শিরোনাম
প্রকাশ: ০৬:৫৭, রবিবার, ১৩ এপ্রিল, ২০২৫

ইসলামপূর্ব আরব

কুরাইশ বংশ ও তার শাখা-প্রশাখা

মাওলানা সাখাওয়াত উল্লাহ
অনলাইন ভার্সন
কুরাইশ বংশ ও তার শাখা-প্রশাখা

কুরাইশের পিতৃপুরুষের নাম ফিহর। তার বংশধারা এরূপ : ফিহর ইবনু মালিক ইবনু কিনানা ইবনু খুজাইমা...ইবনু মুদরিকা ইবনু ইলয়াস ইবনু মুদার ইবনু নিজার ইবনু মাদ ইবনু আদনান। (বিস্তারিত জানার জন্য দেখুন : নাসবু কুরাইশ, মুসআব আজ-জুবাইরি (১৫৬-২৩৬ হি.)

এই বংশধারা আদনান পর্যন্ত সম্পূর্ণ বিশুদ্ধ এবং এতে সন্দেহের অবকাশ নেই। মহানবী (সা.)-এর বংশপরম্পরাও এসব ব্যক্তি হয়ে আদনান পর্যন্ত পৌঁছেছে।

আদম (আ.)-কে কুরাইশ বংশের প্রথম পুরুষ হিসেবে গণ্য করা হয়, ইবরাহিম (আ.)-কে এই বংশের ২০তম অধস্তন পুরুষ বলে গণ্য করা হয়। এই বংশের সদস্য হিসেবে নুহ (আ.)-এর নামও বিভিন্ন বর্ণনায় উল্লেখ আছে। আদম (আ.)-এর দশম অধস্তন পুরুষ তিনি। (সিরাতে ইবনে হিশাম, খণ্ড-১, পৃষ্ঠা-৪২)

রাসুল (সা.)-এর ঊর্ধ্বতন পূর্বপুরুষ ফিহরের উপাধি ছিল কুরাইশ।

ফিহর খ্রিস্টপূর্ব ২০০ অব্দে মক্কায় জন্মগ্রহণ করেন। এ জন্য তাঁর বংশধরদের কুরাইশি বলা হয়। আদম (আ.) থেকে শুরু করে ফিহর পর্যন্ত বংশপরিক্রমায় মোট ৭৯ জন ব্যক্তির নাম ইতিহাসে লিপিবদ্ধ আছে। জুবায়ের (রা.) বলেন, কুরাইশ হলো ফিহর ইবনে মালিকের নাম। তাঁর সন্তানরাই কুরাইশ বংশের অন্তর্ভুক্ত।

খ্রিস্টীয় পঞ্চম শতাব্দীতে ফিহরের অধস্তন পুরুষ কুসাই মক্কা নগরীসহ গোটা হিজাজে কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠা করেন এবং তিনি পবিত্র কাবাঘরকে একত্র হওয়ার স্থানে পরিণত করেন। আবু জর হারবি বলেন, নজর বিন কিনানার সন্তানদের কুরাইশ বলা হয়। যারা নজর বিন কিনানার বংশধর, তারাই কুরাইশ নামে অভিহিত। এটি বেশির ভাগ আলেমের মত।

কেননা হাদিসে এসেছে, আশআস বিন কায়েস (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি কিনদা গোত্রের প্রতিনিধিদলের সঙ্গে রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর কাছে এলাম। তারা (কিনদা গোত্র) আমাকে তাদের মধ্যে শ্রেষ্ঠ মনে করত। আমি বললাম, হে আল্লাহর রাসুল! আপনারা কি আমাদের অন্তর্ভুক্ত নন? তিনি বলেন, আমরা বনু নজর বিন কিনানার বংশধর। আমরা আমাদের মাতার প্রতি অপবাদ আরোপ করি না এবং আমাদের পিতৃপুরুষ থেকেও পৃথক হই না। বর্ণনাকারী বলেন, (এর পর থেকে) আশআস বিন কায়েস (রা.) বলতেন, যে ব্যক্তি কুরাইশ গোত্রের কোনো লোককে নজর বিন কিনানা গোত্রভুক্ত নয় বলে দাবি করবে, আমি অবশ্যই তাকে কাজাফ তথা মিথ্যা অপবাদের শাস্তি দেব। (ইবনে মাজাহ, হাদিস : ২৬১২)

অনেকের মতে, নজর ইবনে কিনানার বংশধররাই মূলত কুরাইশ। (আল বিদায়া ওয়ান নিহায়া, ইবনে কাসির (রহ.), ইসলামিক ফাউন্ডেশন, খণ্ড-২, পৃষ্ঠা-৩৮৫)

ফিহরের উপাধি বা লকব ছিল কুরাইশ। তার বংশধররা শব্দটিকে তাদের বংশীয় প্রতীক হিসেবে বেছে নেয়। আরবি ভাষায় কুরাইশ শব্দটির একাধিক অর্থ আছে।

কুরাইশকে কুরাইশ বলার বিভিন্ন কারণ আছে। যেমন—

ইবনে হিশামের মতে, কুরাইশ শব্দটি ‘তাকাররুশ’ থেকে উদ্ভূত, যার অর্থ ব্যবসা-বাণিজ্য করা, ব্যবসা করা, কামাই-রোজগার করা। তারা ব্যবসা-বাণিজ্য করে জীবিকা নির্বাহ করত বলে তাদের কুরাইশ বলা হয়।

কারো কারো মতে, কুরাইশ অর্থ জমায়েত করা বা একত্র করা। কেননা তারা বিভিন্ন দিকে বিক্ষিপ্ত অবস্থায় ছিল, সর্বপ্রথম কুসাই বিন কিলাব তাদের হারামের চারপাশে জড়ো করেন, তাই তাদের কুরাইশ বলা হয়েছে।

কারো কারো মতে, কুরাইশ শব্দটি ‘তাকরিশ’ থেকে উদ্ভূত। এর অর্থ হলো অনুসন্ধান করা। কেননা নজর বিন কিনানার ছেলেরা হজ মৌসুমে  হাজিদের খবরাখবর নিতেন এবং তাদের বিভিন্ন প্রয়োজন পূরণ করতেন। হজ শেষ করে লোকেরা যাতে ফিরে যেতে পারে তার ব্যবস্থাও করতেন।

কেউ কেউ বলেন, কুরাইশ সাগরের একটি বড় মাছের নাম। এই মাছ অন্যান্য মাছের ওপর প্রাধান্য বিস্তার করে থাকে। তেমনি কুরাইশ অন্য সব গোত্রের ওপর প্রাধান্য পেয়ে থাকে। তাই তাদের এই নাম দেওয়া হয়েছে। (তাফসিরে কুরতুবি)

কুরাইশের শাখা-প্রশাখা

কুরাইশ একটিমাত্র গোত্র ছিল না। তারা বিভক্ত ছিল ছোট ১০টি গোত্রে। সেগুলো হলো বনু হাশিম, বনু উমাইয়া, বনু নাওফাল, বনু আবদুদ দার, বনু আসাদ, বনু তাইম, বনু মাখজুম, বনু আদি, বনু জুমাহ ও বনু সাহম।

জীবনযাত্রার মান ও জীবনযাপনের পদ্ধতি অনুযায়ী কুরাইশের এসব শাখা দুটি ভাগে বিভক্ত ছিল : কুরাইশ আজ-জাওয়াহির ও কুরাইশ আল-বাতায়িহ। কুরাইশ আজ-জাওয়াহির মক্কার আশপাশে বেদুইনসুলভ জীবন যাপন করত, অন্যান্য আরব গোত্রের মতোই। অন্যদিকে কুরাইশ আল-বাতায়িহ শহুরে জীবন যাপন করত। তাদের প্রধান পেশা ছিল ব্যবসা-বাণিজ্য। পার্শ্ববর্তী সভ্য দেশগুলোতে তাদের যাতায়াত ছিল। ফলে তাদের ছিল সুশৃঙ্খল জীবনধারা।

কুরাইশ আজ-জাওয়াহির ও কুরাইশ আল-বাতায়িহের গোত্রগুলোর তালিকা—

কুরাইশ আজ-জাওয়াহির

১. বনু মুহারিব

২. বনু তাইম আল-আদরাম

৩. খুজাইমা ইবনু লুআই

৪. সাদ ইবনু লুআই

৫. জুশাম ইবনু লুআই

৬. বনু হারিস।

কুরাইশ আল-বাতায়িহ

৭. বনু কুসাই ইবনু কিলাব

৮. বনু কাব ইবনু লুআই।

ইবনু খালদুন লিখেছেন, বনু কুসাই ও বনু কাব ইবনু লুআই বাদে কুরাইশের সব শাখা ছিল কুরাইশ আজ-জাওয়াহিরের অন্তর্ভুক্ত। মূলকথা এই যে সমস্ত ইতিহাস ও বর্ণনা এ ব্যাপারে একমত যে কুরাইশের রাজনৈতিক শক্তি ও প্রতিপত্তির প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন কুসাই। এর আগে কুরাইশের মধ্যে জাতীয় শৃঙ্খলা ছিল না। মক্কা ছিল একটি কেন্দ্র, তার চারপাশে কুরাইশের সমস্ত বংশধর ঘুরপাক খেত। কুসাই-ই প্রথম তাদের জাতীয় বীর হিসেবে আবির্ভূত হন।

কুরাইশের যুগ

বিশ্ব ইতিহাসের মঞ্চে কখন আত্মপ্রকাশ করেছিল কুরাইশ? এই বংশ একটি গোত্র হিসেবে কখন গঠিত হয়েছিল? ইতিহাসের পাতায় এসব প্রশ্নের কোনো জবাব নেই। তবে জানা যায়, আবদুল মুত্তালিব খ্রিস্টীয় ষষ্ঠ শতকের মধ্যভাগে জীবিত ছিলেন। আবদুল মুত্তালিব থেকে নিয়ে ফিহর পর্যন্ত ১০ জন পিতৃপুরুষ ছিলেন। যদি প্রতিটি প্রজন্মের জন্য আমরা ২৫ বছর ধরে নিই, তাহলে মোট সময় দাঁড়ায় আড়াই শ বছর।

কুরাইশের রাজনৈতিক স্বাধীনতা

হিজাজ ছিল কুরাইশের আবাসভূমি। হিজাজ কখনো ভিনদেশি দখলদারদের দ্বারা বিজিত হয়নি। যদিও পার্শ্ববর্তী সাম্রাজ্যগুলোর রাজনৈতিক অভিলাষ ছিল হিজাজের প্রতি। ইয়েমেনের হিময়ারি ও হাবশি রাজন্যবর্গ, পারস্য সাম্রাজ্য ও রোমান সাম্রাজ্য কখনো কখনো আরবের এই অংশের ওপর অভিযান পাঠিয়েছে, কিন্তু সব সময়ই তারা ব্যর্থ হয়ে ফিরে গেছে।

স্বাভাবিক কারণেই আরব ভূখণ্ডের অভ্যন্তরীণ অংশের আরবদের ঝোঁক বেশি ছিল ইয়েমেন রাজ্যের প্রতি; পারসিক ও রোমান সাম্রাজ্যের প্রতি নয়।

কুসাই শৈশবেই তাঁর পিতার স্নেহ থেকে বঞ্চিত হন। তাঁর পিতা কিলাব মৃত্যুবরণ করার পর তাঁর মা বনু উজরা একজন পুরুষকে বিয়ে করেন। বনু উজরা আরবের উত্তরাঞ্চলের সীমান্তবর্তী এলাকায় শামের কাছাকাছি বসবাস করতেন। কুসাইও তাঁর মায়ের কাছে লালিত-পালিত হন। যুবক বয়সে তিনি তাঁর বংশ ও গোত্র সম্পর্কে জানতে উদগ্রীব হয়ে ওঠেন এবং এ ব্যাপারে তত্ত্ব-তালাশ করতে শুরু করেন। প্রাপ্ত নির্দেশনা মোতাবেক তিনি হিজাজে পৌঁছেন এবং তাঁর গোত্রের লোকদের সঙ্গে মিলিত হন। ছোটবেলা থেকেই তাঁর মধ্যে দৃঢ় প্রত্যয় ও উচ্চাকাঙ্ক্ষা ছিল। আরবের অন্যান্য গোত্র মক্কায় কুরাইশকে দমন করে রাখত। কুসাই মক্কায় এসে কুরাইশের ছড়িয়ে-ছিটিয়ে থাকা শাখাগুলোকে ঐক্যবদ্ধ করলেন এবং কয়েকটি ছোট লড়াইয়ের পর মক্কায় কুরাইশের প্রতিপত্তি প্রতিষ্ঠা করলেন। এভাবে তিনি মক্কার জমিনে ছোট একটি রাজ্যের ভিত্তি স্থাপন করলেন।

হামজা আল-ইসফাহানি তাঁর ইতিহাসে ওয়াকি আল-কাদি থেকে বর্ণনা করেছেন যে কুসাই ইবনু কিলাব পারসিক সম্রাট ফাইরুজ হরমুজের যুগের লোক ছিলেন।

বিডি প্রতিদিন/মুসা

এই বিভাগের আরও খবর
দেশে ফিরেছেন ২৩৬৫৯ বাংলাদেশি হাজি, মৃত্যু ২৯
দেশে ফিরেছেন ২৩৬৫৯ বাংলাদেশি হাজি, মৃত্যু ২৯
বৈশ্বিক উষ্ণায়ন ও পরিবেশ বিপর্যয় : ইসলামী নির্দেশনা
বৈশ্বিক উষ্ণায়ন ও পরিবেশ বিপর্যয় : ইসলামী নির্দেশনা
ঋণ গ্রহণের ইসলামী নীতিমালা
ঋণ গ্রহণের ইসলামী নীতিমালা
অশালীন পোস্টারের ফাঁদে ঈমান ও জীবন
অশালীন পোস্টারের ফাঁদে ঈমান ও জীবন
শয়তান মানুষের শত্রু কেন
শয়তান মানুষের শত্রু কেন
তাপপ্রবাহ সম্পর্কে ইসলামের ব্যাখ্যা
তাপপ্রবাহ সম্পর্কে ইসলামের ব্যাখ্যা
হজে গিয়ে চিকিৎসা নিলেন ২২৫ বাংলাদেশি, চিকিৎসাধীন ২৮
হজে গিয়ে চিকিৎসা নিলেন ২২৫ বাংলাদেশি, চিকিৎসাধীন ২৮
হজ করে দেশে ফিরলেন ১৬ হাজার ৪৬৯ হাজি
হজ করে দেশে ফিরলেন ১৬ হাজার ৪৬৯ হাজি
ইসলাম যেভাবে সব নবীর ধর্ম
ইসলাম যেভাবে সব নবীর ধর্ম
মুমিন প্রতিশ্রুতি পালনে বদ্ধপরিকর
মুমিন প্রতিশ্রুতি পালনে বদ্ধপরিকর
বেচাকেনায় উদার হলে বরকত হয়
বেচাকেনায় উদার হলে বরকত হয়
হজে গিয়ে ২৬ বাংলাদেশির মৃত্যু
হজে গিয়ে ২৬ বাংলাদেশির মৃত্যু
সর্বশেষ খবর
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা
তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?
পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন
নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু
পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ
বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর
করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ
ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত
বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’
‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী
ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫

৬ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ
সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন
বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১
মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা
উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা
রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা
নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’
‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

১৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান
আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত
ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী
১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত
ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এটিএম বুথের ভেতরে কারখানা শ্রমিককে ধর্ষণ
এটিএম বুথের ভেতরে কারখানা শ্রমিককে ধর্ষণ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস
ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত
রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা
দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ
সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমা খাতে আসছে নতুন আইন
বিমা খাতে আসছে নতুন আইন

শিল্প বাণিজ্য

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার
মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি
সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি
স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ

সম্পাদকীয়

নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি
নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি

নগর জীবন

ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা
ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি
চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি

পেছনের পৃষ্ঠা

নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ
নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ

খবর

লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা
লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ
পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়
ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি

শিল্প বাণিজ্য

গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি
গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী
হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু
শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু

নগর জীবন

সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ
সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত
সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত

পূর্ব-পশ্চিম

গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়
গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ
গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান
বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান
সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল
দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল

সম্পাদকীয়

মাদক ঢল ঠেকাতে ২৮ ব্যর্থতা শনাক্ত
মাদক ঢল ঠেকাতে ২৮ ব্যর্থতা শনাক্ত

পেছনের পৃষ্ঠা