শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:৫৩, শুক্রবার, ০৭ জুন, ২০২৪

বিবিসি বাংলার প্রতিবেদন

‘বন্দিদের প্রস্রাব পানে বাধ্য করছে মিয়ানমারের সৈন্যরা’

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
‘বন্দিদের প্রস্রাব পানে বাধ্য করছে মিয়ানমারের সৈন্যরা’

গত সপ্তাহে রাখাইন রাজ্যের একটি গ্রামে মিয়ানমার সেনাবাহিনীর অভিযানে অন্তত ৫০ জন নিহত হয়েছে বলে জানিয়েছেন স্থানীয় বাসিন্দা ও বিরোধী বাহিনী। (সতর্কতা : এই সংবাদের কিছু অংশ আপনার জন্য মানসিক চাপের কারণ হতে পারে।) সেনাসদস্যদের অভিযানে আড়াই দিন ধরে গ্রামটি আতঙ্কের মধ্যে ছিল। এসময় সেখানে চোখ বেঁধে পেটানো, গরম পেট্রোল গায়ে ঢেলে দেয়াসহ অনেককে প্রসাব খেতে বাধ্য করা হয়েছে বলে বিবিসিকে জানিয়েছে প্রত্যক্ষদর্শীরা।

সৈন্যরা আরাকান আর্মির সমর্থকদের খুঁজছিল, যেটি মিয়ানমারের সবচেয়ে কার্যকর জাতিগত বাহিনীর একটিতে পরিণত হয়েছে। ১৫ থেকে ৭০ বছর বয়সী ৫১ জনকে ‘সহিংস নির্যাতন ও হত্যা করা হয়েছে’ বলে এক বিবৃতিতে জানিয়েছে ক্ষমতাচ্যুত বেসামরিক সরকারের প্রতিনিধিত্বকারী ন্যাশনাল ইউনিটি গভর্নমেন্ট (এনইউজি)। আরাকান আর্মির ধারণা মৃতের সংখ্যা ৭০ জনের বেশি হবে।

মিয়ানমারের তিন বছরের গৃহযুদ্ধে সংঘটিত সবচেয়ে জঘন্যতম নৃশংসতার এসব অভিযোগ অস্বীকার করেছে ক্ষমতাসীন সামরিক কাউন্সিল বা জান্তা সরকার। একজন নারী বিবিসিকে বলেন, “তারা পুরুষদের জিজ্ঞাসা করছিল যে এই গ্রামে আরাকান আর্মি আছে কি না।” “আরাকান আর্মি ছিল বা ছিল না বা তারা জানে না- যে উত্তরই দেয়া হোক না কেন, সৈন্যরা তাদের আঘাত করেছিল।”

মাত্র ছয় মাসের মধ্যে, আরাকান আর্মি রাখাইন রাজ্যের বেশিরভাগ এলাকা দখল করে সামরিক বাহিনীকে পিছু হটতে বাধ্য করেছে। তারা গত বছর সেনাবাহিনীর সঙ্গে করা যুদ্ধবিরতি শেষ করে এবং ২০২১ সালের ফেব্রুয়ারিতে ক্ষমতা দখলকারী জান্তা সরকারকে উৎখাতের লক্ষ্যে সম্মিলিত অভিযানে দেশের অন্যান্য অংশের জাতিগত বিদ্রোহীদের সাথে যোগ দেয়।

“আমি নিজের চোখে দেখেছি সামরিক গাড়িতে তুলে আমার স্বামীকে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। আমার ছেলেকে আমাদের দুজনের কাছ থেকে আলাদা করা হয়েছে। আমি জানি না সে কোথায় আছে। এখন আমি এও জানি না যে আমার স্বামী-সন্তান বেঁচে আছে না মরে গেছে,” বিবিসিকে বলেন এক নারী।

নিরাপত্তার স্বার্থে প্রত্যক্ষদর্শীদের নাম ব্যবহার করা হচ্ছে না। তারা বিবিসিকে বলেছে, মাত্র এক হাজার পরিবারের গ্রামটির প্রত্যেককে দুইদিন ধরে সূর্যের নিচে খোলা জায়গায় রাখা হয়েছে। এসময় তাদের খুব সামান্যই কিছু খাওয়া বা পানের সুযোগ দেয়া হয়েছে।

ডজনখানেক পুরুষের হাত-চোখ বেঁধে রাখে তারা। অধিকতর জিজ্ঞাসাবাদের জন্য কয়েকজনকে ট্রাকে করে নিয়ে যাওয়া হয়। তাদের অনেকেই এখনো ফেরেননি। “সারাদিন রোদে দাঁড়িয়ে থেকে তৃষ্ণার্ত হয়ে তারা পানি চাইতো। কিন্তু সৈন্যরা পানির বোতলে প্রস্রাব করে পুরুষদের হাতে দিতো,” বিবিসিকে বলেন ওই নারী৷

‘প্রচুর গুলির শব্দ’ শুনেছেন বলেও জানান তিনি। কিন্তু ‘মাথা নিচু করে রাখার কারণে’ কাকে গুলি করা হয়েছে তা দেখতে পাননি। “আমি তাকানোর সাহস পাইনি। তারা আমার কাছে দাঁড়িয়ে থাকা একজনকে ডাকে। তারপর আমি গুলির শব্দ পাই। তিনি আর ফিরে আসেননি।”

পুরোটা সময় তিনি কাঁদছিলেন কারণ তিনি তার স্বামী ও ছেলেকে নিয়ে চিন্তিত ছিলেন, “আমি জানি না তারা মরে গেছে না বেঁচে আছে। আমি তাদের জন্য প্রার্থনা করছি, বুদ্ধ, দয়া করে তাদের রক্ষা করুন।” জীবিতরা বলছেন, মৃতদেহ কবর দেয়ার জন্য সৈন্যরা কোদাল চাইছিলো। স্পষ্ট বোঝা যাচ্ছিল যে তাদের মধ্যে কেউ কেউ মাতাল ছিল।

বুধবার ১০০ জনেরও বেশি সৈন্য সিত্তওয়ে রাজ্যের রাজধানীর ঠিক বাইরে অবস্থিত বিয়াই ফিউ গ্রামে অভিযান চালিয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। একটি বড় বন্দর ও বিমানবন্দরসহ দুই লাখ বাসিন্দার সিত্তওয়ে শহরটি বার্মিজ সেনাবাহিনীর অবশিষ্ট কয়েকটি দুর্গের একটি। কিন্তু বিদ্রোহীরা কাছেই আছে, আর তারা জাতিগত রাখাইন জনগোষ্ঠীর অধিকাংশের সহানুভূতি পাচ্ছে।

আরাকান আর্মির সমর্থনে যেসব পুরুষ শরীরে ট্যাটু বা উল্কি আঁকিয়েছিল তাদের বিশেষভাবে নির্যাতনের জন্য আলাদা করা হয়েছিল বলে জানান স্থানীরা। একজন প্রত্যক্ষদর্শী জানান, সৈন্যরা উল্কি আঁকা চামড়া কেটে সেখানে পেট্রোল ঢেলে আগুন জ্বালিয়ে দেয়।

আরেকজন প্রত্যক্ষদর্শী একজন সেনা কর্মকর্তার কথা বলেন। গত বছরের শেষের দিকে ব্যাপক ক্ষতির মুখে পড়া উত্তরের শান রাজ্যের উল্লেখ করে ওই কর্মকর্তা গ্রামবাসীকে বলেন যে তিনি সেখান থেকে তদের ওপর প্রতিশোধ নিতে এসেছেন।

শুক্রবার বাজারে দাঁড়িয়ে থাকা বেশিরভাগ নারী, শিশু এবং বয়স্কদের কিছু জিনিস দিয়ে চলে যাওয়ার নির্দেশ দেয়া হয়। তারা জানায়, সৈন্যরা ইতোমধ্যে তাদের বাড়ি থেকে সোনা, গহনা বা সোলার প্যানেলের মতো মূল্যবান কিছু জিনিস লুট করেছে। স্থানীয়দের প্রথমে সিত্তওয়ের একটি স্টেডিয়ামে নিয়ে যাওয়া হয় কিন্তু তাদের বেশিরভাগই শহরের বৌদ্ধ বিহারে আশ্রয় নিতে গেছে।

বিবিসি বুঝতে পারছে যে সেনাবাহিনী এখনও বিয়াই ফিউ নিয়ন্ত্রণ করছে এবং কাউকে ফিরতে দেয়া হচ্ছে না। গ্রামের অনেক অংশ পুড়িয়ে দেয়ার খবর পাওয়া গেছে।

বিয়াই ফিউতে যুদ্ধাপরাধের জন্য দায়ী ব্যক্তিদের বিচারের আওতায় আনার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে এনইউজি। ‘ফ্যাসিবাদী সামরিক পরিষদের’ বিরুদ্ধে ‘ভয়াবহ নিষ্ঠুরতা’ এবং বিয়াই ফিউতে কিছু নারীকে গণধর্ষণের অভিযোগ করে আরাকান আর্মি।

জান্তা সরকার নির্যাতনের সমস্ত অভিযোগ অস্বীকার করেছে। বলছে, গ্রামে বালির বস্তার বাঙ্কার দেখার পর তারা কেবল ‘শান্তি ও নিরাপত্তা’র ব্যবস্থা করেছে। তাদের অভিযোগ, সিত্তওয়ের ওই এলাকা থেকে ড্রোন হামলা চালাচ্ছে আরাকান আর্মি।

রাখাইন রাজ্যের বিচ্ছিন্নতা ও সংঘাতের তীব্রতায় অদূর ভবিষ্যতেও বিয়াই ফিউতে ঘটা ঘটনার স্বাধীন তদন্ত প্রায় অসম্ভব। আত্মবিশ্বাসী ও সক্ষম সশস্ত্র বিরোধী আন্দোলনের মুখে ধারাবাহিকভাবে হারতে থাকা সামরিক বাহিনী মিয়ানমারের অন্য জায়গাগুলোতে কী ঘটাতে পারে, প্রত্যক্ষদর্শীদের বয়ান তারই এক অশুভ সতর্কবাণী দিচ্ছে।

বিডি-প্রতিদিন/শআ

এই বিভাগের আরও খবর
ইসরায়েল-আমেরিকাকে ‘মারাত্মক’ জবাব দেবে ইরান: আইআরজিসি
ইসরায়েল-আমেরিকাকে ‘মারাত্মক’ জবাব দেবে ইরান: আইআরজিসি
স্বীকৃতির হিড়িক কিন্তু ফিলিস্তিনের ভূখণ্ড কোথায়, নেতৃত্ব দেবে কে?
স্বীকৃতির হিড়িক কিন্তু ফিলিস্তিনের ভূখণ্ড কোথায়, নেতৃত্ব দেবে কে?
জাতির উদ্দেশে ভাষণে ভারতীয়দের বিদেশি পণ্য বর্জনের আহ্বান মোদির
জাতির উদ্দেশে ভাষণে ভারতীয়দের বিদেশি পণ্য বর্জনের আহ্বান মোদির
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিলো যুক্তরাজ্য-কানাডা-অস্ট্রেলিয়া, ক্ষুব্ধ ইসরায়েল
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিলো যুক্তরাজ্য-কানাডা-অস্ট্রেলিয়া, ক্ষুব্ধ ইসরায়েল
ইসরায়েলের আশদোদে রকেট ছোড়ার অভিযোগে বেজে ওঠে সাইরেন
ইসরায়েলের আশদোদে রকেট ছোড়ার অভিযোগে বেজে ওঠে সাইরেন
ফের গাজা থেকে ইসরায়েলে রকেট হামলা
ফের গাজা থেকে ইসরায়েলে রকেট হামলা
'পুনর্বহাল' করা নিষেধাজ্ঞা মোকাবিলা করতে প্রস্তুত ইরান: পেজেশকিয়ান
'পুনর্বহাল' করা নিষেধাজ্ঞা মোকাবিলা করতে প্রস্তুত ইরান: পেজেশকিয়ান
আমার নোবেল পাওয়া উচিত,৭টা যুদ্ধ থামিয়েছি: ট্রাম্প
আমার নোবেল পাওয়া উচিত,৭টা যুদ্ধ থামিয়েছি: ট্রাম্প
এবার জেন-জি বিক্ষোভে ফুঁসে উঠেছে পেরু
এবার জেন-জি বিক্ষোভে ফুঁসে উঠেছে পেরু
সাগরে শক্তি সঞ্চয় করছে টাইফুন ‘নান্দো’, আশঙ্কা সুপার টাইফুনে রূপ নেয়ার
সাগরে শক্তি সঞ্চয় করছে টাইফুন ‘নান্দো’, আশঙ্কা সুপার টাইফুনে রূপ নেয়ার
জাপানে ইতিহাস গড়তে যাচ্ছেন সানায়ে তাকাইচি
জাপানে ইতিহাস গড়তে যাচ্ছেন সানায়ে তাকাইচি
মালয়েশিয়ায় বিদেশি কর্মীদের স্বাস্থ্য পরীক্ষায় ফিঙ্গারপ্রিন্ট পদ্ধতি চালু
মালয়েশিয়ায় বিদেশি কর্মীদের স্বাস্থ্য পরীক্ষায় ফিঙ্গারপ্রিন্ট পদ্ধতি চালু
সর্বশেষ খবর
প্রতিশোধের বদলে সুপার ফোরেও ভারতের কাছে ধরাশায়ী পাকিস্তান
প্রতিশোধের বদলে সুপার ফোরেও ভারতের কাছে ধরাশায়ী পাকিস্তান

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বৈরি আবহাওয়ায় স্থগিত পিএসজি-মার্সেই ম্যাচ
বৈরি আবহাওয়ায় স্থগিত পিএসজি-মার্সেই ম্যাচ

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাড়ি থেকে ময়লার ভাগাড়ে ফেলা হলো ৫ বস্তা এনআইডি কার্ড!
গাড়ি থেকে ময়লার ভাগাড়ে ফেলা হলো ৫ বস্তা এনআইডি কার্ড!

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েল-আমেরিকাকে ‘মারাত্মক’ জবাব দেবে ইরান: আইআরজিসি
ইসরায়েল-আমেরিকাকে ‘মারাত্মক’ জবাব দেবে ইরান: আইআরজিসি

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ মুহূর্তে মার্তিনেল্লির গোলে ড্র আর্সেনাল-সিটি ম্যাচ
শেষ মুহূর্তে মার্তিনেল্লির গোলে ড্র আর্সেনাল-সিটি ম্যাচ

৫৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

স্বীকৃতির হিড়িক কিন্তু ফিলিস্তিনের ভূখণ্ড কোথায়, নেতৃত্ব দেবে কে?
স্বীকৃতির হিড়িক কিন্তু ফিলিস্তিনের ভূখণ্ড কোথায়, নেতৃত্ব দেবে কে?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুটিংয়ে আহত সালমান খান, এখন কেমন আছেন?
শুটিংয়ে আহত সালমান খান, এখন কেমন আছেন?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বরিশালে আওয়ামী লীগের মিছিলের চেষ্টা, চারজনকে পুলিশে সোপর্দ
বরিশালে আওয়ামী লীগের মিছিলের চেষ্টা, চারজনকে পুলিশে সোপর্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজনীতিতে আমরা মেধাবীদের সমাহার করতে চাই : সালাহউদ্দিন
রাজনীতিতে আমরা মেধাবীদের সমাহার করতে চাই : সালাহউদ্দিন

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কাকে ৪-০ গোলে হারিয়ে সেমিতে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে ৪-০ গোলে হারিয়ে সেমিতে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাগরে লঘুচাপের আভাস, বাড়তে পারে বৃষ্টি
সাগরে লঘুচাপের আভাস, বাড়তে পারে বৃষ্টি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে ১৭২ রানের টার্গেট দিল পাকিস্তান
ভারতকে ১৭২ রানের টার্গেট দিল পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতির উদ্দেশে ভাষণে ভারতীয়দের বিদেশি পণ্য বর্জনের আহ্বান মোদির
জাতির উদ্দেশে ভাষণে ভারতীয়দের বিদেশি পণ্য বর্জনের আহ্বান মোদির

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাইবান্ধায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবক নিহত
গাইবান্ধায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবক নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন ভাইকে দিয়ে স্বামীকে হত্যা করান স্ত্রী
তিন ভাইকে দিয়ে স্বামীকে হত্যা করান স্ত্রী

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিনিয়োগকারীরা নির্বাচনের অপেক্ষায় আছেন : আমীর খসরু
বিনিয়োগকারীরা নির্বাচনের অপেক্ষায় আছেন : আমীর খসরু

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গায়ে আগুন দিয়ে গৃহবধূর আত্মহত্যা
গায়ে আগুন দিয়ে গৃহবধূর আত্মহত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাষ্ট্রদূত হলেন দুই সেনা কর্মকর্তা
রাষ্ট্রদূত হলেন দুই সেনা কর্মকর্তা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে ক্যাথেরিন সিছিলের সাক্ষাৎ
বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে ক্যাথেরিন সিছিলের সাক্ষাৎ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফরিদপুরে শিক্ষার্থীদের নিয়ে মতবিনিময় সভা
ফরিদপুরে শিক্ষার্থীদের নিয়ে মতবিনিময় সভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল মেডিকেলে চালু হলো ইমার্জেন্সি ও ক্যাজুয়ালটি বিভাগ
বরিশাল মেডিকেলে চালু হলো ইমার্জেন্সি ও ক্যাজুয়ালটি বিভাগ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সহকারী উপজেলা শিক্ষা অফিসার নিয়োগ পরীক্ষার ফল প্রকাশ
সহকারী উপজেলা শিক্ষা অফিসার নিয়োগ পরীক্ষার ফল প্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি দল দেশে সুশাসন প্রতিষ্ঠার নামে অরাজকতা শুরু করেছে : তৃপ্তি
একটি দল দেশে সুশাসন প্রতিষ্ঠার নামে অরাজকতা শুরু করেছে : তৃপ্তি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে বজ্রপাতে প্রাণ গেল কৃষকের
সোনারগাঁয়ে বজ্রপাতে প্রাণ গেল কৃষকের

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে পরপর দুটি লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস
বঙ্গোপসাগরে পরপর দুটি লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল চলাচলের সময় বৃদ্ধি পাচ্ছে, কমানো হচ্ছে বিরতিকাল
মেট্রোরেল চলাচলের সময় বৃদ্ধি পাচ্ছে, কমানো হচ্ছে বিরতিকাল

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নবীজীর জীবনাদর্শ নিজেদের জীবনে কার্যকর করার প্রচেষ্টা চালাতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
নবীজীর জীবনাদর্শ নিজেদের জীবনে কার্যকর করার প্রচেষ্টা চালাতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিসিবি সভাপতি ক্ষমতার অপব্যবহার করছেন, অভিযোগ তামিমের
বিসিবি সভাপতি ক্ষমতার অপব্যবহার করছেন, অভিযোগ তামিমের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
শিক্ষকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পুলিশের ঊর্ধ্বতন ৯ কর্মকর্তাকে বদলি
পুলিশের ঊর্ধ্বতন ৯ কর্মকর্তাকে বদলি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
টাইগারদের ফাইনাল যাত্রা: শ্রীলঙ্কা বধের পর সামনে যে সমীকরণ
টাইগারদের ফাইনাল যাত্রা: শ্রীলঙ্কা বধের পর সামনে যে সমীকরণ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাগরাম বিমানঘাঁটি ফিরিয়ে না দিলে আফগানিস্তানে ‘খারাপ কিছু’ ঘটতে যাচ্ছে : ট্রাম্প
বাগরাম বিমানঘাঁটি ফিরিয়ে না দিলে আফগানিস্তানে ‘খারাপ কিছু’ ঘটতে যাচ্ছে : ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাকিবের রেকর্ড ছুঁয়ে বিশ্বরেকর্ডের আরও কাছে মুস্তাফিজ
সাকিবের রেকর্ড ছুঁয়ে বিশ্বরেকর্ডের আরও কাছে মুস্তাফিজ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রিজার্ভ চুরি : ফিলিপ‍াইনের আরসিবিসি ব্যাংকের ৮১ মিলিয়ন ডলার বাজেয়াপ্ত
রিজার্ভ চুরি : ফিলিপ‍াইনের আরসিবিসি ব্যাংকের ৮১ মিলিয়ন ডলার বাজেয়াপ্ত

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিলো যুক্তরাজ্য-কানাডা-অস্ট্রেলিয়া, ক্ষুব্ধ ইসরায়েল
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিলো যুক্তরাজ্য-কানাডা-অস্ট্রেলিয়া, ক্ষুব্ধ ইসরায়েল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিক্ষোভে উত্তাল নেদারল্যান্ডস, ব্যাপক সহিংসতা
বিক্ষোভে উত্তাল নেদারল্যান্ডস, ব্যাপক সহিংসতা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটের সঙ্গে সারা দেশের ট্রেন চলাচল বন্ধ
সিলেটের সঙ্গে সারা দেশের ট্রেন চলাচল বন্ধ

১১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

“১০-১৫ রান কম হয়েছে”: হারের পর স্বীকারোক্তি শ্রীলঙ্কার অধিনায়কের
“১০-১৫ রান কম হয়েছে”: হারের পর স্বীকারোক্তি শ্রীলঙ্কার অধিনায়কের

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের বিপক্ষে আফগানিস্তানের দল ঘোষণা
বাংলাদেশের বিপক্ষে আফগানিস্তানের দল ঘোষণা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক ভূমিমন্ত্রীর গাড়িচালকের বাড়ি থেকে ২৩ বস্তা নথি জব্দ
সাবেক ভূমিমন্ত্রীর গাড়িচালকের বাড়ি থেকে ২৩ বস্তা নথি জব্দ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার গুণী রাহবারই হেফাজতের মূল চালিকা শক্তি: আখতার
চার গুণী রাহবারই হেফাজতের মূল চালিকা শক্তি: আখতার

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কবে হচ্ছে ৪৭তম বিসিএস প্রিলির ফল প্রকাশ
কবে হচ্ছে ৪৭তম বিসিএস প্রিলির ফল প্রকাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৪ সেপ্টেম্বর থেকে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী মাঠে থাকবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
২৪ সেপ্টেম্বর থেকে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী মাঠে থাকবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে আজ স্বীকৃতি দিতে পারে যুক্তরাজ্য
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে আজ স্বীকৃতি দিতে পারে যুক্তরাজ্য

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরানো হলো জনপ্রশাসনের সিনিয়র সচিব মোখলেস উর রহমানকে
সরানো হলো জনপ্রশাসনের সিনিয়র সচিব মোখলেস উর রহমানকে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হঠাৎ ভুলে যাওয়া থেকে মুক্তির চার উপায়
হঠাৎ ভুলে যাওয়া থেকে মুক্তির চার উপায়

১৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আমার নোবেল পাওয়া উচিত,৭টা যুদ্ধ থামিয়েছি: ট্রাম্প
আমার নোবেল পাওয়া উচিত,৭টা যুদ্ধ থামিয়েছি: ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের গাজা থেকে ইসরায়েলে রকেট হামলা
ফের গাজা থেকে ইসরায়েলে রকেট হামলা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাতে নিউইয়র্ক যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
আজ রাতে নিউইয়র্ক যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাড়া ফেলেছে আইফোন ১৭, উৎপাদন বাড়াচ্ছে অ্যাপল
সাড়া ফেলেছে আইফোন ১৭, উৎপাদন বাড়াচ্ছে অ্যাপল

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য সুখবর, ১০ ও ১৬ বছর পূর্তিতে উচ্চতর স্কেল
প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য সুখবর, ১০ ও ১৬ বছর পূর্তিতে উচ্চতর স্কেল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর নাকি বিদ্যমান পদ্ধতিতে ভোট, সিদ্ধান্ত নেবে দলগুলোই : প্রেস সচিব
পিআর নাকি বিদ্যমান পদ্ধতিতে ভোট, সিদ্ধান্ত নেবে দলগুলোই : প্রেস সচিব

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাইফুজ্জামান ও তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন করতে নির্দেশ
সাইফুজ্জামান ও তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন করতে নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাগরে শক্তি সঞ্চয় করছে টাইফুন ‘নান্দো’, আশঙ্কা সুপার টাইফুনে রূপ নেয়ার
সাগরে শক্তি সঞ্চয় করছে টাইফুন ‘নান্দো’, আশঙ্কা সুপার টাইফুনে রূপ নেয়ার

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের ওপর আমিরাতের ভিসা নিষেধাজ্ঞার খবরটি ভুয়া : প্রেস উইং
বাংলাদেশের ওপর আমিরাতের ভিসা নিষেধাজ্ঞার খবরটি ভুয়া : প্রেস উইং

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনের মুখে রাবিতে পোষ্যকোটা স্থগিত
আন্দোলনের মুখে রাবিতে পোষ্যকোটা স্থগিত

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার জেন-জি বিক্ষোভে ফুঁসে উঠেছে পেরু
এবার জেন-জি বিক্ষোভে ফুঁসে উঠেছে পেরু

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিনি জেলায় নতুন ডিসি নিয়োগ
তিনি জেলায় নতুন ডিসি নিয়োগ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিভিন্ন দাবিতে সচিবালয়ে কর্মচারীদের বিক্ষোভ
বিভিন্ন দাবিতে সচিবালয়ে কর্মচারীদের বিক্ষোভ

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে নতুন জেলা প্রশাসক
চট্টগ্রামে নতুন জেলা প্রশাসক

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রিন্ট সর্বাধিক
এক হচ্ছে এনসিপি গণঅধিকার?
এক হচ্ছে এনসিপি গণঅধিকার?

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়-আতঙ্কের রাজ্যে ভৌতিক কাহিনি
ভয়-আতঙ্কের রাজ্যে ভৌতিক কাহিনি

সম্পাদকীয়

তিস্তায় চীনা অর্থায়ন এখনো অনিশ্চিত
তিস্তায় চীনা অর্থায়ন এখনো অনিশ্চিত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনি সংলাপ আগামী সপ্তাহে
নির্বাচনি সংলাপ আগামী সপ্তাহে

প্রথম পৃষ্ঠা

জমে উঠেছে এশিয়া কাপ
জমে উঠেছে এশিয়া কাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

লাশের সাগরে রাষ্ট্রের স্বীকৃতি
লাশের সাগরে রাষ্ট্রের স্বীকৃতি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বদেশি পণ্য ক্রয়ের ডাক মোদির
স্বদেশি পণ্য ক্রয়ের ডাক মোদির

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের অপেক্ষায় বিনিয়োগকারীরা
নির্বাচনের অপেক্ষায় বিনিয়োগকারীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

এস আলম একাই পুরো ব্যাংক খাত ধ্বংসের জন্য দায়ী
এস আলম একাই পুরো ব্যাংক খাত ধ্বংসের জন্য দায়ী

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বড় পরিবর্তন
প্রশাসনে বড় পরিবর্তন

প্রথম পৃষ্ঠা

কমপ্লিট শাটডাউনে রাবি, নির্বাচন নিয়ে বাড়ল শঙ্কা
কমপ্লিট শাটডাউনে রাবি, নির্বাচন নিয়ে বাড়ল শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

মন্ডপ পাহারায় বুধবার থেকে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
মন্ডপ পাহারায় বুধবার থেকে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

৫ আগস্টের পর ভারত থেকে হুমকি বেড়েছে
৫ আগস্টের পর ভারত থেকে হুমকি বেড়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

নগরবাসীকে ব্যক্তিগত গাড়ি ব্যবহার সীমিত করার আহ্বান
নগরবাসীকে ব্যক্তিগত গাড়ি ব্যবহার সীমিত করার আহ্বান

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর সম্পর্কে ধারণা নেই ৫৬ শতাংশ ভোটারের
পিআর সম্পর্কে ধারণা নেই ৫৬ শতাংশ ভোটারের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাষ্ট্রীয় বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানগুলোর কার্যক্রম লজ্জার
রাষ্ট্রীয় বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানগুলোর কার্যক্রম লজ্জার

প্রথম পৃষ্ঠা

আরও পাঁচ দেশে সাইফুজ্জামানের সম্পদের খোঁজ
আরও পাঁচ দেশে সাইফুজ্জামানের সম্পদের খোঁজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে ১৫০ ছাড়াল ডেঙ্গু রোগী
সিলেটে ১৫০ ছাড়াল ডেঙ্গু রোগী

নগর জীবন

সাংবাদিকতার বড় চ্যালেঞ্জ মিথ্যার সঙ্গে লড়াই করা
সাংবাদিকতার বড় চ্যালেঞ্জ মিথ্যার সঙ্গে লড়াই করা

নগর জীবন

হাসিনা রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে চারজনের সাক্ষ্য
হাসিনা রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে চারজনের সাক্ষ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

রিজার্ভ থেকে চুরি হওয়া ৮১ মিলিয়ন ডলার বাজেয়াপ্ত
রিজার্ভ থেকে চুরি হওয়া ৮১ মিলিয়ন ডলার বাজেয়াপ্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ফাইনালে চোখ টাইগারদের
ফাইনালে চোখ টাইগারদের

মাঠে ময়দানে

অ্যাকুয়াকালচারে নিরাপদ খাদ্য মৎস্য খাতের জন্য গুরুত্বপূর্ণ
অ্যাকুয়াকালচারে নিরাপদ খাদ্য মৎস্য খাতের জন্য গুরুত্বপূর্ণ

নগর জীবন

বাগেরহাটে ১০টি নির্বাচন কার্যালয়ে অবস্থান ধর্মঘট
বাগেরহাটে ১০টি নির্বাচন কার্যালয়ে অবস্থান ধর্মঘট

পেছনের পৃষ্ঠা

আদালত চত্বর থেকে সাংবাদিককে তুলে নিয়ে মারধর
আদালত চত্বর থেকে সাংবাদিককে তুলে নিয়ে মারধর

পেছনের পৃষ্ঠা

হবিগঞ্জে পারাবতের ইঞ্জিন বিকল, ট্রেন চলাচল ব্যাহত
হবিগঞ্জে পারাবতের ইঞ্জিন বিকল, ট্রেন চলাচল ব্যাহত

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবেক অ্যাটর্নি জেনারেল সালাহ উদ্দীন আহমাদ আর নেই
সাবেক অ্যাটর্নি জেনারেল সালাহ উদ্দীন আহমাদ আর নেই

নগর জীবন

খুলনায় পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষ আহত ৩০
খুলনায় পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষ আহত ৩০

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজবাড়ীর লাল ভবনে স্মৃতির ক্যাম্পাস
রাজবাড়ীর লাল ভবনে স্মৃতির ক্যাম্পাস

প্রাণের ক্যাম্পাস