শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৩ সেপ্টেম্বর, ২০১৬

আওয়ামী লীগ বিএনপিই সব

জোটের রাজনীতি ভোটের রাজনীতি - বরিশাল
রাহাত খান, বরিশাল
প্রিন্ট ভার্সন
আওয়ামী লীগ বিএনপিই সব

বরিশালে ভোটের রাজনীতিতে বরাবরই এগিয়ে বিএনপি। জাতীয় কিংবা স্থানীয় যে কোনো নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থীর চেয়ে বিএনপি প্রার্থীর প্রাপ্ত ভোটের বিস্তর ফারাক। আর জোটের রাজনীতিতে আওয়ামী লীগ এবং বিএনপিই মূল কথা। নামে ১৪ দলীয় কিংবা ২০ দলীয় জোট হলেও শুধুমাত্র আওয়ামী লীগ ও বিএনপি ছাড়া তৃণমূলে তেমন ভিত্তি নেই জোটের অন্য শরিক দলের। আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন ১৪ দলীয় জোটের স্থানীয় ও কেন্দ্রীয় কর্মসূচিতে তাদের শরিক ওয়ার্কার্স পার্টি, জাসদ ও ন্যাপের ২/৩ জন নেতা ছাড়া এসব দলের অন্য কর্মী-সমর্থক দেখা যায় না। একইভাবে বিএনপি নেতৃত্বাধীন ২০ দলীয় জোটের যে কোনো কর্মসূচিতে জামায়াতের কয়েকজন শীর্ষস্থানীয় নেতা ও কিছু ছদ্মবেশী কর্মী এবং ইসলামী ঐক্য জোট, পিপলস পার্টি, বিজেপি ও কল্যাণ পার্টির ২/১ জন নেতা ছাড়া কাউকে দেখা যায় না। আওয়ামী লীগ কিংবা বিএনপির কর্মী-সমর্থক ছাড়া দুই জোটের কর্মসূচি সফল করা অসম্ভব। স্থানীয় রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, ‘নামেই জোট, এই জোটে বড় দুই দল ছাড়া তাদের শরিক দলগুলোর কোনো জনসমর্থন, এমনকি যথেষ্ট সংখ্যক কর্মীও নেই। সুতরাং এসব দল নিয়ে জোট করলে নামে জোট ভারী হয়, কিন্তু ভোটের মাঠে তেমন প্রভাব পড়ে না।’ 

১৯৯১ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থীকে বিপুল ভোটে হারিয়ে বরিশাল সদর আসনে এমপি নির্বাচিত হয়েছিলেন বিএনপির অ্যাডভোকেট আবদুর রহমান বিশ্বাস। পরে তিনি রাষ্ট্রপতি হলে শূন্য আসনে উপ-নির্বাচনেও আওয়ামী লীগ প্রার্থীকে বিপুল ভোটে হারিয়ে এমপি নির্বাচিত হন বিএনপি নেতা অ্যাডভোকেট মজিবর রহমান সরোয়ার। ’৯৬ সালের জাতীয় নির্বাচনেও আওয়ামী লীগ প্রার্থীকে বিপুল ভোটে হারিয়ে সদর আসনের এমপি নির্বাচিত হন তৎকালীন রাষ্ট্রপতি আবদুর রহমান বিশ্বাসের ছেলে ডা. এহতেশামুল হক নাসিম বিশ্বাস। ১৯৯৮ সালে নাসিম বিশ্বাস এমপির অকাল মৃত্যুতে শূন্য আসনে উপনির্বাচনেও আওয়ামী লীগ প্রার্থীকে প্রায় দ্বিগুণ ভোটে হারিয়ে এমপি হন সরোয়ার। ২০০১ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনেও আওয়ামী লীগ প্রার্থী অ্যাডভোকেট শওকত হোসেন হিরণকে প্রায় অর্ধ লাখ ভোটের ব্যবধানে হারিয়ে তৃতীয়বারের মতো এমপি হন বিএনপি নেতা সরোয়ার। কিন্তু ২০০৮ সালের নির্বাচনে ১৪ দল তথা মহাজোটের প্রার্থী কর্নেল জাহিদ ফারুক শামীম (অব.) ঘাম ঝরিয়ে দেন বিএনপি তথা চারদলীয় জোটের প্রার্থী সরোয়ারের। অর্ধ লাখ ভোটের ব্যবধান কমিয়ে মাত্র ৬ হাজার ভোটে সরোয়ারের কাছে পরাজিত হন কর্নেল জাহিদ ফারুক (অব.)। ২০১৩ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সারা দেশের মতো বরিশাল সদরেও প্রার্থী দেয়নি বিএনপির নেতৃত্বাধীন জোট। ফলে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় সদর আসনে এমপি হন আওয়ামী লীগের প্রার্থী অ্যাডভোকেট শওকত হোসেন হিরণ। জাতীয় নির্বাচনের মতো স্থানীয় সরকার নির্বাচনেও বরিশালে এগিয়ে বিএনপি। ২০০৩ সালে বরিশাল সিটি করপোরেশনের প্রথম নির্বাচনেও আওয়ামী লীগ তথা ১৪ দলীয় জোট সমর্থিত প্রার্থী অ্যাডভোকেট এনায়েত পীর খানকে বিপুল ভোটে হারিয়ে মেয়র নির্বাচিত হন বিএনপি তথা চারদলীয় জোট সমর্থিত প্রার্থী অ্যাডভোকেট মজিবর রহমান সরোয়ার। ওই নির্বাচনে বিএনপির বিদ্রোহী প্রার্থী ছিলেন বর্তমান মেয়র আহসান হাবিব কামাল ও এবায়েদুল হক চাঁন। ২০০৮ সালের সিটি করপোরেশন নির্বাচনে মেয়র পদে প্রার্থী দেয়নি বিএনপি। তারপরও স্বতন্ত্র প্রার্থী সরদার সরফুদ্দিন আহম্মেদ সান্টুকে মাত্র ৫০০ ভোটে হারিয়ে মেয়র নির্বাচিত হন আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী অ্যাডভোকেট শওকত হোসেন হিরণ। ওই নির্বাচনেও বিএনপির দুই বিদ্রোহী প্রার্থী বর্তমান মেয়র আহসান হাবিব কামাল ও এবায়েদুল হক চাঁন মোট ভোট পেয়েছিলেন প্রায় ৩৫ হাজার। পরিষদের দ্বিতীয় মেয়াদে নগরীর ব্যাপক অবকাঠামোগত উন্নয়ন করে সবার মুখে মুখে প্রশংসা কুড়িয়েছিলেন হিরণ। কিন্তু তারপরও ২০১৩ সালের ১৫ জুনের সব শেষ সিটি নির্বাচনে বিএনপির প্রার্থী আহসান হাবিব কামালের কাছে প্রায় ১৮ হাজার ভোটের ব্যবধানে পরাজিত হন আওয়ামী লীগ প্রার্থী হিরণ। দ্বিতীয় দফায় উপজেলা পরিষদ প্রথা চালুর পর ২০০৯ সালের জানুয়ারিতে বরিশাল সদর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনেও বিএনপি সমর্থিত প্রার্থী অ্যাডভোকেট আজিজুল হক আক্কাসের কাছে বিপুল ভোটে পরাজিত হন আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী মনিরুল ইসলাম ছবি। যদিও ২০১৪ সালের তৃতীয় উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে সদর উপজেলায় চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী সাইদুর রহমান রিন্টু। ওই নির্বাচনে ভোট গ্রহণ শুরুর পরপরই ৬৬টি কেন্দ্রের সব দখল করে জাল ভোট দেওয়ার অভিযোগে আনুষ্ঠানিক সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে ভোট বর্জন করেন বিএনপির প্রার্থী অ্যাডভোকেট এনায়েত হোসেন বাচ্চু। মহানগর আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট আফজালুল করিম বলেন, কিছু কিছু ব্যক্তিবিশেষের বিতর্কিত কর্মকাণ্ডের কারণে বরিশাল সদরে ভোটের রাজনীতিতে আওয়ামী লীগ এক সময় নেতিবাচক অবস্থানে ছিল। কিন্তু ২০০১ সালের জাতীয় নির্বাচনে শওকত হোসেন হিরণ সদর আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার পর বরিশাল সদরে ভোটের রাজনীতির হিসাব-নিকাশ পাল্টাতে শুরু করে। হিরণের নেতৃত্বে বরিশাল মহানগর আওয়ামী লীগ অনন্য উচ্চতায় উঠেছিল। যার সুফল পাওয়া গিয়েছিল ২০০৮ সালের সিটি করপোরেশন নির্বাচনে। ওই নির্বাচনে হিরণের জয়লাভের পর তার উন্নয়ন কর্মকাণ্ডে মানুষের মধ্যে একটি আস্থার ভাব তৈরি হয়। হিরণ জীবিত না থাকলেও তার কর্মকালীন সময়ের যে উন্নয়ন প্রতিচ্ছবি মানুষ দেখেছে, সেই ধারাবাহিকতা বজায় রাখবে আওয়ামী লীগ। তিনি বলেন, ১৪ দলীয় জোটের কর্মসূচিতে শরিক দলগুলোর অনেক নেতা-কর্মী অংশগ্রহণ করে। এর মধ্যে ওয়ার্কার্স পার্টির অংশগ্রহণ উল্লেখযোগ্য। বরিশাল মহানগরে ১৪ দলের সমন্বয় কমিটি হয়েছে। এখানে ১৪ দলে বিরোধ নেই। বরং হাতে হাত মিলিয়ে কাজ করে যাচ্ছে বলে দাবি করেন অ্যাডভোকেট আফজাল। বরিশাল জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট তালুকদার মো. ইউনুস এমপি বলেন, সাধারণ ভোটাররা প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে এবং উন্নয়নে বিশ্বাস করে। এ কারণে তারা শহরকেন্দ্রিক রাজনীতিতে আওয়ামী লীগসহ ১৪ দলকে সমর্থন করেন। তিনি বলেন, বরিশালে ১৪ দলের মধ্যে পাঁচটি দল সক্রিয়। বাকি দলগুলোর অস্তিত্ব নেই। তাই পাঁচ দল নিয়েই বরিশালে ১৪ দলের কার্যক্রম চলে। শরিক দলগুলো তাদের সামর্থ্য অনুযায়ী বিভিন্ন কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করে যাচ্ছে। বরিশাল মহানগর ওয়ার্কার্স পার্টির আহ্বায়ক শান্তি দাস বলেন, বরিশালে জোটের রাজনীতি চলে না। অন্যান্য জায়গায় ১৪ দলীয় জোট সক্রিয় থাকা সত্ত্বেও বরিশালে ১৪ দলীয় জোটের কার্যক্রম তেমন নেই। জোটে মূল দল আওয়ামী লীগ। জোটে যে ধরনের কার্যক্রমের গুরুত্ব থাকা উচিত, তারা (আওয়ামী লীগ) সেটা গুরুত্ব দেয় না। তারা মনে করে তারা বড় দল, তারা যা করে তা-ই যথেষ্ট। জেলা ১৪ দল সমন্বয় কমিটির সদস্য কেন্দ্রীয় জাসদের (আম্বিয়া-প্রধান) যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আবুল কালাম আজাদ বাদল বলেন, বিএনপি-জামায়াত জোটের বিরুদ্ধে পরিচালিত আন্দোলনে জেলা জাসদের সক্রিয় ভূমিকা থাকলেও পরবর্তীতে ভোটের রাজনীতিতে জাসদকে পুরোপুরি উপেক্ষা করা হয়েছে। উজিরপুর এবং বাকেরগঞ্জের মতো উপজেলায় জাসদের যে জনসমর্থন আছে, আগামীতে সেসব স্থানে জাসদকে মূল্যায়ন করা হবে বলে আশা তার। ১৪ দলের মতো দশা বিএনপি নেতৃত্বাধীন ২০ দলীয় জোটেও। এখানে ২০ দলীয় জোটের ব্যানারে বিভিন্ন স্থানীয় ও জাতীয় কর্মসূচি পালিত হলেও জোটের প্রধান বিএনপি ছাড়া অন্যান্য শরিক দলের তেমন অংশগ্রহণ থাকে না। তবে মহানগর বিএনপির ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক জিয়াউদ্দিন শিকদার জিয়ার দাবি, এখন জোটের তেমন কর্মসূচি নেই। যখন জোটের কর্মসূচি থাকে তখন জোটের শরিক জামায়াতে ইসলামী, ইসলামী ঐক্য জোট, পিপলস পার্টি, বিজেপি ও কল্যাণ পার্টিসহ সব দলেরই কমবেশি অংশগ্রহণ থাকে। বরিশাল মহানগর বিএনপির সভাপতি অ্যাডভোকেট মজিবর রহমান সরোয়ার বলেন, আগামী ভোটের আগে বাংলাদেশের সব গণতান্ত্রিক দল ঐক্যবদ্ধ হবে এবং বরিশালের ভোটের মাঠেও এর প্রভাব পড়বে। বরিশালে ভোটের রাজনীতিতে বিএনপি-ই নেতৃত্বস্থানীয় অবস্থায়। এখানে ২০ দলীয় জোটের মধ্যে ভ্রাতৃত্বপূর্ণ সম্পর্ক বিরাজমান এবং জোটের যে কোনো কর্মসূচি ঐক্যবদ্ধভাবেই পালন করা হয় বলেও তিনি জানান। বরিশাল মহানগর জামায়াতের সেক্রেটারি জহিরউদ্দিন মু. বাবর বলেন, স্থানীয়ভাবে জোটের মধ্যে সম্পর্ক অটুট আছে। এখানে ভুল বোঝাবুঝির কোনো অবকাশ নেই। জোটগতভাবে কর্মসূচি এলে অতীতের মতোই জামায়াতের অংশগ্রহণ থাকবে। ভোটের রাজনীতিতেও অতীতের তুলনায় জামায়াতের ভোট এবং অবস্থান আরও সুদৃঢ়। আগামীতে নিরপেক্ষ নির্বাচন হলে এর প্রভাব এবং বাস্তবতা দেখা যাবে বলে মন্তব্য করেন তিনি।

এই বিভাগের আরও খবর
১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি
১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি
যা বলল জাতিসংঘ মানবাধিকার দপ্তর
যা বলল জাতিসংঘ মানবাধিকার দপ্তর
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
থানায় চুরির অভিযোগ দেওয়ায় হত্যা
থানায় চুরির অভিযোগ দেওয়ায় হত্যা
যুক্তরাষ্ট্রে দেনার দায়ে বাড়ি নিলামে ওঠার হার বেড়েছে ১৯%
যুক্তরাষ্ট্রে দেনার দায়ে বাড়ি নিলামে ওঠার হার বেড়েছে ১৯%
হাসিনার রায়ের খবর আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে
হাসিনার রায়ের খবর আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে
মাদক কারবারে বাধা দেওয়ায় মা-ভাইকে কুপিয়ে হত্যা
মাদক কারবারে বাধা দেওয়ায় মা-ভাইকে কুপিয়ে হত্যা
পল্লবীতে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
বদলি চসিকের প্রধান নির্বাহী
বদলি চসিকের প্রধান নির্বাহী
বিএনপি জামায়াত এনসিপির সঙ্গে ইসির সংলাপ কাল
বিএনপি জামায়াত এনসিপির সঙ্গে ইসির সংলাপ কাল
ফাঁদ পেতে অপেক্ষায় ছিল খুনিরা
ফাঁদ পেতে অপেক্ষায় ছিল খুনিরা
ওমরায় গিয়ে মর্মান্তিক মৃত্যু
ওমরায় গিয়ে মর্মান্তিক মৃত্যু
সর্বশেষ খবর
রান্নার সময় কোন ভুল হতে পারে ক্যানসারের কারণ?
রান্নার সময় কোন ভুল হতে পারে ক্যানসারের কারণ?

২ সেকেন্ড আগে | জীবন ধারা

যুক্তরাষ্ট্রের স্বার্থের পরিপন্থি তৎপরতায় লিপ্ত ৮০ হাজার বিদেশীর ভিসা বাতিল
যুক্তরাষ্ট্রের স্বার্থের পরিপন্থি তৎপরতায় লিপ্ত ৮০ হাজার বিদেশীর ভিসা বাতিল

১ মিনিট আগে | পরবাস

ট্রাম্পের শুল্ক সত্ত্বেও যুক্তরাষ্ট্রে ভারতের রপ্তানি বেড়েছে ১৪ শতাংশ
ট্রাম্পের শুল্ক সত্ত্বেও যুক্তরাষ্ট্রে ভারতের রপ্তানি বেড়েছে ১৪ শতাংশ

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই বছরে ইসরায়েলি কারাগারে ৯৪ ফিলিস্তিনির মৃত্যু
দুই বছরে ইসরায়েলি কারাগারে ৯৪ ফিলিস্তিনির মৃত্যু

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের হাইকমিশনারের সাক্ষাৎ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের হাইকমিশনারের সাক্ষাৎ

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

গুণগত মানের অটুট প্রতিশ্রুতি ইউনিলিভার বাংলাদেশের
গুণগত মানের অটুট প্রতিশ্রুতি ইউনিলিভার বাংলাদেশের

৭ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা
তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা

৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

মারা গেলেন টাঙ্গাইলে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুনে দগ্ধ মীম
মারা গেলেন টাঙ্গাইলে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুনে দগ্ধ মীম

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

কুড়িগ্রামে মাদকসহ আটক ২
কুড়িগ্রামে মাদকসহ আটক ২

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঠান্ডায় বাড়ে হার্ট অ্যাটাকের সমস্যা, নিজেকে বাঁচিয়ে চলার ৩ উপায়
ঠান্ডায় বাড়ে হার্ট অ্যাটাকের সমস্যা, নিজেকে বাঁচিয়ে চলার ৩ উপায়

১৬ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

কুষ্টিয়ায় নৌকা ডুবে দুই কৃষকের মৃত্যু
কুষ্টিয়ায় নৌকা ডুবে দুই কৃষকের মৃত্যু

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আশুগঞ্জ রেলওয়ে স্টেশনে পুলিশ ফাঁড়ি স্থাপনের অনুমোদন
আশুগঞ্জ রেলওয়ে স্টেশনে পুলিশ ফাঁড়ি স্থাপনের অনুমোদন

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’
তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’

২১ মিনিট আগে | শোবিজ

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

২৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের বিপক্ষে একাদশে হামজা-সমিত, বেঞ্চে জামাল
ভারতের বিপক্ষে একাদশে হামজা-সমিত, বেঞ্চে জামাল

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রংপুর সদর আসনে বিএনপির সামু’র নির্বাচনী প্রচারণা
রংপুর সদর আসনে বিএনপির সামু’র নির্বাচনী প্রচারণা

৩২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

কলাপাড়ায় কৃষকের বাড়ি থেকে শঙ্খিনী সাপ উদ্ধার
কলাপাড়ায় কৃষকের বাড়ি থেকে শঙ্খিনী সাপ উদ্ধার

৩৩ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বরিশালে সড়কের পাশে রাখা যাত্রীবাহী বাসে আগুন
বরিশালে সড়কের পাশে রাখা যাত্রীবাহী বাসে আগুন

৩৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে চাকরিপ্রার্থীর মামলা
বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে চাকরিপ্রার্থীর মামলা

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবসে সাদুল্লাপুরে র‌্যালি ও আলোচনা সভা
বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবসে সাদুল্লাপুরে র‌্যালি ও আলোচনা সভা

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফুলবাড়ীতে ৪১ কেজি ভারতীয় গাঁজা উদ্ধার
ফুলবাড়ীতে ৪১ কেজি ভারতীয় গাঁজা উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দীর্ঘদিন পর প্রকাশ্যে এলেন চেয়ারম্যান, পাশে থাকতে নারাজ ইউপি সদস্যরা
দীর্ঘদিন পর প্রকাশ্যে এলেন চেয়ারম্যান, পাশে থাকতে নারাজ ইউপি সদস্যরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দোকানের আয়ে চলতো সুভাষের সংসার, কয়েলের আগুনে পুড়ে ছাই
দোকানের আয়ে চলতো সুভাষের সংসার, কয়েলের আগুনে পুড়ে ছাই

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সামান্য জ্বর, সর্দি, কাশি, ভাইরাল ইনফেকশনে অ্যান্টিবায়োটিক নয়
সামান্য জ্বর, সর্দি, কাশি, ভাইরাল ইনফেকশনে অ্যান্টিবায়োটিক নয়

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতের ৩১ দফা প্রচারণায় গফরগাঁওয়ে জনসমাবেশ
রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতের ৩১ দফা প্রচারণায় গফরগাঁওয়ে জনসমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে যৌথ অভিযানে ৩ কোটি টাকার চায়না দুয়ারি জাল জব্দ
নারায়ণগঞ্জে যৌথ অভিযানে ৩ কোটি টাকার চায়না দুয়ারি জাল জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘এই মুহূর্তে সবচেয়ে ঘৃণিত নাম শেখ হাসিনা’
‘এই মুহূর্তে সবচেয়ে ঘৃণিত নাম শেখ হাসিনা’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে শিশু ধর্ষণচেষ্টা মামলার প্রধান আসামি গ্রেপ্তার
চট্টগ্রামে শিশু ধর্ষণচেষ্টা মামলার প্রধান আসামি গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নবান্নের শাড়ি কিনে না দেওয়ায় স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
নবান্নের শাড়ি কিনে না দেওয়ায় স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!
সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া
উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি
বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি

২২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি
রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি
১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি

পেছনের পৃষ্ঠা

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে