শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৪১, শনিবার, ০৩ জুন, ২০২৩ আপডেট:

ভয়াবহ ট্রেন দুর্ঘটনার যে বর্ণনা দিলেন বেঁচে ফেরা যাত্রী

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
ভয়াবহ ট্রেন দুর্ঘটনার যে বর্ণনা দিলেন বেঁচে ফেরা যাত্রী

ভারতের ওড়িশা রাজ্যে ভয়াবহ ট্রেন দুর্ঘটনায় নিহত বেড়ে ২৩৩ জনে দাঁড়িয়েছে। এ ঘটনায় আহত হয়েছে আরও ৯০০ জনের বেশি। রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত ট্রেনের ভেতরে অনেকেই আটকা পড়ে আছেন। হতাহতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।

শুক্রবার সন্ধ্যা ৭টার দিকে ওড়িশার বালাসোর জেলার বাহাঙ্গাবাজার এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।

ভয়াবহ সেই ট্রেন দুর্ঘটনার বর্ণনা দিলেন বেঁচে ফেরা এক যাত্রী। নাম তার কৃষ্ণপদ মণ্ডল। তিনি ছিলেন দুর্ঘটনা কবলিত ‘করমন্ডল এক্সপ্রেস’ ট্রেনের যাত্রী। 

কৃষ্ণপদ মণ্ডল জানান, কোয়েম্বত্তূরে কাজে যোগ দিতে যাব। চাচার সঙ্গে টিকিট কেটেছিলাম স্লিপার ক্লাসে। এস ৪ কামরায় আমরা ছিলাম। কথা ছিল, শনিবার রাতের মধ্যেই গন্তব্যে পৌঁছব। রবিবার থেকেই তাহলে কাজে যোগ দিতে পারব। কিন্তু কোথা থেকে যে কী হয়ে গেল, কিছুই বুঝতে পারছি না। সব কেমন ঘোলাটে লাগছে।

বাড়ি থেকে কিছু শুকনো খাবার নিয়ে ট্রেনে ওঠাই আমাদের অভ্যাস। ট্রেন ছাড়লে দু’-এক কাপ চা, সঙ্গে বাড়ি থেকে আনা চিঁড়ে, মুড়ি। গল্পগুজব করতে করতেই কখন যে সময় কেটে যায় টেরই পাই না। এদিনও (শুক্রবার) তেমনই চলছিল। গল্পগুজব আর ঠাট্টা, তামাশা জমে উঠেছিল যাত্রীদের মধ্যে। ওড়িশার বালাসোর স্টেশনে ট্রেন দাঁড়িয়েছিল কিছুক্ষণ। হাওড়া থেকে বোতলে যে ঠান্ডা পানি ভরে ট্রেনে উঠেছিলাম, খড়্গপুর পেরোতেই তা শেষ। তাই বালাসোর স্টেশনে নেমে বোতলে পানি ভরে নিই। সহযাত্রীদেরও কয়েকটি বোতলে পানি ভরি। তারপর আবার ট্রেনে উঠে যাই। কিন্তু নিজের আসনে না ফিরে দরজার পাশেই দাঁড়িয়ে গল্প করছিলাম কয়েকজনের সঙ্গে। ট্রেন গতি বাড়াতেই খোলা দরজা দিয়ে গরম বাতাস ভেতরে আসছে। তার মধ্যেই একবার মুখ বের করে বাইরে তাকালাম। আমাদের ক্যানিংয়ের (নিজ এলাকা) সঙ্গে কত যে মিল... বিঘার পর বিঘা চাষের জমি, গাছপালা।

কোয়েম্বত্তূরে চাচার সঙ্গেই মার্বেল পাথরের কাজ করি। সামান্য আয়। ইচ্ছে আছে ভবিষ্যতে গ্রামে ফিরে নিজে কিছু একটা করব। আর যাব না অত দূরে। কিন্তু এবার তো যেতেই হবে। দরজার কাছে দাঁড়িয়ে লোকজনের সঙ্গে এসব নিয়েই কথা হচ্ছিল। সাধ করে কে আর যেতে চায় বাড়ি ছেড়ে অত দূরে। ঠিক এমন সময় হঠাৎই বিকট একটা ঝাঁকুনি দেয়  ট্রেন। তখন সন্ধ্যা সাতটার মতো বাজে। প্রায় সঙ্গে সঙ্গেই আমাদের কামরা (বগি) একদিকে হেলে পড়তে থাকে। এস ৪ কামরা এতটাই কাত হয়ে যায় যে খোলা দরজা দিয়ে বাইরে পড়ে যান দু’-তিন জন। ওদের ঠিক সামনেই দাঁড়িয়ে ছিলাম আমি। বুঝতে পারছি, আমিও হেলে পড়ছি খোলা দরজার দিকে। কিছু বুঝে ওঠার আগেই লোহার দরজাটা দড়াম করে বন্ধ হয়ে যায়। আমি গিয়ে পড়ি সেই দরজার উপর। এক মুহূর্ত আগে পড়লে আমিও ট্রেন থেকে বাইরে পড়ে যেতাম। কী বাঁচা যে বেঁচেছি, তা শুধু আমিই জানি।

মুহূর্তের মধ্যে কী হয়ে গেল কিছুই বুঝতে পারলাম না। আমার গায়ের ওপর তখন এসে পড়েছে আরও কয়েকজন। দমবন্ধ হয়ে আসছিল। বুঝলাম, আমাদের কামরাটি উল্টে গেছে পুরো। দুর্ঘটনায় পড়েছি। সেই মুহূর্তে চারদিক থেকে কেবল চিৎকার আর আর্তনাদের শব্দ। হঠাৎ খেয়াল হল, চাচা কোথায়? খুঁজতে যে যাব, তারও উপায় নেই। কাঁধে, হাতে, পায়ে, কপালের কোণে চোট পেয়েছি। আর যেভাবে পড়ে আছি, একা ওঠার সাধ্য নেই।

এভাবেই কাটল কিছুক্ষণ। এর মধ্যে আমাদের কামরা বেশ কয়েকবার দুলে ওঠে। তাতে ভয় আরও বাড়ে। সেই সময় আরও কয়েকটি কান ফাটানো আওয়াজ শুনেছিলাম। জানি না কোথা থেকে আসছিল। বেশ কিছুক্ষণ মড়ার মতো পড়েছিলাম সেখানেই। তার পর শক্তি সঞ্চয় করে উঠে দাঁড়ানোর চেষ্টা করি। ততক্ষণে বাইরে ঘুটঘুটে অন্ধকার। অনেকেই দেখলাম মোবাইলের টর্চ জ্বেলে দৌড়াচ্ছেন আর চিৎকার করছেন, বাঁচাও, বাঁচাও। কী করব, কোথায় যাব কিছুই মাথায় আসছে না। সত্যি বলতে, বুঝেই উঠতে পারছি না, সত্যিই কি বেঁচে আছি?

কোনও মতে উঠে দাঁড়াই উল্টে পড়া কামরায়। তার পর টলতে টলতে কামরার ভিতর দিকে ঢুকতে চেষ্টা করি। চাচা কোথায়? অন্ধকারে কিছু ঠাহর করা যাচ্ছে না। চাচা-চাচা বলে কয়েক বার ডাকলাম কিন্তু সাড়া পেলাম না। গোটা কামরায় তখন চিৎকার আর কান্নার আওয়াজ। অন্ধকারে কিছুই ভাল মতো দেখা যাচ্ছে না। এমন সময় চাচাকে দেখতে পেলাম। হাঁফ ছেড়ে বাঁচলাম যেন! চাচা বলল, তারও পায়ে চোট লেগেছে, কিন্তু প্রাণে বেঁচে আছে দেখে একটু যেন নিশ্চিন্ত হলাম।

এবার চাচাকে নিয়ে কামরা ছেড়ে বের হতে হবে। অনেকেই আমার মতো বাইরে বের হওয়ার চেষ্টা করছে। আমাদের সঙ্গে থাকা মালপত্রের মায়া ত্যাগ করে তাদের দেখাদেখি আমরা দু’জনও কোনও রকমে কামরা ছেড়ে বাইরে বের হই। আর বেরিয়ে যে দৃশ্য দেখলাম, শরীরের সমস্ত রক্ত যেন মুহূর্তে হিম হয়ে গেল! চারদিকে ছড়ানো ট্রেনের বিশাল বিশাল সমস্ত কামরা। কোনওটা মালগাড়ির উপরে ঝুলছে। কোনও কামরা আবার অন্য কামরার তলায় ঢুকে গেছে। এখানে ওখানে ছড়িয়ে রয়েছে মানুষের দেহাংশ! ততক্ষণে আশপাশের লোকজন আসতে শুরু করেছেন। উদ্ধারকাজ শুরু করে দিয়েছেন ট্রেনের যাত্রীরা। কিন্তু অন্ধকারে কিছুই ভাল দেখা যাচ্ছে না।

কিছুক্ষণ পর অন্ধকারে চোখ সয়ে গেল। অনেকটাই স্পষ্ট দেখতে পাচ্ছি। বুঝলাম, এস ৩ এবং এস ২ কামরা দু’টি সম্পূর্ণ ধ্বংস হয়ে গেছে। আমাদের সংরক্ষিত কামরাগুলোর আগে ছিল অসংরক্ষিত কামরা। সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ওই অসংরক্ষিত কামরাগুলোই। ওই কামরাগুলোতে যে কত মানুষের প্রাণ গেছে, ভাবতেও পারছি না। মাথা কাজ করছিল না। চাচার সঙ্গে আমিও নেমে পড়লাম উদ্ধারে। কিন্তু সেই দৃশ্য দেখে হাত নড়ছিল না। মুখ দিয়ে কথাও ফুটছে না। বাপের জন্মেও এমন দৃশ্য দেখিনি আমি। চাচারও একই অবস্থা।

এদিকে গলা শুকিয়ে কাঠ। কিন্তু বালাসোর স্টেশন থেকে ভরা পানির বোতল যে এখন কোথায়, জানি না। ঘড়ি দেখিনি। কিন্তু বেশ কিছুক্ষণ পর রেলের লোকজন পৌঁছায়। বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনীর লোকজনকেও দেখলাম। চারপাশ থেকেই অ্যাম্বুল্যান্সের আওয়াজ পাচ্ছিলাম গোটা সময় ধরে। হয়তো আহতদের হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল ওইগুলোতে। চাচার মাথা ঘুরছিল। একটু ফাঁকা একটি জায়গায় চাচাকে নিয়ে গিয়ে বসাই। তারপর সেখানে স্বেচ্ছাসেবক বাহিনী এসে আমাদের হাতে পানি তুলে দেয়। কিছু বিস্কুটও কেউ এনে দিল হাতে। কিন্তু এই অবস্থায় বসে খাবার কি আর গলা দিয়ে নামে! সূত্র: আনন্দবাজার

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
অপ্রাপ্তবয়স্ক নারীসহ ভারতের গুজরাটে আটক ৫১ বাংলাদেশি
অপ্রাপ্তবয়স্ক নারীসহ ভারতের গুজরাটে আটক ৫১ বাংলাদেশি
ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে কোটি টাকার স্বর্ণ জব্দ করেছে বিএসএফ
ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে কোটি টাকার স্বর্ণ জব্দ করেছে বিএসএফ
প্রিয়াঙ্কা গান্ধীর সম্পত্তি প্রায় ১২ কোটি রুপি, স্বামীর ৬৫ কোটি
প্রিয়াঙ্কা গান্ধীর সম্পত্তি প্রায় ১২ কোটি রুপি, স্বামীর ৬৫ কোটি
সীমান্ত পেরোনোর আগেই ভারতের পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার ৪১ বাংলাদেশী
সীমান্ত পেরোনোর আগেই ভারতের পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার ৪১ বাংলাদেশী
হচ্ছে না বাংলাদেশ বইমেলা, কলকাতা বইমেলায় অংশগ্রহণ নিয়েও অনিশ্চয়তা
হচ্ছে না বাংলাদেশ বইমেলা, কলকাতা বইমেলায় অংশগ্রহণ নিয়েও অনিশ্চয়তা
হাসপাতালে একদিনে ১৮টি যমজ সন্তানের জন্ম!
হাসপাতালে একদিনে ১৮টি যমজ সন্তানের জন্ম!
হরিয়ানার মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিলেন সাইনি
হরিয়ানার মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিলেন সাইনি
মনে শোক নিয়েই দুর্গাপূজায় মেতে 
উঠেছে পশ্চিমবঙ্গের মানুষ
মনে শোক নিয়েই দুর্গাপূজায় মেতে উঠেছে পশ্চিমবঙ্গের মানুষ
দাম চড়া, বাংলাদেশি ইলিশ বিক্রিতে মন্দা হাওড়া পাইকারি বাজারে
দাম চড়া, বাংলাদেশি ইলিশ বিক্রিতে মন্দা হাওড়া পাইকারি বাজারে
পশ্চিমবঙ্গে বন্যার জন্য কেন্দ্রীয় সরকারকে দায়ী করলেন মমতা
পশ্চিমবঙ্গে বন্যার জন্য কেন্দ্রীয় সরকারকে দায়ী করলেন মমতা
অবশেষে আরজি কর মেডিকেলের সেই অধ্যক্ষ ও ওসি গ্রেফতার
অবশেষে আরজি কর মেডিকেলের সেই অধ্যক্ষ ও ওসি গ্রেফতার
ভারত বিরোধী পোস্ট করে বিপাকে বিশ্বভারতীর বাংলাদেশি শিক্ষার্থী
ভারত বিরোধী পোস্ট করে বিপাকে বিশ্বভারতীর বাংলাদেশি শিক্ষার্থী
সর্বশেষ খবর
বাগেরহাটে উন্নত পদ্ধতিতে চিংড়ি চাষ ও খাদ্য ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা
বাগেরহাটে উন্নত পদ্ধতিতে চিংড়ি চাষ ও খাদ্য ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ দক্ষিণ এশিয়ার সবচেয়ে সম্ভাবনাময় বাজার : বিডা চেয়ারম্যান
বাংলাদেশ দক্ষিণ এশিয়ার সবচেয়ে সম্ভাবনাময় বাজার : বিডা চেয়ারম্যান

১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

গাজা চুক্তি নিয়ে আলোচনা করতে ইসরায়েল যাচ্ছেন মিসরের গোয়েন্দা প্রধান
গাজা চুক্তি নিয়ে আলোচনা করতে ইসরায়েল যাচ্ছেন মিসরের গোয়েন্দা প্রধান

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউএনওদের নির্বাচনী প্রশিক্ষণ শুরু কাল
ইউএনওদের নির্বাচনী প্রশিক্ষণ শুরু কাল

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

নিখোঁজের ২ দিন পর পুকুরে মিলল যুবকের মরদেহ
নিখোঁজের ২ দিন পর পুকুরে মিলল যুবকের মরদেহ

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সেই পর্ন-তারকা যুগল ৫ দিনের রিমান্ডে
সেই পর্ন-তারকা যুগল ৫ দিনের রিমান্ডে

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে শহীদ জিয়া হল পুনঃনির্মাণের দাবি
নারায়ণগঞ্জে শহীদ জিয়া হল পুনঃনির্মাণের দাবি

১১ মিনিট আগে | নগর জীবন

যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে ইসরায়েলে উড়ে গেলেন জেডি ভ্যান্স
যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে ইসরায়েলে উড়ে গেলেন জেডি ভ্যান্স

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ জিয়ার কল্যাণেই জামায়াত রাজনীতি করার সুযোগ পেয়েছে: তৃপ্তি
শহীদ জিয়ার কল্যাণেই জামায়াত রাজনীতি করার সুযোগ পেয়েছে: তৃপ্তি

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে যমুনায় বিএনপি প্রতিনিধি দল
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে যমুনায় বিএনপি প্রতিনিধি দল

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

হাওরের প্রকল্প স্থগিত
হাওরের প্রকল্প স্থগিত

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

সাকিব-মাশরাফির রেকর্ড ভাঙলেন রিশাদ
সাকিব-মাশরাফির রেকর্ড ভাঙলেন রিশাদ

৩৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কলেজে নকলের অভিযোগে পরীক্ষা কেন্দ্র বাতিল, বাউবির কঠোর পদক্ষেপ
কলেজে নকলের অভিযোগে পরীক্ষা কেন্দ্র বাতিল, বাউবির কঠোর পদক্ষেপ

৩৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় ত্রাণ প্রবেশে ‘জরুরি ব্যবস্থা’ নেওয়ার আহ্বান ম্যাক্রোঁর
গাজায় ত্রাণ প্রবেশে ‘জরুরি ব্যবস্থা’ নেওয়ার আহ্বান ম্যাক্রোঁর

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষার্থীদের ক্ষতি পোষাতে শনিবারেও ক্লাস নিতে চান এমপিওভুক্ত শিক্ষকরা
শিক্ষার্থীদের ক্ষতি পোষাতে শনিবারেও ক্লাস নিতে চান এমপিওভুক্ত শিক্ষকরা

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বাঁশখালীতে ৩১ দফা বাস্তবায়নে লিফলেট বিতরণ
বাঁশখালীতে ৩১ দফা বাস্তবায়নে লিফলেট বিতরণ

৪০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৩৩তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপিত
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৩৩তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপিত

৪৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলি আগ্রাসন মোকাবেলায় প্রস্তুত হিজবুল্লাহ: লেবাননের এমপি
ইসরায়েলি আগ্রাসন মোকাবেলায় প্রস্তুত হিজবুল্লাহ: লেবাননের এমপি

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর সঙ্গে মার্কিন রাষ্ট্রদূতদের সাক্ষাৎ
নেতানিয়াহুর সঙ্গে মার্কিন রাষ্ট্রদূতদের সাক্ষাৎ

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আংশিক দাবি পূরণ হওয়ায় এমপিওভূক্ত শিক্ষকদের প্রত্যাশা পূরণ হয়নি’
‘আংশিক দাবি পূরণ হওয়ায় এমপিওভূক্ত শিক্ষকদের প্রত্যাশা পূরণ হয়নি’

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপে ইংল্যান্ড ম্যাচ থেকে ছিটকে গেলেন হিলি
বিশ্বকাপে ইংল্যান্ড ম্যাচ থেকে ছিটকে গেলেন হিলি

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষকরা নবউদ্যমে শ্রেণিকক্ষে ফিরবেন, প্রত্যাশা প্রধান উপদেষ্টার
শিক্ষকরা নবউদ্যমে শ্রেণিকক্ষে ফিরবেন, প্রত্যাশা প্রধান উপদেষ্টার

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

গাইবান্ধা পৌর বিএনপিতে পুনরায় কাউন্সিলের দাবি
গাইবান্ধা পৌর বিএনপিতে পুনরায় কাউন্সিলের দাবি

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারে অস্ত্রসহ মানবপাচারকারী গ্রেপ্তার
কক্সবাজারে অস্ত্রসহ মানবপাচারকারী গ্রেপ্তার

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে শিশু গৃহকর্মীকে ধর্ষণ, পুলিশ সদস্য কারাগারে
নারায়ণগঞ্জে শিশু গৃহকর্মীকে ধর্ষণ, পুলিশ সদস্য কারাগারে

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে চারজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৮১৪
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে চারজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৮১৪

৫৯ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

খার্তুম বিমানবন্দর চালুর আগেই ড্রোন হামলা
খার্তুম বিমানবন্দর চালুর আগেই ড্রোন হামলা

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ওয়েটিং রুম’-এ রহস্যময় শুভশ্রী
‘ওয়েটিং রুম’-এ রহস্যময় শুভশ্রী

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এশিয়ান যুব গেমসে ইতিহাস! কাবাডিতে এলো প্রথম পদক
এশিয়ান যুব গেমসে ইতিহাস! কাবাডিতে এলো প্রথম পদক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেলাপোকা মারতে গিয়ে পুরো অ্যাপার্টমেন্টে আগুন
তেলাপোকা মারতে গিয়ে পুরো অ্যাপার্টমেন্টে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সর্বাধিক পঠিত
বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার আরও ১-২ বছর থাকবে : ইকবাল করিম ভূঁইয়া
বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার আরও ১-২ বছর থাকবে : ইকবাল করিম ভূঁইয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ কে আজাদ যে আওয়ামী লীগ নেতা, তা সর্বজনস্বীকৃত : নায়াব ইউসুফ
এ কে আজাদ যে আওয়ামী লীগ নেতা, তা সর্বজনস্বীকৃত : নায়াব ইউসুফ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সম্মানি বাড়িয়ে পুনঃনির্ধারণ
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সম্মানি বাড়িয়ে পুনঃনির্ধারণ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৯ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার
৯ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!
২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ হাজার এএসআই নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি
৪ হাজার এএসআই নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিরক্ষা জোরদারে ৮৮৫০ তরুণ-তরুণীকে প্রশিক্ষণ দেবে সরকার
প্রতিরক্ষা জোরদারে ৮৮৫০ তরুণ-তরুণীকে প্রশিক্ষণ দেবে সরকার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মাসখানেক আগেই জোবায়েদকে হত্যার পরিকল্পনা করে বর্ষা ও মাহির’
‘মাসখানেক আগেই জোবায়েদকে হত্যার পরিকল্পনা করে বর্ষা ও মাহির’

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

স্ত্রীসহ সাংবাদিক সুভাষ সিংহের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রীসহ সাংবাদিক সুভাষ সিংহের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনের ‘৭৮ শতাংশ দখল’ করে নিয়েছে রাশিয়া, ধারণা ট্রাম্পের
ইউক্রেনের ‘৭৮ শতাংশ দখল’ করে নিয়েছে রাশিয়া, ধারণা ট্রাম্পের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জন্ম নিয়েই বাপের সঙ্গে পাল্লা দিও না: গোলাম পরওয়ার
জন্ম নিয়েই বাপের সঙ্গে পাল্লা দিও না: গোলাম পরওয়ার

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা
আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া বাড়ছে ১৫ শতাংশ
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া বাড়ছে ১৫ শতাংশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপ থেকে বিদায় নিয়ে যা বললেন বাংলাদেশ অধিনায়ক
বিশ্বকাপ থেকে বিদায় নিয়ে যা বললেন বাংলাদেশ অধিনায়ক

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের পাশে দাঁড়াল প্রতিবেশী আরব দেশ, নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি
ইরানের পাশে দাঁড়াল প্রতিবেশী আরব দেশ, নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বপ্ন দেখতেই থাকুন, পরমাণু স্থাপনা ধ্বংসের দাবি নিয়ে ট্রাম্পকে খোঁচা খামেনির
স্বপ্ন দেখতেই থাকুন, পরমাণু স্থাপনা ধ্বংসের দাবি নিয়ে ট্রাম্পকে খোঁচা খামেনির

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ার শর্ত মেনে ইউক্রেনকে যুদ্ধ থামাতে বললেন ট্রাম্প
রাশিয়ার শর্ত মেনে ইউক্রেনকে যুদ্ধ থামাতে বললেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এইচএসসিতে বোর্ড সেরা স্নেহা
এইচএসসিতে বোর্ড সেরা স্নেহা

২২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে কাবুলকে যা করতে বললো পাকিস্তান
যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে কাবুলকে যা করতে বললো পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এ কে আজাদকে গ্রেফতারের দাবিতে ফরিদপুরে বিক্ষোভ মিছিল
এ কে আজাদকে গ্রেফতারের দাবিতে ফরিদপুরে বিক্ষোভ মিছিল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মারা গেলেন 'শোলে'র জেলার গোবর্ধন আসরানি
মারা গেলেন 'শোলে'র জেলার গোবর্ধন আসরানি

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেব-রুক্মিণী নিয়ে নতুন গুঞ্জন, ফের ভাঙনের ইঙ্গিত?
দেব-রুক্মিণী নিয়ে নতুন গুঞ্জন, ফের ভাঙনের ইঙ্গিত?

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানের পাশে দাঁড়ালো রাশিয়া
ইরানের পাশে দাঁড়ালো রাশিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ থাকবে কি না, সিদ্ধান্ত অন্তর্বর্তী সরকারের: রিজভী
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ থাকবে কি না, সিদ্ধান্ত অন্তর্বর্তী সরকারের: রিজভী

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের আভাস, বাড়তে পারে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের আভাস, বাড়তে পারে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম
আজ দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুদ্ধবিরতি ভাঙলে হামাসকে সম্পূর্ণভাবে নির্মূল করবেন ট্রাম্প!
যুদ্ধবিরতি ভাঙলে হামাসকে সম্পূর্ণভাবে নির্মূল করবেন ট্রাম্প!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে হোয়াইট হাউসের একাংশ ভেঙে ফেলছেন ট্রাম্প
যে কারণে হোয়াইট হাউসের একাংশ ভেঙে ফেলছেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারা গেছে রাঙামাটির সেই ‘গোলাপি হাতি’
মারা গেছে রাঙামাটির সেই ‘গোলাপি হাতি’

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেতানিয়াহু কানাডায় পা রাখলে গ্রেপ্তার করা হবে: মার্ক কার্নি
নেতানিয়াহু কানাডায় পা রাখলে গ্রেপ্তার করা হবে: মার্ক কার্নি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
গৃহিণী স্ত্রীকে রেস্টুরেন্ট ব্যবসায়ী দেখিয়ে গড়েছেন অঢেল সম্পদ
গৃহিণী স্ত্রীকে রেস্টুরেন্ট ব্যবসায়ী দেখিয়ে গড়েছেন অঢেল সম্পদ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে মরিয়া রুমিন ফারহানাসহ আটজন
বিএনপির প্রার্থী হতে মরিয়া রুমিন ফারহানাসহ আটজন

নগর জীবন

আবারও ই-কমার্স প্রতারণা
আবারও ই-কমার্স প্রতারণা

পেছনের পৃষ্ঠা

আদেশ জারির পর গণভোট
আদেশ জারির পর গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোগান্তির ১১৪ কিলোমিটার
ভোগান্তির ১১৪ কিলোমিটার

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াত ক্ষমতায় এলে ফেরার আশঙ্কা আওয়ামী লীগের
জামায়াত ক্ষমতায় এলে ফেরার আশঙ্কা আওয়ামী লীগের

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে এবার শিক্ষার্থীর রগ কাটা লাশ
চট্টগ্রামে এবার শিক্ষার্থীর রগ কাটা লাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বাপের সঙ্গে পাল্লা দিতে যেয়ো না
বাপের সঙ্গে পাল্লা দিতে যেয়ো না

প্রথম পৃষ্ঠা

বিরোধী দল দমনই যার একমাত্র যোগ্যতা
বিরোধী দল দমনই যার একমাত্র যোগ্যতা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিশ রক্ষায় মায়া নেই জেলেদের
ইলিশ রক্ষায় মায়া নেই জেলেদের

নগর জীবন

বিপর্যয় কাটবে কীভাবে
বিপর্যয় কাটবে কীভাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডে ভালো করার প্রত্যাশা আফঈদাদের
থাইল্যান্ডে ভালো করার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

উপাদেয় হিরণ্ময় হাতিয়া
উপাদেয় হিরণ্ময় হাতিয়া

সম্পাদকীয়

আবারও আসতে পারে ১/১১
আবারও আসতে পারে ১/১১

নগর জীবন

পর্নোগ্রাফিতে যুক্ত দম্পতি সিআইডির অভিযানে গ্রেপ্তার
পর্নোগ্রাফিতে যুক্ত দম্পতি সিআইডির অভিযানে গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত জাতীয় পার্টি
ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত জাতীয় পার্টি

নগর জীবন

প্রেমিকার ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে খুন করেন মাহির
প্রেমিকার ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে খুন করেন মাহির

প্রথম পৃষ্ঠা

আগাম শীতের সবজি চাষে স্বপ্ন বুনছেন কৃষক
আগাম শীতের সবজি চাষে স্বপ্ন বুনছেন কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেপ্তার বাংলাদেশি নারী
যুক্তরাষ্ট্রে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেপ্তার বাংলাদেশি নারী

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত বাতিল করুন
রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত বাতিল করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতিবিদরা ঐক্য হারিয়ে ফেলছেন
রাজনীতিবিদরা ঐক্য হারিয়ে ফেলছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজই সিরিজ নিশ্চিত করতে চান মিরাজরা
আজই সিরিজ নিশ্চিত করতে চান মিরাজরা

মাঠে ময়দানে

শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন
শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন

সম্পাদকীয়

২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!
২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!

পেছনের পৃষ্ঠা

নীরব ঘাতক হাড়ক্ষয়
নীরব ঘাতক হাড়ক্ষয়

স্বাস্থ্য

আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা
আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় এনসিপির সভায় ককটেল বিস্ফোরণ
বগুড়ায় এনসিপির সভায় ককটেল বিস্ফোরণ

দেশগ্রাম

বিক্ষোভ মিছিল
বিক্ষোভ মিছিল

নগর জীবন

ভিক্টোরিয়া কলেজে সংঘর্ষ, আটক ২৪
ভিক্টোরিয়া কলেজে সংঘর্ষ, আটক ২৪

দেশগ্রাম