শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৪ জানুয়ারি, ২০১৪

পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী

নিজস্ব প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী

১২ রবিউল আউয়াল পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.)। ৫৭০ খ্রিস্টাব্দের এই দিনে ইসলাম ধর্মের প্রবর্তক ও আল্লাহর প্রিয় রাসূল হজরত মুহাম্মদ মোস্তফা (সা.) এই পৃথিবীতে আগমন করেন। ৬৩ বছরের ব্যবধানে একই দিনে অর্থাৎ ১২ রবিউল আউয়াল দুজাহানের নবী ও আল্লাহর প্রিয় হাবিব ওফাত লাভ করেন। মুসলিম জাহানের ধর্মপ্রাণ মানুষের কাছে এই দিনটি একটি পবিত্রতম দিন। গোটা মুসলিম বিশ্বের সঙ্গে বাংলাদেশও যথাযথ মর্যদা ও ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্যের সঙ্গে দিনটি উদযাপন করবে। এ উপলক্ষে বাংলাদেশে আজ সরকারি ছুটি। ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) উপলক্ষে আজ সকালে রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন শহরে জশনে জলুস ও ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.)-এর র্যালি বের করা হবে। এ ছাড়া বিভিন্ন ধর্মীয় ও সামাজিক সংগঠন আলোচনা সভা, দোয়ার মাহফিল, ওয়াজ মাহফিল, কোরানখানি, ফাতেহা খানি, মিলাদ-মাহফিলের আয়োজন করেছে। ধর্মপ্রাণ মুসলমানেরা কোরআন তেলাওয়াত, হাদিস শরিফ পাঠ, নফল নামাজ, ইবাদত বন্দেগি ও কবর জেয়ারত করে দিনটি উদযাপন করবেন। ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, সাবেক বিরোধীদলীয় নেতা ও বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া পৃথক বাণীতে বলেন, হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর শিক্ষা সমগ্র মানবজাতির জন্য অনুস্মরণীয় হয়ে থাকবে। বাণীতে রাষ্ট্রপতি বলেন, মহান আল্লাহ সমগ্র বিশ্বজগতের রহমত হিসেবে হজরত মুহাম্মদ (সা.)-কে এ জগতে প্রেরণ করেন। সর্বশেষ মহাগ্রন্থ পবিত্র কোরআন তাঁর নিকট অবতীর্ণ করে জগতে তাওহীদ প্রতিষ্ঠার দায়িত্ব অর্পণ করেন। প্রধানমন্ত্রী বাণীতে বলেন, বিশ্বনবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর অনুপম শিক্ষার অনুসরণের মাধ্যমেই বিশ্বের শান্তি ও কল্যাণ নিশ্চিত হতে পারে। প্রিয় নবী হজরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের পৃথিবীতে আগমনের ফলে দুনিয়ার মানুষ এক আল্লাহর দাসত্ব করার সৌভাগ্য লাভ করেছে। আল্লাহ রাব্বুল আলামিন প্রিয় নবীর মাধ্যমে দুনিয়ার মানুষের সামনে ইসলাম ধর্মের অনুপম আদর্শ পেশ করেন। ইসলাম পৃথিবীতে ধনী-গরিবের বৈষম্য দূর করে সমাজে ন্যায় ও শান্তি প্রতিষ্ঠা, ব্যক্তিজীবনে ইনসাফ ও আদল প্রতিষ্ঠা, ভূমি ও সম্পদে নারীর অধিকার প্রতিষ্ঠার শিক্ষা দেয়। ইসলাম দুনিয়া ও আখিরাতে এক আল্লাহর আনুগত্য প্রতিষ্ঠার ধর্ম। ইসলামের মূলগ্রন্থ পবিত্র কোরআন আল্লাহর বাণী হিসেবে প্রিয়নবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর কাছে নাজিল হয়েছে। নবী (সা.) তার জীবনাচরণের মাধ্যমে মানুষকে হিংসা-বিদ্বেষ, অন্যায়, অসৎ ও কুফরির পথ ছেড়ে কোরআনের নির্দেশিত পথে চলার শিক্ষা দিয়েছেন। নবীজীর এসব শিক্ষা পবিত্র হাদিস গ্রন্থ হিসেবে সাহাবায়ে কেরামরা (রা.) সংকলিত করে রেখেছেন। পৃথিবীর ইতিহাসে শ্রেষ্ঠতম মানব হিসেবে স্বীকৃত, মানবতার মুক্তিদূত মুহাম্মদ (সা.) আরবের বিখ্যাত কুরাইশ বংশে জন্মগ্রহণ করেন। জন্মের ছয় মাস পূর্বে তাঁর পিতা আবদুল্লাহ ইন্তেকাল করেন। আর মাত্র ছয় বছর বয়সে নবীজী হারান তাঁর স্নেহময়ী মা আমিনাকেও। চাচা আবু তালিবের কাছে পিতৃস্নেহে লালিত-পালিত হন তিনি। যুবক বয়সে নবীজীর সততায় মুগ্ধ হয়ে আরবের ধনাঢ্য ব্যবসায়ী হজরত খাদিজা (রা.) তাঁকে বিয়ের প্রস্তাব দিলে চাচার সম্মতিতে তিনি রাজি হন। বিয়ের পর আল্লাহর নবী হেরা গুহায় মোরাকাবা বা ধ্যান শুরু করেন। ৪০ বছর বয়সে আল্লাহপাক সন্তুষ্ট হয়ে প্রিয় নবী মুহাম্মদ মুস্তফা আহমদ মুজতাবা (সা.)-কে নবুয়্যাত দান করেন এবং দুনিয়ার মানুষের কাছে আল্লাহর একাত্দবাদ ও ইসলাম প্রচার করতে আদেশ দেন। হজরত খাদিজা (রা.) প্রথম ইসলাম কবুল করেন। ইসলাম ধর্ম প্রচার করতে গিয়ে আল্লাহর রাসূল (সা.) তীব্র প্রতিরোধ ও প্রচণ্ড নির্যাতনের শিকার হন। কাফেররা নবী করিম (সা.)-কে হত্যার ষড়যন্ত্র করলে আল্লাহ নির্দেশে তিনি মক্কা নগর থেকে মদিনায় হিজরত করেন। সেখানে আল্লাহর নবী (সা.) ইহুদি সম্প্রদায়সহ বিভিন্ন ধর্মীয় গোত্রের সঙ্গে শান্তি ও নিরাপদে বসবাসের জন্য একটি চুক্তি স্বাক্ষর করেন। ইতিহাসে এটি ঐতিহাসিক মদিনা সনদ হিসেবে স্বীকৃত। এটিই বিশ্বের প্রথম লিখিত সংবিধান। এরপর ৬ষ্ঠ হিজরিতে সাহাবিদের নিয়ে প্রথম আনুষ্ঠানিক হজ করতে এলে কাফেররা বাধা দেয়। এ সময় স্বাক্ষরিত হয় মক্কাবাসীর সঙ্গে আল্লাহর নবীর (সা.) ঐতিহাসিক হুদাইবিয়ার সন্ধি চুক্তি। মদিনায় ফিরে গিয়ে তিনি পুনরায় ইসলামের দাওয়াত দেওয়া শুরু করেন। এ সময় রোম সম্রাট, পারস্য সম্রাট, মিসরের শাসনকর্তাসহ বিভিন্ন রাজা-বাদশাহর কাছে বিশ্বনবী মুহাম্মদুর রাসূলুল্লাহ (সা.)-এর দূত ইসলামের দাওয়াত পৌঁছে দিতে থাকেন। এদিকে একের পর এক হামলা মোকাবিলায় নবীজীকে হিজরি ২য় সনে বদর, হিজরি ৩য় সনে ওহুদ সহ ২৭টি প্রতিরোধ যুদ্ধে সরাসরি নেতৃত্ব দিতে হয়। ৭ম হিজরিতে ইহুদিরা মদিনা সনদ অমান্য করলে সন্ধি ভঙ্গের জন্য আল্লাহ রাসূল (সা.) তাদেরকে মদিনা থেকে বিতাড়িত করেন। ৬৩০ খ্রিস্টাব্দে তথা ৮ম হিজরিতে মক্কার কুরাইশরা হুদাইবিয়ার সন্ধি ভঙ্গ করলে নবী করিম (সা.) পবিত্র রমজান মাসের ১০ তারিখে ১০ হাজার সাহাবা নিয়ে মক্কাভিমুখে রওনা হন। মক্কায় পৌঁছে দয়াল নবী ঘোষণা করেন, যারা নিজ ঘরে ও কাবা ঘরে আশ্রয় নেবে তারা সাধারণ ক্ষমা পাবে। এরপর প্রায় কোনো প্রতিবন্ধকতা ছাড়াই আল্লাহর নবী মুহাম্মদুর রাসূলুল্লাহ (সা.) মক্কা নগরে প্রবেশ করেন। ইতিহাসে একে মক্কা বিজয় হিসেবে বর্ণনা করা হয়েছে। মক্কা বিজয়ের পর কারও ওপর কোনো প্রতিশোধ গ্রহণ করা হয়নি। আল্লাহর নবী (সা.) কাবা শরিফের ভিতরে রাখা ৩৬০টি মূর্তি ভেঙে ফেলেন। এ সময় তিনি বেলাল (রা.)-কে কাবা শরিফের চূড়ায় উঠে আজান বা আল্লাহর শ্রেষ্ঠত্ব ঘোষণার নির্দেশ দেন। ১০ম হিজরিতে বিশ্বনবী মুহাম্মদুর রাসূলুল্লাহ (সা.) জীবনের শেষতম পবিত্র হজ পালন করেন। এই বিদায় হজের সময় আল্লাহপাক ওহি নাজিল করে ইসলামকে পরিপূর্ণ ধর্ম এবং তাঁর মনোনীত জীবন ব্যবস্থা হিসেবে ঘোষণা করেন। বিদায় হজের খুৎবায় মানবতার মুক্তিদূত রাসূলুল্লাহ (সা.) মানবজাতির জন্য শান্তি, কল্যাণ ও নিরাপত্তার দিকনির্দেশনা প্রদান করেন। এরপর মদিনা শরিফ ফিরে গিয়ে তিনি রোগাক্রান্ত হয়ে পড়েন। ১১ হিজরির রবিউল আউয়াল মাসের ১২ তারিখ সোমবার রাহমাতুলি্লল আলামিন বা বিশ্বজগৎসমূহের রহমতের দূত প্রিয় নবী (সা.) ওফাত লাভ করেন। জশনে জুলুস : ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) উপলক্ষে ইসলামিক ফাউন্ডেশন সকাল ১০টায় শিশু সমাবেশ ও র্যালি অনুষ্ঠিত হবে। নবনিযুক্ত ধর্ম মন্ত্রী অধ্যক্ষ মতিউর রহমান র্যালিতে নেতৃত্ব দেবেন। আনঞ্জুমানে রহমানিয়া মইনীয়া মাইজভাণ্ডারীয়া সকাল ৮টায় রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জমায়েত হবে। এরপর আলহাজ শাহছুফী মাওলানা সৈয়দ সাইফুদ্দীন আহমদ আলহাসানী ওয়াল হোসাইনী আল মাইজভাণ্ডারীর নেতৃত্বে সকাল সাড়ে ১০টায় জশনে জুলুস বের হবে। আশেকানে মাইজভাণ্ডারী অ্যাসোসিয়েশন জশনে জুলুস বা ধর্মীয় আনন্দ মিছিলের আয়োজন করেছে। রাজধানীর শাজাহানপুর রেলওয়ে ময়দান থেকে দুপুর সাড়ে ১১টায় আলহাজ মাওলানা সৈয়দ মুজিবল বশর আলহাছানী আল মাইজভাণ্ডারী নেতৃত্বে এ জুলুস শুরু হবে। এর আগে সকাল ৯টায় এখানে আলোচনাসভা হবে। আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাত ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) উপলক্ষে জশনে জুলুস করবে। আলোচনা সভা : ইসলামিক ফাউন্ডেশন পক্ষকালব্যাপী অনুষ্ঠানমালার আয়োজন করেছে। এর মধ্যে আলোচনা সভাসহ নানা কর্মসূচি রয়েছে। জাতীয় প্রেস ক্লাব : বাদ আসর নিজস্ব মিলনায়তনে আলোচানা সভা ও মিলাদ মাহফিলের আয়োজন করেছে। আশেকে রাসূল (সা.) সম্মেলন : সকাল থেকে বাদ জহুর, আরামবাগের দেওয়ানবাগী বাবে রহমত দরবার শরিফ প্রাঙ্গণ। আজিমপুর দায়রা শরিফ : প্রতিদিন বাদ মাগরিব হতে এশা পর্যন্ত রাসূল (সা.)-এর শানে দরুদ শরিফ, সালাম, ফাতেহা খানি ও মিলাদ মাহফিল। বিশ্ব জাকের মঞ্জিল : ফরিদপুরে খানকায়ে মুজাদ্দেদীয়া দরবার শরিফে গতকাল সন্ধ্যা থেকে দুই দিনব্যাপী অনুষ্ঠানমালা শুরু হয়েছে। তেলাওয়াতে কালাম, মিলাদ মাহফিল, মুরাকাবা মুশাহাদা, জেকের আসকার, বিশেষ মোনাজাত ও খাজাবাবার কবর জিয়ারতের মাধ্যমে আজ কর্মসূচি সমাপ্ত হবে। চট্টগ্রামে জশ্নে জুলুস : পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) উপলক্ষে প্রায় ২০ লাখ মানুষের সমাগমে আজ চট্টগ্রামে অনুষ্ঠিত হবে জশ্নে জুলুস। সকাল ৮টায় ষোলশহর আলমগীর খানকাহ থেকে জুলুস বের হয়ে নগরীর গুরুত্বপূর্ণ স্থান প্রদক্ষিণ শেষে জামেয়া আহমদিয়া সুনি্নয়া আলিয়া ময়দানে জমায়েত হবে। এ ছাড়া আঞ্জুমানে রহমানিয়া আহমদিয়া সুনি্নয়ার আয়োজন ও গাউছিয়া কমিটির সহযোগিতায় অনুষ্ঠিত জুলুস সমাপ্তি হবে জোহরের নামাজের মধ্য দিয়ে। কাগতিয়া দরবার মাহফিল অনুষ্ঠিত : গতকাল চট্টগ্রামের রাউজানের কাগতিয়া আলিয়া গাউছুল আজম দরবারের ৬০তম জশনে জুলুস ও মিলাদ মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়। এতে বক্তব্য দেন অধ্যক্ষ সৈয়দ মুহাম্মদ মুনির উল্লাহ আহমদী, মুফতি মুহাম্মদ ইব্রাহিম হানফি, বদিউল আলম আহমদী, কাজী আনোয়ারুল আলম ছিদ্দিকি ও অধ্যাপক মুহাম্মদ ফোরকান মিয়া।

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
যে নবীর দাফন হয়েছে মুহাম্মদ (সা.)-এর ওফাতের পর
যে নবীর দাফন হয়েছে মুহাম্মদ (সা.)-এর ওফাতের পর
ইসলামে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার গোড়াপত্তন যেভাবে
ইসলামে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার গোড়াপত্তন যেভাবে
সবার আগে কোরআন
সবার আগে কোরআন
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
শাসকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নসিহত
শাসকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নসিহত
সুখময় দাম্পত্য জীবনের সন্ধানে
সুখময় দাম্পত্য জীবনের সন্ধানে
ইসলামের দৃষ্টিতে প্রচলিত গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা
ইসলামের দৃষ্টিতে প্রচলিত গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা
ইসলামে জ্ঞানার্জনের গুরুত্ব অপরিসীম
ইসলামে জ্ঞানার্জনের গুরুত্ব অপরিসীম
যে কারণে মানুষের ভাষা, বর্ণ ও চিন্তার পার্থক্য
যে কারণে মানুষের ভাষা, বর্ণ ও চিন্তার পার্থক্য
জান্নাত পাওয়ার সহজ আমল
জান্নাত পাওয়ার সহজ আমল
হজ কার্যক্রমে অংশ নিতে প্রথম পর্যায়ে অনুমতি পেল ১৫৫ এজেন্সি
হজ কার্যক্রমে অংশ নিতে প্রথম পর্যায়ে অনুমতি পেল ১৫৫ এজেন্সি
আইকনিক মসজিদ নির্মাণে ২৪৪ কোটি টাকা দেবে সৌদি সরকার
আইকনিক মসজিদ নির্মাণে ২৪৪ কোটি টাকা দেবে সৌদি সরকার
সর্বশেষ খবর
জিম্বাবুয়েকে গুঁড়িয়ে দিল নিউজিল্যান্ড
জিম্বাবুয়েকে গুঁড়িয়ে দিল নিউজিল্যান্ড

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের এক সিদ্ধান্তেই পিছু হটল ভারত, সামনে বিপদ?
ট্রাম্পের এক সিদ্ধান্তেই পিছু হটল ভারত, সামনে বিপদ?

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিমান্ড শেষে কারাগারে সাবেক স্বরাষ্ট্র সচিব জাহাংগীর
রিমান্ড শেষে কারাগারে সাবেক স্বরাষ্ট্র সচিব জাহাংগীর

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

তুরস্কে রেকর্ড গড়ে গ্যালাতাসারাইয়ে নাইজেরিয়ান গোলমেশিন
তুরস্কে রেকর্ড গড়ে গ্যালাতাসারাইয়ে নাইজেরিয়ান গোলমেশিন

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় কাবাডিতে পদ্মা অঞ্চলের চ্যাম্পিয়ন বগুড়ার দল
জাতীয় কাবাডিতে পদ্মা অঞ্চলের চ্যাম্পিয়ন বগুড়ার দল

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মামার বাড়ি থেকে ফেরার পথে নিখোঁজ ২ বোন
মামার বাড়ি থেকে ফেরার পথে নিখোঁজ ২ বোন

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

'বাগেরহাটের ২০ লাখ মানুষ নিয়ে নির্বাচন কমিশন ঘেরাও করা হবে'
'বাগেরহাটের ২০ লাখ মানুষ নিয়ে নির্বাচন কমিশন ঘেরাও করা হবে'

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জিম্বাবুয়েকে উড়িয়ে ত্রিদেশীয় সিরিজের ফাইনালে বাংলাদেশ
জিম্বাবুয়েকে উড়িয়ে ত্রিদেশীয় সিরিজের ফাইনালে বাংলাদেশ

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পিরোজপুরে জুলাই-আগস্ট শহীদদের স্মরণে দোয়া
পিরোজপুরে জুলাই-আগস্ট শহীদদের স্মরণে দোয়া

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মার্কিন শুল্কহার কমিয়ে আনা রপ্তানি খাতের জন্য সন্তোষজনক : আমীর খসরু
মার্কিন শুল্কহার কমিয়ে আনা রপ্তানি খাতের জন্য সন্তোষজনক : আমীর খসরু

২৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশের শুল্ক হ্রাসে ভারতের পোশাক খাতের শেয়ারে ধস
বাংলাদেশের শুল্ক হ্রাসে ভারতের পোশাক খাতের শেয়ারে ধস

৩৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

শাবিতে জুলাই শহীদদের স্মরণে ‘রেইজ ফর জাস্টিস’ ম্যারাথন
শাবিতে জুলাই শহীদদের স্মরণে ‘রেইজ ফর জাস্টিস’ ম্যারাথন

৩৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘ষড়যন্ত্রমূলক’ বৈঠকের তদন্ত চলছে : ডিএমপি
‘ষড়যন্ত্রমূলক’ বৈঠকের তদন্ত চলছে : ডিএমপি

৩৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

অ্যাটলাস ধূমকেতুর গতি ঘিরে বিজ্ঞানীদের কৌতূহল
অ্যাটলাস ধূমকেতুর গতি ঘিরে বিজ্ঞানীদের কৌতূহল

৪৬ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

মেহেরপুরে ফেনসিডিলসহ স্বামী-স্ত্রী আটক
মেহেরপুরে ফেনসিডিলসহ স্বামী-স্ত্রী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পঞ্চগড়ে নারী-শিশুসহ ৯ জনকে পুশইন
পঞ্চগড়ে নারী-শিশুসহ ৯ জনকে পুশইন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে সড়ক সংস্কারের দাবিতে অবরোধ করে বিক্ষোভ
নারায়ণগঞ্জে সড়ক সংস্কারের দাবিতে অবরোধ করে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘দেশটা তোমার বাপের নাকি’ গেয়ে পালিয়ে থাকতে হয়েছিল মৌসুমীকে
‘দেশটা তোমার বাপের নাকি’ গেয়ে পালিয়ে থাকতে হয়েছিল মৌসুমীকে

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পরিবারে প্রথম বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি, তাই লির জন্য লালগালিচা সংবর্ধনা
পরিবারে প্রথম বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি, তাই লির জন্য লালগালিচা সংবর্ধনা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলো আসবেই গ্রুপের সাবার সঙ্গে বাঁধনের ভার্চুয়াল লড়াই
আলো আসবেই গ্রুপের সাবার সঙ্গে বাঁধনের ভার্চুয়াল লড়াই

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দিনমজুরের ছিন্নভিন্ন লাশ উদ্ধার
দিনমজুরের ছিন্নভিন্ন লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আওয়ামী ক্যাডারদের প্রশিক্ষণ দেওয়া কে এই মেজর সাদিক?
আওয়ামী ক্যাডারদের প্রশিক্ষণ দেওয়া কে এই মেজর সাদিক?

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বন্ধু নির্বাচনে সতর্ক থাকা উচিত: তাসকিন
বন্ধু নির্বাচনে সতর্ক থাকা উচিত: তাসকিন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেলের গন্ধে বদলাচ্ছে বন্ধুত্ব: ভারতকে ফেলে পাকিস্তানে ঝুঁকছেন ট্রাম্প
তেলের গন্ধে বদলাচ্ছে বন্ধুত্ব: ভারতকে ফেলে পাকিস্তানে ঝুঁকছেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সমাবেশ ঘিরে নেতাকর্মীদের উদ্দেশে ছাত্রদলের ৬ নির্দেশনা
সমাবেশ ঘিরে নেতাকর্মীদের উদ্দেশে ছাত্রদলের ৬ নির্দেশনা

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশের স্বার্থ বিসর্জন দিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কোনো চুক্তি হয়নি : প্রেসসচিব
দেশের স্বার্থ বিসর্জন দিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কোনো চুক্তি হয়নি : প্রেসসচিব

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খুলনায় বিজ্ঞান বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত এবং পুরস্কার বিতরণ
খুলনায় বিজ্ঞান বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত এবং পুরস্কার বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বায়ুদূষণের সঙ্গে মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণের যোগসূত্র?
বায়ুদূষণের সঙ্গে মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণের যোগসূত্র?

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জুলাই বৈষম্যের বিরুদ্ধে তীব্র এক বিস্ফোরণ : ফারুকী
জুলাই বৈষম্যের বিরুদ্ধে তীব্র এক বিস্ফোরণ : ফারুকী

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
প্রাইজবন্ডের ড্র, লাখ টাকা পুরস্কার পেল যেসব নম্বর
প্রাইজবন্ডের ড্র, লাখ টাকা পুরস্কার পেল যেসব নম্বর

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাংলাদেশের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক কমিয়ে ২০ শতাংশ
বাংলাদেশের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক কমিয়ে ২০ শতাংশ

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আওয়ামী ক্যাডারদের প্রশিক্ষণ দেওয়া কে এই মেজর সাদিক?
আওয়ামী ক্যাডারদের প্রশিক্ষণ দেওয়া কে এই মেজর সাদিক?

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোন দেশে কত শুল্ক বসালেন ট্রাম্প
কোন দেশে কত শুল্ক বসালেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতিতে সংসদের উচ্চকক্ষ গঠনের সিদ্ধান্ত কমিশনের, আলোচনায় উত্তেজনা
পিআর পদ্ধতিতে সংসদের উচ্চকক্ষ গঠনের সিদ্ধান্ত কমিশনের, আলোচনায় উত্তেজনা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাইলস্টোনের পাশে অবৈধ দোকানে অতিরিক্ত দামে পণ্য বিক্রি, ডিএনসিসির অভিযান
মাইলস্টোনের পাশে অবৈধ দোকানে অতিরিক্ত দামে পণ্য বিক্রি, ডিএনসিসির অভিযান

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মতিঝিলে সমন্বয়ক পরিচয়ে ভবন দখলের চেষ্টা
মতিঝিলে সমন্বয়ক পরিচয়ে ভবন দখলের চেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিনি ক্ষুধার্ত শিশুর প্রতি ইসরায়েলি নির্মমতা নিয়ে মুখ খুললেন মার্কিন সেনা কর্মকর্তা
ফিলিস্তিনি ক্ষুধার্ত শিশুর প্রতি ইসরায়েলি নির্মমতা নিয়ে মুখ খুললেন মার্কিন সেনা কর্মকর্তা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল কূটনৈতিকভাবে ‘বিচ্ছিন্ন’ হয়ে পড়ছে: জার্মানি
ইসরায়েল কূটনৈতিকভাবে ‘বিচ্ছিন্ন’ হয়ে পড়ছে: জার্মানি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংবিধান সংশোধন জটিল করতেই কেউ কেউ পিআর পদ্ধতির প্রস্তাব দিচ্ছে : সালাহউদ্দিন
সংবিধান সংশোধন জটিল করতেই কেউ কেউ পিআর পদ্ধতির প্রস্তাব দিচ্ছে : সালাহউদ্দিন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিমানের ঘাড়ে ৫০ হাজার কোটির বোঝা
বিমানের ঘাড়ে ৫০ হাজার কোটির বোঝা

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৫০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি : পলাতক ছাত্রনেতা জানে আলম অপু গ্রেফতার
৫০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি : পলাতক ছাত্রনেতা জানে আলম অপু গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঠে নামার আগেই আলোচনায় মিচেল
মাঠে নামার আগেই আলোচনায় মিচেল

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এটি বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ কূটনৈতিক বিজয় : প্রধান উপদেষ্টা
এটি বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ কূটনৈতিক বিজয় : প্রধান উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের হুমকির পরই রাশিয়া থেকে তেল ক্রয় স্থগিত করেছে ভারত
ট্রাম্পের হুমকির পরই রাশিয়া থেকে তেল ক্রয় স্থগিত করেছে ভারত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকীয়ার সন্দেহে প্রভাষক স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যা করলেন স্বামী
পরকীয়ার সন্দেহে প্রভাষক স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যা করলেন স্বামী

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের ‘গোপন বৈঠক’
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের ‘গোপন বৈঠক’

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসপাতালে চিকিৎসাধীন সাংবাদিক নেতা কাদের গনিকে দেখতে গেলেন মঈন খান
হাসপাতালে চিকিৎসাধীন সাংবাদিক নেতা কাদের গনিকে দেখতে গেলেন মঈন খান

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের আবাবিল ড্রোন : মার্কিন নিষেধাজ্ঞার কবলে ৫ প্রতিষ্ঠান
ইরানের আবাবিল ড্রোন : মার্কিন নিষেধাজ্ঞার কবলে ৫ প্রতিষ্ঠান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিথ্যা মামলা ও মব সন্ত্রাস অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে সবচেয়ে দুর্ভাগ্যজনক ঘটনা : আইন উপদেষ্টা
মিথ্যা মামলা ও মব সন্ত্রাস অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে সবচেয়ে দুর্ভাগ্যজনক ঘটনা : আইন উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০ দিন ধরে ইসরায়েলের নানা স্থানে রহস্যময় আগুন-বিস্ফোরণ
১০ দিন ধরে ইসরায়েলের নানা স্থানে রহস্যময় আগুন-বিস্ফোরণ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউইয়র্ক পুলিশে মরণোত্তর পদোন্নতি পেলেন গুলিতে নিহত বাংলাদেশি দিদারুল
নিউইয়র্ক পুলিশে মরণোত্তর পদোন্নতি পেলেন গুলিতে নিহত বাংলাদেশি দিদারুল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার দশক পর জানলেন স্ত্রীর গর্ভের ৫ সন্তানের বাবা নন তিনি, অতঃপর..!
চার দশক পর জানলেন স্ত্রীর গর্ভের ৫ সন্তানের বাবা নন তিনি, অতঃপর..!

৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

শুল্ক কার্যকরের তারিখ পেছালেন ট্রাম্প
শুল্ক কার্যকরের তারিখ পেছালেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ১০ দিন ভারী বর্ষণের আভাস
টানা ১০ দিন ভারী বর্ষণের আভাস

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জার্মান টিকটকার নোয়েল রবিনসন ভারতে আটক
জার্মান টিকটকার নোয়েল রবিনসন ভারতে আটক

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কিশোরী ধর্ষণে যুবকের যাবজ্জীবন, সন্তানের ভরণপোষণের নির্দেশ
কিশোরী ধর্ষণে যুবকের যাবজ্জীবন, সন্তানের ভরণপোষণের নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বেনজীরের ডক্টরেট ডিগ্রি স্থগিত করল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
বেনজীরের ডক্টরেট ডিগ্রি স্থগিত করল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলকাতায় ৮ দিনের রিমান্ডে বাংলাদেশি মডেল শান্তা
কলকাতায় ৮ দিনের রিমান্ডে বাংলাদেশি মডেল শান্তা

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জুলাই মাসের ৩০ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহ ৩২ শতাংশ বৃদ্ধি
জুলাই মাসের ৩০ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহ ৩২ শতাংশ বৃদ্ধি

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
একীভূত হবে ২০ ব্যাংক
একীভূত হবে ২০ ব্যাংক

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝালকাঠিতে দুই সমন্বয়ক জনতার হাতে আটক
ঝালকাঠিতে দুই সমন্বয়ক জনতার হাতে আটক

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিশ যেন বিলাসী পণ্য
ইলিশ যেন বিলাসী পণ্য

নগর জীবন

শিবিরের ডিরেকশনে জুলাই অভ্যুত্থান হয়নি
শিবিরের ডিরেকশনে জুলাই অভ্যুত্থান হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

সৌন্দর্য হারাচ্ছে কক্সবাজার
সৌন্দর্য হারাচ্ছে কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ব্যাংক ধ্বংসের কারিগর এস আলমের লাঠিয়াল
ব্যাংক ধ্বংসের কারিগর এস আলমের লাঠিয়াল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী সরকার হবে ঐকমত্যের
আগামী সরকার হবে ঐকমত্যের

প্রথম পৃষ্ঠা

শাস্তি বাড়ছে শেয়ার কারসাজিতে
শাস্তি বাড়ছে শেয়ার কারসাজিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

থানাই হোক ন্যায়বিচারের প্রথম ঠিকানা
থানাই হোক ন্যায়বিচারের প্রথম ঠিকানা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের ‘গোপন বৈঠক’
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের ‘গোপন বৈঠক’

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে নামার আগেই আলোচনায় মিচেল
মাঠে নামার আগেই আলোচনায় মিচেল

মাঠে ময়দানে

মাটি খুঁড়ে মিলল চুরি হওয়া ১১ লাখ টাকা
মাটি খুঁড়ে মিলল চুরি হওয়া ১১ লাখ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

আবারও প্রেসিডেন্ট পদে লড়বেন কমলা
আবারও প্রেসিডেন্ট পদে লড়বেন কমলা

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের দাবিতে শাহবাগ অবরোধ, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ
জুলাই সনদের দাবিতে শাহবাগ অবরোধ, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

‘কালের যাত্রার ধ্বনি শুনিতে কি পাও’
‘কালের যাত্রার ধ্বনি শুনিতে কি পাও’

সম্পাদকীয়

নির্বাচনের তারিখ শিগগিরই
নির্বাচনের তারিখ শিগগিরই

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে গুলি, নিহত ৩০
গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে গুলি, নিহত ৩০

পূর্ব-পশ্চিম

ইজিবাইক চালক ও শিক্ষার্থী হত্যা ফাঁসি সাত, যাবজ্জীবন দুজনের
ইজিবাইক চালক ও শিক্ষার্থী হত্যা ফাঁসি সাত, যাবজ্জীবন দুজনের

দেশগ্রাম

প্রিমিয়ার হকি লিগ তাহলে হচ্ছে না!
প্রিমিয়ার হকি লিগ তাহলে হচ্ছে না!

মাঠে ময়দানে

প্রোটিয়াদের কাছে যুবাদের হার
প্রোটিয়াদের কাছে যুবাদের হার

মাঠে ময়দানে

জি এম কাদেরের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞা
জি এম কাদেরের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞা

প্রথম পৃষ্ঠা

সালাউদ্দিনের চুক্তির মেয়াদ বাড়ল
সালাউদ্দিনের চুক্তির মেয়াদ বাড়ল

মাঠে ময়দানে

জয়িতারূপে তানিয়া বৃষ্টি
জয়িতারূপে তানিয়া বৃষ্টি

শোবিজ

কাজী শুভ-মিলন যখন ‘বন্ধু’
কাজী শুভ-মিলন যখন ‘বন্ধু’

শোবিজ

ডালাস চলচ্চিত্র উৎসবে মোশাররফ-জুঁইয়ের ‘আবর্ত’
ডালাস চলচ্চিত্র উৎসবে মোশাররফ-জুঁইয়ের ‘আবর্ত’

শোবিজ

লিগ কাপে মেসিদের শুভযাত্রা
লিগ কাপে মেসিদের শুভযাত্রা

মাঠে ময়দানে

২০ শতাংশের আশপাশেই থাকছে ট্রাম্পের শুল্ক
২০ শতাংশের আশপাশেই থাকছে ট্রাম্পের শুল্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়ার কণ্ঠ নকল করে চাঁদাবাজি
খালেদা জিয়ার কণ্ঠ নকল করে চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

লাওসে এবার চূড়ান্ত পর্বের স্বপ্ন আফঈদাদের
লাওসে এবার চূড়ান্ত পর্বের স্বপ্ন আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে