শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৪১, শনিবার, ০৩ জুন, ২০২৩ আপডেট:

ভয়াবহ ট্রেন দুর্ঘটনার যে বর্ণনা দিলেন বেঁচে ফেরা যাত্রী

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
ভয়াবহ ট্রেন দুর্ঘটনার যে বর্ণনা দিলেন বেঁচে ফেরা যাত্রী

ভারতের ওড়িশা রাজ্যে ভয়াবহ ট্রেন দুর্ঘটনায় নিহত বেড়ে ২৩৩ জনে দাঁড়িয়েছে। এ ঘটনায় আহত হয়েছে আরও ৯০০ জনের বেশি। রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত ট্রেনের ভেতরে অনেকেই আটকা পড়ে আছেন। হতাহতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।

শুক্রবার সন্ধ্যা ৭টার দিকে ওড়িশার বালাসোর জেলার বাহাঙ্গাবাজার এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।

ভয়াবহ সেই ট্রেন দুর্ঘটনার বর্ণনা দিলেন বেঁচে ফেরা এক যাত্রী। নাম তার কৃষ্ণপদ মণ্ডল। তিনি ছিলেন দুর্ঘটনা কবলিত ‘করমন্ডল এক্সপ্রেস’ ট্রেনের যাত্রী। 

কৃষ্ণপদ মণ্ডল জানান, কোয়েম্বত্তূরে কাজে যোগ দিতে যাব। চাচার সঙ্গে টিকিট কেটেছিলাম স্লিপার ক্লাসে। এস ৪ কামরায় আমরা ছিলাম। কথা ছিল, শনিবার রাতের মধ্যেই গন্তব্যে পৌঁছব। রবিবার থেকেই তাহলে কাজে যোগ দিতে পারব। কিন্তু কোথা থেকে যে কী হয়ে গেল, কিছুই বুঝতে পারছি না। সব কেমন ঘোলাটে লাগছে।

বাড়ি থেকে কিছু শুকনো খাবার নিয়ে ট্রেনে ওঠাই আমাদের অভ্যাস। ট্রেন ছাড়লে দু’-এক কাপ চা, সঙ্গে বাড়ি থেকে আনা চিঁড়ে, মুড়ি। গল্পগুজব করতে করতেই কখন যে সময় কেটে যায় টেরই পাই না। এদিনও (শুক্রবার) তেমনই চলছিল। গল্পগুজব আর ঠাট্টা, তামাশা জমে উঠেছিল যাত্রীদের মধ্যে। ওড়িশার বালাসোর স্টেশনে ট্রেন দাঁড়িয়েছিল কিছুক্ষণ। হাওড়া থেকে বোতলে যে ঠান্ডা পানি ভরে ট্রেনে উঠেছিলাম, খড়্গপুর পেরোতেই তা শেষ। তাই বালাসোর স্টেশনে নেমে বোতলে পানি ভরে নিই। সহযাত্রীদেরও কয়েকটি বোতলে পানি ভরি। তারপর আবার ট্রেনে উঠে যাই। কিন্তু নিজের আসনে না ফিরে দরজার পাশেই দাঁড়িয়ে গল্প করছিলাম কয়েকজনের সঙ্গে। ট্রেন গতি বাড়াতেই খোলা দরজা দিয়ে গরম বাতাস ভেতরে আসছে। তার মধ্যেই একবার মুখ বের করে বাইরে তাকালাম। আমাদের ক্যানিংয়ের (নিজ এলাকা) সঙ্গে কত যে মিল... বিঘার পর বিঘা চাষের জমি, গাছপালা।

কোয়েম্বত্তূরে চাচার সঙ্গেই মার্বেল পাথরের কাজ করি। সামান্য আয়। ইচ্ছে আছে ভবিষ্যতে গ্রামে ফিরে নিজে কিছু একটা করব। আর যাব না অত দূরে। কিন্তু এবার তো যেতেই হবে। দরজার কাছে দাঁড়িয়ে লোকজনের সঙ্গে এসব নিয়েই কথা হচ্ছিল। সাধ করে কে আর যেতে চায় বাড়ি ছেড়ে অত দূরে। ঠিক এমন সময় হঠাৎই বিকট একটা ঝাঁকুনি দেয়  ট্রেন। তখন সন্ধ্যা সাতটার মতো বাজে। প্রায় সঙ্গে সঙ্গেই আমাদের কামরা (বগি) একদিকে হেলে পড়তে থাকে। এস ৪ কামরা এতটাই কাত হয়ে যায় যে খোলা দরজা দিয়ে বাইরে পড়ে যান দু’-তিন জন। ওদের ঠিক সামনেই দাঁড়িয়ে ছিলাম আমি। বুঝতে পারছি, আমিও হেলে পড়ছি খোলা দরজার দিকে। কিছু বুঝে ওঠার আগেই লোহার দরজাটা দড়াম করে বন্ধ হয়ে যায়। আমি গিয়ে পড়ি সেই দরজার উপর। এক মুহূর্ত আগে পড়লে আমিও ট্রেন থেকে বাইরে পড়ে যেতাম। কী বাঁচা যে বেঁচেছি, তা শুধু আমিই জানি।

মুহূর্তের মধ্যে কী হয়ে গেল কিছুই বুঝতে পারলাম না। আমার গায়ের ওপর তখন এসে পড়েছে আরও কয়েকজন। দমবন্ধ হয়ে আসছিল। বুঝলাম, আমাদের কামরাটি উল্টে গেছে পুরো। দুর্ঘটনায় পড়েছি। সেই মুহূর্তে চারদিক থেকে কেবল চিৎকার আর আর্তনাদের শব্দ। হঠাৎ খেয়াল হল, চাচা কোথায়? খুঁজতে যে যাব, তারও উপায় নেই। কাঁধে, হাতে, পায়ে, কপালের কোণে চোট পেয়েছি। আর যেভাবে পড়ে আছি, একা ওঠার সাধ্য নেই।

এভাবেই কাটল কিছুক্ষণ। এর মধ্যে আমাদের কামরা বেশ কয়েকবার দুলে ওঠে। তাতে ভয় আরও বাড়ে। সেই সময় আরও কয়েকটি কান ফাটানো আওয়াজ শুনেছিলাম। জানি না কোথা থেকে আসছিল। বেশ কিছুক্ষণ মড়ার মতো পড়েছিলাম সেখানেই। তার পর শক্তি সঞ্চয় করে উঠে দাঁড়ানোর চেষ্টা করি। ততক্ষণে বাইরে ঘুটঘুটে অন্ধকার। অনেকেই দেখলাম মোবাইলের টর্চ জ্বেলে দৌড়াচ্ছেন আর চিৎকার করছেন, বাঁচাও, বাঁচাও। কী করব, কোথায় যাব কিছুই মাথায় আসছে না। সত্যি বলতে, বুঝেই উঠতে পারছি না, সত্যিই কি বেঁচে আছি?

কোনও মতে উঠে দাঁড়াই উল্টে পড়া কামরায়। তার পর টলতে টলতে কামরার ভিতর দিকে ঢুকতে চেষ্টা করি। চাচা কোথায়? অন্ধকারে কিছু ঠাহর করা যাচ্ছে না। চাচা-চাচা বলে কয়েক বার ডাকলাম কিন্তু সাড়া পেলাম না। গোটা কামরায় তখন চিৎকার আর কান্নার আওয়াজ। অন্ধকারে কিছুই ভাল মতো দেখা যাচ্ছে না। এমন সময় চাচাকে দেখতে পেলাম। হাঁফ ছেড়ে বাঁচলাম যেন! চাচা বলল, তারও পায়ে চোট লেগেছে, কিন্তু প্রাণে বেঁচে আছে দেখে একটু যেন নিশ্চিন্ত হলাম।

এবার চাচাকে নিয়ে কামরা ছেড়ে বের হতে হবে। অনেকেই আমার মতো বাইরে বের হওয়ার চেষ্টা করছে। আমাদের সঙ্গে থাকা মালপত্রের মায়া ত্যাগ করে তাদের দেখাদেখি আমরা দু’জনও কোনও রকমে কামরা ছেড়ে বাইরে বের হই। আর বেরিয়ে যে দৃশ্য দেখলাম, শরীরের সমস্ত রক্ত যেন মুহূর্তে হিম হয়ে গেল! চারদিকে ছড়ানো ট্রেনের বিশাল বিশাল সমস্ত কামরা। কোনওটা মালগাড়ির উপরে ঝুলছে। কোনও কামরা আবার অন্য কামরার তলায় ঢুকে গেছে। এখানে ওখানে ছড়িয়ে রয়েছে মানুষের দেহাংশ! ততক্ষণে আশপাশের লোকজন আসতে শুরু করেছেন। উদ্ধারকাজ শুরু করে দিয়েছেন ট্রেনের যাত্রীরা। কিন্তু অন্ধকারে কিছুই ভাল দেখা যাচ্ছে না।

কিছুক্ষণ পর অন্ধকারে চোখ সয়ে গেল। অনেকটাই স্পষ্ট দেখতে পাচ্ছি। বুঝলাম, এস ৩ এবং এস ২ কামরা দু’টি সম্পূর্ণ ধ্বংস হয়ে গেছে। আমাদের সংরক্ষিত কামরাগুলোর আগে ছিল অসংরক্ষিত কামরা। সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ওই অসংরক্ষিত কামরাগুলোই। ওই কামরাগুলোতে যে কত মানুষের প্রাণ গেছে, ভাবতেও পারছি না। মাথা কাজ করছিল না। চাচার সঙ্গে আমিও নেমে পড়লাম উদ্ধারে। কিন্তু সেই দৃশ্য দেখে হাত নড়ছিল না। মুখ দিয়ে কথাও ফুটছে না। বাপের জন্মেও এমন দৃশ্য দেখিনি আমি। চাচারও একই অবস্থা।

এদিকে গলা শুকিয়ে কাঠ। কিন্তু বালাসোর স্টেশন থেকে ভরা পানির বোতল যে এখন কোথায়, জানি না। ঘড়ি দেখিনি। কিন্তু বেশ কিছুক্ষণ পর রেলের লোকজন পৌঁছায়। বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনীর লোকজনকেও দেখলাম। চারপাশ থেকেই অ্যাম্বুল্যান্সের আওয়াজ পাচ্ছিলাম গোটা সময় ধরে। হয়তো আহতদের হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল ওইগুলোতে। চাচার মাথা ঘুরছিল। একটু ফাঁকা একটি জায়গায় চাচাকে নিয়ে গিয়ে বসাই। তারপর সেখানে স্বেচ্ছাসেবক বাহিনী এসে আমাদের হাতে পানি তুলে দেয়। কিছু বিস্কুটও কেউ এনে দিল হাতে। কিন্তু এই অবস্থায় বসে খাবার কি আর গলা দিয়ে নামে! সূত্র: আনন্দবাজার

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
অপ্রাপ্তবয়স্ক নারীসহ ভারতের গুজরাটে আটক ৫১ বাংলাদেশি
অপ্রাপ্তবয়স্ক নারীসহ ভারতের গুজরাটে আটক ৫১ বাংলাদেশি
ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে কোটি টাকার স্বর্ণ জব্দ করেছে বিএসএফ
ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে কোটি টাকার স্বর্ণ জব্দ করেছে বিএসএফ
প্রিয়াঙ্কা গান্ধীর সম্পত্তি প্রায় ১২ কোটি রুপি, স্বামীর ৬৫ কোটি
প্রিয়াঙ্কা গান্ধীর সম্পত্তি প্রায় ১২ কোটি রুপি, স্বামীর ৬৫ কোটি
সীমান্ত পেরোনোর আগেই ভারতের পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার ৪১ বাংলাদেশী
সীমান্ত পেরোনোর আগেই ভারতের পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার ৪১ বাংলাদেশী
হচ্ছে না বাংলাদেশ বইমেলা, কলকাতা বইমেলায় অংশগ্রহণ নিয়েও অনিশ্চয়তা
হচ্ছে না বাংলাদেশ বইমেলা, কলকাতা বইমেলায় অংশগ্রহণ নিয়েও অনিশ্চয়তা
হাসপাতালে একদিনে ১৮টি যমজ সন্তানের জন্ম!
হাসপাতালে একদিনে ১৮টি যমজ সন্তানের জন্ম!
হরিয়ানার মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিলেন সাইনি
হরিয়ানার মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিলেন সাইনি
মনে শোক নিয়েই দুর্গাপূজায় মেতে 
উঠেছে পশ্চিমবঙ্গের মানুষ
মনে শোক নিয়েই দুর্গাপূজায় মেতে উঠেছে পশ্চিমবঙ্গের মানুষ
দাম চড়া, বাংলাদেশি ইলিশ বিক্রিতে মন্দা হাওড়া পাইকারি বাজারে
দাম চড়া, বাংলাদেশি ইলিশ বিক্রিতে মন্দা হাওড়া পাইকারি বাজারে
পশ্চিমবঙ্গে বন্যার জন্য কেন্দ্রীয় সরকারকে দায়ী করলেন মমতা
পশ্চিমবঙ্গে বন্যার জন্য কেন্দ্রীয় সরকারকে দায়ী করলেন মমতা
অবশেষে আরজি কর মেডিকেলের সেই অধ্যক্ষ ও ওসি গ্রেফতার
অবশেষে আরজি কর মেডিকেলের সেই অধ্যক্ষ ও ওসি গ্রেফতার
ভারত বিরোধী পোস্ট করে বিপাকে বিশ্বভারতীর বাংলাদেশি শিক্ষার্থী
ভারত বিরোধী পোস্ট করে বিপাকে বিশ্বভারতীর বাংলাদেশি শিক্ষার্থী
সর্বশেষ খবর
আফগানিস্তানে ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা ছাড়াল ২২০০
আফগানিস্তানে ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা ছাড়াল ২২০০

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্রান্সের জাদুঘর থেকে ৯৫ লাখ ইউরোর চীনামাটির বাসন চুরি
ফ্রান্সের জাদুঘর থেকে ৯৫ লাখ ইউরোর চীনামাটির বাসন চুরি

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা পরিষদের সভায় ৩ নীতিমালার খসড়া অনুমোদন
উপদেষ্টা পরিষদের সভায় ৩ নীতিমালার খসড়া অনুমোদন

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে হত্যা মামলায় একজনের ফাঁসি, ১৭ জনের যাবজ্জীবন
নারায়ণগঞ্জে হত্যা মামলায় একজনের ফাঁসি, ১৭ জনের যাবজ্জীবন

১১ মিনিট আগে | নগর জীবন

ফাইভ জি’র চেয়ে ১০ গুণ দ্রুত গতির চিপ উদ্ভাবন
ফাইভ জি’র চেয়ে ১০ গুণ দ্রুত গতির চিপ উদ্ভাবন

১৪ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে জব্দ ৭৪ লক্ষাধিক টাকার অবৈধ পণ্য
হবিগঞ্জে জব্দ ৭৪ লক্ষাধিক টাকার অবৈধ পণ্য

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাপের কামড়ে প্রাণ গেল শিক্ষিকার
সাপের কামড়ে প্রাণ গেল শিক্ষিকার

২০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে ৪৭শ' ফলদ গাছের চারা রোপণ
৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে ৪৭শ' ফলদ গাছের চারা রোপণ

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে ৩ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৩৬৩
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে ৩ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৩৬৩

৩৩ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

গাইবান্ধায় ‘কষ্টি’ পাথরের মূর্তি উদ্ধার, গ্রেপ্তার ৩
গাইবান্ধায় ‘কষ্টি’ পাথরের মূর্তি উদ্ধার, গ্রেপ্তার ৩

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেনে পশ্চিমা সেনা মোতায়েনের ব্যাপারে রাশিয়ার ‘ভেটো’ ক্ষমতা নেই: ন্যাটো প্রধান
ইউক্রেনে পশ্চিমা সেনা মোতায়েনের ব্যাপারে রাশিয়ার ‘ভেটো’ ক্ষমতা নেই: ন্যাটো প্রধান

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্বিতীয়বার মেয়াদ বাড়িয়ে আইজিপি হওয়ায় অনাগ্রহ ছিল: জেরায় রাজসাক্ষী মামুন
দ্বিতীয়বার মেয়াদ বাড়িয়ে আইজিপি হওয়ায় অনাগ্রহ ছিল: জেরায় রাজসাক্ষী মামুন

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

নগর ভবন ৪০ দিন বন্ধ, তবু কোটি টাকার তেল খরচ
নগর ভবন ৪০ দিন বন্ধ, তবু কোটি টাকার তেল খরচ

৪৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

আলীকদমে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে গৃহবধূর মৃত্যু
আলীকদমে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে গৃহবধূর মৃত্যু

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
চট্টগ্রামে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

৫৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাইবান্ধায় হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার
গাইবান্ধায় হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বৈরাচারী শাসনের অন্ধকারে ফিরতে চাই না: ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় রিজভী
স্বৈরাচারী শাসনের অন্ধকারে ফিরতে চাই না: ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় রিজভী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'বিএনপি শুধু আন্দোলন নয়, জনকল্যাণ কাজেও প্রতিশ্রুতিবদ্ধ'
'বিএনপি শুধু আন্দোলন নয়, জনকল্যাণ কাজেও প্রতিশ্রুতিবদ্ধ'

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারীকে নিয়ে কটুক্তি: রাবি ছাত্রদল নেতাকে বহিষ্কার, মামলা
নারীকে নিয়ে কটুক্তি: রাবি ছাত্রদল নেতাকে বহিষ্কার, মামলা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যশোরে অভিযানে গিয়ে হামলার শিকার সিআইডির চার সদস্য
যশোরে অভিযানে গিয়ে হামলার শিকার সিআইডির চার সদস্য

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনে বসেই ইউক্রেনকে নতুন হুমকি পুতিনের
চীনে বসেই ইউক্রেনকে নতুন হুমকি পুতিনের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাক-সিএনজি সংঘর্ষে নিহত ২
ট্রাক-সিএনজি সংঘর্ষে নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় কোটি টাকা মূল্যের কষ্টি পাথরের মূর্তি উদ্ধার, গ্রেফতার ৩
গাইবান্ধায় কোটি টাকা মূল্যের কষ্টি পাথরের মূর্তি উদ্ধার, গ্রেফতার ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে ৭৪ লক্ষাধিক টাকার মাদক ও ভারতীয় পণ্য জব্দ
হবিগঞ্জে ৭৪ লক্ষাধিক টাকার মাদক ও ভারতীয় পণ্য জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইপিএলের টিকিটে সর্বোচ্চ জিএসটি, গুনতে হবে বাড়তি অর্থ
আইপিএলের টিকিটে সর্বোচ্চ জিএসটি, গুনতে হবে বাড়তি অর্থ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হবিগঞ্জে রেলওয়ে পুলিশের চার সদস্যসহ সাতজনের বিরুদ্ধে মামলা
হবিগঞ্জে রেলওয়ে পুলিশের চার সদস্যসহ সাতজনের বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

চারশ’ বছরের পুরনো চাঁদগাজী ভূঁঞা মসজিদ, নিয়মিত আদায় হয় নামাজ
চারশ’ বছরের পুরনো চাঁদগাজী ভূঁঞা মসজিদ, নিয়মিত আদায় হয় নামাজ

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইন্দোনেশিয়ায় পার্লামেন্ট ভবনের সামনে ফের বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
ইন্দোনেশিয়ায় পার্লামেন্ট ভবনের সামনে ফের বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে মাদকসেবীদের বিরুদ্ধে এলাকাবাসীর মানববন্ধন
চাঁপাইনবাবগঞ্জে মাদকসেবীদের বিরুদ্ধে এলাকাবাসীর মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের পরই কিমের ডিএনএ মুছে ফেলেছে কর্মীরা (ভিডিও)
পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের পরই কিমের ডিএনএ মুছে ফেলেছে কর্মীরা (ভিডিও)

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত কোনো শুল্ক আরোপ না করার প্রস্তাব দিয়েছে: ট্রাম্প
ভারত কোনো শুল্ক আরোপ না করার প্রস্তাব দিয়েছে: ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনারা বিগড়ে গেছে, বিপদে নেতানিয়াহু
সেনারা বিগড়ে গেছে, বিপদে নেতানিয়াহু

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পশ্চিম তীর নিয়ে ইসরায়েলকে ‘রেড লাইন’ টেনে দিল আরব আমিরাত
পশ্চিম তীর নিয়ে ইসরায়েলকে ‘রেড লাইন’ টেনে দিল আরব আমিরাত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫০ বছর বেঁচে থাকা নিয়ে পুতিন ও শি জিনপিংয়ের আলোচনা
১৫০ বছর বেঁচে থাকা নিয়ে পুতিন ও শি জিনপিংয়ের আলোচনা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালিবাগে সোহাগ পরিবহনের অপারেশন ম্যানেজারকে কুপিয়ে জখম
মালিবাগে সোহাগ পরিবহনের অপারেশন ম্যানেজারকে কুপিয়ে জখম

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন দেশের অমুসলিম শরণার্থীদের বিশেষ সুবিধা দেবে ভারত
তিন দেশের অমুসলিম শরণার্থীদের বিশেষ সুবিধা দেবে ভারত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলায় সব আসামির খালাসের রায় বহাল
২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলায় সব আসামির খালাসের রায় বহাল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাপানে পড়া পরমাণু বোমার চেয়ে ২০০ গুণ শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র দেখাল চীন
জাপানে পড়া পরমাণু বোমার চেয়ে ২০০ গুণ শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র দেখাল চীন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হার দিয়ে এশিয়া কাপ শুরু বাংলাদেশের
হার দিয়ে এশিয়া কাপ শুরু বাংলাদেশের

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জেলেনস্কিকে মস্কোয় আমন্ত্রণ পুতিনের
জেলেনস্কিকে মস্কোয় আমন্ত্রণ পুতিনের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সামরিক কুচকাওয়াজে বিশ্বকে নতুন যেসব অস্ত্র দেখাল চীন
সামরিক কুচকাওয়াজে বিশ্বকে নতুন যেসব অস্ত্র দেখাল চীন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদ্মার দুই ইলিশ ১৬ হাজার টাকায় বিক্রি
পদ্মার দুই ইলিশ ১৬ হাজার টাকায় বিক্রি

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৬ ঘণ্টা পর ক্ষতিপূরণ দিয়ে জাবি ছাড়লো ২৮ বাস
১৬ ঘণ্টা পর ক্ষতিপূরণ দিয়ে জাবি ছাড়লো ২৮ বাস

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সত্যিই কি সংসার ভাঙছে মোনালি ঠাকুরের
সত্যিই কি সংসার ভাঙছে মোনালি ঠাকুরের

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘আওয়ামী লীগ আমলে দুর্নীতির ভাগ যারা পেয়েছে তারা আজও চারপাশে ঘুরছে’
‘আওয়ামী লীগ আমলে দুর্নীতির ভাগ যারা পেয়েছে তারা আজও চারপাশে ঘুরছে’

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবারও এক হলো স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দুই বিভাগ
আবারও এক হলো স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দুই বিভাগ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার প্রকৃত অপরাধীদের বিচার শেখ হাসিনা চাননি: আসামিপক্ষ
২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার প্রকৃত অপরাধীদের বিচার শেখ হাসিনা চাননি: আসামিপক্ষ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিন, শি ও কিম যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছেন: ট্রাম্প
পুতিন, শি ও কিম যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছেন: ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জি এম কাদের ও তার স্ত্রীর বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা
জি এম কাদের ও তার স্ত্রীর বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেরারি আসামি নির্বাচনে অযোগ্য, ‘না ভোট’ বাধ্যতামূলক
ফেরারি আসামি নির্বাচনে অযোগ্য, ‘না ভোট’ বাধ্যতামূলক

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় যুদ্ধবিরতির দাবিতে উত্তাল ইসরায়েল, নেতানিয়াহুর বাসভবনের কাছে আগুন
গাজায় যুদ্ধবিরতির দাবিতে উত্তাল ইসরায়েল, নেতানিয়াহুর বাসভবনের কাছে আগুন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্তুগালে ভয়াবহ ক্যাবল রেল দুর্ঘটনায় নিহত ১৫, আহত ১৮
পর্তুগালে ভয়াবহ ক্যাবল রেল দুর্ঘটনায় নিহত ১৫, আহত ১৮

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবস্থা সংকটাপন্ন, নিবিড় পরিচর্যায় ফরিদা পারভীন
অবস্থা সংকটাপন্ন, নিবিড় পরিচর্যায় ফরিদা পারভীন

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বের সেরা ফোন, যে চীনা মোবাইল আমেরিকাও হ্যাক করতে পারে না: মাদুরো
বিশ্বের সেরা ফোন, যে চীনা মোবাইল আমেরিকাও হ্যাক করতে পারে না: মাদুরো

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ সেপ্টেম্বর)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে আরও এস-৪০০ ক্ষেপণাস্ত্রব্যবস্থা দিচ্ছে রাশিয়া
ভারতকে আরও এস-৪০০ ক্ষেপণাস্ত্রব্যবস্থা দিচ্ছে রাশিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক লাখ শিক্ষার্থীকে ডিজিটাল স্কিলস প্রশিক্ষণ দেবে সরকার
এক লাখ শিক্ষার্থীকে ডিজিটাল স্কিলস প্রশিক্ষণ দেবে সরকার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহেশখালী-মাতারবাড়ীতে নতুন শহরের জন্ম হবে: প্রধান উপদেষ্টা
মহেশখালী-মাতারবাড়ীতে নতুন শহরের জন্ম হবে: প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরের মধ্যে দেশের ৭ অঞ্চলে ঝড়ের সম্ভাবনা
দুপুরের মধ্যে দেশের ৭ অঞ্চলে ঝড়ের সম্ভাবনা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কাটছেই না রাজনৈতিক সংকট
কাটছেই না রাজনৈতিক সংকট

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপির তিন হেভিওয়েট জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী
মাঠে বিএনপির তিন হেভিওয়েট জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

যাত্রী খরায় ভুগছে সদরঘাটের লঞ্চ
যাত্রী খরায় ভুগছে সদরঘাটের লঞ্চ

পেছনের পৃষ্ঠা

নানকের শতাধিক গোপন বাড়ি এবং জমি
নানকের শতাধিক গোপন বাড়ি এবং জমি

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বাধিক হাফ সেঞ্চুরির রেকর্ড লিটনের
সর্বাধিক হাফ সেঞ্চুরির রেকর্ড লিটনের

মাঠে ময়দানে

মেডিকেলে কমছে বিদেশি শিক্ষার্থী
মেডিকেলে কমছে বিদেশি শিক্ষার্থী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এবার জনগণের খেলার সময়
এবার জনগণের খেলার সময়

সম্পাদকীয়

বেপরোয়া মাদকচক্র : আসছে ১৮ জেলার ১০৫ পয়েন্ট দিয়ে
বেপরোয়া মাদকচক্র : আসছে ১৮ জেলার ১০৫ পয়েন্ট দিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী হাফ ডজন, জামায়াতে একক প্রার্থী
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী হাফ ডজন, জামায়াতে একক প্রার্থী

নগর জীবন

দখলের কবলে ফ্লাইওভার
দখলের কবলে ফ্লাইওভার

রকমারি নগর পরিক্রমা

জাদুঘরটি কি রক্ষা পাবে?
জাদুঘরটি কি রক্ষা পাবে?

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রার্থীদের মাঝে ফিরেছে উদ্যম
প্রার্থীদের মাঝে ফিরেছে উদ্যম

প্রথম পৃষ্ঠা

মহেশখালীতে নতুন শহরের জন্ম হবে
মহেশখালীতে নতুন শহরের জন্ম হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই কারণে বাড়ছে দারিদ্র্য
দুই কারণে বাড়ছে দারিদ্র্য

প্রথম পৃষ্ঠা

স্টোরেই মেয়াদোত্তীর্ণ আড়াই কোটির ওষুধ
স্টোরেই মেয়াদোত্তীর্ণ আড়াই কোটির ওষুধ

দেশগ্রাম

একদল মুক্তিযুদ্ধ বিক্রি করেছে আরেক দল চব্বিশ
একদল মুক্তিযুদ্ধ বিক্রি করেছে আরেক দল চব্বিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেরারি আসামি ভোটে নয় বাড়ছে জামানত ও ব্যয়
ফেরারি আসামি ভোটে নয় বাড়ছে জামানত ও ব্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মাদক নৌকায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলা নিহত ১১
মাদক নৌকায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলা নিহত ১১

খবর

ঢাকায় নতুন মার্কিন রাষ্ট্রদূত ক্রাইস্টেনসেন
ঢাকায় নতুন মার্কিন রাষ্ট্রদূত ক্রাইস্টেনসেন

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকার বিনিময়ে বিএনপিতে আওয়ামী লীগ ও সন্ত্রাসী, প্রতিবাদ
টাকার বিনিময়ে বিএনপিতে আওয়ামী লীগ ও সন্ত্রাসী, প্রতিবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিরতির দাবিতে উত্তাল ইসরায়েল
যুদ্ধবিরতির দাবিতে উত্তাল ইসরায়েল

পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমানের সহযোগিতায় নতুন ভবন
তারেক রহমানের সহযোগিতায় নতুন ভবন

দেশগ্রাম

রুশ ড্রোন হামলায় ইউক্রেনে হাজারো মানুষ অন্ধকারে
রুশ ড্রোন হামলায় ইউক্রেনে হাজারো মানুষ অন্ধকারে

পূর্ব-পশ্চিম

বেড়েছে ডায়রিয়া রোগী
বেড়েছে ডায়রিয়া রোগী

দেশগ্রাম

বেপরোয়া মাদকচক্র : শতাধিক হটস্পট রোহিঙ্গা ক্যাম্পে
বেপরোয়া মাদকচক্র : শতাধিক হটস্পট রোহিঙ্গা ক্যাম্পে

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র চলছে
নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র চলছে

প্রথম পৃষ্ঠা

অস্ত্রসহ মহড়া দুই যুবক গ্রেপ্তার
অস্ত্রসহ মহড়া দুই যুবক গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

শিশুদের কাছে এনার্জি ড্রিংক বিক্রি নিষিদ্ধের উদ্যোগ
শিশুদের কাছে এনার্জি ড্রিংক বিক্রি নিষিদ্ধের উদ্যোগ

পূর্ব-পশ্চিম

করতোয়ায় স্কুল ছাত্রের লাশ
করতোয়ায় স্কুল ছাত্রের লাশ

দেশগ্রাম