শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:০০, সোমবার, ২৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

এইচআরডব্লিউ’র প্রতিবেদন

আবু গারিব কারাগারে মার্কিনিদের নির্যাতন, এখনও ক্ষতিপূরণ পাননি ভুক্তভোগীরা

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
আবু গারিব কারাগারে মার্কিনিদের নির্যাতন, এখনও ক্ষতিপূরণ পাননি ভুক্তভোগীরা

আবু গারিব, ইরাকের একটি কুখ্যাত কারাগার। রাজধানী বাগদাদের নিকটবর্তী এই নামে একটি শহর রয়েছে। সেখানেই অবস্থতি কারাগারটি।

ইরাকের তৎকালীন প্রেসিডেন্ট সাদ্দাম হোসেন বহু বছর ধরে ভিন্নমতাবলম্বী ও রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে অবৈধভাবে বন্দি ও নিপীড়নের জন্য কারাগারটি ব্যবহার করতেন। পরবর্তীতে যুদ্ধের সময় কারাগারটির নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নেয় আমেরিকা। এরপর থেকে আমেরিকাও সেখানে একই কাজ শুরু করে।

ওই কারাগারে বহু নিরপরাধ, নিরীহ মানুষ শারীরিক ও মানসিকভাবে নির্যাতনের শিকার হয়েছেন। ওইসব নির্যাতন ও নিপীড়নের কথা বিভিন্ন সময় আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে উঠে এসেছে।

২০০৪ সালে আমেরিকার প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের আগে ইরাক যুদ্ধের প্রধান কুশীলব মার্কিন প্রেসিডেন্ট জর্জ ডব্লিউ বুশের নির্বাচনী প্রচারণার সময় আবু গারিব কারাগারে নির্যাতনের বিষয়টি প্রথম আলোচনায় উঠে আসে। মার্কিন সেনাদেরই তোলা বন্দি নির্যাতনের কিছু ছবি গণমাধ্যমে প্রকাশ হয়ে যায়। মূলত এরপরই বুশ প্রশাসনের বিরুদ্ধে সমালোচনা শুরু হয়।

বিষয়টি নিয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা হিউম্যান রাইটস ওয়াচ (এইচআরডব্লিউ)।

সংস্থাটি বলেছে, আবু গারিব এবং ইরাকের অন্যান্য আমেরিকার পরিচালিত কারাগারে মার্কিন বাহিনী কর্তৃক বন্দিদের নির্যাতনের প্রমাণ প্রকাশের পর দুই দশক পরও ওইসব নিরীহ, নিরপরাধ ইরাকিদের ক্ষতিপূরণ বা অন্যান্য প্রতিকার দিতে দৃশ্যত ব্যর্থ হয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র কর্তৃপক্ষ।

ইরাকে আগ্রাসন শুরুর পর আমেরিকা ও তার মিত্ররা ২০০৩ থেকে ২০০৯ সালের মধ্যে প্রায় এক লাখ ইরাকিকে কারাগারে আটকে রাখে। হিউম্যান রাইটস ওয়াচ এবং অন্যান্য মানবাধিকার সংস্থা ইরাকে মার্কিন বাহিনী কর্তৃক নির্যাতন ও নিপীড়নের প্রমাণ নথিভুক্ত করেছে। নির্যাতন থেকে বেঁচে যাওয়া ব্যক্তিরা তাদের চিকিৎসা ব্যয় পেতে বছরের পর বছর ধর্না দিয়েছেন। কিন্তু মার্কিন সরকারের কাছ থেকে তারা খুব সামান্যই স্বীকৃতি পেয়েছেন। অথচ মার্কিন অভ্যন্তরীণ আইন, ১৯৪৯ সালের জেনেভা কনভেনশন এবং নির্যাতনের বিরুদ্ধে জাতিসংঘের কনভেনশন, সেইসাথে প্রথাগত আন্তর্জাতিক আইনের অনুযায়ীও নির্যাতনের ব্যাপারে বিধিনিষেধ সুস্পষ্ট।

হিউম্যান রাইটস ওয়াচের ওয়াশিংটন ডিরেক্টর সারাহ ইয়াগার বলেছেন, “বিশ বছর পর, মার্কিন সেনা দ্বারা নির্যাতিত ইরাকিদের কাছে এখনও ক্ষতিপূরণ দাবি বা মার্কিন সরকারের কাছ থেকে কোনো ধরনের প্রতিকার বা স্বীকৃতি পাওয়ার কোনো সুস্পষ্ট উপায় দেখা যাচ্ছে না।”

চলতি বছরের এপ্রিল এবং জুলাইয়ের মাঝামাঝিতে আবু গারিব কারাগারে নির্যাতনের শিকার তালেব আল-মাজলির সাক্ষাতকার নেয় এইচআরডব্লিউ। এছাড়াও তালেবের বন্দিদশা এবং মুক্তি সম্পর্কে জানে এমন তিনজন ব্যক্তি (যারা নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক) তাদেরও সাক্ষাতকার নেওয়া হয়। একই সঙ্গে হিউম্যান রাইটস ওয়াচ ২০০৩ সালে বাগদাদে দায়িত্ব পালন করা একজন সাবেক মার্কিন বিচারক, ইরাকের মানবাধিকারের জন্য হাই কমিশনের প্রাক্তন সদস্য এবং নির্যাতন নিয়ে কাজ করা তিনটি বেসরকারি সংস্থার প্রতিনিধিদেরও সাক্ষাৎকার নিয়েছে। হিউম্যান রাইটস ওয়াচ মিডিয়া এবং বেসরকারি প্রতিবেদনগুলোও পর্যালোচনা করেছে, সেইসাথে মার্কিন প্রতিরক্ষা দফতরের কথিত বন্দি নির্যাতনের তদন্তসহ মার্কিন সরকারের নথিগুলোও পর্যালোচনা করেছে।

মে মাসে তালেব আল-মাজলি হিউম্যান রাইটস ওয়াচকে বলেন, মার্কিন বাহিনী তাকে নভেম্বর ২০০৩ থেকে মার্চ ২০০৫ এর মধ্যে আবু গারিব কারাগারে আটক রাখার সময় শারীরিক, মানসিক এবং যৌন অবমাননাসহ বিভিন্ন ধরনের নির্যাতন করেছে।

তিনি বলেন, গারিব নিয়ে ভাইরাল হওয়া সেই ছবির পুরুষদের মধ্যে তিনিও একজন ছিলেন। যেখানে দেখা যায়- একদল নগ্ন বন্দী দিয়ে একটি মানব পিরামিড বানানো হয়। আর দুই মার্কিন সেনা পিছনে দাঁড়িয়ে হাসছে।”

তিনি বলেন,  “দু’জন আমেরিকান সৈন্য- যাদের একজন পুরুষ এবং একজন নারী, আমাদের নগ্ন হওয়ার নির্দেশ দেন। তারা আমাদেরকে একজনের ওপর আরেকজনকে উঠার নির্দেশ দেন। আমিও তাদের মধ্যে একজন ছিলাম।”

তালেব আল-মাজলি বলেন, ২০০৩ সালে আনবার প্রদেশে আত্মীয়দের সঙ্গে দেখা করতে গেলে মার্কিন বাহিনী তাকে আটক করে।

তালেব আল মাজলি বলেন, “৩১ অক্টোবর, ২০০৩ সকালে মার্কিন বাহিনী আমার চাচা যে গ্রামে থাকতেন তা ঘিরে ফেলে। তারা গ্রামের ছেলে-বুড়া সবাইকে ধরে নিয়ে যায়। আমি তাদের বলেছিলাম আমি একজন অতিথি। আমি বাগদাদে থাকি এবং আমার চাচার সাথে দেখা করতে এসেছি। তারা আমার মাথা একটি কাপড় দিয়ে ঢেকে দেয় এবং প্লাস্টিকের জিপ টাই দিয়ে আমার কব্জি বেঁধে রাখে। তারা গাড়িতে করে নিয়ে যায়।”

হাব্বানিয়া সামরিক ঘাঁটিতে এবং ইরাকের একটি অজানা স্থানে কয়েকদিন থাকার পর, মার্কিন বাহিনী তালেব আল-মাজলিকে আবু গারিব কারাগারে নিয়ে যায়। তিনি বলেন, “তখনই শুরু হয় নির্যাতন। তারা আমাদের জামাকাপড় কেড়ে নেয়। যখন আমরা আমাদের মাথার হুড দিয়ে চোখ ঢেকে রাখতাম, তারা আমাদের নিয়ে প্রতিনিয়ত উপহাস করতো। আমরা নিরুপায় ছিলাম।

তিনি বলেন, “পুলিশ কুকুর, সাউন্ড বোমা, গুলি এবং পানির হোস দিয়ে আমাকে নির্যাতন করা হয়েছে।”

যদিও হিউম্যান রাইটস ওয়াচ তালেব আল-মাজলির বক্তব্য চূড়ান্তভাবে যাচাই করতে পারেনি। তিনি আসলেই নির্যাতনের শিকার ওই বন্দীদের দিয়ে তৈরি “মানব পিরামিড” এর ছবিতে ছিলেন কি না, আবু গারিবে তার আটক থাকার বিষয়টি বিশ্বাস্যযোগ্য।

তালেব আল মাজলি তার পূর্ণ নাম, বন্দী নম্বর এবং সেল ব্লক-সহ একটি বন্দীর পরিচয়পত্র প্রমাণ হিসেবে উপস্থাপন করেছে। এগুলো প্রমাণ করে মার্কিন বাহিনী তার ছবি, আইরিস স্ক্যান এবং আঙুলের ছাপ নেওয়ার পরে তাকে আবু গারিব কারাগারে রেখেছিল।

তালেব আল-মাজলি হিউম্যান রাইটস ওয়াচকে ২০০৩ সালে ইরাকি হাই কমিশন ফর হিউম্যান রাইটস (যা ইরাকে মানবাধিকার রক্ষা ও প্রচারের জন্য একটি সরকারি সংস্থা) থেকে পাওয়া একটি চিঠিও দেখান। এসব প্রমাণ করে তিনি আবু গারিব কারাগারে বন্দী ছিলেন।

২০০৩ থেকে ২০১১ সাল পর্যন্ত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ইরাকে আগ্রাসনের সময় আবু গারিব কারাগারে হাজার হাজার পুরুষ, মহিলা এবং শিশুকে আটকে রেখেছিল। ইন্টারন্যাশনাল কমিটি অব দ্য রেড ক্রস (আইসিআরসি) দ্বারা মার্কিন নেতৃত্বাধীন সামরিক জোটের কাছে ফেব্রুয়ারি ২০০৪ সালে একটি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সামরিক গোয়েন্দা কর্মকর্তারা আইসিআরসি-কে বলেন- ২০০৩ সালে ইরাকে জোটের হেফাজতে থাকা আনুমানিক ৭০ থেকে ৯০ শতাংশ মানুষকে ভুল বশত গ্রেফতার করা হয়েছিল। 

তালেব আল-মাজলি বলেন, আবু গারিব কারাগারে ১৬ মাস থাকার পর তাকে কোনো অভিযোগ ছাড়াই মুক্তি দেওয়া হয়। যদিও তিনি মুক্তি পেয়েছেন, তবে বর্তমানে শারীরিকভাবে অসুস্থ। এছাড়াও তিনি বর্তমানে অসহায় এবং মানসিক আঘাতগ্রস্থ। এখনও তিনি সেই ট্রমা কাটিয়ে উঠতে পারেননি।

দুই দশক ধরেই তালেব আল-মাজলি ক্ষতিপূরণ চেয়ে আসছেন। একজন আইনজীবী বা বাগদাদে মার্কিন দূতাবাসে ঢেকার সামর্থ্য না থাকায় তিনি ইরাকি বার অ্যাসোসিয়েশনের কাছে সাহায্য চেয়েছিলেন। কিন্তু তারা তাকে ফিরিয়ে দেয়। তারা জানিয়ে দেন যে, এ ধরনের মামলা তারা পরিচালনা করেন না।

এরপর তালেব আল-মাজলি ইরাকি হাই কমিশন ফর হিউম্যান রাইটসে যান। কিন্তু এই সংস্থাটি যা করতে পারে তা হল তাকে একটি চিঠি দিয়ে শুধু নিশ্চিত করতে পার যে- তিনি আবু গারিব কারাগারের একজন প্রাক্তন বন্দী হিসেবে তাদের রেকর্ডে রয়েছে। তালেব আল মাজলি জানান, কীভাবে মার্কিন সেনাবাহিনীর সাথে যোগাযোগ করতে হবে এবং ক্ষতিপূরণ  দাবি করতে হবে তা তিনি জানেন না।

হিউম্যান রাইটস ওয়াচ চলতি বছরের ৬ জুন মার্কিন প্রতিরক্ষা বিভাগকে একটি চিঠি লেখে। তাতে তালেব আল-মাজলির মামলার বিষয়, গবেষণার ফলাফলগুলো সরবরাহ করে এবং ইরাকে নির্যাতনের পর বেঁচে ফেরা ব্যক্তিদের ক্ষতিপূরণের তথ্যের জন্য অনুরোধ করা হয়। বারবার ফলো-আপ অনুরোধ সত্ত্বেও হিউম্যান রাইটস ওয়াচ তাদের কাছে থেকে কোনও সাড়া পায়নি। সূত্র: এইচআরডব্লিউ

বিডি প্রতিদিন/আজাদ

এই বিভাগের আরও খবর
দক্ষিণ আফ্রিকায় বিষক্রিয়ায় ১২০টিরও বেশি বিপন্ন শকুনের মৃত্যু
দক্ষিণ আফ্রিকায় বিষক্রিয়ায় ১২০টিরও বেশি বিপন্ন শকুনের মৃত্যু
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত ও পাকিস্তানের উচিত কূটনৈতিক সমাধান খুঁজে বের করা: যুক্তরাষ্ট্র
ভারত ও পাকিস্তানের উচিত কূটনৈতিক সমাধান খুঁজে বের করা: যুক্তরাষ্ট্র
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
প্রথম আমেরিকান পোপ রবার্ট প্রেভোস্ট
প্রথম আমেরিকান পোপ রবার্ট প্রেভোস্ট
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
পাকিস্তানের হামলার আশঙ্কায় পাঞ্জাবে ব্ল্যাকআউটের নির্দেশ
পাকিস্তানের হামলার আশঙ্কায় পাঞ্জাবে ব্ল্যাকআউটের নির্দেশ
ভারত-পাকিস্তানকে সংলাপে বসার আহ্বান ইইউ’র
ভারত-পাকিস্তানকে সংলাপে বসার আহ্বান ইইউ’র
সর্বশেষ খবর
দক্ষিণ আফ্রিকায় বিষক্রিয়ায় ১২০টিরও বেশি বিপন্ন শকুনের মৃত্যু
দক্ষিণ আফ্রিকায় বিষক্রিয়ায় ১২০টিরও বেশি বিপন্ন শকুনের মৃত্যু

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংলিশ দলে ডাক পেলেন রিউ
ইংলিশ দলে ডাক পেলেন রিউ

১৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চুয়াঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনায় একই পরিবারের ৫ জন হতাহত
চুয়াঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনায় একই পরিবারের ৫ জন হতাহত

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লক্ষ্মীপুরে ট্রাকের ধাক্কায় কৃষি কর্মকর্তা নিহত
লক্ষ্মীপুরে ট্রাকের ধাক্কায় কৃষি কর্মকর্তা নিহত

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এল-ক্লাসিকোর রেফারি চূড়ান্ত
এল-ক্লাসিকোর রেফারি চূড়ান্ত

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তান থেকে সরিয়ে যেখানে হবে পিএসএল
পাকিস্তান থেকে সরিয়ে যেখানে হবে পিএসএল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাশ্মীরে ইসলাম প্রচারের ইতিহাস
কাশ্মীরে ইসলাম প্রচারের ইতিহাস

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভারত ও পাকিস্তানের উচিত কূটনৈতিক সমাধান খুঁজে বের করা: যুক্তরাষ্ট্র
ভারত ও পাকিস্তানের উচিত কূটনৈতিক সমাধান খুঁজে বের করা: যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্যের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করার পরিণাম
অন্যের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করার পরিণাম

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাতভর অবস্থানের পর সকালেও চলছে যমুনার সামনে বিক্ষোভ
রাতভর অবস্থানের পর সকালেও চলছে যমুনার সামনে বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ মে)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ জাবি শিক্ষার্থীদের
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ জাবি শিক্ষার্থীদের

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাবিতে বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাবিতে বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রথম আমেরিকান পোপ রবার্ট প্রেভোস্ট
প্রথম আমেরিকান পোপ রবার্ট প্রেভোস্ট

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ ও বিচারের দাবিতে যমুনার সামনে অবস্থান
আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ ও বিচারের দাবিতে যমুনার সামনে অবস্থান

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক অনুষ্ঠিত
ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জে স্কুলশিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার ২
সিরাজগঞ্জে স্কুলশিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার ২

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারপতি নজরুল ইসলাম চৌধুরীকে চেয়ারম্যান করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ গঠন
বিচারপতি নজরুল ইসলাম চৌধুরীকে চেয়ারম্যান করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ গঠন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের বিরুদ্ধে এফ-১৬ কি ব্যবহারই করতে পারবে না পাকিস্তান?
ভারতের বিরুদ্ধে এফ-১৬ কি ব্যবহারই করতে পারবে না পাকিস্তান?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২৫ যুদ্ধবিমান দিয়ে ভারতে পাল্টা হামলা চালায় পাকিস্তান
১২৫ যুদ্ধবিমান দিয়ে ভারতে পাল্টা হামলা চালায় পাকিস্তান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশ ছাড়লেন সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ
দেশ ছাড়লেন সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনায় লাভে চীন, লোকসানে রাফাল নির্মাতা
ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনায় লাভে চীন, লোকসানে রাফাল নির্মাতা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের সঙ্গে আরও দেশ ছাড়লেন যারা
আবদুল হামিদের সঙ্গে আরও দেশ ছাড়লেন যারা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হঠাৎ একই দিনে ভারতে হাজির ইরান ও সৌদির দুই মন্ত্রী
হঠাৎ একই দিনে ভারতে হাজির ইরান ও সৌদির দুই মন্ত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের রাফাল ধ্বংস করে নজির গড়ল পাকিস্তান!
ভারতের রাফাল ধ্বংস করে নজির গড়ল পাকিস্তান!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের হামলায় ভারতের সেনাসহ নিহত ১৩
পাকিস্তানের হামলায় ভারতের সেনাসহ নিহত ১৩

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলের তৈরি ২৫ ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের
ইসরায়েলের তৈরি ২৫ ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজের দোষ ঢাকতেই অপবাদ দিচ্ছে শামীম? প্রশ্ন অহনার
নিজের দোষ ঢাকতেই অপবাদ দিচ্ছে শামীম? প্রশ্ন অহনার

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লাহোরে হঠাৎ বিস্ফোরণ, যা জানা গেলো?
লাহোরে হঠাৎ বিস্ফোরণ, যা জানা গেলো?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের সম্ভাব্য হামলার জন্য ভারতের রাজ্যগুলোকে সতর্ক থাকার নির্দেশ
পাকিস্তানের সম্ভাব্য হামলার জন্য ভারতের রাজ্যগুলোকে সতর্ক থাকার নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াত নেতা এটিএম আজহারের মৃত্যুদণ্ডের বিরুদ্ধে করা আপিলের রায় ২৭ মে
জামায়াত নেতা এটিএম আজহারের মৃত্যুদণ্ডের বিরুদ্ধে করা আপিলের রায় ২৭ মে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ বিশ্ব গাধা দিবস: যে কারণে দিনটি মনে রাখবেন
আজ বিশ্ব গাধা দিবস: যে কারণে দিনটি মনে রাখবেন

২১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের আরও একটি ড্রোন ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
ভারতের আরও একটি ড্রোন ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদা না পেয়ে হামলা লুট
চাঁদা না পেয়ে হামলা লুট

খবর

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন
সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

‘কেউ প্রমাণ দিতে পারবে না’
‘কেউ প্রমাণ দিতে পারবে না’

মাঠে ময়দানে

আড়াই কোটি টাকার জমি উদ্ধার
আড়াই কোটি টাকার জমি উদ্ধার

দেশগ্রাম