শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:১৪, বুধবার, ২৬ মার্চ, ২০২৫ আপডেট: ১২:০৩, বুধবার, ২৬ মার্চ, ২০২৫

আর্থিক, সামাজিক ও নৈতিক উন্নয়নে জাকাত

ইকবাল কবীর মোহন
অনলাইন ভার্সন
আর্থিক, সামাজিক ও নৈতিক উন্নয়নে জাকাত

ইসলামের সুরম্য প্রাসাদ যে পাঁচটি স্তম্ভের ওপর নির্মিত তার মধ্যে অন্যতম হলো জাকাত। এটি ইসলামী সমাজ ও অর্থ ব্যবস্থার অন্যতম চালিকাশক্তি। কোরআনে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে ৮২ বার জাকাতের নির্দেশনা রয়েছে। এর দ্বারা জাকাত আদায়ের গুরুত্ব অনুধাবন করা যায়।

‘জাকাত’ শব্দ দ্বারা ৩০ বার, ‘ইনফাক’ দ্বারা ৪৩ বার এবং ‘সাদাকাত’ দ্বারা ৯ বার এই জাকাতের নির্দেশনা রয়েছে। আল-কোরআনের ১৯টি সুরায় জাকাতের আলোচনা আছে।  ইসলামে সালাতের বিধান দেওয়া হয়েছে আত্মার পবিত্রতার জন্য আর জাকাতের বিধান দেওয়া হয়েছে সম্পদকে পবিত্র ও পরিশুদ্ধ করার জন্য। 

‘জাকাত’ বলতে ধন-সম্পদের একটি নির্দিষ্ট অংশ দান করাকে বোঝায়। পারিভাষিক অর্থে জাকাত বলতে সাহেবে নিসাবের ধন-সম্পদ, জমির ফসল ও খনিজ সম্পদের ওপর শরিয়ত নির্ধারিত অবশ্য দেয় সেই অংশকে বোঝায়, যা কেবল আল্লাহর সন্তুষ্টি হাসিলের নিয়তে, ঈমানের সত্যতার প্রমাণস্বরূপ সম্পদ ও আত্মার পবিত্রতা অর্জন এবং সম্পদের ক্রমবৃদ্ধি সাধনের আশায় আল্লাহ কর্তৃক নির্ধারিত আটটি খাতে ব্যয়-বণ্টন করার জন্য ইসলামী রাষ্ট্রের নির্দিষ্ট তহবিলে জমা দেওয়া হয়। শরিয়তে মুসলিমদের জমিতে উৎপাদিত ফসলের জাকাতকে বলা হয়েছে ওশর। একে ফল ও ফসলের  জাকাতও বলা হয়ে থাকে। ওশর মানে ১০ ভাগের এক ভাগ।

জাকাত কোনো দান বা করুণার বিষয় নয়। এটা ধনীদের সম্পদে মহান আল্লাহ কর্তৃক নির্ধারিত দরিদ্র জনগণের অধিকার হিসেবে স্বীকৃত। জাকাত ইসলামী সমাজ ও অর্থনৈতিক ব্যবস্থার অন্যতম প্রতিষ্ঠান। জাকাত দরিদ্র, অভাবী, অসহায় ও অক্ষম জনগোষ্ঠীর সামাজিক নিরাপত্তার যেমন গ্যারান্টি, তেমনি অর্থনৈতিক উন্নয়ন, অগ্রগতি ও প্রবৃদ্ধির হাতিয়ার।

জাকাত শুধু মহানবী (সা.)-এর সময়ই ফরজ ছিল না, মানব সৃষ্টির পর থেকে সব সমাজে জাকাতের বিধান কার্যকর ছিল। তবে তার প্রক্রিয়া ছিল ভিন্ন ধরনের। তার কারণ জাকাত ছাড়া সমাজে ভ্রাতৃত্ববোধ, মমত্ববোধ যেমন তৈরি হতে পারে না, তেমনি সমাজের অর্থনৈতিক সমস্যার সমাধানও হতে পারে না। 

আমরা লক্ষ করি, আল্লাহ তাআলা নবী ইবরাহিম, ইসহাক ও ইয়াকুব (আ)-এর ওপর জাকাতের বিধান দিয়ে বলেন, ‘আমি তাদের ইমাম করেছি, তারা আমার নির্দেশ অনুসারে মানুষকে পথ প্রদর্শন করত। তাদের ওহি প্রেরণ করেছিলাম সৎকর্ম করতে, সালাত কায়েম করতে এবং জাকাত প্রদান করতে। তারা আমারই ইবাদত করত।’ (সুরা : আম্বিয়া, আয়াত : ৭৩)।

বনি ইসরাঈলিদের কথা উল্লেখ করে অন্যত্র আল্লাহ বলেন, ‘আমি তোমাদের সঙ্গেই রয়েছি, যদি তোমরা সালাত কায়েম করো, জাকাত দাও।’ (সুরা : মায়িদা, আয়াত : ১২)।

আল্লাহ ঈসা (আ.)-এর প্রসঙ্গে বলেন, ‘সে বলল, তিনি আমাকে নির্দেশ দিয়েছেন যত দিন জীবিত থাকি তত দিন সালাত ও জাকাত আদায় করতে।’ (সুরা : মারইয়াম, আয়াত : ৩১)।

কোরআন ও হাদিসের আলোকে জাকাত

মহান স্রষ্টা আল্লাহ রাব্বুল আলামিন পবিত্র কোরআনের বহু জায়গায় জাকাত সম্পর্কে নির্দেশনা দিয়েছেন। 

সুরা বাকারার  ১১০ নম্বর আয়াতে আল্লাহ বলেন, ‘আর তোমরা নামাজ কায়েম করো এবং জাকাত প্রদান করো।’ 

একই সুরার ৪৩ নম্বর আয়াতে বলা হয়েছে, ‘তোমরা নামাজ কায়েম করো, জাকাত আদায় করো আর বিনয়ীদের সঙ্গে বিনয় প্রকাশ করো।’

সুরা বাইয়্যিনার ৫ নম্বর আয়াতে জাকাত সম্পর্কে বলা হয়েছে, ‘এবং তোমাদের এই আদেশ দেওয়া হয়েছে যে তারা বিশুদ্ধচিত্তে একনিষ্ঠভাবে আল্লাহর ইবাদত করবে, নামাজ কায়েম করবে, জাকাত দেবে আর এটাই সঠিক দ্বিন।’

সুরা তাওবার ১১ নম্বর আয়াতে বলা হয়েছে, ‘তবে তারা যদি তাওবা করে, নামাজ কায়েম করে ও জাকাত দেয়, তবে তারা তোমাদের দ্বিনি ভাই।’

জাকাত সম্পর্কে রাসুল কারিম (সা.) বলেন, ‘আমি আদিষ্ট হয়েছি এ জন্য যে আমি যুদ্ধ করব লোকদের সঙ্গে যতক্ষণ না তারা সাক্ষ্য দেবে যে আল্লাহ ছাড়া কোনো ইলাহ নেই, মুহাম্মদ (সা.) আল্লাহর রাসুল এবং নামাজ কায়েম করবে ও জাকাত দেবে।’ (সহিহ বুখারি, হাদিস : ২৫)।

জাকাত না দেওয়ার পরিণতি সম্পর্কে মহানবী (সা.) বলেন, ‘যাকে আল্লাহ সম্পদ দান করেছেন, কিন্তু সে জাকাত আদায় করেনি, কিয়ামতের দিন তার সম্পদকে টেকো মাথাবিশিষ্ট বিষধর সাপের আকৃতি দান করে তার গলায় মালা পরিয়ে দেওয়া হবে।’ (সহিহ বুখারি, হাদিস : ১৪০৩)।

জাকাতের আর্থ-সামাজিক গুরুত্ব

জাকাত গরিবের হক হিসেবে আল্লাহর নির্ধারিত বিধান। জাকাত ইসলামী অর্থব্যবস্থার অন্যতম উৎস। জাকাত এ জন্য ফরজ করা হয়েছে, যেন সম্পদ শুধু ধনীদের হাতে পুঞ্জীভূত না থাকে, বরং কিছু সম্পদ অভাবী, অসহায় ও দরিদ্র লোকদের কাছেও হস্তান্তরিত হয়। এতে সমাজে বেকারত্বও কমে যায়। এভাবে সমাজে ধনী ও দরিদ্রের মধ্যে বৈষম্য দূরীকরণে জাকাত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। 

মানুষ অভাবে থাকলে বা ক্ষুধার্ত থাকলে তার মধ্যে অপরাধপ্রবণতা বেড়ে যায়। সে যেকোনো উপায়ে তার জীবনধারণের চেষ্টা করে। ফলে তার মধ্যে ধর্ম-অধর্ম কোনো জ্ঞান থাকে না। ক্ষুধার্ত বা অভাবী মানুষ যেকোনো অপরাধ করতে কাপর্ণ্য করে না। একসময় সে কুফরির দিকে ধাবিত হয়। তাই মহানবী (সা.) দরিদ্রতা ও কুফরি থেকে আল্লাহর কাছে আশ্রয় প্রার্থনা করেছেন। দারিদ্র্য মানুষের চিন্তাশক্তিকে বিলুপ্ত করে। এ জন্য ইমাম আবু হানিফা (রা) বলেন, যার বাড়িতে আটা নেই, তার নিকট কোনো পরামর্শ দিতে যেয়ো না। কারণ তার চিন্তা বিক্ষুব্ধ হতে বাধ্য।

জাকাতের আর্থ-সামাজিক গুরুত্বের কিছু বিষয় নিম্নে বর্ণনা করা হলো-

ক. জাকাত সম্পদকে পবিত্র করে :  সালাত যেমন মানুষের আত্মাকে পবিত্র করে, তেমনি জাকাত তার ধন-সম্পদকে পবিত্র এবং অকল্যাণমুক্ত করে। আল্লাহ তাআলা বলেছেন, ‘তাদের সম্পদ থেকে সদকা (জাকাত) গ্রহণ করুন, এর মাধ্যমে আপনি তাদের পবিত্র করবেন।’ (সুরা : তাওবা, আয়াত : ১০৩)।

মহানবী (সা.) এ প্রসঙ্গে বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি জাকাত প্রদান করবে, তার সম্পদের অকল্যাণ ও অমঙ্গল দূর হয়ে যায়।’ (তারবানি, হাদিস : ১৬০৮)।

খ. জাকাত দারিদ্র্য দূর করে : সুরা তাওবার ৬০ নম্বর আয়াতে আল্লাহ তাআলা জাকাতের আটটি খাতের উল্লেখ করেছেন। তার মধ্যে চারটি খাত হলো : ফকির, মিসকিন, দাস-দাসী এবং ঋণগ্রস্ত ব্যক্তি। এই চারটি শ্রেণির মানুষ হচ্ছে অবহেলিত, পীড়িত ও অভাবগ্রস্ত। জাকাত এদের মধ্যে বণ্টিত হলে তাদের জীবনযাত্রার মান উন্নত হতে বাধ্য, যা সমাজ থেকে দারিদ্র্য দূর করে সমাজকে করে আর্থিকভাবে ভারসাম্যপূর্ণ। 

আমরা এক পরিসংখ্যান থেকে জানতে পারি, বাংলাদেশের মোট জনসংখ্যার ১০.৫ শতাংশ লোক দরিদ্র এবং সার্বিক দারিদ্র্যের হার ২০.৫ শতাংশ। আর মোট জনসংখ্যার ২৫ শতাংশ লোক জাকাত দেওয়ার সামর্থ্য রাখে। এই হিসাবে বাংলাদেশে প্রায় ৩০ হাজার কোটি টাকা জাকাত আদায় হওয়ার কথা। যদি শরয়ি আইন ও নীতি মেনে জাকাত আদায় ও বিতরণ করা হয়, তাহলে ২০.৫ শতাংশ লোকের দরিদ্র থাকার কথা নয়।

গ. জাকাত উৎপাদন বৃদ্ধি করে : অর্থনীতিতে জাকাতের প্রভাব খুবই উল্লেখযোগ্য। জাকাত গরিব, দুঃখী ও অভাবী মানুষের মধ্যে যথাযথভাবে বণ্টিত হলে তাদের ক্রয়ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। ফলে এসব লোকের চাহিদা বাড়ে। চাহিদা পূরণের জন্য স্বাভাবিকভাবেই উৎপাদন ও জোগান বৃদ্ধি পায়। এতে বাজারে চাহিদা বাড়ে। চাহিদা বাড়ার কারণে উৎপাদন বৃদ্ধি পায়। এর সঙ্গে মুনাফাও বেড়ে যায়। এভাবে জাকাত অর্থনীতিতে সঞ্চারিত গতি হয়। ফলে সার্বিকভাবে অর্থনৈতিক কার্যক্রম বেড়ে যায়।

ঘ. জাকাত অর্থনৈতিক বৈষম্য দূর করে : জাকাত ঠিকমতো আদায় ও বিলি-বণ্টন হলে গরিব ও অভাবীরা সচ্ছল ও উন্নত জীবনযাপনের সুযোগ পায়। ফলে ধনী-গরিবের বৈষম্য দূরীভূত হয়। জাকাত ধনীদের সম্পদকে গরিবদের মধ্যে ছড়িয়ে দেয়। এর ফলে সম্পদ কেবল ধনীদের হাতেই আটকে থাকে না। মানুষের মধ্যে ধনী-গরিবের বৈষম্য দূর করার জন্য আল্লাহ তাআলা সুরা হাশরের ৭ নম্বর আয়াতে উল্লেখ করেছেন, ‘সম্পদ যেন কেবল তোমাদের ধনীদের মধ্যে আবর্তিত না হয়।’

ঙ. জাকাত সমাজে শান্তি আনয়ন করে : জাকাত প্রদানের  মাধ্যমে অর্থনীতির যে ভীত তৈর হয় তাতে ধনী-গরিবের বৈষম্য কমে যায়। সমাজের বিরাট হতদরিদ্র জনগোষ্ঠীর হাতে সম্পদ বণ্টিত হওয়ার ফলে সমাজে থাকে না কোনো বিরোধ। এতে জাকাত দাতা ও গ্রহীতার মধ্যে সহমর্মিতা ও সদ্ভাবের সম্পর্ক তৈরি হয়। পারস্পরিক ভালোবাসায় সবাই সিক্ত হয়। এতে সমাজে ফিরে আসে শান্তি ও নিরাপত্তা।

দারিদ্র্য বিমোচন ও জাকাত

জাকাতের বহুমুখী অবদান অস্বীকার করার কোনো উপায় নেই, বিশেষ করে মানুষের মৌলিক চাহিদা পূরণ ও তার অভাব-অনটন দূর করার ক্ষেত্রে অর্থনৈতিক ব্যবস্থা হিসেবে জাকাতের ভূমিকা অনন্য। ইসলাম সমাজের অনাহারী, অভুক্ত ও অবহেলিত মানুষের চাহিদা পূরণে গুরুত্ব দিয়েছে। এমনকি এসব শ্রেণির চাহিদার অবহেলার পরিণতি সম্পর্কে ইসলামে কঠোর হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করা হয়েছে। 

আল্লাহর নবী মুহাম্মদ (সা.) বলেছেন, ‘সে প্রকৃত মুসলমান নয়, যে তার প্রতিবেশীকে অভুক্ত রেখে নিজের উদরপূর্তি করে।’

ইসলামের এই যে বিধান এবং মানুষের কাছে অর্থনৈতিক সহায়তা পৌঁছে দিয়ে তাকে স্বাবলম্বী ও কর্মক্ষম করে তোলা, তার অনন্য কর্মকৌশল হলো জাকাতব্যবস্থা।

অতএব, ইসলামের বনিয়াদি নীতির স্বার্থে, দুনিয়া ও আখিরাতের মুক্তির লক্ষ্যে এবং সামাজিক শান্তি ও নিরাপত্তার উদ্দেশ্যে সমপদশালী মুসলমানের উচিত সুষ্ঠুভাবে জাকাত আদায় করা।

লেখক : প্রাবন্ধিক, সাহিত্যিক ও সাবেক অ্যাডিশনাল ম্যানেজিং ডিরেক্টর, স্ট্যান্ডার্ড (ইসলামী) ব্যাংক।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
ইসলামী রাজনীতির প্রধান উৎস আল-কোরআন
ইসলামী রাজনীতির প্রধান উৎস আল-কোরআন
জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন
জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ইসলামী অর্থনীতিতে বাজারদর নির্ধারণের ন্যায়সংগত পথ
ইসলামী অর্থনীতিতে বাজারদর নির্ধারণের ন্যায়সংগত পথ
অমুসলিমদের কলমে মহানবী (সা.)-এর মহিমা
অমুসলিমদের কলমে মহানবী (সা.)-এর মহিমা
সাফল্য লাভে অধ্যবসায়ের গুরুত্ব
সাফল্য লাভে অধ্যবসায়ের গুরুত্ব
মহানবী (সা.) যেভাবে মানবজাতির জন্য রহমতস্বরূপ
মহানবী (সা.) যেভাবে মানবজাতির জন্য রহমতস্বরূপ
ইসলামের বিশ্বাস সহাবস্থানে
ইসলামের বিশ্বাস সহাবস্থানে
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন ৩ বাংলাদেশি আলেম
মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন ৩ বাংলাদেশি আলেম
মুজিজা, কারামত ও কারসাজির মধ্যে পার্থক্য
মুজিজা, কারামত ও কারসাজির মধ্যে পার্থক্য
মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন তিন বাংলাদেশি আলেম
মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন তিন বাংলাদেশি আলেম
সর্বশেষ খবর
চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় বিএনপি নিজেকে আধুনিকায়ন করেছে : তারেক রহমান
চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় বিএনপি নিজেকে আধুনিকায়ন করেছে : তারেক রহমান

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

নরসিংদীর চরাঞ্চলে সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধ হয়ে একজন নিহত
নরসিংদীর চরাঞ্চলে সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধ হয়ে একজন নিহত

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ওষুধের আগ্রাসী বিপণনে ভোক্তা অধিকার লঙ্ঘন
ওষুধের আগ্রাসী বিপণনে ভোক্তা অধিকার লঙ্ঘন

২৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

রোনালদোকে ছাড়াই আল-নাসরের গোল উৎসব
রোনালদোকে ছাড়াই আল-নাসরের গোল উৎসব

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

৩৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

চাঁদপুর কবরস্থানে নবজাতক রেখে যাওয়ার ঘটনায় হাসপাতালের কার্যক্রম বন্ধ
চাঁদপুর কবরস্থানে নবজাতক রেখে যাওয়ার ঘটনায় হাসপাতালের কার্যক্রম বন্ধ

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অস্ট্রেলিয়া সিরিজে নেই স্যান্টনার, দায়িত্বে ব্রেসওয়েল
অস্ট্রেলিয়া সিরিজে নেই স্যান্টনার, দায়িত্বে ব্রেসওয়েল

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন
ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাজের ফাঁকে ঘুম আসে? জানুন মুক্তির উপায়
কাজের ফাঁকে ঘুম আসে? জানুন মুক্তির উপায়

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

নতুন অ্যালবামে প্রকাশ করে যুক্তরাষ্ট্রে যাবে অর্থহীন
নতুন অ্যালবামে প্রকাশ করে যুক্তরাষ্ট্রে যাবে অর্থহীন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেষ মুহূর্তের নাটকীয় গোলে অ্যাতলেটিকোকে হারাল লিভারপুল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয় গোলে অ্যাতলেটিকোকে হারাল লিভারপুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেইনের জোড়া গোলে চেলসিকে হারাল বায়ার্ন
কেইনের জোড়া গোলে চেলসিকে হারাল বায়ার্ন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বহুতল ভবনের ছাদ থেকে পড়ে বৃদ্ধ নিহত
রাজধানীতে বহুতল ভবনের ছাদ থেকে পড়ে বৃদ্ধ নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানী ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুকধারীর গুলিতে ৩ পুলিশ কর্মকর্তা নিহত
যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুকধারীর গুলিতে ৩ পুলিশ কর্মকর্তা নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে বজ্রবৃষ্টির আভাস
সারাদেশে বজ্রবৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাণের স্পন্দনে জেগে উঠুক দেশের ফুটবল
প্রাণের স্পন্দনে জেগে উঠুক দেশের ফুটবল

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ইসলামী রাজনীতির প্রধান উৎস আল-কোরআন
ইসলামী রাজনীতির প্রধান উৎস আল-কোরআন

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নারায়ণগঞ্জে ইউপি চেয়ারম্যান ডালিম গ্রেফতার
নারায়ণগঞ্জে ইউপি চেয়ারম্যান ডালিম গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে শিশু খাদ্য উৎপাদন কারখানায় অভিযান, জরিমানা
টঙ্গীতে শিশু খাদ্য উৎপাদন কারখানায় অভিযান, জরিমানা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চকরিয়ায় অপহরণ চক্রের সদস্য অস্ত্রসহ আটক, নারী উদ্ধার
চকরিয়ায় অপহরণ চক্রের সদস্য অস্ত্রসহ আটক, নারী উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রাইভেটকারের গ্যাস সিলিন্ডারে মিলল ইয়াবা, আটক ২
প্রাইভেটকারের গ্যাস সিলিন্ডারে মিলল ইয়াবা, আটক ২

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের
ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি
৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন
জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সর্বাধিক পঠিত
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সারা দেশে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়বে তাপমাত্রা
সারা দেশে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়বে তাপমাত্রা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ
চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই
ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ
হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল
রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা