শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:০০, সোমবার, ২৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

এইচআরডব্লিউ’র প্রতিবেদন

আবু গারিব কারাগারে মার্কিনিদের নির্যাতন, এখনও ক্ষতিপূরণ পাননি ভুক্তভোগীরা

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
আবু গারিব কারাগারে মার্কিনিদের নির্যাতন, এখনও ক্ষতিপূরণ পাননি ভুক্তভোগীরা

আবু গারিব, ইরাকের একটি কুখ্যাত কারাগার। রাজধানী বাগদাদের নিকটবর্তী এই নামে একটি শহর রয়েছে। সেখানেই অবস্থতি কারাগারটি।

ইরাকের তৎকালীন প্রেসিডেন্ট সাদ্দাম হোসেন বহু বছর ধরে ভিন্নমতাবলম্বী ও রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে অবৈধভাবে বন্দি ও নিপীড়নের জন্য কারাগারটি ব্যবহার করতেন। পরবর্তীতে যুদ্ধের সময় কারাগারটির নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নেয় আমেরিকা। এরপর থেকে আমেরিকাও সেখানে একই কাজ শুরু করে।

ওই কারাগারে বহু নিরপরাধ, নিরীহ মানুষ শারীরিক ও মানসিকভাবে নির্যাতনের শিকার হয়েছেন। ওইসব নির্যাতন ও নিপীড়নের কথা বিভিন্ন সময় আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে উঠে এসেছে।

২০০৪ সালে আমেরিকার প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের আগে ইরাক যুদ্ধের প্রধান কুশীলব মার্কিন প্রেসিডেন্ট জর্জ ডব্লিউ বুশের নির্বাচনী প্রচারণার সময় আবু গারিব কারাগারে নির্যাতনের বিষয়টি প্রথম আলোচনায় উঠে আসে। মার্কিন সেনাদেরই তোলা বন্দি নির্যাতনের কিছু ছবি গণমাধ্যমে প্রকাশ হয়ে যায়। মূলত এরপরই বুশ প্রশাসনের বিরুদ্ধে সমালোচনা শুরু হয়।

বিষয়টি নিয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা হিউম্যান রাইটস ওয়াচ (এইচআরডব্লিউ)।

সংস্থাটি বলেছে, আবু গারিব এবং ইরাকের অন্যান্য আমেরিকার পরিচালিত কারাগারে মার্কিন বাহিনী কর্তৃক বন্দিদের নির্যাতনের প্রমাণ প্রকাশের পর দুই দশক পরও ওইসব নিরীহ, নিরপরাধ ইরাকিদের ক্ষতিপূরণ বা অন্যান্য প্রতিকার দিতে দৃশ্যত ব্যর্থ হয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র কর্তৃপক্ষ।

ইরাকে আগ্রাসন শুরুর পর আমেরিকা ও তার মিত্ররা ২০০৩ থেকে ২০০৯ সালের মধ্যে প্রায় এক লাখ ইরাকিকে কারাগারে আটকে রাখে। হিউম্যান রাইটস ওয়াচ এবং অন্যান্য মানবাধিকার সংস্থা ইরাকে মার্কিন বাহিনী কর্তৃক নির্যাতন ও নিপীড়নের প্রমাণ নথিভুক্ত করেছে। নির্যাতন থেকে বেঁচে যাওয়া ব্যক্তিরা তাদের চিকিৎসা ব্যয় পেতে বছরের পর বছর ধর্না দিয়েছেন। কিন্তু মার্কিন সরকারের কাছ থেকে তারা খুব সামান্যই স্বীকৃতি পেয়েছেন। অথচ মার্কিন অভ্যন্তরীণ আইন, ১৯৪৯ সালের জেনেভা কনভেনশন এবং নির্যাতনের বিরুদ্ধে জাতিসংঘের কনভেনশন, সেইসাথে প্রথাগত আন্তর্জাতিক আইনের অনুযায়ীও নির্যাতনের ব্যাপারে বিধিনিষেধ সুস্পষ্ট।

হিউম্যান রাইটস ওয়াচের ওয়াশিংটন ডিরেক্টর সারাহ ইয়াগার বলেছেন, “বিশ বছর পর, মার্কিন সেনা দ্বারা নির্যাতিত ইরাকিদের কাছে এখনও ক্ষতিপূরণ দাবি বা মার্কিন সরকারের কাছ থেকে কোনো ধরনের প্রতিকার বা স্বীকৃতি পাওয়ার কোনো সুস্পষ্ট উপায় দেখা যাচ্ছে না।”

চলতি বছরের এপ্রিল এবং জুলাইয়ের মাঝামাঝিতে আবু গারিব কারাগারে নির্যাতনের শিকার তালেব আল-মাজলির সাক্ষাতকার নেয় এইচআরডব্লিউ। এছাড়াও তালেবের বন্দিদশা এবং মুক্তি সম্পর্কে জানে এমন তিনজন ব্যক্তি (যারা নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক) তাদেরও সাক্ষাতকার নেওয়া হয়। একই সঙ্গে হিউম্যান রাইটস ওয়াচ ২০০৩ সালে বাগদাদে দায়িত্ব পালন করা একজন সাবেক মার্কিন বিচারক, ইরাকের মানবাধিকারের জন্য হাই কমিশনের প্রাক্তন সদস্য এবং নির্যাতন নিয়ে কাজ করা তিনটি বেসরকারি সংস্থার প্রতিনিধিদেরও সাক্ষাৎকার নিয়েছে। হিউম্যান রাইটস ওয়াচ মিডিয়া এবং বেসরকারি প্রতিবেদনগুলোও পর্যালোচনা করেছে, সেইসাথে মার্কিন প্রতিরক্ষা দফতরের কথিত বন্দি নির্যাতনের তদন্তসহ মার্কিন সরকারের নথিগুলোও পর্যালোচনা করেছে।

মে মাসে তালেব আল-মাজলি হিউম্যান রাইটস ওয়াচকে বলেন, মার্কিন বাহিনী তাকে নভেম্বর ২০০৩ থেকে মার্চ ২০০৫ এর মধ্যে আবু গারিব কারাগারে আটক রাখার সময় শারীরিক, মানসিক এবং যৌন অবমাননাসহ বিভিন্ন ধরনের নির্যাতন করেছে।

তিনি বলেন, গারিব নিয়ে ভাইরাল হওয়া সেই ছবির পুরুষদের মধ্যে তিনিও একজন ছিলেন। যেখানে দেখা যায়- একদল নগ্ন বন্দী দিয়ে একটি মানব পিরামিড বানানো হয়। আর দুই মার্কিন সেনা পিছনে দাঁড়িয়ে হাসছে।”

তিনি বলেন,  “দু’জন আমেরিকান সৈন্য- যাদের একজন পুরুষ এবং একজন নারী, আমাদের নগ্ন হওয়ার নির্দেশ দেন। তারা আমাদেরকে একজনের ওপর আরেকজনকে উঠার নির্দেশ দেন। আমিও তাদের মধ্যে একজন ছিলাম।”

তালেব আল-মাজলি বলেন, ২০০৩ সালে আনবার প্রদেশে আত্মীয়দের সঙ্গে দেখা করতে গেলে মার্কিন বাহিনী তাকে আটক করে।

তালেব আল মাজলি বলেন, “৩১ অক্টোবর, ২০০৩ সকালে মার্কিন বাহিনী আমার চাচা যে গ্রামে থাকতেন তা ঘিরে ফেলে। তারা গ্রামের ছেলে-বুড়া সবাইকে ধরে নিয়ে যায়। আমি তাদের বলেছিলাম আমি একজন অতিথি। আমি বাগদাদে থাকি এবং আমার চাচার সাথে দেখা করতে এসেছি। তারা আমার মাথা একটি কাপড় দিয়ে ঢেকে দেয় এবং প্লাস্টিকের জিপ টাই দিয়ে আমার কব্জি বেঁধে রাখে। তারা গাড়িতে করে নিয়ে যায়।”

হাব্বানিয়া সামরিক ঘাঁটিতে এবং ইরাকের একটি অজানা স্থানে কয়েকদিন থাকার পর, মার্কিন বাহিনী তালেব আল-মাজলিকে আবু গারিব কারাগারে নিয়ে যায়। তিনি বলেন, “তখনই শুরু হয় নির্যাতন। তারা আমাদের জামাকাপড় কেড়ে নেয়। যখন আমরা আমাদের মাথার হুড দিয়ে চোখ ঢেকে রাখতাম, তারা আমাদের নিয়ে প্রতিনিয়ত উপহাস করতো। আমরা নিরুপায় ছিলাম।

তিনি বলেন, “পুলিশ কুকুর, সাউন্ড বোমা, গুলি এবং পানির হোস দিয়ে আমাকে নির্যাতন করা হয়েছে।”

যদিও হিউম্যান রাইটস ওয়াচ তালেব আল-মাজলির বক্তব্য চূড়ান্তভাবে যাচাই করতে পারেনি। তিনি আসলেই নির্যাতনের শিকার ওই বন্দীদের দিয়ে তৈরি “মানব পিরামিড” এর ছবিতে ছিলেন কি না, আবু গারিবে তার আটক থাকার বিষয়টি বিশ্বাস্যযোগ্য।

তালেব আল মাজলি তার পূর্ণ নাম, বন্দী নম্বর এবং সেল ব্লক-সহ একটি বন্দীর পরিচয়পত্র প্রমাণ হিসেবে উপস্থাপন করেছে। এগুলো প্রমাণ করে মার্কিন বাহিনী তার ছবি, আইরিস স্ক্যান এবং আঙুলের ছাপ নেওয়ার পরে তাকে আবু গারিব কারাগারে রেখেছিল।

তালেব আল-মাজলি হিউম্যান রাইটস ওয়াচকে ২০০৩ সালে ইরাকি হাই কমিশন ফর হিউম্যান রাইটস (যা ইরাকে মানবাধিকার রক্ষা ও প্রচারের জন্য একটি সরকারি সংস্থা) থেকে পাওয়া একটি চিঠিও দেখান। এসব প্রমাণ করে তিনি আবু গারিব কারাগারে বন্দী ছিলেন।

২০০৩ থেকে ২০১১ সাল পর্যন্ত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ইরাকে আগ্রাসনের সময় আবু গারিব কারাগারে হাজার হাজার পুরুষ, মহিলা এবং শিশুকে আটকে রেখেছিল। ইন্টারন্যাশনাল কমিটি অব দ্য রেড ক্রস (আইসিআরসি) দ্বারা মার্কিন নেতৃত্বাধীন সামরিক জোটের কাছে ফেব্রুয়ারি ২০০৪ সালে একটি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সামরিক গোয়েন্দা কর্মকর্তারা আইসিআরসি-কে বলেন- ২০০৩ সালে ইরাকে জোটের হেফাজতে থাকা আনুমানিক ৭০ থেকে ৯০ শতাংশ মানুষকে ভুল বশত গ্রেফতার করা হয়েছিল। 

তালেব আল-মাজলি বলেন, আবু গারিব কারাগারে ১৬ মাস থাকার পর তাকে কোনো অভিযোগ ছাড়াই মুক্তি দেওয়া হয়। যদিও তিনি মুক্তি পেয়েছেন, তবে বর্তমানে শারীরিকভাবে অসুস্থ। এছাড়াও তিনি বর্তমানে অসহায় এবং মানসিক আঘাতগ্রস্থ। এখনও তিনি সেই ট্রমা কাটিয়ে উঠতে পারেননি।

দুই দশক ধরেই তালেব আল-মাজলি ক্ষতিপূরণ চেয়ে আসছেন। একজন আইনজীবী বা বাগদাদে মার্কিন দূতাবাসে ঢেকার সামর্থ্য না থাকায় তিনি ইরাকি বার অ্যাসোসিয়েশনের কাছে সাহায্য চেয়েছিলেন। কিন্তু তারা তাকে ফিরিয়ে দেয়। তারা জানিয়ে দেন যে, এ ধরনের মামলা তারা পরিচালনা করেন না।

এরপর তালেব আল-মাজলি ইরাকি হাই কমিশন ফর হিউম্যান রাইটসে যান। কিন্তু এই সংস্থাটি যা করতে পারে তা হল তাকে একটি চিঠি দিয়ে শুধু নিশ্চিত করতে পার যে- তিনি আবু গারিব কারাগারের একজন প্রাক্তন বন্দী হিসেবে তাদের রেকর্ডে রয়েছে। তালেব আল মাজলি জানান, কীভাবে মার্কিন সেনাবাহিনীর সাথে যোগাযোগ করতে হবে এবং ক্ষতিপূরণ  দাবি করতে হবে তা তিনি জানেন না।

হিউম্যান রাইটস ওয়াচ চলতি বছরের ৬ জুন মার্কিন প্রতিরক্ষা বিভাগকে একটি চিঠি লেখে। তাতে তালেব আল-মাজলির মামলার বিষয়, গবেষণার ফলাফলগুলো সরবরাহ করে এবং ইরাকে নির্যাতনের পর বেঁচে ফেরা ব্যক্তিদের ক্ষতিপূরণের তথ্যের জন্য অনুরোধ করা হয়। বারবার ফলো-আপ অনুরোধ সত্ত্বেও হিউম্যান রাইটস ওয়াচ তাদের কাছে থেকে কোনও সাড়া পায়নি। সূত্র: এইচআরডব্লিউ

বিডি প্রতিদিন/আজাদ

এই বিভাগের আরও খবর
‘পাকিস্তান এমন এক বন্ধু, যে সব সময় পাশে থাকে’
‘পাকিস্তান এমন এক বন্ধু, যে সব সময় পাশে থাকে’
সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট শারার ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল জাতিসংঘ
সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট শারার ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল জাতিসংঘ
আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের
আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের
ভ্যাটিকানে পোপের সাথে মাহমুদ আব্বাসের বৈঠক
ভ্যাটিকানে পোপের সাথে মাহমুদ আব্বাসের বৈঠক
‘বঙ্গ বিভূষণ’ অ্যাওয়ার্ড পেলেন শত্রুঘ্ন সিনহা ও আরতি মুখোপাধ্যায়
‘বঙ্গ বিভূষণ’ অ্যাওয়ার্ড পেলেন শত্রুঘ্ন সিনহা ও আরতি মুখোপাধ্যায়
সুদানে পালানোরও কোনো জায়গা নেই মানুষের!
সুদানে পালানোরও কোনো জায়গা নেই মানুষের!
সোমালিয়া উপকূলে জলদস্যুদের পুনরুত্থান, ফের জাহাজে চোট
সোমালিয়া উপকূলে জলদস্যুদের পুনরুত্থান, ফের জাহাজে চোট
আফগানিস্তানে বিস্ময়করভাবে কমেছে আফিম চাষ: জাতিসংঘ
আফগানিস্তানে বিস্ময়করভাবে কমেছে আফিম চাষ: জাতিসংঘ
রিয়াদ সিজন ২০২৫: দর্শনার্থীর সংখ্যা ২০ লাখ ছাড়াল!
রিয়াদ সিজন ২০২৫: দর্শনার্থীর সংখ্যা ২০ লাখ ছাড়াল!
মোদির দলের সামনে অগ্নিপরীক্ষা
মোদির দলের সামনে অগ্নিপরীক্ষা
যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলকে নিঃশর্ত আত্মসমর্পণে বাধ্য করেছিল ইরান: আরাঘচি
যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলকে নিঃশর্ত আত্মসমর্পণে বাধ্য করেছিল ইরান: আরাঘচি
ফিলিপাইনে ১১৪ জনের প্রাণ কেড়ে ভিয়েতনামে যাচ্ছে টাইফুন কালমেগি
ফিলিপাইনে ১১৪ জনের প্রাণ কেড়ে ভিয়েতনামে যাচ্ছে টাইফুন কালমেগি
সর্বশেষ খবর
‘পাকিস্তান এমন এক বন্ধু, যে সব সময় পাশে থাকে’
‘পাকিস্তান এমন এক বন্ধু, যে সব সময় পাশে থাকে’

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চকরিয়ায় ট্রেনে কাটা পড়ে বৃদ্ধ নিহত
চকরিয়ায় ট্রেনে কাটা পড়ে বৃদ্ধ নিহত

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট শারার ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল জাতিসংঘ
সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট শারার ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল জাতিসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির
জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অক্টোবরে ডিএমপির ২৩২৪ ফৌজদারি ও ৩৪৩ ট্রাফিক মামলা নিষ্পত্তি
অক্টোবরে ডিএমপির ২৩২৪ ফৌজদারি ও ৩৪৩ ট্রাফিক মামলা নিষ্পত্তি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আর্থিক খাতে জলবায়ু ঝুঁকি ব্যবস্থাপনায় নির্দেশিকা জারি
আর্থিক খাতে জলবায়ু ঝুঁকি ব্যবস্থাপনায় নির্দেশিকা জারি

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই
ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলা, চট্টগ্রাম বিএনপির সমাবেশ
এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলা, চট্টগ্রাম বিএনপির সমাবেশ

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নবীন শিক্ষার্থীদের বরণ করল শেকৃবি শাখা ছাত্রশিবির
নবীন শিক্ষার্থীদের বরণ করল শেকৃবি শাখা ছাত্রশিবির

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জবি ছাত্রদলের সৌন্দর্যবর্ধন ক্যাম্পেইন
জবি ছাত্রদলের সৌন্দর্যবর্ধন ক্যাম্পেইন

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ
দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ
জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে ইটভাটায় অভিযান, প্রতিরোধের মুখে ফিরে এলেন কর্মকর্তারা
লক্ষ্মীপুরে ইটভাটায় অভিযান, প্রতিরোধের মুখে ফিরে এলেন কর্মকর্তারা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশকে ছাড়াই কলকাতা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবের সূচনা
বাংলাদেশকে ছাড়াই কলকাতা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবের সূচনা

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৬৬টি দেশি সংস্থা পেল নির্বাচন পর্যবেক্ষক হিসেবে ইসির নিবন্ধন
৬৬টি দেশি সংস্থা পেল নির্বাচন পর্যবেক্ষক হিসেবে ইসির নিবন্ধন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়
ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মেহেরপুরে বিএনপির দুই আসনে মনোনয়ন পুনর্বিবেচনার দাবিতে বিক্ষোভ
মেহেরপুরে বিএনপির দুই আসনে মনোনয়ন পুনর্বিবেচনার দাবিতে বিক্ষোভ

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শিল্পকলায় মঞ্চে প্রাচীন গ্রিক নাটক ‘ইডিপাস’
শিল্পকলায় মঞ্চে প্রাচীন গ্রিক নাটক ‘ইডিপাস’

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জকসু’র খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ, মোট ভোটার ১৬৩৬৫
জকসু’র খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ, মোট ভোটার ১৬৩৬৫

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা
দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের
আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবিতে প্রথমবর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু ২০ নভেম্বর
জবিতে প্রথমবর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু ২০ নভেম্বর

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির
ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভ্যাটিকানে পোপের সাথে মাহমুদ আব্বাসের বৈঠক
ভ্যাটিকানে পোপের সাথে মাহমুদ আব্বাসের বৈঠক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার
নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী
ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ
শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এশিয়ান ইনোভেশন এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড পেল ইউনাইটেড গ্রুপ
এশিয়ান ইনোভেশন এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড পেল ইউনাইটেড গ্রুপ

১০ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

সর্বাধিক পঠিত
যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ
যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া
বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই
ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার
১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা
অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?
ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন
উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর
প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন
জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা
দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম
জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা
এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি
বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে
এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’
‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল
অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় লতিফ সিদ্দিকীর জামিন
সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় লতিফ সিদ্দিকীর জামিন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল
প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্ত্রী-কন্যাসহ র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রী-কন্যাসহ র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে বিদেশিদের সঙ্গে সম্পর্ক হবে : আমীর খসরু
৪ বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে বিদেশিদের সঙ্গে সম্পর্ক হবে : আমীর খসরু

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভার্জিনিয়ায় ইতিহাস গড়লেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মুসলিম ঘাজালা
ভার্জিনিয়ায় ইতিহাস গড়লেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মুসলিম ঘাজালা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফোনে অশ্লীল বার্তা পাঠালে দুই বছরের দণ্ড ও জরিমানা
ফোনে অশ্লীল বার্তা পাঠালে দুই বছরের দণ্ড ও জরিমানা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল
তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত
শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির
ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুটি বিলাসবহুল ফ্ল্যাট বেচে দিলেন অমিতাভ বচ্চন
দুটি বিলাসবহুল ফ্ল্যাট বেচে দিলেন অমিতাভ বচ্চন

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী
ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকা ও গাজীপুরের যেসব এলাকায় ২২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না
ঢাকা ও গাজীপুরের যেসব এলাকায় ২২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিএনপিতে যোগদানের কারণ জানালেন স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগদানের কারণ জানালেন স্নিগ্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও
উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও

প্রথম পৃষ্ঠা

মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক

প্রথম পৃষ্ঠা

সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে
সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে

মাঠে ময়দানে

টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে
টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিখ্যাত যত ফোক গান
বিখ্যাত যত ফোক গান

শোবিজ

১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়
১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়

মাঠে ময়দানে

বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়
বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’
চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’

শোবিজ

‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল
‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল

শোবিজ

মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’
মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’

শোবিজ

কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই
কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই

মাঠে ময়দানে

জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব
জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব

প্রথম পৃষ্ঠা

ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি
ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি

পেছনের পৃষ্ঠা

গোল উৎসব
গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা
আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’

শোবিজ

ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা
ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা

পেছনের পৃষ্ঠা

আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা

সাহিত্য

লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন
লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন

নগর জীবন

সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক
সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক

নগর জীবন

শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি
প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

খোকন সোনা
খোকন সোনা

ডাংগুলি

নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার
নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার

পেছনের পৃষ্ঠা

রাশিয়া বিভক্তের পশ্চিমা চেষ্টা ব্যর্থ
রাশিয়া বিভক্তের পশ্চিমা চেষ্টা ব্যর্থ

পূর্ব-পশ্চিম