শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:০০, সোমবার, ২৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

এইচআরডব্লিউ’র প্রতিবেদন

আবু গারিব কারাগারে মার্কিনিদের নির্যাতন, এখনও ক্ষতিপূরণ পাননি ভুক্তভোগীরা

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
আবু গারিব কারাগারে মার্কিনিদের নির্যাতন, এখনও ক্ষতিপূরণ পাননি ভুক্তভোগীরা

আবু গারিব, ইরাকের একটি কুখ্যাত কারাগার। রাজধানী বাগদাদের নিকটবর্তী এই নামে একটি শহর রয়েছে। সেখানেই অবস্থতি কারাগারটি।

ইরাকের তৎকালীন প্রেসিডেন্ট সাদ্দাম হোসেন বহু বছর ধরে ভিন্নমতাবলম্বী ও রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে অবৈধভাবে বন্দি ও নিপীড়নের জন্য কারাগারটি ব্যবহার করতেন। পরবর্তীতে যুদ্ধের সময় কারাগারটির নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নেয় আমেরিকা। এরপর থেকে আমেরিকাও সেখানে একই কাজ শুরু করে।

ওই কারাগারে বহু নিরপরাধ, নিরীহ মানুষ শারীরিক ও মানসিকভাবে নির্যাতনের শিকার হয়েছেন। ওইসব নির্যাতন ও নিপীড়নের কথা বিভিন্ন সময় আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে উঠে এসেছে।

২০০৪ সালে আমেরিকার প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের আগে ইরাক যুদ্ধের প্রধান কুশীলব মার্কিন প্রেসিডেন্ট জর্জ ডব্লিউ বুশের নির্বাচনী প্রচারণার সময় আবু গারিব কারাগারে নির্যাতনের বিষয়টি প্রথম আলোচনায় উঠে আসে। মার্কিন সেনাদেরই তোলা বন্দি নির্যাতনের কিছু ছবি গণমাধ্যমে প্রকাশ হয়ে যায়। মূলত এরপরই বুশ প্রশাসনের বিরুদ্ধে সমালোচনা শুরু হয়।

বিষয়টি নিয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা হিউম্যান রাইটস ওয়াচ (এইচআরডব্লিউ)।

সংস্থাটি বলেছে, আবু গারিব এবং ইরাকের অন্যান্য আমেরিকার পরিচালিত কারাগারে মার্কিন বাহিনী কর্তৃক বন্দিদের নির্যাতনের প্রমাণ প্রকাশের পর দুই দশক পরও ওইসব নিরীহ, নিরপরাধ ইরাকিদের ক্ষতিপূরণ বা অন্যান্য প্রতিকার দিতে দৃশ্যত ব্যর্থ হয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র কর্তৃপক্ষ।

ইরাকে আগ্রাসন শুরুর পর আমেরিকা ও তার মিত্ররা ২০০৩ থেকে ২০০৯ সালের মধ্যে প্রায় এক লাখ ইরাকিকে কারাগারে আটকে রাখে। হিউম্যান রাইটস ওয়াচ এবং অন্যান্য মানবাধিকার সংস্থা ইরাকে মার্কিন বাহিনী কর্তৃক নির্যাতন ও নিপীড়নের প্রমাণ নথিভুক্ত করেছে। নির্যাতন থেকে বেঁচে যাওয়া ব্যক্তিরা তাদের চিকিৎসা ব্যয় পেতে বছরের পর বছর ধর্না দিয়েছেন। কিন্তু মার্কিন সরকারের কাছ থেকে তারা খুব সামান্যই স্বীকৃতি পেয়েছেন। অথচ মার্কিন অভ্যন্তরীণ আইন, ১৯৪৯ সালের জেনেভা কনভেনশন এবং নির্যাতনের বিরুদ্ধে জাতিসংঘের কনভেনশন, সেইসাথে প্রথাগত আন্তর্জাতিক আইনের অনুযায়ীও নির্যাতনের ব্যাপারে বিধিনিষেধ সুস্পষ্ট।

হিউম্যান রাইটস ওয়াচের ওয়াশিংটন ডিরেক্টর সারাহ ইয়াগার বলেছেন, “বিশ বছর পর, মার্কিন সেনা দ্বারা নির্যাতিত ইরাকিদের কাছে এখনও ক্ষতিপূরণ দাবি বা মার্কিন সরকারের কাছ থেকে কোনো ধরনের প্রতিকার বা স্বীকৃতি পাওয়ার কোনো সুস্পষ্ট উপায় দেখা যাচ্ছে না।”

চলতি বছরের এপ্রিল এবং জুলাইয়ের মাঝামাঝিতে আবু গারিব কারাগারে নির্যাতনের শিকার তালেব আল-মাজলির সাক্ষাতকার নেয় এইচআরডব্লিউ। এছাড়াও তালেবের বন্দিদশা এবং মুক্তি সম্পর্কে জানে এমন তিনজন ব্যক্তি (যারা নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক) তাদেরও সাক্ষাতকার নেওয়া হয়। একই সঙ্গে হিউম্যান রাইটস ওয়াচ ২০০৩ সালে বাগদাদে দায়িত্ব পালন করা একজন সাবেক মার্কিন বিচারক, ইরাকের মানবাধিকারের জন্য হাই কমিশনের প্রাক্তন সদস্য এবং নির্যাতন নিয়ে কাজ করা তিনটি বেসরকারি সংস্থার প্রতিনিধিদেরও সাক্ষাৎকার নিয়েছে। হিউম্যান রাইটস ওয়াচ মিডিয়া এবং বেসরকারি প্রতিবেদনগুলোও পর্যালোচনা করেছে, সেইসাথে মার্কিন প্রতিরক্ষা দফতরের কথিত বন্দি নির্যাতনের তদন্তসহ মার্কিন সরকারের নথিগুলোও পর্যালোচনা করেছে।

মে মাসে তালেব আল-মাজলি হিউম্যান রাইটস ওয়াচকে বলেন, মার্কিন বাহিনী তাকে নভেম্বর ২০০৩ থেকে মার্চ ২০০৫ এর মধ্যে আবু গারিব কারাগারে আটক রাখার সময় শারীরিক, মানসিক এবং যৌন অবমাননাসহ বিভিন্ন ধরনের নির্যাতন করেছে।

তিনি বলেন, গারিব নিয়ে ভাইরাল হওয়া সেই ছবির পুরুষদের মধ্যে তিনিও একজন ছিলেন। যেখানে দেখা যায়- একদল নগ্ন বন্দী দিয়ে একটি মানব পিরামিড বানানো হয়। আর দুই মার্কিন সেনা পিছনে দাঁড়িয়ে হাসছে।”

তিনি বলেন,  “দু’জন আমেরিকান সৈন্য- যাদের একজন পুরুষ এবং একজন নারী, আমাদের নগ্ন হওয়ার নির্দেশ দেন। তারা আমাদেরকে একজনের ওপর আরেকজনকে উঠার নির্দেশ দেন। আমিও তাদের মধ্যে একজন ছিলাম।”

তালেব আল-মাজলি বলেন, ২০০৩ সালে আনবার প্রদেশে আত্মীয়দের সঙ্গে দেখা করতে গেলে মার্কিন বাহিনী তাকে আটক করে।

তালেব আল মাজলি বলেন, “৩১ অক্টোবর, ২০০৩ সকালে মার্কিন বাহিনী আমার চাচা যে গ্রামে থাকতেন তা ঘিরে ফেলে। তারা গ্রামের ছেলে-বুড়া সবাইকে ধরে নিয়ে যায়। আমি তাদের বলেছিলাম আমি একজন অতিথি। আমি বাগদাদে থাকি এবং আমার চাচার সাথে দেখা করতে এসেছি। তারা আমার মাথা একটি কাপড় দিয়ে ঢেকে দেয় এবং প্লাস্টিকের জিপ টাই দিয়ে আমার কব্জি বেঁধে রাখে। তারা গাড়িতে করে নিয়ে যায়।”

হাব্বানিয়া সামরিক ঘাঁটিতে এবং ইরাকের একটি অজানা স্থানে কয়েকদিন থাকার পর, মার্কিন বাহিনী তালেব আল-মাজলিকে আবু গারিব কারাগারে নিয়ে যায়। তিনি বলেন, “তখনই শুরু হয় নির্যাতন। তারা আমাদের জামাকাপড় কেড়ে নেয়। যখন আমরা আমাদের মাথার হুড দিয়ে চোখ ঢেকে রাখতাম, তারা আমাদের নিয়ে প্রতিনিয়ত উপহাস করতো। আমরা নিরুপায় ছিলাম।

তিনি বলেন, “পুলিশ কুকুর, সাউন্ড বোমা, গুলি এবং পানির হোস দিয়ে আমাকে নির্যাতন করা হয়েছে।”

যদিও হিউম্যান রাইটস ওয়াচ তালেব আল-মাজলির বক্তব্য চূড়ান্তভাবে যাচাই করতে পারেনি। তিনি আসলেই নির্যাতনের শিকার ওই বন্দীদের দিয়ে তৈরি “মানব পিরামিড” এর ছবিতে ছিলেন কি না, আবু গারিবে তার আটক থাকার বিষয়টি বিশ্বাস্যযোগ্য।

তালেব আল মাজলি তার পূর্ণ নাম, বন্দী নম্বর এবং সেল ব্লক-সহ একটি বন্দীর পরিচয়পত্র প্রমাণ হিসেবে উপস্থাপন করেছে। এগুলো প্রমাণ করে মার্কিন বাহিনী তার ছবি, আইরিস স্ক্যান এবং আঙুলের ছাপ নেওয়ার পরে তাকে আবু গারিব কারাগারে রেখেছিল।

তালেব আল-মাজলি হিউম্যান রাইটস ওয়াচকে ২০০৩ সালে ইরাকি হাই কমিশন ফর হিউম্যান রাইটস (যা ইরাকে মানবাধিকার রক্ষা ও প্রচারের জন্য একটি সরকারি সংস্থা) থেকে পাওয়া একটি চিঠিও দেখান। এসব প্রমাণ করে তিনি আবু গারিব কারাগারে বন্দী ছিলেন।

২০০৩ থেকে ২০১১ সাল পর্যন্ত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ইরাকে আগ্রাসনের সময় আবু গারিব কারাগারে হাজার হাজার পুরুষ, মহিলা এবং শিশুকে আটকে রেখেছিল। ইন্টারন্যাশনাল কমিটি অব দ্য রেড ক্রস (আইসিআরসি) দ্বারা মার্কিন নেতৃত্বাধীন সামরিক জোটের কাছে ফেব্রুয়ারি ২০০৪ সালে একটি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সামরিক গোয়েন্দা কর্মকর্তারা আইসিআরসি-কে বলেন- ২০০৩ সালে ইরাকে জোটের হেফাজতে থাকা আনুমানিক ৭০ থেকে ৯০ শতাংশ মানুষকে ভুল বশত গ্রেফতার করা হয়েছিল। 

তালেব আল-মাজলি বলেন, আবু গারিব কারাগারে ১৬ মাস থাকার পর তাকে কোনো অভিযোগ ছাড়াই মুক্তি দেওয়া হয়। যদিও তিনি মুক্তি পেয়েছেন, তবে বর্তমানে শারীরিকভাবে অসুস্থ। এছাড়াও তিনি বর্তমানে অসহায় এবং মানসিক আঘাতগ্রস্থ। এখনও তিনি সেই ট্রমা কাটিয়ে উঠতে পারেননি।

দুই দশক ধরেই তালেব আল-মাজলি ক্ষতিপূরণ চেয়ে আসছেন। একজন আইনজীবী বা বাগদাদে মার্কিন দূতাবাসে ঢেকার সামর্থ্য না থাকায় তিনি ইরাকি বার অ্যাসোসিয়েশনের কাছে সাহায্য চেয়েছিলেন। কিন্তু তারা তাকে ফিরিয়ে দেয়। তারা জানিয়ে দেন যে, এ ধরনের মামলা তারা পরিচালনা করেন না।

এরপর তালেব আল-মাজলি ইরাকি হাই কমিশন ফর হিউম্যান রাইটসে যান। কিন্তু এই সংস্থাটি যা করতে পারে তা হল তাকে একটি চিঠি দিয়ে শুধু নিশ্চিত করতে পার যে- তিনি আবু গারিব কারাগারের একজন প্রাক্তন বন্দী হিসেবে তাদের রেকর্ডে রয়েছে। তালেব আল মাজলি জানান, কীভাবে মার্কিন সেনাবাহিনীর সাথে যোগাযোগ করতে হবে এবং ক্ষতিপূরণ  দাবি করতে হবে তা তিনি জানেন না।

হিউম্যান রাইটস ওয়াচ চলতি বছরের ৬ জুন মার্কিন প্রতিরক্ষা বিভাগকে একটি চিঠি লেখে। তাতে তালেব আল-মাজলির মামলার বিষয়, গবেষণার ফলাফলগুলো সরবরাহ করে এবং ইরাকে নির্যাতনের পর বেঁচে ফেরা ব্যক্তিদের ক্ষতিপূরণের তথ্যের জন্য অনুরোধ করা হয়। বারবার ফলো-আপ অনুরোধ সত্ত্বেও হিউম্যান রাইটস ওয়াচ তাদের কাছে থেকে কোনও সাড়া পায়নি। সূত্র: এইচআরডব্লিউ

বিডি প্রতিদিন/আজাদ

এই বিভাগের আরও খবর
ট্রাম্পের কাছে তথ্যচিত্রের জন্য ক্ষমা চেয়েছে বিবিসি
ট্রাম্পের কাছে তথ্যচিত্রের জন্য ক্ষমা চেয়েছে বিবিসি
বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি
বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি
৪৩ দিন পর যুক্তরাষ্ট্রে দীর্ঘতম সরকারি শাটডাউনের অবসান
৪৩ দিন পর যুক্তরাষ্ট্রে দীর্ঘতম সরকারি শাটডাউনের অবসান
মিয়ানমারের সশস্ত্র গোষ্ঠী ডিকেবিএ’র ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
মিয়ানমারের সশস্ত্র গোষ্ঠী ডিকেবিএ’র ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
২০২৪ সালে যক্ষ্মায় মারা গেছে ১২ লাখ ৩০ হাজার মানুষ: বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
২০২৪ সালে যক্ষ্মায় মারা গেছে ১২ লাখ ৩০ হাজার মানুষ: বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের
আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের
সংবিধান সংশোধন করে সেনাপ্রধানের ক্ষমতা বাড়ালো পাকিস্তান
সংবিধান সংশোধন করে সেনাপ্রধানের ক্ষমতা বাড়ালো পাকিস্তান
ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির
ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির
যুদ্ধবিরতির পরেও ২৪৫ ফিলিস্তিনিকে হত্যা করেছে ইসরায়েল
যুদ্ধবিরতির পরেও ২৪৫ ফিলিস্তিনিকে হত্যা করেছে ইসরায়েল
ক্যারিবিয়ান দেশগুলো আক্রমণে মিথ্যা নাটক সাজাচ্ছে আমেরিকা: মাদুরো
ক্যারিবিয়ান দেশগুলো আক্রমণে মিথ্যা নাটক সাজাচ্ছে আমেরিকা: মাদুরো
ইরান ক্ষেপণাস্ত্রের পাল্লা সীমিত করবে না: আইআরজিসি
ইরান ক্ষেপণাস্ত্রের পাল্লা সীমিত করবে না: আইআরজিসি
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচির জনক কে?
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচির জনক কে?
সর্বশেষ খবর
ট্রাম্পের কাছে তথ্যচিত্রের জন্য ক্ষমা চেয়েছে বিবিসি
ট্রাম্পের কাছে তথ্যচিত্রের জন্য ক্ষমা চেয়েছে বিবিসি

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেঘনায় ট্রলার ডুবে দুই যুবক নিখোঁজ
মেঘনায় ট্রলার ডুবে দুই যুবক নিখোঁজ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানবন্দর এলাকার দুই জায়গায় ককটেল বিস্ফোরণ
বিমানবন্দর এলাকার দুই জায়গায় ককটেল বিস্ফোরণ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু
বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইমাম প্রশিক্ষণে সৌদি সরকারের সহায়তার আশ্বাস
ইমাম প্রশিক্ষণে সৌদি সরকারের সহায়তার আশ্বাস

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাকসু নির্বাচন বানচালের অভিযোগে প্রশাসনিক ভবনে তালা
শাকসু নির্বাচন বানচালের অভিযোগে প্রশাসনিক ভবনে তালা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল আরও ৭ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার
নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল আরও ৭ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রশাসন নিশ্চুপ থাকলে বিপদ আরও বাড়বে : গয়েশ্বর
প্রশাসন নিশ্চুপ থাকলে বিপদ আরও বাড়বে : গয়েশ্বর

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন
নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার
আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাচেলর পয়েন্টের নতুন চমক স্পর্শিয়া
ব্যাচেলর পয়েন্টের নতুন চমক স্পর্শিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার
৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জনগণই আওয়ামী লীগকে লকডাউন করেছে : সেলিমুজ্জামান
জনগণই আওয়ামী লীগকে লকডাউন করেছে : সেলিমুজ্জামান

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নোংরা পরিবেশে ড্রিংক তৈরির অভিযোগে কারখানা সিলগালা
নোংরা পরিবেশে ড্রিংক তৈরির অভিযোগে কারখানা সিলগালা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ
শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজাপুরে শেখ হাসিনার ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল
রাজাপুরে শেখ হাসিনার ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপস নয়: মির্জা ফখরুল
স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপস নয়: মির্জা ফখরুল

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কলাপাড়ায় স্কুলভিত্তিক আবহাওয়া ক্লাবের উদ্বোধন
কলাপাড়ায় স্কুলভিত্তিক আবহাওয়া ক্লাবের উদ্বোধন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জকসু নির্বাচন ঘিরে উন্মুক্ত লাইব্রেরি বন্ধে বিক্ষোভ
জকসু নির্বাচন ঘিরে উন্মুক্ত লাইব্রেরি বন্ধে বিক্ষোভ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গোপালগঞ্জ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ৬ কর্মকর্তা বরখাস্ত
গোপালগঞ্জ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ৬ কর্মকর্তা বরখাস্ত

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি
বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামজার জোড়া গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ
হামজার জোড়া গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাজা শেষে ৭২ প্রবাসীকে দেশে পাঠাল মালয়েশিয়াস্থ হাইকমিশন
সাজা শেষে ৭২ প্রবাসীকে দেশে পাঠাল মালয়েশিয়াস্থ হাইকমিশন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটের নামে অরাজকতা সৃষ্টি করছে একটি দল : তৃপ্তি
গণভোটের নামে অরাজকতা সৃষ্টি করছে একটি দল : তৃপ্তি

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাবিতে ছাত্রলীগ নেতা আটক
রাবিতে ছাত্রলীগ নেতা আটক

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিলেটকে চোখ রাঙাচ্ছে ডেঙ্গু
সিলেটকে চোখ রাঙাচ্ছে ডেঙ্গু

১০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সর্বাধিক পঠিত
অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ
অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা
জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন
গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান
বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর
মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের
পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ

২২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিলির সুন্দরীকে টপকে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশের মিথিলা
চিলির সুন্দরীকে টপকে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশের মিথিলা

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত
প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’
‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত
তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হলো পেনি অধ্যায়, ২৩২ বছরের ইতিহাসের সমাপ্তি
যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হলো পেনি অধ্যায়, ২৩২ বছরের ইতিহাসের সমাপ্তি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম
ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা
বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা
শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প
নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ নভেম্বর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির
ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পল্লবীতে বাসে অগ্নিসংযোগ করল দুর্বৃত্তরা
পল্লবীতে বাসে অগ্নিসংযোগ করল দুর্বৃত্তরা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাংবাদিক সুভাষ সিংহের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
সাংবাদিক সুভাষ সিংহের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি
বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার
৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুশ এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার তথ্য চুরির চেষ্টা করেছে পাকিস্তানি গুপ্তচর?
রুশ এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার তথ্য চুরির চেষ্টা করেছে পাকিস্তানি গুপ্তচর?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’
যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’

শোবিজ

ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন
তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন

শোবিজ

হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া
হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া

মাঠে ময়দানে

জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’
জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’

শোবিজ

টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা
টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা

পেছনের পৃষ্ঠা

সমুদ্রবিলাসে প্রভা
সমুদ্রবিলাসে প্রভা

শোবিজ

পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান
পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান

মাঠে ময়দানে

চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি
নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়
উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি
নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি

নগর জীবন

ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন
ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন

দেশগ্রাম

আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের
আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের

পূর্ব-পশ্চিম

চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা
চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ
রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ

নগর জীবন

রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই
রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য
একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়
ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে
নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে

নগর জীবন

আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী

পেছনের পৃষ্ঠা

বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ
বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে যাত্রা শুরু করল বিশ্ববিখ্যাত আইসক্রিম ব্র্যান্ড বাসকিন-রবিনস
বাংলাদেশে যাত্রা শুরু করল বিশ্ববিখ্যাত আইসক্রিম ব্র্যান্ড বাসকিন-রবিনস

নগর জীবন

ডিপজলের বিরুদ্ধে এবার হত্যাচেষ্টা মামলা
ডিপজলের বিরুদ্ধে এবার হত্যাচেষ্টা মামলা

নগর জীবন

সালাউদ্দিন টুকুর ছাতা উপহার
সালাউদ্দিন টুকুর ছাতা উপহার

দেশগ্রাম

ইকোনমিক জোন হবে আশাশুনি
ইকোনমিক জোন হবে আশাশুনি

দেশগ্রাম

নির্বাচন হতে হবে নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক
নির্বাচন হতে হবে নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক

নগর জীবন

নূরুল কবীর সম্পাদক পরিষদ সভাপতি
নূরুল কবীর সম্পাদক পরিষদ সভাপতি

নগর জীবন

বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু
বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু

নগর জীবন