শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৪ জানুয়ারি, ২০১৪

পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী

নিজস্ব প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী

১২ রবিউল আউয়াল পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.)। ৫৭০ খ্রিস্টাব্দের এই দিনে ইসলাম ধর্মের প্রবর্তক ও আল্লাহর প্রিয় রাসূল হজরত মুহাম্মদ মোস্তফা (সা.) এই পৃথিবীতে আগমন করেন। ৬৩ বছরের ব্যবধানে একই দিনে অর্থাৎ ১২ রবিউল আউয়াল দুজাহানের নবী ও আল্লাহর প্রিয় হাবিব ওফাত লাভ করেন। মুসলিম জাহানের ধর্মপ্রাণ মানুষের কাছে এই দিনটি একটি পবিত্রতম দিন। গোটা মুসলিম বিশ্বের সঙ্গে বাংলাদেশও যথাযথ মর্যদা ও ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্যের সঙ্গে দিনটি উদযাপন করবে। এ উপলক্ষে বাংলাদেশে আজ সরকারি ছুটি। ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) উপলক্ষে আজ সকালে রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন শহরে জশনে জলুস ও ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.)-এর র্যালি বের করা হবে। এ ছাড়া বিভিন্ন ধর্মীয় ও সামাজিক সংগঠন আলোচনা সভা, দোয়ার মাহফিল, ওয়াজ মাহফিল, কোরানখানি, ফাতেহা খানি, মিলাদ-মাহফিলের আয়োজন করেছে। ধর্মপ্রাণ মুসলমানেরা কোরআন তেলাওয়াত, হাদিস শরিফ পাঠ, নফল নামাজ, ইবাদত বন্দেগি ও কবর জেয়ারত করে দিনটি উদযাপন করবেন। ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, সাবেক বিরোধীদলীয় নেতা ও বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া পৃথক বাণীতে বলেন, হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর শিক্ষা সমগ্র মানবজাতির জন্য অনুস্মরণীয় হয়ে থাকবে। বাণীতে রাষ্ট্রপতি বলেন, মহান আল্লাহ সমগ্র বিশ্বজগতের রহমত হিসেবে হজরত মুহাম্মদ (সা.)-কে এ জগতে প্রেরণ করেন। সর্বশেষ মহাগ্রন্থ পবিত্র কোরআন তাঁর নিকট অবতীর্ণ করে জগতে তাওহীদ প্রতিষ্ঠার দায়িত্ব অর্পণ করেন। প্রধানমন্ত্রী বাণীতে বলেন, বিশ্বনবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর অনুপম শিক্ষার অনুসরণের মাধ্যমেই বিশ্বের শান্তি ও কল্যাণ নিশ্চিত হতে পারে। প্রিয় নবী হজরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের পৃথিবীতে আগমনের ফলে দুনিয়ার মানুষ এক আল্লাহর দাসত্ব করার সৌভাগ্য লাভ করেছে। আল্লাহ রাব্বুল আলামিন প্রিয় নবীর মাধ্যমে দুনিয়ার মানুষের সামনে ইসলাম ধর্মের অনুপম আদর্শ পেশ করেন। ইসলাম পৃথিবীতে ধনী-গরিবের বৈষম্য দূর করে সমাজে ন্যায় ও শান্তি প্রতিষ্ঠা, ব্যক্তিজীবনে ইনসাফ ও আদল প্রতিষ্ঠা, ভূমি ও সম্পদে নারীর অধিকার প্রতিষ্ঠার শিক্ষা দেয়। ইসলাম দুনিয়া ও আখিরাতে এক আল্লাহর আনুগত্য প্রতিষ্ঠার ধর্ম। ইসলামের মূলগ্রন্থ পবিত্র কোরআন আল্লাহর বাণী হিসেবে প্রিয়নবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর কাছে নাজিল হয়েছে। নবী (সা.) তার জীবনাচরণের মাধ্যমে মানুষকে হিংসা-বিদ্বেষ, অন্যায়, অসৎ ও কুফরির পথ ছেড়ে কোরআনের নির্দেশিত পথে চলার শিক্ষা দিয়েছেন। নবীজীর এসব শিক্ষা পবিত্র হাদিস গ্রন্থ হিসেবে সাহাবায়ে কেরামরা (রা.) সংকলিত করে রেখেছেন। পৃথিবীর ইতিহাসে শ্রেষ্ঠতম মানব হিসেবে স্বীকৃত, মানবতার মুক্তিদূত মুহাম্মদ (সা.) আরবের বিখ্যাত কুরাইশ বংশে জন্মগ্রহণ করেন। জন্মের ছয় মাস পূর্বে তাঁর পিতা আবদুল্লাহ ইন্তেকাল করেন। আর মাত্র ছয় বছর বয়সে নবীজী হারান তাঁর স্নেহময়ী মা আমিনাকেও। চাচা আবু তালিবের কাছে পিতৃস্নেহে লালিত-পালিত হন তিনি। যুবক বয়সে নবীজীর সততায় মুগ্ধ হয়ে আরবের ধনাঢ্য ব্যবসায়ী হজরত খাদিজা (রা.) তাঁকে বিয়ের প্রস্তাব দিলে চাচার সম্মতিতে তিনি রাজি হন। বিয়ের পর আল্লাহর নবী হেরা গুহায় মোরাকাবা বা ধ্যান শুরু করেন। ৪০ বছর বয়সে আল্লাহপাক সন্তুষ্ট হয়ে প্রিয় নবী মুহাম্মদ মুস্তফা আহমদ মুজতাবা (সা.)-কে নবুয়্যাত দান করেন এবং দুনিয়ার মানুষের কাছে আল্লাহর একাত্দবাদ ও ইসলাম প্রচার করতে আদেশ দেন। হজরত খাদিজা (রা.) প্রথম ইসলাম কবুল করেন। ইসলাম ধর্ম প্রচার করতে গিয়ে আল্লাহর রাসূল (সা.) তীব্র প্রতিরোধ ও প্রচণ্ড নির্যাতনের শিকার হন। কাফেররা নবী করিম (সা.)-কে হত্যার ষড়যন্ত্র করলে আল্লাহ নির্দেশে তিনি মক্কা নগর থেকে মদিনায় হিজরত করেন। সেখানে আল্লাহর নবী (সা.) ইহুদি সম্প্রদায়সহ বিভিন্ন ধর্মীয় গোত্রের সঙ্গে শান্তি ও নিরাপদে বসবাসের জন্য একটি চুক্তি স্বাক্ষর করেন। ইতিহাসে এটি ঐতিহাসিক মদিনা সনদ হিসেবে স্বীকৃত। এটিই বিশ্বের প্রথম লিখিত সংবিধান। এরপর ৬ষ্ঠ হিজরিতে সাহাবিদের নিয়ে প্রথম আনুষ্ঠানিক হজ করতে এলে কাফেররা বাধা দেয়। এ সময় স্বাক্ষরিত হয় মক্কাবাসীর সঙ্গে আল্লাহর নবীর (সা.) ঐতিহাসিক হুদাইবিয়ার সন্ধি চুক্তি। মদিনায় ফিরে গিয়ে তিনি পুনরায় ইসলামের দাওয়াত দেওয়া শুরু করেন। এ সময় রোম সম্রাট, পারস্য সম্রাট, মিসরের শাসনকর্তাসহ বিভিন্ন রাজা-বাদশাহর কাছে বিশ্বনবী মুহাম্মদুর রাসূলুল্লাহ (সা.)-এর দূত ইসলামের দাওয়াত পৌঁছে দিতে থাকেন। এদিকে একের পর এক হামলা মোকাবিলায় নবীজীকে হিজরি ২য় সনে বদর, হিজরি ৩য় সনে ওহুদ সহ ২৭টি প্রতিরোধ যুদ্ধে সরাসরি নেতৃত্ব দিতে হয়। ৭ম হিজরিতে ইহুদিরা মদিনা সনদ অমান্য করলে সন্ধি ভঙ্গের জন্য আল্লাহ রাসূল (সা.) তাদেরকে মদিনা থেকে বিতাড়িত করেন। ৬৩০ খ্রিস্টাব্দে তথা ৮ম হিজরিতে মক্কার কুরাইশরা হুদাইবিয়ার সন্ধি ভঙ্গ করলে নবী করিম (সা.) পবিত্র রমজান মাসের ১০ তারিখে ১০ হাজার সাহাবা নিয়ে মক্কাভিমুখে রওনা হন। মক্কায় পৌঁছে দয়াল নবী ঘোষণা করেন, যারা নিজ ঘরে ও কাবা ঘরে আশ্রয় নেবে তারা সাধারণ ক্ষমা পাবে। এরপর প্রায় কোনো প্রতিবন্ধকতা ছাড়াই আল্লাহর নবী মুহাম্মদুর রাসূলুল্লাহ (সা.) মক্কা নগরে প্রবেশ করেন। ইতিহাসে একে মক্কা বিজয় হিসেবে বর্ণনা করা হয়েছে। মক্কা বিজয়ের পর কারও ওপর কোনো প্রতিশোধ গ্রহণ করা হয়নি। আল্লাহর নবী (সা.) কাবা শরিফের ভিতরে রাখা ৩৬০টি মূর্তি ভেঙে ফেলেন। এ সময় তিনি বেলাল (রা.)-কে কাবা শরিফের চূড়ায় উঠে আজান বা আল্লাহর শ্রেষ্ঠত্ব ঘোষণার নির্দেশ দেন। ১০ম হিজরিতে বিশ্বনবী মুহাম্মদুর রাসূলুল্লাহ (সা.) জীবনের শেষতম পবিত্র হজ পালন করেন। এই বিদায় হজের সময় আল্লাহপাক ওহি নাজিল করে ইসলামকে পরিপূর্ণ ধর্ম এবং তাঁর মনোনীত জীবন ব্যবস্থা হিসেবে ঘোষণা করেন। বিদায় হজের খুৎবায় মানবতার মুক্তিদূত রাসূলুল্লাহ (সা.) মানবজাতির জন্য শান্তি, কল্যাণ ও নিরাপত্তার দিকনির্দেশনা প্রদান করেন। এরপর মদিনা শরিফ ফিরে গিয়ে তিনি রোগাক্রান্ত হয়ে পড়েন। ১১ হিজরির রবিউল আউয়াল মাসের ১২ তারিখ সোমবার রাহমাতুলি্লল আলামিন বা বিশ্বজগৎসমূহের রহমতের দূত প্রিয় নবী (সা.) ওফাত লাভ করেন। জশনে জুলুস : ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) উপলক্ষে ইসলামিক ফাউন্ডেশন সকাল ১০টায় শিশু সমাবেশ ও র্যালি অনুষ্ঠিত হবে। নবনিযুক্ত ধর্ম মন্ত্রী অধ্যক্ষ মতিউর রহমান র্যালিতে নেতৃত্ব দেবেন। আনঞ্জুমানে রহমানিয়া মইনীয়া মাইজভাণ্ডারীয়া সকাল ৮টায় রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জমায়েত হবে। এরপর আলহাজ শাহছুফী মাওলানা সৈয়দ সাইফুদ্দীন আহমদ আলহাসানী ওয়াল হোসাইনী আল মাইজভাণ্ডারীর নেতৃত্বে সকাল সাড়ে ১০টায় জশনে জুলুস বের হবে। আশেকানে মাইজভাণ্ডারী অ্যাসোসিয়েশন জশনে জুলুস বা ধর্মীয় আনন্দ মিছিলের আয়োজন করেছে। রাজধানীর শাজাহানপুর রেলওয়ে ময়দান থেকে দুপুর সাড়ে ১১টায় আলহাজ মাওলানা সৈয়দ মুজিবল বশর আলহাছানী আল মাইজভাণ্ডারী নেতৃত্বে এ জুলুস শুরু হবে। এর আগে সকাল ৯টায় এখানে আলোচনাসভা হবে। আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাত ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) উপলক্ষে জশনে জুলুস করবে। আলোচনা সভা : ইসলামিক ফাউন্ডেশন পক্ষকালব্যাপী অনুষ্ঠানমালার আয়োজন করেছে। এর মধ্যে আলোচনা সভাসহ নানা কর্মসূচি রয়েছে। জাতীয় প্রেস ক্লাব : বাদ আসর নিজস্ব মিলনায়তনে আলোচানা সভা ও মিলাদ মাহফিলের আয়োজন করেছে। আশেকে রাসূল (সা.) সম্মেলন : সকাল থেকে বাদ জহুর, আরামবাগের দেওয়ানবাগী বাবে রহমত দরবার শরিফ প্রাঙ্গণ। আজিমপুর দায়রা শরিফ : প্রতিদিন বাদ মাগরিব হতে এশা পর্যন্ত রাসূল (সা.)-এর শানে দরুদ শরিফ, সালাম, ফাতেহা খানি ও মিলাদ মাহফিল। বিশ্ব জাকের মঞ্জিল : ফরিদপুরে খানকায়ে মুজাদ্দেদীয়া দরবার শরিফে গতকাল সন্ধ্যা থেকে দুই দিনব্যাপী অনুষ্ঠানমালা শুরু হয়েছে। তেলাওয়াতে কালাম, মিলাদ মাহফিল, মুরাকাবা মুশাহাদা, জেকের আসকার, বিশেষ মোনাজাত ও খাজাবাবার কবর জিয়ারতের মাধ্যমে আজ কর্মসূচি সমাপ্ত হবে। চট্টগ্রামে জশ্নে জুলুস : পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) উপলক্ষে প্রায় ২০ লাখ মানুষের সমাগমে আজ চট্টগ্রামে অনুষ্ঠিত হবে জশ্নে জুলুস। সকাল ৮টায় ষোলশহর আলমগীর খানকাহ থেকে জুলুস বের হয়ে নগরীর গুরুত্বপূর্ণ স্থান প্রদক্ষিণ শেষে জামেয়া আহমদিয়া সুনি্নয়া আলিয়া ময়দানে জমায়েত হবে। এ ছাড়া আঞ্জুমানে রহমানিয়া আহমদিয়া সুনি্নয়ার আয়োজন ও গাউছিয়া কমিটির সহযোগিতায় অনুষ্ঠিত জুলুস সমাপ্তি হবে জোহরের নামাজের মধ্য দিয়ে। কাগতিয়া দরবার মাহফিল অনুষ্ঠিত : গতকাল চট্টগ্রামের রাউজানের কাগতিয়া আলিয়া গাউছুল আজম দরবারের ৬০তম জশনে জুলুস ও মিলাদ মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়। এতে বক্তব্য দেন অধ্যক্ষ সৈয়দ মুহাম্মদ মুনির উল্লাহ আহমদী, মুফতি মুহাম্মদ ইব্রাহিম হানফি, বদিউল আলম আহমদী, কাজী আনোয়ারুল আলম ছিদ্দিকি ও অধ্যাপক মুহাম্মদ ফোরকান মিয়া।

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
মুমিনের জীবনে প্রকৃত সুখ ও সফলতা
মুমিনের জীবনে প্রকৃত সুখ ও সফলতা
ইসলামী শিক্ষাব্যবস্থার আধুনিক রূপান্তর
ইসলামী শিক্ষাব্যবস্থার আধুনিক রূপান্তর
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
সৌদি আরবে পৌঁছেছে বাংলাদেশের প্রথম হজ ফ্লাইট
সৌদি আরবে পৌঁছেছে বাংলাদেশের প্রথম হজ ফ্লাইট
পবিত্র রওজা জিয়ারতের আদব
পবিত্র রওজা জিয়ারতের আদব
পবিত্র মক্কায় প্রবেশের আদব
পবিত্র মক্কায় প্রবেশের আদব
নারীদের হজের বিধি-বিধান
নারীদের হজের বিধি-বিধান
আল্লাহর কাছে বান্দার দোয়ার গুরুত্ব অনন্য
আল্লাহর কাছে বান্দার দোয়ার গুরুত্ব অনন্য
মহানবী (সা.)-এর পারিবারিক উত্তরাধিকার সম্পত্তি
মহানবী (সা.)-এর পারিবারিক উত্তরাধিকার সম্পত্তি
ব্যস্ত জীবনে যেভাবে কোরআনচর্চা করব
ব্যস্ত জীবনে যেভাবে কোরআনচর্চা করব
শিক্ষা সফর যেভাবে কল্যাণময় হতে পারে
শিক্ষা সফর যেভাবে কল্যাণময় হতে পারে
জিকিরের শব্দে শয়তান পলায়ন করে
জিকিরের শব্দে শয়তান পলায়ন করে
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

১ সেকেন্ড আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

১৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৩৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৪৬ মিনিট আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে