শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:১৫, বৃহস্পতিবার, ১৫ এপ্রিল, ২০২১ আপডেট:

বিবিসি বাংলার প্রতিবেদন

রাজপরিবার: ব্রিটেনের যেসব মানুষ রাজতন্ত্র সমর্থন করে না

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
রাজপরিবার: ব্রিটেনের যেসব মানুষ রাজতন্ত্র সমর্থন করে না

প্রিন্স ফিলিপ মারা যাওয়ার পর সারা পৃথিবীর মানুষ শোক প্রকাশ করে তার প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়েছেন। সেই সঙ্গে সার্বিকভাবে রাজপরিবারের প্রতিও সমর্থন জানিয়েছেন অনেকে। প্রিন্স ফিলিপের মৃত্যুতে শোকাহত ব্রিটিশ রাজপরিবারের প্রতি বহু মানুষের সহানুভূতি থাকলেও, ব্রিটেনের সব মানুষ কিন্তু একটি প্রতিষ্ঠান হিসেবে রাজতন্ত্রের পক্ষে নয়। প্রশ্ন করা হলে বেশিরভাগ মানুষ বলেন, তারা একটি রাজপরিবারের যে ঐতিহ্য এবং প্রতীকী তাৎপর্য, সেটিকে গুরুত্ব দেন। এটি না থাকলে তারা দুঃখ পাবেন। কিন্তু ব্রিটিশ জনগণের এক বিরাট অংশ আবার সাংবিধানিক সংস্কারের মাধ্যমে একজন নির্বাচিত রাষ্ট্রপ্রধান দেখতে চান।

গতমাসে জরিপ সংস্থা ইউগভ একটি জরিপ চালিয়ে দেখেছে ব্রিটেনের ৬৩ শতাংশ মানুষ চায় ভবিষ্যতেও যেন রাজতন্ত্র অব্যাহত থাকে। কিন্তু প্রতি চারজনে একজন বলেছেন, তারা একজন নির্বাচিত রাষ্ট্রপ্রধান চান। এই জরিপে প্রতি দশজনে একজন এই বিষয়ে কোন পক্ষেই মতামত দেননি।

ব্রিটেনের রাণী দ্বিতীয় এলিজাবেথের বয়স এখন ৯৪ বছর। গত প্রায় এক হাজার বছর ধরে কোন না কোন ভাবে ব্রিটেনে তাদের শাসন চালু আছে। মাঝখানে একবারই মাত্র এতে ছেদ ঘটেছিল, সপ্তদশ শতকে ইংল্যান্ডের গৃহযুদ্ধের পাঁচ বছর।

সাম্প্রতিক বছরগুলিতে রাজপরিবারের ভবিষ্যৎ নিয়ে নানা বিতর্ক শুরু হয়েছে। ব্রিটেনে রাজা বা রানির বেশ কিছু সাংবিধানিক দায়িত্ব পালন করতে হয়। যেমন পার্লামেন্টের তৈরি আইনে সই করা, প্রধানমন্ত্রী নিয়োগ করা এবং পার্লামেন্টের অধিবেশন ডাকা। কিন্তু রাজতন্ত্রের অনেক ক্ষমতাই এখন খর্ব করা হয়েছে।

রানি এলিজাবেথ একই সঙ্গে কমনওয়েলথের সদস্য ৫৪টি দেশেরও রানি, যে জোটটি গড়ে উঠেছে একসময়ে ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের অধীন দেশগুলোকে নিয়ে।

"আমি ব্যক্তিগতভাবে মনে করি আমাদের আর রাজতন্ত্রের দরকার নেই। আমি বুঝতে পারি না এটা রেখে লাভটা কি। এটা আসলে ভিন্ন একটা সময় আর উপনিবেশবাদের একটা ঘোর ছাড়া আর কিছু নয়," বলছেন ডার্বির বাসিন্দা কার্সটেন জনসন, যিনি একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক কর্মকর্তা।

"রানি এলিজাবেথ যখন সিংহাসনে আসীন হলেন, আপনি যদি সেই সময়টার কথা ভাবেন, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ শেষ হওয়ার খুব বেশিদিন পরের ঘটনা নয়, তখন কমনওয়েলথ সম্পূর্ণ ভিন্ন একটা অবস্থায় ছিল। এটি ছিল আসলে অনেকটাই সাম্রাজ্যের ব্যাপার, অন্তত এখনকার তুলনায়।"

"সরকার চালানোর জন্য আমাদের নির্বাচিত লোকজন আছে, কাজেই আমি তো বুঝতে পারি না আমাদের রাজতন্ত্র কেন দরকার," বলছেন এই নারী। "কাগজে-কলমে রানিকে সবকিছু সই করতে হয়, কিন্তু আসলে তিনি তো কেবল আলংকারিক প্রধান- আর তাকে পোষার খরচটাও তো কম নয়।"

২০২০ সাল রাজপরিবারের পেছনে ব্রিটেনের করদাতাদের সাড়ে নয় কোটি ডলার খরচ হয়েছে, রাজপরিবারের পক্ষ থেকেই দেয়া হয়েছে এই তথ্য। এটি এযাবতকালের সর্বোচ্চ ব্যয়।

রাজপরিবারের পেছনে ব্যয় করা এই অর্থকে বলা হয় 'রাজকীয় মঞ্জুরি', রাণীর কাজ-কর্ম এবং তার পরিবারের ব্যয়, রাজপরিবারের ভ্রমণ এবং রাজপ্রাসাদগুলোর রক্ষণাবেক্ষণের খরচ নির্বাহ করা হয় এই তহবিল থেকে।

বাকিংহাম প্রাসাদের সাম্প্রতিক সংস্কার এবং প্রিন্স হ্যারি ও মেগান মার্কেলের সাবেক নিবাস ফ্রগমোর কটেজের উন্নয়ন কাজও এই তহবিলের অর্থ দিয়ে করা হয়েছে।

"করদাতাদের অর্থ দিয়ে কিন্তু রাজপরিবারের দূরসম্পর্কের সদস্যদেরও সহায়তা করা হয়, কারণ তাদের উপাধি-বলে তারা কোন একটা কাজ বা দায়িত্ব পান, এক ধরনের সুরক্ষা পান। কিন্তু তারা আসলে দেশের জন্য কি করেন? আমি বলছি না যে তারা একেবারেই কিছু করেন না। কিন্তু তারা এমন বিশেষ কি করেন যা অন্য কেউ করতে পারবেন না? কেবল রাজপরিবারের সঙ্গে সম্পর্কিত কাউকেই করতে হবে," বলছেন কার্সটেন।

"রানি এলিজাবেথ অনেকদিন রাজত্ব করেছেন এবং তিনি বেশ মর্যাদার সঙ্গেই কাজটা করেছেন। তাকে একজন চমৎকার মানুষ বলেই মনে হয়। কিন্তু আমি এখন পর্যটক আকর্ষণ ছাড়া রাজতন্ত্রের আর কোন প্রয়োজন দেখতে পাই না। আর যে পর্যটকরা বাকিংহাম প্রাসাদ দেখতে চান, রাজতন্ত্র না থাকলেও তারা সেটা দেখতে যেতে পারবেন।"

রানি এবং তার নিজের পরিবারের বেশিরভাগ সদস্যকে বলা হয় 'ওয়ার্কিং রয়্যালস', অর্থাৎ তারা প্রত্যেকেই কাজ করেন। যুক্তরাজ্যে এবং বিশ্বের বিভিন্ন দেশে তারা বছরে দুই হাজারের বেশি অনুষ্ঠানে অংশ নেন। তারা নানা ধরনের অনুষ্ঠান এবং দাতব্য কাজের মাধ্যমে জাতীয় ঐক্য শক্তিশালী করা এবং স্থিতিশীলতা বজায় রাখায় ভূমিকা রাখবেন বলে আশা করা হয়।

"আমার দৃষ্টিতে রাজপরিবার যেন খুবই সুবিধাভোগী কিছু আমলা, যারা জন্মসূত্রেই তাদের কাজটা পেয়ে গেছেন এবং যাদের সেই পদ থেকে সরানো যাবে না," বলছেন স্যামি নাইট।

তার জন্ম কানাডায় এবং বেড়ে উঠেছেন সেখানে, কিন্তু স্যামি এখন ব্রিটিশ নাগরিক। তার বিশ্বাস ভবিষ্যতের যুক্তরাজ্য বা কমনওয়েলথে রাজতন্ত্রের কোন স্থান নেই।

"আমার মতে, রানি মারা যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে একটি প্রতিষ্ঠান হিসেবে রাজতন্ত্রের মৃত্যু ঘটবে। রাজতন্ত্রের কী হলো সেটা নিয়ে আমি ভাবি না, তবে আমি মনে করি ব্যক্তিগতভাবে রানি একজন অসাধারণ মানুষ। প্রিন্স ফিলিপ যে মারা গেছেন সেজন্য আমি দুঃখিত, কারণ রানি এখন একদম একা।"

"রানি এবং ডিউক অব এডিনবারা যে কাজ করেছেন, আমি তার প্রশংসা করি। তারা অসাধারণ জীবন কাটিয়েছেন। আমার মনে হয় তাদের বয়স সত্ত্বেও জনসেবায় তারা অসাধারণ আত্মত্যাগ করেছেন।

"কিন্তু রাজপরিবারের তরুণ সদস্যদের আমি মোটেই পছন্দ করি না। ব্রিটেনে এখন একজন নির্বাচিত রাষ্ট্রপ্রধান নিয়োগের সময় এসেছে।"

রাজপরিবারের ব্যাপারে চালানো জরিপটির তথ্য যদি বয়স-ভেদে ভাগ করা হয়, তাহলে দেখা যায় বিভিন্ন প্রজন্মের মধ্যে একটা বিরাট ফারাক আছে। যাদের বয়স ১৮ হতে ২৪, তাদের মধ্যে রাজতন্ত্রের পক্ষে সমর্থন সবচেয়ে কম, আবার যাদের বয়স ৬৫ বা তার বেশি, তাদের একটা বিরাট অংশই রাজপরিবারকে টিকিয়ে রাখার পক্ষে।

ব্রিটেনের বিভিন্ন অংশের মধ্যেও রাজপরিবারের ব্যাপারে দৃষ্টিভঙ্গিতে বড় ধরনের তারতম্য দেখা যাচ্ছে এই জরিপে। স্কটল্যান্ডের মাত্র অর্ধেক মানুষ রাজতন্ত্রের ভবিষ্যৎ সম্পর্কে ইতিবাচক মনোভাব দেখিয়েছেন। ব্রিটেনের কোন একটি অঞ্চলে রাজপরিবারের ব্যাপারে এত কম সমর্থন আর দেখা যায়নি।

"একজন স্কটিশ হিসেবে রাজতন্ত্রকে আমার খুবই দূরবর্তী এবং ভিনদেশি একটা ব্যাপার বলে মনে হয়," বলছেন একজন শিশু-যত্ন কর্মী ম্যাথিউ বার্টন-ওয়েবস্টার। "যদি ওদের কেউ একজন মারা যায়, তখন, অথবা আমাদের পাউন্ডের নোট দেখেই কেবল আমাদের মনে পড়ে যে রাজতন্ত্র বলে কিছু আছে।"

"তারা নিজেদেরকে স্কটল্যান্ডের বিভিন্ন এলাকার মালিকানার উপাধি দেয়, এখানে তাদের ব্যক্তিগত জমিদারিতে ছুটি কাটাতে আসে। কিন্তু তারা এখানে এর বিনিময়ে কিছু দেয় বলে মনে হয় না। তারা আসলে একটি অর্থহীন ব্রিটিশ প্রতিষ্ঠান এবং ঐতিহ্য, যেটি থেকে তারা নিজেরা ছাড়া আর কেউ ফায়দা পায় না।"

অনেকে রাজতন্ত্রের আংশিক সংস্কারের পক্ষে যেখানে কেবল রানি এবং তার সাক্ষাৎ উত্তরাধিকারীরাই জায়গা পাবেন।

তবে সবাই রাজতন্ত্র পুরোপুরি বিলোপের পক্ষে নন। একজন অবসরপ্রাপ্ত রাজনৈতিক পরামর্শক স্টিফেন এলিসন বরং আংশিক সাংবিধানিক সংস্কারের পক্ষে।

"রাজপরিবারের জ্যেষ্ঠ সদস্যরা যে ঐতিহ্য এবং ধারাবাহিকতা ধরে রেখেছেন, আমি আসলে সেটা পছন্দ করি। কিন্তু রাজপরিবারে গৌণ সদস্যের সংখ্যা খুব বেশি," বলছেন তিনি।


বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
কপ-৩০ চুক্তি ভেস্তে যাওয়ার শঙ্কা
কপ-৩০ চুক্তি ভেস্তে যাওয়ার শঙ্কা
টেলিগ্রাফ কিনতে ৫০ কোটি পাউন্ডের চুক্তি স্বাক্ষর করলো ডেইলি মেইল
টেলিগ্রাফ কিনতে ৫০ কোটি পাউন্ডের চুক্তি স্বাক্ষর করলো ডেইলি মেইল
বিক্রি হয়ে গেল দ্য টেলিগ্রাফ
বিক্রি হয়ে গেল দ্য টেলিগ্রাফ
চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার
চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার
প্রয়োজনীয় খাদ্য সহায়তা পাচ্ছে গাজাবাসী?
প্রয়োজনীয় খাদ্য সহায়তা পাচ্ছে গাজাবাসী?
সোমালিদের অস্থায়ী সুরক্ষিত মর্যাদা বাতিলের ঘোষণা ট্রাম্পের
সোমালিদের অস্থায়ী সুরক্ষিত মর্যাদা বাতিলের ঘোষণা ট্রাম্পের
জি-২০ শীর্ষ সম্মেলন শুরু
জি-২০ শীর্ষ সম্মেলন শুরু
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
ভিয়েতনামে বন্যায় ৫৫ জনের প্রাণহানি
ভিয়েতনামে বন্যায় ৫৫ জনের প্রাণহানি
সুদানে গণহত্যা: আরএসএফের শীর্ষ নেতার ওপর নিষেধাজ্ঞা
সুদানে গণহত্যা: আরএসএফের শীর্ষ নেতার ওপর নিষেধাজ্ঞা
শান্তি পরিকল্পনা ঘিরে মার্কিন সমর্থন হারানোর ঝুঁকি, জেলেনস্কির সতর্কবার্তা
শান্তি পরিকল্পনা ঘিরে মার্কিন সমর্থন হারানোর ঝুঁকি, জেলেনস্কির সতর্কবার্তা
ঘূর্ণিঝড়ের পর জ্যামাইকায় ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণে ৬ মৃত্যু
ঘূর্ণিঝড়ের পর জ্যামাইকায় ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণে ৬ মৃত্যু
সর্বশেষ খবর
ঐক্যবদ্ধ থাকলে ধানের শীষকে কেউ হারাতে পারবে না: চট্টগ্রামে ইসরাফিল
ঐক্যবদ্ধ থাকলে ধানের শীষকে কেউ হারাতে পারবে না: চট্টগ্রামে ইসরাফিল

এই মাত্র | ভোটের হাওয়া

বোয়ালমারীতে যুবকের লাশ উদ্ধার
বোয়ালমারীতে যুবকের লাশ উদ্ধার

২৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

কপ-৩০ চুক্তি ভেস্তে যাওয়ার শঙ্কা
কপ-৩০ চুক্তি ভেস্তে যাওয়ার শঙ্কা

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে আইসিটি-বিষয়ক মাস্টার ট্রেইনার প্রশিক্ষণ শুরু
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে আইসিটি-বিষয়ক মাস্টার ট্রেইনার প্রশিক্ষণ শুরু

৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

'তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে প্রতিটি পরিবারের হাতে ফ্যামিলি কার্ড দেওয়া হবে'
'তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে প্রতিটি পরিবারের হাতে ফ্যামিলি কার্ড দেওয়া হবে'

২১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বিচারপ্রার্থীদের দুর্ভোগ লাঘবে চালু হচ্ছে ‘ই-ফ্যামেলি কোর্ট’
বিচারপ্রার্থীদের দুর্ভোগ লাঘবে চালু হচ্ছে ‘ই-ফ্যামেলি কোর্ট’

২৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কোষের বার্ধক্য থামাতে ন্যানোফ্লাওয়ার প্রযুক্তি উদ্ভাবন
কোষের বার্ধক্য থামাতে ন্যানোফ্লাওয়ার প্রযুক্তি উদ্ভাবন

৩৩ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

দৌলতপুরে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে বৃক্ষরোপণ
দৌলতপুরে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে বৃক্ষরোপণ

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাগেরহাটে কবি হিমেল বরকতের পঞ্চম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত
বাগেরহাটে কবি হিমেল বরকতের পঞ্চম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্তদের প্রতি সমবেদনা জানালেন কংগ্রেসওম্যান গ্রেস মেং
বাংলাদেশে ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্তদের প্রতি সমবেদনা জানালেন কংগ্রেসওম্যান গ্রেস মেং

৫০ মিনিট আগে | পরবাস

ধানের শীষকে বিজয়ী করতে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে লড়তে হবে : মাজেদ বাবু
ধানের শীষকে বিজয়ী করতে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে লড়তে হবে : মাজেদ বাবু

৫২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকায় ভূমিকম্পে নিহত বগুড়ার রাফিউলের দাফন সম্পন্ন
ঢাকায় ভূমিকম্পে নিহত বগুড়ার রাফিউলের দাফন সম্পন্ন

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আধুনিক নগরজীবন মানুষকে অসুস্থ করছে, সতর্ক করলেন বিজ্ঞানীরা
আধুনিক নগরজীবন মানুষকে অসুস্থ করছে, সতর্ক করলেন বিজ্ঞানীরা

৫৯ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

শার্শার নিজামপুর ইউনিয়নে তৃপ্তির গণসংযোগ
শার্শার নিজামপুর ইউনিয়নে তৃপ্তির গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘নির্বাচনকে নানাভাবে বাধাগ্রস্ত করার চেষ্টা চলছে’
‘নির্বাচনকে নানাভাবে বাধাগ্রস্ত করার চেষ্টা চলছে’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে নতুন আলো ব্রি ধান ১০৩
গোপালগঞ্জে নতুন আলো ব্রি ধান ১০৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিমান বাহিনীর খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের উত্তরাধিকারীদের সংবর্ধনা
বিমান বাহিনীর খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের উত্তরাধিকারীদের সংবর্ধনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জ উন্নয়ন সোসাইটির বৃত্তি পরীক্ষার সনদ প্রদান
মুন্সীগঞ্জ উন্নয়ন সোসাইটির বৃত্তি পরীক্ষার সনদ প্রদান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাইবেরিয়ার বরফে মিলল ৪০ হাজার বছরের প্রাচীন আরএনএ
সাইবেরিয়ার বরফে মিলল ৪০ হাজার বছরের প্রাচীন আরএনএ

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

বিক্রি হয়ে গেল দ্য টেলিগ্রাফ
বিক্রি হয়ে গেল দ্য টেলিগ্রাফ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্যাতিত নারীদের পাশে দাঁড়াতে হবে: ফরিদপুরে কৃষক দল নেতা
নির্যাতিত নারীদের পাশে দাঁড়াতে হবে: ফরিদপুরে কৃষক দল নেতা

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নারায়ণগঞ্জে বিএনপি প্রার্থীর উদ্যোগে ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত
নারায়ণগঞ্জে বিএনপি প্রার্থীর উদ্যোগে ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মিরসরাইয়ে বিজিবির অভিযানে ভারতীয় ৩১ গরু আটক
মিরসরাইয়ে বিজিবির অভিযানে ভারতীয় ৩১ গরু আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় তিন মাদক কারবারি গ্রেফতার
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় তিন মাদক কারবারি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

২২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা