শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৩ সেপ্টেম্বর, ২০১৬

আওয়ামী লীগ বিএনপিই সব

জোটের রাজনীতি ভোটের রাজনীতি - বরিশাল
রাহাত খান, বরিশাল
প্রিন্ট ভার্সন
আওয়ামী লীগ বিএনপিই সব

বরিশালে ভোটের রাজনীতিতে বরাবরই এগিয়ে বিএনপি। জাতীয় কিংবা স্থানীয় যে কোনো নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থীর চেয়ে বিএনপি প্রার্থীর প্রাপ্ত ভোটের বিস্তর ফারাক। আর জোটের রাজনীতিতে আওয়ামী লীগ এবং বিএনপিই মূল কথা। নামে ১৪ দলীয় কিংবা ২০ দলীয় জোট হলেও শুধুমাত্র আওয়ামী লীগ ও বিএনপি ছাড়া তৃণমূলে তেমন ভিত্তি নেই জোটের অন্য শরিক দলের। আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন ১৪ দলীয় জোটের স্থানীয় ও কেন্দ্রীয় কর্মসূচিতে তাদের শরিক ওয়ার্কার্স পার্টি, জাসদ ও ন্যাপের ২/৩ জন নেতা ছাড়া এসব দলের অন্য কর্মী-সমর্থক দেখা যায় না। একইভাবে বিএনপি নেতৃত্বাধীন ২০ দলীয় জোটের যে কোনো কর্মসূচিতে জামায়াতের কয়েকজন শীর্ষস্থানীয় নেতা ও কিছু ছদ্মবেশী কর্মী এবং ইসলামী ঐক্য জোট, পিপলস পার্টি, বিজেপি ও কল্যাণ পার্টির ২/১ জন নেতা ছাড়া কাউকে দেখা যায় না। আওয়ামী লীগ কিংবা বিএনপির কর্মী-সমর্থক ছাড়া দুই জোটের কর্মসূচি সফল করা অসম্ভব। স্থানীয় রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, ‘নামেই জোট, এই জোটে বড় দুই দল ছাড়া তাদের শরিক দলগুলোর কোনো জনসমর্থন, এমনকি যথেষ্ট সংখ্যক কর্মীও নেই। সুতরাং এসব দল নিয়ে জোট করলে নামে জোট ভারী হয়, কিন্তু ভোটের মাঠে তেমন প্রভাব পড়ে না।’ 

১৯৯১ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থীকে বিপুল ভোটে হারিয়ে বরিশাল সদর আসনে এমপি নির্বাচিত হয়েছিলেন বিএনপির অ্যাডভোকেট আবদুর রহমান বিশ্বাস। পরে তিনি রাষ্ট্রপতি হলে শূন্য আসনে উপ-নির্বাচনেও আওয়ামী লীগ প্রার্থীকে বিপুল ভোটে হারিয়ে এমপি নির্বাচিত হন বিএনপি নেতা অ্যাডভোকেট মজিবর রহমান সরোয়ার। ’৯৬ সালের জাতীয় নির্বাচনেও আওয়ামী লীগ প্রার্থীকে বিপুল ভোটে হারিয়ে সদর আসনের এমপি নির্বাচিত হন তৎকালীন রাষ্ট্রপতি আবদুর রহমান বিশ্বাসের ছেলে ডা. এহতেশামুল হক নাসিম বিশ্বাস। ১৯৯৮ সালে নাসিম বিশ্বাস এমপির অকাল মৃত্যুতে শূন্য আসনে উপনির্বাচনেও আওয়ামী লীগ প্রার্থীকে প্রায় দ্বিগুণ ভোটে হারিয়ে এমপি হন সরোয়ার। ২০০১ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনেও আওয়ামী লীগ প্রার্থী অ্যাডভোকেট শওকত হোসেন হিরণকে প্রায় অর্ধ লাখ ভোটের ব্যবধানে হারিয়ে তৃতীয়বারের মতো এমপি হন বিএনপি নেতা সরোয়ার। কিন্তু ২০০৮ সালের নির্বাচনে ১৪ দল তথা মহাজোটের প্রার্থী কর্নেল জাহিদ ফারুক শামীম (অব.) ঘাম ঝরিয়ে দেন বিএনপি তথা চারদলীয় জোটের প্রার্থী সরোয়ারের। অর্ধ লাখ ভোটের ব্যবধান কমিয়ে মাত্র ৬ হাজার ভোটে সরোয়ারের কাছে পরাজিত হন কর্নেল জাহিদ ফারুক (অব.)। ২০১৩ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সারা দেশের মতো বরিশাল সদরেও প্রার্থী দেয়নি বিএনপির নেতৃত্বাধীন জোট। ফলে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় সদর আসনে এমপি হন আওয়ামী লীগের প্রার্থী অ্যাডভোকেট শওকত হোসেন হিরণ। জাতীয় নির্বাচনের মতো স্থানীয় সরকার নির্বাচনেও বরিশালে এগিয়ে বিএনপি। ২০০৩ সালে বরিশাল সিটি করপোরেশনের প্রথম নির্বাচনেও আওয়ামী লীগ তথা ১৪ দলীয় জোট সমর্থিত প্রার্থী অ্যাডভোকেট এনায়েত পীর খানকে বিপুল ভোটে হারিয়ে মেয়র নির্বাচিত হন বিএনপি তথা চারদলীয় জোট সমর্থিত প্রার্থী অ্যাডভোকেট মজিবর রহমান সরোয়ার। ওই নির্বাচনে বিএনপির বিদ্রোহী প্রার্থী ছিলেন বর্তমান মেয়র আহসান হাবিব কামাল ও এবায়েদুল হক চাঁন। ২০০৮ সালের সিটি করপোরেশন নির্বাচনে মেয়র পদে প্রার্থী দেয়নি বিএনপি। তারপরও স্বতন্ত্র প্রার্থী সরদার সরফুদ্দিন আহম্মেদ সান্টুকে মাত্র ৫০০ ভোটে হারিয়ে মেয়র নির্বাচিত হন আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী অ্যাডভোকেট শওকত হোসেন হিরণ। ওই নির্বাচনেও বিএনপির দুই বিদ্রোহী প্রার্থী বর্তমান মেয়র আহসান হাবিব কামাল ও এবায়েদুল হক চাঁন মোট ভোট পেয়েছিলেন প্রায় ৩৫ হাজার। পরিষদের দ্বিতীয় মেয়াদে নগরীর ব্যাপক অবকাঠামোগত উন্নয়ন করে সবার মুখে মুখে প্রশংসা কুড়িয়েছিলেন হিরণ। কিন্তু তারপরও ২০১৩ সালের ১৫ জুনের সব শেষ সিটি নির্বাচনে বিএনপির প্রার্থী আহসান হাবিব কামালের কাছে প্রায় ১৮ হাজার ভোটের ব্যবধানে পরাজিত হন আওয়ামী লীগ প্রার্থী হিরণ। দ্বিতীয় দফায় উপজেলা পরিষদ প্রথা চালুর পর ২০০৯ সালের জানুয়ারিতে বরিশাল সদর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনেও বিএনপি সমর্থিত প্রার্থী অ্যাডভোকেট আজিজুল হক আক্কাসের কাছে বিপুল ভোটে পরাজিত হন আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী মনিরুল ইসলাম ছবি। যদিও ২০১৪ সালের তৃতীয় উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে সদর উপজেলায় চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী সাইদুর রহমান রিন্টু। ওই নির্বাচনে ভোট গ্রহণ শুরুর পরপরই ৬৬টি কেন্দ্রের সব দখল করে জাল ভোট দেওয়ার অভিযোগে আনুষ্ঠানিক সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে ভোট বর্জন করেন বিএনপির প্রার্থী অ্যাডভোকেট এনায়েত হোসেন বাচ্চু। মহানগর আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট আফজালুল করিম বলেন, কিছু কিছু ব্যক্তিবিশেষের বিতর্কিত কর্মকাণ্ডের কারণে বরিশাল সদরে ভোটের রাজনীতিতে আওয়ামী লীগ এক সময় নেতিবাচক অবস্থানে ছিল। কিন্তু ২০০১ সালের জাতীয় নির্বাচনে শওকত হোসেন হিরণ সদর আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার পর বরিশাল সদরে ভোটের রাজনীতির হিসাব-নিকাশ পাল্টাতে শুরু করে। হিরণের নেতৃত্বে বরিশাল মহানগর আওয়ামী লীগ অনন্য উচ্চতায় উঠেছিল। যার সুফল পাওয়া গিয়েছিল ২০০৮ সালের সিটি করপোরেশন নির্বাচনে। ওই নির্বাচনে হিরণের জয়লাভের পর তার উন্নয়ন কর্মকাণ্ডে মানুষের মধ্যে একটি আস্থার ভাব তৈরি হয়। হিরণ জীবিত না থাকলেও তার কর্মকালীন সময়ের যে উন্নয়ন প্রতিচ্ছবি মানুষ দেখেছে, সেই ধারাবাহিকতা বজায় রাখবে আওয়ামী লীগ। তিনি বলেন, ১৪ দলীয় জোটের কর্মসূচিতে শরিক দলগুলোর অনেক নেতা-কর্মী অংশগ্রহণ করে। এর মধ্যে ওয়ার্কার্স পার্টির অংশগ্রহণ উল্লেখযোগ্য। বরিশাল মহানগরে ১৪ দলের সমন্বয় কমিটি হয়েছে। এখানে ১৪ দলে বিরোধ নেই। বরং হাতে হাত মিলিয়ে কাজ করে যাচ্ছে বলে দাবি করেন অ্যাডভোকেট আফজাল। বরিশাল জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট তালুকদার মো. ইউনুস এমপি বলেন, সাধারণ ভোটাররা প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে এবং উন্নয়নে বিশ্বাস করে। এ কারণে তারা শহরকেন্দ্রিক রাজনীতিতে আওয়ামী লীগসহ ১৪ দলকে সমর্থন করেন। তিনি বলেন, বরিশালে ১৪ দলের মধ্যে পাঁচটি দল সক্রিয়। বাকি দলগুলোর অস্তিত্ব নেই। তাই পাঁচ দল নিয়েই বরিশালে ১৪ দলের কার্যক্রম চলে। শরিক দলগুলো তাদের সামর্থ্য অনুযায়ী বিভিন্ন কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করে যাচ্ছে। বরিশাল মহানগর ওয়ার্কার্স পার্টির আহ্বায়ক শান্তি দাস বলেন, বরিশালে জোটের রাজনীতি চলে না। অন্যান্য জায়গায় ১৪ দলীয় জোট সক্রিয় থাকা সত্ত্বেও বরিশালে ১৪ দলীয় জোটের কার্যক্রম তেমন নেই। জোটে মূল দল আওয়ামী লীগ। জোটে যে ধরনের কার্যক্রমের গুরুত্ব থাকা উচিত, তারা (আওয়ামী লীগ) সেটা গুরুত্ব দেয় না। তারা মনে করে তারা বড় দল, তারা যা করে তা-ই যথেষ্ট। জেলা ১৪ দল সমন্বয় কমিটির সদস্য কেন্দ্রীয় জাসদের (আম্বিয়া-প্রধান) যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আবুল কালাম আজাদ বাদল বলেন, বিএনপি-জামায়াত জোটের বিরুদ্ধে পরিচালিত আন্দোলনে জেলা জাসদের সক্রিয় ভূমিকা থাকলেও পরবর্তীতে ভোটের রাজনীতিতে জাসদকে পুরোপুরি উপেক্ষা করা হয়েছে। উজিরপুর এবং বাকেরগঞ্জের মতো উপজেলায় জাসদের যে জনসমর্থন আছে, আগামীতে সেসব স্থানে জাসদকে মূল্যায়ন করা হবে বলে আশা তার। ১৪ দলের মতো দশা বিএনপি নেতৃত্বাধীন ২০ দলীয় জোটেও। এখানে ২০ দলীয় জোটের ব্যানারে বিভিন্ন স্থানীয় ও জাতীয় কর্মসূচি পালিত হলেও জোটের প্রধান বিএনপি ছাড়া অন্যান্য শরিক দলের তেমন অংশগ্রহণ থাকে না। তবে মহানগর বিএনপির ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক জিয়াউদ্দিন শিকদার জিয়ার দাবি, এখন জোটের তেমন কর্মসূচি নেই। যখন জোটের কর্মসূচি থাকে তখন জোটের শরিক জামায়াতে ইসলামী, ইসলামী ঐক্য জোট, পিপলস পার্টি, বিজেপি ও কল্যাণ পার্টিসহ সব দলেরই কমবেশি অংশগ্রহণ থাকে। বরিশাল মহানগর বিএনপির সভাপতি অ্যাডভোকেট মজিবর রহমান সরোয়ার বলেন, আগামী ভোটের আগে বাংলাদেশের সব গণতান্ত্রিক দল ঐক্যবদ্ধ হবে এবং বরিশালের ভোটের মাঠেও এর প্রভাব পড়বে। বরিশালে ভোটের রাজনীতিতে বিএনপি-ই নেতৃত্বস্থানীয় অবস্থায়। এখানে ২০ দলীয় জোটের মধ্যে ভ্রাতৃত্বপূর্ণ সম্পর্ক বিরাজমান এবং জোটের যে কোনো কর্মসূচি ঐক্যবদ্ধভাবেই পালন করা হয় বলেও তিনি জানান। বরিশাল মহানগর জামায়াতের সেক্রেটারি জহিরউদ্দিন মু. বাবর বলেন, স্থানীয়ভাবে জোটের মধ্যে সম্পর্ক অটুট আছে। এখানে ভুল বোঝাবুঝির কোনো অবকাশ নেই। জোটগতভাবে কর্মসূচি এলে অতীতের মতোই জামায়াতের অংশগ্রহণ থাকবে। ভোটের রাজনীতিতেও অতীতের তুলনায় জামায়াতের ভোট এবং অবস্থান আরও সুদৃঢ়। আগামীতে নিরপেক্ষ নির্বাচন হলে এর প্রভাব এবং বাস্তবতা দেখা যাবে বলে মন্তব্য করেন তিনি।

এই বিভাগের আরও খবর
জানুয়ারিতে বেতন কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়নের দাবি
জানুয়ারিতে বেতন কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়নের দাবি
চাঁদাবাজির অভিযোগে আলিয়া মাদ্রাসা রণক্ষেত্র, আহত ৭
চাঁদাবাজির অভিযোগে আলিয়া মাদ্রাসা রণক্ষেত্র, আহত ৭
ঢাবি ১৫ দিনের জন্য বন্ধ ঘোষণা
ঢাবি ১৫ দিনের জন্য বন্ধ ঘোষণা
খাদ্যের পুষ্টিগুণ বাড়াবে প্লাজমা ট্রিটমেন্ট
খাদ্যের পুষ্টিগুণ বাড়াবে প্লাজমা ট্রিটমেন্ট
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
সর্বশেষ খবর
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

১৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

৫৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম
চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের
দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান

সম্পাদকীয়

রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর
রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর

খবর