শিরোনাম
প্রকাশ: ০৬:৩৫, সোমবার, ১৬ মার্চ, ২০২০ আপডেট:

ইতিহাসের সাক্ষী

কিভাবে সার্স রোগের মোকাবিলা করেছিল হংকং

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
কিভাবে সার্স রোগের মোকাবিলা করেছিল হংকং

দু'হাজার তিন সালে পৃথিবীতে ছড়িয়ে পড়েছিল সার্স নামের এক সংক্রামক ভাইরাস, যাতে আক্রান্ত হয়েছিলেন ৮ হাজারেরও বেশি লোক এবং ১৭টি দেশে মৃত্যু হয়েছিল ৭৭৪ জনের।

'সিভিয়ার একিউট রেস্পিরেটরি সিনড্রোম' বা সার্স নামের এই রোগের খবর বেরোয় ২০০৩ সালে। অত্যন্ত দ্রুতগতিতে এই সংক্রমণ ছড়িয়েছিল।

ছয় মাসের মধ্যেই এ রোগে ৭ শতাধিক মানুষের মৃত্যু হয়, আর বেশির ভাগ মৃত্যুই হয় পূর্ব ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায়।

সংক্রমণের ভয়ে ওই অঞ্চলের জীবনযাত্রা স্থবির হয়ে পড়ে। ভাইরাসের বিস্তার ঠেকাতে ভ্রমণের ওপর নানা রকম নিষেধাজ্ঞা জারি হয়েছিল।

দু:স্বপ্নের মতো এ রোগের সূচনা হয় ২০০২ সালের শেষ দিকে দক্ষিণ চীনের গুয়াংডং-এ। তবে এ রোগ চীনের বাইরে ছড়িয়েছিল একটি বিয়ের অনুষ্ঠানের মাধ্যমে।

গুয়াংডং-এর এক ডাক্তারের হংকং যাত্রা

সেটা পরের বছর ফেব্রুয়ারি মাসের কথা। গুয়াংডং-এর এক ডাক্তার ড: লু জানলুং এক অস্বাভাবিক ধরণের নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত ক'জন রোগীর চিকিৎসা করে তার পারিবারিক এক বিয়ের অনুষ্ঠানে যোগ দিতে হংকং গেলেন।

হংকংএর মেট্রোপোল হোটেলে ৯১১ নম্বর কক্ষে উঠলেন তিনি। হয়তো লিফটে তিনি একবার হাঁচি দিয়েছিলেন, এবং তা থেকেই আরো সাতজন লোক এতে সংক্রমিত হন।

এই সাতজন ভাইরাসটিকে নিয়ে যান ক্যানাডা, সিঙ্গাপুর এবং ভিয়েতনামে। হংকং পরিণত হলো সার্সের এপিসেন্টারে।

হাসপাতাল কর্মী টম বাকলির অভিজ্ঞতা
হংকংএর প্রিন্সেস মার্গারেট হাসপাতালের ইনটেনসিভ কেয়ার ইউনিট সেবার প্রধান টম বাকলি।

"আমার উদ্বেগ ছিল, ওই হাসপাতালে ইনটেনসিভ কেয়ার ইউনিটে যারাই আসছিল তাদের কেউই সেরে উঠছিল না। আমার মনে আছে পাঁচ-ছদিন পর এমন অবস্থা হলো যে ইউনিটের প্রায় পুরোটাই রোগীতে ভরে গেল। মাত্র একটি কি দুটি বেড খালি ছিল।"

"আমি বাড়িতে ঘুমাতে পারছিলাম না। শুধু মনে হতে লাগলো, এর পর যে রোগীরা আসবে তাদের আমি কোথায় থাকতে দেবো? ভোর পাঁচটার সময় আমি একটা ফোন পেলাম। আমাকে বলা হলো, আরো একজন রোগী এসেছে - এবং আমাকে আইসিইউতে যেতে হবে। "

হংকং হাসপাতালের প্রধান উইলিয়াম হো
সে সময় হংকং হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের প্রধান ছিলেন উইলিয়াম হো। "আমরা নিয়ম করেছিলাম যে সব নিউমোনিয়ার রোগীকে এক সাথে রাখা হবে। তবে তাদের চিকিৎসা হবে আলাদা আলাদাভাবে।"

"আমাদের মেডিক্যাল স্টাফদের দু-ভাগে ভাগ করা হলো - 'ক্লিন' টিম আর 'ডার্টি' টিম। ক্লিন টিমে যারা ছিলেন তারা এই ইউনিটের কোন রোগীর পরিচর্যা করেন নি, তারা সব সময়ই অন্য ওয়ার্ডে কাজ করেছেন।"

"অন্যদিকে ডার্টি টিমের সদস্যরা শুধু এই সংক্রমণে আক্রান্তদেরই পরিচর্যা করেছেন, তারা অন্য কোন ওয়ার্ডের রোগীদের স্পর্শও করতেন না। তখন এর চেয়ে ভালো কিছু করার উপায় ছিল না।"

'বাড়িতেও মুখোশ পরে থাকতাম আমরা'
টম বাকলি বলছিলেন. হাসপাতালের স্টাফদের অনেককে হোটেলে থাকতে হয়েছিল।

"আমি আমার অফিসের মেঝেতে ঘুমোতাম। মাঝে কখনো বাসায় গেলেও আমি বসার ঘরে সোফাতেই ঘুমোতাম। আমি বাড়ি যেতাম অনেক রাতে, আবার অনেক ভোরে বেরিয়ে পড়তাম - আমার স্ত্রী এবং ছেলেমেয়েরা ঘুম থেকে ওঠার আগেই ।"

টম বাকলির কথায় - "আমি বাড়িতে গেলেও কি কি নিয়ম মেনে চলতে হবে তার একটা গাইডলাইন তৈরি করে দেয়া হয়েছিল। এমনকি আমরা বাড়িতেও মুখোশ পরে থাকতাম, যেটা একটা পরাবাস্তব ব্যাপার বলে মনে হতে পারে।"

"আমাদের সম্পূর্ণভাবেই আলাদা থাকতে হতো। বাসায় আমাদের টুথপেস্ট, সাবান এসবও ছিল আলাদা, যাতে আমার থেকে কোনভাবে অন্য কেউ সংক্রমিত হতে না পারে।"

"এমনকি টয়লেট কি ভাবে ব্যবহার করতে হবে তারও একটা গাইডলাইন ছিল। একটা জরিপে দেখা গিয়েছিল যে আপনি যদি টয়লেটের ঢাকনাটা খোলা রেখে ফ্লাশ করেন - তাহলেও সেখান থেকে ছড়ানো পানির কণা ছাদ পর্যন্ত পৌঁছে যেতে পারে।"

সংবাদ মাধ্যমে ঘোষণা প্রচারিত হচ্ছিল কীভাবে মানুষ নিজেদেরকে সংক্রমণের হাত থেকে রক্ষা করবে।

ঘোষণায় বলা হয়, এই রোগ শ্বাস-প্রশ্বাসের সময় নির্গত পানির কণার মাধ্যমে, এবং রোগীর দেহনি:সৃত তরল থেকে ছড়ায়। সংক্রমণের ঝৃঁকি কমাতে তরল সাবান দিয়ে বার বার হাত ধুতে হবে। এবং যে তোয়ালে দিয়ে হাত মুছবেন - তা ফেলে দিতে হবে।

"আপনার চোথ, নাক বা মুখ স্পর্শ করার আগে হাত ধুতে হবে। হ্যান্ডশেক করা এড়িয়ে চলুন।"

'রাস্তাঘাটে মুখোশ পরা লোক বাড়তে লাগলো'

টম বাকলি বলছিলেন, "প্রথম দিকে হংকংএর লোকজন এত সচেতন ছিল না যে কি ঘটছে। তবে এ অস্বাভাবিক নিউমোনিয়া মোকাবিলার ব্যাপারে সরকার সক্রিয় হয়ে ওঠার পর, টিভিতে এ বিষয়ে নানা রকম নির্দেশিকা প্রচারিত হতে লাগলো।"

"প্রথম দিকে শহরের কাউকেই প্রকাশ্যে মুখোশ পরতে দেখা যেতো না ।"

"কিন্তু ধীরে ধীরে রাস্তাঘাটে মুখোশ পরা লোক বাড়তে লাগলো, এবং দিন দশেকের মধ্যে ৫০ থেকে ৬০ শতাংশ লোকের মুখে মুখোশ দেখা যেতে লাগলো।"

"মানুষও অনেক সচেতন হয়ে উঠলো, তারা নিজে থেকেই রেস্তোরাঁয় খেতে যাওয়া, রেসকোর্সে যাওয়া বন্ধ করে দিলো, শপিংএ যাওয়া কমিয়ে দিলো।

মার্চের শেষ দিকে হংকংএ সার্স নিয়ে এক আন্তর্জাতিক সম্মেলনে ভাষণ দিলেন উইলিয়াম হো। তার পরপই তিনি নিজেও সার্স সংক্রমণে আক্রান্ত হন।

'আমি কল্পনাই করতে পারিনি যেআমার সার্স হতে পারে'
ইলিয়াম হো বলছিলেন, "ওই সম্মেলনে আমিই প্রথম বক্তব্য দিলাম। তার পর আমি হাসপাতালে গেলাম, পরে আবার কনফারেন্সের ডিনার ইত্যাদির জন্য ফিরে এলাম।"

"সেদিন ছিল শনিবার। পর দিন রোববার সকালেই আমার অসুস্থ, জ্বর-জ্বর বোধ হতে লাগলো।"

"ভাবলাম নিশ্চয়ই সার্স নয়, অন্য কিছু হয়েছে - তবে নিশ্চিত হবার জন্য আমি একটা এক্সরে করালাম।"

"এক্সরে থেকেই এটা স্পষ্ট হয়ে গেল যে আমার সার্স হয়েছে। আমার সহকর্মীরা উদ্বিগ্ন হয়ে পড়লো।"

"এটা ছিল আমার কাছে এক বিরাট আঘাত। তখন পর্যন্ত আমি কখনো কল্পনাই করতে পারি নি যে আমার সার্স হতে পারে। আমার জীবনে হঠাৎ করেই যেন একটা বিরাট ছেদ পড়ে গেল।"

সংবাদমাধ্যমে এটা ছিল এক বিরাট খবর। কারণ হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের প্রধান নির্বাহী স্বয়ং সার্স রোগে আক্রান্ত হয়েছেন। এপ্রিল মাসের প্রথম দিকে হংকং এ ভ্রমণ না করার জন্য এক নির্দেশিকা জারি করলো বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থা ।

হংকং বাসিন্দাদের মধ্যে ততদিনে আতংক তৈরি হয়েছে।

হংকং-এ সার্স আতংক
টম বাকলি বলছিলেন, তার বন্ধুদের ৮০ শতাংশই হংকং ছেড়ে চলে গিয়েছিলেন।

"আমি ও আমার স্ত্রী একটা পরিকল্পনা তৈরি করলাম - এ পরিস্থিতিতে ভবিষ্যতে আমরা কী কী করবো। আমরা ঠিক করলাম, আমরা যেখানে থাকি - সেখানে কেউ সংক্রমিত হলে আমরা পুরো পাড়াটাকেই কোয়ারেন্টিন করে ফেলবো, যেখানে মোট সাতটি পরিবার থাকতো।"

"আর যদি এ পরিবারগুলোর মধ্যেই কারো কিছু হয় - তাহলে আমার পরিবার নিজেদেরকে এবং আমাদের বাড়িটাকে কোয়ারেন্টিন করবে। সুপার মার্কেটে যাবো আমি, খাবার কিনে দরজার সামনে রেখে যাবো।"

'ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ায় আমার হাত-পা ফুলে গেল'

সার্স আক্রান্ত উইলিয়াম হো-কে হাসপাতালের একটি কোয়ারেন্টিন ইউনিটে আলাদা করে রাখা হলো।

সার্সের কোন সুনির্দিষ্ট চিকিৎসা নেই, তাই ডাক্তাররা তাকে পরীক্ষামূলকভাবে স্টেরয়েড এবং এন্টিভাইরাল ওষূধ দিতে লাগলেন।

হো বলছিলেন, তাতে তার বেশ তীব্র পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হয়েছিল।

"আমার যেহেতু বয়স খুব বেশি নয় তাই আমার জীবন বাঁচাতে কড়া ডোজে স্টেরয়েড দেয়া হলো। ফলে আমার হাত-পা ফুলে গেল তারা ইনজেকশন দেবার জন্য শিরা খুঁজে পাচ্ছিল না।"

"আমি আবার তাদের কাছে জানতে চাইছিলাম বাইরের অবস্থা কি, হাসপাতালে ভাইরাস সংক্রমণ রোধ করা গেছে কিনা, আমার মনের মধ্যেও একটা যুদ্ধ চলছিল। ফলে আমি ঠিক অন্যরোগীদের মতো ছিলাম না। আমার সহকর্মীরা যখন এই রোগের বিরুদ্ধে লড়ছে, তখন আমি নিজে আমার মনকে শান্ত করতে পারছিলাম না।"

"আমার নিজের ফুসফুসের মধ্যে যেমন ভাইরাস ছড়াচ্ছিল, তেমনি হাসপাতালের ভেতরেও রোগ ছড়াচ্ছিল। ফলে দুটি বিষয় নিয়েই আমার দুশ্চিন্তা হচ্ছিল।"

ডা. হো অবশ্য সার্স থেকে পুরোপুরি সেরে উঠেছিলেন। তবে হাসপাতাল থেকেই তিনি দেখেছিলেন হংকং শহরের ওপর এই রোগ কী প্রভাব ফেলেছে।

'সমাজের ভালো দিকগুলো দেখতে পেয়েছিলাম'

"হংকংএর জন্য এটা ছিল খুবই অন্ধকার সময়। টিভিতে দেখছিলাম শহরের বিমানবন্দর এবং রাস্তাঘাট জনশূন্য, ভুতুড়ে চেহারা নিয়েছে। শহরের অর্থনীতি মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল।"

"তবে শহরের মানুষ ঐক্যবদ্ধ ছিল। অনেক স্বাস্থ্যকর্মী যারা বাড়ি যেতে পারতেন না - তাদের ছেলেমেয়েদের দেখাশোনা করছিলেন প্রতিবেশীরা।"

"যারা এ রোগের বিরুদ্ধে লড়ছিলেন তারা নানাভাবে মানুষের সমর্থন পেয়েছেন। আমাদের সমাজের এই সংহতির ভালো দিকগুলো তখন দেখতে পেয়েছিলাম। আশা করি সেটা টিকে থাকবে।

শেষ সার্স রোগীর অস্তিত্ব পাওয়া গিয়েছিল ২০০৪ সালের মে মাসে। তার পর আর কেউ এ রোগে আক্রান্ত হয় নি।

সে বছর জুন মাসের ৫ তারিখ একটা ভালো খবরের কথা জানায় বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা।

"আমরা মনে করছি আমরা এই মহামারির সবচেয়ে খারাপ পর্বটি পার হয়ে এসেছি। এর পরে কী ঘটবে তা আমরা জানি না। আক্রান্তের সংখ্যা কমে এসেছে, আমরা এতে স্বস্তি বোধ করছি। কিন্তু লোকজনকে এখনো সতর্ক থাকতে হবে" - বলেন বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার কর্মকর্তা। সূত্র: বিবিসি

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান
ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২
মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২
কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক
কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক
ট্রাম্পের লবিস্টদের লাখ লাখ ডলার দিচ্ছে দরিদ্র দেশগুলো
ট্রাম্পের লবিস্টদের লাখ লাখ ডলার দিচ্ছে দরিদ্র দেশগুলো
ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
গণহত্যার দায়ে ইসরায়েলকে অভিযুক্ত করল স্পেন
গণহত্যার দায়ে ইসরায়েলকে অভিযুক্ত করল স্পেন
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
ব্রাসেলসে ইউরোপীয় মুসলিম আমব্রেলা সংগঠনগুলির গাজা ঘোষণাপত্র  পেশ
ব্রাসেলসে ইউরোপীয় মুসলিম আমব্রেলা সংগঠনগুলির গাজা ঘোষণাপত্র পেশ
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে ইরানের ১২ সাংবাদিক নিহত
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে ইরানের ১২ সাংবাদিক নিহত
কিয়েভ হামলার পর রাশিয়ার ওপর দ্রুত নিষেধাজ্ঞা চান জেলেনস্কি
কিয়েভ হামলার পর রাশিয়ার ওপর দ্রুত নিষেধাজ্ঞা চান জেলেনস্কি
মার্কিন পরিবহন মন্ত্রীকে নাসার প্রশাসক বানালেন ট্রাম্প
মার্কিন পরিবহন মন্ত্রীকে নাসার প্রশাসক বানালেন ট্রাম্প
সর্বশেষ খবর
দুই মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে ব্যবসায়ী নিহত
দুই মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে ব্যবসায়ী নিহত

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

এসএসসিতে ফেল : বরিশালে পাঁচ ছাত্রীর আত্মহত্যার চেষ্টা, দুইজনের মৃত্যু
এসএসসিতে ফেল : বরিশালে পাঁচ ছাত্রীর আত্মহত্যার চেষ্টা, দুইজনের মৃত্যু

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরাজদীখানে জমির বিরোধে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা
সিরাজদীখানে জমির বিরোধে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা বৃষ্টির প্রভাব রাজধানীর বাজারে
টানা বৃষ্টির প্রভাব রাজধানীর বাজারে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এসএসসিতে অকৃতকার্য হওয়ায় গেন্ডারিয়ায় শিক্ষার্থীর 'আত্মহত্যা'
এসএসসিতে অকৃতকার্য হওয়ায় গেন্ডারিয়ায় শিক্ষার্থীর 'আত্মহত্যা'

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেরাটনে কোস্টাল কার্নিভাল
শেরাটনে কোস্টাল কার্নিভাল

৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের
ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাকে মারধর করায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল স্বজনরা
মাকে মারধর করায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল স্বজনরা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চমেক শিক্ষার্থীদের দুই দফা দাবি
চমেক শিক্ষার্থীদের দুই দফা দাবি

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে ৭ উইকেটে হারাল শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে ৭ উইকেটে হারাল শ্রীলঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুর কারাগার থেকে পালিয়ে আসা হাজতি নারায়ণগঞ্জে গ্রেফতার
শেরপুর কারাগার থেকে পালিয়ে আসা হাজতি নারায়ণগঞ্জে গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুকসুদপুরে দাখিল পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় আত্মহত্যা
মুকসুদপুরে দাখিল পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় আত্মহত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুশইনের মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে : বিজিবি মহাপরিচালক
পুশইনের মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে : বিজিবি মহাপরিচালক

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান
ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৭ শিক্ষকের ৫ পরীক্ষার্থী, পাস করেছে মাত্র একজন
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৭ শিক্ষকের ৫ পরীক্ষার্থী, পাস করেছে মাত্র একজন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে আরও ১৪ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ১৪ জনের করোনা শনাক্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পটুয়াখালীর চারটি স্কুলে এসএসসি পরীক্ষায় পাস শূন্য
পটুয়াখালীর চারটি স্কুলে এসএসসি পরীক্ষায় পাস শূন্য

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির সাবেক সেক্রেটারিসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী খালাস
বিএনপির সাবেক সেক্রেটারিসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী খালাস

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২
মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনাপোল দিয়ে উপহারের আম গেল ভারতে
বেনাপোল দিয়ে উপহারের আম গেল ভারতে

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক
কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫
একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য
মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কুলাউড়ায় বর্জ্য অপসারণে পৌরসভা-ব্যবসায়ীদের সভা
কুলাউড়ায় বর্জ্য অপসারণে পৌরসভা-ব্যবসায়ীদের সভা

১০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সর্বাধিক পঠিত
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: পাসের হার ৬৮.৪৫, যেভাবে জানবেন ফলাফল
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: পাসের হার ৬৮.৪৫, যেভাবে জানবেন ফলাফল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি
আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন
জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন
দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন

১৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত
বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়
পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার
সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা
ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!
ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড
পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই
হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই

২২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল
পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে
দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস
ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের
গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি
মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন
পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন

সম্পাদকীয়

নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি

সম্পাদকীয়

পালিয়ে গেছে দস্যি ছেলে
পালিয়ে গেছে দস্যি ছেলে

ডাংগুলি