শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৫ আগস্ট, ২০২১

বঙ্গবন্ধুকে সুরক্ষা দেওয়ার ব্যর্থতা

বাঙালির চিরকালের লজ্জা

আ স ম আবদুর রব
প্রিন্ট ভার্সন
বাঙালির চিরকালের লজ্জা

বাঙালির জাতি-রাষ্ট্র ‘বাংলাদেশ’ প্রতিষ্ঠার সংগ্রামের অগ্নিশিখা ছড়িয়ে দেওয়ার প্রয়োজনে বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে অনেক গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক ও আলোচনা অনুষ্ঠানসহ আমার অনেক ঐতিহাসিক স্মৃতি জড়িত রয়েছে। বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রাম ও আন্দোলনের প্রশ্নে বঙ্গবন্ধুর নাম সদা সর্বদা সর্বাগ্রে উচ্চারিত হবে। ইতিহাসের গতিপথ নির্ধারণে, বাঙালি জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করার প্রশ্নে, স্বায়ত্তশাসন ও স্বাধিকার আন্দোলন সর্বোপরি অসহযোগ আন্দোলনের মাধ্যমে স্বাধীনতা অর্জনের লক্ষ্যে পরিচালিত করার নীতি ও কৌশল গ্রহণ উপমহাদেশের রাজনৈতিক আন্দোলন ইতিহাসে বিরল। স্বাধীনতা অর্জনের লক্ষ্যে সুদূরপ্রসারী পরিকল্পনা নিয়ে আমাদের মননে স্বাধীনতার বীজ বপন করে সশস্ত্র সংগ্রামের ধ্যান-ধারণায় অপরিমেয় তেজ ও অদম্য সাহস নিয়ে উজ্জীবিত করে শক্তি জুগিয়েছেন যিনি তিনি হচ্ছেন স্বাধীন বাংলা নিউক্লিয়াসের অন্যতম সংগঠক সিরাজুল আলম খান। নির্বাচনকে আন্দোলনে রূপান্তর, স্বাধীনতার পতাকা উত্তোলন, স্বাধীনতার ইশতেহার পাঠ, ঐতিহাসিক ৭ মার্চ এর মাধ্যমে অসহযোগ আন্দোলন এবং সশস্ত্র সংগ্রাম অনিবার্য করে তোলার ঘটনা বিংশ শতাব্দীতে অভাবনীয়।

তৎকালীন সাড়ে ৭ কোটি বাঙালি ইতিহাসের প্রয়োজনে জাতীয়তাবাদী চেতনার সংগ্রামে ধ্বংস, বিভীষিকা ও বিপর্যয়ের মধ্য দিয়ে একটি ভূখন্ডকে বাঙালির আত্মপরিচয় নির্মাণে বিশ্বের বুকে চিহ্নিত করতে পেরেছে। আত্মপরিচয় নির্মাণে রক্ত ঝরেছে, লাখ লাখ মানুষের মৃত্যু এবং সম্ভ্রম হারানোর বেদনাসহ নজিরবিহীন ও বর্বরতম গণহত্যা বিশ্ববিবেককে বিদীর্ণ করে।

জনপ্রিয়তা বা ব্যক্তিত্ব-গুণে বা ইতিহাসের অনিবার্যতায় কেউ কেউ নিজের জীবদ্দশাতেই ইতিহাসের মূর্তপ্রতীক হয়ে ওঠেন। ভারতের মহাত্মা গান্ধী, ভিয়েতনামের হো চি মিন, কিউবার ফিদেল কাস্ত্রো, আফ্রিকার নেলসন ম্যান্ডেলা, প্যালেস্টাইনের ইয়াসির আরাফাত এবং আরও অনেকে। বঙ্গবন্ধুও তেমনি। ইতিহাস নির্মাণকারীরা ইতিহাসে নতুন অধ্যায়ের যোজনা করেন, ইতিহাসকে এগিয়ে দেন ঐতিহাসিকতার প্রয়োজনে। জাতির উত্থান-পতনে, সুখে-দুঃখে বঙ্গবন্ধু এমনভাবে অপরিহার্য হয়ে উঠেছিলেন যে সশস্ত্র সংগ্রামে অনুপস্থিত থাকার পরও তাঁকে কেন্দ্র করেই প্রবাসী সরকার গঠন করতে হয় এবং বঙ্গবন্ধুর নামে মুক্তিযুদ্ধ পরিচালিত হয়। বাঙালি তার কয়েক শতাব্দীর সংস্কৃতি ও অর্থনীতি জাগরণের স্বপ্ন চরিতার্থ করার অনুপ্রেরণা খুঁজে পায় বঙ্গবন্ধুর মাধ্যমে। সুতরাং বাঙালির ইতিহাস নির্মাণে অন্য সব সংগ্রামী ও জাতীয়তাবাদী নেতাদের অবদান থাকলেও বঙ্গবন্ধু সবাইকে ছাপিয়ে ইতিহাসে বাঙালির প্রতিভূ হয়ে ওঠেন- এই সত্যকে গ্রহণ করাই ন্যায়সঙ্গত।

১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট কাপুরুষোচিত বর্বর হত্যাকান্ডের মাধ্যমে বঙ্গবন্ধুকে পৃথিবী থেকে সপরিবারে বিদায় করে দেওয়া হয়। এই দিবসকে সামনে রেখে বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে স্মৃতি প্রকাশ করার কোনো আত্মিক শক্তি আমি পাই না। বাঙালির চিরকালের লজ্জা জাতি হিসেবে বঙ্গবন্ধুকে সুরক্ষা দিতে পারেনি। ষড়যন্ত্র ও চক্রান্ত অবহিত হওয়ার পরও তৎকালীন সরকার বঙ্গবন্ধুর নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য বিন্দুমাত্র উদ্যোগ গ্রহণ করেনি। এটাই বড় ধরনের ট্র্যাজেডি। এ জন্য তৎকালীন সরকার, দল বা দলের কাউকে অনুতপ্ত হতে দেখিনি আজ পর্যন্ত।

মুক্তি সংগ্রামের পর ১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি বঙ্গবন্ধুকে এয়ারপোর্টে বরণ করে বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে যখন সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের দিকে যাই তখন তো কল্পনাও করতে পারিনি এই অবিসংবাদিত নেতাকে এই বাংলার মাটিতে হত্যা করা হবে।

বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে আমার সম্পর্ক এবং স্মৃতি দুই ভাগে পর্যালোচনা করার মতো। প্রথমটা হলো এক যুগের অধিক যা ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ পর্যন্ত, আরেকটা হলো স্বাধীনতা-পরবর্তী সময়ের। পাকিস্তানি ঔপনিবেশিক রাষ্ট্র কাঠামোর পরিবর্তন স্বাধীন জাতি-রাষ্ট্রের স্বপ্ন, আন্দোলন-সংগ্রামের প্রশ্নে ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক, ডাকসুর ভিপি এবং নিউক্লিয়াসে সদস্য হিসেবে বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে আমার অগণিত স্মৃতি রয়েছে, যদি সুযোগ পাই লিখিত আকারে প্রকাশ করে যাব। সশস্ত্র মুক্তি সংগ্রামের পর অতি দ্রুত বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে রাজনৈতিক প্রশ্নে আমাদের অবস্থান ভিন্ন হয়ে যায়। স্বাধীনতা অর্জনের মাত্র কয়েক মাসের মাঝেই বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে সিরাজুল আলম খানের রাজনৈতিক মতপার্থক্যে আমাদের অবিচ্ছেদ্য সম্পর্কের অবনতি ঘটে। ১৯৭২ সালে ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সম্মেলনকে কেন্দ্র করে সম্মেলনের আগের রাতে বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে আমার দেখা হয়, কথা হয়। সেদিন ঘুণাক্ষরেও ভাবতে পারিনি জীবদ্দশায় বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে আর কোনো দিন দেখা হবে না।

রাজনৈতিক বিরোধের পর বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে আর দেখা হয়নি, কিন্তু একবার কথা হয়েছিল। ১৯৭৩ সালে উত্তরবঙ্গে জাসদের একটা কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করতে গেলে প্রচ- গুলিবর্ষণে আক্রান্ত হই এবং আমি আহত অবস্থায় তৎকালীন পিজি হাসপাতালে ভর্তি হই। রাতে হঠাৎ হন্তদন্ত হয়ে নার্স এসে বললেন, স্যার গণভবন থেকে আপনার টেলিফোন। আমি বুঝতেও পারছিলাম না গণভবনের টেলিফোনের মানে কী। আমি তাড়াতাড়ি নার্সের রুমে গিয়ে টেলিফোন ধরলাম। যতদূর মনে পড়ে তোফায়েল ভাই বললেন, রব সাহেব, লিডার কথা বলবেন। তখন আমি উপলব্ধি করলাম, বঙ্গবন্ধু কথা বলবেন। ইতিমধ্যে বঙ্গবন্ধুর সেই ভরাট দরদি কণ্ঠ, রব এখন কেমন আছ? আমি হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে বলে দিয়েছি তোমার সুচিকিৎসার জন্য। বহুদিন পর বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে কথা। আমি আবেগাপ্লুত হয়ে গেলাম। আমার কথা বলতে কষ্ট হচ্ছিল। আমি শুধু বললাম, আপনি কেমন আছেন? সেদিনের সেই কথাই শেষ কথা। আর কোনো দিন বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে কথা হয়নি। কিন্তু আমার কানে এখনো ধ্বনিত হয় বঙ্গবন্ধুর সেই আন্তরিকতা মিশ্রিত কণ্ঠ ‘রব...’।

আজ ভীষণভাবে মনে হয়, আর একবার যদি বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে দেখা হতো, আমাদের রাজনৈতিক মতাদর্শ নিয়ে কথা বলতাম, তাঁর হত্যাকান্ডের সময় তাঁর দল ও সরকারের ভূমিকা নিয়ে কথা বলতাম, তাঁকে হত্যার মাধ্যমে আমরা যে কী অকৃতজ্ঞ জাতিতে পরিণত হয়েছি তা নিয়ে কথা বলতাম। কী লক্ষ্য নিয়ে স্বাধীনতা অর্জন করা হয়েছিল আর এখন আমরা কোন অবস্থানে আছি, কীভাবে আমরা ভুল রাজনীতি ও অতি ক্ষমতার লোভে স্বাধীনতার লক্ষ্য, স্বপ্নকে ধুলোয় মিশিয়ে দিয়েছি তা নিয়ে কথা বলতাম।

লেখক : সভাপতি, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জেএসডি।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়
ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঐক্য ও সংগ্রামী চেতনার বিকাশ চাই
ঐক্য ও সংগ্রামী চেতনার বিকাশ চাই

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জাতীয়ভাবে লালন উৎসব পালন অব্যাহত থাকবে : ফারুকী
জাতীয়ভাবে লালন উৎসব পালন অব্যাহত থাকবে : ফারুকী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সূর্য হঠাৎ অদৃশ্য হয়ে গেলে কী পরিণতি হবে পৃথিবীর!
সূর্য হঠাৎ অদৃশ্য হয়ে গেলে কী পরিণতি হবে পৃথিবীর!

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

এফএও মহাপরিচালকের সঙ্গে কৃষি উপদেষ্টার বৈঠক
এফএও মহাপরিচালকের সঙ্গে কৃষি উপদেষ্টার বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের দাবিতে জবিতে মশাল মিছিল
তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের দাবিতে জবিতে মশাল মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলা একাডেমিতে ৮ম বাংলাদেশ মার্কেটিং ডে উদযাপিত
বাংলা একাডেমিতে ৮ম বাংলাদেশ মার্কেটিং ডে উদযাপিত

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাজধানীতে বিএনপির ব্যতিক্রমী মিছিল
রাজধানীতে বিএনপির ব্যতিক্রমী মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ক্রিকেটে আসছে নতুন ফরম্যাট 'টেস্ট টোয়েন্টি'
ক্রিকেটে আসছে নতুন ফরম্যাট 'টেস্ট টোয়েন্টি'

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিরক্ত হয়ে যোগাযোগ বন্ধ করেছে এলিয়েনরা, বিজ্ঞানীদের নতুন ধারণা
বিরক্ত হয়ে যোগাযোগ বন্ধ করেছে এলিয়েনরা, বিজ্ঞানীদের নতুন ধারণা

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

টাইগারদের বিপক্ষে ম্যাচের আগে আত্মবিশ্বাসী ড্যারেন সামি
টাইগারদের বিপক্ষে ম্যাচের আগে আত্মবিশ্বাসী ড্যারেন সামি

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডেমরায় ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ নবীউল্লাহ নবীর
ডেমরায় ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ নবীউল্লাহ নবীর

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সালাহউদ্দিনের মাথায় ছাতা ধরে প্রশংসিত মির্জা ফখরুল
সালাহউদ্দিনের মাথায় ছাতা ধরে প্রশংসিত মির্জা ফখরুল

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ধানমন্ডি আইডিয়ালে জিপিএ-৫ কমেছে, পাসের হারও নিম্নগামী
ধানমন্ডি আইডিয়ালে জিপিএ-৫ কমেছে, পাসের হারও নিম্নগামী

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুবিন গার্গের মৃত্যু: সিঙ্গাপুর পুলিশের প্রাথমিক তদন্তে সন্দেহজনক কিছু মেলেনি
জুবিন গার্গের মৃত্যু: সিঙ্গাপুর পুলিশের প্রাথমিক তদন্তে সন্দেহজনক কিছু মেলেনি

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মৃত ব্যক্তির আঙুলের ছাপ ব্যবহার করে অভিনব জালিয়াতি
মৃত ব্যক্তির আঙুলের ছাপ ব্যবহার করে অভিনব জালিয়াতি

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মানসিক চাপ ও উদ্বেগ কমাতে ৭টি প্রাকৃতিক টনিক
মানসিক চাপ ও উদ্বেগ কমাতে ৭টি প্রাকৃতিক টনিক

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেয়ার সুযোগ নেই : ইসি আনোয়ারুল
এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেয়ার সুযোগ নেই : ইসি আনোয়ারুল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্রিতে অটোগ্রাফ দেয়া বন্ধ করছেন ইয়ামাল!
ফ্রিতে অটোগ্রাফ দেয়া বন্ধ করছেন ইয়ামাল!

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা সিটিতে ইয়োসো বাংলাদেশের ষষ্ঠ আউটলেটের বর্ণিল উদ্বোধন
বসুন্ধরা সিটিতে ইয়োসো বাংলাদেশের ষষ্ঠ আউটলেটের বর্ণিল উদ্বোধন

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বেগম খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল : ডা. জাহিদ
বেগম খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল : ডা. জাহিদ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি ক্ষমতায় এলে কৃষক-শ্রমিকদের অগ্রাধিকার দেওয়া হবে
বিএনপি ক্ষমতায় এলে কৃষক-শ্রমিকদের অগ্রাধিকার দেওয়া হবে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীকে বিভাগ ঘোষণার দাবিতে সড়ক অবরোধ
নোয়াখালীকে বিভাগ ঘোষণার দাবিতে সড়ক অবরোধ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় নারীকে গলা কেটে হত্যা
কুমিল্লায় নারীকে গলা কেটে হত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে প্রাণ গেল যুবকের
বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে প্রাণ গেল যুবকের

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা বাস্তবায়নে কাজ করার অঙ্গীকার কণ্ঠশিল্পী মনির খানের
৩১ দফা বাস্তবায়নে কাজ করার অঙ্গীকার কণ্ঠশিল্পী মনির খানের

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনজিওকর্মীর মরদেহ উদ্ধার
এনজিওকর্মীর মরদেহ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রামুতে ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু
রামুতে ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‌‍সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে ইলেক্টেড সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করতে চাই : ধর্ম উপদেষ্টা
‌‍সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে ইলেক্টেড সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করতে চাই : ধর্ম উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
মালিবাগে সেই ৫০০ ভরি স্বর্ণ চুরির রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার ৪
মালিবাগে সেই ৫০০ ভরি স্বর্ণ চুরির রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার ৪

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কী বলা হয়েছে জুলাই সনদের অঙ্গীকারনামায়
কী বলা হয়েছে জুলাই সনদের অঙ্গীকারনামায়

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংশোধন করা হলো জুলাই সনদ অঙ্গীকারনামার পঞ্চম দফা
সংশোধন করা হলো জুলাই সনদ অঙ্গীকারনামার পঞ্চম দফা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাকুসতে ছাত্রদলের প্যানেলে থেকে একমাত্র বিজয়ী ফুটবলার নার্গিস
রাকুসতে ছাত্রদলের প্যানেলে থেকে একমাত্র বিজয়ী ফুটবলার নার্গিস

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার
ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুলাই সনদের ৫ নম্বর দফা সংশোধনের প্রস্তাব সালাহউদ্দিন আহমদের
জুলাই সনদের ৫ নম্বর দফা সংশোধনের প্রস্তাব সালাহউদ্দিন আহমদের

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে আবাসিক হোটেল থেকে চার তরুণ-তরুণী আটক
সিলেটে আবাসিক হোটেল থেকে চার তরুণ-তরুণী আটক

১৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার
নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর লাশ দেখতে গিয়ে নিরাপত্তাবাহিনীর গুলিতে নিহত ৪
কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর লাশ দেখতে গিয়ে নিরাপত্তাবাহিনীর গুলিতে নিহত ৪

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএস অফিসারের ঘরে ‘টাকার পাহাড়’
আইপিএস অফিসারের ঘরে ‘টাকার পাহাড়’

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকসু নির্বাচনে কোন পদে কারা জয়ী
রাকসু নির্বাচনে কোন পদে কারা জয়ী

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভেনেজুয়েলায় অভিযান চালাতে সিআইএ’কে অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় অভিযান চালাতে সিআইএ’কে অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের জন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে বসে সনদ করার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
নির্বাচনের জন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে বসে সনদ করার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ নেয় ২৫ দল
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ নেয় ২৫ দল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান শুরু
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান শুরু

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘জুলাই যোদ্ধা’দের সঙ্গে পুলিশের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া
‘জুলাই যোদ্ধা’দের সঙ্গে পুলিশের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বাক্ষরিত হলো ঐতিহাসিক ‘জুলাই জাতীয় সনদ’
স্বাক্ষরিত হলো ঐতিহাসিক ‘জুলাই জাতীয় সনদ’

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে তিন বাংলাদেশিকে পিটিয়ে হত্যায় ঢাকার তীব্র নিন্দা
ভারতে তিন বাংলাদেশিকে পিটিয়ে হত্যায় ঢাকার তীব্র নিন্দা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্থায়ী যুদ্ধবিরতির বল ‘আফগান তালেবানের কোর্টে’: পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী
স্থায়ী যুদ্ধবিরতির বল ‘আফগান তালেবানের কোর্টে’: পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রায় ১৭ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে সিইপিজেডের আগুন, ধসে গেছে ভবনের ছাদ
প্রায় ১৭ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে সিইপিজেডের আগুন, ধসে গেছে ভবনের ছাদ

১৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাকসুতে বিজয়ী হলেন জুলাই আন্দোলনে চোখ হারানো দ্বীপ মাহবুব
রাকসুতে বিজয়ী হলেন জুলাই আন্দোলনে চোখ হারানো দ্বীপ মাহবুব

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেয়ার সুযোগ নেই : ইসি আনোয়ারুল
এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেয়ার সুযোগ নেই : ইসি আনোয়ারুল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জঙ্গলে বিমান বিধ্বস্ত, আরোহী সকলেই নিহত
জঙ্গলে বিমান বিধ্বস্ত, আরোহী সকলেই নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনৈতিক দলগুলোকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
রাজনৈতিক দলগুলোকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের ট্রফি উন্মোচন
বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের ট্রফি উন্মোচন

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শনিবার যে কয়েকটি এলাকায় থাকছে না বিদ্যুৎ
শনিবার যে কয়েকটি এলাকায় থাকছে না বিদ্যুৎ

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজধানীতে বিএনপির ব্যতিক্রমী মিছিল
রাজধানীতে বিএনপির ব্যতিক্রমী মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সবজির দাম আকাশছোঁয়া
সবজির দাম আকাশছোঁয়া

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আড়াল থেকে কাঞ্চনকে দেখেছিলেন চম্পা
আড়াল থেকে কাঞ্চনকে দেখেছিলেন চম্পা

শোবিজ

পাসপোর্টেও লেখা আছে আমি ম্যারিড : মাহি
পাসপোর্টেও লেখা আছে আমি ম্যারিড : মাহি

শোবিজ

জন্মের খাটটি সংরক্ষণে রেখেছেন জয়া
জন্মের খাটটি সংরক্ষণে রেখেছেন জয়া

শোবিজ

নায়িকার চোখের আয়নায় দাড়ি কাটছে নায়ক
নায়িকার চোখের আয়নায় দাড়ি কাটছে নায়ক

শোবিজ

কালো মাটির উইকেট দেখে বিস্মিত স্যামি
কালো মাটির উইকেট দেখে বিস্মিত স্যামি

মাঠে ময়দানে

প্রেমের দেবী মধুবালা
প্রেমের দেবী মধুবালা

শোবিজ

শেজাদের নেতৃত্বে বসুন্ধরার জয়
শেজাদের নেতৃত্বে বসুন্ধরার জয়

মাঠে ময়দানে

মিরাজদের ঘুরে দাঁড়ানোর সিরিজ
মিরাজদের ঘুরে দাঁড়ানোর সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা কিংস অ্যাকাডেমি টুর্নামেন্ট উদ্বোধন
বসুন্ধরা কিংস অ্যাকাডেমি টুর্নামেন্ট উদ্বোধন

মাঠে ময়দানে

আয়ের শীর্ষে রোনালদো
আয়ের শীর্ষে রোনালদো

মাঠে ময়দানে

নারী ফুটবলারদের প্রস্তুতি ক্যাম্প
নারী ফুটবলারদের প্রস্তুতি ক্যাম্প

মাঠে ময়দানে

ফিফায় এক ধাপ উন্নতি হামজাদের
ফিফায় এক ধাপ উন্নতি হামজাদের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

ঐতিহাসিক জুলাই সনদ স্বাক্ষর
ঐতিহাসিক জুলাই সনদ স্বাক্ষর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক প্রতিমন্ত্রীসহ চারজন
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক প্রতিমন্ত্রীসহ চারজন

নগর জীবন

অপেক্ষা শুধু প্রথম উড্ডয়নের
অপেক্ষা শুধু প্রথম উড্ডয়নের

পেছনের পৃষ্ঠা

লক্ষ্যহীন পথে অর্থনীতি
লক্ষ্যহীন পথে অর্থনীতি

পেছনের পৃষ্ঠা

জনগণের সঙ্গে প্রতারণা হচ্ছে
জনগণের সঙ্গে প্রতারণা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেওয়ার সুযোগ নেই
এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেওয়ার সুযোগ নেই

নগর জীবন

নির্বাচনে বাধা সৃষ্টি করতে চায় একটি মহল
নির্বাচনে বাধা সৃষ্টি করতে চায় একটি মহল

নগর জীবন

আবাসিক হোটেল থেকে আটক চার
আবাসিক হোটেল থেকে আটক চার

নগর জীবন

জিম্মি ওমরি মিরানকে তার পরিবারের কাছে হস্তান্তর
জিম্মি ওমরি মিরানকে তার পরিবারের কাছে হস্তান্তর

পূর্ব-পশ্চিম

পরিত্যক্ত দোকানে যুবকের লাশ
পরিত্যক্ত দোকানে যুবকের লাশ

নগর জীবন

চট্টগ্রামে সিএইচসিপিদের মানববন্ধন
চট্টগ্রামে সিএইচসিপিদের মানববন্ধন

খবর

উন্নয়নের জন্য সার্কভুক্ত দেশগুলোকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
উন্নয়নের জন্য সার্কভুক্ত দেশগুলোকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে

নগর জীবন

মৌমাছির অদ্ভুত নাচ
মৌমাছির অদ্ভুত নাচ

পরিবেশ ও জীবন

আবাসিক কক্ষে লাশ এনজিওকর্মীর
আবাসিক কক্ষে লাশ এনজিওকর্মীর

দেশগ্রাম

মৃত্যুদন্ডপ্রাপ্ত পলাতক আসামি গ্রেপ্তার
মৃত্যুদন্ডপ্রাপ্ত পলাতক আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ঢাকা মেট্রো বাদ পড়ায় হতাশ ক্রিকেটাররা
ঢাকা মেট্রো বাদ পড়ায় হতাশ ক্রিকেটাররা

মাঠে ময়দানে

পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জুলাই যোদ্ধারা
পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জুলাই যোদ্ধারা

খবর