শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৫৯, শুক্রবার, ১২ ফেব্রুয়ারি, ২০২১

ট্রাম্পের অপকর্মের তথ্য-প্রমাণ উপস্থাপন শেষে ডেমক্র্যাটদের প্রত্যাশা

যুক্তরাষ্ট্রের সংবিধান আর গণতন্ত্র সুরক্ষায় ট্রাম্পের শাস্তি হওয়া জরুরি

লাবলু আনসার, যুক্তরাষ্ট্র
অনলাইন ভার্সন
যুক্তরাষ্ট্রের সংবিধান আর গণতন্ত্র সুরক্ষায় ট্রাম্পের শাস্তি হওয়া জরুরি

৬ জানুয়ারি ক্যাপিটল হিলে হামলা, ভাংচুর, খুন-জখম এবং ভাইস প্রেসিডেন্ট ও স্পিকারকে হত্যার উদ্দেশ্যে স্লোগান প্রদানে মদদ ও উষ্কে দেয়ার জন্যে কংগ্রেসের নিম্নকক্ষ প্রতিনিধি পরিষদে অভিশংসিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে শাস্তি প্রদানে অনীহা প্রকাশ করে তাহলে ভবিষ্যতে কমান্ডার ইন চীফ কর্তৃক যুক্তরাষ্ট্রের গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা বিনষ্টের পথ বাধাগ্রস্ত করার আশংকা রয়েই যাবে। বিশ্বে যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থান দুর্বল হয়ে পড়বে এবং অভ্যন্তরীণ সন্ত্রাসী তৎপরতা বাড়তেই থাকবে। 

এমন অভিমত পোষণের মধ্যদিয়ে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় ইউএস সিনেটে ট্রাম্পের দ্বিতীয় অভিশংসন-বিচারে প্রতিনিধি পরিষদের ডেমক্র্যাটরা তাদের বক্তব্যের সারাংশ টেনেছেন। 

বুধবার শুরু হয়েছিল মোট ১৬ ঘণ্টার বক্তব্য উপস্থাপনের পালা। ৯ ইমপিচমেন্ট ম্যানেজার তা বিস্তারিতভাবে উপস্থাপনের সময় ক্যাপিটল হিলে উগ্রপন্থি সমর্থকদের লেলিয়ে দিতে ট্রাম্পের বক্তব্য প্রদর্শন করা হয়। বিভিন্ন টিভিতে প্রচারিত ফুটেজ ছাড়াও হামলায় অংশগ্রহণকারিদের টেলিফোন, ক্যাপিটল হিলের সিসিটিভি, নিরাপত্তা রক্ষীদের ফুটেজ উপস্থাপন করা হয়। 

কারণ, ৩ নভেম্বরের নির্বাচনের ফলাফল আলোকে ইলেক্টরাল কলেজের ভোটের পর প্রচলিত বিধি অনুযায়ী কংগ্রেসের উভয় কক্ষের যৌথ অধিবেশনে ৬ জানুয়ারি সার্টিফাই করা হচ্ছিল সেই রেজাল্ট। ঠিক সে সময়েই ট্রাম্পের সমর্থকরা জঙ্গিরূপ ধারণ করে ক্যাপিটল হিলে হামলা চালিয়েছিল। এবং ঐ জঘন্য অপকর্মের সাক্ষী হচ্ছেন সিনেট ও প্রতিনিধি পরিষদের সদস্য, ট্রাম্পের ভাইস প্রেসিডেন্ট, ক্যাপিটল হিলের কর্মকর্তা-কর্মচারি আর নিরাপত্তা রক্ষীরা। তারাই ভিকটিমও ছিলেন। 

স্মরণ করা যেতে পারে সিনেটের বিচারে জুরিবোর্ডের সদস্য হচ্ছেন ১০০ জন সিনেটর। এতদসত্বেও দলকানা হিসেবে পরিচিত ট্রাম্পের রিপাবলিকান পার্টির ৫০ জনের মধ্যে ৪৪ জনই এই বিচারের পক্ষে অবস্থান নেননি। এজন্যেই সমাপনী বক্তব্যে ডেমক্র্যাটরা উপরোক্ত আশংকা প্রকাশ করেছেন।  

বাংলাদেশ সময় শুক্রবার রাত ১১টা থেকে ১৬ ঘণ্টা সময় ধরে ট্রাম্পের আইনজীবীরা অভিযোগ খন্ডন করার যুক্তি উপস্থাপন করবেন। সেজন্যে অধীর আগ্রহে রয়েছে গোটা আমেরিকাসহ গণতান্ত্রিক বিশ্ব। কারণ, যে অপকর্ম সকলেই টিভিতে সরাসরি সম্প্রচারিত অনুষ্ঠানে প্রত্যক্ষ করেছেন তা খন্ডনে কীভাবে ট্রাম্পের আইনজীবীরা চেষ্টা করবেন সে কৌতুহল সচেতন সকলের মধ্যে। 

ইমপিচমেন্ট ম্যানেজাররা সংক্ষিপ্তসারে উল্লেখ করেছেন যে, ট্রাম্পই উষ্কে দিয়েছেন ক্যাপিটল হিলে হামলায়। হামলার অবিশ্বাস্য দৃশ্য সরাসরি টিভিতে অবলোকন সত্বেও প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প তার সমর্থকদের বিরত হবার আহ্বান জানাননি চার ঘণ্টা পর্যন্ত। আর সেই হামলা চালানো হয় ভাইস প্রেসিডেন্ট মাইক পেন্সের উপস্থিতিতে ইলেক্টরাল কলেজের ভোট গণনার সময়। ঐ হামলায় পুলিশ অফিসারসহ ৫ জন নিহত এবং অনেকেই আহত হয়েছেন।  হামলার সময়ে ট্রাম্প টুইটে হামলাকারিদের প্রশংসা করেছেন, অভিনন্দন জানিয়েছেন এবং নির্বাচনে তার বিজয় চুরি করার কথা বারবার বলেছেন। ফলাফল হাইজ্যাকের এহেন কর্মকান্ড রুখে না দিলে যুক্তরাষ্ট্রের অস্তিত্ব বিপন্ন হয়ে পড়বে বলেও মন্তব্য করেছেন ট্রাম্প। স্মরণ করা যেতে পারে এখন পর্যন্ত ট্রাম্প ঐ নির্বাচনের গণরায়কে মেনে নেননি। 

ট্রাম্প এখন দায়িত্বে নেই। তিনি নিতান্তই একজন সাধারণ নাগরিক। তাই ইউএস সিনেটে এই বিচার চলতে পারে না বলে রিপাবলিকান পার্টির ৪৪ সিনেটর উল্লেখ করেছেন। অর্থাৎ দায়িত্বে থাকার সময়ের অপকর্মের বিচার হোয়াইট হাউস ত্যাগের পর করার এখতিয়ার ইউএস সিনেটকে সংবিধান দিয়েছে কিনা তা যাচাইয়ে অনুষ্ঠিত ভোটে ৫০ রিপাবলিকানের ৪৪ জনই সায় দেননি। মাত্র ৬ সিনেটর ডেমক্র্যাটিক পার্টির ৫০ সিনেটরের সাথে যুক্ত হওয়ায় বিচার শুরুর পথ সুগম হয়েছে। তবে মূল বিচারে ট্রাম্পকে দোষী সাব্যস্ত করতে হলে ৬৭ ভোটের প্রয়োজন। কিন্তু ১৭ রিপাবলিকান সিনেটরের ভোট পাবার কোন সম্ভাবনা এখনও তৈরী হয়নি বলেই শেষ পর্যন্ত ট্রাম্পকে সামনের নির্বাচনে অযোগ্য ঘোষণার প্রত্যাশা অপূর্ণই থেকে যাবে বলে মনে করা হচ্ছে। অথচ ডেমক্র্যাটদের মতোই রিপাবলিকানরাও আক্রান্ত হয়েছিলেন ঐ হামলায়। ট্রাম্পের রানিংমেট মাইক পেন্সকে ফাঁসিতে ঝুলানোর জন্যে ক্যাপিটল হিলের সামনে একটি মঞ্চও করা হয়েছিল। এমন অপরাধের বিচার যদি দলীয় আনুগত্যের কারণে ভেস্তে যায়, তাহলে যুক্তরাষ্ট্রের গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা চরম হুমকির মুখে পড়তে বাধ্য এবং আন্তর্জাতিকভাবে যুক্তরাষ্ট্রের যে সুনাম ছিল তাও অটুট রাখা একেবারেই সম্ভব হবে না বলে রাজনৈতিক পর্যবেক্ষক এবং সংবিধান বিশেষজ্ঞরা অভিমত পোষণ করেছেন। আরো হুশিয়ারি উচ্চারণ করা হয়েছে যে, ক্যাপিটল হিলে হামলায় মদদদানকারি ট্রাম্পের বিচারের পাশাপাশি ইতিমধ্যেই যারা গ্রেফতার হয়েছে, তাদেরকেও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিতে হবে। অন্যথায় অভ্যন্তরীণ চরমপন্থি দমন করা কঠিন হয়ে পড়বে বলে মন্তব্য করেছেন নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞরা। ট্রাম্পকে দোষী সাব্যস্ত করা সম্ভব না হলে ২০২৪ সালের নির্বাচনে তিনি আবারো প্রার্থী হতে পারবেন। তাহলে চরমপন্থি সমর্থকরা সামাজিক অস্থিরতা তৈরী করে আবারো ট্রাম্পকে প্রেসিডেন্ট বানাতে মরিয়া হয়ে উঠবে এবং তা কোনভাবেই যুক্তরাষ্ট্রের চেতনা আর মূল্যবোধকে জাগ্রত রাখার পরিপূরক হবে না বলে সচেতন মহল মনে করছেন। 

ট্রাম্পের আইনজীবীরা শনিবারের মধ্যেই তাদের যুক্তি-তর্ক উপস্থাপনে সক্ষম হলে বাংলাদেশ সময় সোমবার সকালের মধ্যে রায় প্রদানের কাজ সম্পন্ন হবে বলে আশা করা হচ্ছে। উল্লেখ্য, এক মেয়াদের প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের বিরুদ্ধে এটি দ্বিতীয় অভিশংসনের ট্রায়াল। এর আগে আর কোন প্রেসিডেন্টকেই দু’বার ইমপিচের মুখোমুখী হতে হয়নি। এছাড়া, আড়াই শত বছরের মধ্যে আর কখনোই ক্যাপিটল হিলে ভোটের ফলাফল সার্টিফাইয়ের সময় এমন জঙ্গি হামলার ঘটনা ঘটেনি। 

ট্রায়ালে সভাপতিত্ব করছেন ভারমন্টের সিনেটর প্যাট্রিক লেহী (ডেমক্র্যাট)। ডেমক্র্যাট প্রতিনিধি পরিষদের ইমপিচমেন্ট-ম্যানেজারের নেতৃত্ব দিচ্ছেন ম্যারিল্যান্ডের কংগ্রেসমান জেমি রাস্কিন। স্পিকার ন্যান্সি পেলসির মনোনীত অপর ম্যানেজাররা হলেন টেক্সাসের যোয়াকিন ক্যাস্ত্রো, রোড আইল্যান্ডের ডেভিড সিসিলিন, পেনসিলভেনিয়ার মেডেলিন ডীন, কলরাডোর ডায়ানে ডিজেটি, ক্যালিফোর্নিয়ার টেড ল্যু, কলরাডোর জো নিগোস, ভার্জিন আইল্যান্ডে স্ট্যাসি প্লাসকেট এবং ক্যালিফোর্নিয়ার এরিক সোয়ালওয়েল। 

ইমপিচমেন্টের পক্ষে ৫২% আমেরিকান

এক বছর আগের তুলনায় ৬% বেশী মানুষ ট্রাম্পকে দোষী সাব্যস্ত করার পক্ষে। ২০১৯ সালের ডিসেম্বরে ট্রাম্পের বিরুদ্ধে প্রথম ইমপিচমেন্ট ট্রায়াল অনুষ্ঠিত হয়েছে ইউএস সিনেটে। সে সময় রিপাবলিকানরা তাকে রক্ষা করেছেন। চলমান ট্রায়ালের সময়েই গ্যালাপ জরিপে ৫২% আমেরিকান বলেছেন যে, তারা ট্রাম্পকে দোষী সাব্যস্ত করার পক্ষে। ট্রাম্পকে অভিশংসিত করার বিপক্ষে রয়েছেন ৪৫%। অর্থাৎ সাবেক প্রেসিডেন্ট হিসেবে ট্রাম্পকে দোষী সাব্যস্ত করার এখতিয়ার যুক্তরাষ্ট্রের সংবিধান দেয়নি বলে রিপাবলিকান পার্টির ৪৪ সিনেটরের সাথে তারা একাত্মতা প্রকাশ করেছেন। প্রথম ইমপিচমেন্ট ট্রায়াল চলার সময়ে গ্যালপ জরিপে অংশগ্রহণকারি আমেরিকানদের ৪৬% ট্রাম্পের শাস্তি চেয়েছিলেন। ট্রাম্পের বিচারের বিরোধিতা করেছিলেন সে সময় ৫১% আমেরিকান। এবারের জরিপ চালানো হয় ২১ জানুয়ারি থেকে ২ ফেব্রুয়ারির মধ্যে এবং অংশ নেন ৯০৬ জন প্রাপ্ত বয়স্ক আমেরিকান।  

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
রিয়াদ সিজন ২০২৫: দর্শনার্থীর সংখ্যা ২০ লাখ ছাড়াল!
রিয়াদ সিজন ২০২৫: দর্শনার্থীর সংখ্যা ২০ লাখ ছাড়াল!
মোদির দলের সামনে অগ্নিপরীক্ষা
মোদির দলের সামনে অগ্নিপরীক্ষা
যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলকে নিঃশর্ত আত্মসমর্পণে বাধ্য করেছিল ইরান: আরাঘচি
যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলকে নিঃশর্ত আত্মসমর্পণে বাধ্য করেছিল ইরান: আরাঘচি
ফিলিপাইনে ১১৪ জনের প্রাণ কেড়ে ভিয়েতনামে যাচ্ছে টাইফুন কালমেগি
ফিলিপাইনে ১১৪ জনের প্রাণ কেড়ে ভিয়েতনামে যাচ্ছে টাইফুন কালমেগি
গাজায় গিয়ে যে ভয়াবহ ধ্বংসযজ্ঞ দেখল বিবিসি
গাজায় গিয়ে যে ভয়াবহ ধ্বংসযজ্ঞ দেখল বিবিসি
মেক্সিকোর প্রেসিডেন্টের সঙ্গে অশালীন আচরণ, অভিযুক্ত গ্রেপ্তার
মেক্সিকোর প্রেসিডেন্টের সঙ্গে অশালীন আচরণ, অভিযুক্ত গ্রেপ্তার
ট্রাম্প ক্ষমতায় আসার পর ৮০ হাজার ভিসা বাতিল
ট্রাম্প ক্ষমতায় আসার পর ৮০ হাজার ভিসা বাতিল
বিহারে চলছে প্রথম দফার বিধানসভা নির্বাচন, ভোট দিলেন একাধিক মন্ত্রী
বিহারে চলছে প্রথম দফার বিধানসভা নির্বাচন, ভোট দিলেন একাধিক মন্ত্রী
ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?
ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?
শুল্ক নীতি নিয়ে উচ্চ আদালতের শুনানিতে তীব্র প্রশ্নের মুখে ট্রাম্প
শুল্ক নীতি নিয়ে উচ্চ আদালতের শুনানিতে তীব্র প্রশ্নের মুখে ট্রাম্প
ভার্জিনিয়ায় ইতিহাস গড়লেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মুসলিম ঘাজালা
ভার্জিনিয়ায় ইতিহাস গড়লেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মুসলিম ঘাজালা
ত্রিপুরায় সড়ক দুর্ঘটনায় বাংলাদেশি যুবক নিহত
ত্রিপুরায় সড়ক দুর্ঘটনায় বাংলাদেশি যুবক নিহত
সর্বশেষ খবর
হাজারী গলির ব্যবসায়ীদের মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশ
হাজারী গলির ব্যবসায়ীদের মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশ

৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা
এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা

১৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি
বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি

১৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

খুনের ১৪ বছর পর যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার
খুনের ১৪ বছর পর যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার

২৩ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

সুন্দরবনে অস্ত্রসহ ‘দুলাভাই বাহিনী’র সদস্য আটক
সুন্দরবনে অস্ত্রসহ ‘দুলাভাই বাহিনী’র সদস্য আটক

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অস্ট্রেলিয়াকে বিধ্বস্ত করে সিরিজে এগিয়ে ভারত
অস্ট্রেলিয়াকে বিধ্বস্ত করে সিরিজে এগিয়ে ভারত

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে অপসোনিনের ছাঁটাই শ্রমিকদের অবস্থান কর্মসূচি
স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে অপসোনিনের ছাঁটাই শ্রমিকদের অবস্থান কর্মসূচি

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রিয়াদ সিজন ২০২৫: দর্শনার্থীর সংখ্যা ২০ লাখ ছাড়াল!
রিয়াদ সিজন ২০২৫: দর্শনার্থীর সংখ্যা ২০ লাখ ছাড়াল!

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে পরিত্যক্ত কাঠের স্তূপে আগুন
রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে পরিত্যক্ত কাঠের স্তূপে আগুন

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় মহাসড়কের পাশে অচেতন ৫ জন উদ্ধার
গাইবান্ধায় মহাসড়কের পাশে অচেতন ৫ জন উদ্ধার

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাগুরায় দুস্থ রোগী ও শিক্ষার্থীদের মাঝে চেক বিতরণ
মাগুরায় দুস্থ রোগী ও শিক্ষার্থীদের মাঝে চেক বিতরণ

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৫ টন আমদানি নিষিদ্ধ পপি সিড জব্দ
২৫ টন আমদানি নিষিদ্ধ পপি সিড জব্দ

৪১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা
অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা

৪৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

ঝালকাঠিতে ইলেন ভুট্টোর নির্বাচনী গণসংযোগ
ঝালকাঠিতে ইলেন ভুট্টোর নির্বাচনী গণসংযোগ

৪৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ভোট যেন না হয় সে ষড়যন্ত্র চলছে : সরোয়ার
ভোট যেন না হয় সে ষড়যন্ত্র চলছে : সরোয়ার

৫০ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বুড়িমারীতে সিসা ও উচ্চমূল্যের ওষুধসহ ভারতীয় নাগরিক আটক
বুড়িমারীতে সিসা ও উচ্চমূল্যের ওষুধসহ ভারতীয় নাগরিক আটক

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে ‘পুষ্টি ক্যাম্পেইন মেলা’ অনুষ্ঠিত
বগুড়ায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে ‘পুষ্টি ক্যাম্পেইন মেলা’ অনুষ্ঠিত

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বালু মহাল নিয়ে দ্বদ্বের জেরে খুন হন হাকিম: পুলিশ
বালু মহাল নিয়ে দ্বদ্বের জেরে খুন হন হাকিম: পুলিশ

৫৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জাল নোট প্রতিরোধে বিজিবির নজরদারি জোরদার
জাল নোট প্রতিরোধে বিজিবির নজরদারি জোরদার

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রাথমিকে সঙ্গীত ও শরীরচর্চা শিক্ষক পদ পুনর্বহালের দাবিতে রাবিতে কর্মসূচি
প্রাথমিকে সঙ্গীত ও শরীরচর্চা শিক্ষক পদ পুনর্বহালের দাবিতে রাবিতে কর্মসূচি

৫৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

প্রাথমিকে সংগীত ও শারীরিক শিক্ষক পুনর্বহালের দাবিতে জবিতে বিক্ষোভ
প্রাথমিকে সংগীত ও শারীরিক শিক্ষক পুনর্বহালের দাবিতে জবিতে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘কেজিএফ’ খ্যাত অভিনেতা হরিশ আর নেই
‘কেজিএফ’ খ্যাত অভিনেতা হরিশ আর নেই

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মোদির দলের সামনে অগ্নিপরীক্ষা
মোদির দলের সামনে অগ্নিপরীক্ষা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন
জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা ও গাজীপুরের যেসব এলাকায় ২২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না
ঢাকা ও গাজীপুরের যেসব এলাকায় ২২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রামগতিতে অভিযানে দু’টি অবৈধ ইটভাটা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
রামগতিতে অভিযানে দু’টি অবৈধ ইটভাটা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে জকসু নির্বাচনের দাবি সমাজতান্ত্রিক ছাত্রফ্রন্টের
ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে জকসু নির্বাচনের দাবি সমাজতান্ত্রিক ছাত্রফ্রন্টের

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে ৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ১০৩৪
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে ৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ১০৩৪

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলকে নিঃশর্ত আত্মসমর্পণে বাধ্য করেছিল ইরান: আরাঘচি
যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলকে নিঃশর্ত আত্মসমর্পণে বাধ্য করেছিল ইরান: আরাঘচি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চকবাজারে র‌্যাবের অভিযানে তিন প্রতিষ্ঠানকে সিলগালা ও জরিমানা
চকবাজারে র‌্যাবের অভিযানে তিন প্রতিষ্ঠানকে সিলগালা ও জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
রুবাবা দৌলাকে নিয়ে রসিকতা, তোপের মুখে অভিনেতা ইরফান সাজ্জাদ
রুবাবা দৌলাকে নিয়ে রসিকতা, তোপের মুখে অভিনেতা ইরফান সাজ্জাদ

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অবশেষে সিলেট-৪ আসনেই প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী
অবশেষে সিলেট-৪ আসনেই প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

চট্টগ্রামে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীকে গুলির ঘটনায় জামায়াত আমিরের নিন্দা
চট্টগ্রামে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীকে গুলির ঘটনায় জামায়াত আমিরের নিন্দা

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

পাকিস্তানে ৬৩৬ বিলিয়ন ডলারের স্বর্ণের মজুত আবিষ্কারের দাবি
পাকিস্তানে ৬৩৬ বিলিয়ন ডলারের স্বর্ণের মজুত আবিষ্কারের দাবি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া
বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই
ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণসংযোগকালে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ
গণসংযোগকালে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়া, ছেলেকে বাংলাদেশ সীমান্তে রেখে পালালেন বাবা
স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়া, ছেলেকে বাংলাদেশ সীমান্তে রেখে পালালেন বাবা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম-৫ আসনে বিএনপি প্রার্থী মীর হেলালের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু
চট্টগ্রাম-৫ আসনে বিএনপি প্রার্থী মীর হেলালের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত
বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার
১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?
ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ না, টার্গেট ছিলেন বাবলা : সিএমপি কমিশনার
বিএনপি প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ না, টার্গেট ছিলেন বাবলা : সিএমপি কমিশনার

১৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ
যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর
প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তানজিন তিশার বিরুদ্ধে মামলা
তানজিন তিশার বিরুদ্ধে মামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিচারপতি খুরশীদ আলম সরকারকে অপসারণ
বিচারপতি খুরশীদ আলম সরকারকে অপসারণ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন
উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেফতারের দাবি মির্জা ফখরুলের
এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেফতারের দাবি মির্জা ফখরুলের

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেয়েকে যে অভ্যাস পরিবর্তন করতে বললেন শাহরুখ
মেয়েকে যে অভ্যাস পরিবর্তন করতে বললেন শাহরুখ

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউরোপীয় সামরিক জোটে অংশীদারের মর্যাদা পেল ইউক্রেন
ইউরোপীয় সামরিক জোটে অংশীদারের মর্যাদা পেল ইউক্রেন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের হুমকি ‘অনিবার্য’ : মামদানি
ট্রাম্পের হুমকি ‘অনিবার্য’ : মামদানি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমজনতার দল’ শীর্ষ দশে না থাকলে রাজনীতি ছাড়বেন তারেক
‘আমজনতার দল’ শীর্ষ দশে না থাকলে রাজনীতি ছাড়বেন তারেক

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’
‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম
জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একীভূত হওয়া ৫ ব্যাংকের অর্থ ও আমানত সুরক্ষিত থাকবে : গভর্নর
একীভূত হওয়া ৫ ব্যাংকের অর্থ ও আমানত সুরক্ষিত থাকবে : গভর্নর

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফোনে অশ্লীল বার্তা পাঠালে দুই বছরের দণ্ড ও জরিমানা
ফোনে অশ্লীল বার্তা পাঠালে দুই বছরের দণ্ড ও জরিমানা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত
শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আর্জেন্টিনাসহ ২২ দেশের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনাসহ ২২ দেশের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচন ৫ অথবা ১২ ফেব্রুয়ারি
নির্বাচন ৫ অথবা ১২ ফেব্রুয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

সিন্ডিকেটের খপ্পরে পিঁয়াজের বাজার
সিন্ডিকেটের খপ্পরে পিঁয়াজের বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

অনলাইন জুয়ায় নিঃস্ব মানুষ
অনলাইন জুয়ায় নিঃস্ব মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

গণসংযোগের সময় গুলিতে বিএনপি প্রার্থী আহত, একজন নিহত
গণসংযোগের সময় গুলিতে বিএনপি প্রার্থী আহত, একজন নিহত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দরকষাকষিতে ব্যস্ত দলগুলো
দরকষাকষিতে ব্যস্ত দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

সবার আগে বাংলাদেশ
সবার আগে বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

ভুল নকশায় ভোগান্তি
ভুল নকশায় ভোগান্তি

রকমারি নগর পরিক্রমা

পদ ছেড়ে লড়বেন অ্যাটর্নি জেনারেল
পদ ছেড়ে লড়বেন অ্যাটর্নি জেনারেল

প্রথম পৃষ্ঠা

তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে নয় রায় ছিল অনুমাননির্ভর
তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে নয় রায় ছিল অনুমাননির্ভর

প্রথম পৃষ্ঠা

এককভাবে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি
এককভাবে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে?
বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে?

প্রথম পৃষ্ঠা

ডেকে নিয়ে হত্যা দুই ব্যবসায়ী ও বৃদ্ধকে
ডেকে নিয়ে হত্যা দুই ব্যবসায়ী ও বৃদ্ধকে

দেশগ্রাম

স্ত্রীর পরকীয়ার বলি ব্যবসায়ী
স্ত্রীর পরকীয়ার বলি ব্যবসায়ী

দেশগ্রাম

সৌদির স্কুলে নিয়োগ পাচ্ছে ১৭ হাজার গানের শিক্ষক
সৌদির স্কুলে নিয়োগ পাচ্ছে ১৭ হাজার গানের শিক্ষক

পেছনের পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে ডেনিম এক্সপো
আইসিসিবিতে ডেনিম এক্সপো

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকটে আগুনে ঘি ঢেলে দেয় প্রথম আলো
সংকটে আগুনে ঘি ঢেলে দেয় প্রথম আলো

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্রীড়াঙ্গনে অন্যরকম নভেম্বর
ক্রীড়াঙ্গনে অন্যরকম নভেম্বর

মাঠে ময়দানে

মশার কামড়ে ঝরছে প্রাণ
মশার কামড়ে ঝরছে প্রাণ

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত সেনাবাহিনী
নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত সেনাবাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

অটোচালকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার
অটোচালকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার

দেশগ্রাম

ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির ঘোষণা রাশিয়ার
ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির ঘোষণা রাশিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

ভোটার এলাকা পরিবর্তনের শেষ সময় ১০ নভেম্বর
ভোটার এলাকা পরিবর্তনের শেষ সময় ১০ নভেম্বর

প্রথম পৃষ্ঠা

পদ্মার পানি ন্যায্য বণ্টনের দাবিতে বিএনপির সমাবেশ
পদ্মার পানি ন্যায্য বণ্টনের দাবিতে বিএনপির সমাবেশ

দেশগ্রাম

অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পরিবেশ জরুরি
অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পরিবেশ জরুরি

নগর জীবন

বিরোধকে কেন্দ্র করে পুরো এলাকা দুই ভাগে বিভক্ত
বিরোধকে কেন্দ্র করে পুরো এলাকা দুই ভাগে বিভক্ত

নগর জীবন

সচিবালয়, যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
সচিবালয়, যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ

নগর জীবন

কাদিয়ানীদের অমুসলিম ঘোষণার দাবি জানিয়েছে সম্মিলিত খতমে নবুয়ত
কাদিয়ানীদের অমুসলিম ঘোষণার দাবি জানিয়েছে সম্মিলিত খতমে নবুয়ত

নগর জীবন

সম্প্রসারণ শেষ না হতেই সড়ক বিভাজন
সম্প্রসারণ শেষ না হতেই সড়ক বিভাজন

রকমারি নগর পরিক্রমা

ফিলিপাইনে টাইফুনে প্রাণহানি বেড়ে ১০০
ফিলিপাইনে টাইফুনে প্রাণহানি বেড়ে ১০০

পূর্ব-পশ্চিম