শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৩৪, সোমবার, ১৩ মার্চ, ২০২৩

ইরান-সৌদির সম্পর্ক পুনঃস্থাপন: প্রতিক্রিয়ায় যা বলল প্রতিবেশীসহ বিভিন্ন রাষ্ট্র

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
ইরান-সৌদির সম্পর্ক পুনঃস্থাপন: প্রতিক্রিয়ায় যা বলল প্রতিবেশীসহ বিভিন্ন রাষ্ট্র

দীর্ঘদিন পর কূটনৈতিক ও বাণিজ্যিক সম্পর্ক পুনঃস্থাপনে ঐকমত্যে পৌঁছেছে ইরান ও সৌদি আরব। এশিয়ার দেশ চীনের মধ্যস্থতায় দীর্ঘ সাত বছর দুই দেশের হিমশীতল সম্পর্কের বরফ গলানো সম্ভব হল।

মধ্যপ্রাচ্যের দুই দেশের এই পদক্ষেপে ইতিবাচক প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে আঞ্চলিক প্রতিবেশীসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশ।

এ বিষয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র জানিয়েছে, “সাধারণভাবে বলতে গেলে, আমরা ইয়েমেন যুদ্ধের অবসান এবং মধ্যপ্রাচ্য অঞ্চলে উত্তেজনা কমাতে সহায়তার জন্য যেকোনও প্রচেষ্টাকে স্বাগত জানাই।

হোয়াইট হাউসের জাতীয় নিরাপত্তা পরিষদের মুখপাত্র জন কিরবি এক প্রতিক্রিয়ায় এ কথা বলেন।

তিনি আরও বলেন, “রাষ্ট্রপতি বাইডেন গত বছর এই অঞ্চলে সফরের সময় উত্তেজনা প্রশমন এবং কূটনীতি সংক্রান্ত নীতির রূপরেখা দিয়ে গেছেন।”

কিরবি বলেন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এই চুক্তিকে স্বাগত জানালেও ইরান তাদের বাধ্যবাধকতা পূরণ করবে কি না তা নিয়ে সন্দিহান ওয়াশিংটন।

এদিকে, সংযুক্ত আরব আমিরাত বলেছে- তারা এই চুক্তিকে স্বাগত জানায় এবং আলোচনায় চীনের ভূমিকাকে ‘মূল্যবান’ মনে করছে দেশটি।

দেশটির ঊর্ধ্বতন সরকারি কর্মকর্তা আমিরাত প্রেসিডেন্টের উপদেষ্টা আনোয়ার গারগাশ বলেন, “আমরা ভাল প্রতিবেশীর ধারণা সুসংহত করতে এই অঞ্চলের দেশগুলোর মধ্যে ইতিবাচক যোগাযোগ এবং সংলাপের গুরুত্বে বিশ্বাস করি।”

শুক্রবার কাতার নিউজ এজেন্সি জানিয়েছে, কাতারের প্রধানমন্ত্রী এবং পররাষ্ট্র বিষয়ক মন্ত্রী শেখ মোহাম্মদ বিন আব্দুল রহমান বিন জসিম আল-থানি সৌদি পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল বিন ফারহানের সাথে ফোনালাপের সময় এই ঘোষণাকে স্বাগত জানিয়েছেন।

তিনি দুই দেশের মধ্যে নিরাপত্তা সহযোগিতা চুক্তির পুনঃসক্রিয়তা এবং অর্থনীতি, বাণিজ্য, বিনিয়োগ, প্রযুক্তি, বিজ্ঞান, সংস্কৃতি, ক্রীড়া এবং যুব ক্ষেত্রে সাধারণ সহযোগিতা চুক্তিকে অভিনন্দন জানান।

তিনি আরও বলেন, “এই পদক্ষেপ ‘আঞ্চলিক নিরাপত্তা ও স্থিতিশীলতা বৃদ্ধিতে অবদান রাখবে। সেই সঙ্গে সমগ্র অঞ্চলের স্বার্থ ও দুই দেশের জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ করবে।”

ইরাক এবং ওমানও সম্পর্ক পুনঃস্থাপনের ঘোষণাকে স্বাগত জানিয়েছে। উভয় দেশের রাষ্ট্রীয় সংবাদ সংস্থা এই তথ্য জানিয়েছে।


এক বিবৃতিতে ইরাক জানিয়েছে, তারা ইরান ও সৌদি আরবের মধ্যে ‘একটি নতুন অধ্যায় চালুর’ এই সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানায়।

ওমানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বদর আলবুসাইদি বলেছেন, “এতে উভয়পক্ষের জয় হয়েছে এবং তাদের এই সিদ্ধান্ত আঞ্চলিক ও বৈশ্বিক নিরাপত্তাকে উপকৃত করবে। আমরা আশা করি এই পদক্ষেপে দীর্ঘমেয়াদে সবার জন্য অর্থনৈতিক সুবিধা বাড়ানোর সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচিত হল।”

এছাড়া বাহরাইন, আলজেরিয়া, তুরস্ক, লেবানন ও সুদানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ও ইরান-সৌদির চুক্তিকে স্বাগত জানিয়ে বিবৃতি প্রকাশ করেছে।

বাহরাইন বলেছে, তারা আশা করে যে চুক্তিটি মতভেদ নিরসনে এবং আলোচনা ও কূটনৈতিক উপায়ে সমস্ত আঞ্চলিক সংঘাতের অবসানে একটি ইতিবাচক পদক্ষেপ হিসেবে ভূমিকা রাখবে।

কুয়েতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বলেছে, চুক্তিটি আস্থা তৈরি করা এবং উভয় দেশের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক গড়ে তোলার একটি চাবিকাঠি হিসেবে কাজ করবে, যা এই অঞ্চলের প্রতিবেশী দেশসমূহ ও সমগ্র বিশ্বের স্বার্থে কাজ করবে।

জর্ডান এক বিবৃতিতে বলেছে, সৌদি আরব ও ইরানের মধ্যকার এই সমঝোতা উভয় দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষা ও তাদের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ না করার ক্ষেত্রে অবদান রাখবে।

চুক্তিকে স্বাগত জানিয়ে সিরিয়া বলেছে, এটি এই অঞ্চলকে আরও স্থিতিশীলতার দিকে নিয়ে যাবে। বিশেষ করে এই চুক্তি দুই দেশের জনগণ এবং সাধারণভাবে এই অঞ্চলের জনগণের অভিন্ন স্বার্থের ক্ষেত্রে ইতিবাচক প্রতিফলন ঘটাবে।

উল্লেখ্য, গত ৬ ফেব্রুয়ারি ভয়াবহ ভূমিকম্পের পর সৌদি আরব ছিল সিরিয়ার সরকার-নিয়ন্ত্রিত অংশে সহায়তা সরবরাহকারী কয়েকটি আরব দেশগুলোর মধ্যে অন্যতম।

তুরস্কের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মেভলুত কাভুসোগলু তার সৌদি সমকক্ষ প্রিন্স ফয়সালের সঙ্গে ফোনে এই সিদ্ধান্তের প্রশংসা করেছেন।

পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বিলাওয়াল ভুট্টা জারদারি বলেছেন, সৌদি আরব ও ইরানের এই সিদ্ধান্তে দুই দেশের নেতৃত্বকে অভিনন্দন জানায় তার দেশ।

তিনি বলেন, বর্তমান বিশ্ব এমন একটি অবস্থায় রয়েছে যেখানে আমরা দুর্ভাগ্যবশত আর ভাল খবর পেতে অভ্যস্ত নই। এই সময় এই চুক্তিটি সত্যি সত্যিই দুর্দান্ত।

গালফ কোঅপারেশন কাউন্সিলের মহাসচিব জাসেম মোহাম্মদ আলবুদাইবি বলেছেন, চুক্তিটি ‘নিরাপত্তা ও শান্তি বৃদ্ধিতে অবদান রাখবে’ বলে তিনি ও তার সংস্থা আশাবাদী ।

আর আরব পার্লামেন্ট বলেছে, চুক্তিটি এই অঞ্চলে স্থিতিশীলতা পুনরুদ্ধারে একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ।

মুসলিম ওয়ার্ল্ড লিগও এই চুক্তিকে স্বাগত জানিয়ে বিবৃতি দিয়েছে।

ইসলামিক সহযোগিতা সংস্থার (ওআইসি) সেক্রেটারি-জেনারেল হুসেইন ইব্রাহিম ত্বহা বলেছেন, চুক্তিটি এই অঞ্চলে শান্তি, নিরাপত্তা এবং স্থিতিশীলতার স্তম্ভগুলোকে শক্তিশালী করতে অবদান রাখবে এবং ওআইসির সদস্য দেশগুলোর মধ্যে সহযোগিতার নতুন প্রেরণা জোগাবে।

জাতিসংঘ মহাসচিব অ্যান্তোনিও গুতেরেসের পক্ষে সংস্থাটির মুখপাত্র স্টিফেন দুজারিকও ইরান-সৌদি আরবের এই চুক্তিকে স্বাগত জানিয়েছেন।

তিনি বলেছেন, মহাসচিব এই উদ্যোগের পদক্ষেপ এবং দুই দেশের মধ্যে সংলাপ উন্নীত করার জন্য চীনের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন। একই সঙ্গে মহাসচিব এ বিষয়ে ওমান সালতানাত ও ইরাকের মতো অন্যান্য দেশের প্রচেষ্টারও প্রশংসা করেছেন। তিনি মনে করেন উপসাগরীয় অঞ্চলের স্থিতিশীলতার জন্য ইরান ও সৌদি আরবের মধ্যে সুসম্পর্ক অপরিহার্য। সূত্র: আরব নিউজ

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ
ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী
ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী
ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি
ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি
ইন্দোনেশিয়ায় আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাত, আকাশে ১৮ কিলোমিটার উঁচু ছাইয়ের স্তম্ভ
ইন্দোনেশিয়ায় আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাত, আকাশে ১৮ কিলোমিটার উঁচু ছাইয়ের স্তম্ভ
ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল
ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল
ওয়াশিংটনে নেতানিয়াহু, হোয়াইট হাউসের বাইরে বিক্ষোভ
ওয়াশিংটনে নেতানিয়াহু, হোয়াইট হাউসের বাইরে বিক্ষোভ
মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ
মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ
ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের
ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের
ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত
ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত
১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক
১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক
প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা
প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা
সর্বশেষ খবর
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপান-কোরিয়ার পণ্যে ২৫ শতাংশ শুল্ক ঘোষণা  ট্রাম্পের
জাপান-কোরিয়ার পণ্যে ২৫ শতাংশ শুল্ক ঘোষণা  ট্রাম্পের

২১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস তুলে ধরার তাগিদ দিলেন প্রধান উপদেষ্টা
মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস তুলে ধরার তাগিদ দিলেন প্রধান উপদেষ্টা

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

শৈলকুপায় তিন খুন: লিপটন-রাজু গ্রেফতার
শৈলকুপায় তিন খুন: লিপটন-রাজু গ্রেফতার

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অতিরিক্ত কারা মহাপরিদর্শক হলেন জাহাঙ্গীর কবির
অতিরিক্ত কারা মহাপরিদর্শক হলেন জাহাঙ্গীর কবির

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আবেগঘন পোস্ট দিয়ে সমন্বয়কের পদত্যাগ
আবেগঘন পোস্ট দিয়ে সমন্বয়কের পদত্যাগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে বিষ প্রয়োগে হত্যার অভিযোগ, থানায় মামলা
রংপুরে বিষ প্রয়োগে হত্যার অভিযোগ, থানায় মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গুলিতে নিহত জিয়াউরের মরদেহ উত্তোলন করতে দেননি স্ত্রী
গুলিতে নিহত জিয়াউরের মরদেহ উত্তোলন করতে দেননি স্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুর জেলা কারাগারে বন্দীদের মাঝে আম বিতরণ
গাজীপুর জেলা কারাগারে বন্দীদের মাঝে আম বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিডনিতে আইইবি অস্ট্রেলিয়া চ্যাপ্টারের বার্ষিক সাধারণ সভা
সিডনিতে আইইবি অস্ট্রেলিয়া চ্যাপ্টারের বার্ষিক সাধারণ সভা

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী
ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে কৃষকদলের সদস্য সচিব বহিষ্কার
দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে কৃষকদলের সদস্য সচিব বহিষ্কার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের শহীদদের নামে নামকৃত চত্বর ও সড়ক উদ্বোধন
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের শহীদদের নামে নামকৃত চত্বর ও সড়ক উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফ্যাসিস্ট সরকারের প্রেতাত্মারা সব সেক্টরে বহাল তবিয়তে রয়েছে’
‘ফ্যাসিস্ট সরকারের প্রেতাত্মারা সব সেক্টরে বহাল তবিয়তে রয়েছে’

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফুটবলকে বিদায় জানালেন ইভান রাকিতিচ
ফুটবলকে বিদায় জানালেন ইভান রাকিতিচ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাগুরায় অস্ত্রসহ গ্রেফতার ২
মাগুরায় অস্ত্রসহ গ্রেফতার ২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে পুলিশ কর্মকর্তা হত্যা মামলায় ৪ জনের মৃত্যুদণ্ড
ঝিনাইদহে পুলিশ কর্মকর্তা হত্যা মামলায় ৪ জনের মৃত্যুদণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‌‘জুলাই শহিদদের প্রেরণা অনুসরণ করলে গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র বিনির্মাণ সম্ভব’
‌‘জুলাই শহিদদের প্রেরণা অনুসরণ করলে গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র বিনির্মাণ সম্ভব’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হেফাজত আমিরের সঙ্গে ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
হেফাজত আমিরের সঙ্গে ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জানুয়ারি-মার্চ প্রান্তিকে দেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৪.৮৬ শতাংশ
জানুয়ারি-মার্চ প্রান্তিকে দেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৪.৮৬ শতাংশ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পরিচালনা পর্ষদের সিদ্ধান্ত না মেনে পদোন্নতি প্রক্রিয়ার বিরুদ্ধে এফডিসিতে বিক্ষোভ
পরিচালনা পর্ষদের সিদ্ধান্ত না মেনে পদোন্নতি প্রক্রিয়ার বিরুদ্ধে এফডিসিতে বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শার্শা আওয়ামী লীগের ১০ নেতা-কর্মী কারাগারে
শার্শা আওয়ামী লীগের ১০ নেতা-কর্মী কারাগারে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাগুরায় সাপের কামড়ে মাদ্রাসা ছাত্রীর মৃত্যু
মাগুরায় সাপের কামড়ে মাদ্রাসা ছাত্রীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দীপিকার সঙ্গে দেখা হলে অস্বস্তিতে ভোগেন আনুশকা
দীপিকার সঙ্গে দেখা হলে অস্বস্তিতে ভোগেন আনুশকা

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নোয়াখালীতে সরকারি কিডনি ডায়ালাইসিস ইউনিট বন্ধের প্রতিবাদে মানববন্ধন
নোয়াখালীতে সরকারি কিডনি ডায়ালাইসিস ইউনিট বন্ধের প্রতিবাদে মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা
ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাভারে পিস্তল ও গুলিসহ শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
সাভারে পিস্তল ও গুলিসহ শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই বিপ্লবের শহীদ পরিবারদের সম্মাননা দিলো সিলেট বিএনপি
জুলাই বিপ্লবের শহীদ পরিবারদের সম্মাননা দিলো সিলেট বিএনপি

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী
ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নড়াইলে স্ত্রীসহ আন্তঃজেলা ডাকাতদলের সদস্য গ্রেফতার
নড়াইলে স্ত্রীসহ আন্তঃজেলা ডাকাতদলের সদস্য গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প
মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে হুতিদের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে হুতিদের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা
ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী
টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মধ্যরাতে নারী ফুটবলারদের সংবর্ধনা দিল বাফুফে
মধ্যরাতে নারী ফুটবলারদের সংবর্ধনা দিল বাফুফে

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর ফার্মগেট ও মহাখালীতে ককটেল বিস্ফোরণ, আহত ৪
রাজধানীর ফার্মগেট ও মহাখালীতে ককটেল বিস্ফোরণ, আহত ৪

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক
দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য
শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ
ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক
সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইয়েমেনে দফায় দফায় ইসরায়েলের হামলা
ইয়েমেনে দফায় দফায় ইসরায়েলের হামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৈকতকে প্রশংসায় ভাসালেন হার্শা ভোগলে
সৈকতকে প্রশংসায় ভাসালেন হার্শা ভোগলে

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টেক্সাসে বন্যায় মৃত বেড়ে ৮২, নিখোঁজ ৪১
টেক্সাসে বন্যায় মৃত বেড়ে ৮২, নিখোঁজ ৪১

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে
এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে
কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি
এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ
মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের
ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ জুলাই এসএসসি ফল প্রকাশের সম্ভাবনা
১০ জুলাই এসএসসি ফল প্রকাশের সম্ভাবনা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক
১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের মধ্যদিয়ে দেশে গণতন্ত্র ফিরবে : মির্জা ফখরুল
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের মধ্যদিয়ে দেশে গণতন্ত্র ফিরবে : মির্জা ফখরুল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘আগ্রাসন যুদ্ধের’ পর ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রের জবাবদিহিতার দাবি ইরানের
‘আগ্রাসন যুদ্ধের’ পর ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রের জবাবদিহিতার দাবি ইরানের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের দুঃসংবাদ দিল ইউটিউব, আসছে নতুন নীতিমালা
কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের দুঃসংবাদ দিল ইউটিউব, আসছে নতুন নীতিমালা

১২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী
চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এয়ার ইন্ডিয়ার বিমানে বারবার ত্রুটি, এবার জয়পুরে জরুরি অবতরণ
এয়ার ইন্ডিয়ার বিমানে বারবার ত্রুটি, এবার জয়পুরে জরুরি অবতরণ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...
প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত
ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি
তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে
জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

চালের বাজারে সরকারের তীক্ষ্ণ নজর রয়েছে
চালের বাজারে সরকারের তীক্ষ্ণ নজর রয়েছে

নগর জীবন

ভারী বর্ষণ, ৩ হাজার পরিবার পানিবন্দি
ভারী বর্ষণ, ৩ হাজার পরিবার পানিবন্দি

দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে মৃত্যু পাঁচ শিশুর
পানিতে ডুবে মৃত্যু পাঁচ শিশুর

দেশগ্রাম

দুদককে চিঠির বিষয়টি ভুলভাবে ব্যাখ্যা করা হচ্ছে
দুদককে চিঠির বিষয়টি ভুলভাবে ব্যাখ্যা করা হচ্ছে

নগর জীবন

সাংবাদিক শামীম আহমদ আর নেই
সাংবাদিক শামীম আহমদ আর নেই

নগর জীবন

তিন দশক ধরে অসিদের দখলে
তিন দশক ধরে অসিদের দখলে

মাঠে ময়দানে

ফ্যাসিস্ট সরকারের প্রেতাত্মারা বহাল তবিয়তে
ফ্যাসিস্ট সরকারের প্রেতাত্মারা বহাল তবিয়তে

নগর জীবন

কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার

দেশগ্রাম

বাস-অটোরিকশা সংঘর্ষে মা ছেলেসহ নিহত ৩
বাস-অটোরিকশা সংঘর্ষে মা ছেলেসহ নিহত ৩

দেশগ্রাম

মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে
মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশ কর্মকর্তা হত্যা চারজনের মৃত্যুদন্ড যাবজ্জীবন ৪
পুলিশ কর্মকর্তা হত্যা চারজনের মৃত্যুদন্ড যাবজ্জীবন ৪

দেশগ্রাম

ফ্যাসিস্ট সরকারের দুর্নীতি ও দমন-নিপীড়নের গ্রাফিতি
ফ্যাসিস্ট সরকারের দুর্নীতি ও দমন-নিপীড়নের গ্রাফিতি

নগর জীবন

এবার যুবাদের চীন জয়
এবার যুবাদের চীন জয়

মাঠে ময়দানে

ওয়ানডেতে সাকিবের সেঞ্চুরি ৯টি
ওয়ানডেতে সাকিবের সেঞ্চুরি ৯টি

মাঠে ময়দানে

তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া
তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে কারিগরি শিক্ষার বিকল্প নেই
দেশে কারিগরি শিক্ষার বিকল্প নেই

নগর জীবন

২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি
২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি

নগর জীবন

ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!
ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!

দেশগ্রাম

ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে
ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে

নগর জীবন

প্রতিবন্ধী বিদ্যালয় এমপিওভুক্তির দাবি
প্রতিবন্ধী বিদ্যালয় এমপিওভুক্তির দাবি

নগর জীবন

রংপুরে পানিতে ডুবে দুই মাদরাসা ছাত্রের মৃত্যু
রংপুরে পানিতে ডুবে দুই মাদরাসা ছাত্রের মৃত্যু

নগর জীবন

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

বড়াইগ্রাম পৌর বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক বহিষ্কার
বড়াইগ্রাম পৌর বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক বহিষ্কার

নগর জীবন

জুলাই বিপ্লবে শহীদ পরিবারের মধ্যে সম্মাননা প্রদান
জুলাই বিপ্লবে শহীদ পরিবারের মধ্যে সম্মাননা প্রদান

নগর জীবন

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে ১৬ মামলার ওয়ারেন্টভুক্ত পলাতক আসামি গ্রেপ্তার
চট্টগ্রামে ১৬ মামলার ওয়ারেন্টভুক্ত পলাতক আসামি গ্রেপ্তার

নগর জীবন

আবারও আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত
আবারও আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত

মাঠে ময়দানে