শিরোনাম
প্রকাশ: ০৫:৫৫, সোমবার, ১০ মে, ২০২১ আপডেট:

বিবিসি বাংলার প্রতিবেদন

যেভাবে সুয়েজ খাল দখলের চেষ্টা করেছিল ফ্রান্স ও ব্রিটেন

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
যেভাবে সুয়েজ খাল দখলের চেষ্টা করেছিল ফ্রান্স ও ব্রিটেন

মিশরের প্রেসিডেন্ট গামাল আবদেল নাসের সুয়েজ খাল জাতীয়করণ করেছিলেন ১৯৫৬ সালে। এবং দখল করে নিয়েছিলেন মধ্যপ্রাচ্য থেকে তেল রপ্তানির অন্যতম প্রধান পথটির নিয়ন্ত্রণ।

ফ্রান্স ও ব্রিটেন তখন তার হাত থেকে সেই নিয়ন্ত্রণ আবার কেড়ে নেবার চেষ্টা করে। তারা পোর্ট সাঈদে এক যৌথ আক্রমণ চালায়। সেই অভিযানে অংশ নিয়েছিলেন এমন একজন তরুণ ব্রিটিশ সেনা। 

সেই স্মৃতিচারণ নিয়েই কথা বলেন টনি বান্স।

১৯৫৬ সালের নভেম্বর মাস। মিশরের হাত থেকে সুয়েজ খালের নিয়ন্ত্রণ ফিরে পেতে এই খালের উত্তর প্রান্তে পোর্ট সাঈদে এক বড় রকমের সামরিক অভিযান চালায় ব্রিটেন ও ফ্রান্স। ব্রিটিশ সেনাবাহিনীর একজন রিজার্ভ সেনা ছিলেন টনি বান্স। তার বয়স তখন মাত্র ২০ বছর।

আক্রমণের দিন ভোরবেলা পোর্ট সাঈদের সৈকতে অবতরণ করেন তিনি। টনি বান্স আসলে ছিলেন একজন চিকিৎসাকর্মী।যিনি কাজ করতেন রাজকীয় মেরিন নৌসেনাদের পাশাপাশি। তার এখনো স্পষ্ট মনে আছে তার চারপাশ থেকে আসতে থাকা সেই যুদ্ধের শব্দ।

তিনি জানা, "চারদিকে শুধু প্রচণ্ড বিস্ফোরণ, গুলি, আর ভারী জিনিস মাটিতে পড়ে যাবার শব্দ। লোকে চিৎকার করছে।আসলে সেই অবস্থার বর্ণনা দেয়া খুব কঠিন। একটু পর পর মেশিনগানের গুলির শব্দ, আরো নানা রকম আগ্নেয়াস্ত্র- ব্রেনগান, স্টেনগানের শব্দ। সমুদ্র থেকে জাহাজের নিক্ষিপ্ত গোলা এসে পড়ছে। মাথার ওপরে উড়ছে রয়াল এয়ার ফোর্সের যুদ্ধ বিমান। তারাও ওপর থেকে লোকজন দেখতে পেলেই কামান থেকে গুলি করছে। এটা ছিল একটা বিরাট সমস্যা-কারণ তাতে মিশরীয় সৈন্যদের চাইতে আমাদের লোকেরাই বেশি আহত হচ্ছিল।"

তিনি আরও জানান, চোরাগোপ্তা বন্দুকধারাীরা নানা জায়গা থেকে গুলি করছিল। যতদূর চোখ যায় আমি দেখতে পাচ্ছিলাম-মরুভূমিতে গুলি এসে পড়ার পর বালু ছিটকে উঠছে। আপনি যদি সৈকতের ওপর দিয়ে দৌড় দিতে যান, তাহলে আপনি একেবারে অরক্ষিত একটি টার্গেটে পরিণত হবেন। এরপর আমাদের যে কাজটা ছিল তা হলো আহত লোকজনকে ফিরিয়ে আনা। আমরা সৈকতের ওপর চিকিৎসা দেয়ার কোন কাজই করতে পারছিলাম না।"

টনি বান্স জানান, আমার মনে হয়, সেসময় আপনি যদি কোথাও কোন মিশরীয়কে দেখতে পান এবং তার হাতে বন্দুকের মত দেখতে কোন কিছু থাকে-তাহলে আপনার প্রথম প্রতিক্রিয়া হবে তাকে হত্যা করার চেষ্টা করা। কারণ সে-ও কিন্তু আপনার বা আপনার সহকর্মীর বিরুদ্ধে একই কাজ করার জন্য প্রস্তুত।"

তিনি বলেন, সেই সৈকতের ওপর শ'খানেক লোক সবাই নিজের জীবন বাঁচানোর জন্য যুদ্ধ করছিল। আমাদের প্রতিপক্ষ কিন্তু সামনাসামনি লড়াই করছিল না। তারা স্নাইপিং বা চোরাগোপ্তা গুলি করছিল। তারা ছিল সৈকতের পাশের বাড়িগুলোর ভেতরে, জানলা খুলছিল, গুলি করছিল।"

টনি বান্স যে যুদ্ধের মাঝখানে দাঁড়িয়ে ছিলেন-তার শুরু প্রেসিডেন্ট নাসেরের একটি ভাষণ থেকে। আলেকজান্দ্রিয়া শহরে এক গ্রীষ্মের রাতে প্রেসিডেন্ট গামাল আবদুল নাসের জনতার উল্লাসের মধ্যে ঘোষণা করলেন, "মিশর সুয়েজ খালকে জাতীয়করণ করেছে।"

পৃথিবীর জন্য অতি গুরুত্বপূর্ণ তেল পরিবহনের একটি পথ এই সুয়েজ। প্রেসিডেন্ট নাসের মনে করলেন, এই খাল থেকে যে রাজস্ব আয় হয় তা দিয়ে তিনি তার দরিদ্র দেশের উন্নয়ন ঘটাতে পারবেন। কিন্তু নাসেরের এ পদক্ষেপের তীব্র নিন্দা করলেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী এ্যান্টনি ইডেন।

ইডেন বললেন, "তিনি একটি আন্তর্জাতিক কোম্পানি দখল করে নিয়েছেন-কোন পারস্পরিক আলোচনা ছাড়া, কোন সম্মতি ছাড়া। যে কোম্পানির আইনি অধিকার মিশরের সরকারের সাথে করা বিভিন্ন চুক্তি দিয়ে সংরক্ষিত ছিল।"

"কেউ হয়তো বলবেন, জেনারেল নাসের খাল দিয়ে চলাচলকারী জাহাজের ব্যাপারে হস্তক্ষেপ না করার প্রতিশ্রুত দিয়েছেন। তাহলে কেন তাদের বিশ্বাস করা যাবে না? আমার উত্তর হলো, তিনি অতীতে কী করেছেন সেদিকে তাকান।"

এ্যান্টনি ইডেন মনে করতেন, নাসের হচ্ছেন একজন গভীরভাবে অগ্রহণযোগ্য স্বৈরাচারী একনায়ক। আর ফরাসীরা মনে করতো, প্রতিবেশী আলজেরিয়ায় বিদ্রোহ উস্কে দিচ্ছেন নাসের।

কাজেই ইসরায়েলকে সাথে নিয়ে ব্রিটেন ও ফ্রান্স নাসেরের বিরুদ্ধে এক ষড়যন্ত্র করলো। গোপনে ঐকমত্য হলো, ইসরায়েল মিশরকে আক্রমণ করবে এবং তারপর সুয়েজ খালকে রক্ষার কথা বলে ব্রিটেন ও ফ্রান্স এটি দখল করে নেবে।

এই পরিকল্পনার সাংকেতিক নাম দেয়া হলো 'অপারেশন মাস্কেটিয়ার।' কাজেই টনি বান্সের মত সৈন্যদের পাঠানো হলো পোর্ট সাঈদে। সেখানে তিনি যে প্রতিপক্ষের সম্মুখীন হলেন-তাদের ব্যাপারে তার স্মৃতি হলো এমন।

"যখন লড়াই শুরু হলো, মিশরীয়দের কোন একটি মহল থেকে নির্দেশ দেয়া ছিল-কিছু অস্ত্রাগারের দিকে যাওয়ার জন্য। যেগুলো তখন অস্ত্রশস্ত্রে পূর্ণ ছিল। সেখানে ছিল রাইফেল, মেশিনগান ব্রেনগানের মত সব ধরনের আগ্নেয়াস্ত্র-এসবের গুলি এবং হ্যান্ড গ্রেনেড। লোকে সেখানে গিয়ে লাইন ধরলো এবং সেখান থেকে তাদের অস্ত্র দিয়ে দেয়া হলো। বলা হলো বাইরে গিয়ে সেই অস্ত্র ব্যবহার করতে।"

"কিন্তু কিভাবে তা ব্যবহার করতে হবে তা বলা হয়নি। সেই অস্ত্রগুলো ছিল গ্রীজ লাগানো। সাধারণত অস্ত্র সংরক্ষণ করার সময় এটাই করা হয়। কিন্তু তিন-চারটা গুলি করার পর অস্ত্রগুলোর ভেতরে বালু আটকে গিয়ে সেগুলো জ্যাম হয়ে গেল।"

"এটাই হলো তাদের পরাজয়ের কারণ। তারা বন্দুক নিয়ে গুলি করার চেষ্টা করছিল, ট্রিগার টিপছিল, কিন্তু গুলি বের হচ্ছিল না। কারণ অস্ত্রগুলো অকেজো হয়ে গেছে। ফলে তারা সম্পূর্ণ অরক্ষিত হয়ে পড়লো, তাদের পক্ষে বহু লোক নিহত হলো।"

তার মানে, মিশরের সৈন্যরা কি যথাযথভাবে প্রশিক্ষণ পায়নি? তারা কি কীভাবে যুদ্ধক্ষেত্রে আগ্নেয়াস্ত্র ব্যবহার করতে হয় তা জানতো না?

"হ্যাঁ, ঠিক তাই। কিন্তু এই সৈনিকদের নেতৃত্ব দেবার জন্য কোন অফিসারই ছিল না। যারা ছিল তারা গাড়িতে করে পালিয়ে যাচ্ছিল। যে লোকেরা রয়ে গিয়েছিল তারা ছিল অন্ধ সমর্থক। তারা বলছিল আমি নাসেরের জন্য প্রাণ দেবো। দুর্ভাগ্যজনকভাবে তাদের ভাগ্যে তাই ঘটেছিল।"

তাহলে যুদ্ধ কি ২৪ ঘণ্টা পরই কমে এসেছিল?

টনি বান্স জানান, আমার মনে হয় ২৪ বা ৪৮ ঘণ্টার মধ্যেই যুদ্ধের আসল সময়টা পার হয়ে গিয়েছিল। কিন্তু তার পরও অনেক সমস্যা ছিল। আমাদের বলা হয়েছিল পোর্ট সাঈদ শহরে না বেরোতে। আমরা একা বাইরে যেতাম না। সবসময় দলবদ্ধ হয়ে অস্ত্র নিয়ে বেরোতাম। "

ব্রিটেন ও ফ্রান্স যে মিশরে আক্রমণ চালাতে যাচ্ছে এ ব্যাপারে তারা যুক্তরাষ্ট্রকে কিছুই জানায়নি। এ ঘটনায় প্রেসিডেন্ট আইসেনহাওয়ার অত্যন্ত ক্রুদ্ধ হলেন।

যুক্তরাষ্ট্রের চাপের মুখে কয়েক সপ্তাহ পরই ইউরোপিয়ান শক্তিগুলো সুয়েজ থেকে অপমানজনকভাবে সেনা প্রত্যাহার করতে বাধ্য হলো।

রাজনৈতিকভাবেও এই এ্যাডভেঞ্চার বিপর্যয় ডেকে এনেছিল। ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী এ্যান্টনি ইডেন বাধ্য হলেন পদত্যাগ করতে। তার সুনামও নষ্ট হলো। সুয়েজ বিপর্যয়ের পর একটি শক্তিধর দেশে হিসেবে ব্রিটেনের বৈশ্বিক অবস্থানও নিচে নেমে গেল।

বিডি-প্রতিদিন/বাজিত হোসেন

এই বিভাগের আরও খবর
সামরিক বিমানের মুখোমুখি যাত্রীবাহী ফ্লাইট, পাইলটের কৌশলে রক্ষা
সামরিক বিমানের মুখোমুখি যাত্রীবাহী ফ্লাইট, পাইলটের কৌশলে রক্ষা
ইসরায়েলের পাঁচ সামরিক স্থাপনায় হুথির হামলা
ইসরায়েলের পাঁচ সামরিক স্থাপনায় হুথির হামলা
পশ্চিমবঙ্গে ভাষা আন্দোলনের ডাক মমতার
পশ্চিমবঙ্গে ভাষা আন্দোলনের ডাক মমতার
এক দশকেরও বেশি সময় পর ইংল্যান্ডে মার্কিন পারমাণবিক অস্ত্র মোতায়েন
এক দশকেরও বেশি সময় পর ইংল্যান্ডে মার্কিন পারমাণবিক অস্ত্র মোতায়েন
অবশেষে উড়তে যাচ্ছে ভারতে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান
অবশেষে উড়তে যাচ্ছে ভারতে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান
আরও দুই মোসাদ সদস্যকে গ্রেফতার করল ইরান
আরও দুই মোসাদ সদস্যকে গ্রেফতার করল ইরান
কাস্পিয়ান সাগরে ইরান-রাশিয়ার যৌথ মহড়া
কাস্পিয়ান সাগরে ইরান-রাশিয়ার যৌথ মহড়া
যুক্তরাষ্ট্র ছাড়ছে ৫ লক্ষাধিক অভিবাসী, শ্রম বাজার-অর্থনীতিতে শঙ্কা বাড়ছে
যুক্তরাষ্ট্র ছাড়ছে ৫ লক্ষাধিক অভিবাসী, শ্রম বাজার-অর্থনীতিতে শঙ্কা বাড়ছে
৮২ ফুট গভীর খাদে পড়ে গেল বাস, নিহত ১৩
৮২ ফুট গভীর খাদে পড়ে গেল বাস, নিহত ১৩
ভারতে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান অবশেষে উড়তে যাচ্ছে
ভারতে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান অবশেষে উড়তে যাচ্ছে
রাজ্যসভার সদস্য হিসেবে শপথ নিলেন হর্ষবর্ধন শ্রিংলা
রাজ্যসভার সদস্য হিসেবে শপথ নিলেন হর্ষবর্ধন শ্রিংলা
এবার রানওয়ে থেকে ছিটকে গেল এয়ার ইন্ডিয়ার প্লেন
এবার রানওয়ে থেকে ছিটকে গেল এয়ার ইন্ডিয়ার প্লেন
সর্বশেষ খবর
খুলনায় কিশোর গ্যাংয়ের ছুরিকাঘাতে ব্যবসায়ী নিহত
খুলনায় কিশোর গ্যাংয়ের ছুরিকাঘাতে ব্যবসায়ী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কক্সবাজারে পুকুরে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
কক্সবাজারে পুকুরে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে বন্যার পদধ্বনি, তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁইছুঁই
কুড়িগ্রামে বন্যার পদধ্বনি, তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁইছুঁই

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উখিয়ায় অপহরণের চার দিন পর যুবকের লাশ উদ্ধার
উখিয়ায় অপহরণের চার দিন পর যুবকের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওল্ড ট্র্যাফোর্ড টেস্টে ফিরবেন বুমরাহ
ওল্ড ট্র্যাফোর্ড টেস্টে ফিরবেন বুমরাহ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সামরিক বিমানের মুখোমুখি যাত্রীবাহী ফ্লাইট, পাইলটের কৌশলে রক্ষা
সামরিক বিমানের মুখোমুখি যাত্রীবাহী ফ্লাইট, পাইলটের কৌশলে রক্ষা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেস্ট ক্রিকেটকে দুই স্তরে ভাগ করতে আইসিসির কমিটি গঠন
টেস্ট ক্রিকেটকে দুই স্তরে ভাগ করতে আইসিসির কমিটি গঠন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উদ্ধার অভিযান সমাপ্ত ঘোষণা
উদ্ধার অভিযান সমাপ্ত ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে বিএনপির স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক
দেশের সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে বিএনপির স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দিগন্তে লাল, মাথার উপর সাদা: চাঁদের এমন রঙের রহস্য কী?
দিগন্তে লাল, মাথার উপর সাদা: চাঁদের এমন রঙের রহস্য কী?

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

‘ফ্যাসিবাদ বিরোধী ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনের নেতৃত্ব দিয়েছিলেন তারেক রহমান’
‘ফ্যাসিবাদ বিরোধী ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনের নেতৃত্ব দিয়েছিলেন তারেক রহমান’

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিমান বিধ্বস্তে হতাহতের মা-বাবাদের কী জবাব দেব: প্রধান উপদেষ্টা
বিমান বিধ্বস্তে হতাহতের মা-বাবাদের কী জবাব দেব: প্রধান উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাইলস্টোনে নিহতদের মধ্যে ১৭ জন শিশু, ২৫ জনের অবস্থা গুরুতর
মাইলস্টোনে নিহতদের মধ্যে ১৭ জন শিশু, ২৫ জনের অবস্থা গুরুতর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিএনএ টেস্ট ছাড়া ৭ শিশুর মরদেহ শনাক্ত করা যাবে না
ডিএনএ টেস্ট ছাড়া ৭ শিশুর মরদেহ শনাক্ত করা যাবে না

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের পাঁচ সামরিক স্থাপনায় হুথির হামলা
ইসরায়েলের পাঁচ সামরিক স্থাপনায় হুথির হামলা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুন্দরবনে অবৈধভাবে কাঁকড়া আহরণকালে ৪ জেলে আটক
সুন্দরবনে অবৈধভাবে কাঁকড়া আহরণকালে ৪ জেলে আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আমার একটা বেস্ট ফ্রেন্ড চোখের সামনেই মারা গেছে’
‘আমার একটা বেস্ট ফ্রেন্ড চোখের সামনেই মারা গেছে’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তৃতীয় শ্রেণিতেই থেমে থাকল ফাতেমা!
তৃতীয় শ্রেণিতেই থেমে থাকল ফাতেমা!

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে ৪০ কেজি পলিথিন শপিং ব্যাগ জব্দ
সিদ্ধিরগঞ্জে ৪০ কেজি পলিথিন শপিং ব্যাগ জব্দ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়া পৌরসভার বাজেট ঘোষণা
কলাপাড়া পৌরসভার বাজেট ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সন্তানদের ছবি হাতে হাসপাতালে ঘুরছেন বহু স্বজন
সন্তানদের ছবি হাতে হাসপাতালে ঘুরছেন বহু স্বজন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উজ্জ্বল ত্বকের রহস্য
উজ্জ্বল ত্বকের রহস্য

৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

৪ বিভাগে ভারি বর্ষণের সম্ভাবনা
৪ বিভাগে ভারি বর্ষণের সম্ভাবনা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পশ্চিমবঙ্গে ভাষা আন্দোলনের ডাক মমতার
পশ্চিমবঙ্গে ভাষা আন্দোলনের ডাক মমতার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাউবির এসএসসি পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ
বাউবির এসএসসি পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপালকে উড়িয়ে অপরাজিত চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নেপালকে উড়িয়ে অপরাজিত চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক দশকেরও বেশি সময় পর ইংল্যান্ডে মার্কিন পারমাণবিক অস্ত্র মোতায়েন
এক দশকেরও বেশি সময় পর ইংল্যান্ডে মার্কিন পারমাণবিক অস্ত্র মোতায়েন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকীয়া সন্দেহে স্বামীকে হাতুড়ি দিয়ে পিটিয়ে খুন
পরকীয়া সন্দেহে স্বামীকে হাতুড়ি দিয়ে পিটিয়ে খুন

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ব্রিতে বৃক্ষরোপণ ও চারা বিতরণ
ব্রিতে বৃক্ষরোপণ ও চারা বিতরণ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জামালপুরে শ্রমিক দলের বিক্ষোভ মিছিল
জামালপুরে শ্রমিক দলের বিক্ষোভ মিছিল

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীর উত্তরায় বিমান বাহিনীর প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত
রাজধানীর উত্তরায় বিমান বাহিনীর প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত: নিহত বেড়ে ২০, আহত ১৭১
প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত: নিহত বেড়ে ২০, আহত ১৭১

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খাদ্যে বিষক্রিয়ায় আক্রান্ত নেতানিয়াহু
খাদ্যে বিষক্রিয়ায় আক্রান্ত নেতানিয়াহু

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের বিরুদ্ধেই সর্বোচ্চ শুল্ক!
বাংলাদেশের বিরুদ্ধেই সর্বোচ্চ শুল্ক!

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিমান বাহিনীর প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত : একজনের লাশ উদ্ধার
বিমান বাহিনীর প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত : একজনের লাশ উদ্ধার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঠোঁট ফুলে বেহাল উরফি, ইনস্টায় শেয়ার করলেন কষ্টের ভিডিও
ঠোঁট ফুলে বেহাল উরফি, ইনস্টায় শেয়ার করলেন কষ্টের ভিডিও

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জামাতে নামাজ আদায়ে প্রচলিত ১০ ভুল
জামাতে নামাজ আদায়ে প্রচলিত ১০ ভুল

২১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

পাইলট বিমানটিকে ঘনবসতি থেকে জনবিরল এলাকায় নেওয়ার সর্বাত্মক চেষ্টা করেন: আইএসপিআর
পাইলট বিমানটিকে ঘনবসতি থেকে জনবিরল এলাকায় নেওয়ার সর্বাত্মক চেষ্টা করেন: আইএসপিআর

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৮তম বিশেষ বিসিএসের ফল প্রকাশ
৪৮তম বিশেষ বিসিএসের ফল প্রকাশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘পাকিস্তানের ব্যাটাররা জানেই না মুস্তাফিজকে কীভাবে মোকাবিলা করতে হয়’
‘পাকিস্তানের ব্যাটাররা জানেই না মুস্তাফিজকে কীভাবে মোকাবিলা করতে হয়’

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানে পরিবারের অমতে বিয়ে করায় দম্পতিকে গুলি করে হত্যা, ভিডিও ভাইরাল
পাকিস্তানে পরিবারের অমতে বিয়ে করায় দম্পতিকে গুলি করে হত্যা, ভিডিও ভাইরাল

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪ ওভারে ৬ রান দিয়ে মুস্তাফিজের রেকর্ড
৪ ওভারে ৬ রান দিয়ে মুস্তাফিজের রেকর্ড

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের কাছে হারের পর যা বললেন পাকিস্তান অধিনায়ক
বাংলাদেশের কাছে হারের পর যা বললেন পাকিস্তান অধিনায়ক

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি চাকরিতে জুলাইযোদ্ধারা কোটা পাবেন না: মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক উপদেষ্টা
সরকারি চাকরিতে জুলাইযোদ্ধারা কোটা পাবেন না: মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তরায় স্কুলে বিমান বিধ্বস্ত: পাইলট নিহত
উত্তরায় স্কুলে বিমান বিধ্বস্ত: পাইলট নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় বার্ন ইনস্টিটিউটে নেওয়া হয়েছে ৭০ জনকে
জাতীয় বার্ন ইনস্টিটিউটে নেওয়া হয়েছে ৭০ জনকে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্রাশ প্রোগ্রাম বাতিল, এনআইডি আবেদনে ফের সুযোগ
ক্রাশ প্রোগ্রাম বাতিল, এনআইডি আবেদনে ফের সুযোগ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৈভবকে নিয়ে বিস্ময়কর তথ্য দিলেন সাঙ্গাকারা
বৈভবকে নিয়ে বিস্ময়কর তথ্য দিলেন সাঙ্গাকারা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় নিহতদের অধিকাংশই শিক্ষার্থী: প্রেস উইং
বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় নিহতদের অধিকাংশই শিক্ষার্থী: প্রেস উইং

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের কারণে আমি যুক্তরাজ্যে চলে এসেছি : এলেন ডিজেনারেস
ট্রাম্পের কারণে আমি যুক্তরাজ্যে চলে এসেছি : এলেন ডিজেনারেস

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে নিহত ৩ জনের মরদেহ উত্তোলন
গোপালগঞ্জে নিহত ৩ জনের মরদেহ উত্তোলন

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান নতুন পারমাণবিক স্থাপনা গড়লে ফের হামলা, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
ইরান নতুন পারমাণবিক স্থাপনা গড়লে ফের হামলা, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তৃতীয় শ্রেণিতেই থেমে থাকল ফাতেমা!
তৃতীয় শ্রেণিতেই থেমে থাকল ফাতেমা!

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৯তম বিশেষ বিসিএসের নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ, পদ ৬৮৩
৪৯তম বিশেষ বিসিএসের নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ, পদ ৬৮৩

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বছর জেল খাটার পর ১২ মুসলিমকে বেকসুর খালাস দিলো ভারতীয় আদালত
১৮ বছর জেল খাটার পর ১২ মুসলিমকে বেকসুর খালাস দিলো ভারতীয় আদালত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনা বিদ্যুৎ প্রকল্প থেকে কোনো পানি প্রত্যাহার হবে না : চীনা রাষ্ট্রদূত
চীনা বিদ্যুৎ প্রকল্প থেকে কোনো পানি প্রত্যাহার হবে না : চীনা রাষ্ট্রদূত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমান বিধ্বস্তে আহতদের বহনে মেট্রোরেলে রিজার্ভ বগি
বিমান বিধ্বস্তে আহতদের বহনে মেট্রোরেলে রিজার্ভ বগি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইসিসিতে যুক্ত হলো নতুন ২টি দেশ
আইসিসিতে যুক্ত হলো নতুন ২টি দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাইলস্টোন কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত: উদ্ধার অভিযানে সশস্ত্র বাহিনীও
মাইলস্টোন কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত: উদ্ধার অভিযানে সশস্ত্র বাহিনীও

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাকিব খানের ছবি নিয়ে ফেসবুকে তুমুল আলোচনা
শাকিব খানের ছবি নিয়ে ফেসবুকে তুমুল আলোচনা

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
কী ঘটেছিল বিমানটিতে
কী ঘটেছিল বিমানটিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

’৯১ সাল থেকে ৩২টি বড় দুর্ঘটনা
’৯১ সাল থেকে ৩২টি বড় দুর্ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজনরা জানতেন না বেঁচে নেই পাইলট সাগর
স্বজনরা জানতেন না বেঁচে নেই পাইলট সাগর

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

স্কুলে বিমান বিধ্বস্তে লাশের সারি
স্কুলে বিমান বিধ্বস্তে লাশের সারি

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ আলু রপ্তানি
তিন বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ আলু রপ্তানি

শিল্প বাণিজ্য

রড ভেঙে মেয়েকে বের করে আনেন বাবা
রড ভেঙে মেয়েকে বের করে আনেন বাবা

প্রথম পৃষ্ঠা

দুয়ার খুলছে বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথের
দুয়ার খুলছে বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথের

নগর জীবন

ইতালির প্রধানমন্ত্রী আসছেন ৩০ আগস্ট
ইতালির প্রধানমন্ত্রী আসছেন ৩০ আগস্ট

পেছনের পৃষ্ঠা

বিধিনিষেধে আপত্তি বিএনপির
বিধিনিষেধে আপত্তি বিএনপির

পেছনের পৃষ্ঠা

জনবিরল এলাকায় নিতে সর্বাত্মক চেষ্টা
জনবিরল এলাকায় নিতে সর্বাত্মক চেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নিয়ে হাসিনার দম্ভোক্তি
পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নিয়ে হাসিনার দম্ভোক্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাংকে ঢুকে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ নেতার তাণ্ডব
ব্যাংকে ঢুকে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ নেতার তাণ্ডব

দেশগ্রাম

আহতদের প্রয়োজনে বিদেশ পাঠানো হবে
আহতদের প্রয়োজনে বিদেশ পাঠানো হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

কলমানি মার্কেটে লেনদেন কমেছে
কলমানি মার্কেটে লেনদেন কমেছে

শিল্প বাণিজ্য

পোড়া দেহ নিয়ে বের হতে থাকে শিশুরা
পোড়া দেহ নিয়ে বের হতে থাকে শিশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনা বিদ্যুৎ প্রকল্পে ব্রহ্মপুত্রের পানি ব্যবহার হবে না
চীনা বিদ্যুৎ প্রকল্পে ব্রহ্মপুত্রের পানি ব্যবহার হবে না

নগর জীবন

নেতা-কর্মীদের দ্রুত সহায়তার নির্দেশ বিএনপি ও জামায়াতের
নেতা-কর্মীদের দ্রুত সহায়তার নির্দেশ বিএনপি ও জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যানের শোক
বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যানের শোক

প্রথম পৃষ্ঠা

শোক জানালেন নরেন্দ্র মোদি
শোক জানালেন নরেন্দ্র মোদি

প্রথম পৃষ্ঠা

চরিত্র হননকারীদের রাজনৈতিক ভবিষ্যৎ নেই
চরিত্র হননকারীদের রাজনৈতিক ভবিষ্যৎ নেই

নগর জীবন

সুষ্ঠু তদন্ত চাইলেন ফখরুল
সুষ্ঠু তদন্ত চাইলেন ফখরুল

প্রথম পৃষ্ঠা

হতাহত পরিবারের পাশে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমান
হতাহত পরিবারের পাশে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

শিশুদের আর্তনাদ স্বজনের কান্নায় ভারী হাসপাতাল
শিশুদের আর্তনাদ স্বজনের কান্নায় ভারী হাসপাতাল

প্রথম পৃষ্ঠা

নিখোঁজ শিক্ষার্থীদের খোঁজে ছোটাছুটি
নিখোঁজ শিক্ষার্থীদের খোঁজে ছোটাছুটি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার শোক
প্রধান উপদেষ্টার শোক

প্রথম পৃষ্ঠা

বৈষম্য দূর করতেই শহীদদের আত্মত্যাগ
বৈষম্য দূর করতেই শহীদদের আত্মত্যাগ

নগর জীবন

মানুষ কেন অমানুষ
মানুষ কেন অমানুষ

সম্পাদকীয়

দেশে সোনার রিজার্ভ মূল্য বেড়ে দ্বিগুণ
দেশে সোনার রিজার্ভ মূল্য বেড়ে দ্বিগুণ

শিল্প বাণিজ্য

চেয়ারম্যান মঞ্জুর আলম দম্পতির চার বছরের কারাদন্ড
চেয়ারম্যান মঞ্জুর আলম দম্পতির চার বছরের কারাদন্ড

নগর জীবন