শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:২৭, মঙ্গলবার, ২৮ জুন, ২০২২ আপডেট:

বিদায় হজের ভাষণের মর্মকথা

ড. আবু সালেহ মুহাম্মদ তোহা
অনলাইন ভার্সন
বিদায় হজের ভাষণের মর্মকথা

বিদায় হজের ভাষণ নবিজীবনের এক গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়, মানবতার ঐতিহাসিক দলিল, ইসলামের পরিপূর্ণতার স্বীকৃতি এবং মুসলিম উম্মাহর কল্যাণে কোরআন-সুন্নাহর সংক্ষিপ্ত সারমর্ম। তাকওয়ার ভিত্তিতে মানবতাবোধসম্পন্ন জাতি গঠনে এ ভাষণের গুরুত্ব অপরিসীম।

বিদায় হজ : রাসুলুল্লাহ (সা.) নবুয়তপ্রাপ্তির পর মক্কায় অবস্থানকালে দুইবার হজ পালন করলেও মক্কা থেকে মদিনায় হিজরত করার পর দশম হিজরিতে একবারই হজ করেন। সেটিই ছিল তাঁর জীবনের একমাত্র আনুষ্ঠানিক হজ এবং শেষ হজ, যা বিদায় হজ নামে পরিচিত। 

কাতাদা (রহ.) থেকে বর্ণিত, আমি আনাস (রা.)-কে জিজ্ঞেস করলাম, আল্লাহর রাসুল (সা.) কতবার ওমরাহ আদায় করেছেন? তিনি বলেন, চারবার। তন্মধ্যে হুদায়বিয়ার ওমরাহ জুলকাদা মাসে, যখন মুশরিকরা তাঁকে মক্কায় প্রবেশ করতে বাধা দিয়েছিল। পরবর্তী বছরের জুলকাদা মাসের ওমরাহ, যখন মুশরিকদের সঙ্গে চুক্তি সম্পাদিত হয়েছিল। জিরানার ওমরাহ, যেখানে নবী (সা.) গনিমতের মাল, সম্ভবত হুনায়নের যুদ্ধে বণ্টন করেন। আমি বললাম, আল্লাহর রাসুল (সা.) কতবার হজ করেছেন? তিনি বলেন, একবার। (বুখারি, হাদিস : ১৭৭৮)
বিদায় হজের ভাষণের প্রেক্ষাপট : রাসুলুল্লাহ (সা.) বিদায় হজে লক্ষাধিক সাহাবির সামনে দশম হিজরির জিলহজ মাসের ৯ তারিখ বিকেলে আরাফাতের ময়দানে এবং পরদিন ১০ জিলহজ কোরবানির দিন বক্তব্য পেশ করেছিলেন। এই দুই দিনে দেওয়া তাঁর বক্তব্য বিদায় হজের ঐতিহাসিক ভাষণ হিসেবে পরিচিত। নবী (সা.)-এর দৃঢ় আশঙ্কা ছিল যে এটাই তাঁর জীবনের সর্বশেষ হজ ও সর্বশেষ বিশ্ব সম্মেলন। জীবনের সর্বশেষ সম্মেলন হিসেবে তিনি পুরো দ্বিন-ইসলামের সারাংশ তুলে ধরেছেন এই ভাষণে। এটিই ছিল তাঁর নবুয়তিজীবনের উপসংহার। ভাষণ শেষে ভাবের আতিশয্যে নবী (সা.) নীরব হন। জান্নাতি নূরে তাঁর চেহারা আলোকদীপ্ত হয়ে ওঠে। এই মুহূর্তে নাজিল হয়—‘আজকের এই দিনে তোমাদের দ্বিনকে পূর্ণ করে দিলাম। তোমাদের ওপর আমার নিয়ামত পূর্ণ করে দিলাম। ইসলামকেই তোমাদের ওপর দ্বিন হিসেবে মনোনীত করলাম। ’ (সুরা : মায়েদা, আয়াত : ৩)

ভাষণের আলোচিত বিষয় : রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর বিদায় হজের ভাষণ বিভিন্ন হাদিস, তাফসির, ইতিহাস ও জীবনীগ্রন্থে আংশিক এবং খণ্ড খণ্ড আকারে সংকলিত হয়েছে। বুখারি, মুসলিমসহ সব হাদিসগ্রন্থে বিদায় হজের ভাষণের উদ্ধৃতি অন্তর্ভুক্ত আছে। তবে ইমাম আহমদ বিন হাম্বল (রহ.) সংকলিত ‘মুসনাদ’ গ্রন্থে বিদায় হজের ভাষণসংক্রান্ত সর্বাধিকসংখ্যক উল্লেখ রয়েছে। মুসলিম শরিফের একটি বর্ণনা নিম্নরূপ—জাবির (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) লোকদের উদ্দেশে ভাষণ দিলেন। তিনি বললেন, তোমাদের রক্ত ও তোমাদের সম্পদ তোমাদের জন্য হারাম (মর্যাদাপূর্ণ) যেমন তা হারাম (মর্যাদাপূর্ণ) তোমাদের এ দিনে, তোমাদের এ মাসে এবং তোমাদের এ শহরে। সাবধান! জাহেলি যুগের সব ব্যাপার (অপসংস্কৃতি) আমার উভয় পায়ের নিচে। জাহেলি যুগের রক্তের দাবিও বাতিল হলো। আমি সর্বপ্রথম যে রক্তপণ বাতিল করছি, তা হলো আমাদের বংশের রবিআ ইবনু হারিসের পুত্রের রক্তপণ। সে শিশু অবস্থায় বানু সাদ এ দুগ্ধপোষ্য ছিল, তখন হুজাইল গোত্রের লোকেরা তাকে হত্যা করে। জাহেলি যুগের সুদও বাতিল হলো। আমি প্রথমে যে সুদ বাতিল করছি তা হলো আমাদের বংশের আব্বাস ইবনু আব্দুল মুত্তালিবের সুদ। তার সব সুদ বাতিল হলো। তোমরা স্ত্রীলোকদের ব্যাপারে আল্লাহকে ভয় করো। তোমরা তাদের আল্লাহর আমানত হিসেবে গ্রহণ করেছ এবং আল্লাহর কলেমার মাধ্যমে তাদের লজ্জাস্থান নিজেদের জন্য হালাল করেছ। তাদের ওপর তোমাদের অধিকার এই যে তারা যেন তোমাদের শয্যায় এমন কোনো লোককে স্থান না দেয় যাকে তোমরা অপছন্দ করো। যদি তারা এরূপ করে তাহলে হালকাভাবে প্রহার করো। আর তোমাদের ওপর তাদের ন্যায়সংগত ভরণপোষণের ও পোশাক-পরিচ্ছদের বিধান আছে। আমি তোমাদের মাঝে এমন এক জিনিস রেখে যাচ্ছি, যা দৃঢ়ভাবে আঁকড়ে ধরে থাকলে তোমরা পথভ্রষ্ট হবে না। তা হচ্ছে আল্লাহর কিতাব। ‘আমার সম্পর্কে তোমরা জিজ্ঞাসিত হলে তখন তোমরা কি বলবে?’ তারা বলল, ‘আমরা সাক্ষ্য দেব যে আপনি (আল্লাহর বাণী) পৌঁছিয়েছেন, আপনার হক আদায় করেছেন এবং সদুপদেশ দিয়েছেন। ’ তারপর তিনি তর্জনী আকাশের দিকে তুলে লোকদের ইশারা করে বললেন, ‘ইয়া আল্লাহ! তুমি সাক্ষী থেকো। ’ তিনি তিনবার এরূপ বলেন। (মুসলিম, হাদিস : ৩০০৯)

ভাষণের নির্দেশনা : বিদায় হজের ভাষণে রাসুলুল্লাহ (সা.) অন্যায়ভাবে মানুষের রক্তপাত বন্ধ, সুদের কুফল, বর্ণবৈষম্যের ভয়াবহতা, স্বজনপ্রীতির বিরূপ প্রভাব, জাহেলি যুগের মানসিকতা পরিহার করার বিষয়ে জোরালো নির্দেশনা প্রদান করেছেন। নারীর অধিকার সংরক্ষণ ও তাদের মর্যাদার বিষয় তুলে ধরেছেন। সাম্যের ভিত্তিতে শ্রেণিবৈষম্যহীন সমাজ প্রতিষ্ঠা, রাষ্ট্রের সব নাগরিকের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা, ন্যায় ও ইনসাফভিত্তিক বিচারব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা, শ্রমিকের অধিকার রক্ষা, পরমতসহিষ্ণু হওয়া, সর্বোপরি মানব সভ্যতাবিরোধী সব বর্বরতা পরিহার করে একনিষ্ঠভাবে কোরআন-সুন্নাহ অনুসরণের নির্দেশ দিয়েছেন। ভাষণে বিশেষভাবে গুরুত্ব পেয়েছে উম্মাহর ঐক্যের বিষয়টি। তিনি বলেন, হে লোকসকল! জেনে রেখো, তোমাদের রব একজন এবং তোমাদের পিতাও একজন। জেনে রেখো, অনারবের ওপর আরবের কোনো শ্রেষ্ঠত্ব নেই এবং আরবের ওপরও অনারবের কোনো শ্রেষ্ঠত্ব নেই। কালোর ওপর সাদার এবং সাদার ওপর কালোরও কোনো শ্রেষ্ঠত্ব নেই। মর্যাদা ও শ্রেষ্ঠত্বের একমাত্র ভিত্তি তাকওয়া। আমি কি তোমাদের কাছে পৌঁছিয়েছি? উপস্থিত সাহাবারা বলেন, হ্যাঁ, আল্লাহর রাসুল পৌঁছিয়েছেন। (মুসনাদে আহমাদ, হাদিস : ২৩৪৮৯)

পরিশেষে বলা যায়, বিদায় হজের ভাষণ ইসলামের প্রকৃত মূল্যবোধ অনুযায়ী তাকওয়া ও মানবতার সমন্বিত দিকনির্দেশনা। এর যথার্থ অনুসরণ তাকওয়ার ভিত্তিতে মানবতাবোধসম্পন্ন আদর্শ ব্যক্তি, সমাজ ও জাতি গঠন নিশ্চিত করবে, ইনশাআল্লাহ।  

লেখক : সহযোগী অধ্যাপক, আরবি বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৫ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৫ নভেম্বর ২০২৫
মুমিনের বিপদ-আপদ পাপমোচনে সহায়ক
মুমিনের বিপদ-আপদ পাপমোচনে সহায়ক
তাওবায় আত্মার নবজন্ম হয়
তাওবায় আত্মার নবজন্ম হয়
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৪ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৪ নভেম্বর ২০২৫
ইসলামের শুভেচ্ছারীতি ও পদ্ধতি
ইসলামের শুভেচ্ছারীতি ও পদ্ধতি
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৩ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৩ নভেম্বর ২০২৫
সাহাবিদের জন্য নবীজি (সা.)-এর দোয়া
সাহাবিদের জন্য নবীজি (সা.)-এর দোয়া
কোরআনের আলোকে ইস্তিগফারের ১০ ফজিলত
কোরআনের আলোকে ইস্তিগফারের ১০ ফজিলত
ক্রীতদাস থেকে দিল্লির বাদশাহ
ক্রীতদাস থেকে দিল্লির বাদশাহ
হালাল উপার্জন জিহাদের সমতুল্য
হালাল উপার্জন জিহাদের সমতুল্য
মদিনা সনদের পূর্ণ বিবরণ
মদিনা সনদের পূর্ণ বিবরণ
সর্বশেষ খবর
হাওরের জীববৈচিত্র্য রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা
হাওরের জীববৈচিত্র্য রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা

৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

মার্কিন কৃষি পণ্যের ওপর শুল্ক স্থগিত করছে চীন
মার্কিন কৃষি পণ্যের ওপর শুল্ক স্থগিত করছে চীন

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোহাম্মদপুরে আবাসিক ভবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে
মোহাম্মদপুরে আবাসিক ভবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে

১৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক উপার্জনকারী অভিনেত্রীর তালিকায় রাশমিকা
সর্বাধিক উপার্জনকারী অভিনেত্রীর তালিকায় রাশমিকা

১৯ মিনিট আগে | শোবিজ

‘পরিবেশবান্ধব যানবাহন ব্যবস্থা প্রবর্তনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ’
‘পরিবেশবান্ধব যানবাহন ব্যবস্থা প্রবর্তনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ’

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

পদত্যাগ করে নির্বাচনে অংশ নিতে আগ্রহী অ্যাটর্নি জেনারেল
পদত্যাগ করে নির্বাচনে অংশ নিতে আগ্রহী অ্যাটর্নি জেনারেল

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

টাইটানে বিজ্ঞানীরা দেখলেন পানি ও তেল একসঙ্গে মিশছে!
টাইটানে বিজ্ঞানীরা দেখলেন পানি ও তেল একসঙ্গে মিশছে!

৩১ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

উন্নয়নশীল দেশগুলোকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা
উন্নয়নশীল দেশগুলোকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

চ্যাম্পিয়ন্স লিগের ইতিহাসে সবচেয়ে কনিষ্ঠ খেলোয়াড় এখন ডাউম্যান
চ্যাম্পিয়ন্স লিগের ইতিহাসে সবচেয়ে কনিষ্ঠ খেলোয়াড় এখন ডাউম্যান

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কালমায়েগির তাণ্ডব: ফিলিপাইনে মৃত্যু বেড়ে ৬৬, নিখোঁজ ২৬
কালমায়েগির তাণ্ডব: ফিলিপাইনে মৃত্যু বেড়ে ৬৬, নিখোঁজ ২৬

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওয়ারীতে ব্যবসায়ীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
ওয়ারীতে ব্যবসায়ীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

৪০ মিনিট আগে | নগর জীবন

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আগুনে পুড়ল ১১ দোকান
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আগুনে পুড়ল ১১ দোকান

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কসবা রেলস্টেশনে টিকিট কালোবাজারিদের বিরুদ্ধে অভিযান
কসবা রেলস্টেশনে টিকিট কালোবাজারিদের বিরুদ্ধে অভিযান

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুলিশের খোয়া যাওয়া অস্ত্র উদ্ধারে ফের পুরস্কার ঘোষণা
পুলিশের খোয়া যাওয়া অস্ত্র উদ্ধারে ফের পুরস্কার ঘোষণা

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

বৃহস্পতিবারের মধ্যে প্রবাসী ভোটার আবেদন তদন্ত করতে বলল ইসি
বৃহস্পতিবারের মধ্যে প্রবাসী ভোটার আবেদন তদন্ত করতে বলল ইসি

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ আসনে ভোটে লড়বেন জোনায়েদ সাকি
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ আসনে ভোটে লড়বেন জোনায়েদ সাকি

৫৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

সরাইলে পুলিশের কাছ থেকে যুবলীগ নেতাকে ছিনতাই
সরাইলে পুলিশের কাছ থেকে যুবলীগ নেতাকে ছিনতাই

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালদ্বীপে নিযুক্ত বাংলাদেশ হাইকমিশনারের সঙ্গে বিইউপি উপাচার্যের সৌজন্য সাক্ষাৎ
মালদ্বীপে নিযুক্ত বাংলাদেশ হাইকমিশনারের সঙ্গে বিইউপি উপাচার্যের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সরাইলে পুলিশের ওপর হামলা চালিয়ে যুবলীগ নেতাকে ছিনতাই
সরাইলে পুলিশের ওপর হামলা চালিয়ে যুবলীগ নেতাকে ছিনতাই

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের আইনি ঝামেলায় জড়ালেন সালমান খান
ফের আইনি ঝামেলায় জড়ালেন সালমান খান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বেসরকারি কলেজের অনার্স-মাস্টার্স শিক্ষকদের জন্য সুখবর
বেসরকারি কলেজের অনার্স-মাস্টার্স শিক্ষকদের জন্য সুখবর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোটার এলাকা পরিবর্তনের শেষ সময় ১০ নভেম্বর
ভোটার এলাকা পরিবর্তনের শেষ সময় ১০ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আর্জেন্টিনার দল থেকে বাদ পড়ছেন মার্টিনেজ!
আর্জেন্টিনার দল থেকে বাদ পড়ছেন মার্টিনেজ!

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হালদা নদীকে ‘মৎস্য হেরিটেজ’ ঘোষণা
হালদা নদীকে ‘মৎস্য হেরিটেজ’ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের কর্মসূচি প্রতিহতে কঠোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের কর্মসূচি প্রতিহতে কঠোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই শুরু তিস্তা প্রকল্পের কাজ: আসিফ মাহমুদ
অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই শুরু তিস্তা প্রকল্পের কাজ: আসিফ মাহমুদ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাচ্ছে সুদানের গৃহযুদ্ধ: জাতিসংঘ
নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাচ্ছে সুদানের গৃহযুদ্ধ: জাতিসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের খালাসের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের খালাসের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিস্তা থেকে দেখা যাচ্ছে কাঞ্চনজঙ্ঘা, দর্শনার্থীর ঢল
তিস্তা থেকে দেখা যাচ্ছে কাঞ্চনজঙ্ঘা, দর্শনার্থীর ঢল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউনিসেফ প্রতিনিধির সঙ্গে বাংলাদেশের হাইকমিশনারের সৌজন্য সাক্ষাৎ
ইউনিসেফ প্রতিনিধির সঙ্গে বাংলাদেশের হাইকমিশনারের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির
আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত
মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প
মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের
আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের

১৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক
নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিবন্ধন পেল এনসিপিসহ তিন দল
নিবন্ধন পেল এনসিপিসহ তিন দল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন
বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির মনোনয়ন না পেয়ে যা বললেন কনকচাঁপা
বিএনপির মনোনয়ন না পেয়ে যা বললেন কনকচাঁপা

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ৩৭ বন্দিকে মুক্তি দিচ্ছে সরকার
যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ৩৭ বন্দিকে মুক্তি দিচ্ছে সরকার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়
নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান
উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আনিসুলের বান্ধবী তৌফিকার আয়কর নথি জব্দের আদেশ
আনিসুলের বান্ধবী তৌফিকার আয়কর নথি জব্দের আদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শওকত-রনির কোলাকুলি, ধানের শীষকে বিজয়ী করার আহ্বান
শওকত-রনির কোলাকুলি, ধানের শীষকে বিজয়ী করার আহ্বান

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শাপলা কলি প্রতীকে নিবন্ধন পেয়েছে এনসিপি: সামান্তা
শাপলা কলি প্রতীকে নিবন্ধন পেয়েছে এনসিপি: সামান্তা

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশের বাজারে প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম কত
দেশের বাজারে প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম কত

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজীপুরে জবাইকৃত ঘোড়ার মাংস জব্দ, জীবিত উদ্ধার ৩৭টি
গাজীপুরে জবাইকৃত ঘোড়ার মাংস জব্দ, জীবিত উদ্ধার ৩৭টি

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিগগিরই আসছে ২৫০০ কোটি টাকার ৭ম বিনিয়োগ সুকুক
শিগগিরই আসছে ২৫০০ কোটি টাকার ৭ম বিনিয়োগ সুকুক

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাকির নায়েককে আপাতত বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত
জাকির নায়েককে আপাতত বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪১ ডেপুটি ও ৬৭ সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল নিয়োগ দিল সরকার
৪১ ডেপুটি ও ৬৭ সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল নিয়োগ দিল সরকার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুডিসিয়াল সার্ভিস কমিশনে নিয়োগ পেলেন বিচারপতি আহমেদ সোহেল
জুডিসিয়াল সার্ভিস কমিশনে নিয়োগ পেলেন বিচারপতি আহমেদ সোহেল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
মোহাম্মদপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাঁচ ইসলামিক ব্যাংক একীভূত হয়ে গঠিত হচ্ছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’
পাঁচ ইসলামিক ব্যাংক একীভূত হয়ে গঠিত হচ্ছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পদোন্নতি পাচ্ছেন এক হাজারের বেশি বিচারক
পদোন্নতি পাচ্ছেন এক হাজারের বেশি বিচারক

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার
খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে আরও ১৭ হাজার নারী সংগীত শিক্ষক প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন
সৌদিতে আরও ১৭ হাজার নারী সংগীত শিক্ষক প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএলে ৫ দল, শুরু ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে
বিপিএলে ৫ দল, শুরু ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে ধানের শীষ পেলেন বিএনপির তিন শীর্ষ নেতার উত্তরাধিকারী
চট্টগ্রামে ধানের শীষ পেলেন বিএনপির তিন শীর্ষ নেতার উত্তরাধিকারী

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শরীরচর্চা ও সঙ্গীত শিক্ষক নিয়োগ প্রস্তাব বাতিল প্রসঙ্গে ব্যাখ্যা দিলো সরকার
প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শরীরচর্চা ও সঙ্গীত শিক্ষক নিয়োগ প্রস্তাব বাতিল প্রসঙ্গে ব্যাখ্যা দিলো সরকার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপনে পরমাণু পরীক্ষা করার বিষয়ে কি বলছে পাকিস্তান
গোপনে পরমাণু পরীক্ষা করার বিষয়ে কি বলছে পাকিস্তান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি উত্তাপে দেশ
নির্বাচনি উত্তাপে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কেমন স্কুল ভবন!
এ কেমন স্কুল ভবন!

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই
জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই

প্রথম পৃষ্ঠা

এটাই আমার শেষ নির্বাচন
এটাই আমার শেষ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ
সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ

নগর জীবন

অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার
অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার

প্রথম পৃষ্ঠা

অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা
অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা

পেছনের পৃষ্ঠা

১৮ মাসে এক কোটি চাকরি নিছক বাগ্মিতা নয় সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা
১৮ মাসে এক কোটি চাকরি নিছক বাগ্মিতা নয় সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা

নগর জীবন

এ কী কাণ্ড মাধুরীর
এ কী কাণ্ড মাধুরীর

শোবিজ

কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি
কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি

শোবিজ

জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ
জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

পারিশ্রমিক পেতে ফুটবলারদের তাগাদা
পারিশ্রমিক পেতে ফুটবলারদের তাগাদা

মাঠে ময়দানে

সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের
সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের

নগর জীবন

মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়
মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ
দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

১৬ বছর পর আসিফ
১৬ বছর পর আসিফ

শোবিজ

সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন
সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন

নগর জীবন

কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি
কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি

প্রথম পৃষ্ঠা

পোশাক রপ্তানি কমল টানা তিন মাস
পোশাক রপ্তানি কমল টানা তিন মাস

পেছনের পৃষ্ঠা

২০০ বছরের রাস উৎসবে পুণ্যার্থীর ঢল
২০০ বছরের রাস উৎসবে পুণ্যার্থীর ঢল

দেশগ্রাম

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র
রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র

শোবিজ

নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না
নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না

নগর জীবন

নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব
নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল
নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে
ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে

নগর জীবন

আলাপের জন্য আলাপ
আলাপের জন্য আলাপ

রকমারি রম্য

রাজশাহীতে পাঁচ পরিবারকে উচ্ছেদের প্রতিবাদে মানববন্ধন
রাজশাহীতে পাঁচ পরিবারকে উচ্ছেদের প্রতিবাদে মানববন্ধন

নগর জীবন