শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১০ অক্টোবর, ২০১৯

কাগজ শিল্পে অশনিসংকেত

দেশের ১০৬টি কাগজ কলের মধ্যে ৫৯টি পুরোপুরি বন্ধ হয়ে গেছে। ৬টি আংশিক চালু থাকলেও বন্ধের পথে। ১৫টি কাগজ কল নিজেদের অন্য ব্যবসার সহযোগিতায় উৎপাদন ধরে রাখতে পারলেও বাকিগুলো ধুঁকছে
শামীম আহমেদ
প্রিন্ট ভার্সন
কাগজ শিল্পে অশনিসংকেত

নানা সংকটে ক্রমেই রুগ্ন শিল্পে পরিণত হচ্ছে সম্ভাবনাময়ী কাগজ শিল্প। দেশের বাজারের চাহিদা মিটিয়ে বিদেশে রপ্তানির মাধ্যমে বিপুল পরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা আয়ের স্বপ্ন নিয়ে যে শিল্পটি বড় বিনিয়োগে মাঠে নেমেছিল, সেই খাতটি আজ ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে। লোকসানে পড়ে একের পর এক বন্ধ হচ্ছে কাগজ কল। দেউলিয়া হচ্ছে বিনিয়োগকারী। বেকার হচ্ছে শ্রমিক।

ইতিমধ্যে দেশের ১০৬টি কাগজ কলের মধ্যে ৫৯টি পুরোপুরি বন্ধ হয়ে গেছে। ৬টি আংশিক চালু থাকলেও বন্ধের পথে। ১৫টি কাগজ কল নিজেদের অন্য ব্যবসার সহযোগিতায় উৎপাদন ধরে রাখতে পারলেও বাকিগুলো ধুঁকছে। এ পরিস্থিতিতে কয়েক বছরের মধ্যে বাকি মিলগুলোও বন্ধ হয়ে যাওয়ার শঙ্কা করছেন সংশ্লিষ্টরা।

বিনিয়োগকারীরা বলছেন, ব্যাংক ঋণের চড়া সুদ, গ্যাস-বিদ্যুতের উচ্চ মূল্য, বন্ড সুবিধার অপব্যবহার ও মিথ্যা ঘোষণা দিয়ে অবৈধ আমদানি, সড়কে লোডসীমা বেঁধে দেওয়ায় পরিবহন খরচ বৃদ্ধি, সরকারের পৃষ্ঠপোষকতার অভাব ও নিম্নহারে রপ্তানি প্রণোদনার কারণে সম্ভাবনাময়ী খাতটি আজ ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে। কাস্টমসে মিথ্যা ঘোষণা দিয়ে, আন্ডার-ইনভয়েসিং ও বন্ড সুবিধার অপব্যবহার করে রাতের আঁধারে রাজধানীর কাগজের বাজারে দেদারসে ঢুকছে চোরাই কাগজ। শুল্ক ফাঁকি দেওয়া এসব চোরাই কাগজের মূল্য কম হওয়ায় প্রতিযোগিতায় টিকতে পারছে না দেশি কাগজ। এতে রাষ্ট্র যেমন রাজস্ব হারাচ্ছে, তেমনি হুমকির মুখে পড়েছে দেশি কাগজ শিল্পের বিপুল বিনিয়োগ। বাজারে চাহিদা কমে যাওয়ায় মিলগুলো পূর্ণ সক্ষমতায় চালানো যাচ্ছে না। এতে উৎপাদন খরচ বাড়ছে। ঋণের উচ্চ সুদ ও চড়া ইউটিলিটি বিলের কারণেও উৎপাদন খরচ বাড়ছে। ফলে বিদেশে রপ্তানির ক্ষেত্রেও কঠিন প্রতিযোগিতার মুখে পড়তে হচ্ছে দেশের কাগজকে। চলতি বছর বন্ধ হয়ে যাওয়া ক্যাপিটাল পেপার অ্যান্ড পাল্প ইন্ডাস্ট্রিটির অর্থ বিভাগের প্রধান কাজী আবদুস সালাম এখন বনানীতে একটি মাল্টি ন্যাশনাল কোম্পানিতে চাকরি করছেন। তিনি বলেন, পুঁজির অভাবে ক্যাপিটালের দুটি মিলই চলতি বছর বন্ধ হয়ে গেছে। একটি বেসরকারি ব্যাংকের ঋণ নেওয়া ছিল। সুদ দিতে দিতে পুঁজিতে টান পড়ে। কারখানায় একটি বয়লার ও একটি জেনারেটর ছিল। এতে দুই কারখানায় মাসে গ্যাস বিল আসত প্রায় দেড় কোটি টাকা। মিল বন্ধ থাকলেও বড় অঙ্কের বিল দিতে হতো। কয়েক বছরের বিল বকেয়া পড়ায় গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেওয়া হয়। এরপরই মিল দুটি বন্ধ হয়ে যায়। প্রায় ৪০০ কর্মী ছিল। কেউ অন্যত্র যোগ দিয়েছে। বাকিরা বেকার।

বাংলাদেশ পেপার মিলস অ্যাসোসিয়েশনের (বিপিএমএ) সচিব নওশেরুল আলম বলেন, চোরাই কাগজের সঙ্গে পেরে উঠছি না। নানা সুবিধা দেওয়ার পরও সরকারি কাগজকলগুলো বন্ধ হয়ে গেছে। আর আমাদেরকে পদে পদে প্রতিবন্ধকতায় পড়তে হচ্ছে। গার্মেন্টের মতো রপ্তানিমুখী শিল্পের জন্য কিছু কাগজ পণ্যে সরকারের দেওয়া বন্ড সুবিধার অপব্যবহার করে প্রয়োজনের চেয়ে কয়েকগুণ বেশি কাগজ শুল্কমুক্ত সুবিধায় এনে অবৈধভাবে খোলা বাজারে ছাড়া হচ্ছে। এক কাগজের ঘোষণা দিয়ে ডিউটি ফাঁকি দিয়ে আনছে অন্য কাগজ। শুল্কমুক্ত সুবিধা ও আন্ডার ইনভয়েসিংয়ের মাধ্যমে আনা এসব কাগজের সঙ্গে দামে টিকতে পারছে না দেশি কাগজ। এ শিল্পে প্রায় ৭০ হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগ হয়েছে। কয়েক বছর ধরে বিনিয়োগ কমছে। ৫৯টি পেপার মিল বন্ধ হয়ে গেছে। বাকিগুলোও ধুঁকছে। খাতটির সঙ্গে প্রত্যক্ষভাবে ১০ লাখ ও পরোক্ষভাবে ৬০ লাখ মানুষের জীবিকার সম্পর্ক। এরইমধ্যে অনেকে বেকার হয়েছে। অনেক কারখানায় বেতন বন্ধ। এতে শুধু বিনিয়োগকারীরাই পথে বসেনি, কয়েক লাখ কর্মী বেকার হয়েছে। বড় বিনিয়োগ হওয়ায় হঠাৎ করে ব্যবসা গুটিয়ে ফেলার সুযোগ নেই। তাই কোনোটি লোকসান দিয়ে চালু রেখেছে, কোনোটি ন্যূনতম লাভে চলছে। তিনি বলেন, সরকার ব্যাংক সুদ একক সংখ্যায় নামিয়ে আনার ঘোষণা দিলেও আমাদেরকে ১৪-১৫ শতাংশ সুদ গুনতে হচ্ছে। এ কারণেই অনেক প্রতিষ্ঠান দেউলিয়া হয়ে গেছে। নয় লাখ টন চাহিদার বিপরীতে দেশের মিলগুলোর উৎপাদন সক্ষমতা আছে ১৬ লাখ টন। অথচ, আমরা ৬ লাখ টন উৎপাদন করেও বিক্রি করতে পারি না। আমাদের কাগজ অনেক উন্নত। যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, অস্ট্রেলিয়াসহ বিশ্বের ৩২টির বেশি দেশে রপ্তানি হয়। ২০১৮ সালে ২২ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের কাগজ আমরা রপ্তানি করি। এ বছর ৩০ মিলিয়ন ছাড়াবে আশা করছি। রপ্তানি আরও বাড়াতে পারলেও সংকট দূর হতো। কিন্তু রপ্তানিতে প্রণোদনা মাত্র ১০ শতাংশ। এ ছাড়া দফায় দফায় ইউটিলিটি বিল বাড়ানোয় উৎপাদন খরচ অনেক বেড়ে গেছে। প্রতিযোগিতামূলক দামে রপ্তানিও কঠিন হয়ে পড়েছে। ব্যাংক ঋণের সুদের হারে একক সংখ্যা বাস্তবায়ন প্রসঙ্গে জানতে বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক (মুখপাত্র) সিরাজুল ইসলামের অফিশিয়াল ল্যান্ডফোনে যোগাযোগ করা হলে জানানো হয় তিনি বিদেশে আছেন। পরে ডেপুটি গভর্নর আহমেদ জামালের মোবাইলে একাধিকবার ফোন দিলে তিনি রিসিভ করেননি। ল্যান্ডফোনে যোগাযোগ করলে তার পিএ পরিচয় দিয়ে একজন ওপাশ থেকে বলেন, ‘স্যার এ বিষয়ে কথা বলবেন না। আপনি মুখপাত্রের দফতরে যোগাযোগ করেন।’ ফের সিরাজুল ইসলামের ল্যান্ডফোনে ফোন দিয়ে দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা কে- জানতে চাইলে জেনারেল ম্যানেজার আবুল কালাম আজাদের ল্যান্ডফোন নম্বর দেওয়া হয়। যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, ‘শিল্পে ব্যাংক ঋণের সুদের হার একক সংখ্যায় আনার নির্দেশনা কিছু ব্যাংক বাস্তবায়ন করেছে। বাকি বিষয় স্যার বলতে পারবেন অথবা আমাকে জেনে জানাতে হবে।’ পরে জানাবেন বলে তিনি মোবাইল নম্বর রাখলেও আর জানাননি।

এদিকে সরেজমিন রাজধানীর নয়াবাজারের পাইকারি কাগজের দোকানগুলো ঘুরে দেখা গেছে, দেশি ও বৈধভাবে আমদানি করা কাগজের পাশাপাশি দোকানগুলো ঠাসা শুল্ক ফাঁকি দিয়ে আনা বিভিন্ন কাগজপণ্যে। পোশাক কারখানায় ব্যবহৃত বিশেষ টিস্যু কাগজ, ডুপ্লেক্স বোর্ড, নন-কার্বন রিকোয়ার্ড (এনসিআর) আর্ট কার্ড থরে থরে সাজানো। দোকানিদের সঙ্গে আলাপে জানা যায়, উন্নত মানের দেশি কাগজ থাকলেও দাম কম হওয়ায় বিদেশি কাগজের চাহিদা বেশি। রাত ১১টার পর এসব অবৈধ পণ্যের ট্রাক আনলোড হয়। ধরনভেদে এসব কাগজ দেশি কাগজের তুলনায় প্রতি রিম ৫০ টাকা থেকে ৩০ হাজার টাকা পর্যন্ত কমে বিক্রি হচ্ছে। এনসিআর কাগজ উৎপাদনে দেশের কাগজকলগুলো স্বয়ংসম্পূর্ণ হলেও ইসিজি পেপারের নামে মিথ্যা ঘোষণায় এ কাগজ অবাধে ঢুকছে খোলা বাজারে। ঢাকা কাস্টমস বন্ড কমিশনারেটের সহকারী কমিশনার মো. আল আমিন বলেন, আমরা নিয়মিত অভিযান চালাচ্ছি। গত ১৮ এপ্রিল থেকে দুই মাসে বন্ড সুবিধায় আমদানি করা ৭৬ টনের ওপরে বিভিন্ন ধরনের কাগজ আটক করেছি। ঢাকার ছয়টি, মোংলার একটি ও ফকিরহাটের একটি প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা করেছি। এদিকে সরকারের নানা পৃষ্ঠপোষকতা থাকার পরও বন্ধ হয়ে গেছে রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন খুলনা নিউজপ্রিন্ট মিলস ও নর্থ বেঙ্গল পেপার মিলস। কর্ণফুলী পেপার মিলসটি এখনো ধুঁকে ধুঁকে চললেও দেনায় ডুবে আছে। মিলটি বাঁচাতে সম্প্রতি প্রায় সাড়ে চারশ কোটি টাকা ঋণ দিয়েছে বাংলাদেশ কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজ করপোরেশন (বিসিআইসি)। এ ব্যাপারে জানতে চাইলে বিসিআইসি চেয়ারম্যান মো. হাইয়ুল কাইয়ুম বলেন, দেশের স্বার্থে, কর্মীর স্বার্থে ঋণ দিয়ে হলেও কাগজকলটি বাঁচিয়ে রাখার চেষ্টা করছি। কিন্তু ৬০-৭০ বছরের পুরনো যন্ত্রপাতি। পণ্যের উৎপাদন খরচ অনেক বেশি। দেনায় ডুবে আছে। কর্মীদের বেতন-ভাতা, পেনশন দিতে হয়। আগের ঋণ রয়েছে। গ্যাসের দাম বৃদ্ধিতে আরও লোকসানে পড়ছে। আয়ের অর্ধেকটাই যায় গ্যাস বিল দিতে। এত লোকসান দিয়ে চালিয়ে রাখা দুষ্কর। মিলটি বাঁচাতে করণীয় ঠিক করে আগামী তিন মাসের মধ্যে একটি পরিকল্পনা জমা দেব। বাংলাদেশ মুদ্রণ শিল্প সমিতির চেয়ারম্যান শহীদ সেরনিয়াবাত বলেন, ওষুধ, গার্মেন্টের মতো রপ্তানিমুখী শিল্পের জন্য কিছু বিশেষায়িত কাগজপণ্য আমদানি দরকার। তবে ছাপার কাগজ আমদানির কোনো প্রয়োজন নেই। আমাদের দেশেই কিছু কাগজ কল উন্নত কাগজ তৈরি করছে। এগুলো বিদেশেও যাচ্ছে। দেশে সক্ষমতা থাকলে বৈদেশিক মুদ্রা খরচ করে বিদেশ থেকে কাগজ আনার প্রয়োজন কী?

এই বিভাগের আরও খবর
ফ্যাসিবাদবিরোধী সব দলকে ঐক্য হতে হবে
ফ্যাসিবাদবিরোধী সব দলকে ঐক্য হতে হবে
আন্তরিকভাবে বন্যার্তদের পাশে থাকুন
আন্তরিকভাবে বন্যার্তদের পাশে থাকুন
সোশ্যাল মিডিয়ার তথ্য গোপন করলে বাতিল হবে মার্কিন ভিসা
সোশ্যাল মিডিয়ার তথ্য গোপন করলে বাতিল হবে মার্কিন ভিসা
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
ছুরি হামলা বেড়ে যাওয়ায় লন্ডনে আতঙ্ক
ছুরি হামলা বেড়ে যাওয়ায় লন্ডনে আতঙ্ক
দুদকে সাংবাদিক প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা!
দুদকে সাংবাদিক প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা!
গ্যাস লিকেজে বিস্ফোরণ, দগ্ধ দম্পতির মৃত্যু
গ্যাস লিকেজে বিস্ফোরণ, দগ্ধ দম্পতির মৃত্যু
জুনে সড়কে ৬৭১ দুর্ঘটনায় নিহত ৭১১ জন
জুনে সড়কে ৬৭১ দুর্ঘটনায় নিহত ৭১১ জন
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
রাঙ্গুনিয়ায় যুবককে গুলি করে হত্যা
রাঙ্গুনিয়ায় যুবককে গুলি করে হত্যা
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা
সর্বশেষ খবর
এসএসসিতে ফেল : বরিশালে পাঁচ ছাত্রীর আত্মহত্যার চেষ্টা, দুইজনের মৃত্যু
এসএসসিতে ফেল : বরিশালে পাঁচ ছাত্রীর আত্মহত্যার চেষ্টা, দুইজনের মৃত্যু

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

সিরাজদীখানে জমির বিরোধে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা
সিরাজদীখানে জমির বিরোধে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা বৃষ্টির প্রভাব রাজধানীর বাজারে
টানা বৃষ্টির প্রভাব রাজধানীর বাজারে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এসএসসিতে অকৃতকার্য হওয়ায় গেন্ডারিয়ায় শিক্ষার্থীর 'আত্মহত্যা'
এসএসসিতে অকৃতকার্য হওয়ায় গেন্ডারিয়ায় শিক্ষার্থীর 'আত্মহত্যা'

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেরাটনে কোস্টাল কার্নিভাল
শেরাটনে কোস্টাল কার্নিভাল

৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের
ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাকে মারধর করায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল স্বজনরা
মাকে মারধর করায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল স্বজনরা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চমেক শিক্ষার্থীদের দুই দফা দাবি
চমেক শিক্ষার্থীদের দুই দফা দাবি

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে ৭ উইকেটে হারাল শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে ৭ উইকেটে হারাল শ্রীলঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুর কারাগার থেকে পালিয়ে আসা হাজতি নারায়ণগঞ্জে গ্রেফতার
শেরপুর কারাগার থেকে পালিয়ে আসা হাজতি নারায়ণগঞ্জে গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুকসুদপুরে দাখিল পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় আত্মহত্যা
মুকসুদপুরে দাখিল পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় আত্মহত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুশইনের মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে : বিজিবি মহাপরিচালক
পুশইনের মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে : বিজিবি মহাপরিচালক

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান
ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৭ শিক্ষকের ৫ পরীক্ষার্থী, পাস করেছে মাত্র একজন
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৭ শিক্ষকের ৫ পরীক্ষার্থী, পাস করেছে মাত্র একজন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে আরও ১৪ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ১৪ জনের করোনা শনাক্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পটুয়াখালীর চারটি স্কুলে এসএসসি পরীক্ষায় পাস শূন্য
পটুয়াখালীর চারটি স্কুলে এসএসসি পরীক্ষায় পাস শূন্য

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির সাবেক সেক্রেটারিসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী খালাস
বিএনপির সাবেক সেক্রেটারিসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী খালাস

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২
মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনাপোল দিয়ে উপহারের আম গেল ভারতে
বেনাপোল দিয়ে উপহারের আম গেল ভারতে

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক
কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫
একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য
মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কুলাউড়ায় বর্জ্য অপসারণে পৌরসভা-ব্যবসায়ীদের সভা
কুলাউড়ায় বর্জ্য অপসারণে পৌরসভা-ব্যবসায়ীদের সভা

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

খুবিতে ‘ট্রান্সফরমেটিভ রিসার্চ’ 
বিষয়ক জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত
খুবিতে ‘ট্রান্সফরমেটিভ রিসার্চ’  বিষয়ক জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: পাসের হার ৬৮.৪৫, যেভাবে জানবেন ফলাফল
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: পাসের হার ৬৮.৪৫, যেভাবে জানবেন ফলাফল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি
আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন
জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন
দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন

১৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত
বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়
পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার
সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা
ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!
ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড
পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই
হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল
পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে
দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস
ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের
গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি
মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন
পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন

সম্পাদকীয়

নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি

সম্পাদকীয়

পালিয়ে গেছে দস্যি ছেলে
পালিয়ে গেছে দস্যি ছেলে

ডাংগুলি