শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৫ আগস্ট, ২০২১

বঙ্গবন্ধুকে সুরক্ষা দেওয়ার ব্যর্থতা

বাঙালির চিরকালের লজ্জা

আ স ম আবদুর রব
প্রিন্ট ভার্সন
বাঙালির চিরকালের লজ্জা

বাঙালির জাতি-রাষ্ট্র ‘বাংলাদেশ’ প্রতিষ্ঠার সংগ্রামের অগ্নিশিখা ছড়িয়ে দেওয়ার প্রয়োজনে বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে অনেক গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক ও আলোচনা অনুষ্ঠানসহ আমার অনেক ঐতিহাসিক স্মৃতি জড়িত রয়েছে। বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রাম ও আন্দোলনের প্রশ্নে বঙ্গবন্ধুর নাম সদা সর্বদা সর্বাগ্রে উচ্চারিত হবে। ইতিহাসের গতিপথ নির্ধারণে, বাঙালি জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করার প্রশ্নে, স্বায়ত্তশাসন ও স্বাধিকার আন্দোলন সর্বোপরি অসহযোগ আন্দোলনের মাধ্যমে স্বাধীনতা অর্জনের লক্ষ্যে পরিচালিত করার নীতি ও কৌশল গ্রহণ উপমহাদেশের রাজনৈতিক আন্দোলন ইতিহাসে বিরল। স্বাধীনতা অর্জনের লক্ষ্যে সুদূরপ্রসারী পরিকল্পনা নিয়ে আমাদের মননে স্বাধীনতার বীজ বপন করে সশস্ত্র সংগ্রামের ধ্যান-ধারণায় অপরিমেয় তেজ ও অদম্য সাহস নিয়ে উজ্জীবিত করে শক্তি জুগিয়েছেন যিনি তিনি হচ্ছেন স্বাধীন বাংলা নিউক্লিয়াসের অন্যতম সংগঠক সিরাজুল আলম খান। নির্বাচনকে আন্দোলনে রূপান্তর, স্বাধীনতার পতাকা উত্তোলন, স্বাধীনতার ইশতেহার পাঠ, ঐতিহাসিক ৭ মার্চ এর মাধ্যমে অসহযোগ আন্দোলন এবং সশস্ত্র সংগ্রাম অনিবার্য করে তোলার ঘটনা বিংশ শতাব্দীতে অভাবনীয়।

তৎকালীন সাড়ে ৭ কোটি বাঙালি ইতিহাসের প্রয়োজনে জাতীয়তাবাদী চেতনার সংগ্রামে ধ্বংস, বিভীষিকা ও বিপর্যয়ের মধ্য দিয়ে একটি ভূখন্ডকে বাঙালির আত্মপরিচয় নির্মাণে বিশ্বের বুকে চিহ্নিত করতে পেরেছে। আত্মপরিচয় নির্মাণে রক্ত ঝরেছে, লাখ লাখ মানুষের মৃত্যু এবং সম্ভ্রম হারানোর বেদনাসহ নজিরবিহীন ও বর্বরতম গণহত্যা বিশ্ববিবেককে বিদীর্ণ করে।

জনপ্রিয়তা বা ব্যক্তিত্ব-গুণে বা ইতিহাসের অনিবার্যতায় কেউ কেউ নিজের জীবদ্দশাতেই ইতিহাসের মূর্তপ্রতীক হয়ে ওঠেন। ভারতের মহাত্মা গান্ধী, ভিয়েতনামের হো চি মিন, কিউবার ফিদেল কাস্ত্রো, আফ্রিকার নেলসন ম্যান্ডেলা, প্যালেস্টাইনের ইয়াসির আরাফাত এবং আরও অনেকে। বঙ্গবন্ধুও তেমনি। ইতিহাস নির্মাণকারীরা ইতিহাসে নতুন অধ্যায়ের যোজনা করেন, ইতিহাসকে এগিয়ে দেন ঐতিহাসিকতার প্রয়োজনে। জাতির উত্থান-পতনে, সুখে-দুঃখে বঙ্গবন্ধু এমনভাবে অপরিহার্য হয়ে উঠেছিলেন যে সশস্ত্র সংগ্রামে অনুপস্থিত থাকার পরও তাঁকে কেন্দ্র করেই প্রবাসী সরকার গঠন করতে হয় এবং বঙ্গবন্ধুর নামে মুক্তিযুদ্ধ পরিচালিত হয়। বাঙালি তার কয়েক শতাব্দীর সংস্কৃতি ও অর্থনীতি জাগরণের স্বপ্ন চরিতার্থ করার অনুপ্রেরণা খুঁজে পায় বঙ্গবন্ধুর মাধ্যমে। সুতরাং বাঙালির ইতিহাস নির্মাণে অন্য সব সংগ্রামী ও জাতীয়তাবাদী নেতাদের অবদান থাকলেও বঙ্গবন্ধু সবাইকে ছাপিয়ে ইতিহাসে বাঙালির প্রতিভূ হয়ে ওঠেন- এই সত্যকে গ্রহণ করাই ন্যায়সঙ্গত।

১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট কাপুরুষোচিত বর্বর হত্যাকান্ডের মাধ্যমে বঙ্গবন্ধুকে পৃথিবী থেকে সপরিবারে বিদায় করে দেওয়া হয়। এই দিবসকে সামনে রেখে বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে স্মৃতি প্রকাশ করার কোনো আত্মিক শক্তি আমি পাই না। বাঙালির চিরকালের লজ্জা জাতি হিসেবে বঙ্গবন্ধুকে সুরক্ষা দিতে পারেনি। ষড়যন্ত্র ও চক্রান্ত অবহিত হওয়ার পরও তৎকালীন সরকার বঙ্গবন্ধুর নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য বিন্দুমাত্র উদ্যোগ গ্রহণ করেনি। এটাই বড় ধরনের ট্র্যাজেডি। এ জন্য তৎকালীন সরকার, দল বা দলের কাউকে অনুতপ্ত হতে দেখিনি আজ পর্যন্ত।

মুক্তি সংগ্রামের পর ১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি বঙ্গবন্ধুকে এয়ারপোর্টে বরণ করে বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে যখন সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের দিকে যাই তখন তো কল্পনাও করতে পারিনি এই অবিসংবাদিত নেতাকে এই বাংলার মাটিতে হত্যা করা হবে।

বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে আমার সম্পর্ক এবং স্মৃতি দুই ভাগে পর্যালোচনা করার মতো। প্রথমটা হলো এক যুগের অধিক যা ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ পর্যন্ত, আরেকটা হলো স্বাধীনতা-পরবর্তী সময়ের। পাকিস্তানি ঔপনিবেশিক রাষ্ট্র কাঠামোর পরিবর্তন স্বাধীন জাতি-রাষ্ট্রের স্বপ্ন, আন্দোলন-সংগ্রামের প্রশ্নে ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক, ডাকসুর ভিপি এবং নিউক্লিয়াসে সদস্য হিসেবে বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে আমার অগণিত স্মৃতি রয়েছে, যদি সুযোগ পাই লিখিত আকারে প্রকাশ করে যাব। সশস্ত্র মুক্তি সংগ্রামের পর অতি দ্রুত বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে রাজনৈতিক প্রশ্নে আমাদের অবস্থান ভিন্ন হয়ে যায়। স্বাধীনতা অর্জনের মাত্র কয়েক মাসের মাঝেই বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে সিরাজুল আলম খানের রাজনৈতিক মতপার্থক্যে আমাদের অবিচ্ছেদ্য সম্পর্কের অবনতি ঘটে। ১৯৭২ সালে ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সম্মেলনকে কেন্দ্র করে সম্মেলনের আগের রাতে বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে আমার দেখা হয়, কথা হয়। সেদিন ঘুণাক্ষরেও ভাবতে পারিনি জীবদ্দশায় বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে আর কোনো দিন দেখা হবে না।

রাজনৈতিক বিরোধের পর বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে আর দেখা হয়নি, কিন্তু একবার কথা হয়েছিল। ১৯৭৩ সালে উত্তরবঙ্গে জাসদের একটা কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করতে গেলে প্রচ- গুলিবর্ষণে আক্রান্ত হই এবং আমি আহত অবস্থায় তৎকালীন পিজি হাসপাতালে ভর্তি হই। রাতে হঠাৎ হন্তদন্ত হয়ে নার্স এসে বললেন, স্যার গণভবন থেকে আপনার টেলিফোন। আমি বুঝতেও পারছিলাম না গণভবনের টেলিফোনের মানে কী। আমি তাড়াতাড়ি নার্সের রুমে গিয়ে টেলিফোন ধরলাম। যতদূর মনে পড়ে তোফায়েল ভাই বললেন, রব সাহেব, লিডার কথা বলবেন। তখন আমি উপলব্ধি করলাম, বঙ্গবন্ধু কথা বলবেন। ইতিমধ্যে বঙ্গবন্ধুর সেই ভরাট দরদি কণ্ঠ, রব এখন কেমন আছ? আমি হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে বলে দিয়েছি তোমার সুচিকিৎসার জন্য। বহুদিন পর বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে কথা। আমি আবেগাপ্লুত হয়ে গেলাম। আমার কথা বলতে কষ্ট হচ্ছিল। আমি শুধু বললাম, আপনি কেমন আছেন? সেদিনের সেই কথাই শেষ কথা। আর কোনো দিন বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে কথা হয়নি। কিন্তু আমার কানে এখনো ধ্বনিত হয় বঙ্গবন্ধুর সেই আন্তরিকতা মিশ্রিত কণ্ঠ ‘রব...’।

আজ ভীষণভাবে মনে হয়, আর একবার যদি বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে দেখা হতো, আমাদের রাজনৈতিক মতাদর্শ নিয়ে কথা বলতাম, তাঁর হত্যাকান্ডের সময় তাঁর দল ও সরকারের ভূমিকা নিয়ে কথা বলতাম, তাঁকে হত্যার মাধ্যমে আমরা যে কী অকৃতজ্ঞ জাতিতে পরিণত হয়েছি তা নিয়ে কথা বলতাম। কী লক্ষ্য নিয়ে স্বাধীনতা অর্জন করা হয়েছিল আর এখন আমরা কোন অবস্থানে আছি, কীভাবে আমরা ভুল রাজনীতি ও অতি ক্ষমতার লোভে স্বাধীনতার লক্ষ্য, স্বপ্নকে ধুলোয় মিশিয়ে দিয়েছি তা নিয়ে কথা বলতাম।

লেখক : সভাপতি, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জেএসডি।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
বগুড়ায় বিপুল পরিমাণ বিস্ফোরক দ্রব্যসহ তিনজন গ্রেফতার
বগুড়ায় বিপুল পরিমাণ বিস্ফোরক দ্রব্যসহ তিনজন গ্রেফতার

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

এতিম শিশুদের হাতে শীতবস্ত্র পৌঁছে দিল বসুন্ধরা শুভসংঘ
এতিম শিশুদের হাতে শীতবস্ত্র পৌঁছে দিল বসুন্ধরা শুভসংঘ

৪৯ সেকেন্ড আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

মওলানা ভাসানী মজলুম-নির্যাতিত মানুষের জন্য কাজ করেছেন : দুদু
মওলানা ভাসানী মজলুম-নির্যাতিত মানুষের জন্য কাজ করেছেন : দুদু

২ মিনিট আগে | রাজনীতি

প্লট বরাদ্দে জালিয়াতি : শেখ হাসিনার দুর্নীতি মামলার যুক্তিতর্ক ২৩ নভেম্বর
প্লট বরাদ্দে জালিয়াতি : শেখ হাসিনার দুর্নীতি মামলার যুক্তিতর্ক ২৩ নভেম্বর

২ মিনিট আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় মহাসড়কে গরুবাহী ট্রাক ছিনতাই
কুমিল্লায় মহাসড়কে গরুবাহী ট্রাক ছিনতাই

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর পরিবারের মাঝে উপকরণ বিতরণ
দিনাজপুরে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর পরিবারের মাঝে উপকরণ বিতরণ

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারে বেড়েছে সূচক ও লেনদেন
পুঁজিবাজারে বেড়েছে সূচক ও লেনদেন

১২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

চট্টগ্রামে হত্যা মামলার দুই পলাতক আসামি গ্রেফতার
চট্টগ্রামে হত্যা মামলার দুই পলাতক আসামি গ্রেফতার

১২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শেখ হাসিনার রায়ে জনমনে আতঙ্ক নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
শেখ হাসিনার রায়ে জনমনে আতঙ্ক নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

শেরপুরে বড় ভাইকে হত্যার দায়ে ছোট ভাইয়ের যাবজ্জীবন
শেরপুরে বড় ভাইকে হত্যার দায়ে ছোট ভাইয়ের যাবজ্জীবন

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শাকসু নির্বাচন পেছানোর দাবিতে শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন
শাকসু নির্বাচন পেছানোর দাবিতে শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন

১৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রাবির হলে ৫০ টাকার উন্নয়ন ফি বাতিল
রাবির হলে ৫০ টাকার উন্নয়ন ফি বাতিল

১৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মুন্সীগঞ্জে পদোন্নতির দাবিতে প্রভাষকদের ‌‘নো প্রমোশন, নো ওয়ার্ক’ কর্মসূচি
মুন্সীগঞ্জে পদোন্নতির দাবিতে প্রভাষকদের ‌‘নো প্রমোশন, নো ওয়ার্ক’ কর্মসূচি

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ

১৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে ৩ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ১০০৭
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে ৩ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ১০০৭

১৯ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

রংপুরে আলু চাষের লক্ষ্যমাত্রা কমেছে
রংপুরে আলু চাষের লক্ষ্যমাত্রা কমেছে

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এ রায় প্রতিশোধ নয়, ন্যায়বিচারের প্রতিজ্ঞা: চিফ প্রসিকিউটর
এ রায় প্রতিশোধ নয়, ন্যায়বিচারের প্রতিজ্ঞা: চিফ প্রসিকিউটর

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

নতুন ধানের ঘ্রাণে প্রাণবন্ত দিনাজপুরের গ্রাম–শহর
নতুন ধানের ঘ্রাণে প্রাণবন্ত দিনাজপুরের গ্রাম–শহর

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় ‘ঐতিহাসিক বিজয়’: সামান্তা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় ‘ঐতিহাসিক বিজয়’: সামান্তা

২৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

১৬ কোটি টাকার হাসপাতাল চার বছরেও চালু হয়নি
১৬ কোটি টাকার হাসপাতাল চার বছরেও চালু হয়নি

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনাকে দেশে ফিরিয়ে এনে রায় কার্যকর করতে হবে: রাশেদ প্রধান
শেখ হাসিনাকে দেশে ফিরিয়ে এনে রায় কার্যকর করতে হবে: রাশেদ প্রধান

৩০ মিনিট আগে | রাজনীতি

সরিষাবাড়ীতে অসুস্থ শিশুর পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
সরিষাবাড়ীতে অসুস্থ শিশুর পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩১ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বরিশালের নথুল্লাবাদ টার্মিনাল থেকে বাস চলাচল শুরু
বরিশালের নথুল্লাবাদ টার্মিনাল থেকে বাস চলাচল শুরু

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মৃত্যুদণ্ডই শেখ হাসিনার উপযুক্ত বিচার: আখতার
মৃত্যুদণ্ডই শেখ হাসিনার উপযুক্ত বিচার: আখতার

৩৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

রংপুরে একজনকে হত্যার অভিযোগ
রংপুরে একজনকে হত্যার অভিযোগ

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জের হত্যা মামলার আসামিকে সিলেট থেকে গ্রেফতার
হবিগঞ্জের হত্যা মামলার আসামিকে সিলেট থেকে গ্রেফতার

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে হাসপাতালে বিএনপি নেতা মামুন মাহমুদের ডেঙ্গু কিট প্রদান
নারায়ণগঞ্জে হাসপাতালে বিএনপি নেতা মামুন মাহমুদের ডেঙ্গু কিট প্রদান

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ প্রতিদিনের খবরে সেই শিক্ষা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু
বাংলাদেশ প্রতিদিনের খবরে সেই শিক্ষা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি
গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে