শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৩ নভেম্বর, ২০২০ আপডেট:

ভেজাল পণ্যের দৌরাত্ম্য

প্রসাধনীর বাজারে শুধুই নকল

৩৫ গডফাদার করে সবকিছু নিয়ন্ত্রণ
জিন্নাতুন নূর
প্রিন্ট ভার্সন
প্রসাধনীর বাজারে শুধুই নকল

শিশুর খাদ্য থেকে শুরু করে জীবন রক্ষাকারী ওষুধ, প্রসাধনী সামগ্রী, প্রক্রিয়াজাত বিভিন্ন খাদ্যপণ্য, ইলেকট্রনিক্স পণ্য, বৈদ্যুতিক তার, মাস্ক, ওষুধ, কাপড়কাচার সাবান, এনার্জি সেভিং বাল্ব, কয়েল, বৈদ্যুতিক সুইচ, গাড়ি ও কম্পিউটারের বিভিন্ন পার্টস, মোবাইল হ্যান্ডসেট সবই নকল তৈরি করা হচ্ছে। গোটা দেশ সয়লাব ভেজাল পণ্যে। এমনকি মহামারীর মধ্যেও লাগাম টেনে ধরা যায়নি ভেজালকারীদের। জানা যায়, শুধু ভেজাল প্রসাধনীর রমরমা ব্যবসা নিয়ন্ত্রণ করছেন দেশের ৩৫ গডফাদার। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, মোবাইল কোর্টে ভেজালকারীদের যে সাজা দেওয়া হয় তা উল্লেখযোগ্য নয়। অপরাধীরা শাস্তি পেয়ে স্বল্প সময়ের মধ্যে আইনি প্রক্রিয়া মোকাবিলা করে আবার পুরনো অপরাধে জড়িয়ে পড়ছেন। তাই যারা ভেজাল প্রক্রিয়ার সঙ্গে জড়িত তাদের শনাক্ত করে সামাজিকভাবে বয়কট করতে হবে। দেশি-বিদেশি নামিদামি প্রায় সব ব্র্যান্ডের প্রসাধনীই নকল তৈরি করা হচ্ছে। করোনকালে চাহিদা বৃদ্ধি পাওয়ায় মাস্ক, হ্যান্ড স্যানিটাইজার, জীবাণুনাশক স্প্রেতেও ভেজাল মেশানো হচ্ছে। কিছু ক্ষেত্রে আমদানিকৃত মেয়াদোত্তীর্ণ খাদ্যপণ্যের গায়ে নতুন উৎপাদন তারিখ বসিয়ে বিপণন করা হচ্ছে। জনপ্রিয়তার সুযোগ কাজে লাগিয়ে বিভিন্ন মডেলের টিভি নকল করে বাজারে বিক্রি করা হচ্ছে। কম দামের লোভ দেখিয়ে ক্রেতাদের কাছে নকল টিভি সেট গছিয়ে দেওয়া হচ্ছে। চীনা ইলেকট্রনিক্স পণ্যের ওপর নামিদামি ব্র্যান্ডের লেবেল লাগিয়ে বিক্রি করা হচ্ছে। আবার করোনা সংক্রমণের শুরুতে ভ্রাম্যমাণ অভিযান বন্ধ থাকার সুযোগে কিছুটা বেপরোয়া হয়ে ওঠেন ভেজালকারীরা। করোনার কারণে কিছু পণ্যের অতিরিক্ত চাহিদা তৈরি হয়েছে। যেমন স্যানিটাইজার, জীবাণুনাশক স্প্রে, সাবান, পিপিই, ফেস মাস্ক ইত্যাদি। ফার্মেসি ও বড় দোকানগুলোর পাশাপাশি ফুটপাথেও এখন নিম্নমানের এ পণ্যগুলোর নকল বিক্রি করা হচ্ছে। পুরান ঢাকার মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে ওষুধের মার্কেটগুলোয় এসব নকল পণ্যের জমজমাট ব্যবসা। ডেমরা ও যাত্রাবাড়ী এলাকায় তৈরি হচ্ছে নকল এন-৯৫ ও কেএন-৯৫ মাস্ক। দেখে মনে হবে হয়তো চীন থেকে এগুলো আমদানি করা। কিছু ক্ষেত্রে আবার ক্রেতার কাছ থেকে চীনা মাস্ক বলেই নেওয়া হয় অতিরিক্ত দাম। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কাছ থেকে প্রাপ্ত তথ্যে, পুরান ঢাকার চকবাজার, লালবাগ ও কেরানীগঞ্জে ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে নকল প্রসাধনী তৈরির বহু কারখানা। চীন থেকে বিশ্ববিখ্যাত ব্র্যান্ডের প্রসাধনীর কৌটা বা পাত্র নকল করে বানিয়ে এনে তা কেরানীগঞ্জ বা চকবাজারের গোডাউনে রিফিল করে বাজারে অরিজিনাল বলে চালিয়ে দেওয়া হচ্ছে। ব্র্যান্ডের শ্যাম্পু ‘ট্রেসেম’-এর একটি বোতল চীন থেকে হুবহু নকল করে বানিয়ে আনতে একজন ভেজালকারীর খরচ পড়ছে ১৫০ টাকা। কিন্তু বাজারে যদি এ শ্যাম্পু ৫০০ টাকায় বিক্রি করা হয় তাহলে সেই ব্যবসায়ীর প্রতি বোতলে লাভ ৩৫০ টাকা। একইভাবে চীন থেকে আরেকটি বিশ্বখ্যাত পণ্য ‘ডাভ’-এর নকল সাবান তৈরি করে এনে তা বাজারে আসল ডাভ সাবান বলে বিক্রি করা হচ্ছে। অথচ এ সাবানটির মান দেশের হুইল সাবানের চেয়েও খারাপ। বিখ্যাত কসমেটিকস লোরিয়েলের পণ্যগুলোও চীন থেকে নকল তৈরি করে এনে বাংলাদেশে আসল বলে চালিয়ে দেওয়া হচ্ছে। কিছু ক্ষেত্রে মানুষের ফেলে দেওয়া বিভিন্ন প্রসাধনীর পাত্রগুলো সংগ্রহ করে পরিষ্কার করার পর তাতে ভেজাল প্রসাধনী ঢুকিয়ে বিক্রি করা হচ্ছে। জানা যায়, ব্যবসা টিকিয়ে রাখতে অনেক সময় খুচরা ব্যবসায়ীদের নকল পণ্য কিনতে বাধ্য করেন ভেজাল প্রসাধনীর আমদানিকারকরা। মূলত চকবাজার, কেরানীগঞ্জ, মৌলভীবাজার, চকমোগলটুলি, উর্দু রোড, জিনজিরা, বেগমবাজার, কামালবাগ, ইসলামবাগ, বড় কাটারা, ছোট কাটারা ও কামরাঙ্গীর চরে ভেজাল প্রসাধনী তৈরির অনেক কারখানা গড়ে উঠেছে। র‌্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক আশিক বিল্লাহ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘স্বল্প পুঁজিতে অধিক মুনাফার জন্যই ভেজালকারীরা জেল-জরিমানা খেটেও আবার এ ব্যবসায় ফিরে আসেন। আবার মোবাইল কোর্টেও ভেজালকারীদের যে সাজা দেওয়া হয় তা উল্লেখযোগ্য নয়। অপরাধীরা তখন শাস্তি পেলেও স্বল্প সময়ের মধ্যে আইনি প্রক্রিয়া মোকাবিলা করে আবার পুরনো অপরাধে জড়িয়ে পড়েন।’ প্রসাধনী ছাড়াও যাত্রাবাড়ীর মীরহাজিরবাগে অনেক আগে থেকেই আছে নকল ফ্যানসহ ইলেকট্রিক যন্ত্রপাতি তৈরির কারখানা। রায়ের বাগে আছে নকল ‘খাঁটি’ গাওয়া ঘি, মধু, দই ও মিষ্টির কারখানা। যাত্রাবাড়ী ও কদমতলী থানা এলাকাতেই নকল ক্যাবল তৈরির কারখানা কমপক্ষে ৫০টি। দনিয়া ও পাটের বাগ এলাকায় নকল মশার কয়েল, ঘি, গুড়, হারপিক, খাবার স্যালাইন, ভিটামিন ওষুধ, সুইচ, সকেট, হোল্ডার কারখানা আছে বেশ কয়েকটি। আছে নকল মিনারেল ওয়াটারের শতাধিক কারখানা। মুগদায় নকল সয়াবিন তেল থেকে শুরু করে নকল ডিটারজেন্ট পাউডার তৈরি হচ্ছে অবাধে। পুরান ঢাকার নর্থ সাউথ রোডের অলিগলিতে তৈরি হচ্ছে নকল টিভি, ফ্রিজ, এনার্জি সেভিং বাল্ব, মোটর, ফ্যান, এয়ারকন্ডিশন মেশিনসহ বিভিন্ন দামি ইলেকট্রিক সামগ্রী। আবার অধিক মুনাফার জন্য একশ্রেণির অসাধু ব্যবসায়ী মসলায় কাপড়ের বিষাক্ত রং, দুর্গন্ধযুক্ত পটকা মরিচের গুঁড়া (নিম্নমানের মরিচ), ধানের তুষ, ইট ও কাঠের গুঁড়া, মটর ডাল, সুজি ইত্যাদি মেশাচ্ছেন। কিছু দিন আগে র‌্যাবের অভিযানে ঢাকার মাতুয়াইলে আজিজ ক্যাবলস নামের কারখানায় বিএসটিআই থেকে তিন ক্যাটাগরির বৈদ্যুতিক ক্যাবলস তৈরির লাইন্সেস নিয়ে বিসিএস, পলি, বিআরবি কোম্পানির নামে নকল তার তৈরি করার বিষয়টি সামনে আসে। ভেজালকারীরা চাইনিজ প্রিন্টিং মেশিন দিয়ে সহজেই নকল তারে নামিদামি কোম্পানির নাম বসিয়ে বাজারে বিক্রি করছেন। এমনকি ক্যাসিয়ো, সিটিজেনসহ বিভিন্ন ব্র্যান্ডের ক্যালকুলেটরও নকল করে বিক্রি হচ্ছে। এ ছাড়া কিছু প্রতিষ্ঠান নামিদামি ব্র্যান্ডের টিভিও নকল করছে। সম্প্রতি মুনস্টার মার্কেটিং প্রাইভেট নামের একটি প্রতিষ্ঠান সনি, ব্রাভিয়া, এলজি ও স্যাসমাং ব্র্যান্ডের টিভির নকল তৈরি করছিল। এ পণ্যগুলোর গায়ে যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের তৈরি লেখা থাকলেও র‌্যাবের অভিযানে দেখা যায় তা নারায়ণগঞ্জের একটি কারখানায় তৈরি। এ ছাড়া অভিযানে বিভিন্ন সময় ব্র্যান্ডের মোবাইলের নকল ব্যাটারি তৈরির কারখানার সন্ধান পেয়েছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট পংকজ চন্দ্র দেবনাথ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘এ মহামারীতেও আমরা প্রতিদিন অভিযান পরিচালনা করছি। যারা খাদ্যে ভেজাল মেশাচ্ছেন তারা কিছু ক্ষেত্রে সচেতনতার অভাব এবং কিছু ক্ষেত্রে বেশি মুুনাফা লাভের জন্য এমন কাজ করছেন। তবে এদের শুধু শাস্তি দিয়ে এ ধরনের অপরাধ বন্ধ করা সম্ভব নয়।’ তিনি আরও জানান, শাস্তি নিশ্চিতের পর কিছু ক্ষেত্রে ভেজালকারীদের মধ্যে ইতিবাচক পরিবর্তন এসেছে। বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ডস অ্যান্ড টেস্টিং ইনস্টিটিউশন (বিএসটিআই)-এর নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মুহাম্মদ আমিমুল এহসান বলেন, ‘দেশে করোনাভাইরাস সংক্রমণ শুরুর প্রথম দিকে এবং লকডাউনে আমাদের অভিযান স্বাভাবিক কারণেই বন্ধ ছিল। কিন্তু এখন নিয়মিত অভিযান পরিচালিত হচ্ছে। প্রতি মাসে শিডিউল অনুযায়ী সপ্তাহে চার থেকে পাঁচ দিন আমরা ভেজাল পণ্যের বিরুদ্ধে অভিযান চালাই।’

এই বিভাগের আরও খবর
তিস্তা বাঁচানোর দাবিতে উত্তাল উত্তরাঞ্চল
তিস্তা বাঁচানোর দাবিতে উত্তাল উত্তরাঞ্চল
পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ
পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ
আদালতে সাংবাদিকের ওপর আওয়ামী লীগ নেতার হামলা
আদালতে সাংবাদিকের ওপর আওয়ামী লীগ নেতার হামলা
সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে নার্সদের কর্মবিরতি
সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে নার্সদের কর্মবিরতি
মেট্রোরেলের সময় বাড়ছে এক ঘণ্টা
মেট্রোরেলের সময় বাড়ছে এক ঘণ্টা
অভিনব কায়দায় ছোঁ মেরে ছিনতাই
অভিনব কায়দায় ছোঁ মেরে ছিনতাই
পুলিশ পরিচয়ে ডাকাতি
পুলিশ পরিচয়ে ডাকাতি
সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা
সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা
শহীদ মিনারে আজ শিক্ষকদের অনশন
শহীদ মিনারে আজ শিক্ষকদের অনশন
যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত
যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত
বসুন্ধরায় কমিউনিটি পার্ক
বসুন্ধরায় কমিউনিটি পার্ক
১৬ দিনেই হাসপাতালে ভর্তি ১০ হাজার ডেঙ্গু রোগী
১৬ দিনেই হাসপাতালে ভর্তি ১০ হাজার ডেঙ্গু রোগী
সর্বশেষ খবর
দিনাজপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু
দিনাজপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

নতুন যুগে মাইক্রোসফট, মুখের কথায় চলবে কম্পিউটার
নতুন যুগে মাইক্রোসফট, মুখের কথায় চলবে কম্পিউটার

১ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

অনশন শুরু এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
অনশন শুরু এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

১ মিনিট আগে | জাতীয়

নদীতে মাছ ধরতে গিয়ে জেলে নিখোঁজ
নদীতে মাছ ধরতে গিয়ে জেলে নিখোঁজ

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাঙামাটিতে দরিদ্র জনগোষ্ঠীর পাশে বিজিবি
রাঙামাটিতে দরিদ্র জনগোষ্ঠীর পাশে বিজিবি

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১৬ মাসের গর্ভবতী হিসেবে বিশ্বরেকর্ড করে ফেললাম: সোনাক্ষী
১৬ মাসের গর্ভবতী হিসেবে বিশ্বরেকর্ড করে ফেললাম: সোনাক্ষী

৮ মিনিট আগে | শোবিজ

জাকেরকে নিয়ে বিতর্কে মুখ খুললেন ফিল সিমন্স
জাকেরকে নিয়ে বিতর্কে মুখ খুললেন ফিল সিমন্স

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কুয়াকাটায় অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
কুয়াকাটায় অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় খাল থেকে নবজাতকের মরদেহ উদ্ধার
মোংলায় খাল থেকে নবজাতকের মরদেহ উদ্ধার

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আখাউড়ায় ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু
আখাউড়ায় ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে মেঘনার ভাঙন রোধে টেকসই বাঁধ নির্মাণের দাবি
নোয়াখালীতে মেঘনার ভাঙন রোধে টেকসই বাঁধ নির্মাণের দাবি

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বে প্রায় ৯০ কোটি দরিদ্র মানুষ জলবায়ু বিপর্যয়ের ঝুঁকিতে : জাতিসংঘ
বিশ্বে প্রায় ৯০ কোটি দরিদ্র মানুষ জলবায়ু বিপর্যয়ের ঝুঁকিতে : জাতিসংঘ

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বঙ্গোপসাগরে ফের লঘুচাপের আভাস
বঙ্গোপসাগরে ফের লঘুচাপের আভাস

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

যাত্রাবাড়ীর মেডিবাংলা হাসপাতালের পাশের গলি থেকে কিশোরের লাশ উদ্ধার
যাত্রাবাড়ীর মেডিবাংলা হাসপাতালের পাশের গলি থেকে কিশোরের লাশ উদ্ধার

৩৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

সীমান্তে আত্মঘাতী হামলায় ৭ পাকিস্তানি সেনা নিহত
সীমান্তে আত্মঘাতী হামলায় ৭ পাকিস্তানি সেনা নিহত

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ‘জোরপূর্বক’ উচ্ছেদ অভিযানের প্রতিবাদে ব্যবসায়ীদের বিক্ষোভ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ‘জোরপূর্বক’ উচ্ছেদ অভিযানের প্রতিবাদে ব্যবসায়ীদের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সংশোধন করা হলো জুলাই সনদ অঙ্গীকারনামার পঞ্চম দফা
সংশোধন করা হলো জুলাই সনদ অঙ্গীকারনামার পঞ্চম দফা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাইবান্ধার দুই কলেজে শতভাগ ফেল
গাইবান্ধার দুই কলেজে শতভাগ ফেল

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘জুলাই যোদ্ধা’দের সঙ্গে পুলিশের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া
‘জুলাই যোদ্ধা’দের সঙ্গে পুলিশের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদারীপুরে অসহায় প্রতিবন্ধীর পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
মাদারীপুরে অসহায় প্রতিবন্ধীর পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

মালিবাগে সেই ৫০০ ভরি স্বর্ণ চুরির রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার ৪
মালিবাগে সেই ৫০০ ভরি স্বর্ণ চুরির রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার ৪

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে অন্য ট্রাকের ধাক্কা, নিহত ১
দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে অন্য ট্রাকের ধাক্কা, নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে বেড়েছে ডিমের দাম, সবজির বাজারেও আগুন
রাজধানীতে বেড়েছে ডিমের দাম, সবজির বাজারেও আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খাগড়াছড়িতে বাস উল্টে নিহত ২, আহত ১২
খাগড়াছড়িতে বাস উল্টে নিহত ২, আহত ১২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সবজির দাম আকাশছোঁয়া
সবজির দাম আকাশছোঁয়া

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অমলের পরিবারের দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান
অমলের পরিবারের দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে ছুরিকাঘাতে যুবকের মৃত্যু, গ্রেফতার ১
গোপালগঞ্জে ছুরিকাঘাতে যুবকের মৃত্যু, গ্রেফতার ১

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কু‌ড়িগ্রামে নারী-শিশুসহ ১১ রো‌হিঙ্গা আটক
কু‌ড়িগ্রামে নারী-শিশুসহ ১১ রো‌হিঙ্গা আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোমরা স্থলবন্দরকে ‘কাস্টমস হাউজ’ ঘোষণা
ভোমরা স্থলবন্দরকে ‘কাস্টমস হাউজ’ ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতে তিন বাংলাদেশিকে পিটিয়ে হত্যায় ঢাকার তীব্র নিন্দা
ভারতে তিন বাংলাদেশিকে পিটিয়ে হত্যায় ঢাকার তীব্র নিন্দা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শনিবার খোলা থাকবে ব্যাংক
শনিবার খোলা থাকবে ব্যাংক

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বাংলাদেশের
ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বাংলাদেশের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম ইপিজেডে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৭ ইউনিট
চট্টগ্রাম ইপিজেডে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৭ ইউনিট

২৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কেন সমুদ্রে বিস্ফোরিত হয় আলোচিত ডুবোযান টাইটান, জানাল যুক্তরাষ্ট্র
কেন সমুদ্রে বিস্ফোরিত হয় আলোচিত ডুবোযান টাইটান, জানাল যুক্তরাষ্ট্র

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত
ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা
২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা

১৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান
‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত
যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মেট্রোরেল চলাচলের নতুন সময়সূচি প্রকাশ
মেট্রোরেল চলাচলের নতুন সময়সূচি প্রকাশ

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার
ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত
বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক
চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মালিবাগে সেই ৫০০ ভরি স্বর্ণ চুরির রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার ৪
মালিবাগে সেই ৫০০ ভরি স্বর্ণ চুরির রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার ৪

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক উদ্বোধন
বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক উদ্বোধন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাকুসতে ছাত্রদলের প্যানেলে থেকে একমাত্র বিজয়ী ফুটবলার নার্গিস
রাকুসতে ছাত্রদলের প্যানেলে থেকে একমাত্র বিজয়ী ফুটবলার নার্গিস

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল
লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শতাব্দীর সেরা ডিভোর্সে ১ বিলিয়ন ডলার থেকে মুক্তি পেলেন দ. কোরিয়ার ধনকুবের
শতাব্দীর সেরা ডিভোর্সে ১ বিলিয়ন ডলার থেকে মুক্তি পেলেন দ. কোরিয়ার ধনকুবের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদের ৫ নম্বর দফা সংশোধনের প্রস্তাব সালাহউদ্দিন আহমদের
জুলাই সনদের ৫ নম্বর দফা সংশোধনের প্রস্তাব সালাহউদ্দিন আহমদের

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছাত্রদলের ৪ নেতা বহিষ্কার
ছাত্রদলের ৪ নেতা বহিষ্কার

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার
নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়ন্ত্রণে আসেনি সিইপিজেডের আগুন, ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে কারখানার ভবন
নিয়ন্ত্রণে আসেনি সিইপিজেডের আগুন, ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে কারখানার ভবন

১৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর লাশ দেখতে গিয়ে নিরাপত্তাবাহিনীর গুলিতে নিহত ৪
কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর লাশ দেখতে গিয়ে নিরাপত্তাবাহিনীর গুলিতে নিহত ৪

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকসু নির্বাচনে কোন পদে কারা জয়ী
রাকসু নির্বাচনে কোন পদে কারা জয়ী

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এইচএসসি পরীক্ষায় ক্যাডেট কলেজগুলোর ঈর্ষণীয় সাফল্য
এইচএসসি পরীক্ষায় ক্যাডেট কলেজগুলোর ঈর্ষণীয় সাফল্য

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রায় ১৭ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে সিইপিজেডের আগুন, ধসে গেছে ভবনের ছাদ
প্রায় ১৭ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে সিইপিজেডের আগুন, ধসে গেছে ভবনের ছাদ

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাকসু নির্বাচনে ভোট পড়েছে ৬৯.৮৩ শতাংশ, চলছে গণনা
রাকসু নির্বাচনে ভোট পড়েছে ৬৯.৮৩ শতাংশ, চলছে গণনা

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাতিসংঘের শুভেচ্ছাদূত হলেন হানিয়া আমির
জাতিসংঘের শুভেচ্ছাদূত হলেন হানিয়া আমির

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
গাজায় ফের যুদ্ধের শঙ্কা
গাজায় ফের যুদ্ধের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চান নারী নেত্রীসহ চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান নারী নেত্রীসহ চারজন

নগর জীবন

ছোট হয়েছে রুটি, বেড়েছে দাম
ছোট হয়েছে রুটি, বেড়েছে দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

নিখোঁজ হবিগঞ্জের ৩৫ যুবক থামছে না স্বজনদের কান্না
নিখোঁজ হবিগঞ্জের ৩৫ যুবক থামছে না স্বজনদের কান্না

পেছনের পৃষ্ঠা

নিগারদের পাত্তাই দিল না অস্ট্রেলিয়া
নিগারদের পাত্তাই দিল না অস্ট্রেলিয়া

মাঠে ময়দানে

মালেক পরিবারের সবাই মিলে লুটপাট
মালেক পরিবারের সবাই মিলে লুটপাট

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির অর্ধডজন জামায়াতের একক প্রার্থী
বিএনপির অর্ধডজন জামায়াতের একক প্রার্থী

নগর জীবন

জুলাইয়ে কেউ মাস্টারমাইন্ড ছিল না
জুলাইয়ে কেউ মাস্টারমাইন্ড ছিল না

প্রথম পৃষ্ঠা

সিইপিজেডে ভয়াবহ আগুন
সিইপিজেডে ভয়াবহ আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকসু-জাকসু-চাকসুর প্রতিচ্ছবি আগামীতে জাতি দেখবে
ডাকসু-জাকসু-চাকসুর প্রতিচ্ছবি আগামীতে জাতি দেখবে

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ
পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশন জাতিকে বিভক্ত করেছে
ঐকমত্য কমিশন জাতিকে বিভক্ত করেছে

নগর জীবন

ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ
ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়
মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে
খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে

প্রথম পৃষ্ঠা

শতভাগ পাসে নেই নামিদামি কলেজ
শতভাগ পাসে নেই নামিদামি কলেজ

নগর জীবন

আয়ুপথ
আয়ুপথ

সাহিত্য

ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল

সম্পাদকীয়

হাসিনার আমলে অনেক নেতার নামে মামলাও হয়নি
হাসিনার আমলে অনেক নেতার নামে মামলাও হয়নি

নগর জীবন

জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার অবশ্যই হবে
জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার অবশ্যই হবে

নগর জীবন

‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান
‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান

পূর্ব-পশ্চিম

শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক
শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক

প্রথম পৃষ্ঠা

নতজানু
নতজানু

সাহিত্য

সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা
সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা

সম্পাদকীয়

ভোট নিয়ে কোনো আপস নয়
ভোট নিয়ে কোনো আপস নয়

নগর জীবন

নৌবাহিনীতে চাকরির নামে প্রতারণায় দুজন গ্রেপ্তার
নৌবাহিনীতে চাকরির নামে প্রতারণায় দুজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

আইসিসিবিতে জমজমাট দুই মেলা
আইসিসিবিতে জমজমাট দুই মেলা

নগর জীবন

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘খুঁজি তোকে’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘খুঁজি তোকে’

শোবিজ