শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৩৫, সোমবার, ১৩ মে, ২০২৪

রাফার বাসিন্দাদের নিয়ে ইসরায়েলের কোনও পরিকল্পনা নেই: ব্লিংকেন

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
রাফার বাসিন্দাদের নিয়ে ইসরায়েলের কোনও পরিকল্পনা নেই: ব্লিংকেন

গাজার সর্বদক্ষিণের রাফা শহরে আশ্রয় নেওয়া ১০ লাখেরও বেশি ফিলিস্তিনিদের নিরাপত্তা নিয়ে কোনও গ্রহণযোগ্য পরিকল্পনা ইসরায়েল এখনও দেয়নি বলে জানিয়েছেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিংকেন।

তিনি বলেছেন, সাত মাসের বেশি সময় ধরে চলা যুদ্ধ শেষ হলে কী হবে, সে বিষয়েও ইসরায়েল কোনও পরিকল্পনা দেয়নি।

কয়েক মাস আগে গাজার উত্তরাঞ্চলে ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাসের উপর ইসরায়েলি হামলা থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য যে ১৩ লাখ ফিলিস্তিনি ইসরায়েলের আদেশে দক্ষিণ গাজার রাফায় পালিয়ে এসেছিলেন, তাদের মধ্যে প্রায় তিন লাখ মানুষকে আবার সরে যাবার আদেশ দেওয়া হয়েছে। ইসরায়েল তাদের এবার রাফার উত্তরপূর্বে, গাজার ভূমধ্যসাগর উপকূলে চলে যেতে বলেছে।

তবে রবিবার টেলিভিশন চ্যানেল এনবিসির ‘মিট দ্য প্রেস’ অনুষ্ঠানে ব্লিংকেন বলেন, ফিলিস্তিনিদের নিরাপত্তা দেওয়া বা তাদের পর্যাপ্ত মানবিক সাহায্য দেওয়ার ব্যাপারে ইসরায়েলের সুনির্দিষ্ট কোনও পরিকল্পনা নেই।

যুদ্ধের পর কী হবে?

ব্লিংকেন বলেন, এখানে অন্য একটি বিষয় গুরুত্বপূর্ণ। গাজা যুদ্ধ শেষ হবার পর কী হবে, সে বিষয়ে কোনও পরিকল্পনা আমরা এখনও দেখতে পাইনি। কারণ, এখন ইসরায়েল যে পথে আগাচ্ছে, তারা যদি রাফা আক্রমণও করে, তারপরও হাজার হাজার সশস্ত্র হামাস রয়ে যাবে।”

যুক্তরাষ্ট্রের শীর্ষ এই কূটনীতিক বলেন, “উত্তরে যেসব এলাকায় ইসরায়েল অভিযান চালিয়েছে, আমরা দেখেছি সেসব এলাকায়, এমনকি খান ইউনুসেও হামাস ফিরে আসছে।”

“কাজেই, ইসরায়েল যে গতিপথে আছে, রাফায় অভিযান চালানো, এমনকি হামাসের অবশিষ্ট ব্যাটালিয়নগুলো পরাস্ত করার জন্য, সেখানে বেসামরিক মানুষকে মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করার সম্ভাবনা থাকে, বিশেষ করে যদি তাদের নিরাপত্তার জন্য কোনও পরিকল্পনা না থাকে।

“আরও ঝুঁকি থাকে সমস্যার সমাধান না করার, যে সমস্যা আমরা দু’দেশই সমাধান করতে চাই, যার মানে হল আমরা নিশ্চিত করতে চাই হামাস যেন আর কখনও গাজা শাসন না করে,” বলেন ব্লিংকেন।

ইসরায়েলের প্রধান অস্ত্র সরবরাহকারী যুক্তরাষ্ট্র বারবার রাফায় পূর্ণমাত্রার স্থল অভিযানের বিরুদ্ধে হুঁশিয়ারি দিয়েছে। কিন্তু ইসরায়েলের সামরিক বাহিনী রাফায় বিমান হামলা এবং সীমিত পরিসরে স্থল আক্রমণ অব্যাহত রেখেছে।

বাইডেনের হুঁশিয়ারি

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ইসরায়েলের জন্য বরাদ্দ দুটি অস্ত্রের চালান-৩,৫০০টি ২২৭-কিলোগ্রাম এবং ৯০৭-কিলোগ্রাম বোমা- স্থগিত রেখেছেন। তিনি আশঙ্কা করছেন এই বোমাগুলো রাফা আক্রমণে ব্যবহার করা হতে পারে।

গত সপ্তাহে বাইডেন আরও বলেছেন, ইসরায়েল রাফায় পূর্ণমাত্রায় অভিযান চালালে তিনি কিছু আক্রমণাত্মক অস্ত্রের চালানও আটকে দেবেন।

যুদ্ধবিরতি এবং হামাসের হাতে ১০০ এর মত জিম্মির মুক্তি নিয়ে ইসরায়েল এখনও যে আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছে, তা অচলাবস্থার মুখে পড়েছে। অন্যদিকে, ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু বারবার বলেছেন, রাফায় অবশিষ্ট হামাস যোদ্ধা উৎখাত না করা পর্যন্ত তার দেশ যুদ্ধ থামাবে না।

ব্লিংকেন এই চলমান বিশৃঙ্খলা নিয়ে হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, “ইসরায়েল যে গতিপথে আছে, তাতে তারা সম্ভবত একটা গেরিলা যুদ্ধ পাবে, যেখানে অনেক সশস্ত্র হামাস থাকবে। অথবা তারা (ইসরায়েল) যদি চলে যায় তাহলে সেখানে একটা শূন্যতা সৃষ্টি হবে যেখানে নৈরাজ্য চলবে, বা হামাস সেই শূন্যতা পূরণ করবে। গাজায় এবং পুরো অঞ্চলেরর জন্য টেকসই ফলাফল এবং নিরাপত্তা পাবার অনেক ভাল একটি পথ নিয়ে আমরা তাদের সাথে কথা বলছি।”

ব্লিংকেন বলেন, “এই (যুদ্ধ) শেষ করার সবচেয়ে দ্রুত পথ হচ্ছে হামাস যদি জিম্মিদের ছেড়ে দেয়। আমরা একটা যুদ্ধ বিরতি পাব, যেটার উপর ভর করে আমরা আরও টেকসই কিছু তৈরি করতে পারব। সব পক্ষ কথা বলে যাচ্ছে।”

মার্কিন রাজনৈতিক অঙ্গনে বিভক্তি

গাজায় আমেরিকান নীতি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের রাজনৈতিক অঙ্গনের বিভক্তি রবিবার সহজেই অনুমেয় ছিল।

ডেমোক্র্যাটিক দলের ভেতরে ইসরায়েলের যুদ্ধ পরিচালনার বিরোধিতা যারা করেন, তাদের সাথে মিত্র প্রগতিশীল দল-নিরপেক্ষ সিনেটর বার্নি স্যন্ডারস, এনবিসি চ্যানেলকে বলেন, “ইসরাইলের আর যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক সাহায্য থেকে একটি পয়সাও পাওয়া উচিত নয়। ইসরায়েল ...সমগ্র ফিলিস্তিনি জনগণের বিরুদ্ধে যুদ্ধে গেছে, এবং তার ফলাফল হয়েছে একদম ভয়াবহ।”

রিপাবলিকান দলের সিনেটর লিন্ডসে গ্রেহাম ইসরায়েল-হামাস যুদ্ধকে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সাথে তুলনা করে এনবিসিকে বলেন, “আমরা হিরোশিমা আর নাগাসাকির উপর দুটো অ্যাটম বোমা ফেলেছিলাম কেন? যাতে যুদ্ধে না হেরে যুদ্ধ শেষ করা যায় … সেটা সঠিক সিদ্ধান্ত ছিল … ইসরায়েল, তুমি ইহুদী রাষ্ট্র হিসেবে বেঁচে থাকার জন্য যা করার দরকার সেটাই করো।” সূত্র: ভয়েস অব আমেরিকা

বিডি প্রতিদিন/একেএ

এই বিভাগের আরও খবর
১ জুন থেকে ইরান ছেড়ে প্রায় ৪ লাখ ৫০ হাজার আফগান নাগরিক
১ জুন থেকে ইরান ছেড়ে প্রায় ৪ লাখ ৫০ হাজার আফগান নাগরিক
প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা
প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা
ট্রাম্পের চড়া শুল্ক কার্যকর ৩১ জুলাই পর্যন্ত স্থগিত
ট্রাম্পের চড়া শুল্ক কার্যকর ৩১ জুলাই পর্যন্ত স্থগিত
কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে
কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে
হোয়াইট হাউসের সামনে নেতানিয়াহুর সফরবিরোধী বিক্ষোভ
হোয়াইট হাউসের সামনে নেতানিয়াহুর সফরবিরোধী বিক্ষোভ
এয়ার ইন্ডিয়ার বিমানে বারবার ত্রুটি, এবার জয়পুরে জরুরি অবতরণ
এয়ার ইন্ডিয়ার বিমানে বারবার ত্রুটি, এবার জয়পুরে জরুরি অবতরণ
‘মনে হচ্ছে, এই সপ্তাহেই হামাসের সঙ্গে একটি চুক্তি হবে’
‘মনে হচ্ছে, এই সপ্তাহেই হামাসের সঙ্গে একটি চুক্তি হবে’
ইয়েমেনে দফায় দফায় ইসরায়েলের হামলা
ইয়েমেনে দফায় দফায় ইসরায়েলের হামলা
যুক্তরাজ্যে ফিলিস্তিনপন্থী আন্দোলন থেকে গ্রেফতার ২৮
যুক্তরাজ্যে ফিলিস্তিনপন্থী আন্দোলন থেকে গ্রেফতার ২৮
‘আগ্রাসন যুদ্ধের’ পর ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রের জবাবদিহিতার দাবি ইরানের
‘আগ্রাসন যুদ্ধের’ পর ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রের জবাবদিহিতার দাবি ইরানের
ইসরায়েলে হুতিদের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে হুতিদের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
টেক্সাসে বন্যায় মৃত বেড়ে ৮২, নিখোঁজ ৪১
টেক্সাসে বন্যায় মৃত বেড়ে ৮২, নিখোঁজ ৪১
সর্বশেষ খবর
পুঁজিবাজারে সূচকের বড় উত্থান
পুঁজিবাজারে সূচকের বড় উত্থান

এই মাত্র | অর্থনীতি

মৎস্য চাষে রিয়াজুল আলম খানের সাফল্য
মৎস্য চাষে রিয়াজুল আলম খানের সাফল্য

৪ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

অধিনায়ক মুল্ডারের ব্যাটে ইতিহাস, টেস্টে ত্রিপল সেঞ্চুরি
অধিনায়ক মুল্ডারের ব্যাটে ইতিহাস, টেস্টে ত্রিপল সেঞ্চুরি

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নেত্রকোনায় রেলের উচ্ছেদ অভিযান ফের পেছাল একমাস
নেত্রকোনায় রেলের উচ্ছেদ অভিযান ফের পেছাল একমাস

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১ জুন থেকে ইরান ছেড়ে প্রায় ৪ লাখ ৫০ হাজার আফগান নাগরিক
১ জুন থেকে ইরান ছেড়ে প্রায় ৪ লাখ ৫০ হাজার আফগান নাগরিক

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শৈলকূপায় যৌথবাহিনীর অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১
শৈলকূপায় যৌথবাহিনীর অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সারা দেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৫০১
সারা দেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৫০১

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা
প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিয়েল এস্টেট কেলেঙ্কারিতে ফের আইনি ফাঁদে মহেশ বাবু
রিয়েল এস্টেট কেলেঙ্কারিতে ফের আইনি ফাঁদে মহেশ বাবু

২৩ মিনিট আগে | শোবিজ

পায়রাবন্দে বেগম রোকেয়া স্মৃতি কেন্দ্রে যুক্ত হলো ননি ফলের চারা
পায়রাবন্দে বেগম রোকেয়া স্মৃতি কেন্দ্রে যুক্ত হলো ননি ফলের চারা

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদফতর ঘেরাওয়ে ইউনানী শিক্ষার্থীরা
স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদফতর ঘেরাওয়ে ইউনানী শিক্ষার্থীরা

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

গাইবান্ধায় অবৈধ বালু উত্তোলনের দায়ে ড্রেজার মেশিনসহ গ্রেফতার ৬
গাইবান্ধায় অবৈধ বালু উত্তোলনের দায়ে ড্রেজার মেশিনসহ গ্রেফতার ৬

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

রেকর্ড দশমবার কনক্যাকাফ গোল্ড কাপ জিতল মেক্সিকো
রেকর্ড দশমবার কনক্যাকাফ গোল্ড কাপ জিতল মেক্সিকো

৪৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের চড়া শুল্ক কার্যকর ৩১ জুলাই পর্যন্ত স্থগিত
ট্রাম্পের চড়া শুল্ক কার্যকর ৩১ জুলাই পর্যন্ত স্থগিত

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপিকে নিয়ে এখনো ষড়যন্ত্র চলছে: ইলিয়াসপত্নী
বিএনপিকে নিয়ে এখনো ষড়যন্ত্র চলছে: ইলিয়াসপত্নী

৪৯ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

মাদারীপুরে মডেল মসজিদ উদ্বোধন ও ইমাম নিয়োগের দাবি
মাদারীপুরে মডেল মসজিদ উদ্বোধন ও ইমাম নিয়োগের দাবি

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘৮ কেন, ১২ ঘণ্টাও কাজ করা যায়’: দীপিকাকে ঘিরে রাশমিকার মন্তব্যে তোলপাড়
‘৮ কেন, ১২ ঘণ্টাও কাজ করা যায়’: দীপিকাকে ঘিরে রাশমিকার মন্তব্যে তোলপাড়

৫০ মিনিট আগে | শোবিজ

‘ক্লাইমেট চেঞ্জ ট্রাস্টকে শক্তিশালী করতে ১০ বছরের স্ট্রাটেজিক প্ল্যান প্রণয়ন করা হবে’
‘ক্লাইমেট চেঞ্জ ট্রাস্টকে শক্তিশালী করতে ১০ বছরের স্ট্রাটেজিক প্ল্যান প্রণয়ন করা হবে’

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

নদীতে গোসল করতে নেমে মাদ্রাসাপড়ুয়া ২ শিশুর মৃত্যু
নদীতে গোসল করতে নেমে মাদ্রাসাপড়ুয়া ২ শিশুর মৃত্যু

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘গত অর্থ-বছরে ৩ লাখ ৬৮ হাজার ১৭৭ কোটি টাকার রাজস্ব আদায়’
‘গত অর্থ-বছরে ৩ লাখ ৬৮ হাজার ১৭৭ কোটি টাকার রাজস্ব আদায়’

৫৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

চাকরিচ্যুত বিডিআর সদস্যদের ওপর জলকামান-সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ
চাকরিচ্যুত বিডিআর সদস্যদের ওপর জলকামান-সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাবেক ইউপি চেয়ারম্যানের হত্যাকারীদের গ্রেফতারের দাবিতে মানববন্ধন
সাবেক ইউপি চেয়ারম্যানের হত্যাকারীদের গ্রেফতারের দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডেমরায় হাত-পা বাঁধা অজ্ঞাত যুবকের লাশ উদ্ধার
ডেমরায় হাত-পা বাঁধা অজ্ঞাত যুবকের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টানা বৃষ্টিতে ঝিনাইদহে জনজীবন বিপর্যস্ত
টানা বৃষ্টিতে ঝিনাইদহে জনজীবন বিপর্যস্ত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে বাস-সিএনজির মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ৩
টাঙ্গাইলে বাস-সিএনজির মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক শিক্ষার্থীদের মিলনমেলা
কুমিল্লায় চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক শিক্ষার্থীদের মিলনমেলা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লক্ষ্মীপুরে পিডিবির দুই কর্মকর্তাকে অপসারণ দাবিতে বিক্ষোভ
লক্ষ্মীপুরে পিডিবির দুই কর্মকর্তাকে অপসারণ দাবিতে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাস্ক ও গ্লাভস পরে বরবটি চাষে চমক!
মাস্ক ও গ্লাভস পরে বরবটি চাষে চমক!

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

আধুনিক নিরাপদ খাদ্যব্যবস্থা গড়তে দরকার দক্ষ মানবসম্পদ: খাদ্য উপদেষ্টা
আধুনিক নিরাপদ খাদ্যব্যবস্থা গড়তে দরকার দক্ষ মানবসম্পদ: খাদ্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক
১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প
মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে হুতিদের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে হুতিদের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা
ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড
হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বন্ধুত্ব থেকে প্রেমের সফল পরিণতি
বন্ধুত্ব থেকে প্রেমের সফল পরিণতি

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যরাতে নারী ফুটবলারদের সংবর্ধনা দিল বাফুফে
মধ্যরাতে নারী ফুটবলারদের সংবর্ধনা দিল বাফুফে

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে
ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না
ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীর ফার্মগেট ও মহাখালীতে ককটেল বিস্ফোরণ, আহত ৪
রাজধানীর ফার্মগেট ও মহাখালীতে ককটেল বিস্ফোরণ, আহত ৪

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চীনকে উড়িয়ে টানা তৃতীয় জয়ে শীর্ষে বাংলাদেশ
চীনকে উড়িয়ে টানা তৃতীয় জয়ে শীর্ষে বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক
দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক
সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ
আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে
এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী
টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

টেক্সাসে বন্যায় মৃত বেড়ে ৮২, নিখোঁজ ৪১
টেক্সাসে বন্যায় মৃত বেড়ে ৮২, নিখোঁজ ৪১

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনে দফায় দফায় ইসরায়েলের হামলা
ইয়েমেনে দফায় দফায় ইসরায়েলের হামলা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য
শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর
নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ক্লাব বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি?
ক্লাব বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি?

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা
ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকায় পোল্যান্ড দূতাবাস চালুর অনুরোধ
ঢাকায় পোল্যান্ড দূতাবাস চালুর অনুরোধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক