শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৫৯, শুক্রবার, ২৯ মার্চ, ২০২৪

মুসলিম মনীষীদের কোরআনময় রমজান

আসআদ শাহীন
অনলাইন ভার্সন
মুসলিম মনীষীদের কোরআনময় রমজান

কোরআন তিলাওয়াত অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত। পাশাপাশি আত্মিক প্রশান্তি ও রুহের খোরাক।

রমজানে কোরআন তিলাওয়াতের গুরুত্ব ও ফজিলত বেশি। কেননা পবিত্র মাসে কোরআন নাজিল হয়েছে।

আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘রমজান মাস—যে মাসে কোরআন অবতীর্ণ হয়েছে...।’
(সুরা : বাকারা, আয়াত : ১৮৫)

প্রতি রমজানে রাসুলুল্লাহ (সা.) জিবরাইল (আ.)-এর সঙ্গে কোরআন ‘দাওর’ (একে অন্যকে শোনানো) করতেন। (বুখারি, হাদিস : ১৯০২)

কোরআন-হাদিসের নির্দেশনা মেনে মুসলিম মনীষীরা বেশি বেশি কোরআন তিলাওয়াতের মাধ্যমে রমজান অতিবাহিত করতেন।

রমজানে মুসলিম মনীষীদের কোরআন তিলাওয়াত সম্পর্কিত আমল ও ঘটনা নিম্নে উল্লেখ করা হলো :

 

সাঈদ বিন জুবায়ের (রহ.)-এর আমল

সাঈদ বিন জুবায়ের (রহ.) একজন বড় মুহাদ্দিস হওয়ার পাশাপাশি তিনি একজন নির্ভীক ও সাহসী মুজাহিদ ছিলেন।


অন্যায়-অত্যাচারের বিরুদ্ধে তিনি জানবাজ লড়াকু সৈনিক ছিলেন। অন্যান্য ধর্মীয় খিদমত করা সত্ত্বেও তিনি রমজানে প্রতিদিন মাগরিব ও এশার নামাজের মধ্যবর্তী সময়ে একবার পবিত্র কোরআন খতম করতেন। সে জন্য লোকেরা অন্য সময়ের চেয়ে বিলম্ব করে এশার নামাজ আদায় করত।
(তাহজিবুল কামাল, খণ্ড ১০, পৃষ্ঠা ৩৬৩)

 

কাতাদাহ ইবনে দিয়ামা (রহ.)-এর আমল

কাতাদাহ ইবনে দিয়ামা (রহ.) হাদিসচর্চায় উচ্চ মর্যাদার অধিকারী ছিলেন।


বড় বড় মুহাদ্দিস তাঁর কাছ থেকে হাদিস বর্ণনা করতেন। যদিও তিনি বাহ্যিক দৃষ্টি থেকে বঞ্চিত (অন্ধ) ছিলেন, কিন্তু আল্লাহ তাআলা তাঁকে সর্বোত্তম স্মৃতিশক্তি দিয়েছিলেন। কোরআন তিলাওয়াতের ক্ষেত্রে তাঁর আমল ছিল, তিনি প্রতি সপ্তাহে একবার কোরআন খতম করতেন। কিন্তু রমজান মাসে তিনি আরো বেশি তিলাওয়াত করতেন এবং প্রতি তিন দিনে কোরআন খতম করতেন আর শেষ ১০ দিনে তিনি প্রতিদিন কোরআন খতম করতেন। আল্লামা জাহাবি (রহ.) বলেন : কাতাদাহ (রহ.) প্রতি সপ্তাহে কোরআন খতম করতেন আর রমজান এলে প্রতি তিন দিনে খতম করতেন এবং শেষ দশক এলে প্রতি রাতে কোরআন খতম করতেন।

(সিয়ারু আলামিন নুবালা, খণ্ড ৫, পৃষ্ঠা ২৭৬)
 

ইমাম আবু হানিফা (রহ.)-এর আমল

ইমাম আবু হানিফা (রহ.)-এর ইলমি মর্যাদা সম্পর্কে প্রায় কমবেশি সবাই অবগত। ইসলামী ফিকাহ সংকলনের ব্যস্ততা এবং শিক্ষা ও শিক্ষাদানে ব্যস্ত থাকা সত্ত্বেও তিনি রমজানে বেশি বেশি কোরআন তিলাওয়াত করতেন। রমজানের প্রত্যেক দিন ও রাতে তিনি একবার একবার করে কোরআন খতম করতেন আর এই একই আমল ঈদুল ফিতরের দিন ও রাতেও অব্যাহত থাকত। এভাবে তিনি সর্বমোট ৬২ বার কোরআন খতম করতেন। ইমাম আবু ইউসুফ (রহ.) বলেন, ইমাম আবু হানিফা (রহ.) প্রত্যেক দিন ও রাতে কোরআন খতম করতেন এবং যখন রমজান মাস আসত, তখন তিনি ঈদুল ফিতরের দিন ও রাতসহ সর্বমোট ৬২ বার কোরআন খতম করতেন। (আখবারু আবি হানিফা ওয়া আসহাবিহি, পৃষ্ঠা ৫৫)

 

ইমাম শাফেয়ি (রহ.)-এর আমল

ইমাম শাফেয়ি (রহ.) ছিলেন একজন উচ্চ মর্যাদার ফকিহ ও মুহাদ্দিস। তিনি সর্বদা ইলম প্রচার-প্রসারে নিয়োজিত থাকতেন। কিন্তু তা সত্ত্বেও তিনি অধিক কোরআন তিলাওয়াত করতেন। তবে রমজান মাস এলেই তা দ্বিগুণ হারে বেড়ে যেত যে দিনে এক খতম ও রাতে এক খতম করতেন। এভাবে তিনি রমজান মাসে ৬০ বার কোরআন খতম করতেন। রাবি বিন সুলাইমান (রহ.) বলেন, ইমাম শাফেয়ি (রহ.) প্রতি রাতে এক খতম করতেন এবং যখন রমজান আসত, তখন রাতে এক খতম এবং দিনে আরেক খতম করতেন। ফলে তিনি রমজান মাসে মোট ৬০ বার কোরআন খতম করতেন। (তারিখে দামেস্ক লি ইবনে আসাকির, খণ্ড ৫১, পৃষ্ঠা ৩৯২)

 

ইমাম বুখারি (রহ.)-এর আমল

ইমাম বুখারি (রহ.)-এর মতো মহা মনীষীর কোনো পরিচয়ের প্রয়োজন নেই। পৃথিবীতে এমন একটি লোকও খুঁজে পাওয়া যাবে না, যে তাঁর নাম শোনেনি। হাদিস প্রচার ও প্রসারে ব্যস্ত থাকা সত্ত্বেও তিনি রমজানে বহুবার কোরআন খতম করতেন। সাহরির সময়ে প্রায় এক-তৃতীয়াংশ কোরআন তিলাওয়াত করা এবং প্রতি তিন দিনে একবার সাহরির সময়ে কোরআন খতম করা ছিল তাঁর অভ্যাস। একইভাবে তিনি প্রতিদিন দিনের বেলায় ইফতারের সময় কোরআন খতম করতেন। কেননা একদিকে ইফতারের সময় হলো দোয়া কবুল হওয়ার সময় আর দ্বিতীয়ত কোরআন খতম উপলক্ষেও দোয়া কবুল হয়। খতিবে বাগদাদি (রহ.) বলেন, ইমাম বুখারি (রহ.) সাহরিতে কোরআনের অর্ধেক বা এক-তৃতীয়াংশ তিলাওয়াত করতেন এবং প্রতি তিন রাতে সাহরিতে কোরআন খতম করতেন এবং প্রতিদিন দিনের বেলায়ও কোরআন খতম করতেন। আর এই খতম ছিল ইফতারের সময় এবং তিনি বলতেন যে প্রত্যেক খতম শেষে দোয়া কবুল হয়। (তারিখে বাগদাদ, খণ্ড ২, পৃষ্ঠা ৩৩১)

 

মুহাম্মদ বিন মুহাম্মাদ তুনসি (রহ.)-এর আমল

মুহাম্মদ বিন মুহাম্মাদ বিন আব্দুর রহমান তুনসি (রহ.) তাঁর সময়ের একজন বিখ্যাত বুজুর্গ এবং ধার্মিক ব্যক্তি ছিলেন। প্রথম দিকে তিনি একজন বণিক এবং প্রচুর সম্পদের অধিকারী ছিলেন, কিন্তু তিনি তাঁর সমস্ত সম্পদ আল্লাহর পথে ব্যয় করেন আর সারাক্ষণ ইবাদতে মগ্ন থাকতেন। কোরআনের প্রতি তাঁর অগাধ ভালোবাসা ছিল; তাই তিনি রমজানে ১০০ বার কোরআন খতম করতেন। আল্লামা ইবনুল খতিব (রহ.) বলেন, তিনি রমজান মাসে ১০০ বার কোরআন খতম করতেন। (আল ইহাতাতু ফি আখবারি গারনাতাহ, খণ্ড ৩, পৃষ্ঠা ২০৫)

 

মাহমুদ বিন আবি বকর জাজারি (রহ.)-এর আমল

মাহমুদ বিন আবি বকর জাজারি (রহ.) ইমাম শাফেয়ি (রহ.)-এর মতাদর্শের ব্যক্তি ছিলেন। তিনি বিভিন্ন উলুম ও ফুনুনে পারদর্শী হওয়া সত্ত্বেও পরে সুফিবাদের দিকে ঝুঁকে পড়েন। ইবাদত ইত্যাদিতে অনেক সময় ব্যয় করতেন। তিনি কোরআন তিলাওয়াত করতে খুব পছন্দ করতেন এবং রমজান মাসে আরো বেশি উৎসাহের সঙ্গে তিলাওয়াত করতেন। সে জন্য তিনি রমজান মাসে প্রতিদিন দুইবার কোরআন খতম করতেন। ইতিহাসবিদরা বলেন, তাঁর বহু গুণ রয়েছে; তন্মধ্যে আশ্চর্যজনক বিষয় হচ্ছে, তিনি এক দিন রোজা রাখতেন এবং এক দিন রোজা ভঙ্গ করতেন। আর রমজান মাসে তিনি একটি নির্জন স্থানে একাকিত্ব অবলম্বন করতেন, যেখানে তিনি দিনে একবার এবং রাতে একবার কোরআন খতম করতেন।

(সিলকুদ দুরার, খণ্ড ৪, পৃষ্ঠা ১২৭)

 

মুহাম্মদ জাহিদ বিন উমর (রহ.)-এর আমল

শায়খ মুহাম্মাদ জাহিদ বিন উমর (রহ.) ছিলেন হারামাইন শরিফের অন্যতম আলেম। মসজিদে নববীতে শিক্ষকতার সৌভাগ্যও হয়েছে তাঁর। ইলমি ব্যস্ততা সত্ত্বেও তিনি রমজানে বেশি পরিমাণে তিলাওয়াত করতেন এবং প্রতি রাতে নামাজে কোরআন খতম করতেন। তাঁর কোরআন শরিফের দৃঢ় হিফজ সম্পর্কে জানার জন্য এটাই যথেষ্ট যে তৎকালীন একদল আলেম তাঁর বিরুদ্ধে আপত্তি জানিয়েছিলেন—এক রাতে কোরআন খতম করার কারণে শব্দের সঠিক উচ্চারণ হয় না। সে জন্য তাঁরা তাঁদের একজন লোককে শায়খ মুহাম্মাদ জাহিদ (রহ.)-এর পেছনে দাঁড় করিয়ে দেন, যাতে শায়খের তাজবিদ, তারতিল, শব্দ বা অন্য কোনো উপায়ে ভুল পেলে সে যেন তাঁদের অবগত করে। আর তাঁরা প্রতিটি ভুল চিহ্নিত করার জন্য তাকে একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ টাকা হাদিয়া দেওয়ার ঘোষণা দেন। সে জন্য ওই ব্যক্তি শায়খ মুহাম্মদ জাহিদ (রহ.)-এর পেছনে দাঁড়িয়েছিল। শায়খ রাতে পুরো কোরআন খতম করেছিলেন, কিন্তু সেই ব্যক্তি তার একটি ভুলও খুঁজে পায়নি। (আলাম মিন আরদ আন-নবুওয়্যাহ, খণ্ড ২, পৃষ্ঠা ১০৪)

এমনই ছিল মুসলিম মনীষীদের কোরআনময় রমজান। তাই আমাদে উচিত বেশি বেশি কোরআন তিলাওয়াত করা এবং কোরআনময় জীবন গড়া। মহান আল্লাহ তাওফিক দান করুন।

লেখক : অনুবাদক, গবেষক

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
সৌদি পৌঁছেছেন ৯ হাজার ৫৪৯ হজযাত্রী
সৌদি পৌঁছেছেন ৯ হাজার ৫৪৯ হজযাত্রী
জাকাত ইসলামের একটি ভিত্তি
জাকাত ইসলামের একটি ভিত্তি
অনুমতি ছাড়া হজ করলে কঠোর শাস্তির ঘোষণা সৌদির
অনুমতি ছাড়া হজ করলে কঠোর শাস্তির ঘোষণা সৌদির
দেশ ও মানুষের কল্যাণে যোগ্য নেতৃত্বের গুরুত্ব
দেশ ও মানুষের কল্যাণে যোগ্য নেতৃত্বের গুরুত্ব
ইসলামের চোখে শ্রম ও শ্রমিক
ইসলামের চোখে শ্রম ও শ্রমিক
ইসলামে শ্রমিকের মর্যাদা ও অধিকার
ইসলামে শ্রমিকের মর্যাদা ও অধিকার
মুমিনের জীবনে প্রকৃত সুখ ও সফলতা
মুমিনের জীবনে প্রকৃত সুখ ও সফলতা
ইসলামী শিক্ষাব্যবস্থার আধুনিক রূপান্তর
ইসলামী শিক্ষাব্যবস্থার আধুনিক রূপান্তর
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
সৌদি আরবে পৌঁছেছে বাংলাদেশের প্রথম হজ ফ্লাইট
সৌদি আরবে পৌঁছেছে বাংলাদেশের প্রথম হজ ফ্লাইট
পবিত্র রওজা জিয়ারতের আদব
পবিত্র রওজা জিয়ারতের আদব
পবিত্র মক্কায় প্রবেশের আদব
পবিত্র মক্কায় প্রবেশের আদব
সর্বশেষ খবর
মালাইকার বিরুদ্ধে জামিন-অযোগ্য গ্রেফতারি পরোয়ানা
মালাইকার বিরুদ্ধে জামিন-অযোগ্য গ্রেফতারি পরোয়ানা

৯ মিনিট আগে | শোবিজ

পাকিস্তানি তারকাদের ইনস্টাগ্রামে ভারতীয়দের প্রবেশ নিষেধ!
পাকিস্তানি তারকাদের ইনস্টাগ্রামে ভারতীয়দের প্রবেশ নিষেধ!

১১ মিনিট আগে | শোবিজ

আমরা শ্রমিকবান্ধব একটি সরকার চাই : মাসুদ সাঈদী
আমরা শ্রমিকবান্ধব একটি সরকার চাই : মাসুদ সাঈদী

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুলিশ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি নাজমুল করিম, সম্পাদক আনিসুজ্জামান
পুলিশ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি নাজমুল করিম, সম্পাদক আনিসুজ্জামান

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ফেনীতে শ্রমিক দিবসে শ্রমিক কর্মচারী ঐক্য পরিষদের আলোচনা সভা
ফেনীতে শ্রমিক দিবসে শ্রমিক কর্মচারী ঐক্য পরিষদের আলোচনা সভা

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাবনাবাদ নদী থেকে অজ্ঞাত নারীর লাশ উদ্ধার
রাবনাবাদ নদী থেকে অজ্ঞাত নারীর লাশ উদ্ধার

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নানা আয়োজনে মহান মে দিবস পালন
নানা আয়োজনে মহান মে দিবস পালন

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১১৩৭
দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১১৩৭

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

মৃত্যুকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে কুমির ভর্তি লেকে ঝাঁপ দিলেন নওয়াজ!
মৃত্যুকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে কুমির ভর্তি লেকে ঝাঁপ দিলেন নওয়াজ!

৩৪ মিনিট আগে | শোবিজ

শ্রমিকদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের আনন্দ ক্রীড়া আয়োজন
শ্রমিকদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের আনন্দ ক্রীড়া আয়োজন

৪৫ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

“রাত না কাটালে বাদ!” অঞ্জনার বিস্ফোরক স্বীকারোক্তি
“রাত না কাটালে বাদ!” অঞ্জনার বিস্ফোরক স্বীকারোক্তি

৪৬ মিনিট আগে | শোবিজ

উত্তেজনা বাড়িয়ে ভারত সীমান্তে পাকিস্তানি সেনাদের পূর্ণমাত্রার সামরিক মহড়া
উত্তেজনা বাড়িয়ে ভারত সীমান্তে পাকিস্তানি সেনাদের পূর্ণমাত্রার সামরিক মহড়া

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভৈরবে ছিনতাইকারী গ্রেফতার
ভৈরবে ছিনতাইকারী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছাদ থেকে পড়ে কলেজ ছাত্রী আহত
ছাদ থেকে পড়ে কলেজ ছাত্রী আহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে মহান মে দিবস পালন
গোপালগঞ্জে মহান মে দিবস পালন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করিডর দেয়ার সিদ্ধান্ত আসতে হবে নির্বাচিত সংসদ থেকে : তারেক রহমান
করিডর দেয়ার সিদ্ধান্ত আসতে হবে নির্বাচিত সংসদ থেকে : তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঘোড়াঘাটে কলেজ ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
ঘোড়াঘাটে কলেজ ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে আলু চাষীদের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল
টাঙ্গাইলে আলু চাষীদের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ১৪
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ১৪

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

সালমানকে প্রেমিক স্বীকার করতে চাইতো না ঐশ্বরিয়া, ছিল দ্বিচারিতা : সোহেল
সালমানকে প্রেমিক স্বীকার করতে চাইতো না ঐশ্বরিয়া, ছিল দ্বিচারিতা : সোহেল

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশের স্বার্থের বিরুদ্ধে যায় এমন চুক্তি না করার আহ্বান মির্জা ফখরুলের
দেশের স্বার্থের বিরুদ্ধে যায় এমন চুক্তি না করার আহ্বান মির্জা ফখরুলের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেনীতে মে দিবসে আলোচনা সভা
ফেনীতে মে দিবসে আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাগুরায় সড়ক দুর্ঘটনায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
মাগুরায় সড়ক দুর্ঘটনায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে র‍্যালি-আলোচনায় প্রাণবন্ত মে দিবস
দিনাজপুরে র‍্যালি-আলোচনায় প্রাণবন্ত মে দিবস

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিরোজপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় অটোরিকশা আরোহী নিহত
পিরোজপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় অটোরিকশা আরোহী নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মে দিবসের কর্মসূচি শেষে বাসচাপায় শ্রমিক দল নেতা নিহত
মে দিবসের কর্মসূচি শেষে বাসচাপায় শ্রমিক দল নেতা নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানি সেনাদের গুলিতে উড়ে গেল ভারতীয় সেনা চেকপোস্ট
পাকিস্তানি সেনাদের গুলিতে উড়ে গেল ভারতীয় সেনা চেকপোস্ট

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পলকের প্রেমে পাগল সাইফপুত্র ইব্রাহিম? স্ক্রিনিংয়ে একসঙ্গে হাজির
পলকের প্রেমে পাগল সাইফপুত্র ইব্রাহিম? স্ক্রিনিংয়ে একসঙ্গে হাজির

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিএনপির শ্রমিক সমাবেশে নেতা-কর্মীদের ঢল
বিএনপির শ্রমিক সমাবেশে নেতা-কর্মীদের ঢল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছাদে খেলাই কেড়ে নিল মাদ্রাসা শিক্ষার্থী ইমনের জীবন
ছাদে খেলাই কেড়ে নিল মাদ্রাসা শিক্ষার্থী ইমনের জীবন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভয়ংকরতম দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, জরুরি অবস্থা জারি
ভয়ংকরতম দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, জরুরি অবস্থা জারি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি সেনাদের গুলিতে উড়ে গেল ভারতীয় সেনা চেকপোস্ট
পাকিস্তানি সেনাদের গুলিতে উড়ে গেল ভারতীয় সেনা চেকপোস্ট

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হুঁশিয়ারি, ‌‘পাকিস্তান অস্ত্র জাদুঘরে রাখবে না’
ভারতকে হুঁশিয়ারি, ‌‘পাকিস্তান অস্ত্র জাদুঘরে রাখবে না’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফরিদপুর জেলা এনসিপির কমিটি গঠনের দায়িত্বে মহিলা আওয়ামী লীগ সভাপতির মেয়ে
ফরিদপুর জেলা এনসিপির কমিটি গঠনের দায়িত্বে মহিলা আওয়ামী লীগ সভাপতির মেয়ে

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পোপ হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে পিয়েত্রো পারোলিন
পোপ হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে পিয়েত্রো পারোলিন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনের সাথে সেই চুক্তিটি করেই ফেলল ট্রাম্প প্রশাসন
ইউক্রেনের সাথে সেই চুক্তিটি করেই ফেলল ট্রাম্প প্রশাসন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধের বিপক্ষে দাঁড়াচ্ছে বহু ইসরায়েলি সেনা
গাজা যুদ্ধের বিপক্ষে দাঁড়াচ্ছে বহু ইসরায়েলি সেনা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র
চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমরা প্রস্তুত, আমাদের পরীক্ষা নিও না : হুঁশিয়ারি পাকিস্তান সেনাবাহিনীর
আমরা প্রস্তুত, আমাদের পরীক্ষা নিও না : হুঁশিয়ারি পাকিস্তান সেনাবাহিনীর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিকের টাকায় স্বপন-আমিনের বিলাসী জীবন
শ্রমিকের টাকায় স্বপন-আমিনের বিলাসী জীবন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই ম্যাচে একই কাহিনী: রাতে রোনালদো, সকালে মেসির বিদায়
দুই ম্যাচে একই কাহিনী: রাতে রোনালদো, সকালে মেসির বিদায়

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টানা সপ্তম দিনেও কাশ্মীর সীমান্তে ভারত-পাকিস্তান গোলাগুলি
টানা সপ্তম দিনেও কাশ্মীর সীমান্তে ভারত-পাকিস্তান গোলাগুলি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা বাড়িয়ে ভারত সীমান্তে পাকিস্তানি সেনাদের পূর্ণমাত্রার সামরিক মহড়া
উত্তেজনা বাড়িয়ে ভারত সীমান্তে পাকিস্তানি সেনাদের পূর্ণমাত্রার সামরিক মহড়া

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হ্যাট্রিক করলেন চাহাল, এক ওভারেই নিলেন ৪ উইকেট
হ্যাট্রিক করলেন চাহাল, এক ওভারেই নিলেন ৪ উইকেট

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা
জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অনুমতি ছাড়া হজ করলে কঠোর শাস্তির ঘোষণা সৌদির
অনুমতি ছাড়া হজ করলে কঠোর শাস্তির ঘোষণা সৌদির

৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

পাকিস্তানি সেলিব্রেটিদের ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্ট বন্ধ করল ভারত সরকার
পাকিস্তানি সেলিব্রেটিদের ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্ট বন্ধ করল ভারত সরকার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে আটক ফিলিস্তিনি শিক্ষার্থী মহসেন জামিনে মুক্ত
যুক্তরাষ্ট্রে আটক ফিলিস্তিনি শিক্ষার্থী মহসেন জামিনে মুক্ত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসলামে শ্রমিকের মর্যাদা ও অধিকার
ইসলামে শ্রমিকের মর্যাদা ও অধিকার

১১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক

নগর জীবন

সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল
পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল

পেছনের পৃষ্ঠা

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

জঞ্জালের শহরে পরিণত হচ্ছে রাজশাহী
জঞ্জালের শহরে পরিণত হচ্ছে রাজশাহী

রকমারি নগর পরিক্রমা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর
গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর

রকমারি নগর পরিক্রমা

এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট
এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট

রকমারি নগর পরিক্রমা

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্যাতনে ইমামের মৃত্যুর প্রতিবাদে বিক্ষোভ
নির্যাতনে ইমামের মৃত্যুর প্রতিবাদে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

আদানির সঙ্গে চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি
আদানির সঙ্গে চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ মিয়ানমার একমত হলে করিডর
বাংলাদেশ মিয়ানমার একমত হলে করিডর

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ থেকে বজ্রসহ বৃষ্টির শঙ্কা
আজ থেকে বজ্রসহ বৃষ্টির শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

কলকাতার হোটেলে আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু
কলকাতার হোটেলে আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ