শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৫ আগস্ট, ২০২১

বঙ্গবন্ধুকে সুরক্ষা দেওয়ার ব্যর্থতা

বাঙালির চিরকালের লজ্জা

আ স ম আবদুর রব
প্রিন্ট ভার্সন
বাঙালির চিরকালের লজ্জা

বাঙালির জাতি-রাষ্ট্র ‘বাংলাদেশ’ প্রতিষ্ঠার সংগ্রামের অগ্নিশিখা ছড়িয়ে দেওয়ার প্রয়োজনে বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে অনেক গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক ও আলোচনা অনুষ্ঠানসহ আমার অনেক ঐতিহাসিক স্মৃতি জড়িত রয়েছে। বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রাম ও আন্দোলনের প্রশ্নে বঙ্গবন্ধুর নাম সদা সর্বদা সর্বাগ্রে উচ্চারিত হবে। ইতিহাসের গতিপথ নির্ধারণে, বাঙালি জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করার প্রশ্নে, স্বায়ত্তশাসন ও স্বাধিকার আন্দোলন সর্বোপরি অসহযোগ আন্দোলনের মাধ্যমে স্বাধীনতা অর্জনের লক্ষ্যে পরিচালিত করার নীতি ও কৌশল গ্রহণ উপমহাদেশের রাজনৈতিক আন্দোলন ইতিহাসে বিরল। স্বাধীনতা অর্জনের লক্ষ্যে সুদূরপ্রসারী পরিকল্পনা নিয়ে আমাদের মননে স্বাধীনতার বীজ বপন করে সশস্ত্র সংগ্রামের ধ্যান-ধারণায় অপরিমেয় তেজ ও অদম্য সাহস নিয়ে উজ্জীবিত করে শক্তি জুগিয়েছেন যিনি তিনি হচ্ছেন স্বাধীন বাংলা নিউক্লিয়াসের অন্যতম সংগঠক সিরাজুল আলম খান। নির্বাচনকে আন্দোলনে রূপান্তর, স্বাধীনতার পতাকা উত্তোলন, স্বাধীনতার ইশতেহার পাঠ, ঐতিহাসিক ৭ মার্চ এর মাধ্যমে অসহযোগ আন্দোলন এবং সশস্ত্র সংগ্রাম অনিবার্য করে তোলার ঘটনা বিংশ শতাব্দীতে অভাবনীয়।

তৎকালীন সাড়ে ৭ কোটি বাঙালি ইতিহাসের প্রয়োজনে জাতীয়তাবাদী চেতনার সংগ্রামে ধ্বংস, বিভীষিকা ও বিপর্যয়ের মধ্য দিয়ে একটি ভূখন্ডকে বাঙালির আত্মপরিচয় নির্মাণে বিশ্বের বুকে চিহ্নিত করতে পেরেছে। আত্মপরিচয় নির্মাণে রক্ত ঝরেছে, লাখ লাখ মানুষের মৃত্যু এবং সম্ভ্রম হারানোর বেদনাসহ নজিরবিহীন ও বর্বরতম গণহত্যা বিশ্ববিবেককে বিদীর্ণ করে।

জনপ্রিয়তা বা ব্যক্তিত্ব-গুণে বা ইতিহাসের অনিবার্যতায় কেউ কেউ নিজের জীবদ্দশাতেই ইতিহাসের মূর্তপ্রতীক হয়ে ওঠেন। ভারতের মহাত্মা গান্ধী, ভিয়েতনামের হো চি মিন, কিউবার ফিদেল কাস্ত্রো, আফ্রিকার নেলসন ম্যান্ডেলা, প্যালেস্টাইনের ইয়াসির আরাফাত এবং আরও অনেকে। বঙ্গবন্ধুও তেমনি। ইতিহাস নির্মাণকারীরা ইতিহাসে নতুন অধ্যায়ের যোজনা করেন, ইতিহাসকে এগিয়ে দেন ঐতিহাসিকতার প্রয়োজনে। জাতির উত্থান-পতনে, সুখে-দুঃখে বঙ্গবন্ধু এমনভাবে অপরিহার্য হয়ে উঠেছিলেন যে সশস্ত্র সংগ্রামে অনুপস্থিত থাকার পরও তাঁকে কেন্দ্র করেই প্রবাসী সরকার গঠন করতে হয় এবং বঙ্গবন্ধুর নামে মুক্তিযুদ্ধ পরিচালিত হয়। বাঙালি তার কয়েক শতাব্দীর সংস্কৃতি ও অর্থনীতি জাগরণের স্বপ্ন চরিতার্থ করার অনুপ্রেরণা খুঁজে পায় বঙ্গবন্ধুর মাধ্যমে। সুতরাং বাঙালির ইতিহাস নির্মাণে অন্য সব সংগ্রামী ও জাতীয়তাবাদী নেতাদের অবদান থাকলেও বঙ্গবন্ধু সবাইকে ছাপিয়ে ইতিহাসে বাঙালির প্রতিভূ হয়ে ওঠেন- এই সত্যকে গ্রহণ করাই ন্যায়সঙ্গত।

১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট কাপুরুষোচিত বর্বর হত্যাকান্ডের মাধ্যমে বঙ্গবন্ধুকে পৃথিবী থেকে সপরিবারে বিদায় করে দেওয়া হয়। এই দিবসকে সামনে রেখে বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে স্মৃতি প্রকাশ করার কোনো আত্মিক শক্তি আমি পাই না। বাঙালির চিরকালের লজ্জা জাতি হিসেবে বঙ্গবন্ধুকে সুরক্ষা দিতে পারেনি। ষড়যন্ত্র ও চক্রান্ত অবহিত হওয়ার পরও তৎকালীন সরকার বঙ্গবন্ধুর নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য বিন্দুমাত্র উদ্যোগ গ্রহণ করেনি। এটাই বড় ধরনের ট্র্যাজেডি। এ জন্য তৎকালীন সরকার, দল বা দলের কাউকে অনুতপ্ত হতে দেখিনি আজ পর্যন্ত।

মুক্তি সংগ্রামের পর ১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি বঙ্গবন্ধুকে এয়ারপোর্টে বরণ করে বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে যখন সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের দিকে যাই তখন তো কল্পনাও করতে পারিনি এই অবিসংবাদিত নেতাকে এই বাংলার মাটিতে হত্যা করা হবে।

বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে আমার সম্পর্ক এবং স্মৃতি দুই ভাগে পর্যালোচনা করার মতো। প্রথমটা হলো এক যুগের অধিক যা ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ পর্যন্ত, আরেকটা হলো স্বাধীনতা-পরবর্তী সময়ের। পাকিস্তানি ঔপনিবেশিক রাষ্ট্র কাঠামোর পরিবর্তন স্বাধীন জাতি-রাষ্ট্রের স্বপ্ন, আন্দোলন-সংগ্রামের প্রশ্নে ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক, ডাকসুর ভিপি এবং নিউক্লিয়াসে সদস্য হিসেবে বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে আমার অগণিত স্মৃতি রয়েছে, যদি সুযোগ পাই লিখিত আকারে প্রকাশ করে যাব। সশস্ত্র মুক্তি সংগ্রামের পর অতি দ্রুত বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে রাজনৈতিক প্রশ্নে আমাদের অবস্থান ভিন্ন হয়ে যায়। স্বাধীনতা অর্জনের মাত্র কয়েক মাসের মাঝেই বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে সিরাজুল আলম খানের রাজনৈতিক মতপার্থক্যে আমাদের অবিচ্ছেদ্য সম্পর্কের অবনতি ঘটে। ১৯৭২ সালে ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সম্মেলনকে কেন্দ্র করে সম্মেলনের আগের রাতে বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে আমার দেখা হয়, কথা হয়। সেদিন ঘুণাক্ষরেও ভাবতে পারিনি জীবদ্দশায় বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে আর কোনো দিন দেখা হবে না।

রাজনৈতিক বিরোধের পর বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে আর দেখা হয়নি, কিন্তু একবার কথা হয়েছিল। ১৯৭৩ সালে উত্তরবঙ্গে জাসদের একটা কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করতে গেলে প্রচ- গুলিবর্ষণে আক্রান্ত হই এবং আমি আহত অবস্থায় তৎকালীন পিজি হাসপাতালে ভর্তি হই। রাতে হঠাৎ হন্তদন্ত হয়ে নার্স এসে বললেন, স্যার গণভবন থেকে আপনার টেলিফোন। আমি বুঝতেও পারছিলাম না গণভবনের টেলিফোনের মানে কী। আমি তাড়াতাড়ি নার্সের রুমে গিয়ে টেলিফোন ধরলাম। যতদূর মনে পড়ে তোফায়েল ভাই বললেন, রব সাহেব, লিডার কথা বলবেন। তখন আমি উপলব্ধি করলাম, বঙ্গবন্ধু কথা বলবেন। ইতিমধ্যে বঙ্গবন্ধুর সেই ভরাট দরদি কণ্ঠ, রব এখন কেমন আছ? আমি হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে বলে দিয়েছি তোমার সুচিকিৎসার জন্য। বহুদিন পর বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে কথা। আমি আবেগাপ্লুত হয়ে গেলাম। আমার কথা বলতে কষ্ট হচ্ছিল। আমি শুধু বললাম, আপনি কেমন আছেন? সেদিনের সেই কথাই শেষ কথা। আর কোনো দিন বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে কথা হয়নি। কিন্তু আমার কানে এখনো ধ্বনিত হয় বঙ্গবন্ধুর সেই আন্তরিকতা মিশ্রিত কণ্ঠ ‘রব...’।

আজ ভীষণভাবে মনে হয়, আর একবার যদি বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে দেখা হতো, আমাদের রাজনৈতিক মতাদর্শ নিয়ে কথা বলতাম, তাঁর হত্যাকান্ডের সময় তাঁর দল ও সরকারের ভূমিকা নিয়ে কথা বলতাম, তাঁকে হত্যার মাধ্যমে আমরা যে কী অকৃতজ্ঞ জাতিতে পরিণত হয়েছি তা নিয়ে কথা বলতাম। কী লক্ষ্য নিয়ে স্বাধীনতা অর্জন করা হয়েছিল আর এখন আমরা কোন অবস্থানে আছি, কীভাবে আমরা ভুল রাজনীতি ও অতি ক্ষমতার লোভে স্বাধীনতার লক্ষ্য, স্বপ্নকে ধুলোয় মিশিয়ে দিয়েছি তা নিয়ে কথা বলতাম।

লেখক : সভাপতি, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জেএসডি।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
বুধবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
বুধবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

১ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

ঈমান ও ইসলামের পরিচয়
ঈমান ও ইসলামের পরিচয়

৪৬ সেকেন্ড আগে | ইসলামী জীবন

চাঁদপুরের যেসব এলাকায় ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না আজ
চাঁদপুরের যেসব এলাকায় ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না আজ

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১৯ নভেম্বর: আজকের নামাজের সময়সূচি
১৯ নভেম্বর: আজকের নামাজের সময়সূচি

৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্ট উদযাপনে যেসব আয়োজন করেছে বিসিবি
মুশফিকের শততম টেস্ট উদযাপনে যেসব আয়োজন করেছে বিসিবি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান
আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন
ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন
আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ
ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা
নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান
জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা