শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২০ এপ্রিল, ২০১৯ আপডেট:

‘আধুনিক বসতি’ পাচ্ছেন পায়রা বন্দরের ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার

রাহাত খান, বরিশাল
প্রিন্ট ভার্সন
‘আধুনিক বসতি’ পাচ্ছেন পায়রা বন্দরের ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার

সরকারি কোনো প্রকল্পে জমি অধিগ্রহণ প্রয়োজন হলে মালিকরা জমি দিতে বাধ্য। বর্তমান আইনে অধিগ্রহণকৃত জমির প্রকৃত মূল্যের তিনগুণ পাবেন জমির মালিক। কিন্তু পূর্ণাঙ্গ পায়রা গভীর সমুদ্রবন্দরের জন্য সাড়ে ছয় হাজার একর জমি অধিগ্রহণে ক্ষতিগ্রস্ত সাড়ে তিন হাজার পরিবারকে জমি, স্থাপনা, গাছপালা-ঘরবাড়ির তিনগুণ মূল্য পরিশোধ ছাড়াও দেওয়া হচ্ছে আধুনিক বসতি। জমি অধিগ্রহণের ফলে যারা বসতি হারিয়েছেন (গৃহহীন), সেই ধরনের সাড়ে তিন হাজার পরিবারের জন্য আধুনিক বসতি নির্মাণ করে দিচ্ছে পায়রা সমুদ্রবন্দর কর্তৃপক্ষ। এর আগে জমি অধিগ্রহণে বসতি হারানো কোনো পরিবারকে বসতি নির্মাণ করে দেয়নি সরকার। তাই পায়রা বন্দরের জমি অধিগ্রহণে বসতি হারানো সাড়ে তিন হাজার পরিবারের জন্য নির্মাণাধীন আধুনিক বসতিকে (টাউনশিপ) ‘প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ পুরস্কার’ বলে অভিহিত করেছেন কর্মকর্তারা। শুধু বসতি পুরস্কার নয়, ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলোর চার হাজার ২০০ নারী-পুরুষকে আত্মনির্ভরশীল করতে দেওয়া হচ্ছে ১৫৫ ধরনের প্রশিক্ষণ। প্রশিক্ষিত অনেকেই ইতিমধ্যে লেগে পড়েছেন নির্মাণাধীন পায়রা বন্দরের বিভিন্ন প্রকল্পের কাজে। ২০১৩ সালের ১৯ নভেম্বর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পটুয়াখালীর কলাপাড়ায় দেশের তৃতীয় সমুদ্রবন্দরের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন। পায়রা বন্দর পূর্ণাঙ্গ হবে সাড়ে ছয় হাজার একর জমিতে। ইতিমধ্যে দুই হাজার ৩৭৩ একর জমি অধিগ্রহণ সম্পন্ন হয়েছে। বাকি জমি অধিগ্রহণ প্রক্রিয়াধীন। ইতিমধ্যে অধিগ্রহণ করা এবং প্রক্রিয়াধীন অধিগ্রহণে ক্ষতিগ্রস্ত হবে সাড়ে তিন হাজার পরিবার। যাদের জমি অধিগ্রহণ হয়ে গেছে তারা তাদের জমিসহ স্থাপনা-গাছপালার তিনগুণ মূল্য পাচ্ছেন প্রচলিত আইনে। এদের মধ্যে জমি অধিগ্রহণে যারা বাস্তুহারা (গৃহহীন) হয়েছেন কিংবা হবেন, সেই ধরনের সাড়ে তিন হাজার পরিবার অতিরিক্ত হিসেবে পাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ উপহার ‘আধুনিক বসতি’ টাউনশিপ। পায়রা সমুদ্রবন্দর কর্তৃপক্ষের নির্বাহী প্রকৌশলী মোস্তফা আশিক আলী জানান, পায়রা বন্দরের জন্য সাড়ে ছয় হাজার একর জমি অধিগ্রহণ করা হবে। ইতিমধ্যে দুই হাজার ৩৭৩ একর জমি অধিগ্রহণ হয়েছে। বাকি জমি অধিগ্রহণ প্রক্রিয়াধীন। বন্দরের জমি অধিগ্রহণের ফলে গৃহহীন হওয়া বা হতে যাওয়া ৩ হাজার ৫০০ ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পুনর্বাসনের জন্য আনুষঙ্গিক সুবিধাদিসহ ৪৩৮ একর জমিতে এক হাজার ৫৯ কোটি টাকা ব্যয়ে লালুয়া, উত্তর চান্দুপাড়া, দক্ষিণ চান্দুপাড়া, লেমুপাড়া, ধুলাসার এবং লোন্দা এলাকায় পৃথক ছয়টি আবাসন নির্মাণ করছে বন্দর কর্তৃপক্ষ। প্রতিটি টাউনশিপ এলাকায় চারতলাবিশিষ্ট স্কুল-কাম-কমিউনিটি সেন্টার-কাম-কমিউনিটি ক্লিনিক-কাম-শেল্টার স্টেশন, মার্কেট, মসজিদ, কবরস্থান, প্রতিটি আবাসনে দুটি খেলার মাঠ, দুটি করে পুকুর এবং হাঁস-মুরগি পালন ও সবজি চাষের জন্য সুপরিসর উঠোন পাবেন বাসিন্দারা। থাকছে সুপেয় পানি সরবরাহের ব্যবস্থা। প্রতিটি টাউনশিপে দুই ধরনের বাড়ি নির্মাণ করা হচ্ছে। ক্ষতিগ্রস্ত যাদের ২০ শতাংশের ওপরে ভিটাবাড়িসহ বসতঘর ছিলাতারা পাচ্ছেন ‘এ’ টাইপ অর্থাৎ ৬.৫৭ শতাংশ জমির ওপর ৭১৬ ঘনফুট আয়তনের পাকা বসতি এবং যারা ২০ শতাংশের কম ভিটাবাড়িসহ বসতি হারিয়েছেন, তারা পাচ্ছেন ৪.৯৬ শতাংশের ওপর ৬৩২ ঘনফুট আয়তনের ‘বি’ টাইপ পাকা বাড়ি।

প্রতিটি পরিবারের জন্য প্রতিটি একতলা পাকা বসতিতে থাকছে তিনটি বেড রুম, স্টোর রুম, কিচেনসহ আনুষঙ্গিক সুযোগ-সুবিধা। সুপেয় পানি সরবরাহ ব্যবস্থা ছাড়াও প্রতিটি পরিবারের জন্য থাকছে সবজি চাষ এবং হাঁস-মুরগি পালনের জন্য সুপরিসর পৃথক উঠোন। প্রায় আড়াই মাস আগে এই ছয়টি টাউনশিপের নির্মাণকাজ শুরু হয়। ইতিমধ্যে টাউনশিপ প্রকল্পের ১৫ ভাগ কাজ শেষ হয়েছে। আগামী জুনের মধ্যে প্রকল্পের কাজ সম্পন্ন হওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী নির্বাহী প্রকৌশলী মোস্তফা আশিক আলী। পাকা বসতি নির্মাণ ছাড়াও জমি অধিগ্রহণে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের ৪ হাজার ২০০ নারী-পুরুষকে আত্মনির্ভরশীল করার লক্ষ্যে ১৫৫ ধরনের দক্ষতা বৃদ্ধির প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করেছে বন্দর কর্তৃপক্ষ। প্রশিক্ষিত অনেকেই লেগে পড়েছেন পায়রা বন্দরের বিভিন্ন প্রকল্পের নির্মাণকাজে।

 

তাদের একজন মেরাওপাড়ার মো. রিপন জানান, আগে তিনি ভাড়ায় মোটরসাইকেল চালিয়ে জীবিকা নির্বাহ করতেন। বন্দর কর্তৃপক্ষের দেওয়া প্রশিক্ষণ পেয়ে তিনি পায়রা বন্দরের আবাসন প্রকল্পের নির্মাণকাজে যোগ দিয়েছেন। এখন আগের চেয়ে অনেক ভালো আছেন। আইজুদ্দিন নামে এক বৃদ্ধ বলেন, আগে এই গ্রামাঞ্চলে তেমন কাজের সুযোগ ছিল না। পায়রা বন্দর নির্মাণের কারণে এ এলাকায় অনেক কর্মসংস্থান হয়েছে। স্থানীয় হাজার হাজার মানুষ বন্দরের অবকাঠামো নির্মাণকাজ করায় তারা এখন স্বাবলম্বী হয়েছেন। প্রকল্প নির্মাণের দায়িত্বপ্রাপ্ত ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা হাসিবুল হাসান জানান, পায়রা বন্দর প্রকল্পের অধীনে নির্মাণাধীন টাউনশিপে শ্রমিক হিসেবে কাজ করে স্থানীয় শত শত মানুষ সচ্ছলতা পেয়েছেন। তারা আগের চেয়ে অনেক ভালো আছেন।

 

স্থানীয় বৃদ্ধ পাঞ্জের আলী হাওলাদার বলেন, পায়রা বন্দর কর্তৃপক্ষ তাদের যে জমি নিয়েছে, এর সমুদয় টাকা পেয়েছেন। এখন তারা প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ উপহার হিসেবে পাকা বাড়ি পাচ্ছেন। আগে অনেক কষ্টে থাকলেও এখন সুখের দিকে যাচ্ছেন মন্তব্য তার। পাঞ্জের আলীর মতো সাড়ে তিন হাজার পরিবার এখন সরকারের বিশেষ উপহারের পাকা বাড়ি পেতে উন্মুখ। পায়রা সমুদ্রবন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান কমডোর এম জাহাঙ্গীর আলম বলেন, সরকারের বিভিন্ন প্রকল্পে অধিগ্রহণ করা জমির ক্ষতিপূরণ বাবদ পাওয়া টাকা ক্ষতিগ্রস্তরা খরচ করে ফেলে। এতে ক্ষতিগ্রস্তরা বাস্তুচ্যুত হয়ে পড়ে। পায়রা বন্দরের জন্য জমি অধিগ্রহণে ক্ষতিগ্রস্তরা বন্দরের পাশেই কর্তৃপক্ষের নির্মিত আধুনিক বসতিতে স্থায়ীভাবে থাকবেন। পায়রা বন্দর কর্তৃপক্ষই সর্বপ্রথম জমি অধিগ্রহণে ক্ষতিগ্রস্তদের ক্ষতিপূরণ দেওয়ার পাশাপাশি তাদের স্থায়ী পুনর্বাসন (পাকা বসতি) এবং প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করেছে। উপকূলবর্তী হওয়ায় তাদের পাকা ছাদের বাড়ি দেওয়া হচ্ছে। আগামী জুনের মধ্যে প্রকল্পের কাজ শেষে সাড়ে তিন হাজার পরিবারকে আধুনিক পাকা বসতি বুঝিয়ে দেওয়ার কথা বলেন তিনি।

এই বিভাগের আরও খবর
টানা পাঁচ দিন বৃষ্টির পূর্বাভাস
টানা পাঁচ দিন বৃষ্টির পূর্বাভাস
ভুক্তভোগীর অসম্মতিতে হয়নি ডাক্তারি পরীক্ষা
ভুক্তভোগীর অসম্মতিতে হয়নি ডাক্তারি পরীক্ষা
জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্রের দাবিতে কর্মসূচি
জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্রের দাবিতে কর্মসূচি
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল
শাহজালাল বিমানবন্দরে বাড়তি নিরাপত্তা
শাহজালাল বিমানবন্দরে বাড়তি নিরাপত্তা
প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে
প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে
বরগুনায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২০
বরগুনায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২০
শেখরের স্ত্রীর প্লট জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
শেখরের স্ত্রীর প্লট জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু
যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু
চিন্ময়সহ ৩৮ জনকে আসামি করে চার্জশিট
চিন্ময়সহ ৩৮ জনকে আসামি করে চার্জশিট
নরসিংদীতে ডিশ ব্যবসায়ীকে গুলি ও কুপিয়ে হত্যা
নরসিংদীতে ডিশ ব্যবসায়ীকে গুলি ও কুপিয়ে হত্যা
এক শিক্ষার্থীর লাশ উদ্ধার নিখোঁজ ২
এক শিক্ষার্থীর লাশ উদ্ধার নিখোঁজ ২
সর্বশেষ খবর
ব্রহ্মপুত্রে নৌকা ডুবি: ২২ ঘণ্টা পর দুই শিশুর মরদেহ উদ্ধার
ব্রহ্মপুত্রে নৌকা ডুবি: ২২ ঘণ্টা পর দুই শিশুর মরদেহ উদ্ধার

১৫ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান
তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান

১৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন
ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

আকাশে দেখা মিলবে ৮টি দুর্লভ মহাজাগতিক দৃশ্য
আকাশে দেখা মিলবে ৮টি দুর্লভ মহাজাগতিক দৃশ্য

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!
পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢামেকের সামনের ফুটপাতে মিলল বৃদ্ধার মরদেহ
ঢামেকের সামনের ফুটপাতে মিলল বৃদ্ধার মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হোয়াটসঅ্যাপে নতুন ফিচার, স্ক্যান করে পাঠানো যাবে নথিপত্র
হোয়াটসঅ্যাপে নতুন ফিচার, স্ক্যান করে পাঠানো যাবে নথিপত্র

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যাত্রাবাড়ী থেকে হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেফতার
যাত্রাবাড়ী থেকে হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২ ঘণ্টা পর টিকাটুলির ভবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে
২ ঘণ্টা পর টিকাটুলির ভবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দূর মহাকাশ থেকে পৃথিবী-চাঁদের অপূর্ব ছবি পাঠাল চীনের মহাকাশযান
দূর মহাকাশ থেকে পৃথিবী-চাঁদের অপূর্ব ছবি পাঠাল চীনের মহাকাশযান

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি
দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শরীরে ‘ইসলামিক’ ট্যাটু করা কি জায়েজ
শরীরে ‘ইসলামিক’ ট্যাটু করা কি জায়েজ

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা
খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পর্যটনের স্বপ্ন ফাইলেই বন্দি
পর্যটনের স্বপ্ন ফাইলেই বন্দি

২ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

দেশের ৪০ শতাংশ কৃষক ন্যায্যমজুরি পান না : বিবিএসের জরিপ
দেশের ৪০ শতাংশ কৃষক ন্যায্যমজুরি পান না : বিবিএসের জরিপ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বস্তির জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপের শেষ আটের মঞ্চে রিয়াল
স্বস্তির জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপের শেষ আটের মঞ্চে রিয়াল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতিতে রাজি ইসরায়েল
ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতিতে রাজি ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাবিশ্বের ভারসাম্যই প্রাণের সম্ভাবনার মূল চাবিকাঠি
মহাবিশ্বের ভারসাম্যই প্রাণের সম্ভাবনার মূল চাবিকাঠি

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভরপেট খেলেও মোটা হবেন না, জানুন কোন খাবারগুলো নিরাপদ
ভরপেট খেলেও মোটা হবেন না, জানুন কোন খাবারগুলো নিরাপদ

৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ
দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

টিএসসিতে রিকশার ভেতরেই মিলল চালকের মরদেহ
টিএসসিতে রিকশার ভেতরেই মিলল চালকের মরদেহ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মাইলফলকের সামনে শান্ত
মাইলফলকের সামনে শান্ত

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ জুলাই)

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রেমে ব্যর্থ হলে বাথরুম পরিষ্কার করেন যে অভিনেতা
প্রেমে ব্যর্থ হলে বাথরুম পরিষ্কার করেন যে অভিনেতা

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?
সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা
মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

২৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ
দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!
পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ
টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প
আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির
আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই
৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল
এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল

মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে
নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান
ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের
নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের

পেছনের পৃষ্ঠা

জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা
জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমানের সেই মুন্নি এখন
সালমানের সেই মুন্নি এখন

শোবিজ

মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা
মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা

পেছনের পৃষ্ঠা

ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে
ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল
মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল

শোবিজ

যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা
যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা

শোবিজ

প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল
প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে
প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা
মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে
স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

‘বুলবুলের ১৪৫ রানের ইনিংসটি মেসেজ দিয়েছিল’
‘বুলবুলের ১৪৫ রানের ইনিংসটি মেসেজ দিয়েছিল’

মাঠে ময়দানে

জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়
জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি
আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল

পেছনের পৃষ্ঠা

যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু
যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমীনের ‘প্রাণের বাংলাদেশ’
সাবিনা ইয়াসমীনের ‘প্রাণের বাংলাদেশ’

শোবিজ

এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল
এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল

নগর জীবন

নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না
নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

নগর জীবন

সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না
সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই
সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই

নগর জীবন