শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৫৯, শুক্রবার, ২৯ মার্চ, ২০২৪

মুসলিম মনীষীদের কোরআনময় রমজান

আসআদ শাহীন
অনলাইন ভার্সন
মুসলিম মনীষীদের কোরআনময় রমজান

কোরআন তিলাওয়াত অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত। পাশাপাশি আত্মিক প্রশান্তি ও রুহের খোরাক।

রমজানে কোরআন তিলাওয়াতের গুরুত্ব ও ফজিলত বেশি। কেননা পবিত্র মাসে কোরআন নাজিল হয়েছে।

আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘রমজান মাস—যে মাসে কোরআন অবতীর্ণ হয়েছে...।’
(সুরা : বাকারা, আয়াত : ১৮৫)

প্রতি রমজানে রাসুলুল্লাহ (সা.) জিবরাইল (আ.)-এর সঙ্গে কোরআন ‘দাওর’ (একে অন্যকে শোনানো) করতেন। (বুখারি, হাদিস : ১৯০২)

কোরআন-হাদিসের নির্দেশনা মেনে মুসলিম মনীষীরা বেশি বেশি কোরআন তিলাওয়াতের মাধ্যমে রমজান অতিবাহিত করতেন।

রমজানে মুসলিম মনীষীদের কোরআন তিলাওয়াত সম্পর্কিত আমল ও ঘটনা নিম্নে উল্লেখ করা হলো :

 

সাঈদ বিন জুবায়ের (রহ.)-এর আমল

সাঈদ বিন জুবায়ের (রহ.) একজন বড় মুহাদ্দিস হওয়ার পাশাপাশি তিনি একজন নির্ভীক ও সাহসী মুজাহিদ ছিলেন।


অন্যায়-অত্যাচারের বিরুদ্ধে তিনি জানবাজ লড়াকু সৈনিক ছিলেন। অন্যান্য ধর্মীয় খিদমত করা সত্ত্বেও তিনি রমজানে প্রতিদিন মাগরিব ও এশার নামাজের মধ্যবর্তী সময়ে একবার পবিত্র কোরআন খতম করতেন। সে জন্য লোকেরা অন্য সময়ের চেয়ে বিলম্ব করে এশার নামাজ আদায় করত।
(তাহজিবুল কামাল, খণ্ড ১০, পৃষ্ঠা ৩৬৩)

 

কাতাদাহ ইবনে দিয়ামা (রহ.)-এর আমল

কাতাদাহ ইবনে দিয়ামা (রহ.) হাদিসচর্চায় উচ্চ মর্যাদার অধিকারী ছিলেন।


বড় বড় মুহাদ্দিস তাঁর কাছ থেকে হাদিস বর্ণনা করতেন। যদিও তিনি বাহ্যিক দৃষ্টি থেকে বঞ্চিত (অন্ধ) ছিলেন, কিন্তু আল্লাহ তাআলা তাঁকে সর্বোত্তম স্মৃতিশক্তি দিয়েছিলেন। কোরআন তিলাওয়াতের ক্ষেত্রে তাঁর আমল ছিল, তিনি প্রতি সপ্তাহে একবার কোরআন খতম করতেন। কিন্তু রমজান মাসে তিনি আরো বেশি তিলাওয়াত করতেন এবং প্রতি তিন দিনে কোরআন খতম করতেন আর শেষ ১০ দিনে তিনি প্রতিদিন কোরআন খতম করতেন। আল্লামা জাহাবি (রহ.) বলেন : কাতাদাহ (রহ.) প্রতি সপ্তাহে কোরআন খতম করতেন আর রমজান এলে প্রতি তিন দিনে খতম করতেন এবং শেষ দশক এলে প্রতি রাতে কোরআন খতম করতেন।

(সিয়ারু আলামিন নুবালা, খণ্ড ৫, পৃষ্ঠা ২৭৬)
 

ইমাম আবু হানিফা (রহ.)-এর আমল

ইমাম আবু হানিফা (রহ.)-এর ইলমি মর্যাদা সম্পর্কে প্রায় কমবেশি সবাই অবগত। ইসলামী ফিকাহ সংকলনের ব্যস্ততা এবং শিক্ষা ও শিক্ষাদানে ব্যস্ত থাকা সত্ত্বেও তিনি রমজানে বেশি বেশি কোরআন তিলাওয়াত করতেন। রমজানের প্রত্যেক দিন ও রাতে তিনি একবার একবার করে কোরআন খতম করতেন আর এই একই আমল ঈদুল ফিতরের দিন ও রাতেও অব্যাহত থাকত। এভাবে তিনি সর্বমোট ৬২ বার কোরআন খতম করতেন। ইমাম আবু ইউসুফ (রহ.) বলেন, ইমাম আবু হানিফা (রহ.) প্রত্যেক দিন ও রাতে কোরআন খতম করতেন এবং যখন রমজান মাস আসত, তখন তিনি ঈদুল ফিতরের দিন ও রাতসহ সর্বমোট ৬২ বার কোরআন খতম করতেন। (আখবারু আবি হানিফা ওয়া আসহাবিহি, পৃষ্ঠা ৫৫)

 

ইমাম শাফেয়ি (রহ.)-এর আমল

ইমাম শাফেয়ি (রহ.) ছিলেন একজন উচ্চ মর্যাদার ফকিহ ও মুহাদ্দিস। তিনি সর্বদা ইলম প্রচার-প্রসারে নিয়োজিত থাকতেন। কিন্তু তা সত্ত্বেও তিনি অধিক কোরআন তিলাওয়াত করতেন। তবে রমজান মাস এলেই তা দ্বিগুণ হারে বেড়ে যেত যে দিনে এক খতম ও রাতে এক খতম করতেন। এভাবে তিনি রমজান মাসে ৬০ বার কোরআন খতম করতেন। রাবি বিন সুলাইমান (রহ.) বলেন, ইমাম শাফেয়ি (রহ.) প্রতি রাতে এক খতম করতেন এবং যখন রমজান আসত, তখন রাতে এক খতম এবং দিনে আরেক খতম করতেন। ফলে তিনি রমজান মাসে মোট ৬০ বার কোরআন খতম করতেন। (তারিখে দামেস্ক লি ইবনে আসাকির, খণ্ড ৫১, পৃষ্ঠা ৩৯২)

 

ইমাম বুখারি (রহ.)-এর আমল

ইমাম বুখারি (রহ.)-এর মতো মহা মনীষীর কোনো পরিচয়ের প্রয়োজন নেই। পৃথিবীতে এমন একটি লোকও খুঁজে পাওয়া যাবে না, যে তাঁর নাম শোনেনি। হাদিস প্রচার ও প্রসারে ব্যস্ত থাকা সত্ত্বেও তিনি রমজানে বহুবার কোরআন খতম করতেন। সাহরির সময়ে প্রায় এক-তৃতীয়াংশ কোরআন তিলাওয়াত করা এবং প্রতি তিন দিনে একবার সাহরির সময়ে কোরআন খতম করা ছিল তাঁর অভ্যাস। একইভাবে তিনি প্রতিদিন দিনের বেলায় ইফতারের সময় কোরআন খতম করতেন। কেননা একদিকে ইফতারের সময় হলো দোয়া কবুল হওয়ার সময় আর দ্বিতীয়ত কোরআন খতম উপলক্ষেও দোয়া কবুল হয়। খতিবে বাগদাদি (রহ.) বলেন, ইমাম বুখারি (রহ.) সাহরিতে কোরআনের অর্ধেক বা এক-তৃতীয়াংশ তিলাওয়াত করতেন এবং প্রতি তিন রাতে সাহরিতে কোরআন খতম করতেন এবং প্রতিদিন দিনের বেলায়ও কোরআন খতম করতেন। আর এই খতম ছিল ইফতারের সময় এবং তিনি বলতেন যে প্রত্যেক খতম শেষে দোয়া কবুল হয়। (তারিখে বাগদাদ, খণ্ড ২, পৃষ্ঠা ৩৩১)

 

মুহাম্মদ বিন মুহাম্মাদ তুনসি (রহ.)-এর আমল

মুহাম্মদ বিন মুহাম্মাদ বিন আব্দুর রহমান তুনসি (রহ.) তাঁর সময়ের একজন বিখ্যাত বুজুর্গ এবং ধার্মিক ব্যক্তি ছিলেন। প্রথম দিকে তিনি একজন বণিক এবং প্রচুর সম্পদের অধিকারী ছিলেন, কিন্তু তিনি তাঁর সমস্ত সম্পদ আল্লাহর পথে ব্যয় করেন আর সারাক্ষণ ইবাদতে মগ্ন থাকতেন। কোরআনের প্রতি তাঁর অগাধ ভালোবাসা ছিল; তাই তিনি রমজানে ১০০ বার কোরআন খতম করতেন। আল্লামা ইবনুল খতিব (রহ.) বলেন, তিনি রমজান মাসে ১০০ বার কোরআন খতম করতেন। (আল ইহাতাতু ফি আখবারি গারনাতাহ, খণ্ড ৩, পৃষ্ঠা ২০৫)

 

মাহমুদ বিন আবি বকর জাজারি (রহ.)-এর আমল

মাহমুদ বিন আবি বকর জাজারি (রহ.) ইমাম শাফেয়ি (রহ.)-এর মতাদর্শের ব্যক্তি ছিলেন। তিনি বিভিন্ন উলুম ও ফুনুনে পারদর্শী হওয়া সত্ত্বেও পরে সুফিবাদের দিকে ঝুঁকে পড়েন। ইবাদত ইত্যাদিতে অনেক সময় ব্যয় করতেন। তিনি কোরআন তিলাওয়াত করতে খুব পছন্দ করতেন এবং রমজান মাসে আরো বেশি উৎসাহের সঙ্গে তিলাওয়াত করতেন। সে জন্য তিনি রমজান মাসে প্রতিদিন দুইবার কোরআন খতম করতেন। ইতিহাসবিদরা বলেন, তাঁর বহু গুণ রয়েছে; তন্মধ্যে আশ্চর্যজনক বিষয় হচ্ছে, তিনি এক দিন রোজা রাখতেন এবং এক দিন রোজা ভঙ্গ করতেন। আর রমজান মাসে তিনি একটি নির্জন স্থানে একাকিত্ব অবলম্বন করতেন, যেখানে তিনি দিনে একবার এবং রাতে একবার কোরআন খতম করতেন।

(সিলকুদ দুরার, খণ্ড ৪, পৃষ্ঠা ১২৭)

 

মুহাম্মদ জাহিদ বিন উমর (রহ.)-এর আমল

শায়খ মুহাম্মাদ জাহিদ বিন উমর (রহ.) ছিলেন হারামাইন শরিফের অন্যতম আলেম। মসজিদে নববীতে শিক্ষকতার সৌভাগ্যও হয়েছে তাঁর। ইলমি ব্যস্ততা সত্ত্বেও তিনি রমজানে বেশি পরিমাণে তিলাওয়াত করতেন এবং প্রতি রাতে নামাজে কোরআন খতম করতেন। তাঁর কোরআন শরিফের দৃঢ় হিফজ সম্পর্কে জানার জন্য এটাই যথেষ্ট যে তৎকালীন একদল আলেম তাঁর বিরুদ্ধে আপত্তি জানিয়েছিলেন—এক রাতে কোরআন খতম করার কারণে শব্দের সঠিক উচ্চারণ হয় না। সে জন্য তাঁরা তাঁদের একজন লোককে শায়খ মুহাম্মাদ জাহিদ (রহ.)-এর পেছনে দাঁড় করিয়ে দেন, যাতে শায়খের তাজবিদ, তারতিল, শব্দ বা অন্য কোনো উপায়ে ভুল পেলে সে যেন তাঁদের অবগত করে। আর তাঁরা প্রতিটি ভুল চিহ্নিত করার জন্য তাকে একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ টাকা হাদিয়া দেওয়ার ঘোষণা দেন। সে জন্য ওই ব্যক্তি শায়খ মুহাম্মদ জাহিদ (রহ.)-এর পেছনে দাঁড়িয়েছিল। শায়খ রাতে পুরো কোরআন খতম করেছিলেন, কিন্তু সেই ব্যক্তি তার একটি ভুলও খুঁজে পায়নি। (আলাম মিন আরদ আন-নবুওয়্যাহ, খণ্ড ২, পৃষ্ঠা ১০৪)

এমনই ছিল মুসলিম মনীষীদের কোরআনময় রমজান। তাই আমাদে উচিত বেশি বেশি কোরআন তিলাওয়াত করা এবং কোরআনময় জীবন গড়া। মহান আল্লাহ তাওফিক দান করুন।

লেখক : অনুবাদক, গবেষক

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৯ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৯ নভেম্বর ২০২৫
ইসলামে ধর্মীয় সহাবস্থানের দৃষ্টান্ত ও নীতিমালা
ইসলামে ধর্মীয় সহাবস্থানের দৃষ্টান্ত ও নীতিমালা
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৮ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৮ নভেম্বর ২০২৫
যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন
যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন
মৃত্যু-পরবর্তী রহস্যময় এক জগৎ
মৃত্যু-পরবর্তী রহস্যময় এক জগৎ
ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা
ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা
চিরস্থায়ী সুখের আবাস জান্নাত
চিরস্থায়ী সুখের আবাস জান্নাত
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৭ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৭ নভেম্বর ২০২৫
জুমার দিনে যা করবেন, যা করবেন না
জুমার দিনে যা করবেন, যা করবেন না
ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা
ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা
সর্বশেষ খবর
বিচারের রায় ঘনিয়ে আসায় উন্মাদ হয়ে এখন নতুন ‘থিওরি’: উপদেষ্টা ফারুকী
বিচারের রায় ঘনিয়ে আসায় উন্মাদ হয়ে এখন নতুন ‘থিওরি’: উপদেষ্টা ফারুকী

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

সূচকের মিশ্র প্রবণতায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের মিশ্র প্রবণতায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

১৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মরিচের গুঁড়া ছুড়ে স্বর্ণালংকার চুরির চেষ্টা নারীর, খেয়ে বসলেন ২৫ সেকেন্ডে ২০ চড়
মরিচের গুঁড়া ছুড়ে স্বর্ণালংকার চুরির চেষ্টা নারীর, খেয়ে বসলেন ২৫ সেকেন্ডে ২০ চড়

২০ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

একক নৈপুণ্যে মায়ামিকে সেমিফাইনালে তুললেন মেসি
একক নৈপুণ্যে মায়ামিকে সেমিফাইনালে তুললেন মেসি

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভিশন এম্পোরিয়াম থেকে টিভি কিনে গাড়ি জিতলেন কুমিল্লার মিঠুন
ভিশন এম্পোরিয়াম থেকে টিভি কিনে গাড়ি জিতলেন কুমিল্লার মিঠুন

২৬ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

হরিণাকুন্ডুতে সড়ক দুর্ঘটনায় এক নারী নিহত, আহত ২
হরিণাকুন্ডুতে সড়ক দুর্ঘটনায় এক নারী নিহত, আহত ২

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় দলের ৯৯ ভাগ নারী ক্রিকেটার হয়েছেন কুপ্রস্তাবের শিকার : রেশমা
জাতীয় দলের ৯৯ ভাগ নারী ক্রিকেটার হয়েছেন কুপ্রস্তাবের শিকার : রেশমা

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জনমনে উদ্বেগ আলোচনা গুঞ্জন
জনমনে উদ্বেগ আলোচনা গুঞ্জন

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

বিআরটি প্রকল্পের সেতুর নিচে যুবকের মরদেহ
বিআরটি প্রকল্পের সেতুর নিচে যুবকের মরদেহ

৩২ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিবিসি শতভাগ ‘ভুয়া সংবাদমাধ্যম’:  ট্রাম্পের প্রেস সেক্রেটারি
বিবিসি শতভাগ ‘ভুয়া সংবাদমাধ্যম’:  ট্রাম্পের প্রেস সেক্রেটারি

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে নিখোঁজের ৩ দিন পর নারীর মরদেহ উদ্ধার
ঝিনাইদহে নিখোঁজের ৩ দিন পর নারীর মরদেহ উদ্ধার

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অ্যাপলের গোপন চমক ফাঁস: ফোল্ডেবল আইফোনের অপেক্ষা শেষ!
অ্যাপলের গোপন চমক ফাঁস: ফোল্ডেবল আইফোনের অপেক্ষা শেষ!

৪৫ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সংকটের মুহূর্তে জাতির রক্ষাকর্তা হিসেবে আবির্ভূত হন জিয়াউর রহমান : ড. খোন্দকার বাবলু
সংকটের মুহূর্তে জাতির রক্ষাকর্তা হিসেবে আবির্ভূত হন জিয়াউর রহমান : ড. খোন্দকার বাবলু

৫৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

এবার ধেয়ে আসছে সুপার টাইফুন, লাখো মানুষকে সরাল ফিলিপাইন
এবার ধেয়ে আসছে সুপার টাইফুন, লাখো মানুষকে সরাল ফিলিপাইন

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন নিয়ে কোনও শঙ্কা নেই: আসিফ নজরুল
নির্বাচন নিয়ে কোনও শঙ্কা নেই: আসিফ নজরুল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐতিহাসিক সফরে আমেরিকায় গেলেন সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট
ঐতিহাসিক সফরে আমেরিকায় গেলেন সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার নতুন জেলা প্রশাসক শফিউল আলম
ঢাকার নতুন জেলা প্রশাসক শফিউল আলম

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খাদ্যকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করতে পারে, এমন দেশ থেকে আমদানিনির্ভরতা কমবে : প্রেস সচিব
খাদ্যকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করতে পারে, এমন দেশ থেকে আমদানিনির্ভরতা কমবে : প্রেস সচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার প্রস্তুতি নিচ্ছে রাশিয়া
পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার প্রস্তুতি নিচ্ছে রাশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের জন্যই লাখ লাখ মানুষ রক্ষা পেয়েছে: পাকিস্তান প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পের জন্যই লাখ লাখ মানুষ রক্ষা পেয়েছে: পাকিস্তান প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার বাতাস আজ ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’, শীর্ষে দিল্লি
ঢাকার বাতাস আজ ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’, শীর্ষে দিল্লি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজকের খেলার সময়সূচি
আজকের খেলার সময়সূচি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সুদানে ‘অকল্পনীয় নৃশংসতার’ সতর্কবার্তা জাতিসংঘের
সুদানে ‘অকল্পনীয় নৃশংসতার’ সতর্কবার্তা জাতিসংঘের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন দিন ধরে বঙ্গোপসাগরে ভাসতে থাকা ১৩ জেলে উদ্ধার
তিন দিন ধরে বঙ্গোপসাগরে ভাসতে থাকা ১৩ জেলে উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাটডাউন : যুক্তরাষ্ট্রে এক দিনে ১৪০০ ফ্লাইট বাতিল
শাটডাউন : যুক্তরাষ্ট্রে এক দিনে ১৪০০ ফ্লাইট বাতিল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া
যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কর্মবিরতিতে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা
কর্মবিরতিতে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় ধ্বংসস্তূপে এখনও অগণিত মরদেহ, নিহত ছাড়াল ৬৯ হাজার
গাজায় ধ্বংসস্তূপে এখনও অগণিত মরদেহ, নিহত ছাড়াল ৬৯ হাজার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির
জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে
অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা
যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি
১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম
ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের
অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল
দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!
মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের
চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন
রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন
৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির
মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি
এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন
জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ
করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল
দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস
সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি
বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!
ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?
পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গিয়াসউদ্দিনকে মিষ্টিমুখ করালেন বিএনপির মনোনীত প্রার্থী আজহারুল
গিয়াসউদ্দিনকে মিষ্টিমুখ করালেন বিএনপির মনোনীত প্রার্থী আজহারুল

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী
আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা
ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ
সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর্মবিরতিতে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা
কর্মবিরতিতে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের সংকট চরমে
ফের সংকট চরমে

প্রথম পৃষ্ঠা

মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ
মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ

মাঠে ময়দানে

সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী
সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা
ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ
জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা
সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম
সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের
যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল
যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ
স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস
অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস

পেছনের পৃষ্ঠা

লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন
লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা
রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল
নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে
নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে

পেছনের পৃষ্ঠা

এনসিপিতে  নির্বাচনি হাওয়া আসছে চমক
এনসিপিতে নির্বাচনি হাওয়া আসছে চমক

প্রথম পৃষ্ঠা

রয়্যাল চ্যাম্পসের অধিনায়ক
রয়্যাল চ্যাম্পসের অধিনায়ক

মাঠে ময়দানে

আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে প্রথম বাবা-ছেলে
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে প্রথম বাবা-ছেলে

মাঠে ময়দানে

বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে
বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে

পেছনের পৃষ্ঠা

দ্রুততম হাজার রানের রেকর্ড
দ্রুততম হাজার রানের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক
অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক

পেছনের পৃষ্ঠা

মুশফিকের ঐতিহাসিক টেস্ট সিরিজ
মুশফিকের ঐতিহাসিক টেস্ট সিরিজ

মাঠে ময়দানে

শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান
শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে
রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট
১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট

পেছনের পৃষ্ঠা