শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৫৯, শুক্রবার, ২৯ মার্চ, ২০২৪

মুসলিম মনীষীদের কোরআনময় রমজান

আসআদ শাহীন
অনলাইন ভার্সন
মুসলিম মনীষীদের কোরআনময় রমজান

কোরআন তিলাওয়াত অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত। পাশাপাশি আত্মিক প্রশান্তি ও রুহের খোরাক।

রমজানে কোরআন তিলাওয়াতের গুরুত্ব ও ফজিলত বেশি। কেননা পবিত্র মাসে কোরআন নাজিল হয়েছে।

আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘রমজান মাস—যে মাসে কোরআন অবতীর্ণ হয়েছে...।’
(সুরা : বাকারা, আয়াত : ১৮৫)

প্রতি রমজানে রাসুলুল্লাহ (সা.) জিবরাইল (আ.)-এর সঙ্গে কোরআন ‘দাওর’ (একে অন্যকে শোনানো) করতেন। (বুখারি, হাদিস : ১৯০২)

কোরআন-হাদিসের নির্দেশনা মেনে মুসলিম মনীষীরা বেশি বেশি কোরআন তিলাওয়াতের মাধ্যমে রমজান অতিবাহিত করতেন।

রমজানে মুসলিম মনীষীদের কোরআন তিলাওয়াত সম্পর্কিত আমল ও ঘটনা নিম্নে উল্লেখ করা হলো :

 

সাঈদ বিন জুবায়ের (রহ.)-এর আমল

সাঈদ বিন জুবায়ের (রহ.) একজন বড় মুহাদ্দিস হওয়ার পাশাপাশি তিনি একজন নির্ভীক ও সাহসী মুজাহিদ ছিলেন।


অন্যায়-অত্যাচারের বিরুদ্ধে তিনি জানবাজ লড়াকু সৈনিক ছিলেন। অন্যান্য ধর্মীয় খিদমত করা সত্ত্বেও তিনি রমজানে প্রতিদিন মাগরিব ও এশার নামাজের মধ্যবর্তী সময়ে একবার পবিত্র কোরআন খতম করতেন। সে জন্য লোকেরা অন্য সময়ের চেয়ে বিলম্ব করে এশার নামাজ আদায় করত।
(তাহজিবুল কামাল, খণ্ড ১০, পৃষ্ঠা ৩৬৩)

 

কাতাদাহ ইবনে দিয়ামা (রহ.)-এর আমল

কাতাদাহ ইবনে দিয়ামা (রহ.) হাদিসচর্চায় উচ্চ মর্যাদার অধিকারী ছিলেন।


বড় বড় মুহাদ্দিস তাঁর কাছ থেকে হাদিস বর্ণনা করতেন। যদিও তিনি বাহ্যিক দৃষ্টি থেকে বঞ্চিত (অন্ধ) ছিলেন, কিন্তু আল্লাহ তাআলা তাঁকে সর্বোত্তম স্মৃতিশক্তি দিয়েছিলেন। কোরআন তিলাওয়াতের ক্ষেত্রে তাঁর আমল ছিল, তিনি প্রতি সপ্তাহে একবার কোরআন খতম করতেন। কিন্তু রমজান মাসে তিনি আরো বেশি তিলাওয়াত করতেন এবং প্রতি তিন দিনে কোরআন খতম করতেন আর শেষ ১০ দিনে তিনি প্রতিদিন কোরআন খতম করতেন। আল্লামা জাহাবি (রহ.) বলেন : কাতাদাহ (রহ.) প্রতি সপ্তাহে কোরআন খতম করতেন আর রমজান এলে প্রতি তিন দিনে খতম করতেন এবং শেষ দশক এলে প্রতি রাতে কোরআন খতম করতেন।

(সিয়ারু আলামিন নুবালা, খণ্ড ৫, পৃষ্ঠা ২৭৬)
 

ইমাম আবু হানিফা (রহ.)-এর আমল

ইমাম আবু হানিফা (রহ.)-এর ইলমি মর্যাদা সম্পর্কে প্রায় কমবেশি সবাই অবগত। ইসলামী ফিকাহ সংকলনের ব্যস্ততা এবং শিক্ষা ও শিক্ষাদানে ব্যস্ত থাকা সত্ত্বেও তিনি রমজানে বেশি বেশি কোরআন তিলাওয়াত করতেন। রমজানের প্রত্যেক দিন ও রাতে তিনি একবার একবার করে কোরআন খতম করতেন আর এই একই আমল ঈদুল ফিতরের দিন ও রাতেও অব্যাহত থাকত। এভাবে তিনি সর্বমোট ৬২ বার কোরআন খতম করতেন। ইমাম আবু ইউসুফ (রহ.) বলেন, ইমাম আবু হানিফা (রহ.) প্রত্যেক দিন ও রাতে কোরআন খতম করতেন এবং যখন রমজান মাস আসত, তখন তিনি ঈদুল ফিতরের দিন ও রাতসহ সর্বমোট ৬২ বার কোরআন খতম করতেন। (আখবারু আবি হানিফা ওয়া আসহাবিহি, পৃষ্ঠা ৫৫)

 

ইমাম শাফেয়ি (রহ.)-এর আমল

ইমাম শাফেয়ি (রহ.) ছিলেন একজন উচ্চ মর্যাদার ফকিহ ও মুহাদ্দিস। তিনি সর্বদা ইলম প্রচার-প্রসারে নিয়োজিত থাকতেন। কিন্তু তা সত্ত্বেও তিনি অধিক কোরআন তিলাওয়াত করতেন। তবে রমজান মাস এলেই তা দ্বিগুণ হারে বেড়ে যেত যে দিনে এক খতম ও রাতে এক খতম করতেন। এভাবে তিনি রমজান মাসে ৬০ বার কোরআন খতম করতেন। রাবি বিন সুলাইমান (রহ.) বলেন, ইমাম শাফেয়ি (রহ.) প্রতি রাতে এক খতম করতেন এবং যখন রমজান আসত, তখন রাতে এক খতম এবং দিনে আরেক খতম করতেন। ফলে তিনি রমজান মাসে মোট ৬০ বার কোরআন খতম করতেন। (তারিখে দামেস্ক লি ইবনে আসাকির, খণ্ড ৫১, পৃষ্ঠা ৩৯২)

 

ইমাম বুখারি (রহ.)-এর আমল

ইমাম বুখারি (রহ.)-এর মতো মহা মনীষীর কোনো পরিচয়ের প্রয়োজন নেই। পৃথিবীতে এমন একটি লোকও খুঁজে পাওয়া যাবে না, যে তাঁর নাম শোনেনি। হাদিস প্রচার ও প্রসারে ব্যস্ত থাকা সত্ত্বেও তিনি রমজানে বহুবার কোরআন খতম করতেন। সাহরির সময়ে প্রায় এক-তৃতীয়াংশ কোরআন তিলাওয়াত করা এবং প্রতি তিন দিনে একবার সাহরির সময়ে কোরআন খতম করা ছিল তাঁর অভ্যাস। একইভাবে তিনি প্রতিদিন দিনের বেলায় ইফতারের সময় কোরআন খতম করতেন। কেননা একদিকে ইফতারের সময় হলো দোয়া কবুল হওয়ার সময় আর দ্বিতীয়ত কোরআন খতম উপলক্ষেও দোয়া কবুল হয়। খতিবে বাগদাদি (রহ.) বলেন, ইমাম বুখারি (রহ.) সাহরিতে কোরআনের অর্ধেক বা এক-তৃতীয়াংশ তিলাওয়াত করতেন এবং প্রতি তিন রাতে সাহরিতে কোরআন খতম করতেন এবং প্রতিদিন দিনের বেলায়ও কোরআন খতম করতেন। আর এই খতম ছিল ইফতারের সময় এবং তিনি বলতেন যে প্রত্যেক খতম শেষে দোয়া কবুল হয়। (তারিখে বাগদাদ, খণ্ড ২, পৃষ্ঠা ৩৩১)

 

মুহাম্মদ বিন মুহাম্মাদ তুনসি (রহ.)-এর আমল

মুহাম্মদ বিন মুহাম্মাদ বিন আব্দুর রহমান তুনসি (রহ.) তাঁর সময়ের একজন বিখ্যাত বুজুর্গ এবং ধার্মিক ব্যক্তি ছিলেন। প্রথম দিকে তিনি একজন বণিক এবং প্রচুর সম্পদের অধিকারী ছিলেন, কিন্তু তিনি তাঁর সমস্ত সম্পদ আল্লাহর পথে ব্যয় করেন আর সারাক্ষণ ইবাদতে মগ্ন থাকতেন। কোরআনের প্রতি তাঁর অগাধ ভালোবাসা ছিল; তাই তিনি রমজানে ১০০ বার কোরআন খতম করতেন। আল্লামা ইবনুল খতিব (রহ.) বলেন, তিনি রমজান মাসে ১০০ বার কোরআন খতম করতেন। (আল ইহাতাতু ফি আখবারি গারনাতাহ, খণ্ড ৩, পৃষ্ঠা ২০৫)

 

মাহমুদ বিন আবি বকর জাজারি (রহ.)-এর আমল

মাহমুদ বিন আবি বকর জাজারি (রহ.) ইমাম শাফেয়ি (রহ.)-এর মতাদর্শের ব্যক্তি ছিলেন। তিনি বিভিন্ন উলুম ও ফুনুনে পারদর্শী হওয়া সত্ত্বেও পরে সুফিবাদের দিকে ঝুঁকে পড়েন। ইবাদত ইত্যাদিতে অনেক সময় ব্যয় করতেন। তিনি কোরআন তিলাওয়াত করতে খুব পছন্দ করতেন এবং রমজান মাসে আরো বেশি উৎসাহের সঙ্গে তিলাওয়াত করতেন। সে জন্য তিনি রমজান মাসে প্রতিদিন দুইবার কোরআন খতম করতেন। ইতিহাসবিদরা বলেন, তাঁর বহু গুণ রয়েছে; তন্মধ্যে আশ্চর্যজনক বিষয় হচ্ছে, তিনি এক দিন রোজা রাখতেন এবং এক দিন রোজা ভঙ্গ করতেন। আর রমজান মাসে তিনি একটি নির্জন স্থানে একাকিত্ব অবলম্বন করতেন, যেখানে তিনি দিনে একবার এবং রাতে একবার কোরআন খতম করতেন।

(সিলকুদ দুরার, খণ্ড ৪, পৃষ্ঠা ১২৭)

 

মুহাম্মদ জাহিদ বিন উমর (রহ.)-এর আমল

শায়খ মুহাম্মাদ জাহিদ বিন উমর (রহ.) ছিলেন হারামাইন শরিফের অন্যতম আলেম। মসজিদে নববীতে শিক্ষকতার সৌভাগ্যও হয়েছে তাঁর। ইলমি ব্যস্ততা সত্ত্বেও তিনি রমজানে বেশি পরিমাণে তিলাওয়াত করতেন এবং প্রতি রাতে নামাজে কোরআন খতম করতেন। তাঁর কোরআন শরিফের দৃঢ় হিফজ সম্পর্কে জানার জন্য এটাই যথেষ্ট যে তৎকালীন একদল আলেম তাঁর বিরুদ্ধে আপত্তি জানিয়েছিলেন—এক রাতে কোরআন খতম করার কারণে শব্দের সঠিক উচ্চারণ হয় না। সে জন্য তাঁরা তাঁদের একজন লোককে শায়খ মুহাম্মাদ জাহিদ (রহ.)-এর পেছনে দাঁড় করিয়ে দেন, যাতে শায়খের তাজবিদ, তারতিল, শব্দ বা অন্য কোনো উপায়ে ভুল পেলে সে যেন তাঁদের অবগত করে। আর তাঁরা প্রতিটি ভুল চিহ্নিত করার জন্য তাকে একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ টাকা হাদিয়া দেওয়ার ঘোষণা দেন। সে জন্য ওই ব্যক্তি শায়খ মুহাম্মদ জাহিদ (রহ.)-এর পেছনে দাঁড়িয়েছিল। শায়খ রাতে পুরো কোরআন খতম করেছিলেন, কিন্তু সেই ব্যক্তি তার একটি ভুলও খুঁজে পায়নি। (আলাম মিন আরদ আন-নবুওয়্যাহ, খণ্ড ২, পৃষ্ঠা ১০৪)

এমনই ছিল মুসলিম মনীষীদের কোরআনময় রমজান। তাই আমাদে উচিত বেশি বেশি কোরআন তিলাওয়াত করা এবং কোরআনময় জীবন গড়া। মহান আল্লাহ তাওফিক দান করুন।

লেখক : অনুবাদক, গবেষক

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
অভিবাদন জানাবার ইসলামি পদ্ধতি
অভিবাদন জানাবার ইসলামি পদ্ধতি
হজের প্রাথমিক নিবন্ধন শুরু ২৭ জুলাই
হজের প্রাথমিক নিবন্ধন শুরু ২৭ জুলাই
যে কারণে ধ্বংস হয়েছিল সতেজ সাজানো বাগান
যে কারণে ধ্বংস হয়েছিল সতেজ সাজানো বাগান
জামাতে নামাজ আদায়ে প্রচলিত ১০ ভুল
জামাতে নামাজ আদায়ে প্রচলিত ১০ ভুল
দায়িত্বশীলতার সঙ্গে কাজ অপরিহার্য
দায়িত্বশীলতার সঙ্গে কাজ অপরিহার্য
মদিনা রাষ্ট্রের মূলনীতি ও সাফল্য
মদিনা রাষ্ট্রের মূলনীতি ও সাফল্য
নীতি-নৈতিকতাহীন ব্যবসা বরকতহীন হয়
নীতি-নৈতিকতাহীন ব্যবসা বরকতহীন হয়
১৪ বছর পর ক্রিমিয়ায় ঐতিহাসিক মসজিদ উদ্বোধন
১৪ বছর পর ক্রিমিয়ায় ঐতিহাসিক মসজিদ উদ্বোধন
মানুষ হত্যা অমার্জনীয় অপরাধ
মানুষ হত্যা অমার্জনীয় অপরাধ
সন্তান প্রতিপালনে অগ্রাধিকার পাক সততার শিক্ষা
সন্তান প্রতিপালনে অগ্রাধিকার পাক সততার শিক্ষা
সাগরকন্যা সিঙ্গাপুরে বাড়ছে মুসলমানদের সংখ্যা
সাগরকন্যা সিঙ্গাপুরে বাড়ছে মুসলমানদের সংখ্যা
জিহ্‌বা যখন বড় শত্রু
জিহ্‌বা যখন বড় শত্রু
সর্বশেষ খবর
পৃথিবীর চারপাশে ঘুরছে চাঁদের মতো আরও ছয় উপগ্রহ
পৃথিবীর চারপাশে ঘুরছে চাঁদের মতো আরও ছয় উপগ্রহ

এই মাত্র | বিজ্ঞান

দগ্ধ শরীরে শিশুদের বাঁচানোর চেষ্টা, সেই শিক্ষিকা না ফেরার দেশে
দগ্ধ শরীরে শিশুদের বাঁচানোর চেষ্টা, সেই শিক্ষিকা না ফেরার দেশে

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

মঙ্গলবারের এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা স্থগিত
মঙ্গলবারের এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খুলনায় কিশোর গ্যাংয়ের ছুরিকাঘাতে ব্যবসায়ী নিহত
খুলনায় কিশোর গ্যাংয়ের ছুরিকাঘাতে ব্যবসায়ী নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কক্সবাজারে পুকুরে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
কক্সবাজারে পুকুরে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে বন্যার পদধ্বনি, তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁইছুঁই
কুড়িগ্রামে বন্যার পদধ্বনি, তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁইছুঁই

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উখিয়ায় অপহরণের চার দিন পর যুবকের লাশ উদ্ধার
উখিয়ায় অপহরণের চার দিন পর যুবকের লাশ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওল্ড ট্র্যাফোর্ড টেস্টে ফিরবেন বুমরাহ
ওল্ড ট্র্যাফোর্ড টেস্টে ফিরবেন বুমরাহ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সামরিক বিমানের মুখোমুখি যাত্রীবাহী ফ্লাইট, পাইলটের কৌশলে রক্ষা
সামরিক বিমানের মুখোমুখি যাত্রীবাহী ফ্লাইট, পাইলটের কৌশলে রক্ষা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেস্ট ক্রিকেটকে দুই স্তরে ভাগ করতে আইসিসির কমিটি গঠন
টেস্ট ক্রিকেটকে দুই স্তরে ভাগ করতে আইসিসির কমিটি গঠন

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উদ্ধার অভিযান সমাপ্ত ঘোষণা
উদ্ধার অভিযান সমাপ্ত ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে বিএনপির স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক
দেশের সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে বিএনপির স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দিগন্তে লাল, মাথার উপর সাদা: চাঁদের এমন রঙের রহস্য কী?
দিগন্তে লাল, মাথার উপর সাদা: চাঁদের এমন রঙের রহস্য কী?

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

‘ফ্যাসিবাদ বিরোধী ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনের নেতৃত্ব দিয়েছিলেন তারেক রহমান’
‘ফ্যাসিবাদ বিরোধী ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনের নেতৃত্ব দিয়েছিলেন তারেক রহমান’

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিমান বিধ্বস্তে হতাহতের মা-বাবাদের কী জবাব দেব: প্রধান উপদেষ্টা
বিমান বিধ্বস্তে হতাহতের মা-বাবাদের কী জবাব দেব: প্রধান উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাইলস্টোনে নিহতদের মধ্যে ১৭ জন শিশু, ২৫ জনের অবস্থা গুরুতর
মাইলস্টোনে নিহতদের মধ্যে ১৭ জন শিশু, ২৫ জনের অবস্থা গুরুতর

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিএনএ টেস্ট ছাড়া ৭ শিশুর মরদেহ শনাক্ত করা যাবে না
ডিএনএ টেস্ট ছাড়া ৭ শিশুর মরদেহ শনাক্ত করা যাবে না

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের পাঁচ সামরিক স্থাপনায় হুথির হামলা
ইসরায়েলের পাঁচ সামরিক স্থাপনায় হুথির হামলা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুন্দরবনে অবৈধভাবে কাঁকড়া আহরণকালে ৪ জেলে আটক
সুন্দরবনে অবৈধভাবে কাঁকড়া আহরণকালে ৪ জেলে আটক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আমার একটা বেস্ট ফ্রেন্ড চোখের সামনেই মারা গেছে’
‘আমার একটা বেস্ট ফ্রেন্ড চোখের সামনেই মারা গেছে’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তৃতীয় শ্রেণিতেই থেমে থাকল ফাতেমা!
তৃতীয় শ্রেণিতেই থেমে থাকল ফাতেমা!

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে ৪০ কেজি পলিথিন শপিং ব্যাগ জব্দ
সিদ্ধিরগঞ্জে ৪০ কেজি পলিথিন শপিং ব্যাগ জব্দ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়া পৌরসভার বাজেট ঘোষণা
কলাপাড়া পৌরসভার বাজেট ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সন্তানদের ছবি হাতে হাসপাতালে ঘুরছেন বহু স্বজন
সন্তানদের ছবি হাতে হাসপাতালে ঘুরছেন বহু স্বজন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উজ্জ্বল ত্বকের রহস্য
উজ্জ্বল ত্বকের রহস্য

৭ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

৪ বিভাগে ভারি বর্ষণের সম্ভাবনা
৪ বিভাগে ভারি বর্ষণের সম্ভাবনা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পশ্চিমবঙ্গে ভাষা আন্দোলনের ডাক মমতার
পশ্চিমবঙ্গে ভাষা আন্দোলনের ডাক মমতার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাউবির এসএসসি পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ
বাউবির এসএসসি পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপালকে উড়িয়ে অপরাজিত চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নেপালকে উড়িয়ে অপরাজিত চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক দশকেরও বেশি সময় পর ইংল্যান্ডে মার্কিন পারমাণবিক অস্ত্র মোতায়েন
এক দশকেরও বেশি সময় পর ইংল্যান্ডে মার্কিন পারমাণবিক অস্ত্র মোতায়েন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীর উত্তরায় বিমান বাহিনীর প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত
রাজধানীর উত্তরায় বিমান বাহিনীর প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত: নিহত বেড়ে ২০, আহত ১৭১
প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত: নিহত বেড়ে ২০, আহত ১৭১

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমান বাহিনীর প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত : একজনের লাশ উদ্ধার
বিমান বাহিনীর প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত : একজনের লাশ উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঠোঁট ফুলে বেহাল উরফি, ইনস্টায় শেয়ার করলেন কষ্টের ভিডিও
ঠোঁট ফুলে বেহাল উরফি, ইনস্টায় শেয়ার করলেন কষ্টের ভিডিও

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জামাতে নামাজ আদায়ে প্রচলিত ১০ ভুল
জামাতে নামাজ আদায়ে প্রচলিত ১০ ভুল

২৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

পাইলট বিমানটিকে ঘনবসতি থেকে জনবিরল এলাকায় নেওয়ার সর্বাত্মক চেষ্টা করেন: আইএসপিআর
পাইলট বিমানটিকে ঘনবসতি থেকে জনবিরল এলাকায় নেওয়ার সর্বাত্মক চেষ্টা করেন: আইএসপিআর

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘পাকিস্তানের ব্যাটাররা জানেই না মুস্তাফিজকে কীভাবে মোকাবিলা করতে হয়’
‘পাকিস্তানের ব্যাটাররা জানেই না মুস্তাফিজকে কীভাবে মোকাবিলা করতে হয়’

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানে পরিবারের অমতে বিয়ে করায় দম্পতিকে গুলি করে হত্যা, ভিডিও ভাইরাল
পাকিস্তানে পরিবারের অমতে বিয়ে করায় দম্পতিকে গুলি করে হত্যা, ভিডিও ভাইরাল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের কাছে হারের পর যা বললেন পাকিস্তান অধিনায়ক
বাংলাদেশের কাছে হারের পর যা বললেন পাকিস্তান অধিনায়ক

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি চাকরিতে জুলাইযোদ্ধারা কোটা পাবেন না: মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক উপদেষ্টা
সরকারি চাকরিতে জুলাইযোদ্ধারা কোটা পাবেন না: মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তরায় স্কুলে বিমান বিধ্বস্ত: পাইলট নিহত
উত্তরায় স্কুলে বিমান বিধ্বস্ত: পাইলট নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় বার্ন ইনস্টিটিউটে নেওয়া হয়েছে ৭০ জনকে
জাতীয় বার্ন ইনস্টিটিউটে নেওয়া হয়েছে ৭০ জনকে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্রাশ প্রোগ্রাম বাতিল, এনআইডি আবেদনে ফের সুযোগ
ক্রাশ প্রোগ্রাম বাতিল, এনআইডি আবেদনে ফের সুযোগ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৈভবকে নিয়ে বিস্ময়কর তথ্য দিলেন সাঙ্গাকারা
বৈভবকে নিয়ে বিস্ময়কর তথ্য দিলেন সাঙ্গাকারা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় নিহতদের অধিকাংশই শিক্ষার্থী: প্রেস উইং
বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় নিহতদের অধিকাংশই শিক্ষার্থী: প্রেস উইং

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তৃতীয় শ্রেণিতেই থেমে থাকল ফাতেমা!
তৃতীয় শ্রেণিতেই থেমে থাকল ফাতেমা!

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের কারণে আমি যুক্তরাজ্যে চলে এসেছি : এলেন ডিজেনারেস
ট্রাম্পের কারণে আমি যুক্তরাজ্যে চলে এসেছি : এলেন ডিজেনারেস

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে নিহত ৩ জনের মরদেহ উত্তোলন
গোপালগঞ্জে নিহত ৩ জনের মরদেহ উত্তোলন

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান নতুন পারমাণবিক স্থাপনা গড়লে ফের হামলা, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
ইরান নতুন পারমাণবিক স্থাপনা গড়লে ফের হামলা, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৯তম বিশেষ বিসিএসের নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ, পদ ৬৮৩
৪৯তম বিশেষ বিসিএসের নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ, পদ ৬৮৩

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বছর জেল খাটার পর ১২ মুসলিমকে বেকসুর খালাস দিলো ভারতীয় আদালত
১৮ বছর জেল খাটার পর ১২ মুসলিমকে বেকসুর খালাস দিলো ভারতীয় আদালত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনা বিদ্যুৎ প্রকল্প থেকে কোনো পানি প্রত্যাহার হবে না : চীনা রাষ্ট্রদূত
চীনা বিদ্যুৎ প্রকল্প থেকে কোনো পানি প্রত্যাহার হবে না : চীনা রাষ্ট্রদূত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমান বিধ্বস্তে আহতদের বহনে মেট্রোরেলে রিজার্ভ বগি
বিমান বিধ্বস্তে আহতদের বহনে মেট্রোরেলে রিজার্ভ বগি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালকে উড়িয়ে অপরাজিত চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নেপালকে উড়িয়ে অপরাজিত চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইসিসিতে যুক্ত হলো নতুন ২টি দেশ
আইসিসিতে যুক্ত হলো নতুন ২টি দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাইলস্টোন কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত: উদ্ধার অভিযানে সশস্ত্র বাহিনীও
মাইলস্টোন কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত: উদ্ধার অভিযানে সশস্ত্র বাহিনীও

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হারের পর মিরপুরের উইকেটকে ধুয়ে দিলেন পাকিস্তানের কোচ
হারের পর মিরপুরের উইকেটকে ধুয়ে দিলেন পাকিস্তানের কোচ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরবরাহ কম ও চাঁদাবাজির কারণে ইলিশের দাম বেশি : উপদেষ্টা
সরবরাহ কম ও চাঁদাবাজির কারণে ইলিশের দাম বেশি : উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিদেশে উচ্চশিক্ষা ও পিআরের নামে প্রতারণার জাল
বিদেশে উচ্চশিক্ষা ও পিআরের নামে প্রতারণার জাল

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

স্টার কিডদের হার মানিয়ে বলিউডে দাপট দেখালেন আহান
স্টার কিডদের হার মানিয়ে বলিউডে দাপট দেখালেন আহান

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
কী ঘটেছিল বিমানটিতে
কী ঘটেছিল বিমানটিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজনরা জানতেন না বেঁচে নেই পাইলট সাগর
স্বজনরা জানতেন না বেঁচে নেই পাইলট সাগর

প্রথম পৃষ্ঠা

’৯১ সাল থেকে ৩২টি বড় দুর্ঘটনা
’৯১ সাল থেকে ৩২টি বড় দুর্ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ আলু রপ্তানি
তিন বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ আলু রপ্তানি

শিল্প বাণিজ্য

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

স্কুলে বিমান বিধ্বস্তে লাশের সারি
স্কুলে বিমান বিধ্বস্তে লাশের সারি

প্রথম পৃষ্ঠা

রড ভেঙে মেয়েকে বের করে আনেন বাবা
রড ভেঙে মেয়েকে বের করে আনেন বাবা

প্রথম পৃষ্ঠা

দুয়ার খুলছে বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথের
দুয়ার খুলছে বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথের

নগর জীবন

ইতালির প্রধানমন্ত্রী আসছেন ৩০ আগস্ট
ইতালির প্রধানমন্ত্রী আসছেন ৩০ আগস্ট

পেছনের পৃষ্ঠা

পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নিয়ে হাসিনার দম্ভোক্তি
পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নিয়ে হাসিনার দম্ভোক্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

কলমানি মার্কেটে লেনদেন কমেছে
কলমানি মার্কেটে লেনদেন কমেছে

শিল্প বাণিজ্য

ব্যাংকে ঢুকে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ নেতার তাণ্ডব
ব্যাংকে ঢুকে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ নেতার তাণ্ডব

দেশগ্রাম

বিধিনিষেধে আপত্তি বিএনপির
বিধিনিষেধে আপত্তি বিএনপির

পেছনের পৃষ্ঠা

জনবিরল এলাকায় নিতে সর্বাত্মক চেষ্টা
জনবিরল এলাকায় নিতে সর্বাত্মক চেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে সোনার রিজার্ভ মূল্য বেড়ে দ্বিগুণ
দেশে সোনার রিজার্ভ মূল্য বেড়ে দ্বিগুণ

শিল্প বাণিজ্য

আহতদের প্রয়োজনে বিদেশ পাঠানো হবে
আহতদের প্রয়োজনে বিদেশ পাঠানো হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাজ্যে সাইফুজ্জামানের রত্নভান্ডার
যুক্তরাজ্যে সাইফুজ্জামানের রত্নভান্ডার

পেছনের পৃষ্ঠা

চীনা বিদ্যুৎ প্রকল্পে ব্রহ্মপুত্রের পানি ব্যবহার হবে না
চীনা বিদ্যুৎ প্রকল্পে ব্রহ্মপুত্রের পানি ব্যবহার হবে না

নগর জীবন

পোড়া দেহ নিয়ে বের হতে থাকে শিশুরা
পোড়া দেহ নিয়ে বের হতে থাকে শিশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

রোমহর্ষক বর্ণনা প্রত্যক্ষদর্শীদের
রোমহর্ষক বর্ণনা প্রত্যক্ষদর্শীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যানের শোক
বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যানের শোক

প্রথম পৃষ্ঠা

শোক জানালেন নরেন্দ্র মোদি
শোক জানালেন নরেন্দ্র মোদি

প্রথম পৃষ্ঠা

নেতা-কর্মীদের দ্রুত সহায়তার নির্দেশ বিএনপি ও জামায়াতের
নেতা-কর্মীদের দ্রুত সহায়তার নির্দেশ বিএনপি ও জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

চরিত্র হননকারীদের রাজনৈতিক ভবিষ্যৎ নেই
চরিত্র হননকারীদের রাজনৈতিক ভবিষ্যৎ নেই

নগর জীবন

সুষ্ঠু তদন্ত চাইলেন ফখরুল
সুষ্ঠু তদন্ত চাইলেন ফখরুল

প্রথম পৃষ্ঠা

হতাহত পরিবারের পাশে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমান
হতাহত পরিবারের পাশে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

শিশুদের আর্তনাদ স্বজনের কান্নায় ভারী হাসপাতাল
শিশুদের আর্তনাদ স্বজনের কান্নায় ভারী হাসপাতাল

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ কেন অমানুষ
মানুষ কেন অমানুষ

সম্পাদকীয়

নিখোঁজ শিক্ষার্থীদের খোঁজে ছোটাছুটি
নিখোঁজ শিক্ষার্থীদের খোঁজে ছোটাছুটি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার শোক
প্রধান উপদেষ্টার শোক

প্রথম পৃষ্ঠা