শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:০১, শুক্রবার, ২৯ মে, ২০২০ আপডেট:

চীনের সঙ্গে সীমান্তে উত্তেজনাকে যেভাবে দেখছেন ভারতীয় বিশেষজ্ঞরা

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
চীনের সঙ্গে সীমান্তে উত্তেজনাকে যেভাবে দেখছেন ভারতীয় বিশেষজ্ঞরা

বিশ্বব্যাপ ছড়িয়ে পড়া প্রাণঘাতী করোনাভাইরাসে বিপর্যস্ত পুরো বিশ্ব। করোনা মহামারীর মধ্যেও ভারত ও চীন সীমান্তে উত্তেজনা বিরাজ করছে। কেন এ দুঃসময়েও এ উত্তেজনা? এ নিয়ে ভারতের আন্তর্জাতিক বিশেষজ্ঞদের মতামত নিয়ে বিশেষ প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে পশ্চিমবঙ্গের প্রভাবশালী সংবাদমাধ্যম আনন্দবাজার পত্রিকা।

প্রতিবেদনের শুরুতেই উল্লেখ করা হয়, পড়শির মাথা কাটতে যাবে কেন? নিজের পাঁচিলের ঠিক ওপারে আপাতত কোনো রক্তপাতই চায় না চীন। অযথা উত্তেজনা, রক্তপাত যে শান্তিতে উপার্জনে বাগড়া দেয়! বিশেষ করে সেই সময়ে, যখন করোনা সঙ্কটে বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ‘তীরবিদ্ধ’ হয়ে রয়েছে চীন। এমনটাই বলছেন আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশেষজ্ঞদের একাংশ।

বর্তমান ভারতের সঙ্গে সীমান্তে চীনের উত্তেজনাকে বিশ্লেষণ করতে গিয়ে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের অধ্যাপক শিবাশিস চট্টোপাধ্যায় বলেন, চীনের সঙ্গে যুদ্ধ যুদ্ধ খেলাটা এখন বেশি প্রয়োজন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও দেশ ক্ষমতাসীন দল বিজেপির। কারণ, দ্রুত করোনা সংক্রমণ, তা রুখতে আপাতত দু’মাসেরও বেশি ধরে চলা লকডাউনের জেরে ভারতে যেভাবে বেকারত্ব, ছাঁটাইয়ের সংখ্যাবৃদ্ধি ঘটে চলেছে, যে ভয়াবহ ঋণাত্মক আর্থিক বৃদ্ধির অশনি সংকেত মিলেছে ইতোমধ্যেই, কাঁধ থেকে তার বোঝাটা হাল্কা করার জন্যই আবার একটা দেশপ্রেমের জোয়ারের প্রয়োজন ভারতের প্রধানমন্ত্রী মোদির। আর সেটা আরও জোরালো হয় পাকিস্তান বা চীনের সঙ্গে যুদ্ধের আশঙ্কা থাকলে বা তা বাড়িয়ে দেখানো সম্ভব হলে।’

যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের অধ্যাপক শিবাশিস চট্টোপাধ্যায়ের বরাত দিয়ে আনন্দবাজার আরও জানায়, চীনেও তো একটা জাতীয়তাবাদী শক্তি বা শক্তিগোষ্ঠীকে সামলাতে হয় শাসক দল চীনা কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিসি) ও প্রেসিডেন্ট শি জিন পিংকে। করোনা সঙ্কটের জেরে চীনের অর্থনীতির ভবিষ্যত নিয়ে যে সংশয় দেখা দিয়েছে আর যে ভাবে প্রায় গোটা বিশ্বের আঙুল উঠেছে চীনের দিকে, তাতে সেই জাতীয়তাবাদী শক্তিকে সামলেসুমলে রাখতে কোনো প্রতিপক্ষ পড়শির বিরুদ্ধে শক্তির আস্ফালনটা জরুরি হয়ে পড়েছে চীনা প্রেসিডেন্টের। আর তার জন্য খুব সহজে খুব অল্প সময়ে যেটা করা যায়, বেইজিং সেটাই করেছে। ভারতের সঙ্গে দীর্ঘ দিনের বিতর্কিত প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখা লঙ্ঘন করেছে, পূর্ব লাদাখের বেশ কয়েকটি এলাকায়।

তাদের মতে, পাঁচিলের ওপারের পড়শিকে তাই বেইজিং শুধুই ভাবিয়ে রাখতে চায়। তার জন্য যেটুকু বাগবিতণ্ডা, শক্তির আস্ফালন দরকার, শুধু সেইটুকুই করতে চায় চীন। ফলে, পড়শির সঙ্গে যেমন সাময়িক মিটমাট হয়ে যায়, তিন বছর আগের ডোকলামের মতো এ বার পূর্ব লাদাখের প্যাংগং হ্রদ আর গালওয়ান উপত্যকার উত্তেজনাও থিতিয়ে যাবে, রাজনৈতিক আলাপ, আলোচনার মাধ্যমেই। তবে সেটাও সাময়িক ভাবে।

বিশেষজ্ঞরা এও বলছেন, পরে কিন্তু ফের উত্তেজনার সৃষ্টি হবে ভারত ও চীনের মধ্যে থাকা প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখায়। হয়তো আরও ঘন ঘন। আর সেই উত্তেজনার মাত্রায় তারতম্য থাকবে, এলাকা ও সমসাময়িক ভূ-রাজনৈতিক পরিস্থিতির প্রেক্ষিতে।

উহানে উৎপত্তির পর করোনাভাইরাস যদি বিশ্বত্রাস নাও হয়ে উঠত, তা হলেও পড়শি ভারতকে এই শক্তির আস্ফালন দেখাতেই হত বেইজিংকে। আদ্যোপান্ত ব্যবসা-মনস্ক চীনের রুটি-রুজির প্রয়োজনে। পাকিস্তান, নেপাল-সহ দক্ষিণ এশিয়ার বহু দেশের সঙ্গে উন্নততর বাণিজ্যিক সম্পর্কের প্রয়োজনে নির্মীয়মাণ চীন-পাকিস্তান অর্থনৈতিক করিডর (সিপিইসি)-কে সুরক্ষিত ও পড়শির নজরদারির ‘বাইরে’ রাখার জন্য। এমনটাই মনে করছেন আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশেষজ্ঞদের একাংশ।

তাই প্যাংগং হ্রদ ও গালওয়ান উপত্যকার সাম্প্রতিক উত্তেজনা বাড়তে বাড়তে যে ‘যুদ্ধে’ পৌঁছাবে না, তা নিয়ে অন্তত কূটনীতিক ও আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশেষজ্ঞদের একাংশ এক রকম নিশ্চিতই। তবে তারা মনে করছেন, এই ‘যুদ্ধ যুদ্ধ খেলা’টা চলবে। কিছু দিন চলার পর তা মেটানো হবে লোকদেখানো ভাবে। তার কিছু দিন পর পরিস্থিতি বুঝে সেই ‘খেলা’ আবার শুরু হবে।

তাই আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশেষজ্ঞদের একাংশের ধারণা, নিজেদের স্বার্থেই এই পর্যায়ের ‘যুদ্ধ যুদ্ধ খেলা’টা কিছু দিন চালিয়ে যেতে চাইবেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী ও চীনের প্রেসিডেন্ট।

কত দিন ধরে চলবে এই পর্যায়ের ‘খেলা’? সেটা অবশ্য এখনই বলা সম্ভব হচ্ছে না ওয়াকিবহাল মহলের।

তবে ‘খেলাটা’ আরও কিছু দিন চললে চীনা প্রেসিডেন্টের চেয়ে প্রধানমন্ত্রী মোদিই বেশি খুশি হবেন, বলছেন যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক সংযুক্তা ভট্টাচার্য।

তিনি বলেন, করোনায় আক্রান্ত ও মৃতের সংখ্যা যেভাবে ভারতে লাফিয়ে বাড়ছে, মৃত্যু বাড়ছে শ্রমিকদের, ভারতের অর্থনীতি যেভাবে সঙ্কটাপন্ন হয়ে পড়েছে এই পরিস্থিতিতে, তাতে দেশপ্রেমের জোয়ারকে কাজে লাগিয়ে জনমতকে পাশে রাখার প্রয়োজনটা শি জিন পিংয়ের চেয়ে অনেক বেশি মোদির। চীন তার রাষ্ট্রক্ষমতা দিয়ে যেমন অনেক কিছুকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারে, তেমনই নিয়ন্ত্রণ করতে পারে জনমতকেও। ভারত গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র হওয়ায় সেটা পারে না। তা ছাড়াও করোনা সঙ্কটের জেরে আমেরিকা, ইউরোপিয়ান ইউনিয়নসহ গোটা বিশ্ব অভিযোগের আঙুল তোলায় চীন যেভাবে কোণঠাসা হয়ে রয়েছে আপাতত, তাতে ভারতের সঙ্গে কোনো যুদ্ধ বা সংঘাতে জড়িয়ে পড়ে আন্তর্জাতিকভাবে আরও একঘরে হয়ে পড়ার ঝুঁকিটা নিতে যাবে কেন?

তাই এবার ডোকলামের মতো ঘটনাটা ঘটতে দেখা যাচ্ছে না। মাস দুয়েক কেটে যাওয়ার পরেও ২০১৭ সালে ডোকলাম পরিস্থিতি নিয়ে সুর তেমন নরম করতে দেখা যায়নি বেইজিংকে। এবার কিন্তু সার্বভৌমত্বের কথা বলেও চীনকে আলাপ, আলোচনার মাধ্যমে সমস্যা মেটানোর কথা অনেক আগেভাগেই বলতে শোনা যাচ্ছে।

যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক অরুণ বন্দ্যোপাধ্যায় ও বিদ্যাসাগর বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক শিবাজীপ্রতিম বসু বলছেন,‘এখন আগ বাড়িয়ে যুদ্ধের পথে এগোলে বা যুদ্ধ পরিস্থিতি তৈরি করলে আন্তর্জাতিক ভাবে আরও কোণঠাসা হয়ে পড়বে চীন। করোনা সঙ্কটের জেরে আমেরিকাসহ বহু দেশ যখন প্রায় কাঠগড়ায় তুলে দিয়েছে চীনকে, তখন কেন এই ঝুঁকি নিতে যাবে বেইজিং?’

তবে চাপ সৃষ্টির চেষ্টাও চালিয়ে যাচ্ছে বেইজিং। তার নানা কারণ রয়েছে। ভারত প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখা পর্যন্ত পৌঁছ্নোর রাস্তাঘাট প্রায় সুগম করে ফেলেছে। উন্নত পরিকাঠামো বানিয়ে ফেলেছে ওই সব এলাকায়। যাতে পাকিস্তান, নেপালসহ এশিয়ার বিভিন্ন দেশের সঙ্গে চীন-পাকিস্তান অর্থনৈতিক করিডর ধরে নিশ্চিন্তে বাণিজ্যিক সম্পর্ককে উন্নত করার দিকে এগিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে বেইজিংয়ের উদ্বেগ বেড়েছে। করোনা সঙ্কটের জেরে চীন থেকে মার্কিন পুঁজি মুখ ঘুরিয়ে নিয়ে ভারতে আসার উপক্রম হয়েছে। বোঝার উপর শাকের আঁটি, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার কার্যনির্বাহী বোর্ডের চেয়ার হয়েছে ভারত। করোনা সঙ্কটের জেরে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার যে বোর্ডের অধিকাংশ সদস্যই চীন-বিরোধী।

যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের অধ্যাপক অনিন্দ্যজ্যোতি মজুমদার বলছেন, ‘এই সবই বোঝাচ্ছে, সাময়িকভাবে মিটে গেলেও প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখায় ভবিষ্যতেও এই উত্তেজনার সৃষ্টি হবে। আর সেটা হবে আরও ঘন ঘন। তাই এটা শুধুই কোনও নির্দিষ্ট সময়ের ঘটনা নয়। এটা দীর্ঘমেয়াদি একটি প্রক্রিয়ারই অংশ।’’

যার মর্মার্থ, দু'পক্ষের সেনাদের ‘অনুপ্রবেশ’ আর ‘রণং দেহি’ অবস্থা ভবিষ্য়তেও দেখা যাবে ভারত ও চীনের মধ্যে ৩ হাজার ৪৪৮ কিলোমিটার দীর্ঘ প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখা বরাবর। সমস্য়াটা আজ-কালের নয়, দীর্ঘমেয়াদিই!

বিডি-প্রতিদিন/বাজিত হোসেন

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা
ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা
পাকিস্তানে বন্যায় ভয়াবহ পরিস্থিতি, ২৪ ঘণ্টায় ৬৩ জনের মৃত্যু
পাকিস্তানে বন্যায় ভয়াবহ পরিস্থিতি, ২৪ ঘণ্টায় ৬৩ জনের মৃত্যু
মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ
মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ
যুক্তরাজ্যে ভোটদানের বয়স কমিয়ে ১৬ করার পরিকল্পনা
যুক্তরাজ্যে ভোটদানের বয়স কমিয়ে ১৬ করার পরিকল্পনা
গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র
গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র
দিল্লির ২০ স্কুলে বোমা হামলার হুমকি
দিল্লির ২০ স্কুলে বোমা হামলার হুমকি
ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া
ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া
ভারতের বিহারে ভয়াবহ বজ্রপাত, ২৪ ঘণ্টায় ১৯ জনের মৃত্যু
ভারতের বিহারে ভয়াবহ বজ্রপাত, ২৪ ঘণ্টায় ১৯ জনের মৃত্যু
দক্ষিণ সিরিয়ায় সংঘর্ষে ৫৯৪ জন নিহত
দক্ষিণ সিরিয়ায় সংঘর্ষে ৫৯৪ জন নিহত
কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে
কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে
ভারি বৃষ্টিতে দক্ষিণ কোরিয়ায় ৪ মৃত্যু, সরিয়ে নেওয়া হল ১৩০০ জনকে
ভারি বৃষ্টিতে দক্ষিণ কোরিয়ায় ৪ মৃত্যু, সরিয়ে নেওয়া হল ১৩০০ জনকে
সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান
সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান
সর্বশেষ খবর
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা
শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা
শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা

২ ঘণ্টা আগে | অন্যান্য

শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম
শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার
উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস
চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ
অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড
চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে
নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭
সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’
‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের
১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা
জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১
সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২
রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ
জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ
সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল
রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল
নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল
রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স
আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা
উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে
কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে
বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে
কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান
যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা
ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস
সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে
রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক
স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ
হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম
শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া
ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান
সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু
বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা
ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা
ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা

১৯ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের
বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম
সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র
গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল
গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ
মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী
চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে
ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০
গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন
চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের
বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা
এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান
বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক
গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক
কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!
কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!

শনিবারের সকাল

অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের
অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী
এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন
জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী
আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী

শোবিজ

নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না
নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না

মাঠে ময়দানে

ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক
ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ
সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ
পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ
ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ

মাঠে ময়দানে

যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ
যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’
বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’

শোবিজ

গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন
পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন

শোবিজ

ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে
ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ
নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ

শনিবারের সকাল

শান্তির নীড় মাটির ঘর
শান্তির নীড় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা
মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার
১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার

মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার
কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার

নগর জীবন

অবসর শেষে মৎস্য খামার
অবসর শেষে মৎস্য খামার

শনিবারের সকাল

হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

পেছনের পৃষ্ঠা