শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৫৯, শুক্রবার, ১২ ফেব্রুয়ারি, ২০২১

ট্রাম্পের অপকর্মের তথ্য-প্রমাণ উপস্থাপন শেষে ডেমক্র্যাটদের প্রত্যাশা

যুক্তরাষ্ট্রের সংবিধান আর গণতন্ত্র সুরক্ষায় ট্রাম্পের শাস্তি হওয়া জরুরি

লাবলু আনসার, যুক্তরাষ্ট্র
অনলাইন ভার্সন
যুক্তরাষ্ট্রের সংবিধান আর গণতন্ত্র সুরক্ষায় ট্রাম্পের শাস্তি হওয়া জরুরি

৬ জানুয়ারি ক্যাপিটল হিলে হামলা, ভাংচুর, খুন-জখম এবং ভাইস প্রেসিডেন্ট ও স্পিকারকে হত্যার উদ্দেশ্যে স্লোগান প্রদানে মদদ ও উষ্কে দেয়ার জন্যে কংগ্রেসের নিম্নকক্ষ প্রতিনিধি পরিষদে অভিশংসিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে শাস্তি প্রদানে অনীহা প্রকাশ করে তাহলে ভবিষ্যতে কমান্ডার ইন চীফ কর্তৃক যুক্তরাষ্ট্রের গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা বিনষ্টের পথ বাধাগ্রস্ত করার আশংকা রয়েই যাবে। বিশ্বে যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থান দুর্বল হয়ে পড়বে এবং অভ্যন্তরীণ সন্ত্রাসী তৎপরতা বাড়তেই থাকবে। 

এমন অভিমত পোষণের মধ্যদিয়ে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় ইউএস সিনেটে ট্রাম্পের দ্বিতীয় অভিশংসন-বিচারে প্রতিনিধি পরিষদের ডেমক্র্যাটরা তাদের বক্তব্যের সারাংশ টেনেছেন। 

বুধবার শুরু হয়েছিল মোট ১৬ ঘণ্টার বক্তব্য উপস্থাপনের পালা। ৯ ইমপিচমেন্ট ম্যানেজার তা বিস্তারিতভাবে উপস্থাপনের সময় ক্যাপিটল হিলে উগ্রপন্থি সমর্থকদের লেলিয়ে দিতে ট্রাম্পের বক্তব্য প্রদর্শন করা হয়। বিভিন্ন টিভিতে প্রচারিত ফুটেজ ছাড়াও হামলায় অংশগ্রহণকারিদের টেলিফোন, ক্যাপিটল হিলের সিসিটিভি, নিরাপত্তা রক্ষীদের ফুটেজ উপস্থাপন করা হয়। 

কারণ, ৩ নভেম্বরের নির্বাচনের ফলাফল আলোকে ইলেক্টরাল কলেজের ভোটের পর প্রচলিত বিধি অনুযায়ী কংগ্রেসের উভয় কক্ষের যৌথ অধিবেশনে ৬ জানুয়ারি সার্টিফাই করা হচ্ছিল সেই রেজাল্ট। ঠিক সে সময়েই ট্রাম্পের সমর্থকরা জঙ্গিরূপ ধারণ করে ক্যাপিটল হিলে হামলা চালিয়েছিল। এবং ঐ জঘন্য অপকর্মের সাক্ষী হচ্ছেন সিনেট ও প্রতিনিধি পরিষদের সদস্য, ট্রাম্পের ভাইস প্রেসিডেন্ট, ক্যাপিটল হিলের কর্মকর্তা-কর্মচারি আর নিরাপত্তা রক্ষীরা। তারাই ভিকটিমও ছিলেন। 

স্মরণ করা যেতে পারে সিনেটের বিচারে জুরিবোর্ডের সদস্য হচ্ছেন ১০০ জন সিনেটর। এতদসত্বেও দলকানা হিসেবে পরিচিত ট্রাম্পের রিপাবলিকান পার্টির ৫০ জনের মধ্যে ৪৪ জনই এই বিচারের পক্ষে অবস্থান নেননি। এজন্যেই সমাপনী বক্তব্যে ডেমক্র্যাটরা উপরোক্ত আশংকা প্রকাশ করেছেন।  

বাংলাদেশ সময় শুক্রবার রাত ১১টা থেকে ১৬ ঘণ্টা সময় ধরে ট্রাম্পের আইনজীবীরা অভিযোগ খন্ডন করার যুক্তি উপস্থাপন করবেন। সেজন্যে অধীর আগ্রহে রয়েছে গোটা আমেরিকাসহ গণতান্ত্রিক বিশ্ব। কারণ, যে অপকর্ম সকলেই টিভিতে সরাসরি সম্প্রচারিত অনুষ্ঠানে প্রত্যক্ষ করেছেন তা খন্ডনে কীভাবে ট্রাম্পের আইনজীবীরা চেষ্টা করবেন সে কৌতুহল সচেতন সকলের মধ্যে। 

ইমপিচমেন্ট ম্যানেজাররা সংক্ষিপ্তসারে উল্লেখ করেছেন যে, ট্রাম্পই উষ্কে দিয়েছেন ক্যাপিটল হিলে হামলায়। হামলার অবিশ্বাস্য দৃশ্য সরাসরি টিভিতে অবলোকন সত্বেও প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প তার সমর্থকদের বিরত হবার আহ্বান জানাননি চার ঘণ্টা পর্যন্ত। আর সেই হামলা চালানো হয় ভাইস প্রেসিডেন্ট মাইক পেন্সের উপস্থিতিতে ইলেক্টরাল কলেজের ভোট গণনার সময়। ঐ হামলায় পুলিশ অফিসারসহ ৫ জন নিহত এবং অনেকেই আহত হয়েছেন।  হামলার সময়ে ট্রাম্প টুইটে হামলাকারিদের প্রশংসা করেছেন, অভিনন্দন জানিয়েছেন এবং নির্বাচনে তার বিজয় চুরি করার কথা বারবার বলেছেন। ফলাফল হাইজ্যাকের এহেন কর্মকান্ড রুখে না দিলে যুক্তরাষ্ট্রের অস্তিত্ব বিপন্ন হয়ে পড়বে বলেও মন্তব্য করেছেন ট্রাম্প। স্মরণ করা যেতে পারে এখন পর্যন্ত ট্রাম্প ঐ নির্বাচনের গণরায়কে মেনে নেননি। 

ট্রাম্প এখন দায়িত্বে নেই। তিনি নিতান্তই একজন সাধারণ নাগরিক। তাই ইউএস সিনেটে এই বিচার চলতে পারে না বলে রিপাবলিকান পার্টির ৪৪ সিনেটর উল্লেখ করেছেন। অর্থাৎ দায়িত্বে থাকার সময়ের অপকর্মের বিচার হোয়াইট হাউস ত্যাগের পর করার এখতিয়ার ইউএস সিনেটকে সংবিধান দিয়েছে কিনা তা যাচাইয়ে অনুষ্ঠিত ভোটে ৫০ রিপাবলিকানের ৪৪ জনই সায় দেননি। মাত্র ৬ সিনেটর ডেমক্র্যাটিক পার্টির ৫০ সিনেটরের সাথে যুক্ত হওয়ায় বিচার শুরুর পথ সুগম হয়েছে। তবে মূল বিচারে ট্রাম্পকে দোষী সাব্যস্ত করতে হলে ৬৭ ভোটের প্রয়োজন। কিন্তু ১৭ রিপাবলিকান সিনেটরের ভোট পাবার কোন সম্ভাবনা এখনও তৈরী হয়নি বলেই শেষ পর্যন্ত ট্রাম্পকে সামনের নির্বাচনে অযোগ্য ঘোষণার প্রত্যাশা অপূর্ণই থেকে যাবে বলে মনে করা হচ্ছে। অথচ ডেমক্র্যাটদের মতোই রিপাবলিকানরাও আক্রান্ত হয়েছিলেন ঐ হামলায়। ট্রাম্পের রানিংমেট মাইক পেন্সকে ফাঁসিতে ঝুলানোর জন্যে ক্যাপিটল হিলের সামনে একটি মঞ্চও করা হয়েছিল। এমন অপরাধের বিচার যদি দলীয় আনুগত্যের কারণে ভেস্তে যায়, তাহলে যুক্তরাষ্ট্রের গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা চরম হুমকির মুখে পড়তে বাধ্য এবং আন্তর্জাতিকভাবে যুক্তরাষ্ট্রের যে সুনাম ছিল তাও অটুট রাখা একেবারেই সম্ভব হবে না বলে রাজনৈতিক পর্যবেক্ষক এবং সংবিধান বিশেষজ্ঞরা অভিমত পোষণ করেছেন। আরো হুশিয়ারি উচ্চারণ করা হয়েছে যে, ক্যাপিটল হিলে হামলায় মদদদানকারি ট্রাম্পের বিচারের পাশাপাশি ইতিমধ্যেই যারা গ্রেফতার হয়েছে, তাদেরকেও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিতে হবে। অন্যথায় অভ্যন্তরীণ চরমপন্থি দমন করা কঠিন হয়ে পড়বে বলে মন্তব্য করেছেন নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞরা। ট্রাম্পকে দোষী সাব্যস্ত করা সম্ভব না হলে ২০২৪ সালের নির্বাচনে তিনি আবারো প্রার্থী হতে পারবেন। তাহলে চরমপন্থি সমর্থকরা সামাজিক অস্থিরতা তৈরী করে আবারো ট্রাম্পকে প্রেসিডেন্ট বানাতে মরিয়া হয়ে উঠবে এবং তা কোনভাবেই যুক্তরাষ্ট্রের চেতনা আর মূল্যবোধকে জাগ্রত রাখার পরিপূরক হবে না বলে সচেতন মহল মনে করছেন। 

ট্রাম্পের আইনজীবীরা শনিবারের মধ্যেই তাদের যুক্তি-তর্ক উপস্থাপনে সক্ষম হলে বাংলাদেশ সময় সোমবার সকালের মধ্যে রায় প্রদানের কাজ সম্পন্ন হবে বলে আশা করা হচ্ছে। উল্লেখ্য, এক মেয়াদের প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের বিরুদ্ধে এটি দ্বিতীয় অভিশংসনের ট্রায়াল। এর আগে আর কোন প্রেসিডেন্টকেই দু’বার ইমপিচের মুখোমুখী হতে হয়নি। এছাড়া, আড়াই শত বছরের মধ্যে আর কখনোই ক্যাপিটল হিলে ভোটের ফলাফল সার্টিফাইয়ের সময় এমন জঙ্গি হামলার ঘটনা ঘটেনি। 

ট্রায়ালে সভাপতিত্ব করছেন ভারমন্টের সিনেটর প্যাট্রিক লেহী (ডেমক্র্যাট)। ডেমক্র্যাট প্রতিনিধি পরিষদের ইমপিচমেন্ট-ম্যানেজারের নেতৃত্ব দিচ্ছেন ম্যারিল্যান্ডের কংগ্রেসমান জেমি রাস্কিন। স্পিকার ন্যান্সি পেলসির মনোনীত অপর ম্যানেজাররা হলেন টেক্সাসের যোয়াকিন ক্যাস্ত্রো, রোড আইল্যান্ডের ডেভিড সিসিলিন, পেনসিলভেনিয়ার মেডেলিন ডীন, কলরাডোর ডায়ানে ডিজেটি, ক্যালিফোর্নিয়ার টেড ল্যু, কলরাডোর জো নিগোস, ভার্জিন আইল্যান্ডে স্ট্যাসি প্লাসকেট এবং ক্যালিফোর্নিয়ার এরিক সোয়ালওয়েল। 

ইমপিচমেন্টের পক্ষে ৫২% আমেরিকান

এক বছর আগের তুলনায় ৬% বেশী মানুষ ট্রাম্পকে দোষী সাব্যস্ত করার পক্ষে। ২০১৯ সালের ডিসেম্বরে ট্রাম্পের বিরুদ্ধে প্রথম ইমপিচমেন্ট ট্রায়াল অনুষ্ঠিত হয়েছে ইউএস সিনেটে। সে সময় রিপাবলিকানরা তাকে রক্ষা করেছেন। চলমান ট্রায়ালের সময়েই গ্যালাপ জরিপে ৫২% আমেরিকান বলেছেন যে, তারা ট্রাম্পকে দোষী সাব্যস্ত করার পক্ষে। ট্রাম্পকে অভিশংসিত করার বিপক্ষে রয়েছেন ৪৫%। অর্থাৎ সাবেক প্রেসিডেন্ট হিসেবে ট্রাম্পকে দোষী সাব্যস্ত করার এখতিয়ার যুক্তরাষ্ট্রের সংবিধান দেয়নি বলে রিপাবলিকান পার্টির ৪৪ সিনেটরের সাথে তারা একাত্মতা প্রকাশ করেছেন। প্রথম ইমপিচমেন্ট ট্রায়াল চলার সময়ে গ্যালপ জরিপে অংশগ্রহণকারি আমেরিকানদের ৪৬% ট্রাম্পের শাস্তি চেয়েছিলেন। ট্রাম্পের বিচারের বিরোধিতা করেছিলেন সে সময় ৫১% আমেরিকান। এবারের জরিপ চালানো হয় ২১ জানুয়ারি থেকে ২ ফেব্রুয়ারির মধ্যে এবং অংশ নেন ৯০৬ জন প্রাপ্ত বয়স্ক আমেরিকান।  

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
তালেবানের দুই শীর্ষ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
তালেবানের দুই শীর্ষ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
ইউক্রেনের ড্রোন হামলায় রুশ ন্যাশনাল গার্ডের সদসসহ নিহত ৩
ইউক্রেনের ড্রোন হামলায় রুশ ন্যাশনাল গার্ডের সদসসহ নিহত ৩
চীন-ভারতসহ ব্রিকস সদস্যদের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি
চীন-ভারতসহ ব্রিকস সদস্যদের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি
চীনে সীসা বিষক্রিয়ায় অসুস্থ ২৩৩ শিশু
চীনে সীসা বিষক্রিয়ায় অসুস্থ ২৩৩ শিশু
সৌদিতে ১৭ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেপ্তার
সৌদিতে ১৭ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেপ্তার
ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন
ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন
সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির
আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির
ফিলিস্তিনিদের জোরপূর্বক সরানোর বিষয়ে আলাপ করেছেন ট্রাম্প ও নেতানিয়াহু
ফিলিস্তিনিদের জোরপূর্বক সরানোর বিষয়ে আলাপ করেছেন ট্রাম্প ও নেতানিয়াহু
৬৪০ দিনের যুদ্ধেও সফল হয়নি ইসরায়েল, হামাসের দাবি
৬৪০ দিনের যুদ্ধেও সফল হয়নি ইসরায়েল, হামাসের দাবি
ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প
ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প
প্রথমবারের মতো শিশুদের ম্যালেরিয়া চিকিৎসায় ওষুধের অনুমোদন
প্রথমবারের মতো শিশুদের ম্যালেরিয়া চিকিৎসায় ওষুধের অনুমোদন
সর্বশেষ খবর
এখন আর শেখ হাসিনার পালানোর পথ নেই : প্রেস সচিব
এখন আর শেখ হাসিনার পালানোর পথ নেই : প্রেস সচিব

এই মাত্র | জাতীয়

টানা বৃষ্টিপাত চলবে আরও কয়েকদিন, জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর
টানা বৃষ্টিপাত চলবে আরও কয়েকদিন, জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

কক্সবাজার সৈকতে ভেসে এলো চবির আরেক শিক্ষার্থীর লাশ
কক্সবাজার সৈকতে ভেসে এলো চবির আরেক শিক্ষার্থীর লাশ

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন বাংলাদেশ গড়তে ‘তারুণ্যের উৎসব’ চলবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত : উপদেষ্টা আসিফ
নতুন বাংলাদেশ গড়তে ‘তারুণ্যের উৎসব’ চলবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত : উপদেষ্টা আসিফ

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

তালেবানের দুই শীর্ষ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
তালেবানের দুই শীর্ষ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের ড্রোন হামলায় রুশ ন্যাশনাল গার্ডের সদসসহ নিহত ৩
ইউক্রেনের ড্রোন হামলায় রুশ ন্যাশনাল গার্ডের সদসসহ নিহত ৩

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের কিছু বিমানবন্দরে যাত্রীদের আর জুতা খুলতে হবে না!
যুক্তরাষ্ট্রের কিছু বিমানবন্দরে যাত্রীদের আর জুতা খুলতে হবে না!

৩১ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

দুর্ঘটনার কবলে ওয়েলস নারী ফুটবল দল
দুর্ঘটনার কবলে ওয়েলস নারী ফুটবল দল

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চীন-ভারতসহ ব্রিকস সদস্যদের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি
চীন-ভারতসহ ব্রিকস সদস্যদের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী
এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নয়নতারার বিরুদ্ধে ৫ কোটি ক্ষতিপূরণ চেয়ে মামলা
নয়নতারার বিরুদ্ধে ৫ কোটি ক্ষতিপূরণ চেয়ে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আফ্রিকা-জিম্বাবুয়ের সঙ্গে যুবাদের ত্রিদেশীয় সিরিজের সূচি ঘোষণা
আফ্রিকা-জিম্বাবুয়ের সঙ্গে যুবাদের ত্রিদেশীয় সিরিজের সূচি ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাসিনা, অডিও বিশ্লেষণ করে জানাল বিবিসি
আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাসিনা, অডিও বিশ্লেষণ করে জানাল বিবিসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের
গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃষ্টিতে মোংলা পৌর এলাকায় জলাবদ্ধতা, জনজীবন বিপর্যস্ত
বৃষ্টিতে মোংলা পৌর এলাকায় জলাবদ্ধতা, জনজীবন বিপর্যস্ত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভিন্নমত দমনের বিরুদ্ধে বিএনপি নেতারা
ভিন্নমত দমনের বিরুদ্ধে বিএনপি নেতারা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্র্যাব ও অনলাইন এডিটরস অ্যালায়েন্সের উদ্বেগ
ক্র্যাব ও অনলাইন এডিটরস অ্যালায়েন্সের উদ্বেগ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সূর্য একদিন নিভে যাবে, কী হবে পৃথিবীর ভাগ্য?
সূর্য একদিন নিভে যাবে, কী হবে পৃথিবীর ভাগ্য?

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রাজধানীতে দুই বাসের মাঝে চাপা পড়ে একজন নিহত
রাজধানীতে দুই বাসের মাঝে চাপা পড়ে একজন নিহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একজনের নামে সর্বোচ্চ ১০ সিম, কার্যকর ১৫ আগস্ট থেকে
একজনের নামে সর্বোচ্চ ১০ সিম, কার্যকর ১৫ আগস্ট থেকে

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চীনে সীসা বিষক্রিয়ায় অসুস্থ ২৩৩ শিশু
চীনে সীসা বিষক্রিয়ায় অসুস্থ ২৩৩ শিশু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে পুলিশি অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৬০৭
দেশজুড়ে পুলিশি অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৬০৭

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেদ্রোর জোড়া গোলে ক্লাব বিশ্বকাপের ফাইনালে চেলসি
পেদ্রোর জোড়া গোলে ক্লাব বিশ্বকাপের ফাইনালে চেলসি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৪ ঘণ্টায় ঢাকায় ৪৫ মিলিমিটার বৃষ্টি, আজও বৃষ্টির আভাস
২৪ ঘণ্টায় ঢাকায় ৪৫ মিলিমিটার বৃষ্টি, আজও বৃষ্টির আভাস

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভবিষ্যতের মহাকাশ অনুসন্ধানে নতুন দিশা দেখাচ্ছে রাডার গবেষণা
ভবিষ্যতের মহাকাশ অনুসন্ধানে নতুন দিশা দেখাচ্ছে রাডার গবেষণা

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

অস্ট্রেলিয়ার ওয়ানডে দলে ফেরার তাড়া নেই ডেভিডের
অস্ট্রেলিয়ার ওয়ানডে দলে ফেরার তাড়া নেই ডেভিডের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার
ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে
পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

খনিজে গড়া অর্থনীতি, তেজস্ক্রিয়তায় বিধ্বস্ত জনপদ—চীনের ভয়ংকর এক শহরের গল্প
খনিজে গড়া অর্থনীতি, তেজস্ক্রিয়তায় বিধ্বস্ত জনপদ—চীনের ভয়ংকর এক শহরের গল্প

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দীপিকার ‘৮ ঘন্টা কাজ’ প্রসঙ্গ নিয়ে রাশমিকার খোঁচা!
দীপিকার ‘৮ ঘন্টা কাজ’ প্রসঙ্গ নিয়ে রাশমিকার খোঁচা!

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন
ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত
মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট
চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির
আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন
এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এত মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব!
এত মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই বিল গেটস
বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই বিল গেটস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল যুদ্ধ চায়, ইরানও তৈরি
ইসরায়েল যুদ্ধ চায়, ইরানও তৈরি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিবলী রুবাইয়াতের ১০তলা বাণিজ্যিক ভবন জব্দের আদেশ
শিবলী রুবাইয়াতের ১০তলা বাণিজ্যিক ভবন জব্দের আদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে
গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প
ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা
গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা
ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তির বিধান বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তির বিধান বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট আসাদুজ্জামান নূর
৪ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট আসাদুজ্জামান নূর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান
পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ইসরায়েলকে আবু ওবায়দার হুঁশিয়ারি
ইসরায়েলকে আবু ওবায়দার হুঁশিয়ারি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনিদের জোরপূর্বক সরানোর বিষয়ে আলাপ করেছেন ট্রাম্প ও নেতানিয়াহু
ফিলিস্তিনিদের জোরপূর্বক সরানোর বিষয়ে আলাপ করেছেন ট্রাম্প ও নেতানিয়াহু

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউস
ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিঙ্গাপুর থেকে ৫৩১ কোটি টাকায় আসবে এক কার্গো এলএনজি
সিঙ্গাপুর থেকে ৫৩১ কোটি টাকায় আসবে এক কার্গো এলএনজি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৬৪০ দিনের যুদ্ধেও সফল হয়নি ইসরায়েল, হামাসের দাবি
৬৪০ দিনের যুদ্ধেও সফল হয়নি ইসরায়েল, হামাসের দাবি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল
যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যারা পিআর চায়, তারা আওয়ামী লীগকে ফেরাতে চায়’
‘যারা পিআর চায়, তারা আওয়ামী লীগকে ফেরাতে চায়’

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির
তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার
ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অধ্যক্ষের পদত্যাগ দাবিতে ঢাকা সিটি কলেজ উত্তপ্ত, পরীক্ষা স্থগিত
অধ্যক্ষের পদত্যাগ দাবিতে ঢাকা সিটি কলেজ উত্তপ্ত, পরীক্ষা স্থগিত

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পক্ষপাতদুষ্ট বিদেশি পর্যবেক্ষকদের এবার অনুমোদন নয়: সিইসি
পক্ষপাতদুষ্ট বিদেশি পর্যবেক্ষকদের এবার অনুমোদন নয়: সিইসি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লেবুর খোসার যত গুণ
লেবুর খোসার যত গুণ

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

প্রিন্ট সর্বাধিক
জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম
জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম

সম্পাদকীয়

ফের ট্রাম্পের ট্যারিফ তাণ্ডব
ফের ট্রাম্পের ট্যারিফ তাণ্ডব

প্রথম পৃষ্ঠা

কই গেল দুই লাখ তাল গাছ
কই গেল দুই লাখ তাল গাছ

নগর জীবন

সন্তান খাঁচায় ভরে ভিক্ষা করছেন মা
সন্তান খাঁচায় ভরে ভিক্ষা করছেন মা

পেছনের পৃষ্ঠা

সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে
সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে

শোবিজ

ঘরে পৌঁছাবে পদ্মার বিশুদ্ধ পানি
ঘরে পৌঁছাবে পদ্মার বিশুদ্ধ পানি

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি
শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি

শোবিজ

তাজুলের টাকার খনি ওয়াসা আর এলজিইডি
তাজুলের টাকার খনি ওয়াসা আর এলজিইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের
গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু
কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা
ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

মিডিয়াকে হুমকি গণতন্ত্রের পরিপন্থি
মিডিয়াকে হুমকি গণতন্ত্রের পরিপন্থি

প্রথম পৃষ্ঠা

থামছে না দাবি আদায়ের আন্দোলন
থামছে না দাবি আদায়ের আন্দোলন

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি
ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি

শোবিজ

ছুটিই যেন কাবরেরার চাকরি
ছুটিই যেন কাবরেরার চাকরি

মাঠে ময়দানে

দেশ গঠনে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজন রয়েছে
দেশ গঠনে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজন রয়েছে

নগর জীবন

হতাশায় বিশ্বাস করি না
হতাশায় বিশ্বাস করি না

শোবিজ

বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক
বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

বিব্রত শ্রদ্ধা...
বিব্রত শ্রদ্ধা...

শোবিজ

ফাইনালের আগে ফাইনাল!
ফাইনালের আগে ফাইনাল!

মাঠে ময়দানে

জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা
জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা

শোবিজ

এবার কিংস অ্যারিনায় আফঈদাদের লড়াই
এবার কিংস অ্যারিনায় আফঈদাদের লড়াই

মাঠে ময়দানে

জোকোভিচ ১৬ সুয়াটেকের দ্বিতীয়
জোকোভিচ ১৬ সুয়াটেকের দ্বিতীয়

মাঠে ময়দানে

বিকালে শ্লীলতাহানি রাতে অস্বাভাবিক মৃত্যু
বিকালে শ্লীলতাহানি রাতে অস্বাভাবিক মৃত্যু

দেশগ্রাম

জি এম কাদেরের বিরুদ্ধে পাল্টা তোপ বহিষ্কৃতদের
জি এম কাদেরের বিরুদ্ধে পাল্টা তোপ বহিষ্কৃতদের

প্রথম পৃষ্ঠা

তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

তারা আ.লীগকে ফেরাতে চায়
তারা আ.লীগকে ফেরাতে চায়

নগর জীবন

ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি আদিল চৌধুরী
ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি আদিল চৌধুরী

নগর জীবন

জেলখানা থেকে বের হতে পারতেন না
জেলখানা থেকে বের হতে পারতেন না

নগর জীবন