শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২১ জুলাই, ২০১৯ আপডেট:

বন্যা ভাঙনে দিশাহারা মানুষ

শেরপুর-জামালপুর সড়কে পানি, যান চলাচল বন্ধ
প্রতিদিন ডেস্ক
প্রিন্ট ভার্সন
বন্যা ভাঙনে দিশাহারা মানুষ

দেশের সার্বিক বন্যা পরিস্থিতি অপরিবর্তিত থাকলেও কোথাও কোথাও অবনতি অব্যাহত রয়েছে। গতকাল বিভিন্ন স্থানে আরও এলাকা ডুবে গেছে। পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় শেরপুর-জামালপুর সড়কে পোড়ারদোকান ও শিমুলতলী এলাকা ডুবে যাওয়ায় সেখান দিয়ে যান চলাচল বন্ধ হয়ে গেছে। বিভিন্ন স্থানে দেখা দিয়েছে ভাঙন। আমাদের নিজস্ব প্রতিবেদক ও  প্রতিনিধিদের পাঠানো খবর-

শেরপুর : শেরপুর বাস মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক সুজিত কুমার ঘোষ জানান, পানির কারণে এখন শেরপুর থেকে জামালপুর হয়ে ঢাকা ও উত্তরাঞ্চলের বিভিন্ন রুটে বাস চালানো সম্ভব হচ্ছে না। স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, সদর উপজেলার কামারেরচর, চরপক্ষীমারী, বলাইরচর, বেতমারী, ঘুঘুরাকান্দি, চরমোচারিয়া,  শ্রীবরদী উপজেলার ভেলুয়া ও খড়িয়াকাজীরচর ইউনিয়নে শুক্রবার আরও নতুন নতুন এলাকা প্লাবিত হয়েছে। এসব ইউনিয়নে বিপুলসংখ্যক মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়েছে। কাঁচা ঘরবাড়ি, গ্রামীণ রাস্তাঘাট, রোপা আমনের বীজতলা, সবজি খেত পানিতে তলিয়ে গেছে। বিপুলসংখ্যক জলাশয়, মাছের খামার ও পুকুরের মাছ ভেসে গেছে। গত ছয় দিনে বন্যার পানিতে ডুবে শিশু ও বৃদ্ধাসহ চারজন মারা গেছেন। কামারেরচর বাজার বন্যার কারণে আংশিক তলিয়ে  গেছে। বন্যার্ত এলাকার লোকজন কলার ভেলায় ও ডিঙি নৌকায় যাতায়াত করছে। এদিকে জামালপুরের মাদারগঞ্জের বালিজুড়ি এলাকা বন্যাকবলিত হওয়ায় শুকনো জায়গার অভাবে একটি খামারের মহিষের পাল শেরপুরে পাঠানো হয়েছে।

জামালপুর : যমুনা ও ব্রহ্মপুত্র নদের পানি বিপদসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হওয়ায় জামালপুরের সার্বিক বন্যা পরিস্থিতির ভয়াবহ অবনতি হয়েছে। জেলার সাত উপজেলায় পানিবন্দী রয়েছেন অন্তত ১৩ লাখ মানুষ। পানিতে ডুবে ও সাপের কামড়ে মৃত্যু হয়েছে দুজনের। সড়ক ভেঙে জামালপুর-সরিষাবাড়ী সরাসরি যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন রয়েছে। গতকাল পর্যন্ত জামালপুরে যমুনার পানি সামান্য কমে বিপদসীমার ১৩৯ সেন্টিমিটার ও ব্রহ্মপুত্রের পানি বেড়ে বইছে বিপদসীমার ১৫ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে। ধীরে ধীরে পানি ছড়িয়ে পড়ছে জেলার বেশির ভাগ এলাকায়। ৬১টি ইউনিয়ন ও ৮টি পৌরসভায় সরকারি হিসাবেই পানিবন্দী হয়ে পড়েছেন প্রায় ১৩ লাখ মানুষ। পানি ঢুকতে শুরু করেছে জামালপুর শহরের রামনগর, তেঁতুলিয়া, দেউড়পাড় চন্দ্রা, সদরের তিতপল্লা, দিগপাইত, কেন্দুয়া কালিবাড়ীসহ বেশ কয়েকটি এলাকায়। এ ছাড়াও শনিবার দুপুরে সদরের কেন্দুয়া কালিবাড়িতে বন্যার তোড়ে সড়ক ভেঙে জামালপুরের সঙ্গে সরিষাবাড়ী উপজেলার সরাসরি সড়ক যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে। এ ছাড়া সকালে বকশীগঞ্জ উপজেলার নিলক্ষিয়া দক্ষিণ কুসলনগর গ্রামে বাড়ির পাশে বন্যার পানিতে খেলতে গিয়ে হামিদুল ইসলামের ছেলে রাহাত মিয়া (১০) পানিতে ডুবে মারা যায়। অন্যদিকে শুক্রবার রাতে বকশীগঞ্জ সদর ইউনিয়নের ঝালুরচর পশ্চিমপাড়া গ্রামে রাজাবাদশা (৫৫) নামে এক ব্যক্তিকে সাপে কাটলে মুমূর্ষু অবস্থায় ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হলে শনিবার দুপুরে তার মৃত্যু হয়। সে ওই এলাকার মৃত কুন্দু শেখের ছেলে। প্রতিদিন বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বন্যার পানি ঢুকে পড়ায় এখন পর্যন্ত বন্ধ রয়েছে জেলার ১,১০৪টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের পাঠদান। গত তিন দিন ধরে প্রচ  গরমে বন্যাদুর্গত এলাকায় ছড়িয়ে পড়তে শুরু করেছে পানিবাহিত বিভিন্ন রোগ। টাঙ্গাইল : টাঙ্গাইলে যমুনা নদীর পানি বিপদসীমার ৯৩ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এতে জেলার সার্বিক বন্যা পরিস্থিতির আরও অবনতি হয়েছে। বৃহস্পতিবার রাতে ভূঞাপুরের টেপিপাড়া এলাকায় ভূঞাপুর-তারাকান্দি বাঁধ ভেঙে যাওয়ায় নতুন করে প্লাবিত হয়েছে ৪টি উপজেলা। এর ফলে প্রায় তিন লাখ মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়েছে। জেলা প্রশাসনের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী জেলার ৬টি উপজেলা টাঙ্গাইল সদর, ভূঞাপুর, গোপালপুর, কালিহাতী, নাগরপুর, দেলদুয়ারের ৩৪টি ইউনিয়নের প্রায় ২১০টি গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। এ ছাড়া এক হাজার ৩৩০টি বাড়ি নদীগর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। তিন হাজার ৩৬ হেক্টর জমির ফসল পানিতে তলিয়ে গেছে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রয়েছে ১০২টি। বন্যাদুর্গতদের সহায়তায় প্রশাসনের পক্ষ থেকে ২০০ টন চাল ও নগদ তিন লাখ টাকা বিতরণ করা হলেও প্রয়োজনের তুলনায় তা অপ্রতুল। শরীয়তপুর :  শরীয়তপুরের পদ্মা নদীতে পানি বৃদ্ধি পেয়েছে। শুক্রবার নড়িয়ার সুরেশ্বর পয়েন্টে পদ্মা নদীর পানি ৪৪০ সেন্টিমিটার প্রবাহিত হয়েছে। যা বিপদসীমার ৫ সেন্টিমিটার নিচে রয়েছে। গত দশ দিনে ১৪০ সেন্টিমিটার পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় নদীর তীরবর্তী কিছু এলাকায় পানি উঠে প্লাবিত হয়েছে। পানি ওঠার কারণে নড়িয়া-জাজিরা সড়কে যানবাহন চলাচল বন্ধ রয়েছে। ওই সড়কের পাচুখারকান্দি এলাকায় বিকল্প সড়ক ভেঙে লোকালয়ে পানি প্রবেশ করছে। আর নদীতে স্রোত বৃদ্ধি পাওয়ায় নড়িয়ার নওপাড়া ইউনিয়নের মুন্সিকান্দি গ্রামে পদ্মা নদীর অস্থায়ীভাবে তীর রক্ষা কাজের ১০০ মিটার অংশ ধসে গেছে। পানি উন্নয়ন বোর্ড ও স্থানীয় সূত্র জানায়, গতকাল পদ্মা নদীর পানি নড়িয়ার সুরেশ্বর পয়েন্টে ৪৪০ সেন্টিমিটার প্রবাহিত হয়েছে। গত দশ দিনে পদ্মা নদীতে ১৪০ সেন্টিমিটার পানি বৃদ্ধি পেয়েছে। পানি বৃদ্ধি পাওয়ার কারণে নড়িয়ার মোক্তারেরচর, চরআত্রা, নওপারা, জাজিরার বিলাশপুর, বড়কান্দি, পালেরচর, ভেদরগঞ্জের কাচিকাটা, তারাবুনিয়া ইউনিয়নের নদীর তীরবর্তী কিছু এলাকা প্লাবিত হয়েছে। ওই সব এলাকার ফসলি জমি, কাঁচা-পাকা সড়ক ও মানুষের বসতবাড়ির উঠানে পানি উঠেছে। পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় নড়িয়া-জাজিরা সড়কের শেহের আলী মাতবরকান্দি, পাচুখারকান্দি এলাকা দিয়ে পানি উঠে গেছে।

রাজশাহী : প্রতিদিন হু-হু করে বাড়ছে পদ্মা নদীর পানি। গত এক সপ্তাহে এক মিটারের বেশি বেড়েছে পানির উচ্চতা। এভাবে পানি বাড়তে থাকলে বিপদসীমা পার হয়ে যেতে পারে মাঝ বন্যায়। রাজশাহীতে পদ্মার বিপদসীমা হচ্ছে ১৮ দশমিক ৫০ সেন্টিমিটার। তবে এ নিয়ে আতঙ্কিত না হওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন রাজশাহী পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী সৈয়দ সাহিদুল আলম। রাজশাহী পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) গেজ রিডার এনামুল হক জানান, গত বুধবার সকাল ৬টার সময় ১৫ দশমিক ১৮ মিটার পানি পাওয়া যায়। তবে বৃহস্পতিবার সকাল ৬টায় তা বেড়ে দাঁড়ায় ১৫ দশমিক ৪৪ মিটারে। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৬টায় পানির পরিমাণ ছিল ১৫ দশমিক ৬০ মিটার। গতকাল দুপুর ১২টায় পানির উচ্চতা ছিল ১৫ দশমিক ৮৬ মিটার। নেত্রকোনা : নেত্রকোনার প্রধান নদীগুলোর পানি কমে গেলেও পাহাড়ি ঢল ও ভারি বর্ষণের ফলে প্লাবিত হওয়া নদীতীরবর্তী এলাকাগুলোতে রয়েছে দুর্ভোগ। পানিবন্দী মানুষগুলো চলাচল করতে পারলেও কৃষকরা গো-খাদ্যের সংকটে পড়েছেন। বিভিন্ন সড়কে বেঁধে রাখছেন গবাদিপশু। নওগাঁ : বসতবাড়ির অদূরে ১৫ শতাংশ জমিতে পটোলের চাষ করেছিলেন মান্দার দেলবর হোসেন। তার সেই খেতে এখন কোমর সমান পানি। বাঁধ ভেঙে অন্য কৃষকদের মতো তার জমিও প্লাবিত হয়েছে। পানি ঢুকে পড়েছে ঘরেও। ভেঙে পড়েছে বাড়ির মাটির দেয়ালের একাংশ। এ অবস্থায় স্ত্রী, দুই ছেলে নিয়ে নিজবাড়ি ছেড়ে আশ্রয় নিয়েছেন প্রতিবেশীর ইটের তৈরি বাড়ির দোতলায়। এদিকে আত্রাই নদীর পানি বিপদসীমার ৩০ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হলেও ছোট যমুনার পানি তেমন একটা বৃদ্ধি পায়নি। তবে শুক্রবার ভোর রাতে জেলার রানীনগরে বাঁধ ভেঙে ১০টি গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। বগুড়া : বগুড়ার যমুনা নদীর পানি কমতে শুরু করলেও এখনো বিপদসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। যমুনার পানি কমলেও বিপদসীমার ওপর দিয়ে বইছে বাঙ্গালী নদীর পানি। গত এক সপ্তাহব্যাপী বন্যায় জেলার তিনটি উপজেলায় ফসলি জমির ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। গত ১৩ জুলাই যমুনার পানি বিপদসীমা অতিক্রম করে বিপদসীমার ৩ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হয়। এরপর থেকে যমুনার পানি বাড়তে বাড়তে ১৮ জুলাই রাত ১২টায় ১২৮  সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে বইতে থাকে। ১৯ জুলাই সকাল ৯টা থেকে যমুনার পানি কমতে শুরু করে। গতকাল সকাল সকাল ৯টায় যমুনার পানি কমে বিপদসীমার ১১৪ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছিল বলে জানান পাউবোর নির্বাহী প্রকৌশলী হাসান মাহমুদ।

তিনি আরও জানান, যমুনার পানি কমলেও শনিবার বেলা ১২টায় বাঙ্গালী নদীর পানি বিপদসীমা অতিক্রম করে এখন ১১ দশমিক ৭ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। শুক্রবারের তুলনায় তিন উপজেলা সোনাতলা, সারিয়াকান্দি ও ধুনটে ৯ হাজার ৬৫৯ হেক্টর ফসলি জমি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এর মধ্যে পাটের ক্ষতি হয়েছে ৫ হাজার ৫১২ হেক্টর, আউস ধানের ক্ষতি হয়েছে ৪ হাজার ১০ হেক্টর জমির, বিভিন্ন সবজির ক্ষতি হয়েছে ৬১ হেক্টর জমির। ৬২ হেক্টর জমির বীজতলা নষ্ট হয়েছে। ১০ হেক্টর মরিচ নষ্ট হয়েছে। আখের ক্ষতি হয়েছে ৪ হেক্টরের।

এই বিভাগের আরও খবর
জানুয়ারিতে বেতন কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়নের দাবি
জানুয়ারিতে বেতন কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়নের দাবি
চাঁদাবাজির অভিযোগে আলিয়া মাদ্রাসা রণক্ষেত্র, আহত ৭
চাঁদাবাজির অভিযোগে আলিয়া মাদ্রাসা রণক্ষেত্র, আহত ৭
ঢাবি ১৫ দিনের জন্য বন্ধ ঘোষণা
ঢাবি ১৫ দিনের জন্য বন্ধ ঘোষণা
খাদ্যের পুষ্টিগুণ বাড়াবে প্লাজমা ট্রিটমেন্ট
খাদ্যের পুষ্টিগুণ বাড়াবে প্লাজমা ট্রিটমেন্ট
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
সর্বশেষ খবর
রাতে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বিএনপির বৈঠক
রাতে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বিএনপির বৈঠক

এই মাত্র | রাজনীতি

মার্কিন আপত্তি সত্ত্বেও জি-২০ সম্মেলনে ঘোষণাপত্র গৃহীত
মার্কিন আপত্তি সত্ত্বেও জি-২০ সম্মেলনে ঘোষণাপত্র গৃহীত

৪৩ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মীয় নৈতিকতা ও মূল্যবোধ ছাড়া রাষ্ট্র সমাজ টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা
ধর্মীয় নৈতিকতা ও মূল্যবোধ ছাড়া রাষ্ট্র সমাজ টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা

২ মিনিট আগে | জাতীয়

নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে শপিং কমপ্লেক্সে অটোরিকশা, আহত ২
নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে শপিং কমপ্লেক্সে অটোরিকশা, আহত ২

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গায় বাসের ধাক্কায় নারীর মৃত্যু, আহত ২
চুয়াডাঙ্গায় বাসের ধাক্কায় নারীর মৃত্যু, আহত ২

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

৪৯৭ বার যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন, ৩৪২ জনকে হত্যা
৪৯৭ বার যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন, ৩৪২ জনকে হত্যা

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতের কোনো ষড়যন্ত্রই সফল হবে না: ফারুক
জামায়াতের কোনো ষড়যন্ত্রই সফল হবে না: ফারুক

১৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

বগুড়ায় হৃদরোগীর চিকিৎসায় আর্থিক সহায়তা দিলেন তারেক রহমান
বগুড়ায় হৃদরোগীর চিকিৎসায় আর্থিক সহায়তা দিলেন তারেক রহমান

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা চূড়ান্ত প্রস্তাব নয়!
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা চূড়ান্ত প্রস্তাব নয়!

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশের ওপর হামলা চালিয়ে আসামি ছিনতাই, গ্রেপ্তার ১১
পুলিশের ওপর হামলা চালিয়ে আসামি ছিনতাই, গ্রেপ্তার ১১

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৩৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

বৈশ্বিক উষ্ণায়নের জন্য আফ্রিকাকে চরম মূল্য দিতে হবে: গুতেরেস
বৈশ্বিক উষ্ণায়নের জন্য আফ্রিকাকে চরম মূল্য দিতে হবে: গুতেরেস

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প সতর্কতা : সিলেটে বন্ধ হলো গ্যাস কূপ খনন
ভূমিকম্প সতর্কতা : সিলেটে বন্ধ হলো গ্যাস কূপ খনন

৪৭ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে নারী চিকিৎসকের মৃত্যু
কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে নারী চিকিৎসকের মৃত্যু

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এতিম নাতনিদের শিক্ষিত করতে চান বৃদ্ধা, পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ
এতিম নাতনিদের শিক্ষিত করতে চান বৃদ্ধা, পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ

৫২ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

পূবাইল সাংবাদিক ক্লাবের সভাপতি রবিউল, সম্পাদক ফয়সাল
পূবাইল সাংবাদিক ক্লাবের সভাপতি রবিউল, সম্পাদক ফয়সাল

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি
ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি

৫৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাবির প্রভোস্ট কমিটির জরুরি সভায় তিন সিদ্ধান্ত
ঢাবির প্রভোস্ট কমিটির জরুরি সভায় তিন সিদ্ধান্ত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কানাডার টরন্টোতে রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যার সংগীত সন্ধ্যা
কানাডার টরন্টোতে রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যার সংগীত সন্ধ্যা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনতে বিএনপির কোনো বিকল্প নেই : সালাম
স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনতে বিএনপির কোনো বিকল্প নেই : সালাম

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৮
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৮

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খুচরা সার ডিলার বহাল রাখার দাবিতে সুনামগঞ্জে মানববন্ধন
খুচরা সার ডিলার বহাল রাখার দাবিতে সুনামগঞ্জে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুলাউড়ায় ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের মাঝে বীজ-সার বিতরণ
কুলাউড়ায় ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের মাঝে বীজ-সার বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

দুই বছর পর মাঠে ফিরলেন পল পগবা
দুই বছর পর মাঠে ফিরলেন পল পগবা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় ট্রাক চাপায় অটোরিকশা চালক নিহত
বগুড়ায় ট্রাক চাপায় অটোরিকশা চালক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

২১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা