শিরোনাম
প্রকাশ: ০৬:৫৭, রবিবার, ১৩ এপ্রিল, ২০২৫

ইসলামপূর্ব আরব

কুরাইশ বংশ ও তার শাখা-প্রশাখা

মাওলানা সাখাওয়াত উল্লাহ
অনলাইন ভার্সন
কুরাইশ বংশ ও তার শাখা-প্রশাখা

কুরাইশের পিতৃপুরুষের নাম ফিহর। তার বংশধারা এরূপ : ফিহর ইবনু মালিক ইবনু কিনানা ইবনু খুজাইমা...ইবনু মুদরিকা ইবনু ইলয়াস ইবনু মুদার ইবনু নিজার ইবনু মাদ ইবনু আদনান। (বিস্তারিত জানার জন্য দেখুন : নাসবু কুরাইশ, মুসআব আজ-জুবাইরি (১৫৬-২৩৬ হি.)

এই বংশধারা আদনান পর্যন্ত সম্পূর্ণ বিশুদ্ধ এবং এতে সন্দেহের অবকাশ নেই। মহানবী (সা.)-এর বংশপরম্পরাও এসব ব্যক্তি হয়ে আদনান পর্যন্ত পৌঁছেছে।

আদম (আ.)-কে কুরাইশ বংশের প্রথম পুরুষ হিসেবে গণ্য করা হয়, ইবরাহিম (আ.)-কে এই বংশের ২০তম অধস্তন পুরুষ বলে গণ্য করা হয়। এই বংশের সদস্য হিসেবে নুহ (আ.)-এর নামও বিভিন্ন বর্ণনায় উল্লেখ আছে। আদম (আ.)-এর দশম অধস্তন পুরুষ তিনি। (সিরাতে ইবনে হিশাম, খণ্ড-১, পৃষ্ঠা-৪২)

রাসুল (সা.)-এর ঊর্ধ্বতন পূর্বপুরুষ ফিহরের উপাধি ছিল কুরাইশ।

ফিহর খ্রিস্টপূর্ব ২০০ অব্দে মক্কায় জন্মগ্রহণ করেন। এ জন্য তাঁর বংশধরদের কুরাইশি বলা হয়। আদম (আ.) থেকে শুরু করে ফিহর পর্যন্ত বংশপরিক্রমায় মোট ৭৯ জন ব্যক্তির নাম ইতিহাসে লিপিবদ্ধ আছে। জুবায়ের (রা.) বলেন, কুরাইশ হলো ফিহর ইবনে মালিকের নাম। তাঁর সন্তানরাই কুরাইশ বংশের অন্তর্ভুক্ত।

খ্রিস্টীয় পঞ্চম শতাব্দীতে ফিহরের অধস্তন পুরুষ কুসাই মক্কা নগরীসহ গোটা হিজাজে কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠা করেন এবং তিনি পবিত্র কাবাঘরকে একত্র হওয়ার স্থানে পরিণত করেন। আবু জর হারবি বলেন, নজর বিন কিনানার সন্তানদের কুরাইশ বলা হয়। যারা নজর বিন কিনানার বংশধর, তারাই কুরাইশ নামে অভিহিত। এটি বেশির ভাগ আলেমের মত।

কেননা হাদিসে এসেছে, আশআস বিন কায়েস (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি কিনদা গোত্রের প্রতিনিধিদলের সঙ্গে রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর কাছে এলাম। তারা (কিনদা গোত্র) আমাকে তাদের মধ্যে শ্রেষ্ঠ মনে করত। আমি বললাম, হে আল্লাহর রাসুল! আপনারা কি আমাদের অন্তর্ভুক্ত নন? তিনি বলেন, আমরা বনু নজর বিন কিনানার বংশধর। আমরা আমাদের মাতার প্রতি অপবাদ আরোপ করি না এবং আমাদের পিতৃপুরুষ থেকেও পৃথক হই না। বর্ণনাকারী বলেন, (এর পর থেকে) আশআস বিন কায়েস (রা.) বলতেন, যে ব্যক্তি কুরাইশ গোত্রের কোনো লোককে নজর বিন কিনানা গোত্রভুক্ত নয় বলে দাবি করবে, আমি অবশ্যই তাকে কাজাফ তথা মিথ্যা অপবাদের শাস্তি দেব। (ইবনে মাজাহ, হাদিস : ২৬১২)

অনেকের মতে, নজর ইবনে কিনানার বংশধররাই মূলত কুরাইশ। (আল বিদায়া ওয়ান নিহায়া, ইবনে কাসির (রহ.), ইসলামিক ফাউন্ডেশন, খণ্ড-২, পৃষ্ঠা-৩৮৫)

ফিহরের উপাধি বা লকব ছিল কুরাইশ। তার বংশধররা শব্দটিকে তাদের বংশীয় প্রতীক হিসেবে বেছে নেয়। আরবি ভাষায় কুরাইশ শব্দটির একাধিক অর্থ আছে।

কুরাইশকে কুরাইশ বলার বিভিন্ন কারণ আছে। যেমন—

ইবনে হিশামের মতে, কুরাইশ শব্দটি ‘তাকাররুশ’ থেকে উদ্ভূত, যার অর্থ ব্যবসা-বাণিজ্য করা, ব্যবসা করা, কামাই-রোজগার করা। তারা ব্যবসা-বাণিজ্য করে জীবিকা নির্বাহ করত বলে তাদের কুরাইশ বলা হয়।

কারো কারো মতে, কুরাইশ অর্থ জমায়েত করা বা একত্র করা। কেননা তারা বিভিন্ন দিকে বিক্ষিপ্ত অবস্থায় ছিল, সর্বপ্রথম কুসাই বিন কিলাব তাদের হারামের চারপাশে জড়ো করেন, তাই তাদের কুরাইশ বলা হয়েছে।

কারো কারো মতে, কুরাইশ শব্দটি ‘তাকরিশ’ থেকে উদ্ভূত। এর অর্থ হলো অনুসন্ধান করা। কেননা নজর বিন কিনানার ছেলেরা হজ মৌসুমে  হাজিদের খবরাখবর নিতেন এবং তাদের বিভিন্ন প্রয়োজন পূরণ করতেন। হজ শেষ করে লোকেরা যাতে ফিরে যেতে পারে তার ব্যবস্থাও করতেন।

কেউ কেউ বলেন, কুরাইশ সাগরের একটি বড় মাছের নাম। এই মাছ অন্যান্য মাছের ওপর প্রাধান্য বিস্তার করে থাকে। তেমনি কুরাইশ অন্য সব গোত্রের ওপর প্রাধান্য পেয়ে থাকে। তাই তাদের এই নাম দেওয়া হয়েছে। (তাফসিরে কুরতুবি)

কুরাইশের শাখা-প্রশাখা

কুরাইশ একটিমাত্র গোত্র ছিল না। তারা বিভক্ত ছিল ছোট ১০টি গোত্রে। সেগুলো হলো বনু হাশিম, বনু উমাইয়া, বনু নাওফাল, বনু আবদুদ দার, বনু আসাদ, বনু তাইম, বনু মাখজুম, বনু আদি, বনু জুমাহ ও বনু সাহম।

জীবনযাত্রার মান ও জীবনযাপনের পদ্ধতি অনুযায়ী কুরাইশের এসব শাখা দুটি ভাগে বিভক্ত ছিল : কুরাইশ আজ-জাওয়াহির ও কুরাইশ আল-বাতায়িহ। কুরাইশ আজ-জাওয়াহির মক্কার আশপাশে বেদুইনসুলভ জীবন যাপন করত, অন্যান্য আরব গোত্রের মতোই। অন্যদিকে কুরাইশ আল-বাতায়িহ শহুরে জীবন যাপন করত। তাদের প্রধান পেশা ছিল ব্যবসা-বাণিজ্য। পার্শ্ববর্তী সভ্য দেশগুলোতে তাদের যাতায়াত ছিল। ফলে তাদের ছিল সুশৃঙ্খল জীবনধারা।

কুরাইশ আজ-জাওয়াহির ও কুরাইশ আল-বাতায়িহের গোত্রগুলোর তালিকা—

কুরাইশ আজ-জাওয়াহির

১. বনু মুহারিব

২. বনু তাইম আল-আদরাম

৩. খুজাইমা ইবনু লুআই

৪. সাদ ইবনু লুআই

৫. জুশাম ইবনু লুআই

৬. বনু হারিস।

কুরাইশ আল-বাতায়িহ

৭. বনু কুসাই ইবনু কিলাব

৮. বনু কাব ইবনু লুআই।

ইবনু খালদুন লিখেছেন, বনু কুসাই ও বনু কাব ইবনু লুআই বাদে কুরাইশের সব শাখা ছিল কুরাইশ আজ-জাওয়াহিরের অন্তর্ভুক্ত। মূলকথা এই যে সমস্ত ইতিহাস ও বর্ণনা এ ব্যাপারে একমত যে কুরাইশের রাজনৈতিক শক্তি ও প্রতিপত্তির প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন কুসাই। এর আগে কুরাইশের মধ্যে জাতীয় শৃঙ্খলা ছিল না। মক্কা ছিল একটি কেন্দ্র, তার চারপাশে কুরাইশের সমস্ত বংশধর ঘুরপাক খেত। কুসাই-ই প্রথম তাদের জাতীয় বীর হিসেবে আবির্ভূত হন।

কুরাইশের যুগ

বিশ্ব ইতিহাসের মঞ্চে কখন আত্মপ্রকাশ করেছিল কুরাইশ? এই বংশ একটি গোত্র হিসেবে কখন গঠিত হয়েছিল? ইতিহাসের পাতায় এসব প্রশ্নের কোনো জবাব নেই। তবে জানা যায়, আবদুল মুত্তালিব খ্রিস্টীয় ষষ্ঠ শতকের মধ্যভাগে জীবিত ছিলেন। আবদুল মুত্তালিব থেকে নিয়ে ফিহর পর্যন্ত ১০ জন পিতৃপুরুষ ছিলেন। যদি প্রতিটি প্রজন্মের জন্য আমরা ২৫ বছর ধরে নিই, তাহলে মোট সময় দাঁড়ায় আড়াই শ বছর।

কুরাইশের রাজনৈতিক স্বাধীনতা

হিজাজ ছিল কুরাইশের আবাসভূমি। হিজাজ কখনো ভিনদেশি দখলদারদের দ্বারা বিজিত হয়নি। যদিও পার্শ্ববর্তী সাম্রাজ্যগুলোর রাজনৈতিক অভিলাষ ছিল হিজাজের প্রতি। ইয়েমেনের হিময়ারি ও হাবশি রাজন্যবর্গ, পারস্য সাম্রাজ্য ও রোমান সাম্রাজ্য কখনো কখনো আরবের এই অংশের ওপর অভিযান পাঠিয়েছে, কিন্তু সব সময়ই তারা ব্যর্থ হয়ে ফিরে গেছে।

স্বাভাবিক কারণেই আরব ভূখণ্ডের অভ্যন্তরীণ অংশের আরবদের ঝোঁক বেশি ছিল ইয়েমেন রাজ্যের প্রতি; পারসিক ও রোমান সাম্রাজ্যের প্রতি নয়।

কুসাই শৈশবেই তাঁর পিতার স্নেহ থেকে বঞ্চিত হন। তাঁর পিতা কিলাব মৃত্যুবরণ করার পর তাঁর মা বনু উজরা একজন পুরুষকে বিয়ে করেন। বনু উজরা আরবের উত্তরাঞ্চলের সীমান্তবর্তী এলাকায় শামের কাছাকাছি বসবাস করতেন। কুসাইও তাঁর মায়ের কাছে লালিত-পালিত হন। যুবক বয়সে তিনি তাঁর বংশ ও গোত্র সম্পর্কে জানতে উদগ্রীব হয়ে ওঠেন এবং এ ব্যাপারে তত্ত্ব-তালাশ করতে শুরু করেন। প্রাপ্ত নির্দেশনা মোতাবেক তিনি হিজাজে পৌঁছেন এবং তাঁর গোত্রের লোকদের সঙ্গে মিলিত হন। ছোটবেলা থেকেই তাঁর মধ্যে দৃঢ় প্রত্যয় ও উচ্চাকাঙ্ক্ষা ছিল। আরবের অন্যান্য গোত্র মক্কায় কুরাইশকে দমন করে রাখত। কুসাই মক্কায় এসে কুরাইশের ছড়িয়ে-ছিটিয়ে থাকা শাখাগুলোকে ঐক্যবদ্ধ করলেন এবং কয়েকটি ছোট লড়াইয়ের পর মক্কায় কুরাইশের প্রতিপত্তি প্রতিষ্ঠা করলেন। এভাবে তিনি মক্কার জমিনে ছোট একটি রাজ্যের ভিত্তি স্থাপন করলেন।

হামজা আল-ইসফাহানি তাঁর ইতিহাসে ওয়াকি আল-কাদি থেকে বর্ণনা করেছেন যে কুসাই ইবনু কিলাব পারসিক সম্রাট ফাইরুজ হরমুজের যুগের লোক ছিলেন।

বিডি প্রতিদিন/মুসা

এই বিভাগের আরও খবর
মুমিনের জীবনে প্রকৃত সুখ ও সফলতা
মুমিনের জীবনে প্রকৃত সুখ ও সফলতা
ইসলামী শিক্ষাব্যবস্থার আধুনিক রূপান্তর
ইসলামী শিক্ষাব্যবস্থার আধুনিক রূপান্তর
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
সৌদি আরবে পৌঁছেছে বাংলাদেশের প্রথম হজ ফ্লাইট
সৌদি আরবে পৌঁছেছে বাংলাদেশের প্রথম হজ ফ্লাইট
পবিত্র রওজা জিয়ারতের আদব
পবিত্র রওজা জিয়ারতের আদব
পবিত্র মক্কায় প্রবেশের আদব
পবিত্র মক্কায় প্রবেশের আদব
নারীদের হজের বিধি-বিধান
নারীদের হজের বিধি-বিধান
আল্লাহর কাছে বান্দার দোয়ার গুরুত্ব অনন্য
আল্লাহর কাছে বান্দার দোয়ার গুরুত্ব অনন্য
মহানবী (সা.)-এর পারিবারিক উত্তরাধিকার সম্পত্তি
মহানবী (সা.)-এর পারিবারিক উত্তরাধিকার সম্পত্তি
ব্যস্ত জীবনে যেভাবে কোরআনচর্চা করব
ব্যস্ত জীবনে যেভাবে কোরআনচর্চা করব
শিক্ষা সফর যেভাবে কল্যাণময় হতে পারে
শিক্ষা সফর যেভাবে কল্যাণময় হতে পারে
জিকিরের শব্দে শয়তান পলায়ন করে
জিকিরের শব্দে শয়তান পলায়ন করে
সর্বশেষ খবর
শেরপুর সুধীজনদের সাথে জেলার উন্নয়নে দাবি নিয়ে করণীয় শীর্ষক মতবিনিময় সভা
শেরপুর সুধীজনদের সাথে জেলার উন্নয়নে দাবি নিয়ে করণীয় শীর্ষক মতবিনিময় সভা

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

‘পাল্টা শুল্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দর-কষাকষি করব, তাদের চটাব না’
‘পাল্টা শুল্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দর-কষাকষি করব, তাদের চটাব না’

৭ মিনিট আগে | বাণিজ্য

বগুড়ায় হত্যা মামলায় দুজনের ফাঁসি
বগুড়ায় হত্যা মামলায় দুজনের ফাঁসি

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘লিভিং ইন এ হেলদি স্পেস’ প্রতিযোগিতায় প্রথম ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ
‘লিভিং ইন এ হেলদি স্পেস’ প্রতিযোগিতায় প্রথম ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ

১৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

মানিকগঞ্জে হত্যা মামলায় একজনের মৃত্যুদণ্ড
মানিকগঞ্জে হত্যা মামলায় একজনের মৃত্যুদণ্ড

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিমান বাহিনীর অনুশীলন পর্যবেক্ষণ প্রধান উপদেষ্টার
বিমান বাহিনীর অনুশীলন পর্যবেক্ষণ প্রধান উপদেষ্টার

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

অভিবাসন সাংবাদিকতার উন্নয়নে ‘মার্সেই সনদ’ সই
অভিবাসন সাংবাদিকতার উন্নয়নে ‘মার্সেই সনদ’ সই

১৮ মিনিট আগে | পরবাস

ঢাবির বাসে হামলার ঘটনায় ৫ জন গ্রেফতার
ঢাবির বাসে হামলার ঘটনায় ৫ জন গ্রেফতার

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

নরসিংদী কারাগারে সাজাপ্রাপ্ত কয়েদির মৃত্যু
নরসিংদী কারাগারে সাজাপ্রাপ্ত কয়েদির মৃত্যু

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইটভাটার কালো ধোয়ায় কৃষকের স্বপ্ন পুড়ে ছাঁই
ইটভাটার কালো ধোয়ায় কৃষকের স্বপ্ন পুড়ে ছাঁই

৩৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

লক্ষ্মীপুরে দখল-দূষণে বিপন্ন খাল ও নদী উদ্ধারে অভিযান
লক্ষ্মীপুরে দখল-দূষণে বিপন্ন খাল ও নদী উদ্ধারে অভিযান

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অভাবগ্রস্ত শিখা দাশের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ
অভাবগ্রস্ত শিখা দাশের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ

৫০ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

‘শ্রমিক-মালিকের স্বার্থ অক্ষুণ্ন রেখে শ্রম আইন সংশোধন করা হচ্ছে’
‘শ্রমিক-মালিকের স্বার্থ অক্ষুণ্ন রেখে শ্রম আইন সংশোধন করা হচ্ছে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫০ বছরের মধ্যে কঠিন সময়ে মার্কিন শেয়ারবাজার
৫০ বছরের মধ্যে কঠিন সময়ে মার্কিন শেয়ারবাজার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়ীতে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
রাজবাড়ীতে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আতিকুল-মামুনসহ ৫ জন নতুন মামলায় গ্রেপ্তার
আতিকুল-মামুনসহ ৫ জন নতুন মামলায় গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারীখালি নদীতে ভাসছিল অজ্ঞাত নারীর মরদেহ
মারীখালি নদীতে ভাসছিল অজ্ঞাত নারীর মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নাটোরে পিকআপের চাপায় বৃদ্ধ নিহত
নাটোরে পিকআপের চাপায় বৃদ্ধ নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরগুনায় স্বাস্থ্য জনবল বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
বরগুনায় স্বাস্থ্য জনবল বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টুঙ্গিপাড়ায় তিন দিনব্যাপী কৃষি প্রযুক্তি মেলা উদ্বোধন
টুঙ্গিপাড়ায় তিন দিনব্যাপী কৃষি প্রযুক্তি মেলা উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমারখালীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
কুমারখালীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নখের সাজে নকশা
নখের সাজে নকশা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভ্যাঙ্কুভারে বাঙালির মিলনমেলা, সংগীতে মাতোয়ারা প্রবাসীরা
ভ্যাঙ্কুভারে বাঙালির মিলনমেলা, সংগীতে মাতোয়ারা প্রবাসীরা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ
যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপ্রয়োজনীয় ব্যয় কমাতে অন্তর্বর্তী সরকার কাজ করছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
অপ্রয়োজনীয় ব্যয় কমাতে অন্তর্বর্তী সরকার কাজ করছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

মাদকাসক্ত ছেলেকে হত্যার পর থানায় আত্মসমর্পণ বাবার
মাদকাসক্ত ছেলেকে হত্যার পর থানায় আত্মসমর্পণ বাবার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল
অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক
পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’
‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম
‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের
খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা
চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা

২০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক
মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব
‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে