শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৩ সেপ্টেম্বর, ২০১৬

আওয়ামী লীগ বিএনপিই সব

জোটের রাজনীতি ভোটের রাজনীতি - বরিশাল
রাহাত খান, বরিশাল
প্রিন্ট ভার্সন
আওয়ামী লীগ বিএনপিই সব

বরিশালে ভোটের রাজনীতিতে বরাবরই এগিয়ে বিএনপি। জাতীয় কিংবা স্থানীয় যে কোনো নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থীর চেয়ে বিএনপি প্রার্থীর প্রাপ্ত ভোটের বিস্তর ফারাক। আর জোটের রাজনীতিতে আওয়ামী লীগ এবং বিএনপিই মূল কথা। নামে ১৪ দলীয় কিংবা ২০ দলীয় জোট হলেও শুধুমাত্র আওয়ামী লীগ ও বিএনপি ছাড়া তৃণমূলে তেমন ভিত্তি নেই জোটের অন্য শরিক দলের। আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন ১৪ দলীয় জোটের স্থানীয় ও কেন্দ্রীয় কর্মসূচিতে তাদের শরিক ওয়ার্কার্স পার্টি, জাসদ ও ন্যাপের ২/৩ জন নেতা ছাড়া এসব দলের অন্য কর্মী-সমর্থক দেখা যায় না। একইভাবে বিএনপি নেতৃত্বাধীন ২০ দলীয় জোটের যে কোনো কর্মসূচিতে জামায়াতের কয়েকজন শীর্ষস্থানীয় নেতা ও কিছু ছদ্মবেশী কর্মী এবং ইসলামী ঐক্য জোট, পিপলস পার্টি, বিজেপি ও কল্যাণ পার্টির ২/১ জন নেতা ছাড়া কাউকে দেখা যায় না। আওয়ামী লীগ কিংবা বিএনপির কর্মী-সমর্থক ছাড়া দুই জোটের কর্মসূচি সফল করা অসম্ভব। স্থানীয় রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, ‘নামেই জোট, এই জোটে বড় দুই দল ছাড়া তাদের শরিক দলগুলোর কোনো জনসমর্থন, এমনকি যথেষ্ট সংখ্যক কর্মীও নেই। সুতরাং এসব দল নিয়ে জোট করলে নামে জোট ভারী হয়, কিন্তু ভোটের মাঠে তেমন প্রভাব পড়ে না।’ 

১৯৯১ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থীকে বিপুল ভোটে হারিয়ে বরিশাল সদর আসনে এমপি নির্বাচিত হয়েছিলেন বিএনপির অ্যাডভোকেট আবদুর রহমান বিশ্বাস। পরে তিনি রাষ্ট্রপতি হলে শূন্য আসনে উপ-নির্বাচনেও আওয়ামী লীগ প্রার্থীকে বিপুল ভোটে হারিয়ে এমপি নির্বাচিত হন বিএনপি নেতা অ্যাডভোকেট মজিবর রহমান সরোয়ার। ’৯৬ সালের জাতীয় নির্বাচনেও আওয়ামী লীগ প্রার্থীকে বিপুল ভোটে হারিয়ে সদর আসনের এমপি নির্বাচিত হন তৎকালীন রাষ্ট্রপতি আবদুর রহমান বিশ্বাসের ছেলে ডা. এহতেশামুল হক নাসিম বিশ্বাস। ১৯৯৮ সালে নাসিম বিশ্বাস এমপির অকাল মৃত্যুতে শূন্য আসনে উপনির্বাচনেও আওয়ামী লীগ প্রার্থীকে প্রায় দ্বিগুণ ভোটে হারিয়ে এমপি হন সরোয়ার। ২০০১ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনেও আওয়ামী লীগ প্রার্থী অ্যাডভোকেট শওকত হোসেন হিরণকে প্রায় অর্ধ লাখ ভোটের ব্যবধানে হারিয়ে তৃতীয়বারের মতো এমপি হন বিএনপি নেতা সরোয়ার। কিন্তু ২০০৮ সালের নির্বাচনে ১৪ দল তথা মহাজোটের প্রার্থী কর্নেল জাহিদ ফারুক শামীম (অব.) ঘাম ঝরিয়ে দেন বিএনপি তথা চারদলীয় জোটের প্রার্থী সরোয়ারের। অর্ধ লাখ ভোটের ব্যবধান কমিয়ে মাত্র ৬ হাজার ভোটে সরোয়ারের কাছে পরাজিত হন কর্নেল জাহিদ ফারুক (অব.)। ২০১৩ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সারা দেশের মতো বরিশাল সদরেও প্রার্থী দেয়নি বিএনপির নেতৃত্বাধীন জোট। ফলে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় সদর আসনে এমপি হন আওয়ামী লীগের প্রার্থী অ্যাডভোকেট শওকত হোসেন হিরণ। জাতীয় নির্বাচনের মতো স্থানীয় সরকার নির্বাচনেও বরিশালে এগিয়ে বিএনপি। ২০০৩ সালে বরিশাল সিটি করপোরেশনের প্রথম নির্বাচনেও আওয়ামী লীগ তথা ১৪ দলীয় জোট সমর্থিত প্রার্থী অ্যাডভোকেট এনায়েত পীর খানকে বিপুল ভোটে হারিয়ে মেয়র নির্বাচিত হন বিএনপি তথা চারদলীয় জোট সমর্থিত প্রার্থী অ্যাডভোকেট মজিবর রহমান সরোয়ার। ওই নির্বাচনে বিএনপির বিদ্রোহী প্রার্থী ছিলেন বর্তমান মেয়র আহসান হাবিব কামাল ও এবায়েদুল হক চাঁন। ২০০৮ সালের সিটি করপোরেশন নির্বাচনে মেয়র পদে প্রার্থী দেয়নি বিএনপি। তারপরও স্বতন্ত্র প্রার্থী সরদার সরফুদ্দিন আহম্মেদ সান্টুকে মাত্র ৫০০ ভোটে হারিয়ে মেয়র নির্বাচিত হন আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী অ্যাডভোকেট শওকত হোসেন হিরণ। ওই নির্বাচনেও বিএনপির দুই বিদ্রোহী প্রার্থী বর্তমান মেয়র আহসান হাবিব কামাল ও এবায়েদুল হক চাঁন মোট ভোট পেয়েছিলেন প্রায় ৩৫ হাজার। পরিষদের দ্বিতীয় মেয়াদে নগরীর ব্যাপক অবকাঠামোগত উন্নয়ন করে সবার মুখে মুখে প্রশংসা কুড়িয়েছিলেন হিরণ। কিন্তু তারপরও ২০১৩ সালের ১৫ জুনের সব শেষ সিটি নির্বাচনে বিএনপির প্রার্থী আহসান হাবিব কামালের কাছে প্রায় ১৮ হাজার ভোটের ব্যবধানে পরাজিত হন আওয়ামী লীগ প্রার্থী হিরণ। দ্বিতীয় দফায় উপজেলা পরিষদ প্রথা চালুর পর ২০০৯ সালের জানুয়ারিতে বরিশাল সদর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনেও বিএনপি সমর্থিত প্রার্থী অ্যাডভোকেট আজিজুল হক আক্কাসের কাছে বিপুল ভোটে পরাজিত হন আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী মনিরুল ইসলাম ছবি। যদিও ২০১৪ সালের তৃতীয় উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে সদর উপজেলায় চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী সাইদুর রহমান রিন্টু। ওই নির্বাচনে ভোট গ্রহণ শুরুর পরপরই ৬৬টি কেন্দ্রের সব দখল করে জাল ভোট দেওয়ার অভিযোগে আনুষ্ঠানিক সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে ভোট বর্জন করেন বিএনপির প্রার্থী অ্যাডভোকেট এনায়েত হোসেন বাচ্চু। মহানগর আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট আফজালুল করিম বলেন, কিছু কিছু ব্যক্তিবিশেষের বিতর্কিত কর্মকাণ্ডের কারণে বরিশাল সদরে ভোটের রাজনীতিতে আওয়ামী লীগ এক সময় নেতিবাচক অবস্থানে ছিল। কিন্তু ২০০১ সালের জাতীয় নির্বাচনে শওকত হোসেন হিরণ সদর আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার পর বরিশাল সদরে ভোটের রাজনীতির হিসাব-নিকাশ পাল্টাতে শুরু করে। হিরণের নেতৃত্বে বরিশাল মহানগর আওয়ামী লীগ অনন্য উচ্চতায় উঠেছিল। যার সুফল পাওয়া গিয়েছিল ২০০৮ সালের সিটি করপোরেশন নির্বাচনে। ওই নির্বাচনে হিরণের জয়লাভের পর তার উন্নয়ন কর্মকাণ্ডে মানুষের মধ্যে একটি আস্থার ভাব তৈরি হয়। হিরণ জীবিত না থাকলেও তার কর্মকালীন সময়ের যে উন্নয়ন প্রতিচ্ছবি মানুষ দেখেছে, সেই ধারাবাহিকতা বজায় রাখবে আওয়ামী লীগ। তিনি বলেন, ১৪ দলীয় জোটের কর্মসূচিতে শরিক দলগুলোর অনেক নেতা-কর্মী অংশগ্রহণ করে। এর মধ্যে ওয়ার্কার্স পার্টির অংশগ্রহণ উল্লেখযোগ্য। বরিশাল মহানগরে ১৪ দলের সমন্বয় কমিটি হয়েছে। এখানে ১৪ দলে বিরোধ নেই। বরং হাতে হাত মিলিয়ে কাজ করে যাচ্ছে বলে দাবি করেন অ্যাডভোকেট আফজাল। বরিশাল জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট তালুকদার মো. ইউনুস এমপি বলেন, সাধারণ ভোটাররা প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে এবং উন্নয়নে বিশ্বাস করে। এ কারণে তারা শহরকেন্দ্রিক রাজনীতিতে আওয়ামী লীগসহ ১৪ দলকে সমর্থন করেন। তিনি বলেন, বরিশালে ১৪ দলের মধ্যে পাঁচটি দল সক্রিয়। বাকি দলগুলোর অস্তিত্ব নেই। তাই পাঁচ দল নিয়েই বরিশালে ১৪ দলের কার্যক্রম চলে। শরিক দলগুলো তাদের সামর্থ্য অনুযায়ী বিভিন্ন কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করে যাচ্ছে। বরিশাল মহানগর ওয়ার্কার্স পার্টির আহ্বায়ক শান্তি দাস বলেন, বরিশালে জোটের রাজনীতি চলে না। অন্যান্য জায়গায় ১৪ দলীয় জোট সক্রিয় থাকা সত্ত্বেও বরিশালে ১৪ দলীয় জোটের কার্যক্রম তেমন নেই। জোটে মূল দল আওয়ামী লীগ। জোটে যে ধরনের কার্যক্রমের গুরুত্ব থাকা উচিত, তারা (আওয়ামী লীগ) সেটা গুরুত্ব দেয় না। তারা মনে করে তারা বড় দল, তারা যা করে তা-ই যথেষ্ট। জেলা ১৪ দল সমন্বয় কমিটির সদস্য কেন্দ্রীয় জাসদের (আম্বিয়া-প্রধান) যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আবুল কালাম আজাদ বাদল বলেন, বিএনপি-জামায়াত জোটের বিরুদ্ধে পরিচালিত আন্দোলনে জেলা জাসদের সক্রিয় ভূমিকা থাকলেও পরবর্তীতে ভোটের রাজনীতিতে জাসদকে পুরোপুরি উপেক্ষা করা হয়েছে। উজিরপুর এবং বাকেরগঞ্জের মতো উপজেলায় জাসদের যে জনসমর্থন আছে, আগামীতে সেসব স্থানে জাসদকে মূল্যায়ন করা হবে বলে আশা তার। ১৪ দলের মতো দশা বিএনপি নেতৃত্বাধীন ২০ দলীয় জোটেও। এখানে ২০ দলীয় জোটের ব্যানারে বিভিন্ন স্থানীয় ও জাতীয় কর্মসূচি পালিত হলেও জোটের প্রধান বিএনপি ছাড়া অন্যান্য শরিক দলের তেমন অংশগ্রহণ থাকে না। তবে মহানগর বিএনপির ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক জিয়াউদ্দিন শিকদার জিয়ার দাবি, এখন জোটের তেমন কর্মসূচি নেই। যখন জোটের কর্মসূচি থাকে তখন জোটের শরিক জামায়াতে ইসলামী, ইসলামী ঐক্য জোট, পিপলস পার্টি, বিজেপি ও কল্যাণ পার্টিসহ সব দলেরই কমবেশি অংশগ্রহণ থাকে। বরিশাল মহানগর বিএনপির সভাপতি অ্যাডভোকেট মজিবর রহমান সরোয়ার বলেন, আগামী ভোটের আগে বাংলাদেশের সব গণতান্ত্রিক দল ঐক্যবদ্ধ হবে এবং বরিশালের ভোটের মাঠেও এর প্রভাব পড়বে। বরিশালে ভোটের রাজনীতিতে বিএনপি-ই নেতৃত্বস্থানীয় অবস্থায়। এখানে ২০ দলীয় জোটের মধ্যে ভ্রাতৃত্বপূর্ণ সম্পর্ক বিরাজমান এবং জোটের যে কোনো কর্মসূচি ঐক্যবদ্ধভাবেই পালন করা হয় বলেও তিনি জানান। বরিশাল মহানগর জামায়াতের সেক্রেটারি জহিরউদ্দিন মু. বাবর বলেন, স্থানীয়ভাবে জোটের মধ্যে সম্পর্ক অটুট আছে। এখানে ভুল বোঝাবুঝির কোনো অবকাশ নেই। জোটগতভাবে কর্মসূচি এলে অতীতের মতোই জামায়াতের অংশগ্রহণ থাকবে। ভোটের রাজনীতিতেও অতীতের তুলনায় জামায়াতের ভোট এবং অবস্থান আরও সুদৃঢ়। আগামীতে নিরপেক্ষ নির্বাচন হলে এর প্রভাব এবং বাস্তবতা দেখা যাবে বলে মন্তব্য করেন তিনি।

এই বিভাগের আরও খবর
চট্টগ্রাম বন্দর নিয়ে জোরালো হচ্ছে আন্দোলন
চট্টগ্রাম বন্দর নিয়ে জোরালো হচ্ছে আন্দোলন
থাপ্পড় মারায় অবরুদ্ধ পুলিশ
থাপ্পড় মারায় অবরুদ্ধ পুলিশ
জাল ভিসা ও টিকিটে কোটি টাকা প্রতারণা, গ্রেপ্তার ১
জাল ভিসা ও টিকিটে কোটি টাকা প্রতারণা, গ্রেপ্তার ১
রক্তচোষা গ্রুপের মূলহোতা জনি গ্রেপ্তার
রক্তচোষা গ্রুপের মূলহোতা জনি গ্রেপ্তার
মেট্রোরেলের লাইন থেকে দুটি ককটেল উদ্ধার
মেট্রোরেলের লাইন থেকে দুটি ককটেল উদ্ধার
ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু
ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু
কুমারখালীতে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রোল ঢেলে আগুন
কুমারখালীতে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রোল ঢেলে আগুন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক
১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক
সর্বশেষ খবর
ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত
ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে

৩৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি

৪৮ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক
জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ
স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু
মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১
বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক
বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন

ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান
ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু
ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে

নগর জীবন

১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক
১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত
ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত

নগর জীবন