শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:০৫, বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ, ২০২৪

আজ বদর দিবস

জাওয়াদ মাহবুব
অনলাইন ভার্সন
আজ বদর দিবস

ইসলামের ইতিহাসে প্রথম উল্লেখযোগ্য যুদ্ধ ছিল বদর। দ্বিতীয় হিজরির রমজান মাসে ঐতিহাসিক বদর যুদ্ধ সংঘটিত হয়। এটা ছিল মুসলমানদের অস্তিত্ব রক্ষার লড়াই। মহানবী (সা.) আবু সুফিয়ানের নেতৃত্বাধীন একটি বাণিজ্য কাফেলাকে আটক করতে চেয়েছিলেন।


তিনি তা করতে চেয়েছিলেন হিজরতের পর মক্কার কুরাইশদের নানামুখী ষড়যন্ত্র, মদিনা থেকে মুসলমানদের বের করে দেওয়ার অন্যায় চাপ, মদিনার উপকণ্ঠে এসে লুটতরাজ ইত্যাদি কারণে। কিন্তু আবু সুফিয়ানের কাফেলা রাস্তা পরিবর্তন করে নিরাপদে মক্কায় পৌঁছে যায়। মক্কার মুশরিকরা এটাকে সুযোগ হিসেবে ব্যবহার করে মদিনায় সামরিক অভিযান চালায়। সহস্রাধিক সেনার কুরাইশি বাহিনীর বিরুদ্ধে ৩১৩ সদস্যের মুসলিম বাহিনী বিজয় লাভ করে।

কুরাইশের বহু শীর্ষ নেতা নিহত। মুসলিম বাহিনীর ১৪ জন শহীদ হন। বদর যুদ্ধের বিজয় মদিনায় সার্বভৌম ইসলামী রাষ্ট্রের গোড়াপত্তন করে। (মুসলিম উম্মাহর ইতিহাস : ২/৭১)
 

বদর যুদ্ধের সুদূরপ্রসারী প্রভাব

বদর যুদ্ধ ছিল ইসলামের ইতিহাসে সবচেয়ে মহিমান্বিত যুদ্ধ।


স্বয়ং আল্লাহ এই যুদ্ধকে ‘ইয়াওমুল ফোরকান’ (সত্য-মিথ্যার পার্থক্যকারী) নাম দিয়েছেন। প্রকৃতপক্ষে বদর যুদ্ধের বিজয় ইসলামের দাওয়াত, ইসলামের অগ্রযাত্রা ও মুসলিম উম্মাহকে প্রাথমিক স্তর থেকে পরিণত স্তরে উন্নীত করেছিল। এর ফলে ইসলাম প্রচারের প্রাথমিক বাধাগুলো দূর হয়েছিল। বদর যুদ্ধের ফলাফল সংশ্লিষ্ট নানা শ্রেণিকে বিভিন্নভাবে প্রভাবিত করেছিল। ঐতিহাসিকরা মনে করেন ‘ইয়াওমুল ফোরকান’ হিসেবে কিয়ামত পর্যন্ত ঐতিহাসিক বদর যুদ্ধের প্রভাব অব্যাহত থাকবে।

ঐতিহাসিকরা বদর যুদ্ধের নিম্নোক্ত প্রভাবগুলো তুলে ধরেন :
১. ইসলামী রাষ্ট্রের প্রকৃত অভ্যুদয় : বদর যুদ্ধের পরই প্রকৃতপক্ষে ইসলামী রাষ্ট্রের প্রকৃত অভ্যুদয় ঘটেছিল। বদর যুদ্ধ সাহাবায়ে কেরাম (রা.)-এর ঈমান, আল্লাহর ওপর আস্থা ও সাহসিকতা অনন্য উচ্চতায় নিয়ে গিয়েছিল। কেননা তাঁরা বদর যুদ্ধে আল্লাহর প্রত্যক্ষ সাহায্য অবলোকন করেছিলেন। আল্লাহর ওপর আস্থা ও বিশ্বাস তাঁদের কখনো পিছপা হতে দেয়নি, বরং পরিস্থিতি যতই অনুকূল হোক তাঁরা অসীম সাহসের সঙ্গে নিজেকে আল্লাহর রাস্তায় সঁপে দিয়েছেন।

বদর যুদ্ধের পর আরব উপদ্বীপে ইসলামের পরিচিতি, ইসলামী রাষ্ট্রের প্রভাব-প্রতিপত্তি ছড়িয়ে পড়ে। বদর যুদ্ধের আগে ইসলামকে তারা মক্কার অভ্যন্তরীণ সমস্যা মনে করত। কিন্তু মদিনায় হিজরত এবং বদর যুদ্ধে মক্কার কোরাইশদের শোচনীয় পরাজয় তাদেরকে নতুন করে ভাবতে বাধ্য করে। এ সময় তাদের অনেকের হৃদয় ইসলামের জন্য প্রশস্ত হয় এবং জ্ঞানীদের সামনে ইসলামী রাষ্ট্রের ভবিষ্যৎ স্পষ্ট হয়ে যায়।

২. মদিনার অভ্যন্তরে প্রভাব : জায়েদ বিন হারেসা (রা.)-কে রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর পক্ষ থেকে মদিনায় পাঠানো হয়েছিল। তখন বদর যুদ্ধের ফলাফল মদিনায় আনন্দের ফল্গুধারা বইয়ে দিয়েছিল। ইসলাম ও মহানবী (সা.)-এর ব্যাপারে যারা দ্বিধাগ্রস্ত ছিল তাদের অনেকে দ্বিধামুক্ত হয়। সবাই মহানবী (সা.)-এর জন্য অপেক্ষা করতে থাকে। নবীজি (সা.) তিন দিন বদর প্রান্তে অবস্থানের পর ফিরে আসেন। বদর যুদ্ধে যাত্রার সময় অনেকেই ভাবেননি সামরিক সংঘাত হবে। তাই তাঁরা অংশগ্রহণের প্রয়োজন বোধ করেননি। কিন্তু যখন যুদ্ধ হলো এবং আল্লাহ ঐতিহাসিক বিজয় দিলেন, তখন তাঁরা মনে মনে লজ্জিত হলো এবং মহানবী (সা.)-এর কাছে এসে নিজেদের অপারগতা প্রকাশ করতে লাগলেন। যেমন উসাইদ বিন হুদাইর (রা.) বলেন, হে আল্লাহর রাসুল! আল্লাহর কসম, আমি ধারণা করিনি যে, আপনি শত্রু বাহিনীর মুখোমুখি হবেন। আমি ধারণা করেছি, আপনি বাণিজ্য কাফেলা আটক করবেন। যদি শত্রু বাহিনীর বিষয়টি ধারণা করতাম, তবে আমি পিছিয়ে থাকতাম না। রাসুলুল্লাহ (সা.) তাঁকে সত্যায়ন করলেন। বদর যুদ্ধে অংশ গ্রহণ করতে না পারার আক্ষেপ তাঁদেরকে ওহুদ যুদ্ধে বিপুল উৎসাহের সঙ্গে অংশগ্রহণে অনুপ্রাণিত করেছিল। এ ছাড়া প্রাপ্ত গনিমত ও মুক্তিপণ মুসলমানদের আর্থিকভাবে কিছুটা হলেও স্বস্তি দিয়েছিল।

৩. মক্কার মুশরিকদের ওপর প্রভাব : বদর যুদ্ধের ফলাফল ছিল কুরাইশদের জন্য বজ্রাঘাত ও মরণক্ষতের মতো, যা কুরাইশ নেতাদের মানসম্মান ও কথিত আভিজাত্যকে ধুলায় মিশিয়ে দিয়েছিল। সমগ্র আরব উপদ্বীপে তাদের যে অপ্রতিরোধ্য প্রভাব-প্রতিপত্তি ছিল তার ক্ষয় শুরু হলো। কেননা এর আগে কোনো যুদ্ধে কুরাইশের এত যোদ্ধা নিহত বা বন্দি হয়নি। এমনকি হাইসামান বিন আবদুল্লাহ খুজায়ি প্রথম পরাজয়ের সংবাদ নিয়ে গেলে তারা তা অবিশ্বাস করল এবং দ্বিতীয় সংবাদবাহকের অপেক্ষা করতে লাগল। অতঃপর যখন আবু সুফিয়ান ইবনে হারিস ইবনে আবদুল মুত্তালিব এসে একই সংবাদ দিল, তখন তারা বিশ্বাস করল। বদর যুদ্ধের পরাজয়ের এক সপ্তাহ পর দুরারোগ্য ব্যাধিতে আক্রান্ত হয়ে আবু লাহাব মারা যায়। মক্কার এমন কোনো ঘর ছিল না যার ঘরে শোক পৌঁছেনি। এই পরাজয়ের ফলে মক্কাবাসীর জন্য শাম ও ইয়েমেনে বাণিজ্য করা কঠিন হয়ে যায়। কেননা তারা মদিনার উপকণ্ঠ দিয়ে শাম ও ইয়েমেনে যাতায়াত করত। (শারজানি, আস-সিরাতুন নাবাবিয়্যা, পৃষ্ঠা ৫২৪-৫২৯)

৪. মরণ কামড়ের চেষ্টা : বদর যুদ্ধের পর সবচেয়ে গুরুতর ঘটনা ছিল মহানবী (সা.)-কে হত্যার ষড়যন্ত্র। উমায়ের ইবনে ওয়াহাব জুমহি নামের এক নরাধম এই ষড়যন্ত্রের হোতা ছিল। সে মক্কায় মহানবী (সা.)-কে নানাভাবে কষ্ট দিত। বদর যুদ্ধে তার ছেলে ওয়াহাব ইবনে উমায়ের মুসলমানের হাতে বন্দি হয়। একদিন কাবার হাতিমে বসে সাফওয়ান ইবনে উমাইয়ার সঙ্গে কথা বলছিল। তারা বদরের যুদ্ধে নিহতদের নিয়ে কথা বলছিল। তখন উমায়ের ইবনে ওয়াহাব আক্ষেপ করে বলল, আমি যদি ঋণগ্রস্ত না হতাম এবং পরিবারের জন্য চিন্তা না থাকত, তবে মদিনায় গিয়ে মুহাম্মদকে শেষ করে দিতাম। তখন সাফওয়ান ইবনে উমাইয়া বলল, আমি তোমার ঋণ ও পরিবারের দায়িত্ব নিলাম।

চুক্তি অনুসারে উমায়ের তার তরবারিতে বিষ মিশিয়ে মদিনায় গেল। ওমর ইবনুল খাত্তাব (রা.) কয়েকজন আনসার সাহাবির সাহায্যে তাকে নবীজি (সা.)-এর সামনে উপস্থিত করলেন। রাসুলুল্লাহ (সা.) তার কাছে মদিনায় আগমনের উদ্দেশ্য জানতে চাইলেন। উমায়ের প্রথমে ছেলেকে মুক্ত করতে এসেছে দাবি করল। কিন্তু যখন রাসুলুল্লাহ (সা.) তাদের ষড়যন্ত্রের কথা সবিস্তারে বর্ণনা করলেন, তখন সে কালেমা পাঠ করে মুসলমান হয়ে গেল। সে ইসলাম গ্রহণের পর রাসুলুল্লাহ (সা.) তার ছেলেকেও মুক্ত করে দেন এবং তাকে কোরআন শেখানোর ব্যবস্থা করেন। মক্কায় ফিরে গিয়ে সে ইসলাম প্রচারে আত্মনিয়োগ করল এবং বহু মানুষ তার মাধ্যমে ইসলাম গ্রহণ করে। (আর রাহিকুল মাখতুম, পৃষ্ঠা ২৪০)

বদর যুদ্ধের প্রভাব সম্পর্কে আল্লামা শিবলি নোমানি (রহ.) চমৎকার লিখেছেন, ‘বদর যুদ্ধের ধর্মীয় ও রাজনৈতিক প্রভাব ছিল প্রবল ও সুদূরপ্রসারী। প্রকৃতপক্ষে এটাই ছিল ইসলামের প্রথম অগ্রযাত্রা। এই যুদ্ধে কুরাইশ গোত্রের নেতৃত্বের স্তম্ভগুলো ভেঙে পড়েছিল। যে দুর্বলতা তারা আর কখনো কাটিয়ে উঠতে পারেনি।’ (মুখতাসার সিরাতুন্নবী, পৃষ্ঠা ৯২)

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
অনুমতি ছাড়া হজ করলে কঠোর শাস্তির ঘোষণা সৌদির
অনুমতি ছাড়া হজ করলে কঠোর শাস্তির ঘোষণা সৌদির
দেশ ও মানুষের কল্যাণে যোগ্য নেতৃত্বের গুরুত্ব
দেশ ও মানুষের কল্যাণে যোগ্য নেতৃত্বের গুরুত্ব
ইসলামের চোখে শ্রম ও শ্রমিক
ইসলামের চোখে শ্রম ও শ্রমিক
ইসলামে শ্রমিকের মর্যাদা ও অধিকার
ইসলামে শ্রমিকের মর্যাদা ও অধিকার
মুমিনের জীবনে প্রকৃত সুখ ও সফলতা
মুমিনের জীবনে প্রকৃত সুখ ও সফলতা
ইসলামী শিক্ষাব্যবস্থার আধুনিক রূপান্তর
ইসলামী শিক্ষাব্যবস্থার আধুনিক রূপান্তর
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
সৌদি আরবে পৌঁছেছে বাংলাদেশের প্রথম হজ ফ্লাইট
সৌদি আরবে পৌঁছেছে বাংলাদেশের প্রথম হজ ফ্লাইট
পবিত্র রওজা জিয়ারতের আদব
পবিত্র রওজা জিয়ারতের আদব
পবিত্র মক্কায় প্রবেশের আদব
পবিত্র মক্কায় প্রবেশের আদব
নারীদের হজের বিধি-বিধান
নারীদের হজের বিধি-বিধান
আল্লাহর কাছে বান্দার দোয়ার গুরুত্ব অনন্য
আল্লাহর কাছে বান্দার দোয়ার গুরুত্ব অনন্য
সর্বশেষ খবর
মিনিস্টারের ঈদ অফার ‘ফ্রিজ কিনুন হাম্বা জিতুন’
মিনিস্টারের ঈদ অফার ‘ফ্রিজ কিনুন হাম্বা জিতুন’

এই মাত্র | কর্পোরেট কর্নার

নোয়াখালীতে গণ অধিকার পরিষদের উদ্যোগে শ্রমিক দিবস পালিত
নোয়াখালীতে গণ অধিকার পরিষদের উদ্যোগে শ্রমিক দিবস পালিত

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বৈষম্যহীন বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্নে শ্রমিকদের জীবনমান উন্নয়ন জরুরি: প্রধান উপদেষ্টা
বৈষম্যহীন বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্নে শ্রমিকদের জীবনমান উন্নয়ন জরুরি: প্রধান উপদেষ্টা

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

আইসিসিবিতে শুরু হলো মোটর ও বাইক শো
আইসিসিবিতে শুরু হলো মোটর ও বাইক শো

১২ মিনিট আগে | বাণিজ্য

বসুন্ধরা শুভসংঘ আইইউবিএটি শাখার আয়োজনে ডে লং ট্যুর ও নতুন কমিটি
বসুন্ধরা শুভসংঘ আইইউবিএটি শাখার আয়োজনে ডে লং ট্যুর ও নতুন কমিটি

১৩ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

নয়াপল্টনে শ্রমিক সমাবেশে জনস্রোত
নয়াপল্টনে শ্রমিক সমাবেশে জনস্রোত

১৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

সিডনিতে বর্ণাঢ্য বৈশাখী উৎসব
সিডনিতে বর্ণাঢ্য বৈশাখী উৎসব

১৯ মিনিট আগে | পরবাস

শরীর ঠাণ্ডা রাখবে মাটির পাত্রের পানি
শরীর ঠাণ্ডা রাখবে মাটির পাত্রের পানি

২০ মিনিট আগে | জীবন ধারা

পাকিস্তানি সেলিব্রেটিদের ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্ট বন্ধ করল ভারত সরকার
পাকিস্তানি সেলিব্রেটিদের ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্ট বন্ধ করল ভারত সরকার

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রতিদিন ব্রকলি খেলে যেসব উপকার
প্রতিদিন ব্রকলি খেলে যেসব উপকার

২৬ মিনিট আগে | জীবন ধারা

চট্টগ্রামে পাহাড় ধসে দুই শিশুর মৃত্যু
চট্টগ্রামে পাহাড় ধসে দুই শিশুর মৃত্যু

২৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

খাগড়াছড়িতে নানা আয়োজনে মে দিবস পালিত
খাগড়াছড়িতে নানা আয়োজনে মে দিবস পালিত

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে সেফটি দিবস পালিত
গোপালগঞ্জে সেফটি দিবস পালিত

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মানিকগঞ্জে মহান মে দিবস পালিত
মানিকগঞ্জে মহান মে দিবস পালিত

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচিত সরকার না থাকায় ফ্যাসিবাদ মাথাচাড়া দিয়ে উঠছে : রিজভী
নির্বাচিত সরকার না থাকায় ফ্যাসিবাদ মাথাচাড়া দিয়ে উঠছে : রিজভী

৪৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

নওগাঁয় মহান মে দিবস পালিত
নওগাঁয় মহান মে দিবস পালিত

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুর জেলা এনসিপির কমিটি গঠনের দায়িত্বে মহিলা আওয়ামী লীগ সভাপতির মেয়ে
ফরিদপুর জেলা এনসিপির কমিটি গঠনের দায়িত্বে মহিলা আওয়ামী লীগ সভাপতির মেয়ে

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুই গ্রামবাসীর সংঘর্ষ, ইউএনও-ওসিসহ আহত ২০
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুই গ্রামবাসীর সংঘর্ষ, ইউএনও-ওসিসহ আহত ২০

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বেনাপোল বন্দরে দুইদিন আমদানি-রপ্তানি বন্ধ
বেনাপোল বন্দরে দুইদিন আমদানি-রপ্তানি বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পেকুয়ায় একদিনে কুকুরের কামড়ে শিশুসহ আহত ২০
পেকুয়ায় একদিনে কুকুরের কামড়ে শিশুসহ আহত ২০

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে পৃথক দুর্ঘটনায় দুইজনের প্রাণহানি
মেহেরপুরে পৃথক দুর্ঘটনায় দুইজনের প্রাণহানি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানের প্রধান কোচ হতে চান আজহার মাহমুদ
পাকিস্তানের প্রধান কোচ হতে চান আজহার মাহমুদ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পল্লী বিদ্যুতের সাব স্টেশন থেকে অজ্ঞাত মরদেহ উদ্ধার
পল্লী বিদ্যুতের সাব স্টেশন থেকে অজ্ঞাত মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভাঙ্গায় ভবনের ছাদ থেকে পড়ে বৃদ্ধের মৃত্যু
ভাঙ্গায় ভবনের ছাদ থেকে পড়ে বৃদ্ধের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে নানা আয়োজনে মে দিবস পালন
জয়পুরহাটে নানা আয়োজনে মে দিবস পালন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে বর্ণাঢ্য আয়োজনে মে দিবস পালিত
চাঁপাইনবাবগঞ্জে বর্ণাঢ্য আয়োজনে মে দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ীতে কাঙালিনী সুফিয়া একাডেমি ও জাদুঘরের উদ্বোধন
রাজবাড়ীতে কাঙালিনী সুফিয়া একাডেমি ও জাদুঘরের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে মে দিবসে শ্রমিক-মালিক ঐক্যের আহ্বান
মেহেরপুরে মে দিবসে শ্রমিক-মালিক ঐক্যের আহ্বান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা সপ্তম দিনেও কাশ্মীর সীমান্তে ভারত-পাকিস্তান গোলাগুলি
টানা সপ্তম দিনেও কাশ্মীর সীমান্তে ভারত-পাকিস্তান গোলাগুলি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়ীতে কাঙালিনী সুফিয়া একাডেমি ও জাদুঘরের উদ্বোধন
রাজবাড়ীতে কাঙালিনী সুফিয়া একাডেমি ও জাদুঘরের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হুঁশিয়ারি, ‌‘পাকিস্তান অস্ত্র জাদুঘরে রাখবে না’
ভারতকে হুঁশিয়ারি, ‌‘পাকিস্তান অস্ত্র জাদুঘরে রাখবে না’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভয়ংকরতম দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, জরুরি অবস্থা জারি
ভয়ংকরতম দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, জরুরি অবস্থা জারি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন মন্ত্রণালয় দ্রুত সময়ে মতামত না দেওয়ায় ইশরাকের গেজেট প্রকাশ ইসির
আইন মন্ত্রণালয় দ্রুত সময়ে মতামত না দেওয়ায় ইশরাকের গেজেট প্রকাশ ইসির

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোপ হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে পিয়েত্রো পারোলিন
পোপ হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে পিয়েত্রো পারোলিন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ
যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপি কোনো নির্বাচনি জোটে যাবে না : নাহিদ
এনসিপি কোনো নির্বাচনি জোটে যাবে না : নাহিদ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র
চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৪ পুলিশ সুপারকে বদলি
১৪ পুলিশ সুপারকে বদলি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আতিকুল-মামুনসহ ৫ জন নতুন মামলায় গ্রেপ্তার
আতিকুল-মামুনসহ ৫ জন নতুন মামলায় গ্রেপ্তার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক ঠিকানায় মিলবে সব ‘নাগরিক সেবা’
এক ঠিকানায় মিলবে সব ‘নাগরিক সেবা’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক

নগর জীবন

সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল
পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল

পেছনের পৃষ্ঠা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

জঞ্জালের শহরে পরিণত হচ্ছে রাজশাহী
জঞ্জালের শহরে পরিণত হচ্ছে রাজশাহী

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর
গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর

রকমারি নগর পরিক্রমা

এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট
এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট

রকমারি নগর পরিক্রমা

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

আদানির সঙ্গে চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি
আদানির সঙ্গে চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্যাতনে ইমামের মৃত্যুর প্রতিবাদে বিক্ষোভ
নির্যাতনে ইমামের মৃত্যুর প্রতিবাদে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

বাংলাদেশ মিয়ানমার একমত হলে করিডর
বাংলাদেশ মিয়ানমার একমত হলে করিডর

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ থেকে বজ্রসহ বৃষ্টির শঙ্কা
আজ থেকে বজ্রসহ বৃষ্টির শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

কলকাতার হোটেলে আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু
কলকাতার হোটেলে আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ