শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৫৯, রবিবার, ০২ অক্টোবর, ২০২২ আপডেট:

বিবিসি বাংলার প্রতিবেদন

ইউরোপে কেন অতি-ডানপন্থী দলগুলোর উত্থান ঘটছে?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
ইউরোপে কেন অতি-ডানপন্থী দলগুলোর উত্থান ঘটছে?

ইতালির নির্বাচনে অতি-ডানপন্থী দলগুলোর জোটের বিপুল বিজয় সবাইকে চমকে দিয়েছে। একদা যে ইউরোপকে বলা হতো উদারপন্থী গণতন্ত্রের দুর্গ, সেখানে অনেকদিন ধরেই অভিবাসনবিরোধী, জাতীয়তাবাদী এবং ইসলামবিদ্বেষী রাজনৈতিক দলগুলো নির্বাচনে ভালো করছিল।

ইউরোপের বিভিন্ন দেশে অনেকদিন ধরেই ডানপন্থী দলগুলো মাথা তুলছিল। ফ্রান্স, জার্মানি বা সুইডেনের মতো বেশকিছু দেশে এসব দল প্রধান রাজনৈতিক দলের কাতারে উঠে আসছিল। অনেক দেশে তারা ক্ষমতার বেশ কাছাকাছি এসে গিয়েছিল।

আর ইতালিতে ব্রাদার্স অব ইতালি এবং তার মিত্ররা বিপুল জয় পাবার পর অনেকেই মনে করছেন যে ইউরোপে ডানপন্থীদের উত্থান স্পষ্টভাবে সবার চোখে ধরা পড়েছে। ইউরোপের রাজনীতিতে হয়তো এক বড় পরিবর্তন আসন্ন।

কেন অতিডানপন্থী জোট ইতালিতে জয় পেলো? রোমের লুইস বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজনীতিক অধ্যাপক ড. রবার্তো দা'লিমন্ত বলছেন ইতালিতে লোকে পরিবর্তনের পক্ষে ভোট দিয়েছে - তবে অভিবাসন-বিরোধিতাই একমাত্র কারণ নয়।

তিনি বলছেন, "মিজ মেলোনির পার্টি ব্রাদার্স অব ইতালি - দলটি প্রতিষ্ঠার পর থেকেই চিরকালই বিরোধীদলে ছিল। তবে এবার ইতালির অনেক ভোটার একটা পরিবর্তন আনার জন্য ভোট দিয়েছে। মিজ মেলোনি অভিবাসন ঠেকানো, ট্যাক্স কমানো এবং ইতালির আত্মপরিচয় তুলে ধরা, ব্রাসেলসে ইতালির জাতীয় স্বার্থরক্ষা - ইত্যাদি যেসব নীতির কথা বলেছেন - সেটা লোকে পছন্দ করেছে। তাছাড়া মেলোনি নতুন এবং ভিন্ন ধরনের একজন রাজনীতিক, তিনি আগে কখনো সরকারে ছিলেন না এবং তিনি তার পূর্বসূরীদের চেয়ে ভালো করবেন - এটাই লোকে ধরে নিয়েছে। তার বিজয়ের কারণ এগুলোই - কিন্তু আসল কারণ হচ্ছে লোকে একটা পরিবর্তন চেয়েছে।"

অধ্যাপক রবার্তো দা'লিমন্তর কথায় - "ব্রাদার্স অব ইতালি একটা র‍্যাডিক্যাল বা উগ্র ডানপন্থী দল। কিন্তু শুথু একারণেই যে তারা ভোট পেয়েছে তা নয়। অনেকে শুধু অভিবাসন ঠেকানোর শ্লোগানের জন্যই তাদের ভোট দিয়েছে - এটা ঠিক । কিন্তু সবাই নয়। বহুলোকেই তাদের ভোট দিয়েছে এই কারণে যে - এরা এতদিন বিরোধীদলে ছিল, এবার এদেরকে একটা সুযোগ দিয়ে দেখা যাক, এরা কি করতে পারে।"

প্রকৃতপক্ষে গোটা ইউরোপজুড়েই ডানপন্থী দলগুলো অনেক দিন ধরেই শক্তিশালী হচ্ছিল।

ফ্রান্সে ন্যাশনাল ফ্রন্ট , জার্মানিতে এএফডি, হাঙ্গেরিতে ফিডেস, সুইডেনে এসডি, স্পেনে ভক্স পার্টি, অস্ট্রিয়ায় ফ্রিডম পার্টি, ইতালিতে লিগ এবং ব্রাদার্স অব ইতালি - এ তালিকা আদৌ ছোট নয়।

একেক দেশে একেক নামের দল হলেও এদির অভিন্ন কিছু বৈশিষ্ট্য চোখে পড়বে। এরা সবাই কমবেশী জাতীয়তাবাদী, অভিবাসন বিরোধী, বিশেষ করে মুসলিম অভিবাসন বিরোধী এবং তাদের এ বিরোধিতা কোন কোন ক্ষেত্রে ইসলামবিদ্বেষী চেহারা নেয়।

প্রশ্ন হলো কেন ইউরোপজুড়ে এদের জনপ্রিয়তা এমনভাবে বাড়ছে? ফ্রান্সের এবং র‍্যালি ফর দ্য রিপাবলিক দলের সাবেক এমপি এবং রাজনীতিবিদ পিয়ের লেকিয়া বলছিলেন, এর একাধিক কারণ রয়েছে।

লেকিয়া বলেন, "নিশ্চিতভাবেই এর কোন একক কারণ নেই। আসলে অনেক মানুষই ইউরোপকে পুরোপুরি বোঝে না। এর কারণ ইউরোপের ভেতরেই রয়েছে। যেমন ফ্রান্সে গুরুত্বপূর্ণ কিছু সংস্কারের প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল সরকার - যা পূরণ হয়নি। সেসব সংস্কার করা হয়নি। মানুষ গরীব হচ্ছে, লোকের হাতে যথেষ্ট অর্থ নেই। জাতীয়তাবাদী দলগুলো এ পরিস্থিতির সুযোগ নিচ্ছে। তারা অভিবাসনকে এ জন্য দায়ী করছে। কিন্তু আসলে অনেক কাজের সুযোগ আছে - যা ফরাসীরা করতে চায় না, এবং সে চাকরিগুলো অভিবাসীরা নিয়ে নিচ্ছে। জাতীয়তাবাদীরা বলছে, অভিবাসন বেড়ে গেছে - তারাই ফ্রান্সে সংখ্যাগরিষ্ঠ হয়ে যাবে, কিন্তু এসব কথা সম্পূর্ণ মিথ্যা।"

"যদি ফ্রান্সের কথা বলি, ইইউ এবং অভিবাসন প্রশ্নে মারিন লা পেন আগে যে অবস্থান নিয়েছিলেন - তাতে অনেকটা পরিবর্তন হয়েছে। একসময় তিনি কড়া ইইউ বিরোধী ছিলেন, কিন্তু সবশেষ নির্বাচনের সময় দেখা গেল ইইউ এবং অভিবাসনের ক্ষেত্রে তার অবস্থান অনেক নরম হয়েছে আসলে তাদের প্রভাব কখনো বাড়ে, কখনো কমে। জার্মানিতে একটা সময় চরম ডানপন্থী দলগুলো ভালো করছিল, কিন্তু এখন তাদের জনপ্রিয়তা আবার কমে যাচ্ছে," বলেন পিয়ের লেকিয়া।

এক হিসাবে দেখা যায়, ইউরোপের অন্তত ১৯টি দেশে এখন ডানপন্থী জাতীয়তাবাদী রাজনৈতিক দল সক্রিয়। তার মধ্যে অন্ততঃ ১৪টি দেশের নির্বাচনে এসব দল ১০ শতাংশের বেশি ভোট পেয়েছে। এর মধ্যে সেপ্টেম্বর মাসে সুইডেনের নির্বাচনে অভিবাসনবরোধী অতিডানপন্থী দল এসডি দ্বিতীয় সর্বো্চ্চ ভোট পেয়ে কিংমেকারের ভুমিকায় আবির্ভূত হয়েছে।

সুইডেন এবং ইউরোপের সাম্প্রতিক রাজনীতির গতিপ্রকৃতি নিয়ে দুটি বই লিখেছেন লেখক ফ্রেডরিক সেগারফেল্ড।

তিনি বলছিলেন, শুধু ইউরোপ নয়, সারা বিশ্বেই ডানপন্থী রাজনীতি জোরদার হচ্ছে।

তিনি বলছিলেন, "আমার মনে হয় এটি এক বৃহত্তর প্রক্রিয়ার অংশ। মানুষ একধরনের শৃঙ্খলা, নিয়ন্ত্রণ এবং কর্তৃত্ব চাইছে। এটা শুধু ইউরোপে ঘটছে না, যুক্তরাষ্ট্রে ডোনাল্ড ট্রাম্প, ভারতের হিন্দু জাতীয়তাবাদীরা, ব্রাজিল - এগুলো কয়েকটা উদাহরণ। এটা পৃথিবীতেই একটা প্রধান ধারা হয়ে উঠেছে। তবে দেশে দেশে এর চেহারা ভিন্ন। তবে সাধারণভাবে তারা প্রগতিশীলতার বিরোধী। এরা বলছে, শহুরে জনগোষ্ঠী আর গ্রামীণ জনগোষ্ঠীর মধ্যে দ্বন্দ্ব তৈরি হচ্ছে, পরিবর্তনের গতি খুব বেশি দ্রুত হয়ে গেছে , দেশের সাথে একাত্মতাবোধ কমে যাচ্ছে। যেমন, সুইডেনে এখন জনসংখ্যার ২০ শতাংশেরই জন্ম হয়েছে অন্য কোন দেশে। খুব অল্প সময়ের মধ্যে এটা ঘটে গেছে।"

"আমি নিজে বহুসংস্কৃতিবাদের ভক্ত। কিন্তু এখানকার অন্য অনেক লোকই এতে অস্বস্তি বোধ করে। তারা তাদের চারপাশে তাদেরই মত মানুষদের দেখতে চায়। একদিকে তারা প্রগতিশীলতার বিরোধী - কিন্তু অন্যদিকে আবার তাদের চোখে 'কম প্রগতিশীল' এমন দেশ থেকে অভিবাসী আসাটাকেও তারা পছন্দ করছে না - কারণ তারা দেখছে যে এর ফলে পশ্চিমা সমাজের প্রগতিশীল আদর্শগুলোই চ্যালেঞ্জের মুখে পড়ছে। একে একটা স্ববিরোধিতাই বলতে হবে," বলছিলেন ফ্রেডরিক সেগারফেল্ড।

তার কথায় - "আসলে সুইডেনের সংখ্যাগরিষ্ঠ জনগণ আগে থেকেই অ্যাসাইলামের মাধ্যমে অভিবাসনের বিরোধী ছিল। কিন্তু এটা রাজনৈতিক এজেন্ডার শীর্ষে ছিল না। এর মধ্যে অপরাধ-সহিংসতা বেড়ে গেছে, এবং লোকে এটাকে অভিবাসনের সাথে সম্পর্কিত করছে।"

বিশেষ করে ২০১৫ সালে সিরিয়া থেকে আসা প্রায় ১০ লক্ষ শরণার্থী জার্মানি এবং ইউরোপের অন্য দেশ আশ্রয় পাওয়াকে কেন্দ্র করে অভিবাসন নিয়ে ইউরোপের বিভিন্ন দেশের মধ্যে দ্বন্দ্ব তীব্র হতে থাকে। ডানপন্থী দলগুলোর চোখে এই ঘটনা অভিবাসন-বিতর্ককে ভিন্ন এক মাত্রা দেয়।

ফ্রেডরিক সেগারফেল্ড বলছেন, "এর একেবারে কেন্দ্রবিন্দুতে আছে ইসলামোফোবিয়া বা ইসলামবিদ্বেষ । উত্তর-ঔপনিবেশিক যুগে মুসলিমদেরই দেখা হচ্ছে ইউরোপিয়ান খ্রিস্টানদের বিপরীত বা 'ভিন্ন' হিসেবে। এবং ইউরোপের বিভিন্ন অংশেই এখন মুসলিমবিরোধী সেন্টিমেন্ট কাজ করছে। অন্যদিকে এখানে ডেনিশ-সুইডিশ একজন রাজনীতিক কোরান পোড়ানোর মত ঘটনা ঘটিয়েছেন। ফলে এ বিতর্ক এখানে চলছে যে, কীভাবে আমরা অভিবাসন-বিরোধিতা বা ইসলামবিদ্বেষের মত উস্কানির মুখে এই সমাজকে রক্ষা করতে পারি।"

ফ্রেডরিক সেগারফেল্ড বলেন, সুইডেনে কখনোই ফ্যাসিস্ট বা নাৎসীরা ক্ষমতায় ছিল না। কিন্তু ইতালিতে নিও-ফ্যাসিজম কখনোই পুরোপুরি শেষ হয়ে যায়নি।

"এখন ইউরোপের অনেক দেশেই ডানপন্থী দলগুলোর অস্তিত্ব একরকম স্বাভাবিক ঘটনা হয়ে যাচ্ছে। এরা আগে চরমপন্থী ছিল কিন্তু এখন মধ্য-ডানপন্থী অবস্থান নিচ্ছে, রাজনীতিতে তারা মূলধারায় জায়গা করে নিতে চেষ্টা করছে, এবং তারা আরো বেশি করে গ্রহণযোগ্যতাও পেয়ে যাচ্ছে। তারা গণতন্ত্রের জন্য ততটা ঝুঁকি নয় - তার চেয়ে বরং তারা উদারপন্থার জন্য চ্যালেঞ্জ। বলা যায়, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপের ইতিহাসে আমরা এখন সবচেয়ে অ্যান্টি-লিবারেল সময় পার করছি। "

ইউরোপ জুড়ে ডানপন্থীদের প্রভাব বাড়তে থাকায় তা অভিবাসী জনগোষ্ঠীর মধ্যে একটা উদ্বেগ তৈরি করেছে। তবে অধ্যাপক রবার্তো দা'লিমন্ত বলছিলেন, ডানপন্থী দলগুলো অভিবাসন ঠেকানোর কথা বললেও আসলে ক্ষমতায় গিয়ে এ ব্যাপারে অন্তত স্বল্প মেয়াদে তেমন কিছুই করতে পারবে না।

"জর্জা মেলোনি অভিবাসন নিয়ে কথা বলে যাবেন, কিন্তু খুব শিগগীরই তিনি আবিষ্কার করবেন যে নৌকায় করে অভিবাসীদের আসা ঠেকানোর ব্যাপারে তিনি খুব বেশি কিছু করতে পারবেন না। এজন্য আসলে দীর্ঘমেয়াদি কৌশল দরকার, স্বল্পমেয়াদি কোন কিছুতে কাজ হবে না। তাকে মেনে নিতে হবে যে ইউরোপিয়ান ইউনিয়নকে তার দরকার, ইইউর সাথে তাকে ভালো সম্পর্ক রাখতে হবে। কারণ অর্থনৈতিক পুনর্গঠনের জন্য ইতালি ইইউর অর্থ পাচ্ছে।"

অধ্যাপক দা'লিমন্ত মনে করেন, জর্জা মেলোনিকে এক জটিল পরিস্থিতি সামাল দিতে হবে। কিন্তু তিনি হয়তো অভিবাসন ঠেকানোর কথা বলেই যাবেন - কারণ ভোটারদেরকে রাজনীতিবিদরা জটিল জিনিস শোনাতে চায় না, তারা সবসময় সহজ সমাধানের কথা বলে।

প্রশ্ন হচ্ছে, ইতালির পর ইউরোপের অন্য দেশেও কি একই ভাবে ডানপন্থী দলের উত্থান হতে পারে? এতদিন ইউরোপ যেমন পৃথিবীর সামনে গণতন্ত্র মানবাধিকার আর উদারপন্থার দৃষ্টান্ত হয়ে ছিল - তা কি এখন আস্তে আস্তে বদলে যাচ্ছে?

সাবেক ফরাসী রাজনীতিবিদ পিয়ের লেকিয়া বলছিলেন, তিনি তা মনে করেন না।

তিনি বলছেন, "আমি ব্যক্তিগত ভাবে তা মনে করি না। তবে তারা বিপজ্জনক, এবং আমার মনে হয় তাদের ব্যাপারে অন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে সতর্ক থাকতে হবে। অর্থনৈতিক সমস্যাগুলোর সমাধান করতে হবে।"

ফ্রেডরিক সেগারফেল্ড অবশ্য মনে করেন ডানপন্থার উত্থান খুব শিগগীর থেমে যাবে এমনটা নিশ্চিতভাবে বলা যায় না।

"আমার মনে হয় এটা বেশ কিছু দিন চলবে। আমাদের উদারপন্থা, সহিষ্ণুতা এবং খোলা-দুয়ার নীতিকে রক্ষা করতে হবে। ডানপন্থী দলগুলোর উত্থানের এই ধারার অবসান ঘটার জন্য চেষ্টা করতে হবে। কিন্তু আমরা এটা পারবো কিনা সে ব্যাপারে নিশ্চিত নই। কারণ পুরো ইউরোপ মহাদেশ জুড়েই এটি একটি শক্তিশালী ধারায় পরিণত হয়েছে। তবে ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন যে এর ফলে হুমকির মুখে পড়বে তা আমার মনে হয় না। "

তবে অধ্যাপক রবার্তো দা'লিমন্ত বিষয়টিকে দেখতে চান ভিন্নভাবে।

তার কথা গণতান্ত্রিক রাজনীতিতে এমনটা হয়েই থাকে এবং অতিডানপন্থীদের এ উত্থান হয়তো একটা সাময়িক ব্যাপার।

তিনি বলেন,"আমরা এত অবাক হচ্ছি কেন? এটা গণতন্ত্র । মানুষজন মুদ্রাস্ফীতি, বেকারত্ব, অভিবাসন এসব নিয়ে বিরক্ত এবং ক্ষুব্ধ। তারা সরকারের কাছ থেকে সুরক্ষা চায়। বামপন্থী দলগুলো এই সব মানুষদের সাথে সংযোগ হারিয়ে ফেলেছে। সেজন্যই তারা ডানপন্থীদের দিকে মুখ ফিরিয়েছে। এখানে হতাশ হলে তারা হয়তো আবার বামপন্থীদের দিকে তাকাবে। মানুষের সমর্থন পেন্ডুলামের মতো একবার এদিকে একবার ওদিকে যাবে - গণতন্ত্রে এটা খুবই স্বাভাবিক। আমার মনে হয় আসল প্রশ্ন হচ্ছে - যারা ক্ষমতায় আসছে তাদের দেশ পরিচালনার সক্ষমতা আছে কি না। "

আসলে ইউরোপের রাজনীতিতে অতিডানপন্থীদের শক্তিবৃদ্ধি সবে শুরু হয়েছে এবং বলা যায় যে এটা হয়তো আরো কিছুদিন চলবে। তবে এটা স্পষ্ট যে যে তারা ১০ বছর আগে যেমন ইউরোপের রাজনীতিতে একটি ক্ষীণ ধারা ছিল - এখন তা আর নেই।

বিডি প্রতিদিন/জুনাইদ আহমেদ

এই বিভাগের আরও খবর
প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা
প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা
বেলুচিস্তানে বাস থামিয়ে ৯ যাত্রীকে অপহরণের পর হত্যা
বেলুচিস্তানে বাস থামিয়ে ৯ যাত্রীকে অপহরণের পর হত্যা
খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী
খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী
ইরান ভ্রমণে না যেতে যুক্তরাষ্ট্রের আহ্বান
ইরান ভ্রমণে না যেতে যুক্তরাষ্ট্রের আহ্বান
ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী
ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী
গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা
গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা
কানাডার পণ্যে ৩৫% শুল্ক আরোপের হুমকি ট্রাম্পের
কানাডার পণ্যে ৩৫% শুল্ক আরোপের হুমকি ট্রাম্পের
গাজায় পুষ্টি সহায়তা নিতে আসা শিশুদের ওপর হামলা, নিহত ১৫
গাজায় পুষ্টি সহায়তা নিতে আসা শিশুদের ওপর হামলা, নিহত ১৫
দক্ষিণ কোরিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট ইউন ফের গ্রেপ্তার
দক্ষিণ কোরিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট ইউন ফের গ্রেপ্তার
গাজায় যুদ্ধবিরতির বিষয়ে আশাবাদী মার্কো রুবিও
গাজায় যুদ্ধবিরতির বিষয়ে আশাবাদী মার্কো রুবিও
ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান
ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
সর্বশেষ খবর
ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি
ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

৫ বলে ৫ উইকেট, ক্রিকেটে নতুন বিশ্বরেকর্ড গড়লেন ক্যাম্ফার
৫ বলে ৫ উইকেট, ক্রিকেটে নতুন বিশ্বরেকর্ড গড়লেন ক্যাম্ফার

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

এসএসসির ফলাফল পুনঃনিরীক্ষণ আবেদন শুরু
এসএসসির ফলাফল পুনঃনিরীক্ষণ আবেদন শুরু

৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

৫ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস, বাড়বে গরমের অনুভূতি
৫ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস, বাড়বে গরমের অনুভূতি

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

সংস্কারের নামে জনগণকে বিভ্রান্ত না করে দ্রুত নির্বাচনের দাবি রিজভীর
সংস্কারের নামে জনগণকে বিভ্রান্ত না করে দ্রুত নির্বাচনের দাবি রিজভীর

২৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

৪ নদীবন্দরে সতর্কতা, দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা
৪ নদীবন্দরে সতর্কতা, দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা
প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রয়লার  ১৬৫–১৭০, মাছেই স্বস্তি খুঁজছেন ক্রেতারা
ব্রয়লার ১৬৫–১৭০, মাছেই স্বস্তি খুঁজছেন ক্রেতারা

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে তীব্র যানজট
ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে তীব্র যানজট

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বেলুচিস্তানে বাস থামিয়ে ৯ যাত্রীকে অপহরণের পর হত্যা
বেলুচিস্তানে বাস থামিয়ে ৯ যাত্রীকে অপহরণের পর হত্যা

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের
গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বৃষ্টির সম্ভাবনা, কমতে পারে তাপমাত্রা
রাজধানীতে বৃষ্টির সম্ভাবনা, কমতে পারে তাপমাত্রা

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

সারা বছর সুস্থ থাকতে নিয়মিত খান এই ৭টি খাবার
সারা বছর সুস্থ থাকতে নিয়মিত খান এই ৭টি খাবার

৫৪ মিনিট আগে | জীবন ধারা

খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী
খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি: লক্ষ্মীপুরে পাসের হার ৬৬.১৫ শতাংশ
এসএসসি: লক্ষ্মীপুরে পাসের হার ৬৬.১৫ শতাংশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান ভ্রমণে না যেতে যুক্তরাষ্ট্রের আহ্বান
ইরান ভ্রমণে না যেতে যুক্তরাষ্ট্রের আহ্বান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একই পরিবারের ৫ জন দগ্ধ, বার্ন ইনস্টিটিউটে ভর্তি
একই পরিবারের ৫ জন দগ্ধ, বার্ন ইনস্টিটিউটে ভর্তি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রামগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে পিকআপ চালকের মৃত্যু
রামগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে পিকআপ চালকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী
ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি থেকে ফিরেছেন ৮২ হাজার ৪১৬ হাজি
সৌদি থেকে ফিরেছেন ৮২ হাজার ৪১৬ হাজি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা
গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মৃত্যুর পর মা-বাবার হক যেভাবে আদায় করব
মৃত্যুর পর মা-বাবার হক যেভাবে আদায় করব

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা যেভাবে মসজিদের শহর হয়ে ওঠে
ঢাকা যেভাবে মসজিদের শহর হয়ে ওঠে

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

খুলাফায়ে রাশেদা পরবর্তী মুসলিম বিশ্ব
খুলাফায়ে রাশেদা পরবর্তী মুসলিম বিশ্ব

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে
বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কানাডার পণ্যে ৩৫% শুল্ক আরোপের হুমকি ট্রাম্পের
কানাডার পণ্যে ৩৫% শুল্ক আরোপের হুমকি ট্রাম্পের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

কক্সবাজারে এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় আত্মহত্যা
কক্সবাজারে এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় আত্মহত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন
জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়
পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড
পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল
পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিকারুননিসায় কমেছে জিপিএ-৫, বেড়েছে ফেল
ভিকারুননিসায় কমেছে জিপিএ-৫, বেড়েছে ফেল

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফাইনালে দুই তারকাকে ছাড়াই নামবে পিএসজি
ফাইনালে দুই তারকাকে ছাড়াই নামবে পিএসজি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ
মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩৪ প্রতিষ্ঠান থেকে পাস করেনি কোনো শিক্ষার্থী
১৩৪ প্রতিষ্ঠান থেকে পাস করেনি কোনো শিক্ষার্থী

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজশাহী বোর্ডে পাশের হার ৭৭.৬৩, এগিয়ে মেয়েরা
রাজশাহী বোর্ডে পাশের হার ৭৭.৬৩, এগিয়ে মেয়েরা

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার জিপিএ-৫ পেয়েছে এক লাখ ৩৯ হাজার ৩২ জন
এবার জিপিএ-৫ পেয়েছে এক লাখ ৩৯ হাজার ৩২ জন

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৯৮৪ প্রতিষ্ঠানে শতভাগ পাস
৯৮৪ প্রতিষ্ঠানে শতভাগ পাস

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এসএসসি ফলাফলে রাজশাহী বোর্ডে শীর্ষে বগুড়া
এসএসসি ফলাফলে রাজশাহী বোর্ডে শীর্ষে বগুড়া

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘আপনি এত সুন্দর ইংরেজি শিখলেন কোথায়?’— লাইবেরিয়ার প্রেসিডেন্টকে ট্রাম্পের প্রশ্ন
‘আপনি এত সুন্দর ইংরেজি শিখলেন কোথায়?’— লাইবেরিয়ার প্রেসিডেন্টকে ট্রাম্পের প্রশ্ন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনাজপুর বোর্ডে ১৩ বিদ্যালয়ে কেউ পাস করেনি
দিনাজপুর বোর্ডে ১৩ বিদ্যালয়ে কেউ পাস করেনি

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জয়পুরহাটে সেরা গার্লস ক্যাডেট কলেজ
জয়পুরহাটে সেরা গার্লস ক্যাডেট কলেজ

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু
হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই

সম্পাদকীয়

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা