শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৩ ডিসেম্বর, ২০১৯ আপডেট:

আরও ঘনীভূত রোহিঙ্গা সংকট

চীনা উদ্যোগেও সাড়া নেই মিয়ানমারের, অনিশ্চিত ত্রিদেশীয় বৈঠক, অপরাধ আদালতে মামলার পর বিশ্বব্যাপী অপপ্রচার, নতুন চ্যালেঞ্জে প্রত্যাবাসন
কূটনৈতিক প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
আরও ঘনীভূত রোহিঙ্গা সংকট

রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন ইস্যুতে আঞ্চলিক শক্তিধর চীনের মধ্যস্থতাও কোনো কাজে আসছে না। চীনের মধ্যস্থতায় ত্রিদেশীয় যে উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল, মিয়ানমারের অনাগ্রহে তা অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে। অন্যদিকে রোহিঙ্গা গণহত্যার বিচার চেয়ে আন্তর্জাতিক ন্যায়বিচার আদালতে মামলা দায়েরের পর মিয়ানমার বাংলাদেশের বিরুদ্ধে বিশ্বব্যাপী অপপ্রচারে নেমেছে। এই অপপ্রচার মোকাবিলা এখন কূটনৈতিক ক্ষেত্রে বাংলাদেশের জন্য নতুন চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে। মামলার প্রক্রিয়া আরও এগিয়ে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে মিয়ানমারের অপকৌশল আরও বাড়তে পারে বলে শঙ্কা প্রকাশ করা হচ্ছে। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, গত সেপ্টেম্বরে নিউইয়র্কে জাতিসংঘ অধিবেশনের সাইড লাইনে বাংলাদেশ, চীন ও মিয়ানমারের মধ্যে ত্রিপক্ষীয় মন্ত্রী পর্যায়ের বৈঠক হয়েছিল। সেখানে জাতিসংঘ মহাসচিবের প্রতিনিধিও উপস্থিত ছিলেন। ওই বৈঠকে সিদ্ধান্ত হয়েছিল, তিন দেশ মিলে মাঠপর্যায়ে একটি কমিটি হবে এবং তারা প্রত্যাবাসন জটিলতা নিরসনে কাজ করবে। পরে মিয়ানমার অনুবিভাগের মহাপরিচালক, চীন ও মিয়ানমারের দূত এ তিনজন নিজ নিজ দেশের প্রতিনিধি হিসেবে তিন সদস্যের কমিটি গঠিত হয়। তাদের মধ্যে এক দফা আলোচনাও হয়েছে। কিন্তু আনুষ্ঠানিক বৈঠক এবং প্রত্যাবাসন নিয়ে গত মাসের শুরুতেই তাদের ফের বৈঠকে বসার কথা ছিল। বাংলাদেশের পক্ষ থেকে ওই বৈঠক আয়োজনে প্রস্তুতির কথা চীনের রাষ্ট্রদূতের মাধ্যমে মিয়ানমারকে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে। কিন্তু তা হয়নি মিয়ানমারের অনাগ্রহের কারণে। তারা এখনো বৈঠকে বসতে সম্মতিও দেয়নি। জানা যায়, আন্তর্জাতিক ন্যায়বিচার আদালতে গাম্বিয়ার মামলা এবং আর্জেন্টিনার মানবাধিকার কর্মীদের অন্য একটি মামলার পর মিয়ানমার ব্যাপকভাবে বাংলাদেশবিরোধী অপপ্রচারের কৌশল নিয়েছে। ১৫ নভেম্বর মিয়ানমারের স্টেট কাউন্সেলর অং সান সু চির কার্যালয়ের একজন মুখপাত্র সংবাদ সম্মেলনে দাবি করেন, রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে বাংলাদেশ সহযোগিতা করেনি এবং দুই দেশের মধ্যে এ-সংক্রান্ত দ্বিপক্ষীয় চুক্তির প্রতি সম্মান প্রদর্শন করেনি। ওই মুখপাত্র আন্তর্জাতিক আদালতে রাখাইনে গণহত্যা বিচারের মামলার জন্যও কঠোর সমালোচনা করেন। রোহিঙ্গা সংকট ঘিরে নানামুখী রাজনীতির জন্য আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কেও দায়ী করেন তিনি। ওই সংবাদ সম্মেলনের পর মিয়ানমারের পক্ষ থেকে নিউইয়র্কে জাতিসংঘ সদর দফতরে এবং পশ্চিমা বেশ কয়েকটি দেশের দূতাবাসে চিঠিও দেওয়া হয়েছে। ওই চিঠিতেও রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে বাংলাদেশ অসহযোগিতা করছে, চুক্তির শর্ত মানছে না- এমন তথ্য দেওয়া হয়েছে। এর বাইরে নেপিদোতে বিভিন্ন দেশের কূটনীতিকদের সঙ্গে দফায় দফায় বৈঠকের মাধ্যমেও বাংলাদেশবিরোধী অপপ্রচার চালানো হয়েছে।

কূটনৈতিক সূত্রের খবর, আইসিজেতে গাম্বিয়ার মামলার পর মিয়ানমার রোহিঙ্গা ইস্যুতে বেশ বিচলিত হয়ে পড়েছে। কারণ হেগের এই আদালত থেকে গণহত্যার জন্য মিয়ানমার কর্তৃপক্ষকে দায়ী করে রায় দিলে তা সব সদস্যরাষ্ট্রকে মানতে হবে। এর ফলে আদালতের রায়ে গণহত্যার জন্য কেউ চিহ্নিত হলে এবং তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের রায় হলে ওই ব্যক্তিরা সদস্যরাষ্ট্রগুলোতে ভ্রমণ করতে পারবেন না। আইসিজের কোনো সদস্যরাষ্ট্রে ভ্রমণে গেলেই তাদের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক আদালতের রায় অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে। ঢাকার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা জানান, মিয়ানমারের অপপ্রচারের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ শক্ত অবস্থান নিয়ে কূটনৈতিক তৎপরতা চালিয়ে যচ্ছে। এরই মধ্যে বিভিন্ন দেশে বাংলাদেশ দূতাবাসের পক্ষ থেকে কূটনৈতিক ব্রিফিং এবং সৌজন্য বৈঠকের মাধ্যমে মিয়ানমারের অপপ্রচারের জবাব তুলে ধরা হয়েছে। এ কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে। এছাড়া অপপ্রচার মোকাবিলায় রোহিঙ্গা সংকটের বর্তমান অবস্থার সঠিক চিত্র তুলে ধরে জাতিসংঘসহ বিভিন্ন দেশের কাছে প্রচার চালানো হচ্ছে। কর্মকর্তারা বলছেন, এ ধরনের অপপ্রচার মিয়ানমারের জন্য খুব বেশি লাভজনক হবে না। কারণ রাখাইনে মিয়ানমার বাহিনী কী ধরনের গণহত্যা চালিয়েছে এবং রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন বিলম্বিত করতে কী ধরনের অপকৌশল নিয়েছে, সেটা আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের কাছে স্পষ্ট। তবে মিয়ানমারের অপপ্রচারের কারণেই বরং রোহিঙ্গা সংকট আরও জটিল হচ্ছে এবং প্রত্যাবাসনও বিলম্বিত হচ্ছে। রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন শুরুর প্রক্রিয়া ত্বরান্বিত করার পরিবর্তে এখন অপপ্রচার মোকাবিলার কূটনীতিতেই বেশি জোর দিতে হচ্ছে। চলিত মাসে ভাসানচরে যাবেন জাতিসংঘের প্রতিনিধিরা : কিছুসংখ্যক রোহিঙ্গা শরণার্থী স্থানান্তরের জন্য ভাসানচর কতটা তৈরি, তা দেখতে জাতিসংঘের একটি প্রতিনিধিদলের চলতি মাসেই সেখানে যাওয়ার কথা রয়েছে। গতকাল এক ব্রিফিংয়ে পররাষ্ট্রসচিব মো. শহীদুল হক এ তথ্য জানান। জাতিসংঘ রোহিঙ্গাদের ভাসানচরে সরিয়ে নেওয়ার বিরোধিতা করছে কিনা জানতে চাইলে শহীদুল হক বলেন, জাতিসংঘ বেশ কিছুদিন ধরেই বাংলাদেশের সঙ্গে এ বিষয়ে কাজ করছে। এ-সংক্রান্ত জাতিসংঘের একটি কারিগরি দলের খুব শিগগির ভাসানচর যাওয়ার কথা রয়েছে। প্রতিনিধিদলটি সেখানে কিছু বিষয় নিশ্চিত করতে চায়। ওই বিষয়গুলোর সুরাহার পর স্থানান্তরের প্রক্রিয়া শুরু হবে। কাজেই জাতিসংঘ রোহিঙ্গাদের ভাসানচরে পাঠানোর বিরোধিতা করছে এ কথা ঠিক নয়। জাতিসংঘের প্রতিনিধিদল কবে ভাসানচরে যাবে জানতে চাইলে শহীদুল হক বলেন, এ মাসের মধ্যে হবে বলে আশা করা হচ্ছে। মধ্যে প্রতিকূল আবহাওয়ার কারণে তাদের সফর পিছিয়েছে। আন্তর্জাতিক বিচার আদালতে মিয়ানমারের বিরুদ্ধে গাম্বিয়ার মামলার ক্ষেত্রে আইনি পরামর্শক সংস্থার মতামত নেওয়া হয়েছে কিনা জানতে চাইলে পররাষ্ট্রসচিব বলেন, রোহিঙ্গারা যে চলে এসে কেন যাচ্ছে না, সেটা দেখতে হবে। পাশাপাশি তাদের ওপর নৃশংসতার জবাবদিহি ও বিচারের বিষয়গুলোও দেখতে হবে। গত সেপ্টেম্বরে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, জবাবদিহি ও বিচার নিশ্চিত হলে এরা নিজের দেশে ফিরে যাবে। না হলে বারবারই বাংলাদেশে আসবে।

এর সম্ভাব্য মূল কারণ হতে পারে মিয়ানমারের জবাবদিহি আর বিচারের বিষয়টির সুরাহা হয়নি। রোহিঙ্গাদের তাদের দেশের নাগরিকত্বের বিষয়টির সুরাহা হয়নি। শহীদুল হক বলেন, ‘জবাবদিহি ও বিচারের বিষয়ে আমাদের যে অবস্থান, সেটা আইসিসিতে হোক আর আন্তর্জাতিক বিচার আদালতে হোক, ঠিক ওটারই প্রতিফলন। সেখানে গাম্বিয়ার যে মামলা, ওটা ওআইসির পক্ষ থেকে করা হয়েছে। এই প্রক্রিয়ার সঙ্গে বাংলাদেশ ওতপ্রোতভাবে জড়িত। আইসিসি স্বতঃপ্রণোদিতভাবে আদালতে বিষয়টি তুলেছে। এ বিষয়ে আইসিসি আমাদের মতামত চেয়েছিল। তাদের অনুরোধে আমরা মতামত দিয়েছি। আইসিসি যাতে এখানে কাজ করতে পারে সে জন্য তাদের সঙ্গে আমাদের একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়েছে। কাজেই এ প্রক্রিয়াগুলোতে আমরা নানাভাবে জড়িত। আন্তর্জাতিকভাবে কোনো আইনি পরামর্শক প্রতিষ্ঠানের মতামত নেওয়া হয়েছে কিনা এ প্রসঙ্গে বলতে পারি, এ বিষয়ে বাংলাদেশের যা যা করার আমরা সবই করেছি। আন্তর্জাতিক বিচার আদালতে মিয়ানমারের বিরুদ্ধে গণহত্যার মামলায় অং সান সু চি তাঁর দেশের পক্ষে কথা বলবেন। ওই আদালতে বাংলাদেশের পক্ষে কে কথা বলবেন জানতে চাইলে পররাষ্ট্রসচিব বলেন, ‘আমাদের মনে রাখতে হবে মিয়ানমারের বিরুদ্ধে মামলাটা করেছে গাম্বিয়া। সুতরাং আদালতে বিষয়টির মোকাবিলা করবেন গাম্বিয়ার প্রতিনিধি।

গাম্বিয়া থেকে কে যাচ্ছেন, সেটা যেকোনো কিছুর চেয়ে অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ। বাংলাদেশের আদালতে বক্তব্য রাখার কোনো সুযোগ নেই।

রোহিঙ্গা সমস্যাটি বাংলাদেশ দ্বিপক্ষীয়ভাবে সমাধানের চেষ্টা করছে। মিয়ানমার যখন দেখবে আন্তর্জাতিক বিচার আদালতে বিষয়টি গড়াচ্ছে, তখন কি দ্বিপক্ষীয় প্রক্রিয়া ঝুলে যাবে? এ প্রশ্নের উত্তরে শহীদুল হক বলেন, আমাদের নীতি হচ্ছে দ্বিপক্ষীয় এবং বহুপক্ষীয়। ২০১৭ সালে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদে বক্তৃতা দেওয়ার সময় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিষয়টি তুলেছেন। সুতরাং মিয়ানমার তখন থেকেই জানে আমরা দুই দিক থেকেই বিষয়টি সুরাহার চেষ্টা করছি। একটা আরেকটার পরিপূরক। বাংলাদেশ প্রত্যাবাসন চায়, নাকি বিচার চায় জানতে চাইলে পররাষ্ট্রসচিব বলেন, প্রত্যাবাসন ও বিচার অঙ্গাঙ্গিভাবে জড়িত। এর আগেও প্রত্যাবাসন হয়েছে। তারা গেছে এবং আবার এসেছে। তাদের প্রত্যাবর্তন যেন টেকসই হয়, আর ফিরে না আসে, সে জন্য জবাবদিহি গুরুত্বপূর্ণ। জবাবদিহি ও ফিরে যাওয়া একটা আরেকটার পরিপূরক। 

এই বিভাগের আরও খবর
১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি
১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি
যা বলল জাতিসংঘ মানবাধিকার দপ্তর
যা বলল জাতিসংঘ মানবাধিকার দপ্তর
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
থানায় চুরির অভিযোগ দেওয়ায় হত্যা
থানায় চুরির অভিযোগ দেওয়ায় হত্যা
যুক্তরাষ্ট্রে দেনার দায়ে বাড়ি নিলামে ওঠার হার বেড়েছে ১৯%
যুক্তরাষ্ট্রে দেনার দায়ে বাড়ি নিলামে ওঠার হার বেড়েছে ১৯%
হাসিনার রায়ের খবর আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে
হাসিনার রায়ের খবর আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে
মাদক কারবারে বাধা দেওয়ায় মা-ভাইকে কুপিয়ে হত্যা
মাদক কারবারে বাধা দেওয়ায় মা-ভাইকে কুপিয়ে হত্যা
পল্লবীতে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
বদলি চসিকের প্রধান নির্বাহী
বদলি চসিকের প্রধান নির্বাহী
বিএনপি জামায়াত এনসিপির সঙ্গে ইসির সংলাপ কাল
বিএনপি জামায়াত এনসিপির সঙ্গে ইসির সংলাপ কাল
ফাঁদ পেতে অপেক্ষায় ছিল খুনিরা
ফাঁদ পেতে অপেক্ষায় ছিল খুনিরা
ওমরায় গিয়ে মর্মান্তিক মৃত্যু
ওমরায় গিয়ে মর্মান্তিক মৃত্যু
সর্বশেষ খবর
ফুলবাড়ীতে ৪১ কেজি ভারতীয় গাঁজা উদ্ধার
ফুলবাড়ীতে ৪১ কেজি ভারতীয় গাঁজা উদ্ধার

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দীর্ঘদিন পর প্রকাশ্যে এলেন চেয়ারম্যান, পাশে থাকতে নারাজ ইউপি সদস্যরা
দীর্ঘদিন পর প্রকাশ্যে এলেন চেয়ারম্যান, পাশে থাকতে নারাজ ইউপি সদস্যরা

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দোকানের আয়ে চলতো সুভাষের সংসার, কয়েলের আগুনে পুড়ে ছাই
দোকানের আয়ে চলতো সুভাষের সংসার, কয়েলের আগুনে পুড়ে ছাই

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সামান্য জ্বর, সর্দি, কাশি, ভাইরাল ইনফেকশনে অ্যান্টিবায়োটিক নয়
সামান্য জ্বর, সর্দি, কাশি, ভাইরাল ইনফেকশনে অ্যান্টিবায়োটিক নয়

১৫ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতের ৩১ দফা প্রচারণায় গফরগাঁওয়ে জনসমাবেশ
রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতের ৩১ দফা প্রচারণায় গফরগাঁওয়ে জনসমাবেশ

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে যৌথ অভিযানে ৩ কোটি টাকার চায়না দুয়ারি জাল জব্দ
নারায়ণগঞ্জে যৌথ অভিযানে ৩ কোটি টাকার চায়না দুয়ারি জাল জব্দ

২২ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘এই মুহূর্তে সবচেয়ে ঘৃণিত নাম শেখ হাসিনা’
‘এই মুহূর্তে সবচেয়ে ঘৃণিত নাম শেখ হাসিনা’

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে শিশু ধর্ষণচেষ্টা মামলার প্রধান আসামি গ্রেপ্তার
চট্টগ্রামে শিশু ধর্ষণচেষ্টা মামলার প্রধান আসামি গ্রেপ্তার

৩১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নবান্নের শাড়ি কিনে না দেওয়ায় স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
নবান্নের শাড়ি কিনে না দেওয়ায় স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের

৪১ মিনিট আগে | নগর জীবন

বাগেরহাটে শিক্ষার্থীদের ফায়ার ফাইটিং প্রশিক্ষণ
বাগেরহাটে শিক্ষার্থীদের ফায়ার ফাইটিং প্রশিক্ষণ

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদা না পেয়ে ব্যবসায়ীকে গুলি করা সেই যুবক গ্রেপ্তার
চাঁদা না পেয়ে ব্যবসায়ীকে গুলি করা সেই যুবক গ্রেপ্তার

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুশফিকের শততম টেস্ট বিনা টিকিটে দেখতে পারবেন শিক্ষার্থী ও শিক্ষকরা
মুশফিকের শততম টেস্ট বিনা টিকিটে দেখতে পারবেন শিক্ষার্থী ও শিক্ষকরা

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মোদির প্রশংসা করে বিপাকে শশী থারুর
মোদির প্রশংসা করে বিপাকে শশী থারুর

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোটালীপাড়া উপজেলা পরিষদ ও থানায় ককটেল হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ
কোটালীপাড়া উপজেলা পরিষদ ও থানায় ককটেল হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবারও ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে গাছ ফেললো দুর্বৃত্তরা
আবারও ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে গাছ ফেললো দুর্বৃত্তরা

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে কোটি টাকার ভারতীয় জিরা জব্দ
হবিগঞ্জে কোটি টাকার ভারতীয় জিরা জব্দ

৫৭ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় দেশবাসীকে স্বস্তি দিয়েছে : আমানউল্লাহ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় দেশবাসীকে স্বস্তি দিয়েছে : আমানউল্লাহ

৫৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

আখাউড়ায় ‘অপারেশন ডেভিল হান্টে’ আটক ২
আখাউড়ায় ‘অপারেশন ডেভিল হান্টে’ আটক ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আলিয়ার বিরুদ্ধে গল্প চুরির অভিযোগ, যা বললেন কাকা মুকেশ ভাট
আলিয়ার বিরুদ্ধে গল্প চুরির অভিযোগ, যা বললেন কাকা মুকেশ ভাট

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কারাবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার মৃত্যু
কারাবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শীতে সুন্দরবনে এক জেলের মৃত্যু
শীতে সুন্দরবনে এক জেলের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘হাসিনার রায়ের মাধ্যমে ফ্যাসিবাদের কবর রচিত হয়েছে’
‘হাসিনার রায়ের মাধ্যমে ফ্যাসিবাদের কবর রচিত হয়েছে’

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

৭ কলেজ নিয়ে ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’ প্রতিষ্ঠার নীতিগত সিদ্ধান্ত
৭ কলেজ নিয়ে ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’ প্রতিষ্ঠার নীতিগত সিদ্ধান্ত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড আইনের শাসনের উদাহরণ: দুলু
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড আইনের শাসনের উদাহরণ: দুলু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা
এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেকৃবিতে পুনর্জন্ম কৃষি নিয়ে গোল টেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত
শেকৃবিতে পুনর্জন্ম কৃষি নিয়ে গোল টেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘জুলাই গণঅভ্যুত্থানের অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’
‘জুলাই গণঅভ্যুত্থানের অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেয়ারবাজারে বড় উত্থান
শেয়ারবাজারে বড় উত্থান

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তিতাস নদী থেকে মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
তিতাস নদী থেকে মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!
সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’
‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া
উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি
বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি

২১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে