শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:০০, সোমবার, ২৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

এইচআরডব্লিউ’র প্রতিবেদন

আবু গারিব কারাগারে মার্কিনিদের নির্যাতন, এখনও ক্ষতিপূরণ পাননি ভুক্তভোগীরা

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
আবু গারিব কারাগারে মার্কিনিদের নির্যাতন, এখনও ক্ষতিপূরণ পাননি ভুক্তভোগীরা

আবু গারিব, ইরাকের একটি কুখ্যাত কারাগার। রাজধানী বাগদাদের নিকটবর্তী এই নামে একটি শহর রয়েছে। সেখানেই অবস্থতি কারাগারটি।

ইরাকের তৎকালীন প্রেসিডেন্ট সাদ্দাম হোসেন বহু বছর ধরে ভিন্নমতাবলম্বী ও রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে অবৈধভাবে বন্দি ও নিপীড়নের জন্য কারাগারটি ব্যবহার করতেন। পরবর্তীতে যুদ্ধের সময় কারাগারটির নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নেয় আমেরিকা। এরপর থেকে আমেরিকাও সেখানে একই কাজ শুরু করে।

ওই কারাগারে বহু নিরপরাধ, নিরীহ মানুষ শারীরিক ও মানসিকভাবে নির্যাতনের শিকার হয়েছেন। ওইসব নির্যাতন ও নিপীড়নের কথা বিভিন্ন সময় আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে উঠে এসেছে।

২০০৪ সালে আমেরিকার প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের আগে ইরাক যুদ্ধের প্রধান কুশীলব মার্কিন প্রেসিডেন্ট জর্জ ডব্লিউ বুশের নির্বাচনী প্রচারণার সময় আবু গারিব কারাগারে নির্যাতনের বিষয়টি প্রথম আলোচনায় উঠে আসে। মার্কিন সেনাদেরই তোলা বন্দি নির্যাতনের কিছু ছবি গণমাধ্যমে প্রকাশ হয়ে যায়। মূলত এরপরই বুশ প্রশাসনের বিরুদ্ধে সমালোচনা শুরু হয়।

বিষয়টি নিয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা হিউম্যান রাইটস ওয়াচ (এইচআরডব্লিউ)।

সংস্থাটি বলেছে, আবু গারিব এবং ইরাকের অন্যান্য আমেরিকার পরিচালিত কারাগারে মার্কিন বাহিনী কর্তৃক বন্দিদের নির্যাতনের প্রমাণ প্রকাশের পর দুই দশক পরও ওইসব নিরীহ, নিরপরাধ ইরাকিদের ক্ষতিপূরণ বা অন্যান্য প্রতিকার দিতে দৃশ্যত ব্যর্থ হয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র কর্তৃপক্ষ।

ইরাকে আগ্রাসন শুরুর পর আমেরিকা ও তার মিত্ররা ২০০৩ থেকে ২০০৯ সালের মধ্যে প্রায় এক লাখ ইরাকিকে কারাগারে আটকে রাখে। হিউম্যান রাইটস ওয়াচ এবং অন্যান্য মানবাধিকার সংস্থা ইরাকে মার্কিন বাহিনী কর্তৃক নির্যাতন ও নিপীড়নের প্রমাণ নথিভুক্ত করেছে। নির্যাতন থেকে বেঁচে যাওয়া ব্যক্তিরা তাদের চিকিৎসা ব্যয় পেতে বছরের পর বছর ধর্না দিয়েছেন। কিন্তু মার্কিন সরকারের কাছ থেকে তারা খুব সামান্যই স্বীকৃতি পেয়েছেন। অথচ মার্কিন অভ্যন্তরীণ আইন, ১৯৪৯ সালের জেনেভা কনভেনশন এবং নির্যাতনের বিরুদ্ধে জাতিসংঘের কনভেনশন, সেইসাথে প্রথাগত আন্তর্জাতিক আইনের অনুযায়ীও নির্যাতনের ব্যাপারে বিধিনিষেধ সুস্পষ্ট।

হিউম্যান রাইটস ওয়াচের ওয়াশিংটন ডিরেক্টর সারাহ ইয়াগার বলেছেন, “বিশ বছর পর, মার্কিন সেনা দ্বারা নির্যাতিত ইরাকিদের কাছে এখনও ক্ষতিপূরণ দাবি বা মার্কিন সরকারের কাছ থেকে কোনো ধরনের প্রতিকার বা স্বীকৃতি পাওয়ার কোনো সুস্পষ্ট উপায় দেখা যাচ্ছে না।”

চলতি বছরের এপ্রিল এবং জুলাইয়ের মাঝামাঝিতে আবু গারিব কারাগারে নির্যাতনের শিকার তালেব আল-মাজলির সাক্ষাতকার নেয় এইচআরডব্লিউ। এছাড়াও তালেবের বন্দিদশা এবং মুক্তি সম্পর্কে জানে এমন তিনজন ব্যক্তি (যারা নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক) তাদেরও সাক্ষাতকার নেওয়া হয়। একই সঙ্গে হিউম্যান রাইটস ওয়াচ ২০০৩ সালে বাগদাদে দায়িত্ব পালন করা একজন সাবেক মার্কিন বিচারক, ইরাকের মানবাধিকারের জন্য হাই কমিশনের প্রাক্তন সদস্য এবং নির্যাতন নিয়ে কাজ করা তিনটি বেসরকারি সংস্থার প্রতিনিধিদেরও সাক্ষাৎকার নিয়েছে। হিউম্যান রাইটস ওয়াচ মিডিয়া এবং বেসরকারি প্রতিবেদনগুলোও পর্যালোচনা করেছে, সেইসাথে মার্কিন প্রতিরক্ষা দফতরের কথিত বন্দি নির্যাতনের তদন্তসহ মার্কিন সরকারের নথিগুলোও পর্যালোচনা করেছে।

মে মাসে তালেব আল-মাজলি হিউম্যান রাইটস ওয়াচকে বলেন, মার্কিন বাহিনী তাকে নভেম্বর ২০০৩ থেকে মার্চ ২০০৫ এর মধ্যে আবু গারিব কারাগারে আটক রাখার সময় শারীরিক, মানসিক এবং যৌন অবমাননাসহ বিভিন্ন ধরনের নির্যাতন করেছে।

তিনি বলেন, গারিব নিয়ে ভাইরাল হওয়া সেই ছবির পুরুষদের মধ্যে তিনিও একজন ছিলেন। যেখানে দেখা যায়- একদল নগ্ন বন্দী দিয়ে একটি মানব পিরামিড বানানো হয়। আর দুই মার্কিন সেনা পিছনে দাঁড়িয়ে হাসছে।”

তিনি বলেন,  “দু’জন আমেরিকান সৈন্য- যাদের একজন পুরুষ এবং একজন নারী, আমাদের নগ্ন হওয়ার নির্দেশ দেন। তারা আমাদেরকে একজনের ওপর আরেকজনকে উঠার নির্দেশ দেন। আমিও তাদের মধ্যে একজন ছিলাম।”

তালেব আল-মাজলি বলেন, ২০০৩ সালে আনবার প্রদেশে আত্মীয়দের সঙ্গে দেখা করতে গেলে মার্কিন বাহিনী তাকে আটক করে।

তালেব আল মাজলি বলেন, “৩১ অক্টোবর, ২০০৩ সকালে মার্কিন বাহিনী আমার চাচা যে গ্রামে থাকতেন তা ঘিরে ফেলে। তারা গ্রামের ছেলে-বুড়া সবাইকে ধরে নিয়ে যায়। আমি তাদের বলেছিলাম আমি একজন অতিথি। আমি বাগদাদে থাকি এবং আমার চাচার সাথে দেখা করতে এসেছি। তারা আমার মাথা একটি কাপড় দিয়ে ঢেকে দেয় এবং প্লাস্টিকের জিপ টাই দিয়ে আমার কব্জি বেঁধে রাখে। তারা গাড়িতে করে নিয়ে যায়।”

হাব্বানিয়া সামরিক ঘাঁটিতে এবং ইরাকের একটি অজানা স্থানে কয়েকদিন থাকার পর, মার্কিন বাহিনী তালেব আল-মাজলিকে আবু গারিব কারাগারে নিয়ে যায়। তিনি বলেন, “তখনই শুরু হয় নির্যাতন। তারা আমাদের জামাকাপড় কেড়ে নেয়। যখন আমরা আমাদের মাথার হুড দিয়ে চোখ ঢেকে রাখতাম, তারা আমাদের নিয়ে প্রতিনিয়ত উপহাস করতো। আমরা নিরুপায় ছিলাম।

তিনি বলেন, “পুলিশ কুকুর, সাউন্ড বোমা, গুলি এবং পানির হোস দিয়ে আমাকে নির্যাতন করা হয়েছে।”

যদিও হিউম্যান রাইটস ওয়াচ তালেব আল-মাজলির বক্তব্য চূড়ান্তভাবে যাচাই করতে পারেনি। তিনি আসলেই নির্যাতনের শিকার ওই বন্দীদের দিয়ে তৈরি “মানব পিরামিড” এর ছবিতে ছিলেন কি না, আবু গারিবে তার আটক থাকার বিষয়টি বিশ্বাস্যযোগ্য।

তালেব আল মাজলি তার পূর্ণ নাম, বন্দী নম্বর এবং সেল ব্লক-সহ একটি বন্দীর পরিচয়পত্র প্রমাণ হিসেবে উপস্থাপন করেছে। এগুলো প্রমাণ করে মার্কিন বাহিনী তার ছবি, আইরিস স্ক্যান এবং আঙুলের ছাপ নেওয়ার পরে তাকে আবু গারিব কারাগারে রেখেছিল।

তালেব আল-মাজলি হিউম্যান রাইটস ওয়াচকে ২০০৩ সালে ইরাকি হাই কমিশন ফর হিউম্যান রাইটস (যা ইরাকে মানবাধিকার রক্ষা ও প্রচারের জন্য একটি সরকারি সংস্থা) থেকে পাওয়া একটি চিঠিও দেখান। এসব প্রমাণ করে তিনি আবু গারিব কারাগারে বন্দী ছিলেন।

২০০৩ থেকে ২০১১ সাল পর্যন্ত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ইরাকে আগ্রাসনের সময় আবু গারিব কারাগারে হাজার হাজার পুরুষ, মহিলা এবং শিশুকে আটকে রেখেছিল। ইন্টারন্যাশনাল কমিটি অব দ্য রেড ক্রস (আইসিআরসি) দ্বারা মার্কিন নেতৃত্বাধীন সামরিক জোটের কাছে ফেব্রুয়ারি ২০০৪ সালে একটি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সামরিক গোয়েন্দা কর্মকর্তারা আইসিআরসি-কে বলেন- ২০০৩ সালে ইরাকে জোটের হেফাজতে থাকা আনুমানিক ৭০ থেকে ৯০ শতাংশ মানুষকে ভুল বশত গ্রেফতার করা হয়েছিল। 

তালেব আল-মাজলি বলেন, আবু গারিব কারাগারে ১৬ মাস থাকার পর তাকে কোনো অভিযোগ ছাড়াই মুক্তি দেওয়া হয়। যদিও তিনি মুক্তি পেয়েছেন, তবে বর্তমানে শারীরিকভাবে অসুস্থ। এছাড়াও তিনি বর্তমানে অসহায় এবং মানসিক আঘাতগ্রস্থ। এখনও তিনি সেই ট্রমা কাটিয়ে উঠতে পারেননি।

দুই দশক ধরেই তালেব আল-মাজলি ক্ষতিপূরণ চেয়ে আসছেন। একজন আইনজীবী বা বাগদাদে মার্কিন দূতাবাসে ঢেকার সামর্থ্য না থাকায় তিনি ইরাকি বার অ্যাসোসিয়েশনের কাছে সাহায্য চেয়েছিলেন। কিন্তু তারা তাকে ফিরিয়ে দেয়। তারা জানিয়ে দেন যে, এ ধরনের মামলা তারা পরিচালনা করেন না।

এরপর তালেব আল-মাজলি ইরাকি হাই কমিশন ফর হিউম্যান রাইটসে যান। কিন্তু এই সংস্থাটি যা করতে পারে তা হল তাকে একটি চিঠি দিয়ে শুধু নিশ্চিত করতে পার যে- তিনি আবু গারিব কারাগারের একজন প্রাক্তন বন্দী হিসেবে তাদের রেকর্ডে রয়েছে। তালেব আল মাজলি জানান, কীভাবে মার্কিন সেনাবাহিনীর সাথে যোগাযোগ করতে হবে এবং ক্ষতিপূরণ  দাবি করতে হবে তা তিনি জানেন না।

হিউম্যান রাইটস ওয়াচ চলতি বছরের ৬ জুন মার্কিন প্রতিরক্ষা বিভাগকে একটি চিঠি লেখে। তাতে তালেব আল-মাজলির মামলার বিষয়, গবেষণার ফলাফলগুলো সরবরাহ করে এবং ইরাকে নির্যাতনের পর বেঁচে ফেরা ব্যক্তিদের ক্ষতিপূরণের তথ্যের জন্য অনুরোধ করা হয়। বারবার ফলো-আপ অনুরোধ সত্ত্বেও হিউম্যান রাইটস ওয়াচ তাদের কাছে থেকে কোনও সাড়া পায়নি। সূত্র: এইচআরডব্লিউ

বিডি প্রতিদিন/আজাদ

এই বিভাগের আরও খবর
নিউইয়র্ক টাইমসের বিরুদ্ধে ট্রাম্পের ১৫০০ কোটি ডলারের মানহানির মামলা
নিউইয়র্ক টাইমসের বিরুদ্ধে ট্রাম্পের ১৫০০ কোটি ডলারের মানহানির মামলা
গাজায় গণহত্যা চলছে, দায়ী ইসরায়েল: জাতিসংঘ তদন্ত কমিশন
গাজায় গণহত্যা চলছে, দায়ী ইসরায়েল: জাতিসংঘ তদন্ত কমিশন
আমেরিকায় বিষন্নতায় আক্রান্তের সংখ্যা ১৮ শতাংশ বেড়েছে
আমেরিকায় বিষন্নতায় আক্রান্তের সংখ্যা ১৮ শতাংশ বেড়েছে
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে ১৩ জনের মৃত্যু
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে ১৩ জনের মৃত্যু
রিয়াদে ইরানের শীর্ষ নিরাপত্তা কর্মকর্তার বৈঠক
রিয়াদে ইরানের শীর্ষ নিরাপত্তা কর্মকর্তার বৈঠক
ইসরায়েলের পরবর্তী লক্ষ্য কি তুরস্ক?
ইসরায়েলের পরবর্তী লক্ষ্য কি তুরস্ক?
ফিলিস্তিনকে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে লুক্সেমবার্গ
ফিলিস্তিনকে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে লুক্সেমবার্গ
সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
উৎপাদন স্তর বজায় রাখতে নতুন তেল ও গ্যাস প্রকল্প প্রয়োজন : আইইএ
উৎপাদন স্তর বজায় রাখতে নতুন তেল ও গ্যাস প্রকল্প প্রয়োজন : আইইএ
আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন
আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন
পাকিস্তানে ল্যান্ডমাইন বিস্ফোরণে ৫ সেনা নিহত
পাকিস্তানে ল্যান্ডমাইন বিস্ফোরণে ৫ সেনা নিহত
ভিড়ের মধ্যে ঢুকে গেল চলন্ত ট্রাক, নিহত ৩
ভিড়ের মধ্যে ঢুকে গেল চলন্ত ট্রাক, নিহত ৩
সর্বশেষ খবর
চাঁদপুর মেডিকেল কলেজে বিজ্ঞান মেলা শুরু
চাঁদপুর মেডিকেল কলেজে বিজ্ঞান মেলা শুরু

১ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

সিলেটে অবৈধ সিএনজি অটোরিকশা সরাতে আল্টিমেটাম
সিলেটে অবৈধ সিএনজি অটোরিকশা সরাতে আল্টিমেটাম

৬ সেকেন্ড আগে | চায়ের দেশ

ভালুকায় দুর্গাপূজা উপলক্ষে প্রস্তুতি সভা
ভালুকায় দুর্গাপূজা উপলক্ষে প্রস্তুতি সভা

১২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বোয়ালমারীতে দুর্গাপূজা উপলক্ষে প্রস্তুতি সভা
বোয়ালমারীতে দুর্গাপূজা উপলক্ষে প্রস্তুতি সভা

৩৪ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে ছাত্রলীগের ৭ নেতাকর্মী গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ছাত্রলীগের ৭ নেতাকর্মী গ্রেফতার

৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

লালমনিরহাটে আবারও তিস্তার পানি বৃদ্ধির শঙ্কা
লালমনিরহাটে আবারও তিস্তার পানি বৃদ্ধির শঙ্কা

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সুনামগঞ্জ সীমান্তে ১২ ভারতীয় গরু আটক
সুনামগঞ্জ সীমান্তে ১২ ভারতীয় গরু আটক

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন
কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন

২২ মিনিট আগে | রাজনীতি

টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ, একাদশে চার পরিবর্তন
টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ, একাদশে চার পরিবর্তন

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ
এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ

২৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক
পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক

৩৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

নিউইয়র্ক টাইমসের বিরুদ্ধে ট্রাম্পের ১৫০০ কোটি ডলারের মানহানির মামলা
নিউইয়র্ক টাইমসের বিরুদ্ধে ট্রাম্পের ১৫০০ কোটি ডলারের মানহানির মামলা

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বব্যাপী জলবায়ু কর্ম সপ্তাহে কলাপাড়ায় মানববন্ধন
বিশ্বব্যাপী জলবায়ু কর্ম সপ্তাহে কলাপাড়ায় মানববন্ধন

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আঞ্চলিক বাণিজ্য সম্প্রসারণে বড় সম্ভাবনা সার্ক ট্রেড ফেয়ার
আঞ্চলিক বাণিজ্য সম্প্রসারণে বড় সম্ভাবনা সার্ক ট্রেড ফেয়ার

৪০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

নারীর ক্ষমতায়ন ছাড়া উন্নয়ন অসম্পূর্ণ : পার্বত্য উপদেষ্টা
নারীর ক্ষমতায়ন ছাড়া উন্নয়ন অসম্পূর্ণ : পার্বত্য উপদেষ্টা

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ: হাইকমিশনার
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ: হাইকমিশনার

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বিচার বিভাগের মর্যাদা রক্ষায় সবাইকে এক সাথে কাজ করতে হবে : বিচারপতি শাহীন
বিচার বিভাগের মর্যাদা রক্ষায় সবাইকে এক সাথে কাজ করতে হবে : বিচারপতি শাহীন

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঘুমের মধ্যে মারা গেলেন অস্কারজয়ী অভিনেতা
ঘুমের মধ্যে মারা গেলেন অস্কারজয়ী অভিনেতা

৫০ মিনিট আগে | শোবিজ

গাজায় গণহত্যা চলছে, দায়ী ইসরায়েল: জাতিসংঘ তদন্ত কমিশন
গাজায় গণহত্যা চলছে, দায়ী ইসরায়েল: জাতিসংঘ তদন্ত কমিশন

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিদ্ধিরগঞ্জে আহতদের পুনর্বাসন, জুলাই যোদ্ধাকে দোকান উপহার
সিদ্ধিরগঞ্জে আহতদের পুনর্বাসন, জুলাই যোদ্ধাকে দোকান উপহার

৫৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

আগামী জাতীয় নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করার ক্ষমতা কারো নেই: ডা. জাহিদ
আগামী জাতীয় নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করার ক্ষমতা কারো নেই: ডা. জাহিদ

৫৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত
ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

এবার এনবিআরের ৫৫৫ সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তাকে বদলি
এবার এনবিআরের ৫৫৫ সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তাকে বদলি

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের সূচি প্রকাশ
বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের সূচি প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নীলফামারীতে ৮৪৭টি মণ্ডপে হবে শারদীয় দুর্গাপূজা
নীলফামারীতে ৮৪৭টি মণ্ডপে হবে শারদীয় দুর্গাপূজা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাউথ পয়েন্ট স্কুল এন্ড কলেজের সাফল্য
সাউথ পয়েন্ট স্কুল এন্ড কলেজের সাফল্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আমেরিকায় বিষন্নতায় আক্রান্তের সংখ্যা ১৮ শতাংশ বেড়েছে
আমেরিকায় বিষন্নতায় আক্রান্তের সংখ্যা ১৮ শতাংশ বেড়েছে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে নদ-নদীর পানি বিপৎসীমার ওপরে, বন্যার আশঙ্কা
সিলেটে নদ-নদীর পানি বিপৎসীমার ওপরে, বন্যার আশঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

চট্টগ্রামে মানবতার সেতুবন্ধনে হবে ‘এসএমসিএইচ সামিট’
চট্টগ্রামে মানবতার সেতুবন্ধনে হবে ‘এসএমসিএইচ সামিট’

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মিরসরাইয়ে শিক্ষার্থী হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার বাবাসহ সৎমা
মিরসরাইয়ে শিক্ষার্থী হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার বাবাসহ সৎমা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর
পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে
অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা
রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২
এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প
ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল
আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব
আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ
কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের
সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী
মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২
বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন
আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ
সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা
লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি
নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজামুখী ত্রাণবহরে যোগ দিচ্ছে গ্রিসের দুই জাহাজ
গাজামুখী ত্রাণবহরে যোগ দিচ্ছে গ্রিসের দুই জাহাজ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩
ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট
তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট

১৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর
হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন মাসে কোটিপতি বেড়েছে ৬ হাজার
তিন মাসে কোটিপতি বেড়েছে ৬ হাজার

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না
চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’
‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

মৌসুমি বাধা মানছে না আম
মৌসুমি বাধা মানছে না আম

পেছনের পৃষ্ঠা

স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়
স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়

পেছনের পৃষ্ঠা

লিটনদের সামনে আফগান বাধা
লিটনদের সামনে আফগান বাধা

মাঠে ময়দানে

ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল
অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু
রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু

নগর জীবন

সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ
সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি
ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব
রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’
‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’

শোবিজ

সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা
সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে
দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে
একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে

নগর জীবন

ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম
ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম

শোবিজ

আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে
আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা
বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি
সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি

শোবিজ

ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থনীতিতে নারীর অদৃশ্য ঘাম
অর্থনীতিতে নারীর অদৃশ্য ঘাম

পেছনের পৃষ্ঠা

ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে

সম্পাদকীয়

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রাহকের আস্থা ধরে রেখেছে এবি ব্যাংক
গ্রাহকের আস্থা ধরে রেখেছে এবি ব্যাংক

শিল্প বাণিজ্য

১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর
১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর

নগর জীবন

সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে
নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে

দেশগ্রাম