শিরোনাম
প্রকাশ: ১৯:৪৯, বুধবার, ১৩ জানুয়ারি, ২০২১

ইরান কি সত্যি আল-কায়েদার নতুন ঘাঁটিতে পরিণত হয়েছে?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
ইরান কি সত্যি আল-কায়েদার নতুন ঘাঁটিতে পরিণত হয়েছে?

"ইরান এখন আল-কায়েদার নতুন ঘাঁটিতে পরিণত হয়েছে" - মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মাইক পম্পেওর এমন এক উক্তির পর ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর তীব্র সমালোচনা - ঘটনাটি সংবাদ মাধ্যমে বড় খবর হয়ে উঠেছে।

"আফগানিস্তানে আল-কায়েদা যেমন পাহাড়-পর্বতে লুকিয়ে থাকতো, এখন আর সেরকম নয়। এখন আল-কায়েদা কাজ করছে ইরানি শাসকগোষ্ঠীর দেয়া সুরক্ষার পুরু খোলসের ভেতর থেকে" - যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় প্রেস ক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলনে একথা বলেন মাইক পম্পেও।

তবে তিনি তার এ অভিযোগের পক্ষে কোন সুনির্দিষ্ট প্রমাণ দেননি।

ইরানি পররাষ্ট্রমন্ত্রী জাভাদ জারিফ একে 'যুদ্ধোন্মাদসুলভ মিথ্যে' বলে বর্ণনা করেছেন।

অনেকে মনে করেন যে ইরানের মত একটি শিয়া মুসলিম শক্তি এবং আল-কায়েদার পরস্পরের তিক্ত শত্রু ছাড়া আর কিছুই হতে পারে না - কারণ এই সুন্নি চরমপন্থী গোষ্ঠীটি শিয়াদের ধর্মদ্রোহী বলে মনে করে।

কিন্তু মাইক পম্পেও বলছেন, যারা এটা মনে করেন তারা ভুল করছেন।

গত নভেম্বর মাসে খবর বেরোয় যে আল-কায়েদার দ্বিতীয় শীর্ষ নেতা আবদুল্লাহ আহমেদ আবদুল্লাহ - যিনি আবু মুহাম্মদ আল-মাসরি নামেও পরিচিত ছিলেন - তাকে যুক্তরাষ্ট্রের অনুরোধে তেহরানের রাস্তায় গুলি করে হত্যা করেছে ইসরায়েলি এজেন্টরা। ইরান এ রিপোর্টের সত্যতা অস্বীকার করেছিল।

ওয়াশিংটনে মঙ্গলবারের সংবাদ সম্মেলনে মি.পম্পেও বলেন, তিনি এই প্রথম বারের মত নিশ্চিত করছেন যে আল-মাসরি ৭ই আগস্ট তারিখেই নিহত হয়েছেন। তবে তিনি আর কোন বিস্তারিত তথ্য দেননি।

"ইরানের ভেতরে মাসরির উপস্থিতি ইঙ্গিত দেয় যে আল-কায়েদা একটি নতুন ঘাঁটি পেয়েছে। তার তা হচ্ছে ইসলামিক রিপাবলিক অফ ইরান।"

ইরানী পররাষ্ট্রমন্ত্রী জাভাদ জারিফ এক টুইট বার্তায় বলেন, কিউবা থেকে শুরু করে ইরান আর আল-কায়েদা বিষয়ে কাল্পনিক দাবি তোলার পর মি. পম্পেও তার বিপর্যয়কর কেরিয়ার দু:খজনকভাবে শেষ করতে যাচ্ছেন আরো কিছু যুদ্ধোন্মাদসুলভ মিথ্যা দিয়ে।

মি. জারিফ বলেন, "কেউ বোকা নয়। ৯/১১র সব সন্ত্রাসীই মি. পম্পেওর প্রিয় মধ্যপ্রাচ্যের গন্তব্য (দেশগুলো) থেকে এসেছিল। কেউ ইরানের ছিল না।"

জাভাদ জারিফ তার বার্তায় মি.পম্পেওকে সম্বোধন করেন মিস্টার "আমরা-মিথ্যা-বলি-প্রতারণা-করি-চুরি-করি" বলে।

ইরানের সাথে কি আসলেই আল-কায়েদার সম্পর্ক আছে?

মাইক পম্পেও ২০১৫ সাল থেকেই বলে আসছেন যে আল-কায়েদার সদস্যদের সাথে যোগাযোগসহ অন্যান্য কর্মকাণ্ডের জন্য গোষ্ঠীটির নেতাদেরকে "অবাধ সুযোগ" দিচ্ছে ইরান।

মি. পম্পেওর কথায়, আগে একটা সময় ছিল যখন আল-কায়েদার আক্রমণের অনুমতি দেয়া, প্রচারাভিযান চালানো এবং তহবিল সংগ্রহ - এসব কাজ পরিচালনা করা হতো আফগানিস্তান ও পাকিস্তান থেকে। আর এখন এগুলো হচ্ছে ইরান থেকে।

তিনি বলছেন, ইরানের ঘাঁটি গাড়ার কারণে "ওসামা বিন লাদেনের এই দুষ্ট সৃষ্টি এখন শক্তি ও সক্ষমতা বৃদ্ধি করার মুখে।"

মি পম্পেও বলছেন, "ইরান-আলকায়েদা অক্ষশক্তি আমেরিকাসহ বিভিন্ন দেশের নিরাপত্তার প্রতি এক গভীর হুমকি, এবং আমরা পদক্ষেপ নিচ্ছি।"

মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ইরানে অবস্থান করছে বলে মনে করা হয় এমন দুজন আল-কায়েদার নেতাকে "বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ বৈশ্বিক সন্ত্রাসী" বলে চিহ্নিত করতে চায় যুক্তরাষ্ট্র। এরা হলেন, মোহাম্মদ আব্বাতাই বলে পরিচিত আবদুল রহমান আল-মাগরেবি এবং সুলতান ইউসেফ হাসান আল-আরিফ।

তাদের ব্যাপারে তথ্য দেবার জন্য ৭০ লাখ ডলার পুরস্কারও ঘোষণা করবে যুক্তরাষ্ট্র।

আল-কায়েদার কিছু জঙ্গী এবং ওসামা বিন-লাদেনের পরিবারের কিছু সদস্য ২০০১ আফগানিস্তানে সালে মার্কিন নেতৃত্বাধীন অভিযানের পর ইরানে পালিয়ে যায়। তবে ইরানের কর্মকর্তারা বলেছিলেন যে তারা অবৈধভাবে সীমান্ত পার হয়েছিল এবং তাদের গ্রেফতার করে নিজ নিজ দেশে ফেরত পাঠানো হয়েছে।

গত বছর আল-মাসরি নিহত হবার খবর বেরুনোর পর ইরানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জোর দিয়ে বলেছিল যে তাদের মাটিতে কোন "আল-কায়েদার সন্ত্রাসী" নেই।

মঙ্গলবার একজন ইরানী মুখপাত্র রাষ্ট্রীয় সংবাদ মাধ্যমে বলেন, ইরান অনেক বছর ধরেই যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাসবাদ তার মহযোগী গোষ্ঠীগুলোর শিকার এবং ইরানের আল-কায়েদা ও ইসলামিক স্টেটের বিরুদ্ধে যুদ্ধের স্পষ্ট ইতিহাস রয়েছে।

মার্কিন গুপ্তচর সংস্থার একজন সাবেক উর্ধতন কর্মকর্তা রয়টার বার্তা সংস্থাকে বলেছেন, ইরানী কর্তৃপক্ষের সাথে ৯/১১-র আগে বা পরে কখনোই আল-কায়েদার বন্ধুত্বের সম্পর্ক ছিল না।

"তাদের মধ্যে বর্তমান সহযোগিতার দাবিকে সংশয়ের চোখেই দেখতে হবে" - বলেন তিনি।

আল-মাসরি কীভাবে নিহত হয়েছিলেন?

গত বছর নিউইয়র্ক টাইমস রিপোর্ট করে যে, গত বছর ৭ই আগস্ট তেহরানের রাস্তায় মোটরবাইক আরোহী দু'জন ঘাতক মি. আল-মাসরি এবং তার মেয়েকে গুলি করে হত্যা করে।

আল-কায়েদার দ্বিতীয় শীর্ষ নেতা আবু মুহাম্মদ আল মাসরি-র বিরুদ্ধে অভিযোগ ছিল যে ১৯৯৮ সালে আফ্রিকায় আমেরিকান কিছু দূতাবাসে মারাত্মক হামলার পরিকল্পনা করেছিলেন তিনি।

নিউইয়র্ক টাইমস বলেছিল, ইরান প্রথম এ ঘটনা ধামাচাপা দিতে চেয়েছিল। ইরানী ও লেবানীজ মিডিয়া রিপোর্টে বলা হয়, ৭ই আগস্ট গুলিবর্ষণে নিহতরা লেবানীজ ইতিহাসের একজন অধ্যাপক ও তার মেয়ে।

পরে ইরানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ও ওই ঘটনার কথা অস্বীকার করে।

ইসরায়েলের একটি টিভি চ্যানেল পশ্চিমা গোয়েন্দা সূত্রের উদ্ধৃতি দিয়ে রিপোর্ট করে যে ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রের যৌথ স্বার্থে চালানো এক অপারেশনে আবদুল্লাহ-র মৃত্যু হয়েছে কারণ তিনি ইসরায়েলি এবং সারা বিশ্বের ইহুদিদের বিরুদ্ধে আক্রমণের পরিকল্পনা করছিলেন।

২০০৩ সাল থেকে তিনি ইরানে প্রথমে গৃহবন্দী অবস্থায় এবং পরে মুক্তভাবে বাস করছিলেন বলে আমেরিকান গোয়েন্দা সূত্র উদ্ধৃত করে জানানো হয়।

মি. পম্পেও ঠিক এই সময় এ কথা বলছেন কেন?

পররাষ্ট্রমন্ত্রী মাইক পম্পেওর এই ঘোষণা ঠিক এ সময়টায় এলো কেন - তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন কিছু বিশ্লেষক।

২০১৫ সালে ইরানের পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে ৬টি শক্তিধর দেশের সাথে যে চুক্তি করেছিল - ডোনাল্ড ট্রা্ম্প প্রেসিডেন্ট হবার পর তিনি সেই চুক্তি থেকে যুক্তরাষ্ট্রকে বের করে নিয়ে আসেন, এবং ইরানের ওপর আরো কঠোর কিছু নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেন।

এখন ট্রাম্পের বিদায় এবং জো বাইডেনের প্রেসিডেন্ট হবার পর তিনি হয়তো ইরানের ব্যাপরে নীতিতে পরিবর্তন আনতে পারেন।

বিশ্লেষকরা বলছেন, জো বাইডেনের জন্য ইরানের সাথে আবার যোগাযোগ শুরু করা এবং ২০১৫র চুক্তিতে আবার যোগ দেয়া যেন কঠিন হয়ে পড়ে - সে চেষ্টাই মি. পম্পেও করছেন বলে মনে হচ্ছে। সূত্র: বিবিসি বাংলা

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
ইসরায়েলের সঙ্গে যুদ্ধবিরতির পর এই প্রথম সৌদির সঙ্গে ইরানের বৈঠক
ইসরায়েলের সঙ্গে যুদ্ধবিরতির পর এই প্রথম সৌদির সঙ্গে ইরানের বৈঠক
তালেবানের দুই শীর্ষ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
তালেবানের দুই শীর্ষ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
ইউক্রেনের ড্রোন হামলায় রুশ ন্যাশনাল গার্ডের সদসসহ নিহত ৩
ইউক্রেনের ড্রোন হামলায় রুশ ন্যাশনাল গার্ডের সদসসহ নিহত ৩
চীন-ভারতসহ ব্রিকস সদস্যদের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি
চীন-ভারতসহ ব্রিকস সদস্যদের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি
চীনে সীসা বিষক্রিয়ায় অসুস্থ ২৩৩ শিশু
চীনে সীসা বিষক্রিয়ায় অসুস্থ ২৩৩ শিশু
সৌদিতে ১৭ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেপ্তার
সৌদিতে ১৭ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেপ্তার
ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন
ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন
সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির
আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির
ফিলিস্তিনিদের জোরপূর্বক সরানোর বিষয়ে আলাপ করেছেন ট্রাম্প ও নেতানিয়াহু
ফিলিস্তিনিদের জোরপূর্বক সরানোর বিষয়ে আলাপ করেছেন ট্রাম্প ও নেতানিয়াহু
৬৪০ দিনের যুদ্ধেও সফল হয়নি ইসরায়েল, হামাসের দাবি
৬৪০ দিনের যুদ্ধেও সফল হয়নি ইসরায়েল, হামাসের দাবি
ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প
ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প
সর্বশেষ খবর
ইসরায়েলের সঙ্গে যুদ্ধবিরতির পর এই প্রথম সৌদির সঙ্গে ইরানের বৈঠক
ইসরায়েলের সঙ্গে যুদ্ধবিরতির পর এই প্রথম সৌদির সঙ্গে ইরানের বৈঠক

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতে সেমিফাইনালে মুখোমুখি রিয়াল মাদ্রিদ ও পিএসজি
রাতে সেমিফাইনালে মুখোমুখি রিয়াল মাদ্রিদ ও পিএসজি

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পেরুতে ৩,৫০০ বছরের পুরোনো শহরের সন্ধান
পেরুতে ৩,৫০০ বছরের পুরোনো শহরের সন্ধান

৮ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

নতুন মামলায় আনিসুল-সালমান-আমুসহ গ্রেফতার ৯
নতুন মামলায় আনিসুল-সালমান-আমুসহ গ্রেফতার ৯

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

এখন আর শেখ হাসিনার পালানোর পথ নেই : প্রেস সচিব
এখন আর শেখ হাসিনার পালানোর পথ নেই : প্রেস সচিব

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

টানা বৃষ্টিপাত চলবে আরও কয়েকদিন, জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর
টানা বৃষ্টিপাত চলবে আরও কয়েকদিন, জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

কক্সবাজার সৈকতে ভেসে এলো চবির আরেক শিক্ষার্থীর লাশ
কক্সবাজার সৈকতে ভেসে এলো চবির আরেক শিক্ষার্থীর লাশ

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন বাংলাদেশ গড়তে ‘তারুণ্যের উৎসব’ চলবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত : উপদেষ্টা আসিফ
নতুন বাংলাদেশ গড়তে ‘তারুণ্যের উৎসব’ চলবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত : উপদেষ্টা আসিফ

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

তালেবানের দুই শীর্ষ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
তালেবানের দুই শীর্ষ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের ড্রোন হামলায় রুশ ন্যাশনাল গার্ডের সদসসহ নিহত ৩
ইউক্রেনের ড্রোন হামলায় রুশ ন্যাশনাল গার্ডের সদসসহ নিহত ৩

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের কিছু বিমানবন্দরে যাত্রীদের আর জুতা খুলতে হবে না!
যুক্তরাষ্ট্রের কিছু বিমানবন্দরে যাত্রীদের আর জুতা খুলতে হবে না!

৪৯ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

দুর্ঘটনার কবলে ওয়েলস নারী ফুটবল দল
দুর্ঘটনার কবলে ওয়েলস নারী ফুটবল দল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীন-ভারতসহ ব্রিকস সদস্যদের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি
চীন-ভারতসহ ব্রিকস সদস্যদের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী
এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নয়নতারার বিরুদ্ধে ৫ কোটি ক্ষতিপূরণ চেয়ে মামলা
নয়নতারার বিরুদ্ধে ৫ কোটি ক্ষতিপূরণ চেয়ে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আফ্রিকা-জিম্বাবুয়ের সঙ্গে যুবাদের ত্রিদেশীয় সিরিজের সূচি ঘোষণা
আফ্রিকা-জিম্বাবুয়ের সঙ্গে যুবাদের ত্রিদেশীয় সিরিজের সূচি ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাসিনা, অডিও বিশ্লেষণ করে জানাল বিবিসি
আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাসিনা, অডিও বিশ্লেষণ করে জানাল বিবিসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের
গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃষ্টিতে মোংলা পৌর এলাকায় জলাবদ্ধতা, জনজীবন বিপর্যস্ত
বৃষ্টিতে মোংলা পৌর এলাকায় জলাবদ্ধতা, জনজীবন বিপর্যস্ত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভিন্নমত দমনের বিরুদ্ধে বিএনপি নেতারা
ভিন্নমত দমনের বিরুদ্ধে বিএনপি নেতারা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্র্যাব ও অনলাইন এডিটরস অ্যালায়েন্সের উদ্বেগ
ক্র্যাব ও অনলাইন এডিটরস অ্যালায়েন্সের উদ্বেগ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সূর্য একদিন নিভে যাবে, কী হবে পৃথিবীর ভাগ্য?
সূর্য একদিন নিভে যাবে, কী হবে পৃথিবীর ভাগ্য?

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রাজধানীতে দুই বাসের মাঝে চাপা পড়ে একজন নিহত
রাজধানীতে দুই বাসের মাঝে চাপা পড়ে একজন নিহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একজনের নামে সর্বোচ্চ ১০ সিম, কার্যকর ১৫ আগস্ট থেকে
একজনের নামে সর্বোচ্চ ১০ সিম, কার্যকর ১৫ আগস্ট থেকে

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চীনে সীসা বিষক্রিয়ায় অসুস্থ ২৩৩ শিশু
চীনে সীসা বিষক্রিয়ায় অসুস্থ ২৩৩ শিশু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে পুলিশি অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৬০৭
দেশজুড়ে পুলিশি অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৬০৭

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেদ্রোর জোড়া গোলে ক্লাব বিশ্বকাপের ফাইনালে চেলসি
পেদ্রোর জোড়া গোলে ক্লাব বিশ্বকাপের ফাইনালে চেলসি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৪ ঘণ্টায় ঢাকায় ৪৫ মিলিমিটার বৃষ্টি, আজও বৃষ্টির আভাস
২৪ ঘণ্টায় ঢাকায় ৪৫ মিলিমিটার বৃষ্টি, আজও বৃষ্টির আভাস

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভবিষ্যতের মহাকাশ অনুসন্ধানে নতুন দিশা দেখাচ্ছে রাডার গবেষণা
ভবিষ্যতের মহাকাশ অনুসন্ধানে নতুন দিশা দেখাচ্ছে রাডার গবেষণা

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

অস্ট্রেলিয়ার ওয়ানডে দলে ফেরার তাড়া নেই ডেভিডের
অস্ট্রেলিয়ার ওয়ানডে দলে ফেরার তাড়া নেই ডেভিডের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন
ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত
মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট
চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির
আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন
এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এত মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব!
এত মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই বিল গেটস
বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই বিল গেটস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল যুদ্ধ চায়, ইরানও তৈরি
ইসরায়েল যুদ্ধ চায়, ইরানও তৈরি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিবলী রুবাইয়াতের ১০তলা বাণিজ্যিক ভবন জব্দের আদেশ
শিবলী রুবাইয়াতের ১০তলা বাণিজ্যিক ভবন জব্দের আদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে
গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প
ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা
গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা
ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তির বিধান বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তির বিধান বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট আসাদুজ্জামান নূর
৪ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট আসাদুজ্জামান নূর

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান
পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ফিলিস্তিনিদের জোরপূর্বক সরানোর বিষয়ে আলাপ করেছেন ট্রাম্প ও নেতানিয়াহু
ফিলিস্তিনিদের জোরপূর্বক সরানোর বিষয়ে আলাপ করেছেন ট্রাম্প ও নেতানিয়াহু

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে আবু ওবায়দার হুঁশিয়ারি
ইসরায়েলকে আবু ওবায়দার হুঁশিয়ারি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউস
ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউস

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিঙ্গাপুর থেকে ৫৩১ কোটি টাকায় আসবে এক কার্গো এলএনজি
সিঙ্গাপুর থেকে ৫৩১ কোটি টাকায় আসবে এক কার্গো এলএনজি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল
যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৬৪০ দিনের যুদ্ধেও সফল হয়নি ইসরায়েল, হামাসের দাবি
৬৪০ দিনের যুদ্ধেও সফল হয়নি ইসরায়েল, হামাসের দাবি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যারা পিআর চায়, তারা আওয়ামী লীগকে ফেরাতে চায়’
‘যারা পিআর চায়, তারা আওয়ামী লীগকে ফেরাতে চায়’

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির
তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার
ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লেবুর খোসার যত গুণ
লেবুর খোসার যত গুণ

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

অধ্যক্ষের পদত্যাগ দাবিতে ঢাকা সিটি কলেজ উত্তপ্ত, পরীক্ষা স্থগিত
অধ্যক্ষের পদত্যাগ দাবিতে ঢাকা সিটি কলেজ উত্তপ্ত, পরীক্ষা স্থগিত

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পক্ষপাতদুষ্ট বিদেশি পর্যবেক্ষকদের এবার অনুমোদন নয়: সিইসি
পক্ষপাতদুষ্ট বিদেশি পর্যবেক্ষকদের এবার অনুমোদন নয়: সিইসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাসিনা, অডিও বিশ্লেষণ করে জানাল বিবিসি
আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাসিনা, অডিও বিশ্লেষণ করে জানাল বিবিসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম
জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম

সম্পাদকীয়

ফের ট্রাম্পের ট্যারিফ তাণ্ডব
ফের ট্রাম্পের ট্যারিফ তাণ্ডব

প্রথম পৃষ্ঠা

কই গেল দুই লাখ তাল গাছ
কই গেল দুই লাখ তাল গাছ

নগর জীবন

সন্তান খাঁচায় ভরে ভিক্ষা করছেন মা
সন্তান খাঁচায় ভরে ভিক্ষা করছেন মা

পেছনের পৃষ্ঠা

সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে
সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে

শোবিজ

ঘরে পৌঁছাবে পদ্মার বিশুদ্ধ পানি
ঘরে পৌঁছাবে পদ্মার বিশুদ্ধ পানি

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি
শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি

শোবিজ

তাজুলের টাকার খনি ওয়াসা আর এলজিইডি
তাজুলের টাকার খনি ওয়াসা আর এলজিইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের
গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু
কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা
ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

মিডিয়াকে হুমকি গণতন্ত্রের পরিপন্থি
মিডিয়াকে হুমকি গণতন্ত্রের পরিপন্থি

প্রথম পৃষ্ঠা

থামছে না দাবি আদায়ের আন্দোলন
থামছে না দাবি আদায়ের আন্দোলন

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি
ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি

শোবিজ

ছুটিই যেন কাবরেরার চাকরি
ছুটিই যেন কাবরেরার চাকরি

মাঠে ময়দানে

দেশ গঠনে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজন রয়েছে
দেশ গঠনে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজন রয়েছে

নগর জীবন

হতাশায় বিশ্বাস করি না
হতাশায় বিশ্বাস করি না

শোবিজ

বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক
বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

বিব্রত শ্রদ্ধা...
বিব্রত শ্রদ্ধা...

শোবিজ

ফাইনালের আগে ফাইনাল!
ফাইনালের আগে ফাইনাল!

মাঠে ময়দানে

জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা
জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা

শোবিজ

এবার কিংস অ্যারিনায় আফঈদাদের লড়াই
এবার কিংস অ্যারিনায় আফঈদাদের লড়াই

মাঠে ময়দানে

জোকোভিচ ১৬ সুয়াটেকের দ্বিতীয়
জোকোভিচ ১৬ সুয়াটেকের দ্বিতীয়

মাঠে ময়দানে

বিকালে শ্লীলতাহানি রাতে অস্বাভাবিক মৃত্যু
বিকালে শ্লীলতাহানি রাতে অস্বাভাবিক মৃত্যু

দেশগ্রাম

জি এম কাদেরের বিরুদ্ধে পাল্টা তোপ বহিষ্কৃতদের
জি এম কাদেরের বিরুদ্ধে পাল্টা তোপ বহিষ্কৃতদের

প্রথম পৃষ্ঠা

তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

তারা আ.লীগকে ফেরাতে চায়
তারা আ.লীগকে ফেরাতে চায়

নগর জীবন

জেলখানা থেকে বের হতে পারতেন না
জেলখানা থেকে বের হতে পারতেন না

নগর জীবন

ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি আদিল চৌধুরী
ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি আদিল চৌধুরী

নগর জীবন