শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:০০, সোমবার, ০৯ ডিসেম্বর, ২০২৪ আপডেট: ১০:২৬, সোমবার, ০৯ ডিসেম্বর, ২০২৪

সিরিয়া সম্পর্কে বিশ্বনবী (সা.)-এর ১০ বার্তা

মুফতি ইবরাহিম সুলতান
সিরিয়া সম্পর্কে বিশ্বনবী (সা.)-এর ১০ বার্তা

আজকের সিরিয়া, জর্দান, লেবানন ও পূর্ণ ফিলিস্তিন ভূখণ্ডকে প্রাচীনকালে ‘মুলকে শাম’ বলা হতো। শাম মূলত নবী-রাসুলদের ভূখণ্ড। কোরআন-হাদিসের একাধিক জায়গায় এর ফজিলতের কথা এসেছে। এক আয়াতে আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘আর যাদের দুর্বল মনে করা হতো তাদেরকেও আমি উত্তরাধিকার দান করেছি, এই ভূখণ্ডের পূর্ব ও পশ্চিম অঞ্চলের যাতে আমি বরকত সন্নিহিত রেখেছি।’
(সুরা : আরাফ, আাায়াত : ১৩৭)

অন্য আয়াতে আল্লাহ তাআলা এর বরকত সম্পর্কে  বলেন, পরম পবিত্র ও মহিমাময় সত্তা তিনি, যিনি স্বীয় বান্দাকে রাতের বেলায় ভ্রমণ করিয়েছিলেন মসজিদে হারাম থেকে মসজিদে আকসা পর্যন্ত। যার চারদিকে আমি পর্যাপ্ত বরকত দান করেছি, যাতে আমি তাকে কুদরতের কিছু নিদর্শন দেখিয়ে দিই। নিশ্চয়ই তিনি পরম শ্রবণকারী ও দর্শনকারী।

(সুরা : বনি ইসরাঈল, আয়াত : ১)

সব মুফাসসিরিন একমত, উল্লিখিত আয়াতে ‘পবিত্র ভূমি’ এবং ‘বরকতময় ভূমি’ দ্বারা শামের ভূমিই উদ্দেশ্য।

আর আয়াতে বরকত দ্বারা কেউ বেলেছেন, এখানে দুনিয়াবি বরকত উদ্দেশ্য। যেমন—এই পবিত্র ভূখণ্ড সর্বদা অধিক পরিমাণে আহার্য, ফলমূল, নদী-নালা, খাদ্যশস্য ও রিজিকের প্রশস্ততায় পরিপূর্ণ থাকবে। আর কেউ বলেছেন, এখানে বরকত দ্বারা দ্বিনের বরকতে ধন্য হওয়া উদ্দেশ্য। কারণ এখানে বহুসংখ্যক নবী-রাসুল বসবাস করেছেন, এখানেই ফেরেশতারা তাদের কাছে আসমানি ওহি নিয়ে অবতরণ করেছেন।

তবে বিশুদ্ধ মত হলো, এখানে দ্বিন-দুনিয়া উভয় দিকের বরকতই রয়েছে। হাদিস শরিফে এসেছে, নবী করিম (সা.) শামের জন্য দোয়া করে বলেছেন, ‘হে আল্লাহ, আমাদের শাম দেশে ও ইয়েমেনে বরকত দান করুন।’ (বুখারি, হা: ১০৩৭)

তা ছাড়া বরকতময় এই ভূমিকে আল্লাহ তাআলা অনেক মর্যাদা দান করেছেন। নিম্নে উল্লেখযোগ্য কয়েকটি হলো— 

শাম হবে হাশরের ময়দান

ইমাম কুরতুবি, ইবনে কাসির ও ইবনে হাজার (রহ.) বলেন, শাম হলো হাশরের ভূমি। প্রথমবার ইহুদিদের শামে বহিষ্কার করার দ্বারা প্রথম হাশর সংঘটিত হয়েছে।

আর দ্বিতীয়বার সেখানেই সমগ্র মানবজাতির জন্য হাশরের ময়দান হবে। হাদিস শরিফে এসেছে, হাকিম বিন মুয়াবিয়া (রহ.) তার পিতা থেকে বর্ণনা করেন, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, সেখানেই তোমাদের হাশর হবে (তোমরা একত্র হবে)। সেখানেই তোমাদের হাশর হবে। সেখানেই তোমাদের হাশর হবে। তখন লোকেরা আরোহী, পদাতিক ও অধঃমুখী এই তিনটি দলে বিভক্ত হয়ে যাবে। ইবনে বুকাইর (রহ.) বলেন, সেখানেই তোমাদের হাশর হবে বলার সময় তিনি শাম দেশের দিকে ইঙ্গিত করেছেন। (মুসনাদে আহমদ : ৩৩/২১৪)

ফেরেশতারা নিজের ডানাকে এ দেশে ছড়িয়ে দেন

ফেরেশতারা শামের ওপর নিজের ডানা দিয়ে আবৃত করে রাখেন, যা এই ভূখণ্ডের মাহাত্ম্যকে আরো বাড়িয়ে তুলেছে। জায়েদ বিন সাবেত (রা.) বলেন, আমি নবী করিম (সা.)-কে বলতে শুনেছি, শামের জন্য সৌভাগ্য, শামের জন্য মারহাবা! আমি বললাম, শামের জন্যই কেন? তিনি উত্তর দিলেন, ফেরেশতারা শামের ওপর নিজের ডানা ছড়িয়ে দেন। (তিরমিজি, হাদিস : ৩৯৫৪)

শাম ও তার অধিবাসীদের দায়িত্ব নিয়েছেন আল্লাহ

ইবনু হাওয়ালা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, শিগগিরই ইসলামের ব্যাপক প্রসার ঘটবে, যখন জিহাদের জন্য তিনটি সেনা দল গঠিত হবে—সিরিয়ার সেনাবাহিনী, ইয়েমেনের সেনাবাহিনী ও ইরাকের সেনাবাহিনী। ইবনু হাওয়ালা (রা.) বললেন, হে আল্লাহর রাসুল, আমি সেই যুগ পেলে আমার জন্য কোন দলের সঙ্গী হওয়া মঙ্গলজনক মনে করেন? তিনি বললেন, তুমি অবশ্যই সিরিয়ার সেনাবাহিনীতে যোগ দেবে। কেননা তখন এই এলাকাই আল্লাহর নিকট সবচেয়ে উত্তম গণ্য হবে। আল্লাহ তার সত্কর্মশীল বান্দাদের এখানে একত্র করবেন। আর তুমি সিরিয়া যেতে রাজি না হলে অবশ্যই ইয়েমেনি সেনাবাহিনীর সঙ্গী হবে। তোমাদের নিজেদের এবং তোমাদের কূপগুলো থেকে পানি উত্তোলন করো। কেননা মহান আল্লাহ আমার অসিলায় সিরিয়া ও এর অধিবাসীদের ভরণ-পোষণের দায়িত্ব নিয়েছেন। (আবু দাউদ, হাদিস : ২৪৮৩)

কোরআন ও ইসলামের ঘাঁটি হবে শাম

আব্দুল্লাহ বিন আমর (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, আমি (দিব্যদৃষ্টি বা স্বপ্নে) দেখলাম যে কিতাবুল্লাহকে আমার বালিশের নিচ থেকে তুলে নেওয়া হয়েছে। অতঃপর আমি স্পষ্টরূপে দেখলাম যে তা যেন এক উজ্জ্বল আলোতে রূপান্তরিত হলো, যার উৎস শাম থেকে। জেনে রেখো! যখন  ফিতনা ছড়িয়ে পড়বে তখন ঈমান শামেই অবস্থান করবে এবং কিতাবুল্লাহ এবং ইসলামের মজবুত ঘাঁটিও সেখানেই থাকবে। আর শামবাসীরা তার হেফাজতে অবিচল থাকবে।

(মুসতারকে হাকিম : ৫/৭১২-১১৩)

আল্লাহর সাহায্যপ্রাপ্ত দল শামে অবস্থান করবে

নবী করিম (সা.)-এর বর্ণিত সাহায্যপ্রাপ্ত বিজয়ী দলটি শামেই অবস্থান করবে। মুআবিয়া ইবনু কুররা (রহ.) তার বাবা থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, যখন শামবাসীরা খারাপ হয়ে যাবে তখন তোমাদের আর কোনো কল্যাণ থাকবে না। তবে আমার উম্মতের মধ্যে একটি দল সব সময়ই সাহায্যপ্রাপ্ত (বিজয়ী) থাকবে। যেসব লোক তাদের অপমানিত করতে চায় তারা কিয়ামত পর্যন্ত তাদের কোনো ক্ষতি সাধন করতে পারবে না। (তিরমিজি, হা: ২১৯২)

অন্য হাদিসে এসেছে, সাআদ ইবনে আবি ওয়াক্কাস (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, পশ্চিম দেশীয়রা বরাবর হকের ওপর বিজয়ী থাকবে কিয়ামত পর্যন্ত। (মুসলিম, হাদিস : ৪৮৫২)

ইমাম নববী পশ্চিম দেশীয়ের ব্যাখ্যা করেছেন, আরব বা শামবাসী। (মুখতাসারু শরহে মুসলিম : ৫/১৮৫ )

ইমাম আহমদ ও শায়খুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া (রহ.) এই মতটি সমর্থন করেছেন।

শামে অবস্থানের জন্য নবীজির অসিয়ত

নবী করিম (সা.) তার উম্মতকে শামে অবস্থানের জন্য অসিয়ত করেছেন। আব্দুল্লাহ ইবনে উমর (রা.) থেকে বর্ণিত, নবী করিম (সা.) বলেছেন, কিয়ামতের আগে হাজরামাউত সাগর বা এলাকা থেকে আগুন বের হয়ে মানুষকে এক জায়গায় একত্র করবে। সাহাবায়ে কিরাম (রা.) জিজ্ঞেস করলেন, ইয়া রাসুলুল্লাহ! তাহলে তখন আমাদের প্রতি আপনার নির্দেশ কী? তিনি বললেন, তখন শামের ভূমিকে আঁকড়ে ধরবে।

(মুসনাদে আহমদ : ৯/১৪৫)

সর্বোত্তম আবাসভূমি শাম

নবী করিম (সা.) শামের প্রশংসা করেছেন এবং তাকে সর্বোত্তম আবাসভূমি বলে আখ্যা দিয়েছেন। আবু দারদা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, যুদ্ধের দিন মুসলিমদের শিবির স্থাপন করা হবে ‘গূতা’ নামক শহরে, যা সিরিয়ার সর্বোত্তম শহর দামেস্কের পাশে অবস্থিত। (আবু দাউদ, হাদিস : ৪২৯৮)

কিয়ামত-পূর্ব ঈসা নবীর অবতরণের স্থান হবে শাম

ইসা ইবনে মারইয়াম (আ.)-এর অবতরণের স্থান হলো শাম। নাওয়াস বিন সামআন (রা.) থেকে বর্ণিত, নবী করিম (সা.) বলেছেন, আল্লাহ তাআলা ঈসা ইবনে মারইয়ামকে প্রেরণ করবেন। তিনি দুজন ফেরেশতার কাঁধের ওপর ভর করে ওয়ারস ও জাফরান রঙের জোড়া কাপড় পরিহিত অবস্থায় দামেস্ক নগরীর পূর্ব দিকের উজ্জ্বল মিনারে অবতরণ করবেন। (মুসলিম, হাদিস : ৭২৬৩)

আল্লাহর শত্রু দাজ্জালকে হত্যা করা হবে শামেই

শামেই ঈসা (আ.)-এর হাতে দাজ্জাল নিহত হবে। হাদিস শরিফে হজরত আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, নবী করিম (সা.) বলেন, যখন মুসলিম বাহিনী যুদ্ধের প্রস্তুতি গ্রহণ করবে এবং সারিবদ্ধভাবে দণ্ডায়মান হতে শুরু করা মাত্র সালাতের সময় হবে। অতঃপর  ঈসা (আ.) অবতরণ করবেন এবং সালাতে তাদের ইমামতি করবেন। আল্লাহর শত্রু (দাজ্জাল) তাকে দেখামাত্রই বিচলিত হয়ে যাবে, যেমন—লবণ পানিতে মিশে যায়। যদি ঈসা (আ.) তাকে এমনিই ছেড়ে দেন তবে সে-ও নিজে নিজেই বিগলিত হয়ে ধ্বংস হয়ে যাবে। অবশ্য আল্লাহ  তাআলা ঈসা (আ.)-এর হাতে তাকে হত্যা করবেন এবং তার রক্ত ঈসা (আ.)-এর বর্শায় তিনি তাদের দেখিয়ে দেবেন। (মুসলিম, হাদিস : ৭১৭০)

খাঁটি মুমিনদের বাসস্থান শাম

খাঁটি মুমিনদের বাসস্থান হলো শামের পবিত্র ভূমি। সালামা বিন নুফাইল (রা.) বলেন, নবী করিম (সা.) বলেছেন, জেনে রেখো! মুমিনদের বাসভূমির উৎস হবে শাম।

(মুসনাদে আহমদ : ২৮/১৬৫)

কিয়ামত-পূর্ব শাম হবে নিরাপদ ও ফিতনামুক্ত

কিয়ামত-পূর্ব শাম নিরাপদ ও ফিতনামুক্ত থাকবে। ইমাম ইবনে আসির (রহ.) বলেন, ইসলামের মূল উৎস হবে শাম। যেন রাসুলুল্লাহ (সা.) ফিতনার যুগের দিকে ইঙ্গিত করেছেন। অর্থাৎ শাম তখনো নিরাপদ থাকবে এবং মুসলিমরা সেখানে ফিতনামুক্ত থাকবে।

(আন-নিহায়া ফি গরিবিল, হাদিস : ৩/২৭১)

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
অপরিচিতদের সালাম না দেওয়া কিয়ামতের আলামত
অপরিচিতদের সালাম না দেওয়া কিয়ামতের আলামত
ইসলামের দৃষ্টিতে অন্যায়ের পক্ষাবলম্বন
ইসলামের দৃষ্টিতে অন্যায়ের পক্ষাবলম্বন
আসমানি শিক্ষায় মানুষের চূড়ান্ত মুক্তি
আসমানি শিক্ষায় মানুষের চূড়ান্ত মুক্তি
উপার্জন হালাল হলে দোয়া কবুল হয়
উপার্জন হালাল হলে দোয়া কবুল হয়
কোরআনে বর্ণিত চার অজিফা
কোরআনে বর্ণিত চার অজিফা
পতনের পর স্পেনে মুসলমানের জীবন
পতনের পর স্পেনে মুসলমানের জীবন
যে পাঁচ কাজে মুমিনের আত্মমর্যাদা বৃদ্ধি পায়
যে পাঁচ কাজে মুমিনের আত্মমর্যাদা বৃদ্ধি পায়
প্রাকৃতিক দুর্যোগ আল্লাহর পক্ষ থেকে সতর্কবার্তা
প্রাকৃতিক দুর্যোগ আল্লাহর পক্ষ থেকে সতর্কবার্তা
নবীজির দুঃখের বছরে প্রশান্তি নিয়ে আসে মেরাজ
নবীজির দুঃখের বছরে প্রশান্তি নিয়ে আসে মেরাজ
নিরাপদ জীবনে নেক আমলের প্রভাব
নিরাপদ জীবনে নেক আমলের প্রভাব
ইসলামে ঐক্য ও সম্প্রীতির গুরুত্ব
ইসলামে ঐক্য ও সম্প্রীতির গুরুত্ব
ইসলামে মুসলিম ও অমুসলিম সম্পর্কের মূলনীতি
ইসলামে মুসলিম ও অমুসলিম সম্পর্কের মূলনীতি
সর্বশেষ খবর
পানির অভাবে কলাপাড়ায় অনাবাদি থেকে যাচ্ছে হাজার হাজার হেক্টর জমি
পানির অভাবে কলাপাড়ায় অনাবাদি থেকে যাচ্ছে হাজার হাজার হেক্টর জমি

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় ডাকাত ঠেকাতে রাত জেগে পাহারা দিচ্ছে গ্রামবাসী
কুষ্টিয়ায় ডাকাত ঠেকাতে রাত জেগে পাহারা দিচ্ছে গ্রামবাসী

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বোরো মৌসুমে মিষ্টি পানির অভাব, অনাবাদি হচ্ছে সহস্রাধিক হেক্টর জমি
বোরো মৌসুমে মিষ্টি পানির অভাব, অনাবাদি হচ্ছে সহস্রাধিক হেক্টর জমি

৮ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বোমার আঘাতে আহত সেই যুবকের মৃত্যু
বোমার আঘাতে আহত সেই যুবকের মৃত্যু

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পকে শুভকামনা জানালেন প্রধান উপদেষ্টা
ট্রাম্পকে শুভকামনা জানালেন প্রধান উপদেষ্টা

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ভোলায় নদী ভাঙন রোধে স্থায়ী বাঁধ 
নির্মাণের দাবিতে মানববন্ধন
ভোলায় নদী ভাঙন রোধে স্থায়ী বাঁধ  নির্মাণের দাবিতে মানববন্ধন

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা কলেজ ক্যাম্পাস পরিচ্ছন্ন রাখতে ডাস্টবিন ও নির্দেশিকা প্ল্যাকার্ড স্থাপন
ঢাকা কলেজ ক্যাম্পাস পরিচ্ছন্ন রাখতে ডাস্টবিন ও নির্দেশিকা প্ল্যাকার্ড স্থাপন

২২ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

শিক্ষা উপকরণ দিচ্ছে রামপাল তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র
শিক্ষা উপকরণ দিচ্ছে রামপাল তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নীলফামারীতে বিএনপির কম্বল বিতরণ
নীলফামারীতে বিএনপির কম্বল বিতরণ

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রতিদিন একজন করে উপদেষ্টার হাসপাতালে যাওয়া উচিত : কায়কোবাদ
প্রতিদিন একজন করে উপদেষ্টার হাসপাতালে যাওয়া উচিত : কায়কোবাদ

৩১ মিনিট আগে | রাজনীতি

গাইবান্ধায় জাতীয় গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্ট অনূর্ধ্ব-১৭ উদ্বোধন
গাইবান্ধায় জাতীয় গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্ট অনূর্ধ্ব-১৭ উদ্বোধন

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে দেশ থেকে দুর্নীতি দূর হবে’
‘পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে দেশ থেকে দুর্নীতি দূর হবে’

৩৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

মেডিকেলে কোটায় উত্তীর্ণ ১৯৩ জনের ভর্তি প্রক্রিয়া স্থগিত
মেডিকেলে কোটায় উত্তীর্ণ ১৯৩ জনের ভর্তি প্রক্রিয়া স্থগিত

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

'তারেক রহমান ৩১ দফা দিয়েছেন, যেন কোন স্বৈরাচার আর না আসতে পারে'
'তারেক রহমান ৩১ দফা দিয়েছেন, যেন কোন স্বৈরাচার আর না আসতে পারে'

৩৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে আরও ৩৯ জন হাসপাতালে
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে আরও ৩৯ জন হাসপাতালে

৪৪ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

সেতু থেকে নদীতে ফেলে দেয়া শিশুর মরদেহ পাঁচদিন পর উদ্ধার
সেতু থেকে নদীতে ফেলে দেয়া শিশুর মরদেহ পাঁচদিন পর উদ্ধার

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জনবিভাগের নতুন সচিব নূরুল আমীন
জনবিভাগের নতুন সচিব নূরুল আমীন

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

জিয়াউর রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শেরপুরে কম্বল বিতরণ
জিয়াউর রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শেরপুরে কম্বল বিতরণ

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বিএনপি ও আওয়ামী লীগের সংঘর্ষ, আহত ৩
ঝিনাইদহে বিএনপি ও আওয়ামী লীগের সংঘর্ষ, আহত ৩

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‌‘পার্বত্য এলাকার বহুমুখী পণ্যের দেশব্যাপী প্রসারে উদ্যোগ নিতে হবে’
‌‘পার্বত্য এলাকার বহুমুখী পণ্যের দেশব্যাপী প্রসারে উদ্যোগ নিতে হবে’

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

চীন সফরে গেলেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
চীন সফরে গেলেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

চুয়াডাঙ্গায় মাঘের শুরুতে শৈত্যপ্রবাহ
চুয়াডাঙ্গায় মাঘের শুরুতে শৈত্যপ্রবাহ

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নবীনগরে চাষ হচ্ছে বিটরুট
নবীনগরে চাষ হচ্ছে বিটরুট

১ ঘন্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

আ. লীগকে পুনর্বাসনের আগে অনেকবার ভাবা উচিত : আলাল
আ. লীগকে পুনর্বাসনের আগে অনেকবার ভাবা উচিত : আলাল

১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ভাঙ্গায় বেদে পল্লীর শীতার্তদের মাঝে কম্বল বিতরণ
ভাঙ্গায় বেদে পল্লীর শীতার্তদের মাঝে কম্বল বিতরণ

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক এমপি জালাল মহিউদ্দিন ৫ দিনের রিমান্ডে
সাবেক এমপি জালাল মহিউদ্দিন ৫ দিনের রিমান্ডে

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ডিসিকে সভাপতি না করায় বিদ্যালয়ের অনুষ্ঠান স্থগিত!
ডিসিকে সভাপতি না করায় বিদ্যালয়ের অনুষ্ঠান স্থগিত!

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

তামিমের সঙ্গে ‘ঝামেলা’, এবার মুখ খুললেন মালান
তামিমের সঙ্গে ‘ঝামেলা’, এবার মুখ খুললেন মালান

১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাতক্ষীরায় ২৩ লাখ টাকা ছিনতাইয়ের ঘটনায় গ্রেফতার ২
সাতক্ষীরায় ২৩ লাখ টাকা ছিনতাইয়ের ঘটনায় গ্রেফতার ২

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির প্রাথমিক সদস্যপদ নবায়ন উদ্বোধন করলেন তারেক রহমান
বিএনপির প্রাথমিক সদস্যপদ নবায়ন উদ্বোধন করলেন তারেক রহমান

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
পুলিশ, র‌্যাব ও আনসার বাহিনীর নতুন পোশাক চূড়ান্ত
পুলিশ, র‌্যাব ও আনসার বাহিনীর নতুন পোশাক চূড়ান্ত

৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

হঠাৎ অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে লুৎফুজ্জামান বাবর
হঠাৎ অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে লুৎফুজ্জামান বাবর

১০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

মুক্ত তিন ইসরায়েলি নারীকে ‘উপহারের ব্যাগ’ দিয়েছে হামাস
মুক্ত তিন ইসরায়েলি নারীকে ‘উপহারের ব্যাগ’ দিয়েছে হামাস

৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলন মাস্ককে যে দায়িত্ব দিলেন ট্রাম্প
ইলন মাস্ককে যে দায়িত্ব দিলেন ট্রাম্প

১৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথ নিয়েই ‘ডিপ স্টেট’ ভেঙে দেওয়ার পরিকল্পনা ট্রাম্পের
শপথ নিয়েই ‘ডিপ স্টেট’ ভেঙে দেওয়ার পরিকল্পনা ট্রাম্পের

৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুক্তি পাওয়া তিন নারী জিম্মি ইসরায়েলে পৌঁছেছে
মুক্তি পাওয়া তিন নারী জিম্মি ইসরায়েলে পৌঁছেছে

১৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একসঙ্গে ওএসডি হলেন তিন শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান
একসঙ্গে ওএসডি হলেন তিন শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান

২২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ক্ষমতাচ্যুত হাসিনা সরকারের পক্ষপাতদুষ্ট প্রতিবেদন প্রত্যাহার ব্রিটিশ এমপিদের
ক্ষমতাচ্যুত হাসিনা সরকারের পক্ষপাতদুষ্ট প্রতিবেদন প্রত্যাহার ব্রিটিশ এমপিদের

৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনের প্রত্যন্ত দ্বীপে রানওয়ে ঘিরে রহস্য, নেপথ্যে কারা
ইয়েমেনের প্রত্যন্ত দ্বীপে রানওয়ে ঘিরে রহস্য, নেপথ্যে কারা

৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন সন্তানের বাবা, তবু কেন স্বামীকে সমকামী ভাবতেন ফারাহ খান?
তিন সন্তানের বাবা, তবু কেন স্বামীকে সমকামী ভাবতেন ফারাহ খান?

৯ ঘন্টা আগে | শোবিজ

গাজা দখল না করলে সরকার উৎখাতের হুমকি দিলেন নেতানিয়াহুর মন্ত্রী
গাজা দখল না করলে সরকার উৎখাতের হুমকি দিলেন নেতানিয়াহুর মন্ত্রী

৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেডিকেল ভর্তিতে কোটা বাতিলের সিদ্ধান্ত রাষ্ট্রের : প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী
মেডিকেল ভর্তিতে কোটা বাতিলের সিদ্ধান্ত রাষ্ট্রের : প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী

৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

হামাসের সাথে চুক্তি ইসরায়েলকে ‘চরম মূল্য’ দিতে হয়েছে : ইসরায়েলি পররাষ্ট্রমন্ত্রী
হামাসের সাথে চুক্তি ইসরায়েলকে ‘চরম মূল্য’ দিতে হয়েছে : ইসরায়েলি পররাষ্ট্রমন্ত্রী

৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক এমপি মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন গ্রেফতার
সাবেক এমপি মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন গ্রেফতার

৭ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

দুই পুলিশ কর্মকর্তা বরখাস্ত
দুই পুলিশ কর্মকর্তা বরখাস্ত

২৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

প্রথম দিনেই অবৈধ অভিবাসী তাড়ানোর হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
প্রথম দিনেই অবৈধ অভিবাসী তাড়ানোর হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হেরে গেছে জনগণ
হেরে গেছে জনগণ

১০ ঘন্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মেডিকেলে ভর্তি : কোটা বাতিলের দাবিতে শহীদ মিনারে শিক্ষার্থীদের অবস্থান
মেডিকেলে ভর্তি : কোটা বাতিলের দাবিতে শহীদ মিনারে শিক্ষার্থীদের অবস্থান

৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পাঁচবারের বিশ্ব চ্যাম্পিয়নকে হারিয়ে দিল বাংলাদেশের ৯ বছরের মুগ্ধ
পাঁচবারের বিশ্ব চ্যাম্পিয়নকে হারিয়ে দিল বাংলাদেশের ৯ বছরের মুগ্ধ

২৩ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিজিবিকে টিয়ারশেল ও সাউন্ড গ্রেনেড ব্যবহারের অনুমতি
বিজিবিকে টিয়ারশেল ও সাউন্ড গ্রেনেড ব্যবহারের অনুমতি

৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

মেডিকেল ভর্তির ফল পুনঃপ্রকাশ না করলে লাগাতার কর্মসূচির হুঁশিয়ারি
মেডিকেল ভর্তির ফল পুনঃপ্রকাশ না করলে লাগাতার কর্মসূচির হুঁশিয়ারি

৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

দেশে ৩৩ হাজার ৬৪৮ বিদেশি অবৈধভাবে বসবাস করছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
দেশে ৩৩ হাজার ৬৪৮ বিদেশি অবৈধভাবে বসবাস করছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

হামাসের আর গাজা শাসন করার সুযোগ নেই:  ট্রাম্পের উপদেষ্টা
হামাসের আর গাজা শাসন করার সুযোগ নেই: ট্রাম্পের উপদেষ্টা

১১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুদকের মামলায় স্ত্রীর সঙ্গে ফেঁসে গেলেন কবির বিন আনোয়ার
দুদকের মামলায় স্ত্রীর সঙ্গে ফেঁসে গেলেন কবির বিন আনোয়ার

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিজয় মিছিলের ভাষণে যা বললেন ট্রাম্প
বিজয় মিছিলের ভাষণে যা বললেন ট্রাম্প

১৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাইব্যুনালে জিয়াউল আহসানকে অব্যাহতির শুনানির আদেশ বুধবার
ট্রাইব্যুনালে জিয়াউল আহসানকে অব্যাহতির শুনানির আদেশ বুধবার

৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

এসি তানজিলসহ ৩ পুলিশ সদস্যকে গ্রেফতার দেখিয়ে কারাগারে পাঠাল ট্রাইব্যুনাল
এসি তানজিলসহ ৩ পুলিশ সদস্যকে গ্রেফতার দেখিয়ে কারাগারে পাঠাল ট্রাইব্যুনাল

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

মেডিকেলে ভর্তির সুযোগ পেলেন এক কলেজের ৫৩ শিক্ষার্থী
মেডিকেলে ভর্তির সুযোগ পেলেন এক কলেজের ৫৩ শিক্ষার্থী

৯ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

শিবিরের কেন্দ্রীয় কমিটি গঠন, পদ পেলেন যারা
শিবিরের কেন্দ্রীয় কমিটি গঠন, পদ পেলেন যারা

২১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

বনানীতে সড়ক অবরোধ সিএনজি চালকদের
বনানীতে সড়ক অবরোধ সিএনজি চালকদের

৩ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
কনফিউজড! পুরো জাতি কনফিউজড!
কনফিউজড! পুরো জাতি কনফিউজড!

সম্পাদকীয়

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা থেকে পুতুলকে সরাতে চিঠি
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা থেকে পুতুলকে সরাতে চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

ডলারে কেনা রসুন পাচার
ডলারে কেনা রসুন পাচার

নগর জীবন

শৃঙ্খলা ফিরছে না ঋণে
শৃঙ্খলা ফিরছে না ঋণে

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরা ভুল করলে পস্তাতে হবে : তারেক রহমান
আমরা ভুল করলে পস্তাতে হবে : তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৩৮৪৮ কোটি ডলারের পোশাক রপ্তানি, শীর্ষে ইউরোপ
৩৮৪৮ কোটি ডলারের পোশাক রপ্তানি, শীর্ষে ইউরোপ

পেছনের পৃষ্ঠা

আগ্রহ ছিল শুধুই কেনাকাটায়
আগ্রহ ছিল শুধুই কেনাকাটায়

পেছনের পৃষ্ঠা

৪৪০ ক্যামেরার একটিও চলে না
৪৪০ ক্যামেরার একটিও চলে না

পেছনের পৃষ্ঠা

সাংবাদিকের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে নির্দেশ ছিল হাসিনার
সাংবাদিকের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে নির্দেশ ছিল হাসিনার

প্রথম পৃষ্ঠা

চলেই গেলেন জাতীয় কবির নাতি বাবুল
চলেই গেলেন জাতীয় কবির নাতি বাবুল

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের ট্রাম্প যুগ শুরু আজ
ফের ট্রাম্প যুগ শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভ্যাটে অসন্তোষ জনমনে
ভ্যাটে অসন্তোষ জনমনে

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতিতে খালেদা জিয়ার প্রত্যাবর্তন
রাজনীতিতে খালেদা জিয়ার প্রত্যাবর্তন

প্রথম পৃষ্ঠা

আমলাদের খপ্পরে পড়েছে সরকার
আমলাদের খপ্পরে পড়েছে সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্ভুল ভোটার তালিকার চ্যালেঞ্জ
নির্ভুল ভোটার তালিকার চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

সাকিবের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা
সাকিবের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা

প্রথম পৃষ্ঠা

আয়নাঘর নিয়ে তথ্য শিউরে ওঠার মতো : ইউনূস
আয়নাঘর নিয়ে তথ্য শিউরে ওঠার মতো : ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

সাইফ আলী খানের ওপর হামলাকারী বাংলাদেশি
সাইফ আলী খানের ওপর হামলাকারী বাংলাদেশি

পেছনের পৃষ্ঠা

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় প্রথম সুশোভন
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় প্রথম সুশোভন

পেছনের পৃষ্ঠা

ফের প্রেমের গুঞ্জনে পূজা
ফের প্রেমের গুঞ্জনে পূজা

শোবিজ

বিধ্বস্ত বাড়িতেই ফিরছেন ফিলিস্তিনিরা
বিধ্বস্ত বাড়িতেই ফিরছেন ফিলিস্তিনিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই শতাধিক বিডিআর সদস্যের জামিন
দুই শতাধিক বিডিআর সদস্যের জামিন

প্রথম পৃষ্ঠা

‘দশক সেরা মডেল’ পিয়া
‘দশক সেরা মডেল’ পিয়া

শোবিজ

এক দিনে বৈঠকে তিন পরাশক্তি
এক দিনে বৈঠকে তিন পরাশক্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি কার্যালয়ে লেখা ‘জয় বাংলা’
বিএনপি কার্যালয়ে লেখা ‘জয় বাংলা’

দেশগ্রাম

মৃত্যুদন্ডপ্রাপ্ত সাবেক সংসদ সদস্য কাদের খান আর নেই
মৃত্যুদন্ডপ্রাপ্ত সাবেক সংসদ সদস্য কাদের খান আর নেই

নগর জীবন

নারী কনস্টেবলের লাশ উদ্ধার
নারী কনস্টেবলের লাশ উদ্ধার

নগর জীবন

পাখির কলতানে বাইক্কাবিল
পাখির কলতানে বাইক্কাবিল

পেছনের পৃষ্ঠা

গোলাপ হয়ে আসছেন নিরব
গোলাপ হয়ে আসছেন নিরব

শোবিজ