শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৫ আগস্ট, ২০২১

বঙ্গবন্ধুকে সুরক্ষা দেওয়ার ব্যর্থতা

বাঙালির চিরকালের লজ্জা

আ স ম আবদুর রব
প্রিন্ট ভার্সন
বাঙালির চিরকালের লজ্জা

বাঙালির জাতি-রাষ্ট্র ‘বাংলাদেশ’ প্রতিষ্ঠার সংগ্রামের অগ্নিশিখা ছড়িয়ে দেওয়ার প্রয়োজনে বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে অনেক গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক ও আলোচনা অনুষ্ঠানসহ আমার অনেক ঐতিহাসিক স্মৃতি জড়িত রয়েছে। বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রাম ও আন্দোলনের প্রশ্নে বঙ্গবন্ধুর নাম সদা সর্বদা সর্বাগ্রে উচ্চারিত হবে। ইতিহাসের গতিপথ নির্ধারণে, বাঙালি জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করার প্রশ্নে, স্বায়ত্তশাসন ও স্বাধিকার আন্দোলন সর্বোপরি অসহযোগ আন্দোলনের মাধ্যমে স্বাধীনতা অর্জনের লক্ষ্যে পরিচালিত করার নীতি ও কৌশল গ্রহণ উপমহাদেশের রাজনৈতিক আন্দোলন ইতিহাসে বিরল। স্বাধীনতা অর্জনের লক্ষ্যে সুদূরপ্রসারী পরিকল্পনা নিয়ে আমাদের মননে স্বাধীনতার বীজ বপন করে সশস্ত্র সংগ্রামের ধ্যান-ধারণায় অপরিমেয় তেজ ও অদম্য সাহস নিয়ে উজ্জীবিত করে শক্তি জুগিয়েছেন যিনি তিনি হচ্ছেন স্বাধীন বাংলা নিউক্লিয়াসের অন্যতম সংগঠক সিরাজুল আলম খান। নির্বাচনকে আন্দোলনে রূপান্তর, স্বাধীনতার পতাকা উত্তোলন, স্বাধীনতার ইশতেহার পাঠ, ঐতিহাসিক ৭ মার্চ এর মাধ্যমে অসহযোগ আন্দোলন এবং সশস্ত্র সংগ্রাম অনিবার্য করে তোলার ঘটনা বিংশ শতাব্দীতে অভাবনীয়।

তৎকালীন সাড়ে ৭ কোটি বাঙালি ইতিহাসের প্রয়োজনে জাতীয়তাবাদী চেতনার সংগ্রামে ধ্বংস, বিভীষিকা ও বিপর্যয়ের মধ্য দিয়ে একটি ভূখন্ডকে বাঙালির আত্মপরিচয় নির্মাণে বিশ্বের বুকে চিহ্নিত করতে পেরেছে। আত্মপরিচয় নির্মাণে রক্ত ঝরেছে, লাখ লাখ মানুষের মৃত্যু এবং সম্ভ্রম হারানোর বেদনাসহ নজিরবিহীন ও বর্বরতম গণহত্যা বিশ্ববিবেককে বিদীর্ণ করে।

জনপ্রিয়তা বা ব্যক্তিত্ব-গুণে বা ইতিহাসের অনিবার্যতায় কেউ কেউ নিজের জীবদ্দশাতেই ইতিহাসের মূর্তপ্রতীক হয়ে ওঠেন। ভারতের মহাত্মা গান্ধী, ভিয়েতনামের হো চি মিন, কিউবার ফিদেল কাস্ত্রো, আফ্রিকার নেলসন ম্যান্ডেলা, প্যালেস্টাইনের ইয়াসির আরাফাত এবং আরও অনেকে। বঙ্গবন্ধুও তেমনি। ইতিহাস নির্মাণকারীরা ইতিহাসে নতুন অধ্যায়ের যোজনা করেন, ইতিহাসকে এগিয়ে দেন ঐতিহাসিকতার প্রয়োজনে। জাতির উত্থান-পতনে, সুখে-দুঃখে বঙ্গবন্ধু এমনভাবে অপরিহার্য হয়ে উঠেছিলেন যে সশস্ত্র সংগ্রামে অনুপস্থিত থাকার পরও তাঁকে কেন্দ্র করেই প্রবাসী সরকার গঠন করতে হয় এবং বঙ্গবন্ধুর নামে মুক্তিযুদ্ধ পরিচালিত হয়। বাঙালি তার কয়েক শতাব্দীর সংস্কৃতি ও অর্থনীতি জাগরণের স্বপ্ন চরিতার্থ করার অনুপ্রেরণা খুঁজে পায় বঙ্গবন্ধুর মাধ্যমে। সুতরাং বাঙালির ইতিহাস নির্মাণে অন্য সব সংগ্রামী ও জাতীয়তাবাদী নেতাদের অবদান থাকলেও বঙ্গবন্ধু সবাইকে ছাপিয়ে ইতিহাসে বাঙালির প্রতিভূ হয়ে ওঠেন- এই সত্যকে গ্রহণ করাই ন্যায়সঙ্গত।

১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট কাপুরুষোচিত বর্বর হত্যাকান্ডের মাধ্যমে বঙ্গবন্ধুকে পৃথিবী থেকে সপরিবারে বিদায় করে দেওয়া হয়। এই দিবসকে সামনে রেখে বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে স্মৃতি প্রকাশ করার কোনো আত্মিক শক্তি আমি পাই না। বাঙালির চিরকালের লজ্জা জাতি হিসেবে বঙ্গবন্ধুকে সুরক্ষা দিতে পারেনি। ষড়যন্ত্র ও চক্রান্ত অবহিত হওয়ার পরও তৎকালীন সরকার বঙ্গবন্ধুর নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য বিন্দুমাত্র উদ্যোগ গ্রহণ করেনি। এটাই বড় ধরনের ট্র্যাজেডি। এ জন্য তৎকালীন সরকার, দল বা দলের কাউকে অনুতপ্ত হতে দেখিনি আজ পর্যন্ত।

মুক্তি সংগ্রামের পর ১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি বঙ্গবন্ধুকে এয়ারপোর্টে বরণ করে বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে যখন সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের দিকে যাই তখন তো কল্পনাও করতে পারিনি এই অবিসংবাদিত নেতাকে এই বাংলার মাটিতে হত্যা করা হবে।

বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে আমার সম্পর্ক এবং স্মৃতি দুই ভাগে পর্যালোচনা করার মতো। প্রথমটা হলো এক যুগের অধিক যা ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ পর্যন্ত, আরেকটা হলো স্বাধীনতা-পরবর্তী সময়ের। পাকিস্তানি ঔপনিবেশিক রাষ্ট্র কাঠামোর পরিবর্তন স্বাধীন জাতি-রাষ্ট্রের স্বপ্ন, আন্দোলন-সংগ্রামের প্রশ্নে ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক, ডাকসুর ভিপি এবং নিউক্লিয়াসে সদস্য হিসেবে বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে আমার অগণিত স্মৃতি রয়েছে, যদি সুযোগ পাই লিখিত আকারে প্রকাশ করে যাব। সশস্ত্র মুক্তি সংগ্রামের পর অতি দ্রুত বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে রাজনৈতিক প্রশ্নে আমাদের অবস্থান ভিন্ন হয়ে যায়। স্বাধীনতা অর্জনের মাত্র কয়েক মাসের মাঝেই বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে সিরাজুল আলম খানের রাজনৈতিক মতপার্থক্যে আমাদের অবিচ্ছেদ্য সম্পর্কের অবনতি ঘটে। ১৯৭২ সালে ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সম্মেলনকে কেন্দ্র করে সম্মেলনের আগের রাতে বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে আমার দেখা হয়, কথা হয়। সেদিন ঘুণাক্ষরেও ভাবতে পারিনি জীবদ্দশায় বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে আর কোনো দিন দেখা হবে না।

রাজনৈতিক বিরোধের পর বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে আর দেখা হয়নি, কিন্তু একবার কথা হয়েছিল। ১৯৭৩ সালে উত্তরবঙ্গে জাসদের একটা কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করতে গেলে প্রচ- গুলিবর্ষণে আক্রান্ত হই এবং আমি আহত অবস্থায় তৎকালীন পিজি হাসপাতালে ভর্তি হই। রাতে হঠাৎ হন্তদন্ত হয়ে নার্স এসে বললেন, স্যার গণভবন থেকে আপনার টেলিফোন। আমি বুঝতেও পারছিলাম না গণভবনের টেলিফোনের মানে কী। আমি তাড়াতাড়ি নার্সের রুমে গিয়ে টেলিফোন ধরলাম। যতদূর মনে পড়ে তোফায়েল ভাই বললেন, রব সাহেব, লিডার কথা বলবেন। তখন আমি উপলব্ধি করলাম, বঙ্গবন্ধু কথা বলবেন। ইতিমধ্যে বঙ্গবন্ধুর সেই ভরাট দরদি কণ্ঠ, রব এখন কেমন আছ? আমি হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে বলে দিয়েছি তোমার সুচিকিৎসার জন্য। বহুদিন পর বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে কথা। আমি আবেগাপ্লুত হয়ে গেলাম। আমার কথা বলতে কষ্ট হচ্ছিল। আমি শুধু বললাম, আপনি কেমন আছেন? সেদিনের সেই কথাই শেষ কথা। আর কোনো দিন বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে কথা হয়নি। কিন্তু আমার কানে এখনো ধ্বনিত হয় বঙ্গবন্ধুর সেই আন্তরিকতা মিশ্রিত কণ্ঠ ‘রব...’।

আজ ভীষণভাবে মনে হয়, আর একবার যদি বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে দেখা হতো, আমাদের রাজনৈতিক মতাদর্শ নিয়ে কথা বলতাম, তাঁর হত্যাকান্ডের সময় তাঁর দল ও সরকারের ভূমিকা নিয়ে কথা বলতাম, তাঁকে হত্যার মাধ্যমে আমরা যে কী অকৃতজ্ঞ জাতিতে পরিণত হয়েছি তা নিয়ে কথা বলতাম। কী লক্ষ্য নিয়ে স্বাধীনতা অর্জন করা হয়েছিল আর এখন আমরা কোন অবস্থানে আছি, কীভাবে আমরা ভুল রাজনীতি ও অতি ক্ষমতার লোভে স্বাধীনতার লক্ষ্য, স্বপ্নকে ধুলোয় মিশিয়ে দিয়েছি তা নিয়ে কথা বলতাম।

লেখক : সভাপতি, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জেএসডি।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১ মিনিট আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৫ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

১৫ মিনিট আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৪৭ মিনিট আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম
চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা
ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান
১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন
নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব
ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ
গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক
অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল
সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানীতে দুর্বৃত্তের গুলিতে যুবক আহত
রাজধানীতে দুর্বৃত্তের গুলিতে যুবক আহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জবিতেও ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ থাকবে রবিবার
জবিতেও ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ থাকবে রবিবার

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সোনারগাঁয়ে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মান্নানের সম্প্রীতি সমাবেশ
সোনারগাঁয়ে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মান্নানের সম্প্রীতি সমাবেশ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা