শিরোনাম
প্রকাশ: ২০:০৬, সোমবার, ১৫ এপ্রিল, ২০২৪

বিবিসি বাংলার প্রতিবেদন

ইরানের আক্রমণের বহরে কী ছিল, কীভাবে ঠেকিয়েছে ইসরায়েল?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
ইরানের আক্রমণের বহরে কী ছিল, কীভাবে ঠেকিয়েছে ইসরায়েল?

ইরান ইতিহাসে প্রথমবারের মতো হামলা চালিয়েছে ইসরায়েলে। শনিবার মধ্যরাতে, ইরানি হামলার মুখে সক্রিয় হয়ে ওঠে ইসরায়েলের বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা। প্রচণ্ড বিস্ফোরণের শব্দে নিরাপদ আশ্রয়ে ছুটতে হয় ইসরায়েলের বাসিন্দাদের। মুহুর্মুহু আক্রমণ আর সেসব আক্রমণ প্রতিহত করা বা ‘ইন্টারসেপশন’-এর সময়টাতে আলোর ঝলকানি রাতের আকাশকে আলোকিত করে তুলছিল।

ইসরায়েলের মিত্ররাও অবশ্য সক্রিয় ছিল। ইসরায়েলের সীমানায় প্রবেশের আগেই অনেক ড্রোন এবং মিসাইল ভূপাতিত করে তারা। অন্তত নয়টি দেশ সম্পৃক্ত ছিল শনিবার রাতের সামরিক তৎপরতায়। ইরান, ইরাক, সিরিয়া ও ইয়েমেন থেকে ছোঁড়া হয় ক্ষেপণাস্ত্র। সেগুলোকে ভূপাতিত বা প্রতিহত করেছিল ইসরায়েল, যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স ও জর্ডান। এখন পর্যন্ত সেই হামলা সম্পর্কে যা জানা যাচ্ছে তা নিচে তুলে ধরা হলো।

হামলায় ব্যবহৃত হয় ড্রোন, ক্রুজ ও ব্যালিস্টিক মিসাইল
রোববার ইসরায়েলের সামরিক বাহিনী জানায়, ইরান ইসরায়েলের দিকে তিনশো’র বেশি ড্রোন ও মিসাইল হামলা চালিয়েছে। ইসরায়েলের সামরিক বাহিনীর মুখপাত্র রিয়ার অ্যাডমিরাল ড্যানিয়েল হ্যাগরির একটি বিবৃতি টেলিভিশনে প্রচারিত হয়। তাতে বলা হয়, আক্রমণে ১৭০টি ড্রোন ও ৩০ টি ক্রুজ মিসাইল অন্তর্ভূক্ত ছিল। সেগুলোর কোনোটিই ইসরায়েলি সীমানায় প্রবেশ করতে পারেনি। একইসাথে ১০০টি ব্যালিস্টিক মিসাইল হামলা চালানো হয়। এর মধ্যে অল্প কিছু ইসরায়েল অব্দি পৌঁছায়। অবশ্য, বিবিসি নিরপেক্ষভাবে সংখ্যাগুলো যাচাই করতে পারেনি। ইরান থেকে ইসরায়েলের নিকটতম দূরত্ব ১০০০ কিলোমিটার (৬২০ মাইল)। এই দূরত্ব পেরোতে ইরাক, সিরিয়া এবং লেবানন পাড়ি দিতে হয়।

আক্রমণ করা হয় কয়েকটি দেশ থেকে
শনিবার রাতে ইরানের রিভল্যুশনারি গার্ডস কোর (আইআরজিসি) ড্রোন এবং মিসাইল হামলার কথা জানায়। ইরাকের নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যরা রয়টার্সকে জানিয়েছেন, তাদের আকাশসীমার ওপর দিয়ে ইসরায়েল অভিমুখে ক্ষেপণাস্ত্র উড়ে যেতে দেখা গেছে। আইআরজিসি’র তথ্য, ড্রোন পাঠানোর প্রায় এক ঘণ্টা পর ব্যালিস্টিক মিসাইলের হামলা চালান তারা। যাতে, ধীরগতির ড্রোন আর দ্রুতগতির ব্যালিস্টিক মিসাইল মোটামুটি কাছাকাছি সময়েই আঘাত হানে।

যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা বিভাগ বলছে, ইরান, ইরাক, সিরিয়া ও ইয়েমেন থেকে ছোঁড়া কয়েক ডজন মিসাইল এবং ড্রোন ঠেকিয়ে দিয়েছে মার্কিন বাহিনীগুলো। লেবাননের ইরান-সমর্থিত হেজবুল্লাহও জানায়, গোলান হাইটস্-এ অবস্থিত ইসরাইলি সামরিক ঘাঁটিতে দুই দফায় রকেট হামলা চালিয়েছে তারা। সিরিয়ার কাছ থেকে মালভূমিটি দখল করে নিয়েছিল ইসরায়েল। কিন্তু, তাদের কর্তৃত্বের অনুকূলে তেমন আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি মেলেনি।

বেশিরভাগ ড্রোনই ইসরায়েল এবং তার মিত্ররা প্রতিহত করে
“৯৯ শতাংশের কাছাকাছি আক্রমণই হয় ইসরায়েলের আকাশসীমার বাইরে অথবা সংশ্লিষ্ট দেশের অভ্যন্তরে প্রতিহত করা হয়েছে,” বলছিলেন রিয়ার অ্যাডমিরাল হ্যাগারি। হামলায় ব্যবহৃত ড্রোন এবং ক্রুজ মিসাইলগুলোর গতিপথ সরলরৈখিক। আর, বেশিরভাগ ব্যালিস্টিক মিসাইলের গতিপথ ছিল ধনুকের মতো বাঁকানো। এতে, নিচের দিকে নামার সময় অভিকর্ষের টানে তাদের গতি বহুগুণ বেড়ে যায়। যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন বলেছেন, যত ড্রোন এবং মিসাইল ইরানের তরফ থেকে রোববার নিক্ষেপ করা হয়েছিল মার্কিন বাহিনী তার “প্রায় সবগুলোকেই নামাতে ইসরায়েলকে সহায়তা করেছে”।

এক বিবৃতিতে তিনি বলেন, ওই নজিরবিহীন হামলার আগেই যুক্তরাষ্ট্র ওই অঞ্চলে বিমান ও রণতরী মোতায়েন করে। পরে ইউএস সেন্ট্রাল কমান্ড(সেন্টকম) একটা হালানগাদ তথ্য প্রকাশ করে। যাতে উল্লেখ করা হয়, তাদের বাহিনীগুলো ৮০টির বেশি ড্রোন এবং ছয়টি ব্যালিস্টিক মিসাইল ধ্বংস করেছে। এগুলোর মধ্যে একটা ব্যালিস্টিক মিসাইলকে এর উৎক্ষেপণ যানে(লঞ্চার) থাকা অবস্থায়ই ধ্বংস করা হয়। ইয়েমেনের হুথি নিয়ন্ত্রিত এলাকাটিতে আরো সাতটি ড্রোনকেও নিক্ষেপের আগেই ভূমিতে থাকা অবস্থায় ধ্বংস করে তারা।

নিরাপত্তা সূত্রের বরাত দিয়ে রয়টার্স জানায়, ওই অঞ্চলের গোপন মার্কিন ঘাঁটিগুলো থেকে গুলি করেও বেশ কিছু ইরানি ড্রোন নামায় দেশটির সেনারা। সিরিয়ার দক্ষিণাঞ্চলের জর্ডান সীমান্তবর্তী এলাকা দিয়ে উড়ে যাচ্ছিল ড্রোনগুলো। যুক্তরাজ্যের বিমানবাহিনীর টাইফুন জেটগুলোও ইরানের কিছু ড্রোনকে ভূপাতিত করেছে বলে নিশ্চিত করেছেন যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনাক।  সুনাক বলেন, ইরানের আক্রমণ “বিপজ্জনক এবং অপ্রয়োজনীয় বাড়াবাড়ি যার তীব্র প্রতিবাদ জানাই আমি।”

জর্ডানের সাথে ইসরায়েলের শান্তি চুক্তি আছে। আবার, গাজায় হামাসের সাথে ইসরায়েলের যুদ্ধের ঘোর বিরোধী দেশটি। তারাও নিজেদের নাগরিকদের নিরাপত্তাকে কারণ হিসেবে দেখিয়ে তাদের আকাশসীমা ব্যবহার করা কিছু ড্রোনকে প্রতিহত করেছে। ফ্রান্স আকাশে টহল জারি রাখতে সহায়তা করেছে। তবে তারা কোনো ড্রোন বা মিসাইলকে ঠেকিয়ে দিয়েছে কিনা সেটা পরিষ্কার নয় বলে জানিয়েছে ইসরায়েলি সেনাবাহিনী।

কতগুলো মিসাইল বাধা ভেদ করেছে? ক্ষতির পরিমাণ কেমন?
জেরুজালেমে অবস্থানরত বিবিসি সংবাদদাতারা সাইরেন শোনার কথা জানিয়েছেন। ইসরায়েলের আয়রন ডোম ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার তৎপরতাও তাদের চোখে পড়েছে। আয়রন ডোম ব্যবস্থাটি রাডার ব্যবহার করে রকেট সনাক্ত করতে সক্ষম। আগত রকেটের মধ্যে কোনগুলো নির্দিষ্ট ভূখণ্ডে আঘাত করবে আর কোনগুলো করবে না সেটিও আলাদা করতে পারে এই প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা।

যেসব রকেট জনবসতিপূর্ণ এলাকায় আঘাত হানবে বলে প্রতীয়মান হয় সেগুলোকে ঠেকাতে পাল্টা মিসাইল ছোড়া হয় আয়রন ডোম থেকে। “অল্প কয়েকটি ব্যালিস্টিক মিসাইল আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা ভেদ করে যেতে সক্ষম হয় এবং ইসরায়েলি ভূখণ্ডে আঘাত হানে,” বলেন রিয়ার অ্যাডমিরাল হ্যাগরি।

সেগুলোর মধ্যে একটি ইসরায়েলে দক্ষিণাঞ্চলের নেগেভ মরুভূমিতে অবস্থিত নোটাম বিমান ঘাঁটিতে “মৃদু আঘাত” করেছে।  হ্যাগারি জানান, ঘাঁটিটির কার্যক্রম “এখনো চলমান”। পাঁচটি ব্যালিস্টিক মিসাইল আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থাকে ফাঁকি দিতে সমর্থ হয় এবং ইসরায়েলের মাটিতে গিয়ে পড়ে। দু’জন মার্কিন কর্মকর্তা দেশটিতে বিবিসি’র সহযোগী প্রতিষ্ঠান সিবিএস নিউজকে এ তথ্য জানিয়েছেন।

কর্মকর্তাদের ধারণা, ইরানের মূল লক্ষ্য ছিল নোটাম সামরিক ঘাঁটি, যেখানে ইসরায়েলের এফ-৩৫ যুদ্ধ বিমানগুলোর অবস্থান। প্রতিবন্ধকতা পেরিয়ে আসা পাঁচটি মিসাইলের চারটিই এখানে হামলে পড়ে। একটা মিসাইল রানওয়েতে আঘাত হানে। আরেকটি গিয়ে পড়ে ফাঁকা এয়ারক্র্যাফট হ্যাঙ্গারে। আরেকটির আঘাতে ক্ষতিগ্রস্ত হয় একটি পরিত্যক্ত হ্যাঙ্গার। পঞ্চম একটি মিসাইল ইসরায়েলের উত্তরাঞ্চলের একটি রাডার নিয়ন্ত্রণ কেন্দ্রের উদ্দেশে নিক্ষেপ করা হয়েছিল। যদিও সেটি লক্ষ্যভ্রষ্ট হয়।

কর্মকর্তাদের একজন সিবিএসকে বলেন, ইরানের ছোঁড়া ১২০ টি ব্যালিস্টিক মিসাইলের অর্ধেকই নিক্ষেপের সময় ব্যর্থ হয়েছে কিংবা মাঝপথে বিধ্বস্ত হয়েছে। ইরানের রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা আইআরএনএ বলছে, বিমানঘাঁটিতে বড় ধরনের আঘাত হেনেছে এই হামলা।

বিস্ফোরণের ফলে ধারালো বস্তুর আঘাতে সাত বছরের এক শিশু আহত হয়েছে বলে জানিয়েছেন রিয়ার অ্যাডমিরাল হ্যাগরি। একটি ইরানি ড্রোনকে ইন্টারসেপ্ট করার সময় এ দুর্ঘটনা ঘটে বলে জানান তিনি। দক্ষিণাঞ্চলের আরাদ শহরের আরব বেদুইন সম্প্রদায়ের মেয়ে শিশুটিকে বর্তমানে নিবিড় পর্যবেক্ষণে রাখা হয়েছে।

জর্ডানের সীমানার মধ্যেও কিছু ধারালো বস্তু পড়েছে বলে জানিয়েছে দেশটির কর্তৃপক্ষ। যদিও তাতে, “উল্লেখ করার মতো কোনো ক্ষতি বা কোনো নাগরিক আহত হননি”।

এখন যা ঘটছে
ইসরায়েলের চ্যানেল টুয়েলভ টেলিভিশন একজন ইসরায়েলি কর্মকর্তার বরাত দিয়ে, “উপযুক্ত জবাব” দেয়ার কথা জানিয়েছে। যদিও ওই কর্মকর্তার নাম-পরিচয় প্রকাশ করা হয়নি। ইসরায়েলের আকাশসীমা উন্মুক্ত করে দেয়া হয়েছে। প্রতিবেশী দেশগুলোর আকাশও এখন বিমান চলাচলের জন্য উন্মুক্ত।

তবে, প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইয়োভ গ্যালান্ট বলেছেন, ইরানের সঙ্গে লড়াই “এখনো শেষ হয়নি”। ইতোমধ্যে, ইরানের পক্ষ থেকে হুঁশিয়ার করা হয়েছে, “যদি ইসরায়েল প্রতিশোধের চেষ্টা করে, আরো বড় হামলা চালানো হবে। দেশটির সেনা প্রধান মেজর জেনারেল মোহাম্মদ বাঘেরি রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনকে দেয়া সাক্ষাৎকারে এ হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেছেন।

যুক্তরাষ্ট্র যদি ইসরায়েলে প্রতিশোধ চেষ্টার সঙ্গে যোগ দেয় তাহলে মার্কিন ঘাঁটিগুলোতেও আক্রমণ চালানো হবে বলে জানিয়েছেন তিনি। এছাড়া, আইআরজিসি কমান্ডার হোসেইন সালামি বলেছেন, ইরানের স্বার্থ, দেশটির কোনো কর্মকর্তা বা নাগরিকের বিরুদ্ধে যেকোনো ইসরায়েলি আক্রমণের পাল্টা জবাব দেয়া হবে।

ইসরায়েলের অনুরোধে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের বৈঠক আহ্বান করা হয়েছে। এদিকে,  বাইডেন বলেছেন, ইরানের “নির্লজ্জ” আক্রমণের বিরুদ্ধে অভিন্ন কূটনৈতিক পদক্ষেপ নিতে ধনী দেশগুলোর জোট জি সেভেনের নেতাদের আহ্বান জানাবেন তিনি।

বিডি-প্রতিদিন/শফিক

এই বিভাগের আরও খবর
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
ইউক্রেন শান্তি প্রস্তাবে ইউরোপের নিরাপত্তাও দেখতে হবে: ম্যাক্রোঁ
ইউক্রেন শান্তি প্রস্তাবে ইউরোপের নিরাপত্তাও দেখতে হবে: ম্যাক্রোঁ
মার্কিন আপত্তি সত্ত্বেও জি-২০ সম্মেলনে ঘোষণাপত্র গৃহীত
মার্কিন আপত্তি সত্ত্বেও জি-২০ সম্মেলনে ঘোষণাপত্র গৃহীত
৪৯৭ বার যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন, ৩৪২ জনকে হত্যা
৪৯৭ বার যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন, ৩৪২ জনকে হত্যা
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা চূড়ান্ত প্রস্তাব নয়!
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা চূড়ান্ত প্রস্তাব নয়!
বৈশ্বিক উষ্ণায়নের জন্য আফ্রিকাকে চরম মূল্য দিতে হবে: গুতেরেস
বৈশ্বিক উষ্ণায়নের জন্য আফ্রিকাকে চরম মূল্য দিতে হবে: গুতেরেস
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
জলবায়ু সম্মেলনে শীথিল হলো জীবাশ্ম জ্বালানি শর্ত
জলবায়ু সম্মেলনে শীথিল হলো জীবাশ্ম জ্বালানি শর্ত
সর্বশেষ খবর
ভূমিকম্প প্রতিরোধে সহায়ক হতে পারে বিদেশি সহায়তা
ভূমিকম্প প্রতিরোধে সহায়ক হতে পারে বিদেশি সহায়তা

১ সেকেন্ড আগে | মুক্তমঞ্চ

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল
এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা
সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

২৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা
যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা

পূর্ব-পশ্চিম

দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা
দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা

মাঠে ময়দানে

অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের
অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের

পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা
বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা

মাঠে ময়দানে