শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৩ জুন, ২০১৯ আপডেট:

গ্রেফতার হচ্ছেন মিজান-মোয়াজ্জেম

ডিআইজির বিরুদ্ধে তদন্ত প্রতিবেদন ১৫ মাস ধরে ধামাচাপা, অভিযোগ প্রমাণিত হলেও ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি, দেশেই ওসি মোয়াজ্জেম, বাসিরের জায়গায় নতুন তদন্ত কর্মকর্তা
সাখাওয়াত কাওসার ও আহমেদ আল আমীন
প্রিন্ট ভার্সন
গ্রেফতার হচ্ছেন মিজান-মোয়াজ্জেম

গ্রেফতার হচ্ছেন পুলিশের উপমহাপরিদর্শক (ডিআইজি) মিজানুর রহমান ও ফেনীর সোনাগাজী থানার সাবেক ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোয়াজ্জেম হোসেন। ক্ষমতার অপব্যবহার এবং শৃঙ্খলা পরিপন্থী কর্মকান্ডে  জড়িত এবং সর্বশেষ দুর্নীতি দমন কমিশনে (দুদক) ঘুষ প্রদানের বিষয়ে নিজের স্বীকারোক্তির কারণেই আইনের আওতায় নেওয়া হচ্ছে ডিআইজি মিজানকে। তবে গত ১৫ মাস আগে পুলিশ সদর দফতরের উচ্চ পর্যায়ের অনুসন্ধান কমিটির প্রতিবেদনে ডিআইজি মিজানের শৃঙ্খলা পরিপন্থী ও ক্ষমতার অপব্যবহারের বিষয়টি প্রমাণিত হলেও তাতে কোনো ব্যবস্থা না নেওয়ায় বিস্ময় প্রকাশ করছেন খোদ পুলিশ কর্মকর্তারাই। অন্যদিকে, বহুল আলোচিত ফেনীর সোনাগাজীতে মাদ্রাসাছাত্রী নুসরাত জাহানের হত্যার ঘটনায় ভিডিও ফাঁসের অপরাধে ওসি মোয়াজ্জেমকে গ্রেফতারের নির্দেশ দিয়েছেন খোদ স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। গতকাল কারা অধিদফতরে উদ্ভাবনী মেলার উদ্বোধনী অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান সাংবাদিকদের বলেছেন, পুলিশের ডিআইজি মিজান ঘুষ কেন দিয়েছে? নিশ্চয়ই তার কোনো দুর্বলতা আছে। তা না হলে সে ঘুষ কেন দেবে? তার বিরুদ্ধে আগের অভিযোগের বিচার এখনো প্রক্রিয়াধীন। এর মধ্যে আবার ঘুষ কেলেঙ্কারি। ঘুষ দেওয়া-নেওয়া দুটোই অপরাধ। ফেনীর সোনাগাজী থানার সাবেক ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোয়াজ্জেম হোসেনের দেশের বাইরে যাওয়ার সব পথ বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। যে কোনো সময় সে গ্রেফতার হবে।

জানা গেছে, সরকারী কর্মচারী শৃঙ্খলা বিধিমালা ১৯৮৫ অনুসারে কারও বিষয়ে শৃঙ্খলা পরিস্থিতি অভিযোগের প্রাথমিক সত্যতা পাওয়ার পরপরই অনতিবিলম্বে বিভাগীয় ব্যবস্থা নেওয়ার বিষয়টি উল্লেখ রয়েছে। তবে গত মাস ধরে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে পুলিশ সদর দফতরের প্রতিবেদন জমা হওয়ার পরও ডিআইজি মিজানের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা না নেওয়ায় তার ক্ষমতার উৎস নিয়েও প্রশ্ন উঠছে। কেউ কেউ বলছেন, ডিআইজি মিজানের ক্ষমতার কাছে সবকিছুই তুচ্ছ। তবে শিগগিরই ঘুষ প্রদান নিয়ে ডিআইজি মিজানের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নিতে যাচ্ছে দুদক। অপরাধ বিশেষজ্ঞ এবং পুলিশ সদর দফতরের একাধিক কর্মকর্তা বলছেন, ডিআইজি মিজানের বিরুদ্ধে পুলিশ সদর দফতরের উচ্চ পর্যায়ের প্রতিবেদনে অপরাধের প্রমাণ থাকলে দ্রুততর সময়ের মধ্যে বিভাগীয় ব্যবস্থা শুরু হওয়ার কথা। তবে ১৫ মাস ধরে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বিভাগীয় ব্যবস্থা শুরু না করায় নানা ধরনের প্রশ্ন উঠাই স্বাভাবিক। সর্বশেষ তো ডিআইজি মিজান নিজেই ঘুষ দেওয়ার বিষয়ে স্বীকারোক্তি দিয়েছেন। দ বিধি অনুসারে তো তার বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলা হওয়ার কথা। এক্ষেত্রে বাদী হবে খোদ রাষ্ট্র। ডিআইজি মিজানের বিরুদ্ধে নারী কেলেঙ্কারি, জোর করে বিয়ে এবং হত্যার হুমকিসহ নানা অপরাধ সম্পর্কিত অভিযোগ বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রকাশিত হওয়ার পর ঘটনার অনুসন্ধানের জন্য পুলিশ সদর দফতরের তৎকালীন অতিরিক্ত মহাপরিচালক (এফঅ্যান্ডটি) বর্তমানে অতিরিক্ত আইজিপি (প্রশাসন) মইনুর রহমান চৌধুরীর নেতৃত্বে তিন সদস্যের কমিটি গঠন করা হয়। কমিটির অন্য সদস্যরা ছিলেন, তৎকালীন ডিএমপির অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার বর্তমানে অতিরিক্ত আইজিপি (এফঅ্যান্ডটি) শাহাব উদ্দিন কোরেশী ও পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনের (পিবিআই) বিশেষ পুলিশ সুপার মিয়া মাসুদ করিম। এই কমিটি গত বছরের ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০৩ পৃষ্ঠার তদন্ত প্রতিবেদন পুলিশ সদর দফতরে জমা দেওয়ার কয়েকদিনের মধ্যেই তা স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে পাঠিয়ে দেওয়া হয়। প্রতিবেদনে উঠে এসেছে, ‘ডিআইজি মিজানুর রহমান একজন দায়িত্বশীল ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা হয়ে সরকারি দায়িত্বের বাইরে জনৈক নারীর সঙ্গে অতিমাত্রায় ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক স্থাপন করেছিলেন। যার ফলে কোনো মেয়ের সঙ্গে বিবাহবহির্ভূত অনৈতিক সম্পর্ক, জোর করে তুলে নেওয়া, বিবাহ ও প্রতারণা করার মতো প্রশ্ন উত্থাপিত হয়েছে। যা বিভিন্ন পত্র-পত্রিকা, ইলেকট্রনিক মিডিয়া ইত্যাদিতে ফলাও করে প্রচারিত ও প্রকাশিত হয়। এতে পুলিশ বিভাগ তথা সরকারের ভাবমূর্তি দারুণভাবে ক্ষুণœ হয়েছে। তার এহেন আচরণ অকর্মকর্তাসুলভ, যা অসদাচরণ হিসেবে পরিগণিত।’

কমিটির প্রতিবেদনে বলা হয়, মিজানুর রহমান নিজে সরকারি গাড়িতে উপস্থিত থেকে সংবাদপাঠিকাকে তার বাড়ি পৌঁছে দেওয়ার পথে প্রগতি সরণিতে গাড়ির ভিতর হাতাহাতি ও বাকবিত ার একপর্যায়ে তিনি সংবাদপাঠিকাকে চড় মেরেছিলেন। সংবাদপাঠিকা লাঞ্ছিত হয়ে প্রগতি সরণির নদ্দা ট্রাফিক সিগন্যালের কাছে ডিআইজি মিজানের গাড়ি থেকে নেমে চিৎকার করেন। এতে লোকজন এগিয়ে এলে মিজানুর রহমান গাড়িসহ আটকা পড়েন। এ সময় তিনি নিজেকে ডিএমপির অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার পরিচয় দিলে ট্রাফিক পুলিশ ও সাদা পোশাকের পুলিশের সহায়তায় নিরাপদে স্থান ত্যাগ করেন। ঘটনার ভিডিওচিত্র ইলেকট্রনিক প্রচার মাধ্যমে এবং প্রিন্ট মিডিয়ায় ফলাও করে প্রকাশ ও প্রচার হয়, যা পুলিশ বিভাগ ও সরকারের ভাবমূর্তিকে দারুণভাবে ক্ষুণœ করেছে। ডিআইজি মিজানের গাড়িচালক গিয়াস উদ্দিন ও অর্ডারলি জাহাঙ্গীর আলমেরও অপরাধে সংশ্লিষ্টতার বিষয়ে প্রমাণ পায় তদন্ত কমিটি। গাড়িচালক এটিএসআই গিয়াস উদ্দিন ও বাসার অর্ডারলি এএসআই জাহাঙ্গীর আলমকে ডিএমপি থেকে সরিয়ে অন্যত্র পোস্টিংসহ বিভাগীয় ব্যবস্থা গ্রহণের সুপারিশ করা হয়। জানা গেছে, কেবলমাত্র গিয়াস ও জাহাঙ্গীরকে বদলি করে দায়িত্ব পালন করে পুলিশ সদর দফতর। তাদের বিরুদ্ধে কোনো বিভাগীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়নি।

নতুন অনুসন্ধান কর্মকর্তা মঞ্জুর : ডিআইজি মিজানের জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের বিষয়ে অনুসন্ধানের জন্য পরিচালক মঞ্জুর মোর্শেদকে নতুন করে দায়িত্ব দিয়েছে দুদক। একই সঙ্গে দুদকের মহাপরিচালক (বিশেষ তদন্ত) সাঈদ মাহবুব খানকে বিষয়টির তদারক কর্মকর্তা নিয়োগ করা হয়েছে। দুদকের উপপরিচালক ঋত্বিক সাহা স্বাক্ষরিত চিঠিতে গতকাল এ তথ্য জানা গেছে। চিঠিতে মঞ্জুর মোর্শেদকে এনামুল বাসিরের কাছ থেকে অনুসন্ধান নথি বুঝে নিতে বলা হয়েছে। একই সঙ্গে বিধি অনুযায়ী অনুসন্ধান শেষ করে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে তাকে প্রতিবেদন দিতে বলা হয়েছে। এ ছাড়া মিজানের বিষয়ে অনুসন্ধানের সময় প্রাপ্ত তথ্য, নথি ও সবধরনের রেকর্ডপত্র অনুসন্ধান কর্মকর্তা মঞ্জুর মোর্শেদের কাছে হস্তান্তর করতে এনামুল বাসিরকে নির্দেশ দিয়েছে কমিশন। এদিকে, দুদক চেয়ারম্যান ইকবাল মাহমুদ বলেছেন, ঘুষ গ্রহণের কারণে নয় বরং তথ্য পাচারের অভিযোগে দুর্নীতি দমন কমিশনের পরিচালক খন্দকার এনামুল বাসিরকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। গতকাল দুদকের প্রধান কার্যালয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ তথ্য জানান।

 দুদক চেয়ারম্যান বলেন, কারও বিরুদ্ধে অভিযোগ এলেই তাকে গ্রেফতারের জন্য ঝাঁপিয়ে পড়তে পারে না দুদক। ঘুষের বিষয় নিয়ে মিডিয়ায় ভুলভাবে তথ্য এসেছে। তথ্য টুইস্ট করা হয়েছে।

অন্যদিকে, বরখাস্ত হওয়া পরিচালক খন্দকার এনামুল বাসির বলেছেন, গণমাধ্যমে আমাকে নিয়ে ভুল, মিথ্যা ও বিভ্রান্তিকর তথ্য পরিবেশন করা হয়েছে। এতে আমি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছি। সংবাদ প্রকাশে তারা যাচাই-বাছাইয়ের প্রয়োজন মনে করছে না। গতকাল দুদকের প্রধান কার্যালয়ে তিনি সাংবাদিকদের কাছে গণমাধ্যমের বিষয়ে এ অভিযোগ করেন।

‘দেশেই আছে ওসি মোয়াজ্জেম’

দেশেই আছেন ওসি মোয়াজ্জেম এ দাবি খোদ স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর। তিনি বলেছেন, তার বাইরে যাওয়ার সব পথ বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। যে কোনো মুহূর্তে তাকে গ্রেফতার করা হবে। এ ছাড়া, গতকাল পুলিশ সদর দফতরের অপরাধ পর্যালোচনা সভায় মোয়াজ্জেমের বিরুদ্ধে যথাযথ আইনগত ব্যবস্থা নিতে সংশ্লিষ্ট সবাইকে নির্দেশ দিয়েছেন আইজিপি ড. মোহাম্মদ জাবেদ পাটোয়ারী। যদিও এরই মধ্যে তাকে পুলিশি হেফাজতে নেওয়া হয়েছে এমন খবরে সায় দেয়নি পুলিশ সদর দফতর।

চলতি বছরের ৬ এপ্রিল সোনাগাজীতে মাদ্রাসাছাত্রী নুসরাতকে নৃশংসভাবে আগুনে পোড়ানোর পর ১০ মে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়। এর আগে থানায় ওসির কাছে দেওয়া তার বক্তব্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রকাশ করেন তৎকালীন ওসি মোয়াজ্জেম। এ ঘটনায় ওসির বিরুদ্ধে মামলা হয় ঢাকায় ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে। ওই মামলায় ২৭ মে বাংলাদেশ সাইবার ট্রাইব্যুনাল এই পুলিশ কর্মকর্তাকে গ্রেফতারে পরোয়ানা জারি করে।

এই বিভাগের আরও খবর
রাজধানীতে রিকশা গ্যারেজে আগুন
রাজধানীতে রিকশা গ্যারেজে আগুন
হাসিনাসহ দণ্ডিতদের বক্তব্য প্রচার করলে কঠোর ব্যবস্থা
হাসিনাসহ দণ্ডিতদের বক্তব্য প্রচার করলে কঠোর ব্যবস্থা
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
সংসদ নির্বাচনে এবার ভোটার পৌনে ১৩ কোটি
সংসদ নির্বাচনে এবার ভোটার পৌনে ১৩ কোটি
আইটি ব্যবসার আড়ালে সিসা নেটওয়ার্ক
আইটি ব্যবসার আড়ালে সিসা নেটওয়ার্ক
লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন ১৭০ জন
লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন ১৭০ জন
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
বিএনপি জামায়াত ও এনসিপির সঙ্গে সংলাপ আজ
বিএনপি জামায়াত ও এনসিপির সঙ্গে সংলাপ আজ
১৬ বছরে ক্ষতি ২ দশমিক ৫৩ ট্রিলিয়ন টাকা
১৬ বছরে ক্ষতি ২ দশমিক ৫৩ ট্রিলিয়ন টাকা
লন্ডনে বাংলাদেশ সেন্টারের বৈঠক নিয়ে তুলকালাম
লন্ডনে বাংলাদেশ সেন্টারের বৈঠক নিয়ে তুলকালাম
শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতি দাবি চার ছাত্র সংসদের
শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতি দাবি চার ছাত্র সংসদের
সর্বশেষ খবর
রংপুরে হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার
রংপুরে হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

দশম বারের মতো বিহারের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিতে চলেছেন নিতীশ
দশম বারের মতো বিহারের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিতে চলেছেন নিতীশ

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সখীপুরে মা–মেয়ের লাশ উদ্ধার
সখীপুরে মা–মেয়ের লাশ উদ্ধার

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রীমঙ্গলে নিজ বাড়িতে ফিরে উচ্ছ্বসিত শমিত সোম
শ্রীমঙ্গলে নিজ বাড়িতে ফিরে উচ্ছ্বসিত শমিত সোম

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাবিতে ভর্তি পরীক্ষার আবেদন শুরু বৃহস্পতিবার
রাবিতে ভর্তি পরীক্ষার আবেদন শুরু বৃহস্পতিবার

৩১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

৩১ দফা ও ধানের শীষের প্রচারণায় তারাকান্দায় গণমিছিল-সমাবেশ
৩১ দফা ও ধানের শীষের প্রচারণায় তারাকান্দায় গণমিছিল-সমাবেশ

৩৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুড়িগ্রাম পৌরবাজারে অর্ধশতাধিক দোকান উচ্ছেদ, ব্যবসায়ীদের ক্ষোভ
কুড়িগ্রাম পৌরবাজারে অর্ধশতাধিক দোকান উচ্ছেদ, ব্যবসায়ীদের ক্ষোভ

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি
গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

গবেষণায় উৎকর্ষতার জন্য সুষ্ঠু বাজেট ব্যবস্থাপনা অপরিহার্য: ডুয়েট উপাচার্য
গবেষণায় উৎকর্ষতার জন্য সুষ্ঠু বাজেট ব্যবস্থাপনা অপরিহার্য: ডুয়েট উপাচার্য

৩৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বরিশালে ছাত্রদল নেতা হত্যায় ৩০ জনের নামে মামলা
বরিশালে ছাত্রদল নেতা হত্যায় ৩০ জনের নামে মামলা

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিকদের সঙ্গে কুমিল্লার নতুন ডিসির মতবিনিময়
সাংবাদিকদের সঙ্গে কুমিল্লার নতুন ডিসির মতবিনিময়

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুব বিশ্বকাপে বাংলাদেশের প্রথম ম্যাচ ভারতের বিপক্ষে
যুব বিশ্বকাপে বাংলাদেশের প্রথম ম্যাচ ভারতের বিপক্ষে

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বের প্রাচীনতম পর্বতমালা, বয়স ৩.৬ বিলিয়ন বছর!
বিশ্বের প্রাচীনতম পর্বতমালা, বয়স ৩.৬ বিলিয়ন বছর!

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাসকে সাইড দিতে গিয়ে দোকানে উঠে গেল কাভার্ডভ্যান, দোকানির মৃত্যু
বাসকে সাইড দিতে গিয়ে দোকানে উঠে গেল কাভার্ডভ্যান, দোকানির মৃত্যু

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে কৃষকদের সার-বীজ বিতরণ
বাগেরহাটে কৃষকদের সার-বীজ বিতরণ

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বে ক্ষুধার্ত খাদ্য সংগ্রহে ঘাটতি ১৩ বিলিয়ন ডলার: জাতিংসঘ
বিশ্বে ক্ষুধার্ত খাদ্য সংগ্রহে ঘাটতি ১৩ বিলিয়ন ডলার: জাতিংসঘ

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইমরান খানকে ছাড়িয়ে যাওয়ার পথে মুশফিক
ইমরান খানকে ছাড়িয়ে যাওয়ার পথে মুশফিক

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রচেষ্টা জোরদারে আলোচনার জন্য তুরস্কে জেলেনস্কি
শান্তি প্রচেষ্টা জোরদারে আলোচনার জন্য তুরস্কে জেলেনস্কি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনশেষে বাংলাদেশ ৪ উইকেটে ২৯২
দিনশেষে বাংলাদেশ ৪ উইকেটে ২৯২

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অ্যাশেজের প্রথম টেস্টে ফিরলেন স্টোকস ও উড
অ্যাশেজের প্রথম টেস্টে ফিরলেন স্টোকস ও উড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাংবাদিক খাসোগি হত্যাকাণ্ড নিয়ে সৌদি যুবরাজের পক্ষ নিলেন ট্রাম্প
সাংবাদিক খাসোগি হত্যাকাণ্ড নিয়ে সৌদি যুবরাজের পক্ষ নিলেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হবিগঞ্জে র‌্যাবের অভিযানে ভুয়া নারী চিকিৎসক আটক
হবিগঞ্জে র‌্যাবের অভিযানে ভুয়া নারী চিকিৎসক আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিউএস র‌্যাঙ্কিংয়ে কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের শীর্ষে গাকৃবি
কিউএস র‌্যাঙ্কিংয়ে কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের শীর্ষে গাকৃবি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শরীয়তপুর-৩ আসনে বিএনপি প্রার্থীর গণসংযোগ
শরীয়তপুর-৩ আসনে বিএনপি প্রার্থীর গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঘরের মাঠে টানা ১১ সিরিজ জয় নিউজিল্যান্ডের
ঘরের মাঠে টানা ১১ সিরিজ জয় নিউজিল্যান্ডের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কিবরিয়া হত্যায় ৩০ হাজার টাকার চুক্তি হয় : র‌্যাব
কিবরিয়া হত্যায় ৩০ হাজার টাকার চুক্তি হয় : র‌্যাব

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ২
লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধুরন্ধর সিনেমার ‘বাস্তব’ চরিত্রদের বের করে ফেলল নেটিজেনরা
ধুরন্ধর সিনেমার ‘বাস্তব’ চরিত্রদের বের করে ফেলল নেটিজেনরা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’
তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?
খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

৫ ঘণ্টা আগে | টক শো

তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা
তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন