শিরোনাম
প্রকাশ: ০৬:৫৭, রবিবার, ১৩ এপ্রিল, ২০২৫

ইসলামপূর্ব আরব

কুরাইশ বংশ ও তার শাখা-প্রশাখা

মাওলানা সাখাওয়াত উল্লাহ
অনলাইন ভার্সন
কুরাইশ বংশ ও তার শাখা-প্রশাখা

কুরাইশের পিতৃপুরুষের নাম ফিহর। তার বংশধারা এরূপ : ফিহর ইবনু মালিক ইবনু কিনানা ইবনু খুজাইমা...ইবনু মুদরিকা ইবনু ইলয়াস ইবনু মুদার ইবনু নিজার ইবনু মাদ ইবনু আদনান। (বিস্তারিত জানার জন্য দেখুন : নাসবু কুরাইশ, মুসআব আজ-জুবাইরি (১৫৬-২৩৬ হি.)

এই বংশধারা আদনান পর্যন্ত সম্পূর্ণ বিশুদ্ধ এবং এতে সন্দেহের অবকাশ নেই। মহানবী (সা.)-এর বংশপরম্পরাও এসব ব্যক্তি হয়ে আদনান পর্যন্ত পৌঁছেছে।

আদম (আ.)-কে কুরাইশ বংশের প্রথম পুরুষ হিসেবে গণ্য করা হয়, ইবরাহিম (আ.)-কে এই বংশের ২০তম অধস্তন পুরুষ বলে গণ্য করা হয়। এই বংশের সদস্য হিসেবে নুহ (আ.)-এর নামও বিভিন্ন বর্ণনায় উল্লেখ আছে। আদম (আ.)-এর দশম অধস্তন পুরুষ তিনি। (সিরাতে ইবনে হিশাম, খণ্ড-১, পৃষ্ঠা-৪২)

রাসুল (সা.)-এর ঊর্ধ্বতন পূর্বপুরুষ ফিহরের উপাধি ছিল কুরাইশ।

ফিহর খ্রিস্টপূর্ব ২০০ অব্দে মক্কায় জন্মগ্রহণ করেন। এ জন্য তাঁর বংশধরদের কুরাইশি বলা হয়। আদম (আ.) থেকে শুরু করে ফিহর পর্যন্ত বংশপরিক্রমায় মোট ৭৯ জন ব্যক্তির নাম ইতিহাসে লিপিবদ্ধ আছে। জুবায়ের (রা.) বলেন, কুরাইশ হলো ফিহর ইবনে মালিকের নাম। তাঁর সন্তানরাই কুরাইশ বংশের অন্তর্ভুক্ত।

খ্রিস্টীয় পঞ্চম শতাব্দীতে ফিহরের অধস্তন পুরুষ কুসাই মক্কা নগরীসহ গোটা হিজাজে কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠা করেন এবং তিনি পবিত্র কাবাঘরকে একত্র হওয়ার স্থানে পরিণত করেন। আবু জর হারবি বলেন, নজর বিন কিনানার সন্তানদের কুরাইশ বলা হয়। যারা নজর বিন কিনানার বংশধর, তারাই কুরাইশ নামে অভিহিত। এটি বেশির ভাগ আলেমের মত।

কেননা হাদিসে এসেছে, আশআস বিন কায়েস (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি কিনদা গোত্রের প্রতিনিধিদলের সঙ্গে রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর কাছে এলাম। তারা (কিনদা গোত্র) আমাকে তাদের মধ্যে শ্রেষ্ঠ মনে করত। আমি বললাম, হে আল্লাহর রাসুল! আপনারা কি আমাদের অন্তর্ভুক্ত নন? তিনি বলেন, আমরা বনু নজর বিন কিনানার বংশধর। আমরা আমাদের মাতার প্রতি অপবাদ আরোপ করি না এবং আমাদের পিতৃপুরুষ থেকেও পৃথক হই না। বর্ণনাকারী বলেন, (এর পর থেকে) আশআস বিন কায়েস (রা.) বলতেন, যে ব্যক্তি কুরাইশ গোত্রের কোনো লোককে নজর বিন কিনানা গোত্রভুক্ত নয় বলে দাবি করবে, আমি অবশ্যই তাকে কাজাফ তথা মিথ্যা অপবাদের শাস্তি দেব। (ইবনে মাজাহ, হাদিস : ২৬১২)

অনেকের মতে, নজর ইবনে কিনানার বংশধররাই মূলত কুরাইশ। (আল বিদায়া ওয়ান নিহায়া, ইবনে কাসির (রহ.), ইসলামিক ফাউন্ডেশন, খণ্ড-২, পৃষ্ঠা-৩৮৫)

ফিহরের উপাধি বা লকব ছিল কুরাইশ। তার বংশধররা শব্দটিকে তাদের বংশীয় প্রতীক হিসেবে বেছে নেয়। আরবি ভাষায় কুরাইশ শব্দটির একাধিক অর্থ আছে।

কুরাইশকে কুরাইশ বলার বিভিন্ন কারণ আছে। যেমন—

ইবনে হিশামের মতে, কুরাইশ শব্দটি ‘তাকাররুশ’ থেকে উদ্ভূত, যার অর্থ ব্যবসা-বাণিজ্য করা, ব্যবসা করা, কামাই-রোজগার করা। তারা ব্যবসা-বাণিজ্য করে জীবিকা নির্বাহ করত বলে তাদের কুরাইশ বলা হয়।

কারো কারো মতে, কুরাইশ অর্থ জমায়েত করা বা একত্র করা। কেননা তারা বিভিন্ন দিকে বিক্ষিপ্ত অবস্থায় ছিল, সর্বপ্রথম কুসাই বিন কিলাব তাদের হারামের চারপাশে জড়ো করেন, তাই তাদের কুরাইশ বলা হয়েছে।

কারো কারো মতে, কুরাইশ শব্দটি ‘তাকরিশ’ থেকে উদ্ভূত। এর অর্থ হলো অনুসন্ধান করা। কেননা নজর বিন কিনানার ছেলেরা হজ মৌসুমে  হাজিদের খবরাখবর নিতেন এবং তাদের বিভিন্ন প্রয়োজন পূরণ করতেন। হজ শেষ করে লোকেরা যাতে ফিরে যেতে পারে তার ব্যবস্থাও করতেন।

কেউ কেউ বলেন, কুরাইশ সাগরের একটি বড় মাছের নাম। এই মাছ অন্যান্য মাছের ওপর প্রাধান্য বিস্তার করে থাকে। তেমনি কুরাইশ অন্য সব গোত্রের ওপর প্রাধান্য পেয়ে থাকে। তাই তাদের এই নাম দেওয়া হয়েছে। (তাফসিরে কুরতুবি)

কুরাইশের শাখা-প্রশাখা

কুরাইশ একটিমাত্র গোত্র ছিল না। তারা বিভক্ত ছিল ছোট ১০টি গোত্রে। সেগুলো হলো বনু হাশিম, বনু উমাইয়া, বনু নাওফাল, বনু আবদুদ দার, বনু আসাদ, বনু তাইম, বনু মাখজুম, বনু আদি, বনু জুমাহ ও বনু সাহম।

জীবনযাত্রার মান ও জীবনযাপনের পদ্ধতি অনুযায়ী কুরাইশের এসব শাখা দুটি ভাগে বিভক্ত ছিল : কুরাইশ আজ-জাওয়াহির ও কুরাইশ আল-বাতায়িহ। কুরাইশ আজ-জাওয়াহির মক্কার আশপাশে বেদুইনসুলভ জীবন যাপন করত, অন্যান্য আরব গোত্রের মতোই। অন্যদিকে কুরাইশ আল-বাতায়িহ শহুরে জীবন যাপন করত। তাদের প্রধান পেশা ছিল ব্যবসা-বাণিজ্য। পার্শ্ববর্তী সভ্য দেশগুলোতে তাদের যাতায়াত ছিল। ফলে তাদের ছিল সুশৃঙ্খল জীবনধারা।

কুরাইশ আজ-জাওয়াহির ও কুরাইশ আল-বাতায়িহের গোত্রগুলোর তালিকা—

কুরাইশ আজ-জাওয়াহির

১. বনু মুহারিব

২. বনু তাইম আল-আদরাম

৩. খুজাইমা ইবনু লুআই

৪. সাদ ইবনু লুআই

৫. জুশাম ইবনু লুআই

৬. বনু হারিস।

কুরাইশ আল-বাতায়িহ

৭. বনু কুসাই ইবনু কিলাব

৮. বনু কাব ইবনু লুআই।

ইবনু খালদুন লিখেছেন, বনু কুসাই ও বনু কাব ইবনু লুআই বাদে কুরাইশের সব শাখা ছিল কুরাইশ আজ-জাওয়াহিরের অন্তর্ভুক্ত। মূলকথা এই যে সমস্ত ইতিহাস ও বর্ণনা এ ব্যাপারে একমত যে কুরাইশের রাজনৈতিক শক্তি ও প্রতিপত্তির প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন কুসাই। এর আগে কুরাইশের মধ্যে জাতীয় শৃঙ্খলা ছিল না। মক্কা ছিল একটি কেন্দ্র, তার চারপাশে কুরাইশের সমস্ত বংশধর ঘুরপাক খেত। কুসাই-ই প্রথম তাদের জাতীয় বীর হিসেবে আবির্ভূত হন।

কুরাইশের যুগ

বিশ্ব ইতিহাসের মঞ্চে কখন আত্মপ্রকাশ করেছিল কুরাইশ? এই বংশ একটি গোত্র হিসেবে কখন গঠিত হয়েছিল? ইতিহাসের পাতায় এসব প্রশ্নের কোনো জবাব নেই। তবে জানা যায়, আবদুল মুত্তালিব খ্রিস্টীয় ষষ্ঠ শতকের মধ্যভাগে জীবিত ছিলেন। আবদুল মুত্তালিব থেকে নিয়ে ফিহর পর্যন্ত ১০ জন পিতৃপুরুষ ছিলেন। যদি প্রতিটি প্রজন্মের জন্য আমরা ২৫ বছর ধরে নিই, তাহলে মোট সময় দাঁড়ায় আড়াই শ বছর।

কুরাইশের রাজনৈতিক স্বাধীনতা

হিজাজ ছিল কুরাইশের আবাসভূমি। হিজাজ কখনো ভিনদেশি দখলদারদের দ্বারা বিজিত হয়নি। যদিও পার্শ্ববর্তী সাম্রাজ্যগুলোর রাজনৈতিক অভিলাষ ছিল হিজাজের প্রতি। ইয়েমেনের হিময়ারি ও হাবশি রাজন্যবর্গ, পারস্য সাম্রাজ্য ও রোমান সাম্রাজ্য কখনো কখনো আরবের এই অংশের ওপর অভিযান পাঠিয়েছে, কিন্তু সব সময়ই তারা ব্যর্থ হয়ে ফিরে গেছে।

স্বাভাবিক কারণেই আরব ভূখণ্ডের অভ্যন্তরীণ অংশের আরবদের ঝোঁক বেশি ছিল ইয়েমেন রাজ্যের প্রতি; পারসিক ও রোমান সাম্রাজ্যের প্রতি নয়।

কুসাই শৈশবেই তাঁর পিতার স্নেহ থেকে বঞ্চিত হন। তাঁর পিতা কিলাব মৃত্যুবরণ করার পর তাঁর মা বনু উজরা একজন পুরুষকে বিয়ে করেন। বনু উজরা আরবের উত্তরাঞ্চলের সীমান্তবর্তী এলাকায় শামের কাছাকাছি বসবাস করতেন। কুসাইও তাঁর মায়ের কাছে লালিত-পালিত হন। যুবক বয়সে তিনি তাঁর বংশ ও গোত্র সম্পর্কে জানতে উদগ্রীব হয়ে ওঠেন এবং এ ব্যাপারে তত্ত্ব-তালাশ করতে শুরু করেন। প্রাপ্ত নির্দেশনা মোতাবেক তিনি হিজাজে পৌঁছেন এবং তাঁর গোত্রের লোকদের সঙ্গে মিলিত হন। ছোটবেলা থেকেই তাঁর মধ্যে দৃঢ় প্রত্যয় ও উচ্চাকাঙ্ক্ষা ছিল। আরবের অন্যান্য গোত্র মক্কায় কুরাইশকে দমন করে রাখত। কুসাই মক্কায় এসে কুরাইশের ছড়িয়ে-ছিটিয়ে থাকা শাখাগুলোকে ঐক্যবদ্ধ করলেন এবং কয়েকটি ছোট লড়াইয়ের পর মক্কায় কুরাইশের প্রতিপত্তি প্রতিষ্ঠা করলেন। এভাবে তিনি মক্কার জমিনে ছোট একটি রাজ্যের ভিত্তি স্থাপন করলেন।

হামজা আল-ইসফাহানি তাঁর ইতিহাসে ওয়াকি আল-কাদি থেকে বর্ণনা করেছেন যে কুসাই ইবনু কিলাব পারসিক সম্রাট ফাইরুজ হরমুজের যুগের লোক ছিলেন।

বিডি প্রতিদিন/মুসা

এই বিভাগের আরও খবর
বর্ষাকালের সেরা আমল বৃক্ষরোপণ
বর্ষাকালের সেরা আমল বৃক্ষরোপণ
বিশ্বসভ্যতায় মুসলমানদের অবদান
বিশ্বসভ্যতায় মুসলমানদের অবদান
যেভাবে হয়েছিল মহানবী (সা.)-এর কাফন ও দাফন
যেভাবে হয়েছিল মহানবী (সা.)-এর কাফন ও দাফন
চাঁদাবাজি একটি সামাজিক অভিশাপ
চাঁদাবাজি একটি সামাজিক অভিশাপ
সন্তানের প্রতি মুসলিম মনীষীদের উপদেশ
সন্তানের প্রতি মুসলিম মনীষীদের উপদেশ
যে নবীর দাফন হয়েছে মুহাম্মদ (সা.)-এর ওফাতের পর
যে নবীর দাফন হয়েছে মুহাম্মদ (সা.)-এর ওফাতের পর
ইসলামে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার গোড়াপত্তন যেভাবে
ইসলামে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার গোড়াপত্তন যেভাবে
সবার আগে কোরআন
সবার আগে কোরআন
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
শাসকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নসিহত
শাসকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নসিহত
সুখময় দাম্পত্য জীবনের সন্ধানে
সুখময় দাম্পত্য জীবনের সন্ধানে
ইসলামের দৃষ্টিতে প্রচলিত গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা
ইসলামের দৃষ্টিতে প্রচলিত গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা
সর্বশেষ খবর
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের চেয়ারম্যান মো. ফরহাদ উদ্দীন
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের চেয়ারম্যান মো. ফরহাদ উদ্দীন

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় সাবেক ইউপি সদস্যকে গুলি ও কুপিয়ে হত্যা
কুমিল্লায় সাবেক ইউপি সদস্যকে গুলি ও কুপিয়ে হত্যা

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই-২৪ গণঅভ্যুত্থান স্মরণে গাকৃবিতে স্থিরচিত্র প্রদর্শনী
জুলাই-২৪ গণঅভ্যুত্থান স্মরণে গাকৃবিতে স্থিরচিত্র প্রদর্শনী

৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ববি সাংবাদিকতা বিভাগের নতুন চেয়ারম্যান মো. ফরহাদ উদ্দীন
ববি সাংবাদিকতা বিভাগের নতুন চেয়ারম্যান মো. ফরহাদ উদ্দীন

১০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

এক ওভারে ৪৫ রান, আফগান ব্যাটারের রেকর্ড
এক ওভারে ৪৫ রান, আফগান ব্যাটারের রেকর্ড

১২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গণপিটুনিতে এক ব্যক্তির মৃত্যু
গণপিটুনিতে এক ব্যক্তির মৃত্যু

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নদীতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
নদীতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শাহবাগে সমাবেশ: ৯ দফা দিল ছাত্রদল
শাহবাগে সমাবেশ: ৯ দফা দিল ছাত্রদল

১৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশ টেবিল টেনিসের দায়িত্বে থাইল্যান্ডের কোচ
বাংলাদেশ টেবিল টেনিসের দায়িত্বে থাইল্যান্ডের কোচ

১৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বরিশালে আওয়ামী লীগের ৩ নেতা গ্রেফতার
বরিশালে আওয়ামী লীগের ৩ নেতা গ্রেফতার

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

'ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করলে জুলাই গণঅভ্যুত্থানের সুফল ভোগ করবে সবাই'
'ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করলে জুলাই গণঅভ্যুত্থানের সুফল ভোগ করবে সবাই'

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৯ বছরেই অবসরের ভাবনায় এক সময়ের বিস্ময়বালক ডেলে আলি
২৯ বছরেই অবসরের ভাবনায় এক সময়ের বিস্ময়বালক ডেলে আলি

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নাটোর চিনিকলে ১২ নিরাপত্তারক্ষীকে বেঁধে রেখে ডাকাতি
নাটোর চিনিকলে ১২ নিরাপত্তারক্ষীকে বেঁধে রেখে ডাকাতি

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফ্যাসিবাদ বিদায় করেছি, গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠা করতে পারিনি: নজরুল ইসলাম খান
ফ্যাসিবাদ বিদায় করেছি, গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠা করতে পারিনি: নজরুল ইসলাম খান

৩১ মিনিট আগে | রাজনীতি

মেসির চোটের অবস্থা নিয়ে যা জানালেন কোচ মাশ্চেরানো
মেসির চোটের অবস্থা নিয়ে যা জানালেন কোচ মাশ্চেরানো

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দিনাজপুরে মহাত্রিপুরারী কৈলাশপতির মহাস্নানযাত্রা উৎসব
দিনাজপুরে মহাত্রিপুরারী কৈলাশপতির মহাস্নানযাত্রা উৎসব

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রিতে স্বেচ্ছায় রক্তদান কর্মসূচি পালন
ব্রিতে স্বেচ্ছায় রক্তদান কর্মসূচি পালন

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১৫ বছর পর শেবাচিমে হেমাটোলজি সেবা শুরু
১৫ বছর পর শেবাচিমে হেমাটোলজি সেবা শুরু

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঘোড়াবান্দ উচ্চ বিদ্যালয়ের 
নবনির্মিত ভবন উদ্বোধন
ঘোড়াবান্দ উচ্চ বিদ্যালয়ের  নবনির্মিত ভবন উদ্বোধন

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে মুয়াজ্জিনের মৃত্যু
বগুড়ায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে মুয়াজ্জিনের মৃত্যু

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় কোস্ট গার্ডের শিক্ষা সামগ্রী বিতরণ
মোংলায় কোস্ট গার্ডের শিক্ষা সামগ্রী বিতরণ

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেয়াল ধসে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
দেয়াল ধসে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সমাবেশস্থল পরিষ্কার করল ছাত্রদল নেতাকর্মীরা
সমাবেশস্থল পরিষ্কার করল ছাত্রদল নেতাকর্মীরা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চুলের রুক্ষতা দূর করার উপায়
চুলের রুক্ষতা দূর করার উপায়

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ট্রাকের ধাক্কায় শিশুর মৃত্যু
ট্রাকের ধাক্কায় শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বামীর ছুরিকাঘাতে স্ত্রীর মৃত্যুর অভিযোগ
স্বামীর ছুরিকাঘাতে স্ত্রীর মৃত্যুর অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানকে খোঁচা ভারতের সাবেক ক্রিকেটারের
পাকিস্তানকে খোঁচা ভারতের সাবেক ক্রিকেটারের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই মাসে প্রবাসী আয় ২৪৭ কোটি ডলার
জুলাই মাসে প্রবাসী আয় ২৪৭ কোটি ডলার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মধুপুর প্রেসক্লাবের সভাপতি জয়নাল, সম্পাদক নোমান
মধুপুর প্রেসক্লাবের সভাপতি জয়নাল, সম্পাদক নোমান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির সব রাজনৈতিক ক্ষমতার উৎস জনগণ : তারেক রহমান
বিএনপির সব রাজনৈতিক ক্ষমতার উৎস জনগণ : তারেক রহমান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ফেসবুক লাইভে এসে রাজনীতি ছাড়ার ঘোষণা ফাতেমার
ফেসবুক লাইভে এসে রাজনীতি ছাড়ার ঘোষণা ফাতেমার

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ডি ভিলিয়ার্সের ব্যাটিং ঝড়ে পাকিস্তানকে উড়িয়ে চ্যাম্পিয়ন দক্ষিণ আফ্রিকা
ডি ভিলিয়ার্সের ব্যাটিং ঝড়ে পাকিস্তানকে উড়িয়ে চ্যাম্পিয়ন দক্ষিণ আফ্রিকা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১২ কেজি এলপি গ্যাসের দাম কমলো
১২ কেজি এলপি গ্যাসের দাম কমলো

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে ভারতের অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমান ‘রাফাল’ ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
যেভাবে ভারতের অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমান ‘রাফাল’ ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে ‘ডাইনি’ অপবাদে একই পরিবারের পাঁচজনকে পুড়িয়ে হত্যা
ভারতে ‘ডাইনি’ অপবাদে একই পরিবারের পাঁচজনকে পুড়িয়ে হত্যা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের হুমকির সত্ত্বেও রাশিয়ার কাছ থেকে তেল কিনবে ভারত
ট্রাম্পের হুমকির সত্ত্বেও রাশিয়ার কাছ থেকে তেল কিনবে ভারত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ আগস্ট সব পোশাক কারখানায় সাধারণ ছুটি ঘোষণা
৫ আগস্ট সব পোশাক কারখানায় সাধারণ ছুটি ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যক্তি করদাতাদের আয়কর রিটার্ন অনলাইনে দাখিল বাধ্যতামূলক
ব্যক্তি করদাতাদের আয়কর রিটার্ন অনলাইনে দাখিল বাধ্যতামূলক

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষক নিয়োগে জামায়াতের সাবেক এমপির সুপারিশ উপ-উপাচার্যের ফেসবুক স্টোরিতে
শিক্ষক নিয়োগে জামায়াতের সাবেক এমপির সুপারিশ উপ-উপাচার্যের ফেসবুক স্টোরিতে

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তেল আবিবে হাজার হাজার ইসরায়েলির বিক্ষোভ
তেল আবিবে হাজার হাজার ইসরায়েলির বিক্ষোভ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিয়াদ চাঁদাবাজিতে জড়িত : অপু
রিয়াদ চাঁদাবাজিতে জড়িত : অপু

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পণ্যে ২০ শতাংশ মার্কিন কাঁচামাল থাকলে শুল্ক লাগবে না : বিজিএমইএ সভাপতি
পণ্যে ২০ শতাংশ মার্কিন কাঁচামাল থাকলে শুল্ক লাগবে না : বিজিএমইএ সভাপতি

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এনসিপির শীর্ষ তিন নেতার ভিডিও বার্তা
এনসিপির শীর্ষ তিন নেতার ভিডিও বার্তা

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচএসসি-বিসিএস পরীক্ষার্থীদের অতিরিক্ত সময় নিয়ে বের হওয়ার আহ্বান ডিএমপির
এইচএসসি-বিসিএস পরীক্ষার্থীদের অতিরিক্ত সময় নিয়ে বের হওয়ার আহ্বান ডিএমপির

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহকর্মীকে ধর্ষণ, ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রীর নাতির যাবজ্জীবন
গৃহকর্মীকে ধর্ষণ, ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রীর নাতির যাবজ্জীবন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাসের নির্মম হত্যাযজ্ঞের সর্বোচ্চ শাস্তি চাইলেন অ্যাটর্নি জেনারেল
ইতিহাসের নির্মম হত্যাযজ্ঞের সর্বোচ্চ শাস্তি চাইলেন অ্যাটর্নি জেনারেল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু বিজ্ঞানী ড. এম শমশের আলী আর নেই
পরমাণু বিজ্ঞানী ড. এম শমশের আলী আর নেই

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীতে আজ যেসব সড়ক এড়িয়ে চলার পরামর্শ ডিএমপির
রাজধানীতে আজ যেসব সড়ক এড়িয়ে চলার পরামর্শ ডিএমপির

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলকে কোনও অস্ত্র সরবরাহ নয়, নিশ্চিত করল কানাডা
ইসরায়েলকে কোনও অস্ত্র সরবরাহ নয়, নিশ্চিত করল কানাডা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার বিরুদ্ধে সূচনা বক্তব্য চলছে, বিচার সরাসরি সম্প্রচার
হাসিনার বিরুদ্ধে সূচনা বক্তব্য চলছে, বিচার সরাসরি সম্প্রচার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘সাইয়ারা’ দিয়ে কামব্যাক, দেনায় ডুবে গিয়েছিলেন রাজেশ কুমার
‘সাইয়ারা’ দিয়ে কামব্যাক, দেনায় ডুবে গিয়েছিলেন রাজেশ কুমার

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘দুই-তিন সপ্তাহের মধ্যে সৌদি আরবের সঙ্গে শ্রমিক পাঠানো নিয়ে চুক্তি হবে’
‘দুই-তিন সপ্তাহের মধ্যে সৌদি আরবের সঙ্গে শ্রমিক পাঠানো নিয়ে চুক্তি হবে’

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের আলটিমেটাম উড়িয়ে দিলেন পুতিন
ট্রাম্পের আলটিমেটাম উড়িয়ে দিলেন পুতিন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া কাপে বাংলাদেশের সব ম্যাচ আবুধাবিতে
এশিয়া কাপে বাংলাদেশের সব ম্যাচ আবুধাবিতে

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইন্ডিগো ফ্লাইটে সহযাত্রীকে চড়, আজীবন নিষিদ্ধ যাত্রী
ইন্ডিগো ফ্লাইটে সহযাত্রীকে চড়, আজীবন নিষিদ্ধ যাত্রী

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘স্বদেশ’ এর জন্যই জাতীয় পুরস্কার পাওয়া উচিত ছিল: শাহরুখ
‘স্বদেশ’ এর জন্যই জাতীয় পুরস্কার পাওয়া উচিত ছিল: শাহরুখ

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দলে দলে সমাবেশে আসছেন ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা
দলে দলে সমাবেশে আসছেন ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রকিবুল ইসলামকে দেখতে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল
রকিবুল ইসলামকে দেখতে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কক্সবাজার বিমানবন্দরের রানওয়েতে উড়োজাহাজের সঙ্গে কুকুরের ধাক্কা
কক্সবাজার বিমানবন্দরের রানওয়েতে উড়োজাহাজের সঙ্গে কুকুরের ধাক্কা

১৯ ঘণ্টা আগে | এভিয়েশন

শিশুদের জন্য এআই একাডেমি তৈরি করল ১০ বছরের মেয়ে
শিশুদের জন্য এআই একাডেমি তৈরি করল ১০ বছরের মেয়ে

৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপিতে ২০০ আসনে দেড় হাজার মনোনয়নপ্রত্যাশী
বিএনপিতে ২০০ আসনে দেড় হাজার মনোনয়নপ্রত্যাশী

প্রথম পৃষ্ঠা

চার-পাঁচ দিন কেন ক্রুশিয়াল
চার-পাঁচ দিন কেন ক্রুশিয়াল

প্রথম পৃষ্ঠা

পদ্মার এক ইলিশের দাম ১২৪৮০ টাকা
পদ্মার এক ইলিশের দাম ১২৪৮০ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশি কোম্পানির কমিশন এজেন্ট
বিদেশি কোম্পানির কমিশন এজেন্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অটোরিকশাটি ১ কিমি টেনে নিল ট্রেন
অটোরিকশাটি ১ কিমি টেনে নিল ট্রেন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘোষণাপত্র প্রকাশের সিদ্ধান্ত থেকে সরে এসেছে এনসিপি
ঘোষণাপত্র প্রকাশের সিদ্ধান্ত থেকে সরে এসেছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

কাঁদলেন কাঁদালেন জুলাইয়ের মায়েরা
কাঁদলেন কাঁদালেন জুলাইয়ের মায়েরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয় দেখিয়ে থামিয়ে দেওয়া যাবে না
ভয় দেখিয়ে থামিয়ে দেওয়া যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশ থেকে এসে রাজনীতি নিয়ন্ত্রণ করতে চান তাঁরা
বিদেশ থেকে এসে রাজনীতি নিয়ন্ত্রণ করতে চান তাঁরা

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিন কাঁচামালে বাড়তি শুল্কছাড়
মার্কিন কাঁচামালে বাড়তি শুল্কছাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

অনেক প্রত্যাশা এখনো অপূর্ণ
অনেক প্রত্যাশা এখনো অপূর্ণ

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিলার দিনকাল
সাবিলার দিনকাল

শোবিজ

খুলে যেতে পারে জায়ানের কপাল
খুলে যেতে পারে জায়ানের কপাল

মাঠে ময়দানে

ছাত্র আন্দোলন নিয়ে ঢাকাই ছবি
ছাত্র আন্দোলন নিয়ে ঢাকাই ছবি

শোবিজ

ফেনীতে বন্যায় বিপর্যস্ত জনপদ লালমনিরহাটে তীব্র ভাঙন
ফেনীতে বন্যায় বিপর্যস্ত জনপদ লালমনিরহাটে তীব্র ভাঙন

পেছনের পৃষ্ঠা

চম্পার প্রিয় নায়ক
চম্পার প্রিয় নায়ক

শোবিজ

পপকর্ন প্রস্তুুতি রাখো, শিগগিরই প্রেক্ষাগৃহে আসছি : শাহরুখ খান
পপকর্ন প্রস্তুুতি রাখো, শিগগিরই প্রেক্ষাগৃহে আসছি : শাহরুখ খান

শোবিজ

পদত্যাগের এক দফা, শহীদ মিনারে মানুষের ঢল
পদত্যাগের এক দফা, শহীদ মিনারে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্ব সাঁতারে সর্বকনিষ্ঠ পদকজয়ী চীনের জিদি
বিশ্ব সাঁতারে সর্বকনিষ্ঠ পদকজয়ী চীনের জিদি

মাঠে ময়দানে

গ্যাং কালচার দ্বন্দ্বে বাড়ছে খুন
গ্যাং কালচার দ্বন্দ্বে বাড়ছে খুন

নগর জীবন

সংসদের বাইরে সংবিধান সংশোধনের সুযোগ নেই
সংসদের বাইরে সংবিধান সংশোধনের সুযোগ নেই

নগর জীবন

নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে টি-২০ সিরিজ খেলবেন টাইগাররা
নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে টি-২০ সিরিজ খেলবেন টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ পৌঁছাল চার টেরাবাইট ব্যান্ডউইথের মাইলফলকে
বাংলাদেশ পৌঁছাল চার টেরাবাইট ব্যান্ডউইথের মাইলফলকে

পেছনের পৃষ্ঠা

ইংলিশদের সামনে ভারতের ৩৭৪ রানের চ্যালেঞ্জ
ইংলিশদের সামনে ভারতের ৩৭৪ রানের চ্যালেঞ্জ

মাঠে ময়দানে

বিশ্ব সাঁতারে রাফি ৫৫তম-অ্যানি ৯২তম
বিশ্ব সাঁতারে রাফি ৫৫তম-অ্যানি ৯২তম

মাঠে ময়দানে

শাহবাগে ছাত্রদলের সমাবেশ আজ
শাহবাগে ছাত্রদলের সমাবেশ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

কলকাতায় চুরির মোবাইল কিনে বিপাকে বাংলাদেশি
কলকাতায় চুরির মোবাইল কিনে বিপাকে বাংলাদেশি

পেছনের পৃষ্ঠা

আবার এয়ার ইন্ডিয়ায় যান্ত্রিক ত্রুটি, উড্ডয়ন বাতিল
আবার এয়ার ইন্ডিয়ায় যান্ত্রিক ত্রুটি, উড্ডয়ন বাতিল

পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই ঘোষণাপত্র চূড়ান্ত, প্রকাশ ৫ আগস্ট
জুলাই ঘোষণাপত্র চূড়ান্ত, প্রকাশ ৫ আগস্ট

প্রথম পৃষ্ঠা