শিরোনাম
প্রকাশ: ২১:২৯, শুক্রবার, ১৬ ডিসেম্বর, ২০২২

বিবিসি বাংলার প্রতিবেদন

কেনেডি হত্যাকাণ্ড : কী আছে ১৩ হাজার গোপন নথিতে

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
কেনেডি হত্যাকাণ্ড : কী আছে ১৩ হাজার গোপন নথিতে

যুক্তরাষ্ট্র সরকার এই প্রথম প্রেসিডেন্ট জন এফ কেনেডি হত্যাকাণ্ড সম্পর্কিত হাজার হাজার গোপন নথি কোন কিছু বাদ না দিয়ে সম্পূর্ণভাবে প্রকাশের নির্দেশ দিয়েছে।

হোয়াইট হাউজ বলছে, কেনেডি হত্যাকাণ্ড সম্পর্কিত মোট ১৩ হাজার ১৭৩ টি গোপন নথি প্রকাশ করা হচ্ছে। এর ফলে এ সংক্রান্ত সব নথির মোট ৯৭ শতাংশই এখন সাধারণ মানুষের জন্য উন্মুক্ত করে দেয়া হলো।

এসব নথি থেকে যে চমকপ্রদ নতুন কোন কিছু জানা যাবে তেমন কিছু আশা করা হচ্ছে না। তবে ইতিহাসবিদরা আশা করছেন, প্রেসিডেন্ট কেনেডির কথিত আততায়ী সম্পর্কে তারা আরও বিশদভাবে জানতে পারবেন।

প্রেসিডেন্ট কেনেডি যখন ১৯৬৩ সালের ২২ নভেম্বর টেক্সাসের ডালাস শহরে যান, তখন তাকে গুলি করে হত্যা করা হয়।

যুক্তরাষ্ট্রে ১৯৯২ সালে পাশ হওয়া আইনে এই হত্যাকাণ্ড সম্পর্কিত সমস্ত গোপন ফাইল ২০১৭ সালের অক্টোবরের মধ্যে প্রকাশ করতে বলা হয়েছিল সরকারকে।

প্রেসিডেন্টে জো বাইডেন বৃহস্পতিবার এসব নথি প্রকাশের জন্য এক নির্বাহী আদেশে সই করেন। তবে তিনি বলেন, কিছু ফাইল ২০২৩ সালের জুন মাস পর্যন্ত গোপন রাখা হবে সম্ভাব্য কিছু “চিহ্নিত ঝুঁকির” কারণে।

যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল আর্কাইভ বলছে, ৫১৫টি নথি পুরোপুরি গোপন রাখা হচ্ছে এবং আরও ২ হাজার ৫৪৫টি নথির আংশিক গোপন রাখা হচ্ছে।

কেনেডি হত্যাকাণ্ডের ব্যাপারে যুক্তরাষ্ট্রে সরকারের নিয়োগ করা ওয়ারেন কমিশন ১৯৬৪ সালে তাদের রিপোর্টে বলেছিল, প্রেসিডেন্ট কেনেডিকে হত্যা করেন লী হার্ভি অসওয়াল্ড নামের এক মার্কিন নাগরিক, যিনি একটা সময় তৎকালীন সোভিয়েত ইউনিয়নে বসবাস করেছেন।

ওয়ারেন কমিশন বলেছিল, অসওয়াল্ড একাই এই হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছেন। কিন্তু গ্রেফতার হওয়ার মাত্র দুদিন পর অসওয়াল্ড নিজেই ডালাসের পুলিশ সদর দফতরের বেজমেন্টে গুলিতে নিহত হন।

জন এফ কেনেডির হত্যাকাণ্ড নিয়ে দশকের পর দশক ধরে নানা ধরনের ষড়যন্ত্র তত্ত্বের কথা প্রচলিত ছিল। তবে যুক্তরাষ্ট্রের কেন্দ্রীয় গুপ্তচর সংস্থা সিআইএ বৃহস্পতিবার আবারও বলেছে, তারা কখনোই অসওয়াল্ডকে কাজে লাগায়নি এবং তার সম্পর্কে কোন তথ্যও যুক্তরাষ্ট্রের তদন্ত কর্মকর্তাদের কাছে লুকোয়নি।

কী আছে গোপন নথিতে

জন এফ কেনেডির হত্যাকাণ্ড নিয়ে আগ্রহী গবেষক এবং তাত্ত্বিকরা আশা করছেন নতুন প্রকাশিত সরকারি নথি থেকে অসওয়াল্ড সম্পর্কে তারা অনেক কিছু জানতে পারবেন। বিশেষ করে ১৯৬৩ সালের অক্টোবর মাসে মেক্সিকো সিটিতে যখন তিনি এক সোভিয়েত কেজিবি অফিসারের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন, তখন আসলে তিনি সেখানে কী করছিলেন, সে সম্পর্কে।

সিআইএ তাদের সর্বশেষ বিবৃতিতে বলেছে, অসওয়াল্ডের মেক্সিকো সিটি সফর সম্পর্কে যেসব তথ্য তারা গোপন রেখেছিল, তার সবকিছু আগেই প্রকাশ করা হয়েছে। নতুন প্রকাশ করা দলিলগুলোতে এ সম্পর্কে নতুন কোন তথ্য নেই।

তবে মেরি ফেরেল ফাউন্ডেশন নামের একটি অলাভজনক প্রতিষ্ঠানের গবেষকরা বলছেন, অসওয়াল্ড মেক্সিকো সিটিতে যে সময় কাটিয়েছিলেন, সেই সময়ের অনেক তথ্য সিআইএ গোপন রাখছে। এই মেরি ফেরেল ফাউন্ডেশনই কেনেডি হত্যাকাণ্ড সম্পর্কিত সব দলিল প্রকাশের আবেদন জানিয়ে যুক্তরাষ্ট্র সরকারের বিরুদ্ধে মামলা করেছিল।

তারা বলছে, সিআইএ’র কিছু ফাইল কখনোই যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় আর্কাইভে জমা দেয়া হয়নি। ফলে সদ্য প্রকাশিত দলিলপত্রের মধ্যে এগুলো নেই।

নতুন প্রকাশিত একটি দলিলে দেখা যায় মেক্সিকোর তৎকালীন প্রেসিডেন্ট যুক্তরাষ্ট্রকে সাহায্য করেছিলেন যাতে তারা মেক্সিকোতে সোভিয়েত দূতাবাসে আড়িপাতার যন্ত্র বসাতে পারে। তবে মেক্সিকোর সরকারের অন্যান্য কর্মকর্তাদের কাছে বিষয়টি গোপন রাখা হয়েছিল।

এই ফাইলটি যখন এর আগে প্রকাশ করা হয়, তখন সেখান থেকে এই তথ্যটি কেটে বাদ দেয়া হয়েছিল।

হোয়াইট হাউজ বলছে, কেনেডি হত্যাকাণ্ডের ব্যাপারে পরিচালিত সরকারি তদন্ত ভালোভাবে বোঝার ক্ষেত্রে নতুন প্রকাশিত ফাইলগুলো মানুষকে সাহায্য করবে।

প্রেসিডেন্ট বাইডেন তার নির্বাহী আদেশে লিখেছেন, “যে প্রায় ১৬ হাজার নথি এর আগে অংশত কাটা-ছেঁড়া করে প্রকাশ করা হয়েছিল, সরকারি সংস্থাগুলো পূর্ণাঙ্গ পর্যালোচনার পর সেগুলোর ৭০ শতাংশই পুরোপুরি প্রকাশের পক্ষে সিদ্ধান্ত নিয়েছে।”

সাবেক প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পও তার শাসনামলে কেনেডি হত্যাকাণ্ড সম্পর্কিত হাজার হাজার নথি প্রকাশ করেছিলেন। তবে কিছু নথি জাতীয় নিরাপত্তার কথা বিবেচনা করে গোপন রাখা হয়েছিল। যদিও ১৯৯২ সালের আইনে সব নথি ২০১৭ সালের মধ্যে প্রকাশ করতে বলা হয়েছিল।

এর আগে ২০২১ সালের অক্টোবরে প্রেসিডেন্ট বাইডেন প্রায় দেড় হাজার নথি প্রকাশ করেন, কিন্তু অনেক নথি তখন গোপন রেখেছিলেন।

নিউ ইয়র্ক টাইমসের এক সাবেক রিপোর্টার এবং কেনেডি হত্যাকাণ্ড সম্পর্কে একটি বইয়ের লেখক ফিলিপ শেনন বলেন, অসওয়াল্ডের মনোভাব সম্পর্কে সরকার আগে থেকে কিছু আঁচ পেয়েছিল কিনা, নতুন প্রকাশিত দলিলপত্র হয়তো সে সম্পর্কে কিছুটা আলোকপাত করতে পারবে।

তিনি বিবিসিকে বলেন,“আমার সন্দেহ, লী হার্ভি অসওয়াল্ড যে খুবই বিপদজনক ব্যক্তি এবং সে যে হয়তো প্রকাশ্যেই প্রেসিডেন্ট কেনেডিকে হত্যার কথা বলতো, এসব দলিলের কিছু তথ্য থেকে সে সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যাবে।”

তিনি বলেন, “একটা প্রশ্ন কিন্তু সবসময় ছিল। সেটা হচ্ছে, এই লোকটা যে প্রেসিডেন্ট কেনেডির জীবনের জন্য হুমকি, তার কি কোন আঁচ যুক্তরাষ্ট্রের সরকার, সিআইএ এবং এফবিআই পেয়েছিল? তারা যদি এসব তথ্যের ভিত্তিতে ব্যবস্থা নিত, তাহলে কি তারা প্রেসিডেন্টকে রক্ষা করতে পারতো?”

কীভাবে নিহত হন প্রেসিডেন্ট কেনেডি?

প্রেসিডেন্ট কেনেডির হত্যাকাণ্ড ছিল গত শতকের সবচাইতে নাটকীয় এবং চাঞ্চল্যকর রাজনৈতিক হত্যাকাণ্ডগুলোর একটি। পুরো বিশ্বকে নাড়িয়ে দিয়েছিল এই ঘটনা। হত্যাকাণ্ডের ৫৯ বছর পর নতুন প্রকাশিত সরকারি দলিলপত্র আবারও এই ঘটনাকে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে নিয়ে এসেছে।

এর কারণও আছে। প্রেসিডেন্ট কেনেডি ছিলেন গড়পড়তা মার্কিন প্রেসিডেন্টের চেয়ে অনেক আলাদা। সুদর্শন এই প্রেসিডেন্ট এবং তার সুন্দরী স্ত্রী জ্যাকি হোয়াইট হাউসে একটা গ্ল্যামার যোগ করেছিলেন।

জন এফ কেনেডি ছিলেন যুক্তরাষ্ট্রের বেশ ধনী এবং প্রভাবশালী এক পরিবারের সন্তান। তিনি যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষে সৈনিক হিসেবে যুদ্ধেও গিয়েছিলেন। ফ্রাংক সিনাত্রা, ডিন মার্টিনের মতো নামকরা তারকারা ছিলেন তার বন্ধু। তার বেশ কয়েকজন গোপন প্রেমিকা ছিল বলে গুঞ্জন আছে, এদের একজন ছিলেন মেরিলিন মনরো।

ডালাস সফরে যাওয়ার পর ১৯৬৩ সালের ২২ নভেম্বর যখন তিনি গুলিবিদ্ধ হন, তখন তিনি ছিলেন গাড়িতে। পাশে বসা ছিলেন তার স্ত্রী ফার্স্ট লেডি জ্যাকি। একটি উঁচু ভবন থেকে আততায়ী তাকে লক্ষ্য করে কয়েকটি গুলি করে বলে বলা হয়।

ঘটনার কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই এই হত্যা-রহস্য উদঘাটনের দাবি করে পুলিশ। গ্রেফতার করা হয় ২৪ বছর বয়সী এক সাবেক মেরিন সেনা লী হার্ভি অসওয়াল্ডকে। তার বিরুদ্ধে হত্যার অভিযোগ আনা হয়। কিন্তু আসলে ঠিক কী ঘটেছিল, সে সম্পর্কে অসওয়াল্ডের বক্তব্য কেউ জানার সুযোগ পায়নি।

কারণ পুলিশের হাতে গ্রেফতার হওয়ার দুদিন পরেই এক নৈশ ক্লাবের মালিক জ্যাক রুবি ডালাসের পুলিশ সদর দফতরে ঢুকে সেখানকার বেজমেন্টে একেবারে সামনাসামনি গুলি করে অসওয়াল্ডকে হত্যা করে।

অসওয়াল্ড নিহত হওয়ায় কেনেডি হত্যাকাণ্ডের অনেক তথ্য অনুদঘাটিত থেকে যায়। আর এর ফলে কেনেডি হত্যাকাণ্ডের ব্যাপারে অনেক ধরনের ষড়যন্ত্র তত্ত্ব চালু হয়।

ষড়যন্ত্র তত্ত্ব

যুক্তরাষ্ট্রের মতো একটি দেশের প্রেসিডেন্টকে হত্যা করা হলো, আর কথিত হত্যাকারী ধরা পড়ার পর পুলিশ হেফাজতে থাকা অবস্থায় দুদিনের মাথায় সেও নিহত হলো-এই বিষয়টি বহু মানুষের কাছে একদম অবিশ্বাস্য বলে মনে হয়েছে। আর কথিত হত্যাকারী অসওয়াল্ডের জীবনকে ঘিরেও ছিল অনেক প্রশ্ন। ফলে কেনেডি হত্যাকাণ্ড নিয়ে দ্রুত অনেক ষড়যন্ত্র তত্ত্ব ছড়াতে থাকে। এর কারণও ছিল। প্রথমত প্রেসিডেন্ট কেনেডি ছিলেন অসম্ভব জনপ্রিয়। দ্বিতীয়ত, এই হত্যাকাণ্ড ঘটেছিল যুক্তরাষ্ট্র এবং সোভিয়েত ইউনিয়নের মধ্যে স্নায়ুযুদ্ধের উত্তেজনা যখন চরমে, তখন। যে কোন সময় পরমাণু যুদ্ধ শুরু হয়ে যেতে পারে বলে তখন আশংকা ছিল।

যুক্তরাষ্ট্র সরকারের নিয়োগ করা কমিশন দাবি করেছিল, অসওয়াল্ড একাই এই কাজ করেছিল, তার সঙ্গে আর কেউ ছিল না। এর পেছনে বড় কোন ষড়যন্ত্রের কথা কমিশন নাকচ করে দিয়েছিল।

কিন্তু কমিশন অনেক প্রশ্নের উত্তর দিতে পারেনি।

লী হার্ভি অসওয়াল্ড কেনেডি হত্যাকাণ্ডের আগে বেশ কিছু সময় সোভিয়েত ইউনিয়নে কাটিয়েছিলেন। বলা হয়, তিনি সোভিয়েত ইউনিয়নের পক্ষাবলম্বন করেছিলেন। তবে কেনেডি হত্যাকাণ্ডের আগের বছর তিনি যুক্তরাষ্ট্রে ফিরে আসেন। কোন কোন ষড়যন্ত্র তত্ত্বে দাবি করা হয়, সোভিয়েত ইউনিয়ন এবং কিউবার পক্ষ হয়ে এই কাজ করেছেন অসওয়াল্ড।

আবার অন্য কিছু ষড়যন্ত্র তত্ত্বে দাবি করা হয়, এর পেছনে সিআইএ’র হাত ছিল। কেউ কেউ তো কেনেডির ভাইস প্রেসিডেন্ট লিন্ডন জনসনকে এজন্যে সন্দেহ করেন, তিনিই নাকি প্রেসিডেন্ট কেনেডিকে সরিয়ে দেয়ার ষড়যন্ত্রে ছিলেন।

সিআইএ এবং এফবিআই আগে থেকে এরকম একটি হুমকির ব্যাপারে কতটা জানতো তা নিয়ে অনেক প্রশ্ন আছে।

অনেকের বিশ্বাস, কেনেডির ওপর গুলি চালিয়েছিল একজন নয়, দুজন বন্দুকধারী।

টোনি গ্লোভার এই হত্যাকাণ্ডের একজন প্রত্যক্ষদর্শী। তখন তার বয়স ছিল ১১ বছর। তিনি মনে করেন, একজন দ্বিতীয় বন্দুকধারী সেখানে ছিল, যার অবস্থান ছিল রাস্তার অপর পাশে।

বিডি-প্রতিদিন/বাজিত

এই বিভাগের আরও খবর
মার্কিন নতুন শুল্ক বৃদ্ধিতে ‘হতাশ’ কানাডার প্রধানমন্ত্রী
মার্কিন নতুন শুল্ক বৃদ্ধিতে ‘হতাশ’ কানাডার প্রধানমন্ত্রী
ইসরায়েলি হামলায় আরো ৮৩ ফিলিস্তিনি নিহত
ইসরায়েলি হামলায় আরো ৮৩ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় বিমান থেকে খাবার ফেলল ছয় দেশ
গাজায় বিমান থেকে খাবার ফেলল ছয় দেশ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় মার্কিন নাগরিক নিহত
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় মার্কিন নাগরিক নিহত
ইউক্রেনে টেকসই শান্তি চায় রাশিয়া, বললেন পুতিন
ইউক্রেনে টেকসই শান্তি চায় রাশিয়া, বললেন পুতিন
ট্রাম্পের এক সিদ্ধান্তেই পিছু হটল ভারত, সামনে বিপদ?
ট্রাম্পের এক সিদ্ধান্তেই পিছু হটল ভারত, সামনে বিপদ?
পরিবারে প্রথম বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি, তাই লির জন্য লালগালিচা সংবর্ধনা
পরিবারে প্রথম বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি, তাই লির জন্য লালগালিচা সংবর্ধনা
তেলের গন্ধে বদলাচ্ছে বন্ধুত্ব: ভারতকে ফেলে পাকিস্তানে ঝুঁকছেন ট্রাম্প
তেলের গন্ধে বদলাচ্ছে বন্ধুত্ব: ভারতকে ফেলে পাকিস্তানে ঝুঁকছেন ট্রাম্প
দক্ষিণ এশিয়ায় পাকিস্তানের ওপরই সবচেয়ে কম শুল্ক চাপালেন ট্রাম্প!
দক্ষিণ এশিয়ায় পাকিস্তানের ওপরই সবচেয়ে কম শুল্ক চাপালেন ট্রাম্প!
চিকেন নেকে চিন্তা, রেল যোগাযোগ বাড়াচ্ছে ভারত
চিকেন নেকে চিন্তা, রেল যোগাযোগ বাড়াচ্ছে ভারত
১০ দিন ধরে ইসরায়েলের নানা স্থানে রহস্যময় আগুন-বিস্ফোরণ
১০ দিন ধরে ইসরায়েলের নানা স্থানে রহস্যময় আগুন-বিস্ফোরণ
বিশ্বের রহস্যময় দেশ তুর্কমিনিস্তান খুলছে পর্যটকদের জন্য দ্বার
বিশ্বের রহস্যময় দেশ তুর্কমিনিস্তান খুলছে পর্যটকদের জন্য দ্বার
সর্বশেষ খবর
৩০ সেপ্টেম্বর ইন্টার‌ন্যাশনাল লিগ টি-টোয়েন্টির নিলাম
৩০ সেপ্টেম্বর ইন্টার‌ন্যাশনাল লিগ টি-টোয়েন্টির নিলাম

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবির হলে ডিজিটাল সাইকেল গ্যারেজ উদ্বোধন
ঢাবির হলে ডিজিটাল সাইকেল গ্যারেজ উদ্বোধন

৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মার্কিন নতুন শুল্ক বৃদ্ধিতে ‘হতাশ’ কানাডার প্রধানমন্ত্রী
মার্কিন নতুন শুল্ক বৃদ্ধিতে ‘হতাশ’ কানাডার প্রধানমন্ত্রী

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে ডিজিটাল অন্তর্ভুক্তি ও সেবার সুযোগ বৃদ্ধিতে বাংলালিংক ও বিকাশ-এর অংশীদারিত্ব
দেশজুড়ে ডিজিটাল অন্তর্ভুক্তি ও সেবার সুযোগ বৃদ্ধিতে বাংলালিংক ও বিকাশ-এর অংশীদারিত্ব

৩২ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

ইসরায়েলি হামলায় আরো ৮৩ ফিলিস্তিনি নিহত
ইসরায়েলি হামলায় আরো ৮৩ ফিলিস্তিনি নিহত

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্তানের প্রতি মুসলিম মনীষীদের উপদেশ
সন্তানের প্রতি মুসলিম মনীষীদের উপদেশ

৫২ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

গাজায় বিমান থেকে খাবার ফেলল ছয় দেশ
গাজায় বিমান থেকে খাবার ফেলল ছয় দেশ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রংপুর, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগে বৃষ্টির আভাস
রংপুর, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগে বৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মন ভালো করার ইনডোর প্লান্ট
মন ভালো করার ইনডোর প্লান্ট

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

গাজায় ইসরায়েলের হামলায় মার্কিন নাগরিক নিহত
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় মার্কিন নাগরিক নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুন্দরগঞ্জে শিশু ধর্ষণ মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার
সুন্দরগঞ্জে শিশু ধর্ষণ মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শুল্ক হ্রাসে আত্মতুষ্টি নয়, বাণিজ্য কৌশল বদল জরুরি
শুল্ক হ্রাসে আত্মতুষ্টি নয়, বাণিজ্য কৌশল বদল জরুরি

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সাধারণ যাত্রীর মতো লন্ডনে লোকাল বাসের অপেক্ষায় তারেক রহমান
সাধারণ যাত্রীর মতো লন্ডনে লোকাল বাসের অপেক্ষায় তারেক রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জয়সওয়ালের ফিফটিতে ভারতের লিড
জয়সওয়ালের ফিফটিতে ভারতের লিড

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাজিলকে নিয়ে যে স্বপ্ন দেখেন ভিনিসিয়ুস
ব্রাজিলকে নিয়ে যে স্বপ্ন দেখেন ভিনিসিয়ুস

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রিয়াদে জুলাই গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি উদযাপন
রিয়াদে জুলাই গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি উদযাপন

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

একাত্তরে শ্রেণিমুক্তির মীমাংসা ঘটেনি
একাত্তরে শ্রেণিমুক্তির মীমাংসা ঘটেনি

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ আগস্ট)

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই ঘোষণাপত্র ৫ আগস্টের মধ্যেই : মাহফুজ আলম
জুলাই ঘোষণাপত্র ৫ আগস্টের মধ্যেই : মাহফুজ আলম

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তরা ইউনিভার্সিটিতে ‘বিজনেস অ্যালামনাই রিইউনিয়ন ২০২৫’ অনুষ্ঠিত
উত্তরা ইউনিভার্সিটিতে ‘বিজনেস অ্যালামনাই রিইউনিয়ন ২০২৫’ অনুষ্ঠিত

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

২৪-এর গণঅভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র-জনতা অংশগ্রহণ করেছিল : নবীউল্লাহ নবী
২৪-এর গণঅভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র-জনতা অংশগ্রহণ করেছিল : নবীউল্লাহ নবী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আপনারা রিকশা থেকে বিএমডব্লিউতে চড়লেন কীভাবে : হাবিব উন নবী
আপনারা রিকশা থেকে বিএমডব্লিউতে চড়লেন কীভাবে : হাবিব উন নবী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে মুখোশ পরে এসে প্রকাশ্যে মাথায় গুলি
রাজধানীতে মুখোশ পরে এসে প্রকাশ্যে মাথায় গুলি

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নাইক্ষ্যংছড়িতে অপহৃত শিশুকে ফিরিয়ে দিলো অপহরণকারীরা, আটক ১
নাইক্ষ্যংছড়িতে অপহৃত শিশুকে ফিরিয়ে দিলো অপহরণকারীরা, আটক ১

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিআর পদ্ধতির পেছনে অন্য উদ্দেশ্য আছে : মির্জা আব্বাস
পিআর পদ্ধতির পেছনে অন্য উদ্দেশ্য আছে : মির্জা আব্বাস

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমার হলুদের গল্প
আমার হলুদের গল্প

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খুলনায় যুবককে কুপিয়ে হত্যা
খুলনায় যুবককে কুপিয়ে হত্যা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউক্রেনে টেকসই শান্তি চায় রাশিয়া, বললেন পুতিন
ইউক্রেনে টেকসই শান্তি চায় রাশিয়া, বললেন পুতিন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাইমের অলরাউন্ড পারফরম্যান্সে সিরিজে এগিয়ে পাকিস্তান
সাইমের অলরাউন্ড পারফরম্যান্সে সিরিজে এগিয়ে পাকিস্তান

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমর্থকদের অসদাচরণের জন্য শাস্তি পেল পিএসজি
সমর্থকদের অসদাচরণের জন্য শাস্তি পেল পিএসজি

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
আওয়ামী ক্যাডারদের প্রশিক্ষণ দেওয়া কে এই মেজর সাদিক?
আওয়ামী ক্যাডারদের প্রশিক্ষণ দেওয়া কে এই মেজর সাদিক?

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশটা তোমার বাপের নাকি’ গেয়ে পালিয়ে থাকতে হয়েছিল মৌসুমীকে
‘দেশটা তোমার বাপের নাকি’ গেয়ে পালিয়ে থাকতে হয়েছিল মৌসুমীকে

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কোন দেশে কত শুল্ক বসালেন ট্রাম্প
কোন দেশে কত শুল্ক বসালেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ দিন ধরে ইসরায়েলের নানা স্থানে রহস্যময় আগুন-বিস্ফোরণ
১০ দিন ধরে ইসরায়েলের নানা স্থানে রহস্যময় আগুন-বিস্ফোরণ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনি ক্ষুধার্ত শিশুর প্রতি ইসরায়েলি নির্মমতা নিয়ে মুখ খুললেন মার্কিন সেনা কর্মকর্তা
ফিলিস্তিনি ক্ষুধার্ত শিশুর প্রতি ইসরায়েলি নির্মমতা নিয়ে মুখ খুললেন মার্কিন সেনা কর্মকর্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানের ঘাড়ে ৫০ হাজার কোটির বোঝা
বিমানের ঘাড়ে ৫০ হাজার কোটির বোঝা

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কলকাতায় ৮ দিনের রিমান্ডে বাংলাদেশি মডেল শান্তা
কলকাতায় ৮ দিনের রিমান্ডে বাংলাদেশি মডেল শান্তা

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাধারণ যাত্রীর মতো লন্ডনে লোকাল বাসের অপেক্ষায় তারেক রহমান
সাধারণ যাত্রীর মতো লন্ডনে লোকাল বাসের অপেক্ষায় তারেক রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেনজীরের ডক্টরেট ডিগ্রি স্থগিত করল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
বেনজীরের ডক্টরেট ডিগ্রি স্থগিত করল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে মুখোশ পরে এসে প্রকাশ্যে মাথায় গুলি
রাজধানীতে মুখোশ পরে এসে প্রকাশ্যে মাথায় গুলি

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মালয়েশিয়া যেতে আগ্রহীদের সতর্ক করলো হাইকমিশন
মালয়েশিয়া যেতে আগ্রহীদের সতর্ক করলো হাইকমিশন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি : পলাতক ছাত্রনেতা জানে আলম অপু গ্রেফতার
৫০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি : পলাতক ছাত্রনেতা জানে আলম অপু গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের শুল্ক হ্রাসে ভারতের পোশাক খাতের শেয়ারে ধস
বাংলাদেশের শুল্ক হ্রাসে ভারতের পোশাক খাতের শেয়ারে ধস

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এটি বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ কূটনৈতিক বিজয় : প্রধান উপদেষ্টা
এটি বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ কূটনৈতিক বিজয় : প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেলের গন্ধে বদলাচ্ছে বন্ধুত্ব: ভারতকে ফেলে পাকিস্তানে ঝুঁকছেন ট্রাম্প
তেলের গন্ধে বদলাচ্ছে বন্ধুত্ব: ভারতকে ফেলে পাকিস্তানে ঝুঁকছেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'মুক্তি তখনই চূড়ান্ত হবে যখন আওয়ামী লীগকে রাজনৈতিকভাবে নিশ্চিহ্ন করতে পারব'
'মুক্তি তখনই চূড়ান্ত হবে যখন আওয়ামী লীগকে রাজনৈতিকভাবে নিশ্চিহ্ন করতে পারব'

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জার্মান টিকটকার নোয়েল রবিনসন ভারতে আটক
জার্মান টিকটকার নোয়েল রবিনসন ভারতে আটক

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা ১০ দিন ভারী বর্ষণের আভাস
টানা ১০ দিন ভারী বর্ষণের আভাস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরকীয়ার সন্দেহে প্রভাষক স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যা করলেন স্বামী
পরকীয়ার সন্দেহে প্রভাষক স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যা করলেন স্বামী

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আপনারা রিকশা থেকে বিএমডব্লিউতে চড়লেন কীভাবে : হাবিব উন নবী
আপনারা রিকশা থেকে বিএমডব্লিউতে চড়লেন কীভাবে : হাবিব উন নবী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিউইয়র্ক পুলিশে মরণোত্তর পদোন্নতি পেলেন গুলিতে নিহত বাংলাদেশি দিদারুল
নিউইয়র্ক পুলিশে মরণোত্তর পদোন্নতি পেলেন গুলিতে নিহত বাংলাদেশি দিদারুল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের ‘গোপন বৈঠক’
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের ‘গোপন বৈঠক’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের রহস্যময় দেশ তুর্কমিনিস্তান খুলছে পর্যটকদের জন্য দ্বার
বিশ্বের রহস্যময় দেশ তুর্কমিনিস্তান খুলছে পর্যটকদের জন্য দ্বার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার দশক পর জানলেন স্ত্রীর গর্ভের ৫ সন্তানের বাবা নন তিনি, অতঃপর..!
চার দশক পর জানলেন স্ত্রীর গর্ভের ৫ সন্তানের বাবা নন তিনি, অতঃপর..!

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গুলশানে চাঁদাবাজি : কেন্দ্রীয় নেতাদের কেউ জড়িত কিনা জানতে তদন্ত চলছে
গুলশানে চাঁদাবাজি : কেন্দ্রীয় নেতাদের কেউ জড়িত কিনা জানতে তদন্ত চলছে

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সমাবেশ ঘিরে নেতাকর্মীদের উদ্দেশে ছাত্রদলের ৬ নির্দেশনা
সমাবেশ ঘিরে নেতাকর্মীদের উদ্দেশে ছাত্রদলের ৬ নির্দেশনা

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুল্ক কার্যকরের তারিখ পেছালেন ট্রাম্প
শুল্ক কার্যকরের তারিখ পেছালেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হওয়ার পথে কোনো বাধা দেখছি না : নজরুল ইসলাম
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হওয়ার পথে কোনো বাধা দেখছি না : নজরুল ইসলাম

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দক্ষিণ এশিয়ায় পাকিস্তানের ওপরই সবচেয়ে কম শুল্ক চাপালেন ট্রাম্প!
দক্ষিণ এশিয়ায় পাকিস্তানের ওপরই সবচেয়ে কম শুল্ক চাপালেন ট্রাম্প!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথমবারের মতো জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পাচ্ছেন শাহরুখ খান
প্রথমবারের মতো জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পাচ্ছেন শাহরুখ খান

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
ইবির ক্যাম্পাসজুড়ে বিষধর সাপ, আতঙ্ক
ইবির ক্যাম্পাসজুড়ে বিষধর সাপ, আতঙ্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের ওপর শুল্ক কমাল যুক্তরাষ্ট্র
বাংলাদেশের ওপর শুল্ক কমাল যুক্তরাষ্ট্র

প্রথম পৃষ্ঠা

মোবাইল সার্ভিসিং ছেড়ে কনটেন্ট তৈরি
মোবাইল সার্ভিসিং ছেড়ে কনটেন্ট তৈরি

শনিবারের সকাল

আর্থিক খাতে আস্থার সংকট
আর্থিক খাতে আস্থার সংকট

পেছনের পৃষ্ঠা

সমন্বয়কদের মাদক সিন্ডিকেট
সমন্বয়কদের মাদক সিন্ডিকেট

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিদ্যুৎ খাতের নেপথ্যের লুটেরা
বিদ্যুৎ খাতের নেপথ্যের লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

আবারও সফল ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক - দেরি করে আসবেন
আবারও সফল ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক - দেরি করে আসবেন

শোবিজ

ঘুম হারাম নদীপাড়ের মানুষের
ঘুম হারাম নদীপাড়ের মানুষের

পেছনের পৃষ্ঠা

সোহরাওয়ার্দীতে মূর্ত রক্তাক্ত জুলাই
সোহরাওয়ার্দীতে মূর্ত রক্তাক্ত জুলাই

নগর জীবন

সিনিয়র শিল্পীরা কেমন আছেন
সিনিয়র শিল্পীরা কেমন আছেন

শোবিজ

অ্যাডামসকে বাদ দিয়ে মোটা অঙ্ক গুনল বিসিবি
অ্যাডামসকে বাদ দিয়ে মোটা অঙ্ক গুনল বিসিবি

মাঠে ময়দানে

সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্ত আদালত গঠন
সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্ত আদালত গঠন

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিষেককে নিয়ে ফের নিমরত
অভিষেককে নিয়ে ফের নিমরত

শোবিজ

বিশ্ব সাঁতারে সোনার পদক জয় কেট ডগলাস
বিশ্ব সাঁতারে সোনার পদক জয় কেট ডগলাস

মাঠে ময়দানে

ছাত্রলীগের বিচার না করে ডাকসু ভোট হবে প্রশ্নবিদ্ধ
ছাত্রলীগের বিচার না করে ডাকসু ভোট হবে প্রশ্নবিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্ব সাঁতারে ডাবল সোনা জয়
বিশ্ব সাঁতারে ডাবল সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

দক্ষিণ আফ্রিকার সেরা ক্রিকেটার
দক্ষিণ আফ্রিকার সেরা ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

নিঃসঙ্গ মাহির গান
নিঃসঙ্গ মাহির গান

শোবিজ

দেশের মাটিতে বিদেশি আনারস
দেশের মাটিতে বিদেশি আনারস

শনিবারের সকাল

ঐকমত্যে তিন চ্যালেঞ্জ
ঐকমত্যে তিন চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি
বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমতার কাঠামো বদলাতে হবে
ক্ষমতার কাঠামো বদলাতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্রিকেটাররা এখন চোখে চোখ রেখে লড়াই করে
ক্রিকেটাররা এখন চোখে চোখ রেখে লড়াই করে

মাঠে ময়দানে

স্বরলিপি
স্বরলিপি

শোবিজ

গতিহীন সাগরে তেল-গ্যাস অনুসন্ধান
গতিহীন সাগরে তেল-গ্যাস অনুসন্ধান

পেছনের পৃষ্ঠা

ওভালে বোলারদের দাপটে রোমাঞ্চের আভাস
ওভালে বোলারদের দাপটে রোমাঞ্চের আভাস

মাঠে ময়দানে

গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের জানে আলম গ্রেপ্তার
গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের জানে আলম গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর নিয়ে সুস্পষ্ট ঘোষণা পাইনি
পিআর নিয়ে সুস্পষ্ট ঘোষণা পাইনি

প্রথম পৃষ্ঠা

কুয়াকাটা সৈকতে ভেসে এলো মৃত ডলফিন
কুয়াকাটা সৈকতে ভেসে এলো মৃত ডলফিন

পেছনের পৃষ্ঠা