শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৪ জানুয়ারি, ২০১৪

পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী

নিজস্ব প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী

১২ রবিউল আউয়াল পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.)। ৫৭০ খ্রিস্টাব্দের এই দিনে ইসলাম ধর্মের প্রবর্তক ও আল্লাহর প্রিয় রাসূল হজরত মুহাম্মদ মোস্তফা (সা.) এই পৃথিবীতে আগমন করেন। ৬৩ বছরের ব্যবধানে একই দিনে অর্থাৎ ১২ রবিউল আউয়াল দুজাহানের নবী ও আল্লাহর প্রিয় হাবিব ওফাত লাভ করেন। মুসলিম জাহানের ধর্মপ্রাণ মানুষের কাছে এই দিনটি একটি পবিত্রতম দিন। গোটা মুসলিম বিশ্বের সঙ্গে বাংলাদেশও যথাযথ মর্যদা ও ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্যের সঙ্গে দিনটি উদযাপন করবে। এ উপলক্ষে বাংলাদেশে আজ সরকারি ছুটি। ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) উপলক্ষে আজ সকালে রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন শহরে জশনে জলুস ও ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.)-এর র্যালি বের করা হবে। এ ছাড়া বিভিন্ন ধর্মীয় ও সামাজিক সংগঠন আলোচনা সভা, দোয়ার মাহফিল, ওয়াজ মাহফিল, কোরানখানি, ফাতেহা খানি, মিলাদ-মাহফিলের আয়োজন করেছে। ধর্মপ্রাণ মুসলমানেরা কোরআন তেলাওয়াত, হাদিস শরিফ পাঠ, নফল নামাজ, ইবাদত বন্দেগি ও কবর জেয়ারত করে দিনটি উদযাপন করবেন। ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, সাবেক বিরোধীদলীয় নেতা ও বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া পৃথক বাণীতে বলেন, হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর শিক্ষা সমগ্র মানবজাতির জন্য অনুস্মরণীয় হয়ে থাকবে। বাণীতে রাষ্ট্রপতি বলেন, মহান আল্লাহ সমগ্র বিশ্বজগতের রহমত হিসেবে হজরত মুহাম্মদ (সা.)-কে এ জগতে প্রেরণ করেন। সর্বশেষ মহাগ্রন্থ পবিত্র কোরআন তাঁর নিকট অবতীর্ণ করে জগতে তাওহীদ প্রতিষ্ঠার দায়িত্ব অর্পণ করেন। প্রধানমন্ত্রী বাণীতে বলেন, বিশ্বনবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর অনুপম শিক্ষার অনুসরণের মাধ্যমেই বিশ্বের শান্তি ও কল্যাণ নিশ্চিত হতে পারে। প্রিয় নবী হজরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের পৃথিবীতে আগমনের ফলে দুনিয়ার মানুষ এক আল্লাহর দাসত্ব করার সৌভাগ্য লাভ করেছে। আল্লাহ রাব্বুল আলামিন প্রিয় নবীর মাধ্যমে দুনিয়ার মানুষের সামনে ইসলাম ধর্মের অনুপম আদর্শ পেশ করেন। ইসলাম পৃথিবীতে ধনী-গরিবের বৈষম্য দূর করে সমাজে ন্যায় ও শান্তি প্রতিষ্ঠা, ব্যক্তিজীবনে ইনসাফ ও আদল প্রতিষ্ঠা, ভূমি ও সম্পদে নারীর অধিকার প্রতিষ্ঠার শিক্ষা দেয়। ইসলাম দুনিয়া ও আখিরাতে এক আল্লাহর আনুগত্য প্রতিষ্ঠার ধর্ম। ইসলামের মূলগ্রন্থ পবিত্র কোরআন আল্লাহর বাণী হিসেবে প্রিয়নবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর কাছে নাজিল হয়েছে। নবী (সা.) তার জীবনাচরণের মাধ্যমে মানুষকে হিংসা-বিদ্বেষ, অন্যায়, অসৎ ও কুফরির পথ ছেড়ে কোরআনের নির্দেশিত পথে চলার শিক্ষা দিয়েছেন। নবীজীর এসব শিক্ষা পবিত্র হাদিস গ্রন্থ হিসেবে সাহাবায়ে কেরামরা (রা.) সংকলিত করে রেখেছেন। পৃথিবীর ইতিহাসে শ্রেষ্ঠতম মানব হিসেবে স্বীকৃত, মানবতার মুক্তিদূত মুহাম্মদ (সা.) আরবের বিখ্যাত কুরাইশ বংশে জন্মগ্রহণ করেন। জন্মের ছয় মাস পূর্বে তাঁর পিতা আবদুল্লাহ ইন্তেকাল করেন। আর মাত্র ছয় বছর বয়সে নবীজী হারান তাঁর স্নেহময়ী মা আমিনাকেও। চাচা আবু তালিবের কাছে পিতৃস্নেহে লালিত-পালিত হন তিনি। যুবক বয়সে নবীজীর সততায় মুগ্ধ হয়ে আরবের ধনাঢ্য ব্যবসায়ী হজরত খাদিজা (রা.) তাঁকে বিয়ের প্রস্তাব দিলে চাচার সম্মতিতে তিনি রাজি হন। বিয়ের পর আল্লাহর নবী হেরা গুহায় মোরাকাবা বা ধ্যান শুরু করেন। ৪০ বছর বয়সে আল্লাহপাক সন্তুষ্ট হয়ে প্রিয় নবী মুহাম্মদ মুস্তফা আহমদ মুজতাবা (সা.)-কে নবুয়্যাত দান করেন এবং দুনিয়ার মানুষের কাছে আল্লাহর একাত্দবাদ ও ইসলাম প্রচার করতে আদেশ দেন। হজরত খাদিজা (রা.) প্রথম ইসলাম কবুল করেন। ইসলাম ধর্ম প্রচার করতে গিয়ে আল্লাহর রাসূল (সা.) তীব্র প্রতিরোধ ও প্রচণ্ড নির্যাতনের শিকার হন। কাফেররা নবী করিম (সা.)-কে হত্যার ষড়যন্ত্র করলে আল্লাহ নির্দেশে তিনি মক্কা নগর থেকে মদিনায় হিজরত করেন। সেখানে আল্লাহর নবী (সা.) ইহুদি সম্প্রদায়সহ বিভিন্ন ধর্মীয় গোত্রের সঙ্গে শান্তি ও নিরাপদে বসবাসের জন্য একটি চুক্তি স্বাক্ষর করেন। ইতিহাসে এটি ঐতিহাসিক মদিনা সনদ হিসেবে স্বীকৃত। এটিই বিশ্বের প্রথম লিখিত সংবিধান। এরপর ৬ষ্ঠ হিজরিতে সাহাবিদের নিয়ে প্রথম আনুষ্ঠানিক হজ করতে এলে কাফেররা বাধা দেয়। এ সময় স্বাক্ষরিত হয় মক্কাবাসীর সঙ্গে আল্লাহর নবীর (সা.) ঐতিহাসিক হুদাইবিয়ার সন্ধি চুক্তি। মদিনায় ফিরে গিয়ে তিনি পুনরায় ইসলামের দাওয়াত দেওয়া শুরু করেন। এ সময় রোম সম্রাট, পারস্য সম্রাট, মিসরের শাসনকর্তাসহ বিভিন্ন রাজা-বাদশাহর কাছে বিশ্বনবী মুহাম্মদুর রাসূলুল্লাহ (সা.)-এর দূত ইসলামের দাওয়াত পৌঁছে দিতে থাকেন। এদিকে একের পর এক হামলা মোকাবিলায় নবীজীকে হিজরি ২য় সনে বদর, হিজরি ৩য় সনে ওহুদ সহ ২৭টি প্রতিরোধ যুদ্ধে সরাসরি নেতৃত্ব দিতে হয়। ৭ম হিজরিতে ইহুদিরা মদিনা সনদ অমান্য করলে সন্ধি ভঙ্গের জন্য আল্লাহ রাসূল (সা.) তাদেরকে মদিনা থেকে বিতাড়িত করেন। ৬৩০ খ্রিস্টাব্দে তথা ৮ম হিজরিতে মক্কার কুরাইশরা হুদাইবিয়ার সন্ধি ভঙ্গ করলে নবী করিম (সা.) পবিত্র রমজান মাসের ১০ তারিখে ১০ হাজার সাহাবা নিয়ে মক্কাভিমুখে রওনা হন। মক্কায় পৌঁছে দয়াল নবী ঘোষণা করেন, যারা নিজ ঘরে ও কাবা ঘরে আশ্রয় নেবে তারা সাধারণ ক্ষমা পাবে। এরপর প্রায় কোনো প্রতিবন্ধকতা ছাড়াই আল্লাহর নবী মুহাম্মদুর রাসূলুল্লাহ (সা.) মক্কা নগরে প্রবেশ করেন। ইতিহাসে একে মক্কা বিজয় হিসেবে বর্ণনা করা হয়েছে। মক্কা বিজয়ের পর কারও ওপর কোনো প্রতিশোধ গ্রহণ করা হয়নি। আল্লাহর নবী (সা.) কাবা শরিফের ভিতরে রাখা ৩৬০টি মূর্তি ভেঙে ফেলেন। এ সময় তিনি বেলাল (রা.)-কে কাবা শরিফের চূড়ায় উঠে আজান বা আল্লাহর শ্রেষ্ঠত্ব ঘোষণার নির্দেশ দেন। ১০ম হিজরিতে বিশ্বনবী মুহাম্মদুর রাসূলুল্লাহ (সা.) জীবনের শেষতম পবিত্র হজ পালন করেন। এই বিদায় হজের সময় আল্লাহপাক ওহি নাজিল করে ইসলামকে পরিপূর্ণ ধর্ম এবং তাঁর মনোনীত জীবন ব্যবস্থা হিসেবে ঘোষণা করেন। বিদায় হজের খুৎবায় মানবতার মুক্তিদূত রাসূলুল্লাহ (সা.) মানবজাতির জন্য শান্তি, কল্যাণ ও নিরাপত্তার দিকনির্দেশনা প্রদান করেন। এরপর মদিনা শরিফ ফিরে গিয়ে তিনি রোগাক্রান্ত হয়ে পড়েন। ১১ হিজরির রবিউল আউয়াল মাসের ১২ তারিখ সোমবার রাহমাতুলি্লল আলামিন বা বিশ্বজগৎসমূহের রহমতের দূত প্রিয় নবী (সা.) ওফাত লাভ করেন। জশনে জুলুস : ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) উপলক্ষে ইসলামিক ফাউন্ডেশন সকাল ১০টায় শিশু সমাবেশ ও র্যালি অনুষ্ঠিত হবে। নবনিযুক্ত ধর্ম মন্ত্রী অধ্যক্ষ মতিউর রহমান র্যালিতে নেতৃত্ব দেবেন। আনঞ্জুমানে রহমানিয়া মইনীয়া মাইজভাণ্ডারীয়া সকাল ৮টায় রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জমায়েত হবে। এরপর আলহাজ শাহছুফী মাওলানা সৈয়দ সাইফুদ্দীন আহমদ আলহাসানী ওয়াল হোসাইনী আল মাইজভাণ্ডারীর নেতৃত্বে সকাল সাড়ে ১০টায় জশনে জুলুস বের হবে। আশেকানে মাইজভাণ্ডারী অ্যাসোসিয়েশন জশনে জুলুস বা ধর্মীয় আনন্দ মিছিলের আয়োজন করেছে। রাজধানীর শাজাহানপুর রেলওয়ে ময়দান থেকে দুপুর সাড়ে ১১টায় আলহাজ মাওলানা সৈয়দ মুজিবল বশর আলহাছানী আল মাইজভাণ্ডারী নেতৃত্বে এ জুলুস শুরু হবে। এর আগে সকাল ৯টায় এখানে আলোচনাসভা হবে। আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাত ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) উপলক্ষে জশনে জুলুস করবে। আলোচনা সভা : ইসলামিক ফাউন্ডেশন পক্ষকালব্যাপী অনুষ্ঠানমালার আয়োজন করেছে। এর মধ্যে আলোচনা সভাসহ নানা কর্মসূচি রয়েছে। জাতীয় প্রেস ক্লাব : বাদ আসর নিজস্ব মিলনায়তনে আলোচানা সভা ও মিলাদ মাহফিলের আয়োজন করেছে। আশেকে রাসূল (সা.) সম্মেলন : সকাল থেকে বাদ জহুর, আরামবাগের দেওয়ানবাগী বাবে রহমত দরবার শরিফ প্রাঙ্গণ। আজিমপুর দায়রা শরিফ : প্রতিদিন বাদ মাগরিব হতে এশা পর্যন্ত রাসূল (সা.)-এর শানে দরুদ শরিফ, সালাম, ফাতেহা খানি ও মিলাদ মাহফিল। বিশ্ব জাকের মঞ্জিল : ফরিদপুরে খানকায়ে মুজাদ্দেদীয়া দরবার শরিফে গতকাল সন্ধ্যা থেকে দুই দিনব্যাপী অনুষ্ঠানমালা শুরু হয়েছে। তেলাওয়াতে কালাম, মিলাদ মাহফিল, মুরাকাবা মুশাহাদা, জেকের আসকার, বিশেষ মোনাজাত ও খাজাবাবার কবর জিয়ারতের মাধ্যমে আজ কর্মসূচি সমাপ্ত হবে। চট্টগ্রামে জশ্নে জুলুস : পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) উপলক্ষে প্রায় ২০ লাখ মানুষের সমাগমে আজ চট্টগ্রামে অনুষ্ঠিত হবে জশ্নে জুলুস। সকাল ৮টায় ষোলশহর আলমগীর খানকাহ থেকে জুলুস বের হয়ে নগরীর গুরুত্বপূর্ণ স্থান প্রদক্ষিণ শেষে জামেয়া আহমদিয়া সুনি্নয়া আলিয়া ময়দানে জমায়েত হবে। এ ছাড়া আঞ্জুমানে রহমানিয়া আহমদিয়া সুনি্নয়ার আয়োজন ও গাউছিয়া কমিটির সহযোগিতায় অনুষ্ঠিত জুলুস সমাপ্তি হবে জোহরের নামাজের মধ্য দিয়ে। কাগতিয়া দরবার মাহফিল অনুষ্ঠিত : গতকাল চট্টগ্রামের রাউজানের কাগতিয়া আলিয়া গাউছুল আজম দরবারের ৬০তম জশনে জুলুস ও মিলাদ মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়। এতে বক্তব্য দেন অধ্যক্ষ সৈয়দ মুহাম্মদ মুনির উল্লাহ আহমদী, মুফতি মুহাম্মদ ইব্রাহিম হানফি, বদিউল আলম আহমদী, কাজী আনোয়ারুল আলম ছিদ্দিকি ও অধ্যাপক মুহাম্মদ ফোরকান মিয়া।

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৫ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৫ নভেম্বর ২০২৫
মুমিনের বিপদ-আপদ পাপমোচনে সহায়ক
মুমিনের বিপদ-আপদ পাপমোচনে সহায়ক
তাওবায় আত্মার নবজন্ম হয়
তাওবায় আত্মার নবজন্ম হয়
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৪ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৪ নভেম্বর ২০২৫
ইসলামের শুভেচ্ছারীতি ও পদ্ধতি
ইসলামের শুভেচ্ছারীতি ও পদ্ধতি
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৩ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৩ নভেম্বর ২০২৫
সাহাবিদের জন্য নবীজি (সা.)-এর দোয়া
সাহাবিদের জন্য নবীজি (সা.)-এর দোয়া
কোরআনের আলোকে ইস্তিগফারের ১০ ফজিলত
কোরআনের আলোকে ইস্তিগফারের ১০ ফজিলত
ক্রীতদাস থেকে দিল্লির বাদশাহ
ক্রীতদাস থেকে দিল্লির বাদশাহ
হালাল উপার্জন জিহাদের সমতুল্য
হালাল উপার্জন জিহাদের সমতুল্য
মদিনা সনদের পূর্ণ বিবরণ
মদিনা সনদের পূর্ণ বিবরণ
সর্বশেষ খবর
ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সহ-সভাপতি বাঁধন ১০ দিনের রিমান্ডে
ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সহ-সভাপতি বাঁধন ১০ দিনের রিমান্ডে

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

গণসংযোগকালে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ
গণসংযোগকালে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ

৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঠাকুরগাঁওয়ে মাদকবিরোধী ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন
ঠাকুরগাঁওয়ে মাদকবিরোধী ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে অটোরিকশার ধাক্কা, প্রাণ গেল নারীর
দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে অটোরিকশার ধাক্কা, প্রাণ গেল নারীর

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চকরিয়ায় ৮০ হাজার ইয়াবাসহ তিন কারবারি গ্রেপ্তার
চকরিয়ায় ৮০ হাজার ইয়াবাসহ তিন কারবারি গ্রেপ্তার

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরানের কাছে পারমাণবিক প্ল্যান বিক্রির চেষ্টা ভারতীয় ভুয়া বিজ্ঞানীর
ইরানের কাছে পারমাণবিক প্ল্যান বিক্রির চেষ্টা ভারতীয় ভুয়া বিজ্ঞানীর

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাঙ্গাইলে জঙ্গল থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
টাঙ্গাইলে জঙ্গল থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হন্ডুরাসের জালে ব্রাজিলের ৭ গোল
হন্ডুরাসের জালে ব্রাজিলের ৭ গোল

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

টাঙ্গাইলে ব্যবসায়ীর ওপর হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন
টাঙ্গাইলে ব্যবসায়ীর ওপর হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শহীদ জিয়া মেডিকেল কলেজের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
শহীদ জিয়া মেডিকেল কলেজের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

৩৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

পাকিস্তানের সঙ্গে হাত মেলাতে বাধা দেবে না হকি ইন্ডিয়া
পাকিস্তানের সঙ্গে হাত মেলাতে বাধা দেবে না হকি ইন্ডিয়া

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মানবাধিকার রাষ্ট্রীয় স্বৈরাচার থেকে সুরক্ষা দেয়: কাদের গনি চৌধুরী
মানবাধিকার রাষ্ট্রীয় স্বৈরাচার থেকে সুরক্ষা দেয়: কাদের গনি চৌধুরী

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

‘বিএনপির কাছে ২০ আসন চাওয়ার’ বিভ্রান্তিকর সংবাদে এনসিপির প্রতিবাদ
‘বিএনপির কাছে ২০ আসন চাওয়ার’ বিভ্রান্তিকর সংবাদে এনসিপির প্রতিবাদ

৪৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

টঙ্গী পাইলট স্কুল অ্যান্ড গার্লস কলেজের শিক্ষককে কারণ দর্শানো নোটিশ
টঙ্গী পাইলট স্কুল অ্যান্ড গার্লস কলেজের শিক্ষককে কারণ দর্শানো নোটিশ

৫১ মিনিট আগে | নগর জীবন

ডিসেম্বরে খুলছে গোমা সেতু
ডিসেম্বরে খুলছে গোমা সেতু

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুণ্যস্নানের মধ্য দিয়ে দুবলার চরে শেষ হলো ঐতিহ্যবাহী রাস উৎসব
পুণ্যস্নানের মধ্য দিয়ে দুবলার চরে শেষ হলো ঐতিহ্যবাহী রাস উৎসব

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের উপহারের গম ফিরিয়ে দিয়েছিল তুরস্ক, দিল্লিকে বাঁচায় ইসরায়েল
ভারতের উপহারের গম ফিরিয়ে দিয়েছিল তুরস্ক, দিল্লিকে বাঁচায় ইসরায়েল

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘‌‌নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র খড়কুটোর মত ভেসে যাবে’
‘‌‌নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র খড়কুটোর মত ভেসে যাবে’

৫৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইবতেদায়ি মাদ্রাসা জাতীয়করণ না করলে লাগাতার আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
ইবতেদায়ি মাদ্রাসা জাতীয়করণ না করলে লাগাতার আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৫৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

বাগেরহাটে ব্যবসায়ী ও গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার
বাগেরহাটে ব্যবসায়ী ও গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নতুনবাজার-রামপুরা ব্রিজ-কাকলী পর্যন্ত কাল থেকে যানজটের শঙ্কা
নতুনবাজার-রামপুরা ব্রিজ-কাকলী পর্যন্ত কাল থেকে যানজটের শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিউজিল্যান্ডে জয় দিয়ে সিরিজ শুরু করল ক্যারিবীয়রা
নিউজিল্যান্ডে জয় দিয়ে সিরিজ শুরু করল ক্যারিবীয়রা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৯৯৯ নম্বর ক্লোন করে প্রতারণার অভিযোগ, সতর্ক থাকার আহ্বান পুলিশের
৯৯৯ নম্বর ক্লোন করে প্রতারণার অভিযোগ, সতর্ক থাকার আহ্বান পুলিশের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘পুজো করলেই পুরোহিতকে লাখ টাকা’, স্ত্রীর মন্তব্যে ক্ষমা চাইলেন গোবিন্দা
‘পুজো করলেই পুরোহিতকে লাখ টাকা’, স্ত্রীর মন্তব্যে ক্ষমা চাইলেন গোবিন্দা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পদ হারালেন এনসিপির কেন্দ্রীয় নেতা
পদ হারালেন এনসিপির কেন্দ্রীয় নেতা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পশ্চিম তীরে এক মাসেই ২৩৫০টি ইসরায়েলি হামলা: রিপোর্ট
পশ্চিম তীরে এক মাসেই ২৩৫০টি ইসরায়েলি হামলা: রিপোর্ট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানের কাছে তৃতীয় ওয়ানডেতে হারল যুবারা
আফগানিস্তানের কাছে তৃতীয় ওয়ানডেতে হারল যুবারা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবেন না মামদানি
যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবেন না মামদানি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির প্রতিনিধি দলের সঙ্গে নেদারল্যান্ডসের রাষ্ট্রদূত বোরিসের সাক্ষাৎ
বিএনপির প্রতিনিধি দলের সঙ্গে নেদারল্যান্ডসের রাষ্ট্রদূত বোরিসের সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাবনার ভাঙ্গুড়ায় সার সংকটে বিপাকে কৃষক, রাস্তায় বিক্ষোভ
পাবনার ভাঙ্গুড়ায় সার সংকটে বিপাকে কৃষক, রাস্তায় বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির
আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প
মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের
আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন
বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়
নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান
উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আনিসুলের বান্ধবী তৌফিকার আয়কর নথি জব্দের আদেশ
আনিসুলের বান্ধবী তৌফিকার আয়কর নথি জব্দের আদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের বাজারে প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম কত
দেশের বাজারে প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম কত

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শওকত-রনির কোলাকুলি, ধানের শীষকে বিজয়ী করার আহ্বান
শওকত-রনির কোলাকুলি, ধানের শীষকে বিজয়ী করার আহ্বান

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

পদত্যাগ করে নির্বাচনে অংশ নিতে আগ্রহী অ্যাটর্নি জেনারেল
পদত্যাগ করে নির্বাচনে অংশ নিতে আগ্রহী অ্যাটর্নি জেনারেল

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাপলা কলি প্রতীকে নিবন্ধন পেয়েছে এনসিপি: সামান্তা
শাপলা কলি প্রতীকে নিবন্ধন পেয়েছে এনসিপি: সামান্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজীপুরে জবাইকৃত ঘোড়ার মাংস জব্দ, জীবিত উদ্ধার ৩৭টি
গাজীপুরে জবাইকৃত ঘোড়ার মাংস জব্দ, জীবিত উদ্ধার ৩৭টি

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাঁচ ইসলামিক ব্যাংক একীভূত হয়ে গঠিত হচ্ছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’
পাঁচ ইসলামিক ব্যাংক একীভূত হয়ে গঠিত হচ্ছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ আসনে ভোটে লড়বেন জোনায়েদ সাকি
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ আসনে ভোটে লড়বেন জোনায়েদ সাকি

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জুডিসিয়াল সার্ভিস কমিশনে নিয়োগ পেলেন বিচারপতি আহমেদ সোহেল
জুডিসিয়াল সার্ভিস কমিশনে নিয়োগ পেলেন বিচারপতি আহমেদ সোহেল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকির নায়েককে আপাতত বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত
জাকির নায়েককে আপাতত বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
মোহাম্মদপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাইলটের উড্ডয়নের ত্রুটির কারণে মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্ত হয়
পাইলটের উড্ডয়নের ত্রুটির কারণে মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্ত হয়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেকের অনশনে রাজনৈতিক দলের নেতাদের সংহতি
তারেকের অনশনে রাজনৈতিক দলের নেতাদের সংহতি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পদোন্নতি পাচ্ছেন এক হাজারের বেশি বিচারক
পদোন্নতি পাচ্ছেন এক হাজারের বেশি বিচারক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদিতে আরও ১৭ হাজার নারী সংগীত শিক্ষক প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন
সৌদিতে আরও ১৭ হাজার নারী সংগীত শিক্ষক প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার
খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে ধানের শীষ পেলেন বিএনপির তিন শীর্ষ নেতার উত্তরাধিকারী
চট্টগ্রামে ধানের শীষ পেলেন বিএনপির তিন শীর্ষ নেতার উত্তরাধিকারী

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা

১০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বিপিএলে ৫ দল, শুরু ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে
বিপিএলে ৫ দল, শুরু ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আওয়ামী লীগের কর্মসূচি প্রতিহতে কঠোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের কর্মসূচি প্রতিহতে কঠোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় এক পরিবারের পাঁচজন নিহত
কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় এক পরিবারের পাঁচজন নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলোর থেকে বেশ এগিয়ে: জিল্লুর রহমান
বিএনপি অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলোর থেকে বেশ এগিয়ে: জিল্লুর রহমান

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শরীরচর্চা ও সঙ্গীত শিক্ষক নিয়োগ প্রস্তাব বাতিল প্রসঙ্গে ব্যাখ্যা দিলো সরকার
প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শরীরচর্চা ও সঙ্গীত শিক্ষক নিয়োগ প্রস্তাব বাতিল প্রসঙ্গে ব্যাখ্যা দিলো সরকার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কেমন স্কুল ভবন!
এ কেমন স্কুল ভবন!

পেছনের পৃষ্ঠা

এটাই আমার শেষ নির্বাচন
এটাই আমার শেষ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি উত্তাপে দেশ
নির্বাচনি উত্তাপে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই
জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ
সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ

নগর জীবন

অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার
অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার

প্রথম পৃষ্ঠা

অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা
অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা

পেছনের পৃষ্ঠা

১৮ মাসে এক কোটি চাকরি নিছক বাগ্মিতা নয় সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা
১৮ মাসে এক কোটি চাকরি নিছক বাগ্মিতা নয় সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা

নগর জীবন

এ কী কাণ্ড মাধুরীর
এ কী কাণ্ড মাধুরীর

শোবিজ

জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ
জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

২০০ বছরের রাস উৎসবে পুণ্যার্থীর ঢল
২০০ বছরের রাস উৎসবে পুণ্যার্থীর ঢল

দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি
কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি

শোবিজ

পারিশ্রমিক পেতে ফুটবলারদের তাগাদা
পারিশ্রমিক পেতে ফুটবলারদের তাগাদা

মাঠে ময়দানে

সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের
সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের

নগর জীবন

মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়
মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়

প্রথম পৃষ্ঠা

পোশাক রপ্তানি কমল টানা তিন মাস
পোশাক রপ্তানি কমল টানা তিন মাস

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ
দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

১৬ বছর পর আসিফ
১৬ বছর পর আসিফ

শোবিজ

কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি
কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন
সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন

নগর জীবন

সম্পর্ক যাচাইয়ে আসছে নতুন পদ্ধতি
সম্পর্ক যাচাইয়ে আসছে নতুন পদ্ধতি

খবর

নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না
নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না

নগর জীবন

রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র
রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র

শোবিজ

আলাপের জন্য আলাপ
আলাপের জন্য আলাপ

রকমারি রম্য

ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে
ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে

নগর জীবন

নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব
নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল
নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল

প্রথম পৃষ্ঠা