শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:২১, সোমবার, ০২ ডিসেম্বর, ২০২৪ আপডেট: ১৭:৩৭, সোমবার, ০২ ডিসেম্বর, ২০২৪

সিরিয়ার বিভিন্ন শহর দখলে এগিয়ে চলা কারা এই হায়াত আল–শাম?

অনলাইন ডেস্ক
সিরিয়ার বিভিন্ন শহর দখলে এগিয়ে চলা কারা এই হায়াত আল–শাম?

হঠাৎ নতুন মোড় নিয়েছে মধ্যপ্রাচ্যের দেশে সিরিয়ার গৃহযুদ্ধ। গত বুধবার দেশটির ক্ষমতাসীন প্রেসিডেন্ট বাশার আল–আসাদ সরকারের বিরুদ্ধে বড় আক্রমণ পরিচালনা করেছেন বিদ্রোহীরা। কয়েক বছরের মধ্যে এটি ছিল সবচেয়ে বড় হামলা। এরপর মাত্র তিনদিনে অর্থাৎ শনিবারের মধ্যে তারা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম শহর আলেপ্পোর নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে। আক্রমণের মুখে টিকতে না পারে শহরটি ছেড়ে চলে গেছেন সরকারি সেনারাও।

বিদ্রোহীদের বিস্ময়কর এই আক্রমণের পর নড়েচড়ে বসেছে সিরিয়ার সবচেয়ে ঘনিষ্ঠ মিত্র রাশিয়া। এরই মধ্যে আলেপ্পোতে বাশার আল–আসাদ সরকারের পক্ষে বিমান হামলা চালিয়েছে রুশ বাহিনী। সেই এই হামলার জেরে সিরিয়ায় দায়িত্বপ্রাপ্ত রুশ জেনারেলকেও বরখাস্ত করা হয়েছে বলে সংবাদমাধ্যমে খবর এসেছে।

এদিকে উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলীয় আলেপ্পোর নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার পর এবার উত্তরের হামা প্রদেশের দিকে এগোচ্ছেন বিদ্রোহীরা।

বাশার সরকারের বিরুদ্ধে সাম্প্রতিকতম এ আক্রমণে নেতৃত্ব দিচ্ছে ইসলামপন্থী সশস্ত্র বিদ্রোহী গোষ্ঠী হায়াত তাহরির আল–শাম (এইচটিএস)। এক দশকেরও বেশি সময় ধরে চলা সিরিয়াযুদ্ধে যুক্ত থাকার দীর্ঘ ইতিহাস রয়েছে তাদের।

আকস্মিক সিরিয়া পরিস্থিতির এমন নাটকীয় মোড়ে প্রেসিডেন্ট বাশার কয়েক বছরের মধ্যে সবচেয়ে গুরুতর চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েছেন।

কারা এই হায়াত তাহরির আল–শাম?

এইচটিএস গঠিত হয় ২০১১ সালে ‘জাবহাত আল–নুসরা’—এ ভিন্ন নামে। তখন এটি ছিল আল–কায়েদার সঙ্গে সরাসরি সংশ্লিষ্ট একটি গ্রুপ।

ইসলামিক স্টেটের (আইএস) নেতা আবু বকর আল–বাগদাদিও এইচটিএস প্রতিষ্ঠায় যুক্ত ছিলেন। প্রেসিডেন্ট বাশারের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে ‘সবচেয়ে কার্যকর ও প্রাণঘাতী’ গোষ্ঠীগুলোর একটি হিসেবে এইচটিএস–কে বিবেচনা করা হয়।

তবে দৃশ্যত এইচটিএসের চালিকাশক্তি হিসেবে রয়েছে যতটা না বিপ্লবী চেতনা, তার চেয়ে বেশি রয়েছে ইসলামি আদর্শ। ‘ফ্রি সিরিয়া’ ব্যানারে সিরিয়ার প্রধান বিদ্রোহী জোটের সঙ্গে প্রাথমিক অবস্থায় বিরোধ ছিল এইচটিএসের।

২০১৬ সালে এইচটিএস নেতা আবু মোহাম্মদ আল–জাওলানি প্রকাশ্যে আল–কায়েদার সঙ্গে সম্পর্কচ্ছেদ করার ঘোষণা দেন। পাশাপাশি ‘জাবহাত আল–নুসরা’ বিলুপ্ত করে গঠন করেন নতুন সংগঠন ‘হায়াত তাহরির আল-শাম’ বা এইচটিএস। এক বছর পর আরও কয়েকটি বিদ্রোহী গোষ্ঠীর সঙ্গে একীভূত হয় সংগঠনটি।

কাদের হাতে সিরিয়ার নিয়ন্ত্রণ?

গণতন্ত্রের দাবিতে ২০১১ সালে সিরিয়ায় শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভ শুরু হয়েছিল। কিন্তু সরকার তাতে দমন-পীড়ন চালায়। এতে দেখা দেয় সহিংসতা। পরে তা গৃহযুদ্ধে রূপ নেয়। এর পর থেকে রক্তক্ষয়ী এ লড়াইয়ে ৫ লাখের বেশি মানুষ নিহত হয়েছেন।

এক দশকের বেশি সময় ধরে চলা গৃহযুদ্ধ ২০২০ সাল থেকে অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে নিয়ে এসেছিল আসাদ সরকার। এমনকি এ যুদ্ধ আক্ষরিক অর্থেই শেষ হয়েছে বলে গত চার বছর ধরে মনেও করা হচ্ছিল।

ওই সময়ে সিরিয়ার বড় বড় শহরে প্রেসিডেন্ট বাশার আল–আসাদ সরকারের নিয়ন্ত্রণ ছিল অপ্রতিদ্বন্দ্বী। তবে দেশের অপর কিছু অংশ তার নিয়ন্ত্রণের বাইরে ছিল।

সরকারের নিয়ন্ত্রণের বাইরে থাকা অংশের মধ্যে ছিল পূর্বে কুর্দি সংখ্যাগরিষ্ঠ এলাকাগুলোও। গৃহযুদ্ধ শুরুর পর প্রথমদিকের বছরগুলোতেই সরকারি নিয়ন্ত্রণ থেকে এসব এলাকা কম–বেশি ছিটকে যায়।

আসাদের স্বৈরশাসনের বিরুদ্ধে ২০১১ সালে দেশের দক্ষিণে প্রথম বিদ্রোহ শুরু হয়। এ অঞ্চলে স্বল্প পরিসরে বিদ্রোহী তৎপরতা অব্যাহত থাকলেও অস্থিরতা ছিল তুলনামূলক কম।

সিরিয়ার বিস্তীর্ণ মরুভূমি এলাকায় আইএসের ঘাঁটি রয়েছে। আইএস এখনও আসাদ সরকারের জন্য হুমকি হয়ে আছে।

অন্যদিকে, দেশের উত্তর–পশ্চিমে ইদলিব প্রদেশে কয়েকটি বিদ্রোহী গোষ্ঠী সক্রিয় রয়েছে। আলেপ্পোতে এই ইদলিবেরই একটি প্রভাবশালী গোষ্ঠী বিস্ময়কর আক্রমণ চালিয়ে দখল করে নিয়েছে। ইসলামপন্থী এ গোষ্ঠী হলো এইচটিএস। সূত্র: বিবিসি, আল-জাজিরা

বিডি প্রতিদিন/একেএ
 

এই বিভাগের আরও খবর
দাবানলে পোড়া লস অ্যাঞ্জেলসে বৃষ্টির পূর্বাভাস
দাবানলে পোড়া লস অ্যাঞ্জেলসে বৃষ্টির পূর্বাভাস
ট্রাম্পের অনুরোধেও সামরিক বিমান নামতে দেয়নি মেক্সিকো
ট্রাম্পের অনুরোধেও সামরিক বিমান নামতে দেয়নি মেক্সিকো
সৌদি সফরে ইতালির প্রধানমন্ত্রী
সৌদি সফরে ইতালির প্রধানমন্ত্রী
খেরসনে ইউক্রেনের হামলায় নিহত ৩
খেরসনে ইউক্রেনের হামলায় নিহত ৩
নাইজেরিয়ায় প্লেনের জরুরি অবতরণ, আহত ৬
নাইজেরিয়ায় প্লেনের জরুরি অবতরণ, আহত ৬
কেন দ্বিতীয় বছরেও কানাডা বিদেশি শিক্ষার্থী কমানোর পরিকল্পনা নিয়েছে?
কেন দ্বিতীয় বছরেও কানাডা বিদেশি শিক্ষার্থী কমানোর পরিকল্পনা নিয়েছে?
গ্রিনল্যান্ড নিয়ে ট্রাম্প-ফ্রেডেরিকসেনের ‌‌‘ফোনযুদ্ধ’?
গ্রিনল্যান্ড নিয়ে ট্রাম্প-ফ্রেডেরিকসেনের ‌‌‘ফোনযুদ্ধ’?
ট্রাম্পকে কৌশলে কাজে লাগানোর চেষ্টা করছেন পুতিন, অভিযোগ জেলেনস্কির
ট্রাম্পকে কৌশলে কাজে লাগানোর চেষ্টা করছেন পুতিন, অভিযোগ জেলেনস্কির
২০০ ফিলিস্তিনি বন্দীকে মুক্তি দিল ইসরায়েল
২০০ ফিলিস্তিনি বন্দীকে মুক্তি দিল ইসরায়েল
ব্যাংককে এক সপ্তাহের জন্য ফ্রি গণপরিবহন
ব্যাংককে এক সপ্তাহের জন্য ফ্রি গণপরিবহন
তরমুজের রহস্য: মিয়ানমারের সেনাবাহিনীকে ভেতর থেকে যেভাবে ভাঙা হচ্ছে
তরমুজের রহস্য: মিয়ানমারের সেনাবাহিনীকে ভেতর থেকে যেভাবে ভাঙা হচ্ছে
পুনেতে মহামারির মতো ছড়িয়ে পড়ছে বিরল রোগ জিবিএস
পুনেতে মহামারির মতো ছড়িয়ে পড়ছে বিরল রোগ জিবিএস
সর্বশেষ খবর
সংকট কাটাতে ব্যবসায়ীদের নিয়ে বসা উচিত
সংকট কাটাতে ব্যবসায়ীদের নিয়ে বসা উচিত

২ মিনিট আগে | বাণিজ্য

দাবানলে পোড়া লস অ্যাঞ্জেলসে বৃষ্টির পূর্বাভাস
দাবানলে পোড়া লস অ্যাঞ্জেলসে বৃষ্টির পূর্বাভাস

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের অনুরোধেও সামরিক বিমান নামতে দেয়নি মেক্সিকো
ট্রাম্পের অনুরোধেও সামরিক বিমান নামতে দেয়নি মেক্সিকো

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে ৫ খাবারে কমবে খারাপ কোলেস্টেরল
যে ৫ খাবারে কমবে খারাপ কোলেস্টেরল

১ ঘন্টা আগে | জীবন ধারা

সাবালেঙ্কাকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন ম্যাডিসন কেইস
সাবালেঙ্কাকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন ম্যাডিসন কেইস

২ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অভিনয় ছাড়া প্রসঙ্গে যা বললেন তামিম মৃধা
অভিনয় ছাড়া প্রসঙ্গে যা বললেন তামিম মৃধা

২ ঘন্টা আগে | শোবিজ

এমবাপের হ‍্যাটট্রিকে ভায়াদোলিদকে উড়িয়ে দিল রিয়াল
এমবাপের হ‍্যাটট্রিকে ভায়াদোলিদকে উড়িয়ে দিল রিয়াল

৩ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রোমাঞ্চকর লড়াইয়ে চেলসিকে হারিয়ে চারে সিটি
রোমাঞ্চকর লড়াইয়ে চেলসিকে হারিয়ে চারে সিটি

৩ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতে বাংলাদেশি নারীকে হত্যার প্রতিবাদে শাবিপ্রবিতে বিক্ষোভ
ভারতে বাংলাদেশি নারীকে হত্যার প্রতিবাদে শাবিপ্রবিতে বিক্ষোভ

৪ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

নাটকের মাধ্যমে রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থায়ী ক্যাম্পাসের দাবি
নাটকের মাধ্যমে রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থায়ী ক্যাম্পাসের দাবি

৪ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

তিলকের ব্যাটে সিরিজে এগিয়ে গেল ভারত
তিলকের ব্যাটে সিরিজে এগিয়ে গেল ভারত

৫ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘ফুলকুমারী’ বইয়ের প্রকাশনা অনুষ্ঠানে কাঁদলেন পিনাকী ভট্টাচার্য
‘ফুলকুমারী’ বইয়ের প্রকাশনা অনুষ্ঠানে কাঁদলেন পিনাকী ভট্টাচার্য

৬ ঘন্টা আগে | পরবাস

আমিরাতে সিআইপি সম্মাননা পেলেন ৫২ প্রবাসী
আমিরাতে সিআইপি সম্মাননা পেলেন ৫২ প্রবাসী

৭ ঘন্টা আগে | পরবাস

এপেক্স গলফ টুর্নামেন্টের সমাপনী ও পুরস্কার বিতরণ
এপেক্স গলফ টুর্নামেন্টের সমাপনী ও পুরস্কার বিতরণ

৮ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জেসিএক্স ডেভেলপমেন্টস লিমিটেডের বার্ষিক সভা অনুষ্ঠিত
জেসিএক্স ডেভেলপমেন্টস লিমিটেডের বার্ষিক সভা অনুষ্ঠিত

৮ ঘন্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

রামপুরায় বাসচাপায় কিশোরের মৃত্যু
রামপুরায় বাসচাপায় কিশোরের মৃত্যু

৮ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

শিক্ষার্থীরা যেভাবে মোবাইলে আসক্ত, তাতে সামনে অসুস্থ জাতি অপেক্ষা করছে
শিক্ষার্থীরা যেভাবে মোবাইলে আসক্ত, তাতে সামনে অসুস্থ জাতি অপেক্ষা করছে

৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

অনেক শহীদকে রাতের অন্ধকারে দাফন করে আওয়ামী লীগ : নাহিদ ইসলাম
অনেক শহীদকে রাতের অন্ধকারে দাফন করে আওয়ামী লীগ : নাহিদ ইসলাম

৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিপিএলে বকেয়া পারিশ্রমিক নিয়ে যা বলছে বিসিবি
বিপিএলে বকেয়া পারিশ্রমিক নিয়ে যা বলছে বিসিবি

১০ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গীতে ছিনতাই বন্ধের দাবিতে মহাসড়ক অবরোধ
টঙ্গীতে ছিনতাই বন্ধের দাবিতে মহাসড়ক অবরোধ

১০ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রদের ওপর ছাত্রলীগের হামলার অভিযোগ
গোপালগঞ্জে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রদের ওপর ছাত্রলীগের হামলার অভিযোগ

১০ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

সৌদি সফরে ইতালির প্রধানমন্ত্রী
সৌদি সফরে ইতালির প্রধানমন্ত্রী

১০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেরসনে ইউক্রেনের হামলায় নিহত ৩
খেরসনে ইউক্রেনের হামলায় নিহত ৩

১০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খিলগাঁওয়ে স্কুলছাত্রীর আত্মহত্যার অভিযোগ
খিলগাঁওয়ে স্কুলছাত্রীর আত্মহত্যার অভিযোগ

১০ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানীর খিলগাঁওয়ে স্কুল শিক্ষার্থীর ‘আত্মহত্যা’
রাজধানীর খিলগাঁওয়ে স্কুল শিক্ষার্থীর ‘আত্মহত্যা’

১০ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

জামায়াতের নেতৃত্বে মানবিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার প্রতিশ্রুতি
জামায়াতের নেতৃত্বে মানবিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার প্রতিশ্রুতি

১০ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐকমত্যের ভিত্তিতে সংস্কার প্রয়োজন, তবে নির্বাচনকে আটকে রেখে নয়
ঐকমত্যের ভিত্তিতে সংস্কার প্রয়োজন, তবে নির্বাচনকে আটকে রেখে নয়

১০ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

রামপুরায় বাসচাপায় কিশোর নিহত
রামপুরায় বাসচাপায় কিশোর নিহত

১০ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল মোটরসাইকেল আরোহীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল মোটরসাইকেল আরোহীর

১০ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

জাগ্রত তরুণরাই দেশটাকে বদলাতে পারবে : সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা
জাগ্রত তরুণরাই দেশটাকে বদলাতে পারবে : সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা

১১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ভারতীয় গণমাধ্যমে পলাতক আসাদুজ্জামানের সাক্ষাৎকার মিথ্যাচারে পরিপূর্ণ : প্রেস উইং
ভারতীয় গণমাধ্যমে পলাতক আসাদুজ্জামানের সাক্ষাৎকার মিথ্যাচারে পরিপূর্ণ : প্রেস উইং

১৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আর্জেন্টিনার কাছে ইতিহাসের সবচেয়ে বড় হার ব্রাজিলের
আর্জেন্টিনার কাছে ইতিহাসের সবচেয়ে বড় হার ব্রাজিলের

২১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসপাতাল থেকে তারেক রহমানের বাসায় গেলেন খালেদা জিয়া
হাসপাতাল থেকে তারেক রহমানের বাসায় গেলেন খালেদা জিয়া

২৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবের এক সিদ্ধান্তেই বন্ধ হতে পারে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ : ট্রাম্প
সৌদি আরবের এক সিদ্ধান্তেই বন্ধ হতে পারে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ : ট্রাম্প

১৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের সঙ্গে প্রথম এলএনজি রফতানি চুক্তি ট্রাম্প প্রশাসনের
বাংলাদেশের সঙ্গে প্রথম এলএনজি রফতানি চুক্তি ট্রাম্প প্রশাসনের

১৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির কথার টোন আওয়ামী লীগের সাথে মিলে যাচ্ছে, বিবিসি বাংলাকে নাহিদ
বিএনপির কথার টোন আওয়ামী লীগের সাথে মিলে যাচ্ছে, বিবিসি বাংলাকে নাহিদ

২০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সাইফের ওপর হামলার রাতে সত্যিই কি নেশাগ্রস্ত ছিলেন কারিনা?
সাইফের ওপর হামলার রাতে সত্যিই কি নেশাগ্রস্ত ছিলেন কারিনা?

১৮ ঘন্টা আগে | শোবিজ

স্বামীদের অত্যাচারে অতিষ্ঠ, একে অপরকে বিয়ে করলেন দুই নারী!
স্বামীদের অত্যাচারে অতিষ্ঠ, একে অপরকে বিয়ে করলেন দুই নারী!

১৯ ঘন্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সিনওয়ার হত্যায় জড়িত ইসরায়েলি সেনা কমান্ডারদের খতম করার ভিডিও প্রকাশ হামাসের
সিনওয়ার হত্যায় জড়িত ইসরায়েলি সেনা কমান্ডারদের খতম করার ভিডিও প্রকাশ হামাসের

২০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদানি সবসময় বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধের হুমকি দেয় : জ্বালানি উপদেষ্টা
আদানি সবসময় বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধের হুমকি দেয় : জ্বালানি উপদেষ্টা

১৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

তুরাগ তীরে এবার দু'পক্ষের তিন পর্বের বিশ্ব ইজতেমা
তুরাগ তীরে এবার দু'পক্ষের তিন পর্বের বিশ্ব ইজতেমা

১৭ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

মহিলা আওয়ামী লীগ নেত্রী পাখি গ্রেফতার
মহিলা আওয়ামী লীগ নেত্রী পাখি গ্রেফতার

১৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্প প্রেসিডেন্ট থাকলে ইউক্রেন যুদ্ধ বাঁধতো না: পুতিন
ট্রাম্প প্রেসিডেন্ট থাকলে ইউক্রেন যুদ্ধ বাঁধতো না: পুতিন

২২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে বাংলাদেশি নারীকে ধর্ষণের পর হত্যা, ক্ষোভ ঝাড়লেন হাসনাত
ভারতে বাংলাদেশি নারীকে ধর্ষণের পর হত্যা, ক্ষোভ ঝাড়লেন হাসনাত

১৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

১৩ বছর পর সন্তানদের বুকে জড়ালেন সৌদি ফেরত মালেকা
১৩ বছর পর সন্তানদের বুকে জড়ালেন সৌদি ফেরত মালেকা

১৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

দ্বিতীয় দফায় আজ মুক্তি পাচ্ছে চার ইসরায়েলি নারী সেনা
দ্বিতীয় দফায় আজ মুক্তি পাচ্ছে চার ইসরায়েলি নারী সেনা

২২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুইজারল্যান্ডে ৪ দিনে ৪৭ অনুষ্ঠানে যোগ দিলেন প্রধান উপদেষ্টা
সুইজারল্যান্ডে ৪ দিনে ৪৭ অনুষ্ঠানে যোগ দিলেন প্রধান উপদেষ্টা

২৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

চার ইসরায়েলি নারী সেনাকে মুক্তি দিল হামাস
চার ইসরায়েলি নারী সেনাকে মুক্তি দিল হামাস

১৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আওয়ামী লীগ সুযোগ পেলে কাউকে ছাড়বে না’
‘আওয়ামী লীগ সুযোগ পেলে কাউকে ছাড়বে না’

১৩ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

রাজনৈতিক দল গঠনে রাষ্ট্রীয় সহায়তা জনগণকে হতাশ করবে: তারেক রহমান
রাজনৈতিক দল গঠনে রাষ্ট্রীয় সহায়তা জনগণকে হতাশ করবে: তারেক রহমান

১৩ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

সরাসরি বিশ্বকাপে খেলার সুযোগ হারাল বাংলাদেশ
সরাসরি বিশ্বকাপে খেলার সুযোগ হারাল বাংলাদেশ

২৩ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তরমুজের রহস্য: মিয়ানমারের সেনাবাহিনীকে ভেতর থেকে যেভাবে ভাঙা হচ্ছে
তরমুজের রহস্য: মিয়ানমারের সেনাবাহিনীকে ভেতর থেকে যেভাবে ভাঙা হচ্ছে

১৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মমতা কুলকার্নি এখন সন্ন্যাসিনী
মমতা কুলকার্নি এখন সন্ন্যাসিনী

২০ ঘন্টা আগে | শোবিজ

পাকিস্তানের ক্রিকেটে নতুন ইতিহাস: নোমান আলীর হ্যাটট্রিক
পাকিস্তানের ক্রিকেটে নতুন ইতিহাস: নোমান আলীর হ্যাটট্রিক

১৬ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে ফিরলেন প্রধান উপদেষ্টা
দেশে ফিরলেন প্রধান উপদেষ্টা

১৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বাংলা একাডেমি পুরস্কারের ঘোষিত নামের তালিকা স্থগিত
বাংলা একাডেমি পুরস্কারের ঘোষিত নামের তালিকা স্থগিত

১২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‘আওয়ামী লীগকে কোনভাবেই নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে দেওয়া হবে না’
‘আওয়ামী লীগকে কোনভাবেই নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে দেওয়া হবে না’

১৬ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

মেয়ের উদ্যোগে ফের বিয়ের পিঁড়িতে টালিউড অভিনেত্রী
মেয়ের উদ্যোগে ফের বিয়ের পিঁড়িতে টালিউড অভিনেত্রী

১৪ ঘন্টা আগে | শোবিজ

ট্রাম্পের হুমকির পর ‘কানাডা বিক্রির জন্য নয়’ টুপি ভাইরাল
ট্রাম্পের হুমকির পর ‘কানাডা বিক্রির জন্য নয়’ টুপি ভাইরাল

২১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খরচ কমানোর সিদ্ধান্ত নিলো বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
খরচ কমানোর সিদ্ধান্ত নিলো বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

২৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
নেতৃত্বে আসছেন কারা
নেতৃত্বে আসছেন কারা

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন কঠোর বিএনপি
কেন কঠোর বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাষ্ট্রীয় সহায়তায় দল করলে জনগণ হতাশ হবে
রাষ্ট্রীয় সহায়তায় দল করলে জনগণ হতাশ হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়োগেও অটোপাস!
নিয়োগেও অটোপাস!

প্রথম পৃষ্ঠা

সামরিক বাহিনীর সংস্কারে কমিশন গঠনের প্রস্তাব
সামরিক বাহিনীর সংস্কারে কমিশন গঠনের প্রস্তাব

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অবসরপ্রাপ্ত বিচারকদের চুক্তিতে নিয়োগের পরামর্শ
অবসরপ্রাপ্ত বিচারকদের চুক্তিতে নিয়োগের পরামর্শ

পেছনের পৃষ্ঠা

শত কোটি টাকার টম্যাটোর বাজার
শত কোটি টাকার টম্যাটোর বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্বলতাকে শক্তিতে রূপান্তর করল শিশুরা
দুর্বলতাকে শক্তিতে রূপান্তর করল শিশুরা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশে মার্কিন সহায়তা বন্ধ
বিদেশে মার্কিন সহায়তা বন্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিন কোম্পানির সঙ্গে বড় চুক্তি
মার্কিন কোম্পানির সঙ্গে বড় চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশিকে ধর্ষণ হত্যা ভারতে
বাংলাদেশিকে ধর্ষণ হত্যা ভারতে

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত ক্ষমতায় গেলে নারীরা সম্মান ও নিরাপত্তা পাবে
জামায়াত ক্ষমতায় গেলে নারীরা সম্মান ও নিরাপত্তা পাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মানহীন পণ্যে বাজার সয়লাব
মানহীন পণ্যে বাজার সয়লাব

পেছনের পৃষ্ঠা

রোড শো করে বিনিয়োগ আকর্ষণ করা যায় না
রোড শো করে বিনিয়োগ আকর্ষণ করা যায় না

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যবসায়ীরা কঠিন চ্যালেঞ্জে
ব্যবসায়ীরা কঠিন চ্যালেঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদের প্রত্যাবর্তন ঠেকাতে দরকার দ্রুত নির্বাচন
ফ্যাসিবাদের প্রত্যাবর্তন ঠেকাতে দরকার দ্রুত নির্বাচন

সম্পাদকীয়

সুইজারল্যান্ড সফর শেষে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা
সুইজারল্যান্ড সফর শেষে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

পৃথিবী বিধ্বংসী যত দাবানল
পৃথিবী বিধ্বংসী যত দাবানল

রকমারি

জনগণ ইসলামপন্থিদের ঐক্য কামনা করে
জনগণ ইসলামপন্থিদের ঐক্য কামনা করে

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে সক্রিয় ছাত্রনেতারা
মাঠে সক্রিয় ছাত্রনেতারা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশেষায়িত বাণিজ্যিক আদালত হবে
বিশেষায়িত বাণিজ্যিক আদালত হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

পাঁচ দিনে ৮ লাখ পিস ইয়াবা জব্দ
পাঁচ দিনে ৮ লাখ পিস ইয়াবা জব্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রকাশ্যে এলেন এবার রাশেদ চৌধুরী
প্রকাশ্যে এলেন এবার রাশেদ চৌধুরী

পেছনের পৃষ্ঠা

ফের বিএসএফের গুলি, বাংলাদেশি কৃষক আহত
ফের বিএসএফের গুলি, বাংলাদেশি কৃষক আহত

পেছনের পৃষ্ঠা

বিস্ফোরক মামলায় গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেত্রী
বিস্ফোরক মামলায় গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেত্রী

দেশগ্রাম

নাগরিক কমিটির লিফলেট বিতরণ
নাগরিক কমিটির লিফলেট বিতরণ

দেশগ্রাম

পাচারকালে নিত্যপণ্য জব্দ
পাচারকালে নিত্যপণ্য জব্দ

দেশগ্রাম

রেললাইনের পাশে অজ্ঞাত লাশ
রেললাইনের পাশে অজ্ঞাত লাশ

দেশগ্রাম

কৃতী শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা
কৃতী শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা

দেশগ্রাম