শিরোনাম
- শেয়ারমূল্য পড়ে যাচ্ছে, টেসলা খুঁজছে নতুন সিইও
- আমরা ১৭ বছর গাছের গোড়ায় পানি ঢেলেছি, এখন ফল খাচ্ছেন আপনারা : মির্জা আব্বাস
- মেসেঞ্জারে ভুল মেসেজ পাঠিয়ে ফেলেছেন? মাত্র ১৫ মিনিটে বাঁচার উপায়!
- আবারও ব্যাট-বল নিয়ে মাঠে নামছেন শোবিজ তারকারা
- চ্যাটজিপিটির পরামর্শে মামলায় জিতলেন তরুণ
- গ্রিনকার্ড থাকলেই নিশ্চিন্ত নন, যুক্তরাষ্ট্রে শুরু নতুন নজরদারি
- পাকিস্তানি তারকাদের ইনস্টাগ্রামে ভারতীয়দের প্রবেশ নিষেধ!
- আমরা শ্রমিকবান্ধব একটি সরকার চাই : মাসুদ সাঈদী
- রাবনাবাদ নদী থেকে অজ্ঞাত নারীর লাশ উদ্ধার
- দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১১৩৭
- মৃত্যুকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে কুমির ভর্তি লেকে ঝাঁপ দিলেন নওয়াজ!
- “রাত না কাটালে বাদ!” অঞ্জনার বিস্ফোরক স্বীকারোক্তি
- উত্তেজনা বাড়িয়ে ভারত সীমান্তে পাকিস্তানের পূর্ণমাত্রার সামরিক মহড়া
- ছাদ থেকে পড়ে কলেজ ছাত্রী আহত
- করিডর দেয়ার সিদ্ধান্ত আসতে হবে নির্বাচিত সংসদ থেকে : তারেক রহমান
- দেশের স্বার্থের বিরুদ্ধে যায় এমন চুক্তি না করার আহ্বান মির্জা ফখরুলের
- ফেনীতে মে দিবসে আলোচনা সভা
- মাগুরায় সড়ক দুর্ঘটনায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
- দিনাজপুরে র্যালি-আলোচনায় প্রাণবন্ত মে দিবস
- পাকিস্তানি সেনাদের গুলিতে উড়ে গেল ভারতীয় সেনা চেকপোস্ট
পশ্চিমবঙ্গে দুই ট্রেনের সংঘর্ষে আহত ১০, যাত্রীদের বিক্ষোভ
দীপক দেবনাথ, কলকাতা
অনলাইন ভার্সন

পশ্চিমবঙ্গের হুগলী জেলার শ্রীরামপুর রেল স্টেশনে ট্রেন দুর্ঘটনায় আহত হয়েছেন কমপক্ষে ১০ জন। পরে আহত ব্যক্তিদের শ্রীরামপুরের ওয়ালস হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।
শনিবার বিকালে শ্রীরামপুর স্টেশনে প্রবেশের আগেই এই দুর্ঘটনা ঘটে।
জানা গেছে, দুর্ঘটনার সময় রেল লাইনের ওপরই একটি এক কামরা বিশিষ্ট ‘ইন্সপেকশন কার’ রক্ষণাবেক্ষনের কাজ করছিল। সেময়ই ওই লাইনে ঢুকে পড়ে হাওড়া-শ্যাওড়াফুলী লোকাল ট্রেন। সেটি গিয়ে ধাক্কা মারে ইন্সপেকশন কারটিকে। এদিকে একই লাইনে শ্যাওড়াফুলী ট্রেনের চালক ইন্সপেকশন কারটিকে দেখতে পেয়ে ব্রেক চেপে থামানোর চেষ্টা করলেও দুর্ঘটনা এড়ানো যায়নি। এসময় কমপক্ষে ১০ জন আহত হন। আহত ব্যক্তিদের শ্রীরামপুরের ওয়ালস হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।
দুর্ঘটনার পর আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে ট্রেনের যাত্রীদের মধ্যে। অনেকে সেই অবস্থায় ট্রেন থেকে লাফিয়ে নেচে নেমে পড়েন। এদিকে ঘটনাস্থলেই ছুটে আসেন রেল এবং জিআরপির কর্মকর্তারা। এরপরই তাদেরকে ঘিরে ধরে বিক্ষোভ দেখাতে থাকে যাত্রীদের একাংশ।
দুর্ঘটনার জন্য কেবিন ম্যানকেই দোষারোপ করেছেন প্রদীপ ব্যনার্জি নামে এক যাত্রী। তিনি বলেন, ‘শ্যাওড়াফুলী লোকালের চালকের কোনো দোষ নেই। তিনি যেমন সঙ্কেত পেয়েছেন তেমনি ওই লাইনে চালিয়েছেন। কিন্তু তার দক্ষতার কারণে বড়সড় দুর্ঘটনার হাত থেকে আমরা বড় রক্ষা পেয়েছি। আমরা অনেকেই সে সময়ই ছিটকে পড়ি।
যদিও বিষয়টি নিয়ে রেলের তরফে কিছু না বলা হয়নি।
বিডি-প্রতিদিন/বাজিত হোসেন
এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর