শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:৫১, শনিবার, ০১ আগস্ট, ২০২০

ঐতিহ্যের ভূস্বর্গে শান্তির বাণী, উন্নয়নের মহাসড়কে কাশ্মীর

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
ঐতিহ্যের ভূস্বর্গে শান্তির বাণী, উন্নয়নের মহাসড়কে কাশ্মীর

ভূস্বর্গ ফিরে পেতে চলেছে তার প্রাচীন গরিমা।  ভারত সরকারের সঠিক পদক্ষেপ আর কাশ্মীরি মানুষদের স্বতঃস্ফুর্ত ইচ্ছাশক্তি পাহাড়ের কোলে আবার ফিরিয়ে আনতে মরিয়া সেই চিরশান্তির ঠিকানা। প্রকৃতির অপরূপ শোভায় শোভিত কাশ্মীর ভারতের বর্তমান সরকারের সদিচ্ছা আর সঠিক নেতৃত্বের গুণে আত্মঘাতী সর্বনাশা হিংসার পথ ছেড়ে মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে চায়। 

বিভাজনের রাজনীতি ভুলে উপত্যকা এখন ফের ডানা মেলতে চায় নিজেদের চিরাচরিত সম্প্রীতির আবহাওয়ায়। প্ররোচণা ছিল, আছেও। কিন্তু পাকিস্তানের শত প্ররোচণাতেও আজ আর কাজ হচ্ছে না কাশ্মীরে। সেখানকার মানুষ বুঝতে পেরেছেন ভারত সরকার কতটা আন্তরিক তাদের সমস্যার সমাধান ঘটিয়ে প্রকৃত উন্নয়নে। বিভেদের বদলে তাই ফের বাজতে শুরু করেছে মিলনের সুর।  গোটাদেশের সঙ্গে কাশ্মীরও এখন উন্নয়নের মহাসড়কে সওয়ার। উপত্যকার উন্নয়নে প্রশংসিত হচ্ছে কেন্দ্রীয় ভারত সরকারের একগুচ্ছ কর্মসূচি।

ছেলে ভোলানো কোনও প্রতিশ্রুতি দিয়ে নয়, কাশ্মীরের বাস্তবসম্মত উন্নয়নকেই গুরুত্ব দিচ্ছে ভারত সরকার। দেশের অন্যতম শ্রেষ্ঠ উপত্যকা কাশ্মীরে বঞ্চনার তো কোনও প্রশ্নই নেই। উল্টো সবচেয়ে বেশি গুরুত্বই পাচ্ছেন উপত্যকার মানুষ। সরকারের সবচেযে বেশি মনোযোগ থাকলেও বোধহয় কাশ্মীর নিয়ে ধোঁয়াশাও বেশি রয়েছে দেশ-বিদেশে। অনেক কিছু আজও অজানা রয়ে গিয়েছে কাশ্মীর সম্পর্কে। সন্ত্রাসবাদীদের কার্যকলাপে ঢাকা পড়ে যাচ্ছিল কাশ্মীরে গৌরবোজ্জ্বল ইতিহাস। সময় এসেছে সেই গৌরবময় অতীতের দিকে দৃষ্টি নিক্ষেপের।  কাশ্মীরের মানুষ এখন সেই ইতিহাসকেই তুলে ধরতে চায় সাধারণ মানুষের কাছে। কিন্তু পাকিস্তানি কুচক্রে চাপা পড়ে যাচ্ছে কাশ্মীরিদের আকাঙ্ক্ষা।

আক্ষরিক অর্থেই বোধহয় কাশ্মীর ভূস্বর্গ। প্রকৃতির সৌন্দর্যই শুধু নয়, কাশ্মীরের ইতিহাসও বেশ গৌরবময়। ভারতীয় সংস্কৃতির অন্যতম পীঠস্থান কাশ্মীরে রয়েছে বিবিধের মাঝে মিলনের মহান ঐতিহ্য। অক্ষত সেই ঐতিহ্যের কথা চাপা পরে গিয়েছে আজ। বর্তমান সরকার তাই স্বায়ত্তশাসনের মোড়কে কাশ্মীরি জনগণকে নিয়ে মানুষের ধোঁয়াশা কাটাতে বদ্ধপরিকর।  

খুব কম লোকই জানেন কাশ্মীরের সঙ্গে বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের ঐতিহাসিক সম্পর্কের কথা।  মহামতি অশোকের আমলে বৌদ্ধ ধর্মপ্রসারে গুরুত্বপূর্ণ স্থান হয়ে ওঠে কাশ্মীর। বৌদ্ধ ধর্মের দুটি প্রধান সম্প্রদায় মহাযান ও হিনায়ণ (গ্রেট হুইল ও লেসার হুইল)।  রাজা কনিস্কের সময়  বৌদ্ধ ভিক্ষুরা এখান থেকেই মধ্য এশিয়ায় যাত্রা করেছিলেন।  কাশ্মীর থেকেই চীন, তিব্বত হয়ে বিভিন্ন দেশে প্রসার ঘটানো হয় বৌদ্ধ ধর্মের।  অহিংসার শ্বাশ্বত বাণীর সঙ্গে প্রচারিত হল ভারতের প্রাচীণ সংস্কৃতি। এখানকার ঐতিহ্য, কৃষ্টি, সংস্কৃতি সবকিছুই বিস্তৃত হল গোটা বিশ্বে। আজ অনেকেই ভুলে গেছেন, এক সময় কাশ্মীর ছিল বৌদ্ধদের অন্যতম বিচরণ ভূমি। বৌদ্ধ সন্ন্যাসীরা সকলের সঙ্গে মিলেমিশে শান্তিতে বসবাস করতেন কাশ্মীরে। এখান থেকেই তারা চীন হয়ে দূর-দূরান্তে বিস্তার ঘটান বৌদ্ধ ধর্মের।

পঞ্চম থেকে দ্বাদশ শতাব্দী পর্যন্ত কাশ্মীর ছিল হিন্দুদের অন্যতম বিচরণ ভূমি। হিন্দু ধর্মের শৈবদের কাছে ছিল শিবের উপাসনা স্থল।  বৌদ্ধ ও শিবভক্ত হিন্দুরা মিলেমিশে কাশ্মীরে তৈরি করেছিলেন এক নৈস্বর্গিক পরিবেশ। দুই ধর্মের মানুষরাই একে অন্যের সঙ্গে মিলেমিশে একসঙ্গে থাকতেন। তাদের উপাসনার ধরন আলাদা হলেও কোথাও কোনও বিভেদ ছিল না। কাশ্মীরের মানুষ সম্প্রীতিতে বিশ্বাস করতেন। পরবর্তীতে সুফিদের হাত ধরে মহান ইসলাম ধর্ম কাশ্মীর উপত্যকায় প্রবেশ করে। সুফিরা মানবকল্যাণের কথা বলে সম্প্রীতির আবহাওয়ায় কাশ্মীরে অক্লান্ত পরিশ্রম করে প্রতিষ্ঠা করেছিলেন ইসলাম ধর্মকে। কোথাও কোনও বিরোধ ছিল না। ধর্ম ও চিন্তার বৈচিত্র্য থাকা সত্ত্বেও অশান্তিকে কেউই ঢুকতে দেননি উপত্যকায়। অসহিষ্ণুতা ও ধর্মান্ধ উগ্রবাদের বিপরীতে হিন্দু, মুসলিম ও বৌদ্ধ সম্প্রদায়ের মানুষ এখানে খুব শান্তিতেই বসবাস করতেন। একে অপরের বিপদে পাশে দাঁড়াতেন। হিন্দুদের শৈবসাধক লালদেদ ও  মুসলিম ধর্মগুরু শেখ নূর-উদ-দ্বীনদের মধ্যে ছিল খুব ভাল সখ্যতা।  এই যুগল একসাথে হিন্দু ধর্মের সাথে সাথে ইসলামেরও প্রচার করেন। কাশ্মীরিদের চেতনায় তারা ফুটিয়ে তোলেন নৈতিকতা ও সামাজিকতার নতুন অধ্যায়। বিকশিত হতে থাকে কাশ্মীরি সভ্যতা। লালিত হয় তাদের ঐতিহ্যপূর্ণ লোক সংস্কৃতি।    

কাশ্মীরের পঞ্চদশ শতাব্দীর মহান রাজা সুলতান জয়ন-উল-আবিদীনের শাসনকালে সেই ঐতিহ্য আরও বিকশিত হয়। তিনি অবশ্য প্রজাদের কাছে ছিলেন বুদ শাহ বা মহান রাজা নামে পরিচিত। হিন্দু পন্ডিতরাও তাকে ভট্ট শাহ বা পন্ডিতদের রাজা বলে আখ্যায়িত করেছিলেন। ধর্ম নয়, কাশ্মীরের নিজস্ব ঘরানাকেই তারা বেশি গুরুত্ব দিয়েছিলেন। সেই সংস্কৃতিতে সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব পায় ধর্মীয় সহনশীলতা। কাশ্মীরে ধর্মীয় সহনশীলতা ও সুশাসনের এক অভূতপূর্ব যুগের সূচনা করেছিলেন তিনি।  ইসলামি রাজা হয়েও তিনি  হিন্দু মন্দিরের পুনর্গঠন করেছিলেন।  হিন্দু উত্সবেরও আয়োজন করা হয়েছিল তার আমলে। মুঘল সম্রাট আকবরের সময়েও সেই পরম্পরা বজায় ছিল। জিজিয়ার মতো বৈষম্যমূলক কর তুলে দিয়েছিলেন তিনি।  ভারতীয় উপমহাদেশ থেকে ধর্মের ভিত্তিতে আলাদা কর ব্যবস্থা বাতিল করা হয় আকবরের আমলে। সমস্ত প্রজাদের কাছে ধর্মবিশ্বাসের স্বাধীনতা নিশ্চিত করেছিলেন আকবর। এই একই যুগ ছিল যখন ধর্মনিরপেক্ষতার ধারণাটি ইউরোপের কাছে ছিল, যেখানে তাদের বিশ্বাস নিয়ে প্রশ্ন তোলা হলে পুরুষ ও মহিলাদের হত্যা করা অস্বাভাবিক ছিল না, এটিকে আরও লক্ষণীয় করে তোলে। সেই সময়ে পাশ্চাত্যে ধর্মনিরপেক্ষতার কথা বললে নারী-পুরুষ নির্বিশেষে অনেককেই শিকার হতে হয়েছে বর্বরতার।  মানুষের রক্তে হোলি খেলেছেন তথাকথিত সভ্য দেশের মানুষরা। কিন্তু মোঘল আমলেও কাশ্মীর ছিল ধর্মনিরপেক্ষতা ও ধর্মীয় স্বাধীনতায় বিশ্বাসীদের বিচরণভূমি।  মানুষের বিশ্বাসের ওপর কেউই আঘাত করতে চায়নি।

কাশ্মীরকে নিজেদের কবজায় আনার চেষ্টা করেছে অনেকেই। মোগল সম্রাট আওরঙ্গজেবের শাসনকাল থেকেই কাশ্মীরিদের ওপর নেমে আসতে শুরু করে অত্যাচার। শিখরাও দখল করতে চেয়েছে কাশ্মীরের শাসন ক্ষমতা। কিন্তু তখনও পরিস্থিতি ছিল শান্ত। ব্রিটিশ যুগের অবসান এবং ভারত ও পাকিস্তান নামে দুটি রাষ্ট্র গঠনের পরই শুরু হয় কাশ্মীরকে ধংশ করার প্রক্রিয়া। শুরু থেকেই কাশ্মীরকে অস্থির করে তোলার ষরযন্ত্রে লিপ্ত পাকিস্তান। কাশ্মীরিদের আবেগকে নিয়ে তারা শুরু করে ছিনমিনি খেলা।  সম্প্রীতির বাতাবরণকে ধ্বংস করতে সব ধরনের চেষ্টা করে পাকিস্তান। নিজেদের অভ্যন্তরীণ সমস্যা থেকে নাগরিকদের দৃষ্টি এড়াতে কাশ্মীর নিয়ে অপপ্রচারকেই হাতিয়ার করে তারা।  অসম্ভব জেনেও কাশ্মীরের যুবকদের বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করে পাকিস্তান।  কাশ্মীরকে স্বাধীন করার স্বপ্ন দেখিয়ে বহু যুবককে আত্মঘাতী পথে ঠেলে দেয় ইসলামাবাদ। অশান্তির আগুনে থমকে দাঁড়ায় ভূস্বর্গের উন্নয়ন।  ভারতকে টুকরো টুকরো করার অবাস্তব চিন্তাধারা থেকে কাশ্মীরের মাটিতে ধ্বংসাত্মক রাজনীতিতে পাকিস্তানকে মদত দিতেও কার্পণ্য করেনি দু-একটি দেশ। ফলে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল সেখানকার উন্নয়ন।  ইসলামি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার লড়াইয়ে মার খায় কাশ্মীরের চিরাচরিত শান্তির পরিবেশ। সফির সুর থমকে দাঁড়ায় বন্দুকের নলের সামনে। বহু মেধা হারিয়ে যায় কালের গর্ভে।  সবই পাকিস্তানের ধ্বংসাত্মক রাজনীতির কুফল।

আশার কথা, পাকিস্তানের সমস্ত প্রচেষ্টা সত্ত্বেও কাশ্মীরিদের বড়় অংশ এই  আত্মহত্যার পথ বেছে নেননি।  ভারতীয় জাতির জনক মহাত্মা গান্ধীও চেয়েছিলেন কাশ্মীর হয়ে উঠুক হিন্দু-মুসলিমদের মিলনভূমি। বিভাজন নয়, বৈচিত্রের মধ্যে মিলনই ভারতের সংস্কৃতি। কাশ্মীরও তার ব্যতিক্রম নয়। ধর্ম নয়, নিজস্ব ভাষা ও সংস্কৃতি দিয়েই তো প্রতিটি কাশ্মীরি এক সূত্রে বাঁধা। ধর্মাচরণ আলাদা হতেই পারে। কিন্তু নিজেদের মধ্যে বিভেদ কাশ্মীরের ঐতিহ্য বা পরম্পরা বিরোধী। বহুত্ববাদ উপত্যকার ঐতিহ্য। বহুকাল ধরেই তো সেটাই হয়ে এসেছে।


কাশ্মীরিরা সেটা ভালোই বুঝেছেন। ভাষা ও সংস্কৃতিকেই তারা আগলে ধরতে চান সম্প্রীতি পুনরুদ্ধারে।  কাশ্মীরকে দূরে সরিয়ে রেখে নয়, কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের মর্যাদা দিয়ে ভারতীয় মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে আরও শক্তপোক্তভাবে আগলে রাখতে চায় ভারত। ভারতের গর্ব কাশ্মীরে তাই নতুন করে শুরু হয়েছে হাজারো কর্মকাণ্ড। স্থানীয় স্তর থেকে শুরু করে রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে আলাদা গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে দেশের সবচেয়ে সুন্দর জনপদকে। কাশ্মীরিদের উন্নয়নে ভারত সরকার দৃঢ়প্রতিজ্ঞ। অতীতের মিশ্রসংস্কৃতি, বহুত্ববাদ, সৌভ্রাতৃত্ব কাশ্মীরিদের অহঙ্কার। তাই সেই কাশ্মীরকে আরও ভালো সাজিয়ে তুলতে বদ্ধপরিকর ভারত সরকার। সেখানকার মানুষদের কল্যাণকে দেওয়া হচ্ছে অগ্রাধিকার। বন্দুকের নল দিয়ে নয়, রাজনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ড দিয়েই আবার সুফির সুরে ভাসতে চলেছে উপত্যকা। ভারত সরকার সেই চেষ্টাই চালাচ্ছে আন্তরিকতার সঙ্গে। বলিষ্ঠ নেতৃত্ব ও গঠনমূলক কর্মসূচির হাত ধরে কাশ্মীরে ফের ভূস্বর্গের মর্যাদা ফিরিয়ে আনতে বদ্ধপরিকর ভারত সরকার। 

যেখানে একটি ভাষা এবং একটি সংস্কৃতি সমস্ত কাশ্মীরিদের এক করে দেয়। আজ স্থানীয় রাজনৈতিক কাণ্ড এবং শক্তিশালী ও প্রতিশ্রুতিবদ্ধ জাতীয় নেতৃত্বের সাথে, কাশ্মীরিদের কল্যাণ নিশ্চিত করতে যা কিছু করার জন্য প্রস্তুত, সেখানে প্রতিশ্রুতি রয়েছে যে বহুত্ববাদ, সহিষ্ণুতা ও কাশ্মীরিদের উত্তরাধিকার - কাশ্মীরের বৈশিষ্ট্য, তাই খুব সুন্দরভাবে তৈরি করা হয়েছে শতাব্দীর পর শতাব্দী ধরে, আরও একবার কাশ্মীরে প্রকাশ পাবে। চেনা ছন্দে ফিরবেই অতীতের কাশ্মীর। এটাই অঙ্গীকার ভারত সরকারের। সেই অঙ্গিকার পালনে চেষ্টা চলছে পুরোদমে। চলছে কর্মযজ্ঞও। 

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
কপ-৩০ চুক্তি ভেস্তে যাওয়ার শঙ্কা
কপ-৩০ চুক্তি ভেস্তে যাওয়ার শঙ্কা
টেলিগ্রাফ কিনতে ৫০ কোটি পাউন্ডের চুক্তি স্বাক্ষর করলো ডেইলি মেইল
টেলিগ্রাফ কিনতে ৫০ কোটি পাউন্ডের চুক্তি স্বাক্ষর করলো ডেইলি মেইল
বিক্রি হয়ে গেল দ্য টেলিগ্রাফ
বিক্রি হয়ে গেল দ্য টেলিগ্রাফ
চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার
চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার
প্রয়োজনীয় খাদ্য সহায়তা পাচ্ছে গাজাবাসী?
প্রয়োজনীয় খাদ্য সহায়তা পাচ্ছে গাজাবাসী?
সোমালিদের অস্থায়ী সুরক্ষিত মর্যাদা বাতিলের ঘোষণা ট্রাম্পের
সোমালিদের অস্থায়ী সুরক্ষিত মর্যাদা বাতিলের ঘোষণা ট্রাম্পের
জি-২০ শীর্ষ সম্মেলন শুরু
জি-২০ শীর্ষ সম্মেলন শুরু
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
সর্বশেষ খবর
ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি
ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি

৪১ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন
রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল
ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা
দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা
ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়
কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা