শিরোনাম
প্রকাশ: ২১:২০, বৃহস্পতিবার, ২৪ সেপ্টেম্বর, ২০২০

খবর বিবিসি বাংলা’র

যেভাবে মধ্যপ্রাচ্যের পরাশক্তি হয়ে উঠছে ক্ষুদে আমিরাত

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
যেভাবে মধ্যপ্রাচ্যের পরাশক্তি হয়ে উঠছে ক্ষুদে আমিরাত

চলতি বছরে মধ্যপ্রাচ্যের যে দেশটি বিশ্ববাসীর সবচেয়ে বেশি নজর কেড়েছে তা নিঃসন্দেহে সংযুক্ত আরব আমিরাত। ক্ষুদ্র হলেও অত্যন্ত ধনী উপসাগরীয় এই রাজতন্ত্রটির একের পর এক রাজনৈতিক এবং সামরিক উচ্চাভিলাষ বিস্ময়ের সৃষ্টি করছে।

এ বছর মঙ্গল গ্রহে রকেট পাঠিয়েছে তারা। বিতর্কের তোয়াক্কা না করে আরবদের চিরশত্রু ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক তৈরি করেছে। যেভাবে করোনাভাইরাস সামলেছে, তা নিয়েও প্রশংসিত হচ্ছে দেশটি। শুধু যে সংক্রমণ দ্রুত নিয়ন্ত্রণ করেছে তা-ই নয়, কারখানায় রাতারাতি উপযুক্ত যন্ত্র বসিয়ে সংক্রমণ নিরোধক পোশাক (পিপিই) তৈরি করে বিমান ভরে ভরে তা অন্য দেশে পাঠিয়েছে।

সেই সঙ্গে ইয়েমেনে ইরানের প্রভাব এবং সোমালিয়া ও লিবিয়ায় তুরস্কের প্রভাব খর্ব করতে ওই দেশগুলোর গৃহযুদ্ধে সম্পৃক্ত হতে পিছপা হয়নি আমিরাত। সংযুক্ত আরব আমিরাতের বৈদেশিক নীতি যে আন্তর্জাতিক সম্পর্কের গবেষক এবং বিশ্লেষকদের বিশেষ দৃষ্টি কাড়ছে, তাতে সন্দেহ নেই।

মধ্যপ্রাচ্য বিশেষজ্ঞ ড. নায়েল শামা বার্তা সংস্থা রয়টার্সে এক বিশ্লেষণে লিখেছেন, কয়েক বছর আগে পর্যন্তও ক্ষুদ্র জনসংখ্যার ছোট যে উপসাগরীয় দেশটির বিশ্ব পরিসরে বলার মত তেমন কোনো ভূমিকাই ছিল না। সেই দেশটির বিশাল উচ্চাভিলাষ নিয়ে গভীর আগ্রহ তৈরি হয়েছে।

লক্ষ্য কী তাদের?

স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন উঠছে, কেন তাদের এই উচ্চাভিলাষ? এ প্রসঙ্গে বিবিসির প্রতিরক্ষা বিষয়ক সংবাদদাতা ফ্রাঙ্ক গার্ডনার তার এক প্রতিবেদনে ২১ বছর আগের কসোভো যুদ্ধ চলার সময় তার এক অভিজ্ঞতার কথা স্মরণ করেছেন।

তিনি লিখেছেন, ১৯৯৯ সালের মে মাস তখন। কসোভোর যুদ্ধ এক বছর গড়িয়েছে। আলবেনিয়া-কসোভো সীমান্তে একটি অস্থায়ী শরণার্থী শিবির স্থাপন করেছে আমিরাত রেড ক্রিসেন্ট। ওই শিবিরে তারাই দুবাই-আবুধাবি থেকে রান্নার লোক, হালাল মাংসের জন্য কসাই, টেলিকম ইঞ্জিনিয়ার, এমনকি একজন ইমামও উড়িয়ে নিয়ে এসেছে। আমিরাতের সৈন্যরাই ভারী অস্ত্র, সাঁজোয়া যান নিয়ে শিবির টহল দিচ্ছে।

আলবেনিয়ার রাজধানী তিরানা থেকে আগের দিন যে হেলিকপ্টারে করে বিবিসির ওই সংবাদদাতা সীমান্তের শিবিরটিতে আসেন, তার চালক ছিলেন আমিরাতের বিমান বাহিনীর এক পাইলট।

গার্ডনার বলেন, শিবিরের বাথরুমে পাশের বেসিনে লম্বা যিনি দাঁত ব্রাশ করছিলেন, তাকে সাথে সাথেই চিনতে পারলাম। তিনি শেখ মোহাম্মদ বিন জায়েদ (দেশটির বর্তমান যুবরাজ)। ব্রিটিশ রয়াল মিলিটারি একাডেমির স্নাতক। তখন থেকে তিনিই তার দেশের সামরিক ভূমিকা বাড়ানোর পেছনে মুখ্য ভূমিকা রেখে চলেছেন।

খুব ইচ্ছা না থাকলেও বিবিসিকে সাক্ষাৎকার দিয়েছিলেন শেখ মোহাম্মদ। তিনি জানিয়েছিলেন, ফ্রান্সের সাথে তারা একটি সামরিক কৌশলগত সহযোগিতা চুক্তি করেছেন। চুক্তি অনুযায়ী, ৪০০ ফরাসী ট্যাংক কিনবে ইউএই। বদলে ফরাসীরা আমিরাত সেনাবাহিনীর একটি ব্রিগেডকে প্রশিক্ষণ দিয়ে ফরাসী সৈন্যদের সাথে কসোভোতে মোতায়েন করবে।

যে দেশটির তখনও স্বাধীনতার ৩০ বছর হয়নি, তাদের এমন উদ্যোগ সত্যিই সাহসী ছিল, বলছেন ফ্রাঙ্ক গার্ডনার। আবুধাবি থেকে কসোভোর দূরত্ব ২ হাজার মাইল। এত দূরে ছোট একটি উপসাগরীয় রাজতন্ত্রের এই সামরিক উচ্চাভিলাষে বিস্মিত হয়েছিলেন অনেকেই।

কসোভোর পরই আফগানিস্তান

আমিরাত ছিল প্রথম কোনো আরব দেশ, যারা নেটো বাহিনীর সমর্থনে ইউরোপে সেনা মোতায়েন করেছিল। এরপর আসে আফগানিস্তান। তালেবানের পতনের পরপরই আমিরাতি সৈন্যরা যে নেটো বাহিনীর সঙ্গী হয়, তা অনেকদিন পর্যন্ত বাকি বিশ্ব তেমন জানতোই না।

আমিরাতিরা তখন আফগানিস্তানে স্কুল করে দিয়েছে, মসজিদ বানিয়েছে, খাবার পানির জন্য কুয়ো খুঁড়ে দিয়েছে। আফগানিস্তানে আমিরাতের তেমন বড় কোনা সামরিক ভূমিকা ছিল না। কিন্তু তারা টাকা-পয়সা এবং ধর্মকে কাজে লাগিয়ে নেটো সৈন্যদের প্রতি স্থানীয় মানুষজনের ক্রোধ-সন্দেহ অনেকটাই প্রশমিত করতে সাহায্য করেছে, বলছেন ফ্রাঙ্ক গার্ডনার।

ক্ষুদ্র, কিন্তু নির্ভীক

মাত্র এক কোটি মানুষের ছোট একটি দেশের মধ্যে এই সামরিক অভিলাষ দেখে সাবেক মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী জেমস মাতিস আমিরাতের নাম দিয়েছিলেন লিটল স্পার্টা বা ক্ষুদ্র, কিন্তু নির্ভীক।

তারপর গত ২০ বছরে, বিশেষ করে গত এক দশকে, আমিরাতের রাজনৈতিক এবং সামরিক অভিলাষের ডানা অনেকটাই বিস্তৃত হয়েছে। আঞ্চলিক এবং আন্তর্জাতিক একটি ব্যবসা কেন্দ্র হয়ে ওঠার পাশাপাশি মধ্যপ্রাচ্যে একটি বড় সামরিক শক্তি হয়ে উঠেছে।

আরব বসন্তের টালমাটাল অবস্থার পরপরই আমিরাত মধ্যপ্রাচ্যের নানা জায়গায় প্রকাশ্যে মাথা গলাতে শুরু করে। এখন লোহিত সাগর অঞ্চল এবং পূর্ব আফ্রিকাতেও তাদের ভূমিকা স্পষ্ট হচ্ছে।

ড. নায়েল শামা লিখেছেন, হর্ন অফ আফ্রিকা অঞ্চলের কয়েকটি দেশে আমিরাত অন্যতম প্রধান রাজনৈতিক ক্রীড়ানক হয়ে উঠেছে। প্রধানত আর্থিক সুযোগ সুবিধা দিয়ে তারা কিছু দেশে কিং মেকার হয়েছে। অর্থাৎ তাদের পছন্দমত সরকারকে ক্ষমতায় এনেছে।

আবার অনেক জায়গায় পিসমেকারের ভূমিকা নিচ্ছে তারা। সম্প্রতি ইথিওপিয়া এবং ইরিত্রিয়ার মধ্যে দুই দশকের বিরোধ ঘোচানোর পেছনে আমিরাতে বড় ধরনের ভূমিকা ছিল।

একই সাথে, ভূ-রাজনৈতিক প্রভাব এবং বাণিজ্যিক স্বার্থে লোহিত সাগর এলাকার অর্থাৎ মিশর, ইয়েমেন, সোমালিয়া ও সৌদি আরবের চারটি বন্দরের পরিচালনার দায়িত্ব নিয়েছে আমিরাত সরকারের দুবাইভিত্তিক একটি প্রতিষ্ঠান।

ইয়েমেন, ইরিত্রিয়া এবং সোমালিল্যান্ডে ছোটোখাটো সামরিক ঘাঁটিও স্থাপন করেছে আমিরাত। তাদের সামরিক এবং রাজনৈতিক উচ্চাকাঙ্ক্ষার কথা এখন আর চেপে রাখতেও চাইছে না আমিরাত। এক সাক্ষাৎকারে আমিরাতের পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী আনোয়ার গারগাস বিবিসিকে বলেন, আমরা বিশ্বের গুরুত্বপূর্ণ একটি দেশ হতে চাই। বিশ্বে ভূমিকা রাখতে চাই।

তিনি বলেন, সেই লক্ষ্য অর্জনের জন্য ঝুঁকি নিতে হলেও আমরা তা নেব। অনেক পর্যবেক্ষক মনে করেন, আরব এবং মুসলিম বিশ্বের বিরাট একটি অংশের রক্ত চক্ষুকে পাত্তা না দিয়ে ইসরায়েলের সাথে সম্পর্ক প্রতিষ্ঠার পেছনে আমিরাতের অন্যতম উদ্দেশ্য অত্যাধুনিক অস্ত্র এবং গোয়েন্দা প্রযুক্তি জোগাড় করা।

কেন এই আকাঙ্ক্ষা

কিন্তু যেখানে তারা নিজেরাই এক ধরনের ঝুঁকির আশঙ্কা করছে, তারপরও ক্ষুদ্র এই রাষ্ট্রটি মধ্যপ্রাচ্য এবং তার বাইরেও তাদের আকাঙ্ক্ষা চরিতার্থ করতে শুরু করেছে?

অধিকাংশ পর্যবেক্ষক মনে করেন, এই উচ্চাভিলাষের পেছেনে মূল তাড়না একটি-রাজনৈতিক ইসলামের ব্যাপারে আমিরাত শাসকদের, বিশেষ করে যুবরাজ মোহাম্মদ বিন জায়েদের, চরম বিরাগ এবং ভীতি।

সে কারণেই আমিরাত মিসরে ২০১৩ সালে গণতান্ত্রিকভাবে নির্বাচিত মুরসি সরকারের বিরুদ্ধে সেনা-অভ্যুত্থানে মদত দিয়েছে। তৎকালীন যুক্তরাষ্ট্র সরকার মুসলিম ব্রাদারহুড-সমর্থিত সরকারকে মেনে নিলেও আমিরাত তাদের সরাতে মরিয়া হয়ে উঠেছিল।

লিবিয়ায় তারা জাতিসংঘ-সমর্থিত সরকারকে উৎখাতে মিলিশিয়া নেতা খলিফা হাফতারকে সাহায্য করছে। কাতারের বিরুদ্ধে আমিরাতের প্রধান অভিযোগ যে তারা মধ্যপ্রাচ্যে ইসলামপন্থীদের সাহায্য করছে। আর মূলত সে কারণেই কাতারের বিরুদ্ধে অবরোধে তারা সৌদি আরবের সঙ্গী হয়।

ড. নায়েল শামা মনে করেন, ইসলামী জঙ্গিবাদকে আমিরাতের শাসকরা অস্তিত্বের জন্য হুমকি হিসেবে দেখে। পূর্ব আফ্রিকায় তাদের সামরিক এবং রাজনৈতিক তৎপরতার প্রধান লক্ষ্যই হলো এই ইসলামী জঙ্গিবাদ দমন।

পূর্ব আফ্রিকায় আমিরাতের প্রধান প্রধান টার্গেট হলো বোসাও-ভিত্তিক আল ইত্তেহাদ আল-ইসলামী, ইরিত্রিয়ার ইসলামিক জিহাদ মুভমেন্ট, সুদানের তাকফির ওয়াল হিজরা এবং সোমালিয়ার আল-শাবাব।

তুরস্কের সাথে টক্কর

এমন কি তুরস্কের এরদোয়ান সরকারের সাথে টক্কর দিতে পিছপা হচ্ছে না আমিরাত। এ মাসেই তারা গ্রীসের ক্রিট দ্বীপে গ্রীক সেনাবাহিনীর সাথে যৌথ মহড়ার জন্য যুদ্ধজাহাজ এবং যুদ্ধবিমান পাঠিয়েছে।

ভূমধ্যসাগরের জ্বালানি অনুসন্ধানের অধিকার নিয়ে গ্রীস ও তুরস্কের মধ্যে যখন তীব্র উত্তেজনা চলছে, সেই সময়ে গ্রীসের সাথে এই যৌথ সামরিক মহড়াকে তুরস্ক উস্কানি হিসাবেই দেখছে।

সামলাতে পারবে ইউএই?

তবে আমিরাত খুব দ্রুত এগুতে চাইছে কি-না, তা নিয়ে অনেকের মধ্যেই প্রশ্ন রয়েছে। উপসাগরীয় অঞ্চল বিষয়ক বিশেষজ্ঞ মাইকেল স্টিভেন্স বিবিসিকে বলেন, কোনো সন্দেহ নেই ইউএই এখন আরব বিশ্বের সবচেয়ে কার্যকরী সামরিক শক্তি। তারা যেভাবে যত দ্রুত দেশের বাইরে সেনা মোতায়েন করতে পারে, সেটা অন্য কোনো আরব দেশ এখনও চিন্তাই করতে পারে না।

কিন্তু তিনি বলেন, দেশটি খুবই ছোট এবং সক্ষমতারও অনেক ঘাটতি রয়েছে। ফলে এক সাথে অনেক সমস্যায় হাত দিলে তারা ঝুঁকিতে পড়বে, এবং দীর্ঘমেয়াদে হিতে বিপরীত হতে পারে।

পর্যবেক্ষকরা মনে করেন, ইরান এবং যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে সম্ভাব্য সামরিক সংঘর্ষকে আমিরাত সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ বলে মনে করে। আর সে কারণেই, ইরান বিরোধী জোটে অবস্থান নিয়েও ইউএই সাম্প্রতিক সময়ে বিভিন্নভাবে ইঙ্গিত দিয়েছে যে তারা ইরানের সাথে সরাসরি কোনো বিরোধে জড়াতে অনিচ্ছুক।

তাদের ভৌগলিক অবস্থান, অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি এবং বিদেশীদের নিরাপদ আশ্রয়স্থল হিসাবে যে সুনাম তারা প্রতিষ্ঠা করেছে, তাতে নিজের ওপর সংঘাতের যেকোন আঁচের সম্ভাবনা নিয়েও শঙ্কিত ইউএই। ইরানের সাথে যুক্তরাষ্ট্রের কোনও যুদ্ধ হলে সংঘর্ষের সম্ভাব্য কেন্দ্র হবে যে এলাকা, সেই হরমুজ প্রণালীর সাথেই আমিরাতের উপকূল।

ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইসিস গ্রুপের এলিজাবেথ ডিকিনসন সম্প্রতি ওয়াশিংটন পোস্টকে বলেন, তাদের এলাকায় স্থিতিশীলতা রক্ষার বিষয়ে ইউএইর বিরাট স্বার্থ রয়েছে। তাদের অবকাঠামোর ওপর কোনও হুমকি তাদের জন্য দুঃস্বপ্ন। অঞ্চলটির সবচেয়ে শক্ত অর্থনীতি বলে তাদের যে সুনাম, যে আস্থা, তা ধসে পড়বে।

আমিরাতে বাস করা মানুষের ৯০ শতাংশই বিদেশি। তারাই দেশটির সব ধরনের অবকাঠামো নির্মাণ এবং দেখাশোনা করে। অনিরাপত্তার কারণে বিদেশিরা চলে যেতে শুরু করলে আমিরাত অচল হয়ে পড়বে। সে কারণেই ইরানের সরাসরি সমালোচনা থেকে বিরত থাকে আমিরাত।

গত বছর জুনে যখন আমিরাতের উপকূলের কাছে সৌদি একটি তেলের ট্যাংকারে বিস্ফোরণ হয়, তখনও তারা যুক্তরাষ্ট্র ও সৌদি আরবের সাথে গলা মিলিয়ে ইরানকে দায়ী করতে রাজী হয়নি। পরে যুক্তরাষ্ট্র যখন পারস্য উপসাগরে যুদ্ধজাহাজ পাঠায়, ঠিক সেই সময়ে হরমুজ প্রণালীর নিরাপত্তা নিয়ে ইউএই তেহরানে একটি প্রতিনিধিদল পাঠায়, যে পদক্ষেপ মার্কিনীরা পছন্দ করেনি।

অব্যাহত যুদ্ধে ইরাক, সিরিয়া, লিবিয়ার মত আরব বিশ্বের এক সময়কার বড় বড় শক্তিধর দেশগুলোর দুর্বলতায় মধ্যপ্রাচ্যে শক্তির যে শূন্যতা তৈরি হয়েছে, তা পূরণে তৎপর হয়েছে আমিরাত।

নিজেদের অসামান্য অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি, ইরান নিয়ে ভীতি, জঙ্গি ইসলাম নিয়ে উদ্বেগ এবং যুক্তরাষ্ট্রের নতুন ভূ-রাজনৈতিক নীতির কারণেও ইউএই'র মধ্যে আঞ্চলিক পরাশক্তি হওয়ার আকাঙ্ক্ষা দিনকে দিন বাড়ছে।

বিডি-প্রতিদিন/বাজিত হোসেন

এই বিভাগের আরও খবর
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা ১০০ ছাড়িয়েছে
টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা ১০০ ছাড়িয়েছে
কেনিয়ায় সরকারবিরোধী বিক্ষোভ, পুলিশের গুলিতে নিহত ১১
কেনিয়ায় সরকারবিরোধী বিক্ষোভ, পুলিশের গুলিতে নিহত ১১
গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’
গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’
লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির
লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ
ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী
ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী
ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি
ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি
ইন্দোনেশিয়ায় আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাত, আকাশে ১৮ কিলোমিটার উঁচু ছাইয়ের স্তম্ভ
ইন্দোনেশিয়ায় আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাত, আকাশে ১৮ কিলোমিটার উঁচু ছাইয়ের স্তম্ভ
ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল
ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল
ওয়াশিংটনে নেতানিয়াহু, হোয়াইট হাউসের বাইরে বিক্ষোভ
ওয়াশিংটনে নেতানিয়াহু, হোয়াইট হাউসের বাইরে বিক্ষোভ
সর্বশেষ খবর
যাত্রাবাড়ীতে গ্রীল কেটে প্রবেশ করে বৃদ্ধকে হত্যা
যাত্রাবাড়ীতে গ্রীল কেটে প্রবেশ করে বৃদ্ধকে হত্যা

এই মাত্র | নগর জীবন

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

৮ মিনিট আগে | পরবাস

টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হেরে যাওয়ার সেই ধারা ভাঙতে পারলেন জোকোভিচ
হেরে যাওয়ার সেই ধারা ভাঙতে পারলেন জোকোভিচ

১৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ৪ মাদক কারবারি গ্রেফতার
সোনারগাঁয়ে ৪ মাদক কারবারি গ্রেফতার

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ক্লাব বিশ্বকাপে চমক দেখিয়ে প্রিমিয়ার লিগে ব্রাজিলিয়ান ফুটবলার
ক্লাব বিশ্বকাপে চমক দেখিয়ে প্রিমিয়ার লিগে ব্রাজিলিয়ান ফুটবলার

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

১৪ বছর পর নতুন করে ফিরছে আজম খানের 'উচ্চারণ'
১৪ বছর পর নতুন করে ফিরছে আজম খানের 'উচ্চারণ'

৫২ মিনিট আগে | শোবিজ

টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা ১০০ ছাড়িয়েছে
টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা ১০০ ছাড়িয়েছে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস
টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চলতি বছর হজে গিয়ে মারা গেছেন ৪৪ বাংলাদেশি
চলতি বছর হজে গিয়ে মারা গেছেন ৪৪ বাংলাদেশি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কেনিয়ায় সরকারবিরোধী বিক্ষোভ, পুলিশের গুলিতে নিহত ১১
কেনিয়ায় সরকারবিরোধী বিক্ষোভ, পুলিশের গুলিতে নিহত ১১

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’
গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি থেকে দেশে ফিরেছেন ৭৬ হাজারের বেশি হাজি
সৌদি থেকে দেশে ফিরেছেন ৭৬ হাজারের বেশি হাজি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সিরাজগঞ্জে ট্রাক-অটোরিকশা সংঘর্ষে প্রাণ গেল বাবা-ছেলের
সিরাজগঞ্জে ট্রাক-অটোরিকশা সংঘর্ষে প্রাণ গেল বাবা-ছেলের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির
লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৮ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৮ জুলাই)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত জেলার ওপর দিয়ে দুপুরের মধ্যে ঝড়বৃষ্টির শঙ্কা
সাত জেলার ওপর দিয়ে দুপুরের মধ্যে ঝড়বৃষ্টির শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প
বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সকালে লেবুপানি পানের উপকারিতা
সকালে লেবুপানি পানের উপকারিতা

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আওয়ামী লীগ ছাড়া সব দলের কাছে আয়-ব্যয়ের হিসাব চেয়েছে ইসি
আওয়ামী লীগ ছাড়া সব দলের কাছে আয়-ব্যয়ের হিসাব চেয়েছে ইসি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাগরে লঘুচাপ, তিন নম্বর স্থানীয় সতর্কসংকেত
সাগরে লঘুচাপ, তিন নম্বর স্থানীয় সতর্কসংকেত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মীরসরাইয়ে লরির ধাক্কায় শিশুর মৃত্যু
মীরসরাইয়ে লরির ধাক্কায় শিশুর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

খাগড়াছড়ি পার্বত্য পরিষদের চেয়ারম্যানকে সকল কাজ থেকে বিরত থাকার নির্দেশ
খাগড়াছড়ি পার্বত্য পরিষদের চেয়ারম্যানকে সকল কাজ থেকে বিরত থাকার নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছেলের জিপিএ–৫ জালিয়াতি: সাবেক সচিব নারায়ণ সাময়িক বরখাস্ত
ছেলের জিপিএ–৫ জালিয়াতি: সাবেক সচিব নারায়ণ সাময়িক বরখাস্ত

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সিদ্ধান্তহীনতায় স্থবির ব্যবসা-বাণিজ্য-বিনিয়োগ
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সিদ্ধান্তহীনতায় স্থবির ব্যবসা-বাণিজ্য-বিনিয়োগ

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শাবিতে নতুন সাত সহকারী প্রক্টর নিয়োগ
শাবিতে নতুন সাত সহকারী প্রক্টর নিয়োগ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দেশকে পিছিয়ে দিতে বিলম্ব নির্বাচনের কথা বলা হচ্ছে
দেশকে পিছিয়ে দিতে বিলম্ব নির্বাচনের কথা বলা হচ্ছে

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চার মামলায় কারাগারে বরিশালের সাবেক কাউন্সিলর বাহার
চার মামলায় কারাগারে বরিশালের সাবেক কাউন্সিলর বাহার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম-গডানস্ক শিপিং রুট স্থাপনে আলোচনায় অগ্রগতি
চট্টগ্রাম-গডানস্ক শিপিং রুট স্থাপনে আলোচনায় অগ্রগতি

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সর্বাধিক পঠিত
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী
টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...
প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প
বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী
ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক
দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য
শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ
ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল
ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনে দফায় দফায় ইসরায়েলের হামলা
ইয়েমেনে দফায় দফায় ইসরায়েলের হামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী
ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’
গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ
মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে
কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের
ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি
এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি
ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক
১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী
চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার
১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১০ জুলাই এসএসসি ফল প্রকাশের সম্ভাবনা
১০ জুলাই এসএসসি ফল প্রকাশের সম্ভাবনা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত
ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের মধ্যদিয়ে দেশে গণতন্ত্র ফিরবে : মির্জা ফখরুল
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের মধ্যদিয়ে দেশে গণতন্ত্র ফিরবে : মির্জা ফখরুল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের দুঃসংবাদ দিল ইউটিউব, আসছে নতুন নীতিমালা
কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের দুঃসংবাদ দিল ইউটিউব, আসছে নতুন নীতিমালা

২৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

এয়ার ইন্ডিয়ার বিমানে বারবার ত্রুটি, এবার জয়পুরে জরুরি অবতরণ
এয়ার ইন্ডিয়ার বিমানে বারবার ত্রুটি, এবার জয়পুরে জরুরি অবতরণ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা
ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মঙ্গলে ছিল পানি, ছিল পরিবেশও—তবুও প্রাণ টেকেনি!
মঙ্গলে ছিল পানি, ছিল পরিবেশও—তবুও প্রাণ টেকেনি!

২৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

হোয়াইট হাউসের সামনে নেতানিয়াহুর সফরবিরোধী বিক্ষোভ
হোয়াইট হাউসের সামনে নেতানিয়াহুর সফরবিরোধী বিক্ষোভ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া
মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া

শিল্প বাণিজ্য

জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে
জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি
তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ
জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ

নগর জীবন

প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়
প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা
পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা

পেছনের পৃষ্ঠা

তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া
তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

পেছনের পৃষ্ঠা

মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল
মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল

নগর জীবন

সবাই রাজি, তবু আটকা
সবাই রাজি, তবু আটকা

পেছনের পৃষ্ঠা

উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী
উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

মবে জড়িতদের ছাড় নয়
মবে জড়িতদের ছাড় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে
মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!
৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!

শিল্প বাণিজ্য

পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু
পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ
বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক
সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক

প্রথম পৃষ্ঠা

অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য
অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ
হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে
ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে

নগর জীবন

মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ
মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া
তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি
খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি

নগর জীবন

ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!
ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!

দেশগ্রাম

২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি
২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি

নগর জীবন

কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার

দেশগ্রাম

সাংবাদিক শামীম আহমদ আর নেই
সাংবাদিক শামীম আহমদ আর নেই

নগর জীবন

পুলিশ কর্মকর্তা হত্যা চারজনের মৃত্যুদন্ড যাবজ্জীবন ৪
পুলিশ কর্মকর্তা হত্যা চারজনের মৃত্যুদন্ড যাবজ্জীবন ৪

দেশগ্রাম