া সম্প্রদায়কে পাকিস্তানে যেভাবে দেখা হতো। এ সম্প্রদায়ের সাথে অন্য মুসলিমদের বিশ্বাসগত কিছু পার্থক্য আছে।

তবে আহমদীয়রা আইন মান্যকারী চমৎকার সম্প্রদায় বলে মনে করেন আদিল শাহ, যিনি লন্ডন আহমদিয়া সম্প্রদায়ের একজন ইমাম। "যদিও পাকিস্তানে বারবার তারা নিপীড়ন ও বৈষম্যের শিকার হয়েছে"। মূলত পাকিস্তানে আহমদিয়াদের সমস্যা শুরু হয় ১৯৫৩ সালে।তখন লাহোরে বেশ কিছু সহিংস ঘটনা ঘটে। পাঞ্জাব সরকার তখন মাত্রা ২০ জনের কথা বললেও সহিংসতায় নিহতের সংখ্যা ছিলো অনেক বেশি।

পরে ১৯৭৪ সালে আইন করে আহমদিয়াদের অমুসলিম ঘোষণা করা হয় এবং কিছু অধিকার থেকেও তাদের বঞ্চিত করা হয়। ২০১০ সালেও দুটি আহমদিয়া মসজিদে হামলার ঘটনা ঘটে যাতে ৯৪ জন নিহত হয়। জাকির থাভের বলছেন, নোবেল জয়ী প্রথম মুসলিম বিজ্ঞানীর কবর ফলকে মুসলিম শব্দটা মুছে দেয়া হয়েছে।

"এমনকি কোনো আহমদিয়া মুসলিম ইসলামি কায়দায় সালাম দিলেও তার জেল জরিমানা হতে পারে। তাদের মসজিদ, কবর ও দোকানপাট আক্রমণের শিকার হচ্ছে।কিন্তু রাষ্ট্র এসব বিষয়ে বরাবর অন্ধ"। ১৯৫৩ সালের দাঙ্গার পর পাকিস্তান ছাড়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন আবদুস সালাম। তিনি ক্যামব্রিজে ফিরে যান এবং পরে লন্ডনে ইমপেরিয়াল কলেজে যোগ দেন।

নিজ দেশে প্রত্যাখ্যাত হলেও তিনি পাকিস্তানকে ছেড়ে দেননি। বরং দেশের বড় বিজ্ঞান ভিত্তিক প্রকল্পে সংযুক্ত থেকেছেন। ১৯৬১ সালে তিনি পাকিস্তান স্পেস প্রোগাম প্রতিষ্ঠা করেন এমনকি পাকিস্তানের পরমাণু কর্মসূচিতে তিনি যুক্ত ছিলেন। কিন্তু জুলফিকার আলী ভুট্রো আহমদিয়াদের বিরুদ্ধে আইন করলে তার অন্তর্ভুক্তির অবসান হয় এবং পরে তিনিও পরমাণু কর্মসূচির বিরুদ্ধে সোচ্চার হন।

পাকিস্তানে আহমদিয়াদের অমুসলিম ঘোষণার ৫ বছর পর তিনি নোবেল জেতেন। বিশ্বের কাছে তিনি ছিলেন প্রথম মুসলিম যিনি নোবেল জিতেছেন কিন্তু তার দেশের মানুষের কাছে সেটি ছিলোনা। তার কবরের ফলকে তাকে প্রথম মুসলিম নোবেল জয়ী লিখলেও স্থানীয় কর্তৃপক্ষ মুসলিম শব্দটা মুছে দিয়েছে।

থাভের বলছেন, তিনি ও তার সহ-প্রযোজক ওমর ভানদাল মিস্টার সালাম সম্পর্কে জানতে পারেন ৯০ এর দশকে মাঝামাঝি। "আমরা নিউইয়র্ক টাইমসে তার অবিচুয়ারি পড়ছিলাম আমরা বুঝতে পারলাম যে সালামের গল্প বহু মানুষকে উৎসাহিত করবে এমন সম্ভাবনা আছে"। পদার্থবিদ্যায় সালামের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ। মৌলিক কণার মধ্যে দুর্বল ও তড়িৎ চৌম্বকীয় মিথষ্ক্রিয়া বিষয়ক তত্ত্বে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখার জন্য পদার্থ বিজ্ঞান ক্যাটাগরিতে নোবেল পুরস্কার পান তিনি।

নিপীড়নের শিকার হওয়া সত্ত্বেও দেশের প্রতি তিনি ছিলেন নিবেদিতপ্রাণ। তাকে ব্রিটিশ ও ইটালিয়ান নাগরিকত্বের অফার দেয়া হলেও মৃত্যু পর্যন্ত তিনি ছিলেন পাকিস্তানী নাগরিক। ইমাম আদেল বলছেন, "আমি সহ আহমদিয়ারা পাকিস্তানের প্রতি গভীর মমতা পোষণ করে এবং সামনে থেকেই তারা দেশসেবা করতে চায়"। আবদুস সালামকে নিয়ে ডকুমেন্টারি করতে ১৪ বছর সময় নিয়েছেন থাভের ও ভানদাল।

"আমরা ছিলাম অপরিচিত, তরুণ ও উচ্চাভিলাষী এবং উল্লেখযোগ্য কিছু করতে চেয়েছিলাম, বিশেষ করে ঐতিহাসিক"। ছবিটিতে অধ্যাপক সালামের এমন কিছু ফুটেজ দেখা যাবে যা আগে দেখা যায়নি। থাভের বলছেন তারা সম্পাদনা করেছেন দু'বছর ধরে। তারা এমন কিছু ব্যক্তির সাথে কথা বলেছেন যারা এর আগে ক্যামেরার সামনে দাঁড়ায়নি।

যদিও মিস্টার সালামের পরিবার তার ঘর উন্মুক্ত করে দিয়েছিলেন। অধ্যাপক সালামের বড় ছেলে আহমাদ সালাম তার বাবার জীবন নিয়ে কথা বলেছেন। তিনি বলেন, তার বাবা উন্নয়নশীল দেশগুলোতে শিক্ষা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির উন্নয়নের কথা বলেছিলেন, যে বার্তা ৫০ বছর পরে এসেও সময়োপযোগী।

প্রযোজক থাভের বলছেন, শুরুতে মনে হয়েছিলো নোবেল জয়ী মুসলিম শিশুদের উৎসাহিত করবে কিন্তু পরবর্তী বছরগুলোতে পাকিস্তান ও উপমহাদেশে ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের অবস্থার অবনতি হওয়ায় এটি গল্পের সাথে প্রাসঙ্গিক হয়ে উঠেছে। এমনকি পশ্চিমে বেড়ে ওঠা ইসলামোফোবিয়াও সালামের গল্পকে প্রাসঙ্গিক করে তুলেছে বিশেষ করে বিজ্ঞানে মুসলিমদের অর্জন উদযাপনের ক্ষেত্রে," বলছিলেন মি: থাভের। সূত্র : বিবিসি বাংলা।

বিডি-প্রতিদিন/শফিক

এই বিভাগের আরও খবর
গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন
গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন
গাজায় অস্ত্র হাতে হামাসের টহল
গাজায় অস্ত্র হাতে হামাসের টহল
বিশ্বনেতাদের উপস্থিতিতে মিসরে গাজা শান্তিচুক্তি সই
বিশ্বনেতাদের উপস্থিতিতে মিসরে গাজা শান্তিচুক্তি সই
‘ফিলিস্তিন রাষ্ট্র  প্রতিষ্ঠা না হলে মধ্যপ্রাচ্য ধ্বংস হয়ে যাবে’
‘ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা না হলে মধ্যপ্রাচ্য ধ্বংস হয়ে যাবে’
পালিয়েছেন প্রেসিডেন্ট, মাদাগাস্কারে মানুষের উল্লাস
পালিয়েছেন প্রেসিডেন্ট, মাদাগাস্কারে মানুষের উল্লাস
তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?
তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?
বিক্ষোভের মুখে দেশ ছেড়ে পালালেন মাদাগাস্কারের প্রেসিডেন্ট, দাবি রিপোর্টে
বিক্ষোভের মুখে দেশ ছেড়ে পালালেন মাদাগাস্কারের প্রেসিডেন্ট, দাবি রিপোর্টে
ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অস্পষ্ট: রাশিয়া
ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অস্পষ্ট: রাশিয়া
২০২৫ সালে দেশ ছেড়ে পালিয়েছে প্রায় তিন লাখ দক্ষিণ সুদানী: জাতিসংঘ
২০২৫ সালে দেশ ছেড়ে পালিয়েছে প্রায় তিন লাখ দক্ষিণ সুদানী: জাতিসংঘ
পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাত নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প
পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাত নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প
মুক্ত ১৫৪ ফিলিস্তিনিকে মিসরে পাঠাল ইসরায়েল
মুক্ত ১৫৪ ফিলিস্তিনিকে মিসরে পাঠাল ইসরায়েল
পাকিস্তানে ইসরায়েলবিরোধী বিক্ষোভে সহিংসতা, নিহত ৫
পাকিস্তানে ইসরায়েলবিরোধী বিক্ষোভে সহিংসতা, নিহত ৫
সর্বশেষ খবর
গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন
গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাটা বাংলাদেশের প্রথম নারী এমডি ফারিয়া ইয়াসমিন
বাটা বাংলাদেশের প্রথম নারী এমডি ফারিয়া ইয়াসমিন

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত
আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রোমাঞ্চকর ক্রীড়া শহর বসুন্ধরা স্পোর্টস সিটি
রোমাঞ্চকর ক্রীড়া শহর বসুন্ধরা স্পোর্টস সিটি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় অস্ত্র হাতে হামাসের টহল
গাজায় অস্ত্র হাতে হামাসের টহল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বসুন্ধরা স্মার্ট সিটিতে আস্থা বিনিয়োগকারীর
বসুন্ধরা স্মার্ট সিটিতে আস্থা বিনিয়োগকারীর

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা: এআই প্রযুক্তির নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা সেবা
বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা: এআই প্রযুক্তির নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা সেবা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বনেতাদের উপস্থিতিতে মিসরে গাজা শান্তিচুক্তি সই
বিশ্বনেতাদের উপস্থিতিতে মিসরে গাজা শান্তিচুক্তি সই

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে ডিপ ফ্রিজ থেকে নারীর লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক
রাজধানীতে ডিপ ফ্রিজ থেকে নারীর লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বমানের আয়োজনের প্রাণকেন্দ্র আইসিসিবি
বিশ্বমানের আয়োজনের প্রাণকেন্দ্র আইসিসিবি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাকসু নির্বাচনে ‘ইমার্জেন্সি রেসপন্স টিম’ গঠনের দাবি
চাকসু নির্বাচনে ‘ইমার্জেন্সি রেসপন্স টিম’ গঠনের দাবি

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রথম নিজস্ব এআই চিপ বানাচ্ছে ওপেনএআই
প্রথম নিজস্ব এআই চিপ বানাচ্ছে ওপেনএআই

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‘ফিলিস্তিন রাষ্ট্র  প্রতিষ্ঠা না হলে মধ্যপ্রাচ্য ধ্বংস হয়ে যাবে’
‘ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা না হলে মধ্যপ্রাচ্য ধ্বংস হয়ে যাবে’

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিদ্ধিরগঞ্জে হেরোইনসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেপ্তার
সিদ্ধিরগঞ্জে হেরোইনসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেপ্তার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমিরাতে শুরু হচ্ছে প্রবাসী প্রিমিয়ার ফুটবল লীগ
আমিরাতে শুরু হচ্ছে প্রবাসী প্রিমিয়ার ফুটবল লীগ

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নতুন পরিচয়ে আসছেন তাসনিয়া ফারিণ
নতুন পরিচয়ে আসছেন তাসনিয়া ফারিণ

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লড়াই করেও হারল টাইগ্রেসরা
লড়াই করেও হারল টাইগ্রেসরা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পালিয়েছেন প্রেসিডেন্ট, মাদাগাস্কারে মানুষের উল্লাস
পালিয়েছেন প্রেসিডেন্ট, মাদাগাস্কারে মানুষের উল্লাস

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?
তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোমে ব্রাজিলের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে অধ্যাপক ইউনূসের বৈঠক
রোমে ব্রাজিলের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে অধ্যাপক ইউনূসের বৈঠক

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিক্ষোভের মুখে দেশ ছেড়ে পালালেন মাদাগাস্কারের প্রেসিডেন্ট, দাবি রিপোর্টে
বিক্ষোভের মুখে দেশ ছেড়ে পালালেন মাদাগাস্কারের প্রেসিডেন্ট, দাবি রিপোর্টে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘কিছু দুর্যোগ মোকাবিলায় বাংলাদেশ এখন বিশ্বে রোল মডেল’
‘কিছু দুর্যোগ মোকাবিলায় বাংলাদেশ এখন বিশ্বে রোল মডেল’

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোনারগাঁয়ে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে গণসংযোগ
সোনারগাঁয়ে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে গণসংযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অসামাজিক কাজে রাজি না হওয়ায় প্রবাসীর স্ত্রীকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগ
অসামাজিক কাজে রাজি না হওয়ায় প্রবাসীর স্ত্রীকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম
এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অস্পষ্ট: রাশিয়া
ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অস্পষ্ট: রাশিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিয়াদে এক মঞ্চে বলিউডের তিন খান
রিয়াদে এক মঞ্চে বলিউডের তিন খান

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এমপিওভূক্ত শিক্ষকদের লাঠিপেটা অপ্রত্যাশিত : সাদা দল
এমপিওভূক্ত শিক্ষকদের লাঠিপেটা অপ্রত্যাশিত : সাদা দল

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দ্রুততম ফিফটির রেকর্ড গড়লেন স্বর্ণা
দ্রুততম ফিফটির রেকর্ড গড়লেন স্বর্ণা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৪ অক্টোবর ৫৬তম বিশ্ব মান দিবস
১৪ অক্টোবর ৫৬তম বিশ্ব মান দিবস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বকাপে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড
বিশ্বকাপে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির আহ্বান, ট্রাম্পের ভাষণ চলাকালে ইসরায়েলের পার্লামেন্টে হট্টগোল
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির আহ্বান, ট্রাম্পের ভাষণ চলাকালে ইসরায়েলের পার্লামেন্টে হট্টগোল

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাসের ‘নতুন করে অস্ত্রসজ্জিত’ হওয়ার বিষয়ে মার্কিন অনুমোদন রয়েছে: ট্রাম্প
হামাসের ‘নতুন করে অস্ত্রসজ্জিত’ হওয়ার বিষয়ে মার্কিন অনুমোদন রয়েছে: ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেটি পেরি ও ট্রুডোর রোমান্স প্রকাশ্যে
কেটি পেরি ও ট্রুডোর রোমান্স প্রকাশ্যে

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আফগানিস্তানের হামলার নিন্দায় পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী, কড়া জবাবের হুঁশিয়ারি
আফগানিস্তানের হামলার নিন্দায় পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী, কড়া জবাবের হুঁশিয়ারি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম
এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দুর্নীতি ও গাড়িকাণ্ড : ঢাকার সাবেক সিএমএম রেজাউল বরখাস্ত
দুর্নীতি ও গাড়িকাণ্ড : ঢাকার সাবেক সিএমএম রেজাউল বরখাস্ত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সব জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস
ইসরায়েলের সব জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেত্রী নয়, এবার যে পরিচয়ে আসছেন ফারিণ
অভিনেত্রী নয়, এবার যে পরিচয়ে আসছেন ফারিণ

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলে পৌঁছালেন ট্রাম্প
ইসরায়েলে পৌঁছালেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অস্থায়ী কারাগার’ প্রসঙ্গে যা বললেন চিফ প্রসিকিউটর
‘অস্থায়ী কারাগার’ প্রসঙ্গে যা বললেন চিফ প্রসিকিউটর

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবি-ঢাকা কলেজ শিক্ষার্থীদের মধ্যে মধ্যরাতে সংঘর্ষ
ঢাবি-ঢাকা কলেজ শিক্ষার্থীদের মধ্যে মধ্যরাতে সংঘর্ষ

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?
তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপে সরাসরি খেলার ভাগ্য নির্ধারণ করবে সামনে থাকা ২৪ ম্যাচ
বিশ্বকাপে সরাসরি খেলার ভাগ্য নির্ধারণ করবে সামনে থাকা ২৪ ম্যাচ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাত নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প
পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাত নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাসকে পুনরায় অস্ত্র সংগ্রহের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প
হামাসকে পুনরায় অস্ত্র সংগ্রহের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি শুরু
সারাদেশে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি শুরু

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমদিনে টাইফয়েডের টিকা নিলো ১০ লাখ শিশু
প্রথমদিনে টাইফয়েডের টিকা নিলো ১০ লাখ শিশু

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের নতুন কর্মসূচি ‘মার্চ টু সচিবালয়’
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের নতুন কর্মসূচি ‘মার্চ টু সচিবালয়’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০০ তালেবানকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের
২০০ তালেবানকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র চীনকে সাহায্য করতে চায়, ক্ষতি নয়: ট্রাম্প
যুক্তরাষ্ট্র চীনকে সাহায্য করতে চায়, ক্ষতি নয়: ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ভুল বোঝাবুঝিটা আমার দিক থেকেই হয়েছিল’
‘ভুল বোঝাবুঝিটা আমার দিক থেকেই হয়েছিল’

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জরিমানা দিয়ে দেশে ফিরতে পারবেন মালয়েশিয়ার অবৈধ বাংলাদেশিরা
জরিমানা দিয়ে দেশে ফিরতে পারবেন মালয়েশিয়ার অবৈধ বাংলাদেশিরা

১৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

‘আমার কোনো অপরাধ নেই, তাহলে কেন সেফ এক্সিটের জন্য পাগল হবো’
‘আমার কোনো অপরাধ নেই, তাহলে কেন সেফ এক্সিটের জন্য পাগল হবো’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইতিহাস গড়লেন স্মৃতি মান্ধানা
ইতিহাস গড়লেন স্মৃতি মান্ধানা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্প বিমান থেকে গাজার জিম্মি মুক্তির লাইভ স্ট্রিমিং দেখেছেন
ট্রাম্প বিমান থেকে গাজার জিম্মি মুক্তির লাইভ স্ট্রিমিং দেখেছেন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতির সিদ্ধান্ত আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দেওয়ার আহ্বান
পিআর পদ্ধতির সিদ্ধান্ত আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দেওয়ার আহ্বান

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে: তাহের
সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে: তাহের

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিক্ষোভের মুখে দেশ ছেড়ে পালালেন মাদাগাস্কারের প্রেসিডেন্ট, দাবি রিপোর্টে
বিক্ষোভের মুখে দেশ ছেড়ে পালালেন মাদাগাস্কারের প্রেসিডেন্ট, দাবি রিপোর্টে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে ভ্রমণ পিপাসুদের উপচে পড়া ভিড়
পঞ্চগড়ে ভ্রমণ পিপাসুদের উপচে পড়া ভিড়

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কিছুই থাকে না বিএনপির
কিছুই থাকে না বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাখাইন নয়, রোহিঙ্গাদের ভিন্ন জায়গা দিতে চায় মিয়ানমার
রাখাইন নয়, রোহিঙ্গাদের ভিন্ন জায়গা দিতে চায় মিয়ানমার

পেছনের পৃষ্ঠা

কতটা প্রস্তুত হামজারা?
কতটা প্রস্তুত হামজারা?

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মধ্যরাতে র‌্যাগিং ১৬ শিক্ষার্থী বহিষ্কার
মধ্যরাতে র‌্যাগিং ১৬ শিক্ষার্থী বহিষ্কার

পেছনের পৃষ্ঠা

জুতোয় ঢোকার অধিকার
জুতোয় ঢোকার অধিকার

সম্পাদকীয়

জামায়াত বিষয়ে হেফাজত আমিরের বক্তব্য ব্যক্তিগত
জামায়াত বিষয়ে হেফাজত আমিরের বক্তব্য ব্যক্তিগত

পেছনের পৃষ্ঠা

সয়াবিন তেলের দাম লিটারে বাড়ল ৬ টাকা
সয়াবিন তেলের দাম লিটারে বাড়ল ৬ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

সচিবালয় গেটে অবস্থান জুলাই যোদ্ধাদের
সচিবালয় গেটে অবস্থান জুলাই যোদ্ধাদের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুটানের জলবিদ্যুতে লাভবান হবে বাংলাদেশ
ভুটানের জলবিদ্যুতে লাভবান হবে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াত প্রার্থীর জোর প্রচার
বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াত প্রার্থীর জোর প্রচার

নগর জীবন

মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন
মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

টিকা মানেই টাকা
টিকা মানেই টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপিকে ক্ষমতায় চান ব্যবসায়ীরা
বিএনপিকে ক্ষমতায় চান ব্যবসায়ীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকা সেনানিবাসের ভবনকে সাময়িক কারাগার ঘোষণা
ঢাকা সেনানিবাসের ভবনকে সাময়িক কারাগার ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে শক্তিশালী দল হবে এনসিপি
নির্বাচনে শক্তিশালী দল হবে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপির মধ্যে কিংস পার্টির আচরণ
এনসিপির মধ্যে কিংস পার্টির আচরণ

নগর জীবন

সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে
সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে

নগর জীবন

আন্তর্জাতিক ঘোষণা কক্সবাজার বিমানবন্দরকে
আন্তর্জাতিক ঘোষণা কক্সবাজার বিমানবন্দরকে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাময়িক বরখাস্ত সাবেক সিএমএম রেজাউল করিম
সাময়িক বরখাস্ত সাবেক সিএমএম রেজাউল করিম

পেছনের পৃষ্ঠা

নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত
নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

মির্জা আব্বাসসহ বিএনপির ১৬৭ নেতা কর্মীকে অব্যাহতি
মির্জা আব্বাসসহ বিএনপির ১৬৭ নেতা কর্মীকে অব্যাহতি

পেছনের পৃষ্ঠা

দিনদুপুরে যুবককে গলা কেটে হত্যা
দিনদুপুরে যুবককে গলা কেটে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর ইস্যু আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দিতে হবে
পিআর ইস্যু আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দিতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

সন্ধ্যা নামলেই ভূতুড়ে ভাঙ্গা গোলচত্বর
সন্ধ্যা নামলেই ভূতুড়ে ভাঙ্গা গোলচত্বর

পেছনের পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী সরকার অভিশাপ হয়ে দাঁড়িয়েছে
অন্তর্বর্তী সরকার অভিশাপ হয়ে দাঁড়িয়েছে

নগর জীবন

উচ্চমাধ্যমিকের ফল ১৬ অক্টোবর
উচ্চমাধ্যমিকের ফল ১৬ অক্টোবর

নগর জীবন

আওয়ামী লীগ স্বাস্থ্যব্যবস্থা ধ্বংস করেছে
আওয়ামী লীগ স্বাস্থ্যব্যবস্থা ধ্বংস করেছে

নগর জীবন

জনগণের সেবা নিশ্চিত করতে হবে
জনগণের সেবা নিশ্চিত করতে হবে

নগর জীবন

পাক-আফগান সংঘাতও বন্ধ করতে চান ট্রাম্প
পাক-আফগান সংঘাতও বন্ধ করতে চান ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা