শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২০ এপ্রিল, ২০১৯ আপডেট:

‘আধুনিক বসতি’ পাচ্ছেন পায়রা বন্দরের ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার

রাহাত খান, বরিশাল
প্রিন্ট ভার্সন
‘আধুনিক বসতি’ পাচ্ছেন পায়রা বন্দরের ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার

সরকারি কোনো প্রকল্পে জমি অধিগ্রহণ প্রয়োজন হলে মালিকরা জমি দিতে বাধ্য। বর্তমান আইনে অধিগ্রহণকৃত জমির প্রকৃত মূল্যের তিনগুণ পাবেন জমির মালিক। কিন্তু পূর্ণাঙ্গ পায়রা গভীর সমুদ্রবন্দরের জন্য সাড়ে ছয় হাজার একর জমি অধিগ্রহণে ক্ষতিগ্রস্ত সাড়ে তিন হাজার পরিবারকে জমি, স্থাপনা, গাছপালা-ঘরবাড়ির তিনগুণ মূল্য পরিশোধ ছাড়াও দেওয়া হচ্ছে আধুনিক বসতি। জমি অধিগ্রহণের ফলে যারা বসতি হারিয়েছেন (গৃহহীন), সেই ধরনের সাড়ে তিন হাজার পরিবারের জন্য আধুনিক বসতি নির্মাণ করে দিচ্ছে পায়রা সমুদ্রবন্দর কর্তৃপক্ষ। এর আগে জমি অধিগ্রহণে বসতি হারানো কোনো পরিবারকে বসতি নির্মাণ করে দেয়নি সরকার। তাই পায়রা বন্দরের জমি অধিগ্রহণে বসতি হারানো সাড়ে তিন হাজার পরিবারের জন্য নির্মাণাধীন আধুনিক বসতিকে (টাউনশিপ) ‘প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ পুরস্কার’ বলে অভিহিত করেছেন কর্মকর্তারা। শুধু বসতি পুরস্কার নয়, ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলোর চার হাজার ২০০ নারী-পুরুষকে আত্মনির্ভরশীল করতে দেওয়া হচ্ছে ১৫৫ ধরনের প্রশিক্ষণ। প্রশিক্ষিত অনেকেই ইতিমধ্যে লেগে পড়েছেন নির্মাণাধীন পায়রা বন্দরের বিভিন্ন প্রকল্পের কাজে। ২০১৩ সালের ১৯ নভেম্বর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পটুয়াখালীর কলাপাড়ায় দেশের তৃতীয় সমুদ্রবন্দরের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন। পায়রা বন্দর পূর্ণাঙ্গ হবে সাড়ে ছয় হাজার একর জমিতে। ইতিমধ্যে দুই হাজার ৩৭৩ একর জমি অধিগ্রহণ সম্পন্ন হয়েছে। বাকি জমি অধিগ্রহণ প্রক্রিয়াধীন। ইতিমধ্যে অধিগ্রহণ করা এবং প্রক্রিয়াধীন অধিগ্রহণে ক্ষতিগ্রস্ত হবে সাড়ে তিন হাজার পরিবার। যাদের জমি অধিগ্রহণ হয়ে গেছে তারা তাদের জমিসহ স্থাপনা-গাছপালার তিনগুণ মূল্য পাচ্ছেন প্রচলিত আইনে। এদের মধ্যে জমি অধিগ্রহণে যারা বাস্তুহারা (গৃহহীন) হয়েছেন কিংবা হবেন, সেই ধরনের সাড়ে তিন হাজার পরিবার অতিরিক্ত হিসেবে পাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ উপহার ‘আধুনিক বসতি’ টাউনশিপ। পায়রা সমুদ্রবন্দর কর্তৃপক্ষের নির্বাহী প্রকৌশলী মোস্তফা আশিক আলী জানান, পায়রা বন্দরের জন্য সাড়ে ছয় হাজার একর জমি অধিগ্রহণ করা হবে। ইতিমধ্যে দুই হাজার ৩৭৩ একর জমি অধিগ্রহণ হয়েছে। বাকি জমি অধিগ্রহণ প্রক্রিয়াধীন। বন্দরের জমি অধিগ্রহণের ফলে গৃহহীন হওয়া বা হতে যাওয়া ৩ হাজার ৫০০ ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পুনর্বাসনের জন্য আনুষঙ্গিক সুবিধাদিসহ ৪৩৮ একর জমিতে এক হাজার ৫৯ কোটি টাকা ব্যয়ে লালুয়া, উত্তর চান্দুপাড়া, দক্ষিণ চান্দুপাড়া, লেমুপাড়া, ধুলাসার এবং লোন্দা এলাকায় পৃথক ছয়টি আবাসন নির্মাণ করছে বন্দর কর্তৃপক্ষ। প্রতিটি টাউনশিপ এলাকায় চারতলাবিশিষ্ট স্কুল-কাম-কমিউনিটি সেন্টার-কাম-কমিউনিটি ক্লিনিক-কাম-শেল্টার স্টেশন, মার্কেট, মসজিদ, কবরস্থান, প্রতিটি আবাসনে দুটি খেলার মাঠ, দুটি করে পুকুর এবং হাঁস-মুরগি পালন ও সবজি চাষের জন্য সুপরিসর উঠোন পাবেন বাসিন্দারা। থাকছে সুপেয় পানি সরবরাহের ব্যবস্থা। প্রতিটি টাউনশিপে দুই ধরনের বাড়ি নির্মাণ করা হচ্ছে। ক্ষতিগ্রস্ত যাদের ২০ শতাংশের ওপরে ভিটাবাড়িসহ বসতঘর ছিলাতারা পাচ্ছেন ‘এ’ টাইপ অর্থাৎ ৬.৫৭ শতাংশ জমির ওপর ৭১৬ ঘনফুট আয়তনের পাকা বসতি এবং যারা ২০ শতাংশের কম ভিটাবাড়িসহ বসতি হারিয়েছেন, তারা পাচ্ছেন ৪.৯৬ শতাংশের ওপর ৬৩২ ঘনফুট আয়তনের ‘বি’ টাইপ পাকা বাড়ি।

প্রতিটি পরিবারের জন্য প্রতিটি একতলা পাকা বসতিতে থাকছে তিনটি বেড রুম, স্টোর রুম, কিচেনসহ আনুষঙ্গিক সুযোগ-সুবিধা। সুপেয় পানি সরবরাহ ব্যবস্থা ছাড়াও প্রতিটি পরিবারের জন্য থাকছে সবজি চাষ এবং হাঁস-মুরগি পালনের জন্য সুপরিসর পৃথক উঠোন। প্রায় আড়াই মাস আগে এই ছয়টি টাউনশিপের নির্মাণকাজ শুরু হয়। ইতিমধ্যে টাউনশিপ প্রকল্পের ১৫ ভাগ কাজ শেষ হয়েছে। আগামী জুনের মধ্যে প্রকল্পের কাজ সম্পন্ন হওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী নির্বাহী প্রকৌশলী মোস্তফা আশিক আলী। পাকা বসতি নির্মাণ ছাড়াও জমি অধিগ্রহণে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের ৪ হাজার ২০০ নারী-পুরুষকে আত্মনির্ভরশীল করার লক্ষ্যে ১৫৫ ধরনের দক্ষতা বৃদ্ধির প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করেছে বন্দর কর্তৃপক্ষ। প্রশিক্ষিত অনেকেই লেগে পড়েছেন পায়রা বন্দরের বিভিন্ন প্রকল্পের নির্মাণকাজে।

 

তাদের একজন মেরাওপাড়ার মো. রিপন জানান, আগে তিনি ভাড়ায় মোটরসাইকেল চালিয়ে জীবিকা নির্বাহ করতেন। বন্দর কর্তৃপক্ষের দেওয়া প্রশিক্ষণ পেয়ে তিনি পায়রা বন্দরের আবাসন প্রকল্পের নির্মাণকাজে যোগ দিয়েছেন। এখন আগের চেয়ে অনেক ভালো আছেন। আইজুদ্দিন নামে এক বৃদ্ধ বলেন, আগে এই গ্রামাঞ্চলে তেমন কাজের সুযোগ ছিল না। পায়রা বন্দর নির্মাণের কারণে এ এলাকায় অনেক কর্মসংস্থান হয়েছে। স্থানীয় হাজার হাজার মানুষ বন্দরের অবকাঠামো নির্মাণকাজ করায় তারা এখন স্বাবলম্বী হয়েছেন। প্রকল্প নির্মাণের দায়িত্বপ্রাপ্ত ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা হাসিবুল হাসান জানান, পায়রা বন্দর প্রকল্পের অধীনে নির্মাণাধীন টাউনশিপে শ্রমিক হিসেবে কাজ করে স্থানীয় শত শত মানুষ সচ্ছলতা পেয়েছেন। তারা আগের চেয়ে অনেক ভালো আছেন।

 

স্থানীয় বৃদ্ধ পাঞ্জের আলী হাওলাদার বলেন, পায়রা বন্দর কর্তৃপক্ষ তাদের যে জমি নিয়েছে, এর সমুদয় টাকা পেয়েছেন। এখন তারা প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ উপহার হিসেবে পাকা বাড়ি পাচ্ছেন। আগে অনেক কষ্টে থাকলেও এখন সুখের দিকে যাচ্ছেন মন্তব্য তার। পাঞ্জের আলীর মতো সাড়ে তিন হাজার পরিবার এখন সরকারের বিশেষ উপহারের পাকা বাড়ি পেতে উন্মুখ। পায়রা সমুদ্রবন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান কমডোর এম জাহাঙ্গীর আলম বলেন, সরকারের বিভিন্ন প্রকল্পে অধিগ্রহণ করা জমির ক্ষতিপূরণ বাবদ পাওয়া টাকা ক্ষতিগ্রস্তরা খরচ করে ফেলে। এতে ক্ষতিগ্রস্তরা বাস্তুচ্যুত হয়ে পড়ে। পায়রা বন্দরের জন্য জমি অধিগ্রহণে ক্ষতিগ্রস্তরা বন্দরের পাশেই কর্তৃপক্ষের নির্মিত আধুনিক বসতিতে স্থায়ীভাবে থাকবেন। পায়রা বন্দর কর্তৃপক্ষই সর্বপ্রথম জমি অধিগ্রহণে ক্ষতিগ্রস্তদের ক্ষতিপূরণ দেওয়ার পাশাপাশি তাদের স্থায়ী পুনর্বাসন (পাকা বসতি) এবং প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করেছে। উপকূলবর্তী হওয়ায় তাদের পাকা ছাদের বাড়ি দেওয়া হচ্ছে। আগামী জুনের মধ্যে প্রকল্পের কাজ শেষে সাড়ে তিন হাজার পরিবারকে আধুনিক পাকা বসতি বুঝিয়ে দেওয়ার কথা বলেন তিনি।

এই বিভাগের আরও খবর
সালমান শাহের মৃত্যু নিয়ে রিভিশনের আদেশ ২০ অক্টোবর
সালমান শাহের মৃত্যু নিয়ে রিভিশনের আদেশ ২০ অক্টোবর
রাস্তায় প্রকাশ্যে যুবককে গলা কেটে হত্যা
রাস্তায় প্রকাশ্যে যুবককে গলা কেটে হত্যা
মধ্যরাতে র‌্যাগিং ১৬ শিক্ষার্থী বহিষ্কার
মধ্যরাতে র‌্যাগিং ১৬ শিক্ষার্থী বহিষ্কার
যুক্তরাষ্ট্রে চলতি বছর ৩৩১ বন্দুক হামলায় নিহত ৩৩১ জন
যুক্তরাষ্ট্রে চলতি বছর ৩৩১ বন্দুক হামলায় নিহত ৩৩১ জন
মির্জা আব্বাসসহ বিএনপির ১৬৭ নেতা কর্মীকে অব্যাহতি
মির্জা আব্বাসসহ বিএনপির ১৬৭ নেতা কর্মীকে অব্যাহতি
এবার ইসির কাছে শাপলা প্রতীকের জন্য আবদার বাংলাদেশ কংগ্রেসের
এবার ইসির কাছে শাপলা প্রতীকের জন্য আবদার বাংলাদেশ কংগ্রেসের
পাঁচ ব্যাংক নিয়ে গুজব, সতর্ক থাকার পরামর্শ কর্তৃপক্ষের
পাঁচ ব্যাংক নিয়ে গুজব, সতর্ক থাকার পরামর্শ কর্তৃপক্ষের
জরিমানা দিয়ে ফিরতে পারবেন মালয়েশিয়ায় অবৈধ বাংলাদেশিরা
জরিমানা দিয়ে ফিরতে পারবেন মালয়েশিয়ায় অবৈধ বাংলাদেশিরা
জামায়াত বিষয়ে হেফাজত আমিরের বক্তব্য ব্যক্তিগত
জামায়াত বিষয়ে হেফাজত আমিরের বক্তব্য ব্যক্তিগত
চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ ১৮ নভেম্বর
চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ ১৮ নভেম্বর
সয়াবিন তেলের দাম লিটারে বাড়ল ৬ টাকা
সয়াবিন তেলের দাম লিটারে বাড়ল ৬ টাকা
সাময়িক বরখাস্ত সাবেক সিএমএম রেজাউল করিম
সাময়িক বরখাস্ত সাবেক সিএমএম রেজাউল করিম
সর্বশেষ খবর
পরিচ্ছন্ন তেঁতুলিয়া গড়তে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগ
পরিচ্ছন্ন তেঁতুলিয়া গড়তে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগ

এই মাত্র | বসুন্ধরা শুভসংঘ

দুই লেয়ারে হবে চাকসুর ভোট গণনা: উপ-উপাচার্য
দুই লেয়ারে হবে চাকসুর ভোট গণনা: উপ-উপাচার্য

২২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

অসহায় আয়েশা বেগমের পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
অসহায় আয়েশা বেগমের পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

২৩ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বরিশালে মানব পাচারকারীর কারাদণ্ড
বরিশালে মানব পাচারকারীর কারাদণ্ড

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাকসু: শেষ দিনে আচরণবিধি স্পষ্ট করল নির্বাচন কমিশন
রাকসু: শেষ দিনে আচরণবিধি স্পষ্ট করল নির্বাচন কমিশন

৩০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নারায়ণগঞ্জে কোটি টাকার মূল্যের ভারতীয় শাড়িসহ আটক ২
নারায়ণগঞ্জে কোটি টাকার মূল্যের ভারতীয় শাড়িসহ আটক ২

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১ হাজারের বেশি স্কুলে বিতরণ করা হলো টাইলচক
১ হাজারের বেশি স্কুলে বিতরণ করা হলো টাইলচক

৪৮ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

ঝালকাঠিতে নিজ বাসা থেকে আওয়ামী লীগ নেত্রীর মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নিজ বাসা থেকে আওয়ামী লীগ নেত্রীর মরদেহ উদ্ধার

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সায়েন্সল্যাব মোড় অবরোধ ঢাকা কলেজ শিক্ষার্থীদের
সায়েন্সল্যাব মোড় অবরোধ ঢাকা কলেজ শিক্ষার্থীদের

৫৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

সড়ক দুর্ঘটনায় জামায়াত নেতা নিহত
সড়ক দুর্ঘটনায় জামায়াত নেতা নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় ‘বিষাক্ত মদপানে’ একে একে পাঁচজনের মৃত্যু
বগুড়ায় ‘বিষাক্ত মদপানে’ একে একে পাঁচজনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম কারাগারে হাজতির মৃত্যু
চট্টগ্রাম কারাগারে হাজতির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জাবিতে মধ্যরাতে র‍্যাগিং, ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ১৬ শিক্ষার্থীকে সাময়িক বহিষ্কার
জাবিতে মধ্যরাতে র‍্যাগিং, ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ১৬ শিক্ষার্থীকে সাময়িক বহিষ্কার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশে সংস্কার অগ্রগতি যুক্তরাষ্ট্রের বিনিয়োগ আগ্রহ বাড়াবে : অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশে সংস্কার অগ্রগতি যুক্তরাষ্ট্রের বিনিয়োগ আগ্রহ বাড়াবে : অর্থ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পশ্চিমবঙ্গের বন্যায় ভুটানকে দায়ী, ক্ষতিপূরণ চাইলেন মমতা
পশ্চিমবঙ্গের বন্যায় ভুটানকে দায়ী, ক্ষতিপূরণ চাইলেন মমতা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় পিতার লাশ আটকে রেখে সম্পত্তি আদায়
বগুড়ায় পিতার লাশ আটকে রেখে সম্পত্তি আদায়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র ছাড়া মধ্যপ্রাচ্য ‌‘ধ্বংস’ হবে : জর্ডানের বাদশাহ
ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র ছাড়া মধ্যপ্রাচ্য ‌‘ধ্বংস’ হবে : জর্ডানের বাদশাহ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে কৃষিসিনেমা প্রদর্শন
বরিশালে কৃষিসিনেমা প্রদর্শন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষকতার আসল সার্থকতা শিক্ষার্থীর মনে জায়গা করে নেওয়া: ইউজিসি চেয়ারম্যান
শিক্ষকতার আসল সার্থকতা শিক্ষার্থীর মনে জায়গা করে নেওয়া: ইউজিসি চেয়ারম্যান

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশপুরে কৃষকের অর্ধশতাধিক কলা গাছ কেটে দিয়েছে প্রতিপক্ষরা
মহেশপুরে কৃষকের অর্ধশতাধিক কলা গাছ কেটে দিয়েছে প্রতিপক্ষরা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদক সেবনে বাধা, বড় ভাইয়ের হাতে ছোট ভাই খুন
মাদক সেবনে বাধা, বড় ভাইয়ের হাতে ছোট ভাই খুন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গায় বিষাক্ত মদ পানে আরও একজনের মৃত্যু
চুয়াডাঙ্গায় বিষাক্ত মদ পানে আরও একজনের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে মা ইলিশ শিকারের দায়ে ৪৫ জেলে আটক, কারেন্ট জাল জব্দ
চাঁদপুরে মা ইলিশ শিকারের দায়ে ৪৫ জেলে আটক, কারেন্ট জাল জব্দ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিশুকে যৌন হয়রানির অভিযোগে একজন গ্রেফতার
শিশুকে যৌন হয়রানির অভিযোগে একজন গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নারায়ণগঞ্জে হাসপাতালে দালাল চক্রের ১৪ সদস্য আটক
নারায়ণগঞ্জে হাসপাতালে দালাল চক্রের ১৪ সদস্য আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিনিয়োগের পরিবেশ প্রয়োজন
বিনিয়োগের পরিবেশ প্রয়োজন

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির আহ্বান, ট্রাম্পের ভাষণ চলাকালে ইসরায়েলের পার্লামেন্টে হট্টগোল
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির আহ্বান, ট্রাম্পের ভাষণ চলাকালে ইসরায়েলের পার্লামেন্টে হট্টগোল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড
বিশ্বকাপে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামাসের ‘নতুন করে অস্ত্রসজ্জিত’ হওয়ার বিষয়ে মার্কিন অনুমোদন রয়েছে: ট্রাম্প
হামাসের ‘নতুন করে অস্ত্রসজ্জিত’ হওয়ার বিষয়ে মার্কিন অনুমোদন রয়েছে: ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম
এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বনেতাদের উপস্থিতিতে মিসরে গাজা শান্তিচুক্তি সই
বিশ্বনেতাদের উপস্থিতিতে মিসরে গাজা শান্তিচুক্তি সই

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিক্ষোভের মুখে দেশ ছেড়ে পালালেন মাদাগাস্কারের প্রেসিডেন্ট, দাবি রিপোর্টে
বিক্ষোভের মুখে দেশ ছেড়ে পালালেন মাদাগাস্কারের প্রেসিডেন্ট, দাবি রিপোর্টে

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপে সরাসরি খেলার ভাগ্য নির্ধারণ করবে সামনে থাকা ২৪ ম্যাচ
বিশ্বকাপে সরাসরি খেলার ভাগ্য নির্ধারণ করবে সামনে থাকা ২৪ ম্যাচ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় অস্ত্র হাতে হামাসের টহল
গাজায় অস্ত্র হাতে হামাসের টহল

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সব জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস
ইসরায়েলের সব জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্নীতি ও গাড়িকাণ্ড : ঢাকার সাবেক সিএমএম রেজাউল বরখাস্ত
দুর্নীতি ও গাড়িকাণ্ড : ঢাকার সাবেক সিএমএম রেজাউল বরখাস্ত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফিলিস্তিন রাষ্ট্র  প্রতিষ্ঠা না হলে মধ্যপ্রাচ্য ধ্বংস হয়ে যাবে’
‘ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা না হলে মধ্যপ্রাচ্য ধ্বংস হয়ে যাবে’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অস্থায়ী কারাগার’ প্রসঙ্গে যা বললেন চিফ প্রসিকিউটর
‘অস্থায়ী কারাগার’ প্রসঙ্গে যা বললেন চিফ প্রসিকিউটর

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?
তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাত নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প
পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাত নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিয়াদে এক মঞ্চে বলিউডের তিন খান
রিয়াদে এক মঞ্চে বলিউডের তিন খান

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের নতুন কর্মসূচি ‘মার্চ টু সচিবালয়’
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের নতুন কর্মসূচি ‘মার্চ টু সচিবালয়’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পৌঁছালেন ট্রাম্প
ইসরায়েলে পৌঁছালেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ফ্রেমে শাকিব-ববি
এক ফ্রেমে শাকিব-ববি

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হামাসকে পুনরায় অস্ত্র সংগ্রহের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প
হামাসকে পুনরায় অস্ত্র সংগ্রহের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে ডিপ ফ্রিজ থেকে নারীর লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক
রাজধানীতে ডিপ ফ্রিজ থেকে নারীর লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘ভুল বোঝাবুঝিটা আমার দিক থেকেই হয়েছিল’
‘ভুল বোঝাবুঝিটা আমার দিক থেকেই হয়েছিল’

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘আমার কোনো অপরাধ নেই, তাহলে কেন সেফ এক্সিটের জন্য পাগল হবো’
‘আমার কোনো অপরাধ নেই, তাহলে কেন সেফ এক্সিটের জন্য পাগল হবো’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে: তাহের
সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে: তাহের

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চীনকে ঠেকাতে ভারতের নতুন বাঁধ নির্মাণের ঘোষণা
চীনকে ঠেকাতে ভারতের নতুন বাঁধ নির্মাণের ঘোষণা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এইচএসসি পরীক্ষার ফল পুনঃনিরীক্ষণের তারিখ জানাল শিক্ষা বোর্ড
এইচএসসি পরীক্ষার ফল পুনঃনিরীক্ষণের তারিখ জানাল শিক্ষা বোর্ড

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পালিয়েছেন প্রেসিডেন্ট, মাদাগাস্কারে মানুষের উল্লাস
পালিয়েছেন প্রেসিডেন্ট, মাদাগাস্কারে মানুষের উল্লাস

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরিমানা দিয়ে দেশে ফিরতে পারবেন মালয়েশিয়ার অবৈধ বাংলাদেশিরা
জরিমানা দিয়ে দেশে ফিরতে পারবেন মালয়েশিয়ার অবৈধ বাংলাদেশিরা

২৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

পিআর পদ্ধতির সিদ্ধান্ত আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দেওয়ার আহ্বান
পিআর পদ্ধতির সিদ্ধান্ত আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দেওয়ার আহ্বান

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন
গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কিছুই থাকে না বিএনপির
কিছুই থাকে না বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাখাইন নয়, রোহিঙ্গাদের ভিন্ন জায়গা দিতে চায় মিয়ানমার
রাখাইন নয়, রোহিঙ্গাদের ভিন্ন জায়গা দিতে চায় মিয়ানমার

পেছনের পৃষ্ঠা

কতটা প্রস্তুত হামজারা?
কতটা প্রস্তুত হামজারা?

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভুটানের জলবিদ্যুতে লাভবান হবে বাংলাদেশ
ভুটানের জলবিদ্যুতে লাভবান হবে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

টিকা মানেই টাকা
টিকা মানেই টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

মধ্যরাতে র‌্যাগিং ১৬ শিক্ষার্থী বহিষ্কার
মধ্যরাতে র‌্যাগিং ১৬ শিক্ষার্থী বহিষ্কার

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াত প্রার্থীর জোর প্রচার
বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াত প্রার্থীর জোর প্রচার

নগর জীবন

অস্থির শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান
অস্থির শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান

পেছনের পৃষ্ঠা

জুতোয় ঢোকার অধিকার
জুতোয় ঢোকার অধিকার

সম্পাদকীয়

সচিবালয় গেটে অবস্থান জুলাই যোদ্ধাদের
সচিবালয় গেটে অবস্থান জুলাই যোদ্ধাদের

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে শক্তিশালী দল হবে এনসিপি
নির্বাচনে শক্তিশালী দল হবে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন
মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

জামায়াত বিষয়ে হেফাজত আমিরের বক্তব্য ব্যক্তিগত
জামায়াত বিষয়ে হেফাজত আমিরের বক্তব্য ব্যক্তিগত

পেছনের পৃষ্ঠা

আরেক দফা পরিবর্তন আসছে অঙ্গীকারনামায়
আরেক দফা পরিবর্তন আসছে অঙ্গীকারনামায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপিকে ক্ষমতায় চান ব্যবসায়ীরা
বিএনপিকে ক্ষমতায় চান ব্যবসায়ীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমসটেক অঞ্চলে ক্রসবর্ডার লেনদেনের উদ্যোগ
বিমসটেক অঞ্চলে ক্রসবর্ডার লেনদেনের উদ্যোগ

শিল্প বাণিজ্য

সয়াবিন তেলের দাম লিটারে বাড়ল ৬ টাকা
সয়াবিন তেলের দাম লিটারে বাড়ল ৬ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকা সেনানিবাসের ভবনকে সাময়িক কারাগার ঘোষণা
ঢাকা সেনানিবাসের ভবনকে সাময়িক কারাগার ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপির মধ্যে কিংস পার্টির আচরণ
এনসিপির মধ্যে কিংস পার্টির আচরণ

নগর জীবন

এবার ইসির কাছে শাপলা প্রতীকের জন্য আবদার বাংলাদেশ কংগ্রেসের
এবার ইসির কাছে শাপলা প্রতীকের জন্য আবদার বাংলাদেশ কংগ্রেসের

পেছনের পৃষ্ঠা

রাবিতে শেষ মুহূর্তে জমজমাট প্রচার
রাবিতে শেষ মুহূর্তে জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রতিদিন ৩ কোটি লিটার পানি অপচয়
প্রতিদিন ৩ কোটি লিটার পানি অপচয়

নগর জীবন

আন্তর্জাতিক ঘোষণা কক্সবাজার বিমানবন্দরকে
আন্তর্জাতিক ঘোষণা কক্সবাজার বিমানবন্দরকে

প্রথম পৃষ্ঠা

রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব পেলে সেবক হতে চাই
রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব পেলে সেবক হতে চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত
নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

দিনদুপুরে যুবককে গলা কেটে হত্যা
দিনদুপুরে যুবককে গলা কেটে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

মির্জা আব্বাসসহ বিএনপির ১৬৭ নেতা কর্মীকে অব্যাহতি
মির্জা আব্বাসসহ বিএনপির ১৬৭ নেতা কর্মীকে অব্যাহতি

পেছনের পৃষ্ঠা

সাময়িক বরখাস্ত সাবেক সিএমএম রেজাউল করিম
সাময়িক বরখাস্ত সাবেক সিএমএম রেজাউল করিম

পেছনের পৃষ্ঠা

সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে
সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে

নগর জীবন