শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:০১, শুক্রবার, ২৯ মে, ২০২০ আপডেট:

চীনের সঙ্গে সীমান্তে উত্তেজনাকে যেভাবে দেখছেন ভারতীয় বিশেষজ্ঞরা

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
চীনের সঙ্গে সীমান্তে উত্তেজনাকে যেভাবে দেখছেন ভারতীয় বিশেষজ্ঞরা

বিশ্বব্যাপ ছড়িয়ে পড়া প্রাণঘাতী করোনাভাইরাসে বিপর্যস্ত পুরো বিশ্ব। করোনা মহামারীর মধ্যেও ভারত ও চীন সীমান্তে উত্তেজনা বিরাজ করছে। কেন এ দুঃসময়েও এ উত্তেজনা? এ নিয়ে ভারতের আন্তর্জাতিক বিশেষজ্ঞদের মতামত নিয়ে বিশেষ প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে পশ্চিমবঙ্গের প্রভাবশালী সংবাদমাধ্যম আনন্দবাজার পত্রিকা।

প্রতিবেদনের শুরুতেই উল্লেখ করা হয়, পড়শির মাথা কাটতে যাবে কেন? নিজের পাঁচিলের ঠিক ওপারে আপাতত কোনো রক্তপাতই চায় না চীন। অযথা উত্তেজনা, রক্তপাত যে শান্তিতে উপার্জনে বাগড়া দেয়! বিশেষ করে সেই সময়ে, যখন করোনা সঙ্কটে বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ‘তীরবিদ্ধ’ হয়ে রয়েছে চীন। এমনটাই বলছেন আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশেষজ্ঞদের একাংশ।

বর্তমান ভারতের সঙ্গে সীমান্তে চীনের উত্তেজনাকে বিশ্লেষণ করতে গিয়ে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের অধ্যাপক শিবাশিস চট্টোপাধ্যায় বলেন, চীনের সঙ্গে যুদ্ধ যুদ্ধ খেলাটা এখন বেশি প্রয়োজন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও দেশ ক্ষমতাসীন দল বিজেপির। কারণ, দ্রুত করোনা সংক্রমণ, তা রুখতে আপাতত দু’মাসেরও বেশি ধরে চলা লকডাউনের জেরে ভারতে যেভাবে বেকারত্ব, ছাঁটাইয়ের সংখ্যাবৃদ্ধি ঘটে চলেছে, যে ভয়াবহ ঋণাত্মক আর্থিক বৃদ্ধির অশনি সংকেত মিলেছে ইতোমধ্যেই, কাঁধ থেকে তার বোঝাটা হাল্কা করার জন্যই আবার একটা দেশপ্রেমের জোয়ারের প্রয়োজন ভারতের প্রধানমন্ত্রী মোদির। আর সেটা আরও জোরালো হয় পাকিস্তান বা চীনের সঙ্গে যুদ্ধের আশঙ্কা থাকলে বা তা বাড়িয়ে দেখানো সম্ভব হলে।’

যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের অধ্যাপক শিবাশিস চট্টোপাধ্যায়ের বরাত দিয়ে আনন্দবাজার আরও জানায়, চীনেও তো একটা জাতীয়তাবাদী শক্তি বা শক্তিগোষ্ঠীকে সামলাতে হয় শাসক দল চীনা কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিসি) ও প্রেসিডেন্ট শি জিন পিংকে। করোনা সঙ্কটের জেরে চীনের অর্থনীতির ভবিষ্যত নিয়ে যে সংশয় দেখা দিয়েছে আর যে ভাবে প্রায় গোটা বিশ্বের আঙুল উঠেছে চীনের দিকে, তাতে সেই জাতীয়তাবাদী শক্তিকে সামলেসুমলে রাখতে কোনো প্রতিপক্ষ পড়শির বিরুদ্ধে শক্তির আস্ফালনটা জরুরি হয়ে পড়েছে চীনা প্রেসিডেন্টের। আর তার জন্য খুব সহজে খুব অল্প সময়ে যেটা করা যায়, বেইজিং সেটাই করেছে। ভারতের সঙ্গে দীর্ঘ দিনের বিতর্কিত প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখা লঙ্ঘন করেছে, পূর্ব লাদাখের বেশ কয়েকটি এলাকায়।

তাদের মতে, পাঁচিলের ওপারের পড়শিকে তাই বেইজিং শুধুই ভাবিয়ে রাখতে চায়। তার জন্য যেটুকু বাগবিতণ্ডা, শক্তির আস্ফালন দরকার, শুধু সেইটুকুই করতে চায় চীন। ফলে, পড়শির সঙ্গে যেমন সাময়িক মিটমাট হয়ে যায়, তিন বছর আগের ডোকলামের মতো এ বার পূর্ব লাদাখের প্যাংগং হ্রদ আর গালওয়ান উপত্যকার উত্তেজনাও থিতিয়ে যাবে, রাজনৈতিক আলাপ, আলোচনার মাধ্যমেই। তবে সেটাও সাময়িক ভাবে।

বিশেষজ্ঞরা এও বলছেন, পরে কিন্তু ফের উত্তেজনার সৃষ্টি হবে ভারত ও চীনের মধ্যে থাকা প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখায়। হয়তো আরও ঘন ঘন। আর সেই উত্তেজনার মাত্রায় তারতম্য থাকবে, এলাকা ও সমসাময়িক ভূ-রাজনৈতিক পরিস্থিতির প্রেক্ষিতে।

উহানে উৎপত্তির পর করোনাভাইরাস যদি বিশ্বত্রাস নাও হয়ে উঠত, তা হলেও পড়শি ভারতকে এই শক্তির আস্ফালন দেখাতেই হত বেইজিংকে। আদ্যোপান্ত ব্যবসা-মনস্ক চীনের রুটি-রুজির প্রয়োজনে। পাকিস্তান, নেপাল-সহ দক্ষিণ এশিয়ার বহু দেশের সঙ্গে উন্নততর বাণিজ্যিক সম্পর্কের প্রয়োজনে নির্মীয়মাণ চীন-পাকিস্তান অর্থনৈতিক করিডর (সিপিইসি)-কে সুরক্ষিত ও পড়শির নজরদারির ‘বাইরে’ রাখার জন্য। এমনটাই মনে করছেন আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশেষজ্ঞদের একাংশ।

তাই প্যাংগং হ্রদ ও গালওয়ান উপত্যকার সাম্প্রতিক উত্তেজনা বাড়তে বাড়তে যে ‘যুদ্ধে’ পৌঁছাবে না, তা নিয়ে অন্তত কূটনীতিক ও আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশেষজ্ঞদের একাংশ এক রকম নিশ্চিতই। তবে তারা মনে করছেন, এই ‘যুদ্ধ যুদ্ধ খেলা’টা চলবে। কিছু দিন চলার পর তা মেটানো হবে লোকদেখানো ভাবে। তার কিছু দিন পর পরিস্থিতি বুঝে সেই ‘খেলা’ আবার শুরু হবে।

তাই আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশেষজ্ঞদের একাংশের ধারণা, নিজেদের স্বার্থেই এই পর্যায়ের ‘যুদ্ধ যুদ্ধ খেলা’টা কিছু দিন চালিয়ে যেতে চাইবেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী ও চীনের প্রেসিডেন্ট।

কত দিন ধরে চলবে এই পর্যায়ের ‘খেলা’? সেটা অবশ্য এখনই বলা সম্ভব হচ্ছে না ওয়াকিবহাল মহলের।

তবে ‘খেলাটা’ আরও কিছু দিন চললে চীনা প্রেসিডেন্টের চেয়ে প্রধানমন্ত্রী মোদিই বেশি খুশি হবেন, বলছেন যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক সংযুক্তা ভট্টাচার্য।

তিনি বলেন, করোনায় আক্রান্ত ও মৃতের সংখ্যা যেভাবে ভারতে লাফিয়ে বাড়ছে, মৃত্যু বাড়ছে শ্রমিকদের, ভারতের অর্থনীতি যেভাবে সঙ্কটাপন্ন হয়ে পড়েছে এই পরিস্থিতিতে, তাতে দেশপ্রেমের জোয়ারকে কাজে লাগিয়ে জনমতকে পাশে রাখার প্রয়োজনটা শি জিন পিংয়ের চেয়ে অনেক বেশি মোদির। চীন তার রাষ্ট্রক্ষমতা দিয়ে যেমন অনেক কিছুকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারে, তেমনই নিয়ন্ত্রণ করতে পারে জনমতকেও। ভারত গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র হওয়ায় সেটা পারে না। তা ছাড়াও করোনা সঙ্কটের জেরে আমেরিকা, ইউরোপিয়ান ইউনিয়নসহ গোটা বিশ্ব অভিযোগের আঙুল তোলায় চীন যেভাবে কোণঠাসা হয়ে রয়েছে আপাতত, তাতে ভারতের সঙ্গে কোনো যুদ্ধ বা সংঘাতে জড়িয়ে পড়ে আন্তর্জাতিকভাবে আরও একঘরে হয়ে পড়ার ঝুঁকিটা নিতে যাবে কেন?

তাই এবার ডোকলামের মতো ঘটনাটা ঘটতে দেখা যাচ্ছে না। মাস দুয়েক কেটে যাওয়ার পরেও ২০১৭ সালে ডোকলাম পরিস্থিতি নিয়ে সুর তেমন নরম করতে দেখা যায়নি বেইজিংকে। এবার কিন্তু সার্বভৌমত্বের কথা বলেও চীনকে আলাপ, আলোচনার মাধ্যমে সমস্যা মেটানোর কথা অনেক আগেভাগেই বলতে শোনা যাচ্ছে।

যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক অরুণ বন্দ্যোপাধ্যায় ও বিদ্যাসাগর বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক শিবাজীপ্রতিম বসু বলছেন,‘এখন আগ বাড়িয়ে যুদ্ধের পথে এগোলে বা যুদ্ধ পরিস্থিতি তৈরি করলে আন্তর্জাতিক ভাবে আরও কোণঠাসা হয়ে পড়বে চীন। করোনা সঙ্কটের জেরে আমেরিকাসহ বহু দেশ যখন প্রায় কাঠগড়ায় তুলে দিয়েছে চীনকে, তখন কেন এই ঝুঁকি নিতে যাবে বেইজিং?’

তবে চাপ সৃষ্টির চেষ্টাও চালিয়ে যাচ্ছে বেইজিং। তার নানা কারণ রয়েছে। ভারত প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখা পর্যন্ত পৌঁছ্নোর রাস্তাঘাট প্রায় সুগম করে ফেলেছে। উন্নত পরিকাঠামো বানিয়ে ফেলেছে ওই সব এলাকায়। যাতে পাকিস্তান, নেপালসহ এশিয়ার বিভিন্ন দেশের সঙ্গে চীন-পাকিস্তান অর্থনৈতিক করিডর ধরে নিশ্চিন্তে বাণিজ্যিক সম্পর্ককে উন্নত করার দিকে এগিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে বেইজিংয়ের উদ্বেগ বেড়েছে। করোনা সঙ্কটের জেরে চীন থেকে মার্কিন পুঁজি মুখ ঘুরিয়ে নিয়ে ভারতে আসার উপক্রম হয়েছে। বোঝার উপর শাকের আঁটি, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার কার্যনির্বাহী বোর্ডের চেয়ার হয়েছে ভারত। করোনা সঙ্কটের জেরে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার যে বোর্ডের অধিকাংশ সদস্যই চীন-বিরোধী।

যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের অধ্যাপক অনিন্দ্যজ্যোতি মজুমদার বলছেন, ‘এই সবই বোঝাচ্ছে, সাময়িকভাবে মিটে গেলেও প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখায় ভবিষ্যতেও এই উত্তেজনার সৃষ্টি হবে। আর সেটা হবে আরও ঘন ঘন। তাই এটা শুধুই কোনও নির্দিষ্ট সময়ের ঘটনা নয়। এটা দীর্ঘমেয়াদি একটি প্রক্রিয়ারই অংশ।’’

যার মর্মার্থ, দু'পক্ষের সেনাদের ‘অনুপ্রবেশ’ আর ‘রণং দেহি’ অবস্থা ভবিষ্য়তেও দেখা যাবে ভারত ও চীনের মধ্যে ৩ হাজার ৪৪৮ কিলোমিটার দীর্ঘ প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখা বরাবর। সমস্য়াটা আজ-কালের নয়, দীর্ঘমেয়াদিই!

বিডি-প্রতিদিন/বাজিত হোসেন

এই বিভাগের আরও খবর
১৪ হাজার প্রবাসীকে নিজ দেশে ফেরত পাঠাল সৌদিআরব
১৪ হাজার প্রবাসীকে নিজ দেশে ফেরত পাঠাল সৌদিআরব
ভারতীয় জলসীমায় প্রবেশ, পশ্চিমবঙ্গে ২৯ বাংলাদেশি আটক
ভারতীয় জলসীমায় প্রবেশ, পশ্চিমবঙ্গে ২৯ বাংলাদেশি আটক
সৌদিকে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান বিক্রির বিবেচনায় ট্রাম্প
সৌদিকে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান বিক্রির বিবেচনায় ট্রাম্প
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
ইথিওপিয়ায় প্রথমবারের মতো মারাত্মক মারবার্গ ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব
ইথিওপিয়ায় প্রথমবারের মতো মারাত্মক মারবার্গ ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব
যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ায় নৌকা উল্টে ৪ জনের প্রাণহানি
যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ায় নৌকা উল্টে ৪ জনের প্রাণহানি
হায়দ্রাবাদে আতশবাজি কারখানায় বিস্ফোরণে নিহত বেড়ে ৭
হায়দ্রাবাদে আতশবাজি কারখানায় বিস্ফোরণে নিহত বেড়ে ৭
ঝড়ের তাণ্ডবে পর্তুগালে ৩ মৃত্যু, ইংল্যান্ডে বন্যা
ঝড়ের তাণ্ডবে পর্তুগালে ৩ মৃত্যু, ইংল্যান্ডে বন্যা
যুক্তরাজ্যে শরণার্থীরা স্থায়ী নাগরিকত্ব পাবেন ২০ বছর পর
যুক্তরাজ্যে শরণার্থীরা স্থায়ী নাগরিকত্ব পাবেন ২০ বছর পর
রাশিয়ার তেল শোধনাগারে হামলার দাবি ইউক্রেনের
রাশিয়ার তেল শোধনাগারে হামলার দাবি ইউক্রেনের
বিহারের নতুন বিধায়কদের ৯০ শতাংশই কোটিপতি
বিহারের নতুন বিধায়কদের ৯০ শতাংশই কোটিপতি
গাজায় ভারী বৃষ্টি: বিপর্যস্ত ক্যাম্প বাসিন্দাদের তাঁবু সঙ্কট
গাজায় ভারী বৃষ্টি: বিপর্যস্ত ক্যাম্প বাসিন্দাদের তাঁবু সঙ্কট
সর্বশেষ খবর
কারওয়ান বাজারে দুটি ককটেল বিস্ফোরণ
কারওয়ান বাজারে দুটি ককটেল বিস্ফোরণ

এই মাত্র | নগর জীবন

সীতাকুণ্ডে যাত্রীবাহী বাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে, নিহত ৫
সীতাকুণ্ডে যাত্রীবাহী বাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে, নিহত ৫

৩০ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে পৃথক দুর্ঘটনায় ৬ জনের মৃত্যু, আহত ২১
চট্টগ্রামে পৃথক দুর্ঘটনায় ৬ জনের মৃত্যু, আহত ২১

৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাজনীতি হোক অনগ্রসর মানুষকে সামনের দিকে এগিয়ে নেয়ার : মাজেদ বাবু
রাজনীতি হোক অনগ্রসর মানুষকে সামনের দিকে এগিয়ে নেয়ার : মাজেদ বাবু

৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

হারের দায় ব্যাটসম্যানদের দিচ্ছেন গম্ভীর
হারের দায় ব্যাটসম্যানদের দিচ্ছেন গম্ভীর

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নারী কাবাডি বিশ্বকাপের ট্রফি উন্মোচন করলেন প্রধান উপদেষ্টা
নারী কাবাডি বিশ্বকাপের ট্রফি উন্মোচন করলেন প্রধান উপদেষ্টা

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

বিএম কলেজে পদোন্নতির দাবিতে কর্মবিরতি
বিএম কলেজে পদোন্নতির দাবিতে কর্মবিরতি

২২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রে সম্মেলনে তুলে ধরা হলো সৌদির এআই অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রে সম্মেলনে তুলে ধরা হলো সৌদির এআই অগ্রগতি

২৬ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বরিশালে তিনটি বেহুন্দি জাল পুড়িয়ে ধ্বংস
বরিশালে তিনটি বেহুন্দি জাল পুড়িয়ে ধ্বংস

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিবপুরে আওয়ামী ফ্যাসিবাদবিরোধী গণসমাবেশ
শিবপুরে আওয়ামী ফ্যাসিবাদবিরোধী গণসমাবেশ

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

র‌্যাবের অভিযান টের পেয়ে সন্ত্রাসীর ছোড়া গুলি লাগলো গৃহবধূর বুকে
র‌্যাবের অভিযান টের পেয়ে সন্ত্রাসীর ছোড়া গুলি লাগলো গৃহবধূর বুকে

২৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঢাবি উপাচার্যের সঙ্গে বসুন্ধরা শুভসংঘ নতুন কমিটির সৌজন্য সাক্ষাৎ
ঢাবি উপাচার্যের সঙ্গে বসুন্ধরা শুভসংঘ নতুন কমিটির সৌজন্য সাক্ষাৎ

২৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

১৪ হাজার প্রবাসীকে নিজ দেশে ফেরত পাঠাল সৌদিআরব
১৪ হাজার প্রবাসীকে নিজ দেশে ফেরত পাঠাল সৌদিআরব

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোহিঙ্গা ভোটার চিহ্নিত করতে মাঠ কর্মকর্তাদের নির্দেশ ইসির
রোহিঙ্গা ভোটার চিহ্নিত করতে মাঠ কর্মকর্তাদের নির্দেশ ইসির

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

দরিদ্র ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের শিক্ষাবৃত্তি দিল রাসিক
দরিদ্র ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের শিক্ষাবৃত্তি দিল রাসিক

৪০ মিনিট আগে | নগর জীবন

গোবিপ্রবির রবি ও সোমবারের পরীক্ষা স্থগিত
গোবিপ্রবির রবি ও সোমবারের পরীক্ষা স্থগিত

৪১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

প্রেষণে জনবল নিয়োগে বাংলাদেশ ও কাতার সশস্ত্র বাহিনীর মধ্যে চুক্তি স্বাক্ষর
প্রেষণে জনবল নিয়োগে বাংলাদেশ ও কাতার সশস্ত্র বাহিনীর মধ্যে চুক্তি স্বাক্ষর

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

অস্ট্রেলিয়ার তৃতীয় আদিবাসী টেস্ট ক্রিকেটার ডগেট
অস্ট্রেলিয়ার তৃতীয় আদিবাসী টেস্ট ক্রিকেটার ডগেট

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রংপুরে সরকারি সেবা নিয়ে অবহিতকরণ সভা
রংপুরে সরকারি সেবা নিয়ে অবহিতকরণ সভা

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভবিষ্যতে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কোনো রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ থাকবে না : আমিনুল
ভবিষ্যতে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কোনো রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ থাকবে না : আমিনুল

৪৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

মঙ্গল গ্রহের আগ্নেয়গিরির দুর্লভ ছবি প্রকাশ
মঙ্গল গ্রহের আগ্নেয়গিরির দুর্লভ ছবি প্রকাশ

৫৪ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

গণতন্ত্র উত্তরণের পথ হলো সফল জাতীয় নির্বাচন : মান্না
গণতন্ত্র উত্তরণের পথ হলো সফল জাতীয় নির্বাচন : মান্না

৫৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

গাইবান্ধায় ধর্ষণের অভিযোগে একজন গ্রেফতার
গাইবান্ধায় ধর্ষণের অভিযোগে একজন গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে পুনঃনিরীক্ষণে ১৮৫ শিক্ষার্থীর ফল পরিবর্তন
বরিশালে পুনঃনিরীক্ষণে ১৮৫ শিক্ষার্থীর ফল পরিবর্তন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাজিলের ডিফেন্ডার গাব্রিয়েলের চোট
ব্রাজিলের ডিফেন্ডার গাব্রিয়েলের চোট

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘হিংসার রাজনীতি করে শেখ হাসিনা বগুড়ার উন্নয়ন করেনি’
‘হিংসার রাজনীতি করে শেখ হাসিনা বগুড়ার উন্নয়ন করেনি’

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মেহেরপুরে ট্রাক-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে শিক্ষক নিহত
মেহেরপুরে ট্রাক-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে শিক্ষক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীবাড়িতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা
টঙ্গীবাড়িতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দক্ষিণ আফ্রিকার কাছে হেরে যেসব লজ্জার রেকর্ড গড়ল ভারত
দক্ষিণ আফ্রিকার কাছে হেরে যেসব লজ্জার রেকর্ড গড়ল ভারত

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রোনালদোকে ছাড়াই বিশ্বকাপ নিশ্চিতের মিশনে পর্তুগাল
রোনালদোকে ছাড়াই বিশ্বকাপ নিশ্চিতের মিশনে পর্তুগাল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

১৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

১২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

১২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার
মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার

মাঠে ময়দানে

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের
দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের

মাঠে ময়দানে

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া
ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া

মাঠে ময়দানে

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা