শিরোনাম
প্রকাশ: ১৯:৪৯, বুধবার, ১৩ জানুয়ারি, ২০২১

ইরান কি সত্যি আল-কায়েদার নতুন ঘাঁটিতে পরিণত হয়েছে?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
ইরান কি সত্যি আল-কায়েদার নতুন ঘাঁটিতে পরিণত হয়েছে?

"ইরান এখন আল-কায়েদার নতুন ঘাঁটিতে পরিণত হয়েছে" - মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মাইক পম্পেওর এমন এক উক্তির পর ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর তীব্র সমালোচনা - ঘটনাটি সংবাদ মাধ্যমে বড় খবর হয়ে উঠেছে।

"আফগানিস্তানে আল-কায়েদা যেমন পাহাড়-পর্বতে লুকিয়ে থাকতো, এখন আর সেরকম নয়। এখন আল-কায়েদা কাজ করছে ইরানি শাসকগোষ্ঠীর দেয়া সুরক্ষার পুরু খোলসের ভেতর থেকে" - যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় প্রেস ক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলনে একথা বলেন মাইক পম্পেও।

তবে তিনি তার এ অভিযোগের পক্ষে কোন সুনির্দিষ্ট প্রমাণ দেননি।

ইরানি পররাষ্ট্রমন্ত্রী জাভাদ জারিফ একে 'যুদ্ধোন্মাদসুলভ মিথ্যে' বলে বর্ণনা করেছেন।

অনেকে মনে করেন যে ইরানের মত একটি শিয়া মুসলিম শক্তি এবং আল-কায়েদার পরস্পরের তিক্ত শত্রু ছাড়া আর কিছুই হতে পারে না - কারণ এই সুন্নি চরমপন্থী গোষ্ঠীটি শিয়াদের ধর্মদ্রোহী বলে মনে করে।

কিন্তু মাইক পম্পেও বলছেন, যারা এটা মনে করেন তারা ভুল করছেন।

গত নভেম্বর মাসে খবর বেরোয় যে আল-কায়েদার দ্বিতীয় শীর্ষ নেতা আবদুল্লাহ আহমেদ আবদুল্লাহ - যিনি আবু মুহাম্মদ আল-মাসরি নামেও পরিচিত ছিলেন - তাকে যুক্তরাষ্ট্রের অনুরোধে তেহরানের রাস্তায় গুলি করে হত্যা করেছে ইসরায়েলি এজেন্টরা। ইরান এ রিপোর্টের সত্যতা অস্বীকার করেছিল।

ওয়াশিংটনে মঙ্গলবারের সংবাদ সম্মেলনে মি.পম্পেও বলেন, তিনি এই প্রথম বারের মত নিশ্চিত করছেন যে আল-মাসরি ৭ই আগস্ট তারিখেই নিহত হয়েছেন। তবে তিনি আর কোন বিস্তারিত তথ্য দেননি।

"ইরানের ভেতরে মাসরির উপস্থিতি ইঙ্গিত দেয় যে আল-কায়েদা একটি নতুন ঘাঁটি পেয়েছে। তার তা হচ্ছে ইসলামিক রিপাবলিক অফ ইরান।"

ইরানী পররাষ্ট্রমন্ত্রী জাভাদ জারিফ এক টুইট বার্তায় বলেন, কিউবা থেকে শুরু করে ইরান আর আল-কায়েদা বিষয়ে কাল্পনিক দাবি তোলার পর মি. পম্পেও তার বিপর্যয়কর কেরিয়ার দু:খজনকভাবে শেষ করতে যাচ্ছেন আরো কিছু যুদ্ধোন্মাদসুলভ মিথ্যা দিয়ে।

মি. জারিফ বলেন, "কেউ বোকা নয়। ৯/১১র সব সন্ত্রাসীই মি. পম্পেওর প্রিয় মধ্যপ্রাচ্যের গন্তব্য (দেশগুলো) থেকে এসেছিল। কেউ ইরানের ছিল না।"

জাভাদ জারিফ তার বার্তায় মি.পম্পেওকে সম্বোধন করেন মিস্টার "আমরা-মিথ্যা-বলি-প্রতারণা-করি-চুরি-করি" বলে।

ইরানের সাথে কি আসলেই আল-কায়েদার সম্পর্ক আছে?

মাইক পম্পেও ২০১৫ সাল থেকেই বলে আসছেন যে আল-কায়েদার সদস্যদের সাথে যোগাযোগসহ অন্যান্য কর্মকাণ্ডের জন্য গোষ্ঠীটির নেতাদেরকে "অবাধ সুযোগ" দিচ্ছে ইরান।

মি. পম্পেওর কথায়, আগে একটা সময় ছিল যখন আল-কায়েদার আক্রমণের অনুমতি দেয়া, প্রচারাভিযান চালানো এবং তহবিল সংগ্রহ - এসব কাজ পরিচালনা করা হতো আফগানিস্তান ও পাকিস্তান থেকে। আর এখন এগুলো হচ্ছে ইরান থেকে।

তিনি বলছেন, ইরানের ঘাঁটি গাড়ার কারণে "ওসামা বিন লাদেনের এই দুষ্ট সৃষ্টি এখন শক্তি ও সক্ষমতা বৃদ্ধি করার মুখে।"

মি পম্পেও বলছেন, "ইরান-আলকায়েদা অক্ষশক্তি আমেরিকাসহ বিভিন্ন দেশের নিরাপত্তার প্রতি এক গভীর হুমকি, এবং আমরা পদক্ষেপ নিচ্ছি।"

মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ইরানে অবস্থান করছে বলে মনে করা হয় এমন দুজন আল-কায়েদার নেতাকে "বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ বৈশ্বিক সন্ত্রাসী" বলে চিহ্নিত করতে চায় যুক্তরাষ্ট্র। এরা হলেন, মোহাম্মদ আব্বাতাই বলে পরিচিত আবদুল রহমান আল-মাগরেবি এবং সুলতান ইউসেফ হাসান আল-আরিফ।

তাদের ব্যাপারে তথ্য দেবার জন্য ৭০ লাখ ডলার পুরস্কারও ঘোষণা করবে যুক্তরাষ্ট্র।

আল-কায়েদার কিছু জঙ্গী এবং ওসামা বিন-লাদেনের পরিবারের কিছু সদস্য ২০০১ আফগানিস্তানে সালে মার্কিন নেতৃত্বাধীন অভিযানের পর ইরানে পালিয়ে যায়। তবে ইরানের কর্মকর্তারা বলেছিলেন যে তারা অবৈধভাবে সীমান্ত পার হয়েছিল এবং তাদের গ্রেফতার করে নিজ নিজ দেশে ফেরত পাঠানো হয়েছে।

গত বছর আল-মাসরি নিহত হবার খবর বেরুনোর পর ইরানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জোর দিয়ে বলেছিল যে তাদের মাটিতে কোন "আল-কায়েদার সন্ত্রাসী" নেই।

মঙ্গলবার একজন ইরানী মুখপাত্র রাষ্ট্রীয় সংবাদ মাধ্যমে বলেন, ইরান অনেক বছর ধরেই যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাসবাদ তার মহযোগী গোষ্ঠীগুলোর শিকার এবং ইরানের আল-কায়েদা ও ইসলামিক স্টেটের বিরুদ্ধে যুদ্ধের স্পষ্ট ইতিহাস রয়েছে।

মার্কিন গুপ্তচর সংস্থার একজন সাবেক উর্ধতন কর্মকর্তা রয়টার বার্তা সংস্থাকে বলেছেন, ইরানী কর্তৃপক্ষের সাথে ৯/১১-র আগে বা পরে কখনোই আল-কায়েদার বন্ধুত্বের সম্পর্ক ছিল না।

"তাদের মধ্যে বর্তমান সহযোগিতার দাবিকে সংশয়ের চোখেই দেখতে হবে" - বলেন তিনি।

আল-মাসরি কীভাবে নিহত হয়েছিলেন?

গত বছর নিউইয়র্ক টাইমস রিপোর্ট করে যে, গত বছর ৭ই আগস্ট তেহরানের রাস্তায় মোটরবাইক আরোহী দু'জন ঘাতক মি. আল-মাসরি এবং তার মেয়েকে গুলি করে হত্যা করে।

আল-কায়েদার দ্বিতীয় শীর্ষ নেতা আবু মুহাম্মদ আল মাসরি-র বিরুদ্ধে অভিযোগ ছিল যে ১৯৯৮ সালে আফ্রিকায় আমেরিকান কিছু দূতাবাসে মারাত্মক হামলার পরিকল্পনা করেছিলেন তিনি।

নিউইয়র্ক টাইমস বলেছিল, ইরান প্রথম এ ঘটনা ধামাচাপা দিতে চেয়েছিল। ইরানী ও লেবানীজ মিডিয়া রিপোর্টে বলা হয়, ৭ই আগস্ট গুলিবর্ষণে নিহতরা লেবানীজ ইতিহাসের একজন অধ্যাপক ও তার মেয়ে।

পরে ইরানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ও ওই ঘটনার কথা অস্বীকার করে।

ইসরায়েলের একটি টিভি চ্যানেল পশ্চিমা গোয়েন্দা সূত্রের উদ্ধৃতি দিয়ে রিপোর্ট করে যে ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রের যৌথ স্বার্থে চালানো এক অপারেশনে আবদুল্লাহ-র মৃত্যু হয়েছে কারণ তিনি ইসরায়েলি এবং সারা বিশ্বের ইহুদিদের বিরুদ্ধে আক্রমণের পরিকল্পনা করছিলেন।

২০০৩ সাল থেকে তিনি ইরানে প্রথমে গৃহবন্দী অবস্থায় এবং পরে মুক্তভাবে বাস করছিলেন বলে আমেরিকান গোয়েন্দা সূত্র উদ্ধৃত করে জানানো হয়।

মি. পম্পেও ঠিক এই সময় এ কথা বলছেন কেন?

পররাষ্ট্রমন্ত্রী মাইক পম্পেওর এই ঘোষণা ঠিক এ সময়টায় এলো কেন - তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন কিছু বিশ্লেষক।

২০১৫ সালে ইরানের পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে ৬টি শক্তিধর দেশের সাথে যে চুক্তি করেছিল - ডোনাল্ড ট্রা্ম্প প্রেসিডেন্ট হবার পর তিনি সেই চুক্তি থেকে যুক্তরাষ্ট্রকে বের করে নিয়ে আসেন, এবং ইরানের ওপর আরো কঠোর কিছু নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেন।

এখন ট্রাম্পের বিদায় এবং জো বাইডেনের প্রেসিডেন্ট হবার পর তিনি হয়তো ইরানের ব্যাপরে নীতিতে পরিবর্তন আনতে পারেন।

বিশ্লেষকরা বলছেন, জো বাইডেনের জন্য ইরানের সাথে আবার যোগাযোগ শুরু করা এবং ২০১৫র চুক্তিতে আবার যোগ দেয়া যেন কঠিন হয়ে পড়ে - সে চেষ্টাই মি. পম্পেও করছেন বলে মনে হচ্ছে। সূত্র: বিবিসি বাংলা

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
বিশ্বের বৃহত্তম পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালুর পথে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালুর পথে জাপান
পর্যটকের মোমবাতির আগুনে পুড়ল চীনের জনপ্রিয় পাহাড়ি মন্দির
পর্যটকের মোমবাতির আগুনে পুড়ল চীনের জনপ্রিয় পাহাড়ি মন্দির
আমেরিকার চাপে রুশ তেল আমদানি বন্ধ করলেন মুকেশ আম্বানি
আমেরিকার চাপে রুশ তেল আমদানি বন্ধ করলেন মুকেশ আম্বানি
পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো
পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো
দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত
দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত
দুবাইয়ে তেজস যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে পাইলট নিহত
দুবাইয়ে তেজস যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে পাইলট নিহত
ইরানের পারমাণু ইস্যুর রাজনৈতিক সমাধান চায় রাশিয়া
ইরানের পারমাণু ইস্যুর রাজনৈতিক সমাধান চায় রাশিয়া
মানব ইতিহাসের ৫ প্রলয়ংকারী সুনামি
মানব ইতিহাসের ৫ প্রলয়ংকারী সুনামি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
শতবর্ষের ১০ প্রাণঘাতী ভূমিকম্প
শতবর্ষের ১০ প্রাণঘাতী ভূমিকম্প
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
অগ্নিকাণ্ডে জলবায়ু সম্মেলন স্থগিত, ফের শুরু কখন?
অগ্নিকাণ্ডে জলবায়ু সম্মেলন স্থগিত, ফের শুরু কখন?
সর্বশেষ খবর
ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত
ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে

৩৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি

৪৮ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক
জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ
স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু
মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১
বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক
বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন

ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান
ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু
ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে

নগর জীবন

১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক
১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত
ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত

নগর জীবন