শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৩৫, শনিবার, ১১ মে, ২০২৪

বিবিসি বাংলা’র প্রতিবেদন

যে কারণে গুরুত্বপূর্ণ গাজার রাফাহ শহর ও রাফাহ সীমান্ত

নিজস্ব প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
যে কারণে গুরুত্বপূর্ণ গাজার রাফাহ শহর ও রাফাহ সীমান্ত

ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকার সবচেয়ে দক্ষিণে রাফাহ শহরে ইসরায়েলি সামরিক বাহিনী হামলা শুরু করার পর থেকে রাফাহ শহর এবং রাফাহ ক্রসিং আবারও বিশ্বের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে।

রাফাহ হল গাজা উপত্যকার সবচেয়ে দক্ষিণে ৫৫ বর্গকিলোমিটার আয়তনের একটি শহর এবং রাফাহ ক্রসিং হল মিশর আর গাজা ভূখণ্ডের মধ্যে একমাত্র সীমান্ত পারাপারের পথ। যেটা মিসরের সিনাই মরুভূমি ঘেঁষে অবস্থিত।

গত ৫ মে রাফাহ ক্রসিং থেকে কিছুটা পূর্বে ইসরায়েলের সীমান্তঘেঁষা এবং ইসরায়েলের নিয়ন্ত্রিত কেরেম শালোম ক্রসিং-এর দিকে রকেট ও মর্টার শেল নিক্ষেপ করে হামাসের সামরিক বাহিনী আল-কাসাম ব্রিগেড। এরপরই রাফাহকে ঘিরে ইসরায়েল তার কার্যক্রম শুরু করে।

নিরাপদ অঞ্চল ছেড়ে যাচ্ছে মানুষ

গত বছরের ৭ অক্টোবর ফিলিস্তিনের সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাস ইসরায়েলে হামলা চালানোর পর গাজায় বিমান হামলা ও স্থল অভিযান শুরু করেছিল ইসরায়েলি সামরিক বাহিনী। সে সময় রাফাহকে ইসরায়েলি সামরিক বাহিনী ‘নিরাপদ অঞ্চল’ হিসেবে ঘোষণা দিলে গাজার উত্তরাঞ্চল থেকে পালিয়ে প্রায় ১৫ লাখ ফিলিস্তিনি শহরটিতে আশ্রয় নেয়।

এখন ইসরায়েলি সামরিক বাহিনী লিফলেটের মাধ্যমে রাফাহতে বড় ধরনের আক্রমণ শুরুর ঘোষণা দিয়ে সেখান থেকে ফিলিস্তিনিদের সরে যাওয়ার নির্দেশ দিয়েছে। এরপর রাফাহতে আশ্রয় নেওয়া ফিলিস্তিনিরা শহরটি ছেড়ে যেতে মরিয়া প্রচেষ্টা চালাচ্ছেন। বেশির ভাগই মধ্য গাজার দেইর এল-বালাহ শহরের দিকে পা বাড়িয়েছেন।

ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর সম্প্রচারিত এক ভিডিও ফুটেজে দেখা যায় রাফাহর ফিলিস্তিনি অংশে ইসরায়েলি ট্যাঙ্ক প্রবেশ করছে। এছাড়া আকাশ থেকেও বোমাবর্ষণ চলছে। সেই সাথে রাফাহ ক্রসিং এবং এর দুই পাশে বিস্তৃত সাড়ে তিন কিলোমিটার এলাকা, যা ফিলাডেলফি করিডোর নামে পরিচিত, সেটার সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে ইসরায়েলি বাহিনী।

উদ্দেশ্য হল, যুদ্ধে জর্জরিত গাজাবাসী যাতে এই সীমান্ত দিয়ে চলাচল করতে না পারে এবং রাফাহ সীমান্ত দিয়ে কোনো সাহায্যও প্রবেশ করতে না পারে। রাফাহতে অভিযানের কারণ হিসেবে ইসরায়েলি বাহিনী এই অঞ্চল থেকে হামাসের ঘাঁটি উপড়ে ফেলার কথা বলছে।

গাজা থেকে বের হওয়া পথ

গাজা উপত্যকাটির দৈর্ঘ্য ৪১ কিলোমিটার। প্রস্থে কোথাও ছয় আবার কোথাও ১২ কিলোমিটার। এখানে প্রায় ২৩ লাখ মানুষ বসবাস করেন। উপত্যকার উত্তর ও পূর্ব দিকে ইসরায়েল, পশ্চিমে ভূমধ্যসাগর আর দক্ষিণে মিশর। গাজার আকাশসীমা এবং এর সমুদ্র উপকূল নিয়ন্ত্রণ করে ইসরায়েল, অন্যদিকে মিশরীয় কর্তৃপক্ষ রাফাহ ক্রসিং দিয়ে গাজাবাসীর চলাচল নিয়ন্ত্রণ করে।

রাফাহ ক্রসিং ছাড়াও স্থলপথে গাজার আরও দু’টি ক্রসিং রয়েছে। একটি রাফাহ ক্রসিং থেকে কিছুটা পূর্বে এগিয়ে গেলে ইসরায়েলের সাথে সীমান্ত পথ কেরেম শালম ক্রসিং। আরেকটি ক্রসিং হল একদম উত্তরের বেইত হানুন বা ইরেজ ক্রসিং। এর বাইরে গাজার সাথে ইসরায়েলের আরও চারটি ক্রসিং থাকলেও গত ১০/১৫ বছর ধরেই সেগুলো বন্ধ রয়েছে।

হামাস ইসরায়েলে হামলা চালানোর সময় থেকেই ইসরায়েলের সাথে গাজার দুটি ক্রসিং বন্ধ করে দেয়া হয়। খোলা থাকে শুধুমাত্র রাফাহ ক্রসিং।

উপকূলও ইসরায়েলের নিয়ন্ত্রণে থাকায় সমুদ্রপথে এই অঞ্চল ছেড়ে বেরিয়ে যাওয়া সম্ভব না। গাজার বিমানবন্দরও ২০০১ সালে ধ্বংস করে দেয় ইসরায়েল। এমন অবস্থায় রাফাহ ক্রসিং হয়ে উঠেছিল যুদ্ধবিধ্বস্ত মানুষদের গাজা ছেড়ে যাওয়া এবং মানবিক সহায়তা পৌঁছানোর একমাত্র স্থলপথ, একে তখন গাজার লাইফলাইনও বলা হয়েছিল। এখন সেই পথেরও নিয়ন্ত্রণ হাতে তুলে নিয়েছে ইসরায়েল।

৬ মে হামাস, মিশর ও কাতারের মধ্যস্থতায় একটি যুদ্ধবিরতি চুক্তি মেনে নিলেও ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় এতে সায় দেয়নি। বরং তারা রাফাহতে অভিযান চালানোর কথা জানিয়েছে।

ইসরায়েল এই রাফাহ শহর ও রাফাহ ক্রসিং নিয়ে যা করছে তা অসলো শান্তি চুক্তির স্পষ্ট লঙ্ঘন বলে জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা।

পারাপারের কঠোরতা

রাফাহ ক্রসিং মিশরের সীমান্ত ঘেঁষা হলেও ফিলিস্তিনিরা চাইলেই এই পথ দিয়ে গাজা ছাড়তে পারেন না। এর প্রক্রিয়া বেশ লম্বা এবং জটিল। রাফাহ ক্রসিং পার হতে হলে একজন ফিলিস্তিনিকে অবশ্যই তার ভ্রমণের অন্তত দুই থেকে চার সপ্তাহ আগে স্থানীয় ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষের সাথে নিবন্ধন করাতে হয়।

এই নিবন্ধন করালেই যে তারা পার হতে পারবেন তারও কোনও গ্যারেন্টি নেই। কারণ তাদের আবেদন ফিলিস্তিনি বা মিশরীয় কর্তৃপক্ষ কোনও নোটিশ বা ব্যাখ্যা ছাড়াই প্রত্যাখ্যান করতে পারে।

এমনকি গাজাবাসীর জন্য যুদ্ধের আগেও এই রাফাহ ক্রসিং দিয়ে ওপারে যাওয়া সহজ ছিল না। এজন্য তাদেরকে গাজার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কাছে আবেদনপত্র জমা দিতে হতো।

এই তালিকা তৈরির কাজ করে মিশরীয় কর্তৃপক্ষ। তালিকায় জায়গা পেতে মধ্যস্থতাকারীকে অর্থও দিতে হতো। এরপরও গাজাবাসীর সীমান্ত পার হওয়া ছিল অনিশ্চিত। যুদ্ধের সময়ে রাফাহ ক্রসিং পারাপারের খরচ কয়েকগুণ বেড়েছে।

হিউম্যান রাইটস ওয়াচের প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২০২২ সালের জানুয়ারি মাসে যেখানে জনপ্রতি ৭০০ ডলার লাগত, সেটা ২০২৪ সালের এপ্রিলে বেড়ে দাঁড়িয়েছে প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য কমপক্ষে পাঁচ হাজার ডলার এবং শিশুদের জন্য কমপক্ষে আড়াই হাজার ডলার।

আবার কেউ কেউ এটাও বলেছেন যে জনপ্রতি সীমান্ত পাড়ি দেওয়ার খরচ ১৫ হাজার ডলার পর্যন্ত নেয়া হচ্ছে।

বিপর্যয়কর প্রভাব

রাফায় আক্রমণ করলে বহু বেসামরিক মানুষ হতাহত হতে পারে এই আশঙ্কা থেকে ইসরায়েলকে হামলা না চালাতে চাপ দিয়ে আসছে যুক্তরাষ্ট্র।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা সতর্ক করে বলেছে রাফাহতে সামরিক অভিযান চালানো হলে এর পরিণাম বিপর্যয়কর হবে।

অন্যদিকে পূর্ব রাফাহ থেকে এক লাখ ফিলিস্তিনিকে সরিয়ে নেওয়ার ব্যাপারে ইসরায়েলের সিদ্ধান্তকে অমানবিক বলে আখ্যা দিয়েছেন জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাই কমিশনার। এটা আন্তর্জাতিক মানবাধিকার আইন এবং মানবিক নীতির চরম লঙ্ঘন বলে তিনি জানান।

ফিলিস্তিনি শরণার্থীদের ত্রাণ দেওয়া বিষয়ক জাতিসংঘের সংস্থা ইউএনআরডাব্লিউএ-র মতে, রাফাহ ক্রসিং বন্ধ করে দেওয়ায় সোমবার থেকে এই পথ দিয়ে কোনও ত্রাণবাহী যান বা ট্রাক গাজায় ঢুকতে পারছে না। এতে গাজার মানবেতর পরিস্থিতি আরও প্রকট হতে পারে বলে তারা সতর্ক করেছে।

রাফাহতে হামলাকে ইসরায়েলের 'কৌশলগত ভুল, রাজনৈতিক বিপর্যয় এবং মানবতার দুঃস্বপ্ন' বলে আখ্যা দিয়েছেন জাতিসংঘের মহাসচিব অ্যান্তোনিও গুতেরেস।

এমন অবস্থায় একটি যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে পৌঁছাতে ইসরায়েল ও হামাসকে আরও প্রচেষ্টা চালিয়ে যাওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।

গত অক্টোবর থেকে শুরু করে মে মাসের প্রথম সপ্তাহ পর্যন্ত যুদ্ধের সাত মাসে ৩৪ হাজারের বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। যাদের বেশির ভাগই শিশু ও নারীসহ বেসামরিক মানুষজন।

বিডি-প্রতিদিন/বাজিত

এই বিভাগের আরও খবর
সংসদে সংরক্ষিত আসনের দাবিতে নাইজেরিয়ায় নারীদের বিক্ষোভ
সংসদে সংরক্ষিত আসনের দাবিতে নাইজেরিয়ায় নারীদের বিক্ষোভ
আনুষ্ঠানিকভাবে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিল ফ্রান্স
আনুষ্ঠানিকভাবে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিল ফ্রান্স
ফিলিস্তিনের স্বীকৃতি ইস্যুতে উত্তপ্ত ইতালি, বিক্ষোভ-সংঘর্ষ
ফিলিস্তিনের স্বীকৃতি ইস্যুতে উত্তপ্ত ইতালি, বিক্ষোভ-সংঘর্ষ
ফিলিপাইনে তাণ্ডব চালিয়ে চিনে ছুটছে রাগাসা
ফিলিপাইনে তাণ্ডব চালিয়ে চিনে ছুটছে রাগাসা
ফিলিপাইনে দুর্নীতিবিরোধী বিক্ষোভে আটক দুই শতাধিক
ফিলিপাইনে দুর্নীতিবিরোধী বিক্ষোভে আটক দুই শতাধিক
যুক্তরাষ্ট্রের স্কুলে সেলফোন নিষিদ্ধ, সুফল দেখছেন অভিভাবক-শিক্ষকরা
যুক্তরাষ্ট্রের স্কুলে সেলফোন নিষিদ্ধ, সুফল দেখছেন অভিভাবক-শিক্ষকরা
সীমান্ত এলাকায় পাকিস্তানের বিমান হামলা, নিহত ৩০
সীমান্ত এলাকায় পাকিস্তানের বিমান হামলা, নিহত ৩০
এবার ট্রাম্পকে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দিয়ে হামাসের চিঠি, দাবি রিপোর্টে
এবার ট্রাম্পকে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দিয়ে হামাসের চিঠি, দাবি রিপোর্টে
বছরের সবচেয়ে শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড়টি আসলে কতোটা ভয়ংকর?
বছরের সবচেয়ে শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড়টি আসলে কতোটা ভয়ংকর?
গাজার দায়িত্ব নেবে বিশেষ বাহিনী: ফ্রান্স
গাজার দায়িত্ব নেবে বিশেষ বাহিনী: ফ্রান্স
সংসদে সংরক্ষিত আসনের দাবিতে নাইজেরীয় নারীদের বিক্ষোভ
সংসদে সংরক্ষিত আসনের দাবিতে নাইজেরীয় নারীদের বিক্ষোভ
ইরান ও রাশিয়ার মধ্যে নতুন পারমাণবিক চুক্তি
ইরান ও রাশিয়ার মধ্যে নতুন পারমাণবিক চুক্তি
সর্বশেষ খবর
সংসদে সংরক্ষিত আসনের দাবিতে নাইজেরিয়ায় নারীদের বিক্ষোভ
সংসদে সংরক্ষিত আসনের দাবিতে নাইজেরিয়ায় নারীদের বিক্ষোভ

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউইয়র্ক বিমানবন্দরে এনসিপির সদস্য সচিব আখতারের ওপর ডিম নিক্ষেপ
নিউইয়র্ক বিমানবন্দরে এনসিপির সদস্য সচিব আখতারের ওপর ডিম নিক্ষেপ

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারিতেই জাতীয় নির্বাচন, হবে অবাধ-সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতেই জাতীয় নির্বাচন, হবে অবাধ-সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ : ড. ইউনূস

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

আধুনিক বিশ্বের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় সিরাতচর্চা
আধুনিক বিশ্বের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় সিরাতচর্চা

৩৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

মূল্যস্ফীতি, খাদ্যভোগ এবং উৎপাদন
মূল্যস্ফীতি, খাদ্যভোগ এবং উৎপাদন

৪৪ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

জাতিসংঘের অধিবেশনে যোগ দিতে নিউইয়র্ক পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা
জাতিসংঘের অধিবেশনে যোগ দিতে নিউইয়র্ক পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আনুষ্ঠানিকভাবে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিল ফ্রান্স
আনুষ্ঠানিকভাবে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিল ফ্রান্স

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে ৪ কেজি গাঁজাসহ যুবক আটক
গোবিন্দগঞ্জে ৪ কেজি গাঁজাসহ যুবক আটক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বিএনপির পরিচয়ে’ শিশুদের খেলার মাঠ দখল, উচ্ছেদ করলেন বিএনপি নেতারা
‘বিএনপির পরিচয়ে’ শিশুদের খেলার মাঠ দখল, উচ্ছেদ করলেন বিএনপি নেতারা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাঁদপুরে উৎসবমুখর পরিবেশে জেলা প্রশাসক গোল্ডকাপ টুর্নামেন্ট উদ্বোধন
চাঁদপুরে উৎসবমুখর পরিবেশে জেলা প্রশাসক গোল্ডকাপ টুর্নামেন্ট উদ্বোধন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত ম্যাচের আগে টাইগার শিবিরে দুঃসংবাদ
ভারত ম্যাচের আগে টাইগার শিবিরে দুঃসংবাদ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লালন সাঁইয়ের ৩১৪টি গানের মূল পান্ডুলিপি ফেরত চেয়ে আবেদন
লালন সাঁইয়ের ৩১৪টি গানের মূল পান্ডুলিপি ফেরত চেয়ে আবেদন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘মানসম্পন্ন প্রাথমিক শিক্ষা রাষ্ট্রের ভবিষ্যৎ গঠনে গুরুত্বপূর্ণ’
‘মানসম্পন্ন প্রাথমিক শিক্ষা রাষ্ট্রের ভবিষ্যৎ গঠনে গুরুত্বপূর্ণ’

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিলিস্তিনের স্বীকৃতি ইস্যুতে উত্তপ্ত ইতালি, বিক্ষোভ-সংঘর্ষ
ফিলিস্তিনের স্বীকৃতি ইস্যুতে উত্তপ্ত ইতালি, বিক্ষোভ-সংঘর্ষ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওসমানী হাসপাতালে অনিয়ম নিয়ে জেলা প্রশাসকের হুঁশিয়ারি
ওসমানী হাসপাতালে অনিয়ম নিয়ে জেলা প্রশাসকের হুঁশিয়ারি

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পেটে ইয়াবা লুকিয়ে পাচারের সময় যুবক আটক
পেটে ইয়াবা লুকিয়ে পাচারের সময় যুবক আটক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে ৪৬১টি মন্ডপে হবে দুর্গাপূজা উদযাপন
গাজীপুরে ৪৬১টি মন্ডপে হবে দুর্গাপূজা উদযাপন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাপমুক্তভাবে নির্বাচন পরিচালনার আশ্বাস চাকসু প্রধানের
চাপমুক্তভাবে নির্বাচন পরিচালনার আশ্বাস চাকসু প্রধানের

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইডিসিএলে সামাদ মৃধার অনিয়ম-দুর্নীতির মহোৎসব
ইডিসিএলে সামাদ মৃধার অনিয়ম-দুর্নীতির মহোৎসব

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিপাইনে তাণ্ডব চালিয়ে চিনে ছুটছে রাগাসা
ফিলিপাইনে তাণ্ডব চালিয়ে চিনে ছুটছে রাগাসা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদ্মার তীরে টাটকা মাছের জমজমাট বাজার, দিনে বিক্রি ৫০ লাখ!
পদ্মার তীরে টাটকা মাছের জমজমাট বাজার, দিনে বিক্রি ৫০ লাখ!

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বেশি দামে সার বিক্রি করায় জরিমানা
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বেশি দামে সার বিক্রি করায় জরিমানা

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঈশ্বরদীতে গাড়ি চাপায় যুবক নিহত
ঈশ্বরদীতে গাড়ি চাপায় যুবক নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এক আমিরাতি গবেষকের চার স্ত্রী, ১০০ সন্তান!
এক আমিরাতি গবেষকের চার স্ত্রী, ১০০ সন্তান!

১০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

শসা খেলে কি পেটের চর্বি কমে?
শসা খেলে কি পেটের চর্বি কমে?

১০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ত্বকের পরিচর্যায় উত্তম হারবাল অ্যালোভেরা
ত্বকের পরিচর্যায় উত্তম হারবাল অ্যালোভেরা

১০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

গবেষণা নির্ভর টেকসই শিক্ষা ব্যবস্থাই বিশ্ব র‌্যাংকিংয়ের পাথেয় : ডুয়েট উপাচার্য
গবেষণা নির্ভর টেকসই শিক্ষা ব্যবস্থাই বিশ্ব র‌্যাংকিংয়ের পাথেয় : ডুয়েট উপাচার্য

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৮ নভেম্বর চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ করবে ইসি
১৮ নভেম্বর চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ করবে ইসি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কীটনাশকসহ সুন্দরবনে ৫ ‘বিষদস্যু’ আটক
কীটনাশকসহ সুন্দরবনে ৫ ‘বিষদস্যু’ আটক

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গা পাসপোর্ট অফিসের কার্যক্রম স্থবির, ভোগান্তি চরমে
চুয়াডাঙ্গা পাসপোর্ট অফিসের কার্যক্রম স্থবির, ভোগান্তি চরমে

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
দেশে লুট হয়েছে ১৫ ব্যাংক
দেশে লুট হয়েছে ১৫ ব্যাংক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৪ দেশের ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রকে স্বীকৃতির প্রতিক্রিয়ায় যা বললেন নেতানিয়াহু
৪ দেশের ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রকে স্বীকৃতির প্রতিক্রিয়ায় যা বললেন নেতানিয়াহু

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যালন ডি’অর ২০২৫: বিজয়ী হওয়ার দৌড়ে যারা এগিয়ে
ব্যালন ডি’অর ২০২৫: বিজয়ী হওয়ার দৌড়ে যারা এগিয়ে

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উন্নত চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন নুরুল হক নুর
উন্নত চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন নুরুল হক নুর

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেধাবীদের ভিসা ফি লাগবে না, নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাজ্যের
মেধাবীদের ভিসা ফি লাগবে না, নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাজ্যের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত ম্যাচের আগে টাইগার শিবিরে দুঃসংবাদ
ভারত ম্যাচের আগে টাইগার শিবিরে দুঃসংবাদ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজার দায়িত্ব নেবে বিশেষ বাহিনী: ফ্রান্স
গাজার দায়িত্ব নেবে বিশেষ বাহিনী: ফ্রান্স

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকসু নির্বাচন ১৬ অক্টোবর, সিদ্ধান্ত প্রত্যাখ্যান শিবিরের
রাকসু নির্বাচন ১৬ অক্টোবর, সিদ্ধান্ত প্রত্যাখ্যান শিবিরের

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি: প্রতিশোধ না নিতে ইসরায়েলকে সতর্ক করল যুক্তরাজ্য
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি: প্রতিশোধ না নিতে ইসরায়েলকে সতর্ক করল যুক্তরাজ্য

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরগাছার ওপর দাঁড়িয়ে শিকড়হীন রাজনীতি করছে জামায়াত : রনি
পরগাছার ওপর দাঁড়িয়ে শিকড়হীন রাজনীতি করছে জামায়াত : রনি

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিচ্ছে আরও ছয় দেশ, দাবি রিপোর্টে
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিচ্ছে আরও ছয় দেশ, দাবি রিপোর্টে

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান দ্বৈরথ আর নেই: সূর্যকুমার
ভারত-পাকিস্তান দ্বৈরথ আর নেই: সূর্যকুমার

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিনকে চার দেশের স্বীকৃতিকে স্বাগত জানাল বাংলাদেশ
ফিলিস্তিনকে চার দেশের স্বীকৃতিকে স্বাগত জানাল বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় চার মার্কিন নাগরিকসহ নিহত ৫
লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় চার মার্কিন নাগরিকসহ নিহত ৫

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর সম্পর্কে ধারণা নেই ৫৬ শতাংশ মানুষের
পিআর সম্পর্কে ধারণা নেই ৫৬ শতাংশ মানুষের

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান ও রাশিয়ার মধ্যে নতুন পারমাণবিক চুক্তি
ইরান ও রাশিয়ার মধ্যে নতুন পারমাণবিক চুক্তি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ট্রাম্পকে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দিয়ে হামাসের চিঠি, দাবি রিপোর্টে
এবার ট্রাম্পকে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দিয়ে হামাসের চিঠি, দাবি রিপোর্টে

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ন্যাটোর আকাশসীমায় রুশ যুদ্ধবিমান: জরুরি বৈঠকে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদ
ন্যাটোর আকাশসীমায় রুশ যুদ্ধবিমান: জরুরি বৈঠকে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র পারমাণবিক ইস্যুতে ছাড় না দিলে আলোচনায় বসবে না কিম
যুক্তরাষ্ট্র পারমাণবিক ইস্যুতে ছাড় না দিলে আলোচনায় বসবে না কিম

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পাওয়ার প্লে-তে ওরা আমাদের হাত থেকে ম্যাচটা কেড়ে নিয়েছে’
‘পাওয়ার প্লে-তে ওরা আমাদের হাত থেকে ম্যাচটা কেড়ে নিয়েছে’

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক ঘরে ৪ হাজার ২৭১ ভোটার!
এক ঘরে ৪ হাজার ২৭১ ভোটার!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরিদর্শক থেকে এএসপি হলেন ৩৯ পুলিশ কর্মকর্তা
পরিদর্শক থেকে এএসপি হলেন ৩৯ পুলিশ কর্মকর্তা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সঞ্চয়পত্র কেনাবেচায় আলাদা বাজার তৈরির পরামর্শ গভর্নরের
সঞ্চয়পত্র কেনাবেচায় আলাদা বাজার তৈরির পরামর্শ গভর্নরের

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফিলিস্তিনকে আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি দিলো পর্তুগালও
ফিলিস্তিনকে আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি দিলো পর্তুগালও

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফখরের আউট নিয়ে টিভি আম্পায়ারের বিরুদ্ধে আইসিসিতে অভিযোগ পিসিবির
ফখরের আউট নিয়ে টিভি আম্পায়ারের বিরুদ্ধে আইসিসিতে অভিযোগ পিসিবির

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বসেরা গবেষক তালিকায় শাবিপ্রবির ৭ শিক্ষক
বিশ্বসেরা গবেষক তালিকায় শাবিপ্রবির ৭ শিক্ষক

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভ্রাম্যমাণ টয়লেট পরিচালনা প্রশিক্ষণ নিতে বিদেশ যাচ্ছেন তিন কর্মকর্তা
ভ্রাম্যমাণ টয়লেট পরিচালনা প্রশিক্ষণ নিতে বিদেশ যাচ্ছেন তিন কর্মকর্তা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে ফ্রান্স
এবার ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে ফ্রান্স

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনের স্বীকৃতি ইস্যুতে উত্তপ্ত ইতালি, বিক্ষোভ-সংঘর্ষ
ফিলিস্তিনের স্বীকৃতি ইস্যুতে উত্তপ্ত ইতালি, বিক্ষোভ-সংঘর্ষ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের কড়াকড়ি, মেধাবীদের দেশে টানতে পাল্টা নতুন ভিসা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের কড়াকড়ি, মেধাবীদের দেশে টানতে পাল্টা নতুন ভিসা চীনের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কণ্ঠশিল্পী ও সাংবাদিক নেতা বিএনপির প্রার্থী হতে চান
কণ্ঠশিল্পী ও সাংবাদিক নেতা বিএনপির প্রার্থী হতে চান

নগর জীবন

নিউইয়র্কে তীব্র উত্তেজনা
নিউইয়র্কে তীব্র উত্তেজনা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের ডুবল ঢাকা, গেল প্রাণ
ফের ডুবল ঢাকা, গেল প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিশের মাথার কেজি ৮০০ টাকা
ইলিশের মাথার কেজি ৮০০ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিলিস্তিন ইতিহাসের নতুন অধ্যায়ে
ফিলিস্তিন ইতিহাসের নতুন অধ্যায়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভবিষ্যতে সব ব্যাংকিং হবে এক প্ল্যাটফর্মে
ভবিষ্যতে সব ব্যাংকিং হবে এক প্ল্যাটফর্মে

বিশেষ আয়োজন

অ্যাপভিত্তিক ব্যাংকিংসেবায় নতুন দিগন্ত
অ্যাপভিত্তিক ব্যাংকিংসেবায় নতুন দিগন্ত

বিশেষ আয়োজন

পুলিশ ফাঁড়িতে বকের নিরাপদ আবাস
পুলিশ ফাঁড়িতে বকের নিরাপদ আবাস

পেছনের পৃষ্ঠা

মাচায় ঝুলছে বাহারি তরমুজ
মাচায় ঝুলছে বাহারি তরমুজ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির দুর্গে মনোনয়নপ্রার্থী পাঁচ নেতা, একক জামায়াত
বিএনপির দুর্গে মনোনয়নপ্রার্থী পাঁচ নেতা, একক জামায়াত

নগর জীবন

নগদ লেনদেনের ঝুঁকি কমাবে এসবিএসি ব্যাংকের ‘বাংলাপে’
নগদ লেনদেনের ঝুঁকি কমাবে এসবিএসি ব্যাংকের ‘বাংলাপে’

বিশেষ আয়োজন

কুমিরা বক্ষব্যাধি হাসপাতাল এখন বিধ্বস্ত ভবন
কুমিরা বক্ষব্যাধি হাসপাতাল এখন বিধ্বস্ত ভবন

পেছনের পৃষ্ঠা

পর্যালোচনা কমিটি ফোনে আড়ি পাতার তথ্য চেয়েছে
পর্যালোচনা কমিটি ফোনে আড়ি পাতার তথ্য চেয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বাস্থ্যসেবা বঞ্চিত প্রান্তিক মানুষ
স্বাস্থ্যসেবা বঞ্চিত প্রান্তিক মানুষ

দেশগ্রাম

ইসলামের নীতিতে কল্যাণ রাষ্ট্র সম্ভব
ইসলামের নীতিতে কল্যাণ রাষ্ট্র সম্ভব

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি স্বাগত বাংলাদেশের
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি স্বাগত বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঋণের বোঝায় বাড়ছে আত্মহত্যা
ঋণের বোঝায় বাড়ছে আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

অবৈধ প্রবেশকারীদের জন্য সতর্কবার্তা যুক্তরাষ্ট্রের
অবৈধ প্রবেশকারীদের জন্য সতর্কবার্তা যুক্তরাষ্ট্রের

পেছনের পৃষ্ঠা

চার দিনের সফরে মালয়েশিয়ায় সেনাপ্রধান
চার দিনের সফরে মালয়েশিয়ায় সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

শুনতে পাই, শিক্ষার্থীদের ওপর বোম্বিংয়ের নির্দেশ হাসিনার
শুনতে পাই, শিক্ষার্থীদের ওপর বোম্বিংয়ের নির্দেশ হাসিনার

পেছনের পৃষ্ঠা

হাত মেলালেন ভারত পাকিস্তানের ফুটবলাররা
হাত মেলালেন ভারত পাকিস্তানের ফুটবলাররা

মাঠে ময়দানে

প্রস্তাব বিশেষায়িত বাণিজ্যিক আদালত প্রতিষ্ঠার
প্রস্তাব বিশেষায়িত বাণিজ্যিক আদালত প্রতিষ্ঠার

প্রথম পৃষ্ঠা

শিক্ষককে সম্মান না দিলে জাতি অন্ধকারেই থাকবে
শিক্ষককে সম্মান না দিলে জাতি অন্ধকারেই থাকবে

সম্পাদকীয়

নির্বাচন প্রশ্নে চাই জাতীয় ঐক্য
নির্বাচন প্রশ্নে চাই জাতীয় ঐক্য

সম্পাদকীয়

কামাল মজুমদারের জামিন আবেদন খারিজ
কামাল মজুমদারের জামিন আবেদন খারিজ

খবর

আমিরাতে ভিসা বন্ধ হয়নি
আমিরাতে ভিসা বন্ধ হয়নি

খবর

বাঁশঝাড়ে অজ্ঞাত লাশ
বাঁশঝাড়ে অজ্ঞাত লাশ

দেশগ্রাম

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

কীটনাশকের অপব্যবহার
কীটনাশকের অপব্যবহার

সম্পাদকীয়

মোবাইল অ্যাপভিত্তিক ব্যাংকিং সেবায় নতুন দিগন্ত
মোবাইল অ্যাপভিত্তিক ব্যাংকিং সেবায় নতুন দিগন্ত

বিশেষ আয়োজন