শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৫৪, বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ, ২০২৪

বদর যুদ্ধ গায়েবি সাহায্যের অনুপম দৃশ্য

মুফতি আমজাদ হোসাইন হেলালী
অনলাইন ভার্সন
বদর যুদ্ধ গায়েবি সাহায্যের অনুপম দৃশ্য

১৭ রমজান। আজকের এই দিনে ঐতিহাসিক গাজওয়ায়ে বদর বা বদর যুদ্ধ সংঘটিত হয়েছিল। মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের মক্কা হতে মদিনায় হিজরতের পর, মদিনায় ইসলামের দৃঢ় প্রতিষ্ঠা ও প্রসার, রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের প্রভাব-প্রতিপত্তি দিনদিন বৃদ্ধি পাওয়া এবং মদিনা নগরীর শাসন-শৃঙ্খলা উন্নতি-অগ্রগতি ইত্যাদি কারণে মক্কার কুরাইশদের মনে শত্রুতার তীব্র আগুন জ্বলছিল ও ক্ষোভের আগুনে নিজেরাই জ্বলেপুড়ে ছারখার হচ্ছিল। মূলত ইসলাম ও মুসলমানদের শত্রুতা থেকেই মক্কার মুশরিক বাহিনী মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ও সাহাবায়ে কেরামদের সঙ্গে প্রথম যে সংঘর্ষের সূত্রপাত ঘটায়, ইসলামের ইতিহাসে তা ‘গাজওয়ায়ে বদর’ বা বদর যুদ্ধ নামে পরিচিত। বদর যুদ্ধের কারণগুলোর মধ্যে অন্যতম ছিল- যথা : ১. মক্কার কুরাইশদের শত্রুতা। ২. মুনাফিক সরদার আবদুল্লাহ ইবনে উবাইয়ের ষড়যন্ত্র। ৩. মদিনার ইহুদিদের ষড়যন্ত্র। ৪. নাখলার খণ্ডযুদ্ধ। ৫. আবু সুফিয়ানের কাফেলা আক্রমণের মিথ্যা গুজব রটানো। ইত্যাদি।

উপরোক্ত প্রেক্ষাপটের ভিত্তিতে মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আনসার এবং মুহাজিরদের নিয়ে মাত্র ৩১৩ জনের একটি প্রাণ উৎসর্গকারী সাহাবায়ে কেরামদের নিয়ে ওই সময়ের দুনিয়াবি প্রভাবশালী কুরাইশ বাহিনীর মোকাবিলা করার জন্য বের হয়ে যান। মদিনা থেকে ৮০ মাইল দক্ষিণ-পশ্চিমে বদর উপত্যকায় দ্বিতীয় হিজরির ১৭ রমজান (৬২৪ খ্রিস্টাব্দ, ১৩ মার্চ) মুসলিম বাহিনীর সঙ্গে বিধর্মী কুরাইশদের সংঘর্ষ হয়। রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম স্বয়ং নিজে এ যুদ্ধ পরিচালনা করেন। রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের নির্দেশে মুসলিম বাহিনী বদর প্রান্তে নিজেদের জায়গা করে নেন। আল্লাহর সাহায্যে সেই জায়গা মুসলমানদের জন্য যুদ্ধের উপযুক্ত হয়ে যায়। সুবহানাল্লাহ।

প্রথমে প্রাচীন আরব রেওয়াজ ও নিয়মনীতি অনুসারে মল্লযুদ্ধ হয়। মহানবীর নির্দেশে হজরত আমির হামজা (রা.) হজরত আলী (রা.) ও হজরত আবু ওবায়দা (রা.) কুরাইশ পক্ষের নেতা উতবা, শায়বা এবং ওয়ালিদ বিন উতবার সঙ্গে মল্লযুদ্ধে অবতীর্ণ হন। এতে শত্রুপক্ষ শোচনীয়ভাবে পরাজিত ও নিহত হয়। উপায়ন্তর না দেখে আবু জেহেলের নেতৃত্বে কুরাইশগণ মুসলমানদের ওপর প্রচণ্ডভাবে আক্রমণ চালাতে লাগল, কিন্তু প্রতিকূল অবস্থায়ও সংঘবদ্ধ ও সুশৃঙ্খল মুসলিম বাহিনীর মোকাবিলা করা কুরাইশদের পক্ষে সম্ভব হয়নি।
১৭, ১৯ এবং ২১ রমজান এই তিন দিনই আল্লাহর গায়েবি সাহায্যে, রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের আদেশ মান্য করে, অপূর্ব বিক্রম ও অপরিসীম নিয়মানুবর্তিতার সঙ্গে যুদ্ধ করার কারণে মুসলমানদের মহান রাব্বে কারিম প্রভাবশালী ও অহংকারী কুরাইশদের বিরুদ্ধে বিজয় দান করেন। সুবহানাল্লাহ। এ সম্পর্কে পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হচ্ছে, আর আল্লাহ রব্বুল আলামিন বদরের যুদ্ধে এমন অবস্থায় তোমাদেরকে সাহায্য করলেন, যখন তোমরা ছিলে সম্পূর্ণ সহায় সম্বলহীন, সুতরাং তোমরা অন্তরে আল্লাহকে ভয় কর, যাতে তোমরা কৃতজ্ঞ হতে পার। (সুরা আলে ইমরান : ১২৩) বদরের যুদ্ধে আবু জেহেলসহ ৭০ জন কুরাইশ সৈন্য নিহত হয় ও সমসংখ্যক সৈন্য বন্দি হয়। অন্যদিকে মাত্র ১৪ জন মুসলিম সৈন্য শাহাদাতবরণ করেন। বস্তুত বদরের ঘটনা ইসলামের ইতিহাসে এক গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায় এবং বিশ্ব সভ্যতার ইতিহাসে অনন্য এক অবস্থান দখল করে রেখেছে।

এ যুদ্ধ ছিল ইসলামের সর্বপ্রথম সামরিক বিজয়ের গৌরবোজ্জ্বল অধ্যায়। কাফির, মুশরিক, মুনাফিকদের দম্ভ চূর্ণবিচূর্ণ হয়ে মাটির সঙ্গে মিশে গিয়েছিল। এভাবে আল্লাহপাক যুগে যুগে হককে গালেব করেন। বাতিলকে নিঃশেষ করে দেন। পবিত্র কোরআনে সুরা বনি ইসরাঈলের ৮১ নম্বর আয়াতে ইরশাদ হচ্ছে- সত্য এসে গেছে, মিথ্যা বিলুপ্ত হয়ে গেছে। নিশ্চয়ই মিথ্যা বিলুপ্ত হবারই।

অন্য আয়াতে ইরশাদ হচ্ছে- আর এভাবে তিনি সত্যকে সত্যরূপে এবং অসত্যকে অসত্য রূপে প্রতিষ্ঠিত করতে চান। তাতে অপরাধীরা যতই অপছন্দ করুক। (সুরা আনফাল : ৮) মহান রব্বুল আলামিন আমাদের বদরের ইতিহাস থেকে শিক্ষা গ্রহণ করে জীবন গঠন করার তৌফিক দান করুন। আমিন।

 

এই বিভাগের আরও খবর
অভিবাদন জানাবার ইসলামি পদ্ধতি
অভিবাদন জানাবার ইসলামি পদ্ধতি
হজের প্রাথমিক নিবন্ধন শুরু ২৭ জুলাই
হজের প্রাথমিক নিবন্ধন শুরু ২৭ জুলাই
যে কারণে ধ্বংস হয়েছিল সতেজ সাজানো বাগান
যে কারণে ধ্বংস হয়েছিল সতেজ সাজানো বাগান
জামাতে নামাজ আদায়ে প্রচলিত ১০ ভুল
জামাতে নামাজ আদায়ে প্রচলিত ১০ ভুল
দায়িত্বশীলতার সঙ্গে কাজ অপরিহার্য
দায়িত্বশীলতার সঙ্গে কাজ অপরিহার্য
মদিনা রাষ্ট্রের মূলনীতি ও সাফল্য
মদিনা রাষ্ট্রের মূলনীতি ও সাফল্য
নীতি-নৈতিকতাহীন ব্যবসা বরকতহীন হয়
নীতি-নৈতিকতাহীন ব্যবসা বরকতহীন হয়
১৪ বছর পর ক্রিমিয়ায় ঐতিহাসিক মসজিদ উদ্বোধন
১৪ বছর পর ক্রিমিয়ায় ঐতিহাসিক মসজিদ উদ্বোধন
মানুষ হত্যা অমার্জনীয় অপরাধ
মানুষ হত্যা অমার্জনীয় অপরাধ
সন্তান প্রতিপালনে অগ্রাধিকার পাক সততার শিক্ষা
সন্তান প্রতিপালনে অগ্রাধিকার পাক সততার শিক্ষা
সাগরকন্যা সিঙ্গাপুরে বাড়ছে মুসলমানদের সংখ্যা
সাগরকন্যা সিঙ্গাপুরে বাড়ছে মুসলমানদের সংখ্যা
জিহ্‌বা যখন বড় শত্রু
জিহ্‌বা যখন বড় শত্রু
সর্বশেষ খবর
খুলনায় কিশোর গ্যাংয়ের ছুরিকাঘাতে ব্যবসায়ী নিহত
খুলনায় কিশোর গ্যাংয়ের ছুরিকাঘাতে ব্যবসায়ী নিহত

২৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

কক্সবাজারে পুকুরে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
কক্সবাজারে পুকুরে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে বন্যার পদধ্বনি, তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁইছুঁই
কুড়িগ্রামে বন্যার পদধ্বনি, তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁইছুঁই

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উখিয়ায় অপহরণের চার দিন পর যুবকের লাশ উদ্ধার
উখিয়ায় অপহরণের চার দিন পর যুবকের লাশ উদ্ধার

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ওল্ড ট্র্যাফোর্ড টেস্টে ফিরবেন বুমরাহ
ওল্ড ট্র্যাফোর্ড টেস্টে ফিরবেন বুমরাহ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সামরিক বিমানের মুখোমুখি যাত্রীবাহী ফ্লাইট, পাইলটের কৌশলে রক্ষা
সামরিক বিমানের মুখোমুখি যাত্রীবাহী ফ্লাইট, পাইলটের কৌশলে রক্ষা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেস্ট ক্রিকেটকে দুই স্তরে ভাগ করতে আইসিসির কমিটি গঠন
টেস্ট ক্রিকেটকে দুই স্তরে ভাগ করতে আইসিসির কমিটি গঠন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উদ্ধার অভিযান সমাপ্ত ঘোষণা
উদ্ধার অভিযান সমাপ্ত ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে বিএনপির স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক
দেশের সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে বিএনপির স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দিগন্তে লাল, মাথার উপর সাদা: চাঁদের এমন রঙের রহস্য কী?
দিগন্তে লাল, মাথার উপর সাদা: চাঁদের এমন রঙের রহস্য কী?

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

‘ফ্যাসিবাদ বিরোধী ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনের নেতৃত্ব দিয়েছিলেন তারেক রহমান’
‘ফ্যাসিবাদ বিরোধী ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনের নেতৃত্ব দিয়েছিলেন তারেক রহমান’

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিমান বিধ্বস্তে হতাহতের মা-বাবাদের কী জবাব দেব: প্রধান উপদেষ্টা
বিমান বিধ্বস্তে হতাহতের মা-বাবাদের কী জবাব দেব: প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাইলস্টোনে নিহতদের মধ্যে ১৭ জন শিশু, ২৫ জনের অবস্থা গুরুতর
মাইলস্টোনে নিহতদের মধ্যে ১৭ জন শিশু, ২৫ জনের অবস্থা গুরুতর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিএনএ টেস্ট ছাড়া ৭ শিশুর মরদেহ শনাক্ত করা যাবে না
ডিএনএ টেস্ট ছাড়া ৭ শিশুর মরদেহ শনাক্ত করা যাবে না

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের পাঁচ সামরিক স্থাপনায় হুথির হামলা
ইসরায়েলের পাঁচ সামরিক স্থাপনায় হুথির হামলা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুন্দরবনে অবৈধভাবে কাঁকড়া আহরণকালে ৪ জেলে আটক
সুন্দরবনে অবৈধভাবে কাঁকড়া আহরণকালে ৪ জেলে আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আমার একটা বেস্ট ফ্রেন্ড চোখের সামনেই মারা গেছে’
‘আমার একটা বেস্ট ফ্রেন্ড চোখের সামনেই মারা গেছে’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তৃতীয় শ্রেণিতেই থেমে থাকল ফাতেমা!
তৃতীয় শ্রেণিতেই থেমে থাকল ফাতেমা!

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে ৪০ কেজি পলিথিন শপিং ব্যাগ জব্দ
সিদ্ধিরগঞ্জে ৪০ কেজি পলিথিন শপিং ব্যাগ জব্দ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়া পৌরসভার বাজেট ঘোষণা
কলাপাড়া পৌরসভার বাজেট ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সন্তানদের ছবি হাতে হাসপাতালে ঘুরছেন বহু স্বজন
সন্তানদের ছবি হাতে হাসপাতালে ঘুরছেন বহু স্বজন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উজ্জ্বল ত্বকের রহস্য
উজ্জ্বল ত্বকের রহস্য

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

৪ বিভাগে ভারি বর্ষণের সম্ভাবনা
৪ বিভাগে ভারি বর্ষণের সম্ভাবনা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পশ্চিমবঙ্গে ভাষা আন্দোলনের ডাক মমতার
পশ্চিমবঙ্গে ভাষা আন্দোলনের ডাক মমতার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাউবির এসএসসি পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ
বাউবির এসএসসি পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপালকে উড়িয়ে অপরাজিত চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নেপালকে উড়িয়ে অপরাজিত চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক দশকেরও বেশি সময় পর ইংল্যান্ডে মার্কিন পারমাণবিক অস্ত্র মোতায়েন
এক দশকেরও বেশি সময় পর ইংল্যান্ডে মার্কিন পারমাণবিক অস্ত্র মোতায়েন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকীয়া সন্দেহে স্বামীকে হাতুড়ি দিয়ে পিটিয়ে খুন
পরকীয়া সন্দেহে স্বামীকে হাতুড়ি দিয়ে পিটিয়ে খুন

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ব্রিতে বৃক্ষরোপণ ও চারা বিতরণ
ব্রিতে বৃক্ষরোপণ ও চারা বিতরণ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জামালপুরে শ্রমিক দলের বিক্ষোভ মিছিল
জামালপুরে শ্রমিক দলের বিক্ষোভ মিছিল

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীর উত্তরায় বিমান বাহিনীর প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত
রাজধানীর উত্তরায় বিমান বাহিনীর প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত: নিহত বেড়ে ২০, আহত ১৭১
প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত: নিহত বেড়ে ২০, আহত ১৭১

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খাদ্যে বিষক্রিয়ায় আক্রান্ত নেতানিয়াহু
খাদ্যে বিষক্রিয়ায় আক্রান্ত নেতানিয়াহু

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের বিরুদ্ধেই সর্বোচ্চ শুল্ক!
বাংলাদেশের বিরুদ্ধেই সর্বোচ্চ শুল্ক!

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিমান বাহিনীর প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত : একজনের লাশ উদ্ধার
বিমান বাহিনীর প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত : একজনের লাশ উদ্ধার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঠোঁট ফুলে বেহাল উরফি, ইনস্টায় শেয়ার করলেন কষ্টের ভিডিও
ঠোঁট ফুলে বেহাল উরফি, ইনস্টায় শেয়ার করলেন কষ্টের ভিডিও

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জামাতে নামাজ আদায়ে প্রচলিত ১০ ভুল
জামাতে নামাজ আদায়ে প্রচলিত ১০ ভুল

২০ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

পাইলট বিমানটিকে ঘনবসতি থেকে জনবিরল এলাকায় নেওয়ার সর্বাত্মক চেষ্টা করেন: আইএসপিআর
পাইলট বিমানটিকে ঘনবসতি থেকে জনবিরল এলাকায় নেওয়ার সর্বাত্মক চেষ্টা করেন: আইএসপিআর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৮তম বিশেষ বিসিএসের ফল প্রকাশ
৪৮তম বিশেষ বিসিএসের ফল প্রকাশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘পাকিস্তানের ব্যাটাররা জানেই না মুস্তাফিজকে কীভাবে মোকাবিলা করতে হয়’
‘পাকিস্তানের ব্যাটাররা জানেই না মুস্তাফিজকে কীভাবে মোকাবিলা করতে হয়’

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানে পরিবারের অমতে বিয়ে করায় দম্পতিকে গুলি করে হত্যা, ভিডিও ভাইরাল
পাকিস্তানে পরিবারের অমতে বিয়ে করায় দম্পতিকে গুলি করে হত্যা, ভিডিও ভাইরাল

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪ ওভারে ৬ রান দিয়ে মুস্তাফিজের রেকর্ড
৪ ওভারে ৬ রান দিয়ে মুস্তাফিজের রেকর্ড

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি চাকরিতে জুলাইযোদ্ধারা কোটা পাবেন না: মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক উপদেষ্টা
সরকারি চাকরিতে জুলাইযোদ্ধারা কোটা পাবেন না: মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের কাছে হারের পর যা বললেন পাকিস্তান অধিনায়ক
বাংলাদেশের কাছে হারের পর যা বললেন পাকিস্তান অধিনায়ক

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উত্তরায় স্কুলে বিমান বিধ্বস্ত: পাইলট নিহত
উত্তরায় স্কুলে বিমান বিধ্বস্ত: পাইলট নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় বার্ন ইনস্টিটিউটে নেওয়া হয়েছে ৭০ জনকে
জাতীয় বার্ন ইনস্টিটিউটে নেওয়া হয়েছে ৭০ জনকে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৈভবকে নিয়ে বিস্ময়কর তথ্য দিলেন সাঙ্গাকারা
বৈভবকে নিয়ে বিস্ময়কর তথ্য দিলেন সাঙ্গাকারা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্রাশ প্রোগ্রাম বাতিল, এনআইডি আবেদনে ফের সুযোগ
ক্রাশ প্রোগ্রাম বাতিল, এনআইডি আবেদনে ফের সুযোগ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় নিহতদের অধিকাংশই শিক্ষার্থী: প্রেস উইং
বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় নিহতদের অধিকাংশই শিক্ষার্থী: প্রেস উইং

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের কারণে আমি যুক্তরাজ্যে চলে এসেছি : এলেন ডিজেনারেস
ট্রাম্পের কারণে আমি যুক্তরাজ্যে চলে এসেছি : এলেন ডিজেনারেস

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে নিহত ৩ জনের মরদেহ উত্তোলন
গোপালগঞ্জে নিহত ৩ জনের মরদেহ উত্তোলন

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান নতুন পারমাণবিক স্থাপনা গড়লে ফের হামলা, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
ইরান নতুন পারমাণবিক স্থাপনা গড়লে ফের হামলা, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৯তম বিশেষ বিসিএসের নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ, পদ ৬৮৩
৪৯তম বিশেষ বিসিএসের নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ, পদ ৬৮৩

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বছর জেল খাটার পর ১২ মুসলিমকে বেকসুর খালাস দিলো ভারতীয় আদালত
১৮ বছর জেল খাটার পর ১২ মুসলিমকে বেকসুর খালাস দিলো ভারতীয় আদালত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তৃতীয় শ্রেণিতেই থেমে থাকল ফাতেমা!
তৃতীয় শ্রেণিতেই থেমে থাকল ফাতেমা!

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনা বিদ্যুৎ প্রকল্প থেকে কোনো পানি প্রত্যাহার হবে না : চীনা রাষ্ট্রদূত
চীনা বিদ্যুৎ প্রকল্প থেকে কোনো পানি প্রত্যাহার হবে না : চীনা রাষ্ট্রদূত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমান বিধ্বস্তে আহতদের বহনে মেট্রোরেলে রিজার্ভ বগি
বিমান বিধ্বস্তে আহতদের বহনে মেট্রোরেলে রিজার্ভ বগি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইসিসিতে যুক্ত হলো নতুন ২টি দেশ
আইসিসিতে যুক্ত হলো নতুন ২টি দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাইলস্টোন কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত: উদ্ধার অভিযানে সশস্ত্র বাহিনীও
মাইলস্টোন কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত: উদ্ধার অভিযানে সশস্ত্র বাহিনীও

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাকিব খানের ছবি নিয়ে ফেসবুকে তুমুল আলোচনা
শাকিব খানের ছবি নিয়ে ফেসবুকে তুমুল আলোচনা

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
কী ঘটেছিল বিমানটিতে
কী ঘটেছিল বিমানটিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

’৯১ সাল থেকে ৩২টি বড় দুর্ঘটনা
’৯১ সাল থেকে ৩২টি বড় দুর্ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজনরা জানতেন না বেঁচে নেই পাইলট সাগর
স্বজনরা জানতেন না বেঁচে নেই পাইলট সাগর

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

স্কুলে বিমান বিধ্বস্তে লাশের সারি
স্কুলে বিমান বিধ্বস্তে লাশের সারি

প্রথম পৃষ্ঠা

রড ভেঙে মেয়েকে বের করে আনেন বাবা
রড ভেঙে মেয়েকে বের করে আনেন বাবা

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ আলু রপ্তানি
তিন বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ আলু রপ্তানি

শিল্প বাণিজ্য

জনবিরল এলাকায় নিতে সর্বাত্মক চেষ্টা
জনবিরল এলাকায় নিতে সর্বাত্মক চেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

দুয়ার খুলছে বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথের
দুয়ার খুলছে বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথের

নগর জীবন

বিধিনিষেধে আপত্তি বিএনপির
বিধিনিষেধে আপত্তি বিএনপির

পেছনের পৃষ্ঠা

আহতদের প্রয়োজনে বিদেশ পাঠানো হবে
আহতদের প্রয়োজনে বিদেশ পাঠানো হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকে ঢুকে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ নেতার তাণ্ডব
ব্যাংকে ঢুকে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ নেতার তাণ্ডব

দেশগ্রাম

ইতালির প্রধানমন্ত্রী আসছেন ৩০ আগস্ট
ইতালির প্রধানমন্ত্রী আসছেন ৩০ আগস্ট

পেছনের পৃষ্ঠা

পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নিয়ে হাসিনার দম্ভোক্তি
পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নিয়ে হাসিনার দম্ভোক্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

পোড়া দেহ নিয়ে বের হতে থাকে শিশুরা
পোড়া দেহ নিয়ে বের হতে থাকে শিশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনা বিদ্যুৎ প্রকল্পে ব্রহ্মপুত্রের পানি ব্যবহার হবে না
চীনা বিদ্যুৎ প্রকল্পে ব্রহ্মপুত্রের পানি ব্যবহার হবে না

নগর জীবন

নেতা-কর্মীদের দ্রুত সহায়তার নির্দেশ বিএনপি ও জামায়াতের
নেতা-কর্মীদের দ্রুত সহায়তার নির্দেশ বিএনপি ও জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যানের শোক
বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যানের শোক

প্রথম পৃষ্ঠা

শোক জানালেন নরেন্দ্র মোদি
শোক জানালেন নরেন্দ্র মোদি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু তদন্ত চাইলেন ফখরুল
সুষ্ঠু তদন্ত চাইলেন ফখরুল

প্রথম পৃষ্ঠা

চরিত্র হননকারীদের রাজনৈতিক ভবিষ্যৎ নেই
চরিত্র হননকারীদের রাজনৈতিক ভবিষ্যৎ নেই

নগর জীবন

হতাহত পরিবারের পাশে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমান
হতাহত পরিবারের পাশে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

শিশুদের আর্তনাদ স্বজনের কান্নায় ভারী হাসপাতাল
শিশুদের আর্তনাদ স্বজনের কান্নায় ভারী হাসপাতাল

প্রথম পৃষ্ঠা

নিখোঁজ শিক্ষার্থীদের খোঁজে ছোটাছুটি
নিখোঁজ শিক্ষার্থীদের খোঁজে ছোটাছুটি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার শোক
প্রধান উপদেষ্টার শোক

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ কেন অমানুষ
মানুষ কেন অমানুষ

সম্পাদকীয়

বৈষম্য দূর করতেই শহীদদের আত্মত্যাগ
বৈষম্য দূর করতেই শহীদদের আত্মত্যাগ

নগর জীবন

চেয়ারম্যান মঞ্জুর আলম দম্পতির চার বছরের কারাদন্ড
চেয়ারম্যান মঞ্জুর আলম দম্পতির চার বছরের কারাদন্ড

নগর জীবন

নভেম্বর পর্যন্ত সারের পর্যাপ্ত মজুত রয়েছে
নভেম্বর পর্যন্ত সারের পর্যাপ্ত মজুত রয়েছে

নগর জীবন

কলমানি মার্কেটে লেনদেন কমেছে
কলমানি মার্কেটে লেনদেন কমেছে

শিল্প বাণিজ্য