শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৩ ডিসেম্বর, ২০১৯ আপডেট:

আরও ঘনীভূত রোহিঙ্গা সংকট

চীনা উদ্যোগেও সাড়া নেই মিয়ানমারের, অনিশ্চিত ত্রিদেশীয় বৈঠক, অপরাধ আদালতে মামলার পর বিশ্বব্যাপী অপপ্রচার, নতুন চ্যালেঞ্জে প্রত্যাবাসন
কূটনৈতিক প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
আরও ঘনীভূত রোহিঙ্গা সংকট

রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন ইস্যুতে আঞ্চলিক শক্তিধর চীনের মধ্যস্থতাও কোনো কাজে আসছে না। চীনের মধ্যস্থতায় ত্রিদেশীয় যে উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল, মিয়ানমারের অনাগ্রহে তা অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে। অন্যদিকে রোহিঙ্গা গণহত্যার বিচার চেয়ে আন্তর্জাতিক ন্যায়বিচার আদালতে মামলা দায়েরের পর মিয়ানমার বাংলাদেশের বিরুদ্ধে বিশ্বব্যাপী অপপ্রচারে নেমেছে। এই অপপ্রচার মোকাবিলা এখন কূটনৈতিক ক্ষেত্রে বাংলাদেশের জন্য নতুন চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে। মামলার প্রক্রিয়া আরও এগিয়ে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে মিয়ানমারের অপকৌশল আরও বাড়তে পারে বলে শঙ্কা প্রকাশ করা হচ্ছে। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, গত সেপ্টেম্বরে নিউইয়র্কে জাতিসংঘ অধিবেশনের সাইড লাইনে বাংলাদেশ, চীন ও মিয়ানমারের মধ্যে ত্রিপক্ষীয় মন্ত্রী পর্যায়ের বৈঠক হয়েছিল। সেখানে জাতিসংঘ মহাসচিবের প্রতিনিধিও উপস্থিত ছিলেন। ওই বৈঠকে সিদ্ধান্ত হয়েছিল, তিন দেশ মিলে মাঠপর্যায়ে একটি কমিটি হবে এবং তারা প্রত্যাবাসন জটিলতা নিরসনে কাজ করবে। পরে মিয়ানমার অনুবিভাগের মহাপরিচালক, চীন ও মিয়ানমারের দূত এ তিনজন নিজ নিজ দেশের প্রতিনিধি হিসেবে তিন সদস্যের কমিটি গঠিত হয়। তাদের মধ্যে এক দফা আলোচনাও হয়েছে। কিন্তু আনুষ্ঠানিক বৈঠক এবং প্রত্যাবাসন নিয়ে গত মাসের শুরুতেই তাদের ফের বৈঠকে বসার কথা ছিল। বাংলাদেশের পক্ষ থেকে ওই বৈঠক আয়োজনে প্রস্তুতির কথা চীনের রাষ্ট্রদূতের মাধ্যমে মিয়ানমারকে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে। কিন্তু তা হয়নি মিয়ানমারের অনাগ্রহের কারণে। তারা এখনো বৈঠকে বসতে সম্মতিও দেয়নি। জানা যায়, আন্তর্জাতিক ন্যায়বিচার আদালতে গাম্বিয়ার মামলা এবং আর্জেন্টিনার মানবাধিকার কর্মীদের অন্য একটি মামলার পর মিয়ানমার ব্যাপকভাবে বাংলাদেশবিরোধী অপপ্রচারের কৌশল নিয়েছে। ১৫ নভেম্বর মিয়ানমারের স্টেট কাউন্সেলর অং সান সু চির কার্যালয়ের একজন মুখপাত্র সংবাদ সম্মেলনে দাবি করেন, রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে বাংলাদেশ সহযোগিতা করেনি এবং দুই দেশের মধ্যে এ-সংক্রান্ত দ্বিপক্ষীয় চুক্তির প্রতি সম্মান প্রদর্শন করেনি। ওই মুখপাত্র আন্তর্জাতিক আদালতে রাখাইনে গণহত্যা বিচারের মামলার জন্যও কঠোর সমালোচনা করেন। রোহিঙ্গা সংকট ঘিরে নানামুখী রাজনীতির জন্য আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কেও দায়ী করেন তিনি। ওই সংবাদ সম্মেলনের পর মিয়ানমারের পক্ষ থেকে নিউইয়র্কে জাতিসংঘ সদর দফতরে এবং পশ্চিমা বেশ কয়েকটি দেশের দূতাবাসে চিঠিও দেওয়া হয়েছে। ওই চিঠিতেও রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে বাংলাদেশ অসহযোগিতা করছে, চুক্তির শর্ত মানছে না- এমন তথ্য দেওয়া হয়েছে। এর বাইরে নেপিদোতে বিভিন্ন দেশের কূটনীতিকদের সঙ্গে দফায় দফায় বৈঠকের মাধ্যমেও বাংলাদেশবিরোধী অপপ্রচার চালানো হয়েছে।

কূটনৈতিক সূত্রের খবর, আইসিজেতে গাম্বিয়ার মামলার পর মিয়ানমার রোহিঙ্গা ইস্যুতে বেশ বিচলিত হয়ে পড়েছে। কারণ হেগের এই আদালত থেকে গণহত্যার জন্য মিয়ানমার কর্তৃপক্ষকে দায়ী করে রায় দিলে তা সব সদস্যরাষ্ট্রকে মানতে হবে। এর ফলে আদালতের রায়ে গণহত্যার জন্য কেউ চিহ্নিত হলে এবং তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের রায় হলে ওই ব্যক্তিরা সদস্যরাষ্ট্রগুলোতে ভ্রমণ করতে পারবেন না। আইসিজের কোনো সদস্যরাষ্ট্রে ভ্রমণে গেলেই তাদের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক আদালতের রায় অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে। ঢাকার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা জানান, মিয়ানমারের অপপ্রচারের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ শক্ত অবস্থান নিয়ে কূটনৈতিক তৎপরতা চালিয়ে যচ্ছে। এরই মধ্যে বিভিন্ন দেশে বাংলাদেশ দূতাবাসের পক্ষ থেকে কূটনৈতিক ব্রিফিং এবং সৌজন্য বৈঠকের মাধ্যমে মিয়ানমারের অপপ্রচারের জবাব তুলে ধরা হয়েছে। এ কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে। এছাড়া অপপ্রচার মোকাবিলায় রোহিঙ্গা সংকটের বর্তমান অবস্থার সঠিক চিত্র তুলে ধরে জাতিসংঘসহ বিভিন্ন দেশের কাছে প্রচার চালানো হচ্ছে। কর্মকর্তারা বলছেন, এ ধরনের অপপ্রচার মিয়ানমারের জন্য খুব বেশি লাভজনক হবে না। কারণ রাখাইনে মিয়ানমার বাহিনী কী ধরনের গণহত্যা চালিয়েছে এবং রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন বিলম্বিত করতে কী ধরনের অপকৌশল নিয়েছে, সেটা আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের কাছে স্পষ্ট। তবে মিয়ানমারের অপপ্রচারের কারণেই বরং রোহিঙ্গা সংকট আরও জটিল হচ্ছে এবং প্রত্যাবাসনও বিলম্বিত হচ্ছে। রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন শুরুর প্রক্রিয়া ত্বরান্বিত করার পরিবর্তে এখন অপপ্রচার মোকাবিলার কূটনীতিতেই বেশি জোর দিতে হচ্ছে। চলিত মাসে ভাসানচরে যাবেন জাতিসংঘের প্রতিনিধিরা : কিছুসংখ্যক রোহিঙ্গা শরণার্থী স্থানান্তরের জন্য ভাসানচর কতটা তৈরি, তা দেখতে জাতিসংঘের একটি প্রতিনিধিদলের চলতি মাসেই সেখানে যাওয়ার কথা রয়েছে। গতকাল এক ব্রিফিংয়ে পররাষ্ট্রসচিব মো. শহীদুল হক এ তথ্য জানান। জাতিসংঘ রোহিঙ্গাদের ভাসানচরে সরিয়ে নেওয়ার বিরোধিতা করছে কিনা জানতে চাইলে শহীদুল হক বলেন, জাতিসংঘ বেশ কিছুদিন ধরেই বাংলাদেশের সঙ্গে এ বিষয়ে কাজ করছে। এ-সংক্রান্ত জাতিসংঘের একটি কারিগরি দলের খুব শিগগির ভাসানচর যাওয়ার কথা রয়েছে। প্রতিনিধিদলটি সেখানে কিছু বিষয় নিশ্চিত করতে চায়। ওই বিষয়গুলোর সুরাহার পর স্থানান্তরের প্রক্রিয়া শুরু হবে। কাজেই জাতিসংঘ রোহিঙ্গাদের ভাসানচরে পাঠানোর বিরোধিতা করছে এ কথা ঠিক নয়। জাতিসংঘের প্রতিনিধিদল কবে ভাসানচরে যাবে জানতে চাইলে শহীদুল হক বলেন, এ মাসের মধ্যে হবে বলে আশা করা হচ্ছে। মধ্যে প্রতিকূল আবহাওয়ার কারণে তাদের সফর পিছিয়েছে। আন্তর্জাতিক বিচার আদালতে মিয়ানমারের বিরুদ্ধে গাম্বিয়ার মামলার ক্ষেত্রে আইনি পরামর্শক সংস্থার মতামত নেওয়া হয়েছে কিনা জানতে চাইলে পররাষ্ট্রসচিব বলেন, রোহিঙ্গারা যে চলে এসে কেন যাচ্ছে না, সেটা দেখতে হবে। পাশাপাশি তাদের ওপর নৃশংসতার জবাবদিহি ও বিচারের বিষয়গুলোও দেখতে হবে। গত সেপ্টেম্বরে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, জবাবদিহি ও বিচার নিশ্চিত হলে এরা নিজের দেশে ফিরে যাবে। না হলে বারবারই বাংলাদেশে আসবে।

এর সম্ভাব্য মূল কারণ হতে পারে মিয়ানমারের জবাবদিহি আর বিচারের বিষয়টির সুরাহা হয়নি। রোহিঙ্গাদের তাদের দেশের নাগরিকত্বের বিষয়টির সুরাহা হয়নি। শহীদুল হক বলেন, ‘জবাবদিহি ও বিচারের বিষয়ে আমাদের যে অবস্থান, সেটা আইসিসিতে হোক আর আন্তর্জাতিক বিচার আদালতে হোক, ঠিক ওটারই প্রতিফলন। সেখানে গাম্বিয়ার যে মামলা, ওটা ওআইসির পক্ষ থেকে করা হয়েছে। এই প্রক্রিয়ার সঙ্গে বাংলাদেশ ওতপ্রোতভাবে জড়িত। আইসিসি স্বতঃপ্রণোদিতভাবে আদালতে বিষয়টি তুলেছে। এ বিষয়ে আইসিসি আমাদের মতামত চেয়েছিল। তাদের অনুরোধে আমরা মতামত দিয়েছি। আইসিসি যাতে এখানে কাজ করতে পারে সে জন্য তাদের সঙ্গে আমাদের একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়েছে। কাজেই এ প্রক্রিয়াগুলোতে আমরা নানাভাবে জড়িত। আন্তর্জাতিকভাবে কোনো আইনি পরামর্শক প্রতিষ্ঠানের মতামত নেওয়া হয়েছে কিনা এ প্রসঙ্গে বলতে পারি, এ বিষয়ে বাংলাদেশের যা যা করার আমরা সবই করেছি। আন্তর্জাতিক বিচার আদালতে মিয়ানমারের বিরুদ্ধে গণহত্যার মামলায় অং সান সু চি তাঁর দেশের পক্ষে কথা বলবেন। ওই আদালতে বাংলাদেশের পক্ষে কে কথা বলবেন জানতে চাইলে পররাষ্ট্রসচিব বলেন, ‘আমাদের মনে রাখতে হবে মিয়ানমারের বিরুদ্ধে মামলাটা করেছে গাম্বিয়া। সুতরাং আদালতে বিষয়টির মোকাবিলা করবেন গাম্বিয়ার প্রতিনিধি।

গাম্বিয়া থেকে কে যাচ্ছেন, সেটা যেকোনো কিছুর চেয়ে অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ। বাংলাদেশের আদালতে বক্তব্য রাখার কোনো সুযোগ নেই।

রোহিঙ্গা সমস্যাটি বাংলাদেশ দ্বিপক্ষীয়ভাবে সমাধানের চেষ্টা করছে। মিয়ানমার যখন দেখবে আন্তর্জাতিক বিচার আদালতে বিষয়টি গড়াচ্ছে, তখন কি দ্বিপক্ষীয় প্রক্রিয়া ঝুলে যাবে? এ প্রশ্নের উত্তরে শহীদুল হক বলেন, আমাদের নীতি হচ্ছে দ্বিপক্ষীয় এবং বহুপক্ষীয়। ২০১৭ সালে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদে বক্তৃতা দেওয়ার সময় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিষয়টি তুলেছেন। সুতরাং মিয়ানমার তখন থেকেই জানে আমরা দুই দিক থেকেই বিষয়টি সুরাহার চেষ্টা করছি। একটা আরেকটার পরিপূরক। বাংলাদেশ প্রত্যাবাসন চায়, নাকি বিচার চায় জানতে চাইলে পররাষ্ট্রসচিব বলেন, প্রত্যাবাসন ও বিচার অঙ্গাঙ্গিভাবে জড়িত। এর আগেও প্রত্যাবাসন হয়েছে। তারা গেছে এবং আবার এসেছে। তাদের প্রত্যাবর্তন যেন টেকসই হয়, আর ফিরে না আসে, সে জন্য জবাবদিহি গুরুত্বপূর্ণ। জবাবদিহি ও ফিরে যাওয়া একটা আরেকটার পরিপূরক। 

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি
বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি
ইতিবাচক দেখছেন ৮০.৩২ শতাংশ নেটিজেন
ইতিবাচক দেখছেন ৮০.৩২ শতাংশ নেটিজেন
বিমানবন্দরে ভয়াবহ আগুন
বিমানবন্দরে ভয়াবহ আগুন
মেহেরপুর সীমান্ত দিয়ে হস্তান্তর ১৪ বাংলাদেশিকে
মেহেরপুর সীমান্ত দিয়ে হস্তান্তর ১৪ বাংলাদেশিকে
থালা হাতে মিছিল করবেন এমপিওভুক্ত শিক্ষকরা
থালা হাতে মিছিল করবেন এমপিওভুক্ত শিক্ষকরা
ডেঙ্গুতে চলতি বছরে ২৪৪ জনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে চলতি বছরে ২৪৪ জনের মৃত্যু
পুলিশের পাঁচ মামলায় আসামি ৯০০
পুলিশের পাঁচ মামলায় আসামি ৯০০
কান্দাহারে পাকিস্তানের হামলা, নিহত ৪০
কান্দাহারে পাকিস্তানের হামলা, নিহত ৪০
ভক্তের পদচারণে মুখর সাঁইজির আখড়া
ভক্তের পদচারণে মুখর সাঁইজির আখড়া
ভালো ফল করেও ভর্তি নিয়ে শঙ্কা
ভালো ফল করেও ভর্তি নিয়ে শঙ্কা
ভোগ্যপণ্য মানেই আমদানিনির্ভরতা
ভোগ্যপণ্য মানেই আমদানিনির্ভরতা
জুলাই যোদ্ধাদের মার খাওয়া লজ্জাজনক
জুলাই যোদ্ধাদের মার খাওয়া লজ্জাজনক
সর্বশেষ খবর
রাষ্ট্র ও সংবিধান থেকে নজর সরাতে পিআর আন্দোলন: নাহিদ ইসলাম
রাষ্ট্র ও সংবিধান থেকে নজর সরাতে পিআর আন্দোলন: নাহিদ ইসলাম

এই মাত্র | রাজনীতি

কাউকে খুশী করতে কমিশন শাপলা প্রতীক দিচ্ছে না: সারজিস
কাউকে খুশী করতে কমিশন শাপলা প্রতীক দিচ্ছে না: সারজিস

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আইসিসিবিতে বাংলাদেশ-চীন গ্রিন টেক্সটাইল এক্সপো
আইসিসিবিতে বাংলাদেশ-চীন গ্রিন টেক্সটাইল এক্সপো

৯ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

গাইবান্ধায় ভুল চিকিৎসায় প্রসূতি ও নবজাতকের মৃত্যু
গাইবান্ধায় ভুল চিকিৎসায় প্রসূতি ও নবজাতকের মৃত্যু

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাড়ে ২৬ ঘণ্টা পর পুরোপুরি নিভল কার্গো ভিলেজের আগুন
সাড়ে ২৬ ঘণ্টা পর পুরোপুরি নিভল কার্গো ভিলেজের আগুন

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

জমি নিয়ে বিরোধে বাবা-ছেলেকে কুপিয়ে জখমের অভিযোগ
জমি নিয়ে বিরোধে বাবা-ছেলেকে কুপিয়ে জখমের অভিযোগ

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তায় নারীরা চাকরি হারানোর বেশি ঝুঁকিতে: জাতিসংঘ
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তায় নারীরা চাকরি হারানোর বেশি ঝুঁকিতে: জাতিসংঘ

২২ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বিশ্বখ্যাত ল্যুভর জাদুঘরে চুরি
বিশ্বখ্যাত ল্যুভর জাদুঘরে চুরি

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অগ্নিকাণ্ড পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র হতে পারে, এটি খতিয়ে দেখা জরুরি’
‘অগ্নিকাণ্ড পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র হতে পারে, এটি খতিয়ে দেখা জরুরি’

৩৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

জাপানের সম্মানজনক এনইএফ বৃত্তি পেল গাকৃবির ২০ শিক্ষার্থী
জাপানের সম্মানজনক এনইএফ বৃত্তি পেল গাকৃবির ২০ শিক্ষার্থী

৩৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

থালা-বাসন নিয়ে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের ভুখা মিছিল, আটকে দিল পুলিশ
থালা-বাসন নিয়ে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের ভুখা মিছিল, আটকে দিল পুলিশ

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

নাতীর বিরুদ্ধে নানীকে খুনের অভিযোগ
নাতীর বিরুদ্ধে নানীকে খুনের অভিযোগ

৪৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

কর্তৃত্ব নয় ভ্রাতৃত্বের মাধ্যমে জনগণকে আপন করে নিতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক
কর্তৃত্ব নয় ভ্রাতৃত্বের মাধ্যমে জনগণকে আপন করে নিতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

দ্বিতীয় ওয়ানডের আগে নাসুমকে দলে নিলো বাংলাদেশ
দ্বিতীয় ওয়ানডের আগে নাসুমকে দলে নিলো বাংলাদেশ

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মাদারীপুরে বাস-মাহিন্দ্রার মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ১
মাদারীপুরে বাস-মাহিন্দ্রার মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ১

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মহাকাশে সাত ঘণ্টা স্থায়ী রহস্যময় আলোর বিস্ফোরণ
মহাকাশে সাত ঘণ্টা স্থায়ী রহস্যময় আলোর বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

মেলবোর্নে তিন প্রবাসী নারীর নতুন ফ্যাশন হাউজের যাত্রা
মেলবোর্নে তিন প্রবাসী নারীর নতুন ফ্যাশন হাউজের যাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বরুড়ায় মুন্সী জিন্নাত আলী ওয়েলফেয়ার ট্রাস্টের অভিষেক অনুষ্ঠিত
বরুড়ায় মুন্সী জিন্নাত আলী ওয়েলফেয়ার ট্রাস্টের অভিষেক অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় স্কুলশিক্ষক নিহত
সড়ক দুর্ঘটনায় স্কুলশিক্ষক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাভার্ড ভ্যান ভর্তি ভারতীয় শাড়ি জব্দ
কাভার্ড ভ্যান ভর্তি ভারতীয় শাড়ি জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আন্দোলনরত শিক্ষকদের ক্লাসে ফিরে যাওয়ার আহ্বান শিক্ষা উপদেষ্টার
আন্দোলনরত শিক্ষকদের ক্লাসে ফিরে যাওয়ার আহ্বান শিক্ষা উপদেষ্টার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিনাজপুরে মেলায় হোটেলে নাস্তা খেয়ে শিশুসহ ৬ জন অজ্ঞান
দিনাজপুরে মেলায় হোটেলে নাস্তা খেয়ে শিশুসহ ৬ জন অজ্ঞান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াতসহ সমমনা রাজনৈতিক দলগুলোর নতুন কর্মসূচি
জামায়াতসহ সমমনা রাজনৈতিক দলগুলোর নতুন কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারীদের বিশেষায়িত ব্যাংক আরব আমিরাতের কাছে বিক্রি করল পাকিস্তান
নারীদের বিশেষায়িত ব্যাংক আরব আমিরাতের কাছে বিক্রি করল পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রেইন ওয়াটার হার্ভেস্টিং প্রকল্পে সৌদির সহায়তা চাইলো বাংলাদেশ
রেইন ওয়াটার হার্ভেস্টিং প্রকল্পে সৌদির সহায়তা চাইলো বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাতকানিয়ায় নিখোঁজ বৃদ্ধের গলিত লাশ উদ্ধার
সাতকানিয়ায় নিখোঁজ বৃদ্ধের গলিত লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রাম উত্তর জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার
চট্টগ্রাম উত্তর জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাবেক এমপি কবিরুল হকের জামিন নামঞ্জুর
সাবেক এমপি কবিরুল হকের জামিন নামঞ্জুর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে অজ্ঞাত যুবকের লাশ উদ্ধার
চট্টগ্রামে অজ্ঞাত যুবকের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাবনায় রূপপুর প্রকল্পের দোভাষীর মরদেহ উদ্ধার
পাবনায় রূপপুর প্রকল্পের দোভাষীর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা নির্ধারণ
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা নির্ধারণ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা
বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা
দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে বাংলাদেশি পাসপোর্ট
গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে বাংলাদেশি পাসপোর্ট

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা
আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি
২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার
আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি
চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক
নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম
হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাপলা প্রতীক দেওয়া সম্ভব নয় : ইসি আনোয়ারুল
শাপলা প্রতীক দেওয়া সম্ভব নয় : ইসি আনোয়ারুল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে আবারও পরমাণু বোমার হুঁশিয়ারি দিলেন পাকিস্তান সেনাপ্রধান
ভারতকে আবারও পরমাণু বোমার হুঁশিয়ারি দিলেন পাকিস্তান সেনাপ্রধান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের
মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই যোদ্ধাদের নিয়ে বক্তব্য এনসিপি আংশিক কাট করেছে : সালাহউদ্দিন
জুলাই যোদ্ধাদের নিয়ে বক্তব্য এনসিপি আংশিক কাট করেছে : সালাহউদ্দিন

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতে ২৪ ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তির গণ-আত্মহত্যার চেষ্টা, নেপথ্যে যা...
ভারতে ২৪ ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তির গণ-আত্মহত্যার চেষ্টা, নেপথ্যে যা...

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর
ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা শিক্ষকদের
আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা শিক্ষকদের

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পবিরোধী ‘নো কিংস’ আন্দোলনে জনতার ঢল, উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র
ট্রাম্পবিরোধী ‘নো কিংস’ আন্দোলনে জনতার ঢল, উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন পদক্ষেপ, লাহোরে নাটকীয়ভাবে কমল ৭০ শতাংশ বায়ুদূষণ
নতুন পদক্ষেপ, লাহোরে নাটকীয়ভাবে কমল ৭০ শতাংশ বায়ুদূষণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ
ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কানাডা কি সত্যিই হারিয়ে যাচ্ছে?
কানাডা কি সত্যিই হারিয়ে যাচ্ছে?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে চিকিৎসা ক্ষেত্রে আমূল পরিবর্তন আনবে: তারেক রহমান
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে চিকিৎসা ক্ষেত্রে আমূল পরিবর্তন আনবে: তারেক রহমান

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সৌদিতে হামলা মানেই যুক্তরাষ্ট্রে হামলা: নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তির পথে রিয়াদ
সৌদিতে হামলা মানেই যুক্তরাষ্ট্রে হামলা: নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তির পথে রিয়াদ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘হত্যাযজ্ঞ ও ধ্বংসের স্থপতি’ ইসরায়েলের ১৭ বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস
‘হত্যাযজ্ঞ ও ধ্বংসের স্থপতি’ ইসরায়েলের ১৭ বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রতিদিন একটি শসা খেলে মিলবে যে উপকার
প্রতিদিন একটি শসা খেলে মিলবে যে উপকার

১১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

৪৫ বছর ছদ্মবেশে বিলাসী জীবন, অবশেষে বিচারের মুখে গুম-খুনের হোতা গোয়েন্দাপ্রধান
৪৫ বছর ছদ্মবেশে বিলাসী জীবন, অবশেষে বিচারের মুখে গুম-খুনের হোতা গোয়েন্দাপ্রধান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহজালাল বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল শুরু
শাহজালাল বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল শুরু

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগুন নিয়ন্ত্রণে বড় বাধা ছিল বাতাস: ফায়ার সার্ভিসের ডিজি
আগুন নিয়ন্ত্রণে বড় বাধা ছিল বাতাস: ফায়ার সার্ভিসের ডিজি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস
বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন
অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন

শোবিজ

এখনো সিঙ্গেল ইধিকা
এখনো সিঙ্গেল ইধিকা

শোবিজ

বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ
বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ

মাঠে ময়দানে

অভিনয় নিয়ে আফজাল
অভিনয় নিয়ে আফজাল

শোবিজ

মোশাররফ করিমের গল্প
মোশাররফ করিমের গল্প

শোবিজ

প্রচারে বিএনপি জামায়াত এনসিপি ইসলামি দল
প্রচারে বিএনপি জামায়াত এনসিপি ইসলামি দল

নগর জীবন

প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই
প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই

শোবিজ

কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!
কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!

পূর্ব-পশ্চিম

নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের
নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের

দেশগ্রাম

ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি
ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি

দেশগ্রাম

প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ
প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ

দেশগ্রাম

বিমানবন্দরে ভয়াবহ আগুন
বিমানবন্দরে ভয়াবহ আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান
পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান

পূর্ব-পশ্চিম

সর্বোচ্চ চিকিৎসাসেবা নিশ্চিত করতে হবে
সর্বোচ্চ চিকিৎসাসেবা নিশ্চিত করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবন্দরে নিরাপত্তার ঘাটতি স্পষ্ট
বিমানবন্দরে নিরাপত্তার ঘাটতি স্পষ্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাশলেস সোসাইটি গড়া এখন সময়ের দাবি
ক্যাশলেস সোসাইটি গড়া এখন সময়ের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা
উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা

দেশগ্রাম

মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা
মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা

দেশগ্রাম

আইনি ভিত্তি না হলে প্রহসন হবে
আইনি ভিত্তি না হলে প্রহসন হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে বেড়েছে অবৈধ অস্ত্রের ব্যবহার
চট্টগ্রামে বেড়েছে অবৈধ অস্ত্রের ব্যবহার

নগর জীবন

ভক্তের পদচারণে মুখর সাঁইজির আখড়া
ভক্তের পদচারণে মুখর সাঁইজির আখড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ
ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ

দেশগ্রাম

কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে
কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে

দেশগ্রাম

চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার
চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার

পূর্ব-পশ্চিম

আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং
আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং

দেশগ্রাম

সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর
সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর

দেশগ্রাম

ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের
ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের

পূর্ব-পশ্চিম