শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১১ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭

খেলাপি ঋণ কমানো বড় চ্যালেঞ্জ

— — এমডি, এনসিসি ব্যাংক
আলী রিয়াজ
প্রিন্ট ভার্সন
খেলাপি ঋণ কমানো বড় চ্যালেঞ্জ

ব্যাংকিং খাতের বড় চ্যালেঞ্জ খেলাপি ঋণ। মন্দ ঋণের ক্ষতি ভালো ঋণ দিয়ে পূরণ করতে হয়। এই ঋণ ব্যবস্থাপনা সঠিকভাবে করতে পারলে ব্যাংকের ভালো না করার কোনো কারণ নেই। সব প্রকল্পে ঋণ দিলেই সঠিক সময়ে ফেরত পাওয়া যাবে না। ব্যবসায় লোকসান আছে। তা হিসাবে  নিয়েই ব্যবসা করতে হবে। তবে দেশের সার্বিক প্রবৃদ্ধি এখন ঊর্ধ্বমুখী। বড় বড় প্রকল্পে প্রচুর বিদেশি ঋণ এসেছে। এসব ঋণে সরকারি বৃহৎ প্রকল্প বাস্তবায়ন হচ্ছে। এখন ব্যবসায়িক পরিবেশও অনুকূল। ফলে এ বছর ব্যাংক ব্যবসাও ভালো হবে। ব্যবসায়িক পরিবেশের দিকে লক্ষ্য রেখেই সহায়ক মুদ্রানীতি ঘোষিত হয়েছে। এতে দেশের ব্যাংকিং প্রবৃদ্ধিতেও গতি আসবে। দেশের অর্থনীতি, প্রবৃদ্ধি, ব্যাংকিং পরিস্থিতি নিয়ে একান্ত সাক্ষাৎকারে এসব কথা বলেন এনসিসি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক গোলাম হাফিজ আহমেদ। সম্প্রতি মতিঝিলে এনসিসি ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে বিভিন্ন বিষয় নিয়ে কথা বলেন এই বিশিষ্ট ব্যাংকার। এনসিসি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী গোলাম হাফিজ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অর্থনীতিতে অনার্স ও মাস্টার্স ডিগ্রি অর্জন করেন। তিনি ১৯৮৩ সালে যুক্তরাজ্যভিত্তিক তৎকালীন চার্টার্ড ব্যাংকে ব্যাংকিং ক্যারিয়ার শুরু করেন। পরে ব্যাংকার্স রিক্রুটমেন্ট কমিটির মাধ্যমে সিনিয়র অফিসার হিসেবে পূবালী ব্যাংকে যোগ দেন। ৩৩ বছরের সুদীর্ঘ ব্যাংকিং জীবনে তিনি এনসিসি ব্যাংক ছাড়াও ব্যাংক ইন্দোসুয়েজ ও ঢাকা ব্যাংকসহ বিভিন্ন ব্যাংকে গুরুত্বপূর্ণ পদে থেকে আন্তর্জাতিক ব্যাংকিং ও শাখা ব্যাংকিংয়ে ব্যাপক অভিজ্ঞতা অর্জন করেন। এনসিসি ব্যাংকে উপব্যবস্থাপনা পরিচালক হিসেবে তিনি করপোরেট ব্যাংকিং, অপারেশন ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিভাগের দায়িত্বে ছিলেন। পরে অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।

বাংলাদেশ প্রতিদিনকে সাক্ষাৎকারে গোলাম হাফিজ আহমেদ বলেন, কয়েক বছর ধরে সারা পৃথিবীতে তেল, স্টিল, শিল্প, মূলধনি যন্ত্রপাতির দর ছিল নিম্নমুখী। কিছুটা ধারাবাহিকভাবেই কমেছে। কিন্তু এখন তা আবার বাড়ছে। এই বৃদ্ধি, প্রবৃদ্ধি সহায়ক। মানে এখন ব্যাংকগুলোর বিনিয়োগ করার উপযুক্ত সময়। দেশে অনেক উন্নয়ন হচ্ছে। এর প্রভাব ব্যাংকিং খাতে পড়বে। ব্যাংকগুলোর হাতে প্রচুর তারল্য আছে। সুদের হারও নিম্নমুখী, ক্ষেত্রবিশেষে সিঙ্গেল ডিজিটে চলে এসেছে। যেহেতু বিশ্বব্যাপী শিল্প মূলধনি পণ্যের দর ঊর্ধ্বমুখী, তাই বিনিয়োগ ঝুঁকিও কমেছে। এখন ব্যাংকগুলোকে দেশের তৈরি পোশাক ও টেক্সটাইল খাতে আরও সাপোর্ট দিতে হবে। নতুন মার্কিন প্রশাসনের ভূমিকাও বাংলাদেশের ব্যবসার জন্য ইতিবাচক।

বিশিষ্ট এই ব্যাংকার বলেন, ব্যাংকের কিছু ঋণ মন্দ হবে, কারণ অনেক ব্যবসা কাঙ্ক্ষিত লাভ করতে পারে না। যারা ব্যবসা করেন, সবাই মুনাফা করতে পারেন না। অনেক শিল্প উদ্যোগ ব্যর্থ হতে পারে। ফলে গৃহীত ঋণ খেলাপি হবে। অর্থাৎ ব্যাংকের সঙ্গে খেলাপি ঋণ ওতপ্রোতভাবে জড়িত। এখন রিকভারি সাফল্য ও বর্ধিত বিনিয়োগ দিয়ে সেই ব্যর্থতা কাটাতে হবে। এনসিসি ব্যাংকের এমডি বলেন, তহবিল ব্যয় কমানো এখন বড় চ্যালেঞ্জ। বর্তমানে তুলনামূলকভাবে কম সুদে ঋণ বিতরণ করতে হচ্ছে। আমানত সুদের হারও অনেক কম। তাই বিনিয়োগ না হওয়ার কোনো কারণ নেই। সম্প্রতি ঘোষিত বাংলাদেশ ব্যাংকের মুদ্রানীতি বিনিয়োগ সহায়ক হয়েছে বলে তিনি মনে করেন। তিনি বলেন, কিছু স্বার্থান্বেষী মহলের কারণে ভালো উদ্যোক্তারাও কম সুদে ঋণ নিতে পারছেন না। ফলে তারা ভালোভাবে ব্যবসা করতে পারছেন না। ব্যাংক খেলাপি ঋণে পরিণত টাকা ফেরত আনতে পারলেই আরও ভালো ব্যবসা করতে পারবে। সঠিক উদ্যোক্তাকে ঋণ দেওয়ার জন্য এক ধরনের দক্ষতা দরকার। আবার সঠিকভাবে ঋণের টাকা আদায়ের জন্য প্রয়োজন আরেক ধরনের দক্ষতা। ব্যাংকগুলোর উচিত, ঋণের টাকা আদায় খাতে আরও বিনিয়োগ বাড়ানো।

বিশিষ্ট এই ব্যাংকার বলেন, ব্যাংকের কাছে অতিরিক্ত তারল্য থাকার কারণ, সারা পৃথিবীতেই বিশেষ করে ইউরোপ ও জাপানে প্রবৃদ্ধি নেতিবাচক ছিল। ফলে আমাদের মতো দেশে এসব দেশ থেকে প্রচুর তহবিল এসেছে। প্রায় ৮ বিলিয়ন ডলার এসেছে বাংলাদেশে। অনেক ব্যাংক অফশোর ব্যাংকিং করে ভালো মুনাফাও করেছে। সীমিত আকারে আমরাও অফশোর ব্যাংকিং করেছি। এটা না এলে সুদের হার এত কমত না। আমরা এখন ৫ থেকে ৬ শতাংশে স্থায়ী আমানত নিচ্ছি। সেটা সম্ভব হতো না। এখন আবার প্রবৃদ্ধির সূচক ওপরের দিকে। বর্তমানে তারল্য আছে, বিনিয়োগও বাড়ছে। তিনি আরও বলেন, এখনকার ব্যাংকগুলোর আইটি ও মানবসম্পদ খাতে প্রচুর বিনিয়োগ করতে হবে। সক্ষমতা বাড়াতেই এসব খাতে বিনিয়োগ প্রয়োজন। এখানে আপস করলে সমস্যা হবে। তিনি বলেন, খেলাপি ঋণের সংস্কৃতি থেকে আমাদের বেরিয়ে আসতে হবে। কিন্তু ব্যাংক চাইলেই খেলাপি ঋণ সংস্কৃতি থেকে বের হতে পারবে না, এজন্য সরকার ও অন্য সব পক্ষকে একমত হতে হবে। তবে খেলাপি ঋণ সমস্যা রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকেই বেশি। সে তুলনায় বেসরকারি ব্যাংকের এই সমস্যা অনেক কম। সরকারের সাপোর্ট থাকায় আমার মনে হয় এই সংস্কৃতির আশু পরিবর্তন হবে। সাম্প্রতিক শেয়ারবাজারের পরিবর্তনকে ইতিবাচক হিসেবে দেখছেন গোলাম হাফিজ আহমেদ। তিনি বলেন, শেয়ারবাজারে ব্যবসা নয়, বিনিয়োগ করতে হবে। শেয়ারের দাম বাড়বে, তবে আকাশচুম্বী হবে না। বাজার সংশোধনকেও স্বাভাবিকভাবে নিতে হবে। হতাশ হলে চলবে না। বিনিয়োগের সুফল নিতে হলে দীর্ঘ অপেক্ষায় থাকতে হবে।

এনসিসি ব্যাংকের এমডি বলেন, পূর্ববর্তী বছরের তুলনায় ২০১৬ সালে এনসিসি ব্যাংক অনেক ভালো পরিচালন মুনাফা করেছে। আমাদের স্টেকহোল্ডাররা খুশি। বাজার মূলধন বেড়েছে। আমানত এবং ঋণের প্রবৃদ্ধিও আশাব্যঞ্জক। এ ধারা আমরা অব্যাহত রাখব। পাশাপাশি গ্রাহকদের প্রতি আমরা আরও যত্নশীল হব এবং উন্নত সেবা দিয়ে যাব। গ্রাহকদের সমর্থনের কারণেই এনসিসি ব্যাংক আজ এত দূর আসতে পেরেছে। সারা দেশে নতুন নতুন শাখা খোলা হচ্ছে। সময়ের পরিক্রমায় আজ এনসিসি ব্যাংকের শাখার সংখ্যা ১০৬টি।

এই বিভাগের আরও খবর
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
বিক্ষোভ মিছিল
বিক্ষোভ মিছিল
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
সার উৎপাদনে গ্যাসের দাম বাড়ানোর ঘোষণা রবিবার
সার উৎপাদনে গ্যাসের দাম বাড়ানোর ঘোষণা রবিবার
শেখ রেহানার স্বামী ড. শফিকের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
শেখ রেহানার স্বামী ড. শফিকের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
লন্ডনে বাংলাদেশ সেন্টারে ন্যক্কারজনক আচরণ করা হয়েছে
লন্ডনে বাংলাদেশ সেন্টারে ন্যক্কারজনক আচরণ করা হয়েছে
সিলিন্ডার লিকেজ থেকে আগুন, দগ্ধ ৪
সিলিন্ডার লিকেজ থেকে আগুন, দগ্ধ ৪
ভুয়া ট্রাভেল এজেন্ট থেকে সাবধান থাকতে হবে
ভুয়া ট্রাভেল এজেন্ট থেকে সাবধান থাকতে হবে
ক্রিকেটার সাকিব আল হাসানকে দুদকে তলব
ক্রিকেটার সাকিব আল হাসানকে দুদকে তলব
জামায়াতে ইসলামী জান্নাতের টিকিট বিক্রি করে না
জামায়াতে ইসলামী জান্নাতের টিকিট বিক্রি করে না
সর্বশেষ খবর
৩৬৭ রানে এগিয়ে থেকে তৃতীয় দিন শেষ করল বাংলাদেশ
৩৬৭ রানে এগিয়ে থেকে তৃতীয় দিন শেষ করল বাংলাদেশ

৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হবিগঞ্জে সাড়ে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
হবিগঞ্জে সাড়ে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত : জাহিদ
ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত : জাহিদ

৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

টেকনাফে ইয়াবাসহ ৪ কারবারি আটক
টেকনাফে ইয়াবাসহ ৪ কারবারি আটক

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বিলিয়ন কিলোমিটার পাড়ি দেওয়া ধূমকেতুর বিরল ছবি হাতে পেল নাসা
বিলিয়ন কিলোমিটার পাড়ি দেওয়া ধূমকেতুর বিরল ছবি হাতে পেল নাসা

১৮ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

মানব ইতিহাসের ৫ প্রলয়ংকারী সুনামি
মানব ইতিহাসের ৫ প্রলয়ংকারী সুনামি

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় হতদরিদ্র পরিবারের এক নারীর চিকিৎসায় ছাত্রদলের অর্থ সহায়তা
ভাঙ্গায় হতদরিদ্র পরিবারের এক নারীর চিকিৎসায় ছাত্রদলের অর্থ সহায়তা

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : সিদ্ধিরগঞ্জে একাধিক ভবনে ফাটল
ভূমিকম্প : সিদ্ধিরগঞ্জে একাধিক ভবনে ফাটল

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে বিনামূল্যে মেডিকেল ক্যাম্প
তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে বিনামূল্যে মেডিকেল ক্যাম্প

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জে জামায়াতের প্রতিনিধি সম্মেলন অনুষ্ঠিত
মুন্সীগঞ্জে জামায়াতের প্রতিনিধি সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৩১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ব্রাকসু ভোটের নতুন তারিখ ঘোষণা
ব্রাকসু ভোটের নতুন তারিখ ঘোষণা

৩১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মেট্রোরেলের ট্র্যাক থেকে অবিস্ফোরিত ককটেল উদ্ধার
মেট্রোরেলের ট্র্যাক থেকে অবিস্ফোরিত ককটেল উদ্ধার

৪৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

শতবর্ষের ১০ প্রাণঘাতী ভূমিকম্প
শতবর্ষের ১০ প্রাণঘাতী ভূমিকম্প

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাকসু নির্বাচনের ভোটার তালিকায় গরমিল
শাকসু নির্বাচনের ভোটার তালিকায় গরমিল

৫১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পে হতাহতের ঘটনায় প্রধান উপদেষ্টার গভীর শোক
ভূমিকম্পে হতাহতের ঘটনায় প্রধান উপদেষ্টার গভীর শোক

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

সাকিবের রেকর্ড ছুঁয়ে ফেললেন তাইজুল
সাকিবের রেকর্ড ছুঁয়ে ফেললেন তাইজুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্যোগের প্রভাব কমাতে পাহাড় ও জলাশয় রক্ষা করতে হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা
দুর্যোগের প্রভাব কমাতে পাহাড় ও জলাশয় রক্ষা করতে হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বংশালে নিহত তিনজনের পরিচয় মিলেছে
ভূমিকম্পে বংশালে নিহত তিনজনের পরিচয় মিলেছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেশবপুরে বিরল কালোমুখো হনুমান রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘ
কেশবপুরে বিরল কালোমুখো হনুমান রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সেমিফাইনালে ভারতের বিপক্ষে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
সেমিফাইনালে ভারতের বিপক্ষে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প: সিদ্ধিরগঞ্জে আদমজী ইপিজেডে ৭ শ্রমিক অসুস্থ
ভূমিকম্প: সিদ্ধিরগঞ্জে আদমজী ইপিজেডে ৭ শ্রমিক অসুস্থ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় অপরাধ দমনে অভিযান, গ্রেফতার ২৩
নওগাঁয় অপরাধ দমনে অভিযান, গ্রেফতার ২৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে ভূমিকম্প আতঙ্কে শতাধিক শ্রমিক আহত
টঙ্গীতে ভূমিকম্প আতঙ্কে শতাধিক শ্রমিক আহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সশস্ত্র বাহিনী দিবস উদযাপিত হচ্ছে
সশস্ত্র বাহিনী দিবস উদযাপিত হচ্ছে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

২২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা
লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’
‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল
মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা