শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৪ জানুয়ারি, ২০২০ আপডেট:

পশ্চিম থেকে পুবে চোখ সরকারের

সরাসরি সমুদ্র যোগাযোগ থাইল্যান্ডের সঙ্গে, যুক্ত হবে চীন মিয়ানমার ভিয়েতনাম কম্বোডিয়া
রুকনুজ্জামান অঞ্জন
প্রিন্ট ভার্সন
পশ্চিম থেকে পুবে চোখ সরকারের

ভারতের সঙ্গে ট্রানজিট ও ট্রান্সশিপমেন্ট সম্পর্কের ওপর ভিত্তি করে উপকূলীয় জাহাজ চলাচল চুক্তির পর বাংলাদেশ এবার একই ধরনের চুক্তি করতে যাচ্ছে থাইল্যান্ডের সঙ্গে। বঙ্গোপসাগরের পুবের এই দেশটির সঙ্গে উপকূলীয় জাহাজ চলাচল চুক্তির বিষয়ে নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। থাইল্যান্ড দিনক্ষণ জানালেই সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষর করবে বাংলাদেশ। চুক্তিটি কার্যকর হলে চট্টগ্রাম সমুদ্র বন্দর থেকে থাইল্যান্ডের রানং বন্দরে সরাসরি জাহাজ চলবে। এক্ষেত্রে ভায়া হবে মিয়ানমারের কোনো একটি বন্দর। নৌপরিবহন সচিব মো. আবদুস সামাদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, থাইল্যান্ডের সঙ্গে উপকূলীয় জাহাজ চলাচলের খসড়া নিয়ে কাজ করছি আমরা। এখন থাইল্যান্ডের পক্ষ থেকে তারিখ জানালে এমওইউ সই করার উদ্যোগ নেওয়া হবে।

সূত্রগুলো জানায়, উপকূলীয় জাহাজ চলাচলের থাইল্যান্ডের দিক থেকেই প্রথম প্রস্তাব আসে। তারা বেশ কয়েক বছর ধরেই বাংলাদেশের সঙ্গে সরাসরি সামুদ্রিক যোগাযোগ সম্পর্ক স্থাপনের বিষয়ে কথা-বার্তা চালিয়ে যাচ্ছে। গত ৮ জানুয়ারি ব্যাংককে অনুষ্ঠিত দ্বিপক্ষীয় যৌথ বাণিজ্য কমিশনের সভায়ও দুই দেশের মধ্যে সরাসরি সমুদ্র যোগাযোগ সম্পর্ক স্থাপনের বিষয়ে গুরুত্ব দিয়েছে থাইল্যান্ড। এর আগে ২০১৬ সালে দেশটির প্রতিনিধিরা চট্টগ্রাম বন্দর পরিদর্শন করে গেছেন। এখন বাংলাদেশও চুক্তিটি করার ব্যাপারে সমান আগ্রহ দেখাচ্ছে।

কেন এই আগ্রহ : থাইল্যান্ডের সঙ্গে পুবের এই সামুদ্রিক রুটটি সচল করার মাধ্যমে মূলত মিয়ানমার ও চীনের সঙ্গে আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্যে আরও ঘনিষ্ঠ যোগাযোগ তৈরি করার একটা সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে, যেটিকে বাণিজ্য স্বার্থের অনুকূল বলে মনে করছেন সরকারের নীতিনির্ধারকরা। নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা জানান, বর্তমানে থাইল্যান্ডের সঙ্গে আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্য হয় সিঙ্গাপুর বন্দর দিয়ে। এর ফলে শুধু পণ্য পরিবহনে ব্যয় বাড়ছে তাই নয়, সময়ও বেশি লাগছে। প্রস্তাবিত চুক্তির মাধ্যমে দুই দেশের মধ্যে সরাসরি জাহাজ চলাচল শুরু হলে পণ্য পরিবহনে সময় এবং অর্থ ব্যয় অর্ধেকে কমিয়ে আনা সম্ভব। তবে এক্ষেত্রে কিছু সমস্যা হতে পারে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা। তারা জানান, চুক্তি হলে প্রাথমিকভাবে সপ্তাহে অন্তত দুটি জাহাজ চলাচলের পরিকল্পনা নেওয়া হতে পারে। কিন্তু দুই দেশের মধ্যে পণ্য পরিবহন এত বেশি নয়, যা দিয়ে দুটি জাহাজ সপ্তাহে পরিচালনা করা যেতে পারে। এক্ষেত্রে মিয়ানমারকে সঙ্গে নিয়ে চুক্তিটি করা হলে এটি ফলপ্রসূ হবে। সে ক্ষেত্রে চট্টগ্রাম থেকে মিয়ানমারের সিত্তে বা রেঙ্গুন বন্দর দিয়ে থাইল্যান্ডের রানং বন্দরে জাহাজ চলাচল শুরু করলে তা লাভজনক হতে পারে। বাংলাদেশ শিপার্স কাউন্সিলের চেয়ারম্যান রেজাউল করিম বলেন, চীনের প্রেসিডেন্ট গত সপ্তাহে মিয়ানমার সফরে দেশটির সিত্তে-তে যে গভীর সমুদ্র বন্দর নির্মাণের ঘোষণা দিয়েছেন, সেটির সঙ্গে যুক্ত হয়ে চট্টগ্রাম থেকে রানং পর্যন্ত জাহাজ চলাচল প্রক্রিয়া শুরু করা গেলে এটিকে পণ্য আমদানি-রপ্তানির বৃহত্তম জলপথ হিসেবে ব্যবহারের সুযোগ থাকবে। কারণ, বাংলাদেশের বৃহত্তম বাণিজ্য অংশীদার চীন। ওই দেশটি মিয়ানমারের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ সম্পর্ক তৈরি করতে বেশ কয়েকটি বড় অবকাঠামো প্রকল্প হাতে নিয়েছে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনেশিয়েটিভ (বিআরআই)। এটির মাধ্যমে চীন সরাসরি সিত্তে গভীর সমুদ্র বন্দরে নিজ দেশ থেকে পণ্য আনা-নেওয়া করবে। আর বাংলাদেশ যদি চট্টগ্রাম বন্দরের সঙ্গে সিত্তে বন্দরের যোগসূত্র স্থাপন করে রানং বন্দর পর্যন্ত সরাসরি সামুদ্রিক যোগাযোগ সম্পর্ক স্থাপন করতে সক্ষম হয়, তবে চীনসহ পুবের এই দেশগুলো থেকে পণ্য আমদানি-রপ্তানি ব্যয় অনেক কমে যাবে। সময়ের সাশ্রয় হবে। আর বাণিজ্যের ক্ষেত্রে এটিই হবে সবচেয়ে সম্ভাবনাময় পথ। বঙ্গোপসাগর দিয়ে পূর্ব দিকের এই রুটটিকে গুরুত্ব দিচ্ছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ও। বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি সম্প্রতি ব্যাংককে যৌথ বাণিজ্য কমিশনের সভায় বাংলাদেশের তৈরি পোশাক, ওষুধসহ যেসব পণ্যের চাহিদা থাইল্যান্ডে প্রচুর এমন আরও ৩৬টি পণ্য রপ্তানিতে শুল্ক সুবিধা চেয়েছেন। এমন কি বাংলাদেশ-থ্যাইল্যান্ড উভয় দেশ মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির (এফটিএ) বিষয়েও নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে। থাইল্যান্ড বলেছে, তাদের সঙ্গে সরাসরি সামুদ্রিক যোগাযোগ সম্পর্ক হলে দেশটি কম্বোডিয়া, ভিয়েতনামের সঙ্গেও বাংলাদেশের পণ্য বাণিজ্য সম্প্রসারণে ইতিবাচক ভূমিকা রাখবে। ফলে যৌক্তিকভাবেই এখন বাংলাদেশের চোখ পশ্চিম থেকে পুবের দিকে সরে যাচ্ছে।

সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা জনান, ভারত পিয়াজ রপ্তানি বন্ধ করে দেওয়ার পর মিয়ানমার, চীন, মিসর, তুরস্ক থেকে জাহাজে পিয়াজ এনে সংকট শামাল দেওয়ার চেষ্টা করা হয়েছে। সরকারের দিক থেকে মনে করা হচ্ছে, ভারতের ওপর অতি নির্ভরশীলতার কারণে পণ্যটির দাম কয়েকগুণ বেড়ে কেজিতে ৩০০ টাকা পর্যন্ত ওঠে। এ অবস্থায় থাইল্যান্ড ও মিয়ানমারের সঙ্গে সমুদ্র যোগাযোগ সম্পর্ক তৈরি হলে নিত্যপণ্য আমদানিতে ভারত-নির্ভরশীলতা কাটানোর একটা সুযোগ তৈরি হবে। এ ছাড়া চীন, মিয়ানমার ও থাইল্যান্ড এসব দেশে প্রচুর কৃষিপণ্য উৎপাদিত হয়। এমন কি খাদ্য সংকট দেখা দিলেও এসব দেশ থেকে ধান বা চাল আমদানি করে সংকট মোকাবিলার সুযোগ রয়েছে। সরকারের খাদ্য ও নিত্যপণ্য আমদানিজনিত বিষয়টিও পূর্বমুখী সামুদ্রিক যোগাযোগ সম্পর্ক স্থাপনে প্রভাব রাখছে বলে জানান বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা। এশিয়ার দক্ষিণাঞ্চলীয় দেশগুলোর মধ্যে ভারত ও পাকিস্তানের পর বাংলাদেশের সবচেয়ে বেশি বাণিজ্য থাইল্যান্ডের সঙ্গে। ২০১৮ সালে দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্য হয়েছে ১২৫ কোটি ডলারের। এ মুহূর্তে থাইল্যান্ড বাংলাদেশকে ৬ হাজার ৯৯৮টি পণ্য রপ্তানির ক্ষেত্রে শুল্কমুক্ত সুবিধা দিচ্ছে।

এই বিভাগের আরও খবর
১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি
১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি
যা বলল জাতিসংঘ মানবাধিকার দপ্তর
যা বলল জাতিসংঘ মানবাধিকার দপ্তর
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
থানায় চুরির অভিযোগ দেওয়ায় হত্যা
থানায় চুরির অভিযোগ দেওয়ায় হত্যা
যুক্তরাষ্ট্রে দেনার দায়ে বাড়ি নিলামে ওঠার হার বেড়েছে ১৯%
যুক্তরাষ্ট্রে দেনার দায়ে বাড়ি নিলামে ওঠার হার বেড়েছে ১৯%
হাসিনার রায়ের খবর আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে
হাসিনার রায়ের খবর আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে
মাদক কারবারে বাধা দেওয়ায় মা-ভাইকে কুপিয়ে হত্যা
মাদক কারবারে বাধা দেওয়ায় মা-ভাইকে কুপিয়ে হত্যা
পল্লবীতে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
বদলি চসিকের প্রধান নির্বাহী
বদলি চসিকের প্রধান নির্বাহী
বিএনপি জামায়াত এনসিপির সঙ্গে ইসির সংলাপ কাল
বিএনপি জামায়াত এনসিপির সঙ্গে ইসির সংলাপ কাল
ফাঁদ পেতে অপেক্ষায় ছিল খুনিরা
ফাঁদ পেতে অপেক্ষায় ছিল খুনিরা
ওমরায় গিয়ে মর্মান্তিক মৃত্যু
ওমরায় গিয়ে মর্মান্তিক মৃত্যু
সর্বশেষ খবর
নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা
নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

১০ মিনিট আগে | নগর জীবন

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান
জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান

৫২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিটি বিদেশিদের না দিতে চট্টগ্রামে মশাল মিছিল–সড়ক অবরোধ
এনসিটি বিদেশিদের না দিতে চট্টগ্রামে মশাল মিছিল–সড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ
১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!
মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা
বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট
রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি
সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ
সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?
খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ
সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক