শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:৩৩, শনিবার, ১৩ মে, ২০২৩

বিবিসি বাংলার প্রতিবেদন

যুক্তরাষ্ট্র কেন চাঁদে পারমাণবিক বোমার বিস্ফোরণ ঘটাতে চেয়েছিল?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
যুক্তরাষ্ট্র কেন চাঁদে পারমাণবিক বোমার বিস্ফোরণ ঘটাতে চেয়েছিল?

১৯৫০ এর দশকে, ইউএসএসআর বা সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়ন যখন মহাকাশ জয়ের দৌড়ে এগিয়ে যাচ্ছিল তখন যুক্তরাষ্ট্রের বিজ্ঞানীরা একটি অদ্ভূত পরিকল্পনা তৈরি করেছিলেন। সেটি হচ্ছে, তৎকালীন সোভিয়েত ইউনিয়নকে ভয় দেখানোর জন্য চন্দ্রপৃষ্ঠে পরমাণু হামলা।

এর পরে ১৯৬৯ সালে মহাকাশচারী নিল আর্মস্ট্রং যখন চন্দ্রপৃষ্ঠে তার পদচিহ্ন এঁকে দিয়েছিলেন সেটি নিঃসন্দেহে ইতিহাসের সবচেয়ে স্মরণীয় মুহূর্তগুলোর মধ্যে একটি। কিন্তু যে চাঁদে আর্মস্ট্রং পা রেখেছিলেন সেখানে যদি বিশালাকার গর্ত আর পরমাণু বোমার বিষাক্ততায় পরিপূর্ণ থাকতো তাহলে কেমন হতো?

চাঁদ নিয়ে গবেষণা - যার নাম ‘লুনার রিসার্চ ফ্লাইট-ভলিউম ১’- সেটি প্রথমবার পড়তে গেলে মনে হবে যে এটি একেবারেই আমলাতান্ত্রিক এবং শান্তিপূর্ণ। যে ধরণের কাগজপত্র সাধারণত সহজেই নজর এড়িয়ে যায়। আর এটাই ছিল সম্ভবত মূল উদ্দেশ্য। তবে যাই হোক মলাটের দিকে নজর দিলে তা একটু আলাদাই মনে হয়।

এর কেন্দ্রের দিকে একটি ঢালের চিত্র খচিত। যাতে একটি পরমাণু, একটি বোমা এবং একটি মাশরুমের মতো মেঘের প্রতীক রয়েছে। এটি আসলে নিউ মেক্সিকোতে অবস্থিত কির্টল্যান্ড বিমান ঘাটিতে থাকা বিমান বাহিনীর বিশেষ অস্ত্রগার কেন্দ্রের প্রতীক। এই ঘাটিটি পারমানবিক অস্ত্র তৈরি ও পরীক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে।

একদম নিচের দিকে লেখকের নাম উল্লেখ রয়েছে: এল রেইফেল বা লেনার্ড রেইফেল যিনি আমেরিকার বিখ্যাত পারমানবিক পদার্থবিদ। তিনি কাজ করতেন এনরিকো ফার্মির সাথে। এনরিকো ফার্মি ছিলেন বিশ্বের প্রথম পারমানবিক রিঅ্যাকটর বা পারমানবিক চুল্লীর নির্মাতা যাকে “পারমানবিক বোমার স্থপতি” বলা হয়।

প্রজেক্ট এওয়ানওয়াননাইন বা এ১১৯ নামে পরিচিত এই প্রকল্পটি ছিল চন্দ্রপৃষ্ঠে হাইড্রোজেন বোমার বিস্ফোরণের একটি অতি-গোপনীয় প্রস্তাব। ১৯৪৫ সালে হিরোশিমায় যে পারমানবিক বোমা ফেলা হয়েছিল, হাইড্রোজেন বোমা তার চেয়ে আরো অনেক বেশি বিধ্বংসী। একই সাথে এটি ছিল সে সময়ে নকশা করা পারমানবিক বোমার মধ্যে সবচেয়ে আধুনিক সংযোজন।

বিমান বাহিনীর কর্মকর্তাদের কাছ থেকে ‘দ্রুত বাস্তবায়নের’ নির্দেশ পাওয়া এই প্রকল্প বাস্তবায়ন পরিকল্পনার সম্ভাব্যতা যাচাইয়ের অংশ হিসেবে ১৯৫৮ থেকে ১৯৫৯ সালের মধ্যে রেইফেল অনেকগুলো প্রতিবেদন তৈরি করেছিলেন।

অবিশ্বাস্যভাবে একজন বিজ্ঞানী এই ভয়ংকর পরিকল্পনাটি অনুমোদন করেছিলেন। তিনি হচ্ছেন ভবিষ্যতের স্বপ্নদর্শী হিসেবে পরিচিত কার্ল সেগান। বাস্তবে এই প্রকল্পের অস্তিত্ব জানা গিয়েছিল ১৯৯০ এর দশকে। কারণ, মি. সেগান একটি অভিজাত বিশ্ববিদ্যালয়ে করা তার আবেদনে এর উল্লেখ করেছিলেন।

যদিও এটি চাঁদ সম্পর্কিত কিছু প্রাথমিক বৈজ্ঞানিক প্রশ্নের উত্তর দিয়েছে, কিন্তু প্রজেক্ট এ১১৯ মূল উদ্দেশ্য ছিল শক্তি প্রদর্শন। বোমাটির বিস্ফোরণ ঘটার কথা ছিল টার্মিনেটর লাইন নামে একটি রেখায়। এটি চাঁদের আলোকিত ও অন্ধকার অংশের সীমান্ত রেখা।

এর উদ্দেশ্য ছিল আলোর উজ্জ্বল ঝলকানি তৈরি করা যাতে এটি যে কেউ বিশেষ করে ক্রেমলিন থেকে, যে কেউ খালি চোখে দেখতে পারে। বায়ুমণ্ডল না থাকার মানে হচ্ছে, সেখানে কোন মাশরুমের মতো মেঘ তৈরি হবে না।

এই ভয়ঙ্কর পরিকল্পনা প্রস্তাবের একটি মাত্র বিশ্বাসযোগ্য ব্যাখ্যা রয়েছে এবং এটির প্রতি আগ্রহ সৃষ্টির কারণ নিরাপত্তাহীনতা এবং হতাশার মধ্যে নিহিত।

১৯৫০ এর দশকে আমেরিকা স্নায়ু যুদ্ধে জয় পাচ্ছে বলে মনে হচ্ছিলো না। যুক্তরাষ্ট্রের রাজনৈতিক এবং জনপ্রিয় মতবাদগুলোর মধ্যে প্রচলিত ছিল যে, পরমাণু অস্ত্রাগার গড়ে তোলার ক্ষেত্রে আমেরিকার চেয়ে এগিয়ে সোভিয়েত ইউনিয়ন, বিশেষ করে এসব অস্ত্রের উন্নয়ন, সংখ্যা, পারমানবিক বোম্বার এবং পারমানবিক ক্ষেপনাস্ত্রের ক্ষেত্রেও এগিয়ে রাশিয়া।

১৯৫২ সালে যুক্তরাষ্ট্র প্রথমবার হাইড্রোজেন বোমার বিস্ফোরণ ঘটায়। তিন বছর পর সোভিয়েতরা তাদের নিজস্ব বোমার বিষ্ফোরণ ঘটিয়ে ওয়াশিংটনের তাক লাগিয়ে দেয়। ১৯৫৭ সালে তারা আরো একধাপ এগিয়ে যায়, স্পুটনিক ১ উৎক্ষেপন করে মহাকাশ জয়ের দৌড়ে নেতৃস্থানে চলে যায়। স্পুটনিক ১ ছিল কক্ষপথে পাঠানো বিশ্বের প্রথম কৃত্রিম উপগ্রহ।

আমেরিকার জন্য আন্তমহাদেশীয় ব্যালিস্টিক ক্ষেপনাস্ত্রের করে স্পুটনিকের উৎক্ষেপন এবং “কৃত্রিম চন্দ্র” উৎক্ষেপনের মার্কিন নিজস্ব প্রচেষ্টা বিশালাকার বিস্ফোরণের মাধ্যমে ব্যর্থ হওয়া- কোনটিই স্বস্তিদায়ক ছিল না। ভ্যানগার্ড নামে তাদের প্রথম রকেটটি যেভাবে অগ্নিকাণ্ডে পুড়ে ছাই হয়ে গিয়েছিল তার চিত্র ধারণ করে পুরো বিশ্বে দেখানো হয়েছিল। সেসময় ব্রিটিশ একটি সংবাদ শিরোনাম ছিল অনেকটা চাঁচাছোলা: “ভ্যানগার্ড ব্যর্থ হয়েছে....প্রকৃতপক্ষেই একটি বড় ধাক্কা...মর্যাদা আর প্রোপাগান্ডার দুনিয়ায়...”

সেসময় হঠাৎ করেই যুক্তরাষ্ট্রের স্কুলগামী শিশুদের বিখ্যাত “ডাক এন্ড কাভার” নামে তথ্যচিত্র দেখানো হতো, যেখানে বার্ট নামে একটি এনিমেটেড কচ্ছপ চরিত্র শিশুদের শেখাতো যে পারমানবিক হামলা হলে কী কী করতে হবে।

একই বছরের পরের দিকে, একজন জ্যেষ্ঠ গোয়েন্দা সূত্রের বরাত দিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সংবাদপত্রগুলো(দ্য ডেইল টাইমস, নিউ ফিলাডেলফিয়া, ওহাইয়ো) প্রতিবেদন প্রকাশ করে যেখানে বলা হয় যে, “সোভিয়েতরা ৭ই নভেম্বর তাদের বিপ্লবের বর্ষপূর্তীতে চাঁদে হাইড্রোজেন বোমা নিক্ষেপ করবে।” এর পরের প্রতিবেদনগুলোতে বলা হয় যে, সোভিয়েতরা সম্ভবত এরইমধ্যে আমাদের সবচেয়ে কাছের প্রতিবেশীর উপর পরমাণু অস্ত্র-সমৃদ্ধ রকেট নিক্ষেপের পরিকল্পনা করছে।

স্নায়ুযুদ্ধ সম্পর্কিত গুজবগুলোর মতোই এই প্রতিবেদনের উৎস পাওয়াটা সম্ভব ছিল না।

আশ্চর্য্যজনকভাবে, এই ভয় সোভিয়েতদেরকে তাদের পরিকল্পনা তৈরি করতে উৎসাহিত করে। কোডনেমড ইফোর নামে তাদের একটি পরিকল্পনা হুবহু আমেরিকানদের নকল করে তৈরি করা হয়েছিল এবং পরবর্তীতে অবশ্য সোভিয়েতরা আশঙ্কা থেকে তা নাকোচও করেছিল। তাদের আশঙ্কা ছিল যে, উৎক্ষেপন ব্যর্থ হলে বোমা সোভিয়েত মাটিতেই আঘাত হানবে। এই আশঙ্কার বর্ণনা তারা “অত্যন্ত অনাকাঙ্ক্ষিত আন্তর্জাতিক ঘটনা” হিসেবে প্রকাশ করেছিল।

তারা হয়তো খুব সাধারণভাবেই অনুধাবন করেছিল যে, চাঁদে অবতরণ করা এর চেয়ে বড় পুরষ্কার হয়ে উঠবে। কিন্তু প্রজেক্ট এ১১৯ কাজ করেছিল। ২০০০ সালে রেইফেল এনিয়ে কথা বলেছিলেন। তিনি নিশ্চিত করেন যে, এটা “প্রযুক্তিগতভাবে সম্ভব” ছিল এবং পৃথিবী থেকেই বিস্ফোরণটি দেখা যেতো। বিজ্ঞানীদের উদ্বেগ সত্ত্বেও চাঁদের পরিবেশের আদি অবস্থা নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের বিমান বাহিনীর মাথাব্যথা ছিল না।

“প্রজেক্ট এ১১৯ ছিল সেসময় স্পুটনিকের বিপরীতে ভেসে বেড়ানো অনেকগুলো পরিকল্পনার একটি,” বলেন অ্যালেক্স ওয়েলারস্টেইন যিনি বিজ্ঞান ও পরমাণু বিষয়ক ইতিহাসবিদ। “এসব পরিকল্পনার মধ্যে ছিল স্পুটনিক গুলি করে নামানো, যা ছিল খুবই বিরক্তিকর। এগুলোকে স্টান্ট হিসেবে দেখা হতো...যা মানুষকে মুগ্ধ করার জন্য নকশা করা হয়েছিল।”

“পরে তারা যা করেছিল সেটি হচ্ছে নিজেদের স্যাটেলাইট পাঠিয়েছিল, যদিও এটা বেশ সময় নিয়েছিল, কিন্তু তারা এই প্রকল্প যেকোনভাবেই হোক না কেন গুরুত্ব সহকারে চালিয়ে যাচ্ছিল, অন্তত ১৯৫০ এর দশকের শেষ পর্যন্ত।”

“তখন এটি ছিল আমেরিকার মনোজগতের বেশ আকর্ষণীয় চিন্তা। এই তাড়না তাদেরকে এমন একটি প্রতিযোগিতায় লিপ্ত করেছিল যা থেকে খুব প্রশংসনীয় কিছু তৈরি হয়েছিল। আমার মনে হয়, এক্ষেত্রে প্রশংসনীয় এবং ভয়ংকর-এই দুটো ধারণা পরস্পরের খুব কাছাকাছি ছিল।”

তবে তিনি এটা নিশ্চিত নন যে, কমিউনিস্ট বিরোধী চিন্তা-চেতনা পারমানবিক পদার্থবিদকে এই প্রকল্পে কাজ করতে উদ্বুদ্ধ করেছিলো কিনা। “এসব পদে যারা থাকেন তারা সম্ভবত অনেক ক্ষেত্রে নিজ থেকেই যোগ দেন,” কিনি বলেন। “এ ধরণের কাজ করতে তাদের কোন আপত্তি থাকে না। আর তারা যদি ভীত থাকে তাহলে তারা আরো অনেক বেশি কিছু করে। স্নায়ুযুদ্ধে অনেক বিজ্ঞানীই এ ধরণের কাজ করেছেন; তারা বলতেন যে পদার্থবিদ্যাকে অনেক বেশি রাজনীতিকীকরণ করা হয়েছে।”

ভিয়েতনাম যুদ্ধ থেকে এ ধরণের আরো আত্ম-উপলব্ধি পাওয়া যায়।

“প্রজেক্ট এ১১৯ আমার কাছে দ্য সিম্পসনের ওই ঘটনার মতো মনে হয় যখন লিসা তার দেয়ালে নেলসনের ‘নিউ দ্য হোয়েলসের’ পোস্টার দেখতে পায়,” বলেন ব্লেডিন বাওয়েন যিনি মহাশূণ্যে আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিষয়ক বিশেষজ্ঞ। “এবং সে বলে যে, ‘বেশ, তোমাকেও কিছু একটা তৈরি করতে হবে।’

“এগুলো গুরুত্বপূর্ণ গবেষণা ছিল, কিন্তু স্পেস কমিউনিটি থেকে বের হয়ে যাওয়ার পর তারা এ বিষয়ে কোন তহবিল বা মনোযোগ- কোনটিই পাননি। এটা ছিল ৫০ এর দশকের শেষের দিক ও ৬০ এর দশকের শুরুর দিকের মহাকাশ নিয়ে বিপুল আগ্রহ সৃষ্টি হওয়ার আগে কেউ জানতোই না যে, মহাকাশযুগ আসলে কোন দিকে যাচ্ছে,” তিনি বলেন।

“সেই চন্দ্র হিস্টেরিয়ার মতো পরিস্থিতি যদি আবার তৈরি হতে থাকে তাহলে তা আন্তর্জাতিকভাবে প্রতিষ্ঠিত আইনের পরিপন্থী হবে বলে বিশ্বের প্রায় সব দেশই সম্মত হয়েছে।”

আন্তর্জাতিক ঐক্যমতের পরও কি এ ধরণের পরিকল্পনা আবার সামনে আসতে পারে? “আমি শুনেছি যে বিভিন্ন জায়গা এবং পেন্টাগন থেকে এ ধরণের আওয়াজ আসছে যে চাঁদের পরিবেশ পর্যবেক্ষনের জন্য যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ বাহিনীর মিশনের দিকে নজর রয়েছে,” বাওয়েন বলেন।

এর চেয়ে অদ্ভূত কোন চিন্তা যদি যুক্তরাষ্ট্রে স্থান না পায় তার মানে এই নয় তা চীনের মতো আরো দূরবর্তী কোন দেশ গিয়ে স্থান পাবে না। “আমি অবাক হবো না যদি চীনের কোন একটি সম্প্রদায় এ ধরনের কোন চিন্তা বাস্তবায়ন করতে চায় কারণ তারা মনে করে যে চাঁদ ঠান্ডা এবং তারা সামরিক বাহিনীতে কাজ করে,” বাওয়েন আরো বলেন।

প্রজেক্ট এ১১৯ এর বেশিরভাগ বর্ণনা এখনো রহস্য ঘেরা। এর অনেক অংশই ধ্বংস করে ফেলা হয়েছে। এর চরম শিক্ষা হচ্ছে, আসলে কোন গবেষণাপত্রকে আগে না পড়ে ঢালাওভাবে সেটির একটি যেনতেন আমলাতান্ত্রিক নাম দিয়ে অভিহিত করা উচিত নয়।

বিডি-প্রতিদিন/শফিক

এই বিভাগের আরও খবর
বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকেও হিন্দুত্ববাদ প্রচারে বাধ্য করছে মোদি প্রশাসন?
বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকেও হিন্দুত্ববাদ প্রচারে বাধ্য করছে মোদি প্রশাসন?
শার্লটে ট্রাম্পের অবৈধ অভিবাসী বিরোধী অভিযান, জনমনে আতঙ্ক
শার্লটে ট্রাম্পের অবৈধ অভিবাসী বিরোধী অভিযান, জনমনে আতঙ্ক
লেবাননে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষীদের ওপর ফের ইসরায়েলি গুলি
লেবাননে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষীদের ওপর ফের ইসরায়েলি গুলি
১৪ হাজার প্রবাসীকে নিজ দেশে ফেরত পাঠাল সৌদি আরব
১৪ হাজার প্রবাসীকে নিজ দেশে ফেরত পাঠাল সৌদি আরব
ভারতীয় জলসীমায় প্রবেশ, পশ্চিমবঙ্গে ২৯ বাংলাদেশি আটক
ভারতীয় জলসীমায় প্রবেশ, পশ্চিমবঙ্গে ২৯ বাংলাদেশি আটক
সৌদিকে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান বিক্রির বিবেচনায় ট্রাম্প
সৌদিকে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান বিক্রির বিবেচনায় ট্রাম্প
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
ইথিওপিয়ায় প্রথমবারের মতো মারাত্মক মারবার্গ ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব
ইথিওপিয়ায় প্রথমবারের মতো মারাত্মক মারবার্গ ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব
যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ায় নৌকা উল্টে ৪ জনের প্রাণহানি
যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ায় নৌকা উল্টে ৪ জনের প্রাণহানি
হায়দ্রাবাদে আতশবাজি কারখানায় বিস্ফোরণে নিহত বেড়ে ৭
হায়দ্রাবাদে আতশবাজি কারখানায় বিস্ফোরণে নিহত বেড়ে ৭
ঝড়ের তাণ্ডবে পর্তুগালে ৩ মৃত্যু, ইংল্যান্ডে বন্যা
ঝড়ের তাণ্ডবে পর্তুগালে ৩ মৃত্যু, ইংল্যান্ডে বন্যা
যুক্তরাজ্যে শরণার্থীরা স্থায়ী নাগরিকত্ব পাবেন ২০ বছর পর
যুক্তরাজ্যে শরণার্থীরা স্থায়ী নাগরিকত্ব পাবেন ২০ বছর পর
সর্বশেষ খবর
বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকেও হিন্দুত্ববাদ প্রচারে বাধ্য করছে মোদি প্রশাসন?
বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকেও হিন্দুত্ববাদ প্রচারে বাধ্য করছে মোদি প্রশাসন?

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনায় যুবককে গুলি করে ও কুপিয়ে হত্যা
খুলনায় যুবককে গুলি করে ও কুপিয়ে হত্যা

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৫৭ জনের বিরুদ্ধে নাশকতার মামলা
সিদ্ধিরগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৫৭ জনের বিরুদ্ধে নাশকতার মামলা

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মধ্য বাড্ডায় বাসে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ
মধ্য বাড্ডায় বাসে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ

৪০ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ১৪তম কমিউনিকেশন সামিট  অনুষ্ঠিত
ঢাকায় ১৪তম কমিউনিকেশন সামিট  অনুষ্ঠিত

৪৮ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

শার্লটে ট্রাম্পের অবৈধ অভিবাসী বিরোধী অভিযান, জনমনে আতঙ্ক
শার্লটে ট্রাম্পের অবৈধ অভিবাসী বিরোধী অভিযান, জনমনে আতঙ্ক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিইউপিতে প্রাইম ব্যাংকের আর্থিক অন্তর্ভুক্তি বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত
বিইউপিতে প্রাইম ব্যাংকের আর্থিক অন্তর্ভুক্তি বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বাংলাদেশ পেনাং রোডশোর মাধ্যমে দক্ষিণ-দক্ষিণ সেমিকন্ডাক্টর সেতুবন্ধন গড়ে তুলছে
বাংলাদেশ পেনাং রোডশোর মাধ্যমে দক্ষিণ-দক্ষিণ সেমিকন্ডাক্টর সেতুবন্ধন গড়ে তুলছে

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আর্মেনিয়াকে ৯ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপে পর্তুগাল, নেভেস ও ফার্নান্দেসের হ্যাটট্রিক
আর্মেনিয়াকে ৯ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপে পর্তুগাল, নেভেস ও ফার্নান্দেসের হ্যাটট্রিক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিআরটিএ শিশু ও তরুণদের রক্ষায় কাজ করছে: চেয়ারম্যান
বিআরটিএ শিশু ও তরুণদের রক্ষায় কাজ করছে: চেয়ারম্যান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কমওয়ার্ড’র সেরার স্বীকৃতি পেল মাস্টহেড পিআর
কমওয়ার্ড’র সেরার স্বীকৃতি পেল মাস্টহেড পিআর

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

জলবায়ু অর্থায়নের নামে ভয়াবহ ঋণের ফাঁদ
জলবায়ু অর্থায়নের নামে ভয়াবহ ঋণের ফাঁদ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তির দাবিতে ছাত্রশক্তির মশাল মিছিল
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তির দাবিতে ছাত্রশক্তির মশাল মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাঙামাটিতে বন্যহাতির আক্রমণে নারী নিহত
রাঙামাটিতে বন্যহাতির আক্রমণে নারী নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে প্রতি ১০ শিশুর চারজনের রক্তে ‘উদ্বেগজনক’ মাত্রায় সিসা
দেশে প্রতি ১০ শিশুর চারজনের রক্তে ‘উদ্বেগজনক’ মাত্রায় সিসা

২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

আবুধাবি টি-টেন লিগে খেলার সুযোগে উচ্ছ্বসিত সাইফ
আবুধাবি টি-টেন লিগে খেলার সুযোগে উচ্ছ্বসিত সাইফ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চায়ের আড্ডায় টুকুর গণসংযোগ
চায়ের আড্ডায় টুকুর গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

লেবাননে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষীদের ওপর ফের ইসরায়েলি গুলি
লেবাননে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষীদের ওপর ফের ইসরায়েলি গুলি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বান্দরবানে পর্যটকের মরদেহ উদ্ধার
বান্দরবানে পর্যটকের মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসী কর্মীদের সন্তানদের শিক্ষায় ১২ কোটি ১৫ লাখ টাকার সহায়তা দিয়েছে সরকার
প্রবাসী কর্মীদের সন্তানদের শিক্ষায় ১২ কোটি ১৫ লাখ টাকার সহায়তা দিয়েছে সরকার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকাসহ গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন
ঢাকাসহ গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেট ফাঁপা কমানো এবং হজমশক্তি বৃদ্ধির ঘরোয়া উপায়
পেট ফাঁপা কমানো এবং হজমশক্তি বৃদ্ধির ঘরোয়া উপায়

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ঢেঁড়স ভেজানো পানি কি সত্যিই এত উপকারী?
ঢেঁড়স ভেজানো পানি কি সত্যিই এত উপকারী?

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

মোংলায় লিফলেট বিতরণ ও ধানের শীষের প্রচারণা
মোংলায় লিফলেট বিতরণ ও ধানের শীষের প্রচারণা

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭০০
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭০০

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালের তিন অসহায় নারীর স্বামীকে রিকশা বিতরণ
বরিশালের তিন অসহায় নারীর স্বামীকে রিকশা বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২৮ বছর পর হলান্ডের নেতৃত্বে বিশ্বকাপের দুয়ারে নরওয়ে
২৮ বছর পর হলান্ডের নেতৃত্বে বিশ্বকাপের দুয়ারে নরওয়ে

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নগদ–ডিআরইউ সেরা রিপোর্টিং পুরস্কার জিতলেন ডেইলি সানের তিন সাংবাদিক
নগদ–ডিআরইউ সেরা রিপোর্টিং পুরস্কার জিতলেন ডেইলি সানের তিন সাংবাদিক

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজীপুর জেলা কারাগারে হাজতির মৃত্যু
গাজীপুর জেলা কারাগারে হাজতির মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কমিটি গঠনের কার্যক্রম স্থগিতের নির্দেশ
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কমিটি গঠনের কার্যক্রম স্থগিতের নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

১৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

১৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

১৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি
গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার
১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও
সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

লিবিয়া উপকূলে ফের নৌকাডুবি
লিবিয়া উপকূলে ফের নৌকাডুবি

পেছনের পৃষ্ঠা

লোকসানের বোঝা নিয়েই আবার আলু আবাদ
লোকসানের বোঝা নিয়েই আবার আলু আবাদ

দেশগ্রাম

নগদ-ডিআরইউ সেরা রিপোর্টিং পুরস্কার জিতলেন ডেইলি সানের তিন সাংবাদিক
নগদ-ডিআরইউ সেরা রিপোর্টিং পুরস্কার জিতলেন ডেইলি সানের তিন সাংবাদিক

নগর জীবন

বেওয়ারিশ জুলাই শহীদদের শনাক্তে বিদেশি ফরেনসিক টিম
বেওয়ারিশ জুলাই শহীদদের শনাক্তে বিদেশি ফরেনসিক টিম

নগর জীবন

বিএনপি কথায় নয়, কাজে বিশ্বাসী
বিএনপি কথায় নয়, কাজে বিশ্বাসী

নগর জীবন

সারা দেশে সব ধরনের যানবাহন চলবে
সারা দেশে সব ধরনের যানবাহন চলবে

নগর জীবন

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্যাস সংকটে নাকাল দেশ
গ্যাস সংকটে নাকাল দেশ

নগর জীবন

চট্টগ্রাম সরকারি কলেজে বিঘ্নিত হচ্ছে শিক্ষাক্রম
চট্টগ্রাম সরকারি কলেজে বিঘ্নিত হচ্ছে শিক্ষাক্রম

নগর জীবন

জলবায়ু অর্থায়ন দয়া বা ঋণ হিসেবে চাই না
জলবায়ু অর্থায়ন দয়া বা ঋণ হিসেবে চাই না

নগর জীবন

প্রবীণ ও অসহায় গণি জমাদ্দার দম্পতির পাশে তারেক রহমান
প্রবীণ ও অসহায় গণি জমাদ্দার দম্পতির পাশে তারেক রহমান

নগর জীবন

তথ্যনির্ভর বাংলাদেশ গঠনে ঠাকুরগাঁওয়ে আলোচনা সভা
তথ্যনির্ভর বাংলাদেশ গঠনে ঠাকুরগাঁওয়ে আলোচনা সভা

দেশগ্রাম

দলবদ্ধ ধর্ষণে গ্রেপ্তার
দলবদ্ধ ধর্ষণে গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

অবহিতকরণ সভা
অবহিতকরণ সভা

দেশগ্রাম

বার অ্যাসোসিয়েশনের বিক্ষোভ
বার অ্যাসোসিয়েশনের বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

ট্রাম্প বনাম বিবিসির লড়াই
ট্রাম্প বনাম বিবিসির লড়াই

পূর্ব-পশ্চিম

আশ্রয়প্রার্থীদের জন্য কঠোর হচ্ছে যুক্তরাজ্য
আশ্রয়প্রার্থীদের জন্য কঠোর হচ্ছে যুক্তরাজ্য

পূর্ব-পশ্চিম

চিলির নির্বাচনে ডানপন্থিদের প্রভাব বাড়ছে
চিলির নির্বাচনে ডানপন্থিদের প্রভাব বাড়ছে

পূর্ব-পশ্চিম

হায়দরাবাদে আতশবাজি কারখানায় বিস্ফোরণে নিহত বেড়ে ৭
হায়দরাবাদে আতশবাজি কারখানায় বিস্ফোরণে নিহত বেড়ে ৭

পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ার তেল শোধনাগারে হামলার দাবি ইউক্রেনের
রাশিয়ার তেল শোধনাগারে হামলার দাবি ইউক্রেনের

পূর্ব-পশ্চিম

রাজশাহীতে ২০০ কোটি টাকার খেজুর গুড় বিক্রির সম্ভাবনা
রাজশাহীতে ২০০ কোটি টাকার খেজুর গুড় বিক্রির সম্ভাবনা

দেশগ্রাম

আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর

প্রথম পৃষ্ঠা

নিখোঁজ পর্যটকের লাশ উদ্ধার
নিখোঁজ পর্যটকের লাশ উদ্ধার

দেশগ্রাম

৩০ একর সরকারি জমি উদ্ধার, গ্রেপ্তার ৩
৩০ একর সরকারি জমি উদ্ধার, গ্রেপ্তার ৩

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন মাসে পাঁচ বার চুরি
তিন মাসে পাঁচ বার চুরি

দেশগ্রাম

ব্যবসায়ীরা বন্ডের অপব্যবহারকারীদের শাস্তি চান
ব্যবসায়ীরা বন্ডের অপব্যবহারকারীদের শাস্তি চান

পেছনের পৃষ্ঠা

বকেয়া ৫ হাজার কোটি টাকা
বকেয়া ৫ হাজার কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা