শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৫৬, মঙ্গলবার, ২২ এপ্রিল, ২০২৫

ইতিহাস পড়ে উপকৃত হওয়ার শর্তাবলি

আতাউর রহমান খসরু
অনলাইন ভার্সন
ইতিহাস পড়ে উপকৃত হওয়ার শর্তাবলি

জ্ঞানের অন্যতম উৎস ইতিহাস। ইতিহাস মানুষকে অতীত থেকে শিক্ষা নিয়ে সামনের দিকে এগিয়ে যাওয়ার প্রেরণা জোগায়। মানুষ ভুলত্রুটি শুধরে নিয়ে জীবনকে সুন্দর করার সুযোগ লাভ করে। পবিত্র কোরআনের অসংখ্য আয়াতে মানবজাতিকে ইতিহাসচর্চার আহ্বান জানানো হয়েছে।

মহান আল্লাহ বলেন, ‘তারা কি পৃথিবীতে ভ্রমণ করেনি ও দেখেনি তাদের পূর্ববর্তীদের কি পরিণাম হয়েছিল? পৃথিবীতে তারা ছিল তাদের চেয়ে সংখ্যায় অধিক এবং শক্তিতে ও কীর্তিতে অধিক প্রবল। তারা যা করত তা তাদের কোনো কাজে আসেনি।’ (সুরা : মুমিন, আয়াত : ৮২)

ইতিহাস পাঠের গুরুত্ব

ইমাম নববী (রহ.) বলেন, ইতিহাস এমন শাস্ত্র, যা রাজা ও মন্ত্রী, সেনাপতি ও প্রশাসক, লেখক ও পথপ্রদর্শক, ধনী ও দরিদ্র, গ্রাম্য ও শহুরে, স্থানীয় ও পর্যটক সবার প্রয়োজন হয়। রাজা অতীতের জাতি ও রাজ্যগুলোর ওপর কী গত হয়েছে তা থেকে শিক্ষা নেবেন, মন্ত্রী অনুসরণ করবেন জ্ঞান ও বীরত্বে তার সমকক্ষ ব্যক্তিদের কাছ থেকে, সেনাপতি রণকৌশল সম্পর্কে জানতে পারবেন, লেখক সমালোচনার দিকগুলো সম্পর্কে সচেতন হবেন, পথপ্রদর্শকরা সমকক্ষ মনীষীদের জ্ঞান, প্রজ্ঞা ও অভিজ্ঞতা দ্বারা সমৃদ্ধ হবেন, ধনী আল্লাহর কৃতজ্ঞতা আদায় করবেন এবং নিঃসংকোচের আল্লাহর জন্য ব্যয় করবেন, দরিদ্র আরো পরিশ্রমী হবেন এবং আশা করি, ভবিষ্যতের জন্য চেষ্টা করবেন।

এভাবে সবাই নিজ নিজ ক্ষেত্রের ইতিহাস দ্বারা উপকৃত হতে পারবেন।
(নিহায়াতুল আরাবি ফি ফুনুনিল আদাবি, পৃষ্ঠা-২৫৬)

ইতিহাস পাঠের উপকারিতা

নিম্নে ইসলামের দৃষ্টিতে ইতিহাস পাঠের উপকারিতা তুলে ধরা হলো—

১. মুমিন হৃদয়ের দৃঢ়তা : ইতিহাস পাঠের মাধ্যমে মুমিনের হৃদয়ে দৃঢ়তা তৈরি হয়। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘রাসুলদের ওই সব বৃত্তান্ত আমি তোমার কাছে বর্ণনা করছি, যার দ্বারা আমি তোমার হৃদয়কে দৃঢ় করি, এর মাধ্যমে তোমার কাছে এসেছে সত্য এবং মুমিনদের জন্য এসেছে উপদেশ ও সাবধান বাণী।’ (সুরা : হুদ, আয়াত : ১২০)

২. পূর্বসূরিদের অনুসৃত রীতি জানা : ইতিহাস পাঠের মাধ্যমে পূর্বসূরি মনীষীদের জীবন ও অনুসৃত পদ্ধতি সম্পর্কে জেনে তা অনুসরণ করা যায়।

এ ব্যাপারে কোরআনের নির্দেশ হলো, ‘তাদেরকেই আল্লাহ সৎপথে পরিচালিত করেছেন, সুতরাং তুমি তাদের পথের অনুসরণ করো।’
(সুরা : আনআম, আয়াত : ৯০)

৩. জ্ঞানীদের জন্য শিক্ষা : মহান আল্লাহ কোরআনে ইউসুফ (আ.)-এর ঘটনা বর্ণনা করার পর বলেন, ‘তাদের বৃত্তান্তে বোধশক্তিসম্পন্ন ব্যক্তিদের জন্য আছে শিক্ষা।’

(সুরা : ইউসুফ, আয়াত : ১১১)

৪. জগৎ পরিচালনায় আল্লাহর নীতি জানা : ইতিহাস পাঠ করলে অতীত জাতি-গোষ্ঠীর ভালো-মন্দ কাজের পরিণতি সম্পর্কে জানা যায়, যা থেকে সৃষ্টিজগৎ পরিচালনায় আল্লাহর নীতি সম্পর্কে অবগত হওয়া যায়। যেমন—আল্লাহ নবীদের বিরুদ্ধাচরণের শাস্তি বর্ণনা করে বলেন, ‘তখন আমি তার ডাকে সাড়া দিয়েছিলাম এবং তাকে উদ্ধার করেছিলাম দুশ্চিন্তা থেকে এবং এভাবেই আমি মুমিনদের উদ্ধার করে থাকি।’ (সুরা : আম্বিয়া, আয়াত : ৮৮)

৫. চিন্তা ও গবেষণার রসদ লাভ : ইতিহাসের পাঠ মানুষকে চিন্তা ও গবেষণার রসদ জোগায়।

পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘তুমি ঘটনা বর্ণনা করো, যাতে তারা চিন্তা করে।’ (সুরা : আরাফ, আয়াত : ১৭৬)
 
ইতিহাস পাঠ যখন উপকারী

ইতিহাস পাঠ করে উপকৃত হওয়ার জন্য যে ইতিহাস পাঠ করা হচ্ছে তার ভেতর তিনটি বৈশিষ্ট্য থাকা আবশ্যক। তা হলো—

১. ইতিহাস সত্য হওয়া : সত্য ইতিহাসই মানুষকে উপকৃত করে। মিথ্যা ইতিহাস দ্বারা মানুষ কেবল বিভ্রান্তই হয়। এ জন্য আল্লাহ নিজের বর্ণিত ইতিহাস সম্পর্কে বলেছেন, ‘আমি তোমার কাছে তাদের বৃত্তান্ত সঠিকভাবে বর্ণনা করছি।’

(সুরা : কাহফ, আয়াত : ১৩)

অন্যত্র আল্লাহ বলেন, ‘নিশ্চয়ই এটি সত্য বিবরণ।’

(সুরা : আলে ইমরান, আয়াত : ৬২)

২. প্রাজ্ঞ ব্যক্তির রচিত ইতিহাস হওয়া : যখন কোনো প্রাজ্ঞ ব্যক্তি ইতিহাস রচনা করেন, তখন তা দ্বারা বেশি উপকৃত হওয়া যায়। কেননা প্রাজ্ঞ ব্যক্তি ঘটনার স্থূল বিবরণের পরিবর্তে প্রয়োজনীয় ও সূক্ষ্ম বিষয়গুলোকে গুরুত্ব দিয়ে থাকেন। মহান আল্লাহ বলেন, ‘অতঃপর তাদের কাছে পূর্ণ জ্ঞানের সঙ্গে তাদের কার্যাবলি বিবৃত করবই, আর আমি তো অনুপস্থিত ছিলাম।’ (সুরা : আরাফ, আয়াত : ৭)

৩. অনুসন্ধানী ইতিহাস হওয়া : যে ইতিহাস অনুমাননির্ভর নয়, যা সত্যনিষ্ঠ, তার দ্বারা মানুষ উপকৃত হতে পারে। এ জন্য কোরআনে আসহাবে কাহফের ব্যাপারে অনুমাননির্ভর বক্তব্য পরিহারের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। ইরশাদ হয়েছে, ‘সাধারণ আলোচনা ছাড়া তুমি তাদের বিষয়ে বিতর্ক কোরো না এবং তাদের কাউকে তাদের বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ কোরো না।’ (সুরা : কাহফ, আয়াত : ২২)

 
ইতিহাস পাঠে যে সতর্কতা প্রয়োজন

যারা ইতিহাস পাঠ করবে তাদের নিম্নোক্ত বিষয়গুলোতে সতর্ক থাকা কাম্য—

১. সঠিক ও নির্ভরযোগ্য ইতিহাস পাঠ করা। বিকৃত ও নোংরা ইতিহাস পরিহার করা। কেননা মানুষের মনে ভালো ও মন্দ সব কিছুরই প্রভাব পড়ে।

২. প্রত্যেক ঘটনা ও প্রেক্ষাপটে নির্ভরযোগ্য ব্যক্তি ও মতামত অনুসন্ধান করা।

৩. ঐতিহাসিক কোনো ঘটনা অনুসন্ধানে কেবল সমকালীন ঐতিহাসিকের ওপর নির্ভর না করা। পরবর্তী সময়ে বক্তব্য যাচাই করা। কেননা সমকালীন ব্যক্তিরা কখনো কখনো সত্য প্রকাশে অক্ষম ছিলেন।

৪. পূর্বসূরিদের নগ্ন সমালোচনা না করা। কেননা শত সত্যের নিশ্চয়তা আল্লাহ ছাড়া কেউ দিতে পারে না।

৫. সনদ তথা ঘটনা বর্ণনার পরম্পরা যাচাই করা, বিশেষত যখন তার সঙ্গে দ্বিন ও শরিয়তের প্রশ্ন জড়িত থাকে।

৬. পূর্বসূরি মনীষীদের দোষারোপের পরিবর্তে উত্তম ব্যাখ্যাগুলো গ্রহণ করা, বিশেষত সাহাবায়ে কিরাম (রা.)-এর পারস্পরিক বিরোধ বিষয়ে কোনো পক্ষকে দোষারোপ না করা।

৭. পূর্ববর্তী আসমানি গ্রন্থগুলো সংরক্ষিত না থাকায় তাতে নবী-রাসুলদের ব্যাপারে অসম্মানজনক শব্দ, বাক্য ও বিশেষণ ব্যবহার করা হয়েছে। মুমিনদের তা অবশ্যই পরিহার করতে হবে। আহলুস সুন্নাহ ওয়াল জামাতের বিশ্বাস হলো সব নবী নিষ্পাপ ছিলেন এবং তাঁদের পবিত্রতার চাদরে আবৃত করে রেখেছিলেন।

৮. কোনো ঐতিহাসিকের প্রতি অন্ধ বিশ্বাস বা বিরূপ মনোভাব পোষণ না করা।

আল্লাহ সবাইকে সঠিকভাবে ইতিহাস পাঠ করা এবং তা দ্বারা উপকৃত হওয়ার তাওফিক দিন। আমিন।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
বান্দাদের প্রতি আল্লাহর অপার দয়া
বান্দাদের প্রতি আল্লাহর অপার দয়া
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৬ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৬ নভেম্বর ২০২৫
উগ্রতা ঘৃণিত, কোমলতা রহমতপ্রাপ্ত
উগ্রতা ঘৃণিত, কোমলতা রহমতপ্রাপ্ত
বিনয়-নম্রতা ইসলামের অনন্য সৌন্দর্য
বিনয়-নম্রতা ইসলামের অনন্য সৌন্দর্য
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৫ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৫ নভেম্বর ২০২৫
মুমিনের বিপদ-আপদ পাপমোচনে সহায়ক
মুমিনের বিপদ-আপদ পাপমোচনে সহায়ক
তাওবায় আত্মার নবজন্ম হয়
তাওবায় আত্মার নবজন্ম হয়
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৪ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৪ নভেম্বর ২০২৫
ইসলামের শুভেচ্ছারীতি ও পদ্ধতি
ইসলামের শুভেচ্ছারীতি ও পদ্ধতি
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৩ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৩ নভেম্বর ২০২৫
সাহাবিদের জন্য নবীজি (সা.)-এর দোয়া
সাহাবিদের জন্য নবীজি (সা.)-এর দোয়া
সর্বশেষ খবর
ভোলার তরমুজকে ব্র্যান্ডিং ও ভ্যালু চেইন উন্নয়নে রাউন্ডটেবিল বৈঠক
ভোলার তরমুজকে ব্র্যান্ডিং ও ভ্যালু চেইন উন্নয়নে রাউন্ডটেবিল বৈঠক

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

গাজায় গিয়ে যে ভয়াবহ ধ্বংসযজ্ঞ দেখল বিবিসি
গাজায় গিয়ে যে ভয়াবহ ধ্বংসযজ্ঞ দেখল বিবিসি

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাবিপ্রবিতে নবীন শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের ‘পাবলিক স্পিকিং প্রতিযোগিতা’
পাবিপ্রবিতে নবীন শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের ‘পাবলিক স্পিকিং প্রতিযোগিতা’

২ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

নতুন দায়িত্বে শেন বন্ড
নতুন দায়িত্বে শেন বন্ড

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গুমের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড
গুমের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

কুমিল্লা নগরীতে অটোরিকশার ধাক্কায় প্রাণ গেল ব্যবসায়ীর
কুমিল্লা নগরীতে অটোরিকশার ধাক্কায় প্রাণ গেল ব্যবসায়ীর

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেক্সিকোর প্রেসিডেন্টের সঙ্গে অশালীন আচরণ, অভিযুক্ত গ্রেপ্তার
মেক্সিকোর প্রেসিডেন্টের সঙ্গে অশালীন আচরণ, অভিযুক্ত গ্রেপ্তার

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিসিএস পশুসম্পদ ক্যাডারে সমন্বিত মেকআপ কোর্সের বিষয়ে প্রজ্ঞাপন জারি
বিসিএস পশুসম্পদ ক্যাডারে সমন্বিত মেকআপ কোর্সের বিষয়ে প্রজ্ঞাপন জারি

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

বোরহানউদ্দিনে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে মাদকবিরোধী র‍্যালি অনুষ্ঠিত
বোরহানউদ্দিনে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে মাদকবিরোধী র‍্যালি অনুষ্ঠিত

৩৫ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

পাঁচ দাবিতে প্রধান উপদেষ্টাকে জামায়াতসহ ৮ দলের স্মারকলিপি
পাঁচ দাবিতে প্রধান উপদেষ্টাকে জামায়াতসহ ৮ দলের স্মারকলিপি

৩৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

মেসিকে ‘অন্যরকম’ সম্মাননা দিল মায়ামি
মেসিকে ‘অন্যরকম’ সম্মাননা দিল মায়ামি

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ময়মনসিংহে দুই হত‍্যা মামলায় ৩ জনের মৃত্যুদণ্ড
ময়মনসিংহে দুই হত‍্যা মামলায় ৩ জনের মৃত্যুদণ্ড

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খুলনায় পুলিশের ৫৯তম টিআরসি ব্যাচের সমাপনী কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত
খুলনায় পুলিশের ৫৯তম টিআরসি ব্যাচের সমাপনী কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার
১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার

৫৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

ফিফার শান্তি পুরস্কার পাচ্ছেন ট্রাম্প!
ফিফার শান্তি পুরস্কার পাচ্ছেন ট্রাম্প!

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় অভিভাবক সমাবেশ অনুষ্ঠিত
বগুড়ায় অভিভাবক সমাবেশ অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুই ভাইয়ের বিরোধ মেটাতে গিয়ে ছুরিকাঘাতে প্রাণ হারালেন তৃতীয় ব্যক্তি
দুই ভাইয়ের বিরোধ মেটাতে গিয়ে ছুরিকাঘাতে প্রাণ হারালেন তৃতীয় ব্যক্তি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে হেরোইনসহ দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার, ট্রাক জব্দ
সিরাজগঞ্জে হেরোইনসহ দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার, ট্রাক জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় কলেজ ছাত্রসহ দুইজন নিহত
বগুড়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় কলেজ ছাত্রসহ দুইজন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়ির রামগড়ে বিজিবির সহায়তা প্রদান
খাগড়াছড়ির রামগড়ে বিজিবির সহায়তা প্রদান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের খালাসের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের খালাসের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের মামলায় এস কে সুরের বিচার শুরু, সাক্ষ্যগ্রহণ ২০ জানুয়ারি
দুদকের মামলায় এস কে সুরের বিচার শুরু, সাক্ষ্যগ্রহণ ২০ জানুয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী ও ছেলেসহ সাবেক মন্ত্রী মায়ার ৮১টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী ও ছেলেসহ সাবেক মন্ত্রী মায়ার ৮১টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘোষিত প্রার্থীর পক্ষে কাজ করার প্রতিশ্রুতি দিলেন বঞ্চিত প্রার্থী
ঘোষিত প্রার্থীর পক্ষে কাজ করার প্রতিশ্রুতি দিলেন বঞ্চিত প্রার্থী

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নওগাঁয় ধানক্ষেতে মিলল অজ্ঞাত যুবকের মরদেহ
নওগাঁয় ধানক্ষেতে মিলল অজ্ঞাত যুবকের মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসির কাছে ১৪ প্রস্তাবনা ইউএনডিপি প্রতিনিধিদলের
ইসির কাছে ১৪ প্রস্তাবনা ইউএনডিপি প্রতিনিধিদলের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-মালদ্বীপের মধ্যে উচ্চশিক্ষা ও দক্ষতা উন্নয়নে নতুন সহযোগিতার অঙ্গীকার
বাংলাদেশ-মালদ্বীপের মধ্যে উচ্চশিক্ষা ও দক্ষতা উন্নয়নে নতুন সহযোগিতার অঙ্গীকার

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

স্ত্রী-কন্যাসহ র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রী-কন্যাসহ র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১১
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রাথমিকের শিক্ষক পদে আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা
প্রাথমিকের শিক্ষক পদে আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
রুবাবা দৌলাকে নিয়ে রসিকতা, তোপের মুখে অভিনেতা ইরফান সাজ্জাদ
রুবাবা দৌলাকে নিয়ে রসিকতা, তোপের মুখে অভিনেতা ইরফান সাজ্জাদ

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘বিএনপির কাছে ২০ আসন চাওয়ার’ বিভ্রান্তিকর সংবাদে এনসিপির প্রতিবাদ
‘বিএনপির কাছে ২০ আসন চাওয়ার’ বিভ্রান্তিকর সংবাদে এনসিপির প্রতিবাদ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অবশেষে সিলেট-৪ আসনেই প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী
অবশেষে সিলেট-৪ আসনেই প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবেন না মামদানি
যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবেন না মামদানি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুনবাজার-রামপুরা ব্রিজ-কাকলী পর্যন্ত কাল থেকে যানজটের শঙ্কা
নতুনবাজার-রামপুরা ব্রিজ-কাকলী পর্যন্ত কাল থেকে যানজটের শঙ্কা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীকে গুলির ঘটনায় জামায়াত আমিরের নিন্দা
চট্টগ্রামে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীকে গুলির ঘটনায় জামায়াত আমিরের নিন্দা

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

পাকিস্তানে ৬৩৬ বিলিয়ন ডলারের স্বর্ণের মজুত আবিষ্কারের দাবি
পাকিস্তানে ৬৩৬ বিলিয়ন ডলারের স্বর্ণের মজুত আবিষ্কারের দাবি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণসংযোগকালে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ
গণসংযোগকালে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রাম-৫ আসনে বিএনপি প্রার্থী মীর হেলালের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু
চট্টগ্রাম-৫ আসনে বিএনপি প্রার্থী মীর হেলালের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই
ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়া, ছেলেকে বাংলাদেশ সীমান্তে রেখে পালালেন বাবা
স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়া, ছেলেকে বাংলাদেশ সীমান্তে রেখে পালালেন বাবা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত
বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত

১৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া
বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপি প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ না, টার্গেট ছিলেন বাবলা : সিএমপি কমিশনার
বিএনপি প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ না, টার্গেট ছিলেন বাবলা : সিএমপি কমিশনার

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর
প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের উপহারের গম ফিরিয়ে দিয়েছিল তুরস্ক, দিল্লিকে বাঁচায় ইসরায়েল
ভারতের উপহারের গম ফিরিয়ে দিয়েছিল তুরস্ক, দিল্লিকে বাঁচায় ইসরায়েল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের কাছে পারমাণবিক প্ল্যান বিক্রির চেষ্টা ভারতীয় ভুয়া বিজ্ঞানীর
ইরানের কাছে পারমাণবিক প্ল্যান বিক্রির চেষ্টা ভারতীয় ভুয়া বিজ্ঞানীর

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তানজিন তিশার বিরুদ্ধে মামলা
তানজিন তিশার বিরুদ্ধে মামলা

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিচারপতি খুরশীদ আলম সরকারকে অপসারণ
বিচারপতি খুরশীদ আলম সরকারকে অপসারণ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেফতারের দাবি মির্জা ফখরুলের
এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেফতারের দাবি মির্জা ফখরুলের

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?
ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন
উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের হুমকি ‘অনিবার্য’ : মামদানি
ট্রাম্পের হুমকি ‘অনিবার্য’ : মামদানি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউরোপীয় সামরিক জোটে অংশীদারের মর্যাদা পেল ইউক্রেন
ইউরোপীয় সামরিক জোটে অংশীদারের মর্যাদা পেল ইউক্রেন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমজনতার দল’ শীর্ষ দশে না থাকলে রাজনীতি ছাড়বেন তারেক
‘আমজনতার দল’ শীর্ষ দশে না থাকলে রাজনীতি ছাড়বেন তারেক

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেয়েকে যে অভ্যাস পরিবর্তন করতে বললেন শাহরুখ
মেয়েকে যে অভ্যাস পরিবর্তন করতে বললেন শাহরুখ

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাঁচ শরিয়াভিত্তিক ব্যাংক অকার্যকর ঘোষণা
পাঁচ শরিয়াভিত্তিক ব্যাংক অকার্যকর ঘোষণা

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্ত্রীসহ অবসরপ্রাপ্ত ব্রিগেডিয়ার জেনারেল সেলিম মাহমুদের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রীসহ অবসরপ্রাপ্ত ব্রিগেডিয়ার জেনারেল সেলিম মাহমুদের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একীভূত হওয়া ৫ ব্যাংকের অর্থ ও আমানত সুরক্ষিত থাকবে : গভর্নর
একীভূত হওয়া ৫ ব্যাংকের অর্থ ও আমানত সুরক্ষিত থাকবে : গভর্নর

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’
‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচন ৫ অথবা ১২ ফেব্রুয়ারি
নির্বাচন ৫ অথবা ১২ ফেব্রুয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

সিন্ডিকেটের খপ্পরে পিঁয়াজের বাজার
সিন্ডিকেটের খপ্পরে পিঁয়াজের বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

অনলাইন জুয়ায় নিঃস্ব মানুষ
অনলাইন জুয়ায় নিঃস্ব মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

গণসংযোগের সময় গুলিতে বিএনপি প্রার্থী আহত, একজন নিহত
গণসংযোগের সময় গুলিতে বিএনপি প্রার্থী আহত, একজন নিহত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দরকষাকষিতে ব্যস্ত দলগুলো
দরকষাকষিতে ব্যস্ত দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুল নকশায় ভোগান্তি
ভুল নকশায় ভোগান্তি

রকমারি নগর পরিক্রমা

সবার আগে বাংলাদেশ
সবার আগে বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে নয় রায় ছিল অনুমাননির্ভর
তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে নয় রায় ছিল অনুমাননির্ভর

প্রথম পৃষ্ঠা

পদ ছেড়ে লড়বেন অ্যাটর্নি জেনারেল
পদ ছেড়ে লড়বেন অ্যাটর্নি জেনারেল

প্রথম পৃষ্ঠা

এককভাবে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি
এককভাবে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে?
বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে?

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পরকীয়ার বলি ব্যবসায়ী
স্ত্রীর পরকীয়ার বলি ব্যবসায়ী

দেশগ্রাম

ডেকে নিয়ে হত্যা দুই ব্যবসায়ী ও বৃদ্ধকে
ডেকে নিয়ে হত্যা দুই ব্যবসায়ী ও বৃদ্ধকে

দেশগ্রাম

সৌদির স্কুলে নিয়োগ পাচ্ছে ১৭ হাজার গানের শিক্ষক
সৌদির স্কুলে নিয়োগ পাচ্ছে ১৭ হাজার গানের শিক্ষক

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্রীড়াঙ্গনে অন্যরকম নভেম্বর
ক্রীড়াঙ্গনে অন্যরকম নভেম্বর

মাঠে ময়দানে

আইসিসিবিতে ডেনিম এক্সপো
আইসিসিবিতে ডেনিম এক্সপো

পেছনের পৃষ্ঠা

মশার কামড়ে ঝরছে প্রাণ
মশার কামড়ে ঝরছে প্রাণ

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকটে আগুনে ঘি ঢেলে দেয় প্রথম আলো
সংকটে আগুনে ঘি ঢেলে দেয় প্রথম আলো

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত সেনাবাহিনী
নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত সেনাবাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির ঘোষণা রাশিয়ার
ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির ঘোষণা রাশিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

অটোচালকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার
অটোচালকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার

দেশগ্রাম

পদ্মার পানি ন্যায্য বণ্টনের দাবিতে বিএনপির সমাবেশ
পদ্মার পানি ন্যায্য বণ্টনের দাবিতে বিএনপির সমাবেশ

দেশগ্রাম

ভোটার এলাকা পরিবর্তনের শেষ সময় ১০ নভেম্বর
ভোটার এলাকা পরিবর্তনের শেষ সময় ১০ নভেম্বর

প্রথম পৃষ্ঠা

অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পরিবেশ জরুরি
অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পরিবেশ জরুরি

নগর জীবন

সচিবালয়, যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
সচিবালয়, যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ

নগর জীবন

বিরোধকে কেন্দ্র করে পুরো এলাকা দুই ভাগে বিভক্ত
বিরোধকে কেন্দ্র করে পুরো এলাকা দুই ভাগে বিভক্ত

নগর জীবন

কাদিয়ানীদের অমুসলিম ঘোষণার দাবি জানিয়েছে সম্মিলিত খতমে নবুয়ত
কাদিয়ানীদের অমুসলিম ঘোষণার দাবি জানিয়েছে সম্মিলিত খতমে নবুয়ত

নগর জীবন

সম্প্রসারণ শেষ না হতেই সড়ক বিভাজন
সম্প্রসারণ শেষ না হতেই সড়ক বিভাজন

রকমারি নগর পরিক্রমা

ফিলিপাইনে টাইফুনে প্রাণহানি বেড়ে ১০০
ফিলিপাইনে টাইফুনে প্রাণহানি বেড়ে ১০০

পূর্ব-পশ্চিম