শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:০৫, বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ, ২০২৪

আজ বদর দিবস

জাওয়াদ মাহবুব
অনলাইন ভার্সন
আজ বদর দিবস

ইসলামের ইতিহাসে প্রথম উল্লেখযোগ্য যুদ্ধ ছিল বদর। দ্বিতীয় হিজরির রমজান মাসে ঐতিহাসিক বদর যুদ্ধ সংঘটিত হয়। এটা ছিল মুসলমানদের অস্তিত্ব রক্ষার লড়াই। মহানবী (সা.) আবু সুফিয়ানের নেতৃত্বাধীন একটি বাণিজ্য কাফেলাকে আটক করতে চেয়েছিলেন।


তিনি তা করতে চেয়েছিলেন হিজরতের পর মক্কার কুরাইশদের নানামুখী ষড়যন্ত্র, মদিনা থেকে মুসলমানদের বের করে দেওয়ার অন্যায় চাপ, মদিনার উপকণ্ঠে এসে লুটতরাজ ইত্যাদি কারণে। কিন্তু আবু সুফিয়ানের কাফেলা রাস্তা পরিবর্তন করে নিরাপদে মক্কায় পৌঁছে যায়। মক্কার মুশরিকরা এটাকে সুযোগ হিসেবে ব্যবহার করে মদিনায় সামরিক অভিযান চালায়। সহস্রাধিক সেনার কুরাইশি বাহিনীর বিরুদ্ধে ৩১৩ সদস্যের মুসলিম বাহিনী বিজয় লাভ করে।

কুরাইশের বহু শীর্ষ নেতা নিহত। মুসলিম বাহিনীর ১৪ জন শহীদ হন। বদর যুদ্ধের বিজয় মদিনায় সার্বভৌম ইসলামী রাষ্ট্রের গোড়াপত্তন করে। (মুসলিম উম্মাহর ইতিহাস : ২/৭১)
 

বদর যুদ্ধের সুদূরপ্রসারী প্রভাব

বদর যুদ্ধ ছিল ইসলামের ইতিহাসে সবচেয়ে মহিমান্বিত যুদ্ধ।


স্বয়ং আল্লাহ এই যুদ্ধকে ‘ইয়াওমুল ফোরকান’ (সত্য-মিথ্যার পার্থক্যকারী) নাম দিয়েছেন। প্রকৃতপক্ষে বদর যুদ্ধের বিজয় ইসলামের দাওয়াত, ইসলামের অগ্রযাত্রা ও মুসলিম উম্মাহকে প্রাথমিক স্তর থেকে পরিণত স্তরে উন্নীত করেছিল। এর ফলে ইসলাম প্রচারের প্রাথমিক বাধাগুলো দূর হয়েছিল। বদর যুদ্ধের ফলাফল সংশ্লিষ্ট নানা শ্রেণিকে বিভিন্নভাবে প্রভাবিত করেছিল। ঐতিহাসিকরা মনে করেন ‘ইয়াওমুল ফোরকান’ হিসেবে কিয়ামত পর্যন্ত ঐতিহাসিক বদর যুদ্ধের প্রভাব অব্যাহত থাকবে।

ঐতিহাসিকরা বদর যুদ্ধের নিম্নোক্ত প্রভাবগুলো তুলে ধরেন :
১. ইসলামী রাষ্ট্রের প্রকৃত অভ্যুদয় : বদর যুদ্ধের পরই প্রকৃতপক্ষে ইসলামী রাষ্ট্রের প্রকৃত অভ্যুদয় ঘটেছিল। বদর যুদ্ধ সাহাবায়ে কেরাম (রা.)-এর ঈমান, আল্লাহর ওপর আস্থা ও সাহসিকতা অনন্য উচ্চতায় নিয়ে গিয়েছিল। কেননা তাঁরা বদর যুদ্ধে আল্লাহর প্রত্যক্ষ সাহায্য অবলোকন করেছিলেন। আল্লাহর ওপর আস্থা ও বিশ্বাস তাঁদের কখনো পিছপা হতে দেয়নি, বরং পরিস্থিতি যতই অনুকূল হোক তাঁরা অসীম সাহসের সঙ্গে নিজেকে আল্লাহর রাস্তায় সঁপে দিয়েছেন।

বদর যুদ্ধের পর আরব উপদ্বীপে ইসলামের পরিচিতি, ইসলামী রাষ্ট্রের প্রভাব-প্রতিপত্তি ছড়িয়ে পড়ে। বদর যুদ্ধের আগে ইসলামকে তারা মক্কার অভ্যন্তরীণ সমস্যা মনে করত। কিন্তু মদিনায় হিজরত এবং বদর যুদ্ধে মক্কার কোরাইশদের শোচনীয় পরাজয় তাদেরকে নতুন করে ভাবতে বাধ্য করে। এ সময় তাদের অনেকের হৃদয় ইসলামের জন্য প্রশস্ত হয় এবং জ্ঞানীদের সামনে ইসলামী রাষ্ট্রের ভবিষ্যৎ স্পষ্ট হয়ে যায়।

২. মদিনার অভ্যন্তরে প্রভাব : জায়েদ বিন হারেসা (রা.)-কে রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর পক্ষ থেকে মদিনায় পাঠানো হয়েছিল। তখন বদর যুদ্ধের ফলাফল মদিনায় আনন্দের ফল্গুধারা বইয়ে দিয়েছিল। ইসলাম ও মহানবী (সা.)-এর ব্যাপারে যারা দ্বিধাগ্রস্ত ছিল তাদের অনেকে দ্বিধামুক্ত হয়। সবাই মহানবী (সা.)-এর জন্য অপেক্ষা করতে থাকে। নবীজি (সা.) তিন দিন বদর প্রান্তে অবস্থানের পর ফিরে আসেন। বদর যুদ্ধে যাত্রার সময় অনেকেই ভাবেননি সামরিক সংঘাত হবে। তাই তাঁরা অংশগ্রহণের প্রয়োজন বোধ করেননি। কিন্তু যখন যুদ্ধ হলো এবং আল্লাহ ঐতিহাসিক বিজয় দিলেন, তখন তাঁরা মনে মনে লজ্জিত হলো এবং মহানবী (সা.)-এর কাছে এসে নিজেদের অপারগতা প্রকাশ করতে লাগলেন। যেমন উসাইদ বিন হুদাইর (রা.) বলেন, হে আল্লাহর রাসুল! আল্লাহর কসম, আমি ধারণা করিনি যে, আপনি শত্রু বাহিনীর মুখোমুখি হবেন। আমি ধারণা করেছি, আপনি বাণিজ্য কাফেলা আটক করবেন। যদি শত্রু বাহিনীর বিষয়টি ধারণা করতাম, তবে আমি পিছিয়ে থাকতাম না। রাসুলুল্লাহ (সা.) তাঁকে সত্যায়ন করলেন। বদর যুদ্ধে অংশ গ্রহণ করতে না পারার আক্ষেপ তাঁদেরকে ওহুদ যুদ্ধে বিপুল উৎসাহের সঙ্গে অংশগ্রহণে অনুপ্রাণিত করেছিল। এ ছাড়া প্রাপ্ত গনিমত ও মুক্তিপণ মুসলমানদের আর্থিকভাবে কিছুটা হলেও স্বস্তি দিয়েছিল।

৩. মক্কার মুশরিকদের ওপর প্রভাব : বদর যুদ্ধের ফলাফল ছিল কুরাইশদের জন্য বজ্রাঘাত ও মরণক্ষতের মতো, যা কুরাইশ নেতাদের মানসম্মান ও কথিত আভিজাত্যকে ধুলায় মিশিয়ে দিয়েছিল। সমগ্র আরব উপদ্বীপে তাদের যে অপ্রতিরোধ্য প্রভাব-প্রতিপত্তি ছিল তার ক্ষয় শুরু হলো। কেননা এর আগে কোনো যুদ্ধে কুরাইশের এত যোদ্ধা নিহত বা বন্দি হয়নি। এমনকি হাইসামান বিন আবদুল্লাহ খুজায়ি প্রথম পরাজয়ের সংবাদ নিয়ে গেলে তারা তা অবিশ্বাস করল এবং দ্বিতীয় সংবাদবাহকের অপেক্ষা করতে লাগল। অতঃপর যখন আবু সুফিয়ান ইবনে হারিস ইবনে আবদুল মুত্তালিব এসে একই সংবাদ দিল, তখন তারা বিশ্বাস করল। বদর যুদ্ধের পরাজয়ের এক সপ্তাহ পর দুরারোগ্য ব্যাধিতে আক্রান্ত হয়ে আবু লাহাব মারা যায়। মক্কার এমন কোনো ঘর ছিল না যার ঘরে শোক পৌঁছেনি। এই পরাজয়ের ফলে মক্কাবাসীর জন্য শাম ও ইয়েমেনে বাণিজ্য করা কঠিন হয়ে যায়। কেননা তারা মদিনার উপকণ্ঠ দিয়ে শাম ও ইয়েমেনে যাতায়াত করত। (শারজানি, আস-সিরাতুন নাবাবিয়্যা, পৃষ্ঠা ৫২৪-৫২৯)

৪. মরণ কামড়ের চেষ্টা : বদর যুদ্ধের পর সবচেয়ে গুরুতর ঘটনা ছিল মহানবী (সা.)-কে হত্যার ষড়যন্ত্র। উমায়ের ইবনে ওয়াহাব জুমহি নামের এক নরাধম এই ষড়যন্ত্রের হোতা ছিল। সে মক্কায় মহানবী (সা.)-কে নানাভাবে কষ্ট দিত। বদর যুদ্ধে তার ছেলে ওয়াহাব ইবনে উমায়ের মুসলমানের হাতে বন্দি হয়। একদিন কাবার হাতিমে বসে সাফওয়ান ইবনে উমাইয়ার সঙ্গে কথা বলছিল। তারা বদরের যুদ্ধে নিহতদের নিয়ে কথা বলছিল। তখন উমায়ের ইবনে ওয়াহাব আক্ষেপ করে বলল, আমি যদি ঋণগ্রস্ত না হতাম এবং পরিবারের জন্য চিন্তা না থাকত, তবে মদিনায় গিয়ে মুহাম্মদকে শেষ করে দিতাম। তখন সাফওয়ান ইবনে উমাইয়া বলল, আমি তোমার ঋণ ও পরিবারের দায়িত্ব নিলাম।

চুক্তি অনুসারে উমায়ের তার তরবারিতে বিষ মিশিয়ে মদিনায় গেল। ওমর ইবনুল খাত্তাব (রা.) কয়েকজন আনসার সাহাবির সাহায্যে তাকে নবীজি (সা.)-এর সামনে উপস্থিত করলেন। রাসুলুল্লাহ (সা.) তার কাছে মদিনায় আগমনের উদ্দেশ্য জানতে চাইলেন। উমায়ের প্রথমে ছেলেকে মুক্ত করতে এসেছে দাবি করল। কিন্তু যখন রাসুলুল্লাহ (সা.) তাদের ষড়যন্ত্রের কথা সবিস্তারে বর্ণনা করলেন, তখন সে কালেমা পাঠ করে মুসলমান হয়ে গেল। সে ইসলাম গ্রহণের পর রাসুলুল্লাহ (সা.) তার ছেলেকেও মুক্ত করে দেন এবং তাকে কোরআন শেখানোর ব্যবস্থা করেন। মক্কায় ফিরে গিয়ে সে ইসলাম প্রচারে আত্মনিয়োগ করল এবং বহু মানুষ তার মাধ্যমে ইসলাম গ্রহণ করে। (আর রাহিকুল মাখতুম, পৃষ্ঠা ২৪০)

বদর যুদ্ধের প্রভাব সম্পর্কে আল্লামা শিবলি নোমানি (রহ.) চমৎকার লিখেছেন, ‘বদর যুদ্ধের ধর্মীয় ও রাজনৈতিক প্রভাব ছিল প্রবল ও সুদূরপ্রসারী। প্রকৃতপক্ষে এটাই ছিল ইসলামের প্রথম অগ্রযাত্রা। এই যুদ্ধে কুরাইশ গোত্রের নেতৃত্বের স্তম্ভগুলো ভেঙে পড়েছিল। যে দুর্বলতা তারা আর কখনো কাটিয়ে উঠতে পারেনি।’ (মুখতাসার সিরাতুন্নবী, পৃষ্ঠা ৯২)

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
অভিবাদন জানাবার ইসলামি পদ্ধতি
অভিবাদন জানাবার ইসলামি পদ্ধতি
হজের প্রাথমিক নিবন্ধন শুরু ২৭ জুলাই
হজের প্রাথমিক নিবন্ধন শুরু ২৭ জুলাই
যে কারণে ধ্বংস হয়েছিল সতেজ সাজানো বাগান
যে কারণে ধ্বংস হয়েছিল সতেজ সাজানো বাগান
জামাতে নামাজ আদায়ে প্রচলিত ১০ ভুল
জামাতে নামাজ আদায়ে প্রচলিত ১০ ভুল
দায়িত্বশীলতার সঙ্গে কাজ অপরিহার্য
দায়িত্বশীলতার সঙ্গে কাজ অপরিহার্য
মদিনা রাষ্ট্রের মূলনীতি ও সাফল্য
মদিনা রাষ্ট্রের মূলনীতি ও সাফল্য
নীতি-নৈতিকতাহীন ব্যবসা বরকতহীন হয়
নীতি-নৈতিকতাহীন ব্যবসা বরকতহীন হয়
১৪ বছর পর ক্রিমিয়ায় ঐতিহাসিক মসজিদ উদ্বোধন
১৪ বছর পর ক্রিমিয়ায় ঐতিহাসিক মসজিদ উদ্বোধন
মানুষ হত্যা অমার্জনীয় অপরাধ
মানুষ হত্যা অমার্জনীয় অপরাধ
সন্তান প্রতিপালনে অগ্রাধিকার পাক সততার শিক্ষা
সন্তান প্রতিপালনে অগ্রাধিকার পাক সততার শিক্ষা
সাগরকন্যা সিঙ্গাপুরে বাড়ছে মুসলমানদের সংখ্যা
সাগরকন্যা সিঙ্গাপুরে বাড়ছে মুসলমানদের সংখ্যা
জিহ্‌বা যখন বড় শত্রু
জিহ্‌বা যখন বড় শত্রু
সর্বশেষ খবর
খুলনায় কিশোর গ্যাংয়ের ছুরিকাঘাতে ব্যবসায়ী নিহত
খুলনায় কিশোর গ্যাংয়ের ছুরিকাঘাতে ব্যবসায়ী নিহত

২২ মিনিট আগে | নগর জীবন

কক্সবাজারে পুকুরে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
কক্সবাজারে পুকুরে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে বন্যার পদধ্বনি, তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁইছুঁই
কুড়িগ্রামে বন্যার পদধ্বনি, তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁইছুঁই

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উখিয়ায় অপহরণের চার দিন পর যুবকের লাশ উদ্ধার
উখিয়ায় অপহরণের চার দিন পর যুবকের লাশ উদ্ধার

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিশুদের আর্তচিৎকারে পুরো ক্যাম্পাস ভারী হয়ে ওঠে: হানিফ সংকেত
শিশুদের আর্তচিৎকারে পুরো ক্যাম্পাস ভারী হয়ে ওঠে: হানিফ সংকেত

৫১ মিনিট আগে | শোবিজ

ওল্ড ট্র্যাফোর্ড টেস্টে ফিরবেন বুমরাহ
ওল্ড ট্র্যাফোর্ড টেস্টে ফিরবেন বুমরাহ

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সামরিক বিমানের মুখোমুখি যাত্রীবাহী ফ্লাইট, পাইলটের কৌশলে রক্ষা
সামরিক বিমানের মুখোমুখি যাত্রীবাহী ফ্লাইট, পাইলটের কৌশলে রক্ষা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেস্ট ক্রিকেটকে দুই স্তরে ভাগ করতে আইসিসির কমিটি গঠন
টেস্ট ক্রিকেটকে দুই স্তরে ভাগ করতে আইসিসির কমিটি গঠন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উদ্ধার অভিযান সমাপ্ত ঘোষণা
উদ্ধার অভিযান সমাপ্ত ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে বিএনপির স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক
দেশের সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে বিএনপির স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দিগন্তে লাল, মাথার উপর সাদা: চাঁদের এমন রঙের রহস্য কী?
দিগন্তে লাল, মাথার উপর সাদা: চাঁদের এমন রঙের রহস্য কী?

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

‘ফ্যাসিবাদ বিরোধী ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনের নেতৃত্ব দিয়েছিলেন তারেক রহমান’
‘ফ্যাসিবাদ বিরোধী ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনের নেতৃত্ব দিয়েছিলেন তারেক রহমান’

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিমান বিধ্বস্তে হতাহতের মা-বাবাদের কী জবাব দেব: প্রধান উপদেষ্টা
বিমান বিধ্বস্তে হতাহতের মা-বাবাদের কী জবাব দেব: প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাইলস্টোনে নিহতদের মধ্যে ১৭ জন শিশু, ২৫ জনের অবস্থা গুরুতর
মাইলস্টোনে নিহতদের মধ্যে ১৭ জন শিশু, ২৫ জনের অবস্থা গুরুতর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিএনএ টেস্ট ছাড়া ৭ শিশুর মরদেহ শনাক্ত করা যাবে না
ডিএনএ টেস্ট ছাড়া ৭ শিশুর মরদেহ শনাক্ত করা যাবে না

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের পাঁচ সামরিক স্থাপনায় হুথির হামলা
ইসরায়েলের পাঁচ সামরিক স্থাপনায় হুথির হামলা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুন্দরবনে অবৈধভাবে কাঁকড়া আহরণকালে ৪ জেলে আটক
সুন্দরবনে অবৈধভাবে কাঁকড়া আহরণকালে ৪ জেলে আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আমার একটা বেস্ট ফ্রেন্ড চোখের সামনেই মারা গেছে’
‘আমার একটা বেস্ট ফ্রেন্ড চোখের সামনেই মারা গেছে’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তৃতীয় শ্রেণিতেই থেমে থাকল ফাতেমা!
তৃতীয় শ্রেণিতেই থেমে থাকল ফাতেমা!

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে ৪০ কেজি পলিথিন শপিং ব্যাগ জব্দ
সিদ্ধিরগঞ্জে ৪০ কেজি পলিথিন শপিং ব্যাগ জব্দ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়া পৌরসভার বাজেট ঘোষণা
কলাপাড়া পৌরসভার বাজেট ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সন্তানদের ছবি হাতে হাসপাতালে ঘুরছেন বহু স্বজন
সন্তানদের ছবি হাতে হাসপাতালে ঘুরছেন বহু স্বজন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উজ্জ্বল ত্বকের রহস্য
উজ্জ্বল ত্বকের রহস্য

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

৪ বিভাগে ভারি বর্ষণের সম্ভাবনা
৪ বিভাগে ভারি বর্ষণের সম্ভাবনা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পশ্চিমবঙ্গে ভাষা আন্দোলনের ডাক মমতার
পশ্চিমবঙ্গে ভাষা আন্দোলনের ডাক মমতার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাউবির এসএসসি পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ
বাউবির এসএসসি পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপালকে উড়িয়ে অপরাজিত চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নেপালকে উড়িয়ে অপরাজিত চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক দশকেরও বেশি সময় পর ইংল্যান্ডে মার্কিন পারমাণবিক অস্ত্র মোতায়েন
এক দশকেরও বেশি সময় পর ইংল্যান্ডে মার্কিন পারমাণবিক অস্ত্র মোতায়েন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকীয়া সন্দেহে স্বামীকে হাতুড়ি দিয়ে পিটিয়ে খুন
পরকীয়া সন্দেহে স্বামীকে হাতুড়ি দিয়ে পিটিয়ে খুন

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ব্রিতে বৃক্ষরোপণ ও চারা বিতরণ
ব্রিতে বৃক্ষরোপণ ও চারা বিতরণ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীর উত্তরায় বিমান বাহিনীর প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত
রাজধানীর উত্তরায় বিমান বাহিনীর প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত: নিহত বেড়ে ২০, আহত ১৭১
প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত: নিহত বেড়ে ২০, আহত ১৭১

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খাদ্যে বিষক্রিয়ায় আক্রান্ত নেতানিয়াহু
খাদ্যে বিষক্রিয়ায় আক্রান্ত নেতানিয়াহু

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের বিরুদ্ধেই সর্বোচ্চ শুল্ক!
বাংলাদেশের বিরুদ্ধেই সর্বোচ্চ শুল্ক!

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিমান বাহিনীর প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত : একজনের লাশ উদ্ধার
বিমান বাহিনীর প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত : একজনের লাশ উদ্ধার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঠোঁট ফুলে বেহাল উরফি, ইনস্টায় শেয়ার করলেন কষ্টের ভিডিও
ঠোঁট ফুলে বেহাল উরফি, ইনস্টায় শেয়ার করলেন কষ্টের ভিডিও

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জামাতে নামাজ আদায়ে প্রচলিত ১০ ভুল
জামাতে নামাজ আদায়ে প্রচলিত ১০ ভুল

২০ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

পাইলট বিমানটিকে ঘনবসতি থেকে জনবিরল এলাকায় নেওয়ার সর্বাত্মক চেষ্টা করেন: আইএসপিআর
পাইলট বিমানটিকে ঘনবসতি থেকে জনবিরল এলাকায় নেওয়ার সর্বাত্মক চেষ্টা করেন: আইএসপিআর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৮তম বিশেষ বিসিএসের ফল প্রকাশ
৪৮তম বিশেষ বিসিএসের ফল প্রকাশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘পাকিস্তানের ব্যাটাররা জানেই না মুস্তাফিজকে কীভাবে মোকাবিলা করতে হয়’
‘পাকিস্তানের ব্যাটাররা জানেই না মুস্তাফিজকে কীভাবে মোকাবিলা করতে হয়’

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানে পরিবারের অমতে বিয়ে করায় দম্পতিকে গুলি করে হত্যা, ভিডিও ভাইরাল
পাকিস্তানে পরিবারের অমতে বিয়ে করায় দম্পতিকে গুলি করে হত্যা, ভিডিও ভাইরাল

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪ ওভারে ৬ রান দিয়ে মুস্তাফিজের রেকর্ড
৪ ওভারে ৬ রান দিয়ে মুস্তাফিজের রেকর্ড

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি চাকরিতে জুলাইযোদ্ধারা কোটা পাবেন না: মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক উপদেষ্টা
সরকারি চাকরিতে জুলাইযোদ্ধারা কোটা পাবেন না: মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের কাছে হারের পর যা বললেন পাকিস্তান অধিনায়ক
বাংলাদেশের কাছে হারের পর যা বললেন পাকিস্তান অধিনায়ক

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উত্তরায় স্কুলে বিমান বিধ্বস্ত: পাইলট নিহত
উত্তরায় স্কুলে বিমান বিধ্বস্ত: পাইলট নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় বার্ন ইনস্টিটিউটে নেওয়া হয়েছে ৭০ জনকে
জাতীয় বার্ন ইনস্টিটিউটে নেওয়া হয়েছে ৭০ জনকে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৈভবকে নিয়ে বিস্ময়কর তথ্য দিলেন সাঙ্গাকারা
বৈভবকে নিয়ে বিস্ময়কর তথ্য দিলেন সাঙ্গাকারা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্রাশ প্রোগ্রাম বাতিল, এনআইডি আবেদনে ফের সুযোগ
ক্রাশ প্রোগ্রাম বাতিল, এনআইডি আবেদনে ফের সুযোগ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় নিহতদের অধিকাংশই শিক্ষার্থী: প্রেস উইং
বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় নিহতদের অধিকাংশই শিক্ষার্থী: প্রেস উইং

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের কারণে আমি যুক্তরাজ্যে চলে এসেছি : এলেন ডিজেনারেস
ট্রাম্পের কারণে আমি যুক্তরাজ্যে চলে এসেছি : এলেন ডিজেনারেস

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে নিহত ৩ জনের মরদেহ উত্তোলন
গোপালগঞ্জে নিহত ৩ জনের মরদেহ উত্তোলন

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান নতুন পারমাণবিক স্থাপনা গড়লে ফের হামলা, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
ইরান নতুন পারমাণবিক স্থাপনা গড়লে ফের হামলা, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৯তম বিশেষ বিসিএসের নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ, পদ ৬৮৩
৪৯তম বিশেষ বিসিএসের নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ, পদ ৬৮৩

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বছর জেল খাটার পর ১২ মুসলিমকে বেকসুর খালাস দিলো ভারতীয় আদালত
১৮ বছর জেল খাটার পর ১২ মুসলিমকে বেকসুর খালাস দিলো ভারতীয় আদালত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তৃতীয় শ্রেণিতেই থেমে থাকল ফাতেমা!
তৃতীয় শ্রেণিতেই থেমে থাকল ফাতেমা!

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনা বিদ্যুৎ প্রকল্প থেকে কোনো পানি প্রত্যাহার হবে না : চীনা রাষ্ট্রদূত
চীনা বিদ্যুৎ প্রকল্প থেকে কোনো পানি প্রত্যাহার হবে না : চীনা রাষ্ট্রদূত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমান বিধ্বস্তে আহতদের বহনে মেট্রোরেলে রিজার্ভ বগি
বিমান বিধ্বস্তে আহতদের বহনে মেট্রোরেলে রিজার্ভ বগি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইসিসিতে যুক্ত হলো নতুন ২টি দেশ
আইসিসিতে যুক্ত হলো নতুন ২টি দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাইলস্টোন কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত: উদ্ধার অভিযানে সশস্ত্র বাহিনীও
মাইলস্টোন কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত: উদ্ধার অভিযানে সশস্ত্র বাহিনীও

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাকিব খানের ছবি নিয়ে ফেসবুকে তুমুল আলোচনা
শাকিব খানের ছবি নিয়ে ফেসবুকে তুমুল আলোচনা

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
কী ঘটেছিল বিমানটিতে
কী ঘটেছিল বিমানটিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

’৯১ সাল থেকে ৩২টি বড় দুর্ঘটনা
’৯১ সাল থেকে ৩২টি বড় দুর্ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজনরা জানতেন না বেঁচে নেই পাইলট সাগর
স্বজনরা জানতেন না বেঁচে নেই পাইলট সাগর

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

স্কুলে বিমান বিধ্বস্তে লাশের সারি
স্কুলে বিমান বিধ্বস্তে লাশের সারি

প্রথম পৃষ্ঠা

রড ভেঙে মেয়েকে বের করে আনেন বাবা
রড ভেঙে মেয়েকে বের করে আনেন বাবা

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ আলু রপ্তানি
তিন বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ আলু রপ্তানি

শিল্প বাণিজ্য

জনবিরল এলাকায় নিতে সর্বাত্মক চেষ্টা
জনবিরল এলাকায় নিতে সর্বাত্মক চেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

দুয়ার খুলছে বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথের
দুয়ার খুলছে বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথের

নগর জীবন

বিধিনিষেধে আপত্তি বিএনপির
বিধিনিষেধে আপত্তি বিএনপির

পেছনের পৃষ্ঠা

আহতদের প্রয়োজনে বিদেশ পাঠানো হবে
আহতদের প্রয়োজনে বিদেশ পাঠানো হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকে ঢুকে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ নেতার তাণ্ডব
ব্যাংকে ঢুকে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ নেতার তাণ্ডব

দেশগ্রাম

ইতালির প্রধানমন্ত্রী আসছেন ৩০ আগস্ট
ইতালির প্রধানমন্ত্রী আসছেন ৩০ আগস্ট

পেছনের পৃষ্ঠা

পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নিয়ে হাসিনার দম্ভোক্তি
পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নিয়ে হাসিনার দম্ভোক্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

পোড়া দেহ নিয়ে বের হতে থাকে শিশুরা
পোড়া দেহ নিয়ে বের হতে থাকে শিশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনা বিদ্যুৎ প্রকল্পে ব্রহ্মপুত্রের পানি ব্যবহার হবে না
চীনা বিদ্যুৎ প্রকল্পে ব্রহ্মপুত্রের পানি ব্যবহার হবে না

নগর জীবন

নেতা-কর্মীদের দ্রুত সহায়তার নির্দেশ বিএনপি ও জামায়াতের
নেতা-কর্মীদের দ্রুত সহায়তার নির্দেশ বিএনপি ও জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যানের শোক
বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যানের শোক

প্রথম পৃষ্ঠা

শোক জানালেন নরেন্দ্র মোদি
শোক জানালেন নরেন্দ্র মোদি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু তদন্ত চাইলেন ফখরুল
সুষ্ঠু তদন্ত চাইলেন ফখরুল

প্রথম পৃষ্ঠা

চরিত্র হননকারীদের রাজনৈতিক ভবিষ্যৎ নেই
চরিত্র হননকারীদের রাজনৈতিক ভবিষ্যৎ নেই

নগর জীবন

হতাহত পরিবারের পাশে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমান
হতাহত পরিবারের পাশে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

শিশুদের আর্তনাদ স্বজনের কান্নায় ভারী হাসপাতাল
শিশুদের আর্তনাদ স্বজনের কান্নায় ভারী হাসপাতাল

প্রথম পৃষ্ঠা

নিখোঁজ শিক্ষার্থীদের খোঁজে ছোটাছুটি
নিখোঁজ শিক্ষার্থীদের খোঁজে ছোটাছুটি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার শোক
প্রধান উপদেষ্টার শোক

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ কেন অমানুষ
মানুষ কেন অমানুষ

সম্পাদকীয়

বৈষম্য দূর করতেই শহীদদের আত্মত্যাগ
বৈষম্য দূর করতেই শহীদদের আত্মত্যাগ

নগর জীবন

চেয়ারম্যান মঞ্জুর আলম দম্পতির চার বছরের কারাদন্ড
চেয়ারম্যান মঞ্জুর আলম দম্পতির চার বছরের কারাদন্ড

নগর জীবন

নভেম্বর পর্যন্ত সারের পর্যাপ্ত মজুত রয়েছে
নভেম্বর পর্যন্ত সারের পর্যাপ্ত মজুত রয়েছে

নগর জীবন

কলমানি মার্কেটে লেনদেন কমেছে
কলমানি মার্কেটে লেনদেন কমেছে

শিল্প বাণিজ্য