শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:১২, মঙ্গলবার, ২৯ মার্চ, ২০২২ আপডেট:

শান্তি ও সম্প্রীতি শেখায় ইসলাম

জাওয়াদ তাহের
অনলাইন ভার্সন
শান্তি ও সম্প্রীতি শেখায় ইসলাম

ইসলাম শান্তির ধর্ম, কল্যাণকামিতা স্বভাবজাত ধর্ম। যেখানে মানুষ ভালোর দিকে আহ্বান করে, অন্যায় কাজ থেকে বাধা প্রদান করে, ইনসাফের পথ দেখায় আর অত্যাচারের পর মাড়িয়ে দেয়। দানের প্রতি উৎসাহিত করে, কৃপণতা থেকে বারণ করে। সুন্দর আখলাকের প্রতি আহ্বান করে, খারাপ চরিত্র থেকে বাধা প্রদান করে।
 
সত্য বলতে উৎসাহিত করে, মিথ্যাকে ঘৃণা করে। আত্মীয়তার বন্ধন ঠিক রাখতে বলে। মা-বাবার সঙ্গে সদ্ব্যবহার করার কথা বলে। এ ছাড়া আরো আছে নানা সুন্দর কথা।
নবীজি (সা.)-এর চাচাতো ভাই জাফর ইবনে আবু তালিব (রা.)-এর বলিষ্ঠ এক বক্তব্যে ইসলামের সৌন্দর্য ফুটে উঠেছে। বাদশাহ নাজাশির রাজপ্রাসাদে মুসলমানদের মনোনীত মুখপাত্র হিসেবে জাফর বিন আবু তালেব অকপটে বলেছেন, হে সম্রাট, আমরা ছিলাম অজ্ঞতা অশ্লীলতা ও অনাচারের অন্ধকারে নিমজ্জিত নিকৃষ্ট এক জাতি। আমরা প্রতিমা পূজা করতাম মৃত জীব-জন্তুর মাংস ভক্ষণ করতাম, অশ্লীলতায় লিপ্ত থাকতাম, আত্মীয়দের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করতাম, প্রতিবেশীদের সঙ্গে অন্যায় আচরণ করতাম, আমানতের খিয়ানত ও মানুষের হক নষ্ট করতাম এবং দুর্বল ও অসহায়দের সম্পদ কেড়ে নিতাম। এমন এক অন্ধকার জীবনে মানবেতর জীবনযাপন করছিলাম। তখন আল্লাহ তাআলা অনুগ্রহ করে আমাদের মধ্যেই একজন রাসুল প্রেরণ করলেন; তার বংশ, মর্যাদা, সততা, সহনশীলতা, ন্যায়-নিষ্ঠা ও পরোপকারিতাসহ আরো অনেক গুণাবলি এবং চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে পূর্ব থেকেই অবহিত ছিলাম। তিনি আমাদের আহ্বান জানিয়েছেন যে সমগ্র বিশ্ব জাহানের প্রতিপালক আল্লাহ ছাড়া আমরা আর কারো উপাসনা করব না। বংশপরম্পরা সূত্রে এ যাবৎ আমরা যেসব প্রস্তর মূর্তি বা প্রতিমা পূজা করে এসেছি সেসব বর্জন করব। মিথ্যা বর্জন করব। পাড়া প্রতিবেশীদের সঙ্গে সদ্ব্যবহার করব। অশ্লীল ও অবৈধ কাজকর্ম থেকে বিরত থাকব এবং রক্তপাত পরিহার করে চলব। এ ছাড়া নারীদের ওপর নির্যাতন ও তাদের প্রতি অহেতুক অপবাদ দেওয়া থেকে বিরত থাকার জন্য তিনি আমাদের পরামর্শ দেন। (আর রহিকুল মাখতুম, পৃষ্ঠা ৮৪)

নিম্নে আমরা ইসলামের মৌলিক কিছু সৌন্দর্য তুলে ধরা হলো—

১. ইসলাম মানুষকে স্বাধীনতা দিয়েছে। মানুষকে মানুষের গোলামির শেকল থেকে মুক্ত হয়ে শুধু আল্লাহর ইবাদতের কথা বলেছে। মাথা অবনত একমাত্র সৃষ্টিকর্তার সামনেই করবে। ইরশাদ হয়েছে, ‘আমি জিন ও মানুষকে শুধু এ জন্যই সৃষ্টি করেছি যে তারা আমার ইবাদত করবে। ’ (সুরা জারিয়াত, আয়াত : ৫৬)

২. ইসলাম সবাইকে সমান অধিকার দিয়েছে। সুতরাং আরব-আজম, সাদাকালো, ধনী-গরিবের মাঝে কোনো ভেদাভেদ নেই। একমাত্র সম্মান ও মর্যাদার ভিত্তি তাকওয়া বা আল্লাহভীতি। আবু হুরায়রা (রা.) বলেন, রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘মহান আল্লাহ তোমাদের জাহেলি যুগের মিথ্যা অহংকার ও পূর্বপুরুষদের নিয়ে গর্ব করার প্রথাকে বিলুপ্ত করেছেন। মুমিন হলো আল্লাহভীরু আর পাপী হলো দুর্ভাগা। তোমরা সবাই আদমসন্তান আর আদম (আ.) মাটির তৈরি। মানুষের উচিত বিশেষ গোত্রভুক্ত হওয়াকে কেন্দ্র করে অহংকার না করা। (সুনানে আবু দাউদ, হাদিস : ৫১১৬)

৩. যে মা-বাবা পৃথিবীর আলো দেখার মাধ্যম সেই মা-বাবাকে সম্মান ও তাদের সঙ্গে সদ্ব্যবহারের আদেশ দিয়েছে ইসলাম।

৪. প্রতিবেশীর সঙ্গে বিরূপ আচরণ করতে নিষেধ করেছে। মানুষ যেই প্রতিবেশীর সঙ্গে সব সময় বসবাস করে অনেক সময় তার আচরণ ও উচ্চারণে কষ্ট পেয়ে থাকে। কিন্তু এ ক্ষেত্রে ইসলাম আদেশ দিয়েছে ধৈর্য ধারণ করার জন্য এবং প্রতিবেশীকে কষ্ট না দেওয়ার জন্য। নবী (সা.) বলেছেন, ‘আল্লাহর শপথ! সে ব্যক্তি মুমিন নয়। আল্লাহর শপথ! সে ব্যক্তি মুমিন নয়। আল্লাহর শপথ! সে ব্যক্তি মুমিন নয়। জিজ্ঞেস করা হলো, হে আল্লাহর রাসুল, কে সে লোক? তিনি বলেন, যার প্রতিবেশী তার অনিষ্ট থেকে নিরাপদ থাকে না। ’ (সহিহ বুখারি, হাদিস : ৬০১৬)

৫. ইসলাম ধর্মে অবলা প্রাণী—পশু-পাখির সঙ্গে সুন্দর আচরণ ও দয়া প্রদর্শন করার কথা বলা হয়েছে। ইসলাম প্রাণীদের অধিকার রক্ষার কথা বলেছে। হাদিসে বর্ণিত হয়েছে, কুকুরকে পানি পান করার কারণে আল্লাহ এক ব্যক্তিকে ক্ষমা করে দিয়েছে। সাহাবারা জানতে চেয়েছিলেন, জীবজন্তুর (প্রতি দয়া প্রদর্শনের) জন্যও কি আমাদের পুরস্কার আছে? রাসুল বলেছিলেন, হ্যাঁ! প্রত্যেক দয়ালু অন্তরের অধিকারীদের জন্য প্রতিদান আছে। ’

৬. যেসব জিনিস একে অপরের মাঝে ভ্রাতৃত্ব বন্ধন ও সম্প্রীতি বৃদ্ধি করে, সেসব বিষয়ে গুরুত্বারোপ করেছে ইসলাম। অন্যকে দান করা হাসিমুখে কথা বলা আত্মীয়তার বন্ধন ঠিক রাখা ইত্যাদি। আর যেসব জিনিস ঘৃণা তৈরি করে, বিদ্বেষ সৃষ্টি করে—এসব থেকে নিষেধ করেছে। পরনিন্দা, অন্যের প্রতি খারাপ ধারণা, কাউকে নিয়ে ঠাট্টা-বিদ্রুপ করা এগুলো জঘন্যতম অপরাধ বলে বিবেচনা করা হয়েছে। আল্লাহ তাআলা সুরা হুজুরাতে সুস্পষ্টভাবে বলেছেন, তোমরা একে অন্যকে দোষারোপ কোরো না এবং একে অন্যকে মন্দ উপাধিতে ডেকো না। অনেক রকম অনুমান থেকে বেঁচে থাকো। তোমরা কারো গোপন ত্রুটির অনুসন্ধানে পড়বে না এবং তোমাদের একে অন্যের গিবত করবে না।

৭. সাজসজ্জা সৌন্দর্য এগুলোর প্রতি উৎসাহ করেছে ইসলাম। সুন্দর পোশাক পরিধান করা, পরিপাটি চলা—এগুলো ইসলামের সৌন্দর্য। নিজেকে অগোছালো, অপরিচ্ছন্ন ময়লা কর্দমাক্ত রাখার অনুমতি নেই ইসলামে। এক ব্যক্তি জিজ্ঞেস করল, মানুষ চায় যে তার পোশাক সুন্দর হোক, তার জুতা সুন্দর হোক, এও কি অহংকার? রাসুল (সা.) বলেন, ‘আল্লাহ সুন্দর, তিনি সুন্দরকে ভালোবাসেন। প্রকৃতপক্ষে অহংকার হচ্ছে দম্ভভরে সত্য ও ন্যায় অস্বীকার করা এবং মানুষকে ঘৃণা করা। ’ (সহিহ মুসলিম, হাদিস : ১৬৬)

সুতরাং কেউ যদি সুন্দর পোশাক পরিধান করে, আর সুন্দর জুতা পরিধান করে এটা শরিয়তসম্মত—তা অহংকারের অন্তর্ভুক্ত হবে না।

এ তো ছিল অল্প কিছু সৌন্দর্যের বর্ণনা। এ ধরনের হাজারো সুন্দর জিনিস নিয়েই ইসলাম ধর্ম। আল্লাহ তাআলা আমাদের বোঝার তাওফিক দান করুক।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
সন্তানের প্রতি মুসলিম মনীষীদের উপদেশ
সন্তানের প্রতি মুসলিম মনীষীদের উপদেশ
যে নবীর দাফন হয়েছে মুহাম্মদ (সা.)-এর ওফাতের পর
যে নবীর দাফন হয়েছে মুহাম্মদ (সা.)-এর ওফাতের পর
ইসলামে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার গোড়াপত্তন যেভাবে
ইসলামে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার গোড়াপত্তন যেভাবে
সবার আগে কোরআন
সবার আগে কোরআন
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
শাসকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নসিহত
শাসকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নসিহত
সুখময় দাম্পত্য জীবনের সন্ধানে
সুখময় দাম্পত্য জীবনের সন্ধানে
ইসলামের দৃষ্টিতে প্রচলিত গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা
ইসলামের দৃষ্টিতে প্রচলিত গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা
ইসলামে জ্ঞানার্জনের গুরুত্ব অপরিসীম
ইসলামে জ্ঞানার্জনের গুরুত্ব অপরিসীম
যে কারণে মানুষের ভাষা, বর্ণ ও চিন্তার পার্থক্য
যে কারণে মানুষের ভাষা, বর্ণ ও চিন্তার পার্থক্য
জান্নাত পাওয়ার সহজ আমল
জান্নাত পাওয়ার সহজ আমল
হজ কার্যক্রমে অংশ নিতে প্রথম পর্যায়ে অনুমতি পেল ১৫৫ এজেন্সি
হজ কার্যক্রমে অংশ নিতে প্রথম পর্যায়ে অনুমতি পেল ১৫৫ এজেন্সি
সর্বশেষ খবর
ইউক্রেনে রাশিয়ার হামলা ‘বিরক্তিকর’: ট্রাম্প
ইউক্রেনে রাশিয়ার হামলা ‘বিরক্তিকর’: ট্রাম্প

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মব সন্ত্রাস সভ্য সমাজে কাম্য নয়
মব সন্ত্রাস সভ্য সমাজে কাম্য নয়

১৫ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

দীর্ঘ মেয়াদে লক্ষ্য বাজার ও পণ্যের বহুমুখীকরণ
দীর্ঘ মেয়াদে লক্ষ্য বাজার ও পণ্যের বহুমুখীকরণ

২১ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

খালেদা জিয়া হলেন গণতন্ত্রের অতন্দ্রপ্রহরী
খালেদা জিয়া হলেন গণতন্ত্রের অতন্দ্রপ্রহরী

২১ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি
বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ মোহাম্মদপুর থানা ও রায়েরবাজার গণকবর পরিদর্শনে যাবেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আজ মোহাম্মদপুর থানা ও রায়েরবাজার গণকবর পরিদর্শনে যাবেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারত সফরে যাচ্ছেন মেসি, খেলতে পারেন ক্রিকেট ম্যাচ
ভারত সফরে যাচ্ছেন মেসি, খেলতে পারেন ক্রিকেট ম্যাচ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চকরিয়ায় যুবককে গুলি করে হত্যা
চকরিয়ায় যুবককে গুলি করে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩০ সেপ্টেম্বর ইন্টার‌ন্যাশনাল লিগ টি-টোয়েন্টির নিলাম
৩০ সেপ্টেম্বর ইন্টার‌ন্যাশনাল লিগ টি-টোয়েন্টির নিলাম

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবির হলে ডিজিটাল সাইকেল গ্যারেজ উদ্বোধন
ঢাবির হলে ডিজিটাল সাইকেল গ্যারেজ উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মার্কিন নতুন শুল্ক বৃদ্ধিতে ‘হতাশ’ কানাডার প্রধানমন্ত্রী
মার্কিন নতুন শুল্ক বৃদ্ধিতে ‘হতাশ’ কানাডার প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে ডিজিটাল অন্তর্ভুক্তি ও সেবার সুযোগ বৃদ্ধিতে বাংলালিংক ও বিকাশ-এর অংশীদারিত্ব
দেশজুড়ে ডিজিটাল অন্তর্ভুক্তি ও সেবার সুযোগ বৃদ্ধিতে বাংলালিংক ও বিকাশ-এর অংশীদারিত্ব

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ইসরায়েলি হামলায় আরো ৮৩ ফিলিস্তিনি নিহত
ইসরায়েলি হামলায় আরো ৮৩ ফিলিস্তিনি নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্তানের প্রতি মুসলিম মনীষীদের উপদেশ
সন্তানের প্রতি মুসলিম মনীষীদের উপদেশ

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

গাজায় বিমান থেকে খাবার ফেলল ছয় দেশ
গাজায় বিমান থেকে খাবার ফেলল ছয় দেশ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রংপুর, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগে বৃষ্টির আভাস
রংপুর, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগে বৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মন ভালো করার ইনডোর প্লান্ট
মন ভালো করার ইনডোর প্লান্ট

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

গাজায় ইসরায়েলের হামলায় মার্কিন নাগরিক নিহত
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় মার্কিন নাগরিক নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুন্দরগঞ্জে শিশু ধর্ষণ মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার
সুন্দরগঞ্জে শিশু ধর্ষণ মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শুল্ক হ্রাসে আত্মতুষ্টি নয়, বাণিজ্য কৌশল বদল জরুরি
শুল্ক হ্রাসে আত্মতুষ্টি নয়, বাণিজ্য কৌশল বদল জরুরি

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সাধারণ যাত্রীর মতো লন্ডনে লোকাল বাসের অপেক্ষায় তারেক রহমান
সাধারণ যাত্রীর মতো লন্ডনে লোকাল বাসের অপেক্ষায় তারেক রহমান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জয়সওয়ালের ফিফটিতে ভারতের লিড
জয়সওয়ালের ফিফটিতে ভারতের লিড

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাজিলকে নিয়ে যে স্বপ্ন দেখেন ভিনিসিয়ুস
ব্রাজিলকে নিয়ে যে স্বপ্ন দেখেন ভিনিসিয়ুস

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রিয়াদে জুলাই গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি উদযাপন
রিয়াদে জুলাই গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি উদযাপন

৮ ঘণ্টা আগে | পরবাস

একাত্তরে শ্রেণিমুক্তির মীমাংসা ঘটেনি
একাত্তরে শ্রেণিমুক্তির মীমাংসা ঘটেনি

৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ আগস্ট)

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই ঘোষণাপত্র ৫ আগস্টের মধ্যেই : মাহফুজ আলম
জুলাই ঘোষণাপত্র ৫ আগস্টের মধ্যেই : মাহফুজ আলম

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তরা ইউনিভার্সিটিতে ‘বিজনেস অ্যালামনাই রিইউনিয়ন ২০২৫’ অনুষ্ঠিত
উত্তরা ইউনিভার্সিটিতে ‘বিজনেস অ্যালামনাই রিইউনিয়ন ২০২৫’ অনুষ্ঠিত

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

২৪-এর গণঅভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র-জনতা অংশগ্রহণ করেছিল : নবীউল্লাহ নবী
২৪-এর গণঅভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র-জনতা অংশগ্রহণ করেছিল : নবীউল্লাহ নবী

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আপনারা রিকশা থেকে বিএমডব্লিউতে চড়লেন কীভাবে : হাবিব উন নবী
আপনারা রিকশা থেকে বিএমডব্লিউতে চড়লেন কীভাবে : হাবিব উন নবী

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
আওয়ামী ক্যাডারদের প্রশিক্ষণ দেওয়া কে এই মেজর সাদিক?
আওয়ামী ক্যাডারদের প্রশিক্ষণ দেওয়া কে এই মেজর সাদিক?

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশটা তোমার বাপের নাকি’ গেয়ে পালিয়ে থাকতে হয়েছিল মৌসুমীকে
‘দেশটা তোমার বাপের নাকি’ গেয়ে পালিয়ে থাকতে হয়েছিল মৌসুমীকে

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাধারণ যাত্রীর মতো লন্ডনে লোকাল বাসের অপেক্ষায় তারেক রহমান
সাধারণ যাত্রীর মতো লন্ডনে লোকাল বাসের অপেক্ষায় তারেক রহমান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০ দিন ধরে ইসরায়েলের নানা স্থানে রহস্যময় আগুন-বিস্ফোরণ
১০ দিন ধরে ইসরায়েলের নানা স্থানে রহস্যময় আগুন-বিস্ফোরণ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলকাতায় ৮ দিনের রিমান্ডে বাংলাদেশি মডেল শান্তা
কলকাতায় ৮ দিনের রিমান্ডে বাংলাদেশি মডেল শান্তা

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানীতে মুখোশ পরে এসে প্রকাশ্যে মাথায় গুলি
রাজধানীতে মুখোশ পরে এসে প্রকাশ্যে মাথায় গুলি

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মালয়েশিয়া যেতে আগ্রহীদের সতর্ক করলো হাইকমিশন
মালয়েশিয়া যেতে আগ্রহীদের সতর্ক করলো হাইকমিশন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেনজীরের ডক্টরেট ডিগ্রি স্থগিত করল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
বেনজীরের ডক্টরেট ডিগ্রি স্থগিত করল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আপনারা রিকশা থেকে বিএমডব্লিউতে চড়লেন কীভাবে : হাবিব উন নবী
আপনারা রিকশা থেকে বিএমডব্লিউতে চড়লেন কীভাবে : হাবিব উন নবী

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশের শুল্ক হ্রাসে ভারতের পোশাক খাতের শেয়ারে ধস
বাংলাদেশের শুল্ক হ্রাসে ভারতের পোশাক খাতের শেয়ারে ধস

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৫০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি : পলাতক ছাত্রনেতা জানে আলম অপু গ্রেফতার
৫০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি : পলাতক ছাত্রনেতা জানে আলম অপু গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেলের গন্ধে বদলাচ্ছে বন্ধুত্ব: ভারতকে ফেলে পাকিস্তানে ঝুঁকছেন ট্রাম্প
তেলের গন্ধে বদলাচ্ছে বন্ধুত্ব: ভারতকে ফেলে পাকিস্তানে ঝুঁকছেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এটি বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ কূটনৈতিক বিজয় : প্রধান উপদেষ্টা
এটি বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ কূটনৈতিক বিজয় : প্রধান উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জার্মান টিকটকার নোয়েল রবিনসন ভারতে আটক
জার্মান টিকটকার নোয়েল রবিনসন ভারতে আটক

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'মুক্তি তখনই চূড়ান্ত হবে যখন আওয়ামী লীগকে রাজনৈতিকভাবে নিশ্চিহ্ন করতে পারব'
'মুক্তি তখনই চূড়ান্ত হবে যখন আওয়ামী লীগকে রাজনৈতিকভাবে নিশ্চিহ্ন করতে পারব'

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টানা ১০ দিন ভারী বর্ষণের আভাস
টানা ১০ দিন ভারী বর্ষণের আভাস

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের রহস্যময় দেশ তুর্কমিনিস্তান খুলছে পর্যটকদের জন্য দ্বার
বিশ্বের রহস্যময় দেশ তুর্কমিনিস্তান খুলছে পর্যটকদের জন্য দ্বার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকীয়ার সন্দেহে প্রভাষক স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যা করলেন স্বামী
পরকীয়ার সন্দেহে প্রভাষক স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যা করলেন স্বামী

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রথমবারের মতো জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পাচ্ছেন শাহরুখ খান
প্রথমবারের মতো জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পাচ্ছেন শাহরুখ খান

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নিউইয়র্ক পুলিশে মরণোত্তর পদোন্নতি পেলেন গুলিতে নিহত বাংলাদেশি দিদারুল
নিউইয়র্ক পুলিশে মরণোত্তর পদোন্নতি পেলেন গুলিতে নিহত বাংলাদেশি দিদারুল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের ‘গোপন বৈঠক’
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের ‘গোপন বৈঠক’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমার হলুদের গল্প
আমার হলুদের গল্প

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চার দশক পর জানলেন স্ত্রীর গর্ভের ৫ সন্তানের বাবা নন তিনি, অতঃপর..!
চার দশক পর জানলেন স্ত্রীর গর্ভের ৫ সন্তানের বাবা নন তিনি, অতঃপর..!

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সমাবেশ ঘিরে নেতাকর্মীদের উদ্দেশে ছাত্রদলের ৬ নির্দেশনা
সমাবেশ ঘিরে নেতাকর্মীদের উদ্দেশে ছাত্রদলের ৬ নির্দেশনা

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গুলশানে চাঁদাবাজি : কেন্দ্রীয় নেতাদের কেউ জড়িত কিনা জানতে তদন্ত চলছে
গুলশানে চাঁদাবাজি : কেন্দ্রীয় নেতাদের কেউ জড়িত কিনা জানতে তদন্ত চলছে

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ এশিয়ায় পাকিস্তানের ওপরই সবচেয়ে কম শুল্ক চাপালেন ট্রাম্প!
দক্ষিণ এশিয়ায় পাকিস্তানের ওপরই সবচেয়ে কম শুল্ক চাপালেন ট্রাম্প!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুল্ক কার্যকরের তারিখ পেছালেন ট্রাম্প
শুল্ক কার্যকরের তারিখ পেছালেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হওয়ার পথে কোনো বাধা দেখছি না : নজরুল ইসলাম
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হওয়ার পথে কোনো বাধা দেখছি না : নজরুল ইসলাম

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় বিমান থেকে খাবার ফেলল ছয় দেশ
গাজায় বিমান থেকে খাবার ফেলল ছয় দেশ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের এক সিদ্ধান্তেই পিছু হটল ভারত, সামনে বিপদ?
ট্রাম্পের এক সিদ্ধান্তেই পিছু হটল ভারত, সামনে বিপদ?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ইবির ক্যাম্পাসজুড়ে বিষধর সাপ, আতঙ্ক
ইবির ক্যাম্পাসজুড়ে বিষধর সাপ, আতঙ্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের ওপর শুল্ক কমাল যুক্তরাষ্ট্র
বাংলাদেশের ওপর শুল্ক কমাল যুক্তরাষ্ট্র

প্রথম পৃষ্ঠা

মোবাইল সার্ভিসিং ছেড়ে কনটেন্ট তৈরি
মোবাইল সার্ভিসিং ছেড়ে কনটেন্ট তৈরি

শনিবারের সকাল

আর্থিক খাতে আস্থার সংকট
আর্থিক খাতে আস্থার সংকট

পেছনের পৃষ্ঠা

সমন্বয়কদের মাদক সিন্ডিকেট
সমন্বয়কদের মাদক সিন্ডিকেট

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিদ্যুৎ খাতের নেপথ্যের লুটেরা
বিদ্যুৎ খাতের নেপথ্যের লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

আবারও সফল ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক - দেরি করে আসবেন
আবারও সফল ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক - দেরি করে আসবেন

শোবিজ

ঘুম হারাম নদীপাড়ের মানুষের
ঘুম হারাম নদীপাড়ের মানুষের

পেছনের পৃষ্ঠা

সিনিয়র শিল্পীরা কেমন আছেন
সিনিয়র শিল্পীরা কেমন আছেন

শোবিজ

সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্ত আদালত গঠন
সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্ত আদালত গঠন

প্রথম পৃষ্ঠা

সোহরাওয়ার্দীতে মূর্ত রক্তাক্ত জুলাই
সোহরাওয়ার্দীতে মূর্ত রক্তাক্ত জুলাই

নগর জীবন

বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি
বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্রলীগের বিচার না করে ডাকসু ভোট হবে প্রশ্নবিদ্ধ
ছাত্রলীগের বিচার না করে ডাকসু ভোট হবে প্রশ্নবিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

অ্যাডামসকে বাদ দিয়ে মোটা অঙ্ক গুনল বিসিবি
অ্যাডামসকে বাদ দিয়ে মোটা অঙ্ক গুনল বিসিবি

মাঠে ময়দানে

অভিষেককে নিয়ে ফের নিমরত
অভিষেককে নিয়ে ফের নিমরত

শোবিজ

দক্ষিণ আফ্রিকার সেরা ক্রিকেটার
দক্ষিণ আফ্রিকার সেরা ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

গতিহীন সাগরে তেল-গ্যাস অনুসন্ধান
গতিহীন সাগরে তেল-গ্যাস অনুসন্ধান

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্ব সাঁতারে সোনার পদক জয় কেট ডগলাস
বিশ্ব সাঁতারে সোনার পদক জয় কেট ডগলাস

মাঠে ময়দানে

দেশের মাটিতে বিদেশি আনারস
দেশের মাটিতে বিদেশি আনারস

শনিবারের সকাল

নিঃসঙ্গ মাহির গান
নিঃসঙ্গ মাহির গান

শোবিজ

ঐকমত্যে তিন চ্যালেঞ্জ
ঐকমত্যে তিন চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

কুয়াকাটা সৈকতে ভেসে এলো মৃত ডলফিন
কুয়াকাটা সৈকতে ভেসে এলো মৃত ডলফিন

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্ব সাঁতারে ডাবল সোনা জয়
বিশ্ব সাঁতারে ডাবল সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

ক্ষমতার কাঠামো বদলাতে হবে
ক্ষমতার কাঠামো বদলাতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বরলিপি
স্বরলিপি

শোবিজ

ক্রিকেটাররা এখন চোখে চোখ রেখে লড়াই করে
ক্রিকেটাররা এখন চোখে চোখ রেখে লড়াই করে

মাঠে ময়দানে

গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের জানে আলম গ্রেপ্তার
গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের জানে আলম গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

ওভালে বোলারদের দাপটে রোমাঞ্চের আভাস
ওভালে বোলারদের দাপটে রোমাঞ্চের আভাস

মাঠে ময়দানে

পিআর নিয়ে সুস্পষ্ট ঘোষণা পাইনি
পিআর নিয়ে সুস্পষ্ট ঘোষণা পাইনি

প্রথম পৃষ্ঠা