শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:৪৩, মঙ্গলবার, ১০ ডিসেম্বর, ২০২৪

বাশার আল-আসাদের কুখ্যাত কারাগারে থেকে মুক্ত হয়ে বন্দীরা দিলেন নির্মমতার বর্ণনা

বাশার আল-আসাদের কুখ্যাত কারাগারে থেকে মুক্ত হয়ে বন্দীরা দিলেন নির্মমতার বর্ণনা

সিরিয়ায় বাশার আল-আসাদের কুখ্যাত কারাগারে বন্দী ছিল লাখো মানুষ। সম্প্রতি বিদ্রোহীরা দামেস্ক দখল করার পর বাশার আল-আসাদ পালিয়ে চলে যান রাশিয়ায়। তার পতনের পরপরই বিভিন্ন কারাগার থেকে হাজারো মানুষকে মুক্তি দেওয়া হয়। মুক্ত হয়ে অনেকে আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমের কাছে যেভাবে নিজেদের অভিজ্ঞতা বর্ণনা করেছেন, তাতে মনে হয়েছে- এ যেন আরেক 'আয়নাঘর'। অনেকেই বলছেন- বাশার আল-আসাদের এটি একটি কসাইখানা।

‘আমার নাম ছিল নম্বর ১১০০’, বললেন হালা। নিজের নামে পরিচিত হতে এখনো ভয় পান তিনি। সিরিয়ার ক্ষমতাচ্যুত প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদ সরকারের কারাগারগুলো থেকে মুক্তি পাওয়া হাজারো মানুষের একজন হালা। 

হালা আল-জাজিরাকে বলেন, ২০১৯ সালে তাকে হামা শহরের একটি তল্লাশি চৌকি থেকে তুলে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। তার বিরুদ্ধে ‘সন্ত্রাসবাদে’র অভিযোগ আনা হয়েছিল। বাশার আল-আসাদের সরকার প্রায়ই সন্দেহভাজন সরকার বিরোধীদের বিরুদ্ধে এই অভিযোগ এনে তাদের গ্রেফতার করতো এবং পাশবিক নির্যাতন চালাতো। হালাকে গ্রেফতারের পর আলেপ্পোতে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। সেখানে তিনি বিভিন্ন সময় বিভিন্ন কারাগারে বন্দী ছিলেন।

সিরিয়ার বিদ্রোহী বাহিনীগুলো গত ২৯ নভেম্বর আলেপ্পোর কেন্দ্রীয় কারাগারে পৌঁছানোর পর তিনিসহ অসংখ্য মানুষ ওই কারাগার থেকে মুক্ত হন।

বিদ্রোহী বাহিনী হায়াত তাহরির আল-শামের (এইচটিএস) কারাগার খুলে দেওয়ার কথা উল্লেখ করে হালা বলেন, ‘আমরা কখনো ভাবতেই পারিনি যে কখনো দিনের আলো দেখতে পাবো। বিশ্বাসই হচ্ছে না যে এটি সত্যি হয়েছে।’

মুক্তিদাতাদের সম্পর্কে হালা বলেন, ‘এই আনন্দ ছিল অপরিসীম; ইচ্ছা করছিল, তাদের জড়িয়ে ধরে চুমু খাই। আমরা চিৎকার করে তাদের ধন্য বলছিলাম।’ তিনি আরও বলেন, ‘আমি যখন আমার পরিবারের কাছে পৌঁছাই, তখন আনন্দের মাত্রা আরও বেড়ে গিয়েছিল। মনে হচ্ছিল, যেন আবার আমার জন্ম হয়েছে।’

এইচটিএস আলেপ্পোয় পৌঁছানোর পর বেশ কিছু অবকাঠামোর পাশাপাশি আলেপ্পোর প্রধান কারাগারটিও খুলে দেয়। এরপর বাহিনীটি আলেপ্পো থেকে দামেস্কের দিকে অগ্রসর হয়। তারা পুরো পৃথিবীকে তাক লাগিয়ে বাশার আল-আসাদকে ক্ষমতাচ্যুত করে।

হালা তার কারাবন্দী জীবনের নির্মম স্মৃতিচারণ করে বলেন, ‘আমাকে আমার নাম ধরে ডাকা হতো না, স্রেফ নম্বর দিয়ে ডাকা হতো। তাই আমার নাম ছিল ১১০০।’ 

মানবাধিকার সংগঠন সিরিয়ান নেটওয়ার্ক ফর হিউম্যান রাইটসের তথ্য অনুযায়ী, হালাসহ আল-আসাদের কারাগারে অন্তত ১ লাখ ৩৬ হাজার ৬১৪ জন বন্দী ছিলেন।

সিরিয়ার কারাগারগুলো ছিল বাশার আল-আসাদের রেজিমকে টিকিয়ে রাখার অন্যতম মূল স্তম্ভ। 

মানবাধিকার সংগঠন হিউম্যান রাইটস ওয়াচ জানিয়েছে, ২০১৩ সালে সিরিয়া থেকে গোপনে বের করে আনা অনেক দেখিয়েছিল যে, সিরিয়ার সরকারি আটক কেন্দ্রে ব্যাপক নির্যাতন, অনাহার, প্রহার এবং রোগের ব্যাপক প্রমাণ আছে। একে মানবতাবিরোধী অপরাধ হিসেবে উল্লেখ করে হিউম্যান রাইটস ওয়াচ।

হালা তার কারাবন্দী জীবনের স্মৃতি থেকে জানান, তারই সঙ্গে বন্দী ছিলেন এক কিশোরী। যিনি বাশার আল-আসাদ বাহিনীর নির্যাতনের কারণে মাত্র ১৬ বছর বয়সেই মারা যান। হালা বলেন, ওই তরুণীকে তার বিয়ের মাত্র দুই মাস পরে গ্রেফতার করা হয়েছিল। পুলিশের অভিযোগ ছিল, ওই তরুণী, একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের এক শিক্ষার্থী, এক বৃদ্ধা এবং দুজন চিকিৎসক বিপ্লবীদের চিকিৎসা সেবা দিয়েছিল।

বাশার আল-আসাদের কারাগার থেকে মুক্তি পাওয়া আরেক বন্দী ৪৯ বছর বয়সী সাফি আল-ইয়াসিন। তিনিও আলেপ্পোর কারাগার থেকেই মুক্তি পেয়েছেন। সাফি বলেন, ‘এটা যেন আমার জন্মদিনের মতো ছিল, যেন আমার জীবনের প্রথম দিন।’ তিনি আরও বলেন, ‘এই আনন্দ ভাষায় প্রকাশ করার মতো নয়।’

সাফি আল-ইয়াসিন বলেন, গত ২৯ নভেম্বরের আগে কারাগারের কাছাকাছি গোলাগুলির শব্দ শুনে তারা সতর্ক হয়ে ছিলেন। তিনি বলেন, ‘তারপর হঠাৎ শান্তি নেমে এল এবং আমরা বিজয়ী বিদ্রোহীদের গানের শব্দ শুনতে পেলাম। প্রায় ৫ হাজার বন্দী ছিল। আমরা জানালা-দরজা ভাঙতে শুরু করি বেরোনোর জন্য। এমনকি কারাগারের কর্মকর্তা ও প্রহরীরা সাধারণ পোশাকে আমাদের সঙ্গে বেরিয়ে যায়, যাতে বিদ্রোহীরা ধরতে না পারে।’

সাফি আল-ইয়াসিন বন্দী হওয়ার আগে উত্তর-পশ্চিম সিরিয়ার উপকূলীয় শহর বানিয়াসে নৌকা তৈরির কাজ করতেন। তিনি বলেন, ২০১১ সালে সিরিয়ার বিপ্লবের সময়কার এক বিক্ষোভে অংশগ্রহণের অভিযোগে ৩১ বছর সাজা হয়েছিল তাঁর। এরই মধ্যে তিনি সেই সাজার অর্ধেক পার করে ফেলেছেন। বিগত ১৪ বছর ধরে তিনি সিরিয়ার বিস্তৃত কারাগার নেটওয়ার্কের বিভিন্ন স্থানে ‘তীব্র শারীরিক নির্যাতন এবং বছরের পর বছর মানসিক যন্ত্রণার’ শিকার হয়েছেন।

সাফি বিভিন্ন কারাগারে স্থানান্তরিত করা হয়েছিল এবং প্রত্যেক কারাগারে আলাদা আলাদা পদ্ধতিতে নির্যাতন চালিয়ে তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করেছিল। তিনি সাইদিনায়ার কুখ্যাত কারাগারে এক বছর কাটিয়েছেন। অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল ২০১৭ সালে এই কারাগারকে ‘মানব কসাইখানা’ বলে আখ্যায়িত করেছিল। এরপর তাঁকে সুইদা এবং পরে আলেপ্পোতে স্থানান্তর করা হয়।

সাইদিনায়ার কারাগারে যে অভিজ্ঞতার মুখোমুখি হয়েছেন তা ভাষায় প্রকাশ করা সম্ভব নয় বলেও উল্লেখ করে সাফি আল-ইয়াসিন। তিনি বলেন, ‘আমার দেখা দৃশ্যগুলো মৃত্যুর পরও আমার স্মৃতি থেকে মুছে যাবে না।’ এসময় তিনি জানান, তার সামনেই এক বৃদ্ধকে নির্যাতন করে সারা শরীর রক্তাক্ত করে ফেলা হয়েছিল। সেই বৃদ্ধ নির্যাতনের ধকল সইতে না পেরে অবশেষে মারা যান।

আল-আসাদ পরিবারের ৫৪ বছরের শাসনের জাঁতাকল থেকে সিরিয়া মুক্তি পাওয়ার পর কারাগার থেকে মুক্তি পান মাহের। তিনি ভয়ে এখনো নিজের পুরো নাম প্রকাশ করতে চান না​। ২০১৭ সালে ‘সন্ত্রাসে অর্থায়নের’ অভিযোগে গ্রেপ্তার করা হয় তাকে। এরপর বিনা বিচারে তাকে ৭ বছর বন্দী করে রাখা হয়। মাহের বলেন, ‘আমি ভেবেছিলাম, কর্তৃপক্ষ যেন আমাকে ভুলে গেছে। যেন আমি মানুষ নই, কেবলই একটি সংখ্যা।’

কারাগারের নির্মম ও ভয়াবহ অভিজ্ঞতার কথা স্মরণ করে মাহের বলেন, ‘প্রতিটি মিনিট যেন মৃত্যুর কাছাকাছি ছিল, নির্যাতনের যে তীব্রতা ও নির্মম পদ্ধতি ছিল তা কোনো পশুও সহ্য করতে পারত না।’ মাহের জানান, তার বন্দীদশায় এর চেয়েও ভয়াবহ অভিজ্ঞতা হলো, তিনি যখন দামেস্কের কুখ্যাত মেজ্জেহ কারাগারে এক আত্মীয়ের দেখা পান।

মেহের বলেন, ‘কারাগারের বাইরে হঠাৎ একটি বাস এল এবং কয়েকজন বন্দীকে ঠেলে আমার সেলে পাঠান হলো। তাদের মধ্যে একজনকে আমার ভগ্নিপতির মতো দেখাচ্ছিল। আমি প্রথমে দ্বিধায় ছিলাম এবং ভাবছিলাম, এটা তো আয়মান (মাহেরের ভগ্নিপতি) হতে পারে না, সে তো পা হারায়নি!’

মাহের তার সন্দেহ ঘোচাতে সেই বন্দীর কাছে যান এবং দেখতে পান, তার ভগ্নিপতি কেবল পা হারাননি, পাশাপাশি মানসিক ভারসাম্যও হারিয়েছেন। মাহের মূলত একটি ট্যাটু দেখে তার ভগ্নিপতিকে চিনতে পারেন।

মাহেরকে যেসব কারাগারে রাখা হয়েছিল মেজ্জেহ ছিল তার মধ্যে একটি। বছরের পর বছর বিনা বিচারে বন্দী থেকে নির্যাতনের শিকার হওয়ার পর এক সময় তিনি ভাবতে শুরু করেন, তিনি কখনোই আর কারাগার থেকে বের হতে পারবেন না।

তবে দেরি হলেও মাহের, হালা এবং সাফির জীবনে ভালো কিছু ঘটেছে। তারা মুক্তি পেয়েছেন আল-আসাদ পরিবারের বন্দীশালা থেকে এবং একেবারে অপ্রত্যাশিতভাবেই। মাহের বলেন, ‘কারাগারের কাছাকাছি গোলাগুলির শব্দ শুনে আমরা সবাই আল্লাহু আকবার স্লোগান দিতে শুরু করি। আমরা বিশ্বাস করতে পারছিলাম না যে, এই স্বপ্ন বাস্তবে রূপ নেবে।’

মাহের বলেন, ‘আমরা দরজা ভেঙে কারাগার থেকে বেরিয়ে এলাম, বিপ্লবীদের আলিঙ্গন করলাম, সৃষ্টিকর্তার প্রতি কৃতজ্ঞতায় সিজদাহ করলাম এবং নিরাপদে আমার বোনের বাড়িতে পৌঁছালাম। তিনি তাঁর পরিবার নিয়ে ইদলিবে থাকেন।’ সূত্র: আল-জাজিরা

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
যে কঠিন শর্তে উত্তর কোরীয় সেনাদের ছাড়তে রাজি জেলেনস্কি
যে কঠিন শর্তে উত্তর কোরীয় সেনাদের ছাড়তে রাজি জেলেনস্কি
উত্তর গাজায় ইসরায়েলি অবরোধে নিহত বা নিখোঁজ ৫ হাজার
উত্তর গাজায় ইসরায়েলি অবরোধে নিহত বা নিখোঁজ ৫ হাজার
ক্যালিফোর্নিয়ার দাবানলের জন্য জলবায়ু পরিবর্তন কতটা দায়ী?
ক্যালিফোর্নিয়ার দাবানলের জন্য জলবায়ু পরিবর্তন কতটা দায়ী?
এক সপ্তাহে ১০ হাজারের বেশি অবৈধ প্রবাসীকে ফেরত পাঠাল সৌদি আরব
এক সপ্তাহে ১০ হাজারের বেশি অবৈধ প্রবাসীকে ফেরত পাঠাল সৌদি আরব
আলাস্কা কিনতে খরচ হয়েছিল ৭২ লাখ ডলার, গ্রিনল্যান্ডে কত লাগবে?
আলাস্কা কিনতে খরচ হয়েছিল ৭২ লাখ ডলার, গ্রিনল্যান্ডে কত লাগবে?
সিরিয়াকে ৫০ মিলিয়ন ইউরো দেওয়ার প্রতিশ্রুতি জার্মানির
সিরিয়াকে ৫০ মিলিয়ন ইউরো দেওয়ার প্রতিশ্রুতি জার্মানির
কাচিন রাজ্যে মিয়ানমার জান্তার বিমান হামলা, নিহত ১৫
কাচিন রাজ্যে মিয়ানমার জান্তার বিমান হামলা, নিহত ১৫
জমজমের নামে সাধারণ পানি বিক্রি করে প্রতারণা
জমজমের নামে সাধারণ পানি বিক্রি করে প্রতারণা
দাবানলে বিধ্বস্ত লস অ্যাঞ্জেলেসের পাশে কানাডা
দাবানলে বিধ্বস্ত লস অ্যাঞ্জেলেসের পাশে কানাডা
এবার আলোচনায় টিউলিপের পারিবারিক বন্ধু সালমানপুত্র শায়ান
এবার আলোচনায় টিউলিপের পারিবারিক বন্ধু সালমানপুত্র শায়ান
গাজায় ২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ২৮
গাজায় ২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ২৮
যেভাবে কেনা হয়েছিল টিউলিপের লন্ডনের সেই ফ্ল্যাট
যেভাবে কেনা হয়েছিল টিউলিপের লন্ডনের সেই ফ্ল্যাট
সর্বশেষ খবর
সেবা বঞ্চিত হলে অভিযোগ করা যাবে ইসির বিরুদ্ধে
সেবা বঞ্চিত হলে অভিযোগ করা যাবে ইসির বিরুদ্ধে

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

নাওয়াজকে ধাক্কা, শাস্তি পেলেন তানজিম সাকিব
নাওয়াজকে ধাক্কা, শাস্তি পেলেন তানজিম সাকিব

৩৯ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

রাজস্ব ঘাটতি মেটাতে কিছু পণ্যে ভ্যাট বাড়ানো হয়েছে: খাদ্য উপদেষ্টা
রাজস্ব ঘাটতি মেটাতে কিছু পণ্যে ভ্যাট বাড়ানো হয়েছে: খাদ্য উপদেষ্টা

২ মিনিট আগে | জাতীয়

সচিবালয়ের সামনে ফের অবস্থান অব্যাহতিপ্রাপ্ত শিক্ষানবিশ এসআইদের
সচিবালয়ের সামনে ফের অবস্থান অব্যাহতিপ্রাপ্ত শিক্ষানবিশ এসআইদের

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

চিন্ময় ইস্যুতে চট্টগ্রাম আদালতে হামলা মামলায় ৬৫ আইনজীবীর জামিন
চিন্ময় ইস্যুতে চট্টগ্রাম আদালতে হামলা মামলায় ৬৫ আইনজীবীর জামিন

৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এবার সচিবালয় অভিমুখী পদযাত্রার আল্টিমেটাম অনশনরত জবি শিক্ষার্থীদের
এবার সচিবালয় অভিমুখী পদযাত্রার আল্টিমেটাম অনশনরত জবি শিক্ষার্থীদের

১০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

অন্তর্বর্তী সরকার নিয়ে বিতর্ক থাকতে পারে না: হাইকোর্ট
অন্তর্বর্তী সরকার নিয়ে বিতর্ক থাকতে পারে না: হাইকোর্ট

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

জুলাই-আগস্ট গণহত্যা : শেখ হাসিনাসহ জড়িতদের কল রেকর্ড প্রসিকিউশনের হাতে
জুলাই-আগস্ট গণহত্যা : শেখ হাসিনাসহ জড়িতদের কল রেকর্ড প্রসিকিউশনের হাতে

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

টস জিতে বোলিংয়ে সিলেট
টস জিতে বোলিংয়ে সিলেট

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চীনের রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে মির্জা ফখরুলের বৈঠক
চীনের রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে মির্জা ফখরুলের বৈঠক

১৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

স্ত্রী-সন্তানদের জন্য কত সম্পদ রেখে গেছেন ইরফান খান?
স্ত্রী-সন্তানদের জন্য কত সম্পদ রেখে গেছেন ইরফান খান?

১৭ মিনিট আগে | শোবিজ

এক রাতে ৩০ দোকানে চুরি
এক রাতে ৩০ দোকানে চুরি

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যে কঠিন শর্তে উত্তর কোরীয় সেনাদের ছাড়তে রাজি জেলেনস্কি
যে কঠিন শর্তে উত্তর কোরীয় সেনাদের ছাড়তে রাজি জেলেনস্কি

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউটিউবে সহজে দ্রুত সাবস্ক্রাইব বাড়ানোর উপায়
ইউটিউবে সহজে দ্রুত সাবস্ক্রাইব বাড়ানোর উপায়

১৯ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আগামীর সমাজের মূল চালিকাশক্তি তরুণরাই
আগামীর সমাজের মূল চালিকাশক্তি তরুণরাই

৩৩ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

যে কারণে মেজাজ হারালেন সোনাক্ষী
যে কারণে মেজাজ হারালেন সোনাক্ষী

৩৬ মিনিট আগে | শোবিজ

শাহিন আফ্রিদির টেস্ট ক্যারিয়ার নিয়ে শঙ্কা
শাহিন আফ্রিদির টেস্ট ক্যারিয়ার নিয়ে শঙ্কা

৪০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাবিতে কোরআন পোড়ানোর ঘটনায় মামলা
রাবিতে কোরআন পোড়ানোর ঘটনায় মামলা

৪১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় মোটরসাইকেল-ভটভটির সংঘর্ষ, ব্যাংক কর্মকর্তা নিহত
বগুড়ায় মোটরসাইকেল-ভটভটির সংঘর্ষ, ব্যাংক কর্মকর্তা নিহত

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পরবর্তী লক্ষ্য হওয়া উচিত কল্যাণকর রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা
পরবর্তী লক্ষ্য হওয়া উচিত কল্যাণকর রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা

৫৩ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

চমক জাগিয়ে পাকিস্তানের প্রাথমিক স্কোয়াড ঘোষণা
চমক জাগিয়ে পাকিস্তানের প্রাথমিক স্কোয়াড ঘোষণা

৫৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির স্কোয়াড ঘোষণা অস্ট্রেলিয়ার
চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির স্কোয়াড ঘোষণা অস্ট্রেলিয়ার

৫৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

লালমনিরহাটে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বসতবাড়িতে ট্রাক, নিহত গৃহবধূ
লালমনিরহাটে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বসতবাড়িতে ট্রাক, নিহত গৃহবধূ

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!

১ ঘন্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

এক সপ্তাহ পেছালো আইপিএল শুরুর দিনক্ষণ
এক সপ্তাহ পেছালো আইপিএল শুরুর দিনক্ষণ

১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুদকের মামলায় গ্রেফতার দেখানো হলো সাবেক এমপি হেনরীকে
দুদকের মামলায় গ্রেফতার দেখানো হলো সাবেক এমপি হেনরীকে

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শীতে ত্বকের যত্ন ৫ উপায়ে
শীতে ত্বকের যত্ন ৫ উপায়ে

১ ঘন্টা আগে | জীবন ধারা

যুক্তরাষ্ট্রের অনুষ্ঠানে তারেক রহমানকে আমন্ত্রণ নিয়ে যা জানালো বিএনপির মিডিয়া সেল
যুক্তরাষ্ট্রের অনুষ্ঠানে তারেক রহমানকে আমন্ত্রণ নিয়ে যা জানালো বিএনপির মিডিয়া সেল

১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

পাগলা মসজিদের প্রশাসনিক কর্মকর্তা বরখাস্ত
পাগলা মসজিদের প্রশাসনিক কর্মকর্তা বরখাস্ত

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

শীতে স্বাস্থ্যকর খাবার
শীতে স্বাস্থ্যকর খাবার

১ ঘন্টা আগে | জীবন ধারা

সর্বাধিক পঠিত
‘হাসিনা ভারতের জন্য অনেক করেছেন, তাকে আজীবন থাকতে দেওয়া উচিত’
‘হাসিনা ভারতের জন্য অনেক করেছেন, তাকে আজীবন থাকতে দেওয়া উচিত’

২৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরিকল্পিতভাবে যুদ্ধ বাঁধানোর চেষ্টা করছে বাংলাদেশ, দাবি মমতার মন্ত্রীর
পরিকল্পিতভাবে যুদ্ধ বাঁধানোর চেষ্টা করছে বাংলাদেশ, দাবি মমতার মন্ত্রীর

২২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের তলবে যে ব্যাখ্যা দিলেন ভারতীয় হাইকমিশনার
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের তলবে যে ব্যাখ্যা দিলেন ভারতীয় হাইকমিশনার

২০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের শপথ অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ পাননি মোদি?
ট্রাম্পের শপথ অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ পাননি মোদি?

১১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্মার্টফোনের যুগ শেষ! নতুন যে বিকল্প দেখালেন জাকারবার্গ
স্মার্টফোনের যুগ শেষ! নতুন যে বিকল্প দেখালেন জাকারবার্গ

২২ ঘন্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পাঁচ দেশে বাংলাদেশ দূতাবাসের পাঁচ কর্মকর্তা প্রত্যাহার, ফিরে আসার নির্দেশ
পাঁচ দেশে বাংলাদেশ দূতাবাসের পাঁচ কর্মকর্তা প্রত্যাহার, ফিরে আসার নির্দেশ

২০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

রমজান ও ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা করল আরব আমিরাত
রমজান ও ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা করল আরব আমিরাত

২১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যয় বৃদ্ধির চাপ, ব্যবসা গোটাতে চান উদ্যোক্তারা
ব্যয় বৃদ্ধির চাপ, ব্যবসা গোটাতে চান উদ্যোক্তারা

৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে কেনা হয়েছিল টিউলিপের লন্ডনের সেই ফ্ল্যাট
যেভাবে কেনা হয়েছিল টিউলিপের লন্ডনের সেই ফ্ল্যাট

৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী নির্বাচন হবে ইতিহাসের সেরা : ড. ইউনূস
আগামী নির্বাচন হবে ইতিহাসের সেরা : ড. ইউনূস

২১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ফিজিওথেরাপি দেওয়া হচ্ছে খালেদা জিয়াকে
ফিজিওথেরাপি দেওয়া হচ্ছে খালেদা জিয়াকে

১৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

গ্রিনল্যান্ড কেনার পরিকল্পনায় ট্রাম্প, মূল্য কত হতে পারে?
গ্রিনল্যান্ড কেনার পরিকল্পনায় ট্রাম্প, মূল্য কত হতে পারে?

১৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিউলিপের সম্পত্তির বিষয়ে তদন্ত হওয়া উচিত : ড. ইউনূস
টিউলিপের সম্পত্তির বিষয়ে তদন্ত হওয়া উচিত : ড. ইউনূস

২৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

এবার আলোচনায় টিউলিপের পারিবারিক বন্ধু সালমানপুত্র শায়ান
এবার আলোচনায় টিউলিপের পারিবারিক বন্ধু সালমানপুত্র শায়ান

২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একসাথে এক হাজার ড্রোন বহন করা যাবে যে যুদ্ধজাহাজে
একসাথে এক হাজার ড্রোন বহন করা যাবে যে যুদ্ধজাহাজে

৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে একজনের শরীরে এইচএমপিভি শনাক্ত
দেশে একজনের শরীরে এইচএমপিভি শনাক্ত

২০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে ভয়াবহ দাবানল : উদ্ধারকর্মী পাঠানোর আগ্রহ ইরানের
যুক্তরাষ্ট্রে ভয়াবহ দাবানল : উদ্ধারকর্মী পাঠানোর আগ্রহ ইরানের

২৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার মহাশূন্যে বাঁধ দিয়ে বিদ্যুৎ প্রকল্প বানাবে চীন!
এবার মহাশূন্যে বাঁধ দিয়ে বিদ্যুৎ প্রকল্প বানাবে চীন!

২২ ঘন্টা আগে | বিজ্ঞান

মোবাইল ইন্টারনেট নিয়ে সুখবর, যুক্ত হবে ‘ক্যারি ফরওয়ার্ড’
মোবাইল ইন্টারনেট নিয়ে সুখবর, যুক্ত হবে ‘ক্যারি ফরওয়ার্ড’

৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ভারতীয় হাইকমিশনারকে তলব
ভারতীয় হাইকমিশনারকে তলব

২১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!

৫৮ মিনিট আগে | ফেসবুক কর্নার

যুক্তরাষ্ট্রে দাবানল, ফায়ার ফাইটার সেজে চলছে লুটপাট!
যুক্তরাষ্ট্রে দাবানল, ফায়ার ফাইটার সেজে চলছে লুটপাট!

১৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক এমপি হেনরীর সম্পত্তি ক্রোকের নির্দেশ
সাবেক এমপি হেনরীর সম্পত্তি ক্রোকের নির্দেশ

২২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি থেকে লিটন বাদ, ব্যাখ্যা দিলেন প্রধান নির্বাচক
চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি থেকে লিটন বাদ, ব্যাখ্যা দিলেন প্রধান নির্বাচক

১৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

অভ্যুত্থান ঘটেছে, বিপ্লব নয়
অভ্যুত্থান ঘটেছে, বিপ্লব নয়

২ ঘন্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

কী কারণে বাদ পড়েছি, না জানার কিছু নেই: চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি প্রসঙ্গে লিটন
কী কারণে বাদ পড়েছি, না জানার কিছু নেই: চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি প্রসঙ্গে লিটন

৪ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিধ্বস্ত রিয়াল, সুপার কাপ বার্সার ঘরে
বিধ্বস্ত রিয়াল, সুপার কাপ বার্সার ঘরে

১০ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লস অ্যাঞ্জেলেসে দাবানলে নিহত বেড়ে ২৪, ঝড়ো বাতাসের শঙ্কা
লস অ্যাঞ্জেলেসে দাবানলে নিহত বেড়ে ২৪, ঝড়ো বাতাসের শঙ্কা

৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিডিআর হত্যা মামলার বিচার কেরানীগঞ্জ অস্থায়ী আদালতে
বিডিআর হত্যা মামলার বিচার কেরানীগঞ্জ অস্থায়ী আদালতে

১৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ইতিহাসের সর্বনিম্নে রুপির দর, মহাসংকটে ভারতের পুঁজিবাজার
ইতিহাসের সর্বনিম্নে রুপির দর, মহাসংকটে ভারতের পুঁজিবাজার

২২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
মাইনাস টু নিয়ে আবার কেন আলোচনা
মাইনাস টু নিয়ে আবার কেন আলোচনা

সম্পাদকীয়

বেড়া নিয়ে বাড়াবাড়ি বিএসএফের
বেড়া নিয়ে বাড়াবাড়ি বিএসএফের

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বন্দ্ব শুরু গণ অভ্যুত্থানের মালিকানা নিয়ে
দ্বন্দ্ব শুরু গণ অভ্যুত্থানের মালিকানা নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অবৈধ হাসপাতাল ভয়ংকর চিকিৎসা
অবৈধ হাসপাতাল ভয়ংকর চিকিৎসা

পেছনের পৃষ্ঠা

২৫ হাজার কোটির প্রকল্পে লুটপাটের ভয়াবহ চিত্র
২৫ হাজার কোটির প্রকল্পে লুটপাটের ভয়াবহ চিত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আগে জাতীয় নির্বাচন করার পক্ষে ইসি
আগে জাতীয় নির্বাচন করার পক্ষে ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনা পরিবারের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
হাসিনা পরিবারের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

মানব পাচারকারী চক্র বেপরোয়া
মানব পাচারকারী চক্র বেপরোয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

সেই নাদিম-শবনম জুটি এখন...
সেই নাদিম-শবনম জুটি এখন...

শোবিজ

লুটের পাথর ফের লুট
লুটের পাথর ফের লুট

নগর জীবন

পাঁচ মাসে ৪২ হাজার কোটি টাকা রাজস্ব ঘাটতি
পাঁচ মাসে ৪২ হাজার কোটি টাকা রাজস্ব ঘাটতি

প্রথম পৃষ্ঠা

উন্নয়ন গল্প শুনে মনে হয়েছে বাস করছি মঙ্গল গ্রহে
উন্নয়ন গল্প শুনে মনে হয়েছে বাস করছি মঙ্গল গ্রহে

প্রথম পৃষ্ঠা

বহু জায়গায় শুটিং করেছি কিন্তু এমন ভালোবাসা কোথাও পাইনি
বহু জায়গায় শুটিং করেছি কিন্তু এমন ভালোবাসা কোথাও পাইনি

শোবিজ

ফের যুগপৎ আন্দোলন
ফের যুগপৎ আন্দোলন

প্রথম পৃষ্ঠা

টিউলিপের বরখাস্ত চায় বিরোধী দল
টিউলিপের বরখাস্ত চায় বিরোধী দল

প্রথম পৃষ্ঠা

কোথাও নেই সুখবর
কোথাও নেই সুখবর

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী জাতীয় নির্বাচন হবে ঐতিহাসিক
আগামী জাতীয় নির্বাচন হবে ঐতিহাসিক

প্রথম পৃষ্ঠা

কান্নার শব্দ শুনিয়ে কয়েক দফায় নিয়েছে টাকা
কান্নার শব্দ শুনিয়ে কয়েক দফায় নিয়েছে টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

লিটন তানজিদের সেঞ্চুরিতে ঢাকার রেকর্ডগড়া জয়
লিটন তানজিদের সেঞ্চুরিতে ঢাকার রেকর্ডগড়া জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষে একজন নিহত
বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষে একজন নিহত

প্রথম পৃষ্ঠা

ভ্যাট না কমালে এনবিআর ঘেরাও
ভ্যাট না কমালে এনবিআর ঘেরাও

প্রথম পৃষ্ঠা

১৯ কোটি টাকার কাজ বিক্রি করে দিলেন পিডি!
১৯ কোটি টাকার কাজ বিক্রি করে দিলেন পিডি!

পেছনের পৃষ্ঠা

১০ ব্যাংক ১০ গ্রুপ : বোঝাপড়ায় ঘাটতি
১০ ব্যাংক ১০ গ্রুপ : বোঝাপড়ায় ঘাটতি

সম্পাদকীয়

এনসিটিবির ভিতরে ঢুকে বিক্ষোভ
এনসিটিবির ভিতরে ঢুকে বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাষ্ট্রীয় নীতিতে অদূরদর্শিতা
রাষ্ট্রীয় নীতিতে অদূরদর্শিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় বিমানবন্দর চালু হলে অর্থনীতি সমৃদ্ধ হবে : বিমান বাহিনী প্রধান
বগুড়ায় বিমানবন্দর চালু হলে অর্থনীতি সমৃদ্ধ হবে : বিমান বাহিনী প্রধান

নগর জীবন

সশস্ত্র বাহিনীর নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেসি আরও দুই মাস
সশস্ত্র বাহিনীর নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেসি আরও দুই মাস

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত দিনের মধ্যে কার্যকর পদক্ষেপ চান হাই কোর্ট
সাত দিনের মধ্যে কার্যকর পদক্ষেপ চান হাই কোর্ট

পেছনের পৃষ্ঠা

তিস্তার ১১৫ কিলোমিটারে পানি নেই
তিস্তার ১১৫ কিলোমিটারে পানি নেই

পেছনের পৃষ্ঠা