শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৫ অক্টোবর, ২০১৪

ঈদ উদযাপনের ইসলামী মূলনীতি

মুফতি আমজাদ হোসাইন
অনলাইন ভার্সন
ঈদ উদযাপনের ইসলামী মূলনীতি

'ঈদ' অর্থ খুশি, আনন্দ, উৎসব। এ ঈদ শব্দটি বড়ই মধুর, আনন্দদায়ক। ঈদের আগমনে স্মৃতিপটে ভেসে ওঠে শৈশবকালের কথা। এখনো ছোটদের মধ্যে ঈদ আসার আগে থেকেই চলতে থাকে বহু প্রস্তুতি। আর মনে মনে তারা ভাবতে থাকে ঈদের দিন কোন পোশাক পরিধান করবে। পোশাকের সঙ্গে ম্যাচিং করে থাকতে হবে সবকিছু। বর্তমানে এমন আনন্দ, উৎসব চলতে থাকে আমার ঘরে বাচ্চাগুলোর মধ্যে। বিশেষ করে আমার একমাত্র ছোট্ট মেয়েটির আনন্দ দেখে আমি নিজেও হারিয়ে যাই চলি্লশ বছর আগে নিজের জীবনের শৈশবকালের দিকে। আমার মেয়ের ঈদ শুরু হয়ে যায় এক থেকে দেড়মাস আগ থেকে। সে বলবে আব্বু কবে ঈদ আসবে? সেদিনটি কখন আসবে? বিরক্ত হয়ে বলবে ঈদ আসে না কেন? ইত্যাদি আবেগের কথা। এমনকি ওর পক্ষ থেকে এমন এমন প্রশ্নের সম্মুখীন হতে হয় যার উত্তর আমার নিজেরও জানা থাকে না। ঈদের দুই তিন দিন আগ থেকেই রাতে ওর চোখে ঘুম থাকবে না। ওর মা'র বকাঝকা খেয়ে শেষ রাতে একটু ঘুমাবে। কিছুক্ষণ পরেই ঘুম থেকে উঠে বলবে আম্মু ঈদ এসেছে? এই যে শিশুদের এমন আনন্দ খুশি মনের আবেগ সত্যিই বড় মজাদার, বড় মধুর। কিন্তু বালেগ হওয়ার পর থেকে অর্থাৎ ব্যক্তি যৌবনকালে পদার্পণ করার সঙ্গে সঙ্গে তার ওপর ইসলামী বিধিবিধান আরোপিত হয়ে যায়, অঘোষিতভাবে ইসলাম তাকে বলতে থাকে এখন থেকে লাগামহীন জীবনের লাগাম টেনে ধর। ইসলামী নীতিমালার ভিত্তিতে মনের আবেগ, আনন্দ, উল্লাস প্রকাশ কর।

ইসলাম মানবজাতির জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে দিয়েছে সুন্দর জীবনব্যবস্থা, দীন পালনের সহজতর নিয়ম-পদ্ধতি, যা মানব জাতি সহজে গ্রহণ করতে পারে। এ পূর্ণাঙ্গ জীবনব্যবস্থার মাঝে কোনোরূপ সংযোজন-বিয়োজনের অধিকার আল্লাহপাক মানব জাতিকে দেননি। দীন ও ইসলামের বিধানাবলি নাজিলের শেষ পেরেক আল্লাহতায়ালা সূরা মায়েদা নাজিলের মাধ্যমে এঁটে দিয়েছেন। তাফসিরে ইবনে কাসীর গ্রন্থে এ ধরনের একটি বর্ণনা বর্ণিত আছে যে, হজরত জোবায়ের ইবনে নুফায়ের (রা.) একবার হজের পর হজরত আয়েশা সিদ্দীকা (রা.)-এর কাছে উপস্থিত হলে তিনি বলেন, যোবায়ের! তুমি কি সূরা মায়েদা তেলাওয়াত কর? তিনি বললেন, জি হ্যাঁ তেলাওয়াত করি। হজরত আয়েশা সিদ্দীকা (রা.) বললেন, এটি কোরআনপাকের বিধি-বিধান, হালাল-হারাম সম্পর্কিত সর্বশেষ সূরা। তার প্রতিটি বিধানই অটল। রহিত হওয়ার কোনো সম্ভাবনা নেই। কাজেই এগুলোর ওপর আমলের ব্যাপারে সর্বদা যত্নবান থাক। এ সূরা মায়েদার ৩নং আয়াতে ইরশাদ হয়েছে কাফেররা তোমাদের দীনের (পরাস্ত হওয়ার) ব্যাপারে হতাশ হয়ে গেছে। সুতরাং তাদের ভয় কর না। অন্তরে আমারই (আল্লাহর) ভয় স্থান দিও। আজ আমি তোমাদের জন্য তোমাদের দীনকে পূর্ণাঙ্গ করে দিলাম, তোমাদের ওপর আমার নেয়ামত পরিপূর্ণ করলাম এবং তোমাদের জন্য দীন হিসেবে ইসলামকে (চিরদিনের জন্য) পছন্দ করে দিলাম। বিভিন্ন সহিহ হাদিসে আছে, এ আয়াত দশম হিজরির বিদায় হজের সময় আরাফার দিন নাজিল হয়েছিল। দিনটি ছিল শুক্রবার, সময় ছিল আসরের পর, স্থানটি ছিল জাবালে রহমতের কাছে আরাফার ঐতিহাসিক ময়দান। অনেক সহিহ বর্ণনা মতে ওই দিনের এ সময়ই খোলা আকাশের নিচে দোয়া কবুল হয়। আরাফার ময়দানে প্রায় দেড় লাখ সাহাবায়ে কেরাম উপস্থিত। রাহমাতুলি্লল আলামিন সাহাবায়ে কেরামদের সঙ্গে জাবালে রহমতের নিচে স্বীয় উষ্ট্র আজবার ওপর সাওয়ার। সবাই হজের প্রধান রোকন অর্থাৎ আরাফার ময়দানে প্রিয় রসুলের সামনে অবস্থানরত, অধীর আগ্রহে অপেক্ষমাণ কিছুক্ষণ পরেই শুনব রসুল (সা.)-এর পবিত্র জবান থেকে মুক্তাসদৃশ হৃদয় নিংড়ানো ঐতিহাসিক ভাষণ। এমন বরকত ও রহমতের উল্লেখিত আয়াত নাজিল হয়। হজরত ইবনে আব্বাস (রা.) বলেন, এ আয়াত নাজিল হওয়ার পর রসুল (সা.) মাত্র একাশি দিন পৃথিবীতে বেঁচেছিলেন। কেননা দশম হিজরির ৯ জিলহজ এ আয়াত নাজিল হয় এবং একাদশ হিজরির ১২ রবিউল আউয়াল রসুল (সা.) পৃথিবীর মায়া ত্যাগ করে আল্লাহর সানি্নধ্য গ্রহণ করেন। এ আয়াতটি বিশেষভাবে তাৎপর্য ও গুরুত্ব সহকারে অবতীর্ণ হয়েছে এবং বিষয়বস্তুও ইসলাম ও মুসলমানদের জন্য বিরাট সুসংবাদ। যথা (১) দীনের পূর্ণতা (২) নিয়ামতের পূর্ণতা (৩) ইসলাম ধর্ম নির্বাচন এবং অনন্য পুরস্কার ও স্বাতন্ত্র্যের স্বাক্ষর বহন করে। এক কথায় আল্লাহর পক্ষ থেকে পৃথিবীতে মানব জাতিকে সত্য দীন ও আল্লাহর নিয়ামত চূড়ান্তভাবে প্রদানের যে ওয়াদা ছিল, আজ তা ষোলকলায় পূর্ণ করে দেওয়া হলো। এ আয়াতের মাঝে যেমনিভাবে রসুল (সা.)-এর সৌভাগ্য ও শ্রেষ্ঠত্বকে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। তেমনিভাবে সব নবীর উম্মতের ওপর উম্মতে মুহাম্মদির শ্রেষ্ঠত্বও সুস্পষ্টভাবে প্রমাণ করা হয়েছে। শ্রেষ্ঠ নবীর শ্রেষ্ঠ উম্মত হবে এটাই তো স্বাভাবিক। এ কারণেই একবার কতিপয় ইহুদি আলেম হজরত উমর ফারুক (রা.)-এর কাছে এসে বলল, আপনাদের কোরআনে এমন একটি আয়াত আছে যা ইহুদিদের প্রতি অবতীর্ণ হলে তারা অবতরণের দিনটিকে ঈদ হিসেবে উদযাপন করত। হজরত উমর ফারুক (রা.) তাদের প্রশ্ন করলেন আপনাদের উদ্দেশ্য কোন আয়াতের দিকে? তখন তারা আলোচ্য আয়াতটি পাঠ করে শোনাল, হজরত উমর ফারুক (রা.) বললেন, হ্যাঁ আমরা জানি এ আয়াতটি কোন সময়, কোন স্থানে, কোন দিনে এবং কেন অবতীর্ণ হয়েছে? তবে শুনুন! এ দিনটি ছিল আমাদের জন্য দুটি ঈদের দিন। একটি আরাফার দিন, অপরটি জুমার দিন।

হজরত উমর ফারুক (রা.) এর উক্ত সংক্ষিপ্ত উত্তরটি এমন একটি ইসলামী মূল নীতির প্রতি ইঙ্গিত বহন করে, যে মূলনীতিটি বিশ্বের সব জাতি, ধর্ম এবং বর্ণের মাঝে একমাত্র ইসলামেরই স্বাতন্ত্র্যবৈশিষ্ট্য। পৃথিবীর প্রত্যেক জাতি, নিজ নিজ অবস্থা ও বৈশিষ্ট্য অনুযায়ী বিশেষ বিশেষ ঐতিহাসিক ঘটনাবলির স্মৃতিবার্ষিকী পালন করে। এসব দিন তাদের কাছে বিশেষ আনন্দ উৎসবপর্বের মর্যাদা রাখে। কিন্তু ইসলাম জাহেলি যুগের সব কুপ্রথাকে রহিত করে ব্যক্তি পূজার সিস্টেমকে স্থায়ীভাবে হারাম করে দিয়েছে। কিন্তু উম্মতে মুহাম্মদির পালনের জন্য তার রেখে যাওয়া কর্মগুলো যা দীনে মুহাম্মদির সঙ্গে সংহতিপূর্ণ। যেমন কোরবানি, সুন্নতে খাতনা, সাফা ও মারওয়ার মাঝে দৌড়াদৌড়ি, মিনার তিন জায়গায় কঙ্কর নিক্ষেপসহ ইত্যাদি কর্মগুলো বিধান করে দিয়েছে। আর চালু করে দিয়েছে এমন একটি মূলনীতি যা উম্মতের জন্য অবশ্যই পালনীয় ও করণীয়। যেমন হজরত ইব্রাহিম (আ.) এবং তাঁর পুত্র হজরত ইসমাইল (আ.)-এর জন্ম ও মৃত্যু তারিখ সংরক্ষণ করা হয়নি। অনুমান করে জন্ম-মৃত্যু তারিখ বের করে তা পালন করা মূর্খতা আর অজ্ঞতা ছাড়া কিছুই নয়। ঠিক তেমনিভাবে ইসলামের যত বড় ব্যক্তিই হোক না কেন তাকে উদ্দেশ্য করে কোনো দিবস পালনের বিধান শরিয়তের বা ইবাদতের অংশ করা হয়নি। বরং ওই ব্যক্তির জন্য দোয়ার বিধান রাখা হয়েছে। তা-ও সেটা কোনো দিন-তারিখ বা সময়ের সঙ্গে নির্দিষ্ট নয়। যে কোনো দিন, যে কোনো সময় হতে পারে। কারণ আপনজনের দোয়া আপনজনের জন্য আল্লাহতায়ালা দ্রুত কবুল করেন, যেহেতু তাদের দোয়া আসে হৃদয় থেকে ইখলাসের সঙ্গে।

একজন মানুষ নিজেকে সারা জীবন একেবারে নিরানন্দ করে রাখতে পারে না, বরং তার সুস্থ, সুন্দর জীবন গঠনের জন্য প্রয়োজন কিছুটা ক্রীড়া-কৌতুক। যেমন আমাদের নবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) মাঝে মাঝে বাস্তবভিত্তিক হাসি-কৌতুক করতেন। তার কৌতুক বাস্তববহির্ভূত ছিল না। একবার তিনি কৌতুক করে এক বৃদ্ধা মহিলাকে দেখে বলছেন, বৃদ্ধা মহিলারা জান্নাতে যাবে না। মহিলা কান্না শুরু করে দিয়েছে, তাহলে আমরা কি জান্নাতে যাব না? রসুল (সা.) কিছুটা মুচকি হেসে বললেন, বৃদ্ধা হয়ে জান্নাতে যাবে না। তারা সুন্দরী রমণীর রূপ ধারণ করে জান্নাতে যাবে। মহান রাব্বুল আলামিন মানুষকে আনন্দ উৎসব পালন করার জন্য দিয়েছেন বছরে দুটি ঈদ। একটি হলো দীর্ঘ এক মাস সিয়াম সাধনা পালন করার পর ঈদুল ফিতর। অপরটি হলো ঈদুল আজহা বা কোরবানির ঈদ। এই দুই দিনে মানুষ আনন্দ প্রকাশ করবে। হাসিমুখে একে অপরের খোঁজখবর নেবে। আত্দীয়স্বজনের খোঁজখবর নেবে ইত্যাদি। তবে শরিয়তের সীমানার ভেতর থেকে তা প্রকাশ করতে হবে। শরিয়তের বাইরে যাওয়া যাবে না। মোটকথা হজরত উমর ফারুক (রা.)-এর উত্তর থেকে বোঝা যায়, ইহুদি ও খ্রিস্টানদের মতো আমাদের ঈদ ঐতিহাসিক ঘটনাবলির অনুগামী নয় যে, যেদিন কোনো বিশেষ ঘটনা সংঘটিত হবে, সেদিনকেই আমরা ঈদ হিসেবে উদযাপন করব। প্রাচীন জাহেলিয়াতের যুগে এ প্রথাই প্রচলিত ছিল। আজকালকার আধুনিক জাহেলিয়াতের যুগেও এ প্রথাটি সর্বত্র ছড়িয়ে পড়েছে, এমনকি অন্যান্য জাতির অনুসরণে মুসলমানরাও এসব কর্মকাণ্ডে জড়িয়ে পড়েছে। খ্রিস্টানরা হজরত ঈসা (আ.)-এর জন্ম দিবসে ঈদে মিলাদ পালন করে। তাদের দেখাদেখি কিছু সংখ্যক মুসলমান না জেনে, না বুঝে রসুল (সা.)-এর জন্ম দিবস পালন করার জন্য ঈদে মিলাদুন্নবী উদযাপন করে। এ দিবসে বাজারে মিছিল বের করে, তারা তাতে বাজে ও অশালীন কর্মকাণ্ড করে এবং রাতে আলোকসজ্জা করাকে ইবাদত মনে করে। তারা বলে অন্তরে নবীর প্রেম থাকলেই চলবে, নামাজ, রোজা হজ এবং জাকাতের কোনো প্রয়োজন নেই। তাদের এমন কর্মের সাপোর্ট সাহাবি, তাবেয়ি ও পূর্ববর্তী কোনো মহামনীষীদের থেকে খুঁজে পাওয়া যায় না।

ইসলামে এরূপ দিবস পালনের প্রথা চালু হলে হজরত আদম (আ.) থেকে রসুল (সা.) পর্যন্ত প্রায় এক লাখ চবি্বশ হাজারেরও বেশি পয়গম্বর রয়েছেন। তাদের সবারই শুধু জন্ম-মৃত্যু নয়, বিস্ময়কর কর্ম মুহূর্তের প্রতি দৃষ্টিপাত করলে দেখা যায়, তাদের জীবনের প্রতিটি মুহূর্ত এত নিখুঁত এবং বাস্তবভিত্তিক ছিল যা উম্মতের জন্য অবশ্যই পালনীয় হওয়া দরকার। রসুল (সা.)-এর শৈশবকাল থেকে নব্যুয়ত প্রাপ্তির প্রাক্কালে ফেরেশতা কর্তৃক বক্ষবিদারণের দিনটি কি পালনীয় নয়? এবং তার বিশ্বস্ততা, আমানতদারিতার কারণে যে দিন তাকে কুরাইশ জাতি 'আল-আমিন' উপাধি দিয়েছিল সে দিনটি কি পালনের যোগ্য নয়? এ ছাড়া নবুয়ত প্রাপ্তির পর ইসলামের ঐতিহাসিক ঘটনাবলি যেমন হিজরত, বদর, উহুদ, খন্দক ইত্যাদি যুদ্ধে মুসলমানরা বিজয় লাভ করেছে সে দিবস কি পালনের যোগ্য নয়? রসুল (সা.)-এর প্রায় দেড় লাখ সাহাবায়ে কেরাম যারা প্রত্যেকেই ছিলেন তার অনুপম চরিত্রমাধুরীর বাস্তব প্রতিচ্ছবি। যার সামান্য আঙ্গুলের ইশারায় তারা নিজেদের জীবনকে উৎসর্গ করতেও কুণ্ঠাবোধ করত না। যাদের সম্পর্কে স্বয়ং আল্লাহপাক ইরশাদ করেছেন আল্লাহ তাদের ওপর সন্তুষ্ট, তারা আল্লাহর উপর সন্তুষ্ট, তারাই আল্লাহর দল। জেনে রাখ আল্লাহর দলই সফলকাম হবে। (সূরা হাশর আয়াত-২২)। রসুল (সা.) বলেন, আমার সাহাবিরা তারকারাজির মতো, যারাই তাদের অনুসরণ করবে তারাই হেদায়েতপ্রাপ্ত হবে। তারা তো কোনো দিবস পালন করেননি। যদি দিবসগুলো পালনীয় হতো তাহলে আমাদের থেকে তারা-ই তো পালনের বেশি অধিকার রাখে। আর যদি ইসলামে এমন দিবস পালনের নিয়ম চালু হতো, তখন দেখা যেত বছরে ৩৬৫ দিনের প্রতিটি মুহূর্তেই কোনো না কোনো স্মৃতিচারণ করার প্রয়োজন হতো। তখন মানুষের জন্য নিজেদের দৈনন্দিন কর্ম রেখে এমন কাজেই লিপ্ত থাকতে হতো। বিষয়টি উম্মতের ওপর বড় কঠিন বোঝা হয়ে যেত। শরিয়ত উম্মতের ওপর এমন বোঝা না চাপিয়ে কত বড় উপকার করেছে তা ভাষায় প্রকাশ করার মতো নয়। আমরা সাহাবায়ে কেরামদের পায়ের ধুলার সমতুল্যও নই। আমরা কেন এমন দিবস পালন করব, যা ইসলাম ও শরিয়ত-বহির্ভূত? এ বিষয়টি আমাদের বোধগম্য নয়। আমার এ লেখাটি কোনো গোষ্ঠী বা ব্যক্তি বিশেষকে উদ্দেশ্য করে নয়, বরং আমার উদ্দেশ্য হলো আমরা সবাই মুসলিম জাতি, একে অপরের হিতাকাঙ্ক্ষী। আমাদের সামনে ইসলামের সঠিক দিক-নির্দেশনা চলে আসুক, আমরা সবাই যেন সঠিক পন্থায় আল্লাহ ও তাঁর রসুলের বিধান মেনে জান্নাতে যেতে পারি। আল্লাহ আমাদের সবার মঙ্গল করুন। আমিন।

লেখক : মুহাদ্দিস, জামিয়া মাদানিয়া বারিধারা, ঢাকা।

 

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
বৈশ্বিক উষ্ণায়ন ও পরিবেশ বিপর্যয় : ইসলামী নির্দেশনা
বৈশ্বিক উষ্ণায়ন ও পরিবেশ বিপর্যয় : ইসলামী নির্দেশনা
ঋণ গ্রহণের ইসলামী নীতিমালা
ঋণ গ্রহণের ইসলামী নীতিমালা
অশালীন পোস্টারের ফাঁদে ঈমান ও জীবন
অশালীন পোস্টারের ফাঁদে ঈমান ও জীবন
শয়তান মানুষের শত্রু কেন
শয়তান মানুষের শত্রু কেন
তাপপ্রবাহ সম্পর্কে ইসলামের ব্যাখ্যা
তাপপ্রবাহ সম্পর্কে ইসলামের ব্যাখ্যা
হজে গিয়ে চিকিৎসা নিলেন ২২৫ বাংলাদেশি, চিকিৎসাধীন ২৮
হজে গিয়ে চিকিৎসা নিলেন ২২৫ বাংলাদেশি, চিকিৎসাধীন ২৮
হজ করে দেশে ফিরলেন ১৬ হাজার ৪৬৯ হাজি
হজ করে দেশে ফিরলেন ১৬ হাজার ৪৬৯ হাজি
ইসলাম যেভাবে সব নবীর ধর্ম
ইসলাম যেভাবে সব নবীর ধর্ম
মুমিন প্রতিশ্রুতি পালনে বদ্ধপরিকর
মুমিন প্রতিশ্রুতি পালনে বদ্ধপরিকর
বেচাকেনায় উদার হলে বরকত হয়
বেচাকেনায় উদার হলে বরকত হয়
হজে গিয়ে ২৬ বাংলাদেশির মৃত্যু
হজে গিয়ে ২৬ বাংলাদেশির মৃত্যু
লোক-দেখানো ইবাদতের কয়েকটি ধরন
লোক-দেখানো ইবাদতের কয়েকটি ধরন
সর্বশেষ খবর
পাকিস্তানের কোচের দায়িত্ব ছাড়ার কারণ জানালেন কার্স্টেন
পাকিস্তানের কোচের দায়িত্ব ছাড়ার কারণ জানালেন কার্স্টেন

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

এইচএসসি পরীক্ষা কেন্দ্রে বাধ্যতামূলক মাস্ক-স্যানিটাইজার
এইচএসসি পরীক্ষা কেন্দ্রে বাধ্যতামূলক মাস্ক-স্যানিটাইজার

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে বাস-কাভার্ডভ্যানের সংঘর্ষে নিহত ৩
কক্সবাজারে বাস-কাভার্ডভ্যানের সংঘর্ষে নিহত ৩

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জেমিনির নতুন ফিচারে থাকছে যে নতুন সুবিধা
জেমিনির নতুন ফিচারে থাকছে যে নতুন সুবিধা

১২ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানবতাবিরোধী অপরাধ: শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে শুনানি আজ
মানবতাবিরোধী অপরাধ: শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে শুনানি আজ

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪ ওভারে ৮১ রান দিয়ে দ্বিতীয় অবস্থানে ম্যাককার্থি
৪ ওভারে ৮১ রান দিয়ে দ্বিতীয় অবস্থানে ম্যাককার্থি

৫৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বরগুনায় ডেঙ্গুতে শিশুর মৃত্যু, নতুন আক্রান্ত ৭৯ জন
বরগুনায় ডেঙ্গুতে শিশুর মৃত্যু, নতুন আক্রান্ত ৭৯ জন

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কোন কারণে পার্টি এড়িয়ে চলেন কারিনা
কোন কারণে পার্টি এড়িয়ে চলেন কারিনা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অ্যাতলেতিকো মাদ্রিদের জালে গোল উৎসব পিএসজির
অ্যাতলেতিকো মাদ্রিদের জালে গোল উৎসব পিএসজির

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাদক কারবারের টাকা নিয়ে দ্বন্দ্বে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
মাদক কারবারের টাকা নিয়ে দ্বন্দ্বে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণঅভ্যুত্থানে তাইম-হৃদয় হত্যা : ২ মাসের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ
গণঅভ্যুত্থানে তাইম-হৃদয় হত্যা : ২ মাসের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় বজ্রবৃষ্টির পূর্বাভাস
ঢাকায় বজ্রবৃষ্টির পূর্বাভাস

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ জুন)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পতেঙ্গা সমুদ্র সৈকতকে কেউ অসুন্দর করলে ব্যবস্থা: চসিক মেয়র
পতেঙ্গা সমুদ্র সৈকতকে কেউ অসুন্দর করলে ব্যবস্থা: চসিক মেয়র

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বৈশ্বিক উষ্ণায়ন ও পরিবেশ বিপর্যয় : ইসলামী নির্দেশনা
বৈশ্বিক উষ্ণায়ন ও পরিবেশ বিপর্যয় : ইসলামী নির্দেশনা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সোনারগাঁয়ে ওলামা দলের কর্মী সম্মেলন অনুষ্ঠিত
সোনারগাঁয়ে ওলামা দলের কর্মী সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লন্ডনের বৈঠকে দেশের সার্বিক প্রেক্ষাপট আলোচনায় ছিল : আমীর খসরু
লন্ডনের বৈঠকে দেশের সার্বিক প্রেক্ষাপট আলোচনায় ছিল : আমীর খসরু

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নিম্নমানের কাগজে বই ছেপে শতকোটি টাকা লুট
নিম্নমানের কাগজে বই ছেপে শতকোটি টাকা লুট

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্থিরতা-স্থবিরতায় নাজুক অর্থনীতি
অস্থিরতা-স্থবিরতায় নাজুক অর্থনীতি

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জর্দানে অবস্থানরত বাংলাদেশিদের জন্য জরুরি সতর্কবার্তা
জর্দানে অবস্থানরত বাংলাদেশিদের জন্য জরুরি সতর্কবার্তা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রানবন্যার ম্যাচে আয়ারল্যান্ডকে হারিয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজের সিরিজ জয়
রানবন্যার ম্যাচে আয়ারল্যান্ডকে হারিয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজের সিরিজ জয়

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নরসিংদীতে বিএনপির শোডাউন ঘিরে দুই পক্ষের সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধসহ আহত ৩
নরসিংদীতে বিএনপির শোডাউন ঘিরে দুই পক্ষের সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধসহ আহত ৩

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দ্রুত ওজন কমাতে লেবু-মধুর পানি ভালো, নাকি শরীরচর্চা?
দ্রুত ওজন কমাতে লেবু-মধুর পানি ভালো, নাকি শরীরচর্চা?

৮ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের যে নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে ইসরায়েলে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ
ইরানের যে নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে ইসরায়েলে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে ১,৭০৫ বন্দিকে ক্ষমা করলেন খামেনি
যে কারণে ১,৭০৫ বন্দিকে ক্ষমা করলেন খামেনি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি হামলায় তছনছ ইসরায়েল, হতাহত দুই শতাধিক
ইরানি হামলায় তছনছ ইসরায়েল, হতাহত দুই শতাধিক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সরকার পরিবর্তনে’ এটিই সুযোগ, ইরানের সাবেক যুবরাজের উস্কানি
‘সরকার পরিবর্তনে’ এটিই সুযোগ, ইরানের সাবেক যুবরাজের উস্কানি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে ধ্বংস করতে ইরান যেসব ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে
ইসরায়েলকে ধ্বংস করতে ইরান যেসব ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত : একনজরে গত ২৪ ঘণ্টায় যা যা ঘটল
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত : একনজরে গত ২৪ ঘণ্টায় যা যা ঘটল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতভর মিসাইল বৃষ্টিতে বিপদে ইসরায়েল
রাতভর মিসাইল বৃষ্টিতে বিপদে ইসরায়েল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত
ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন
ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে আরও ধ্বংসাত্মক হামলা চালানো হবে, ঘোষণা ইরানের
ইসরায়েলে আরও ধ্বংসাত্মক হামলা চালানো হবে, ঘোষণা ইরানের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন স্বার্থে হামলা চালালে ইরানকে যে ভয়ঙ্কর পরিণতির হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প
মার্কিন স্বার্থে হামলা চালালে ইরানকে যে ভয়ঙ্কর পরিণতির হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পাঁচ ইসলামী ব্যাংক মিলে হবে এক ব্যাংক, চাকরি হারাবেন না কর্মীরা’
‘পাঁচ ইসলামী ব্যাংক মিলে হবে এক ব্যাংক, চাকরি হারাবেন না কর্মীরা’

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হরমুজ প্রণালী বন্ধ করে দিতে পারে ইরান
হরমুজ প্রণালী বন্ধ করে দিতে পারে ইরান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েলের পাল্টাপাল্টি হামলার মধ্যেই জরুরি বৈঠকের ডাক বিশ্ব পরমাণু সংস্থার
ইরান-ইসরায়েলের পাল্টাপাল্টি হামলার মধ্যেই জরুরি বৈঠকের ডাক বিশ্ব পরমাণু সংস্থার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপন হামলার প্রস্তুতির সময় ইরানে মোসাদের দুই সদস্য আটক
গোপন হামলার প্রস্তুতির সময় ইরানে মোসাদের দুই সদস্য আটক

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি দুই গুপ্তচরকে গ্রেফতারের দাবি ইরানের
ইসরায়েলি দুই গুপ্তচরকে গ্রেফতারের দাবি ইরানের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেত্রী সৌন্দর্য থেকে সঞ্জয় গান্ধীর মৃত্যু: নিছক বিমান দুর্ঘটনা, নাকি ষড়যন্ত্র?
অভিনেত্রী সৌন্দর্য থেকে সঞ্জয় গান্ধীর মৃত্যু: নিছক বিমান দুর্ঘটনা, নাকি ষড়যন্ত্র?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্তুগালে স্ত্রী-কন্যার সামনেই গুলি করে বাংলাদেশিকে হত্যা
পর্তুগালে স্ত্রী-কন্যার সামনেই গুলি করে বাংলাদেশিকে হত্যা

২২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইরানের সঙ্গে সমন্বয় করে ইসরায়েলে হামলা হুথিদের
ইরানের সঙ্গে সমন্বয় করে ইসরায়েলে হামলা হুথিদের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল ‘সবচেয়ে বড় হুমকি’ :  সৌদি যুবরাজকে ফোনে এরদোয়ান
ইসরায়েল ‘সবচেয়ে বড় হুমকি’ :  সৌদি যুবরাজকে ফোনে এরদোয়ান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার
৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহু বিশ্বকে আরও অস্থিতিশীল করে তুলেছেন: মার্কিন সিনেটর
নেতানিয়াহু বিশ্বকে আরও অস্থিতিশীল করে তুলেছেন: মার্কিন সিনেটর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পাল্টা আক্রমণে ইসরায়েলের আকাশ প্রতিরক্ষা হুমকির মুখে
ইরানের পাল্টা আক্রমণে ইসরায়েলের আকাশ প্রতিরক্ষা হুমকির মুখে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ
ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা
দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি
আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি

নগর জীবন

কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা

সম্পাদকীয়

সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার
সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার
হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার

মাঠে ময়দানে

প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা
প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা

মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ
যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ
নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ

শোবিজ

মাথায় হাত আলুচাষিদের
মাথায় হাত আলুচাষিদের

নগর জীবন

করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার
করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না
এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে
আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে

প্রথম পৃষ্ঠা

পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ
পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল
অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই
এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস
সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন
গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন

নগর জীবন

বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে
শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে

মাঠে ময়দানে

হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার
হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি
আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাস গড়লেন রুকসানা
ইতিহাস গড়লেন রুকসানা

মাঠে ময়দানে

সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি
সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি

নগর জীবন

এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী
এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী

পেছনের পৃষ্ঠা

জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত
জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত

সম্পাদকীয়

সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়
সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা