শিরোনাম
প্রকাশ: ২১:৫২, রবিবার, ১১ মে, ২০২৫

তুরস্ক যে কারণে ভারতের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে পাকিস্তানকে সমর্থন দেয়

বিবিসি
অনলাইন ভার্সন
তুরস্ক যে কারণে ভারতের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে পাকিস্তানকে সমর্থন দেয়

ভারত ও পাকিস্তান যুদ্ধবিরতি ঘোষণা করেছে। কিন্তু দুই দেশের মধ্যে গত কয়েক দিনের সংঘর্ষ আর সংঘাতে তুরস্ক খোলাখুলিভাবেই পাকিস্তানকে সমর্থন করেছে। আর ইসরায়েল সমর্থন দিয়েছে ভারতকে। তবে যুদ্ধবিরতির ঘোষণা আসার পর তুরস্ক এই সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়ে বলেছে, দুই দেশের উচিত এই সুযোগকে কাজে লাগিয়ে সমস্যা সমাধানে সুস্থ ও সরাসরি আলোচনা শুরু করা।

কিন্তু ইসলামাবাদ-নয়াদিল্লি সংঘর্ষ চলাকালে যখন বিশ্বের প্রায় সব দেশ নিরপেক্ষ ভূমিকা পালন করেছে, সে সময় তুরস্ক ও ইসরায়েল নিজেদের ইচ্ছামতো পক্ষ অবলম্বন করেছে। শুক্রবার ভারত অভিযোগ করে, পাকিস্তান তুর্কি ড্রোন ব্যবহার করছে। অন্যদিকে পাকিস্তান বলেছে, ভারত ইসরায়েলি ড্রোন ব্যবহার করে হামলা চালাচ্ছে। তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়িপ এরদোয়ান বৃহস্পতিবার বলেন, পাকিস্তানের মানুষ তার ভাইয়ের মতো এবং তিনি তাদের জন্য আল্লাহর দরবারে দোয়া করেন।

চলতি সপ্তাহে তুরস্কের বিমানবাহিনীর একটি সি-১৩০ জেট পাকিস্তানে অবতরণ করে। তুরস্ক বলেছে, সেটি জ্বালানি তেল নেওয়ার জন্য এসেছে। এর আগে তুরস্কের একটি যুদ্ধজাহাজ করাচি বন্দরে নোঙর করে, যা বন্ধুত্বের নিদর্শন হিসেবে পাঠানো হয়েছে বলে তুরস্ক জানায়। এ ছাড়া ভারতের সেনাবাহিনী শুক্রবার বলেছে, বৃহস্পতিবার পাকিস্তান ৩০০ থেকে ৪০০ তুর্কি ড্রোন ব্যবহার করে ভারতের বিভিন্ন শহরে হামলা চালিয়েছে।

ক্ষমতা গ্রহণের পর এ পর্যন্ত ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি কখনো তুরস্ক সফর করেননি—এ থেকে ভারতের সঙ্গে তুরস্কের সম্পর্কের অস্বস্তি আরো বোঝা যায়।

মতাদর্শিক নৈকট্য

সৌদি আরবে নিযুক্ত ভারতের সাবেক রাষ্ট্রদূত তালমিজ আহমেদের কাছে বিবিসি প্রশ্ন রেখেছিল, তুরস্ক কেন রাখঢাক ছাড়াই পাকিস্তানকে সমর্থন দিচ্ছে? তালমিজ আহমেদ বলেছেন, ‘পাকিস্তানের সঙ্গে তুরস্কের মতাদর্শিক মিত্রতা রয়েছে। তা ছাড়া স্নায়ুযুদ্ধের সময় তুরস্ক ও পাকিস্তান যুক্তরাষ্ট্রের ঘনিষ্ঠ মিত্র ছিল।’

‘তাদের নিরাপত্তাবিষয়ক সহযোগিতাও খুবই গভীর ও পরীক্ষিত। পাকিস্তানের অনেক জেনারেলের তুরস্কের সঙ্গে ব্যক্তিগত সম্পর্ক রয়েছে। দুই দেশের মধ্যে প্রতিরক্ষা সহযোগিতা সাম্প্রতিক সময়ে অনেক বেড়েছে।’

‘আমার মনে হয়, এরদোয়ান পাকিস্তানের সঙ্গে তার পুরনো বন্ধুত্ব ঝালাই করছেন। আর এরদোয়ান নিজেকে একজন ইসলামিস্ট নেতা হিসেবে গড়ে তুলেছেন এবং ইসলামী ইস্যুগুলোকে গুরুত্ব দেন তিনি। এরদোয়ান প্রায়ই কাশ্মীর নিয়ে কথা বলেন এবং একে একটি ইসলামী ইস্যু হিসেবে তুলে ধরেন। পাকিস্তানের পক্ষ তুরস্ক নিজের অবস্থান পরিষ্কার করেছে।’

তালমিজ আহমেদ আরো বলেন, ‘এরদোয়ান তুরস্কের ক্ষমতায় আসার পর পাকিস্তানের সঙ্গে সম্পর্কের ক্ষেত্রে ধর্মের বিষয়টি গুরুত্ব পায়।’ যদিও ১৯৫০ সাল থেকেই দুই দেশের সম্পর্ক, কিন্তু ধর্মের ভিত্তিতে সে সম্পর্ক গভীরতা পায় এরদোয়ানের সময়ই এবং এখন এ সম্পর্ক বেশ দৃঢ়।’

দুই দেশের সম্পর্ক এখন পর্যন্ত আদর্শিক। তবে কোনো রকম পারস্পরিক সুযোগ-সুবিধার আদান-প্রদান ছাড়া দুই দেশের এ সম্পর্ক কি দীর্ঘস্থায়ী হতে পারে?’সংযুক্ত আরব আমিরাত ও মিসরে নিযুক্ত ভারতের রাষ্ট্রদূত নভোদ্বীপ সুরিকে এ প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, ‘তুরস্ক আর পাকিস্তানের মধ্যে শুধু মতাদর্শিক নৈকট্যই নয়, বরং পাকিস্তানের সামরিক অস্ত্রশস্ত্রের পুরো বাজার দখলে নিতে চাইছে তুরস্ক। তা ছাড়া তুরস্ক দীর্ঘদিন ধরে ইসলামী বিশ্বকে নেতৃত্ব দিতে আগ্রহী, যা সৌদি আরবের বাধার মুখে সম্ভব হয়নি।’

মুসলিমবিশ্বের নেতৃত্ব

ইসলামের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ও পবিত্র দুটি মসজিদ—মসজিদ আল-হারাম বা কাবা শরিফ এবং আন-নাবাওয়ি বা মসজিদে নববির অবস্থান সৌদি আরবে। অন্যদিকে অটোমান সাম্রাজ্যের বিপুল ঐতিহ্যবাহী নিদর্শন রয়েছে তুরস্কে। এ ছাড়া সৌদি আরব ইসলামী সহযোগিতা সংস্থা ওআইসিকে নিয়ন্ত্রণ করে, এর বিপরীতে একটি সংগঠন করতে চেয়েছিলেন এরদোয়ান, যা শেষ বিচারে সফল হয়নি।

এ জন্য ২০১৯ সালের ডিসেম্বরে এরদোয়ান মালয়েশিয়া, ইরান ও পাকিস্তানকে নিয়ে একটি উদ্যোগ নিয়েছিলেন। কিন্তু সে সময় ওই বৈঠকে পাকিস্তানের যোগদান আটকে দেয় সৌদি আরব। এখন পর্যন্ত সৌদি আরবের কাছে যতটা গ্রহণযোগ্য হয়, পাকিস্তান তুরস্কের সঙ্গে ততটুকুই সহযোগিতার সম্পর্ক রাখে।

ইসলামিক বা মুসলিম রাষ্ট্রগুলোর মধ্যে পাকিস্তানই একমাত্র পারমাণবিক শক্তিধর দেশ। এ অবস্থায় ইসলামী দেশগুলোর কাছে তার গুরুত্ব অসীম।

তালমিজ আহমেদ বিশ্বাস করেন, পাকিস্তানের সঙ্গে তুরস্কের সামরিক সম্পর্ক আগে থেকেই ছিল, এখন ধর্মের ভিত্তিতে সেটি দৃঢ় করার চেষ্টা চলছে। তিনি বলেন, ‘তুরস্ক অটোমান সাম্রাজ্যের সময়কালে পশ্চিম এশিয়া অঞ্চলে তাদের যে প্রভাব প্রতিপত্তি ছিল, সেটি আবার ফিরে পেতে চায়। আর এই লক্ষ্যের ব্যাপারে সে পাকিস্তানকে একটি গুরুত্বপূর্ণ মিত্র হিসেবে দেখে।’

পাকিস্তানকে দেওয়া সমর্থন কি ভারতের মাথাব্যথার কারণ হতে পারে? তালমিজ আহমেদ তা মনে করেন না। তিনি বলেন, ‘তুরস্ক ভারতকে সব সময় কাশ্মীর ইস্যুতে উসকানি দিয়েছে। কিন্তু মধ্যপ্রাচ্য ও গালফ অঞ্চলে ভারতের স্বার্থের সঙ্গে সম্পর্ক রয়েছে ইসরায়েল, সৌদি আরব, কাতার, সংযুক্ত আরব আমিরাত ও ইরানের। এসব দেশের সঙ্গে ভারতের সম্পর্ক যথেষ্ট উষ্ণ।’

সৌদি আরব না তুরস্ক—পাকিস্তানের জন্য কে বেশি গুরুত্বপূর্ণ?

তালমিজ আহমেদ বলেন, ভারত ও পাকিস্তান—উভয়ের জন্যই সৌদি আরব একটি গুরুত্বপূর্ণ দেশ। পাকিস্তানকে অর্থনৈতিক সংকট থেকে বেরিয়ে আসতে অতীতে বেশ কয়েকবার সাহায্য করেছে সৌদি আরব। তুরস্ক সৌদি আরবের মতো কখনোই সেভাবে এগিয়ে আসেনি। ভারতের সঙ্গেও সৌদি আরবের সম্পর্ক গভীর। তবে ভারতের সঙ্গে সৌদি আরবের সম্পর্কের ক্ষেত্রে নিরাপত্তা ইস্যু একটি বড় বিবেচ্য বলে মনে করেন তালমিজ আহমেদ।

এদিকে উত্তেজনা কমিয়ে আনার জন্য ব্যবস্থা নিতে ওআইসি ভারত-পাকিস্তান, দুই দেশের প্রতিই আহ্বান জানিয়েছে। তবে কাশ্মীর ইস্যুতে সমর্থন দিয়েছে পাকিস্তানকে। বুধবার ভারত যখন পাকিস্তানের বিরুদ্ধে সামরিক ব্যবস্থা নেয়, ওআইসি সেসময় উদ্বেগ জানিয়ে একটি বিবৃতিতে বলে, পাকিস্তানের বিরুদ্ধে আনা ভারতের অভিযোগের কোনো প্রমাণ নেই।

সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে, ওআইসি কাশ্মীরকে দুই দেশের মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু বলে বর্ণনা করে।

‘ইসলাম কানেকশন’

তুরস্ক ও পাকিস্তানের ঐক্য ও সুসম্পর্কের বিষয়টি কয়েক দশক ধরেই আন্তর্জাতিক অঙ্গনে দৃশ্যমান একটি ব্যাপার। পরস্পরের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে পরস্পরকে সমর্থন দিয়ে আসছে দেশ দুটি। আজারবাইজান ইস্যুতেও দুই দেশের সম্পর্ক ঘনিষ্ঠ। আর্মেনিয়া ইস্যুতে তুরস্ক, পাকিস্তান ও আজারবাইজানের ঐক্য দেখা গেছে। পাকিস্তান বিশ্বের একমাত্র দেশ, যে আর্মেনিয়াকে সার্বভৌম রাষ্ট্রের স্বীকৃতি দেয়নি।

আজারবাইজান বিতর্কিত অঞ্চল নাগার্নো-কারাবাখের কর্তৃত্ব দাবি করে এবং পাকিস্তান সে দাবি সমর্থন করে। তুরস্কের অবস্থানও এ বিষয়ে একই। আর তার প্রত্যুত্তরে তুরস্ক কাশ্মীর ইস্যুতে পাকিস্তানকে সমর্থন করে।

২০০০ সালের ফেব্রুয়ারিতে রিসেপ তাইয়িপ এরদোয়ানের পাকিস্তান সফরের সময় এক যৌথ বিবৃতিতে দেশটির প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান বলেছিলেন, তুর্কিরা ৬০০ বছর ভারত শাসন করেছে। তবে পাকিস্তানের বিখ্যাত ইতিহাসবিদ মুবারক আলী ইমরান খানের ওই বক্তব্যকে নাকচ করে দিয়েছিলেন।

বিডি প্রতিদিন/মুসা


 

এই বিভাগের আরও খবর
গাজা যুদ্ধ বন্ধে মধ্যস্থতাকারীদের প্রস্তাব পেয়েছে হামাস, চলছে আলোচনা
গাজা যুদ্ধ বন্ধে মধ্যস্থতাকারীদের প্রস্তাব পেয়েছে হামাস, চলছে আলোচনা
ক্যান্সার থেকে সেরে ওঠা ‘রোলার কোস্টার যাত্রা’: প্রিন্সেস কেট
ক্যান্সার থেকে সেরে ওঠা ‘রোলার কোস্টার যাত্রা’: প্রিন্সেস কেট
মার্কিন সিনেটে ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ পাস
মার্কিন সিনেটে ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ পাস
জাপানে দুই সপ্তাহে ৯১১ ভূমিকম্প
জাপানে দুই সপ্তাহে ৯১১ ভূমিকম্প
‘বোমা ইরানের পারমাণবিক শিল্পকে ধ্বংস করতে পারবে না’
‘বোমা ইরানের পারমাণবিক শিল্পকে ধ্বংস করতে পারবে না’
বোমা ফেলে ইরানের পরমাণু শিল্প ধ্বংস করা যাবে না
বোমা ফেলে ইরানের পরমাণু শিল্প ধ্বংস করা যাবে না
রাশিয়ায় আরও ৩০ হাজার সেনা পাঠাচ্ছে উত্তর কোরিয়া
রাশিয়ায় আরও ৩০ হাজার সেনা পাঠাচ্ছে উত্তর কোরিয়া
মার্কিন সহায়তা স্থগিত, ইউরোপের সঙ্গে যৌথ অস্ত্র উৎপাদনের চেষ্টায় ইউক্রেন
মার্কিন সহায়তা স্থগিত, ইউরোপের সঙ্গে যৌথ অস্ত্র উৎপাদনের চেষ্টায় ইউক্রেন
পাকিস্তানে ভারী বৃষ্টি-আকস্মিক বন্যায় ৬৪ জনের মৃত্যু
পাকিস্তানে ভারী বৃষ্টি-আকস্মিক বন্যায় ৬৪ জনের মৃত্যু
বাবার শেষ ইচ্ছে পূরণে আকাশ থেকে ডলার ওড়ালেন দুই ছেলে
বাবার শেষ ইচ্ছে পূরণে আকাশ থেকে ডলার ওড়ালেন দুই ছেলে
জাপানে ভয়াবহ সুনামির আশঙ্কা
জাপানে ভয়াবহ সুনামির আশঙ্কা
ইরান পরমাণু কার্যক্রম থেকে ফিরে আসবে না
ইরান পরমাণু কার্যক্রম থেকে ফিরে আসবে না
সর্বশেষ খবর
র‍্যানসমওয়্যার হামলা: গড়ে ১০ লাখ ডলার গুনছে প্রতিষ্ঠানগুলো
র‍্যানসমওয়্যার হামলা: গড়ে ১০ লাখ ডলার গুনছে প্রতিষ্ঠানগুলো

৪১ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খেলাপির ঝুঁকিতে ৬০০ কারখানা
খেলাপির ঝুঁকিতে ৬০০ কারখানা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ জুলাই)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিনাজপুরে মাদরাসার শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ দিলো বসুন্ধরা শুভসংঘ
দিনাজপুরে মাদরাসার শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ দিলো বসুন্ধরা শুভসংঘ

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বগুড়ার শেরপুরে বিএনপির সদস্য নবায়ন ও নতুন সদস্য অন্তর্ভুক্তির কর্মসূচির উদ্বোধন
বগুড়ার শেরপুরে বিএনপির সদস্য নবায়ন ও নতুন সদস্য অন্তর্ভুক্তির কর্মসূচির উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে হেরে যা বললেন মিরাজ
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে হেরে যা বললেন মিরাজ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা যুদ্ধ বন্ধে মধ্যস্থতাকারীদের প্রস্তাব পেয়েছে হামাস, চলছে আলোচনা
গাজা যুদ্ধ বন্ধে মধ্যস্থতাকারীদের প্রস্তাব পেয়েছে হামাস, চলছে আলোচনা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার
চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে ১৫ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠাল বিএসএফ
ঝিনাইদহে ১৫ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠাল বিএসএফ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্যান্সার থেকে সেরে ওঠা ‘রোলার কোস্টার যাত্রা’: প্রিন্সেস কেট
ক্যান্সার থেকে সেরে ওঠা ‘রোলার কোস্টার যাত্রা’: প্রিন্সেস কেট

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটোর আধুনিক সদর হাসপাতালে সেবাগ্রহীতাদের চরম ভোগান্তি
নাটোর আধুনিক সদর হাসপাতালে সেবাগ্রহীতাদের চরম ভোগান্তি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কার কাছে হারল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার কাছে হারল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পার্বত্য চট্টগ্রামের একশ স্কুলে এ বছরই ই-লার্নিং চালুর নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
পার্বত্য চট্টগ্রামের একশ স্কুলে এ বছরই ই-লার্নিং চালুর নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেনীতে তিনজনের ডেঙ্গু শনাক্ত
ফেনীতে তিনজনের ডেঙ্গু শনাক্ত

৫ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বড়াইগ্রামে গ্রামবাসীর অর্থ ও স্বেচ্ছাশ্রমে রাস্তা সংস্কার
বড়াইগ্রামে গ্রামবাসীর অর্থ ও স্বেচ্ছাশ্রমে রাস্তা সংস্কার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে পিস্তল ও জাল টাকা উদ্ধার
গাজীপুরে পিস্তল ও জাল টাকা উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেনীতে অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে খাবার তৈরি, দুই হোটেলকে জরিমানা
ফেনীতে অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে খাবার তৈরি, দুই হোটেলকে জরিমানা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মার্কিন সিনেটে ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ পাস
মার্কিন সিনেটে ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ পাস

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুয়াকাটায় ট্রলার ডুবি, ৩ ঘণ্টা পর উদ্ধার
কুয়াকাটায় ট্রলার ডুবি, ৩ ঘণ্টা পর উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাছ থেকে পড়ে নিহত ১
গাছ থেকে পড়ে নিহত ১

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘হলি আর্টিজান নিয়ে ডিএমপি কমিশনারের বক্তব্য খণ্ডিতভাবে উপস্থাপিত হয়েছে’
‘হলি আর্টিজান নিয়ে ডিএমপি কমিশনারের বক্তব্য খণ্ডিতভাবে উপস্থাপিত হয়েছে’

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লঙ্কান ঘূর্ণিতে লন্ডভন্ড বাংলাদেশ
লঙ্কান ঘূর্ণিতে লন্ডভন্ড বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটের জেলা প্রশাসকের বিরুদ্ধে ক্ষেপলেন সাবেক মেয়র আরিফ
সিলেটের জেলা প্রশাসকের বিরুদ্ধে ক্ষেপলেন সাবেক মেয়র আরিফ

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জাতীয় ঐকমত্য গঠনে সর্বোচ্চ সহযোগিতা করছে বিএনপি : সালাহউদ্দিন
জাতীয় ঐকমত্য গঠনে সর্বোচ্চ সহযোগিতা করছে বিএনপি : সালাহউদ্দিন

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নরসিংদীতে ইউনিয়ন পরিষদের ভেতরে কুপিয়ে হত্যা
নরসিংদীতে ইউনিয়ন পরিষদের ভেতরে কুপিয়ে হত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামী ৫ দিনে দেশজুড়ে বৃষ্টির আভাস
আগামী ৫ দিনে দেশজুড়ে বৃষ্টির আভাস

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাপানে দুই সপ্তাহে ৯১১ ভূমিকম্প
জাপানে দুই সপ্তাহে ৯১১ ভূমিকম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চ লবণ সহিষ্ণু গমের নতুন জাত উদ্ভাবন
উচ্চ লবণ সহিষ্ণু গমের নতুন জাত উদ্ভাবন

৬ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

জনতার ভয়ে ডোবায় কেশবপুর আওয়ামী লীগের সভাপতি
জনতার ভয়ে ডোবায় কেশবপুর আওয়ামী লীগের সভাপতি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে বিআরটিএ’র নতুন নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে বিআরটিএ’র নতুন নির্দেশনা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!
পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এলপি গ্যাসের দাম আরও কমেছে
এলপি গ্যাসের দাম আরও কমেছে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই সহকারী কমিশনার তাপসী তাবাসসুম চাকরিচ্যুত
সেই সহকারী কমিশনার তাপসী তাবাসসুম চাকরিচ্যুত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ আগস্ট 'জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস', থাকবে সাধারণ ছুটি
৫ আগস্ট 'জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস', থাকবে সাধারণ ছুটি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন
ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব
রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশে গরু-ছাগলের চেয়ে ডক্টরেট ডিগ্রির সংখ্যা বেশি: বদিউর রহমান
দেশে গরু-ছাগলের চেয়ে ডক্টরেট ডিগ্রির সংখ্যা বেশি: বদিউর রহমান

৯ ঘণ্টা আগে | টক শো

ইসরায়েলের গণহত্যায় সহায়তা করছে মাইক্রোসফট-অ্যামাজনসহ বহু প্রতিষ্ঠান
ইসরায়েলের গণহত্যায় সহায়তা করছে মাইক্রোসফট-অ্যামাজনসহ বহু প্রতিষ্ঠান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি
দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আদালত অবমাননা : শেখ হাসিনার ৬ মাসের কারাদণ্ড
আদালত অবমাননা : শেখ হাসিনার ৬ মাসের কারাদণ্ড

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর্মস্থল থেকে উধাও এসপি আরিফুর বরখাস্ত
কর্মস্থল থেকে উধাও এসপি আরিফুর বরখাস্ত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসা জটিলতার মূল কারণ হলো জাল সনদ : লুৎফে সিদ্দিকী
ভিসা জটিলতার মূল কারণ হলো জাল সনদ : লুৎফে সিদ্দিকী

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুর মৃত্যু অনিবার্য, ইরানি জেনারেলের হুঙ্কার
নেতানিয়াহুর মৃত্যু অনিবার্য, ইরানি জেনারেলের হুঙ্কার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের
হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শরীরে ‘ইসলামিক’ ট্যাটু করা কি জায়েজ
শরীরে ‘ইসলামিক’ ট্যাটু করা কি জায়েজ

১৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হোয়াটসঅ্যাপে নতুন ফিচার, স্ক্যান করে পাঠানো যাবে নথিপত্র
হোয়াটসঅ্যাপে নতুন ফিচার, স্ক্যান করে পাঠানো যাবে নথিপত্র

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতিতে রাজি ইসরায়েল
ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতিতে রাজি ইসরায়েল

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনে সামরিক সহায়তার গুরুত্বপূর্ণ চালান স্থগিত করলো যুক্তরাষ্ট্র
ইউক্রেনে সামরিক সহায়তার গুরুত্বপূর্ণ চালান স্থগিত করলো যুক্তরাষ্ট্র

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় যোগ দিলেন সৌদি আরবের নতুন রাষ্ট্রদূত
ঢাকায় যোগ দিলেন সৌদি আরবের নতুন রাষ্ট্রদূত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান
তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাশিয়ায় আরও ৩০ হাজার সেনা পাঠাচ্ছে উত্তর কোরিয়া
রাশিয়ায় আরও ৩০ হাজার সেনা পাঠাচ্ছে উত্তর কোরিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম ওয়ানডেতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
প্রথম ওয়ানডেতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইএইএ’র সঙ্গে সম্পর্ক স্থগিতের আইন অনুমোদন ইরান প্রেসিডেন্টের
আইএইএ’র সঙ্গে সম্পর্ক স্থগিতের আইন অনুমোদন ইরান প্রেসিডেন্টের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্লাব বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে কে কার মুখোমুখি?
ক্লাব বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে কে কার মুখোমুখি?

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাপানে ভয়াবহ সুনামির আশঙ্কা
জাপানে ভয়াবহ সুনামির আশঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!

প্রথম পৃষ্ঠা

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্র-পুলিশ সংঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম
ছাত্র-পুলিশ সংঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাতের বেপরোয়া পরিবহন খুবই ভয়ংকর
রাতের বেপরোয়া পরিবহন খুবই ভয়ংকর

পেছনের পৃষ্ঠা

৯৪ বিলিয়ন ডলার পোশাক রপ্তানির সম্ভাবনা
৯৪ বিলিয়ন ডলার পোশাক রপ্তানির সম্ভাবনা

পেছনের পৃষ্ঠা

নগদের মালিকানা এবং নিয়ন্ত্রণ ঘিরে জটিলতা
নগদের মালিকানা এবং নিয়ন্ত্রণ ঘিরে জটিলতা

পেছনের পৃষ্ঠা

সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ
সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফুটবলে ইতিহাস গড়ল দেশের মেয়েরা
ফুটবলে ইতিহাস গড়ল দেশের মেয়েরা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজধানীতে অরক্ষিত ফুটওভার ব্রিজ
রাজধানীতে অরক্ষিত ফুটওভার ব্রিজ

রকমারি নগর পরিক্রমা

দুর্নীতিতে অলরাউন্ডার কামাল
দুর্নীতিতে অলরাউন্ডার কামাল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র
হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কেমন হাসপাতাল!
এ কেমন হাসপাতাল!

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত
ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমের অন্ধকার অধ্যায়
গুমের অন্ধকার অধ্যায়

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি
আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাবি-জিনাত রেহানা
ভাবি-জিনাত রেহানা

শোবিজ

শিল্পী জিনাত রেহানা আর নেই
শিল্পী জিনাত রেহানা আর নেই

শোবিজ

তৌসিফ-তটিনীর ‘চলো হারিয়ে যাই’
তৌসিফ-তটিনীর ‘চলো হারিয়ে যাই’

শোবিজ

হাসিনার ছয় মাস কারাদণ্ড
হাসিনার ছয় মাস কারাদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ সফরে আসছে না ভারতীয় ক্রিকেট দল!
বাংলাদেশ সফরে আসছে না ভারতীয় ক্রিকেট দল!

পেছনের পৃষ্ঠা

বুঝে না বুঝে হাসিনার ষড়যন্ত্রে পা দিচ্ছে
বুঝে না বুঝে হাসিনার ষড়যন্ত্রে পা দিচ্ছে

নগর জীবন

এনডিপির মহাসচিব সোহেলকে বহিষ্কার
এনডিপির মহাসচিব সোহেলকে বহিষ্কার

নগর জীবন

ধর্ষণের বিচার দাবিতে মানববন্ধন, শ্রমিক দল নেতা বহিষ্কার
ধর্ষণের বিচার দাবিতে মানববন্ধন, শ্রমিক দল নেতা বহিষ্কার

দেশগ্রাম

আশুগঞ্জ মোকামে কমতে শুরু করেছে ধানের দাম
আশুগঞ্জ মোকামে কমতে শুরু করেছে ধানের দাম

দেশগ্রাম

খনি শ্রমিকদের অবস্থান, উৎপাদন বন্ধ
খনি শ্রমিকদের অবস্থান, উৎপাদন বন্ধ

দেশগ্রাম

হ্যাকারদের প্রতারণার ফাঁদে ২৭ স্কুলের ১১৪৫ শিক্ষার্থী
হ্যাকারদের প্রতারণার ফাঁদে ২৭ স্কুলের ১১৪৫ শিক্ষার্থী

দেশগ্রাম

দেড় লক্ষাধিক মানুষের সেবায় পাঁচ চিকিৎসক
দেড় লক্ষাধিক মানুষের সেবায় পাঁচ চিকিৎসক

দেশগ্রাম

এনআইডি সংশোধনে কমেছে ভোগান্তি
এনআইডি সংশোধনে কমেছে ভোগান্তি

নগর জীবন