শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৩৮, শুক্রবার, ০৬ মার্চ, ২০২০

বিবিসি বাংলার প্রতিবেদন

কীভাবে দুই বছরে মালয়েশিয়ায় সরকার পতন হল

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
কীভাবে দুই বছরে মালয়েশিয়ায় সরকার পতন হল

মালয়েশিয়ায় ষাট বছর ক্ষমতায় থাকা একটি দলকে নির্বাচনে হটিয়ে সরকার গঠনের ঘটনাকে বলা হচ্ছিল অভূতপূর্ব এক ঐতিহাসিক সন্ধিক্ষণ। কিন্তু দুই বছরের মধ্যেই নতুন সেই জোট সরকারের পতন হল এবং পুরনো দলটি আবার ক্ষমতাসীন। জয়ের মাধ্যমে যে জোট এতটা আশার সঞ্চার করেছিল এত দ্রুত কেন তাদের পতন হল?

বেশ কয়েক সপ্তাহজুড়ে অনিশ্চয়তা ও রাজনৈতিক অঙ্গনে টালমাটাল অবস্থার পর মালয়েশিয়ায় নতুন প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব নিয়েছেন মুহিদ্দিন ইয়াসিন। রাজনীতিতে তার যাত্রা ছিল সাধাসাধি। ২০১৬ সালে ক্ষমতা হারানো ইউনাইটেড মালেজ ন্যাশনাল অর্গানাইজেশন বা ইউএনএমও থেকে বের করে দেয়া হয় তাকে।

এরপর তিনি মালয়েশিয়ার দীর্ঘদিনের প্রভাবশালী রাজনৈতিক মাহাথির মোহাম্মদ এবং আনোয়ার ইব্রাহিমের সাথে হাত মেলান। যার ফলশ্রুতিতে গড়ে ওঠে বেশ কয়েকটা জাতিসত্তা ও দলের সংমিশ্রণে 'পাকাটান হারাপান' নামে একটি দল।

মালয়েশিয়ায় দুর্নীতির বিরুদ্ধে সেসময় যে ব্যাপক জনরোষ তৈরি হয়েছিল সেটি তারা কাজে লাগিয়েছিলেন। ইউএনএমও'র নেতৃত্বে দীর্ঘদিন ক্ষমতায় আসীন বারিসান ন্যাশনাল জোটের পতন ঘটিয়ে দেন তারা। কিন্তু রাজনীতি উত্থান, পতন, মারপ্যাঁচের খেলা।

গত কয়েক সপ্তাহে সেই খেলা বেশ ভালই দেখিয়েছেন মুহিদ্দিন ইয়াসিন। ৩০ জন এমপি নিয়ে সরকার থেকে বের হয়ে যান এবং তার পুরনো দলের সাথে জোট গড়ে তুলে পুরোপুরি পট পরিবর্তন করে দেন।

২০১৮ সালের নির্বাচনে রাজনৈতিক রূপান্তরের মাধ্যমে দেশটিতে যে নবযুগের সূচনা হয়েছিল, মুহিদ্দিন ইয়াসিনের দাবার গুটির চাল তা চুরমার করে দেয়।

“আমি ব্যর্থতার জন্য আমি দুঃখিত। আমি চেষ্টা করেছি, আমি সত্যিই ওদের থামাতে চেষ্টা করেছি”, এক টুইট বার্তায় লিখেছিলেন সাঈদ সাদিক, তরুণ রাজনৈতিক যিনি ২০১৮ সালে নির্বাচনে জিতে সবাইকে তাক লাগিয়ে দিয়েছিলেন। তাকে বলা হচ্ছিল পরিবর্তনের প্রতীক।

মুহিদ্দিন ইয়াসিনের দলের সদস্য সাঈদ সাদিক এখন তার সাথে আবার যোগ দিতে অস্বীকৃতি জানিয়েছেন। মুহিদ্দিন ইয়াসিন যেভাবে সরকার গঠন করেছেন তাকে পেছনের দরজার কারসাজি বলে সমালোচনা করে তার সরকারকে আখ্যা দেয়া হচ্ছে ‘ব্যাকডোর গভর্নমেন্ট’।

আইনজীবী ও অ্যাক্টিভিস্ট ফাদিয়া নাদওয়া বলেছিলেন, "পুরো বিশ্বাসঘাতকতা। জনগণ এর জন্য আপনারা দয়া করে ভোট দেবেন না।"

বলা হচ্ছিল 'পাকাটান হারাপান' এক অনন্য জোট যাতে ছিল আনোয়ার ইব্রাহিমের সংস্কারপন্থী দল কিদালিন, মালয়েশিয়ার চীনা জাতিগোষ্ঠীর দল দ্যা ড্যাপ এবং ইউএনএমও বিরোধী দুটি মালে জাতিগোষ্ঠীর দল আমানাহ এবং বারসাতু। শেষ দলটির নেতৃত্বে ছিলেন ঝানু রাজনীতিবিদ মাহাথির মুহাম্মদ।

তার পৃষ্ঠপোষকতার কারণে ক্ষমতাসীন দলকে বর্জনের শক্তি পেয়েছিল মালে জাতিগোষ্ঠী। মালয়েশিয়ার সুশীল সমাজের গঠিত বেশ কিছু সংস্থার সমর্থনও পেয়েছিল 'পাকাটান হারাপান'।

মালয়েশিয়ার ইউএনএমও দলের দীর্ঘ ষাট বছরের ক্ষমতাকালীন দেশটিতে দুর্নীতি ও ক্ষমতার অপব্যবহারের বিপক্ষে ছিলেন সেখানকার সুশীল সমাজ। কিন্তু ২০১৮ সালের মে মাস পর্যন্ত কেউই নিশ্চিত ছিলেন না যে 'বারিসান' জোটকে ক্ষমতাচ্যুত করা যাবে।

তবে এক ধরনের উত্তেজনার পরিবেশ অনুভূত হচ্ছিল। মাহাথির মোহাম্মদ তার প্রচারণায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী নাজিব রাজাক ও তার স্ত্রী রোজমাহকে রীতিমতো 'চোর জুটি' বলে আখ্যা দিয়েছেন।

দেশটিতে জীবনধারণের খরচ বৃদ্ধি পাওয়া বিশেষ করে পণ্য বিক্রির উপরে একটি বিশেষ কর আরোপ করার বিষয়টি বিরোধীরা খুব ব্যবহার করেছেন। সাধারণত সরকারপন্থী মালে জাতিগোষ্ঠীর ভোট পাকাটান, বারিসান ও ইসলামিক পার্টির মধ্যে তিনভাগে ভাগ হয়ে গিয়েছিল।

ভোটকেন্দ্রে তখন অনেকেই ইউএমএনও দলের কার্ড দেখালেও তারা বিরোধীদের ভোট দেবে জানাচ্ছিল। সেসময় বুঝেছিলাম বাতাস কোনদিকে বইছে। পরদিন নাজিব রাজাক যখন হারলেন তখন আনন্দমুখর পরিবেশ তৈরি হয়েছিল। তিনি তার দলের হেরে যাওয়া প্রথম কোন প্রধানমন্ত্রী।

কিন্তু দুই বছরের পাকাটান সরকারে পতন হল কেন?

পাকাটান জোটের যাত্রা যে কিছুটা অস্বস্তির হবে সেটি বোঝাই যাচ্ছিল। বিশেষ করে মাহাথির মোহাম্মদ এবং আনোয়ার ইব্রাহিমরে মধ্যে ৩০ বছরের একটি জটিল ইতিহাস রয়েছে। আনোয়ার ইব্রাহিম একসময় ছিলেন মাহাথির মোহাম্মদের শিষ্য।

মনে করা হতো তিনিই হবেন মাহাথির মোহাম্মদের উত্তরসূরি। কিন্তু মি. ইব্রাহিম তার পাঁচ বছরের কারাবাসের জন্য মাহাথির মোহাম্মদকে দায়ী করে থাকেন।

কিন্তু পাকাটান জোটের জন্য তারা দুজন বিভেদ ভুলে আবার একত্রিত হন। তারা একমত হন যে মাহাথির মোহাম্মদ নির্বাচনী প্রচারণার নেতৃত্ব দেবেন, জয়ী হলে প্রথম দুই বছর প্রধানমন্ত্রীর পদে থাকবেন এবং তারপর আনোয়ার ইব্রাহিমের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করবেন।

কিন্তু কী প্রক্রিয়ায় সেটি হবে সিনেয়ে কথাবার্তা হয়নি। একই সাথে দেশটিতে চলমান বৈরী অর্থনৈতিক পরিস্থিতি কিভাবে সামাল দেবো পাকাটান জোট সেনিয়ে তাদের মতবিভেদ ছিল।

“অনেক দেশের মতো আমাদের মধ্যেও একধরনের অসন্তোষের সমস্যা রয়েছে,” বলছিলেন মারদেকা সেন্টার ফর অপিনিয়ন রিসার্চ সংস্থার ইব্রাহিম সুফিয়ান।

“আমাদের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি আছে কিন্তু জীবনযাত্রার খরচ বৃদ্ধির সাথে সামঞ্জস্য রেখে বেতন বাড়েনি। বিশেষ করে মালে জনগোষ্ঠী ও তরুণ প্রজন্মের।”, তিনি ব্যাখ্যা করছিলেন।

“আবার ভাল বেতন মেলে যথেষ্ট পরিমাণে তেমন কর্মসংস্থান তৈরি হচ্ছিল না। জোটের সামনে সেটি একটি চ্যালেঞ্জ ছিল। তারা যখন ক্ষমতা নেয় তখন তারা আবিষ্কার করে যে সব তহবিল শূন্য এবং তাদের বিশাল অংকের ঋণের বোঝা টানতে হবে।”

১৯৫৭ সালে স্বাধীনতার পর থেকে মালয়েশিয়াকে সবসময় বলা হয়ে থাকে নানা জাতিসত্তার দেশ। মালে উপদ্বীপ ও বোর্নিও অঞ্চলের কয়েকটি আদিবাসী গোষ্ঠী আর মালে জাতিগোষ্ঠীকে বলা হয় 'বুমিপুতেরা' যারা দেশটির মোট জনসংখ্যার ৬৮ শতাংশ।

সংখ্যালঘুদের মধ্যে সবচেয়ে সফল হচ্ছে ব্রিটিশ আমলে মালয়েশিয়ায় আসা চীনা বংশোদ্ভূতরা। ১৯৬৯ সালে এক দাঙ্গার পর তৎকালীন সরকার সিদ্ধান্ত নেয় যে রাষ্ট্রীয় নীতিমালাগুলো 'বুমিপুতেরা' বিশেষ করে মালে সম্প্রদায়ের প্রতি পক্ষপাতমূলক হওয়া জরুরী।

ইউএমএনও দলটি নিজেদেরকে মালে জাতিগোষ্ঠীর অভিভাবক হিসেবে নিজেদের প্রতিষ্ঠিত করে। চীনাদের তুলনায় মালে জাতিগোষ্ঠী ছিল অর্থনৈতিক দিক দিয়ে পিছিয়ে পড়া। ১৯৮০ ও ৯০-এর দশক পর্যন্ত মাহাথির মুহাম্মদের ২২ বছরের শাসনকালে এই নিতির ব্যত্যয় হয়নি।

তাদের জন্য হাতে নেয়া হয়েছিল বড় তহবিলের নানা রকম রপ্তানিমুখি প্রকল্প। কিন্তু বড় সমস্যা ছিল স্বজনপ্রীতি ও দুর্নীতি। কিন্তু মালেরা তাদের প্রতি সরকারি উদারতা চলমান থাকবে বরে আশা করে আসছিল।

বেশ ভাল চীনা অংশীদারিত্ব সম্বলিত পাকাটান জোট হয়ত সেই উদারতায় রাশ টেনে ধরতে পারে তেমন আশংকা তৈরি হয়েছিলে মালেদের মধ্যে তাই পাকাটানদের প্রতি তাদের সমর্থনেও ক্ষয়ের লক্ষণ দেখা দিয়েছিল।

কুয়ালামপুর শহরের কাছে নিম্ন আয়ের মানুষদের আবাসস্থল গোমবাক এলাকায় সংক্ষিপ্ত সফরে গিয়ে পাকাটান সম্পর্কে তাদের মনের ধোঁয়াশা কেটে যাওয়ার একটি চিত্র পাওয়া গেল।

ছোট একটি ক্যাফের মালিক মোহাম্মদ আমিন বলছিলেন তার মতো মালেদের আগের মতো দেখভাল করা হচ্ছে না। এলাকার বাসিন্দা মোহাম্মদ তারমিজি বলছিলেন, দৈনন্দিন চাহিদা মেটাতে গরীবদের হিমশিম খেতে হচ্ছে।

যদিও বিশাল অংকের অর্থ তহবিল এধার ওধার হওয়ার খবরে ইউএমএনও'র সুখ্যাতি বেশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। যে অর্থের একটি অংশের গন্তব্য ছিল নাজিব রাজাকের ব্যক্তিগত ব্যাংক অ্যাকাউন্টে।

কিন্তু পাকাটান সম্পর্কে মালেদের মধ্যে যে হতাশা তৈরি হচ্ছিল আর অর্থনৈতিক মন্দার বিষয়টি কাজে লাগাতে মোটেও দেরি করেন নি ইউএমএনও। পাকাটান ইতিমধ্যেই জোহর অঞ্চলে ছয়টি উপ নির্বাচনের পাঁচটিতেই হেরেছে।

তবে সংকট শুরু হয় ক্ষমতার উত্তরাধিকার নিয়ে। মাহাথির মোহাম্মদের এই দফায় প্রধানমন্ত্রীত্বের দ্বিতীয় বর্ষপূর্তিতে আনোয়ার ইব্রাহিমের সমর্থকেরা উত্তরাধিকার প্রসঙ্গে একটি নির্দিষ্ট তারিখ ঘোষণার দাবি জানান।

মাহাথির মোহাম্মদ তাতে অস্বীকৃতি জানান। এক পর্যায়ে অবশ্য মি. আনোয়ারের সমর্থকেরা পিছু হটেন। কিন্তু পাকাটান জোটের মধ্যে বিভেদ ও উত্তেজনা বাড়তে থাকায় এক পর্যায়ে মুহিদ্দিন ইয়াসিন ৩০ জন এমপি নিয়ে জোট সরকার থেকে বের হয়ে আবার পুরনো দলে যোগ দেন।

গত চল্লিশ বছর ধরে মানুষজন যেভাবে ভেবেছে, এবারো অনেকে মনে করেছে মাহাথির মুহাম্মদই পেছন থেকে কলকাঠি নাড়ছেন। কিন্তু তিনি নিজের পদত্যাগের কথা জানিয়ে সবাইকে হতবিহবল করে দেন।

মাহাথির মুহাম্মদের প্রতি যদিও অনেকে সমর্থন দিয়েছেন এমনকি আনোয়ার ইব্রাহিমও। তবে মুহিদ্দিন ইয়াসিনের ভূমিকাকে তিনি জোটের মধ্যে অভ্যুত্থান বলে আখ্যা দেন। তবে সপ্তাহ খানেকের মধ্যে পরিষ্কার হয়ে ওঠে যে ৯৪ বছর বয়সী ঝানু রাজনীতিবিদ মাহাথির মোহাম্মদ হিসেবে কিছু গোলমাল করেছেন।

সাংবিধানিক দায়িত্ব বলে মালয়েশিয়ার বাদশাহ আব্দুল্লাহ মুহিদ্দিন ইয়াসিনকে নতুন সরকার গঠনের আহ্বান জানান। এরপরই তিনি মুহিদ্দিন ইয়াসিন দেশটির অষ্টম প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ নেন।

মাহাথির মোহাম্মদ এই সিদ্ধান্ত প্রত্যাখ্যান করেন এবং পরবর্তী সংসদ অধিবেশন শুরু হলে নতুন সরকারের পতনের জন্য কাজ করবেন। কিন্তু রাজপ্রাসাদের সমর্থন মুহিদ্দিন ইয়াসিনের জন্য এখন বড় আশীর্বাদ।

অন্যদিকে মাহাথির মুহাম্মদের সাথে মালয়েশিয়ার সুলতানদের বিবাদের ইতিহাস রয়েছে। আশি ও নব্বইয়ের দশকে বাদশাহ আব্দুল্লাহ’র বাবার সময়ে মাহাথির মুহাম্মদ রাজপরিবারের ক্ষমতা সীমিত করার সাংবিধানিক পরিবর্তন আনতে চেয়েছিলেন, বলছিলেনে নিউ সাউথ ওয়েলস বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্লাইভ কেসলার।

হয়ত বাদশাহ আব্দুল্লাহ'র সিদ্ধান্ত সেকারণেই মুহিদ্দিন ইয়াসিনের পক্ষে প্রভাবিত হয়েছে। মি. কেসলার বলছেন, "স্মৃতি ও মনের ক্ষোভ এত দ্রুত মিলিয়ে যায় না।"

সব মিলিয়ে দুই বছর পর মুহিদ্দিন ইয়াসিনের সাথে হাত মিলিয়ে আবারও ক্ষমতায় ইউনাইটেড মালেজ ন্যাশনাল অর্গানাইজেশন। আনোয়ার ইব্রাহিমের যেমন আবারও আশাভঙ্গ হল তেমনি মাহাথির মোহাম্মদের সামনেও আর কোনও রাস্তা খোলা আছে বলে মনে হচ্ছে না। সূত্র: বিবিসি বাংলা

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
জো বাইডেন ক্যান্সারে আক্রান্ত : সহমর্মিতা জানালেন হিলারি ক্লিনটন
জো বাইডেন ক্যান্সারে আক্রান্ত : সহমর্মিতা জানালেন হিলারি ক্লিনটন
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ২৪ ঘণ্টায় নিহত ৬৭, প্রাণহানি ছাড়াল ৫৩ হাজার ৩৩০
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ২৪ ঘণ্টায় নিহত ৬৭, প্রাণহানি ছাড়াল ৫৩ হাজার ৩৩০
সেনা সংকটে ভুগছে ইসরায়েল
সেনা সংকটে ভুগছে ইসরায়েল
গাজার শিশুদের দুর্ভিক্ষ, অসুস্থতা ও মৃত্যুর ঝুঁকি প্রতিদিন বাড়ছে: ইউনিসেফ
গাজার শিশুদের দুর্ভিক্ষ, অসুস্থতা ও মৃত্যুর ঝুঁকি প্রতিদিন বাড়ছে: ইউনিসেফ
গাজায় সামান্য খাদ্য প্রবেশের অনুমতি দেবে ইসরায়েল
গাজায় সামান্য খাদ্য প্রবেশের অনুমতি দেবে ইসরায়েল
ক্যান্সার আক্রান্ত জো বাইডেন
ক্যান্সার আক্রান্ত জো বাইডেন
ইউক্রেনে স্মরণকালের ভয়ংকর ড্রোন হামলা চালিয়েছে রাশিয়া
ইউক্রেনে স্মরণকালের ভয়ংকর ড্রোন হামলা চালিয়েছে রাশিয়া
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নতুন হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নতুন হুঁশিয়ারি
১৯ বার এভারেস্ট জয় করে ব্রিটিশ পর্বতারোহীর বিশ্বরেকর্ড
১৯ বার এভারেস্ট জয় করে ব্রিটিশ পর্বতারোহীর বিশ্বরেকর্ড
সৌদি আরবে ১৫ হাজার অবৈধ অভিবাসী গ্রেফতার
সৌদি আরবে ১৫ হাজার অবৈধ অভিবাসী গ্রেফতার
পশ্চিমবঙ্গে গ্রেফতার তিন বাংলাদেশি
পশ্চিমবঙ্গে গ্রেফতার তিন বাংলাদেশি
গাজা যুদ্ধ বন্ধে রাজি নেতানিয়াহু, দিয়েছেন যেসব শর্ত
গাজা যুদ্ধ বন্ধে রাজি নেতানিয়াহু, দিয়েছেন যেসব শর্ত
সর্বশেষ খবর
আজও ঢাকার বাতাস ‘অস্বাস্থ্যকর’
আজও ঢাকার বাতাস ‘অস্বাস্থ্যকর’

এই মাত্র | নগর জীবন

প্রত্যাবর্তনের ম্যাচে গোল্ডেন ডাক ও উইকেটশূন্য সাকিব
প্রত্যাবর্তনের ম্যাচে গোল্ডেন ডাক ও উইকেটশূন্য সাকিব

৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বেনফিকার জার্সিতে আর দেখা যাবে না ডি মারিয়াকে
বেনফিকার জার্সিতে আর দেখা যাবে না ডি মারিয়াকে

৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বিশ্ববিদ্যালয় না হওয়া পর্যন্ত ইউজিসির অধীনে চলবে ৭ কলেজ
নতুন বিশ্ববিদ্যালয় না হওয়া পর্যন্ত ইউজিসির অধীনে চলবে ৭ কলেজ

১১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

জো বাইডেন ক্যান্সারে আক্রান্ত : সহমর্মিতা জানালেন হিলারি ক্লিনটন
জো বাইডেন ক্যান্সারে আক্রান্ত : সহমর্মিতা জানালেন হিলারি ক্লিনটন

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টা ঘোষিত সময়েই নির্বাচন: ইসি মাছউদ
প্রধান উপদেষ্টা ঘোষিত সময়েই নির্বাচন: ইসি মাছউদ

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খালে মাছ ধরতে গিয়ে কিশোর নিখোঁজ
খালে মাছ ধরতে গিয়ে কিশোর নিখোঁজ

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চলতি মাসেই বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টির আশঙ্কা
চলতি মাসেই বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টির আশঙ্কা

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ২৪ ঘণ্টায় নিহত ৬৭, প্রাণহানি ছাড়াল ৫৩ হাজার ৩৩০
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ২৪ ঘণ্টায় নিহত ৬৭, প্রাণহানি ছাড়াল ৫৩ হাজার ৩৩০

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুপুরের মধ্যে ১৮ জেলায় ঝড়ের আশঙ্কা
দুপুরের মধ্যে ১৮ জেলায় ঝড়ের আশঙ্কা

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

চকরিয়ায় বাসের ধাক্কায় দুই পথচারী নিহত
চকরিয়ায় বাসের ধাক্কায় দুই পথচারী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কোরআন অনুধাবনে সাহাবায়ে কেরাম
কোরআন অনুধাবনে সাহাবায়ে কেরাম

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কিছু ইবাদত হোক নীরবে-নিভৃতে
কিছু ইবাদত হোক নীরবে-নিভৃতে

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ মে)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলতি ফুটবল মৌসুমের তিন ট্রফির মধ্যে দুটিই বসুন্ধরা কিংসের
চলতি ফুটবল মৌসুমের তিন ট্রফির মধ্যে দুটিই বসুন্ধরা কিংসের

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

৮৫ হাজার কোটি টাকা গায়েব
৮৫ হাজার কোটি টাকা গায়েব

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

সেনা সংকটে ভুগছে ইসরায়েল
সেনা সংকটে ভুগছে ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজার শিশুদের দুর্ভিক্ষ, অসুস্থতা ও মৃত্যুর ঝুঁকি প্রতিদিন বাড়ছে: ইউনিসেফ
গাজার শিশুদের দুর্ভিক্ষ, অসুস্থতা ও মৃত্যুর ঝুঁকি প্রতিদিন বাড়ছে: ইউনিসেফ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় সামান্য খাদ্য প্রবেশের অনুমতি দেবে ইসরায়েল
গাজায় সামান্য খাদ্য প্রবেশের অনুমতি দেবে ইসরায়েল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যান্সার আক্রান্ত জো বাইডেন
ক্যান্সার আক্রান্ত জো বাইডেন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগস্টে ঢাকায় আসতে পারেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
আগস্টে ঢাকায় আসতে পারেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন দলের প্লে-অফ নিশ্চিত, চতুর্থ স্থান নিয়ে জমজমাট লড়াই
তিন দলের প্লে-অফ নিশ্চিত, চতুর্থ স্থান নিয়ে জমজমাট লড়াই

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বরখাস্ত ও অব্যাহতিপ্রাপ্ত সাবেক সেনাসদস্যদের বিক্ষোভ নিয়ে যা বলল আইএসপিআর
বরখাস্ত ও অব্যাহতিপ্রাপ্ত সাবেক সেনাসদস্যদের বিক্ষোভ নিয়ে যা বলল আইএসপিআর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নড়াইলে বিএনপি নেতার গাড়িবহরে হামলা-ভাঙচুর, আহত ২০
নড়াইলে বিএনপি নেতার গাড়িবহরে হামলা-ভাঙচুর, আহত ২০

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেনে স্মরণকালের ভয়ংকর ড্রোন হামলা চালিয়েছে রাশিয়া
ইউক্রেনে স্মরণকালের ভয়ংকর ড্রোন হামলা চালিয়েছে রাশিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিজের প্রত্যাবর্তনের দিনে দিল্লির বড় হার, প্লে-অফে গুজরাট
ফিজের প্রত্যাবর্তনের দিনে দিল্লির বড় হার, প্লে-অফে গুজরাট

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দাম বাড়াতে তৎপর মধ্যস্বত্বভোগী
দাম বাড়াতে তৎপর মধ্যস্বত্বভোগী

৮ ঘণ্টা আগে | হাটের খবর

যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নতুন হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নতুন হুঁশিয়ারি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ বার এভারেস্ট জয় করে ব্রিটিশ পর্বতারোহীর বিশ্বরেকর্ড
১৯ বার এভারেস্ট জয় করে ব্রিটিশ পর্বতারোহীর বিশ্বরেকর্ড

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে কমেছে বাংলাদেশি ক্রেডিট কার্ডের ব্যবহার, বাড়ছে যুক্তরাষ্ট্রে
ভারতে কমেছে বাংলাদেশি ক্রেডিট কার্ডের ব্যবহার, বাড়ছে যুক্তরাষ্ট্রে

৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

সর্বাধিক পঠিত
গাজা যুদ্ধ বন্ধে রাজি নেতানিয়াহু, দিয়েছেন যেসব শর্ত
গাজা যুদ্ধ বন্ধে রাজি নেতানিয়াহু, দিয়েছেন যেসব শর্ত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি থেকে ৪০ রোহিঙ্গাকে ধরে নিয়ে সাগরে ফেলে দিলো ভারত
দিল্লি থেকে ৪০ রোহিঙ্গাকে ধরে নিয়ে সাগরে ফেলে দিলো ভারত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ভারতের বড় বড় যুদ্ধবিমান ঘুড়ির মতো ভেঙেছে পাকিস্তান’
‘ভারতের বড় বড় যুদ্ধবিমান ঘুড়ির মতো ভেঙেছে পাকিস্তান’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দর থেকে আটক নুসরাত ফারিয়া
বিমানবন্দর থেকে আটক নুসরাত ফারিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘বিরল’ সেই ছাগল ২৩ লাখে বিক্রি
‘বিরল’ সেই ছাগল ২৩ লাখে বিক্রি

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভোক্তা ও ব্যবসায়ীদের স্বার্থে ভারত-বাংলাদেশের ব্যবসা চলমান থাকবে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
ভোক্তা ও ব্যবসায়ীদের স্বার্থে ভারত-বাংলাদেশের ব্যবসা চলমান থাকবে : বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ডিবি কার্যালয়ে নেওয়া হচ্ছে নুসরাত ফারিয়াকে
ডিবি কার্যালয়ে নেওয়া হচ্ছে নুসরাত ফারিয়াকে

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩ হাজারের বেশি কবর খোঁড়া শয্যাশায়ী মনু মিয়ার প্রিয় ঘোড়াটি মেরে ফেলল দুর্বৃত্তরা
৩ হাজারের বেশি কবর খোঁড়া শয্যাশায়ী মনু মিয়ার প্রিয় ঘোড়াটি মেরে ফেলল দুর্বৃত্তরা

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা : বেজে উঠল সাইরেন, প্রধান বিমানবন্দর বন্ধ
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা : বেজে উঠল সাইরেন, প্রধান বিমানবন্দর বন্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে ব্যাংকক গেলেন পার্থর স্ত্রী
অবশেষে ব্যাংকক গেলেন পার্থর স্ত্রী

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে মুস্তাফিজের বিশ্বরেকর্ড
আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে মুস্তাফিজের বিশ্বরেকর্ড

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘বাংলাদেশি নাগরিক হিসেবে সব অধিকার ভোগ করার জন্য প্রস্তুত রয়েছি’
‘বাংলাদেশি নাগরিক হিসেবে সব অধিকার ভোগ করার জন্য প্রস্তুত রয়েছি’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিবি কার্যালয়ে নুসরাত ফারিয়াকে জিজ্ঞাসাবাদ
ডিবি কার্যালয়ে নুসরাত ফারিয়াকে জিজ্ঞাসাবাদ

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গুলিস্তানে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, আটক ১১
গুলিস্তানে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, আটক ১১

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের মহাকাশ অভিযান ব্যর্থ, মাঝপথে বাতিল মিশন-রকেট ধ্বংস
ভারতের মহাকাশ অভিযান ব্যর্থ, মাঝপথে বাতিল মিশন-রকেট ধ্বংস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভেঙে ফেলা হতে পারে মিঠুন চক্রবর্তীর মহারাষ্ট্রের বাড়ি
ভেঙে ফেলা হতে পারে মিঠুন চক্রবর্তীর মহারাষ্ট্রের বাড়ি

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টস হেরে ব্যাটিংয়ে দিল্লি, একাদশে মুস্তাফিজ
টস হেরে ব্যাটিংয়ে দিল্লি, একাদশে মুস্তাফিজ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজার ভিডিও নিজেদের হামলা বলে প্রচার! ভুয়া খবরে সয়লাব ভারতের মিডিয়া
গাজার ভিডিও নিজেদের হামলা বলে প্রচার! ভুয়া খবরে সয়লাব ভারতের মিডিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে সমর্থন: তুরস্কের সঙ্গে চুক্তি স্থগিত করলো আইআইটি বোম্বে
পাকিস্তানকে সমর্থন: তুরস্কের সঙ্গে চুক্তি স্থগিত করলো আইআইটি বোম্বে

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইমুনার পরিবারের সন্ধান চায় ডিএমপির ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টার
মাইমুনার পরিবারের সন্ধান চায় ডিএমপির ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টার

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের সঙ্গে সংঘর্ষে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর ভাবমূর্তির পুনর্জাগরণ
ভারতের সঙ্গে সংঘর্ষে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর ভাবমূর্তির পুনর্জাগরণ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নতুন হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নতুন হুঁশিয়ারি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-জাপানের নারিতা রুটে ফ্লাইট স্থগিত করলো বিমান
ঢাকা-জাপানের নারিতা রুটে ফ্লাইট স্থগিত করলো বিমান

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইসিসি’র পরোয়ানা : ভ্যাটিকান সফরও বাতিল করলেন নেতানিয়াহু
আইসিসি’র পরোয়ানা : ভ্যাটিকান সফরও বাতিল করলেন নেতানিয়াহু

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনে স্মরণকালের ভয়ংকর ড্রোন হামলা চালিয়েছে রাশিয়া
ইউক্রেনে স্মরণকালের ভয়ংকর ড্রোন হামলা চালিয়েছে রাশিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে টাইব্রেকারে হেরে শিরোপা হাতছাড়া বাংলাদেশের
ফাইনালে টাইব্রেকারে হেরে শিরোপা হাতছাড়া বাংলাদেশের

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাশ্মিরের নিরাপত্তায় এবার মাঠে ভারতের সাবেক সেনা সদস্যরা
কাশ্মিরের নিরাপত্তায় এবার মাঠে ভারতের সাবেক সেনা সদস্যরা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দ্রুত নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করুন, না হয় আন্দোলনে নামবো’
‘দ্রুত নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করুন, না হয় আন্দোলনে নামবো’

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের জন্য আকাশপথে নিষেধাজ্ঞা বাড়াল পাকিস্তান
ভারতের জন্য আকাশপথে নিষেধাজ্ঞা বাড়াল পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০ কোটি রুপির পারিশ্রমিক হাঁকিয়ে ফিরছেন দীপিকা
২০ কোটি রুপির পারিশ্রমিক হাঁকিয়ে ফিরছেন দীপিকা

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচন হতে পারে ডিসেম্বরেই
নির্বাচন হতে পারে ডিসেম্বরেই

প্রথম পৃষ্ঠা

ভিটামিন ডি-স্বল্পতায় বাসা বাঁধছে জটিল রোগ
ভিটামিন ডি-স্বল্পতায় বাসা বাঁধছে জটিল রোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

উদ্বেগ বাড়ছে বিএনপিতে
উদ্বেগ বাড়ছে বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

২০২৬-এর ডিসেম্বরেই পাতাল রেলে চড়বেন ঢাকাবাসী?
২০২৬-এর ডিসেম্বরেই পাতাল রেলে চড়বেন ঢাকাবাসী?

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশ চালায় আল্লায়! মধু খায় উল্লায়!
দেশ চালায় আল্লায়! মধু খায় উল্লায়!

সম্পাদকীয়

দিনভর বিক্ষোভ সশস্ত্র বাহিনীর চাকরিচ্যুতদের
দিনভর বিক্ষোভ সশস্ত্র বাহিনীর চাকরিচ্যুতদের

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রিসে বাজিমাত বাংলাদেশি শ্রমিকদের
গ্রিসে বাজিমাত বাংলাদেশি শ্রমিকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেশে বেড়েছে বেকার
দেশে বেড়েছে বেকার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রমাণ চাইলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
প্রমাণ চাইলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

নগদের প্রশাসকদের বিরুদ্ধে জালিয়াতির অভিযোগ
নগদের প্রশাসকদের বিরুদ্ধে জালিয়াতির অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টা ফ্রান্স স্পেন যাচ্ছেন না
প্রধান উপদেষ্টা ফ্রান্স স্পেন যাচ্ছেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ অলির
খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ অলির

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজনের হাতে বাড়ছে খুনাখুনি
স্বজনের হাতে বাড়ছে খুনাখুনি

নগর জীবন

বাংলাদেশ-ভারত বাণিজ্যে ডেডলক
বাংলাদেশ-ভারত বাণিজ্যে ডেডলক

প্রথম পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী, মানুষের পাশে, ভালোবেসে
সশস্ত্র বাহিনী, মানুষের পাশে, ভালোবেসে

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন চ্যাম্পিয়ন নতুন আশা
নতুন চ্যাম্পিয়ন নতুন আশা

মাঠে ময়দানে

জুলাই সনদ চূড়ান্তে গণভোট চায় জামায়াত
জুলাই সনদ চূড়ান্তে গণভোট চায় জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পশ্চিমবঙ্গে আওয়ামী লীগের তিন কর্মী গ্রেপ্তার
পশ্চিমবঙ্গে আওয়ামী লীগের তিন কর্মী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্নীতিতে সাপ্লাই বন্ধ হলে ডিমান্ডও বন্ধ হবে
দুর্নীতিতে সাপ্লাই বন্ধ হলে ডিমান্ডও বন্ধ হবে

খবর

বিড়ি সিগারেট নিয়ে মালদ্বীপে না যেতে সতর্কতা
বিড়ি সিগারেট নিয়ে মালদ্বীপে না যেতে সতর্কতা

পেছনের পৃষ্ঠা

চিত্রনায়িকা নুসরাত ফারিয়া গ্রেপ্তার
চিত্রনায়িকা নুসরাত ফারিয়া গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

১৩টি বগি রেখেই চলে গেল ট্রেনের ইঞ্জিন
১৩টি বগি রেখেই চলে গেল ট্রেনের ইঞ্জিন

পেছনের পৃষ্ঠা

২ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকার উন্নয়ন বাজেট
২ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকার উন্নয়ন বাজেট

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনই একমাত্র সমাধান
নির্বাচনই একমাত্র সমাধান

সম্পাদকীয়

ইসরায়েলি বিমান হামলায় এক রাতে নিহত শতাধিক
ইসরায়েলি বিমান হামলায় এক রাতে নিহত শতাধিক

প্রথম পৃষ্ঠা

৪০ রোহিঙ্গাকে সমুদ্রে ফেলে দেওয়ায় জামায়াতের নিন্দা
৪০ রোহিঙ্গাকে সমুদ্রে ফেলে দেওয়ায় জামায়াতের নিন্দা

খবর

বিয়ের দাবিতে অনশনে তরুণী
বিয়ের দাবিতে অনশনে তরুণী

দেশগ্রাম

দাম বাড়াতে তৎপর মধ্যস্বত্বভোগী
দাম বাড়াতে তৎপর মধ্যস্বত্বভোগী

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন বিলম্বিত দেশও অস্থিরতার দিকে যাচ্ছে
নির্বাচন বিলম্বিত দেশও অস্থিরতার দিকে যাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা