শিরোনাম
প্রকাশ: ০৬:৩৫, সোমবার, ১৬ মার্চ, ২০২০ আপডেট:

ইতিহাসের সাক্ষী

কিভাবে সার্স রোগের মোকাবিলা করেছিল হংকং

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
কিভাবে সার্স রোগের মোকাবিলা করেছিল হংকং

দু'হাজার তিন সালে পৃথিবীতে ছড়িয়ে পড়েছিল সার্স নামের এক সংক্রামক ভাইরাস, যাতে আক্রান্ত হয়েছিলেন ৮ হাজারেরও বেশি লোক এবং ১৭টি দেশে মৃত্যু হয়েছিল ৭৭৪ জনের।

'সিভিয়ার একিউট রেস্পিরেটরি সিনড্রোম' বা সার্স নামের এই রোগের খবর বেরোয় ২০০৩ সালে। অত্যন্ত দ্রুতগতিতে এই সংক্রমণ ছড়িয়েছিল।

ছয় মাসের মধ্যেই এ রোগে ৭ শতাধিক মানুষের মৃত্যু হয়, আর বেশির ভাগ মৃত্যুই হয় পূর্ব ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায়।

সংক্রমণের ভয়ে ওই অঞ্চলের জীবনযাত্রা স্থবির হয়ে পড়ে। ভাইরাসের বিস্তার ঠেকাতে ভ্রমণের ওপর নানা রকম নিষেধাজ্ঞা জারি হয়েছিল।

দু:স্বপ্নের মতো এ রোগের সূচনা হয় ২০০২ সালের শেষ দিকে দক্ষিণ চীনের গুয়াংডং-এ। তবে এ রোগ চীনের বাইরে ছড়িয়েছিল একটি বিয়ের অনুষ্ঠানের মাধ্যমে।

গুয়াংডং-এর এক ডাক্তারের হংকং যাত্রা

সেটা পরের বছর ফেব্রুয়ারি মাসের কথা। গুয়াংডং-এর এক ডাক্তার ড: লু জানলুং এক অস্বাভাবিক ধরণের নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত ক'জন রোগীর চিকিৎসা করে তার পারিবারিক এক বিয়ের অনুষ্ঠানে যোগ দিতে হংকং গেলেন।

হংকংএর মেট্রোপোল হোটেলে ৯১১ নম্বর কক্ষে উঠলেন তিনি। হয়তো লিফটে তিনি একবার হাঁচি দিয়েছিলেন, এবং তা থেকেই আরো সাতজন লোক এতে সংক্রমিত হন।

এই সাতজন ভাইরাসটিকে নিয়ে যান ক্যানাডা, সিঙ্গাপুর এবং ভিয়েতনামে। হংকং পরিণত হলো সার্সের এপিসেন্টারে।

হাসপাতাল কর্মী টম বাকলির অভিজ্ঞতা
হংকংএর প্রিন্সেস মার্গারেট হাসপাতালের ইনটেনসিভ কেয়ার ইউনিট সেবার প্রধান টম বাকলি।

"আমার উদ্বেগ ছিল, ওই হাসপাতালে ইনটেনসিভ কেয়ার ইউনিটে যারাই আসছিল তাদের কেউই সেরে উঠছিল না। আমার মনে আছে পাঁচ-ছদিন পর এমন অবস্থা হলো যে ইউনিটের প্রায় পুরোটাই রোগীতে ভরে গেল। মাত্র একটি কি দুটি বেড খালি ছিল।"

"আমি বাড়িতে ঘুমাতে পারছিলাম না। শুধু মনে হতে লাগলো, এর পর যে রোগীরা আসবে তাদের আমি কোথায় থাকতে দেবো? ভোর পাঁচটার সময় আমি একটা ফোন পেলাম। আমাকে বলা হলো, আরো একজন রোগী এসেছে - এবং আমাকে আইসিইউতে যেতে হবে। "

হংকং হাসপাতালের প্রধান উইলিয়াম হো
সে সময় হংকং হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের প্রধান ছিলেন উইলিয়াম হো। "আমরা নিয়ম করেছিলাম যে সব নিউমোনিয়ার রোগীকে এক সাথে রাখা হবে। তবে তাদের চিকিৎসা হবে আলাদা আলাদাভাবে।"

"আমাদের মেডিক্যাল স্টাফদের দু-ভাগে ভাগ করা হলো - 'ক্লিন' টিম আর 'ডার্টি' টিম। ক্লিন টিমে যারা ছিলেন তারা এই ইউনিটের কোন রোগীর পরিচর্যা করেন নি, তারা সব সময়ই অন্য ওয়ার্ডে কাজ করেছেন।"

"অন্যদিকে ডার্টি টিমের সদস্যরা শুধু এই সংক্রমণে আক্রান্তদেরই পরিচর্যা করেছেন, তারা অন্য কোন ওয়ার্ডের রোগীদের স্পর্শও করতেন না। তখন এর চেয়ে ভালো কিছু করার উপায় ছিল না।"

'বাড়িতেও মুখোশ পরে থাকতাম আমরা'
টম বাকলি বলছিলেন. হাসপাতালের স্টাফদের অনেককে হোটেলে থাকতে হয়েছিল।

"আমি আমার অফিসের মেঝেতে ঘুমোতাম। মাঝে কখনো বাসায় গেলেও আমি বসার ঘরে সোফাতেই ঘুমোতাম। আমি বাড়ি যেতাম অনেক রাতে, আবার অনেক ভোরে বেরিয়ে পড়তাম - আমার স্ত্রী এবং ছেলেমেয়েরা ঘুম থেকে ওঠার আগেই ।"

টম বাকলির কথায় - "আমি বাড়িতে গেলেও কি কি নিয়ম মেনে চলতে হবে তার একটা গাইডলাইন তৈরি করে দেয়া হয়েছিল। এমনকি আমরা বাড়িতেও মুখোশ পরে থাকতাম, যেটা একটা পরাবাস্তব ব্যাপার বলে মনে হতে পারে।"

"আমাদের সম্পূর্ণভাবেই আলাদা থাকতে হতো। বাসায় আমাদের টুথপেস্ট, সাবান এসবও ছিল আলাদা, যাতে আমার থেকে কোনভাবে অন্য কেউ সংক্রমিত হতে না পারে।"

"এমনকি টয়লেট কি ভাবে ব্যবহার করতে হবে তারও একটা গাইডলাইন ছিল। একটা জরিপে দেখা গিয়েছিল যে আপনি যদি টয়লেটের ঢাকনাটা খোলা রেখে ফ্লাশ করেন - তাহলেও সেখান থেকে ছড়ানো পানির কণা ছাদ পর্যন্ত পৌঁছে যেতে পারে।"

সংবাদ মাধ্যমে ঘোষণা প্রচারিত হচ্ছিল কীভাবে মানুষ নিজেদেরকে সংক্রমণের হাত থেকে রক্ষা করবে।

ঘোষণায় বলা হয়, এই রোগ শ্বাস-প্রশ্বাসের সময় নির্গত পানির কণার মাধ্যমে, এবং রোগীর দেহনি:সৃত তরল থেকে ছড়ায়। সংক্রমণের ঝৃঁকি কমাতে তরল সাবান দিয়ে বার বার হাত ধুতে হবে। এবং যে তোয়ালে দিয়ে হাত মুছবেন - তা ফেলে দিতে হবে।

"আপনার চোথ, নাক বা মুখ স্পর্শ করার আগে হাত ধুতে হবে। হ্যান্ডশেক করা এড়িয়ে চলুন।"

'রাস্তাঘাটে মুখোশ পরা লোক বাড়তে লাগলো'

টম বাকলি বলছিলেন, "প্রথম দিকে হংকংএর লোকজন এত সচেতন ছিল না যে কি ঘটছে। তবে এ অস্বাভাবিক নিউমোনিয়া মোকাবিলার ব্যাপারে সরকার সক্রিয় হয়ে ওঠার পর, টিভিতে এ বিষয়ে নানা রকম নির্দেশিকা প্রচারিত হতে লাগলো।"

"প্রথম দিকে শহরের কাউকেই প্রকাশ্যে মুখোশ পরতে দেখা যেতো না ।"

"কিন্তু ধীরে ধীরে রাস্তাঘাটে মুখোশ পরা লোক বাড়তে লাগলো, এবং দিন দশেকের মধ্যে ৫০ থেকে ৬০ শতাংশ লোকের মুখে মুখোশ দেখা যেতে লাগলো।"

"মানুষও অনেক সচেতন হয়ে উঠলো, তারা নিজে থেকেই রেস্তোরাঁয় খেতে যাওয়া, রেসকোর্সে যাওয়া বন্ধ করে দিলো, শপিংএ যাওয়া কমিয়ে দিলো।

মার্চের শেষ দিকে হংকংএ সার্স নিয়ে এক আন্তর্জাতিক সম্মেলনে ভাষণ দিলেন উইলিয়াম হো। তার পরপই তিনি নিজেও সার্স সংক্রমণে আক্রান্ত হন।

'আমি কল্পনাই করতে পারিনি যেআমার সার্স হতে পারে'
ইলিয়াম হো বলছিলেন, "ওই সম্মেলনে আমিই প্রথম বক্তব্য দিলাম। তার পর আমি হাসপাতালে গেলাম, পরে আবার কনফারেন্সের ডিনার ইত্যাদির জন্য ফিরে এলাম।"

"সেদিন ছিল শনিবার। পর দিন রোববার সকালেই আমার অসুস্থ, জ্বর-জ্বর বোধ হতে লাগলো।"

"ভাবলাম নিশ্চয়ই সার্স নয়, অন্য কিছু হয়েছে - তবে নিশ্চিত হবার জন্য আমি একটা এক্সরে করালাম।"

"এক্সরে থেকেই এটা স্পষ্ট হয়ে গেল যে আমার সার্স হয়েছে। আমার সহকর্মীরা উদ্বিগ্ন হয়ে পড়লো।"

"এটা ছিল আমার কাছে এক বিরাট আঘাত। তখন পর্যন্ত আমি কখনো কল্পনাই করতে পারি নি যে আমার সার্স হতে পারে। আমার জীবনে হঠাৎ করেই যেন একটা বিরাট ছেদ পড়ে গেল।"

সংবাদমাধ্যমে এটা ছিল এক বিরাট খবর। কারণ হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের প্রধান নির্বাহী স্বয়ং সার্স রোগে আক্রান্ত হয়েছেন। এপ্রিল মাসের প্রথম দিকে হংকং এ ভ্রমণ না করার জন্য এক নির্দেশিকা জারি করলো বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থা ।

হংকং বাসিন্দাদের মধ্যে ততদিনে আতংক তৈরি হয়েছে।

হংকং-এ সার্স আতংক
টম বাকলি বলছিলেন, তার বন্ধুদের ৮০ শতাংশই হংকং ছেড়ে চলে গিয়েছিলেন।

"আমি ও আমার স্ত্রী একটা পরিকল্পনা তৈরি করলাম - এ পরিস্থিতিতে ভবিষ্যতে আমরা কী কী করবো। আমরা ঠিক করলাম, আমরা যেখানে থাকি - সেখানে কেউ সংক্রমিত হলে আমরা পুরো পাড়াটাকেই কোয়ারেন্টিন করে ফেলবো, যেখানে মোট সাতটি পরিবার থাকতো।"

"আর যদি এ পরিবারগুলোর মধ্যেই কারো কিছু হয় - তাহলে আমার পরিবার নিজেদেরকে এবং আমাদের বাড়িটাকে কোয়ারেন্টিন করবে। সুপার মার্কেটে যাবো আমি, খাবার কিনে দরজার সামনে রেখে যাবো।"

'ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ায় আমার হাত-পা ফুলে গেল'

সার্স আক্রান্ত উইলিয়াম হো-কে হাসপাতালের একটি কোয়ারেন্টিন ইউনিটে আলাদা করে রাখা হলো।

সার্সের কোন সুনির্দিষ্ট চিকিৎসা নেই, তাই ডাক্তাররা তাকে পরীক্ষামূলকভাবে স্টেরয়েড এবং এন্টিভাইরাল ওষূধ দিতে লাগলেন।

হো বলছিলেন, তাতে তার বেশ তীব্র পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হয়েছিল।

"আমার যেহেতু বয়স খুব বেশি নয় তাই আমার জীবন বাঁচাতে কড়া ডোজে স্টেরয়েড দেয়া হলো। ফলে আমার হাত-পা ফুলে গেল তারা ইনজেকশন দেবার জন্য শিরা খুঁজে পাচ্ছিল না।"

"আমি আবার তাদের কাছে জানতে চাইছিলাম বাইরের অবস্থা কি, হাসপাতালে ভাইরাস সংক্রমণ রোধ করা গেছে কিনা, আমার মনের মধ্যেও একটা যুদ্ধ চলছিল। ফলে আমি ঠিক অন্যরোগীদের মতো ছিলাম না। আমার সহকর্মীরা যখন এই রোগের বিরুদ্ধে লড়ছে, তখন আমি নিজে আমার মনকে শান্ত করতে পারছিলাম না।"

"আমার নিজের ফুসফুসের মধ্যে যেমন ভাইরাস ছড়াচ্ছিল, তেমনি হাসপাতালের ভেতরেও রোগ ছড়াচ্ছিল। ফলে দুটি বিষয় নিয়েই আমার দুশ্চিন্তা হচ্ছিল।"

ডা. হো অবশ্য সার্স থেকে পুরোপুরি সেরে উঠেছিলেন। তবে হাসপাতাল থেকেই তিনি দেখেছিলেন হংকং শহরের ওপর এই রোগ কী প্রভাব ফেলেছে।

'সমাজের ভালো দিকগুলো দেখতে পেয়েছিলাম'

"হংকংএর জন্য এটা ছিল খুবই অন্ধকার সময়। টিভিতে দেখছিলাম শহরের বিমানবন্দর এবং রাস্তাঘাট জনশূন্য, ভুতুড়ে চেহারা নিয়েছে। শহরের অর্থনীতি মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল।"

"তবে শহরের মানুষ ঐক্যবদ্ধ ছিল। অনেক স্বাস্থ্যকর্মী যারা বাড়ি যেতে পারতেন না - তাদের ছেলেমেয়েদের দেখাশোনা করছিলেন প্রতিবেশীরা।"

"যারা এ রোগের বিরুদ্ধে লড়ছিলেন তারা নানাভাবে মানুষের সমর্থন পেয়েছেন। আমাদের সমাজের এই সংহতির ভালো দিকগুলো তখন দেখতে পেয়েছিলাম। আশা করি সেটা টিকে থাকবে।

শেষ সার্স রোগীর অস্তিত্ব পাওয়া গিয়েছিল ২০০৪ সালের মে মাসে। তার পর আর কেউ এ রোগে আক্রান্ত হয় নি।

সে বছর জুন মাসের ৫ তারিখ একটা ভালো খবরের কথা জানায় বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা।

"আমরা মনে করছি আমরা এই মহামারির সবচেয়ে খারাপ পর্বটি পার হয়ে এসেছি। এর পরে কী ঘটবে তা আমরা জানি না। আক্রান্তের সংখ্যা কমে এসেছে, আমরা এতে স্বস্তি বোধ করছি। কিন্তু লোকজনকে এখনো সতর্ক থাকতে হবে" - বলেন বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার কর্মকর্তা। সূত্র: বিবিসি

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
ইন্দোনেশিয়ায় সোনার খনিতে ভূমিধস, নিখোঁজ ১৯
ইন্দোনেশিয়ায় সোনার খনিতে ভূমিধস, নিখোঁজ ১৯
বাণিজ্য যুদ্ধের চাপ সামলে চীনের কারখানা খাতে চাঙ্গাভাব
বাণিজ্য যুদ্ধের চাপ সামলে চীনের কারখানা খাতে চাঙ্গাভাব
ইউক্রেনে রুশ ড্রোন হামলার পর জেলেনস্কির সাথে ভ্যান্সের সাক্ষাৎ
ইউক্রেনে রুশ ড্রোন হামলার পর জেলেনস্কির সাথে ভ্যান্সের সাক্ষাৎ
ভারতের আধিপত্য মেনে নেওয়ার প্রশ্নই ওঠে না: পাকিস্তান
ভারতের আধিপত্য মেনে নেওয়ার প্রশ্নই ওঠে না: পাকিস্তান
গাজায় ১০ সপ্তাহ পর সীমিত পরিমাণে খাদ্য প্রবেশের অনুমতি ইসরায়েলের
গাজায় ১০ সপ্তাহ পর সীমিত পরিমাণে খাদ্য প্রবেশের অনুমতি ইসরায়েলের
গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসনে একদিনে আরও ১৫১ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসনে একদিনে আরও ১৫১ ফিলিস্তিনি নিহত
পাকিস্তানের পাঞ্জাবে রেড এলার্ট জারি
পাকিস্তানের পাঞ্জাবে রেড এলার্ট জারি
সিরিয়ায় পুলিশ স্টেশনে গাড়িবোমা বিস্ফোরণ, ৩ নিরাপত্তা সদস্য নিহত
সিরিয়ায় পুলিশ স্টেশনে গাড়িবোমা বিস্ফোরণ, ৩ নিরাপত্তা সদস্য নিহত
ভারতের উত্তরাখণ্ডে ৫ বাংলাদেশি আটকের দাবি
ভারতের উত্তরাখণ্ডে ৫ বাংলাদেশি আটকের দাবি
বাইডেন ক্যান্সারের বিরুদ্ধে ‘দৃঢ়তা ও মর্যাদার সঙ্গে’ লড়বেন : ওবামা
বাইডেন ক্যান্সারের বিরুদ্ধে ‘দৃঢ়তা ও মর্যাদার সঙ্গে’ লড়বেন : ওবামা
প্লাস্টিক ডাম্পিংয়ের অভিযোগে যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপের বিরুদ্ধে চীনের শুল্কারোপ
প্লাস্টিক ডাম্পিংয়ের অভিযোগে যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপের বিরুদ্ধে চীনের শুল্কারোপ
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে নেদারল্যান্ডসে লাখো মানুষের অভূতপূর্ব বিক্ষোভ
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে নেদারল্যান্ডসে লাখো মানুষের অভূতপূর্ব বিক্ষোভ
সর্বশেষ খবর
পণ্য রপ্তানিতে বাংলাবান্ধা স্থলবন্দরে প্রভাব পড়েনি
পণ্য রপ্তানিতে বাংলাবান্ধা স্থলবন্দরে প্রভাব পড়েনি

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

কীটনাশক পানে এক ব্যক্তির মৃত্যু
কীটনাশক পানে এক ব্যক্তির মৃত্যু

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লা লিগার শেষ ম্যাচে রিয়াল মাদ্রিদের জয়, বার্সেলোনার হোঁচট
লা লিগার শেষ ম্যাচে রিয়াল মাদ্রিদের জয়, বার্সেলোনার হোঁচট

৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ ও মিয়ানমারের করিডর নিরাপত্তা ঝুঁকি তৈরি করবে: কাদের গনি চৌধুরী
বাংলাদেশ ও মিয়ানমারের করিডর নিরাপত্তা ঝুঁকি তৈরি করবে: কাদের গনি চৌধুরী

১২ মিনিট আগে | রাজনীতি

বসুন্ধরা শুভসংঘের সহায়তায় এখন আমি চিন্তামুক্ত ভাবে পরীক্ষা দিতে পারবো : দিপালী রানী
বসুন্ধরা শুভসংঘের সহায়তায় এখন আমি চিন্তামুক্ত ভাবে পরীক্ষা দিতে পারবো : দিপালী রানী

২৫ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

নেত্রকোনায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শিশুর মৃত্যু
নেত্রকোনায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শিশুর মৃত্যু

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুলিশ সদর দপ্তরের সামনে অব্যাহতি পাওয়া এসআইদের মানববন্ধন
পুলিশ সদর দপ্তরের সামনে অব্যাহতি পাওয়া এসআইদের মানববন্ধন

৩৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

ভিসা জালিয়াতিতে দোষী প্রমাণিত হলে যুক্তরাষ্ট্রে স্থায়ী নিষেধাজ্ঞা
ভিসা জালিয়াতিতে দোষী প্রমাণিত হলে যুক্তরাষ্ট্রে স্থায়ী নিষেধাজ্ঞা

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

আপিলেও জামিন পাননি হলমার্কের জেসমিন
আপিলেও জামিন পাননি হলমার্কের জেসমিন

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

মধুর যত গুণ
মধুর যত গুণ

৩৬ মিনিট আগে | জীবন ধারা

টেকনাফে পিস্তল-গুলিসহ তিন রোহিঙ্গা আটক
টেকনাফে পিস্তল-গুলিসহ তিন রোহিঙ্গা আটক

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোবিপ্রবিতে নারী শিক্ষার্থীদের জন্য পৃথক নামাজের স্থান
গোবিপ্রবিতে নারী শিক্ষার্থীদের জন্য পৃথক নামাজের স্থান

৩৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

করিডর ও চট্টগ্রাম বন্দর নিয়ে সিদ্ধান্ত নেবে সংসদ : ফারুক
করিডর ও চট্টগ্রাম বন্দর নিয়ে সিদ্ধান্ত নেবে সংসদ : ফারুক

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

পিস্তল ও ৩০ হাজার ইয়াবাসহ টেকনাফে তিন রোহিঙ্গা আটক
পিস্তল ও ৩০ হাজার ইয়াবাসহ টেকনাফে তিন রোহিঙ্গা আটক

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় সোনার খনিতে ভূমিধস, নিখোঁজ ১৯
ইন্দোনেশিয়ায় সোনার খনিতে ভূমিধস, নিখোঁজ ১৯

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে কোরবানির জন্য প্রস্তুত প্রায় ৪০ হাজার গবাদিপশু
গোপালগঞ্জে কোরবানির জন্য প্রস্তুত প্রায় ৪০ হাজার গবাদিপশু

৫১ মিনিট আগে | হাটের খবর

যশোরে সাড়ে ৩২ মণের 'ঠাণ্ডাভোলা' মাতাবে কোরবানির হাট
যশোরে সাড়ে ৩২ মণের 'ঠাণ্ডাভোলা' মাতাবে কোরবানির হাট

৫৯ মিনিট আগে | হাটের খবর

এনবিআর দুই ভাগ করার প্রক্রিয়া ঠিক হয়নি : ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
এনবিআর দুই ভাগ করার প্রক্রিয়া ঠিক হয়নি : ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাণিজ্য যুদ্ধের চাপ সামলে চীনের কারখানা খাতে চাঙ্গাভাব
বাণিজ্য যুদ্ধের চাপ সামলে চীনের কারখানা খাতে চাঙ্গাভাব

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরে ছেড়ে দিলে বলতেন, ছেড়ে দিয়েছেন : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিমানবন্দরে ছেড়ে দিলে বলতেন, ছেড়ে দিয়েছেন : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাউনলোড না করেই পড়া যাবে হোয়াটসঅ্যাপে আসা ফাইল
ডাউনলোড না করেই পড়া যাবে হোয়াটসঅ্যাপে আসা ফাইল

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

৩ দাবিতে চাঁদপুরে মেরিন টেকনোলজি শিক্ষার্থীদের শাটডাউন কর্মসূচি
৩ দাবিতে চাঁদপুরে মেরিন টেকনোলজি শিক্ষার্থীদের শাটডাউন কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘গাড়ি রওয়ানা হলে আগে থেকে লিখে রাখবে এটা কোন হাটে যাবে’
‘গাড়ি রওয়ানা হলে আগে থেকে লিখে রাখবে এটা কোন হাটে যাবে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্যাসিবাদমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে তুহিন মালিকের ৩ এজেন্ডা
ফ্যাসিবাদমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে তুহিন মালিকের ৩ এজেন্ডা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গরমে ফ্রিজ ছাড়া ফল টাটকা রাখার উপায়
গরমে ফ্রিজ ছাড়া ফল টাটকা রাখার উপায়

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পিএসএলে সাকিবের সঙ্গী হতে চলেছেন মিরাজ
পিএসএলে সাকিবের সঙ্গী হতে চলেছেন মিরাজ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্লকেডের আওতায় গুলিস্তান, বন্ধ যান চলাচল
ব্লকেডের আওতায় গুলিস্তান, বন্ধ যান চলাচল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পলিথিনের পরিবর্তে কাপড় ও পাটের ব্যাগ ব্যবহারের আহ্বান পরিবেশ উপদেষ্টার
পলিথিনের পরিবর্তে কাপড় ও পাটের ব্যাগ ব্যবহারের আহ্বান পরিবেশ উপদেষ্টার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফারাক্কা চুক্তির মেয়াদ নবায়ন করা হবে: উপদেষ্টা রিজওয়ানা
ফারাক্কা চুক্তির মেয়াদ নবায়ন করা হবে: উপদেষ্টা রিজওয়ানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পশ্চিমবঙ্গে গ্রেফতার ৩ আওয়ামী লীগ নেতাকর্মী কারাগারে
পশ্চিমবঙ্গে গ্রেফতার ৩ আওয়ামী লীগ নেতাকর্মী কারাগারে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
গাজা যুদ্ধ বন্ধে রাজি নেতানিয়াহু, দিয়েছেন যেসব শর্ত
গাজা যুদ্ধ বন্ধে রাজি নেতানিয়াহু, দিয়েছেন যেসব শর্ত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দর থেকে আটক নুসরাত ফারিয়া
বিমানবন্দর থেকে আটক নুসরাত ফারিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে মুস্তাফিজের বিশ্বরেকর্ড
আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে মুস্তাফিজের বিশ্বরেকর্ড

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভোক্তা ও ব্যবসায়ীদের স্বার্থে ভারত-বাংলাদেশের ব্যবসা চলমান থাকবে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
ভোক্তা ও ব্যবসায়ীদের স্বার্থে ভারত-বাংলাদেশের ব্যবসা চলমান থাকবে : বাণিজ্য উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ডিবি কার্যালয়ে নেওয়া হচ্ছে নুসরাত ফারিয়াকে
ডিবি কার্যালয়ে নেওয়া হচ্ছে নুসরাত ফারিয়াকে

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অবশেষে ব্যাংকক গেলেন পার্থর স্ত্রী
অবশেষে ব্যাংকক গেলেন পার্থর স্ত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিবি কার্যালয়ে নুসরাত ফারিয়াকে জিজ্ঞাসাবাদ
ডিবি কার্যালয়ে নুসরাত ফারিয়াকে জিজ্ঞাসাবাদ

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গুলিস্তানে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, আটক ১১
গুলিস্তানে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, আটক ১১

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে নেদারল্যান্ডসে লাখো মানুষের অভূতপূর্ব বিক্ষোভ
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে নেদারল্যান্ডসে লাখো মানুষের অভূতপূর্ব বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনে স্মরণকালের ভয়ংকর ড্রোন হামলা চালিয়েছে রাশিয়া
ইউক্রেনে স্মরণকালের ভয়ংকর ড্রোন হামলা চালিয়েছে রাশিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নতুন হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নতুন হুঁশিয়ারি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন দলের প্লে-অফ নিশ্চিত, চতুর্থ স্থান নিয়ে জমজমাট লড়াই
তিন দলের প্লে-অফ নিশ্চিত, চতুর্থ স্থান নিয়ে জমজমাট লড়াই

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৮৫ হাজার কোটি টাকা গায়েব
৮৫ হাজার কোটি টাকা গায়েব

৬ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

টস হেরে ব্যাটিংয়ে দিল্লি, একাদশে মুস্তাফিজ
টস হেরে ব্যাটিংয়ে দিল্লি, একাদশে মুস্তাফিজ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারাগারে নুসরাত ফারিয়া
কারাগারে নুসরাত ফারিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সেনা সংকটে ভুগছে ইসরায়েল
সেনা সংকটে ভুগছে ইসরায়েল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইমুনার পরিবারের সন্ধান চায় ডিএমপির ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টার
মাইমুনার পরিবারের সন্ধান চায় ডিএমপির ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টার

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ক্যান্সার আক্রান্ত জো বাইডেন
ক্যান্সার আক্রান্ত জো বাইডেন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলতি মাসেই বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টির আশঙ্কা
চলতি মাসেই বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টির আশঙ্কা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিজের প্রত্যাবর্তনের দিনে দিল্লির বড় হার, প্লে-অফে গুজরাট
ফিজের প্রত্যাবর্তনের দিনে দিল্লির বড় হার, প্লে-অফে গুজরাট

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে টাইব্রেকারে হেরে শিরোপা হাতছাড়া বাংলাদেশের
ফাইনালে টাইব্রেকারে হেরে শিরোপা হাতছাড়া বাংলাদেশের

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা-জাপানের নারিতা রুটে ফ্লাইট স্থগিত করলো বিমান
ঢাকা-জাপানের নারিতা রুটে ফ্লাইট স্থগিত করলো বিমান

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশেষ অনুমতি ছাড়াই কুয়েতের ভিসা সুবিধা পাচ্ছেন বাংলাদেশিরা : উপদেষ্টা আসিফ
বিশেষ অনুমতি ছাড়াই কুয়েতের ভিসা সুবিধা পাচ্ছেন বাংলাদেশিরা : উপদেষ্টা আসিফ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের জন্য আকাশপথে নিষেধাজ্ঞা বাড়াল পাকিস্তান
ভারতের জন্য আকাশপথে নিষেধাজ্ঞা বাড়াল পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদোন্নতিতে অতিরিক্ত আইজিপি হলেন ১২ জন
পদোন্নতিতে অতিরিক্ত আইজিপি হলেন ১২ জন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাশ্মিরের নিরাপত্তায় এবার মাঠে ভারতের সাবেক সেনা সদস্যরা
কাশ্মিরের নিরাপত্তায় এবার মাঠে ভারতের সাবেক সেনা সদস্যরা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরে ছেড়ে দিলে বলতেন, ছেড়ে দিয়েছেন : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিমানবন্দরে ছেড়ে দিলে বলতেন, ছেড়ে দিয়েছেন : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৬১ কোটি ডলার
১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৬১ কোটি ডলার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা হয়েও যেভাবে ভারতীয় সেনাবাহিনীতে যোগ দেন নানা পাটেকর
অভিনেতা হয়েও যেভাবে ভারতীয় সেনাবাহিনীতে যোগ দেন নানা পাটেকর

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘আমি বিশ্বাস করি ফারিয়া আইনি প্রতিকার পাবে’
‘আমি বিশ্বাস করি ফারিয়া আইনি প্রতিকার পাবে’

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচন হতে পারে ডিসেম্বরেই
নির্বাচন হতে পারে ডিসেম্বরেই

প্রথম পৃষ্ঠা

ভিটামিন ডি-স্বল্পতায় বাসা বাঁধছে জটিল রোগ
ভিটামিন ডি-স্বল্পতায় বাসা বাঁধছে জটিল রোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশ চালায় আল্লায়! মধু খায় উল্লায়!
দেশ চালায় আল্লায়! মধু খায় উল্লায়!

সম্পাদকীয়

২০২৬-এর ডিসেম্বরেই পাতাল রেলে চড়বেন ঢাকাবাসী?
২০২৬-এর ডিসেম্বরেই পাতাল রেলে চড়বেন ঢাকাবাসী?

পেছনের পৃষ্ঠা

উদ্বেগ বাড়ছে বিএনপিতে
উদ্বেগ বাড়ছে বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রিসে বাজিমাত বাংলাদেশি শ্রমিকদের
গ্রিসে বাজিমাত বাংলাদেশি শ্রমিকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

দিনভর বিক্ষোভ সশস্ত্র বাহিনীর চাকরিচ্যুতদের
দিনভর বিক্ষোভ সশস্ত্র বাহিনীর চাকরিচ্যুতদের

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেশে বেড়েছে বেকার
দেশে বেড়েছে বেকার

পেছনের পৃষ্ঠা

নগদের প্রশাসকদের বিরুদ্ধে জালিয়াতির অভিযোগ
নগদের প্রশাসকদের বিরুদ্ধে জালিয়াতির অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রমাণ চাইলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
প্রমাণ চাইলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টা ফ্রান্স স্পেন যাচ্ছেন না
প্রধান উপদেষ্টা ফ্রান্স স্পেন যাচ্ছেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-ভারত বাণিজ্যে ডেডলক
বাংলাদেশ-ভারত বাণিজ্যে ডেডলক

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ অলির
খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ অলির

প্রথম পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী, মানুষের পাশে, ভালোবেসে
সশস্ত্র বাহিনী, মানুষের পাশে, ভালোবেসে

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনই একমাত্র সমাধান
নির্বাচনই একমাত্র সমাধান

সম্পাদকীয়

পশ্চিমবঙ্গে আওয়ামী লীগের তিন কর্মী গ্রেপ্তার
পশ্চিমবঙ্গে আওয়ামী লীগের তিন কর্মী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বজনের হাতে বাড়ছে খুনাখুনি
স্বজনের হাতে বাড়ছে খুনাখুনি

নগর জীবন

টেলিভিশন নাটকে শিল্পী সিন্ডিকেট
টেলিভিশন নাটকে শিল্পী সিন্ডিকেট

শোবিজ

নতুন চ্যাম্পিয়ন নতুন আশা
নতুন চ্যাম্পিয়ন নতুন আশা

মাঠে ময়দানে

জুলাই সনদ চূড়ান্তে গণভোট চায় জামায়াত
জুলাই সনদ চূড়ান্তে গণভোট চায় জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

বিড়ি সিগারেট নিয়ে মালদ্বীপে না যেতে সতর্কতা
বিড়ি সিগারেট নিয়ে মালদ্বীপে না যেতে সতর্কতা

পেছনের পৃষ্ঠা

১৩টি বগি রেখেই চলে গেল ট্রেনের ইঞ্জিন
১৩টি বগি রেখেই চলে গেল ট্রেনের ইঞ্জিন

পেছনের পৃষ্ঠা

সাত কলেজের প্রধান দপ্তর হবে ঢাকা কলেজে
সাত কলেজের প্রধান দপ্তর হবে ঢাকা কলেজে

পেছনের পৃষ্ঠা

চিত্রনায়িকা নুসরাত ফারিয়া গ্রেপ্তার
চিত্রনায়িকা নুসরাত ফারিয়া গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্নীতিতে সাপ্লাই বন্ধ হলে ডিমান্ডও বন্ধ হবে
দুর্নীতিতে সাপ্লাই বন্ধ হলে ডিমান্ডও বন্ধ হবে

খবর

বিয়ের দাবিতে অনশনে তরুণী
বিয়ের দাবিতে অনশনে তরুণী

দেশগ্রাম

দাম বাড়াতে তৎপর মধ্যস্বত্বভোগী
দাম বাড়াতে তৎপর মধ্যস্বত্বভোগী

পেছনের পৃষ্ঠা

২ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকার উন্নয়ন বাজেট
২ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকার উন্নয়ন বাজেট

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলি বিমান হামলায় এক রাতে নিহত শতাধিক
ইসরায়েলি বিমান হামলায় এক রাতে নিহত শতাধিক

প্রথম পৃষ্ঠা