শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২১ জুলাই, ২০১৯ আপডেট:

বন্যা ভাঙনে দিশাহারা মানুষ

শেরপুর-জামালপুর সড়কে পানি, যান চলাচল বন্ধ
প্রতিদিন ডেস্ক
প্রিন্ট ভার্সন
বন্যা ভাঙনে দিশাহারা মানুষ

দেশের সার্বিক বন্যা পরিস্থিতি অপরিবর্তিত থাকলেও কোথাও কোথাও অবনতি অব্যাহত রয়েছে। গতকাল বিভিন্ন স্থানে আরও এলাকা ডুবে গেছে। পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় শেরপুর-জামালপুর সড়কে পোড়ারদোকান ও শিমুলতলী এলাকা ডুবে যাওয়ায় সেখান দিয়ে যান চলাচল বন্ধ হয়ে গেছে। বিভিন্ন স্থানে দেখা দিয়েছে ভাঙন। আমাদের নিজস্ব প্রতিবেদক ও  প্রতিনিধিদের পাঠানো খবর-

শেরপুর : শেরপুর বাস মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক সুজিত কুমার ঘোষ জানান, পানির কারণে এখন শেরপুর থেকে জামালপুর হয়ে ঢাকা ও উত্তরাঞ্চলের বিভিন্ন রুটে বাস চালানো সম্ভব হচ্ছে না। স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, সদর উপজেলার কামারেরচর, চরপক্ষীমারী, বলাইরচর, বেতমারী, ঘুঘুরাকান্দি, চরমোচারিয়া,  শ্রীবরদী উপজেলার ভেলুয়া ও খড়িয়াকাজীরচর ইউনিয়নে শুক্রবার আরও নতুন নতুন এলাকা প্লাবিত হয়েছে। এসব ইউনিয়নে বিপুলসংখ্যক মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়েছে। কাঁচা ঘরবাড়ি, গ্রামীণ রাস্তাঘাট, রোপা আমনের বীজতলা, সবজি খেত পানিতে তলিয়ে গেছে। বিপুলসংখ্যক জলাশয়, মাছের খামার ও পুকুরের মাছ ভেসে গেছে। গত ছয় দিনে বন্যার পানিতে ডুবে শিশু ও বৃদ্ধাসহ চারজন মারা গেছেন। কামারেরচর বাজার বন্যার কারণে আংশিক তলিয়ে  গেছে। বন্যার্ত এলাকার লোকজন কলার ভেলায় ও ডিঙি নৌকায় যাতায়াত করছে। এদিকে জামালপুরের মাদারগঞ্জের বালিজুড়ি এলাকা বন্যাকবলিত হওয়ায় শুকনো জায়গার অভাবে একটি খামারের মহিষের পাল শেরপুরে পাঠানো হয়েছে।

জামালপুর : যমুনা ও ব্রহ্মপুত্র নদের পানি বিপদসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হওয়ায় জামালপুরের সার্বিক বন্যা পরিস্থিতির ভয়াবহ অবনতি হয়েছে। জেলার সাত উপজেলায় পানিবন্দী রয়েছেন অন্তত ১৩ লাখ মানুষ। পানিতে ডুবে ও সাপের কামড়ে মৃত্যু হয়েছে দুজনের। সড়ক ভেঙে জামালপুর-সরিষাবাড়ী সরাসরি যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন রয়েছে। গতকাল পর্যন্ত জামালপুরে যমুনার পানি সামান্য কমে বিপদসীমার ১৩৯ সেন্টিমিটার ও ব্রহ্মপুত্রের পানি বেড়ে বইছে বিপদসীমার ১৫ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে। ধীরে ধীরে পানি ছড়িয়ে পড়ছে জেলার বেশির ভাগ এলাকায়। ৬১টি ইউনিয়ন ও ৮টি পৌরসভায় সরকারি হিসাবেই পানিবন্দী হয়ে পড়েছেন প্রায় ১৩ লাখ মানুষ। পানি ঢুকতে শুরু করেছে জামালপুর শহরের রামনগর, তেঁতুলিয়া, দেউড়পাড় চন্দ্রা, সদরের তিতপল্লা, দিগপাইত, কেন্দুয়া কালিবাড়ীসহ বেশ কয়েকটি এলাকায়। এ ছাড়াও শনিবার দুপুরে সদরের কেন্দুয়া কালিবাড়িতে বন্যার তোড়ে সড়ক ভেঙে জামালপুরের সঙ্গে সরিষাবাড়ী উপজেলার সরাসরি সড়ক যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে। এ ছাড়া সকালে বকশীগঞ্জ উপজেলার নিলক্ষিয়া দক্ষিণ কুসলনগর গ্রামে বাড়ির পাশে বন্যার পানিতে খেলতে গিয়ে হামিদুল ইসলামের ছেলে রাহাত মিয়া (১০) পানিতে ডুবে মারা যায়। অন্যদিকে শুক্রবার রাতে বকশীগঞ্জ সদর ইউনিয়নের ঝালুরচর পশ্চিমপাড়া গ্রামে রাজাবাদশা (৫৫) নামে এক ব্যক্তিকে সাপে কাটলে মুমূর্ষু অবস্থায় ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হলে শনিবার দুপুরে তার মৃত্যু হয়। সে ওই এলাকার মৃত কুন্দু শেখের ছেলে। প্রতিদিন বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বন্যার পানি ঢুকে পড়ায় এখন পর্যন্ত বন্ধ রয়েছে জেলার ১,১০৪টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের পাঠদান। গত তিন দিন ধরে প্রচ  গরমে বন্যাদুর্গত এলাকায় ছড়িয়ে পড়তে শুরু করেছে পানিবাহিত বিভিন্ন রোগ। টাঙ্গাইল : টাঙ্গাইলে যমুনা নদীর পানি বিপদসীমার ৯৩ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এতে জেলার সার্বিক বন্যা পরিস্থিতির আরও অবনতি হয়েছে। বৃহস্পতিবার রাতে ভূঞাপুরের টেপিপাড়া এলাকায় ভূঞাপুর-তারাকান্দি বাঁধ ভেঙে যাওয়ায় নতুন করে প্লাবিত হয়েছে ৪টি উপজেলা। এর ফলে প্রায় তিন লাখ মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়েছে। জেলা প্রশাসনের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী জেলার ৬টি উপজেলা টাঙ্গাইল সদর, ভূঞাপুর, গোপালপুর, কালিহাতী, নাগরপুর, দেলদুয়ারের ৩৪টি ইউনিয়নের প্রায় ২১০টি গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। এ ছাড়া এক হাজার ৩৩০টি বাড়ি নদীগর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। তিন হাজার ৩৬ হেক্টর জমির ফসল পানিতে তলিয়ে গেছে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রয়েছে ১০২টি। বন্যাদুর্গতদের সহায়তায় প্রশাসনের পক্ষ থেকে ২০০ টন চাল ও নগদ তিন লাখ টাকা বিতরণ করা হলেও প্রয়োজনের তুলনায় তা অপ্রতুল। শরীয়তপুর :  শরীয়তপুরের পদ্মা নদীতে পানি বৃদ্ধি পেয়েছে। শুক্রবার নড়িয়ার সুরেশ্বর পয়েন্টে পদ্মা নদীর পানি ৪৪০ সেন্টিমিটার প্রবাহিত হয়েছে। যা বিপদসীমার ৫ সেন্টিমিটার নিচে রয়েছে। গত দশ দিনে ১৪০ সেন্টিমিটার পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় নদীর তীরবর্তী কিছু এলাকায় পানি উঠে প্লাবিত হয়েছে। পানি ওঠার কারণে নড়িয়া-জাজিরা সড়কে যানবাহন চলাচল বন্ধ রয়েছে। ওই সড়কের পাচুখারকান্দি এলাকায় বিকল্প সড়ক ভেঙে লোকালয়ে পানি প্রবেশ করছে। আর নদীতে স্রোত বৃদ্ধি পাওয়ায় নড়িয়ার নওপাড়া ইউনিয়নের মুন্সিকান্দি গ্রামে পদ্মা নদীর অস্থায়ীভাবে তীর রক্ষা কাজের ১০০ মিটার অংশ ধসে গেছে। পানি উন্নয়ন বোর্ড ও স্থানীয় সূত্র জানায়, গতকাল পদ্মা নদীর পানি নড়িয়ার সুরেশ্বর পয়েন্টে ৪৪০ সেন্টিমিটার প্রবাহিত হয়েছে। গত দশ দিনে পদ্মা নদীতে ১৪০ সেন্টিমিটার পানি বৃদ্ধি পেয়েছে। পানি বৃদ্ধি পাওয়ার কারণে নড়িয়ার মোক্তারেরচর, চরআত্রা, নওপারা, জাজিরার বিলাশপুর, বড়কান্দি, পালেরচর, ভেদরগঞ্জের কাচিকাটা, তারাবুনিয়া ইউনিয়নের নদীর তীরবর্তী কিছু এলাকা প্লাবিত হয়েছে। ওই সব এলাকার ফসলি জমি, কাঁচা-পাকা সড়ক ও মানুষের বসতবাড়ির উঠানে পানি উঠেছে। পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় নড়িয়া-জাজিরা সড়কের শেহের আলী মাতবরকান্দি, পাচুখারকান্দি এলাকা দিয়ে পানি উঠে গেছে।

রাজশাহী : প্রতিদিন হু-হু করে বাড়ছে পদ্মা নদীর পানি। গত এক সপ্তাহে এক মিটারের বেশি বেড়েছে পানির উচ্চতা। এভাবে পানি বাড়তে থাকলে বিপদসীমা পার হয়ে যেতে পারে মাঝ বন্যায়। রাজশাহীতে পদ্মার বিপদসীমা হচ্ছে ১৮ দশমিক ৫০ সেন্টিমিটার। তবে এ নিয়ে আতঙ্কিত না হওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন রাজশাহী পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী সৈয়দ সাহিদুল আলম। রাজশাহী পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) গেজ রিডার এনামুল হক জানান, গত বুধবার সকাল ৬টার সময় ১৫ দশমিক ১৮ মিটার পানি পাওয়া যায়। তবে বৃহস্পতিবার সকাল ৬টায় তা বেড়ে দাঁড়ায় ১৫ দশমিক ৪৪ মিটারে। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৬টায় পানির পরিমাণ ছিল ১৫ দশমিক ৬০ মিটার। গতকাল দুপুর ১২টায় পানির উচ্চতা ছিল ১৫ দশমিক ৮৬ মিটার। নেত্রকোনা : নেত্রকোনার প্রধান নদীগুলোর পানি কমে গেলেও পাহাড়ি ঢল ও ভারি বর্ষণের ফলে প্লাবিত হওয়া নদীতীরবর্তী এলাকাগুলোতে রয়েছে দুর্ভোগ। পানিবন্দী মানুষগুলো চলাচল করতে পারলেও কৃষকরা গো-খাদ্যের সংকটে পড়েছেন। বিভিন্ন সড়কে বেঁধে রাখছেন গবাদিপশু। নওগাঁ : বসতবাড়ির অদূরে ১৫ শতাংশ জমিতে পটোলের চাষ করেছিলেন মান্দার দেলবর হোসেন। তার সেই খেতে এখন কোমর সমান পানি। বাঁধ ভেঙে অন্য কৃষকদের মতো তার জমিও প্লাবিত হয়েছে। পানি ঢুকে পড়েছে ঘরেও। ভেঙে পড়েছে বাড়ির মাটির দেয়ালের একাংশ। এ অবস্থায় স্ত্রী, দুই ছেলে নিয়ে নিজবাড়ি ছেড়ে আশ্রয় নিয়েছেন প্রতিবেশীর ইটের তৈরি বাড়ির দোতলায়। এদিকে আত্রাই নদীর পানি বিপদসীমার ৩০ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হলেও ছোট যমুনার পানি তেমন একটা বৃদ্ধি পায়নি। তবে শুক্রবার ভোর রাতে জেলার রানীনগরে বাঁধ ভেঙে ১০টি গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। বগুড়া : বগুড়ার যমুনা নদীর পানি কমতে শুরু করলেও এখনো বিপদসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। যমুনার পানি কমলেও বিপদসীমার ওপর দিয়ে বইছে বাঙ্গালী নদীর পানি। গত এক সপ্তাহব্যাপী বন্যায় জেলার তিনটি উপজেলায় ফসলি জমির ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। গত ১৩ জুলাই যমুনার পানি বিপদসীমা অতিক্রম করে বিপদসীমার ৩ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হয়। এরপর থেকে যমুনার পানি বাড়তে বাড়তে ১৮ জুলাই রাত ১২টায় ১২৮  সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে বইতে থাকে। ১৯ জুলাই সকাল ৯টা থেকে যমুনার পানি কমতে শুরু করে। গতকাল সকাল সকাল ৯টায় যমুনার পানি কমে বিপদসীমার ১১৪ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছিল বলে জানান পাউবোর নির্বাহী প্রকৌশলী হাসান মাহমুদ।

তিনি আরও জানান, যমুনার পানি কমলেও শনিবার বেলা ১২টায় বাঙ্গালী নদীর পানি বিপদসীমা অতিক্রম করে এখন ১১ দশমিক ৭ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। শুক্রবারের তুলনায় তিন উপজেলা সোনাতলা, সারিয়াকান্দি ও ধুনটে ৯ হাজার ৬৫৯ হেক্টর ফসলি জমি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এর মধ্যে পাটের ক্ষতি হয়েছে ৫ হাজার ৫১২ হেক্টর, আউস ধানের ক্ষতি হয়েছে ৪ হাজার ১০ হেক্টর জমির, বিভিন্ন সবজির ক্ষতি হয়েছে ৬১ হেক্টর জমির। ৬২ হেক্টর জমির বীজতলা নষ্ট হয়েছে। ১০ হেক্টর মরিচ নষ্ট হয়েছে। আখের ক্ষতি হয়েছে ৪ হেক্টরের।

এই বিভাগের আরও খবর
ইবিতে ৩০ শিক্ষক কর্মকর্তা বরখাস্ত
ইবিতে ৩০ শিক্ষক কর্মকর্তা বরখাস্ত
রাজধানীতে জুলাই যোদ্ধার রহস্যজনক মৃত্যু
রাজধানীতে জুলাই যোদ্ধার রহস্যজনক মৃত্যু
এনসিপির সভায় ফ্যাসিস্ট আখ্যা দিয়ে মারধর
এনসিপির সভায় ফ্যাসিস্ট আখ্যা দিয়ে মারধর
কলকাতা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে নেই বাংলাদেশ
কলকাতা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে নেই বাংলাদেশ
অক্টোবরে ধর্ষণের শিকার ৯৩ নারী খুন ১০৫
অক্টোবরে ধর্ষণের শিকার ৯৩ নারী খুন ১০৫
এ বয়সে চাকরি পামু কোথায়
এ বয়সে চাকরি পামু কোথায়
এক নামে থাকা অতিরিক্ত সিম বন্ধ শুরু
এক নামে থাকা অতিরিক্ত সিম বন্ধ শুরু
চা বাগানে গলা কাটা তরুণী উদ্ধার
চা বাগানে গলা কাটা তরুণী উদ্ধার
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে খুন
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে খুন
দুই ভাইকে কুপিয়ে হত্যা নরসিংদীতে
দুই ভাইকে কুপিয়ে হত্যা নরসিংদীতে
নির্বাচনই শক্তিশালী গণতান্ত্রিক সমাধান
নির্বাচনই শক্তিশালী গণতান্ত্রিক সমাধান
দ্বার খুললেও জাহাজ নেই!
দ্বার খুললেও জাহাজ নেই!
সর্বশেষ খবর
মিশরে দ্বার খুললো বিশ্বের বৃহত্তম প্রত্নতাত্ত্বিক জাদুঘরের
মিশরে দ্বার খুললো বিশ্বের বৃহত্তম প্রত্নতাত্ত্বিক জাদুঘরের

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে নেওয়ার কথা বলে তরুণীকে গণধর্ষণের অভিযোগ, যুবক গ্রেফতার
বিদেশে নেওয়ার কথা বলে তরুণীকে গণধর্ষণের অভিযোগ, যুবক গ্রেফতার

১২ মিনিট আগে | নগর জীবন

ক্যারিবীয় সাগরে আবারও জাহাজে মার্কিন হামলা, নিহত ৩
ক্যারিবীয় সাগরে আবারও জাহাজে মার্কিন হামলা, নিহত ৩

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল-নাসরকে দারুণ জয় এনে দিলেন রোনালদো
আল-নাসরকে দারুণ জয় এনে দিলেন রোনালদো

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জাপানে ভালুকের আক্রমণ ঠেকাতে মাঠে নামছে সেনাবাহিনী
জাপানে ভালুকের আক্রমণ ঠেকাতে মাঠে নামছে সেনাবাহিনী

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের চমক, মানুষের সঙ্গে মহাকাশে চার ইঁদুর!
চীনের চমক, মানুষের সঙ্গে মহাকাশে চার ইঁদুর!

৩৪ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা ফেরাতে আপিলের ৬ষ্ঠ দিনের শুনানি চলছে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা ফেরাতে আপিলের ৬ষ্ঠ দিনের শুনানি চলছে

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

৪৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

টানা বৃষ্টির সতর্কবার্তা, নভেম্বরে এই বৃষ্টি ফসলের জন্য কতটা ক্ষতির?
টানা বৃষ্টির সতর্কবার্তা, নভেম্বরে এই বৃষ্টি ফসলের জন্য কতটা ক্ষতির?

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

নিলামে উঠছে সবচেয়ে দামি টয়লেট ‘আমেরিকা’
নিলামে উঠছে সবচেয়ে দামি টয়লেট ‘আমেরিকা’

৫৩ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

নাইজেরিয়ায় সামরিক অভিযান চালানোর হুমকি ট্রাম্পের
নাইজেরিয়ায় সামরিক অভিযান চালানোর হুমকি ট্রাম্পের

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

৫৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

মেসির গোলের পরও জিততে পারল না মায়ামি
মেসির গোলের পরও জিততে পারল না মায়ামি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মদিনা সনদের পূর্ণ বিবরণ
মদিনা সনদের পূর্ণ বিবরণ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এমবাপের জোড়া গোলে রিয়ালের বড় জয়
এমবাপের জোড়া গোলে রিয়ালের বড় জয়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ইরানে সশস্ত্র হামলা, নিরাপত্তা বাহিনীর দুই সদস্য নিহত
ইরানে সশস্ত্র হামলা, নিরাপত্তা বাহিনীর দুই সদস্য নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইউক্রেন-রাশিয়া শান্তি আলোচনার চতুর্থ দফা আয়োজনে প্রস্তুত তুরস্ক’
‘ইউক্রেন-রাশিয়া শান্তি আলোচনার চতুর্থ দফা আয়োজনে প্রস্তুত তুরস্ক’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কর ফাঁকিবাজদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেবে এনবিআর
কর ফাঁকিবাজদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেবে এনবিআর

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তুরস্ক থেকে সিরিয়ায় ফিরেছেন সাড়ে পাঁচ লাখ শরণার্থী
তুরস্ক থেকে সিরিয়ায় ফিরেছেন সাড়ে পাঁচ লাখ শরণার্থী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোহাম্মদপুরে যুবককে কুপিয়ে হত্যা, আহত দুজন
মোহাম্মদপুরে যুবককে কুপিয়ে হত্যা, আহত দুজন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কর ফাঁকিতেও চ্যাম্পিয়ন সেই ডাক্তাররা
কর ফাঁকিতেও চ্যাম্পিয়ন সেই ডাক্তাররা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতীয় বংশোদ্ভূত সিইও’র বিরুদ্ধে ৫০০ মিলিয়ন ডলারের জালিয়াতির অভিযোগ
ভারতীয় বংশোদ্ভূত সিইও’র বিরুদ্ধে ৫০০ মিলিয়ন ডলারের জালিয়াতির অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাজ্যে ট্রেনে ছুরিকাঘাতে গুরুতর আহত ৯
যুক্তরাজ্যে ট্রেনে ছুরিকাঘাতে গুরুতর আহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহজালালে যাত্রীর পাকস্থলীতে মিলল ৬৩৭৮ ইয়াবা
শাহজালালে যাত্রীর পাকস্থলীতে মিলল ৬৩৭৮ ইয়াবা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুর্নীতি রুখতে সংস্কার হচ্ছে জমির লিজ প্রথা
দুর্নীতি রুখতে সংস্কার হচ্ছে জমির লিজ প্রথা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গ্রিসে বন্দুকধারীর গুলিতে নিহত ২
গ্রিসে বন্দুকধারীর গুলিতে নিহত ২

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানের দৃষ্টিনন্দন টোকিও কামি মসজিদ
জাপানের দৃষ্টিনন্দন টোকিও কামি মসজিদ

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিনা হিসাবে জান্নাতের প্রতিশ্রুতিপ্রাপ্ত সাহাবি
বিনা হিসাবে জান্নাতের প্রতিশ্রুতিপ্রাপ্ত সাহাবি

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সর্বাধিক পঠিত
কেন বাংলাদেশ-নেপাল- শ্রীলঙ্কায় সরকার পতন, যা বললেন অজিত দোভাল
কেন বাংলাদেশ-নেপাল- শ্রীলঙ্কায় সরকার পতন, যা বললেন অজিত দোভাল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ থেকে বন্ধ হচ্ছে অর্ধকোটি মোবাইল সিম
আজ থেকে বন্ধ হচ্ছে অর্ধকোটি মোবাইল সিম

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফুলকোর্ট সভা ডেকেছেন প্রধান বিচারপতি
ফুলকোর্ট সভা ডেকেছেন প্রধান বিচারপতি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিন আনলেন নতুন পারমাণবিক টর্পেডো ‘পসাইডন’, আতঙ্কে ইউরোপ
পুতিন আনলেন নতুন পারমাণবিক টর্পেডো ‘পসাইডন’, আতঙ্কে ইউরোপ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুদানে তিন দিনে দেড় হাজার মানুষকে হত্যা
সুদানে তিন দিনে দেড় হাজার মানুষকে হত্যা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জামায়াতকে বাদ দিয়ে হলেও সব দল ঐক্যবদ্ধভাবে নির্বাচনে যাবে’
‘জামায়াতকে বাদ দিয়ে হলেও সব দল ঐক্যবদ্ধভাবে নির্বাচনে যাবে’

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিলিস্তিনি বন্দিকে নির্যাতনের ভিডিও ফাঁস, শীর্ষ ইসরায়েলি জেনারেলের পদত্যাগ
ফিলিস্তিনি বন্দিকে নির্যাতনের ভিডিও ফাঁস, শীর্ষ ইসরায়েলি জেনারেলের পদত্যাগ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষ কর্মীদের জন্য নতুন ভিসা চালু করছে পর্তুগাল
দক্ষ কর্মীদের জন্য নতুন ভিসা চালু করছে পর্তুগাল

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের আগে ইসলামকে রাজনৈতিক ফায়দা লাভে ব্যবহারের চেষ্টা : সালাহউদ্দিন
নির্বাচনের আগে ইসলামকে রাজনৈতিক ফায়দা লাভে ব্যবহারের চেষ্টা : সালাহউদ্দিন

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৯৮ শতাংশ ভোটে তানজানিয়ার প্রেসিডেন্ট সামিয়া হাসান
৯৮ শতাংশ ভোটে তানজানিয়ার প্রেসিডেন্ট সামিয়া হাসান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণভোট ছাড়া জাতীয় নির্বাচন হবে অর্থহীন: জামায়াত আমির
গণভোট ছাড়া জাতীয় নির্বাচন হবে অর্থহীন: জামায়াত আমির

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ আগামীকাল
প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ আগামীকাল

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দ্বার খুললেও সেন্টমার্টিন যায়নি পর্যটকবাহী জাহাজ, হতাশ পর্যটকরা
দ্বার খুললেও সেন্টমার্টিন যায়নি পর্যটকবাহী জাহাজ, হতাশ পর্যটকরা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মির্জা ফখরুলের কণ্ঠ নকল করে অসত্য ভিডিও প্রচার
মির্জা ফখরুলের কণ্ঠ নকল করে অসত্য ভিডিও প্রচার

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বহুরূপীদের খপ্পরে পড়েছে দেশ : আলাল
বহুরূপীদের খপ্পরে পড়েছে দেশ : আলাল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তিন বাহিনী প্রধানের সাক্ষাৎ, নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তিন বাহিনী প্রধানের সাক্ষাৎ, নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিলেটে বাসদের কার্যালয় থেকে ২২ নেতাকর্মী আটক
সিলেটে বাসদের কার্যালয় থেকে ২২ নেতাকর্মী আটক

১৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

পদ্মাপাড়ে মিথেন গ্যাসের উপস্থিতি পেল বাপেক্স
পদ্মাপাড়ে মিথেন গ্যাসের উপস্থিতি পেল বাপেক্স

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিডিয়া ও তৃণমূলের সঙ্গে সম্পর্ক বাড়াতে বিএনপির ৭ টিম গঠন
মিডিয়া ও তৃণমূলের সঙ্গে সম্পর্ক বাড়াতে বিএনপির ৭ টিম গঠন

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকায় ঝুম বৃষ্টি
ঢাকায় ঝুম বৃষ্টি

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭২-এর সংবিধান বাতিল করতে হবে : মামুনুল হক
৭২-এর সংবিধান বাতিল করতে হবে : মামুনুল হক

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক হামলা মোকাবিলায় ভেনেজুয়েলার পাশে রাশিয়া
যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক হামলা মোকাবিলায় ভেনেজুয়েলার পাশে রাশিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০৭ সালের পর জন্ম নিলে সারাজীবন ধূমপান নিষেধ!
২০০৭ সালের পর জন্ম নিলে সারাজীবন ধূমপান নিষেধ!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পকেটমার-চুরির অভ্যাস কোনভাবেই ছাড়তে পারলেন না এই অভিনেত্রী!
পকেটমার-চুরির অভ্যাস কোনভাবেই ছাড়তে পারলেন না এই অভিনেত্রী!

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কোহলির রেকর্ড ভেঙে শীর্ষে বাবর
কোহলির রেকর্ড ভেঙে শীর্ষে বাবর

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোটের কোনো সুযোগ নেই : মির্জা ফখরুল
জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোটের কোনো সুযোগ নেই : মির্জা ফখরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুয়ালালামপুরের টুইন টাওয়ারের তৃতীয় ভবনে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড
কুয়ালালামপুরের টুইন টাওয়ারের তৃতীয় ভবনে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নতুন প্রেমে মজেছেন মালাইকা!
নতুন প্রেমে মজেছেন মালাইকা!

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বৃষ্টিপাতের মধ্যেই ১০ জেলায় ঝড়ের আশঙ্কা
বৃষ্টিপাতের মধ্যেই ১০ জেলায় ঝড়ের আশঙ্কা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আগে নির্বাচন চায় দেশবাসী
আগে নির্বাচন চায় দেশবাসী

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. আলী রীয়াজের পদত্যাগ দাবি নিউইয়র্ক বিএনপির
ড. আলী রীয়াজের পদত্যাগ দাবি নিউইয়র্ক বিএনপির

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার সংস্কার বাস্তবায়নে কমিশন
এবার সংস্কার বাস্তবায়নে কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন চ্যাম্পিয়ন পাবে ক্রিকেটবিশ্ব
নতুন চ্যাম্পিয়ন পাবে ক্রিকেটবিশ্ব

মাঠে ময়দানে

শোবিজ কাঁপানো প্রেম
শোবিজ কাঁপানো প্রেম

শোবিজ

বিপজ্জনক বগুড়ার মহাসড়ক
বিপজ্জনক বগুড়ার মহাসড়ক

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আসছেন জাকির নায়েক, ভারতের সতর্কবার্তা
আসছেন জাকির নায়েক, ভারতের সতর্কবার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

আড়াই শ বছরের কাঠগোলাপ গাছ
আড়াই শ বছরের কাঠগোলাপ গাছ

পেছনের পৃষ্ঠা

পাহাড়ি মেলায় মানুষের উচ্ছ্বাস
পাহাড়ি মেলায় মানুষের উচ্ছ্বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোট ছাড়া নির্বাচনের দুই পয়সার মূল্য নেই
গণভোট ছাড়া নির্বাচনের দুই পয়সার মূল্য নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

৯ দফা সংস্কার প্রস্তাব বাংলাদেশ ব্যাংকের
৯ দফা সংস্কার প্রস্তাব বাংলাদেশ ব্যাংকের

পেছনের পৃষ্ঠা

মাঠে সরব বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন
মাঠে সরব বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

চট্টগ্রামে সাজ্জাদ হত্যার নেপথ্যে পরিবহন চাঁদাবাজি নিয়ন্ত্রণ!
চট্টগ্রামে সাজ্জাদ হত্যার নেপথ্যে পরিবহন চাঁদাবাজি নিয়ন্ত্রণ!

নগর জীবন

নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা
নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

মওদুদী নয়, মদিনার ইসলাম চর্চা করি
মওদুদী নয়, মদিনার ইসলাম চর্চা করি

প্রথম পৃষ্ঠা

আলালের বক্তব্য জামায়াতের প্রতিবাদ
আলালের বক্তব্য জামায়াতের প্রতিবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

গাছের ওপর ১২ ফুট লম্বা অজগর
গাছের ওপর ১২ ফুট লম্বা অজগর

খবর

দুই দলের বোঝাপড়ার কথা শোনা যাচ্ছে
দুই দলের বোঝাপড়ার কথা শোনা যাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

দলের কাছে নতি স্বীকার উপদেষ্টাদের
দলের কাছে নতি স্বীকার উপদেষ্টাদের

প্রথম পৃষ্ঠা

এ বয়সে চাকরি পামু কোথায়
এ বয়সে চাকরি পামু কোথায়

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যয় বেড়েছে ব্যবসায়
ব্যয় বেড়েছে ব্যবসায়

পেছনের পৃষ্ঠা

বই পড়ায় ১০২ দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ৯৭তম
বই পড়ায় ১০২ দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ৯৭তম

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই ভাইকে কুপিয়ে হত্যা নরসিংদীতে
দুই ভাইকে কুপিয়ে হত্যা নরসিংদীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

দ্বার খুললেও জাহাজ নেই!
দ্বার খুললেও জাহাজ নেই!

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন কমিশন গঠন হয়েছে ভাগাভাগি করে
নির্বাচন কমিশন গঠন হয়েছে ভাগাভাগি করে

পেছনের পৃষ্ঠা

বৃষ্টিতে ভোগান্তি নগরবাসীর
বৃষ্টিতে ভোগান্তি নগরবাসীর

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৭০ হাজার ছাড়াল
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৭০ হাজার ছাড়াল

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনই শক্তিশালী গণতান্ত্রিক সমাধান
নির্বাচনই শক্তিশালী গণতান্ত্রিক সমাধান

পেছনের পৃষ্ঠা

চা বাগানে গলা কাটা তরুণী উদ্ধার
চা বাগানে গলা কাটা তরুণী উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা