শিরোনাম
- ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
- ২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫
- চিন্ময়কে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদের নির্দেশ
- রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা
- শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
- ‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’
- ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
- পোশাক শিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ : বিজিএমইএ সভাপতি
- জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় পর্যায়ের আলোচনা শুরু হচ্ছে মঙ্গলবার
- বগুড়ায় জাতীয় নাগরিক পার্টির সমন্বয় কমিটি ঘোষণা
- ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
- জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্সে খাতা চ্যালেঞ্জের আবেদন শুরু
- জামালপুরে কৃষক হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেফতার দাবি
- প্রথমবারের মতো বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়ে দ্বিতীয় স্থানে দক্ষিণ আফ্রিকা
- বগুড়ায় উন্নয়নের দাবীতে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান
- ভোটকেন্দ্র মেরামত করতে চার সচিবকে ইসির চিঠি
- দুর্নীতি মামলায় যবিপ্রবি’র সাবেক উপাচার্য ড. আব্দুস সাত্তার কারাগারে
- রংপুর এক্সপ্রেসসহ ১৪ আন্তঃনগর ট্রেন ছাড়ছে নির্দিষ্ট সময়ের পরে
- ভ্যাপসা গরমে স্বস্তি পেতে জলকেলিতে মেতেছে শিশুরা
- ইতালি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দিল দূতাবাস
পশ্চিমবঙ্গে দুই ট্রেনের সংঘর্ষে আহত ১০, যাত্রীদের বিক্ষোভ
দীপক দেবনাথ, কলকাতা
অনলাইন ভার্সন

পশ্চিমবঙ্গের হুগলী জেলার শ্রীরামপুর রেল স্টেশনে ট্রেন দুর্ঘটনায় আহত হয়েছেন কমপক্ষে ১০ জন। পরে আহত ব্যক্তিদের শ্রীরামপুরের ওয়ালস হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।
শনিবার বিকালে শ্রীরামপুর স্টেশনে প্রবেশের আগেই এই দুর্ঘটনা ঘটে।
জানা গেছে, দুর্ঘটনার সময় রেল লাইনের ওপরই একটি এক কামরা বিশিষ্ট ‘ইন্সপেকশন কার’ রক্ষণাবেক্ষনের কাজ করছিল। সেময়ই ওই লাইনে ঢুকে পড়ে হাওড়া-শ্যাওড়াফুলী লোকাল ট্রেন। সেটি গিয়ে ধাক্কা মারে ইন্সপেকশন কারটিকে। এদিকে একই লাইনে শ্যাওড়াফুলী ট্রেনের চালক ইন্সপেকশন কারটিকে দেখতে পেয়ে ব্রেক চেপে থামানোর চেষ্টা করলেও দুর্ঘটনা এড়ানো যায়নি। এসময় কমপক্ষে ১০ জন আহত হন। আহত ব্যক্তিদের শ্রীরামপুরের ওয়ালস হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।
দুর্ঘটনার পর আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে ট্রেনের যাত্রীদের মধ্যে। অনেকে সেই অবস্থায় ট্রেন থেকে লাফিয়ে নেচে নেমে পড়েন। এদিকে ঘটনাস্থলেই ছুটে আসেন রেল এবং জিআরপির কর্মকর্তারা। এরপরই তাদেরকে ঘিরে ধরে বিক্ষোভ দেখাতে থাকে যাত্রীদের একাংশ।
দুর্ঘটনার জন্য কেবিন ম্যানকেই দোষারোপ করেছেন প্রদীপ ব্যনার্জি নামে এক যাত্রী। তিনি বলেন, ‘শ্যাওড়াফুলী লোকালের চালকের কোনো দোষ নেই। তিনি যেমন সঙ্কেত পেয়েছেন তেমনি ওই লাইনে চালিয়েছেন। কিন্তু তার দক্ষতার কারণে বড়সড় দুর্ঘটনার হাত থেকে আমরা বড় রক্ষা পেয়েছি। আমরা অনেকেই সে সময়ই ছিটকে পড়ি।
যদিও বিষয়টি নিয়ে রেলের তরফে কিছু না বলা হয়নি।
বিডি-প্রতিদিন/বাজিত হোসেন
এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর