শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:০১, শুক্রবার, ২৯ মে, ২০২০ আপডেট:

চীনের সঙ্গে সীমান্তে উত্তেজনাকে যেভাবে দেখছেন ভারতীয় বিশেষজ্ঞরা

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
চীনের সঙ্গে সীমান্তে উত্তেজনাকে যেভাবে দেখছেন ভারতীয় বিশেষজ্ঞরা

বিশ্বব্যাপ ছড়িয়ে পড়া প্রাণঘাতী করোনাভাইরাসে বিপর্যস্ত পুরো বিশ্ব। করোনা মহামারীর মধ্যেও ভারত ও চীন সীমান্তে উত্তেজনা বিরাজ করছে। কেন এ দুঃসময়েও এ উত্তেজনা? এ নিয়ে ভারতের আন্তর্জাতিক বিশেষজ্ঞদের মতামত নিয়ে বিশেষ প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে পশ্চিমবঙ্গের প্রভাবশালী সংবাদমাধ্যম আনন্দবাজার পত্রিকা।

প্রতিবেদনের শুরুতেই উল্লেখ করা হয়, পড়শির মাথা কাটতে যাবে কেন? নিজের পাঁচিলের ঠিক ওপারে আপাতত কোনো রক্তপাতই চায় না চীন। অযথা উত্তেজনা, রক্তপাত যে শান্তিতে উপার্জনে বাগড়া দেয়! বিশেষ করে সেই সময়ে, যখন করোনা সঙ্কটে বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ‘তীরবিদ্ধ’ হয়ে রয়েছে চীন। এমনটাই বলছেন আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশেষজ্ঞদের একাংশ।

বর্তমান ভারতের সঙ্গে সীমান্তে চীনের উত্তেজনাকে বিশ্লেষণ করতে গিয়ে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের অধ্যাপক শিবাশিস চট্টোপাধ্যায় বলেন, চীনের সঙ্গে যুদ্ধ যুদ্ধ খেলাটা এখন বেশি প্রয়োজন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও দেশ ক্ষমতাসীন দল বিজেপির। কারণ, দ্রুত করোনা সংক্রমণ, তা রুখতে আপাতত দু’মাসেরও বেশি ধরে চলা লকডাউনের জেরে ভারতে যেভাবে বেকারত্ব, ছাঁটাইয়ের সংখ্যাবৃদ্ধি ঘটে চলেছে, যে ভয়াবহ ঋণাত্মক আর্থিক বৃদ্ধির অশনি সংকেত মিলেছে ইতোমধ্যেই, কাঁধ থেকে তার বোঝাটা হাল্কা করার জন্যই আবার একটা দেশপ্রেমের জোয়ারের প্রয়োজন ভারতের প্রধানমন্ত্রী মোদির। আর সেটা আরও জোরালো হয় পাকিস্তান বা চীনের সঙ্গে যুদ্ধের আশঙ্কা থাকলে বা তা বাড়িয়ে দেখানো সম্ভব হলে।’

যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের অধ্যাপক শিবাশিস চট্টোপাধ্যায়ের বরাত দিয়ে আনন্দবাজার আরও জানায়, চীনেও তো একটা জাতীয়তাবাদী শক্তি বা শক্তিগোষ্ঠীকে সামলাতে হয় শাসক দল চীনা কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিসি) ও প্রেসিডেন্ট শি জিন পিংকে। করোনা সঙ্কটের জেরে চীনের অর্থনীতির ভবিষ্যত নিয়ে যে সংশয় দেখা দিয়েছে আর যে ভাবে প্রায় গোটা বিশ্বের আঙুল উঠেছে চীনের দিকে, তাতে সেই জাতীয়তাবাদী শক্তিকে সামলেসুমলে রাখতে কোনো প্রতিপক্ষ পড়শির বিরুদ্ধে শক্তির আস্ফালনটা জরুরি হয়ে পড়েছে চীনা প্রেসিডেন্টের। আর তার জন্য খুব সহজে খুব অল্প সময়ে যেটা করা যায়, বেইজিং সেটাই করেছে। ভারতের সঙ্গে দীর্ঘ দিনের বিতর্কিত প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখা লঙ্ঘন করেছে, পূর্ব লাদাখের বেশ কয়েকটি এলাকায়।

তাদের মতে, পাঁচিলের ওপারের পড়শিকে তাই বেইজিং শুধুই ভাবিয়ে রাখতে চায়। তার জন্য যেটুকু বাগবিতণ্ডা, শক্তির আস্ফালন দরকার, শুধু সেইটুকুই করতে চায় চীন। ফলে, পড়শির সঙ্গে যেমন সাময়িক মিটমাট হয়ে যায়, তিন বছর আগের ডোকলামের মতো এ বার পূর্ব লাদাখের প্যাংগং হ্রদ আর গালওয়ান উপত্যকার উত্তেজনাও থিতিয়ে যাবে, রাজনৈতিক আলাপ, আলোচনার মাধ্যমেই। তবে সেটাও সাময়িক ভাবে।

বিশেষজ্ঞরা এও বলছেন, পরে কিন্তু ফের উত্তেজনার সৃষ্টি হবে ভারত ও চীনের মধ্যে থাকা প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখায়। হয়তো আরও ঘন ঘন। আর সেই উত্তেজনার মাত্রায় তারতম্য থাকবে, এলাকা ও সমসাময়িক ভূ-রাজনৈতিক পরিস্থিতির প্রেক্ষিতে।

উহানে উৎপত্তির পর করোনাভাইরাস যদি বিশ্বত্রাস নাও হয়ে উঠত, তা হলেও পড়শি ভারতকে এই শক্তির আস্ফালন দেখাতেই হত বেইজিংকে। আদ্যোপান্ত ব্যবসা-মনস্ক চীনের রুটি-রুজির প্রয়োজনে। পাকিস্তান, নেপাল-সহ দক্ষিণ এশিয়ার বহু দেশের সঙ্গে উন্নততর বাণিজ্যিক সম্পর্কের প্রয়োজনে নির্মীয়মাণ চীন-পাকিস্তান অর্থনৈতিক করিডর (সিপিইসি)-কে সুরক্ষিত ও পড়শির নজরদারির ‘বাইরে’ রাখার জন্য। এমনটাই মনে করছেন আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশেষজ্ঞদের একাংশ।

তাই প্যাংগং হ্রদ ও গালওয়ান উপত্যকার সাম্প্রতিক উত্তেজনা বাড়তে বাড়তে যে ‘যুদ্ধে’ পৌঁছাবে না, তা নিয়ে অন্তত কূটনীতিক ও আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশেষজ্ঞদের একাংশ এক রকম নিশ্চিতই। তবে তারা মনে করছেন, এই ‘যুদ্ধ যুদ্ধ খেলা’টা চলবে। কিছু দিন চলার পর তা মেটানো হবে লোকদেখানো ভাবে। তার কিছু দিন পর পরিস্থিতি বুঝে সেই ‘খেলা’ আবার শুরু হবে।

তাই আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশেষজ্ঞদের একাংশের ধারণা, নিজেদের স্বার্থেই এই পর্যায়ের ‘যুদ্ধ যুদ্ধ খেলা’টা কিছু দিন চালিয়ে যেতে চাইবেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী ও চীনের প্রেসিডেন্ট।

কত দিন ধরে চলবে এই পর্যায়ের ‘খেলা’? সেটা অবশ্য এখনই বলা সম্ভব হচ্ছে না ওয়াকিবহাল মহলের।

তবে ‘খেলাটা’ আরও কিছু দিন চললে চীনা প্রেসিডেন্টের চেয়ে প্রধানমন্ত্রী মোদিই বেশি খুশি হবেন, বলছেন যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক সংযুক্তা ভট্টাচার্য।

তিনি বলেন, করোনায় আক্রান্ত ও মৃতের সংখ্যা যেভাবে ভারতে লাফিয়ে বাড়ছে, মৃত্যু বাড়ছে শ্রমিকদের, ভারতের অর্থনীতি যেভাবে সঙ্কটাপন্ন হয়ে পড়েছে এই পরিস্থিতিতে, তাতে দেশপ্রেমের জোয়ারকে কাজে লাগিয়ে জনমতকে পাশে রাখার প্রয়োজনটা শি জিন পিংয়ের চেয়ে অনেক বেশি মোদির। চীন তার রাষ্ট্রক্ষমতা দিয়ে যেমন অনেক কিছুকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারে, তেমনই নিয়ন্ত্রণ করতে পারে জনমতকেও। ভারত গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র হওয়ায় সেটা পারে না। তা ছাড়াও করোনা সঙ্কটের জেরে আমেরিকা, ইউরোপিয়ান ইউনিয়নসহ গোটা বিশ্ব অভিযোগের আঙুল তোলায় চীন যেভাবে কোণঠাসা হয়ে রয়েছে আপাতত, তাতে ভারতের সঙ্গে কোনো যুদ্ধ বা সংঘাতে জড়িয়ে পড়ে আন্তর্জাতিকভাবে আরও একঘরে হয়ে পড়ার ঝুঁকিটা নিতে যাবে কেন?

তাই এবার ডোকলামের মতো ঘটনাটা ঘটতে দেখা যাচ্ছে না। মাস দুয়েক কেটে যাওয়ার পরেও ২০১৭ সালে ডোকলাম পরিস্থিতি নিয়ে সুর তেমন নরম করতে দেখা যায়নি বেইজিংকে। এবার কিন্তু সার্বভৌমত্বের কথা বলেও চীনকে আলাপ, আলোচনার মাধ্যমে সমস্যা মেটানোর কথা অনেক আগেভাগেই বলতে শোনা যাচ্ছে।

যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক অরুণ বন্দ্যোপাধ্যায় ও বিদ্যাসাগর বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক শিবাজীপ্রতিম বসু বলছেন,‘এখন আগ বাড়িয়ে যুদ্ধের পথে এগোলে বা যুদ্ধ পরিস্থিতি তৈরি করলে আন্তর্জাতিক ভাবে আরও কোণঠাসা হয়ে পড়বে চীন। করোনা সঙ্কটের জেরে আমেরিকাসহ বহু দেশ যখন প্রায় কাঠগড়ায় তুলে দিয়েছে চীনকে, তখন কেন এই ঝুঁকি নিতে যাবে বেইজিং?’

তবে চাপ সৃষ্টির চেষ্টাও চালিয়ে যাচ্ছে বেইজিং। তার নানা কারণ রয়েছে। ভারত প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখা পর্যন্ত পৌঁছ্নোর রাস্তাঘাট প্রায় সুগম করে ফেলেছে। উন্নত পরিকাঠামো বানিয়ে ফেলেছে ওই সব এলাকায়। যাতে পাকিস্তান, নেপালসহ এশিয়ার বিভিন্ন দেশের সঙ্গে চীন-পাকিস্তান অর্থনৈতিক করিডর ধরে নিশ্চিন্তে বাণিজ্যিক সম্পর্ককে উন্নত করার দিকে এগিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে বেইজিংয়ের উদ্বেগ বেড়েছে। করোনা সঙ্কটের জেরে চীন থেকে মার্কিন পুঁজি মুখ ঘুরিয়ে নিয়ে ভারতে আসার উপক্রম হয়েছে। বোঝার উপর শাকের আঁটি, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার কার্যনির্বাহী বোর্ডের চেয়ার হয়েছে ভারত। করোনা সঙ্কটের জেরে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার যে বোর্ডের অধিকাংশ সদস্যই চীন-বিরোধী।

যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের অধ্যাপক অনিন্দ্যজ্যোতি মজুমদার বলছেন, ‘এই সবই বোঝাচ্ছে, সাময়িকভাবে মিটে গেলেও প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখায় ভবিষ্যতেও এই উত্তেজনার সৃষ্টি হবে। আর সেটা হবে আরও ঘন ঘন। তাই এটা শুধুই কোনও নির্দিষ্ট সময়ের ঘটনা নয়। এটা দীর্ঘমেয়াদি একটি প্রক্রিয়ারই অংশ।’’

যার মর্মার্থ, দু'পক্ষের সেনাদের ‘অনুপ্রবেশ’ আর ‘রণং দেহি’ অবস্থা ভবিষ্য়তেও দেখা যাবে ভারত ও চীনের মধ্যে ৩ হাজার ৪৪৮ কিলোমিটার দীর্ঘ প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখা বরাবর। সমস্য়াটা আজ-কালের নয়, দীর্ঘমেয়াদিই!

বিডি-প্রতিদিন/বাজিত হোসেন

এই বিভাগের আরও খবর
মিয়ানমারের সশস্ত্র গোষ্ঠী ডিকেবিএ’র ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
মিয়ানমারের সশস্ত্র গোষ্ঠী ডিকেবিএ’র ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
২০২৪ সালে যক্ষ্মায় মারা গেছে ১২ লাখ ৩০ হাজার মানুষ: বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
২০২৪ সালে যক্ষ্মায় মারা গেছে ১২ লাখ ৩০ হাজার মানুষ: বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের
আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের
সংবিধান সংশোধন করে সেনাপ্রধানের ক্ষমতা বাড়ালো পাকিস্তান
সংবিধান সংশোধন করে সেনাপ্রধানের ক্ষমতা বাড়ালো পাকিস্তান
ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির
ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির
যুদ্ধবিরতির পরেও ২৪৫ ফিলিস্তিনিকে হত্যা করেছে ইসরায়েল
যুদ্ধবিরতির পরেও ২৪৫ ফিলিস্তিনিকে হত্যা করেছে ইসরায়েল
ক্যারিবিয়ান দেশগুলো আক্রমণে মিথ্যা নাটক সাজাচ্ছে আমেরিকা: মাদুরো
ক্যারিবিয়ান দেশগুলো আক্রমণে মিথ্যা নাটক সাজাচ্ছে আমেরিকা: মাদুরো
ইরান ক্ষেপণাস্ত্রের পাল্লা সীমিত করবে না: আইআরজিসি
ইরান ক্ষেপণাস্ত্রের পাল্লা সীমিত করবে না: আইআরজিসি
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচির জনক কে?
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচির জনক কে?
ফিলিস্তিনিদের মানব ঢাল হিসেবে ব্যবহার করেছে ইসরায়েল
ফিলিস্তিনিদের মানব ঢাল হিসেবে ব্যবহার করেছে ইসরায়েল
যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হলো পেনি অধ্যায়, ২৩২ বছরের ইতিহাসের সমাপ্তি
যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হলো পেনি অধ্যায়, ২৩২ বছরের ইতিহাসের সমাপ্তি
ন্যাটো-রাশিয়া যুদ্ধ অনিবার্য: সার্বিয়ার প্রেসিডেন্ট
ন্যাটো-রাশিয়া যুদ্ধ অনিবার্য: সার্বিয়ার প্রেসিডেন্ট
সর্বশেষ খবর
টঙ্গীতে ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে পোশাকর্মী নিহত
টঙ্গীতে ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে পোশাকর্মী নিহত

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২০২৭ পর্যন্ত আইওএসএ সনদ পেলো এয়ার এ্যাস্ট্রা
২০২৭ পর্যন্ত আইওএসএ সনদ পেলো এয়ার এ্যাস্ট্রা

২ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

সাঈদ খোকন ও তার বোনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলার অনুমোদন
সাঈদ খোকন ও তার বোনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলার অনুমোদন

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে পরিবেশবান্ধব স্মার্ট প্যাকেজিং উন্নয়নে কর্মশালা
গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে পরিবেশবান্ধব স্মার্ট প্যাকেজিং উন্নয়নে কর্মশালা

৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’
‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’

১২ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক শুরু, ভার্চুয়ালি যোগ দিয়েছেন তারেক রহমান
বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক শুরু, ভার্চুয়ালি যোগ দিয়েছেন তারেক রহমান

১২ মিনিট আগে | রাজনীতি

তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ

১৫ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

বৈবাহিক সম্পর্কেরও মেয়াদ থাকা উচিত: কাজল
বৈবাহিক সম্পর্কেরও মেয়াদ থাকা উচিত: কাজল

১৬ মিনিট আগে | শোবিজ

খাগড়াছড়িতে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী ওয়াদুদ ভূঁইয়ার নিবাচনী প্রচারণা
খাগড়াছড়িতে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী ওয়াদুদ ভূঁইয়ার নিবাচনী প্রচারণা

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দাখিল ৯ম শ্রেণির রেজিস্ট্রেশনের সময় ফের বাড়াল মাদ্রাসা বোর্ড
দাখিল ৯ম শ্রেণির রেজিস্ট্রেশনের সময় ফের বাড়াল মাদ্রাসা বোর্ড

২৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

২৩ নভেম্বর বিপিএলের নিলাম
২৩ নভেম্বর বিপিএলের নিলাম

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

প্রথম ডাবল সেঞ্চুরি মিসে হতাশ মাহমুদুল
প্রথম ডাবল সেঞ্চুরি মিসে হতাশ মাহমুদুল

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দুরন্তের পৃষ্ঠপোষকতায় বাইসাইকেলে হিমালয়ের ৩ ট্রেইল জয় উজ্জলের
দুরন্তের পৃষ্ঠপোষকতায় বাইসাইকেলে হিমালয়ের ৩ ট্রেইল জয় উজ্জলের

২৭ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

এনসিপি সমর্থিত চিকিৎসকদের সংগঠন এনএইচএ’র আত্মপ্রকাশ
এনসিপি সমর্থিত চিকিৎসকদের সংগঠন এনএইচএ’র আত্মপ্রকাশ

৩৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

মিয়ানমারের সশস্ত্র গোষ্ঠী ডিকেবিএ’র ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
মিয়ানমারের সশস্ত্র গোষ্ঠী ডিকেবিএ’র ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুড়িগ্রাম সীমান্তে বিপুল পরিমাণ ভারতীয় পণ্য জব্দ
কুড়িগ্রাম সীমান্তে বিপুল পরিমাণ ভারতীয় পণ্য জব্দ

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ক্রীড়া ফেডারেশনে যৌন হয়রানি প্রতিরোধে কমিটি গঠনের নির্দেশ এনএসসির
ক্রীড়া ফেডারেশনে যৌন হয়রানি প্রতিরোধে কমিটি গঠনের নির্দেশ এনএসসির

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা ওয়াসার এমডি হলেন আব্দুস সালাম ব্যাপারী
ঢাকা ওয়াসার এমডি হলেন আব্দুস সালাম ব্যাপারী

৫৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

দুর্নীতির মামলায় সাজাপ্রাপ্ত শিক্ষা কর্মকর্তাকে বদলি
দুর্নীতির মামলায় সাজাপ্রাপ্ত শিক্ষা কর্মকর্তাকে বদলি

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জন্মদিনে নুহাশপল্লীতে শ্রদ্ধা-ভালোবাসায় হুমায়ূনকে স্মরণ
জন্মদিনে নুহাশপল্লীতে শ্রদ্ধা-ভালোবাসায় হুমায়ূনকে স্মরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেপালের বিপক্ষে একাদশে হামজা-জামাল, বেঞ্চে সমিত
নেপালের বিপক্ষে একাদশে হামজা-জামাল, বেঞ্চে সমিত

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে আলোচনা সভা
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফ্যাসিবাদীদের রুখে দিতে সকলকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: দুলু
ফ্যাসিবাদীদের রুখে দিতে সকলকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: দুলু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাহবাগে ড্রাম থেকে খণ্ড-বিখণ্ড লাশ উদ্ধার
শাহবাগে ড্রাম থেকে খণ্ড-বিখণ্ড লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০২৪ সালে যক্ষ্মায় মারা গেছে ১২ লাখ ৩০ হাজার মানুষ: বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
২০২৪ সালে যক্ষ্মায় মারা গেছে ১২ লাখ ৩০ হাজার মানুষ: বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হলেন আলী রীয়াজ
প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হলেন আলী রীয়াজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুষ্টিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় ২ নারী শ্রমিক নিহত
কুষ্টিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় ২ নারী শ্রমিক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে সেরা ১৭ লেখক-প্রতিষ্ঠানকে সম্মাননা
লক্ষ্মীপুরে সেরা ১৭ লেখক-প্রতিষ্ঠানকে সম্মাননা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় রোপা আমনের নমুনা শস্য কর্তন অনুষ্ঠিত
গাইবান্ধায় রোপা আমনের নমুনা শস্য কর্তন অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের
আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ
অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা
জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন
গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান
বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর
মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ

১১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২
তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে দ্বিতীয় ধাপের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে দ্বিতীয় ধাপের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান
ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান
উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত
তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপিতে যোগ দিলেন জামায়াতের ১০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন জামায়াতের ১০ নেতাকর্মী

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও
পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম
ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিএনপির কাছে বগুড়া-২ আসন থেকেই নির্বাচন করার দাবি করবো: মান্না
বিএনপির কাছে বগুড়া-২ আসন থেকেই নির্বাচন করার দাবি করবো: মান্না

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা
শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত
প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হলো পেনি অধ্যায়, ২৩২ বছরের ইতিহাসের সমাপ্তি
যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হলো পেনি অধ্যায়, ২৩২ বছরের ইতিহাসের সমাপ্তি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প
নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিলির সুন্দরীকে টপকে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশের মিথিলা
চিলির সুন্দরীকে টপকে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশের মিথিলা

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাকিস্তানে বোমা হামলা, আতঙ্কে ফিরছেন একাধিক লঙ্কান ক্রিকেটার
পাকিস্তানে বোমা হামলা, আতঙ্কে ফিরছেন একাধিক লঙ্কান ক্রিকেটার

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুক্তির আগেই প্রায় ৪০০ কোটি রুপি আয় করেছে বিজয়ের শেষ ছবি
মুক্তির আগেই প্রায় ৪০০ কোটি রুপি আয় করেছে বিজয়ের শেষ ছবি

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডারওয়ার্ল্ড যে কারণে টালমাটাল
আন্ডারওয়ার্ল্ড যে কারণে টালমাটাল

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আগুন বোমা গুলিতে আতঙ্ক
আগুন বোমা গুলিতে আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় নির্বাচন বানচালে নতুন ইস্যু গণভোট
জাতীয় নির্বাচন বানচালে নতুন ইস্যু গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য

সম্পাদকীয়

নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়
নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

একই দিন গণভোট হলে ৫ শতাংশও ভোট পড়বে না
একই দিন গণভোট হলে ৫ শতাংশও ভোট পড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী সরকার পে-স্কেলের শুধু ফ্রেমওয়ার্ক দেবে
অন্তর্বর্তী সরকার পে-স্কেলের শুধু ফ্রেমওয়ার্ক দেবে

পেছনের পৃষ্ঠা

১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ
১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সংঘাতের পথে রাজনীতি
সংঘাতের পথে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভ্রাম্যমাণ দোকানে দখল সড়ক
ভ্রাম্যমাণ দোকানে দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

ডাকাতের ছুরিকাঘাতে এসআই আহত
ডাকাতের ছুরিকাঘাতে এসআই আহত

দেশগ্রাম

দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে আছে লুটের টাকা
দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে আছে লুটের টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তাদের অসন্তোষ
বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তাদের অসন্তোষ

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মামলার রায় কবে জানা যাবে আজ
শেখ হাসিনার মামলার রায় কবে জানা যাবে আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশেও আছেন হকির কিংবদন্তি
বাংলাদেশেও আছেন হকির কিংবদন্তি

মাঠে ময়দানে

রপ্তানি বহুমুখীকরণ কাগজে কলমে
রপ্তানি বহুমুখীকরণ কাগজে কলমে

পেছনের পৃষ্ঠা

আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস
আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগে এবারও বিতর্ক
ডিসি নিয়োগে এবারও বিতর্ক

নগর জীবন

আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে
আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারির নির্বাচন ছাড়া অন্য কিছুতে জনগণের আগ্রহ নেই
ফেব্রুয়ারির নির্বাচন ছাড়া অন্য কিছুতে জনগণের আগ্রহ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিশের জালে ধরা পড়ছে পাঙাশ
ইলিশের জালে ধরা পড়ছে পাঙাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

পূর্বাঞ্চলে রেলের জমি দখলের হিড়িক
পূর্বাঞ্চলে রেলের জমি দখলের হিড়িক

নগর জীবন

এক উইকেটে ৩৩৮ রান বাংলাদেশের
এক উইকেটে ৩৩৮ রান বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা

সম্পাদকীয়

প্রথম দিনে আজ ডাক পেয়েছে ১২টি দল
প্রথম দিনে আজ ডাক পেয়েছে ১২টি দল

প্রথম পৃষ্ঠা

কিস্তি না পেয়ে নাকফুল, দুজন বরখাস্ত
কিস্তি না পেয়ে নাকফুল, দুজন বরখাস্ত

দেশগ্রাম

এক সেঞ্চুরি ও দুই শত রানের জুটি
এক সেঞ্চুরি ও দুই শত রানের জুটি

মাঠে ময়দানে

ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য

সম্পাদকীয়