শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৩৩, মঙ্গলবার, ০১ মে, ২০১৮ আপডেট:

পচা মাংসকে ঘিরে শোরগোল, নতুন আতঙ্ক টক্সোপ্লাজমোসিস!

দীপক দেবনাথ, কলকাতা
অনলাইন ভার্সন
পচা মাংসকে ঘিরে শোরগোল, নতুন আতঙ্ক টক্সোপ্লাজমোসিস!

সামনেই পঞ্চায়েত নির্বাচন। স্বাভাবিকভাবেই রাজনৈতিক দলগুলির মধ্যে চূড়ান্ত ব্যস্ততা। কিন্তু সেই ব্যস্ততাকে ছাপিয়ে পশ্চিমবঙ্গের প্রধান আলোচ্য বিষয় ভাগাড়ের পচা মাংস। পাড়ার চায়ের দোকান থেকে শুরু করে স্কুল-কলেজ-অফিস-আদালত সর্বত্রই এই আলোচনা। টেলিভিশন চ্যানেলগুলিতেও দিনভর চলছে নানা আলোচনা। পত্রিকাগুলিতেও পঞ্চায়েত নির্বাচনকে পিছনে ফেলে হেডলাইনে জায়গা করে নিয়েছে ‘পচা মাংস’। আর পচা মাংসের পর এবার কলকাতাবাসীর কাছে নতুন আতঙ্ক ‘টক্সোপ্লাজমোসিস’।

ভাগাড়ের পচা মাংসের জীবাণু এবার কলকাতাবাসীর শরীরে। ভাগাড়ের ঘটনা নিয়ে গোটা রাজ্য যখন উত্তাল তখন আতঙ্ক বাড়িয়ে সামনে এল এমনই চাঞ্চল্যকর তথ্য। সম্প্রতি কলকাতার যাদবপুর, টালিগঞ্জসহ একাধিক এলাকার বাসিন্দাদের শরীরে মিলেছে টক্সোপ্লাজমোসিস’এর অস্তিত্ব। শুধুমাত্র দক্ষিণ কলকাতাতেই অন্তত ১৪ জন এই রোগে আক্রান্ত বলে জানা গেছে। 

বিশেষজ্ঞরা বলছেন টক্সোপ্লাজমোসিস হল এক ধরনের পরজীবী যা বিড়ালের মাংস, বিষ্ঠা বা মরা বিড়ালের থেকে এই পরজীবী ছড়ায়। কিন্তু আশ্চর্যজনক বিষয় হল যাদের শরীরে এই রোগের সংক্রমণ দেখা দিয়েছে তাদের দৈনন্দিন জীবনযাত্রার সঙ্গে বিড়ালের কোন সম্পর্ক নেই। তাদের বাড়িতে বিড়াল নেই, অফিসে বা রাস্তা-ঘাটেও বিড়ালের সংস্পর্শ নেই। তা হলে কলকাতাবাসীর শরীরে এই পরজীবীর হামলা কিভাবে হল? তবে কি ভাগাড়রের মরা বিড়ালের মাংস এই মানুষের পেটে গেছে? সেই সম্ভবনা কিন্তু একেবারেই উড়িয়ে দেওয়া যাচ্ছে না। 

চিকিৎসক অভিজিৎ বন্দোপাধ্যায় জানাচ্ছেন, ‘টক্সোপ্লাজমোসিস হল একটা পরজীবী, এটা সাধারণত বিড়ালের মধ্যে থাকে এবং বিড়ালের বিষ্ঠার মধ্যে বেশি পাওয়া যায়। আমরা ভাগাড় থেকে ছাগলের মাংস খেয়েছি, না কাক, বিড়াল, কুকুরের মাংস খেয়েছি-তা আমরা কেউ জানি না। হতে পারে সেখানে বিড়ালের লাশ পড়েছিল, বিড়ালের বিষ্ঠা হয়তো আলাদা করা যায়নি, কোনভাবে হয়তো সেটা মিশে গেছে’। 

ইতিমধ্যেই এই রোগের প্রকোপ বাড়ছে হু হু করে। গত ছয় মাসে প্রায় তিন শতাধিক রোগী এসেছেন যাদের মধ্যে টক্সোপ্লাজমোসিসের অস্তিত্ব মিলেছে। এই রোগের উপসর্গ হল ঘাড়ের কাছে ফুলে যাওয়া, আচমকা জ্বর, গ্র্যান্ড ফোলা। 

চিকিৎসকরা বলছেন, শিশু হোক বা পরিণত বয়স্ক-শরীরে টক্সোপ্লাজমোসিস বাসা বাধলে তার পরিণতি হতে পারে মারাত্মক। এর ফলে গর্ভবতীদের ক্ষেত্রে ভ্রুণ নষ্ট হওয়ার আশঙ্কা থেকে যায়। ক্যান্সারের রোগীর শরীরে এই পরজীবী প্রবেশ করলে মৃত্যু আরও তরান্বিত হয়। মানসিক ভারসাম্যও নষ্ট হতে পারে। 

বিশেষজ্ঞদের অভিমত কাবাবের মতো খাবার থেকেই এই রোগ ছড়ানোর আশঙ্কা সবচেয়ে বেশি। কারণ আগুনে ঝলসে তৈরি হয় কাবাব। ফলে তা পুরোপুরি জীবাণু মুক্ত করা অসম্ভব। তবে কি বহু জায়গায় চিকেন কাবাব বলে যা চালানো হয়েছিল তা ছিল বিড়ালের মাংসের কাবাব? এতদিন যারা তাড়িয়ে তাড়িয়ে কাবাব খেয়েছেন তাদের মনের ভিতরে ইতিমধ্যেই আশঙ্কা তৈরি হয়েছে।  

উল্লেখ্য, গত ১৯ এপ্রিল শুরুটা হয়েছিল পশ্চিমবঙ্গের দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা জেলার বজবজ থেকে। ওই দিনই ভাগাড়ের মরা পশুর মাংস বাজারে সরবরাহের অভিযোগটি প্রথম আসে। ধীরে ধীরে প্রকাশ্যে এসেছে কিভাবে রাজ্যটির নানা প্রান্তে বছরের বছরের পর বছর ধরে চলছিল ভাগারের পচা মাংসের কারবার। ভাগাড় থেকে হিমঘর হয়ে সেই মাংস প্রক্রিয়াকরণের পর সেই পচা মাংস প্যাকেটজাত হয়ে চলে যেতো হোটেল, রেস্তোঁরা বা ডিপার্টমেন্টাল স্টোরে। তদন্তকারীদের দাবী কলকাতা ও আশপাশের ভাগাড় থেকে সংগ্রহীত মরা পশুর মাংস সীমান্ত পেরিয়ে পৌঁছে যেত বাংলাদেশ, নেপালেও। 

আর প্রশাসন বা প্রভাবশালীদের মদদ ছাড়া দুই একজন সাধারণ মানুষের পক্ষে যে দীর্ঘদিন ধরে এই র‌্যাকেট চালানো সম্ভব তা স্বীকার করে নিয়েছে ডান-বাম সব পক্ষ। বজবজের স্থানীয় বাসিন্দারা হাতে নাতে অভিযুক্তদের ধরে না ফেললে কি যে হতো তা ভাবলেই শিউরে উঠছে কলকাতাবাসী। 

বিষয়টি নিয়ে রাজ্যটির সিপিআইএম সম্পাদক সূর্যকান্ত মিশ্র নিজেই জানিয়েছেন, ‘রাজ্য জুড়েই সব ক্ষেত্রেই একটা পচন শুরু হয়েছে। আর এর নেতৃত্ব দিচ্ছে রাজ্যের ক্ষমতাসীন দল’। 
বিজেপির রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ বলেছেন, ‘পুরো পশ্চিমবঙ্গটাই আসলে ভাগাড় হয়ে গেছে, আলাদা করে আর কি বলবো? প্রশাসনিক সহযোগিতা না থাকলে এই জিনিস কখনওই চলতে পারে না’। 

বজবজের ঘটনা সামনে আসার পর কলকাতা পৌরসভার কর্মকর্তারা শহরের বেশ কয়েকটি হোটেল, রেস্তোঁরায় অভিযানও চালায়। কিন্তু কলকাতাবাসীর প্রশ্ন এই অভিযান কেন আরও আগে শুরু হল না? কেন নিয়মিত অভিযান চালানো হয় না?
 
কলকাতা পৌরসভার সাবেক মেয়র ও সিপিআইএম নেতা বিকাশ ভট্টাচার্য জানান, ‘সবচেয়ে বেশি দায়িত্ব রাজ্য সরকার ও পৌরসভার। পৌরসভার দায়িত্ব হল খাদ্যের গুণমান বিচার করা, নিয়মিত পর্যবেক্ষণ করা। কিন্তু সেটা না হওয়ার জন্য দুই পক্ষই দায়ী’।

এতদিন ধরে মানুষ জেনে এসেছে ভাগাড় মানেই চিল, শকুনের আস্তানা। তবে ভাগাড়ের মাংস যে শুধু চিল, শকুনেরাই খায় এমনটা নয়। অন্তত ভাগাড়ের ঘটনায় যে তথ্য উঠে এসেছে তা শুনে অনেকেই এটাই বলছেন। 

বিডি-প্রতিদিন/০১ মে, ২০১৮/মাহবুব

এই বিভাগের আরও খবর
অপ্রাপ্তবয়স্ক নারীসহ ভারতের গুজরাটে আটক ৫১ বাংলাদেশি
অপ্রাপ্তবয়স্ক নারীসহ ভারতের গুজরাটে আটক ৫১ বাংলাদেশি
ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে কোটি টাকার স্বর্ণ জব্দ করেছে বিএসএফ
ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে কোটি টাকার স্বর্ণ জব্দ করেছে বিএসএফ
প্রিয়াঙ্কা গান্ধীর সম্পত্তি প্রায় ১২ কোটি রুপি, স্বামীর ৬৫ কোটি
প্রিয়াঙ্কা গান্ধীর সম্পত্তি প্রায় ১২ কোটি রুপি, স্বামীর ৬৫ কোটি
সীমান্ত পেরোনোর আগেই ভারতের পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার ৪১ বাংলাদেশী
সীমান্ত পেরোনোর আগেই ভারতের পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার ৪১ বাংলাদেশী
হচ্ছে না বাংলাদেশ বইমেলা, কলকাতা বইমেলায় অংশগ্রহণ নিয়েও অনিশ্চয়তা
হচ্ছে না বাংলাদেশ বইমেলা, কলকাতা বইমেলায় অংশগ্রহণ নিয়েও অনিশ্চয়তা
হাসপাতালে একদিনে ১৮টি যমজ সন্তানের জন্ম!
হাসপাতালে একদিনে ১৮টি যমজ সন্তানের জন্ম!
হরিয়ানার মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিলেন সাইনি
হরিয়ানার মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিলেন সাইনি
মনে শোক নিয়েই দুর্গাপূজায় মেতে 
উঠেছে পশ্চিমবঙ্গের মানুষ
মনে শোক নিয়েই দুর্গাপূজায় মেতে উঠেছে পশ্চিমবঙ্গের মানুষ
দাম চড়া, বাংলাদেশি ইলিশ বিক্রিতে মন্দা হাওড়া পাইকারি বাজারে
দাম চড়া, বাংলাদেশি ইলিশ বিক্রিতে মন্দা হাওড়া পাইকারি বাজারে
পশ্চিমবঙ্গে বন্যার জন্য কেন্দ্রীয় সরকারকে দায়ী করলেন মমতা
পশ্চিমবঙ্গে বন্যার জন্য কেন্দ্রীয় সরকারকে দায়ী করলেন মমতা
অবশেষে আরজি কর মেডিকেলের সেই অধ্যক্ষ ও ওসি গ্রেফতার
অবশেষে আরজি কর মেডিকেলের সেই অধ্যক্ষ ও ওসি গ্রেফতার
ভারত বিরোধী পোস্ট করে বিপাকে বিশ্বভারতীর বাংলাদেশি শিক্ষার্থী
ভারত বিরোধী পোস্ট করে বিপাকে বিশ্বভারতীর বাংলাদেশি শিক্ষার্থী
সর্বশেষ খবর
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মহাসমাবেশ সফল করতে হেফাজতের গণমিছিল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মহাসমাবেশ সফল করতে হেফাজতের গণমিছিল

১৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

নারী সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবনা চরম ধৃষ্টতাপূর্ণ : মামুনুল হক
নারী সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবনা চরম ধৃষ্টতাপূর্ণ : মামুনুল হক

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

অধিকার আদায়ে প্রবাসীদের সচেতনতা জরুরি : ফয়েজ তৈয়্যব
অধিকার আদায়ে প্রবাসীদের সচেতনতা জরুরি : ফয়েজ তৈয়্যব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের আকাশসীমা বন্ধ, সরকারের কাছে ক্ষতিপূরণ চাইল ভারতীয় এয়ারলাইন্স
পাকিস্তানের আকাশসীমা বন্ধ, সরকারের কাছে ক্ষতিপূরণ চাইল ভারতীয় এয়ারলাইন্স

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ম্যাচসেরা হয়ে পেলেন ১ লাখ, জরিমানা দিলেন ১২ লাখ
ম্যাচসেরা হয়ে পেলেন ১ লাখ, জরিমানা দিলেন ১২ লাখ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র আর গণতন্ত্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র একই : গয়েশ্বর
বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র আর গণতন্ত্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র একই : গয়েশ্বর

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রমিকদের ন্যায্য আদায়ের লড়াইয়ে পাশে আছে বিএনপি : আমীর খসরু
শ্রমিকদের ন্যায্য আদায়ের লড়াইয়ে পাশে আছে বিএনপি : আমীর খসরু

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নদীতে গোসল করতে নেমে পানিতে ডুবে যুবকের মৃত্যু
নদীতে গোসল করতে নেমে পানিতে ডুবে যুবকের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মানবিক ও গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র গঠনে শপথ নিতে হবে : প্রিন্স
মানবিক ও গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র গঠনে শপথ নিতে হবে : প্রিন্স

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডায়রিয়া নিয়ে কিছু কথা
ডায়রিয়া নিয়ে কিছু কথা

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

শ্রমিকদের অধিকার নিশ্চিতে কাজ করে চলেছে সরকার : শ্রম উপদেষ্টা
শ্রমিকদের অধিকার নিশ্চিতে কাজ করে চলেছে সরকার : শ্রম উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেসলার সিইও হিসেবে ইলন মাস্ককে পরিবর্তনের খবর মিথ্যা
টেসলার সিইও হিসেবে ইলন মাস্ককে পরিবর্তনের খবর মিথ্যা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে শ্রমিক দলের উদ্যোগে মহান মে দিবস পালন
নোয়াখালীতে শ্রমিক দলের উদ্যোগে মহান মে দিবস পালন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমরা ১৭ বছর গাছের গোড়ায় পানি ঢেলেছি, এখন ফল খাচ্ছেন আপনারা : মির্জা আব্বাস
আমরা ১৭ বছর গাছের গোড়ায় পানি ঢেলেছি, এখন ফল খাচ্ছেন আপনারা : মির্জা আব্বাস

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নয়াপল্টনে মে দিবসের সমাবেশে বিএনপির শোডাউন
নয়াপল্টনে মে দিবসের সমাবেশে বিএনপির শোডাউন

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাপানে সাপের কারণে ব্যস্ততম বুলেট ট্রেন চলাচলে ব্যাঘাত
জাপানে সাপের কারণে ব্যস্ততম বুলেট ট্রেন চলাচলে ব্যাঘাত

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মেসেঞ্জারে ভুল মেসেজ পাঠিয়ে ফেলেছেন? মাত্র ১৫ মিনিটে বাঁচার উপায়!
মেসেঞ্জারে ভুল মেসেজ পাঠিয়ে ফেলেছেন? মাত্র ১৫ মিনিটে বাঁচার উপায়!

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সোনারগাঁয়ে হেফাজতে ইসলামের লিফলেট বিতরণ
সোনারগাঁয়ে হেফাজতে ইসলামের লিফলেট বিতরণ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবারও ব্যাট-বল নিয়ে মাঠে নামছেন শোবিজ তারকারা
আবারও ব্যাট-বল নিয়ে মাঠে নামছেন শোবিজ তারকারা

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চ্যাটজিপিটির পরামর্শে মামলায় জিতলেন তরুণ
চ্যাটজিপিটির পরামর্শে মামলায় জিতলেন তরুণ

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গ্রিনকার্ড থাকলেই নিশ্চিন্ত নন, যুক্তরাষ্ট্রে শুরু নতুন নজরদারি
গ্রিনকার্ড থাকলেই নিশ্চিন্ত নন, যুক্তরাষ্ট্রে শুরু নতুন নজরদারি

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মালাইকার বিরুদ্ধে জামিন-অযোগ্য গ্রেফতারি পরোয়ানা
মালাইকার বিরুদ্ধে জামিন-অযোগ্য গ্রেফতারি পরোয়ানা

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাকিস্তানি তারকাদের ইনস্টাগ্রামে ভারতীয়দের প্রবেশ নিষেধ!
পাকিস্তানি তারকাদের ইনস্টাগ্রামে ভারতীয়দের প্রবেশ নিষেধ!

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আমরা শ্রমিকবান্ধব একটি সরকার চাই : মাসুদ সাঈদী
আমরা শ্রমিকবান্ধব একটি সরকার চাই : মাসুদ সাঈদী

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুলিশ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি নাজমুল করিম, সম্পাদক আনিসুজ্জামান
পুলিশ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি নাজমুল করিম, সম্পাদক আনিসুজ্জামান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেনীতে শ্রমিক দিবসে শ্রমিক কর্মচারী ঐক্য পরিষদের আলোচনা সভা
ফেনীতে শ্রমিক দিবসে শ্রমিক কর্মচারী ঐক্য পরিষদের আলোচনা সভা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবনাবাদ নদী থেকে অজ্ঞাত নারীর লাশ উদ্ধার
রাবনাবাদ নদী থেকে অজ্ঞাত নারীর লাশ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নানা আয়োজনে মহান মে দিবস পালন
নানা আয়োজনে মহান মে দিবস পালন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১১৩৭
দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১১৩৭

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে কুমির ভর্তি লেকে ঝাঁপ দিলেন নওয়াজ!
মৃত্যুকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে কুমির ভর্তি লেকে ঝাঁপ দিলেন নওয়াজ!

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি সেনাদের গুলিতে উড়ে গেল ভারতীয় সেনা চেকপোস্ট
পাকিস্তানি সেনাদের গুলিতে উড়ে গেল ভারতীয় সেনা চেকপোস্ট

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভয়ংকরতম দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, জরুরি অবস্থা জারি
ভয়ংকরতম দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, জরুরি অবস্থা জারি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা বাড়িয়ে ভারত সীমান্তে পাকিস্তানের পূর্ণমাত্রার সামরিক মহড়া
উত্তেজনা বাড়িয়ে ভারত সীমান্তে পাকিস্তানের পূর্ণমাত্রার সামরিক মহড়া

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধের বিপক্ষে দাঁড়াচ্ছে বহু ইসরায়েলি সেনা
গাজা যুদ্ধের বিপক্ষে দাঁড়াচ্ছে বহু ইসরায়েলি সেনা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফরিদপুর জেলা এনসিপির কমিটি গঠনের দায়িত্বে মহিলা আওয়ামী লীগ সভাপতির মেয়ে
ফরিদপুর জেলা এনসিপির কমিটি গঠনের দায়িত্বে মহিলা আওয়ামী লীগ সভাপতির মেয়ে

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমরা প্রস্তুত, আমাদের পরীক্ষা নিও না : হুঁশিয়ারি পাকিস্তান সেনাবাহিনীর
আমরা প্রস্তুত, আমাদের পরীক্ষা নিও না : হুঁশিয়ারি পাকিস্তান সেনাবাহিনীর

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

করিডর দেয়ার সিদ্ধান্ত আসতে হবে নির্বাচিত সংসদ থেকে : তারেক রহমান
করিডর দেয়ার সিদ্ধান্ত আসতে হবে নির্বাচিত সংসদ থেকে : তারেক রহমান

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতকে হুঁশিয়ারি, ‌‘পাকিস্তান অস্ত্র জাদুঘরে রাখবে না’
ভারতকে হুঁশিয়ারি, ‌‘পাকিস্তান অস্ত্র জাদুঘরে রাখবে না’

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পোপ হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে পিয়েত্রো পারোলিন
পোপ হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে পিয়েত্রো পারোলিন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের সাথে সেই চুক্তিটি করেই ফেলল ট্রাম্প প্রশাসন
ইউক্রেনের সাথে সেই চুক্তিটি করেই ফেলল ট্রাম্প প্রশাসন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র
চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সালমানকে প্রেমিক স্বীকার করতে চাইতো না ঐশ্বরিয়া, ছিল দ্বিচারিতা : সোহেল
সালমানকে প্রেমিক স্বীকার করতে চাইতো না ঐশ্বরিয়া, ছিল দ্বিচারিতা : সোহেল

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যাত্রাবিরতির দাবিতে ট্রেন থামিয়ে রাজশাহীতে বিক্ষোভ
যাত্রাবিরতির দাবিতে ট্রেন থামিয়ে রাজশাহীতে বিক্ষোভ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের টাকায় স্বপন-আমিনের বিলাসী জীবন
শ্রমিকের টাকায় স্বপন-আমিনের বিলাসী জীবন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ দিন টানা বৃষ্টির সম্ভাবনা যেসব অঞ্চলে
পাঁচ দিন টানা বৃষ্টির সম্ভাবনা যেসব অঞ্চলে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই ম্যাচে একই কাহিনী: রাতে রোনালদো, সকালে মেসির বিদায়
দুই ম্যাচে একই কাহিনী: রাতে রোনালদো, সকালে মেসির বিদায়

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টানা সপ্তম দিনেও কাশ্মীর সীমান্তে ভারত-পাকিস্তান গোলাগুলি
টানা সপ্তম দিনেও কাশ্মীর সীমান্তে ভারত-পাকিস্তান গোলাগুলি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ দেখে লুকাতে গিয়ে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে সাবেক কাউন্সিলরের মৃত্যু
পুলিশ দেখে লুকাতে গিয়ে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে সাবেক কাউন্সিলরের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানে সাপের কারণে ব্যস্ততম বুলেট ট্রেন চলাচলে ব্যাঘাত
জাপানে সাপের কারণে ব্যস্ততম বুলেট ট্রেন চলাচলে ব্যাঘাত

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমরা ১৭ বছর গাছের গোড়ায় পানি ঢেলেছি, এখন ফল খাচ্ছেন আপনারা : মির্জা আব্বাস
আমরা ১৭ বছর গাছের গোড়ায় পানি ঢেলেছি, এখন ফল খাচ্ছেন আপনারা : মির্জা আব্বাস

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি নাজমুল করিম, সম্পাদক আনিসুজ্জামান
পুলিশ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি নাজমুল করিম, সম্পাদক আনিসুজ্জামান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানি সেলিব্রেটিদের ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্ট বন্ধ করল ভারত সরকার
পাকিস্তানি সেলিব্রেটিদের ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্ট বন্ধ করল ভারত সরকার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩ মে রাজধানীতে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশ
৩ মে রাজধানীতে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হ্যাট্রিক করলেন চাহাল, এক ওভারেই নিলেন ৪ উইকেট
হ্যাট্রিক করলেন চাহাল, এক ওভারেই নিলেন ৪ উইকেট

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

“রাত না কাটালে বাদ!” অঞ্জনার বিস্ফোরক স্বীকারোক্তি
“রাত না কাটালে বাদ!” অঞ্জনার বিস্ফোরক স্বীকারোক্তি

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অনুমতি ছাড়া হজ করলে কঠোর শাস্তির ঘোষণা সৌদির
অনুমতি ছাড়া হজ করলে কঠোর শাস্তির ঘোষণা সৌদির

১৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা
জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক